শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মসজিদে হামলা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মসজিদে হামলা

গত শুক্রবার নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের আল নূর ও লিনউড মসজিদে ব্রেন্টন ট্র্যারান্ট নামে সেনার পোশাক পরা এক মুসলিম-বিদ্বেষী, অভিবাসী-বিরোধী, চরম দক্ষিণপন্থি শ্বেতাঙ্গ সন্ত্রাসী নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ৫০ জন মানুষকে হত্যা করেছে। যে দেশে সারা বছরে খুন হয় ৩৫ জন, সে দেশে কয়েক মিনিটের মধ্যে ৫০ জন খুন! মানুষ তো হতবুদ্ধি হবেই। পৃথিবীতে সবচেয়ে শান্তির দেশ, আমরা জানি আইসল্যান্ড, দ্বিতীয় শান্তির দেশ নিউজিল্যান্ড। নিউজিল্যান্ডে অপরাধের সংখ্যা অত্যন্ত কম, তাই তো একসঙ্গে এত খুন নিউজিল্যান্ডের জন্য সম্পূর্ণই নতুন অভিজ্ঞতা।

নিউজিল্যান্ডের মোট জনসংখ্যা ৫০ লাখ, এর এক শতাংশ মুসলমান। এই এক শতাংশের মধ্যে চার ভাগের তিন ভাগই অন্য দেশ থেকে যাওয়া, অর্থাৎ জন্মসূত্রে নিউজিল্যান্ডের নাগরিক নন। হামলার পর তাই নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডেন বলেন, ‘এই হামলায় নিহতরা শরণার্থী হতে পারেন, উদ্বাস্তু হতে পারেন, কিন্তু তারা নিউজিল্যান্ডকে তাদের নিজের দেশ, বা নিজের মাতৃভূমি বলেই মনে করতেন। এই হামলায় সেই মর্যাদা, সেই জাত্যাভিমানে বিন্দুমাত্রও চিড় ধরবে না।’ নাগরিকদের মৃত্যু আর শরণার্থীদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী কোনও পার্থক্য করেননি।

নিউজিল্যান্ডে ওই ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটার পর মসজিদে নামাজের সময় মুসলমানদের এখন খ্রিস্টানরা পাহারা দিচ্ছেন। শুধু নিউজিল্যান্ডেই নয়, আরও অনেক দেশের মসজিদে অমুসলিমরা পাহারা দিচ্ছেন মুসলমানদের। মসজিদের বাইরে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থেকে মুসলমানদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন। সমমর্মিতা একেই বলে।

যতবারই ভাবি, মুসলমানদের ঘৃণা করার, ভয় পাওয়ার লোক বাড়ছে পৃথিবীতে। এই ভাবনাটা মলিন হয়ে যায় যখন নিউজিল্যান্ডের মসজিদে হামলার ঘটনায় অমুসলিমদের শোক প্রকাশ দেখি, মুসলমানদের সমর্থনে, সহযোগিতায় ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখি সেই মানুষদের, যারা মুসলমান নয়।

মুসলমানরা তো মুসলমানদের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ছেনই, সারা বিশ্বের মুসলমানই। মসজিদের ভিতরই তো ঘটেছে মুসলমানরা যখন মুসলমানদের বাঁচিয়েছিলেন। আল নূর মসজিদে ৪১ জনকে খুন করে লিনউড মসজিদে যখন খুন করতে এসেছিল বন্দুকধারী শ্বেতাঙ্গ জঙ্গি ব্রেন্টন, তার পথ রোধ করে দাঁড়িয়েছিলেন আফগান শরণার্থী আবদুল আজিজ। আবদুল আজিজই মসজিদের বাইরে ব্রেন্টনকে ব্যস্ত রেখেছিলেন, ব্রেন্টনেরই ফেলে রাখা একটি বন্দুক দিয়ে শেষ অবধি ধাওয়া করেছিলেন ব্রেন্টনকে, ব্রেন্টনকে পালাতে হয়েছিল। আবদুল আজিজ জীবনের ঝুঁঁকি নিয়েই ব্রেন্টনের হাত থেকে মসজিদের ভিতরের লোকদের যতটা সম্ভব বাঁচাতে চেয়েছিলেন, ভিতরে তার চার পুত্রও ছিল। পাকিস্তানি নঈম রশিদ আল নূর মসজিদে ব্রেন্টনকে নিরস্ত করতে জাপটে ধরেছিলেন যতক্ষণ পর্যন্ত ব্রেন্টন বন্দুক না নামাচ্ছে। নঈম রশিদের ছেলে তালহাও ছিল সেই মসজিদে। নঈম ওভাবে জাপটে ধরেছিলেন বলে ব্রেন্টন গুলি কিছু কম করতে পেরেছিল, সে কারণে মসজিদের কিছু লোক বেঁচে গেছে। লিনউড মসজিদে মারা গেছে ৭ জন। আবদুল আজিজ না থাকলে মৃতের সংখ্যাটা আরও বেশি হতো। আবদুল আজিজ প্রাণে বেঁচে গেছেন, কিন্তু আরেকজন যিনিও জীবনের ঝুঁঁকি নিয়ে হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করতে চেয়েছিলেন, সেই নঈম রশিদ বাঁচেননি। তার পুত্র তালহারও মৃত্যু হয় জঙ্গির হাতে।

সারা বিশ্বের মুসলমানই মুসলমানদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাদের কেউ কেউ এমনও দাবি করেছেন, মুসলমানরা যেন এক জোট হয়ে অমুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। কিন্তু যুদ্ধ কি সত্যিই জরুরি? মুসলমানদের শত্রু কি অমুসলমানরা? শত্রু হলে দেশে দেশে ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন, নাস্তিক কেউই নিউজিল্যান্ডে মসজিদ হামলায় নিহত মুসলমানের জন্য সমবেদনা প্রকাশ করতো না, মুসলমানদের পক্ষে কেউ মানববন্ধন করতো না, কিছু মুসলমান-বিদ্বেষী আছে, যারা কোথাও মুসলমান মরলে খুশির উৎসব করে। এসব বিদ্বেষি সব দেশেই, সব সম্প্রদায়ের মধ্যেই কিছু কিছু আছে। ওরা গোটা সম্প্রদায়কে প্রতিনিধিত্ব করে না।

এর মধ্যে গোটা ঘটনার জন্য মুসলিম অভিবাসী ও শরণার্থীদেরই দায়ী করেন অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের সিনেটর ফ্রেজার অ্যানিং। যখন তিনি মুসলমানদের সমালোচনা করছিলেন তখন তার মাথায় কাঁচা ডিম মারে উইল কনোলি নামের এক কিশোর। উইল কনোলি ইতিমধ্যে বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। সিনেটরকে ডিম মারার কারণে আইনি ঝামেলা পোহাতে হতে পারে বলে তার জন্য ফান্ড জোগাড় করেছে তার পক্ষের লোকেরা। ‘গো ফান্ড মি’ ওয়েবসাইটে ‘মানি ফর এগবয়’ নামের একটি দান তহবিল গড়ে তোলা হয়। একদিনেই তাতে ২৮ লাখ টাকা জমা পড়ে। প্রায় তিন হাজার মানুষ উইলের জন্য মুক্তহস্তে দান করেছেন। ৩০ হাজার টাকার বেশিও জমা দিয়েছেন কেউ কেউ। এত টাকা নিতে রাজি নয় উইল। আইনি খরচ বাদ দিয়ে পুরো টাকাটাই ক্রাইস্টচার্চ হামলায় নিহতদের পরিবারের হাতে তুলে দেবে সে। উইল কনোলি কিন্তু মুসলমান নয়, সে খ্রিস্টান। টাকা দিয়ে যারা সাহায্য করেছেন, তারাও অমুসলমান।

মুসলমানদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ভিডিও সরাসরি সম্প্রচারের পর থেকে এটি রীতিমতো ভাইরাল হয়ে ওঠে। যদিও ফেসবুক, ইউটিউব ও টুইটার কর্তৃপক্ষ ভিডিওটি সরিয়ে ফেলতে চেষ্টা করেন, তারপরও কেন দ্রুত সরানো হয়নি এই অভিযোগ করে ফেসবুক ও গুগল থেকে বিজ্ঞাপন প্রত্যাহার করে নেন নিউজিল্যান্ডের এএসবি ব্যাংক, লোটো এনজে, বার্গার কিং, স্পার্কসহ কয়েকটি কোম্পানি। এই কোম্পানিগুলো কিন্তু অমুসলমানদের। তারা চাননি মুসলিম-বিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়ুক চারদিকে, কারণ কেউ কেউ এমন আছে, মুসলমানদের কী পদ্ধতিতে খুন করা যায়, তা ভিডিও দেখে দেখে শিখে নিতে পারে।

খুব বেশিদিন আগে নয়, নিউইয়র্কের মসজিদ থেকে বের হওয়া এক ইমামকে খুন করেছিল এক ল্যাটিনো যুবক। পাগড়ি পরা শিখদের মুসলমান ভেবে খুন করেছে মুসলিম-বিদ্বেষী সন্ত্রাসী। সত্যি কথা বলতে কী, মুসলমানদের ওপর মানুষের অনেক রাগ। তাদের বক্তব্য, মুসলিমরা বিশ্বজুড়ে ভয়ঙ্কর ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী কাণ্ড ঘটায়। আইসিসদের কারণে শত শত মানুষের মৃত্যু ঘটেছে, শত শত মেয়েকে ধর্ষিতা হতে হয়েছে। সে কারণে কিছু মুসলিম-বিদ্বেষী লোক সুযোগ পেলে মুসলিমদের অপমান, নির্যাতন করে। মসজিদে সন্ত্রাসী আক্রমণ মুসলিমদের প্রতি সেই ঘৃণারই বহিঃপ্রকাশ। মুসলিম-বিদ্বেষীরা ভেবে নিয়েছে সব মুসলিমই সন্ত্রাসী, সুতরাং একটি মুসলিমকে হত্যা করা মানে একটি সন্ত্রাসীকে হত্যা করা। ঘৃণা এদের মস্তিষ্ককে এমনভাবে দখল করে আছে যে সামান্য এইটুকু ভাবনা ওতে ঠাঁই পায় না যে অধিকাংশ মুসলমানই সন্ত্রাসী নয়। জগতের কত সহস্র নিরীহ নিরপরাধ মুসলিমকে শাস্তি পেতে হয় অল্পসংখ্যক মুসলিমের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য!

মানবতা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে বলে মুসলিমরা একজোট হয়ে হাহাকার করছে। ঠিক এভাবেই কি তারা হাহাকার করে যখন মুসলিম সন্ত্রাসীদের হাতে অমুসলিমরা বা ইসলামে অবিশ্বাসীরা মরে? তাহলে কি এটাই ঠিক যে মুসলিমরা মারা গেলে তারা যতটা দুঃখ পায়, অমুসলিমরা মারা গেলে ততটা পায় না? মুসলিম-বিদ্বেষীদের দেখেছি, মুসলিম মরলে ওরা দুঃখ তো পায়ই না, বরং খুশি হয়। এ অনেকটা আবার তেমনই হয়ে গেল না তো!

শুধু আমার পরিবারের বা আমার সম্প্রদায়ের লোক মরলে আমি কাঁদবো, অন্য কেউ মরলে আমার কিছু যায় আসে না, এ কোনও ভালো মানুষের কথা নয়।

মানুষের শ্রদ্ধা ভালোবাসা দীর্ঘকাল পেতে হলে মুসলিমদের শুধু ‘সন্ত্রাসী নই’Ñ এই ট্যাগই যথেষ্ট নয়, মুসলিমদের প্রতি যেমন, অমুসলিমদের প্রতিও তাদের সহানুভূতি থাকতে হবে।

মুসলিমরা অমুসলিমদের দেশে যতটা স্বাধীনতা, সহযোগিতা, সম্মান পায়, ততটা কোনও মুসলিম দেশে পায় না। তাই যত ধর্মান্ধই হোক, তারা অমুসলিমদের দেশে বাস করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। মুসলিম দেশগুলোর কি উচিত নয় গরিব মুসলমানদের ঘৃণা না করা, তাদের নির্যাতন না করা?

সারা পৃথিবীর অমুসলিম লোক যেভাবে নিউজিল্যান্ডের নিরীহ মুসলিমের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছে, যেভাবে সমব্যথী হচ্ছে, মুসলিমদেরও এ থেকে শেখা উচিত। অমুসলিমদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হলে মুসলিমদেরও এভাবে শোক প্রকাশ করা উচিত, এভাবে সমব্যথী হওয়া উচিত।

যারা মুসলমানদের সন্ত্রাসী হওয়ার পেছনে আমেরিকা আর ইসরায়েলের কার্যকলাপকে দোষ দেয়, তারা কি এখন নিউজিল্যান্ডের সন্ত্রাসী লোকটির মসজিদে ঢুকে মুসলানদের হত্যা করার পেছনে আইসিস, আল-কায়দা বা বোকো হারামের কার্যকলাপকে দোষ দিচ্ছে? যদি না দেয় তাহলে নিশ্চয়ই কোথাও কোনও গণ্ডগোল আছে।

মুসলিমদের শুধু শিশু হলে চলবে না, এবার সময় হয়েছে প্রাপ্তবয়স্কের মতো আচরণ করার, দায়িত্ববান হওয়ার। ‘আমার ধর্ম নিয়ে কথা বলা চলবে না, এমনকি আমার ধর্মগ্রন্থ নিয়েও কথা বলা চলবে না, আমার বিশ্বাস নিয়ে কথা বলা চলবে না, আমার শরিয়া আইন নিয়ে কথা বলা চলবে না, আমার হিজাব বোরকা নিয়ে কথা বলা চলবে না, আমার হালাল খাবারের বাণিজ্য নিয়ে কথা বলা চলবে না, আমার পশু জবাই নিয়ে কথা বলা চলবে না, আমার সমাজের নারী-পুরুষ বৈষম্য নিয়ে কথা বলা চলবে না, আমার অনুভূতিতে কারও আঘাত দেওয়া চলবে না, তাহলে মেরে ফেলবো, আগুন জ্বালিয়ে দেবো, দুনিয়া ধ্বংস করে ফেলবো’... শিশুর মতো আবদার আর অসভ্যের মতো আচরণ! সভ্য হতে চাইলে শুধু নিজের নয়, পৃথিবীর সবার, সব ধর্মের, সব বিশ্বাসের, সব বর্ণের, সব লিঙ্গের, সব ভাষার মানুষের মানবাধিকারে, তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারে, তাদের মত প্রকাশের অধিকারে বিশ্বাস করতে হবে।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৪৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা