শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

ড. আবু সিনা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গত কয়েক দিনের কথাগুলো বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা কতটুকু উপলব্ধি করেছেন জানি না; তবে তাঁর বক্তব্যের শুধু সমালোচনা না করে আত্মশুদ্ধির জন্য শিক্ষকদের গভীরভাবে ভেবে দেখা উচিত বলে আমি মনে করি। তিনি স্পষ্ট করে বলছেন, স্বাধীনতা ভালো কিন্তু তা বালকের জন্য নয়। তার মানে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের পলিসিমেকারদের এই ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন কোনো না কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন চলছে আর সবচেয়ে বেশি আন্দোলন হচ্ছে ভিসিদের বিরুদ্ধে। অনেকে বলেন, যোগ্য লোক নিয়োগ না দিয়ে দলীয় লোক নিয়োগ দেওয়ার কারণেই এমনটা হচ্ছে। আসলে ঘটনা পুরোপুরি সত্য নয়। অনেক যোগ্য লোক নিয়োগ দেওয়ার পরও তাঁরা ভিসি হিসেবে সফল হননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগ্য লোক বলতে সাধারণ ধারণায় কী বোঝা যায়? যার একাডেমি প্রোফাইল ভালো, পিএইচডি করেছেন, পাবলিকেশন অনেক, সাইটেশন অনেক, খুব ভালো শিক্ষক এসবই তো? কিন্তু একজন ভালো একাডেমিশিয়ান যে ভালো ভিসি হবেন, এর কোনো গ্যারান্টি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হওয়ার জন্য প্রকৃতপক্ষে প্রশাসনিক যোগ্যতা বেশি জরুরি কারণ ভিসি একটি প্রশাসনিক পদ। ভিসি হতে হলে ভালো প্রশাসক হতে হবে। এ কারণে ভিসি হওয়ার জন্য যখন শিক্ষকদের কাছ থেকে সিভি নেওয়া হয় তখন তাঁদের বিশবিদ্যালয়ের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা যেমন বিভাগীয় প্রধান, ডিন, সিন্ডিকেট মেম্বার, ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা, প্রক্টর, প্রভোস্ট ইত্যাদি দায়িত্ব সফলতার সঙ্গে পালনের অভিজ্ঞতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাংলাদেশে এখন প্রায় ৫০টির মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এর বেশির ভাগই নতুন, যেখানকার শিক্ষকদের উপরোক্ত প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা না থাকায় পুরনো সাত-আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তাই এতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি হওয়ার মতো যোগ্য লোক শুধু সাত-আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকদের মধ্য থেকে খুঁজে বের করতে যে হিমশিম খেতে হচ্ছে তা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে দীর্ঘসূত্রতা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, যাকেই নিয়োগ দেওয়া হোক না কেন সবার অবস্থাই লঙ্কার রাবণের মতো হয়। ভিসিরা হয় কোনো কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন অথবা তাঁরা ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও লোকাল পলিটিশিয়ানদের কন্ট্রোল করতে পারেন না অথবা তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বী শিক্ষকদের রোষানলে পড়েন।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কথাই বলি। প্রফেসর শরীফ এনামুল কবির একজন অত্যন্ত ঝানু একাডেমিশিয়ান। তিনি পৃথিবীর প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে পিএইচডি করেছেন। রিসার্চগেটে দেখলাম তাঁর আড়াই শর ওপরে পাবলিকেশন আছে। সেই সঙ্গে তাঁর প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাও অনেক। কিন্তু তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বানানোর পর আন্দোলন করে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো। এরপর সেখানে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হলো প্রফেসর আনোয়ার হোসেনকে। তিনি জাপানের কিয়োতো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেছেন এবং সেই সঙ্গে তাঁর একাডেমিক প্রোফাইল ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাও অনেক ভালো। খুব সম্ভবত অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়োগ দেওয়ার কারণেই তাঁকে রীতিমতো নাকানিচুবানি খাইয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করা হলো। এরপর যাঁকে নিয়োগ দেওয়া হলো তাঁকেও সরানোর জন্য এখন আন্দোলন চলছে। যেসব শিক্ষক এ আন্দোলন করছেন তাঁদের দেখে মনে হয় এই ভিসিকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে নিয়োগ দিলেই তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে পাকপবিত্র স্থান বানিয়ে ফেলবেন। পূর্ব অভিজ্ঞতা কিন্তু তা বলে না এবং এটা আদৌ কোনো দিন সম্ভব বলে মনে হয় না। আন্দোলনরত শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই যে নিজেদের ভিসি হওয়ার পথ পরিষ্কার করতে চান তা নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষক সমিতির নির্বাচিত সদস্য এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকদের সংগঠনের এক্সিকিউটিভ কমিটির মেম্বার হিসেবে থাকার অভিজ্ঞতা থেকে জানি, কীভাবে একজন নতুন ভিসি আসার পরদিন থেকেই তাঁকে বিভিন্নভাবে সরানোর চেষ্টা শুরু হয়। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কয়েকটি গ্রুপ থাকে যাদের অনেকেই ভিসির আনুকূল্য না পেলেই তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলনের চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন। আর সুযোগ পেলেই কিছু নামসর্বস্বহীন (কিন্তু মিডিয়া ভ্যালু অনেক) বামপন্থি ছাত্র সংগঠনের সহযোগিতায় সাধারণ শিক্ষার্থীদেরও সেই আন্দোলনে নিয়ে আসার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলতে থাকে। আর যদি সত্যিই কোনো ভিসি কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন তাহলে তো তাঁর আর রক্ষা নেই। এর বাইরেও একজন ভিসিকে আরও বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করতে হয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ফরিদউদ্দিনের কথাই বলি। তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করছেন এবং ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে যথেষ্ট জনপ্রিয় তাঁর ছাত্র-শিক্ষকবান্ধব কাজের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য তিনি ১ হাজার কোটি টাকার ওপরে সরকার থেকে উন্নয়ন বাজেট নিয়ে এসেছেন। এই বিপুল পরিমাণ টাকার কাজকে দুর্নীতিমুক্তভাবে সম্পন্ন করতে চান বিধায় কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক ব্যক্তির চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছেন। তারা কিছু হলুদ সাংবাদিকের সহযোগিতায় তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। অতএব, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে হলে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও পার্শ্ববর্তী এলাকার রাজনৈতিক নেতাদের চাপ সামলানোর জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকনেতা সেই যোগাযোগ তৈরি করতে পারছেন না তাই অনেকেই ভিসি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছেন। এই চতুর্মুখী চাপ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা যে ভিসি হয়ে একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় ব্যর্থ হচ্ছেন এবং তা নিয়ে যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে এটা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা এখন হয়ে দাঁড়িয়েছেন দেশের সবচেয়ে বিতর্কিত, সমালোচিত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম। প্রশ্ন হচ্ছে, ভিসি কারা হন? ভিসি তো নিয়োগ দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই। তাহলে এর দায়ভার কি শিক্ষকদের ওপর বর্তায় না? বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা ভিসি হিসেবে কিংবা অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবেও নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ তো দিতে পারছেনই না; অধিকিন্তু ভিসিদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মদদ দিয়ে সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। সরকারের নির্বাহী বিভাগের কোথাও এত আন্দোলন হয় না; এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এত আন্দোলন হয় না। অতএব নির্বাহী বিভাগের অন্যান্য শাখার কাজ নিয়ে সরকারের সন্তুষ্টির যেমন কারণ রয়েছে তেমন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অসন্তুষ্টির যথেষ্ট কারণ আছে। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা স্বতন্ত্র বেতন স্কেলসহ আরও দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকারের কাছে যাওয়ার কতটুকু যৌক্তিক অবস্থান রাখেন তা তাঁদের ভেবে দেখার সময় এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের জন্য যে কঠিন সময় নেমে আসছে এর জন্য তাঁদের অদূরদর্শী রাজনৈতিক মনোভাবই দায়ী। লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি করে শিক্ষকরা ভিসি তো হতে পারছেন কিন্তু এ পদ তাঁরা যেভাবে কলঙ্কিত করছেন তাতে এ পদ শিক্ষকদের হাতে কদিন থাকে তা সময়ই বলে দেবে। এভাবে বেশি দিন চলতে থাকলে হয়তো এমন সময় আসবে যেদিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার কিংবা অন্য কোথাও থেকে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হবে। সেদিন হবে বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের জন্য চূড়ান্ত অপমানের দিন। আশা করছি বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা এ সত্য উপলব্ধি করে লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করে দেশে শিক্ষার উন্নয়নের মাধ্যমে নিজেকে এবং শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলায় মনোযোগী হবেন।

লেখক : ক্যান্সার গবেষক

কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন