শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

ড. আবু সিনা
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গত কয়েক দিনের কথাগুলো বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা কতটুকু উপলব্ধি করেছেন জানি না; তবে তাঁর বক্তব্যের শুধু সমালোচনা না করে আত্মশুদ্ধির জন্য শিক্ষকদের গভীরভাবে ভেবে দেখা উচিত বলে আমি মনে করি। তিনি স্পষ্ট করে বলছেন, স্বাধীনতা ভালো কিন্তু তা বালকের জন্য নয়। তার মানে, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের পলিসিমেকারদের এই ধারণা করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিন কোনো না কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন চলছে আর সবচেয়ে বেশি আন্দোলন হচ্ছে ভিসিদের বিরুদ্ধে। অনেকে বলেন, যোগ্য লোক নিয়োগ না দিয়ে দলীয় লোক নিয়োগ দেওয়ার কারণেই এমনটা হচ্ছে। আসলে ঘটনা পুরোপুরি সত্য নয়। অনেক যোগ্য লোক নিয়োগ দেওয়ার পরও তাঁরা ভিসি হিসেবে সফল হননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগ্য লোক বলতে সাধারণ ধারণায় কী বোঝা যায়? যার একাডেমি প্রোফাইল ভালো, পিএইচডি করেছেন, পাবলিকেশন অনেক, সাইটেশন অনেক, খুব ভালো শিক্ষক এসবই তো? কিন্তু একজন ভালো একাডেমিশিয়ান যে ভালো ভিসি হবেন, এর কোনো গ্যারান্টি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হওয়ার জন্য প্রকৃতপক্ষে প্রশাসনিক যোগ্যতা বেশি জরুরি কারণ ভিসি একটি প্রশাসনিক পদ। ভিসি হতে হলে ভালো প্রশাসক হতে হবে। এ কারণে ভিসি হওয়ার জন্য যখন শিক্ষকদের কাছ থেকে সিভি নেওয়া হয় তখন তাঁদের বিশবিদ্যালয়ের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা যেমন বিভাগীয় প্রধান, ডিন, সিন্ডিকেট মেম্বার, ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা, প্রক্টর, প্রভোস্ট ইত্যাদি দায়িত্ব সফলতার সঙ্গে পালনের অভিজ্ঞতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাংলাদেশে এখন প্রায় ৫০টির মতো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এর বেশির ভাগই নতুন, যেখানকার শিক্ষকদের উপরোক্ত প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা না থাকায় পুরনো সাত-আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই সেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তাই এতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি হওয়ার মতো যোগ্য লোক শুধু সাত-আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকদের মধ্য থেকে খুঁজে বের করতে যে হিমশিম খেতে হচ্ছে তা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে দীর্ঘসূত্রতা থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে দেখা যাচ্ছে, যাকেই নিয়োগ দেওয়া হোক না কেন সবার অবস্থাই লঙ্কার রাবণের মতো হয়। ভিসিরা হয় কোনো কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন অথবা তাঁরা ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও লোকাল পলিটিশিয়ানদের কন্ট্রোল করতে পারেন না অথবা তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বী শিক্ষকদের রোষানলে পড়েন।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কথাই বলি। প্রফেসর শরীফ এনামুল কবির একজন অত্যন্ত ঝানু একাডেমিশিয়ান। তিনি পৃথিবীর প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে পিএইচডি করেছেন। রিসার্চগেটে দেখলাম তাঁর আড়াই শর ওপরে পাবলিকেশন আছে। সেই সঙ্গে তাঁর প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাও অনেক। কিন্তু তাঁকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বানানোর পর আন্দোলন করে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো। এরপর সেখানে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হলো প্রফেসর আনোয়ার হোসেনকে। তিনি জাপানের কিয়োতো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেছেন এবং সেই সঙ্গে তাঁর একাডেমিক প্রোফাইল ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাও অনেক ভালো। খুব সম্ভবত অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিয়োগ দেওয়ার কারণেই তাঁকে রীতিমতো নাকানিচুবানি খাইয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করা হলো। এরপর যাঁকে নিয়োগ দেওয়া হলো তাঁকেও সরানোর জন্য এখন আন্দোলন চলছে। যেসব শিক্ষক এ আন্দোলন করছেন তাঁদের দেখে মনে হয় এই ভিসিকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে নিয়োগ দিলেই তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে পাকপবিত্র স্থান বানিয়ে ফেলবেন। পূর্ব অভিজ্ঞতা কিন্তু তা বলে না এবং এটা আদৌ কোনো দিন সম্ভব বলে মনে হয় না। আন্দোলনরত শিক্ষকদের মধ্যে অনেকেই যে নিজেদের ভিসি হওয়ার পথ পরিষ্কার করতে চান তা নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষক সমিতির নির্বাচিত সদস্য এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকদের সংগঠনের এক্সিকিউটিভ কমিটির মেম্বার হিসেবে থাকার অভিজ্ঞতা থেকে জানি, কীভাবে একজন নতুন ভিসি আসার পরদিন থেকেই তাঁকে বিভিন্নভাবে সরানোর চেষ্টা শুরু হয়। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কয়েকটি গ্রুপ থাকে যাদের অনেকেই ভিসির আনুকূল্য না পেলেই তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলনের চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন। আর সুযোগ পেলেই কিছু নামসর্বস্বহীন (কিন্তু মিডিয়া ভ্যালু অনেক) বামপন্থি ছাত্র সংগঠনের সহযোগিতায় সাধারণ শিক্ষার্থীদেরও সেই আন্দোলনে নিয়ে আসার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলতে থাকে। আর যদি সত্যিই কোনো ভিসি কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন তাহলে তো তাঁর আর রক্ষা নেই। এর বাইরেও একজন ভিসিকে আরও বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের মোকাবিলা করতে হয়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ফরিদউদ্দিনের কথাই বলি। তিনি অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করছেন এবং ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে যথেষ্ট জনপ্রিয় তাঁর ছাত্র-শিক্ষকবান্ধব কাজের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য তিনি ১ হাজার কোটি টাকার ওপরে সরকার থেকে উন্নয়ন বাজেট নিয়ে এসেছেন। এই বিপুল পরিমাণ টাকার কাজকে দুর্নীতিমুক্তভাবে সম্পন্ন করতে চান বিধায় কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনৈতিক ব্যক্তির চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছেন। তারা কিছু হলুদ সাংবাদিকের সহযোগিতায় তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। অতএব, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হতে হলে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও পার্শ্ববর্তী এলাকার রাজনৈতিক নেতাদের চাপ সামলানোর জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ থাকাটা অত্যন্ত জরুরি। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকনেতা সেই যোগাযোগ তৈরি করতে পারছেন না তাই অনেকেই ভিসি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছেন। এই চতুর্মুখী চাপ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা যে ভিসি হয়ে একজন দক্ষ প্রশাসক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় ব্যর্থ হচ্ছেন এবং তা নিয়ে যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে এটা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা এখন হয়ে দাঁড়িয়েছেন দেশের সবচেয়ে বিতর্কিত, সমালোচিত ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম। প্রশ্ন হচ্ছে, ভিসি কারা হন? ভিসি তো নিয়োগ দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকেই। তাহলে এর দায়ভার কি শিক্ষকদের ওপর বর্তায় না? বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা ভিসি হিসেবে কিংবা অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবেও নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ তো দিতে পারছেনই না; অধিকিন্তু ভিসিদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে মদদ দিয়ে সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। সরকারের নির্বাহী বিভাগের কোথাও এত আন্দোলন হয় না; এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও এত আন্দোলন হয় না। অতএব নির্বাহী বিভাগের অন্যান্য শাখার কাজ নিয়ে সরকারের সন্তুষ্টির যেমন কারণ রয়েছে তেমন বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে অসন্তুষ্টির যথেষ্ট কারণ আছে। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা স্বতন্ত্র বেতন স্কেলসহ আরও দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকারের কাছে যাওয়ার কতটুকু যৌক্তিক অবস্থান রাখেন তা তাঁদের ভেবে দেখার সময় এসেছে। বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের জন্য যে কঠিন সময় নেমে আসছে এর জন্য তাঁদের অদূরদর্শী রাজনৈতিক মনোভাবই দায়ী। লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি করে শিক্ষকরা ভিসি তো হতে পারছেন কিন্তু এ পদ তাঁরা যেভাবে কলঙ্কিত করছেন তাতে এ পদ শিক্ষকদের হাতে কদিন থাকে তা সময়ই বলে দেবে। এভাবে বেশি দিন চলতে থাকলে হয়তো এমন সময় আসবে যেদিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার কিংবা অন্য কোথাও থেকে ভিসি নিয়োগ দেওয়া হবে। সেদিন হবে বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকদের জন্য চূড়ান্ত অপমানের দিন। আশা করছি বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষকরা এ সত্য উপলব্ধি করে লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করে দেশে শিক্ষার উন্নয়নের মাধ্যমে নিজেকে এবং শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলায় মনোযোগী হবেন।

লেখক : ক্যান্সার গবেষক

কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়, অস্ট্রেলিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা