শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

অ্যা জার্নি বাই ট্রেন উইদ মুহিত

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
অ্যা জার্নি বাই ট্রেন উইদ মুহিত

আমি যে কাজটি করি সে কাজটিকে কখনই আমার জীবনের বাইরে আলাদা কোনো কাজ মনে হয়নি। বেঁচে থাকতে একজন মানুষকে যেমন প্রতিদিন খাদ্য গ্রহণ করতে হয়, নাইতে হয়, ঘুমাতে হয় কিংবা চিরকালীন অভ্যাসে নিজের অজান্তেই নিঃশ্বাসে বাতাস থেকে অক্সিজেন নিতে হয়, কাজকেও আমার তেমন প্রাত্যহিক অপরিহার্য বিষয় বলে মনে হয়েছে। আর তাই প্রায় প্রতি সপ্তাহেই দলবল নিয়ে ছুটে চলি গ্রামে-গঞ্জে কৃষকের কাছে। খুঁজে বের করার চেষ্টা করি অজানা অধ্যায়। কৃষকের কাছ থেকে জানতে চেষ্টা করি তার চিন্তা-ভাবনা, কৃষিকৌশল সম্পর্কে। আবার কৃষককে জানাতে চেষ্টা করি, যা আমি জেনে এসেছি গবেষকদের কাছ থেকে কিংবা দেখে এসেছি বিদেশের কোনো কৃষকের মাঠে। এ কাজটি আমার জীবনাচারের সঙ্গে মিশে গেছে, মিশে গেছে রক্তে। বয়স ষাট ছাড়িয়েছে বছর কয়েক আগেই। তবু কাজে নামলে বয়সের কথা মনে থাকে না, কী এক তারুণ্যের তেজ ভিতরে ভিতরে আমি অনুভব করি। তবে নিজের এ বয়সকে এবং কাজ করার শক্তিকে আমার নগণ্য মনে হয় যখন আমি আমাদের সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাহেবের মুখোমুখি দাঁড়াই। পঁচাশি বছর পেরিয়েও দিব্যি এক তরুণ যেন শিশুর সারল্য নিয়ে হাসছেন। আমার ভাবতে ভালো লাগে আবুল মাল আবদুল মুহিতকে খুব কাছ থেকে দেখেছি আমি।

পাঠক, আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই মুহিত স্যারের জীবনী নিয়ে একটা প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে হাত রেখেছি গত বছরে। এ কারণে তাকে কাছ থেকে যেমন আমার দেখতে হয়েছে, জানতে হয়েছে, তেমনি পাঠ নিতে হয়েছে তার চিন্তা, দর্শন থেকে শুরু করে ব্যক্তিমানুষ হিসেবে তার আবেগ-অনুভূতিরও। এ গল্প তোলা থাকল। সবিস্তারে আপনাদের অন্য দিন শোনাব। আজ শোনাতে চাই মুহিত স্যারের সঙ্গে একটি ট্রেন ভ্রমণের গল্প। তার আগে আপনাদের বলে রাখি, আমি ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ শুরু করি ২০০৬ সালে। এ বছর ১৪ বারের মতো আয়োজন করা হয় দেশের ভিন্ন ভিন্ন পাঁচটি জেলার ভিন্ন ভিন্ন স্থানে। এ ১৪ বছরের আয়োজনে গত নয় বছরই ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এ সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুহিত স্যার। অনুষ্ঠানে তিনি সরাসরি উত্তর দিয়েছেন কৃষকের প্রশ্নের। আশ্বাস দিয়েছেন। জাতীয় বাজেটে তার সে আশ্বাসের প্রতিফলনও দেখেছি আমরা। দীর্ঘ কর্মজীবন শেষে এ বছর তিনি সরকারি কাজ থেকে অবসরে আছেন। কিন্তু বিগত নয় বছরের অভ্যস্ততায় এ বছরও ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এ তার উপস্থিতি প্রত্যাশা করছিলাম। স্যারকে আমন্ত্রণ জানাতেই তিনি রাজি হলেন। তবে শর্ত জুড়ে দিলেন যেখানেই যান, যাবেন ট্রেনে করে। ঠিক হলো নাটোর যাব। নাটোরের বাসুদেবপুরে আয়োজন করা হলো ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এর একটি পর্বের। বলে রাখি, ট্রেন যোগাযোগ আছে বলেই নাটোরে আয়োজন করা নয়। বিগত কয়েক বছর ধরেই উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে নাটোরের কৃষক বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছেন। শুধু উচ্চমূল্যের ফলফসল নয়, নাটোরে চাষ হচ্ছে ঔষধি গুণসম্পন্ন গাছগাছালি। আছে ঔষধি গ্রাম। চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ ও বিটিভির ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে বেশকিছু প্রতিবেদনে আপনাদের দেখিয়েছি নাটোরের কৃষি সাফল্যের গল্প। যেখানে সাফল্য থাকে, পাশাপাশি থাকে ব্যর্থতাও। জানতে চেয়েছি নাটোরের কৃষকের বাজেটে প্রত্যাশা ও দাবিদাওয়া বিষয়ে।

যাই হোক, বলছিলাম মুহিত স্যারকে নিয়ে ট্রেনে করে নাটোরে যাওয়ার গল্প। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের আবহাওয়া স্থিতিশীল ছিল না। এই বৃষ্টি, এই রোদ। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ সাধারণত আয়োজন করা হয় গ্রামের কোনো খোলা মাঠে। উন্মুুক্ত মাঠে সন্ধ্যার পর কৃষকের উপস্থিতিতে আলোচনা হয় তাদের দাবিদাওয়া, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নিয়ে। আমরা এক সকালে রওনা হলাম একতা এক্সপ্রেসে করে ঢাকা থেকে নাটোরের উদ্দেশে। ট্রেন কমলাপুর থেকে ছাড়ল সকাল ১০টায়। বিকাল ৩টার মধ্যে পৌঁছে যাব নাটোরে। কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে বাসুদেবপুরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেব। গুগল ওয়েদার বলছে, নাটোরে সকালে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে, বিকালে মেঘলা থাকবে। তবে ঢাকার আকাশ বেশ পরিষ্কার। আবহাওয়া অফিসে খোঁজ নিলাম, তারা অভয় দিল, আকাশ মেঘলাই থাকবে, বৃষ্টি হবে না। ট্রেন চলতে শুরু করল। নাটোর থেকে খবর এলো সেখানে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। জানালাম, বৃষ্টি থেমে যাবে। তবে বিকল্প ব্যবস্থাও রাখতে হবে। প্রযুক্তির সুফল এই- কখন বৃষ্টি হবে, কখন রোদ থাকবে, সব আগে থেকেই জেনে যাওয়া যাচ্ছে। এটা সবচেয়ে বেশি উপকারে আসছে কৃষকের। কৃষকও স্মার্টফোন ব্যবহার করে ঠিকই জেনে নিচ্ছে বৃষ্টি-রোদের খবরাখবর। মনে পড়ছে বছর পাঁচেক আগে নেদারল্যান্ডসে আমাদের গাইড যখন ঝুম বৃষ্টির সময় বলেছিলেন, আর ১৫ মিনিট পর বৃষ্টি থেমে যাবে এবং ঠিকই ১৫ মিনিট পর বৃষ্টি থেমে গিয়েছিল, তখন বিস্মিত হয়েছিলাম। ভাবতে ভালো লাগে এ প্রযুক্তি এখন আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের হাতেও। নাটোরে ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ চলাকালে ঠাণ্ডা বাতাস বইছিল, আকাশে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছিল। আমি ভেবেছিলাম হয়তো বৃষ্টি শুরু হবে। কিন্তু আমার সহকর্মীরা আমাকে গুগল ওয়েদার দেখে আশ্বস্ত করছিলেন, কাছে কোথাও বৃষ্টি হচ্ছে, এখানে বৃষ্টি হবে না। ঠিকই এক-দেড় ঘণ্টা অনুষ্ঠান চালিয়ে গেলাম। বৃষ্টি হলো না।

বরাবরই ট্রেন ভ্রমণ আমার ভালো লাগে। বলা যায় ট্রেনে ভ্রমণই আমার সবচেয়ে পছন্দের। ঝকঝকাঝক শব্দের তাল ভাবনায় এক ধরনের ছন্দ জোগায়, শৈশবের স্মৃতির সঙ্গে বেঁধে ফেলে বর্তমানকে। একতা এক্সপ্রেসের দুটি সিঙ্গেল কেবিনের একটিতে আমি ও আমার সহকর্মীরা। অন্যটিতে মুহিত স্যার। আমি নিজের কেবিন ছেড়ে গিয়ে বসলাম স্যারের কেবিনে। উদ্দেশ্য চলতি পথে যতটুকু সময় তার পাশাপাশি থাকা যায়। ভিতরে ভিতরে অনেক প্রশ্ন জমে উঠেছে আমার, অনেক জিজ্ঞাসা। নানান বিষয়ে আলাপ-সালাপ করতে করতে জানতে চাইলাম, স্যার, দীর্ঘ কর্মব্যস্ত জীবন শেষে সরকারি দায়িত্ব থেকে অবসরে আছেন প্রায় তিন মাস হয়ে গেল, কেমন কাটছে আপনার অবসর সময়? স্বভাবসুলভ সারল্যমাখা হাসি। ‘বেশ ভালো। বই পড়ছি। বই লিখছি। ঠিক অবসরে নেই। এগুলো নিয়েই ব্যস্ত আছি।’- জানালেন তিনি। প্রায় ৪০ বছর ধরে তিনি একটা বই লিখছেন। ১৯৮০ সালে শুরু করেছিলেন বইটি লেখার কাজ। আর হয়তো চার-পাঁচ মাস লাগবে লেখার কাজ শেষ হতে। বিস্ময়ের সঙ্গে জানতে চাই, কী বই এটা? তিনি বলেন, ‘আমি যে বইটা লিখছি সেটা হচ্ছে আসলে পৃথিবীর ইতিহাস। পৃথিবীর ইতিহাস অনেকেই লিখেছেন। আমি লিখছি আমার স্টাইলে।’ কথায় কথায় অনেক কথাই উঠে আসে। তিনি বলে চলেন তার যাপন করে আসা কর্মব্যস্ত জীবনের গল্প। ১৯৫৬ সালে প্রথম সরকারি চাকরির প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে ’৮২ সালে প্রথম অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়া, তারপর প্রথম নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে সরকারের মন্ত্রী হয়ে কাজ শুরু করা- মস্তিষ্কে যেন সব স্তরে স্তরে সাজানো, এক এক করে তিনি বের করে আনলেন, আর আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনি তার সেসব কথা। এ বয়সেও সব ঠিক মনে রেখেছেন খুঁটিনাটি সবিস্তারে!

অনেক জানতে চাওয়ার একটি ছিল, ‘২০০৯ থেকে ২০১৮- এ সময়টা সরকারের গুরুত্বপূর্ণ একটা জায়গায় থেকে কেমন ছিলেন? জীবনের এ সময়টাকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?’ বরাবরের মতোই তিনি সরাসরি বলেন, ‘এ সময়টা আমি খুব এনজয় করেছি। কারণ এ সময়টা ছিল অ্যাচিভমেন্টের। অনেক পুরনো প্ল্যান ও চিন্তা ইমপ্লিমেন্ট করার সুযোগ হয়। আমি আমার বাজেটের আয়তন বাড়িয়ে দিই। কারণ বাজেট দিয়ে হচ্ছে সেবা, বাজেট বেশি হলে সেবা বেশি হয়। বাজেট ছোট হলে সেবা কম হয়। তাই আমার মনে হয়েছে বাজেটটাকে বাড়াতে হবে।’ এ কথা শুনে আমি সঙ্গে সঙ্গে প্রশ্ন তুলি, ‘এ নিয়ে তো বেশ বিতর্কও হয়েছিল! তাই না?’ তিনি স্বভাবসুলভভাবে বলেন, ‘বিতর্ককে আমি কখনো ইমপোর্টেন্স দিইনি। বাজেট বড় হওয়ায় মানুষের চিন্তার জগৎ বড় হয়েছে। বড় বড় চিন্তা করার সাহস হয়েছে আমাদের। একটা মানসিক পরিবর্তন হয়েছে। বড় বড় পরিকল্পনাগুলো নিতেও সাহস পেয়েছি আমরা। আমার মনে হয়, আমার বাজেট বাড়ানোর স্ট্র্যাটেজি খুব কাজে দিয়েছে। একটা উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে, আমি যখন ১৯৮২ সালে প্রথম অর্থমন্ত্রী হই, তখন কালচারের জন্য বাজেট সব মিলিয়ে এক থেকে দেড় কোটি ছিল। আমি প্রথমবার সুযোগ পেয়েই সেটাকে ২০০ কোটিতে নিয়ে গেছি। তবে এ বিষয়ে আসাদুজ্জামান নূরেরও বেশ কৃতিত্ব আছে।’ তবে বাজেট বড় করার পেছনে শক্তি হিসেবে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুহিত স্যার বলেন, ‘Sheikh Hasina gave me the latitude to move anywhere.  বলেছেন, যা করতে চান করেন, হয়ে যাবে। This was tremendous support and encouragement. (শেখ হাসিনা আমাকে কাজ করার পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। তার প্রচণ্ড সমর্থন বেশ উৎসাহ জুগিয়েছে)। After all leader in any activities is very very important (যে কোনো ব্যাপারেই নেতা খুব গুরুত্বপূর্ণ) আপনার লিডার যদি ফরওয়ার্ড লুকিং (দূরদর্শী) ও ব্রড মাইন্ডেড (বড় মনের) না হয়, আপনি যতই চেষ্টা করেন না কেন, আপনি বেশি দূর এগোতে পারবেন না।

প্রশ্ন রেখেছিলাম, ‘আপনি তো বরাবরই স্পষ্টভাষী, তখন তো সরকারে ছিলেন, এমনকি হয়েছে, কিছু বলতে চেয়েছেন, কিন্তু পারেননি?’ তার সরল উত্তর, ‘না, যা বলার আমি সবসময় বলে দিয়েছি।’ জানতে চেয়েছিলাম, ‘আশা করা হচ্ছে এবার জিডিপির গ্রোথ ৮%-এর ওপরে যাবে, আপনি কী মনে করেন?’ তিনি বলেন, ‘যাবে, ডেফিনেটলি যাবে। Its in a growth path.’আরও জানান, ‘গ্রোথপাথের নিয়মেই এটা বাড়বে। দশের ওপরে যেতে হলে দরকার হবে ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্টের। তবে ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্টের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। এটা খুব সেনসেটিভ। ট্র্যাপে পড়ার সম্ভাবনা আছে। শ্রীলঙ্কা যেমন ট্র্যাপে পড়েছে।’

কথা হয় আসন্ন বাজেট নিয়ে। বাজেটের বিষয়ে তিনি খুব আশাবাদী। বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আমার প্রিয় একজন ব্যক্তিত্ব। বেশ হৃদ্যতা তার সঙ্গে। দেখা হলেই তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরেন। তিনি যেখানে গেছেন সফলতার চিহ্ন রেখেছেন। সংগঠক হিসেবেও বেশ সুনাম তার। তবে বাংলাদেশে এই প্রথমবারের মতো অর্থমন্ত্রী যিনি অর্থনীতিবিদ নন। তাই মুহিত স্যারের কাছে আমার জিজ্ঞাসা ছিল, আপনার উত্তরসূরির ওপর আপনার আস্থা কেমন? তিনি কোনোরকম দ্বিধা ছাড়াই বলেন, ‘আমার তার ওপর আস্থার কোনো ঘাটতি নেই। আমার পূর্ণ আস্থা আছে।’

ট্রেন তখন এক স্টেশন থেকে ছেড়ে যাচ্ছে অন্য স্টেশনে। আমাদের কথাবার্তার বিষয়ও পাল্টাচ্ছে। অর্থনীতি, বাজেট, ইতিহাস, সংস্কৃতি থেকে একেবারেই ব্যক্তিগত আবেগ-অনুভূতির বিষয়গুলো নিয়ে চলছে আমাদের আলাপ-সালাপ। ট্রেনের জানালা দিয়ে গ্রামের বাড়িঘর, বাজার, পথঘাট দেখে দেখে আমরা ছুটে চলেছি গন্তব্যের দিকে। মুহিত স্যার জানালার বাইরে চোখ রেখে বলেন, ‘দেখেন কোথাও কোনো ঝুপড়িঘর নেই। শহর ও গ্রামের ব্যবধান কমে আসছে ক্রমে। মানুষের জীবনমানের পরিবর্তন ঘটেছে অনেক।’

স্যারের কাছে জানতে চাই, ‘সফলতার ভিড়ে কখনো কি কোনো ব্যর্থতা রয়ে গেছে? এমন কোনো স্বপ্ন কি আছে যা পূর্ণ হয়নি?’ তিনি বলেন, ‘না।’ তারপর একটু ভাবেন। বলেন, ‘ওয়েল, আমার একটা কনভেনশন সেন্টার তৈরি করার ইচ্ছা ছিল। ট্র্যাডিশনাল কনভেনশন সেন্টার নয়। একদিকে থাকবে খেলাধুলার জায়গা, সংস্কৃতিচর্চার জায়গা...’ আমি যুক্ত করি বিদেশে আমরা যেমনটা দেখি? তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, হ্যাঁ, সেরকমটাই।’ একটু বোধ করি আনমনা হন। কিংবা ভাবনার সরোবরে ডুব দেন।

‘আচ্ছা স্যার, যখন মন্ত্রী ছিলেন তখন কত লোকজন, প্রটোকল! কত কিছু আপনাকে ঘিরে থাকত! এখন তো সেসব নেই। এ ব্যাপারটায় আপনার কেমন মনে হয়?’ জানতে চাই আমি। তিনি হেসে বলেন, ‘না, সব হয়ে যায়। আমাকে ভালোবেসেই মানুষজন সব করে দেয়। তবে কি, বহুবার আপনার সঙ্গে “কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট” অনুষ্ঠানে আমি গিয়েছি। এই প্রথম আমি ফিল করছি, আমার সঙ্গে কেউ নেই।’ তারপর হেসে ওঠেন। একটা দীর্ঘ সময় তিনি চালিয়ে নিয়েছেন এ দেশের অর্থনীতির ট্রেন। আলোচিত হয়েছেন, সমালোচিত হয়েছেন। দেশের অর্থনীতি এগিয়েছে। আমাদের ভিতর স্বপ্ন বেড়েছে। স্যারের প্রাজ্ঞ চোখে গভীর দৃষ্টি। তিনি তাকিয়ে দেখেন ট্রেনের বাইরের পৃথিবী। বাইরে তখন বেশ উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে রোদ। সবুজ ধান খেতের ওপর ফেলে যাচ্ছে তার আভা। ট্রেনটা সবুজের বুক ফেড়ে যেন ছুটে চলেছে কী এক গভীর ছন্দে। ঝকঝকাঝক।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন