শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

একটা গল্প দিয়ে শুরু করছি। এক দেশে এক অনুষ্ঠানে একজন প্রতিমন্ত্রী সাহেব আর একজন রাষ্ট্রদূত ছিলেন আমন্ত্রিত অতিথি। ইউরোপিয়ান দেশের রাষ্ট্রদূত বলে কথা। তিনি ঘড়ির কাঁটা মেপে চলেন নিজ দেশের ঐতিহ্য অনুযায়ী। ভাবলেন, ঢাকার অনুষ্ঠানও সময় ধরে হবে। তা ছাড়া সরকারের একজন প্রতিমন্ত্রীও অতিথি। নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠানে গেলেন রাষ্ট্রদূত। আয়োজকরাও প্রস্তুত। কিন্তু মন্ত্রী সাহেব আসতে পারলেন না। সবাই ভাবলেন এক ঘণ্টার মধ্যে হয়তো মন্ত্রী আসবেন। তাই বিনয় নিয়ে রাষ্ট্রদূতকে অপেক্ষা করতে বললেন। কিন্তু এই অপেক্ষার যেন শেষ নেই। তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হলো রাষ্ট্রদূতকে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত মিডিয়াকর্মীরা হতাশ হলেন। কিন্তু বিস্মিত হননি। এমন ঘটনা হামেশাই দেখতে হয়। গল্প শুনে এক বন্ধু বললেন, আরে ভাই! এই নিয়ে নতুন আলাপের কী আছে? এই প্রতিমন্ত্রী সাহেবের অনেক বড় সংসার। সবাইকে সামাল দিয়ে বিদায় নিয়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিলম্ব একটু-আধটু হতেই পারে। তা ছাড়া আমাদের ছাত্রনেতারা যখন মন্ত্রীদের বসিয়ে রাখেন সভাস্থলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তখন তো কেউ কথা বলে না। দুই ছাত্রনেতার জন্য মন্ত্রী বসে থাকলেন দীর্ঘ সময়। ঘুম ভাঙতে দেরি হয়েছিল নেতাদের। তাই মন্ত্রীকে বসিয়ে রাখলেন। বললাম, ছাত্রনেতাদের নিশি জাগতে হয়। তাই একটু দেরি হতেই পারে ঘুম থেকে উঠতে। কিন্তু খারাপ লাগে, যখন দেখি ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে গিয়ে এই নেতারা বলেন ঠিকাদারকে বলতে ৬ শতাংশ কমিশন দিতে। এই ৬ শতাংশ অঙ্কে যোগ করলে দাঁড়ায় ৮৬ কোটি টাকা। এতেও তারা খুশি নন। তারা কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। সার্কিট হাউসের সব কক্ষ দখলে নিয়ে হুলুস্থুল করেন। বিমানবন্দরে হাজার হাজার কর্মী নিয়ে প্রবেশ করে নিরাপত্তা কর্মীদের গালমন্দ করেন। এই ছাত্রনেতারা ভুলে যান, ছাত্র রাজনীতির একটা ঐতিহ্য ছিল। ইতিহাস ছিল। আমি ষাটের দশকের কথা বলব না। সত্তরের দশক টানব না। আমাদের জমানার আশির দশকের একজন ছাত্রনেতা ছিলেন। নাম ইনায়েতুর রহিম। তিনি ছাত্র রাজনীতি করার সময় বাবার কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। তার বাবাও এমপি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। বাবাকে ইনায়েতুর রহিম লিখেছিলেন, ‘বাবা, তুমি প্রতি মাসে আমার খরচের জন্য দুই হাজার টাকা পাঠাও। এই টাকা আমার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু এখন আমি আমার সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছি। খরচটা বেড়ে যাবে বলে চিন্তিত আছি। সংগঠনের কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে বসতে হয়। মিছিল মিটিং করতে হয়। আমার জন্য পাঁচ হাজার টাকা পাঠালে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’ ইতিহাস থেকে না শেখাই ইতিহাসের শিক্ষা। ইনায়েতুর রহিম সততা-নিষ্ঠা নিয়ে এখন সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারপতি। আমাদের ছাত্রনেতারা সেই ইতিহাস থেকে শিখবেন না। তারা এখন বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত। তাদের চলনে-বলনে অহমিকা আর দাম্ভিকতা। তিন শ কর্মী নিয়ে হাসপাতালে গিয়ে ভিসিকে হুমকি দেন। কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। অদ্ভুত এই নষ্ট রাজনীতি আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে জানি না।

আমাদের এই ভূখন্ডে অদ্ভুত অদ্ভুত কা-কীর্তি আসলে অনেক আগেই শুরু। ব্রিটেনের সর্বযুগের আলোচিত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উইনস্টন চার্চিল। তার জীবনে অনেক বিচিত্র ঘটনা রয়েছে। এর মাঝে সবচেয়ে জটিল মজার বিষয়ের অবতারণা ভারত সফরে এসে।

তখন পুরো ভারতবর্ষ ব্রিটিশের অধীন। কথিত আছে, ভারত ভ্রমণের আগে হুইস্কি অপছন্দ করতেন চার্চিল। কিন্তু ভারতে এসে তার মনের ভিতরে হঠাৎ উশখুশ শুরু হয়। এখানকার সকাল-বিকাল নানামুখী ঘটনা দেখে চার্চিলের মনে হলো, একটু-আধটু ড্রিংক করলে খারাপ হতো না। জটিল জটিল বিষয়গুলো নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা যেত ভিন্ন মেজাজে। কিন্তু কীভাবে শুরু করবেন বুঝতে পারছিলেন না। কারণ তিনি নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন খাওয়ার মাঝখানে মদজাতীয় পানীয় পান না করার। ভারত সফরে এসে সেই নিয়ম আর রাখতে পারলেন না চার্চিল। তাই হুইস্কি খাওয়া নিয়ে সিদ্ধান্ত বদলালেন। তিনি খেয়াল করলেন, ভারতীয়রা হুইস্কির সঙ্গে সোডা মিশিয়ে পান করে বেশি। আর ব্রিটিশরা শুধু বরফ অথবা একটু পানি মিশিয়ে হুইস্কি পছন্দ করে। ভারতীয়দের সোডা আর হুইস্কির মিশ্রণ শৈল্পিক মনে হলো চার্চিলের। তিনি জনি ওয়াকারের সঙ্গে সোডা মেশালেন। তারপর পান শুরু করলেন। ভালোই লাগল ভারতবর্ষের আবহাওয়াতে চার্চিলের। রহস্যে ঘেরা চার্চিল ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলেন। তার প্রধানমন্ত্রিত্ব থাকাকালেই ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলন বেগবান হয়। যা ছিল তার চরম অপছন্দ। চার্চিলের জীবনে যেমন রোমান্টিকতা ছিল, তেমন ছিল নিষ্ঠুরতা। তিনি বই লিখতেন। ছবি আঁকতেন। আবার কেনিয়া ও আফগানিস্তানে নিষ্ঠুরতার রেকর্ড স্থাপন করেন। সেই নিষ্ঠুরতা দুনিয়ার ইতিহাসে এখনো কালো অধ্যায় হয়ে আছে। এই নিষ্ঠুর চার্চিল আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে বই লিখে নোবেল পুরস্কার পান! একসময় তিনি ছিলেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার রিপোর্টার। কাজ করেছেন ব্রিটেনের মর্নিংপোস্ট পত্রিকায়। পাইওনিয়ার মেইল ও ডেইলি টেলিগ্রাফে নিয়মিত প্রকাশিত হতো তার লেখা প্রতিবেদন। ক্ষমতার রাজনীতি তাকে বদলে দেয়। পরিবর্তন আনে চলাফেরায়। শাসক হিসেবে যুদ্ধবাজ ছিলেন। প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি বিশ্বযুদ্ধেই জড়িয়েছিলেন। রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর নিষ্ঠুরতা, যুদ্ধবাজি অহংকার তাকে গ্রাস করে।

আসলে ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে নিষ্ঠুর করে দেয়। সব আমলের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে তা-ই দেখা যায়। সৃষ্টিশীলতাকে কখনোই ভালোভাবে নেন না ক্ষমতাসীনরা। যুগে যুগে তারই নজির দেখি। গ্রিকরা রোমান নগরী আলেকজান্দ্রিয়া দখলের পর সিদ্ধান্ত নেয় ইতিহাস-ঐতিহ্য শেষ করে দেওয়ার। এ প্রক্রিয়ায় প্রথম আঘাত হানে লাইব্রেরিতে। পুুড়িয়ে দেয় লাইব্রেরি। আমাদের ভূখন্ডে একই অভিযোগ রয়েছে খিলজি শাসকদের বিরুদ্ধে। একই ধারাবাহিকতা আমরা দেখি পাকিস্তানি শাসকদের মাঝে। বাংলাকে শেষ করতে শুরু থেকেই চক্রান্তে ছিল পাকিস্তানিরা। ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর প্রথম আঘাত হানে তারা। ভাষা আন্দোলনের পর পাকিস্তানিরা ভাবল, রবীন্দ্রচর্চা বাঙালিদের জাতীয়তাবাদকে বলিষ্ঠ করে তুলছে। তাই নিষিদ্ধ করতে হবে রবীন্দ্রসংগীত। যে চিন্তা সেই কাজ। ষাটের দশকের শেষ দিকে পাকিস্তানের মন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার নিষিদ্ধ করেন। অদ্ভুত বিষয়, এর সমর্থনে আবার কথা বলালেন ৪০ জন বাঙালি বুদ্ধিজীবীকে দিয়ে। নষ্ট মানুষের যুগ সব সময়ে ছিল। একই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালেও অনেক বুদ্ধিজীবীর ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ঢাকা শহরে বসবাস করে যুদ্ধের সময় অনেকেই পাকিস্তানের পক্ষে সমর্থন দিয়েছিলেন নির্লজ্জভাবে। ইতিহাসকে ভুলে গেলে চলবে না। একদিন সত্য বেরিয়ে আসবেই। নব্য সুশীল কিছু মানুষকেও আজকাল দেখি আজব সব কথা বলতে। দুঃখ লাগে। হতাশও হই। সুযোগসন্ধানীদের একটা যুগ চলছে সরকারি আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে।

সমস্যার সমাধান চাইলে গভীরে প্রবেশ করতে হবে। এখন সবকিছুই ভাসা ভাসা। সরকারের সর্বনাশ করছে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ছাত্রলীগের লাগামহীন কা-কীর্তি। পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে দক্ষতার সঙ্গে। আমাদের কর্মকর্তাদের পানিবিষয়ক প্রশিক্ষণের জন্য যেতে হয় উগান্ডা। কিছুদিন আগে রুয়ান্ডা গিয়েছিলাম আমি। ফেরার পথে আমাদের ফ্লাইট থামে নাইজেরিয়ায়। আমার পাশে খালি আসনে এসে বসলেন জার্মানির এক ভদ্রলোক। তিনি থাকেন নাইজেরিয়ায়। তার কাছে জানতে চাই, নাইজেরিয়ায় আমি নামলে নিরাপত্তার গ্যারান্টি আছে কি? জবাবে ভদ্রলোক বললেন, না, কোনো গ্যারান্টি নেই। এখনো নিজেদের সমস্যাগুলো তারা মেটানোর সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। সেই নাইজেরিয়া বা উগান্ডার মতো দেশে প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশের যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন আনতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নৈরাজ্য, লুটপাট বন্ধ করতে হবে। ওয়াসা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। বিদেশে আমাদের মিশনগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। আর রাজনীতির আড়ালে কমিশন বাণিজ্য কেউই দেখতে চায় না। ছাত্রলীগের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হবে। বুঝতে হবে সময় থেমে থাকে না। চলে যায়। নদীর স্রোতকে জোর করে আটকানো যায় না। নদী বয়ে যায়। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা কখনো কখনো থেমে যাই। আর থেমে যাই বলে নিজেদের বড় পরিসরে বিকশিত করতে পারি না। হৃদয় দিয়ে এখন কেউ কিছু জয় করতে চায় না। সবাই চায় সবকিছু করতে ক্ষমতার জোরে। ক্ষমতা জাদুকরী। এর জোরে যা খুশি তা করা যায়। কেউ কিছু বলে না। কিন্তু এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ভালো হয় না।

এখন সমাজে সবাই নিজেকে আড়াল করতে চান। নানা অসিলায় সুবিধাভোগী সুশীলরা আছেন সুবিধাবাদী অবস্থানে। অবশ্য এই বিষয়টিও নতুন নয়। এই বুদ্ধিজীবীদের অতীত ভূমিকাও ছিল প্রশ্নবাণে। অনেকের পরিবার-পরিজন কোনো দিন আওয়ামী লীগ করেননি। এখন তাদের চিৎকারে টিভির পর্দা ফেটে যায়। তাদের পর্দায় দেখলে আমি নিজেও টিভি দেখি না। বন্ধ করে দিই। অন্ধত্ব পেয়ে বসেছে আমাদের। কবি শামসুর রাহমানকে যারা গালাগাল করতেন, ফ্রীডম পার্টির পত্রিকায় লিখতেন, চাকরি করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! পাকিস্তান হাইকমিশনের দাওয়াতে যারা থাকতেন মধ্যমণি, সাফমা আর করাচি, ইসলামাবাদে বাজারসদাই করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! সেদিন একজন বললেন, আওয়ামী লীগার হতে কী লাগে? জবাবে বললাম, বর্তমানে আচ্ছামতো চিৎকার করে অযৌক্তিক কথা বললেই আওয়ামী লীগার হওয়া যায়। সরকারি সুবিধাভোগীরা ওদেরই গুণকীর্তন করেন। এদের আরেক গ্রুপ আছে ফেসবুকে। এখন অতীত ইতিহাস কেউ আর খোঁজে না। কারণ দেশে শিল্প-সংস্কৃতি, বুদ্ধিভিত্তিক চেতনায় অন্ধত্ব চলছে। সমাজটা হাঁটছে বড় অদ্ভুত পথে। কিছু মানুষের কর্মকা- দেখে কিছু বলতে ভালো লাগে না। আবার না বলেও থাকতে পারি না। চারদিকে সাদাকে সাদা বলা লোকের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। একজনের বিপদ দেখলে দশজন খুশি হয়। অনেক দিন আগে কার লেখায় যেন পড়েছিলাম, আপনজনদের খারাপ খবর পেলে সবচেয়ে খুশি হয় বাঙালিরা। বাস্তবে তাই। হানাহানি ছাড়া কেউই থাকতে পারে না। সংঘাত লেগে থাকলে অনেকে আনন্দ অনুভব করে।

এর মাঝে কিছু কিছু ভালো মানুষ কাজ করে যান। এই কাজ করা মানুষদের একজন কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের কথা মনে পড়ছে। আমার দেখা অসাধারণ এক ব্যক্তিত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন বলে বুকের বল ছিল অনেক উচ্চতায়। মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন। কিছুদিন থেকে সরকারি কেনাকাটায় নজিরবিহীন অনিয়ম চলছে। দেশের প্রতি কোনো দরদ নেই কারও। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন ব্যতিক্রম। সচিবালয়ে দুই রুমের অফিস থেকে যাত্রা করেছিলেন। তারপর সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য বাড়ি ভাড়া করলেন লালমাটিয়ায়। এলজিইডির বাকি কাহিনি রূপকথার মতো। সারা দেশে শক্তিশালী উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হলো এলজিইডি। সকাল ৬টায় কর্মজীবন শুরু করতেন, রাত ১০টায়ও অফিস করতেন। পত্রিকার পাতা খুলে মানুষের সমস্যা দেখতেন। তারপর নির্দেশ দিতেন সমাধানের। এর মাঝে মোনাজাত উদ্দিনের লেখাগুলো খুঁজতেন দৈনিক সংবাদে।

একদিন আমাকে বলেছিলেন, মোনাজাত উদ্দিন, ফখরে আলমসহ অনেক মাঠের সংবাদকর্মী মানুষের কথা লেখে। তাদের লেখা পড়ে আমি চেষ্টা করি কাজ করতে। আমি বিস্ময় নিয়ে শুনছিলাম। শহরের মেকি ভাবটা তার মাঝে দেখিনি কখনো। প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের অন্যায় আবদার শুনতেন না। এ কারণে অনেক খেসারত তাকে দিতে হয়েছিল। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল না। বরং আরও বলিষ্ঠ হয়ে কাজ করতেন। একবার আমার সামনে এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে তার কড়া কথা হয়। আমি বললাম, তিনি লাগবেন আপনার পেছনে। জবাবে বললেন, আমি মুক্তিযোদ্ধা। এসব পাত্তা দিয়ে চলব না। দেশের জন্য কাজ করতে প্রকৌশলী হয়েছি। সরকারি চাকরিতে এসেছি। যেদিন কাজ করতে পারব না চলে যাব। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করব না। তিনি মাথা নত করেননি। পিডিবির চেয়ারম্যান থাকাকালে একজন প্রভাবশালী নেতা কাম ব্যবসায়ীর কোম্পানির এক শ কোটি টাকার বিল আটকে দিলেন। বললেন, পুরোটাই চুরি। এই বিল দিতে পারি না। স্বপ্নবাজ, দেশপ্রেমিক মানুষদের সংগ্রাম করেই একটা জীবন কাটিয়ে দিতে হয়। তাদের দুঃখ-কষ্ট বোঝার ক্ষমতা অনেকের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের সাথে নতুন ডিসির মতবিনিময়

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিজ ঘর থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
চাচাতো ভাইকে হত্যা, আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম
বাবা ও দুই মেয়ের পা-বিহীন জীবনসংগ্রাম

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন
তাইওয়ানের কাছে জাপানের ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন পরিকল্পনা নিয়ে যা বলল চীন

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৫৬ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ