শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি রক্ষার দায়িত্ব সরকারের

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি রক্ষার দায়িত্ব সরকারের

যখন ইউরোপে ছিলাম, আমার খুব হাঁটতে ভালো লাগতো। হাঁটতে হাঁটতেই চোখে পড়তো বাড়িঘর, বাড়িঘরের গায়ে লেখা আছে কোন বাড়িতে কোন লেখক, কোন কবি, কোন চিত্রকর, কোন সংগীতশিল্পী, কোন চলচ্চিত্রকার, কোন বিজ্ঞানী কোন সাল থেকে কোন সাল অবধি ছিলেন। মস্কোতে দেখেছিলাম ম্যাক্সিম গোর্কির বাড়ি, লিও টলস্টয়ের বাড়ি, ডাবলিনে দেখেছিলাম উইলিয়াম বাটলার ইয়েটসের বাড়ি, বার্নার্ড শ’র বাড়ি। প্যারিসে কোন বারে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বসতেন, কোন ক্যাফেয় জঁ পল সার্ত্রে আড্ডা দিতেন, কোথায় ভিক্টর হুগো থাকতেন, কোথায় মারি ক্যুরি, সব লেখা আছে। এমনকী ভেরসাইয়ে বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কোন বাড়িতে কতদিন কাটয়েছিলেন, তাও বাড়িটির গায়ে লেখা আছে।

সভ্য দেশের সভ্য মানুষ মর্যাদা দেয় শিল্প সাহিত্যকে। সভ্য দেশের সরকারের কাছেও এর মূল্য অপরিসীম। যে দেশে শিল্প সাহিত্যের কদর নেই, সেই দেশ সভ্য হতে পারে না। শিল্প সাহিত্যের কদর থাকলে শিল্পী সাহিত্যিককে শ্রদ্ধা করার সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। বাংলাদেশে সেই সংস্কৃতি কি আদৌ আছে? বাংলাদেশ থেকে সাম্প্রদায়িক আক্রমণের কারণে প্রচুর হিন্দু নাগরিককে দেশ ত্যাগ করতে হয়েছে। পূর্ব বাংলা, পূর্ব পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের জন্য এ এক বিরাট লজ্জা। যাঁরা দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন, বেশির ভাগই দেশকে বুকের ভেতর লালন করেছেন, দেশের জন্য হাউমাউ করে কেঁদেছেন, কেঁদে কেঁদেই একসময় পৃথিবী ত্যাগ করেছেন। কিশোরগঞ্জে দেবব্রত বিশ্বাসের বাড়ি, ময়মনসিংহে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি, বিক্রমপুরে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি, বরিশালে জীবনানন্দ দাশ, ময়মনসিংহের গৌরিপুরে উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর বাড়িÑ এসবের কিছু কি অবশিষ্ট আছে? ঢাকায় জিন্দাবাহার লেনের কোন বাড়িতে পরিতোষ সেন বা ওয়ারীর কোন বাড়িতে অমর্ত্য সেন থাকতেন কোনও চিহ্ন আছে? নিশ্চয়ই নেই। যাদের সম্পত্তিকে শত্রু সম্পত্তি বলে চিহ্নিত করা হয়, তাদের কেন গণ্যমান্য ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হবে?

ঋত্বিক ঘটকের বাড়ি ভেঙে বানানো হচ্ছে সাইকেল গ্যারেজ। বাড়িটি শুনেছি এরশাদ সরকারের আমলে ১৯৮৯ সালে নামমাত্র মূল্যে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজকে ইজারা দেওয়া হয়েছিল। সেই থেকে সম্পূর্ণ বাড়িটি ওই কলেজই ব্যবহার করছে। বাড়িটির এক অংশে ইতিমধ্যে বহুতল ভবন করছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। আরেক অংশে যেসব ঘরে ঋত্বিক ঘটক এবং তাঁর পরিবারপরিজন থাকতেন সেসব ঘরও ব্যবহার করছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারই এক অংশ ভেঙে অস্থায়ী সাইকেল গ্যারেজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে বাড়ির একটি অংশ পুরো ভেঙে তার ইট, সিমেন্ট ও সুরকি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। রাজশাহী মহানগরীর মিঞাপাড়ায় ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক বাড়িটি ভাঙার প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি দিয়েছে ১৩টি সাংস্কৃতিক সংগঠন। ঋত্বিকের শৈশব, কৈশোর ও তারুণ্যের স্মৃতিবিজড়িত এ ভিটেয় ঋত্বিক স্মৃতি জাদুঘর গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছে তারা। এ বাড়িতে থাকার সময়ই ঋত্বিক ঘটক রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও রাজশাহী কলেজে পড়েছেন। তিনি রাজশাহী কলেজ এবং মিঞাপাড়ার সাধারণ গ্রন্থাগার মাঠে প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে নাট্যচর্চা করেছেন। ঋত্বিক ঘটক এ সময় রাজশাহীতে ‘অভিধারা’ পত্রিকা সম্পাদন করেছেন।

ষাট দশকে তিনি পরিচালনা করেছেন মেঘে ঢাকা তারা, কোমল গান্ধার, সুবর্ণরেখা। এই সব ছবিতে দেশভাগ এসেছে, সেই সঙ্গে কষ্টও। দেশভাগের যন্ত্রণায় তিনি আজীবন ভুগেছেন। তাঁর চলচ্চিত্রেও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে সেই বেদনা। মনে আছে তিতাস একটি নদীর নাম ছবিটি ময়মনসিংহের ছায়াবাণী প্রেক্ষাগৃহে দেখেছিলাম। তখন আমি ইস্কুলের ছোট ক্লাসে পড়ি, ওই বয়সেই দারিদ্র্যের বিকট একটি চেহারা দেখতে পেয়েছিলাম। দেখিয়েছিলেন ঋত্বিক। পরের বছর, ছবিতে নয়, ১৯৭৪’র দুর্ভিক্ষ নিজের শহরেই দেখি, দেখি ভিক্ষে করতে আসা সারি সারি কংকালসার মানুষ। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা শুনেছি ভালো হচ্ছে। জানি না এতে দরিদ্রের কতটা উপকার হয়। দরিদ্র হিন্দু মুসলমান আজও তো কেউ ভয়ে, কেউ আশঙ্কায়, কেউ জীবন বাঁচাতে, কেউ দারিদ্র্য ঘোচাতে অবৈধভাবে দেশ ছাড়ছে। তাহলে ধনদৌলত, জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিন্ত সব কি উচ্চবিত্তের জন্যই!

শুনেছিলাম শত্রু সম্পত্তির নাম পালটে এক সময় অর্পিত সম্পত্তি করা হয়েছিল। নাম পাল্টালেও মানসিকতা পাল্টায়নি। পাল্টালে সম্পত্তির উত্তরাধিকারীরা তো দাবি করতে পারতো সেই সম্পত্তি। দেশভাগের মতো বীভৎস জিনিস বুঝি আর নেই। এই দেশভাগ লক্ষ লক্ষ মানুষকে উদ্বাস্তু করেছে, ভূমিহীন করেছে, সর্বস্বান্ত করেছে, নিঃস্ব করেছে, মানুষের ঘর তো ভেঙেছেই, মন ভেঙেছে সব চেয়ে বেশি। এই দেশভাগের কারণে দশ লক্ষ মানুষ খুন হয়েছে। কী লাভ হয়েছে দেশভাগে? আজ ৭২ বছর পার হলো, আজও ঘৃণা আর বিদ্বেষ যায়নি, আজও এই ধর্মের লোক ওই ধর্মের লোকের প্রতি অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছে, মানুষে মানুষে কুৎসিত ভাগ চলছে। যে লোক অন্য ধর্মের লোকের সংগে এক পাড়ায়, এক শহরে বা গ্রামে, এক দেশে বাস করতে পারেনি, সে নিজের ধর্মের লোকের সঙ্গেও, শুধু জাত ভিন্ন হওয়ার কারণে বা মানসিকতা ভিন্ন হওয়ার কারণেও বাস করতে পারবে না। অসহিষ্ণুতা অসহিষ্ণুতারই জন্ম দেয় বারবার।

বাংলাদেশ সরকারের উচিত ঋত্বিক ঘটকের বাড়িটি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করা। চিরকাল পূর্ববঙ্গের মাটির জন্য হাহাকার করেছেন ঋত্বিক। এই মাটি থেকে তাঁকে শারীরিকভাবে উচ্ছেদ করা হলেও যেন সাংস্কৃতিকভাবে বা আত্মিকভাবে না করা হয়। এই বঙ্গের সঙ্গে ঋত্বিক ঘটকের চিরকালই ছিল অন্তর বা আত্মার সম্পর্ক। বাড়িটি যেমন ছিল, ঠিক তেমনভাবেই যেন পুনরায় নির্মাণ করা হয়। আর তাঁর স্মৃতিকেই যেন টিকিয়ে রাখা হয় ঋত্বিক ঘটক জাদুঘর নির্মাণ করে, যে জাদুঘরে ঋত্বিক ঘটকের ছবি প্রদর্শিত হবে, ছবি নিয়ে গবেষণা হবে। ঋত্বিক তাঁর স্বপ্নের বাসভূমিতে রয়ে যাবেন। অমন বিস্ময়কর প্রতিভার অধিকারীর জন্য এটুকু করলে বাংলাদেশই ধন্য হবে। প্রতিভাবানকে যারা সম্মান করতে না জানে, তারা অশিক্ষিত এবং মূর্খ।

শুধু ঋত্বিক ঘটক নন, বাংলার এই ভূমিতে যাঁরাই বিভিন্ন ক্ষেত্রে পান্ডিত্য দেখিয়েছেন, অসাধারণ প্রতিভার নানা নিদর্শন দেখিয়েছেন, তাঁদের নামই স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকুক, তাঁদের ঘরবাড়ি সুরক্ষা করার ব্যবস্থা নেওয়া হোক, তাঁদের সম্মান করা হোক। গুণীজনকে সম্মান দিলে নিজের সম্মান বাড়ে। দেশের মানুষ গুণীজন হওয়ার স্বপ্ন দেখে।

সবচেয়ে ভালো হয় যদি শত্রু সম্পত্তির কানুনটা সম্পূর্ণ পালটে দেওয়া যায়। গায়ক নচিকেতা এসে তাঁর দেশের বাড়ির ভিটেতে পা ছড়িয়ে কেঁদেছিলেন। তাঁর যদি ইচ্ছে হতো ওই বাড়িতে আরও কদিন থেকে যেতে, অথবা বাকি জীবন থেকে যেতে! কেন তাঁর বাপ ঠাকুর্দার ভিটেয় ইচ্ছে করলেই বাস করতে পারবেন না তিনি? এমনকী এখন ঘোষণা দেওয়া যায় না, যাঁরা নিজের ভিটে মাটি ফেলে চলে গিয়েছিলেন, তাঁরা অথবা তাঁর উত্তরাধিকারীদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে সেই ভিটে মাটি? শুধু ভিটে মাটিই নয়, ফিরিয়ে দেওয়া হবে নিরাপত্তাও।

ভারত যখন মুসলমান অভিবাসীদের জায়গা দেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে, তখন বাংলাদেশ দেখিয়ে দিক মহত্ত্ব। বলে দিক সে ফিরিয়ে নেবে তার সব সন্তানকে, ফিরিয়ে নেবে তার সব সন্তানের সন্তানদের। বাংলাদেশ তো মহত্ত্ব ইতিমধ্যে দেখিয়েছে। ভারত যখন রোহিঙ্গাদের জন্য দরজা বন্ধ করেছে, দরজা খুলে দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আরও দেখাক মহত্ত্ব। শুধু নিজের ধর্মের লোকদের আশ্রয় দিলে সত্যিকার মহত্ত্ব দেখানো হয় না, ভিন্ন ধর্মের লোকদের আশ্রয় দেওয়া বা তাদের জায়গা তাদের ফিরিয়ে দেওয়াই সত্যিকার মহত্ত্ব।                             লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা