শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯

মেয়েটির অবিশ্বাস্য স্বীকারোক্তি ও মানবাধিকার

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েটির অবিশ্বাস্য স্বীকারোক্তি ও মানবাধিকার

তদন্তাধীন মামলার বিচার প্রক্রিয়া পুরোপুরি পুলিশি বিষয় নয় যে, পুলিশকে সংবাদ সম্মেলন ডেকে মামলা বিশেষের গুণাগুণ তুলে ধরতে হবে। অভিযুক্তদের কাকে কাকে গ্রেফতার করা হলো ফৌজদারি মামলায় সেটা জানার আগ্রহ থাকতে পারে সাধারণ মানুষের। কিন্তু সুবিচারের স্বার্থে অপরাধ সম্পর্কে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি সংবাদ সম্মেলন ডেকে ফাঁস করে উৎসাহ দেওয়াটা মোটেই সমীচীন হতে পারে না। পুলিশের হেফাজতে আটক থাকা অবস্থায় আসামির আইনজীবীর অনুপস্থিতিতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করাটা কেবল বিপজ্জনকই নয় শাসনতন্ত্রেরও লঙ্ঘন। দেখা যাচ্ছে, আমাদের আদালতসমূহ বিচার প্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে যতটা উদার অভিযুক্তের স্বাধীনতা ও সাংবিধানিক অধিকার রক্ষায় ততটাই সংকীর্ণ।

আমাদের পুলিশের কাছ থেকে এখনো আমরা প্রত্যাশা করি যে তারা আইন ও সুবিচারের দাবিকে বিবেচনায় রেখে দায়িত্ব পালন করবেন, কারণ এখনো তারা একটা গণতান্ত্রিক সংবিধানের অধীনে থেকে কাজ করছেন। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির সত্যতা বিচারিক আদালতের মাধ্যমেই কেবল প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।

পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আদায়কৃত স্বীকারোক্তি, যদিও একজন ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লেখা হয়, বিষয়টি এদেশের মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বিবেচ্য বিষয় হওয়া বাঞ্ছনীয় ছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় তারা নীরবতা অবলম্বন করে চলেছেন। একজন নারীকে অসহায়ভাবে পুলিশের হেফাজতে পাঠানো এবং পুরুষ পুলিশ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদ করানোর বিষয়টি নারী অধিকার নিয়ে বড় বড় কথা বলতে অভ্যস্ত সংস্থাসমূহের কাছে ঘোরতর আপত্তির বিষয় হওয়ার দাবি রাখে।

এ ব্যাপারেও সত্য হচ্ছে, আমাদের মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বেশিরভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয় বিদেশি অর্থে ও উৎসাহে। মনে হচ্ছে তারা আগে দেখে তাদের নিজেদের নিরাপত্তা। সরকারের মতিগতি বুঝে তারা মানবাধিকার কিংবা নারী অধিকার নিয়ে লম্বা লম্বা কথা বলে থাকেন। এরকম অনেক মানবাধিকার সংস্থা কার্যত মানবাধিকার লঙ্ঘনের পথকে সহজ করে দিয়েছে। ভোটাধিকার নিয়ে এসব সংস্থার বিন্দুমাত্র মাথাব্যথা নেই। অথচ ভোটাধিকার না থাকলে মানবাধিকারও নিরাপদ থাকে না। আমাদের এমন এক সংকটজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে যেখানে রাজনীতিই কেবল ভালো ব্যবসা নয়, মানবাধিকার সংগঠনগুলোও চমৎকার ব্যবসা করে যাচ্ছে।

আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় বরগুনার একটি আদালত তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেছে। মিন্নি বরগুনা সরকারি ডিগ্রি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সিরাজুল ইসলাম গাজীর আদালতে এই রিমান্ড প্রার্থনা করেন।

গত ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সংঘটিত রিফাত হত্যা মামলার প্রধান প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী হচ্ছে মিন্নি। রিফাত শরীফ ২৫ বছর বয়সী একজন ইন্টারনেট প্রোভাইডার, যাকে একদল যুবক সংঘবদ্ধভাবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করে। ঘটনার একটা ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে, যাতে দেখা যায় মিন্নি তার স্বামীকে আক্রমণকারীদের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে। কিন্তু তার সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। অন্যরা ভয়ে মেয়েটিকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেনি। তারা যে অসহায় দর্শকের ভূমিকায় ছিল তাও টেলিভিশনের পর্দায় পরিস্ফুট হয়েছে। দুর্বৃত্তদের কর্মকান্ড সমাজকে কত অসহায় করেছে ভাবতেও কষ্ট হয়।

মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলেন, তার মেয়ে পুলিশের একটানা ১১ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তিনি আদালতে তার মেয়ের জামিন প্রার্থনা করে বৃহস্পতিবার আবেদন করেন। কিন্তু তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা হুমায়ুন তার দাবি নাকচ করে দিয়ে বলেন, মিন্নিকে গ্রেফতার করা হয়েছে কারণ, এ হত্যা মামলায় পুলিশ তার সম্পৃক্ততা পেয়েছে। এত সাক্ষ্যপ্রমাণ থাকতে পুলিশ তত্ত্বাবধানে নিয়ে মিন্নির কাছ থেকে একাকী অবিশ্বাস্য ও বিতর্কিত স্বীকারোক্তি আদায়ের প্রয়োজন ছিল না। এখনো আমাদের পাবলিক সার্ভেন্টসরা মনে করেন তারা সরকারের অনুগত চাকর। নিজেদের ব্যক্তিত্বহীন, অস্তিত্বহীন করতে অসুবিধা হয় না। ওপর থেকে যা বলা হবে তাই করতে হবে। আইন প্রয়োগকারীদের এ ধরনের ভাবমূর্তি সুবিচারের জন্য মোটেও কাম্য নয়।

প্রকৃত ঘটনা যা-ই হোক না কেন, এ হত্যাকান্ডের সঙ্গে মিন্নির সম্পৃক্ততা আছে কী নেই, সে দোষী না নির্দোষ সেই বিতর্ক বিচারের জন্য তোলা থাক। কোর্ট তো তাকে জামিনে মুক্তি দিয়ে কিছুটা সমবেদনা দেখাতে পারত। জামিনের ব্যাপারে মেয়েদের প্রতি সদয় হওয়া আইনেরও বাধ্যবাধকতা আছে। সবাই মিলে নিষ্ঠুরতাকে প্রশ্রয় দেব- তা সভ্য লোকদের আচরণ হতে পারে না। আমার বক্তব্য হচ্ছে পুলিশের রিমান্ড সংস্কৃতি বন্ধ হতে হবে। আইনজীবীদের এড়িয়ে নাগরিকদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করার এ অমানবিক পদ্ধতির অবশ্যই অবসান হওয়া দরকার।

মামলার বাদী এবং নিহত রিফাতের পিতা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ অবিলম্বে মিন্নিকে গ্রেফতারের দাবি জানান। তিনি অভিযোগ করেন যে, এ হত্যাকান্ডে মিন্নির হাত আছে। তিনি আরও দাবি করেন, মিন্নি তার ছেলেকে বিয়ে করার আগে আমার ছেলের অন্যতম হত্যাকারী সাব্বির হোসেন নয়ন ওরফে নয়ন বন্ডের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়। কিন্তু তার পরিবার এ বিষয়টি গোপন রাখে। জনাব হালিম এসব কথা সংবাদ সম্মেলন ডেকে বলেন।

বিয়ের ইতি টানার জন্য স্থানীয় খুনিচক্রের সঙ্গে হাত মিলিয়ে মিন্নি খুন খারাবির মতো ভয়ঙ্কর খেলায় অংশ নিয়েছিল এমন কথা বলার মধ্যে কোনো বিচার-বিবেচনার গন্ধ মেলে না। শান্তিপূর্ণভাবেই সে তার স্বামীকে দিয়েই বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য চাপ দিতে পারত। তাই অনুগ্রহ করে গোটা সমাজকে বোকা বানাবেন না, এভাবে সভ্য সমাজের বিনাশ ঘটাবেন না। আমাদের নিবেদন থাকবে, রাজনীতির কারণে বিচার ব্যবস্থাকে ক্ষমতাসীনদের কুক্ষিগত কোনো প্রতিষ্ঠানে পরিণত করবেন না। বিচার ব্যবস্থার ওপর জনগণের আস্থা সর্বতোভাবে ধ্বংস করবেন না।

রিফাত শরীফের হত্যাকান্ডের সঙ্গে শক্তিশালী রাজনৈতিক শক্তির সম্পৃক্ততা রয়েছে, এ কথা অনস্বীকার্য। আমরা এটাও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, পরিস্থিতির পরিবর্তন হলে আজ যারা সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী তাদেরও আইনের আশ্রয় প্রয়োজন হবে, কিন্তু তখন পরিচ্ছন্ন বিচার ব্যবস্থার অস্তিত্ব থাকবে না। ক্ষমতার অন্ধত্ব অনেককেই বুঝতে দিচ্ছে না যে, আইনের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টির ভয়াবহ পরিণাম তাদেরও মোকাবিলা করতে হবে। অশুভ শক্তির প্রশ্রয় সবার জন্যই বিপজ্জনক।

সরকারদলীয় বাহিনীর লোকেরা এমন সন্ত্রাসী অবস্থার সৃষ্টি করছে যে স্বামীহারা মিন্নির পক্ষে স্থানীয় আইনজীবীরা দাঁড়াতে সাহস পাচ্ছেন না। শেষ পর্যন্ত ঢাকা থেকে আইনজীবীরা মিন্নির পক্ষে তাকে আইনি সহায়তা দিতে এগিয়ে এসেছেন। আমি তাদের মোবারকবাদ জানাই।

আইনি সাহায্য পাওয়া যে কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তির শাসনতান্ত্রিক মৌলিক অধিকার। স্বাধীন দেশের সরকার হয়েও এ বিষয়ে নিশ্চয়তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। মানুষের জীবনের মূল্য বেশি না দুর্বৃত্তদের রক্ষা করা বেশি জরুরি, সরকারকে এটাও ভাবতে হবে।

বহুদিন ধরেই আমরা সতর্কবাণী উচ্চারণ করে আসছি যে, হত্যা, খুন ও গুমের রাজনীতি দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে ভয়াবহ দিকে নিয়ে যাচ্ছে। নেতৃত্বের দূরদর্শিতা               থাকলে জনগণকে অসহায় রাখার কথা ভাবা যেত না। স্থানীয় ক্ষমতাসীন নেতারা ও পুলিশ মিলে একে অপরের যোগসাজশে নিজেদের এলাকায় তান্টব চালিয়ে যাচ্ছে। এরকম অবস্থায় অসহায় নারী ও শিশুরা পর্যন্ত রেহাই পাচ্ছে না। শিশুদের গলাকাটা লাশ পাওয়া যাচ্ছে। পুলিশও সত্য-মিথ্যা মামলা দিয়ে যাচ্ছে। আইন ও বিচার ব্যবস্থায় নিরপেক্ষতা অক্ষুণ্ন না থাকায় পুলিশও জনগণ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। জনগণ আইন হাতে নিয়ে গণপিটুনির বিচার করতে নেমে গেছে।

কোনো কোনো পন্ডিত ব্যক্তি গা বাঁচিয়ে সরকারের ভ্রান্ত রাজনীতিকে দোষারোপ না করে সমাজকেই দোষ দিচ্ছে। সমাজে মূল্যবোধের অভাব, মূল্যবোধের অবক্ষয় ইত্যাদি ঘটেছে বলছে। আসলে নীতি-মূল্যবোধের রাজনীতি না              থাকায় রাজনীতির কারণেই সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে।

মানুষের বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে হলে নীতি-আদর্শহীন বা মূল্যবোধের অবক্ষয়ের রাজনীতির অবসান ঘটাতে হবে।

সংকটের আবর্তে ঘুরপাক খাওয়া জনবিচ্ছিন্ন সরকারের পক্ষে বিপন্ন জাতিকে উদ্ধার করা সম্ভব নয়। সে পথ তাদের জানাও নেই। দেশকে রাজনৈতিক নেতৃত্বশূন্য করা হয়েছে। আমাদের শিক্ষিত শ্রেণির সুবিধাবাদী বিশ্বাসঘাতক চরিত্রের কথা ঐতিহাসিকভাবেই স্বীকৃত।

তবুও দেশকে বিপদমুক্ত করতে এগিয়ে আসতে হবে দেশপ্রেমিক শিক্ষিত সমাজকেই।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে