শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

একটা গল্প দিয়ে শুরু করছি। এক দেশে এক অনুষ্ঠানে একজন প্রতিমন্ত্রী সাহেব আর একজন রাষ্ট্রদূত ছিলেন আমন্ত্রিত অতিথি। ইউরোপিয়ান দেশের রাষ্ট্রদূত বলে কথা। তিনি ঘড়ির কাঁটা মেপে চলেন নিজ দেশের ঐতিহ্য অনুযায়ী। ভাবলেন, ঢাকার অনুষ্ঠানও সময় ধরে হবে। তা ছাড়া সরকারের একজন প্রতিমন্ত্রীও অতিথি। নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠানে গেলেন রাষ্ট্রদূত। আয়োজকরাও প্রস্তুত। কিন্তু মন্ত্রী সাহেব আসতে পারলেন না। সবাই ভাবলেন এক ঘণ্টার মধ্যে হয়তো মন্ত্রী আসবেন। তাই বিনয় নিয়ে রাষ্ট্রদূতকে অপেক্ষা করতে বললেন। কিন্তু এই অপেক্ষার যেন শেষ নেই। তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হলো রাষ্ট্রদূতকে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত মিডিয়াকর্মীরা হতাশ হলেন। কিন্তু বিস্মিত হননি। এমন ঘটনা হামেশাই দেখতে হয়। গল্প শুনে এক বন্ধু বললেন, আরে ভাই! এই নিয়ে নতুন আলাপের কী আছে? এই প্রতিমন্ত্রী সাহেবের অনেক বড় সংসার। সবাইকে সামাল দিয়ে বিদায় নিয়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিলম্ব একটু-আধটু হতেই পারে। তা ছাড়া আমাদের ছাত্রনেতারা যখন মন্ত্রীদের বসিয়ে রাখেন সভাস্থলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তখন তো কেউ কথা বলে না। দুই ছাত্রনেতার জন্য মন্ত্রী বসে থাকলেন দীর্ঘ সময়। ঘুম ভাঙতে দেরি হয়েছিল নেতাদের। তাই মন্ত্রীকে বসিয়ে রাখলেন। বললাম, ছাত্রনেতাদের নিশি জাগতে হয়। তাই একটু দেরি হতেই পারে ঘুম থেকে উঠতে। কিন্তু খারাপ লাগে, যখন দেখি ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে গিয়ে এই নেতারা বলেন ঠিকাদারকে বলতে ৬ শতাংশ কমিশন দিতে। এই ৬ শতাংশ অঙ্কে যোগ করলে দাঁড়ায় ৮৬ কোটি টাকা। এতেও তারা খুশি নন। তারা কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। সার্কিট হাউসের সব কক্ষ দখলে নিয়ে হুলুস্থুল করেন। বিমানবন্দরে হাজার হাজার কর্মী নিয়ে প্রবেশ করে নিরাপত্তা কর্মীদের গালমন্দ করেন। এই ছাত্রনেতারা ভুলে যান, ছাত্র রাজনীতির একটা ঐতিহ্য ছিল। ইতিহাস ছিল। আমি ষাটের দশকের কথা বলব না। সত্তরের দশক টানব না। আমাদের জমানার আশির দশকের একজন ছাত্রনেতা ছিলেন। নাম ইনায়েতুর রহিম। তিনি ছাত্র রাজনীতি করার সময় বাবার কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। তার বাবাও এমপি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। বাবাকে ইনায়েতুর রহিম লিখেছিলেন, ‘বাবা, তুমি প্রতি মাসে আমার খরচের জন্য দুই হাজার টাকা পাঠাও। এই টাকা আমার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু এখন আমি আমার সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছি। খরচটা বেড়ে যাবে বলে চিন্তিত আছি। সংগঠনের কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে বসতে হয়। মিছিল মিটিং করতে হয়। আমার জন্য পাঁচ হাজার টাকা পাঠালে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’ ইতিহাস থেকে না শেখাই ইতিহাসের শিক্ষা। ইনায়েতুর রহিম সততা-নিষ্ঠা নিয়ে এখন সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারপতি। আমাদের ছাত্রনেতারা সেই ইতিহাস থেকে শিখবেন না। তারা এখন বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত। তাদের চলনে-বলনে অহমিকা আর দাম্ভিকতা। তিন শ কর্মী নিয়ে হাসপাতালে গিয়ে ভিসিকে হুমকি দেন। কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। অদ্ভুত এই নষ্ট রাজনীতি আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে জানি না।

আমাদের এই ভূখন্ডে অদ্ভুত অদ্ভুত কা-কীর্তি আসলে অনেক আগেই শুরু। ব্রিটেনের সর্বযুগের আলোচিত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উইনস্টন চার্চিল। তার জীবনে অনেক বিচিত্র ঘটনা রয়েছে। এর মাঝে সবচেয়ে জটিল মজার বিষয়ের অবতারণা ভারত সফরে এসে।

তখন পুরো ভারতবর্ষ ব্রিটিশের অধীন। কথিত আছে, ভারত ভ্রমণের আগে হুইস্কি অপছন্দ করতেন চার্চিল। কিন্তু ভারতে এসে তার মনের ভিতরে হঠাৎ উশখুশ শুরু হয়। এখানকার সকাল-বিকাল নানামুখী ঘটনা দেখে চার্চিলের মনে হলো, একটু-আধটু ড্রিংক করলে খারাপ হতো না। জটিল জটিল বিষয়গুলো নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা যেত ভিন্ন মেজাজে। কিন্তু কীভাবে শুরু করবেন বুঝতে পারছিলেন না। কারণ তিনি নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন খাওয়ার মাঝখানে মদজাতীয় পানীয় পান না করার। ভারত সফরে এসে সেই নিয়ম আর রাখতে পারলেন না চার্চিল। তাই হুইস্কি খাওয়া নিয়ে সিদ্ধান্ত বদলালেন। তিনি খেয়াল করলেন, ভারতীয়রা হুইস্কির সঙ্গে সোডা মিশিয়ে পান করে বেশি। আর ব্রিটিশরা শুধু বরফ অথবা একটু পানি মিশিয়ে হুইস্কি পছন্দ করে। ভারতীয়দের সোডা আর হুইস্কির মিশ্রণ শৈল্পিক মনে হলো চার্চিলের। তিনি জনি ওয়াকারের সঙ্গে সোডা মেশালেন। তারপর পান শুরু করলেন। ভালোই লাগল ভারতবর্ষের আবহাওয়াতে চার্চিলের। রহস্যে ঘেরা চার্চিল ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলেন। তার প্রধানমন্ত্রিত্ব থাকাকালেই ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলন বেগবান হয়। যা ছিল তার চরম অপছন্দ। চার্চিলের জীবনে যেমন রোমান্টিকতা ছিল, তেমন ছিল নিষ্ঠুরতা। তিনি বই লিখতেন। ছবি আঁকতেন। আবার কেনিয়া ও আফগানিস্তানে নিষ্ঠুরতার রেকর্ড স্থাপন করেন। সেই নিষ্ঠুরতা দুনিয়ার ইতিহাসে এখনো কালো অধ্যায় হয়ে আছে। এই নিষ্ঠুর চার্চিল আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে বই লিখে নোবেল পুরস্কার পান! একসময় তিনি ছিলেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার রিপোর্টার। কাজ করেছেন ব্রিটেনের মর্নিংপোস্ট পত্রিকায়। পাইওনিয়ার মেইল ও ডেইলি টেলিগ্রাফে নিয়মিত প্রকাশিত হতো তার লেখা প্রতিবেদন। ক্ষমতার রাজনীতি তাকে বদলে দেয়। পরিবর্তন আনে চলাফেরায়। শাসক হিসেবে যুদ্ধবাজ ছিলেন। প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি বিশ্বযুদ্ধেই জড়িয়েছিলেন। রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর নিষ্ঠুরতা, যুদ্ধবাজি অহংকার তাকে গ্রাস করে।

আসলে ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে নিষ্ঠুর করে দেয়। সব আমলের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে তা-ই দেখা যায়। সৃষ্টিশীলতাকে কখনোই ভালোভাবে নেন না ক্ষমতাসীনরা। যুগে যুগে তারই নজির দেখি। গ্রিকরা রোমান নগরী আলেকজান্দ্রিয়া দখলের পর সিদ্ধান্ত নেয় ইতিহাস-ঐতিহ্য শেষ করে দেওয়ার। এ প্রক্রিয়ায় প্রথম আঘাত হানে লাইব্রেরিতে। পুুড়িয়ে দেয় লাইব্রেরি। আমাদের ভূখন্ডে একই অভিযোগ রয়েছে খিলজি শাসকদের বিরুদ্ধে। একই ধারাবাহিকতা আমরা দেখি পাকিস্তানি শাসকদের মাঝে। বাংলাকে শেষ করতে শুরু থেকেই চক্রান্তে ছিল পাকিস্তানিরা। ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর প্রথম আঘাত হানে তারা। ভাষা আন্দোলনের পর পাকিস্তানিরা ভাবল, রবীন্দ্রচর্চা বাঙালিদের জাতীয়তাবাদকে বলিষ্ঠ করে তুলছে। তাই নিষিদ্ধ করতে হবে রবীন্দ্রসংগীত। যে চিন্তা সেই কাজ। ষাটের দশকের শেষ দিকে পাকিস্তানের মন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার নিষিদ্ধ করেন। অদ্ভুত বিষয়, এর সমর্থনে আবার কথা বলালেন ৪০ জন বাঙালি বুদ্ধিজীবীকে দিয়ে। নষ্ট মানুষের যুগ সব সময়ে ছিল। একই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালেও অনেক বুদ্ধিজীবীর ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ঢাকা শহরে বসবাস করে যুদ্ধের সময় অনেকেই পাকিস্তানের পক্ষে সমর্থন দিয়েছিলেন নির্লজ্জভাবে। ইতিহাসকে ভুলে গেলে চলবে না। একদিন সত্য বেরিয়ে আসবেই। নব্য সুশীল কিছু মানুষকেও আজকাল দেখি আজব সব কথা বলতে। দুঃখ লাগে। হতাশও হই। সুযোগসন্ধানীদের একটা যুগ চলছে সরকারি আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে।

সমস্যার সমাধান চাইলে গভীরে প্রবেশ করতে হবে। এখন সবকিছুই ভাসা ভাসা। সরকারের সর্বনাশ করছে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ছাত্রলীগের লাগামহীন কা-কীর্তি। পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে দক্ষতার সঙ্গে। আমাদের কর্মকর্তাদের পানিবিষয়ক প্রশিক্ষণের জন্য যেতে হয় উগান্ডা। কিছুদিন আগে রুয়ান্ডা গিয়েছিলাম আমি। ফেরার পথে আমাদের ফ্লাইট থামে নাইজেরিয়ায়। আমার পাশে খালি আসনে এসে বসলেন জার্মানির এক ভদ্রলোক। তিনি থাকেন নাইজেরিয়ায়। তার কাছে জানতে চাই, নাইজেরিয়ায় আমি নামলে নিরাপত্তার গ্যারান্টি আছে কি? জবাবে ভদ্রলোক বললেন, না, কোনো গ্যারান্টি নেই। এখনো নিজেদের সমস্যাগুলো তারা মেটানোর সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। সেই নাইজেরিয়া বা উগান্ডার মতো দেশে প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশের যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন আনতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নৈরাজ্য, লুটপাট বন্ধ করতে হবে। ওয়াসা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। বিদেশে আমাদের মিশনগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। আর রাজনীতির আড়ালে কমিশন বাণিজ্য কেউই দেখতে চায় না। ছাত্রলীগের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হবে। বুঝতে হবে সময় থেমে থাকে না। চলে যায়। নদীর স্রোতকে জোর করে আটকানো যায় না। নদী বয়ে যায়। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা কখনো কখনো থেমে যাই। আর থেমে যাই বলে নিজেদের বড় পরিসরে বিকশিত করতে পারি না। হৃদয় দিয়ে এখন কেউ কিছু জয় করতে চায় না। সবাই চায় সবকিছু করতে ক্ষমতার জোরে। ক্ষমতা জাদুকরী। এর জোরে যা খুশি তা করা যায়। কেউ কিছু বলে না। কিন্তু এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ভালো হয় না।

এখন সমাজে সবাই নিজেকে আড়াল করতে চান। নানা অসিলায় সুবিধাভোগী সুশীলরা আছেন সুবিধাবাদী অবস্থানে। অবশ্য এই বিষয়টিও নতুন নয়। এই বুদ্ধিজীবীদের অতীত ভূমিকাও ছিল প্রশ্নবাণে। অনেকের পরিবার-পরিজন কোনো দিন আওয়ামী লীগ করেননি। এখন তাদের চিৎকারে টিভির পর্দা ফেটে যায়। তাদের পর্দায় দেখলে আমি নিজেও টিভি দেখি না। বন্ধ করে দিই। অন্ধত্ব পেয়ে বসেছে আমাদের। কবি শামসুর রাহমানকে যারা গালাগাল করতেন, ফ্রীডম পার্টির পত্রিকায় লিখতেন, চাকরি করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! পাকিস্তান হাইকমিশনের দাওয়াতে যারা থাকতেন মধ্যমণি, সাফমা আর করাচি, ইসলামাবাদে বাজারসদাই করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! সেদিন একজন বললেন, আওয়ামী লীগার হতে কী লাগে? জবাবে বললাম, বর্তমানে আচ্ছামতো চিৎকার করে অযৌক্তিক কথা বললেই আওয়ামী লীগার হওয়া যায়। সরকারি সুবিধাভোগীরা ওদেরই গুণকীর্তন করেন। এদের আরেক গ্রুপ আছে ফেসবুকে। এখন অতীত ইতিহাস কেউ আর খোঁজে না। কারণ দেশে শিল্প-সংস্কৃতি, বুদ্ধিভিত্তিক চেতনায় অন্ধত্ব চলছে। সমাজটা হাঁটছে বড় অদ্ভুত পথে। কিছু মানুষের কর্মকা- দেখে কিছু বলতে ভালো লাগে না। আবার না বলেও থাকতে পারি না। চারদিকে সাদাকে সাদা বলা লোকের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। একজনের বিপদ দেখলে দশজন খুশি হয়। অনেক দিন আগে কার লেখায় যেন পড়েছিলাম, আপনজনদের খারাপ খবর পেলে সবচেয়ে খুশি হয় বাঙালিরা। বাস্তবে তাই। হানাহানি ছাড়া কেউই থাকতে পারে না। সংঘাত লেগে থাকলে অনেকে আনন্দ অনুভব করে।

এর মাঝে কিছু কিছু ভালো মানুষ কাজ করে যান। এই কাজ করা মানুষদের একজন কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের কথা মনে পড়ছে। আমার দেখা অসাধারণ এক ব্যক্তিত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন বলে বুকের বল ছিল অনেক উচ্চতায়। মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন। কিছুদিন থেকে সরকারি কেনাকাটায় নজিরবিহীন অনিয়ম চলছে। দেশের প্রতি কোনো দরদ নেই কারও। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন ব্যতিক্রম। সচিবালয়ে দুই রুমের অফিস থেকে যাত্রা করেছিলেন। তারপর সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য বাড়ি ভাড়া করলেন লালমাটিয়ায়। এলজিইডির বাকি কাহিনি রূপকথার মতো। সারা দেশে শক্তিশালী উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হলো এলজিইডি। সকাল ৬টায় কর্মজীবন শুরু করতেন, রাত ১০টায়ও অফিস করতেন। পত্রিকার পাতা খুলে মানুষের সমস্যা দেখতেন। তারপর নির্দেশ দিতেন সমাধানের। এর মাঝে মোনাজাত উদ্দিনের লেখাগুলো খুঁজতেন দৈনিক সংবাদে।

একদিন আমাকে বলেছিলেন, মোনাজাত উদ্দিন, ফখরে আলমসহ অনেক মাঠের সংবাদকর্মী মানুষের কথা লেখে। তাদের লেখা পড়ে আমি চেষ্টা করি কাজ করতে। আমি বিস্ময় নিয়ে শুনছিলাম। শহরের মেকি ভাবটা তার মাঝে দেখিনি কখনো। প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের অন্যায় আবদার শুনতেন না। এ কারণে অনেক খেসারত তাকে দিতে হয়েছিল। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল না। বরং আরও বলিষ্ঠ হয়ে কাজ করতেন। একবার আমার সামনে এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে তার কড়া কথা হয়। আমি বললাম, তিনি লাগবেন আপনার পেছনে। জবাবে বললেন, আমি মুক্তিযোদ্ধা। এসব পাত্তা দিয়ে চলব না। দেশের জন্য কাজ করতে প্রকৌশলী হয়েছি। সরকারি চাকরিতে এসেছি। যেদিন কাজ করতে পারব না চলে যাব। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করব না। তিনি মাথা নত করেননি। পিডিবির চেয়ারম্যান থাকাকালে একজন প্রভাবশালী নেতা কাম ব্যবসায়ীর কোম্পানির এক শ কোটি টাকার বিল আটকে দিলেন। বললেন, পুরোটাই চুরি। এই বিল দিতে পারি না। স্বপ্নবাজ, দেশপ্রেমিক মানুষদের সংগ্রাম করেই একটা জীবন কাটিয়ে দিতে হয়। তাদের দুঃখ-কষ্ট বোঝার ক্ষমতা অনেকের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা