শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

কেউ বুঝতে চায় না এই জীবন এই জগৎ বড় রহস্যময়। সাময়িক মনে হবে সব কিছু স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা অনেক বেশি কঠিন। ইসলামের ইতিহাসে সাহসী শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। শাসন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও ক্ষিপ্রগতিতে সিদ্ধান্ত নিতেন। মুহূর্তের সিদ্ধান্তে তছনছ করে ফেলতেন সব কিছু। দুঃসাহসী এই খলিফা ছিলেন সবার চেয়ে আলাদা। সুশাসক হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছিল বিশ্বময়। সাহসী শাসক ওমর (রা.) অপসারণ করেছিলেন দুনিয়া কাঁপানো তাঁর বিশ্বস্ত সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে। সে সময়ে উচ্চপর্যায়ের কেউই কল্পনাতেও নেননি এমন সিদ্ধান্ত হতে পারে। কারণ খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। যেদিকে ছুটতেন যুদ্ধ জয় করে ফিরতেন। ছোট-বড় ১০০টি যুদ্ধে জয়ী হন খালিদ। খালিদের সামনে যাওয়া মানে দেশ জয় করে ফেরা। যুদ্ধের আজকের দুনিয়ার আধুনিক কৌশলের যাত্রা খালিদের হাত ধরে। খালিদ জানতেন কী করে জয় করতে হয়। একজন কবি খালিদের প্রশংসাসূচক কবিতা লেখায় ১০ হাজার দেরহাম দান করেন। এ কারণে খালিদ অপসারিত হলেন। অপসারণের কথা শুনে খলিফা থমকে যান। কিন্তু সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। এই বিদায়ের চার বছর পর খালিদ মৃত্যুবরণ করেন। অন্যদিকে হজরত ওমর (রা.) জীবন দেন অতি সাধারণ এক ঘটনায়। ইতিহাসের বেদনাদায়ক সেই ঘটনা ঘটে মসজিদে নববীতে নামাজের ইমামতি করার সময়। সামান্য একটা ভুল বোঝাবুঝির বিচার যায় ওমরের কাছে। ন্যায়বিচারক হিসেবে ওমরের সুনাম ছিল। আবু লুলু নামে খ্যাত পিরুজ নাহাওয়ান্দি নামের এক পার্সিয়ান দাস এক দিন তার মনিবের বিরুদ্ধে বিচার নিয়ে যান। তার অভিযোগ ছিল, মনিব মুগিরা তার ওপর বেশি কর ধার্য করেছেন। এ অন্যায় মেনে নেওয়া যায় না। মুগিরাকে ডেকে নেন ওমর। জানতে চান এ বিষয়ে। মুগিরার জবাব শুনে ওমর বুঝতে পারেন পিরুজের দাবি সঠিক নয়। তাই তিনি রায় দেন, ধার্য করা কর সঠিক ছিল। পিরুজ এই রায়ে খুশি হলেন না। ভীষণ ক্ষুব্ধ হলেন। বিচার শেষে হজরত ওমর (রা.) বললেন, পিরুজ তুমি বায়ুকল নির্মাণ করতে জান শুনেছি। আমাকে একটি বায়ুকল (উইন্ডমিল) তৈরি করে দেবে? জবাবে পিরুজ বলল, অবশ্যই করে দেব। এমন বায়ুকল তৈরি করব সারা দুনিয়া মনে রাখবে। তার এই কথার মর্মার্থ তখন কেউ বুঝতে পারেনি। বিচার থেকে বের হয়ে পিরুজ হত্যার পরিকল্পনা নেয় ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে দাপুটে শাসককে। মসজিদে নববীতে ইমামতি করার সময় ছুরি দিয়ে আক্রমণ করে ওমরকে। পরপর ছয়বার করা ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন হজরত ওমর (রা.)। তিন দিন পর মৃত্যুবরণ করেন। 

হিসাব-নিকাশ করেই চলি আমরা। ছোট্ট একটা জীবনে কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। কেউ বুঝি না প্রতিযোগিতার এই বাজারে এক দিন কিছুই থাকবে না। সব কিছু তছনছ হয়ে যাবে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ বড় অদ্ভুত। এই জগৎ সংসার আরও কঠিন। আরও জটিল। এখানে এখন সবাই চলে যার যার হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে। দেওয়া নেওয়া নামে ষাটের দশকের একটি আলোচিত ছবি ছিল। এই ছবিতে উত্তমের সঙ্গে সুচিত্রা ছিলেন না। অভিনয় করেছেন তনুজা। একটু ভিন্নমাত্রার অভিনেত্রী। কিন্তু ছবিতে উত্তম থাকলে আর কিছু লাগে না। তার সঙ্গে শ্যামল মিত্রের দরদি গলার গান থাকলে তো কথাই নেই। এই ছবির একটি গান ছিল- “জীবন খাতার প্রতি পাতায়, যতই লেখো হিসাব নিকাশ, কিছুই রবে না। লুকোচুরির এই যে খেলায়, প্রাণের যত দেওয়া নেওয়া, পূর্ণ হবে না।” আহারে গৌরিপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সেরা গানের একটি।  এখনো মনে দাগ কেটে আছে। এই ছবিতে উত্তম ছিলেন লক্ষেèৗর বিত্তবান পরিবারের সন্তান। বাবা চাইতেন ছেলে ব্যবসার হাল ধরবেন। কিন্তু ছেলে বাবার ব্যবসার হাল না ধরে গোপনে ভিন্ন নামে গান-বাজনা করত। বিষয়টি জানতে পেরে বাবা একদিন পুত্রকে বের করে দেন বাড়ি থেকে। বের করার মুহূর্তে বললেন, ‘‘গান বাজনা নিম্ন ঘরের বাইজি আর বাজে মেয়ে-ছেলেরাই করে।” বাবার কথায় ক্ষুব্ধ উত্তম চলে আসেন কলকাতায়। বাবারই বন্ধুর বাড়িতে না জেনে গাড়ির ড্রাইভারের চাকরি নেন। অন্যদিকে শুরু করেন রেডিওতে গান গাওয়া। বাবার বন্ধুর মেয়েটি গায়ক উত্তমের প্রেমে পড়ে। কিন্তু ভুলেও জানত না এই গায়কই তাদের বাড়ির ড্রাইভার। তাই রেডিওতে গান শুনে খুঁজে বের করার চেষ্টা করে শিল্পীকে। কিন্তু এই বেতারের গায়ককে কোথায় খুঁজে পাবে? খুঁজতে খুঁজতে উত্তমের বন্ধুর বাড়িতেও যান। কিন্তু খুঁজে পান না। এদিকে এক দিন উত্তমের মা অসুস্থ হয়ে পড়েন ছেলের চিন্তায়। অন্যদিকে কলকাতায় পুলিশকে উত্তমের বাবা দায়িত্ব দেন খুঁজে বের করার জন্য। এ সময়ে ক্যান্সার আক্রান্ত বন্ধুকে বাঁচাতে আড়াল থেকে বেরিয়ে কনসার্ট করার সিদ্ধান্ত নেন উত্তম। এই কনসার্টে আসেন উত্তমের বাবা ও গানের ভক্ত তনুজা। তনুজা বিস্মিত সামনে কাকে দেখছেন? অন্যদিকে বাবা হতবাক তাঁর সন্তান এত ভালো গান করে? আগের যুগের ছবিগুলোতে কাহিনী থাকত। গান থাকত। সবকিছুর অর্থ থাকত। এখন কোনো কিছুই নেই। জীবন খাতার প্রতি পাতায় হিসাবের খাতাগুলো এখন শুধুই লোভ-লালসার। জাগতিক ভোগবিলাস, আর লুটপাটে বিপন্ন হচ্ছে সমাজ। 

কীভাবে সব কিছু শেষ হচ্ছে সেই গল্পই শোনলাম সেদিন আমার অফিসে আসা স্নেহভাজন একজন এমপির কাছে। এমপি বললেন, আঙ্কেল একটি কথা বলতে চাই। বললাম বল। এমপি বললেন, আঙ্কেল আপনি তো জানেন পারিবারিকভাবে আমি ব্যবসা করি। পাঁচ-ছয় বছর আগে এক সরকারি ব্যাংকে গিয়েছিলাম ঋণের জন্য। ব্যাংক চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ভালোভাবে। অনেক কিছু নিয়ে আলাপ হয়। তিনি আমাকে উৎসাহিত করেন। আমিও খুশি মনে একটি প্রকল্পের জন্য ২০ কোটি টাকা ঋণের প্রস্তাব দিলাম। কাগজপত্র সব ঠিকঠাক। এর পরই সেই ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এলেন আমার কাছে। বললেন, আপনি ২০ কোটি টাকা নেবেন কেন? বললাম, আমার দরকার ২০ কোটি। এর বেশি দরকার নেই। ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, স্যার পাঠিয়েছেন আমাকে। আপনাকে ২০০ কোটি টাকা ঋণ দিতে বলেছেন। এই টাকা নিয়ে নিন। কথা শুনে ব্যবসায়ী এমপি বিস্মিত, হতবাক হলেন। তারপর বললেন, আপনারা কেন এত টাকা আমাকে দেবেন? আমার কাগজপত্র মাত্র ২০ কোটি টাকার। জবাবে ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, কাগজপত্র নিয়ে চিন্তা নেই। প্রয়োজনে অন্য নামে নিন। আপনার নামও দরকার নেই। দরকার হলে কাগজপত্র আমরা বানিয়ে নেব। তবে আমাদের একটা প্রস্তাব শুধু শুনতে হবে। ১০ শতাংশ দিয়ে দিতে হবে। হংকং চলে যাবে এই ১০ শতাংশ। আপনার টাকা দেশে রাখবেন না বিদেশে পাঠাবেন তা আপনার বিষয়। এই এমপি থতমত খেয়ে বললেন, আপনার চেয়ারম্যান সাহেবকে গিয়ে বলুন, আমার কোনো টাকার দরকার নেই। ঋণ নিয়ে বিপদ বাড়াতে চাই না। যা আছে তা নিয়ে থাকতে চাই। দরকার হয় সম্পদ বিক্রি করে ব্যবসা করব। সেই এমপি আমাকে আরও বললেন, আঙ্কেল ঋণ আমি নেইনি। আমি বললাম, তুমি নাওনি ঠিক। কিন্তু অনেকে নিয়েছেন। সেই দেনায় এখন সেই ব্যাংকটি সমস্যায় জর্জরিত। এভাবে কাজ-কারবার করে বাকি ব্যাংকগুলোর একই হাল দাঁড়িয়েছে। আর্থিক খাতে ডেকে আনা হয়েছে বিপদ। শুধু হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপের কথা আমরা জানি। কিন্তু এমন অনেক প্যাডসর্বস্ব গ্রুপ তৈরি হয়েছে গত ১১ বছরে। যারা ব্যাংকের টাকা মেরে চলে গেছে বিদেশে। এদের অনেকের খবরও আমরা জানি না। হঠাৎ হঠাৎ নাম শুনি। সর্বশেষ যেমন শুনেছি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এক বড় কর্মকর্তাও ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে কানাডাতে পাড়ি জমিয়েছেন। আর চট্টগ্রামের দুই ভাই ব্যাংকের টাকা নিয়ে বাদশাহী করছেন কানাডাতে। এই চোরেরাই ব্যাংকের সহায়তায় সর্বনাশ ডেকে এনেছে অর্থনীতির। যার সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে রয়েছেন অনেক ব্যাংক মালিক ও পরিচালক।

মাঝে মাঝে সব কিছু দেখে হতাশা বাড়ে আমাদেরও। এভাবে কত দিন? আসলে সমাজ ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি একবার নষ্ট হলে আর সহজে ঠিক হয় না। একটি ভুলের ইতিহাস বারবার ফিরে আসে নানারূপে। এতে হতাশা ও বৈষম্য বাড়ে। একপর্যায়ে অন্যায় ও অসঙ্গতির সঙ্গে লড়তে লড়তে ক্লান্ত হয়ে ওঠা মানুষ চুপ মেরে যায়। তখন সব কিছু খারাপ মানুষের দখলে চলে যায়। স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায় জীবনবোধ থেকে। সাহসী দক্ষ মানুষরা নিজেদের গুটিয়ে নেন। অথবা তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। সংকটগুলো থেকে যায়। আমলাতন্ত্র সংকট জিইয়ে রেখে নীরব আনন্দ ভোগ করে। একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ছে। সময়টা সম্ভবত ’৯৯ সাল। লন্ডনে ঘুরছিলাম একাকী। হঠাৎ দেখা ঢাকার তখনকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফের সঙ্গে। তিনি আমাকে পেয়েই হুলস্থূল শুরু করেন। একসঙ্গে ঘুরতে থাকি আমরা। সঙ্গে যোগ হন আমিনুল হক বাদশা ভাই ও সানু মিয়া। হানিফ ভাইকে নিয়ে গেলাম লন্ডন বাংলা টিভিতে। আমাদের বন্ধু গোলাম দস্তগীর নিশাত বাংলা টিভিতে দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নেন হানিফ ভাইয়ের। নিশাত একটি প্রশ্ন করলেন মেট্রোপলিটন সরকার নিয়ে। অনুষ্ঠান শেষে হানিফ ভাইকে বললাম, আপনার সরকার ক্ষমতায় এখন। এ বিষয়টি করতে পারছেন না কেন? জবাবে তিনি বললেন, সমস্যা এখানেই। আমার সরকার করেনি। অন্য কোনো সরকারও করবে না। আমলাতন্ত্র চায় না সংকটের সমাধান হোক। সমস্যা শেষ হয়ে গেলে তাদের কাজ কী? আমি দাবি জানিয়ে রাখছি নগরবাসীর স্বার্থে। হানিফ ভাই চলে গেলেন। তার ছেলে গত পাঁচ বছর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেন। এই নগরবাসীর সংকটের আর সমাধান হলো না। এখন নতুন মেয়রদের নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়েই দায়িত্ব শুরু করতে হবে। জানি না তাঁরা কতটা কী করবেন। এখন যদি কেউ প্রশ্ন করে, মেয়র সাহেবরা কী এই শহরকে বদলে দিতে পারেন? জবাবে অনেকে শোনাবেন, ৫৪ সেবা সংস্থার সমন্বয়হীনতার কথা। কেউ বলবেন, মেট্রোপলিটন সরকার না হলে কিছু হবে না। আবার কেউ বলবেন, সংকট চারদিকে। একজন মেয়র কীভাবে কী করবেন? কারও সঙ্গেই একমত নই। আমার হিসাব-নিকাশ সব সময় ভিন্ন।  ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি মানুষ চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। শুধু দরকার কর্মদক্ষতা আর ক্ষিপ্রগতিতে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা। এই শহরে প্রথম কাজটি করে দেখিয়েছিলেন হাবিবউল্লা বাহার চৌধুরী। তিনি মশা দমনে সফল হয়েছিলেন। সেই সময়ে এত আধুনিক যন্ত্রপাতিও ছিল না। এত মিডিয়াও ছিল না। তাঁর আন্তরিক চেষ্টাই  সফলতা এনে দিয়েছিল। এরপর চেষ্টা করে সাফল্য দেখান আনিসুল হক। রাজপথে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ করেই সড়ককে মুক্ত করেন তেজগাঁও, গাবতলী, বনানীতে।

বেশি কথা না বলে নির্বাচিত নতুন মেয়রদের কাজ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নগরীর মাত্র ১৪.৮৪ শতাংশ এবং ১৭.৩০ শতাংশ সমর্থনে তারা মেয়র। তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ মানুষের মন জয় করা। স্বপ্ন আর কর্মদক্ষতা থাকলে কোনো কিছু ঠেকে থাকে না। আর এই নগরকে বদলে দেওয়া কঠিন কিছু না। বলছি না জুলিয়ানির মতো ক্ষমতার প্রয়োগ দেখাবেন সবাই। মাফিয়াদের তছনছ করে নিউইয়র্ক সিটিকে বদলে দিয়েছিলেন জুলিয়ানি। আমরা জুলিয়ানি আশা করি না কিন্তু একজন আনিসুল হকের মতো কর্মদক্ষতা তো আশা করতে পারি। সড়ক ঠিক রাখা, আলোকিত করা, ফুটপাথ নাগরিক চলাচলে উপযোগী, সিসি টিভির আওতায় আনা অসম্ভব নয়। নারী ও পুরুষদের জন্য পরিবেশ উপযোগী টয়লেট করতে কেউ তো কাউকে না করছে না। আনিসুল হক গুলশানে বাস সার্ভিস চালু করেছিলেন। ব্যবসায়ীদের সহায়তায় সিসিটিভি চালু করেছিলেন। সিসিটিভি দেখে অপরাধী শনাক্তে সহায়তা পায় পুলিশ। এই পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে যানজট দূর করতে পার্কিং সিস্টেম উন্নত করা কি অসম্ভব? ইচ্ছা থাকলে পরিকল্পিতভাবে মশা দমন করাও সম্ভব। একজন সরকারি কর্মকর্তার কথা জানি নাম ছিল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। সচিবালয়ের দুই রুমের একটি কক্ষ নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে এলজিইডিকে বিকশিত করেছেন বিশাল সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে। মন্ত্রী-এমপিদের তদবিরকে গুরুত্ব দিতেন না। আবার পত্রিকায় কোনো এলাকার সংকটের কথা শুনে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতেন। মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা হিসেবে অঙ্গীকার ছিল দেশের প্রতি। মানুষের প্রতি। এখন কারও কোনো অঙ্গীকার নেই। জনগণকে কেউ এখন আর গুরুত্ব দেয় না। জনগণের চাওয়া-পাওয়া সবার কাছেই অর্থহীন। ঠিকমতো ভোটাধিকারের প্রয়োগ থাকলে এই অহমিকা কারও থাকত না। বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি সহনশীল। কিন্তু এই সহনশীল মানুষই বঙ্গবন্ধুর এক নির্দেশে একটি দেশ স্বাধীন করে বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছিল। এই জনগণকে বেশি অবজ্ঞা করা কারও জন্যই দীর্ঘ মেয়াদে ভালো কিছু না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা