শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

শুভ মুজিব শতবর্ষ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ মুজিব শতবর্ষ

নতুন বছরের শুরুতেই আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রিয় ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। সোনার বাংলা প্রকৌশলিক সংস্থা (প্রা.) লি. বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদে জন্ম নিয়েছিল। কিন্তু সংস্থাটির চলার পথ কখনো মসৃণ ছিল না। প্রথম অবস্থায় ’৭২-’৭৫-এ তিন-সাড়ে তিন কোটি টাকার কাজ করেছিল। তাতে ৩০-৩৫ লাখ টাকা লাভ হয়েছিল। তখনকার দিনে ৩০ লাখ অনেক টাকা। আমরা পোল্যান্ডের চারটি ট্রাক ও দুটি রিগ কিনতে চেয়েছিলাম। ট্রাক চারটি এসেছিল ’৭৪ সালে। রিগের জন্য এলসি করতে যাব। তখন কাজের এমবি শেষে ৯০-৯৩ লাখ টাকার চেক তৈরি ছিল টাঙ্গাইল সড়ক বিভাগে। ১৫ আগস্টের পরে চেক নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সে চেক আর নেওয়া হয়নি। ১৬ বছর পর দেশে ফিরে বেশ চেষ্টা করেছি। ’৭৪-’৭৫ সালের আমাদের পাওনা বুঝিয়ে দিতে তখন বিএনপি সরকারের যোগাযোগমন্ত্রী কর্নেল অলি আহমদ অনেক চেষ্টা করেছেন। এখনকার মতো তখন ছিল না। তখন মন্ত্রীদের যথেষ্ট সম্মান ছিল, ক্ষমতাও ছিল অপরিসীম। তার মধ্যে অলি আহমদ ছিলেন আলাদা ধরনের মানুষ। যতক্ষণ আমার সঙ্গে ওঠাবসা ছিল ভীষণ সম্মান করেছেন। কোনো কথার নড়চড় হয়নি। মনে হয় ’৯৪-’৯৫ সালের কথা। সরাসরি সাব-ইন্সপেক্টরে লোক নিচ্ছিল। এনায়েত করীমের ছেলে কামরুল বেশ ভালো ছাত্র। আমি চাচ্ছিলাম সে বিসিএস দিক। কিন্তু তা দেয়নি। এসআইতে পরীক্ষা দিয়ে আমার কাছে এসেছিল। খুবই ভালো ফল করেছিল। ভাইভাতেও পাস করেছে। কিন্তু তার চাকরির সম্ভাবনা নেই। কারণ শ্রমিক নেতা হবি মিঞার ছেলে লুৎফর রহমান আজাদ তখন প্রতিমন্ত্রী, টাঙ্গাইলের দায়িত্বে। মনে হতো সে যেন জেলার সম্রাট। লুৎফর রহমান আজাদ এনায়েত করীমের ছেলে কামরুলের নাম কেটে দিয়েছিল। লুৎফরের বাবা মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা দখলে এক ডিভিশন মিত্রবাহিনীকে সকালের নাশতা খাওয়ানোর যে মহাযজ্ঞ কাদেরিয়া বাহিনী সফলতার সঙ্গে পালন করেছিল সেই যজ্ঞে লুৎফর রহমান আজাদের বাবা শ্রমিক নেতা হবি মিঞা ভীষণ পরিশ্রম করেছিলেন। আজাদ ঢাকা কলেজে লেখাপড়া করার সময় অনেকদিন আমার বাসায় ছিল। ’৭২-’৭৫ পর্যন্ত লেখাপড়ার খরচ জুগিয়েছিলাম। এখন অনেকেই বড় হয়েছে, অনেকেই ভুলে গেছে। অনেকে তো এমনও মনে করে তারা আমায় মুক্তিযুদ্ধে নিয়েছে। যেমন যুদ্ধের সময় ছিল মুজিবনগর সরকার। অথচ তারেক রহমান মনে করে জিয়াউর রহমান প্রেসিডেন্ট ছিলেন। তেমনি এমন লোকও আছে যুদ্ধ করতে করতে কাদেরিয়া বাহিনীর নাম হলো তবু তারা আমাকে মাঝেমধ্যে মুক্তিবাহিনীতে ভর্তি করে- এমনি আরও অনেক কিছু। তখন এখনকার মতো ছিল না। কামরুল আমার কাছে এলে ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও তাকে নিয়ে অলি আহমদের কাছে গিয়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন, ঠিক আছে। তোমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার বাড়িতে পৌঁছে যাবে। এর দু-তিন দিন পর তালিকায় কামরুলের নাম ছিল না। কারণ তালিকা করেছিল প্রতিমন্ত্রী লুৎফর রহমান আজাদ। তাই ছিল না। নাম না দেখে উন্মাদের মতো এনায়েত করীমকে নিয়ে কামরুল আমার কাছে গিয়েছিল। আমি তার হাতে মাননীয় মন্ত্রী অলি আহমদের জন্য ছোট্ট একটা চিঠি দিয়েছিলাম। চিঠি নিয়ে তার বাড়ি গেলে দু-তিন শ লোকের মধ্যে কাদের সিদ্দিকী পাঠিয়েছেন শুনে সঙ্গে সঙ্গে ডেকেছিলেন। চিঠি দেখে কামরুলকে খুব বকাঝকা করেছিলেন, ‘বেটা, তুই আবার ভাইয়ের কাছে গেছিস! আমি না বলেছি নিয়োগপত্র তোর বাড়ি যাবে। তুই এনায়েত করীমের ছেলে। এনায়েত করীমকে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই তেলঢালা থেকে চিনি। যা বাড়ি যা।’ তিন-চার দিন পর সত্যিই নিয়োগপত্র এনায়েত করীমের বাড়ি গিয়েছিল। কামরুল এখন ইন্সপেক্টর। সুনামে-দুর্নামে ভালোই আছে। এ রকম একজন শক্তিশালী মন্ত্রী আমাদের কাগজপত্র বের করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন। আমি না হয়ে অলি আহমদের আপন ভাই হলেও বোধহয় অত খাটাখাটি করতেন না। ১৬-১৭ লাখ টাকার কাগজপত্র পাওয়া গিয়েছিল। বিল ছিল ৯০-৯৩ লাখ। সেখানে ১৬-১৭ লাখ নিতে ইচ্ছা করেনি। ১৬ বছর নির্বাসনে থাকায় কোম্পানিটি একেবারে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।

’৯১-’৯২ সালের পর প্রায় ১৫ দিন সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চরফ্যাশন উপনির্বাচনে ছিলাম। সভানেত্রী তিন-চার দিন চরফ্যাশনে থেকে চলে এসেছিলেন। আমি ছিলাম নির্বাচনের পরদিন পর্যন্ত। বিএনপির সরকার, বিএনপির প্রার্থী শহীদ মালিতা। আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাছ ব্যবসায়ী জাফর উল্যাহ চৌধুরী। গ্রামে গ্রামে ইউনিয়নে ইউনিয়নে ঘুরেছিলাম। আমার সঙ্গে ছাত্রলীগের ইসহাক আলী খান পান্না অনেক জায়গা ঘুরেছে। বিশ্বাস ছিল আমরা জিতব। জিতেছিলাম চরফ্যাশন-মনপুরা উভয় উপজেলায়। সে সময় একদিন হঠাৎ লালমোহন রেস্ট হাউসে এনায়েত করীমের ফোন পাই। ৪৮ লাখ টাকার রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজে একটি কাজের মাধ্যমে আবার সোনার বাংলা যাত্রা করে। অগ্রণী ব্যাংকে আদান-প্রদান চলে। ২০ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা ঋণ বরাদ্দ করে। ঋণের ওপর সুদ ধরে ৪ কোটি ৫০ লাখ করা হয়। কিন্তু মোট টাকা ২ কোটি ৯৬ লাখ। ’৯৪ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত আমরা নির্বিবাদে নিয়মিত ব্যাংকে আদান-প্রদান করেছি। তার আগে সামরিক লোকজন বেশ কয়েকবার আমার কাছে আসে। তাদের সঙ্গে যোগ দিতে বলে। আমি অস্বীকার করলে ব্রিগেডিয়ার বারীর সে কি তেজ, ‘আপনার জেলের ভয় নাই? ছেলেমেয়ে পরিবার?’ বলেছিলাম, ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। আমার কাছে সংসদ-বাড়ি আর জেলখানা একই রকম। আমার কথা শুনে ভীষণ রূঢ় হয়ে ওয়ান-ইলেভেনের অবৈধ সামরিক সরকার সবকিছু তছনছ করে দেয়। ব্যাংকের সঙ্গে লিয়েন করা সবকটি কাজ বন্ধ করে দেয়। ঋণ অনিয়মিত হয়ে পড়ে। ৭ কোটি ৭৪ লাখ আমরা সাত বছরের জন্য সুদবিহীন ব্লকড চেয়েছিলাম। অনেক কোম্পানির ৫-৭ হাজার কোটি ২০ বছর বিনা সুদে ব্লকড দেখানো আছে। কিন্তু আমাদের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। অবৈধ সামরিক সরকার আমাদের যে কাজগুলো বাতিল করে জরিমানা করেছিল আমরা প্রতিটি জরিমানার বিরুদ্ধে আরবিট্রেশন করেছিলাম। পাঁচটি মামলার পাঁচটিতেই ডিপার্টমেন্ট হেরেছিল। একটি মামলায় ৭৮ লাখ টাকা জরিমানার জায়গায় বলেকয়ে আমাদের কাছ থেকে এক লাখ টাকা নিয়েছিল। আরবিট্রেশনের শর্ত ছিল, ছয় মাসের মধ্যে আমাদের সমস্ত পাওনা পরিশোধ করবে। না করলে বা না করতে পারলে তৎসময়ের ব্যাংকের সুদের ওপর অতিরিক্ত ২ শতাংশ সুদসহ প্রদান করতে হবে। কিছু টাকা দিয়েছেও, বাকি টাকা পড়ে আছে আজ প্রায় ১০ বছর। কোটি তিনেক টাকা আমরা পাইনি। গরিবের সংসার। যেখানে লাখ টাকা হলে জীবন চলে, সেখানে ৩-সাড়ে ৩ কোটি টাকা রোডস অ্যান্ড হাইওয়েজের কাছে পড়ে আছে এক দশক! বর্তমান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে বলেছিলাম। তিনি চেষ্টাও নিয়েছিলেন। তাই নতুন বছরে তাকে ব্যাপারটা বলতে গিয়েছিলাম। দেশের কথা আলোচনা করেছিলাম। বড় ভালো লেগেছে তার আগ্রহ, সহমর্মিতায়। তিনি বারবার বলেছিলেন, ‘মুজিব শতবর্ষপূর্তির ক্ষণগণনায় আপনি আসবেন। আপনার বাড়িতে কার্ড যাবে।’ বলেছিলাম, জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে গেছি। কাউকে ভালোবাসিনি। ভালোবেসে ছিলাম বঙ্গবন্ধুকে, তাঁর মাধ্যমে দেশকে। যাদের যখন যা করার কথা অনেকেই করেনি। দীপ-কুঁড়ি-কুশির মা অনেক কষ্ট করে ’৯০-এ আমাকে দেশে এনেছিলেন। তাই কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে একা যেতে ভালো লাগে না। সঙ্গে সঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘আমি আলাপ করে দেখব, নিশ্চয়ই ভাবী যাবেন।’ বলেছিলাম, বঙ্গবন্ধু কোনো দল-মত-গোষ্ঠীর নন। তিনি সমস্ত জাতির, তিনি দেশের। সঙ্গে সঙ্গে আবার মাননীয় মন্ত্রী বলেছিলেন, ‘কামাল সাহেবকে দাওয়াত করব। বিএনপিকে দাওয়াত করব। সবাইকে দাওয়াত করব।’ বলেছিলাম, তাহলে নিশ্চয়ই যাব। ওইদিনই টাঙ্গাইল এসেছিলাম। পরদিন প্রধানমন্ত্রীর গণভবন থেকে ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের ফোন আসে, ‘প্রধানমন্ত্রীর সহকারী বলছি। মুজিব শতবর্ষ পালন অনুষ্ঠানের আপনার দাওয়াতপত্র পৌঁছে দিতে আসতে চাই।’ সেদিন ছিল ৭ তারিখ। ৮ তারিখে ঢাকা যাওয়ার কথা। সেইমতো সন্ধ্যায় ঢাকা গিয়েছিলাম। জনাব ওবায়দুল কাদের লোক পাঠিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ আসার কথা ছিল। ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ আহমেদ ৮টার দিকে ফোন করেছিল, স্যার এসেছেন। আপনার কথা জানতে চাইলেন। তিনি তখন রাতে না এসে সকালে আসতে চান। ৯ তারিখ সাড়ে ১০টায় ভদ্রলোক আসেন। বেশ শক্ত-সমর্থ সুঠামদেহী জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ। টাঙ্গাইলের মিষ্টি আর চা খেতে খেতে কথা হয়। তাকে যখন বলি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এসেছেন, দাওয়াতে যাওয়ার ইচ্ছা অবশ্যই আছে। কিন্তু স্ত্রীকে রেখে যাই কীভাবে। ভদ্রলোক দক্ষতার সঙ্গে বলেছিলেন, ‘আমি ব্যাপারটা উপরমহলে জানাব। নিশ্চয়ই ভাবীও যাবেন।’ বিকালের দিকে জানানো হয়, নিশ্চয়ই তিনি যাবেন। গেটে লোক থাকবে। তারা নিয়ে আপনার পাশে ভাবীকে বসিয়ে দেবে। ১০ তারিখ দুপুরে বলা হয়, কার্ড ছাড়া কাউকে যেতে দেওয়া হবে না। তাই ভাবীর কার্ড গেটে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। আপনি গেলেই পেয়ে যাবেন। তাই হয়েছিল। ৩টা ১০ মিনিটে বাবর রোডের বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলাম। বাবর রোডের বাড়ি থেকে গণভবন চার-পাঁচ শ গজ। ওইটুকু যেতেই প্রায় ৪০ মিনিট লেগেছিল। তারপর গণভবনের কোনা থেকে প্যারেড গ্রাউন্ড বড়জোর ৫ মিনিট। গেটেই কার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। প্যারেড গ্রাউন্ডে ঢুকেই জনাব ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদের সঙ্গে দেখা। তাকে বেশ হ্যান্ডসাম লাগছিল। তিনি আমাদের প্রধানমন্ত্রীর সারির পেছনে বসিয়ে দিলেন। বাঁয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন, ডানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। একেবারে সরাসরি সামনে আমির হোসেন আমু, তাঁর বাঁয়ে তোফায়েল আহমেদ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আসার সময় হয়ে গিয়েছিল। মনে মনে ভাবছিলাম, রেহানা কোথায়। ঠিক তখনই দেখলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রেহানা এবং জয় আসছে। রেহানা ও জয়কে দুর্লভ এই জাতীয় অনুষ্ঠানে দেখে ভালোই লাগল। চার-পাঁচ হাত দূর থেকে সাত-আট বছর পর চোখাচোখি হয়। ছোট জয় একবার দুলালের সঙ্গে বর্ধমান আমার বাড়ি গিয়েছিল। কামাল-জামাল-রাসেল না থাকায় জয়-পুতুল আমাকেই তাদের মামা জানত। এখন সে কথা মনে আছে কিনা তা জয়-পুতুল জানে, আমি জানি না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডানে বসেছিলেন মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। তাঁর ডানে মাননীয় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। শিরীন শারমিন চৌধুরীর বাবা রফিকুল্লাহ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর মুখ্যসচিব ছিলেন। সে সুবাদে দু-একবার তাঁদের বাড়ি গেছি। মাননীয় স্পিকারকে খুবই ছোট ছোটাছুটি-দৌড়াদৌড়ি করতে দেখেছি। অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম কেন মুজিব শতবার্ষিকীর সভাপতি হয়েছেন জানি না। এর আগে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যখন ইউনেস্কোয় স্বীকৃতি পায় তখন একটি জাতীয় অনুষ্ঠান হয়েছিল। অনুষ্ঠানটি জাতীয় মর্যাদা পায়নি। যা হতে পারত তা হয়নি। মুজিব শতবর্ষ কেমন হবে এখনো বলতে পারি না। তবে যোগ্যতার পরিচয় দিলে মুজিব শতবর্ষে সব বাঙালি আবার হয়তো এক মন এক প্রাণ হয়ে এক মোহনায় শরিক হতে পারে। কমিটির সদস্যসচিব জনাব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। ভদ্রলোক একসময় টাঙ্গাইলের এডিসি ছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনাকেই বলব, আর কাউকে বলে কাজ হবে না। তাই বলব। এক অষ্টপ্রহরে শুনেছিলাম, বেলা নাই, বেলা নাই। আমারও কেমন যেন মনে হয় হেলাফেলায় সময় বহিয়া যায়। আরেকটু দরদ আরেকটু নিষ্ঠার প্রয়োজন। যেহেতু এক সারি পেছনে ছিলাম। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাঁয়ে রেহানা, তারপর জয়, তারপর তিন-চারটি চেয়ার ছিল ফাঁকা। এরপর অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, জনাব ওবায়দুল কাদের, মাননীয় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সংবিধানপ্রণেতা ড. কামাল হোসেন, এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, শেখ সেলিম, আমির হোসেন আমু, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদ, মোহাম্মদ নাসিম, তারপর বেগম মতিয়া চৌধুরী। বেগম মতিয়া চৌধুরী কৃষিমন্ত্রী ছিলেন। এখন আওয়ামী লীগের নেতা। কিন্তু তিনি ও রাশেদ খান মেননরা বঙ্গবন্ধুকে সিআইএর দালাল বলেছেন। ছয় দফা সিআইএর প্রণীত বলেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে যারা সরকারে এসেছিল জিয়ার খাল কাটা কর্মসূচিতে ময়মনসিংহের শম্ভুগঞ্জে স্বেচ্ছাশ্রমে মাটি কাটার সময় লোকজনদের উজ্জীবিত করতে তারস্বরে মাঝে মাঝেই বক্তৃতা করেছেন। আর ’৭২-এর ১০ জানুয়ারি মতিয়া চৌধুরী বঙ্গবন্ধুকে স্মরণও করেননি, বরণও করেননি। তিনি কী করে প্রথম কাতারে বসলেন বুঝতে পারলাম না। ধারাবিবরণী ছিল একেবারে দুর্বল ও কাঁচা। বারবার বলা হচ্ছিল, বঙ্গবন্ধু লন্ডন থেকে দিল্লি হয়ে যে রাজকীয় বিমানে ঢাকায় এসেছিলেন বাংলাদেশ এয়ারফোর্স সেই মডেলের একটি বিমান কিনেছে। সেই বিমান দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আসার মহড়া দেওয়া হবে। ঠিক ’৭২-এর ১০ জানুয়ারির আবহ তৈরির মতো করে। কিন্তু যখন সেনাবাহিনীর গাড়ি-ঘোড়ার রঙের একটি কার্গো বিমান নিয়ে আসা হলো খুবই বিস্মিত হয়েছিলাম। যে বিমানটি দেখানো হয় সেটি মালবাহী বিমান। বঙ্গবন্ধুকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ব্রিটেনের রাজকীয় বাহিনীর বিমান দেওয়া হয়েছিল। যেটি রানী এলিজাবেথও ব্যবহার করেছেন। তাই সেই বিমানের ছবি দিলাম। ঠিক বুঝতে পারলাম না অমন কেন হলো। যিনি ধারাবিবরণী দিচ্ছিলেন তিনি পরিপক্ব নন। মনে হয় প্রস্তুতও ছিলেন না। একবারও মুজিবনগর সরকারের কথা এলো না, এলো না সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর কথা। যাঁরা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের প্রাণ। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদেরকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়ার অনুষ্ঠানে যেমন সক্রিয় দেখেছিলাম তার বিন্দু-বিসর্গও দেখলাম না। কিন্তু কেন? অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফিরছিলাম আর ভাবছিলাম আমরা কি আরেকটু যোগ্যতা-দক্ষতার পরিচয় দিতে পারি না। পারলে অবশ্যই ভালো হতো।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা