শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯

মেয়েটির অবিশ্বাস্য স্বীকারোক্তি ও মানবাধিকার

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েটির অবিশ্বাস্য স্বীকারোক্তি ও মানবাধিকার

তদন্তাধীন মামলার বিচার প্রক্রিয়া পুরোপুরি পুলিশি বিষয় নয় যে, পুলিশকে সংবাদ সম্মেলন ডেকে মামলা বিশেষের গুণাগুণ তুলে ধরতে হবে। অভিযুক্তদের কাকে কাকে গ্রেফতার করা হলো ফৌজদারি মামলায় সেটা জানার আগ্রহ থাকতে পারে সাধারণ মানুষের। কিন্তু সুবিচারের স্বার্থে অপরাধ সম্পর্কে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি সংবাদ সম্মেলন ডেকে ফাঁস করে উৎসাহ দেওয়াটা মোটেই সমীচীন হতে পারে না। পুলিশের হেফাজতে আটক থাকা অবস্থায় আসামির আইনজীবীর অনুপস্থিতিতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করাটা কেবল বিপজ্জনকই নয় শাসনতন্ত্রেরও লঙ্ঘন। দেখা যাচ্ছে, আমাদের আদালতসমূহ বিচার প্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে যতটা উদার অভিযুক্তের স্বাধীনতা ও সাংবিধানিক অধিকার রক্ষায় ততটাই সংকীর্ণ।

আমাদের পুলিশের কাছ থেকে এখনো আমরা প্রত্যাশা করি যে তারা আইন ও সুবিচারের দাবিকে বিবেচনায় রেখে দায়িত্ব পালন করবেন, কারণ এখনো তারা একটা গণতান্ত্রিক সংবিধানের অধীনে থেকে কাজ করছেন। স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির সত্যতা বিচারিক আদালতের মাধ্যমেই কেবল প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।

পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় আদায়কৃত স্বীকারোক্তি, যদিও একজন ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লেখা হয়, বিষয়টি এদেশের মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বিবেচ্য বিষয় হওয়া বাঞ্ছনীয় ছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয় তারা নীরবতা অবলম্বন করে চলেছেন। একজন নারীকে অসহায়ভাবে পুলিশের হেফাজতে পাঠানো এবং পুরুষ পুলিশ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদ করানোর বিষয়টি নারী অধিকার নিয়ে বড় বড় কথা বলতে অভ্যস্ত সংস্থাসমূহের কাছে ঘোরতর আপত্তির বিষয় হওয়ার দাবি রাখে।

এ ব্যাপারেও সত্য হচ্ছে, আমাদের মানবাধিকার সংস্থাগুলোর বেশিরভাগের কার্যক্রম পরিচালিত হয় বিদেশি অর্থে ও উৎসাহে। মনে হচ্ছে তারা আগে দেখে তাদের নিজেদের নিরাপত্তা। সরকারের মতিগতি বুঝে তারা মানবাধিকার কিংবা নারী অধিকার নিয়ে লম্বা লম্বা কথা বলে থাকেন। এরকম অনেক মানবাধিকার সংস্থা কার্যত মানবাধিকার লঙ্ঘনের পথকে সহজ করে দিয়েছে। ভোটাধিকার নিয়ে এসব সংস্থার বিন্দুমাত্র মাথাব্যথা নেই। অথচ ভোটাধিকার না থাকলে মানবাধিকারও নিরাপদ থাকে না। আমাদের এমন এক সংকটজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে যেখানে রাজনীতিই কেবল ভালো ব্যবসা নয়, মানবাধিকার সংগঠনগুলোও চমৎকার ব্যবসা করে যাচ্ছে।

আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় বরগুনার একটি আদালত তার স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেছে। মিন্নি বরগুনা সরকারি ডিগ্রি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সিরাজুল ইসলাম গাজীর আদালতে এই রিমান্ড প্রার্থনা করেন।

গত ২৬ জুন বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে সংঘটিত রিফাত হত্যা মামলার প্রধান প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী হচ্ছে মিন্নি। রিফাত শরীফ ২৫ বছর বয়সী একজন ইন্টারনেট প্রোভাইডার, যাকে একদল যুবক সংঘবদ্ধভাবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করে। ঘটনার একটা ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে, যাতে দেখা যায় মিন্নি তার স্বামীকে আক্রমণকারীদের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে। কিন্তু তার সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। অন্যরা ভয়ে মেয়েটিকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেনি। তারা যে অসহায় দর্শকের ভূমিকায় ছিল তাও টেলিভিশনের পর্দায় পরিস্ফুট হয়েছে। দুর্বৃত্তদের কর্মকান্ড সমাজকে কত অসহায় করেছে ভাবতেও কষ্ট হয়।

মিন্নির বাবা মোজাম্মেল হোসেন কিশোর বলেন, তার মেয়ে পুলিশের একটানা ১১ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তিনি আদালতে তার মেয়ের জামিন প্রার্থনা করে বৃহস্পতিবার আবেদন করেন। কিন্তু তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা হুমায়ুন তার দাবি নাকচ করে দিয়ে বলেন, মিন্নিকে গ্রেফতার করা হয়েছে কারণ, এ হত্যা মামলায় পুলিশ তার সম্পৃক্ততা পেয়েছে। এত সাক্ষ্যপ্রমাণ থাকতে পুলিশ তত্ত্বাবধানে নিয়ে মিন্নির কাছ থেকে একাকী অবিশ্বাস্য ও বিতর্কিত স্বীকারোক্তি আদায়ের প্রয়োজন ছিল না। এখনো আমাদের পাবলিক সার্ভেন্টসরা মনে করেন তারা সরকারের অনুগত চাকর। নিজেদের ব্যক্তিত্বহীন, অস্তিত্বহীন করতে অসুবিধা হয় না। ওপর থেকে যা বলা হবে তাই করতে হবে। আইন প্রয়োগকারীদের এ ধরনের ভাবমূর্তি সুবিচারের জন্য মোটেও কাম্য নয়।

প্রকৃত ঘটনা যা-ই হোক না কেন, এ হত্যাকান্ডের সঙ্গে মিন্নির সম্পৃক্ততা আছে কী নেই, সে দোষী না নির্দোষ সেই বিতর্ক বিচারের জন্য তোলা থাক। কোর্ট তো তাকে জামিনে মুক্তি দিয়ে কিছুটা সমবেদনা দেখাতে পারত। জামিনের ব্যাপারে মেয়েদের প্রতি সদয় হওয়া আইনেরও বাধ্যবাধকতা আছে। সবাই মিলে নিষ্ঠুরতাকে প্রশ্রয় দেব- তা সভ্য লোকদের আচরণ হতে পারে না। আমার বক্তব্য হচ্ছে পুলিশের রিমান্ড সংস্কৃতি বন্ধ হতে হবে। আইনজীবীদের এড়িয়ে নাগরিকদের কাছ থেকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আদায় করার এ অমানবিক পদ্ধতির অবশ্যই অবসান হওয়া দরকার।

মামলার বাদী এবং নিহত রিফাতের পিতা আবদুল হালিম দুলাল শরীফ অবিলম্বে মিন্নিকে গ্রেফতারের দাবি জানান। তিনি অভিযোগ করেন যে, এ হত্যাকান্ডে মিন্নির হাত আছে। তিনি আরও দাবি করেন, মিন্নি তার ছেলেকে বিয়ে করার আগে আমার ছেলের অন্যতম হত্যাকারী সাব্বির হোসেন নয়ন ওরফে নয়ন বন্ডের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়। কিন্তু তার পরিবার এ বিষয়টি গোপন রাখে। জনাব হালিম এসব কথা সংবাদ সম্মেলন ডেকে বলেন।

বিয়ের ইতি টানার জন্য স্থানীয় খুনিচক্রের সঙ্গে হাত মিলিয়ে মিন্নি খুন খারাবির মতো ভয়ঙ্কর খেলায় অংশ নিয়েছিল এমন কথা বলার মধ্যে কোনো বিচার-বিবেচনার গন্ধ মেলে না। শান্তিপূর্ণভাবেই সে তার স্বামীকে দিয়েই বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য চাপ দিতে পারত। তাই অনুগ্রহ করে গোটা সমাজকে বোকা বানাবেন না, এভাবে সভ্য সমাজের বিনাশ ঘটাবেন না। আমাদের নিবেদন থাকবে, রাজনীতির কারণে বিচার ব্যবস্থাকে ক্ষমতাসীনদের কুক্ষিগত কোনো প্রতিষ্ঠানে পরিণত করবেন না। বিচার ব্যবস্থার ওপর জনগণের আস্থা সর্বতোভাবে ধ্বংস করবেন না।

রিফাত শরীফের হত্যাকান্ডের সঙ্গে শক্তিশালী রাজনৈতিক শক্তির সম্পৃক্ততা রয়েছে, এ কথা অনস্বীকার্য। আমরা এটাও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, পরিস্থিতির পরিবর্তন হলে আজ যারা সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী তাদেরও আইনের আশ্রয় প্রয়োজন হবে, কিন্তু তখন পরিচ্ছন্ন বিচার ব্যবস্থার অস্তিত্ব থাকবে না। ক্ষমতার অন্ধত্ব অনেককেই বুঝতে দিচ্ছে না যে, আইনের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টির ভয়াবহ পরিণাম তাদেরও মোকাবিলা করতে হবে। অশুভ শক্তির প্রশ্রয় সবার জন্যই বিপজ্জনক।

সরকারদলীয় বাহিনীর লোকেরা এমন সন্ত্রাসী অবস্থার সৃষ্টি করছে যে স্বামীহারা মিন্নির পক্ষে স্থানীয় আইনজীবীরা দাঁড়াতে সাহস পাচ্ছেন না। শেষ পর্যন্ত ঢাকা থেকে আইনজীবীরা মিন্নির পক্ষে তাকে আইনি সহায়তা দিতে এগিয়ে এসেছেন। আমি তাদের মোবারকবাদ জানাই।

আইনি সাহায্য পাওয়া যে কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তির শাসনতান্ত্রিক মৌলিক অধিকার। স্বাধীন দেশের সরকার হয়েও এ বিষয়ে নিশ্চয়তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। মানুষের জীবনের মূল্য বেশি না দুর্বৃত্তদের রক্ষা করা বেশি জরুরি, সরকারকে এটাও ভাবতে হবে।

বহুদিন ধরেই আমরা সতর্কবাণী উচ্চারণ করে আসছি যে, হত্যা, খুন ও গুমের রাজনীতি দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে ভয়াবহ দিকে নিয়ে যাচ্ছে। নেতৃত্বের দূরদর্শিতা               থাকলে জনগণকে অসহায় রাখার কথা ভাবা যেত না। স্থানীয় ক্ষমতাসীন নেতারা ও পুলিশ মিলে একে অপরের যোগসাজশে নিজেদের এলাকায় তান্টব চালিয়ে যাচ্ছে। এরকম অবস্থায় অসহায় নারী ও শিশুরা পর্যন্ত রেহাই পাচ্ছে না। শিশুদের গলাকাটা লাশ পাওয়া যাচ্ছে। পুলিশও সত্য-মিথ্যা মামলা দিয়ে যাচ্ছে। আইন ও বিচার ব্যবস্থায় নিরপেক্ষতা অক্ষুণ্ন না থাকায় পুলিশও জনগণ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। জনগণ আইন হাতে নিয়ে গণপিটুনির বিচার করতে নেমে গেছে।

কোনো কোনো পন্ডিত ব্যক্তি গা বাঁচিয়ে সরকারের ভ্রান্ত রাজনীতিকে দোষারোপ না করে সমাজকেই দোষ দিচ্ছে। সমাজে মূল্যবোধের অভাব, মূল্যবোধের অবক্ষয় ইত্যাদি ঘটেছে বলছে। আসলে নীতি-মূল্যবোধের রাজনীতি না              থাকায় রাজনীতির কারণেই সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে।

মানুষের বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে হলে নীতি-আদর্শহীন বা মূল্যবোধের অবক্ষয়ের রাজনীতির অবসান ঘটাতে হবে।

সংকটের আবর্তে ঘুরপাক খাওয়া জনবিচ্ছিন্ন সরকারের পক্ষে বিপন্ন জাতিকে উদ্ধার করা সম্ভব নয়। সে পথ তাদের জানাও নেই। দেশকে রাজনৈতিক নেতৃত্বশূন্য করা হয়েছে। আমাদের শিক্ষিত শ্রেণির সুবিধাবাদী বিশ্বাসঘাতক চরিত্রের কথা ঐতিহাসিকভাবেই স্বীকৃত।

তবুও দেশকে বিপদমুক্ত করতে এগিয়ে আসতে হবে দেশপ্রেমিক শিক্ষিত সমাজকেই।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম