শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

শুভ মুজিব শতবর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ মুজিব শতবর্ষ

নতুন বছরের শুরুতেই আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রিয় ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা (প্রা.) লি. বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদে জন্ম নিয়েছিল। কিন্তু সংস্থাটির চলার পথ কখনো মসৃণ ছিল না। প্রথম অবস্থায় ’৭২-’৭৫-এ তিন-সাড়ে তিন কোটি টাকার কাজ করেছিল। তাতে ৩০-৩৫ লাখ টাকা লাভ হয়েছিল। তখনকার দিনে ৩০ লাখ অনেক টাকা। আমরা পোল্যান্ডের চারটি ট্রাক ও দুটি রিগ কিনতে চেয়েছিলাম। ট্রাক চারটি এসেছিল ’৭৪ সালে। রিগের জন্য এলসি করতে যাব। তখন কাজের এমবি শেষে ৯০-৯৩ লাখ টাকার চেক তৈরি ছিল টাঙ্গাইল সড়ক বিভাগে। ১৫ আগস্টের পরে চেক নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সে চেক আর নেওয়া হয়নি। ১৬ বছর পর দেশে ফিরে বেশ চেষ্টা করেছি। ’৭৪-’৭৫ সালের আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দিতে তখন বিএনপি সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী কর্নেল অলি আহমদ অনেক চেষ্টা করেছেন। এখনকার মতো তখন ছিল না। তখন মন্ত্রীদের যথেষ্ট সম্মান ছিল, ক্ষমতাও ছিল অপরিসীম। তার মধ্যে অলি আহমদ ছিলেন আলাদা ধরনের মানুষ। যতক্ষণ আমার সঙ্গে ওঠাবসা ছিল ভীষণ সম্মান করেছেন। কোনো কথার নড়চড় হয়নি। মনে হয় ’৯৪-’৯৫ সালের কথা। সরাসরি সাব-ইন্সপেক্টরে লোক নিচ্ছিল। এনায়েত করীমের ছেলে কামরুল বেশ ভালো ছাত্র। আমি চাচ্ছিলাম সে বিসিএস দিক। কিন্তু তা দেয়নি। এসআইতে পরীক্ষা দিয়ে আমার কাছে এসেছিল। খুবই ভালো ফল করেছিল। ভাইভাতেও পাস করেছে। কিন্তু তার চাকরির সম্ভাবনা নেই। কারণ শ্রমিক নেতা হবি মিঞার ছেলে লুৎফর রহমান আজাদ তখন প্রতিমন্ত্রী, টাঙ্গাইলের দায়িত্বে। মনে হতো সে যেন জেলার সম্রাট। লুৎফর রহমান আজাদ এনায়েত করীমের ছেলে কামরুলের নাম কেটে দিয়েছিল। লুৎফরের বাবা মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা দখলে এক ডিভিশন মিত্রবাহিনীকে সকালের নাশতা খাওয়ানোর যে মহাযজ্ঞ কাদেরিয়া বাহিনী সফলতার সঙ্গে পালন করেছিল সেই যজ্ঞে লুৎফর রহমান আজাদের বাবা শ্রমিক নেতা হবি মিঞা ভীষণ পরিশ্রম করেছিলেন। আজাদ ঢাকা কলেজে লেখাপড়া করার সময় অনেকদিন আমার বাসায় ছিল। ’৭২-’৭৫ পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ জুগিয়েছিলাম। এখন অনেকেই বড় হয়েছে, অনেকেই ভুলে গেছে। অনেকে তো এমনও মনে করে তারা আমায় মুক্তিযুদ্ধে নিয়েছে। যেমন যুদ্ধের সময় ছিল মুজিবনগর সরকার। অথচ তারেক রহমান মনে করে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তেমনি এমন লোকও আছে যুদ্ধ করতে করতে কাদেরিয়া বাহিনীর নাম হলো তবু তারা আমাকে মাঝেমধ্যে মুক্তিবাহিনীতে ভর্তি করে- এমনি আরও অনেক কিছু। তখন এখনকার মতো ছিল না। কামরুল আমার কাছে এলে ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও তাকে নিয়ে অলি আহমদের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ঠিক আছে। তোমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার বাড়িতে পৌঁছে যাবে। এর দু-তিন দিন পর তালিকায় কামরুলের নাম ছিল না। কারণ তালিকা করেছিল প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান আজাদ। তাই ছিল না। নাম না দেখে উন্মাদের মতো এনায়েত করীমকে নিয়ে কামরুল আমার কাছে গিয়েছিল। আমি তার হাতে মাননীয় মন্ত্রী অলি আহমদের জন্য ছোট্ট একটা চিঠি দিয়েছিলাম। চিঠি নিয়ে তার বাড়ি গেলে দু-তিন শ লোকের মধ্যে কাদের সিদ্দিকী পাঠিয়েছেন শুনে সঙ্গে সঙ্গে ডেকেছিলেন। চিঠি দেখে কামরুলকে খুব বকাঝকা করেছিলেন, ‘বেটা, তুই আবার ভাইয়ের কাছে গেছিস! আমি না বলেছি নিয়োগপত্র তোর বাড়ি যাবে। তুই এনায়েত করীমের ছেলে। এনায়েত করীমকে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই তেলঢালা থেকে চিনি। যা বাড়ি যা।’ তিন-চার দিন পর সত্যিই নিয়োগপত্র এনায়েত করীমের বাড়ি গিয়েছিল। কামরুল এখন ইন্সপেক্টর। সুনামে-দুর্নামে ভালোই আছে। এ রকম একজন শক্তিশালী মন্ত্রী আমাদের কাগজপত্র বের করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। আমি না হয়ে অলি আহমদের আপন ভাই হলেও বোধহয় অত খাটাখাটি করতেন না। ১৬-১৭ লাখ টাকার কাগজপত্র পাওয়া গিয়েছিল। বিল ছিল ৯০-৯৩ লাখ। সেখানে ১৬-১৭ লাখ নিতে ইচ্ছা করেনি। ১৬ বছর নির্বাসনে থাকায় কোম্পানিটি একেবারে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

’৯১-’৯২ সালের পর প্রায় ১৫ দিন সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চরফ্যাশন উপনির্বাচনে ছিলাম। সভানেত্রী তিন-চার দিন চরফ্যাশনে থেকে চলে এসেছিলেন। আমি ছিলাম নির্বাচনের পরদিন পর্যন্ত। বিএনপির সরকার, বিএনপির প্রার্থী শহীদ মালিতা। আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাছ ব্যবসায়ী জাফর উল্যাহ চৌধুরী। গ্রামে গ্রামে ইউনিয়নে ইউনিয়নে ঘুরেছিলাম। আমার সঙ্গে ছাত্রলীগের ইসহাক আলী খান পান্না অনেক জায়গা ঘুরেছে। বিশ্বাস ছিল আমরা জিতব। জিতেছিলাম চরফ্যাশন-মনপুরা উভয় উপজেলায়। সে সময় একদিন হঠাৎ লালমোহন রেস্ট হাউসে এনায়েত করীমের ফোন পাই। ৪৮ লাখ টাকার রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজে একটি কাজের মাধ্যমে আবার সোনার বাংলা যাত্রা করে। অগ্রণী ব্যাংকে আদান-প্রদান চলে। ২০ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ বরাদ্দ করে। ঋণের ওপর সুদ ধরে ৪ কোটি ৫০ লাখ করা হয়। কিন্তু মোট টাকা ২ কোটি ৯৬ লাখ। ’৯৪ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত আমরা নির্বিবাদে নিয়মিত ব্যাংকে আদান-প্রদান করেছি। তার আগে সামরিক লোকজন বেশ কয়েকবার আমার কাছে আসে। তাদের সঙ্গে যোগ দিতে বলে। আমি অস্বীকার করলে ব্রিগেডিয়ার বারীর সে কি তেজ, ‘আপনার জেলের ভয় নাই? ছেলেমেয়ে পরিবার?’ বলেছিলাম, ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমার কাছে সংসদ-বাড়ি আর জেলখানা একই রকম। আমার কথা শুনে ভীষণ রূঢ় হয়ে ওয়ান-ইলেভেনের অবৈধ সামরিক সরকার সবকিছু তছনছ করে দেয়। ব্যাংকের সঙ্গে লিয়েন করা সবকটি কাজ বন্ধ করে দেয়। ঋণ অনিয়মিত হয়ে পড়ে। ৭ কোটি ৭৪ লাখ আমরা সাত বছরের জন্য সুদবিহীন ব্লকড চেয়েছিলাম। অনেক কোম্পানির ৫-৭ হাজার কোটি ২০ বছর বিনা সুদে ব্লকড দেখানো আছে। কিন্তু আমাদের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। অবৈধ সামরিক সরকার আমাদের যে কাজগুলো বাতিল করে জরিমানা করেছিল আমরা প্রতিটি জরিমানার বিরুদ্ধে আরবিট্রেশন করেছিলাম। পাঁচটি মামলার পাঁচটিতেই ডিপার্টমেন্ট হেরেছিল। একটি মামলায় ৭৮ লাখ টাকা জরিমানার জায়গায় বলেকয়ে আমাদের কাছ থেকে এক লাখ টাকা নিয়েছিল। আরবিট্রেশনের শর্ত ছিল, ছয় মাসের মধ্যে আমাদের সমস্ত পাওনা পরিশোধ করবে। না করলে বা না করতে পারলে তৎসময়ের ব্যাংকের সুদের ওপর অতিরিক্ত ২ শতাংশ সুদসহ প্রদান করতে হবে। কিছু টাকা দিয়েছেও, বাকি টাকা পড়ে আছে আজ প্রায় ১০ বছর। কোটি তিনেক টাকা আমরা পাইনি। গরিবের সংসার। যেখানে লাখ টাকা হলে জীবন চলে, সেখানে ৩-সাড়ে ৩ কোটি টাকা রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজের কাছে পড়ে আছে এক দশক! বর্তমান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে বলেছিলাম। তিনি চেষ্টাও নিয়েছিলেন। তাই নতুন বছরে তাকে ব্যাপারটা বলতে গিয়েছিলাম। দেশের কথা আলোচনা করেছিলাম। বড় ভালো লেগেছে তার আগ্রহ, সহমর্মিতায়। তিনি বারবার বলেছিলেন, ‘মুজিব শতবর্ষপূর্তির ক্ষণগণনায় আপনি আসবেন। আপনার বাড়িতে কার্ড যাবে।’ বলেছিলাম, জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে গেছি। কাউকে ভালোবাসিনি। ভালোবেসে ছিলাম বঙ্গবন্ধুকে, তাঁর মাধ্যমে দেশকে। যাদের যখন যা করার কথা অনেকেই করেনি। দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা অনেক কষ্ট করে ’৯০-এ আমাকে দেশে এনেছিলেন। তাই কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে একা যেতে ভালো লাগে না। সঙ্গে সঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘আমি আলাপ করে দেখব, নিশ্চয়ই ভাবী যাবেন।’ বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধু কোনো দল-মত-গোষ্ঠীর নন। তিনি সমস্ত জাতির, তিনি দেশের। সঙ্গে সঙ্গে আবার মাননীয় মন্ত্রী বলেছিলেন, ‘কামাল সাহেবকে দাওয়াত করব। বিএনপিকে দাওয়াত করব। সবাইকে দাওয়াত করব।’ বলেছিলাম, তাহলে নিশ্চয়ই যাব। ওইদিনই টাঙ্গাইল এসেছিলাম। পরদিন প্রধানমন্ত্রীর গণভবন থেকে ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের ফোন আসে, ‘প্রধানমন্ত্রীর সহকারী বলছি। মুজিব শতবর্ষ পালন অনুষ্ঠানের আপনার দাওয়াতপত্র পৌঁছে দিতে আসতে চাই।’ সেদিন ছিল ৭ তারিখ। ৮ তারিখে ঢাকা যাওয়ার কথা। সেইমতো সন্ধ্যায় ঢাকা গিয়েছিলাম। জনাব ওবায়দুল কাদের লোক পাঠিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ আসার কথা ছিল। ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ আহমেদ ৮টার দিকে ফোন করেছিল, স্যার এসেছেন। আপনার কথা জানতে চাইলেন। তিনি তখন রাতে না এসে সকালে আসতে চান। ৯ তারিখ সাড়ে ১০টায় ভদ্রলোক আসেন। বেশ শক্ত-সমর্থ সুঠামদেহী জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ। টাঙ্গাইলের মিষ্টি আর চা খেতে খেতে কথা হয়। তাকে যখন বলি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এসেছেন, দাওয়াতে যাওয়ার ইচ্ছা অবশ্যই আছে। কিন্তু স্ত্রীকে রেখে যাই কীভাবে। ভদ্রলোক দক্ষতার সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আমি ব্যাপারটা উপরমহলে জানাব। নিশ্চয়ই ভাবীও যাবেন।’ বিকালের দিকে জানানো হয়, নিশ্চয়ই তিনি যাবেন। গেটে লোক থাকবে। তারা নিয়ে আপনার পাশে ভাবীকে বসিয়ে দেবে। ১০ তারিখ দুপুরে বলা হয়, কার্ড ছাড়া কাউকে যেতে দেওয়া হবে না। তাই ভাবীর কার্ড গেটে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। আপনি গেলেই পেয়ে যাবেন। তাই হয়েছিল। ৩টা ১০ মিনিটে বাবর রোডের বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলাম। বাবর রোডের বাড়ি থেকে গণভবন চার-পাঁচ শ গজ। ওইটুকু যেতেই প্রায় ৪০ মিনিট লেগেছিল। তারপর গণভবনের কোনা থেকে প্যারেড গ্রাউন্ড বড়জোর ৫ মিনিট। গেটেই কার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। প্যারেড গ্রাউন্ডে ঢুকেই জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের সঙ্গে দেখা। তাকে বেশ হ্যান্ডসাম লাগছিল। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সারির পেছনে বসিয়ে দিলেন। বাঁয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন, ডানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। একেবারে সরাসরি সামনে আমির হোসেন আমু, তাঁর বাঁয়ে তোফায়েল আহমেদ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আসার সময় হয়ে গিয়েছিল। মনে মনে ভাবছিলাম, রেহানা কোথায়। ঠিক তখনই দেখলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রেহানা এবং জয় আসছে। রেহানা ও জয়কে দুর্লভ এই জাতীয় অনুষ্ঠানে দেখে ভালোই লাগল। চার-পাঁচ হাত দূর থেকে সাত-আট বছর পর চোখাচোখি হয়। ছোট জয় একবার দুলালের সঙ্গে বর্ধমান আমার বাড়ি গিয়েছিল। কামাল-জামাল-রাসেল না থাকায় জয়-পুতুল আমাকেই তাদের মামা জানত। এখন সে কথা মনে আছে কিনা তা জয়-পুতুল জানে, আমি জানি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডানে বসেছিলেন মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। তাঁর ডানে মাননীয় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। শিরীন শারমিন চৌধুরীর বাবা রফিকুল্লাহ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর মুখ্যসচিব ছিলেন। সে সুবাদে দু-একবার তাঁদের বাড়ি গেছি। মাননীয় স্পিকারকে খুবই ছোট ছোটাছুটি-দৌড়াদৌড়ি করতে দেখেছি। অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম কেন মুজিব শতবার্ষিকীর সভাপতি হয়েছেন জানি না। এর আগে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যখন ইউনেস্কোয় স্বীকৃতি পায় তখন একটি জাতীয় অনুষ্ঠান হয়েছিল। অনুষ্ঠানটি জাতীয় মর্যাদা পায়নি। যা হতে পারত তা হয়নি। মুজিব শতবর্ষ কেমন হবে এখনো বলতে পারি না। তবে যোগ্যতার পরিচয় দিলে মুজিব শতবর্ষে সব বাঙালি আবার হয়তো এক মন এক প্রাণ হয়ে এক মোহনায় শরিক হতে পারে। কমিটির সদস্যসচিব জনাব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। ভদ্রলোক একসময় টাঙ্গাইলের এডিসি ছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাকেই বলব, আর কাউকে বলে কাজ হবে না। তাই বলব। এক অষ্টপ্রহরে শুনেছিলাম, বেলা নাই, বেলা নাই। আমারও কেমন যেন মনে হয় হেলাফেলায় সময় বহিয়া যায়। আরেকটু দরদ আরেকটু নিষ্ঠার প্রয়োজন। যেহেতু এক সারি পেছনে ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাঁয়ে রেহানা, তারপর জয়, তারপর তিন-চারটি চেয়ার ছিল ফাঁকা। এরপর অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, জনাব ওবায়দুল কাদের, মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সংবিধানপ্রণেতা ড. কামাল হোসেন, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, শেখ সেলিম, আমির হোসেন আমু, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ, মোহাম্মদ নাসিম, তারপর বেগম মতিয়া চৌধুরী। বেগম মতিয়া চৌধুরী কৃষিমন্ত্রী ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগের নেতা। কিন্তু তিনি ও রাশেদ খান মেননরা বঙ্গবন্ধুকে সিআইএর দালাল বলেছেন। ছয় দফা সিআইএর প্রণীত বলেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে যারা সরকারে এসেছিল জিয়ার খাল কাটা কর্মসূচিতে ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জে স্বেচ্ছাশ্রমে মাটি কাটার সময় লোকজনদের উজ্জীবিত করতে তারস্বরে মাঝে মাঝেই বক্তৃতা করেছেন। আর ’৭২-এর ১০ জানুয়ারি মতিয়া চৌধুরী বঙ্গবন্ধুকে স্মরণও করেননি, বরণও করেননি। তিনি কী করে প্রথম কাতারে বসলেন বুঝতে পারলাম না। ধারাবিবরণী ছিল একেবারে দুর্বল ও কাঁচা। বারবার বলা হচ্ছিল, বঙ্গবন্ধু লন্ডন থেকে দিল্লি হয়ে যে রাজকীয় বিমানে ঢাকায় এসেছিলেন বাংলাদেশ এয়ারফোর্স সেই মডেলের একটি বিমান কিনেছে। সেই বিমান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আসার মহড়া দেওয়া হবে। ঠিক ’৭২-এর ১০ জানুয়ারির আবহ তৈরির মতো করে। কিন্তু যখন সেনাবাহিনীর গাড়ি-ঘোড়ার রঙের একটি কার্গো বিমান নিয়ে আসা হলো খুবই বিস্মিত হয়েছিলাম। যে বিমানটি দেখানো হয় সেটি মালবাহী বিমান। বঙ্গবন্ধুকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ব্রিটেনের রাজকীয় বাহিনীর বিমান দেওয়া হয়েছিল। যেটি রানী এলিজাবেথও ব্যবহার করেছেন। তাই সেই বিমানের ছবি দিলাম। ঠিক বুঝতে পারলাম না অমন কেন হলো। যিনি ধারাবিবরণী দিচ্ছিলেন তিনি পরিপক্ব নন। মনে হয় প্রস্তুতও ছিলেন না। একবারও মুজিবনগর সরকারের কথা এলো না, এলো না সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর কথা। যাঁরা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রাণ। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদেরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ার অনুষ্ঠানে যেমন সক্রিয় দেখেছিলাম তার বিন্দু-বিসর্গও দেখলাম না। কিন্তু কেন? অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফিরছিলাম আর ভাবছিলাম আমরা কি আরেকটু যোগ্যতা-দক্ষতার পরিচয় দিতে পারি না। পারলে অবশ্যই ভালো হতো।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর