শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

ড. আবু সিনা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গত কয়েক দিনের কথাগুলো বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা কতটুকু উপলব্ধি করেছেন জানি না; তবে তাঁর বক্তব্যের শুধু সমালোচনা না করে আত্মশুদ্ধির জন্য শিক্ষকদের গভীরভাবে ভেবে দেখা উচিত বলে আমি মনে করি। তিনি স্পষ্ট করে বলছেন, স্বাধীনতা ভালো কিন্তু তা বালকের জন্য নয়। তার মানে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের পলিসিমেকারদের এই ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন কোনো না কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন চলছে আর সবচেয়ে বেশি আন্দোলন হচ্ছে ভিসিদের বিরুদ্ধে। অনেকে বলেন, যোগ্য লোক নিয়োগ না দিয়ে দলীয় লোক নিয়োগ দেওয়ার কারণেই এমনটা হচ্ছে। আসলে ঘটনা পুরোপুরি সত্য নয়। অনেক যোগ্য লোক নিয়োগ দেওয়ার পরও তাঁরা ভিসি হিসেবে সফল হননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগ্য লোক বলতে সাধারণ ধারণায় কী বোঝা যায়? যার একাডেমি প্রোফাইল ভালো, পিএইচডি করেছেন, পাবলিকেশন অনেক, সাইটেশন অনেক, খুব ভালো শিক্ষক এসবই তো? কিন্তু একজন ভালো একাডেমিশিয়ান যে ভালো ভিসি হবেন, এর কোনো গ্যারান্টি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হওয়ার জন্য প্রকৃতপক্ষে প্রশাসনিক যোগ্যতা বেশি জরুরি কারণ ভিসি একটি প্রশাসনিক পদ। ভিসি হতে হলে ভালো প্রশাসক হতে হবে। এ কারণে ভিসি হওয়ার জন্য যখন শিক্ষকদের কাছ থেকে সিভি নেওয়া হয় তখন তাঁদের বিশবিদ্যালয়ের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা যেমন বিভাগীয় প্রধান, ডিন, সিন্ডিকেট মেম্বার, ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা, প্রক্টর, প্রভোস্ট ইত্যাদি দায়িত্ব সফলতার সঙ্গে পালনের অভিজ্ঞতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাংলাদেশে এখন প্রায় ৫০টির মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এর বেশির ভাগই নতুন, যেখানকার শিক্ষকদের উপরোক্ত প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা না থাকায় পুরনো সাত-আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তাই এতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি হওয়ার মতো যোগ্য লোক শুধু সাত-আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকদের মধ্য থেকে খুঁজে বের করতে যে হিমশিম খেতে হচ্ছে তা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে দীর্ঘসূত্রতা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, যাকেই নিয়োগ দেওয়া হোক না কেন সবার অবস্থাই লঙ্কার রাবণের মতো হয়। ভিসিরা হয় কোনো কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন অথবা তাঁরা ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও লোকাল পলিটিশিয়ানদের কন্ট্রোল করতে পারেন না অথবা তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বী শিক্ষকদের রোষানলে পড়েন।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কথাই বলি। প্রফেসর শরীফ এনামুল কবির একজন অত্যন্ত ঝানু একাডেমিশিয়ান। তিনি পৃথিবীর প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে পিএইচডি করেছেন। রিসার্চগেটে দেখলাম তাঁর আড়াই শর ওপরে পাবলিকেশন আছে। সেই সঙ্গে তাঁর প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাও অনেক। কিন্তু তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বানানোর পর আন্দোলন করে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো। এরপর সেখানে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হলো প্রফেসর আনোয়ার হোসেনকে। তিনি জাপানের কিয়োতো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেছেন এবং সেই সঙ্গে তাঁর একাডেমিক প্রোফাইল ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাও অনেক ভালো। খুব সম্ভবত অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়োগ দেওয়ার কারণেই তাঁকে রীতিমতো নাকানিচুবানি খাইয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করা হলো। এরপর যাঁকে নিয়োগ দেওয়া হলো তাঁকেও সরানোর জন্য এখন আন্দোলন চলছে। যেসব শিক্ষক এ আন্দোলন করছেন তাঁদের দেখে মনে হয় এই ভিসিকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে নিয়োগ দিলেই তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে পাকপবিত্র স্থান বানিয়ে ফেলবেন। পূর্ব অভিজ্ঞতা কিন্তু তা বলে না এবং এটা আদৌ কোনো দিন সম্ভব বলে মনে হয় না। আন্দোলনরত শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই যে নিজেদের ভিসি হওয়ার পথ পরিষ্কার করতে চান তা নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষক সমিতির নির্বাচিত সদস্য এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকদের সংগঠনের এক্সিকিউটিভ কমিটির মেম্বার হিসেবে থাকার অভিজ্ঞতা থেকে জানি, কীভাবে একজন নতুন ভিসি আসার পরদিন থেকেই তাঁকে বিভিন্নভাবে সরানোর চেষ্টা শুরু হয়। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কয়েকটি গ্রুপ থাকে যাদের অনেকেই ভিসির আনুকূল্য না পেলেই তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলনের চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন। আর সুযোগ পেলেই কিছু নামসর্বস্বহীন (কিন্তু মিডিয়া ভ্যালু অনেক) বামপন্থি ছাত্র সংগঠনের সহযোগিতায় সাধারণ শিক্ষার্থীদেরও সেই আন্দোলনে নিয়ে আসার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলতে থাকে। আর যদি সত্যিই কোনো ভিসি কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন তাহলে তো তাঁর আর রক্ষা নেই। এর বাইরেও একজন ভিসিকে আরও বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করতে হয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ফরিদউদ্দিনের কথাই বলি। তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করছেন এবং ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে যথেষ্ট জনপ্রিয় তাঁর ছাত্র-শিক্ষকবান্ধব কাজের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য তিনি ১ হাজার কোটি টাকার ওপরে সরকার থেকে উন্নয়ন বাজেট নিয়ে এসেছেন। এই বিপুল পরিমাণ টাকার কাজকে দুর্নীতিমুক্তভাবে সম্পন্ন করতে চান বিধায় কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক ব্যক্তির চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছেন। তারা কিছু হলুদ সাংবাদিকের সহযোগিতায় তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। অতএব, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে হলে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও পার্শ্ববর্তী এলাকার রাজনৈতিক নেতাদের চাপ সামলানোর জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকনেতা সেই যোগাযোগ তৈরি করতে পারছেন না তাই অনেকেই ভিসি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছেন। এই চতুর্মুখী চাপ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা যে ভিসি হয়ে একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় ব্যর্থ হচ্ছেন এবং তা নিয়ে যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে এটা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা এখন হয়ে দাঁড়িয়েছেন দেশের সবচেয়ে বিতর্কিত, সমালোচিত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম। প্রশ্ন হচ্ছে, ভিসি কারা হন? ভিসি তো নিয়োগ দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই। তাহলে এর দায়ভার কি শিক্ষকদের ওপর বর্তায় না? বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা ভিসি হিসেবে কিংবা অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবেও নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ তো দিতে পারছেনই না; অধিকিন্তু ভিসিদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মদদ দিয়ে সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। সরকারের নির্বাহী বিভাগের কোথাও এত আন্দোলন হয় না; এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এত আন্দোলন হয় না। অতএব নির্বাহী বিভাগের অন্যান্য শাখার কাজ নিয়ে সরকারের সন্তুষ্টির যেমন কারণ রয়েছে তেমন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অসন্তুষ্টির যথেষ্ট কারণ আছে। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা স্বতন্ত্র বেতন স্কেলসহ আরও দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকারের কাছে যাওয়ার কতটুকু যৌক্তিক অবস্থান রাখেন তা তাঁদের ভেবে দেখার সময় এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের জন্য যে কঠিন সময় নেমে আসছে এর জন্য তাঁদের অদূরদর্শী রাজনৈতিক মনোভাবই দায়ী। লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি করে শিক্ষকরা ভিসি তো হতে পারছেন কিন্তু এ পদ তাঁরা যেভাবে কলঙ্কিত করছেন তাতে এ পদ শিক্ষকদের হাতে কদিন থাকে তা সময়ই বলে দেবে। এভাবে বেশি দিন চলতে থাকলে হয়তো এমন সময় আসবে যেদিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার কিংবা অন্য কোথাও থেকে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হবে। সেদিন হবে বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের জন্য চূড়ান্ত অপমানের দিন। আশা করছি বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা এ সত্য উপলব্ধি করে লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করে দেশে শিক্ষার উন্নয়নের মাধ্যমে নিজেকে এবং শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলায় মনোযোগী হবেন।

লেখক : ক্যান্সার গবেষক

কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা