শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

শুভ মুজিব শতবর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ মুজিব শতবর্ষ

নতুন বছরের শুরুতেই আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রিয় ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা (প্রা.) লি. বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদে জন্ম নিয়েছিল। কিন্তু সংস্থাটির চলার পথ কখনো মসৃণ ছিল না। প্রথম অবস্থায় ’৭২-’৭৫-এ তিন-সাড়ে তিন কোটি টাকার কাজ করেছিল। তাতে ৩০-৩৫ লাখ টাকা লাভ হয়েছিল। তখনকার দিনে ৩০ লাখ অনেক টাকা। আমরা পোল্যান্ডের চারটি ট্রাক ও দুটি রিগ কিনতে চেয়েছিলাম। ট্রাক চারটি এসেছিল ’৭৪ সালে। রিগের জন্য এলসি করতে যাব। তখন কাজের এমবি শেষে ৯০-৯৩ লাখ টাকার চেক তৈরি ছিল টাঙ্গাইল সড়ক বিভাগে। ১৫ আগস্টের পরে চেক নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সে চেক আর নেওয়া হয়নি। ১৬ বছর পর দেশে ফিরে বেশ চেষ্টা করেছি। ’৭৪-’৭৫ সালের আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দিতে তখন বিএনপি সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী কর্নেল অলি আহমদ অনেক চেষ্টা করেছেন। এখনকার মতো তখন ছিল না। তখন মন্ত্রীদের যথেষ্ট সম্মান ছিল, ক্ষমতাও ছিল অপরিসীম। তার মধ্যে অলি আহমদ ছিলেন আলাদা ধরনের মানুষ। যতক্ষণ আমার সঙ্গে ওঠাবসা ছিল ভীষণ সম্মান করেছেন। কোনো কথার নড়চড় হয়নি। মনে হয় ’৯৪-’৯৫ সালের কথা। সরাসরি সাব-ইন্সপেক্টরে লোক নিচ্ছিল। এনায়েত করীমের ছেলে কামরুল বেশ ভালো ছাত্র। আমি চাচ্ছিলাম সে বিসিএস দিক। কিন্তু তা দেয়নি। এসআইতে পরীক্ষা দিয়ে আমার কাছে এসেছিল। খুবই ভালো ফল করেছিল। ভাইভাতেও পাস করেছে। কিন্তু তার চাকরির সম্ভাবনা নেই। কারণ শ্রমিক নেতা হবি মিঞার ছেলে লুৎফর রহমান আজাদ তখন প্রতিমন্ত্রী, টাঙ্গাইলের দায়িত্বে। মনে হতো সে যেন জেলার সম্রাট। লুৎফর রহমান আজাদ এনায়েত করীমের ছেলে কামরুলের নাম কেটে দিয়েছিল। লুৎফরের বাবা মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা দখলে এক ডিভিশন মিত্রবাহিনীকে সকালের নাশতা খাওয়ানোর যে মহাযজ্ঞ কাদেরিয়া বাহিনী সফলতার সঙ্গে পালন করেছিল সেই যজ্ঞে লুৎফর রহমান আজাদের বাবা শ্রমিক নেতা হবি মিঞা ভীষণ পরিশ্রম করেছিলেন। আজাদ ঢাকা কলেজে লেখাপড়া করার সময় অনেকদিন আমার বাসায় ছিল। ’৭২-’৭৫ পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ জুগিয়েছিলাম। এখন অনেকেই বড় হয়েছে, অনেকেই ভুলে গেছে। অনেকে তো এমনও মনে করে তারা আমায় মুক্তিযুদ্ধে নিয়েছে। যেমন যুদ্ধের সময় ছিল মুজিবনগর সরকার। অথচ তারেক রহমান মনে করে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তেমনি এমন লোকও আছে যুদ্ধ করতে করতে কাদেরিয়া বাহিনীর নাম হলো তবু তারা আমাকে মাঝেমধ্যে মুক্তিবাহিনীতে ভর্তি করে- এমনি আরও অনেক কিছু। তখন এখনকার মতো ছিল না। কামরুল আমার কাছে এলে ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও তাকে নিয়ে অলি আহমদের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ঠিক আছে। তোমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার বাড়িতে পৌঁছে যাবে। এর দু-তিন দিন পর তালিকায় কামরুলের নাম ছিল না। কারণ তালিকা করেছিল প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান আজাদ। তাই ছিল না। নাম না দেখে উন্মাদের মতো এনায়েত করীমকে নিয়ে কামরুল আমার কাছে গিয়েছিল। আমি তার হাতে মাননীয় মন্ত্রী অলি আহমদের জন্য ছোট্ট একটা চিঠি দিয়েছিলাম। চিঠি নিয়ে তার বাড়ি গেলে দু-তিন শ লোকের মধ্যে কাদের সিদ্দিকী পাঠিয়েছেন শুনে সঙ্গে সঙ্গে ডেকেছিলেন। চিঠি দেখে কামরুলকে খুব বকাঝকা করেছিলেন, ‘বেটা, তুই আবার ভাইয়ের কাছে গেছিস! আমি না বলেছি নিয়োগপত্র তোর বাড়ি যাবে। তুই এনায়েত করীমের ছেলে। এনায়েত করীমকে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই তেলঢালা থেকে চিনি। যা বাড়ি যা।’ তিন-চার দিন পর সত্যিই নিয়োগপত্র এনায়েত করীমের বাড়ি গিয়েছিল। কামরুল এখন ইন্সপেক্টর। সুনামে-দুর্নামে ভালোই আছে। এ রকম একজন শক্তিশালী মন্ত্রী আমাদের কাগজপত্র বের করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। আমি না হয়ে অলি আহমদের আপন ভাই হলেও বোধহয় অত খাটাখাটি করতেন না। ১৬-১৭ লাখ টাকার কাগজপত্র পাওয়া গিয়েছিল। বিল ছিল ৯০-৯৩ লাখ। সেখানে ১৬-১৭ লাখ নিতে ইচ্ছা করেনি। ১৬ বছর নির্বাসনে থাকায় কোম্পানিটি একেবারে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

’৯১-’৯২ সালের পর প্রায় ১৫ দিন সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চরফ্যাশন উপনির্বাচনে ছিলাম। সভানেত্রী তিন-চার দিন চরফ্যাশনে থেকে চলে এসেছিলেন। আমি ছিলাম নির্বাচনের পরদিন পর্যন্ত। বিএনপির সরকার, বিএনপির প্রার্থী শহীদ মালিতা। আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাছ ব্যবসায়ী জাফর উল্যাহ চৌধুরী। গ্রামে গ্রামে ইউনিয়নে ইউনিয়নে ঘুরেছিলাম। আমার সঙ্গে ছাত্রলীগের ইসহাক আলী খান পান্না অনেক জায়গা ঘুরেছে। বিশ্বাস ছিল আমরা জিতব। জিতেছিলাম চরফ্যাশন-মনপুরা উভয় উপজেলায়। সে সময় একদিন হঠাৎ লালমোহন রেস্ট হাউসে এনায়েত করীমের ফোন পাই। ৪৮ লাখ টাকার রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজে একটি কাজের মাধ্যমে আবার সোনার বাংলা যাত্রা করে। অগ্রণী ব্যাংকে আদান-প্রদান চলে। ২০ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ বরাদ্দ করে। ঋণের ওপর সুদ ধরে ৪ কোটি ৫০ লাখ করা হয়। কিন্তু মোট টাকা ২ কোটি ৯৬ লাখ। ’৯৪ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত আমরা নির্বিবাদে নিয়মিত ব্যাংকে আদান-প্রদান করেছি। তার আগে সামরিক লোকজন বেশ কয়েকবার আমার কাছে আসে। তাদের সঙ্গে যোগ দিতে বলে। আমি অস্বীকার করলে ব্রিগেডিয়ার বারীর সে কি তেজ, ‘আপনার জেলের ভয় নাই? ছেলেমেয়ে পরিবার?’ বলেছিলাম, ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমার কাছে সংসদ-বাড়ি আর জেলখানা একই রকম। আমার কথা শুনে ভীষণ রূঢ় হয়ে ওয়ান-ইলেভেনের অবৈধ সামরিক সরকার সবকিছু তছনছ করে দেয়। ব্যাংকের সঙ্গে লিয়েন করা সবকটি কাজ বন্ধ করে দেয়। ঋণ অনিয়মিত হয়ে পড়ে। ৭ কোটি ৭৪ লাখ আমরা সাত বছরের জন্য সুদবিহীন ব্লকড চেয়েছিলাম। অনেক কোম্পানির ৫-৭ হাজার কোটি ২০ বছর বিনা সুদে ব্লকড দেখানো আছে। কিন্তু আমাদের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। অবৈধ সামরিক সরকার আমাদের যে কাজগুলো বাতিল করে জরিমানা করেছিল আমরা প্রতিটি জরিমানার বিরুদ্ধে আরবিট্রেশন করেছিলাম। পাঁচটি মামলার পাঁচটিতেই ডিপার্টমেন্ট হেরেছিল। একটি মামলায় ৭৮ লাখ টাকা জরিমানার জায়গায় বলেকয়ে আমাদের কাছ থেকে এক লাখ টাকা নিয়েছিল। আরবিট্রেশনের শর্ত ছিল, ছয় মাসের মধ্যে আমাদের সমস্ত পাওনা পরিশোধ করবে। না করলে বা না করতে পারলে তৎসময়ের ব্যাংকের সুদের ওপর অতিরিক্ত ২ শতাংশ সুদসহ প্রদান করতে হবে। কিছু টাকা দিয়েছেও, বাকি টাকা পড়ে আছে আজ প্রায় ১০ বছর। কোটি তিনেক টাকা আমরা পাইনি। গরিবের সংসার। যেখানে লাখ টাকা হলে জীবন চলে, সেখানে ৩-সাড়ে ৩ কোটি টাকা রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজের কাছে পড়ে আছে এক দশক! বর্তমান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে বলেছিলাম। তিনি চেষ্টাও নিয়েছিলেন। তাই নতুন বছরে তাকে ব্যাপারটা বলতে গিয়েছিলাম। দেশের কথা আলোচনা করেছিলাম। বড় ভালো লেগেছে তার আগ্রহ, সহমর্মিতায়। তিনি বারবার বলেছিলেন, ‘মুজিব শতবর্ষপূর্তির ক্ষণগণনায় আপনি আসবেন। আপনার বাড়িতে কার্ড যাবে।’ বলেছিলাম, জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে গেছি। কাউকে ভালোবাসিনি। ভালোবেসে ছিলাম বঙ্গবন্ধুকে, তাঁর মাধ্যমে দেশকে। যাদের যখন যা করার কথা অনেকেই করেনি। দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা অনেক কষ্ট করে ’৯০-এ আমাকে দেশে এনেছিলেন। তাই কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে একা যেতে ভালো লাগে না। সঙ্গে সঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘আমি আলাপ করে দেখব, নিশ্চয়ই ভাবী যাবেন।’ বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধু কোনো দল-মত-গোষ্ঠীর নন। তিনি সমস্ত জাতির, তিনি দেশের। সঙ্গে সঙ্গে আবার মাননীয় মন্ত্রী বলেছিলেন, ‘কামাল সাহেবকে দাওয়াত করব। বিএনপিকে দাওয়াত করব। সবাইকে দাওয়াত করব।’ বলেছিলাম, তাহলে নিশ্চয়ই যাব। ওইদিনই টাঙ্গাইল এসেছিলাম। পরদিন প্রধানমন্ত্রীর গণভবন থেকে ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের ফোন আসে, ‘প্রধানমন্ত্রীর সহকারী বলছি। মুজিব শতবর্ষ পালন অনুষ্ঠানের আপনার দাওয়াতপত্র পৌঁছে দিতে আসতে চাই।’ সেদিন ছিল ৭ তারিখ। ৮ তারিখে ঢাকা যাওয়ার কথা। সেইমতো সন্ধ্যায় ঢাকা গিয়েছিলাম। জনাব ওবায়দুল কাদের লোক পাঠিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ আসার কথা ছিল। ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ আহমেদ ৮টার দিকে ফোন করেছিল, স্যার এসেছেন। আপনার কথা জানতে চাইলেন। তিনি তখন রাতে না এসে সকালে আসতে চান। ৯ তারিখ সাড়ে ১০টায় ভদ্রলোক আসেন। বেশ শক্ত-সমর্থ সুঠামদেহী জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ। টাঙ্গাইলের মিষ্টি আর চা খেতে খেতে কথা হয়। তাকে যখন বলি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এসেছেন, দাওয়াতে যাওয়ার ইচ্ছা অবশ্যই আছে। কিন্তু স্ত্রীকে রেখে যাই কীভাবে। ভদ্রলোক দক্ষতার সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আমি ব্যাপারটা উপরমহলে জানাব। নিশ্চয়ই ভাবীও যাবেন।’ বিকালের দিকে জানানো হয়, নিশ্চয়ই তিনি যাবেন। গেটে লোক থাকবে। তারা নিয়ে আপনার পাশে ভাবীকে বসিয়ে দেবে। ১০ তারিখ দুপুরে বলা হয়, কার্ড ছাড়া কাউকে যেতে দেওয়া হবে না। তাই ভাবীর কার্ড গেটে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। আপনি গেলেই পেয়ে যাবেন। তাই হয়েছিল। ৩টা ১০ মিনিটে বাবর রোডের বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলাম। বাবর রোডের বাড়ি থেকে গণভবন চার-পাঁচ শ গজ। ওইটুকু যেতেই প্রায় ৪০ মিনিট লেগেছিল। তারপর গণভবনের কোনা থেকে প্যারেড গ্রাউন্ড বড়জোর ৫ মিনিট। গেটেই কার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। প্যারেড গ্রাউন্ডে ঢুকেই জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের সঙ্গে দেখা। তাকে বেশ হ্যান্ডসাম লাগছিল। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সারির পেছনে বসিয়ে দিলেন। বাঁয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন, ডানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। একেবারে সরাসরি সামনে আমির হোসেন আমু, তাঁর বাঁয়ে তোফায়েল আহমেদ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আসার সময় হয়ে গিয়েছিল। মনে মনে ভাবছিলাম, রেহানা কোথায়। ঠিক তখনই দেখলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রেহানা এবং জয় আসছে। রেহানা ও জয়কে দুর্লভ এই জাতীয় অনুষ্ঠানে দেখে ভালোই লাগল। চার-পাঁচ হাত দূর থেকে সাত-আট বছর পর চোখাচোখি হয়। ছোট জয় একবার দুলালের সঙ্গে বর্ধমান আমার বাড়ি গিয়েছিল। কামাল-জামাল-রাসেল না থাকায় জয়-পুতুল আমাকেই তাদের মামা জানত। এখন সে কথা মনে আছে কিনা তা জয়-পুতুল জানে, আমি জানি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডানে বসেছিলেন মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। তাঁর ডানে মাননীয় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। শিরীন শারমিন চৌধুরীর বাবা রফিকুল্লাহ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর মুখ্যসচিব ছিলেন। সে সুবাদে দু-একবার তাঁদের বাড়ি গেছি। মাননীয় স্পিকারকে খুবই ছোট ছোটাছুটি-দৌড়াদৌড়ি করতে দেখেছি। অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম কেন মুজিব শতবার্ষিকীর সভাপতি হয়েছেন জানি না। এর আগে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যখন ইউনেস্কোয় স্বীকৃতি পায় তখন একটি জাতীয় অনুষ্ঠান হয়েছিল। অনুষ্ঠানটি জাতীয় মর্যাদা পায়নি। যা হতে পারত তা হয়নি। মুজিব শতবর্ষ কেমন হবে এখনো বলতে পারি না। তবে যোগ্যতার পরিচয় দিলে মুজিব শতবর্ষে সব বাঙালি আবার হয়তো এক মন এক প্রাণ হয়ে এক মোহনায় শরিক হতে পারে। কমিটির সদস্যসচিব জনাব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। ভদ্রলোক একসময় টাঙ্গাইলের এডিসি ছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাকেই বলব, আর কাউকে বলে কাজ হবে না। তাই বলব। এক অষ্টপ্রহরে শুনেছিলাম, বেলা নাই, বেলা নাই। আমারও কেমন যেন মনে হয় হেলাফেলায় সময় বহিয়া যায়। আরেকটু দরদ আরেকটু নিষ্ঠার প্রয়োজন। যেহেতু এক সারি পেছনে ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাঁয়ে রেহানা, তারপর জয়, তারপর তিন-চারটি চেয়ার ছিল ফাঁকা। এরপর অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, জনাব ওবায়দুল কাদের, মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সংবিধানপ্রণেতা ড. কামাল হোসেন, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, শেখ সেলিম, আমির হোসেন আমু, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ, মোহাম্মদ নাসিম, তারপর বেগম মতিয়া চৌধুরী। বেগম মতিয়া চৌধুরী কৃষিমন্ত্রী ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগের নেতা। কিন্তু তিনি ও রাশেদ খান মেননরা বঙ্গবন্ধুকে সিআইএর দালাল বলেছেন। ছয় দফা সিআইএর প্রণীত বলেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে যারা সরকারে এসেছিল জিয়ার খাল কাটা কর্মসূচিতে ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জে স্বেচ্ছাশ্রমে মাটি কাটার সময় লোকজনদের উজ্জীবিত করতে তারস্বরে মাঝে মাঝেই বক্তৃতা করেছেন। আর ’৭২-এর ১০ জানুয়ারি মতিয়া চৌধুরী বঙ্গবন্ধুকে স্মরণও করেননি, বরণও করেননি। তিনি কী করে প্রথম কাতারে বসলেন বুঝতে পারলাম না। ধারাবিবরণী ছিল একেবারে দুর্বল ও কাঁচা। বারবার বলা হচ্ছিল, বঙ্গবন্ধু লন্ডন থেকে দিল্লি হয়ে যে রাজকীয় বিমানে ঢাকায় এসেছিলেন বাংলাদেশ এয়ারফোর্স সেই মডেলের একটি বিমান কিনেছে। সেই বিমান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আসার মহড়া দেওয়া হবে। ঠিক ’৭২-এর ১০ জানুয়ারির আবহ তৈরির মতো করে। কিন্তু যখন সেনাবাহিনীর গাড়ি-ঘোড়ার রঙের একটি কার্গো বিমান নিয়ে আসা হলো খুবই বিস্মিত হয়েছিলাম। যে বিমানটি দেখানো হয় সেটি মালবাহী বিমান। বঙ্গবন্ধুকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ব্রিটেনের রাজকীয় বাহিনীর বিমান দেওয়া হয়েছিল। যেটি রানী এলিজাবেথও ব্যবহার করেছেন। তাই সেই বিমানের ছবি দিলাম। ঠিক বুঝতে পারলাম না অমন কেন হলো। যিনি ধারাবিবরণী দিচ্ছিলেন তিনি পরিপক্ব নন। মনে হয় প্রস্তুতও ছিলেন না। একবারও মুজিবনগর সরকারের কথা এলো না, এলো না সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর কথা। যাঁরা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রাণ। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদেরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ার অনুষ্ঠানে যেমন সক্রিয় দেখেছিলাম তার বিন্দু-বিসর্গও দেখলাম না। কিন্তু কেন? অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফিরছিলাম আর ভাবছিলাম আমরা কি আরেকটু যোগ্যতা-দক্ষতার পরিচয় দিতে পারি না। পারলে অবশ্যই ভালো হতো।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন