শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি রক্ষার দায়িত্ব সরকারের

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি রক্ষার দায়িত্ব সরকারের

যখন ইউরোপে ছিলাম, আমার খুব হাঁটতে ভালো লাগতো। হাঁটতে হাঁটতেই চোখে পড়তো বাড়িঘর, বাড়িঘরের গায়ে লেখা আছে কোন বাড়িতে কোন লেখক, কোন কবি, কোন চিত্রকর, কোন সংগীতশিল্পী, কোন চলচ্চিত্রকার, কোন বিজ্ঞানী কোন সাল থেকে কোন সাল অবধি ছিলেন। মস্কোতে দেখেছিলাম ম্যাক্সিম গোর্কির বাড়ি, লিও টলস্টয়ের বাড়ি, ডাবলিনে দেখেছিলাম উইলিয়াম বাটলার ইয়েটসের বাড়ি, বার্নার্ড শ’র বাড়ি। প্যারিসে কোন বারে আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বসতেন, কোন ক্যাফেয় জঁ পল সার্ত্রে আড্ডা দিতেন, কোথায় ভিক্টর হুগো থাকতেন, কোথায় মারি ক্যুরি, সব লেখা আছে। এমনকী ভেরসাইয়ে বাঙালি কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত কোন বাড়িতে কতদিন কাটয়েছিলেন, তাও বাড়িটির গায়ে লেখা আছে।

সভ্য দেশের সভ্য মানুষ মর্যাদা দেয় শিল্প সাহিত্যকে। সভ্য দেশের সরকারের কাছেও এর মূল্য অপরিসীম। যে দেশে শিল্প সাহিত্যের কদর নেই, সেই দেশ সভ্য হতে পারে না। শিল্প সাহিত্যের কদর থাকলে শিল্পী সাহিত্যিককে শ্রদ্ধা করার সংস্কৃতি গড়ে ওঠে। বাংলাদেশে সেই সংস্কৃতি কি আদৌ আছে? বাংলাদেশ থেকে সাম্প্রদায়িক আক্রমণের কারণে প্রচুর হিন্দু নাগরিককে দেশ ত্যাগ করতে হয়েছে। পূর্ব বাংলা, পূর্ব পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের জন্য এ এক বিরাট লজ্জা। যাঁরা দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন, বেশির ভাগই দেশকে বুকের ভেতর লালন করেছেন, দেশের জন্য হাউমাউ করে কেঁদেছেন, কেঁদে কেঁদেই একসময় পৃথিবী ত্যাগ করেছেন। কিশোরগঞ্জে দেবব্রত বিশ্বাসের বাড়ি, ময়মনসিংহে শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি, বিক্রমপুরে ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি, বরিশালে জীবনানন্দ দাশ, ময়মনসিংহের গৌরিপুরে উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর বাড়িÑ এসবের কিছু কি অবশিষ্ট আছে? ঢাকায় জিন্দাবাহার লেনের কোন বাড়িতে পরিতোষ সেন বা ওয়ারীর কোন বাড়িতে অমর্ত্য সেন থাকতেন কোনও চিহ্ন আছে? নিশ্চয়ই নেই। যাদের সম্পত্তিকে শত্রু সম্পত্তি বলে চিহ্নিত করা হয়, তাদের কেন গণ্যমান্য ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হবে?

ঋত্বিক ঘটকের বাড়ি ভেঙে বানানো হচ্ছে সাইকেল গ্যারেজ। বাড়িটি শুনেছি এরশাদ সরকারের আমলে ১৯৮৯ সালে নামমাত্র মূল্যে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজকে ইজারা দেওয়া হয়েছিল। সেই থেকে সম্পূর্ণ বাড়িটি ওই কলেজই ব্যবহার করছে। বাড়িটির এক অংশে ইতিমধ্যে বহুতল ভবন করছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। আরেক অংশে যেসব ঘরে ঋত্বিক ঘটক এবং তাঁর পরিবারপরিজন থাকতেন সেসব ঘরও ব্যবহার করছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারই এক অংশ ভেঙে অস্থায়ী সাইকেল গ্যারেজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এরই মধ্যে বাড়ির একটি অংশ পুরো ভেঙে তার ইট, সিমেন্ট ও সুরকি সরিয়ে ফেলা হয়েছে। রাজশাহী মহানগরীর মিঞাপাড়ায় ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক বাড়িটি ভাঙার প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি দিয়েছে ১৩টি সাংস্কৃতিক সংগঠন। ঋত্বিকের শৈশব, কৈশোর ও তারুণ্যের স্মৃতিবিজড়িত এ ভিটেয় ঋত্বিক স্মৃতি জাদুঘর গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছে তারা। এ বাড়িতে থাকার সময়ই ঋত্বিক ঘটক রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল ও রাজশাহী কলেজে পড়েছেন। তিনি রাজশাহী কলেজ এবং মিঞাপাড়ার সাধারণ গ্রন্থাগার মাঠে প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে সঙ্গে নিয়ে নাট্যচর্চা করেছেন। ঋত্বিক ঘটক এ সময় রাজশাহীতে ‘অভিধারা’ পত্রিকা সম্পাদন করেছেন।

ষাট দশকে তিনি পরিচালনা করেছেন মেঘে ঢাকা তারা, কোমল গান্ধার, সুবর্ণরেখা। এই সব ছবিতে দেশভাগ এসেছে, সেই সঙ্গে কষ্টও। দেশভাগের যন্ত্রণায় তিনি আজীবন ভুগেছেন। তাঁর চলচ্চিত্রেও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে সেই বেদনা। মনে আছে তিতাস একটি নদীর নাম ছবিটি ময়মনসিংহের ছায়াবাণী প্রেক্ষাগৃহে দেখেছিলাম। তখন আমি ইস্কুলের ছোট ক্লাসে পড়ি, ওই বয়সেই দারিদ্র্যের বিকট একটি চেহারা দেখতে পেয়েছিলাম। দেখিয়েছিলেন ঋত্বিক। পরের বছর, ছবিতে নয়, ১৯৭৪’র দুর্ভিক্ষ নিজের শহরেই দেখি, দেখি ভিক্ষে করতে আসা সারি সারি কংকালসার মানুষ। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা শুনেছি ভালো হচ্ছে। জানি না এতে দরিদ্রের কতটা উপকার হয়। দরিদ্র হিন্দু মুসলমান আজও তো কেউ ভয়ে, কেউ আশঙ্কায়, কেউ জীবন বাঁচাতে, কেউ দারিদ্র্য ঘোচাতে অবৈধভাবে দেশ ছাড়ছে। তাহলে ধনদৌলত, জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিন্ত সব কি উচ্চবিত্তের জন্যই!

শুনেছিলাম শত্রু সম্পত্তির নাম পালটে এক সময় অর্পিত সম্পত্তি করা হয়েছিল। নাম পাল্টালেও মানসিকতা পাল্টায়নি। পাল্টালে সম্পত্তির উত্তরাধিকারীরা তো দাবি করতে পারতো সেই সম্পত্তি। দেশভাগের মতো বীভৎস জিনিস বুঝি আর নেই। এই দেশভাগ লক্ষ লক্ষ মানুষকে উদ্বাস্তু করেছে, ভূমিহীন করেছে, সর্বস্বান্ত করেছে, নিঃস্ব করেছে, মানুষের ঘর তো ভেঙেছেই, মন ভেঙেছে সব চেয়ে বেশি। এই দেশভাগের কারণে দশ লক্ষ মানুষ খুন হয়েছে। কী লাভ হয়েছে দেশভাগে? আজ ৭২ বছর পার হলো, আজও ঘৃণা আর বিদ্বেষ যায়নি, আজও এই ধর্মের লোক ওই ধর্মের লোকের প্রতি অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছে, মানুষে মানুষে কুৎসিত ভাগ চলছে। যে লোক অন্য ধর্মের লোকের সংগে এক পাড়ায়, এক শহরে বা গ্রামে, এক দেশে বাস করতে পারেনি, সে নিজের ধর্মের লোকের সঙ্গেও, শুধু জাত ভিন্ন হওয়ার কারণে বা মানসিকতা ভিন্ন হওয়ার কারণেও বাস করতে পারবে না। অসহিষ্ণুতা অসহিষ্ণুতারই জন্ম দেয় বারবার।

বাংলাদেশ সরকারের উচিত ঋত্বিক ঘটকের বাড়িটি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করা। চিরকাল পূর্ববঙ্গের মাটির জন্য হাহাকার করেছেন ঋত্বিক। এই মাটি থেকে তাঁকে শারীরিকভাবে উচ্ছেদ করা হলেও যেন সাংস্কৃতিকভাবে বা আত্মিকভাবে না করা হয়। এই বঙ্গের সঙ্গে ঋত্বিক ঘটকের চিরকালই ছিল অন্তর বা আত্মার সম্পর্ক। বাড়িটি যেমন ছিল, ঠিক তেমনভাবেই যেন পুনরায় নির্মাণ করা হয়। আর তাঁর স্মৃতিকেই যেন টিকিয়ে রাখা হয় ঋত্বিক ঘটক জাদুঘর নির্মাণ করে, যে জাদুঘরে ঋত্বিক ঘটকের ছবি প্রদর্শিত হবে, ছবি নিয়ে গবেষণা হবে। ঋত্বিক তাঁর স্বপ্নের বাসভূমিতে রয়ে যাবেন। অমন বিস্ময়কর প্রতিভার অধিকারীর জন্য এটুকু করলে বাংলাদেশই ধন্য হবে। প্রতিভাবানকে যারা সম্মান করতে না জানে, তারা অশিক্ষিত এবং মূর্খ।

শুধু ঋত্বিক ঘটক নন, বাংলার এই ভূমিতে যাঁরাই বিভিন্ন ক্ষেত্রে পান্ডিত্য দেখিয়েছেন, অসাধারণ প্রতিভার নানা নিদর্শন দেখিয়েছেন, তাঁদের নামই স্বর্ণাক্ষরে লিখিত থাকুক, তাঁদের ঘরবাড়ি সুরক্ষা করার ব্যবস্থা নেওয়া হোক, তাঁদের সম্মান করা হোক। গুণীজনকে সম্মান দিলে নিজের সম্মান বাড়ে। দেশের মানুষ গুণীজন হওয়ার স্বপ্ন দেখে।

সবচেয়ে ভালো হয় যদি শত্রু সম্পত্তির কানুনটা সম্পূর্ণ পালটে দেওয়া যায়। গায়ক নচিকেতা এসে তাঁর দেশের বাড়ির ভিটেতে পা ছড়িয়ে কেঁদেছিলেন। তাঁর যদি ইচ্ছে হতো ওই বাড়িতে আরও কদিন থেকে যেতে, অথবা বাকি জীবন থেকে যেতে! কেন তাঁর বাপ ঠাকুর্দার ভিটেয় ইচ্ছে করলেই বাস করতে পারবেন না তিনি? এমনকী এখন ঘোষণা দেওয়া যায় না, যাঁরা নিজের ভিটে মাটি ফেলে চলে গিয়েছিলেন, তাঁরা অথবা তাঁর উত্তরাধিকারীদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে সেই ভিটে মাটি? শুধু ভিটে মাটিই নয়, ফিরিয়ে দেওয়া হবে নিরাপত্তাও।

ভারত যখন মুসলমান অভিবাসীদের জায়গা দেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে, তখন বাংলাদেশ দেখিয়ে দিক মহত্ত্ব। বলে দিক সে ফিরিয়ে নেবে তার সব সন্তানকে, ফিরিয়ে নেবে তার সব সন্তানের সন্তানদের। বাংলাদেশ তো মহত্ত্ব ইতিমধ্যে দেখিয়েছে। ভারত যখন রোহিঙ্গাদের জন্য দরজা বন্ধ করেছে, দরজা খুলে দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ আরও দেখাক মহত্ত্ব। শুধু নিজের ধর্মের লোকদের আশ্রয় দিলে সত্যিকার মহত্ত্ব দেখানো হয় না, ভিন্ন ধর্মের লোকদের আশ্রয় দেওয়া বা তাদের জায়গা তাদের ফিরিয়ে দেওয়াই সত্যিকার মহত্ত্ব।                             লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম