শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

একটা গল্প দিয়ে শুরু করছি। এক দেশে এক অনুষ্ঠানে একজন প্রতিমন্ত্রী সাহেব আর একজন রাষ্ট্রদূত ছিলেন আমন্ত্রিত অতিথি। ইউরোপিয়ান দেশের রাষ্ট্রদূত বলে কথা। তিনি ঘড়ির কাঁটা মেপে চলেন নিজ দেশের ঐতিহ্য অনুযায়ী। ভাবলেন, ঢাকার অনুষ্ঠানও সময় ধরে হবে। তা ছাড়া সরকারের একজন প্রতিমন্ত্রীও অতিথি। নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠানে গেলেন রাষ্ট্রদূত। আয়োজকরাও প্রস্তুত। কিন্তু মন্ত্রী সাহেব আসতে পারলেন না। সবাই ভাবলেন এক ঘণ্টার মধ্যে হয়তো মন্ত্রী আসবেন। তাই বিনয় নিয়ে রাষ্ট্রদূতকে অপেক্ষা করতে বললেন। কিন্তু এই অপেক্ষার যেন শেষ নেই। তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হলো রাষ্ট্রদূতকে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত মিডিয়াকর্মীরা হতাশ হলেন। কিন্তু বিস্মিত হননি। এমন ঘটনা হামেশাই দেখতে হয়। গল্প শুনে এক বন্ধু বললেন, আরে ভাই! এই নিয়ে নতুন আলাপের কী আছে? এই প্রতিমন্ত্রী সাহেবের অনেক বড় সংসার। সবাইকে সামাল দিয়ে বিদায় নিয়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিলম্ব একটু-আধটু হতেই পারে। তা ছাড়া আমাদের ছাত্রনেতারা যখন মন্ত্রীদের বসিয়ে রাখেন সভাস্থলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তখন তো কেউ কথা বলে না। দুই ছাত্রনেতার জন্য মন্ত্রী বসে থাকলেন দীর্ঘ সময়। ঘুম ভাঙতে দেরি হয়েছিল নেতাদের। তাই মন্ত্রীকে বসিয়ে রাখলেন। বললাম, ছাত্রনেতাদের নিশি জাগতে হয়। তাই একটু দেরি হতেই পারে ঘুম থেকে উঠতে। কিন্তু খারাপ লাগে, যখন দেখি ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে গিয়ে এই নেতারা বলেন ঠিকাদারকে বলতে ৬ শতাংশ কমিশন দিতে। এই ৬ শতাংশ অঙ্কে যোগ করলে দাঁড়ায় ৮৬ কোটি টাকা। এতেও তারা খুশি নন। তারা কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। সার্কিট হাউসের সব কক্ষ দখলে নিয়ে হুলুস্থুল করেন। বিমানবন্দরে হাজার হাজার কর্মী নিয়ে প্রবেশ করে নিরাপত্তা কর্মীদের গালমন্দ করেন। এই ছাত্রনেতারা ভুলে যান, ছাত্র রাজনীতির একটা ঐতিহ্য ছিল। ইতিহাস ছিল। আমি ষাটের দশকের কথা বলব না। সত্তরের দশক টানব না। আমাদের জমানার আশির দশকের একজন ছাত্রনেতা ছিলেন। নাম ইনায়েতুর রহিম। তিনি ছাত্র রাজনীতি করার সময় বাবার কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। তার বাবাও এমপি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। বাবাকে ইনায়েতুর রহিম লিখেছিলেন, ‘বাবা, তুমি প্রতি মাসে আমার খরচের জন্য দুই হাজার টাকা পাঠাও। এই টাকা আমার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু এখন আমি আমার সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছি। খরচটা বেড়ে যাবে বলে চিন্তিত আছি। সংগঠনের কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে বসতে হয়। মিছিল মিটিং করতে হয়। আমার জন্য পাঁচ হাজার টাকা পাঠালে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’ ইতিহাস থেকে না শেখাই ইতিহাসের শিক্ষা। ইনায়েতুর রহিম সততা-নিষ্ঠা নিয়ে এখন সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারপতি। আমাদের ছাত্রনেতারা সেই ইতিহাস থেকে শিখবেন না। তারা এখন বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত। তাদের চলনে-বলনে অহমিকা আর দাম্ভিকতা। তিন শ কর্মী নিয়ে হাসপাতালে গিয়ে ভিসিকে হুমকি দেন। কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। অদ্ভুত এই নষ্ট রাজনীতি আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে জানি না।

আমাদের এই ভূখন্ডে অদ্ভুত অদ্ভুত কা-কীর্তি আসলে অনেক আগেই শুরু। ব্রিটেনের সর্বযুগের আলোচিত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উইনস্টন চার্চিল। তার জীবনে অনেক বিচিত্র ঘটনা রয়েছে। এর মাঝে সবচেয়ে জটিল মজার বিষয়ের অবতারণা ভারত সফরে এসে।

তখন পুরো ভারতবর্ষ ব্রিটিশের অধীন। কথিত আছে, ভারত ভ্রমণের আগে হুইস্কি অপছন্দ করতেন চার্চিল। কিন্তু ভারতে এসে তার মনের ভিতরে হঠাৎ উশখুশ শুরু হয়। এখানকার সকাল-বিকাল নানামুখী ঘটনা দেখে চার্চিলের মনে হলো, একটু-আধটু ড্রিংক করলে খারাপ হতো না। জটিল জটিল বিষয়গুলো নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা যেত ভিন্ন মেজাজে। কিন্তু কীভাবে শুরু করবেন বুঝতে পারছিলেন না। কারণ তিনি নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন খাওয়ার মাঝখানে মদজাতীয় পানীয় পান না করার। ভারত সফরে এসে সেই নিয়ম আর রাখতে পারলেন না চার্চিল। তাই হুইস্কি খাওয়া নিয়ে সিদ্ধান্ত বদলালেন। তিনি খেয়াল করলেন, ভারতীয়রা হুইস্কির সঙ্গে সোডা মিশিয়ে পান করে বেশি। আর ব্রিটিশরা শুধু বরফ অথবা একটু পানি মিশিয়ে হুইস্কি পছন্দ করে। ভারতীয়দের সোডা আর হুইস্কির মিশ্রণ শৈল্পিক মনে হলো চার্চিলের। তিনি জনি ওয়াকারের সঙ্গে সোডা মেশালেন। তারপর পান শুরু করলেন। ভালোই লাগল ভারতবর্ষের আবহাওয়াতে চার্চিলের। রহস্যে ঘেরা চার্চিল ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলেন। তার প্রধানমন্ত্রিত্ব থাকাকালেই ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলন বেগবান হয়। যা ছিল তার চরম অপছন্দ। চার্চিলের জীবনে যেমন রোমান্টিকতা ছিল, তেমন ছিল নিষ্ঠুরতা। তিনি বই লিখতেন। ছবি আঁকতেন। আবার কেনিয়া ও আফগানিস্তানে নিষ্ঠুরতার রেকর্ড স্থাপন করেন। সেই নিষ্ঠুরতা দুনিয়ার ইতিহাসে এখনো কালো অধ্যায় হয়ে আছে। এই নিষ্ঠুর চার্চিল আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে বই লিখে নোবেল পুরস্কার পান! একসময় তিনি ছিলেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার রিপোর্টার। কাজ করেছেন ব্রিটেনের মর্নিংপোস্ট পত্রিকায়। পাইওনিয়ার মেইল ও ডেইলি টেলিগ্রাফে নিয়মিত প্রকাশিত হতো তার লেখা প্রতিবেদন। ক্ষমতার রাজনীতি তাকে বদলে দেয়। পরিবর্তন আনে চলাফেরায়। শাসক হিসেবে যুদ্ধবাজ ছিলেন। প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি বিশ্বযুদ্ধেই জড়িয়েছিলেন। রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর নিষ্ঠুরতা, যুদ্ধবাজি অহংকার তাকে গ্রাস করে।

আসলে ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে নিষ্ঠুর করে দেয়। সব আমলের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে তা-ই দেখা যায়। সৃষ্টিশীলতাকে কখনোই ভালোভাবে নেন না ক্ষমতাসীনরা। যুগে যুগে তারই নজির দেখি। গ্রিকরা রোমান নগরী আলেকজান্দ্রিয়া দখলের পর সিদ্ধান্ত নেয় ইতিহাস-ঐতিহ্য শেষ করে দেওয়ার। এ প্রক্রিয়ায় প্রথম আঘাত হানে লাইব্রেরিতে। পুুড়িয়ে দেয় লাইব্রেরি। আমাদের ভূখন্ডে একই অভিযোগ রয়েছে খিলজি শাসকদের বিরুদ্ধে। একই ধারাবাহিকতা আমরা দেখি পাকিস্তানি শাসকদের মাঝে। বাংলাকে শেষ করতে শুরু থেকেই চক্রান্তে ছিল পাকিস্তানিরা। ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর প্রথম আঘাত হানে তারা। ভাষা আন্দোলনের পর পাকিস্তানিরা ভাবল, রবীন্দ্রচর্চা বাঙালিদের জাতীয়তাবাদকে বলিষ্ঠ করে তুলছে। তাই নিষিদ্ধ করতে হবে রবীন্দ্রসংগীত। যে চিন্তা সেই কাজ। ষাটের দশকের শেষ দিকে পাকিস্তানের মন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার নিষিদ্ধ করেন। অদ্ভুত বিষয়, এর সমর্থনে আবার কথা বলালেন ৪০ জন বাঙালি বুদ্ধিজীবীকে দিয়ে। নষ্ট মানুষের যুগ সব সময়ে ছিল। একই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালেও অনেক বুদ্ধিজীবীর ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ঢাকা শহরে বসবাস করে যুদ্ধের সময় অনেকেই পাকিস্তানের পক্ষে সমর্থন দিয়েছিলেন নির্লজ্জভাবে। ইতিহাসকে ভুলে গেলে চলবে না। একদিন সত্য বেরিয়ে আসবেই। নব্য সুশীল কিছু মানুষকেও আজকাল দেখি আজব সব কথা বলতে। দুঃখ লাগে। হতাশও হই। সুযোগসন্ধানীদের একটা যুগ চলছে সরকারি আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে।

সমস্যার সমাধান চাইলে গভীরে প্রবেশ করতে হবে। এখন সবকিছুই ভাসা ভাসা। সরকারের সর্বনাশ করছে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ছাত্রলীগের লাগামহীন কা-কীর্তি। পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে দক্ষতার সঙ্গে। আমাদের কর্মকর্তাদের পানিবিষয়ক প্রশিক্ষণের জন্য যেতে হয় উগান্ডা। কিছুদিন আগে রুয়ান্ডা গিয়েছিলাম আমি। ফেরার পথে আমাদের ফ্লাইট থামে নাইজেরিয়ায়। আমার পাশে খালি আসনে এসে বসলেন জার্মানির এক ভদ্রলোক। তিনি থাকেন নাইজেরিয়ায়। তার কাছে জানতে চাই, নাইজেরিয়ায় আমি নামলে নিরাপত্তার গ্যারান্টি আছে কি? জবাবে ভদ্রলোক বললেন, না, কোনো গ্যারান্টি নেই। এখনো নিজেদের সমস্যাগুলো তারা মেটানোর সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। সেই নাইজেরিয়া বা উগান্ডার মতো দেশে প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশের যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন আনতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নৈরাজ্য, লুটপাট বন্ধ করতে হবে। ওয়াসা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। বিদেশে আমাদের মিশনগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। আর রাজনীতির আড়ালে কমিশন বাণিজ্য কেউই দেখতে চায় না। ছাত্রলীগের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হবে। বুঝতে হবে সময় থেমে থাকে না। চলে যায়। নদীর স্রোতকে জোর করে আটকানো যায় না। নদী বয়ে যায়। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা কখনো কখনো থেমে যাই। আর থেমে যাই বলে নিজেদের বড় পরিসরে বিকশিত করতে পারি না। হৃদয় দিয়ে এখন কেউ কিছু জয় করতে চায় না। সবাই চায় সবকিছু করতে ক্ষমতার জোরে। ক্ষমতা জাদুকরী। এর জোরে যা খুশি তা করা যায়। কেউ কিছু বলে না। কিন্তু এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ভালো হয় না।

এখন সমাজে সবাই নিজেকে আড়াল করতে চান। নানা অসিলায় সুবিধাভোগী সুশীলরা আছেন সুবিধাবাদী অবস্থানে। অবশ্য এই বিষয়টিও নতুন নয়। এই বুদ্ধিজীবীদের অতীত ভূমিকাও ছিল প্রশ্নবাণে। অনেকের পরিবার-পরিজন কোনো দিন আওয়ামী লীগ করেননি। এখন তাদের চিৎকারে টিভির পর্দা ফেটে যায়। তাদের পর্দায় দেখলে আমি নিজেও টিভি দেখি না। বন্ধ করে দিই। অন্ধত্ব পেয়ে বসেছে আমাদের। কবি শামসুর রাহমানকে যারা গালাগাল করতেন, ফ্রীডম পার্টির পত্রিকায় লিখতেন, চাকরি করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! পাকিস্তান হাইকমিশনের দাওয়াতে যারা থাকতেন মধ্যমণি, সাফমা আর করাচি, ইসলামাবাদে বাজারসদাই করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! সেদিন একজন বললেন, আওয়ামী লীগার হতে কী লাগে? জবাবে বললাম, বর্তমানে আচ্ছামতো চিৎকার করে অযৌক্তিক কথা বললেই আওয়ামী লীগার হওয়া যায়। সরকারি সুবিধাভোগীরা ওদেরই গুণকীর্তন করেন। এদের আরেক গ্রুপ আছে ফেসবুকে। এখন অতীত ইতিহাস কেউ আর খোঁজে না। কারণ দেশে শিল্প-সংস্কৃতি, বুদ্ধিভিত্তিক চেতনায় অন্ধত্ব চলছে। সমাজটা হাঁটছে বড় অদ্ভুত পথে। কিছু মানুষের কর্মকা- দেখে কিছু বলতে ভালো লাগে না। আবার না বলেও থাকতে পারি না। চারদিকে সাদাকে সাদা বলা লোকের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। একজনের বিপদ দেখলে দশজন খুশি হয়। অনেক দিন আগে কার লেখায় যেন পড়েছিলাম, আপনজনদের খারাপ খবর পেলে সবচেয়ে খুশি হয় বাঙালিরা। বাস্তবে তাই। হানাহানি ছাড়া কেউই থাকতে পারে না। সংঘাত লেগে থাকলে অনেকে আনন্দ অনুভব করে।

এর মাঝে কিছু কিছু ভালো মানুষ কাজ করে যান। এই কাজ করা মানুষদের একজন কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের কথা মনে পড়ছে। আমার দেখা অসাধারণ এক ব্যক্তিত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন বলে বুকের বল ছিল অনেক উচ্চতায়। মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন। কিছুদিন থেকে সরকারি কেনাকাটায় নজিরবিহীন অনিয়ম চলছে। দেশের প্রতি কোনো দরদ নেই কারও। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন ব্যতিক্রম। সচিবালয়ে দুই রুমের অফিস থেকে যাত্রা করেছিলেন। তারপর সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য বাড়ি ভাড়া করলেন লালমাটিয়ায়। এলজিইডির বাকি কাহিনি রূপকথার মতো। সারা দেশে শক্তিশালী উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হলো এলজিইডি। সকাল ৬টায় কর্মজীবন শুরু করতেন, রাত ১০টায়ও অফিস করতেন। পত্রিকার পাতা খুলে মানুষের সমস্যা দেখতেন। তারপর নির্দেশ দিতেন সমাধানের। এর মাঝে মোনাজাত উদ্দিনের লেখাগুলো খুঁজতেন দৈনিক সংবাদে।

একদিন আমাকে বলেছিলেন, মোনাজাত উদ্দিন, ফখরে আলমসহ অনেক মাঠের সংবাদকর্মী মানুষের কথা লেখে। তাদের লেখা পড়ে আমি চেষ্টা করি কাজ করতে। আমি বিস্ময় নিয়ে শুনছিলাম। শহরের মেকি ভাবটা তার মাঝে দেখিনি কখনো। প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের অন্যায় আবদার শুনতেন না। এ কারণে অনেক খেসারত তাকে দিতে হয়েছিল। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল না। বরং আরও বলিষ্ঠ হয়ে কাজ করতেন। একবার আমার সামনে এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে তার কড়া কথা হয়। আমি বললাম, তিনি লাগবেন আপনার পেছনে। জবাবে বললেন, আমি মুক্তিযোদ্ধা। এসব পাত্তা দিয়ে চলব না। দেশের জন্য কাজ করতে প্রকৌশলী হয়েছি। সরকারি চাকরিতে এসেছি। যেদিন কাজ করতে পারব না চলে যাব। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করব না। তিনি মাথা নত করেননি। পিডিবির চেয়ারম্যান থাকাকালে একজন প্রভাবশালী নেতা কাম ব্যবসায়ীর কোম্পানির এক শ কোটি টাকার বিল আটকে দিলেন। বললেন, পুরোটাই চুরি। এই বিল দিতে পারি না। স্বপ্নবাজ, দেশপ্রেমিক মানুষদের সংগ্রাম করেই একটা জীবন কাটিয়ে দিতে হয়। তাদের দুঃখ-কষ্ট বোঝার ক্ষমতা অনেকের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

এই মাত্র | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা