শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সড়কের আনন্দ, বেদনা ও আতঙ্ক

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
প্রিন্ট ভার্সন
সড়কের আনন্দ, বেদনা ও আতঙ্ক

আমি নিজেকে যে কয়েকটি বিষয়ের বিশেষজ্ঞ হিসেবে দাবি করতে পারি তার একটি হচ্ছে ‘বাংলাদেশের সড়ক পথের নিরলস যাত্রী।’ শুধু যে মুখের কথায় দাবি করছি তা নয় আমি তার প্রমাণও দিতে পারব। যেদুমড়ানো-মুচড়ানো মাইক্রোবাসটিতে আমি বাংলাদেশ চষে বেড়িয়েছি (এবং আলাদাভাবে ঢাকা-সিলেট কিংবা সিলেট-ঢাকা করেছি) তার কারণে যে দূরত্ব অতিক্রম করতে হয়েছে সেটি যদি শুধু একদিকে করা হতো তাহলে এর মাঝে পুরো পৃথিবী কমপক্ষে ছয়বার পাক খেয়ে আসতাম। কাজেই সড়কপথে চলাচলের যে সব আনন্দ, বেদনা কিংবা আতঙ্কের অভিজ্ঞতা হওয়া সম্ভব আমার সবগুলো হয়েছে। যখন মেঘনা ব্রিজ তৈরি হয়নি তখন ফেরি পার হওয়ার জন্য অনেক রাত রাস্তায় কাটিয়েছি। জামায়াত-শিবিরের চোখকে ফাঁকি দেওয়ার জন্য ঘরের বাতি না জ্বালিয়ে অন্ধকারে প্রস্তুতি নিয়ে গভীর রাতে ঢাকা রওনা দিয়েছি। ছাত্রলীগের ছেলেদের মাস্তানি করার অপরাধে শাস্তি দেওয়ার কারণে তারা আমাদের রাস্তায় খুঁজে বেড়াচ্ছে তার অভিজ্ঞতাও আছে। দিনদুপুরে পিছন থেকে বাস ধাক্কা দিয়েছে, কুয়াশায় সামনে থেকে কিংবা পাশ দিয়ে চলতে থাকা ট্রাকের টায়ার ফেটে তার শক্তিশালী ঝাপটায় পাশ থেকে গাড়ির দরজা জানালা দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে। গণিত অলিম্পিয়াডে যাওয়ার সময় গাড়ি এক্সিডেন্টে সবাই কম-বেশি আহত, একজন সহকর্মী গুরুতর, তাকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য আমি রাস্তায় দাঁড়িয়ে চলন্ত গাড়িগুলো থামানোর চেষ্টা করছিÑ কেউ থামতে রাজি নয়! শেষ পর্যন্ত একটা ট্রাক আমাদের হাসপাতালে নিয়েছে। হঠাৎ করে বাস ধর্মঘট, স্কুল ছুটির পর ছোট ছোট মেয়ে বাসায় ফিরে যেতে পারছে না। আমি আর আমার স্ত্রী মিলে আমাদের মাইক্রোবাসে তাদের গাদাগাদি করে তুলে গন্তব্যে পৌঁছে দিয়েছি। (নামানোর সময় তাদের বিশাল লেকচার, খরবদার, যত কষ্টই হোক ভুলেও কখনো অপরিচিত মানুষের গাড়িতে উঠবে না!) রাস্তার পাশে খেতের মাঝে চারপাশ উপরে তুলে পড়ে থাকা বাস কিংবা ট্রাক খুবই পরিচিত একটা দৃশ্য, তবে বিষয়টা সবচেয়ে হৃদয় বিদারক হয় যখন দেখি সদ্য এক্সিডেন্ট হওয়ার পর রাস্তার পাশে মৃতদেহগুলো সারি সারি করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। আন্দোলনের কারণে রাস্তা বন্ধ এক সময় প্রায় নিয়মিত ঘটনা ছিল, তখন ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে শিখেছি। কখনো কখনো আন্দোলন উত্তপ্ত হয়ে উঠে, গাড়ি ভাঙচুর শুরু হয় তখন গাড়ি ঘুরিয়ে পিছন দিকে ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটে যেতে হয়। এককথায় বলা যায়, বাংলাদেশের সড়কপথে চলাচল করার সব রকম অভিজ্ঞতা আমার আছে, কাজেই আমি একজন খাটি বিশেষজ্ঞ, এ ব্যাপারে আমি দায়িত্ব নিয়ে কথা বলার অধিকার রাখি। কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করে বাংলাদেশের সড়কপথের সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? আমি এককথায় সেটা বলে দিতে পারব, সেটা হচ্ছে বেপরোয়া ড্রাইভিং। এই দেশের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী কিংবা বড় বড় কর্মকর্তা কোনো দিন সেটা সম্পর্কে বলতে পারবেন না কারণ তাদের কখনো সেটা দেখতে হয় না। বেপরোয়া ড্রাইভিং যে কী পরিমাণ বেপরোয়া সেটি শুধু আমাদের মতো সড়কপথের সাধারণ যাত্রীরা জানে।

২. বেশ কিছুদিন আগের কথা, আমি বাসে ঢাকা যাচ্ছি। আমার সিট ঠিক ড্রাইভারের পিছনে। ড্রাইভার কীভাবে গাড়ি চালাচ্ছে সেটা আমি দেখতে পাচ্ছি। বিশাল একটা বাস সরু একটা রাস্তায় গুলির মতো ছুটে যাচ্ছে। অনেক বড় এবং দামি বাস, শুনেছি ড্রাইভারদের এই বাস চালানোর জন্য বিদেশ থেকে ট্রেনিং দিয়ে আনা হয়েছে। আরও শুনেছি এই বাস ড্রাইভারের বেতন আমাদের বেতন থেকেও বেশি। এটা অবশ্য যাচাই করে দেখার কোনো সুযোগ পাইনি! এরকম দামি বাস ঠিকভাবে চালালে বাসটি আসলেই চলছে না কি দাঁড়িয়ে আছে সেটাও বোঝার কথা নয়Ñ দেশের বাইরে বাসে চড়ার অভিজ্ঞতা থেকে আমি সেটা জানি। কিন্তু এই বাসটি এমনভাবে চলছে যে আমরা যাত্রীরা বাসের ভিতর একবার ডানদিকে একবার বামদিকে কাত হয়ে পড়ে যাচ্ছি। আমি বিস্ফারিত চোখে সামনের রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছি। হঠাৎ দেখলাম আমাদের বাসটি অন্য কোনো একটি বাস, ট্রাক কিংবা গাড়িকে ওভারটেক করার জন্য রাস্তার ডানপাশে চলে এসেছে। এটি নতুন কিছু নয়, সব সময় এটি হয়। সব বাস ট্রাক গাড়ি বিন্দুমাত্র দ্বিধা না করে নিজের লেইন থেকে অন্যের লেইনে চলে আসে। আমি হঠাৎ দেখলাম সামনে একটি রিকশা। মহাসড়কে সম্ভবত রিকশা থাকার কথা নয়। কিন্তু আমাদের দেশে কে আর এই নিময় মানে? একটা রিকশা আর কতটুকু জায়গা নেয়? সহজেই তাকে পাশ কাটিয়ে যাওয়া যায় কিন্তু আমি হঠাৎ লক্ষ্য করলাম আমাদের বাসের ড্রাইভার অবিশ্বাস্য নৃশংসতায় সোজাসুজি সেই রিকশাটিকে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করল! আমি আতঙ্কে চিৎকার করে চোখ বন্ধ করলাম এবং যখন চোখ খুলেছি তখন টের পেয়েছি একেবারে শেষ মুহূর্তে রিকশাটি রাস্তা থেকে নিচে সরে গিয়ে তার প্রাণ রক্ষা করেছে। আমার কিছুক্ষণ লাগল ধাতস্থ হতে, যখন ধাতস্থ হয়েছি তখন ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘এটা আপনি কী করেছেন? রিকশাটিকে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন?’ ড্রাইভার আমার দিকে তাকাল কোনো কথা বলল না, তারপর তার হেলপারকে বলল আমার সামনের পর্দাটা টেনে দিতে। আমি যেন তার ড্রাইভিং আর দেখতে না পারি। 

আমি অসংখ্যবার সড়কপথে যাতায়াত করার সময় উল্টো দিক দিয়ে দৈত্যের মতো একটি বাসকে একসঙ্গে একাধিক ওভারটেক করার কারণে পুরো রাস্তা দখল করে ছুটে আসতে দেখেছি। আমার নিজের ড্রাইভার কোনোরকম ঝুঁকি না নিয়ে অনেক আগেই সেই দৈত্যাকার বাসকে যেতে দেওয়ার জন্য রাস্তার পাশে নেমে গেছে। এই ব্যাপারগুলো আমি জানি, তবে আমার ধারণা ছিল ড্রাইভাররা ভয় দেখিয়ে নিজের জন্য রাস্তা খালি করে নেয়। তবে নিজের চোখে দেখে আমি আবিষ্কার করলাম আসলে বিষয়টা তার থেকে অনেক ভয়ানক। এই দৈত্যাকার বাসের ড্রাইভাররা আক্ষরিকভাবে ছোট গাড়ি, স্কুটার কিংবা রিকশাকে পিষে ফেলার চেষ্টা করে। তাদের প্রাণের জন্য কোনো মায়া নেই, ড্রাইভিং করার পদ্ধতি হিসেবে তারা অন্যদের পিষে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যারা প্রাণে বাঁচতে চায় সেটা তাদের মাথাব্যথা, বাস ড্রাইভারদের নয়। পৃথিবীর আর কোথাও এরকম ভয়ঙ্কর মনোভাবের ড্রাইভার আছে কি না আমি জানি না।

ড্রাইভিং এবং সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে নতুন সড়ক পরিবহন আইন হয়েছে এবং সেটা নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে। এই আলোচনা সম্পর্কে পড়তে এবং জানতে আমি আগ্রহ পাচ্ছি না। যে দেশে ড্রাইভাররা মনে করে যেহেতু আমার গাড়ি সাইজে বড়, দাম বেশি তাই রাস্তায় আমার অধিকার বেশি আমি মানুষজনকে পিষে মেরে ফেলার চেষ্টা করব, যার বেঁচে থাকার ইচ্ছা সে যেভাবে পারে বেঁচে থাকার চেষ্টা করুক। সেই দেশে ড্রাইভিং সংক্রান্ত আইন-কানুন নিয়ে আলাপ-আলোচনার কোনো অর্থ আছে কি না, আমি জানি না। প্রথমে সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে মানুষের প্রাণ সবচেয়ে মূল্যবান, কোনোভাবে কখনো কারও প্রাণের ঝুঁকি নেওয়া যাবে না। সে জন্য আমার যত অসুবিধা হোক সেই অসুবিধা আমাকে মেনে নিতে হবে। যে দেশে প্রাণের মূল্য নেই সেই দেশে আইনের কি মূল্য আছে?

৩. বেশ কয়েক বছর আগে আমি অফিসে বসে আছি হঠাৎ আমার এককালীন ছাত্র এবং বর্তমান সহকর্মীর কাছ থেকে ফোন এসেছে। ফোনটি ধরতেই তার গলায় হাহাকারের মতো আর্তনাদ শুনতে পেলাম। এই মাত্র তার বাস আরেকটা বাসের সঙ্গে মুখোমুখি এক্সিডেন্ট করেছে, তার চারপাশে মৃতদেহ এবং মৃতদেহ (যতদূর মনে আছে সব মিলিয়ে ১৬ জন মারা গিয়েছিল।) নিজের দেশটিকে নিয়ে যতই হাহুতাশ করি না কেন আমাদের এই সাদামাটা দেশটার জন্য গভীর একটা ভালোবাসা আছে, কারণ এই দেশে ভয়ঙ্কর বিপদের সময় খুবই সাধারণ মানুষ সাহায্য করার জন্য ছুটে আসে। এবারেও তাই হয়েছে, একজন রিকশাওয়ালা জানালা দিয়ে ঢুকে আমার আহত তরুণ সহকর্মীকে বের করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছে। ফিরে এসে আরেকজনকে, তারপর আরেকজনকে, এভাবে যতজনকে সম্ভব সে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। আমার তরুণ সহকর্মীকে সেখান থেকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এবং সে শেষ পর্যন্ত বেঁচে গিয়েছিল।

আমার সহকর্মী সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর আমি তাকে বাস কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করতে রাজি করিয়েছিলাম। এই দুর্ঘটনাগুলো আসলে মোটেও দুর্ঘটনা নয়- এগুলো হচ্ছে বাস কোম্পানির অবহেলা এবং ড্রাইভারদের বেপরোয়া ড্রাইভিং। আমি ভেবেছিলাম যদি কোনো দিন কোনোভাবে একটা বাস কোম্পানিকে অভিযুক্ত করিয়ে তাদের কাছ থেকে অনেক বড় ক্ষতিপূরণ আদায় করা যায় তাহলে দেশের সব বাস মালিক সাবধান হয়ে যাবে। মানুষের প্রাণ রক্ষার জন্য না হলেও শুধু গাঁটের পয়সা থেকে বড় জরিমানা দেওয়ার ভয়ে তারা হয়তো একটু সাবধানে বাস চালাবে। দীর্ঘদিন মামলা চলেছে কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। একটা দুর্ঘটনার পরপর বিআরটিএ থেকে একটা রিপোর্ট সংগ্রহ করতে হয়। এই দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে বিআরটিএ কখনই বাস কোম্পানির বিপক্ষে কিছু লিখে না এবং তার কারণটি বুঝতে আমাদের রকেট সায়েন্টিস্ট হতে হবে না।

আমার বিশ্বাস দেশে যদি দুর্ঘটনার পর দোষী ড্রাইভার কিংবা বাস কোম্পানিগুলোকে আহত-নিহতদের বড় ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য করা যায় শুধু তাহলেই এই অশুভ চক্র একটুখানি সতর্ক হবে। মানুষের প্রাণকে একটুখানি মূল্য দেবে।

৪. সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮, পাস করার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সারা দেশে একটি বিচিত্র নাটক অভিনয় হতে দেখলাম। সারা দেশে ঘোষিত এবং অঘোষিত বাস ট্রাক ধর্মঘট। দেশের সব মানুষ রাতারাতি পরিবহন শ্রমিকদের হাতে পুরোপুরি জিম্মি হয়ে গেল। পৃথিবীর কোথাও এরকম ঘটনা ঘটতে পারে বলে আমার মনে হয় না। আমাদের দেশে এটি ঘটে এবং আমরা আজকাল মোটামুটি এতে অভ্যস্ত হতে শুরু করেছি। আমরা মেনে নিয়েছি বাস মালিক এবং পরিবহন শ্রমিকরা যখন খুশি যেভাবে খুশি আমাদের নাস্তানাবুদ করে ছেড়ে দেবে, আমাদের সেটা মেনে নিতে হবে।

অথচ এরকম হওয়ার কথা ছিল না। বাংলাদেশ ছোট্ট একটুখানি দেশ এই দেশটি ট্রেন লাইন দিয়ে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলা সম্ভব। আমি সড়কপথে যাতায়াত সংক্রান্ত একজন ‘বিশেষজ্ঞ’, আমি জোর গলায় ঘোষণা দিতে পারি এই দেশে সড়কপথে যাতায়াত যেরকম একটি বিভীষিকা, ট্রেনপথে যাতায়াত ঠিক সেরকম একটি আশীর্বাদ। আমাদের পাশের দেশ ভারতবর্ষেও অসাধারণ ট্রেন যোগাযোগ গড়ে তোলা হয়েছে, কিন্তু আমাদের দেশে সেটি গড়ে উঠেনি। কেন গড়ে উঠেনি কিংবা কেন গড়ে উঠছে না? এমন তো না যে এখন আমাদের দেশের টাকা পয়সার টানাটানি। আমরা তো প্রায় নিয়মিতভাবে নতুন নতুন মেগা, সুপার মেগা প্রকল্পের খবর পড়ছি। তাহলে কেন সারা দেশে নতুন নতুন রেললাইন বসানো হচ্ছে না? কেন সেই লাইনগুলো দিয়ে প্রতি পাঁচ মিনিটে একটার পর আরেকটা ট্রেন যাচ্ছে না? কেউ কি কখনো ঢাকা সিলেট কিংবা চট্টগ্রাম সিলেট ট্রেনে গিয়েছে? সেই ট্রেনগুলোর কী ভয়াবহ অবস্থা কেউ কি জানে? আমরা কি একটুখানি নিরাপদ ট্রেনের আশা করতে পারি না। তাহলে কেন এত বছর পরেও দেশে আধুনিক একটা ট্রেনের নেটওয়ার্ক গড়ে উঠল না? 

আমি এর দুটি ব্যাখ্যা শুনেছি, দেশের গুরুত্বপূর্ণ মানুষ তার সত্যতা নিয়ে কথা বলতে পারবেন। প্রথম ব্যাখ্যাটি এরকম : বাংলাদেশে পৃথিবীর যাবতীয় বাস গাড়ি ট্রাক যেন বিক্রি করা যায় সে জন্য এখানে রাস্তাঘাট তৈরি করার জন্য ওয়ার্ল্ড ব্যাংক টাকা পয়সা ঋণ দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু ট্রেন যোগাযোগকে নিরুৎসাহিত করে যাচ্ছে। দ্বিতীয় ব্যাখ্যাটি এরকম :  এই দেশে বাস মালিকরা অসম্ভব ক্ষমতাশালী মানুষ, তাদের বাসের ব্যবসা যেন ঠিকভাবে চলে সে জন্য তারা কখনো এই দেশে ট্রেন যোগাযোগ গড়ে তুলতে দেবে না। যদি সত্যি সত্যি আমাদের দেশে ট্রেনের চমৎকার একটা নেটওয়ার্ক থাকত আমরা সবাই যদি ট্রেনে যখন খুশি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে পারতাম তাহলে কি এই দেশের বাস মালিক আর শ্রমিকরা এরকম হুট করে ধর্মঘট ডেকে পুরো দেশ অচল করে দিতে পারত?

সত্যি যদি কথায় কথায় ধর্মঘট ডেকে বসত আমরা কি তখন তাদের থোড়াই কেয়ার করতাম? কেন আমাদের নিজের দেশে অন্যদের জিম্মি হয়ে থাকতে হবে?

                লেখক : শিক্ষাবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
শুভ জন্মাষ্টমী
শুভ জন্মাষ্টমী
সাদাপাথর-কলঙ্ক
সাদাপাথর-কলঙ্ক
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
গ্যাসসংযোগ
গ্যাসসংযোগ
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সর্বশেষ খবর
ডেটিং অ্যাপ হলো সমাজের নর্দমার মতো: কঙ্গনা
ডেটিং অ্যাপ হলো সমাজের নর্দমার মতো: কঙ্গনা

এই মাত্র | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দমুখর পরিবেশে জন্মাষ্টমী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দমুখর পরিবেশে জন্মাষ্টমী পালিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ রাজধানীর যে সব সড়ক এড়িয়ে চলবেন
আজ রাজধানীর যে সব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

না ফেরার দেশে চলে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি বব সিম্পসন
না ফেরার দেশে চলে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি বব সিম্পসন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২৫০ ছাড়াল
পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২৫০ ছাড়াল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে ১৩৬ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে বেথেল
ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে ১৩৬ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে বেথেল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠক ‘অত্যন্ত ইতিবাচক’ হয়েছে: ক্রেমলিন
ট্রাম্প-পুতিনের বৈঠক ‘অত্যন্ত ইতিবাচক’ হয়েছে: ক্রেমলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলএ গ্যালাক্সির বিপক্ষে ফিরতে ‘প্রস্তুত’ মেসি
এলএ গ্যালাক্সির বিপক্ষে ফিরতে ‘প্রস্তুত’ মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে বিপ্লবের এক বছর পর আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে মৌসুম শুরু লিভারপুলের
৬ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে মৌসুম শুরু লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা : দেড় হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত
সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় মামলা : দেড় হাজার আসামির সবাই অজ্ঞাত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে মির্জা ফখরুলের শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে আড়াই মাসে নিহত ১৭৬০ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে আড়াই মাসে নিহত ১৭৬০ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়
কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজানিয়ায় খনি ধসে নিহত ২৫
তানজানিয়ায় খনি ধসে নিহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা
মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫
পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
নাসিরনগরে ‘খান্দুরা হাভেলির ইতিহাস’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাসড়ক দখল করে বাসস্ট্যান্ড
মহাসড়ক দখল করে বাসস্ট্যান্ড

নগর জীবন

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা