শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

শুভ মুজিব শতবর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ মুজিব শতবর্ষ

নতুন বছরের শুরুতেই আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রিয় ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা (প্রা.) লি. বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদে জন্ম নিয়েছিল। কিন্তু সংস্থাটির চলার পথ কখনো মসৃণ ছিল না। প্রথম অবস্থায় ’৭২-’৭৫-এ তিন-সাড়ে তিন কোটি টাকার কাজ করেছিল। তাতে ৩০-৩৫ লাখ টাকা লাভ হয়েছিল। তখনকার দিনে ৩০ লাখ অনেক টাকা। আমরা পোল্যান্ডের চারটি ট্রাক ও দুটি রিগ কিনতে চেয়েছিলাম। ট্রাক চারটি এসেছিল ’৭৪ সালে। রিগের জন্য এলসি করতে যাব। তখন কাজের এমবি শেষে ৯০-৯৩ লাখ টাকার চেক তৈরি ছিল টাঙ্গাইল সড়ক বিভাগে। ১৫ আগস্টের পরে চেক নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সে চেক আর নেওয়া হয়নি। ১৬ বছর পর দেশে ফিরে বেশ চেষ্টা করেছি। ’৭৪-’৭৫ সালের আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দিতে তখন বিএনপি সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী কর্নেল অলি আহমদ অনেক চেষ্টা করেছেন। এখনকার মতো তখন ছিল না। তখন মন্ত্রীদের যথেষ্ট সম্মান ছিল, ক্ষমতাও ছিল অপরিসীম। তার মধ্যে অলি আহমদ ছিলেন আলাদা ধরনের মানুষ। যতক্ষণ আমার সঙ্গে ওঠাবসা ছিল ভীষণ সম্মান করেছেন। কোনো কথার নড়চড় হয়নি। মনে হয় ’৯৪-’৯৫ সালের কথা। সরাসরি সাব-ইন্সপেক্টরে লোক নিচ্ছিল। এনায়েত করীমের ছেলে কামরুল বেশ ভালো ছাত্র। আমি চাচ্ছিলাম সে বিসিএস দিক। কিন্তু তা দেয়নি। এসআইতে পরীক্ষা দিয়ে আমার কাছে এসেছিল। খুবই ভালো ফল করেছিল। ভাইভাতেও পাস করেছে। কিন্তু তার চাকরির সম্ভাবনা নেই। কারণ শ্রমিক নেতা হবি মিঞার ছেলে লুৎফর রহমান আজাদ তখন প্রতিমন্ত্রী, টাঙ্গাইলের দায়িত্বে। মনে হতো সে যেন জেলার সম্রাট। লুৎফর রহমান আজাদ এনায়েত করীমের ছেলে কামরুলের নাম কেটে দিয়েছিল। লুৎফরের বাবা মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা দখলে এক ডিভিশন মিত্রবাহিনীকে সকালের নাশতা খাওয়ানোর যে মহাযজ্ঞ কাদেরিয়া বাহিনী সফলতার সঙ্গে পালন করেছিল সেই যজ্ঞে লুৎফর রহমান আজাদের বাবা শ্রমিক নেতা হবি মিঞা ভীষণ পরিশ্রম করেছিলেন। আজাদ ঢাকা কলেজে লেখাপড়া করার সময় অনেকদিন আমার বাসায় ছিল। ’৭২-’৭৫ পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ জুগিয়েছিলাম। এখন অনেকেই বড় হয়েছে, অনেকেই ভুলে গেছে। অনেকে তো এমনও মনে করে তারা আমায় মুক্তিযুদ্ধে নিয়েছে। যেমন যুদ্ধের সময় ছিল মুজিবনগর সরকার। অথচ তারেক রহমান মনে করে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তেমনি এমন লোকও আছে যুদ্ধ করতে করতে কাদেরিয়া বাহিনীর নাম হলো তবু তারা আমাকে মাঝেমধ্যে মুক্তিবাহিনীতে ভর্তি করে- এমনি আরও অনেক কিছু। তখন এখনকার মতো ছিল না। কামরুল আমার কাছে এলে ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও তাকে নিয়ে অলি আহমদের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ঠিক আছে। তোমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার বাড়িতে পৌঁছে যাবে। এর দু-তিন দিন পর তালিকায় কামরুলের নাম ছিল না। কারণ তালিকা করেছিল প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান আজাদ। তাই ছিল না। নাম না দেখে উন্মাদের মতো এনায়েত করীমকে নিয়ে কামরুল আমার কাছে গিয়েছিল। আমি তার হাতে মাননীয় মন্ত্রী অলি আহমদের জন্য ছোট্ট একটা চিঠি দিয়েছিলাম। চিঠি নিয়ে তার বাড়ি গেলে দু-তিন শ লোকের মধ্যে কাদের সিদ্দিকী পাঠিয়েছেন শুনে সঙ্গে সঙ্গে ডেকেছিলেন। চিঠি দেখে কামরুলকে খুব বকাঝকা করেছিলেন, ‘বেটা, তুই আবার ভাইয়ের কাছে গেছিস! আমি না বলেছি নিয়োগপত্র তোর বাড়ি যাবে। তুই এনায়েত করীমের ছেলে। এনায়েত করীমকে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই তেলঢালা থেকে চিনি। যা বাড়ি যা।’ তিন-চার দিন পর সত্যিই নিয়োগপত্র এনায়েত করীমের বাড়ি গিয়েছিল। কামরুল এখন ইন্সপেক্টর। সুনামে-দুর্নামে ভালোই আছে। এ রকম একজন শক্তিশালী মন্ত্রী আমাদের কাগজপত্র বের করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। আমি না হয়ে অলি আহমদের আপন ভাই হলেও বোধহয় অত খাটাখাটি করতেন না। ১৬-১৭ লাখ টাকার কাগজপত্র পাওয়া গিয়েছিল। বিল ছিল ৯০-৯৩ লাখ। সেখানে ১৬-১৭ লাখ নিতে ইচ্ছা করেনি। ১৬ বছর নির্বাসনে থাকায় কোম্পানিটি একেবারে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

’৯১-’৯২ সালের পর প্রায় ১৫ দিন সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চরফ্যাশন উপনির্বাচনে ছিলাম। সভানেত্রী তিন-চার দিন চরফ্যাশনে থেকে চলে এসেছিলেন। আমি ছিলাম নির্বাচনের পরদিন পর্যন্ত। বিএনপির সরকার, বিএনপির প্রার্থী শহীদ মালিতা। আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাছ ব্যবসায়ী জাফর উল্যাহ চৌধুরী। গ্রামে গ্রামে ইউনিয়নে ইউনিয়নে ঘুরেছিলাম। আমার সঙ্গে ছাত্রলীগের ইসহাক আলী খান পান্না অনেক জায়গা ঘুরেছে। বিশ্বাস ছিল আমরা জিতব। জিতেছিলাম চরফ্যাশন-মনপুরা উভয় উপজেলায়। সে সময় একদিন হঠাৎ লালমোহন রেস্ট হাউসে এনায়েত করীমের ফোন পাই। ৪৮ লাখ টাকার রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজে একটি কাজের মাধ্যমে আবার সোনার বাংলা যাত্রা করে। অগ্রণী ব্যাংকে আদান-প্রদান চলে। ২০ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ বরাদ্দ করে। ঋণের ওপর সুদ ধরে ৪ কোটি ৫০ লাখ করা হয়। কিন্তু মোট টাকা ২ কোটি ৯৬ লাখ। ’৯৪ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত আমরা নির্বিবাদে নিয়মিত ব্যাংকে আদান-প্রদান করেছি। তার আগে সামরিক লোকজন বেশ কয়েকবার আমার কাছে আসে। তাদের সঙ্গে যোগ দিতে বলে। আমি অস্বীকার করলে ব্রিগেডিয়ার বারীর সে কি তেজ, ‘আপনার জেলের ভয় নাই? ছেলেমেয়ে পরিবার?’ বলেছিলাম, ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমার কাছে সংসদ-বাড়ি আর জেলখানা একই রকম। আমার কথা শুনে ভীষণ রূঢ় হয়ে ওয়ান-ইলেভেনের অবৈধ সামরিক সরকার সবকিছু তছনছ করে দেয়। ব্যাংকের সঙ্গে লিয়েন করা সবকটি কাজ বন্ধ করে দেয়। ঋণ অনিয়মিত হয়ে পড়ে। ৭ কোটি ৭৪ লাখ আমরা সাত বছরের জন্য সুদবিহীন ব্লকড চেয়েছিলাম। অনেক কোম্পানির ৫-৭ হাজার কোটি ২০ বছর বিনা সুদে ব্লকড দেখানো আছে। কিন্তু আমাদের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। অবৈধ সামরিক সরকার আমাদের যে কাজগুলো বাতিল করে জরিমানা করেছিল আমরা প্রতিটি জরিমানার বিরুদ্ধে আরবিট্রেশন করেছিলাম। পাঁচটি মামলার পাঁচটিতেই ডিপার্টমেন্ট হেরেছিল। একটি মামলায় ৭৮ লাখ টাকা জরিমানার জায়গায় বলেকয়ে আমাদের কাছ থেকে এক লাখ টাকা নিয়েছিল। আরবিট্রেশনের শর্ত ছিল, ছয় মাসের মধ্যে আমাদের সমস্ত পাওনা পরিশোধ করবে। না করলে বা না করতে পারলে তৎসময়ের ব্যাংকের সুদের ওপর অতিরিক্ত ২ শতাংশ সুদসহ প্রদান করতে হবে। কিছু টাকা দিয়েছেও, বাকি টাকা পড়ে আছে আজ প্রায় ১০ বছর। কোটি তিনেক টাকা আমরা পাইনি। গরিবের সংসার। যেখানে লাখ টাকা হলে জীবন চলে, সেখানে ৩-সাড়ে ৩ কোটি টাকা রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজের কাছে পড়ে আছে এক দশক! বর্তমান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে বলেছিলাম। তিনি চেষ্টাও নিয়েছিলেন। তাই নতুন বছরে তাকে ব্যাপারটা বলতে গিয়েছিলাম। দেশের কথা আলোচনা করেছিলাম। বড় ভালো লেগেছে তার আগ্রহ, সহমর্মিতায়। তিনি বারবার বলেছিলেন, ‘মুজিব শতবর্ষপূর্তির ক্ষণগণনায় আপনি আসবেন। আপনার বাড়িতে কার্ড যাবে।’ বলেছিলাম, জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে গেছি। কাউকে ভালোবাসিনি। ভালোবেসে ছিলাম বঙ্গবন্ধুকে, তাঁর মাধ্যমে দেশকে। যাদের যখন যা করার কথা অনেকেই করেনি। দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা অনেক কষ্ট করে ’৯০-এ আমাকে দেশে এনেছিলেন। তাই কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে একা যেতে ভালো লাগে না। সঙ্গে সঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘আমি আলাপ করে দেখব, নিশ্চয়ই ভাবী যাবেন।’ বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধু কোনো দল-মত-গোষ্ঠীর নন। তিনি সমস্ত জাতির, তিনি দেশের। সঙ্গে সঙ্গে আবার মাননীয় মন্ত্রী বলেছিলেন, ‘কামাল সাহেবকে দাওয়াত করব। বিএনপিকে দাওয়াত করব। সবাইকে দাওয়াত করব।’ বলেছিলাম, তাহলে নিশ্চয়ই যাব। ওইদিনই টাঙ্গাইল এসেছিলাম। পরদিন প্রধানমন্ত্রীর গণভবন থেকে ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের ফোন আসে, ‘প্রধানমন্ত্রীর সহকারী বলছি। মুজিব শতবর্ষ পালন অনুষ্ঠানের আপনার দাওয়াতপত্র পৌঁছে দিতে আসতে চাই।’ সেদিন ছিল ৭ তারিখ। ৮ তারিখে ঢাকা যাওয়ার কথা। সেইমতো সন্ধ্যায় ঢাকা গিয়েছিলাম। জনাব ওবায়দুল কাদের লোক পাঠিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ আসার কথা ছিল। ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ আহমেদ ৮টার দিকে ফোন করেছিল, স্যার এসেছেন। আপনার কথা জানতে চাইলেন। তিনি তখন রাতে না এসে সকালে আসতে চান। ৯ তারিখ সাড়ে ১০টায় ভদ্রলোক আসেন। বেশ শক্ত-সমর্থ সুঠামদেহী জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ। টাঙ্গাইলের মিষ্টি আর চা খেতে খেতে কথা হয়। তাকে যখন বলি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এসেছেন, দাওয়াতে যাওয়ার ইচ্ছা অবশ্যই আছে। কিন্তু স্ত্রীকে রেখে যাই কীভাবে। ভদ্রলোক দক্ষতার সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আমি ব্যাপারটা উপরমহলে জানাব। নিশ্চয়ই ভাবীও যাবেন।’ বিকালের দিকে জানানো হয়, নিশ্চয়ই তিনি যাবেন। গেটে লোক থাকবে। তারা নিয়ে আপনার পাশে ভাবীকে বসিয়ে দেবে। ১০ তারিখ দুপুরে বলা হয়, কার্ড ছাড়া কাউকে যেতে দেওয়া হবে না। তাই ভাবীর কার্ড গেটে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। আপনি গেলেই পেয়ে যাবেন। তাই হয়েছিল। ৩টা ১০ মিনিটে বাবর রোডের বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলাম। বাবর রোডের বাড়ি থেকে গণভবন চার-পাঁচ শ গজ। ওইটুকু যেতেই প্রায় ৪০ মিনিট লেগেছিল। তারপর গণভবনের কোনা থেকে প্যারেড গ্রাউন্ড বড়জোর ৫ মিনিট। গেটেই কার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। প্যারেড গ্রাউন্ডে ঢুকেই জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের সঙ্গে দেখা। তাকে বেশ হ্যান্ডসাম লাগছিল। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সারির পেছনে বসিয়ে দিলেন। বাঁয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন, ডানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। একেবারে সরাসরি সামনে আমির হোসেন আমু, তাঁর বাঁয়ে তোফায়েল আহমেদ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আসার সময় হয়ে গিয়েছিল। মনে মনে ভাবছিলাম, রেহানা কোথায়। ঠিক তখনই দেখলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রেহানা এবং জয় আসছে। রেহানা ও জয়কে দুর্লভ এই জাতীয় অনুষ্ঠানে দেখে ভালোই লাগল। চার-পাঁচ হাত দূর থেকে সাত-আট বছর পর চোখাচোখি হয়। ছোট জয় একবার দুলালের সঙ্গে বর্ধমান আমার বাড়ি গিয়েছিল। কামাল-জামাল-রাসেল না থাকায় জয়-পুতুল আমাকেই তাদের মামা জানত। এখন সে কথা মনে আছে কিনা তা জয়-পুতুল জানে, আমি জানি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডানে বসেছিলেন মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। তাঁর ডানে মাননীয় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। শিরীন শারমিন চৌধুরীর বাবা রফিকুল্লাহ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর মুখ্যসচিব ছিলেন। সে সুবাদে দু-একবার তাঁদের বাড়ি গেছি। মাননীয় স্পিকারকে খুবই ছোট ছোটাছুটি-দৌড়াদৌড়ি করতে দেখেছি। অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম কেন মুজিব শতবার্ষিকীর সভাপতি হয়েছেন জানি না। এর আগে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যখন ইউনেস্কোয় স্বীকৃতি পায় তখন একটি জাতীয় অনুষ্ঠান হয়েছিল। অনুষ্ঠানটি জাতীয় মর্যাদা পায়নি। যা হতে পারত তা হয়নি। মুজিব শতবর্ষ কেমন হবে এখনো বলতে পারি না। তবে যোগ্যতার পরিচয় দিলে মুজিব শতবর্ষে সব বাঙালি আবার হয়তো এক মন এক প্রাণ হয়ে এক মোহনায় শরিক হতে পারে। কমিটির সদস্যসচিব জনাব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। ভদ্রলোক একসময় টাঙ্গাইলের এডিসি ছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাকেই বলব, আর কাউকে বলে কাজ হবে না। তাই বলব। এক অষ্টপ্রহরে শুনেছিলাম, বেলা নাই, বেলা নাই। আমারও কেমন যেন মনে হয় হেলাফেলায় সময় বহিয়া যায়। আরেকটু দরদ আরেকটু নিষ্ঠার প্রয়োজন। যেহেতু এক সারি পেছনে ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাঁয়ে রেহানা, তারপর জয়, তারপর তিন-চারটি চেয়ার ছিল ফাঁকা। এরপর অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, জনাব ওবায়দুল কাদের, মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সংবিধানপ্রণেতা ড. কামাল হোসেন, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, শেখ সেলিম, আমির হোসেন আমু, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ, মোহাম্মদ নাসিম, তারপর বেগম মতিয়া চৌধুরী। বেগম মতিয়া চৌধুরী কৃষিমন্ত্রী ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগের নেতা। কিন্তু তিনি ও রাশেদ খান মেননরা বঙ্গবন্ধুকে সিআইএর দালাল বলেছেন। ছয় দফা সিআইএর প্রণীত বলেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে যারা সরকারে এসেছিল জিয়ার খাল কাটা কর্মসূচিতে ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জে স্বেচ্ছাশ্রমে মাটি কাটার সময় লোকজনদের উজ্জীবিত করতে তারস্বরে মাঝে মাঝেই বক্তৃতা করেছেন। আর ’৭২-এর ১০ জানুয়ারি মতিয়া চৌধুরী বঙ্গবন্ধুকে স্মরণও করেননি, বরণও করেননি। তিনি কী করে প্রথম কাতারে বসলেন বুঝতে পারলাম না। ধারাবিবরণী ছিল একেবারে দুর্বল ও কাঁচা। বারবার বলা হচ্ছিল, বঙ্গবন্ধু লন্ডন থেকে দিল্লি হয়ে যে রাজকীয় বিমানে ঢাকায় এসেছিলেন বাংলাদেশ এয়ারফোর্স সেই মডেলের একটি বিমান কিনেছে। সেই বিমান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আসার মহড়া দেওয়া হবে। ঠিক ’৭২-এর ১০ জানুয়ারির আবহ তৈরির মতো করে। কিন্তু যখন সেনাবাহিনীর গাড়ি-ঘোড়ার রঙের একটি কার্গো বিমান নিয়ে আসা হলো খুবই বিস্মিত হয়েছিলাম। যে বিমানটি দেখানো হয় সেটি মালবাহী বিমান। বঙ্গবন্ধুকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ব্রিটেনের রাজকীয় বাহিনীর বিমান দেওয়া হয়েছিল। যেটি রানী এলিজাবেথও ব্যবহার করেছেন। তাই সেই বিমানের ছবি দিলাম। ঠিক বুঝতে পারলাম না অমন কেন হলো। যিনি ধারাবিবরণী দিচ্ছিলেন তিনি পরিপক্ব নন। মনে হয় প্রস্তুতও ছিলেন না। একবারও মুজিবনগর সরকারের কথা এলো না, এলো না সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর কথা। যাঁরা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রাণ। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদেরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ার অনুষ্ঠানে যেমন সক্রিয় দেখেছিলাম তার বিন্দু-বিসর্গও দেখলাম না। কিন্তু কেন? অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফিরছিলাম আর ভাবছিলাম আমরা কি আরেকটু যোগ্যতা-দক্ষতার পরিচয় দিতে পারি না। পারলে অবশ্যই ভালো হতো।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতা-কর্মীকে অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
নেতা-কর্মীকে অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন

রকমারি লাইফ স্টাইল