শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

ড. আবু সিনা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গত কয়েক দিনের কথাগুলো বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা কতটুকু উপলব্ধি করেছেন জানি না; তবে তাঁর বক্তব্যের শুধু সমালোচনা না করে আত্মশুদ্ধির জন্য শিক্ষকদের গভীরভাবে ভেবে দেখা উচিত বলে আমি মনে করি। তিনি স্পষ্ট করে বলছেন, স্বাধীনতা ভালো কিন্তু তা বালকের জন্য নয়। তার মানে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের পলিসিমেকারদের এই ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন কোনো না কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন চলছে আর সবচেয়ে বেশি আন্দোলন হচ্ছে ভিসিদের বিরুদ্ধে। অনেকে বলেন, যোগ্য লোক নিয়োগ না দিয়ে দলীয় লোক নিয়োগ দেওয়ার কারণেই এমনটা হচ্ছে। আসলে ঘটনা পুরোপুরি সত্য নয়। অনেক যোগ্য লোক নিয়োগ দেওয়ার পরও তাঁরা ভিসি হিসেবে সফল হননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগ্য লোক বলতে সাধারণ ধারণায় কী বোঝা যায়? যার একাডেমি প্রোফাইল ভালো, পিএইচডি করেছেন, পাবলিকেশন অনেক, সাইটেশন অনেক, খুব ভালো শিক্ষক এসবই তো? কিন্তু একজন ভালো একাডেমিশিয়ান যে ভালো ভিসি হবেন, এর কোনো গ্যারান্টি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হওয়ার জন্য প্রকৃতপক্ষে প্রশাসনিক যোগ্যতা বেশি জরুরি কারণ ভিসি একটি প্রশাসনিক পদ। ভিসি হতে হলে ভালো প্রশাসক হতে হবে। এ কারণে ভিসি হওয়ার জন্য যখন শিক্ষকদের কাছ থেকে সিভি নেওয়া হয় তখন তাঁদের বিশবিদ্যালয়ের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা যেমন বিভাগীয় প্রধান, ডিন, সিন্ডিকেট মেম্বার, ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা, প্রক্টর, প্রভোস্ট ইত্যাদি দায়িত্ব সফলতার সঙ্গে পালনের অভিজ্ঞতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাংলাদেশে এখন প্রায় ৫০টির মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এর বেশির ভাগই নতুন, যেখানকার শিক্ষকদের উপরোক্ত প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা না থাকায় পুরনো সাত-আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তাই এতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি হওয়ার মতো যোগ্য লোক শুধু সাত-আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকদের মধ্য থেকে খুঁজে বের করতে যে হিমশিম খেতে হচ্ছে তা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে দীর্ঘসূত্রতা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, যাকেই নিয়োগ দেওয়া হোক না কেন সবার অবস্থাই লঙ্কার রাবণের মতো হয়। ভিসিরা হয় কোনো কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন অথবা তাঁরা ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও লোকাল পলিটিশিয়ানদের কন্ট্রোল করতে পারেন না অথবা তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বী শিক্ষকদের রোষানলে পড়েন।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কথাই বলি। প্রফেসর শরীফ এনামুল কবির একজন অত্যন্ত ঝানু একাডেমিশিয়ান। তিনি পৃথিবীর প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে পিএইচডি করেছেন। রিসার্চগেটে দেখলাম তাঁর আড়াই শর ওপরে পাবলিকেশন আছে। সেই সঙ্গে তাঁর প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাও অনেক। কিন্তু তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বানানোর পর আন্দোলন করে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো। এরপর সেখানে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হলো প্রফেসর আনোয়ার হোসেনকে। তিনি জাপানের কিয়োতো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেছেন এবং সেই সঙ্গে তাঁর একাডেমিক প্রোফাইল ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাও অনেক ভালো। খুব সম্ভবত অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়োগ দেওয়ার কারণেই তাঁকে রীতিমতো নাকানিচুবানি খাইয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করা হলো। এরপর যাঁকে নিয়োগ দেওয়া হলো তাঁকেও সরানোর জন্য এখন আন্দোলন চলছে। যেসব শিক্ষক এ আন্দোলন করছেন তাঁদের দেখে মনে হয় এই ভিসিকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে নিয়োগ দিলেই তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে পাকপবিত্র স্থান বানিয়ে ফেলবেন। পূর্ব অভিজ্ঞতা কিন্তু তা বলে না এবং এটা আদৌ কোনো দিন সম্ভব বলে মনে হয় না। আন্দোলনরত শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই যে নিজেদের ভিসি হওয়ার পথ পরিষ্কার করতে চান তা নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষক সমিতির নির্বাচিত সদস্য এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকদের সংগঠনের এক্সিকিউটিভ কমিটির মেম্বার হিসেবে থাকার অভিজ্ঞতা থেকে জানি, কীভাবে একজন নতুন ভিসি আসার পরদিন থেকেই তাঁকে বিভিন্নভাবে সরানোর চেষ্টা শুরু হয়। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কয়েকটি গ্রুপ থাকে যাদের অনেকেই ভিসির আনুকূল্য না পেলেই তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলনের চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন। আর সুযোগ পেলেই কিছু নামসর্বস্বহীন (কিন্তু মিডিয়া ভ্যালু অনেক) বামপন্থি ছাত্র সংগঠনের সহযোগিতায় সাধারণ শিক্ষার্থীদেরও সেই আন্দোলনে নিয়ে আসার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলতে থাকে। আর যদি সত্যিই কোনো ভিসি কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন তাহলে তো তাঁর আর রক্ষা নেই। এর বাইরেও একজন ভিসিকে আরও বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করতে হয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ফরিদউদ্দিনের কথাই বলি। তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করছেন এবং ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে যথেষ্ট জনপ্রিয় তাঁর ছাত্র-শিক্ষকবান্ধব কাজের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য তিনি ১ হাজার কোটি টাকার ওপরে সরকার থেকে উন্নয়ন বাজেট নিয়ে এসেছেন। এই বিপুল পরিমাণ টাকার কাজকে দুর্নীতিমুক্তভাবে সম্পন্ন করতে চান বিধায় কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক ব্যক্তির চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছেন। তারা কিছু হলুদ সাংবাদিকের সহযোগিতায় তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। অতএব, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে হলে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও পার্শ্ববর্তী এলাকার রাজনৈতিক নেতাদের চাপ সামলানোর জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকনেতা সেই যোগাযোগ তৈরি করতে পারছেন না তাই অনেকেই ভিসি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছেন। এই চতুর্মুখী চাপ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা যে ভিসি হয়ে একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় ব্যর্থ হচ্ছেন এবং তা নিয়ে যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে এটা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা এখন হয়ে দাঁড়িয়েছেন দেশের সবচেয়ে বিতর্কিত, সমালোচিত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম। প্রশ্ন হচ্ছে, ভিসি কারা হন? ভিসি তো নিয়োগ দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই। তাহলে এর দায়ভার কি শিক্ষকদের ওপর বর্তায় না? বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা ভিসি হিসেবে কিংবা অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবেও নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ তো দিতে পারছেনই না; অধিকিন্তু ভিসিদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মদদ দিয়ে সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। সরকারের নির্বাহী বিভাগের কোথাও এত আন্দোলন হয় না; এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এত আন্দোলন হয় না। অতএব নির্বাহী বিভাগের অন্যান্য শাখার কাজ নিয়ে সরকারের সন্তুষ্টির যেমন কারণ রয়েছে তেমন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অসন্তুষ্টির যথেষ্ট কারণ আছে। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা স্বতন্ত্র বেতন স্কেলসহ আরও দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকারের কাছে যাওয়ার কতটুকু যৌক্তিক অবস্থান রাখেন তা তাঁদের ভেবে দেখার সময় এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের জন্য যে কঠিন সময় নেমে আসছে এর জন্য তাঁদের অদূরদর্শী রাজনৈতিক মনোভাবই দায়ী। লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি করে শিক্ষকরা ভিসি তো হতে পারছেন কিন্তু এ পদ তাঁরা যেভাবে কলঙ্কিত করছেন তাতে এ পদ শিক্ষকদের হাতে কদিন থাকে তা সময়ই বলে দেবে। এভাবে বেশি দিন চলতে থাকলে হয়তো এমন সময় আসবে যেদিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার কিংবা অন্য কোথাও থেকে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হবে। সেদিন হবে বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের জন্য চূড়ান্ত অপমানের দিন। আশা করছি বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা এ সত্য উপলব্ধি করে লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করে দেশে শিক্ষার উন্নয়নের মাধ্যমে নিজেকে এবং শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলায় মনোযোগী হবেন।

লেখক : ক্যান্সার গবেষক

কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর
টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ
অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে
প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক
মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র
প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ
৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ হত্যা মামলায় আসামি হলেন ডন
সালমান শাহ হত্যা মামলায় আসামি হলেন ডন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় ধানের শীষের পথসভা অনুষ্ঠিত
ছাগলনাইয়ায় ধানের শীষের পথসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-নিষিদ্ধ ৬০ টন ঘনচিনি জব্দ
চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি-নিষিদ্ধ ৬০ টন ঘনচিনি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে যেসব ইনডোর প্ল্যান্ট
ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করবে যেসব ইনডোর প্ল্যান্ট

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আরও তিন বছর বায়ার্নেই থাকছেন ভিনসেন্ট
আরও তিন বছর বায়ার্নেই থাকছেন ভিনসেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী স্টেশনে ঢালারচর এক্সপ্রেসের বগি লাইনচ্যুত
রাজশাহী স্টেশনে ঢালারচর এক্সপ্রেসের বগি লাইনচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কৃতজ্ঞ, আপ্লুত: পরিণীতি
আমরা কৃতজ্ঞ, আপ্লুত: পরিণীতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা