শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
চার্চিলের হুইস্কি লাগামহীন লুট অসহায় স্বপ্ন

একটা গল্প দিয়ে শুরু করছি। এক দেশে এক অনুষ্ঠানে একজন প্রতিমন্ত্রী সাহেব আর একজন রাষ্ট্রদূত ছিলেন আমন্ত্রিত অতিথি। ইউরোপিয়ান দেশের রাষ্ট্রদূত বলে কথা। তিনি ঘড়ির কাঁটা মেপে চলেন নিজ দেশের ঐতিহ্য অনুযায়ী। ভাবলেন, ঢাকার অনুষ্ঠানও সময় ধরে হবে। তা ছাড়া সরকারের একজন প্রতিমন্ত্রীও অতিথি। নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠানে গেলেন রাষ্ট্রদূত। আয়োজকরাও প্রস্তুত। কিন্তু মন্ত্রী সাহেব আসতে পারলেন না। সবাই ভাবলেন এক ঘণ্টার মধ্যে হয়তো মন্ত্রী আসবেন। তাই বিনয় নিয়ে রাষ্ট্রদূতকে অপেক্ষা করতে বললেন। কিন্তু এই অপেক্ষার যেন শেষ নেই। তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হলো রাষ্ট্রদূতকে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত মিডিয়াকর্মীরা হতাশ হলেন। কিন্তু বিস্মিত হননি। এমন ঘটনা হামেশাই দেখতে হয়। গল্প শুনে এক বন্ধু বললেন, আরে ভাই! এই নিয়ে নতুন আলাপের কী আছে? এই প্রতিমন্ত্রী সাহেবের অনেক বড় সংসার। সবাইকে সামাল দিয়ে বিদায় নিয়ে ঘর থেকে বের হতে হয়। বিলম্ব একটু-আধটু হতেই পারে। তা ছাড়া আমাদের ছাত্রনেতারা যখন মন্ত্রীদের বসিয়ে রাখেন সভাস্থলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তখন তো কেউ কথা বলে না। দুই ছাত্রনেতার জন্য মন্ত্রী বসে থাকলেন দীর্ঘ সময়। ঘুম ভাঙতে দেরি হয়েছিল নেতাদের। তাই মন্ত্রীকে বসিয়ে রাখলেন। বললাম, ছাত্রনেতাদের নিশি জাগতে হয়। তাই একটু দেরি হতেই পারে ঘুম থেকে উঠতে। কিন্তু খারাপ লাগে, যখন দেখি ভাইস চ্যান্সেলরের কাছে গিয়ে এই নেতারা বলেন ঠিকাদারকে বলতে ৬ শতাংশ কমিশন দিতে। এই ৬ শতাংশ অঙ্কে যোগ করলে দাঁড়ায় ৮৬ কোটি টাকা। এতেও তারা খুশি নন। তারা কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। সার্কিট হাউসের সব কক্ষ দখলে নিয়ে হুলুস্থুল করেন। বিমানবন্দরে হাজার হাজার কর্মী নিয়ে প্রবেশ করে নিরাপত্তা কর্মীদের গালমন্দ করেন। এই ছাত্রনেতারা ভুলে যান, ছাত্র রাজনীতির একটা ঐতিহ্য ছিল। ইতিহাস ছিল। আমি ষাটের দশকের কথা বলব না। সত্তরের দশক টানব না। আমাদের জমানার আশির দশকের একজন ছাত্রনেতা ছিলেন। নাম ইনায়েতুর রহিম। তিনি ছাত্র রাজনীতি করার সময় বাবার কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। তার বাবাও এমপি ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ছিলেন। বাবাকে ইনায়েতুর রহিম লিখেছিলেন, ‘বাবা, তুমি প্রতি মাসে আমার খরচের জন্য দুই হাজার টাকা পাঠাও। এই টাকা আমার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু এখন আমি আমার সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছি। খরচটা বেড়ে যাবে বলে চিন্তিত আছি। সংগঠনের কর্মীদের নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে বসতে হয়। মিছিল মিটিং করতে হয়। আমার জন্য পাঁচ হাজার টাকা পাঠালে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’ ইতিহাস থেকে না শেখাই ইতিহাসের শিক্ষা। ইনায়েতুর রহিম সততা-নিষ্ঠা নিয়ে এখন সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারপতি। আমাদের ছাত্রনেতারা সেই ইতিহাস থেকে শিখবেন না। তারা এখন বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত। তাদের চলনে-বলনে অহমিকা আর দাম্ভিকতা। তিন শ কর্মী নিয়ে হাসপাতালে গিয়ে ভিসিকে হুমকি দেন। কমিটি নিয়ে বাণিজ্য করেন। অদ্ভুত এই নষ্ট রাজনীতি আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে জানি না।

আমাদের এই ভূখন্ডে অদ্ভুত অদ্ভুত কা-কীর্তি আসলে অনেক আগেই শুরু। ব্রিটেনের সর্বযুগের আলোচিত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন উইনস্টন চার্চিল। তার জীবনে অনেক বিচিত্র ঘটনা রয়েছে। এর মাঝে সবচেয়ে জটিল মজার বিষয়ের অবতারণা ভারত সফরে এসে।

তখন পুরো ভারতবর্ষ ব্রিটিশের অধীন। কথিত আছে, ভারত ভ্রমণের আগে হুইস্কি অপছন্দ করতেন চার্চিল। কিন্তু ভারতে এসে তার মনের ভিতরে হঠাৎ উশখুশ শুরু হয়। এখানকার সকাল-বিকাল নানামুখী ঘটনা দেখে চার্চিলের মনে হলো, একটু-আধটু ড্রিংক করলে খারাপ হতো না। জটিল জটিল বিষয়গুলো নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা যেত ভিন্ন মেজাজে। কিন্তু কীভাবে শুরু করবেন বুঝতে পারছিলেন না। কারণ তিনি নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন খাওয়ার মাঝখানে মদজাতীয় পানীয় পান না করার। ভারত সফরে এসে সেই নিয়ম আর রাখতে পারলেন না চার্চিল। তাই হুইস্কি খাওয়া নিয়ে সিদ্ধান্ত বদলালেন। তিনি খেয়াল করলেন, ভারতীয়রা হুইস্কির সঙ্গে সোডা মিশিয়ে পান করে বেশি। আর ব্রিটিশরা শুধু বরফ অথবা একটু পানি মিশিয়ে হুইস্কি পছন্দ করে। ভারতীয়দের সোডা আর হুইস্কির মিশ্রণ শৈল্পিক মনে হলো চার্চিলের। তিনি জনি ওয়াকারের সঙ্গে সোডা মেশালেন। তারপর পান শুরু করলেন। ভালোই লাগল ভারতবর্ষের আবহাওয়াতে চার্চিলের। রহস্যে ঘেরা চার্চিল ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলেন। তার প্রধানমন্ত্রিত্ব থাকাকালেই ভারতের স্বাধীনতার আন্দোলন বেগবান হয়। যা ছিল তার চরম অপছন্দ। চার্চিলের জীবনে যেমন রোমান্টিকতা ছিল, তেমন ছিল নিষ্ঠুরতা। তিনি বই লিখতেন। ছবি আঁকতেন। আবার কেনিয়া ও আফগানিস্তানে নিষ্ঠুরতার রেকর্ড স্থাপন করেন। সেই নিষ্ঠুরতা দুনিয়ার ইতিহাসে এখনো কালো অধ্যায় হয়ে আছে। এই নিষ্ঠুর চার্চিল আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে বই লিখে নোবেল পুরস্কার পান! একসময় তিনি ছিলেন ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার রিপোর্টার। কাজ করেছেন ব্রিটেনের মর্নিংপোস্ট পত্রিকায়। পাইওনিয়ার মেইল ও ডেইলি টেলিগ্রাফে নিয়মিত প্রকাশিত হতো তার লেখা প্রতিবেদন। ক্ষমতার রাজনীতি তাকে বদলে দেয়। পরিবর্তন আনে চলাফেরায়। শাসক হিসেবে যুদ্ধবাজ ছিলেন। প্রথম ও দ্বিতীয় দুটি বিশ্বযুদ্ধেই জড়িয়েছিলেন। রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর নিষ্ঠুরতা, যুদ্ধবাজি অহংকার তাকে গ্রাস করে।

আসলে ক্ষমতার রাজনীতি মানুষকে নিষ্ঠুর করে দেয়। সব আমলের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে তা-ই দেখা যায়। সৃষ্টিশীলতাকে কখনোই ভালোভাবে নেন না ক্ষমতাসীনরা। যুগে যুগে তারই নজির দেখি। গ্রিকরা রোমান নগরী আলেকজান্দ্রিয়া দখলের পর সিদ্ধান্ত নেয় ইতিহাস-ঐতিহ্য শেষ করে দেওয়ার। এ প্রক্রিয়ায় প্রথম আঘাত হানে লাইব্রেরিতে। পুুড়িয়ে দেয় লাইব্রেরি। আমাদের ভূখন্ডে একই অভিযোগ রয়েছে খিলজি শাসকদের বিরুদ্ধে। একই ধারাবাহিকতা আমরা দেখি পাকিস্তানি শাসকদের মাঝে। বাংলাকে শেষ করতে শুরু থেকেই চক্রান্তে ছিল পাকিস্তানিরা। ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর প্রথম আঘাত হানে তারা। ভাষা আন্দোলনের পর পাকিস্তানিরা ভাবল, রবীন্দ্রচর্চা বাঙালিদের জাতীয়তাবাদকে বলিষ্ঠ করে তুলছে। তাই নিষিদ্ধ করতে হবে রবীন্দ্রসংগীত। যে চিন্তা সেই কাজ। ষাটের দশকের শেষ দিকে পাকিস্তানের মন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিন বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার নিষিদ্ধ করেন। অদ্ভুত বিষয়, এর সমর্থনে আবার কথা বলালেন ৪০ জন বাঙালি বুদ্ধিজীবীকে দিয়ে। নষ্ট মানুষের যুগ সব সময়ে ছিল। একই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালেও অনেক বুদ্ধিজীবীর ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। ঢাকা শহরে বসবাস করে যুদ্ধের সময় অনেকেই পাকিস্তানের পক্ষে সমর্থন দিয়েছিলেন নির্লজ্জভাবে। ইতিহাসকে ভুলে গেলে চলবে না। একদিন সত্য বেরিয়ে আসবেই। নব্য সুশীল কিছু মানুষকেও আজকাল দেখি আজব সব কথা বলতে। দুঃখ লাগে। হতাশও হই। সুযোগসন্ধানীদের একটা যুগ চলছে সরকারি আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে।

সমস্যার সমাধান চাইলে গভীরে প্রবেশ করতে হবে। এখন সবকিছুই ভাসা ভাসা। সরকারের সর্বনাশ করছে প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ছাত্রলীগের লাগামহীন কা-কীর্তি। পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে দক্ষতার সঙ্গে। আমাদের কর্মকর্তাদের পানিবিষয়ক প্রশিক্ষণের জন্য যেতে হয় উগান্ডা। কিছুদিন আগে রুয়ান্ডা গিয়েছিলাম আমি। ফেরার পথে আমাদের ফ্লাইট থামে নাইজেরিয়ায়। আমার পাশে খালি আসনে এসে বসলেন জার্মানির এক ভদ্রলোক। তিনি থাকেন নাইজেরিয়ায়। তার কাছে জানতে চাই, নাইজেরিয়ায় আমি নামলে নিরাপত্তার গ্যারান্টি আছে কি? জবাবে ভদ্রলোক বললেন, না, কোনো গ্যারান্টি নেই। এখনো নিজেদের সমস্যাগুলো তারা মেটানোর সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। সেই নাইজেরিয়া বা উগান্ডার মতো দেশে প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশের যাওয়ার দরকার নেই। আমাদের ভাবনায় পরিবর্তন আনতে হবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর নৈরাজ্য, লুটপাট বন্ধ করতে হবে। ওয়াসা নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। বিদেশে আমাদের মিশনগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। আর রাজনীতির আড়ালে কমিশন বাণিজ্য কেউই দেখতে চায় না। ছাত্রলীগের অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত হবে। বুঝতে হবে সময় থেমে থাকে না। চলে যায়। নদীর স্রোতকে জোর করে আটকানো যায় না। নদী বয়ে যায়। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা কখনো কখনো থেমে যাই। আর থেমে যাই বলে নিজেদের বড় পরিসরে বিকশিত করতে পারি না। হৃদয় দিয়ে এখন কেউ কিছু জয় করতে চায় না। সবাই চায় সবকিছু করতে ক্ষমতার জোরে। ক্ষমতা জাদুকরী। এর জোরে যা খুশি তা করা যায়। কেউ কিছু বলে না। কিন্তু এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ভালো হয় না।

এখন সমাজে সবাই নিজেকে আড়াল করতে চান। নানা অসিলায় সুবিধাভোগী সুশীলরা আছেন সুবিধাবাদী অবস্থানে। অবশ্য এই বিষয়টিও নতুন নয়। এই বুদ্ধিজীবীদের অতীত ভূমিকাও ছিল প্রশ্নবাণে। অনেকের পরিবার-পরিজন কোনো দিন আওয়ামী লীগ করেননি। এখন তাদের চিৎকারে টিভির পর্দা ফেটে যায়। তাদের পর্দায় দেখলে আমি নিজেও টিভি দেখি না। বন্ধ করে দিই। অন্ধত্ব পেয়ে বসেছে আমাদের। কবি শামসুর রাহমানকে যারা গালাগাল করতেন, ফ্রীডম পার্টির পত্রিকায় লিখতেন, চাকরি করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! পাকিস্তান হাইকমিশনের দাওয়াতে যারা থাকতেন মধ্যমণি, সাফমা আর করাচি, ইসলামাবাদে বাজারসদাই করতেন তারাও আওয়ামী লীগার! সেদিন একজন বললেন, আওয়ামী লীগার হতে কী লাগে? জবাবে বললাম, বর্তমানে আচ্ছামতো চিৎকার করে অযৌক্তিক কথা বললেই আওয়ামী লীগার হওয়া যায়। সরকারি সুবিধাভোগীরা ওদেরই গুণকীর্তন করেন। এদের আরেক গ্রুপ আছে ফেসবুকে। এখন অতীত ইতিহাস কেউ আর খোঁজে না। কারণ দেশে শিল্প-সংস্কৃতি, বুদ্ধিভিত্তিক চেতনায় অন্ধত্ব চলছে। সমাজটা হাঁটছে বড় অদ্ভুত পথে। কিছু মানুষের কর্মকা- দেখে কিছু বলতে ভালো লাগে না। আবার না বলেও থাকতে পারি না। চারদিকে সাদাকে সাদা বলা লোকের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। একজনের বিপদ দেখলে দশজন খুশি হয়। অনেক দিন আগে কার লেখায় যেন পড়েছিলাম, আপনজনদের খারাপ খবর পেলে সবচেয়ে খুশি হয় বাঙালিরা। বাস্তবে তাই। হানাহানি ছাড়া কেউই থাকতে পারে না। সংঘাত লেগে থাকলে অনেকে আনন্দ অনুভব করে।

এর মাঝে কিছু কিছু ভালো মানুষ কাজ করে যান। এই কাজ করা মানুষদের একজন কামরুল ইসলাম সিদ্দিকের কথা মনে পড়ছে। আমার দেখা অসাধারণ এক ব্যক্তিত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন বলে বুকের বল ছিল অনেক উচ্চতায়। মানুষের কল্যাণে কাজ করতেন। কিছুদিন থেকে সরকারি কেনাকাটায় নজিরবিহীন অনিয়ম চলছে। দেশের প্রতি কোনো দরদ নেই কারও। কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ছিলেন ব্যতিক্রম। সচিবালয়ে দুই রুমের অফিস থেকে যাত্রা করেছিলেন। তারপর সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য বাড়ি ভাড়া করলেন লালমাটিয়ায়। এলজিইডির বাকি কাহিনি রূপকথার মতো। সারা দেশে শক্তিশালী উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হলো এলজিইডি। সকাল ৬টায় কর্মজীবন শুরু করতেন, রাত ১০টায়ও অফিস করতেন। পত্রিকার পাতা খুলে মানুষের সমস্যা দেখতেন। তারপর নির্দেশ দিতেন সমাধানের। এর মাঝে মোনাজাত উদ্দিনের লেখাগুলো খুঁজতেন দৈনিক সংবাদে।

একদিন আমাকে বলেছিলেন, মোনাজাত উদ্দিন, ফখরে আলমসহ অনেক মাঠের সংবাদকর্মী মানুষের কথা লেখে। তাদের লেখা পড়ে আমি চেষ্টা করি কাজ করতে। আমি বিস্ময় নিয়ে শুনছিলাম। শহরের মেকি ভাবটা তার মাঝে দেখিনি কখনো। প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের অন্যায় আবদার শুনতেন না। এ কারণে অনেক খেসারত তাকে দিতে হয়েছিল। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল না। বরং আরও বলিষ্ঠ হয়ে কাজ করতেন। একবার আমার সামনে এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে তার কড়া কথা হয়। আমি বললাম, তিনি লাগবেন আপনার পেছনে। জবাবে বললেন, আমি মুক্তিযোদ্ধা। এসব পাত্তা দিয়ে চলব না। দেশের জন্য কাজ করতে প্রকৌশলী হয়েছি। সরকারি চাকরিতে এসেছি। যেদিন কাজ করতে পারব না চলে যাব। অন্যায়ের কাছে মাথা নত করব না। তিনি মাথা নত করেননি। পিডিবির চেয়ারম্যান থাকাকালে একজন প্রভাবশালী নেতা কাম ব্যবসায়ীর কোম্পানির এক শ কোটি টাকার বিল আটকে দিলেন। বললেন, পুরোটাই চুরি। এই বিল দিতে পারি না। স্বপ্নবাজ, দেশপ্রেমিক মানুষদের সংগ্রাম করেই একটা জীবন কাটিয়ে দিতে হয়। তাদের দুঃখ-কষ্ট বোঝার ক্ষমতা অনেকের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন
মাদক বিক্রির সময় ধরা পরোয়ানাভুক্ত আসামি আল আমিন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম