শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

একটা গল্প দিয়ে শুরু করছি। এক দেশে এক অনুষ্ঠানে একজন প্রতিমন্ত্রী সাহেব আর একজন রাষ্ট্রদূত ছিলেন আমন্ত্রিত অতিথি। ইউরোপিয়ান দেশের রাষ্ট্রদূত বলে কথা। তিনি ঘড়ির কাঁটা মেপে চলেন নিজ দেশের ঐতিহ্য অনুযায়ী। ভাবলেন, ঢাকার অনুষ্ঠানও সময় ধরে হবে। তা ছাড়া সরকারের একজন প্রতিমন্ত্রীও অতিথি। নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠানে গেলেন রাষ্ট্রদূত। আয়োজকরাও প্রস্তুত। কিন্তু মন্ত্রী সাহেব আসতে পারলেন না। সবাই ভাবলেন এক ঘণ্টার মধ্যে হয়তো মন্ত্রী আসবেন। তাই বিনয় নিয়ে রাষ্ট্রদূতকে অপেক্ষা করতে বললেন। কিন্তু এই অপেক্ষার যেন শেষ নেই। তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হলো রাষ্ট্রদূতকে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত মিডিয়াকর্মীরা হতাশ হলেন। কিন্তু বিস্মিত হননি। এমন ঘটনা হামেশাই দেখতে হয়। গল্প শুনে এক বন্ধু বললেন, আরে ভাই! এই নিয়ে নতুন আলাপের কী আছে? এই প্রতিমন্ত্রী সাহেবের অনেক বড় সংসার। সবাইকে সামাল দিয়ে বিদায় নিয়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিলম্ব একটু-আধটু হতেই পারে। তা ছাড়া আমাদের ছাত্রনেতারা যখন মন্ত্রীদের বসিয়ে রাখেন সভাস্থলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তখন তো কেউ কথা বলে না। দুই ছাত্রনেতার জন্য মন্ত্রী বসে থাকলেন দীর্ঘ সময়। ঘুম ভাঙতে দেরি হয়েছিল নেতাদের। তাই মন্ত্রীকে বসিয়ে রাখলেন। বললাম, ছাত্রনেতাদের নিশি জাগতে হয়। তাই একটু দেরি হতেই পারে ঘুম থেকে উঠতে। কিন্তু খারাপ লাগে, যখন দেখি ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে গিয়ে এই নেতারা বলেন ঠিকাদারকে বলতে ৬ শতাংশ কমিশন দিতে। এই ৬ শতাংশ অঙ্কে যোগ করলে দাঁড়ায় ৮৬ কোটি টাকা। এতেও তারা খুশি নন। তারা কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। সার্কিট হাউসের সব কক্ষ দখলে নিয়ে হুলুস্থুল করেন। বিমানবন্দরে হাজার হাজার কর্মী নিয়ে প্রবেশ করে নিরাপত্তা কর্মীদের গালমন্দ করেন। এই ছাত্রনেতারা ভুলে যান, ছাত্র রাজনীতির একটা ঐতিহ্য ছিল। ইতিহাস ছিল। আমি ষাটের দশকের কথা বলব না। সত্তরের দশক টানব না। আমাদের জমানার আশির দশকের একজন ছাত্রনেতা ছিলেন। নাম ইনায়েতুর রহিম। তিনি ছাত্র রাজনীতি করার সময় বাবার কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। তার বাবাও এমপি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। বাবাকে ইনায়েতুর রহিম লিখেছিলেন, ‘বাবা, তুমি প্রতি মাসে আমার খরচের জন্য দুই হাজার টাকা পাঠাও। এই টাকা আমার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু এখন আমি আমার সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছি। খরচটা বেড়ে যাবে বলে চিন্তিত আছি। সংগঠনের কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে বসতে হয়। মিছিল মিটিং করতে হয়। আমার জন্য পাঁচ হাজার টাকা পাঠালে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’ ইতিহাস থেকে না শেখাই ইতিহাসের শিক্ষা। ইনায়েতুর রহিম সততা-নিষ্ঠা নিয়ে এখন সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারপতি। আমাদের ছাত্রনেতারা সেই ইতিহাস থেকে শিখবেন না। তারা এখন বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত। তাদের চলনে-বলনে অহমিকা আর দাম্ভিকতা। তিন শ কর্মী নিয়ে হাসপাতালে গিয়ে ভিসিকে হুমকি দেন। কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। অদ্ভুত এই নষ্ট রাজনীতি আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে জানি না।

আমাদের এই ভূখন্ডে অদ্ভুত অদ্ভুত কা-কীর্তি আসলে অনেক আগেই শুরু। ব্রিটেনের সর্বযুগের আলোচিত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উইনস্টন চার্চিল। তার জীবনে অনেক বিচিত্র ঘটনা রয়েছে। এর মাঝে সবচেয়ে জটিল মজার বিষয়ের অবতারণা ভারত সফরে এসে।

তখন পুরো ভারতবর্ষ ব্রিটিশের অধীন। কথিত আছে, ভারত ভ্রমণের আগে হুইস্কি অপছন্দ করতেন চার্চিল। কিন্তু ভারতে এসে তার মনের ভিতরে হঠাৎ উশখুশ শুরু হয়। এখানকার সকাল-বিকাল নানামুখী ঘটনা দেখে চার্চিলের মনে হলো, একটু-আধটু ড্রিংক করলে খারাপ হতো না। জটিল জটিল বিষয়গুলো নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা যেত ভিন্ন মেজাজে। কিন্তু কীভাবে শুরু করবেন বুঝতে পারছিলেন না। কারণ তিনি নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন খাওয়ার মাঝখানে মদজাতীয় পানীয় পান না করার। ভারত সফরে এসে সেই নিয়ম আর রাখতে পারলেন না চার্চিল। তাই হুইস্কি খাওয়া নিয়ে সিদ্ধান্ত বদলালেন। তিনি খেয়াল করলেন, ভারতীয়রা হুইস্কির সঙ্গে সোডা মিশিয়ে পান করে বেশি। আর ব্রিটিশরা শুধু বরফ অথবা একটু পানি মিশিয়ে হুইস্কি পছন্দ করে। ভারতীয়দের সোডা আর হুইস্কির মিশ্রণ শৈল্পিক মনে হলো চার্চিলের। তিনি জনি ওয়াকারের সঙ্গে সোডা মেশালেন। তারপর পান শুরু করলেন। ভালোই লাগল ভারতবর্ষের আবহাওয়াতে চার্চিলের। রহস্যে ঘেরা চার্চিল ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলেন। তার প্রধানমন্ত্রিত্ব থাকাকালেই ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলন বেগবান হয়। যা ছিল তার চরম অপছন্দ। চার্চিলের জীবনে যেমন রোমান্টিকতা ছিল, তেমন ছিল নিষ্ঠুরতা। তিনি বই লিখতেন। ছবি আঁকতেন। আবার কেনিয়া ও আফগানিস্তানে নিষ্ঠুরতার রেকর্ড স্থাপন করেন। সেই নিষ্ঠুরতা দুনিয়ার ইতিহাসে এখনো কালো অধ্যায় হয়ে আছে। এই নিষ্ঠুর চার্চিল আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে বই লিখে নোবেল পুরস্কার পান! একসময় তিনি ছিলেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার রিপোর্টার। কাজ করেছেন ব্রিটেনের মর্নিংপোস্ট পত্রিকায়। পাইওনিয়ার মেইল ও ডেইলি টেলিগ্রাফে নিয়মিত প্রকাশিত হতো তার লেখা প্রতিবেদন। ক্ষমতার রাজনীতি তাকে বদলে দেয়। পরিবর্তন আনে চলাফেরায়। শাসক হিসেবে যুদ্ধবাজ ছিলেন। প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি বিশ্বযুদ্ধেই জড়িয়েছিলেন। রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর নিষ্ঠুরতা, যুদ্ধবাজি অহংকার তাকে গ্রাস করে।

আসলে ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে নিষ্ঠুর করে দেয়। সব আমলের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে তা-ই দেখা যায়। সৃষ্টিশীলতাকে কখনোই ভালোভাবে নেন না ক্ষমতাসীনরা। যুগে যুগে তারই নজির দেখি। গ্রিকরা রোমান নগরী আলেকজান্দ্রিয়া দখলের পর সিদ্ধান্ত নেয় ইতিহাস-ঐতিহ্য শেষ করে দেওয়ার। এ প্রক্রিয়ায় প্রথম আঘাত হানে লাইব্রেরিতে। পুুড়িয়ে দেয় লাইব্রেরি। আমাদের ভূখন্ডে একই অভিযোগ রয়েছে খিলজি শাসকদের বিরুদ্ধে। একই ধারাবাহিকতা আমরা দেখি পাকিস্তানি শাসকদের মাঝে। বাংলাকে শেষ করতে শুরু থেকেই চক্রান্তে ছিল পাকিস্তানিরা। ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর প্রথম আঘাত হানে তারা। ভাষা আন্দোলনের পর পাকিস্তানিরা ভাবল, রবীন্দ্রচর্চা বাঙালিদের জাতীয়তাবাদকে বলিষ্ঠ করে তুলছে। তাই নিষিদ্ধ করতে হবে রবীন্দ্রসংগীত। যে চিন্তা সেই কাজ। ষাটের দশকের শেষ দিকে পাকিস্তানের মন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার নিষিদ্ধ করেন। অদ্ভুত বিষয়, এর সমর্থনে আবার কথা বলালেন ৪০ জন বাঙালি বুদ্ধিজীবীকে দিয়ে। নষ্ট মানুষের যুগ সব সময়ে ছিল। একই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালেও অনেক বুদ্ধিজীবীর ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ঢাকা শহরে বসবাস করে যুদ্ধের সময় অনেকেই পাকিস্তানের পক্ষে সমর্থন দিয়েছিলেন নির্লজ্জভাবে। ইতিহাসকে ভুলে গেলে চলবে না। একদিন সত্য বেরিয়ে আসবেই। নব্য সুশীল কিছু মানুষকেও আজকাল দেখি আজব সব কথা বলতে। দুঃখ লাগে। হতাশও হই। সুযোগসন্ধানীদের একটা যুগ চলছে সরকারি আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে।

সমস্যার সমাধান চাইলে গভীরে প্রবেশ করতে হবে। এখন সবকিছুই ভাসা ভাসা। সরকারের সর্বনাশ করছে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ছাত্রলীগের লাগামহীন কা-কীর্তি। পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে দক্ষতার সঙ্গে। আমাদের কর্মকর্তাদের পানিবিষয়ক প্রশিক্ষণের জন্য যেতে হয় উগান্ডা। কিছুদিন আগে রুয়ান্ডা গিয়েছিলাম আমি। ফেরার পথে আমাদের ফ্লাইট থামে নাইজেরিয়ায়। আমার পাশে খালি আসনে এসে বসলেন জার্মানির এক ভদ্রলোক। তিনি থাকেন নাইজেরিয়ায়। তার কাছে জানতে চাই, নাইজেরিয়ায় আমি নামলে নিরাপত্তার গ্যারান্টি আছে কি? জবাবে ভদ্রলোক বললেন, না, কোনো গ্যারান্টি নেই। এখনো নিজেদের সমস্যাগুলো তারা মেটানোর সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। সেই নাইজেরিয়া বা উগান্ডার মতো দেশে প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশের যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন আনতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নৈরাজ্য, লুটপাট বন্ধ করতে হবে। ওয়াসা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। বিদেশে আমাদের মিশনগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। আর রাজনীতির আড়ালে কমিশন বাণিজ্য কেউই দেখতে চায় না। ছাত্রলীগের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হবে। বুঝতে হবে সময় থেমে থাকে না। চলে যায়। নদীর স্রোতকে জোর করে আটকানো যায় না। নদী বয়ে যায়। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা কখনো কখনো থেমে যাই। আর থেমে যাই বলে নিজেদের বড় পরিসরে বিকশিত করতে পারি না। হৃদয় দিয়ে এখন কেউ কিছু জয় করতে চায় না। সবাই চায় সবকিছু করতে ক্ষমতার জোরে। ক্ষমতা জাদুকরী। এর জোরে যা খুশি তা করা যায়। কেউ কিছু বলে না। কিন্তু এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ভালো হয় না।

এখন সমাজে সবাই নিজেকে আড়াল করতে চান। নানা অসিলায় সুবিধাভোগী সুশীলরা আছেন সুবিধাবাদী অবস্থানে। অবশ্য এই বিষয়টিও নতুন নয়। এই বুদ্ধিজীবীদের অতীত ভূমিকাও ছিল প্রশ্নবাণে। অনেকের পরিবার-পরিজন কোনো দিন আওয়ামী লীগ করেননি। এখন তাদের চিৎকারে টিভির পর্দা ফেটে যায়। তাদের পর্দায় দেখলে আমি নিজেও টিভি দেখি না। বন্ধ করে দিই। অন্ধত্ব পেয়ে বসেছে আমাদের। কবি শামসুর রাহমানকে যারা গালাগাল করতেন, ফ্রীডম পার্টির পত্রিকায় লিখতেন, চাকরি করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! পাকিস্তান হাইকমিশনের দাওয়াতে যারা থাকতেন মধ্যমণি, সাফমা আর করাচি, ইসলামাবাদে বাজারসদাই করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! সেদিন একজন বললেন, আওয়ামী লীগার হতে কী লাগে? জবাবে বললাম, বর্তমানে আচ্ছামতো চিৎকার করে অযৌক্তিক কথা বললেই আওয়ামী লীগার হওয়া যায়। সরকারি সুবিধাভোগীরা ওদেরই গুণকীর্তন করেন। এদের আরেক গ্রুপ আছে ফেসবুকে। এখন অতীত ইতিহাস কেউ আর খোঁজে না। কারণ দেশে শিল্প-সংস্কৃতি, বুদ্ধিভিত্তিক চেতনায় অন্ধত্ব চলছে। সমাজটা হাঁটছে বড় অদ্ভুত পথে। কিছু মানুষের কর্মকা- দেখে কিছু বলতে ভালো লাগে না। আবার না বলেও থাকতে পারি না। চারদিকে সাদাকে সাদা বলা লোকের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। একজনের বিপদ দেখলে দশজন খুশি হয়। অনেক দিন আগে কার লেখায় যেন পড়েছিলাম, আপনজনদের খারাপ খবর পেলে সবচেয়ে খুশি হয় বাঙালিরা। বাস্তবে তাই। হানাহানি ছাড়া কেউই থাকতে পারে না। সংঘাত লেগে থাকলে অনেকে আনন্দ অনুভব করে।

এর মাঝে কিছু কিছু ভালো মানুষ কাজ করে যান। এই কাজ করা মানুষদের একজন কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের কথা মনে পড়ছে। আমার দেখা অসাধারণ এক ব্যক্তিত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন বলে বুকের বল ছিল অনেক উচ্চতায়। মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন। কিছুদিন থেকে সরকারি কেনাকাটায় নজিরবিহীন অনিয়ম চলছে। দেশের প্রতি কোনো দরদ নেই কারও। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন ব্যতিক্রম। সচিবালয়ে দুই রুমের অফিস থেকে যাত্রা করেছিলেন। তারপর সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য বাড়ি ভাড়া করলেন লালমাটিয়ায়। এলজিইডির বাকি কাহিনি রূপকথার মতো। সারা দেশে শক্তিশালী উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হলো এলজিইডি। সকাল ৬টায় কর্মজীবন শুরু করতেন, রাত ১০টায়ও অফিস করতেন। পত্রিকার পাতা খুলে মানুষের সমস্যা দেখতেন। তারপর নির্দেশ দিতেন সমাধানের। এর মাঝে মোনাজাত উদ্দিনের লেখাগুলো খুঁজতেন দৈনিক সংবাদে।

একদিন আমাকে বলেছিলেন, মোনাজাত উদ্দিন, ফখরে আলমসহ অনেক মাঠের সংবাদকর্মী মানুষের কথা লেখে। তাদের লেখা পড়ে আমি চেষ্টা করি কাজ করতে। আমি বিস্ময় নিয়ে শুনছিলাম। শহরের মেকি ভাবটা তার মাঝে দেখিনি কখনো। প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের অন্যায় আবদার শুনতেন না। এ কারণে অনেক খেসারত তাকে দিতে হয়েছিল। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল না। বরং আরও বলিষ্ঠ হয়ে কাজ করতেন। একবার আমার সামনে এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে তার কড়া কথা হয়। আমি বললাম, তিনি লাগবেন আপনার পেছনে। জবাবে বললেন, আমি মুক্তিযোদ্ধা। এসব পাত্তা দিয়ে চলব না। দেশের জন্য কাজ করতে প্রকৌশলী হয়েছি। সরকারি চাকরিতে এসেছি। যেদিন কাজ করতে পারব না চলে যাব। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করব না। তিনি মাথা নত করেননি। পিডিবির চেয়ারম্যান থাকাকালে একজন প্রভাবশালী নেতা কাম ব্যবসায়ীর কোম্পানির এক শ কোটি টাকার বিল আটকে দিলেন। বললেন, পুরোটাই চুরি। এই বিল দিতে পারি না। স্বপ্নবাজ, দেশপ্রেমিক মানুষদের সংগ্রাম করেই একটা জীবন কাটিয়ে দিতে হয়। তাদের দুঃখ-কষ্ট বোঝার ক্ষমতা অনেকের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা