শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি রক্ষার দায়িত্ব সরকারের

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি রক্ষার দায়িত্ব সরকারের

যখন ইউরোপে ছিলাম, আমার খুব হাঁটতে ভালো লাগতো। হাঁটতে হাঁটতেই চোখে পড়তো বাড়িঘর, বাড়িঘরের গায়ে লেখা আছে কোন বাড়িতে কোন লেখক, কোন কবি, কোন চিত্রকর, কোন সংগীতশিল্পী, কোন চলচ্চিত্রকার, কোন বিজ্ঞানী কোন সাল থেকে কোন সাল অবধি ছিলেন। মস্কোতে দেখেছিলাম ম্যাক্সিম গোর্কির বাড়ি, লিও টলস্টয়ের বাড়ি, ডাবলিনে দেখেছিলাম উইলিয়াম বাটলার ইয়েটসের বাড়ি, বার্নার্ড শ’র বাড়ি। প্যারিসে কোন বারে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বসতেন, কোন ক্যাফেয় জঁ পল সার্ত্রে আড্ডা দিতেন, কোথায় ভিক্টর হুগো থাকতেন, কোথায় মারি ক্যুরি, সব লেখা আছে। এমনকী ভেরসাইয়ে বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কোন বাড়িতে কতদিন কাটয়েছিলেন, তাও বাড়িটির গায়ে লেখা আছে।

সভ্য দেশের সভ্য মানুষ মর্যাদা দেয় শিল্প সাহিত্যকে। সভ্য দেশের সরকারের কাছেও এর মূল্য অপরিসীম। যে দেশে শিল্প সাহিত্যের কদর নেই, সেই দেশ সভ্য হতে পারে না। শিল্প সাহিত্যের কদর থাকলে শিল্পী সাহিত্যিককে শ্রদ্ধা করার সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। বাংলাদেশে সেই সংস্কৃতি কি আদৌ আছে? বাংলাদেশ থেকে সাম্প্রদায়িক আক্রমণের কারণে প্রচুর হিন্দু নাগরিককে দেশ ত্যাগ করতে হয়েছে। পূর্ব বাংলা, পূর্ব পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের জন্য এ এক বিরাট লজ্জা। যাঁরা দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন, বেশির ভাগই দেশকে বুকের ভেতর লালন করেছেন, দেশের জন্য হাউমাউ করে কেঁদেছেন, কেঁদে কেঁদেই একসময় পৃথিবী ত্যাগ করেছেন। কিশোরগঞ্জে দেবব্রত বিশ্বাসের বাড়ি, ময়মনসিংহে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি, বিক্রমপুরে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি, বরিশালে জীবনানন্দ দাশ, ময়মনসিংহের গৌরিপুরে উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর বাড়িÑ এসবের কিছু কি অবশিষ্ট আছে? ঢাকায় জিন্দাবাহার লেনের কোন বাড়িতে পরিতোষ সেন বা ওয়ারীর কোন বাড়িতে অমর্ত্য সেন থাকতেন কোনও চিহ্ন আছে? নিশ্চয়ই নেই। যাদের সম্পত্তিকে শত্রু সম্পত্তি বলে চিহ্নিত করা হয়, তাদের কেন গণ্যমান্য ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হবে?

ঋত্বিক ঘটকের বাড়ি ভেঙে বানানো হচ্ছে সাইকেল গ্যারেজ। বাড়িটি শুনেছি এরশাদ সরকারের আমলে ১৯৮৯ সালে নামমাত্র মূল্যে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজকে ইজারা দেওয়া হয়েছিল। সেই থেকে সম্পূর্ণ বাড়িটি ওই কলেজই ব্যবহার করছে। বাড়িটির এক অংশে ইতিমধ্যে বহুতল ভবন করছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। আরেক অংশে যেসব ঘরে ঋত্বিক ঘটক এবং তাঁর পরিবারপরিজন থাকতেন সেসব ঘরও ব্যবহার করছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারই এক অংশ ভেঙে অস্থায়ী সাইকেল গ্যারেজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে বাড়ির একটি অংশ পুরো ভেঙে তার ইট, সিমেন্ট ও সুরকি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। রাজশাহী মহানগরীর মিঞাপাড়ায় ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক বাড়িটি ভাঙার প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি দিয়েছে ১৩টি সাংস্কৃতিক সংগঠন। ঋত্বিকের শৈশব, কৈশোর ও তারুণ্যের স্মৃতিবিজড়িত এ ভিটেয় ঋত্বিক স্মৃতি জাদুঘর গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছে তারা। এ বাড়িতে থাকার সময়ই ঋত্বিক ঘটক রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও রাজশাহী কলেজে পড়েছেন। তিনি রাজশাহী কলেজ এবং মিঞাপাড়ার সাধারণ গ্রন্থাগার মাঠে প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে নাট্যচর্চা করেছেন। ঋত্বিক ঘটক এ সময় রাজশাহীতে ‘অভিধারা’ পত্রিকা সম্পাদন করেছেন।

ষাট দশকে তিনি পরিচালনা করেছেন মেঘে ঢাকা তারা, কোমল গান্ধার, সুবর্ণরেখা। এই সব ছবিতে দেশভাগ এসেছে, সেই সঙ্গে কষ্টও। দেশভাগের যন্ত্রণায় তিনি আজীবন ভুগেছেন। তাঁর চলচ্চিত্রেও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে সেই বেদনা। মনে আছে তিতাস একটি নদীর নাম ছবিটি ময়মনসিংহের ছায়াবাণী প্রেক্ষাগৃহে দেখেছিলাম। তখন আমি ইস্কুলের ছোট ক্লাসে পড়ি, ওই বয়সেই দারিদ্র্যের বিকট একটি চেহারা দেখতে পেয়েছিলাম। দেখিয়েছিলেন ঋত্বিক। পরের বছর, ছবিতে নয়, ১৯৭৪’র দুর্ভিক্ষ নিজের শহরেই দেখি, দেখি ভিক্ষে করতে আসা সারি সারি কংকালসার মানুষ। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা শুনেছি ভালো হচ্ছে। জানি না এতে দরিদ্রের কতটা উপকার হয়। দরিদ্র হিন্দু মুসলমান আজও তো কেউ ভয়ে, কেউ আশঙ্কায়, কেউ জীবন বাঁচাতে, কেউ দারিদ্র্য ঘোচাতে অবৈধভাবে দেশ ছাড়ছে। তাহলে ধনদৌলত, জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিন্ত সব কি উচ্চবিত্তের জন্যই!

শুনেছিলাম শত্রু সম্পত্তির নাম পালটে এক সময় অর্পিত সম্পত্তি করা হয়েছিল। নাম পাল্টালেও মানসিকতা পাল্টায়নি। পাল্টালে সম্পত্তির উত্তরাধিকারীরা তো দাবি করতে পারতো সেই সম্পত্তি। দেশভাগের মতো বীভৎস জিনিস বুঝি আর নেই। এই দেশভাগ লক্ষ লক্ষ মানুষকে উদ্বাস্তু করেছে, ভূমিহীন করেছে, সর্বস্বান্ত করেছে, নিঃস্ব করেছে, মানুষের ঘর তো ভেঙেছেই, মন ভেঙেছে সব চেয়ে বেশি। এই দেশভাগের কারণে দশ লক্ষ মানুষ খুন হয়েছে। কী লাভ হয়েছে দেশভাগে? আজ ৭২ বছর পার হলো, আজও ঘৃণা আর বিদ্বেষ যায়নি, আজও এই ধর্মের লোক ওই ধর্মের লোকের প্রতি অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছে, মানুষে মানুষে কুৎসিত ভাগ চলছে। যে লোক অন্য ধর্মের লোকের সংগে এক পাড়ায়, এক শহরে বা গ্রামে, এক দেশে বাস করতে পারেনি, সে নিজের ধর্মের লোকের সঙ্গেও, শুধু জাত ভিন্ন হওয়ার কারণে বা মানসিকতা ভিন্ন হওয়ার কারণেও বাস করতে পারবে না। অসহিষ্ণুতা অসহিষ্ণুতারই জন্ম দেয় বারবার।

বাংলাদেশ সরকারের উচিত ঋত্বিক ঘটকের বাড়িটি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করা। চিরকাল পূর্ববঙ্গের মাটির জন্য হাহাকার করেছেন ঋত্বিক। এই মাটি থেকে তাঁকে শারীরিকভাবে উচ্ছেদ করা হলেও যেন সাংস্কৃতিকভাবে বা আত্মিকভাবে না করা হয়। এই বঙ্গের সঙ্গে ঋত্বিক ঘটকের চিরকালই ছিল অন্তর বা আত্মার সম্পর্ক। বাড়িটি যেমন ছিল, ঠিক তেমনভাবেই যেন পুনরায় নির্মাণ করা হয়। আর তাঁর স্মৃতিকেই যেন টিকিয়ে রাখা হয় ঋত্বিক ঘটক জাদুঘর নির্মাণ করে, যে জাদুঘরে ঋত্বিক ঘটকের ছবি প্রদর্শিত হবে, ছবি নিয়ে গবেষণা হবে। ঋত্বিক তাঁর স্বপ্নের বাসভূমিতে রয়ে যাবেন। অমন বিস্ময়কর প্রতিভার অধিকারীর জন্য এটুকু করলে বাংলাদেশই ধন্য হবে। প্রতিভাবানকে যারা সম্মান করতে না জানে, তারা অশিক্ষিত এবং মূর্খ।

শুধু ঋত্বিক ঘটক নন, বাংলার এই ভূমিতে যাঁরাই বিভিন্ন ক্ষেত্রে পান্ডিত্য দেখিয়েছেন, অসাধারণ প্রতিভার নানা নিদর্শন দেখিয়েছেন, তাঁদের নামই স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকুক, তাঁদের ঘরবাড়ি সুরক্ষা করার ব্যবস্থা নেওয়া হোক, তাঁদের সম্মান করা হোক। গুণীজনকে সম্মান দিলে নিজের সম্মান বাড়ে। দেশের মানুষ গুণীজন হওয়ার স্বপ্ন দেখে।

সবচেয়ে ভালো হয় যদি শত্রু সম্পত্তির কানুনটা সম্পূর্ণ পালটে দেওয়া যায়। গায়ক নচিকেতা এসে তাঁর দেশের বাড়ির ভিটেতে পা ছড়িয়ে কেঁদেছিলেন। তাঁর যদি ইচ্ছে হতো ওই বাড়িতে আরও কদিন থেকে যেতে, অথবা বাকি জীবন থেকে যেতে! কেন তাঁর বাপ ঠাকুর্দার ভিটেয় ইচ্ছে করলেই বাস করতে পারবেন না তিনি? এমনকী এখন ঘোষণা দেওয়া যায় না, যাঁরা নিজের ভিটে মাটি ফেলে চলে গিয়েছিলেন, তাঁরা অথবা তাঁর উত্তরাধিকারীদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে সেই ভিটে মাটি? শুধু ভিটে মাটিই নয়, ফিরিয়ে দেওয়া হবে নিরাপত্তাও।

ভারত যখন মুসলমান অভিবাসীদের জায়গা দেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে, তখন বাংলাদেশ দেখিয়ে দিক মহত্ত্ব। বলে দিক সে ফিরিয়ে নেবে তার সব সন্তানকে, ফিরিয়ে নেবে তার সব সন্তানের সন্তানদের। বাংলাদেশ তো মহত্ত্ব ইতিমধ্যে দেখিয়েছে। ভারত যখন রোহিঙ্গাদের জন্য দরজা বন্ধ করেছে, দরজা খুলে দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আরও দেখাক মহত্ত্ব। শুধু নিজের ধর্মের লোকদের আশ্রয় দিলে সত্যিকার মহত্ত্ব দেখানো হয় না, ভিন্ন ধর্মের লোকদের আশ্রয় দেওয়া বা তাদের জায়গা তাদের ফিরিয়ে দেওয়াই সত্যিকার মহত্ত্ব।                             লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়