শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

শুভ মুজিব শতবর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ মুজিব শতবর্ষ

নতুন বছরের শুরুতেই আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রিয় ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা (প্রা.) লি. বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদে জন্ম নিয়েছিল। কিন্তু সংস্থাটির চলার পথ কখনো মসৃণ ছিল না। প্রথম অবস্থায় ’৭২-’৭৫-এ তিন-সাড়ে তিন কোটি টাকার কাজ করেছিল। তাতে ৩০-৩৫ লাখ টাকা লাভ হয়েছিল। তখনকার দিনে ৩০ লাখ অনেক টাকা। আমরা পোল্যান্ডের চারটি ট্রাক ও দুটি রিগ কিনতে চেয়েছিলাম। ট্রাক চারটি এসেছিল ’৭৪ সালে। রিগের জন্য এলসি করতে যাব। তখন কাজের এমবি শেষে ৯০-৯৩ লাখ টাকার চেক তৈরি ছিল টাঙ্গাইল সড়ক বিভাগে। ১৫ আগস্টের পরে চেক নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সে চেক আর নেওয়া হয়নি। ১৬ বছর পর দেশে ফিরে বেশ চেষ্টা করেছি। ’৭৪-’৭৫ সালের আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দিতে তখন বিএনপি সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী কর্নেল অলি আহমদ অনেক চেষ্টা করেছেন। এখনকার মতো তখন ছিল না। তখন মন্ত্রীদের যথেষ্ট সম্মান ছিল, ক্ষমতাও ছিল অপরিসীম। তার মধ্যে অলি আহমদ ছিলেন আলাদা ধরনের মানুষ। যতক্ষণ আমার সঙ্গে ওঠাবসা ছিল ভীষণ সম্মান করেছেন। কোনো কথার নড়চড় হয়নি। মনে হয় ’৯৪-’৯৫ সালের কথা। সরাসরি সাব-ইন্সপেক্টরে লোক নিচ্ছিল। এনায়েত করীমের ছেলে কামরুল বেশ ভালো ছাত্র। আমি চাচ্ছিলাম সে বিসিএস দিক। কিন্তু তা দেয়নি। এসআইতে পরীক্ষা দিয়ে আমার কাছে এসেছিল। খুবই ভালো ফল করেছিল। ভাইভাতেও পাস করেছে। কিন্তু তার চাকরির সম্ভাবনা নেই। কারণ শ্রমিক নেতা হবি মিঞার ছেলে লুৎফর রহমান আজাদ তখন প্রতিমন্ত্রী, টাঙ্গাইলের দায়িত্বে। মনে হতো সে যেন জেলার সম্রাট। লুৎফর রহমান আজাদ এনায়েত করীমের ছেলে কামরুলের নাম কেটে দিয়েছিল। লুৎফরের বাবা মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা দখলে এক ডিভিশন মিত্রবাহিনীকে সকালের নাশতা খাওয়ানোর যে মহাযজ্ঞ কাদেরিয়া বাহিনী সফলতার সঙ্গে পালন করেছিল সেই যজ্ঞে লুৎফর রহমান আজাদের বাবা শ্রমিক নেতা হবি মিঞা ভীষণ পরিশ্রম করেছিলেন। আজাদ ঢাকা কলেজে লেখাপড়া করার সময় অনেকদিন আমার বাসায় ছিল। ’৭২-’৭৫ পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ জুগিয়েছিলাম। এখন অনেকেই বড় হয়েছে, অনেকেই ভুলে গেছে। অনেকে তো এমনও মনে করে তারা আমায় মুক্তিযুদ্ধে নিয়েছে। যেমন যুদ্ধের সময় ছিল মুজিবনগর সরকার। অথচ তারেক রহমান মনে করে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তেমনি এমন লোকও আছে যুদ্ধ করতে করতে কাদেরিয়া বাহিনীর নাম হলো তবু তারা আমাকে মাঝেমধ্যে মুক্তিবাহিনীতে ভর্তি করে- এমনি আরও অনেক কিছু। তখন এখনকার মতো ছিল না। কামরুল আমার কাছে এলে ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও তাকে নিয়ে অলি আহমদের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ঠিক আছে। তোমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার বাড়িতে পৌঁছে যাবে। এর দু-তিন দিন পর তালিকায় কামরুলের নাম ছিল না। কারণ তালিকা করেছিল প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান আজাদ। তাই ছিল না। নাম না দেখে উন্মাদের মতো এনায়েত করীমকে নিয়ে কামরুল আমার কাছে গিয়েছিল। আমি তার হাতে মাননীয় মন্ত্রী অলি আহমদের জন্য ছোট্ট একটা চিঠি দিয়েছিলাম। চিঠি নিয়ে তার বাড়ি গেলে দু-তিন শ লোকের মধ্যে কাদের সিদ্দিকী পাঠিয়েছেন শুনে সঙ্গে সঙ্গে ডেকেছিলেন। চিঠি দেখে কামরুলকে খুব বকাঝকা করেছিলেন, ‘বেটা, তুই আবার ভাইয়ের কাছে গেছিস! আমি না বলেছি নিয়োগপত্র তোর বাড়ি যাবে। তুই এনায়েত করীমের ছেলে। এনায়েত করীমকে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই তেলঢালা থেকে চিনি। যা বাড়ি যা।’ তিন-চার দিন পর সত্যিই নিয়োগপত্র এনায়েত করীমের বাড়ি গিয়েছিল। কামরুল এখন ইন্সপেক্টর। সুনামে-দুর্নামে ভালোই আছে। এ রকম একজন শক্তিশালী মন্ত্রী আমাদের কাগজপত্র বের করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। আমি না হয়ে অলি আহমদের আপন ভাই হলেও বোধহয় অত খাটাখাটি করতেন না। ১৬-১৭ লাখ টাকার কাগজপত্র পাওয়া গিয়েছিল। বিল ছিল ৯০-৯৩ লাখ। সেখানে ১৬-১৭ লাখ নিতে ইচ্ছা করেনি। ১৬ বছর নির্বাসনে থাকায় কোম্পানিটি একেবারে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

’৯১-’৯২ সালের পর প্রায় ১৫ দিন সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চরফ্যাশন উপনির্বাচনে ছিলাম। সভানেত্রী তিন-চার দিন চরফ্যাশনে থেকে চলে এসেছিলেন। আমি ছিলাম নির্বাচনের পরদিন পর্যন্ত। বিএনপির সরকার, বিএনপির প্রার্থী শহীদ মালিতা। আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাছ ব্যবসায়ী জাফর উল্যাহ চৌধুরী। গ্রামে গ্রামে ইউনিয়নে ইউনিয়নে ঘুরেছিলাম। আমার সঙ্গে ছাত্রলীগের ইসহাক আলী খান পান্না অনেক জায়গা ঘুরেছে। বিশ্বাস ছিল আমরা জিতব। জিতেছিলাম চরফ্যাশন-মনপুরা উভয় উপজেলায়। সে সময় একদিন হঠাৎ লালমোহন রেস্ট হাউসে এনায়েত করীমের ফোন পাই। ৪৮ লাখ টাকার রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজে একটি কাজের মাধ্যমে আবার সোনার বাংলা যাত্রা করে। অগ্রণী ব্যাংকে আদান-প্রদান চলে। ২০ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ বরাদ্দ করে। ঋণের ওপর সুদ ধরে ৪ কোটি ৫০ লাখ করা হয়। কিন্তু মোট টাকা ২ কোটি ৯৬ লাখ। ’৯৪ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত আমরা নির্বিবাদে নিয়মিত ব্যাংকে আদান-প্রদান করেছি। তার আগে সামরিক লোকজন বেশ কয়েকবার আমার কাছে আসে। তাদের সঙ্গে যোগ দিতে বলে। আমি অস্বীকার করলে ব্রিগেডিয়ার বারীর সে কি তেজ, ‘আপনার জেলের ভয় নাই? ছেলেমেয়ে পরিবার?’ বলেছিলাম, ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমার কাছে সংসদ-বাড়ি আর জেলখানা একই রকম। আমার কথা শুনে ভীষণ রূঢ় হয়ে ওয়ান-ইলেভেনের অবৈধ সামরিক সরকার সবকিছু তছনছ করে দেয়। ব্যাংকের সঙ্গে লিয়েন করা সবকটি কাজ বন্ধ করে দেয়। ঋণ অনিয়মিত হয়ে পড়ে। ৭ কোটি ৭৪ লাখ আমরা সাত বছরের জন্য সুদবিহীন ব্লকড চেয়েছিলাম। অনেক কোম্পানির ৫-৭ হাজার কোটি ২০ বছর বিনা সুদে ব্লকড দেখানো আছে। কিন্তু আমাদের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। অবৈধ সামরিক সরকার আমাদের যে কাজগুলো বাতিল করে জরিমানা করেছিল আমরা প্রতিটি জরিমানার বিরুদ্ধে আরবিট্রেশন করেছিলাম। পাঁচটি মামলার পাঁচটিতেই ডিপার্টমেন্ট হেরেছিল। একটি মামলায় ৭৮ লাখ টাকা জরিমানার জায়গায় বলেকয়ে আমাদের কাছ থেকে এক লাখ টাকা নিয়েছিল। আরবিট্রেশনের শর্ত ছিল, ছয় মাসের মধ্যে আমাদের সমস্ত পাওনা পরিশোধ করবে। না করলে বা না করতে পারলে তৎসময়ের ব্যাংকের সুদের ওপর অতিরিক্ত ২ শতাংশ সুদসহ প্রদান করতে হবে। কিছু টাকা দিয়েছেও, বাকি টাকা পড়ে আছে আজ প্রায় ১০ বছর। কোটি তিনেক টাকা আমরা পাইনি। গরিবের সংসার। যেখানে লাখ টাকা হলে জীবন চলে, সেখানে ৩-সাড়ে ৩ কোটি টাকা রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজের কাছে পড়ে আছে এক দশক! বর্তমান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে বলেছিলাম। তিনি চেষ্টাও নিয়েছিলেন। তাই নতুন বছরে তাকে ব্যাপারটা বলতে গিয়েছিলাম। দেশের কথা আলোচনা করেছিলাম। বড় ভালো লেগেছে তার আগ্রহ, সহমর্মিতায়। তিনি বারবার বলেছিলেন, ‘মুজিব শতবর্ষপূর্তির ক্ষণগণনায় আপনি আসবেন। আপনার বাড়িতে কার্ড যাবে।’ বলেছিলাম, জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে গেছি। কাউকে ভালোবাসিনি। ভালোবেসে ছিলাম বঙ্গবন্ধুকে, তাঁর মাধ্যমে দেশকে। যাদের যখন যা করার কথা অনেকেই করেনি। দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা অনেক কষ্ট করে ’৯০-এ আমাকে দেশে এনেছিলেন। তাই কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে একা যেতে ভালো লাগে না। সঙ্গে সঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘আমি আলাপ করে দেখব, নিশ্চয়ই ভাবী যাবেন।’ বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধু কোনো দল-মত-গোষ্ঠীর নন। তিনি সমস্ত জাতির, তিনি দেশের। সঙ্গে সঙ্গে আবার মাননীয় মন্ত্রী বলেছিলেন, ‘কামাল সাহেবকে দাওয়াত করব। বিএনপিকে দাওয়াত করব। সবাইকে দাওয়াত করব।’ বলেছিলাম, তাহলে নিশ্চয়ই যাব। ওইদিনই টাঙ্গাইল এসেছিলাম। পরদিন প্রধানমন্ত্রীর গণভবন থেকে ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের ফোন আসে, ‘প্রধানমন্ত্রীর সহকারী বলছি। মুজিব শতবর্ষ পালন অনুষ্ঠানের আপনার দাওয়াতপত্র পৌঁছে দিতে আসতে চাই।’ সেদিন ছিল ৭ তারিখ। ৮ তারিখে ঢাকা যাওয়ার কথা। সেইমতো সন্ধ্যায় ঢাকা গিয়েছিলাম। জনাব ওবায়দুল কাদের লোক পাঠিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ আসার কথা ছিল। ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ আহমেদ ৮টার দিকে ফোন করেছিল, স্যার এসেছেন। আপনার কথা জানতে চাইলেন। তিনি তখন রাতে না এসে সকালে আসতে চান। ৯ তারিখ সাড়ে ১০টায় ভদ্রলোক আসেন। বেশ শক্ত-সমর্থ সুঠামদেহী জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ। টাঙ্গাইলের মিষ্টি আর চা খেতে খেতে কথা হয়। তাকে যখন বলি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এসেছেন, দাওয়াতে যাওয়ার ইচ্ছা অবশ্যই আছে। কিন্তু স্ত্রীকে রেখে যাই কীভাবে। ভদ্রলোক দক্ষতার সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আমি ব্যাপারটা উপরমহলে জানাব। নিশ্চয়ই ভাবীও যাবেন।’ বিকালের দিকে জানানো হয়, নিশ্চয়ই তিনি যাবেন। গেটে লোক থাকবে। তারা নিয়ে আপনার পাশে ভাবীকে বসিয়ে দেবে। ১০ তারিখ দুপুরে বলা হয়, কার্ড ছাড়া কাউকে যেতে দেওয়া হবে না। তাই ভাবীর কার্ড গেটে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। আপনি গেলেই পেয়ে যাবেন। তাই হয়েছিল। ৩টা ১০ মিনিটে বাবর রোডের বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলাম। বাবর রোডের বাড়ি থেকে গণভবন চার-পাঁচ শ গজ। ওইটুকু যেতেই প্রায় ৪০ মিনিট লেগেছিল। তারপর গণভবনের কোনা থেকে প্যারেড গ্রাউন্ড বড়জোর ৫ মিনিট। গেটেই কার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। প্যারেড গ্রাউন্ডে ঢুকেই জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের সঙ্গে দেখা। তাকে বেশ হ্যান্ডসাম লাগছিল। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সারির পেছনে বসিয়ে দিলেন। বাঁয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন, ডানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। একেবারে সরাসরি সামনে আমির হোসেন আমু, তাঁর বাঁয়ে তোফায়েল আহমেদ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আসার সময় হয়ে গিয়েছিল। মনে মনে ভাবছিলাম, রেহানা কোথায়। ঠিক তখনই দেখলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রেহানা এবং জয় আসছে। রেহানা ও জয়কে দুর্লভ এই জাতীয় অনুষ্ঠানে দেখে ভালোই লাগল। চার-পাঁচ হাত দূর থেকে সাত-আট বছর পর চোখাচোখি হয়। ছোট জয় একবার দুলালের সঙ্গে বর্ধমান আমার বাড়ি গিয়েছিল। কামাল-জামাল-রাসেল না থাকায় জয়-পুতুল আমাকেই তাদের মামা জানত। এখন সে কথা মনে আছে কিনা তা জয়-পুতুল জানে, আমি জানি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডানে বসেছিলেন মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। তাঁর ডানে মাননীয় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। শিরীন শারমিন চৌধুরীর বাবা রফিকুল্লাহ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর মুখ্যসচিব ছিলেন। সে সুবাদে দু-একবার তাঁদের বাড়ি গেছি। মাননীয় স্পিকারকে খুবই ছোট ছোটাছুটি-দৌড়াদৌড়ি করতে দেখেছি। অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম কেন মুজিব শতবার্ষিকীর সভাপতি হয়েছেন জানি না। এর আগে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যখন ইউনেস্কোয় স্বীকৃতি পায় তখন একটি জাতীয় অনুষ্ঠান হয়েছিল। অনুষ্ঠানটি জাতীয় মর্যাদা পায়নি। যা হতে পারত তা হয়নি। মুজিব শতবর্ষ কেমন হবে এখনো বলতে পারি না। তবে যোগ্যতার পরিচয় দিলে মুজিব শতবর্ষে সব বাঙালি আবার হয়তো এক মন এক প্রাণ হয়ে এক মোহনায় শরিক হতে পারে। কমিটির সদস্যসচিব জনাব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। ভদ্রলোক একসময় টাঙ্গাইলের এডিসি ছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাকেই বলব, আর কাউকে বলে কাজ হবে না। তাই বলব। এক অষ্টপ্রহরে শুনেছিলাম, বেলা নাই, বেলা নাই। আমারও কেমন যেন মনে হয় হেলাফেলায় সময় বহিয়া যায়। আরেকটু দরদ আরেকটু নিষ্ঠার প্রয়োজন। যেহেতু এক সারি পেছনে ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাঁয়ে রেহানা, তারপর জয়, তারপর তিন-চারটি চেয়ার ছিল ফাঁকা। এরপর অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, জনাব ওবায়দুল কাদের, মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সংবিধানপ্রণেতা ড. কামাল হোসেন, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, শেখ সেলিম, আমির হোসেন আমু, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ, মোহাম্মদ নাসিম, তারপর বেগম মতিয়া চৌধুরী। বেগম মতিয়া চৌধুরী কৃষিমন্ত্রী ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগের নেতা। কিন্তু তিনি ও রাশেদ খান মেননরা বঙ্গবন্ধুকে সিআইএর দালাল বলেছেন। ছয় দফা সিআইএর প্রণীত বলেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে যারা সরকারে এসেছিল জিয়ার খাল কাটা কর্মসূচিতে ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জে স্বেচ্ছাশ্রমে মাটি কাটার সময় লোকজনদের উজ্জীবিত করতে তারস্বরে মাঝে মাঝেই বক্তৃতা করেছেন। আর ’৭২-এর ১০ জানুয়ারি মতিয়া চৌধুরী বঙ্গবন্ধুকে স্মরণও করেননি, বরণও করেননি। তিনি কী করে প্রথম কাতারে বসলেন বুঝতে পারলাম না। ধারাবিবরণী ছিল একেবারে দুর্বল ও কাঁচা। বারবার বলা হচ্ছিল, বঙ্গবন্ধু লন্ডন থেকে দিল্লি হয়ে যে রাজকীয় বিমানে ঢাকায় এসেছিলেন বাংলাদেশ এয়ারফোর্স সেই মডেলের একটি বিমান কিনেছে। সেই বিমান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আসার মহড়া দেওয়া হবে। ঠিক ’৭২-এর ১০ জানুয়ারির আবহ তৈরির মতো করে। কিন্তু যখন সেনাবাহিনীর গাড়ি-ঘোড়ার রঙের একটি কার্গো বিমান নিয়ে আসা হলো খুবই বিস্মিত হয়েছিলাম। যে বিমানটি দেখানো হয় সেটি মালবাহী বিমান। বঙ্গবন্ধুকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ব্রিটেনের রাজকীয় বাহিনীর বিমান দেওয়া হয়েছিল। যেটি রানী এলিজাবেথও ব্যবহার করেছেন। তাই সেই বিমানের ছবি দিলাম। ঠিক বুঝতে পারলাম না অমন কেন হলো। যিনি ধারাবিবরণী দিচ্ছিলেন তিনি পরিপক্ব নন। মনে হয় প্রস্তুতও ছিলেন না। একবারও মুজিবনগর সরকারের কথা এলো না, এলো না সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর কথা। যাঁরা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রাণ। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদেরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ার অনুষ্ঠানে যেমন সক্রিয় দেখেছিলাম তার বিন্দু-বিসর্গও দেখলাম না। কিন্তু কেন? অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফিরছিলাম আর ভাবছিলাম আমরা কি আরেকটু যোগ্যতা-দক্ষতার পরিচয় দিতে পারি না। পারলে অবশ্যই ভালো হতো।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর র‍্যালি

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা