শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

কেউ বুঝতে চায় না এই জীবন এই জগৎ বড় রহস্যময়। সাময়িক মনে হবে সব কিছু স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা অনেক বেশি কঠিন। ইসলামের ইতিহাসে সাহসী শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। শাসন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও ক্ষিপ্রগতিতে সিদ্ধান্ত নিতেন। মুহূর্তের সিদ্ধান্তে তছনছ করে ফেলতেন সব কিছু। দুঃসাহসী এই খলিফা ছিলেন সবার চেয়ে আলাদা। সুশাসক হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছিল বিশ্বময়। সাহসী শাসক ওমর (রা.) অপসারণ করেছিলেন দুনিয়া কাঁপানো তাঁর বিশ্বস্ত সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে। সে সময়ে উচ্চপর্যায়ের কেউই কল্পনাতেও নেননি এমন সিদ্ধান্ত হতে পারে। কারণ খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। যেদিকে ছুটতেন যুদ্ধ জয় করে ফিরতেন। ছোট-বড় ১০০টি যুদ্ধে জয়ী হন খালিদ। খালিদের সামনে যাওয়া মানে দেশ জয় করে ফেরা। যুদ্ধের আজকের দুনিয়ার আধুনিক কৌশলের যাত্রা খালিদের হাত ধরে। খালিদ জানতেন কী করে জয় করতে হয়। একজন কবি খালিদের প্রশংসাসূচক কবিতা লেখায় ১০ হাজার দেরহাম দান করেন। এ কারণে খালিদ অপসারিত হলেন। অপসারণের কথা শুনে খলিফা থমকে যান। কিন্তু সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। এই বিদায়ের চার বছর পর খালিদ মৃত্যুবরণ করেন। অন্যদিকে হজরত ওমর (রা.) জীবন দেন অতি সাধারণ এক ঘটনায়। ইতিহাসের বেদনাদায়ক সেই ঘটনা ঘটে মসজিদে নববীতে নামাজের ইমামতি করার সময়। সামান্য একটা ভুল বোঝাবুঝির বিচার যায় ওমরের কাছে। ন্যায়বিচারক হিসেবে ওমরের সুনাম ছিল। আবু লুলু নামে খ্যাত পিরুজ নাহাওয়ান্দি নামের এক পার্সিয়ান দাস এক দিন তার মনিবের বিরুদ্ধে বিচার নিয়ে যান। তার অভিযোগ ছিল, মনিব মুগিরা তার ওপর বেশি কর ধার্য করেছেন। এ অন্যায় মেনে নেওয়া যায় না। মুগিরাকে ডেকে নেন ওমর। জানতে চান এ বিষয়ে। মুগিরার জবাব শুনে ওমর বুঝতে পারেন পিরুজের দাবি সঠিক নয়। তাই তিনি রায় দেন, ধার্য করা কর সঠিক ছিল। পিরুজ এই রায়ে খুশি হলেন না। ভীষণ ক্ষুব্ধ হলেন। বিচার শেষে হজরত ওমর (রা.) বললেন, পিরুজ তুমি বায়ুকল নির্মাণ করতে জান শুনেছি। আমাকে একটি বায়ুকল (উইন্ডমিল) তৈরি করে দেবে? জবাবে পিরুজ বলল, অবশ্যই করে দেব। এমন বায়ুকল তৈরি করব সারা দুনিয়া মনে রাখবে। তার এই কথার মর্মার্থ তখন কেউ বুঝতে পারেনি। বিচার থেকে বের হয়ে পিরুজ হত্যার পরিকল্পনা নেয় ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে দাপুটে শাসককে। মসজিদে নববীতে ইমামতি করার সময় ছুরি দিয়ে আক্রমণ করে ওমরকে। পরপর ছয়বার করা ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন হজরত ওমর (রা.)। তিন দিন পর মৃত্যুবরণ করেন। 

হিসাব-নিকাশ করেই চলি আমরা। ছোট্ট একটা জীবনে কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। কেউ বুঝি না প্রতিযোগিতার এই বাজারে এক দিন কিছুই থাকবে না। সব কিছু তছনছ হয়ে যাবে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ বড় অদ্ভুত। এই জগৎ সংসার আরও কঠিন। আরও জটিল। এখানে এখন সবাই চলে যার যার হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে। দেওয়া নেওয়া নামে ষাটের দশকের একটি আলোচিত ছবি ছিল। এই ছবিতে উত্তমের সঙ্গে সুচিত্রা ছিলেন না। অভিনয় করেছেন তনুজা। একটু ভিন্নমাত্রার অভিনেত্রী। কিন্তু ছবিতে উত্তম থাকলে আর কিছু লাগে না। তার সঙ্গে শ্যামল মিত্রের দরদি গলার গান থাকলে তো কথাই নেই। এই ছবির একটি গান ছিল- “জীবন খাতার প্রতি পাতায়, যতই লেখো হিসাব নিকাশ, কিছুই রবে না। লুকোচুরির এই যে খেলায়, প্রাণের যত দেওয়া নেওয়া, পূর্ণ হবে না।” আহারে গৌরিপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সেরা গানের একটি।  এখনো মনে দাগ কেটে আছে। এই ছবিতে উত্তম ছিলেন লক্ষেèৗর বিত্তবান পরিবারের সন্তান। বাবা চাইতেন ছেলে ব্যবসার হাল ধরবেন। কিন্তু ছেলে বাবার ব্যবসার হাল না ধরে গোপনে ভিন্ন নামে গান-বাজনা করত। বিষয়টি জানতে পেরে বাবা একদিন পুত্রকে বের করে দেন বাড়ি থেকে। বের করার মুহূর্তে বললেন, ‘‘গান বাজনা নিম্ন ঘরের বাইজি আর বাজে মেয়ে-ছেলেরাই করে।” বাবার কথায় ক্ষুব্ধ উত্তম চলে আসেন কলকাতায়। বাবারই বন্ধুর বাড়িতে না জেনে গাড়ির ড্রাইভারের চাকরি নেন। অন্যদিকে শুরু করেন রেডিওতে গান গাওয়া। বাবার বন্ধুর মেয়েটি গায়ক উত্তমের প্রেমে পড়ে। কিন্তু ভুলেও জানত না এই গায়কই তাদের বাড়ির ড্রাইভার। তাই রেডিওতে গান শুনে খুঁজে বের করার চেষ্টা করে শিল্পীকে। কিন্তু এই বেতারের গায়ককে কোথায় খুঁজে পাবে? খুঁজতে খুঁজতে উত্তমের বন্ধুর বাড়িতেও যান। কিন্তু খুঁজে পান না। এদিকে এক দিন উত্তমের মা অসুস্থ হয়ে পড়েন ছেলের চিন্তায়। অন্যদিকে কলকাতায় পুলিশকে উত্তমের বাবা দায়িত্ব দেন খুঁজে বের করার জন্য। এ সময়ে ক্যান্সার আক্রান্ত বন্ধুকে বাঁচাতে আড়াল থেকে বেরিয়ে কনসার্ট করার সিদ্ধান্ত নেন উত্তম। এই কনসার্টে আসেন উত্তমের বাবা ও গানের ভক্ত তনুজা। তনুজা বিস্মিত সামনে কাকে দেখছেন? অন্যদিকে বাবা হতবাক তাঁর সন্তান এত ভালো গান করে? আগের যুগের ছবিগুলোতে কাহিনী থাকত। গান থাকত। সবকিছুর অর্থ থাকত। এখন কোনো কিছুই নেই। জীবন খাতার প্রতি পাতায় হিসাবের খাতাগুলো এখন শুধুই লোভ-লালসার। জাগতিক ভোগবিলাস, আর লুটপাটে বিপন্ন হচ্ছে সমাজ। 

কীভাবে সব কিছু শেষ হচ্ছে সেই গল্পই শোনলাম সেদিন আমার অফিসে আসা স্নেহভাজন একজন এমপির কাছে। এমপি বললেন, আঙ্কেল একটি কথা বলতে চাই। বললাম বল। এমপি বললেন, আঙ্কেল আপনি তো জানেন পারিবারিকভাবে আমি ব্যবসা করি। পাঁচ-ছয় বছর আগে এক সরকারি ব্যাংকে গিয়েছিলাম ঋণের জন্য। ব্যাংক চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ভালোভাবে। অনেক কিছু নিয়ে আলাপ হয়। তিনি আমাকে উৎসাহিত করেন। আমিও খুশি মনে একটি প্রকল্পের জন্য ২০ কোটি টাকা ঋণের প্রস্তাব দিলাম। কাগজপত্র সব ঠিকঠাক। এর পরই সেই ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এলেন আমার কাছে। বললেন, আপনি ২০ কোটি টাকা নেবেন কেন? বললাম, আমার দরকার ২০ কোটি। এর বেশি দরকার নেই। ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, স্যার পাঠিয়েছেন আমাকে। আপনাকে ২০০ কোটি টাকা ঋণ দিতে বলেছেন। এই টাকা নিয়ে নিন। কথা শুনে ব্যবসায়ী এমপি বিস্মিত, হতবাক হলেন। তারপর বললেন, আপনারা কেন এত টাকা আমাকে দেবেন? আমার কাগজপত্র মাত্র ২০ কোটি টাকার। জবাবে ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, কাগজপত্র নিয়ে চিন্তা নেই। প্রয়োজনে অন্য নামে নিন। আপনার নামও দরকার নেই। দরকার হলে কাগজপত্র আমরা বানিয়ে নেব। তবে আমাদের একটা প্রস্তাব শুধু শুনতে হবে। ১০ শতাংশ দিয়ে দিতে হবে। হংকং চলে যাবে এই ১০ শতাংশ। আপনার টাকা দেশে রাখবেন না বিদেশে পাঠাবেন তা আপনার বিষয়। এই এমপি থতমত খেয়ে বললেন, আপনার চেয়ারম্যান সাহেবকে গিয়ে বলুন, আমার কোনো টাকার দরকার নেই। ঋণ নিয়ে বিপদ বাড়াতে চাই না। যা আছে তা নিয়ে থাকতে চাই। দরকার হয় সম্পদ বিক্রি করে ব্যবসা করব। সেই এমপি আমাকে আরও বললেন, আঙ্কেল ঋণ আমি নেইনি। আমি বললাম, তুমি নাওনি ঠিক। কিন্তু অনেকে নিয়েছেন। সেই দেনায় এখন সেই ব্যাংকটি সমস্যায় জর্জরিত। এভাবে কাজ-কারবার করে বাকি ব্যাংকগুলোর একই হাল দাঁড়িয়েছে। আর্থিক খাতে ডেকে আনা হয়েছে বিপদ। শুধু হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপের কথা আমরা জানি। কিন্তু এমন অনেক প্যাডসর্বস্ব গ্রুপ তৈরি হয়েছে গত ১১ বছরে। যারা ব্যাংকের টাকা মেরে চলে গেছে বিদেশে। এদের অনেকের খবরও আমরা জানি না। হঠাৎ হঠাৎ নাম শুনি। সর্বশেষ যেমন শুনেছি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এক বড় কর্মকর্তাও ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে কানাডাতে পাড়ি জমিয়েছেন। আর চট্টগ্রামের দুই ভাই ব্যাংকের টাকা নিয়ে বাদশাহী করছেন কানাডাতে। এই চোরেরাই ব্যাংকের সহায়তায় সর্বনাশ ডেকে এনেছে অর্থনীতির। যার সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে রয়েছেন অনেক ব্যাংক মালিক ও পরিচালক।

মাঝে মাঝে সব কিছু দেখে হতাশা বাড়ে আমাদেরও। এভাবে কত দিন? আসলে সমাজ ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি একবার নষ্ট হলে আর সহজে ঠিক হয় না। একটি ভুলের ইতিহাস বারবার ফিরে আসে নানারূপে। এতে হতাশা ও বৈষম্য বাড়ে। একপর্যায়ে অন্যায় ও অসঙ্গতির সঙ্গে লড়তে লড়তে ক্লান্ত হয়ে ওঠা মানুষ চুপ মেরে যায়। তখন সব কিছু খারাপ মানুষের দখলে চলে যায়। স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায় জীবনবোধ থেকে। সাহসী দক্ষ মানুষরা নিজেদের গুটিয়ে নেন। অথবা তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। সংকটগুলো থেকে যায়। আমলাতন্ত্র সংকট জিইয়ে রেখে নীরব আনন্দ ভোগ করে। একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ছে। সময়টা সম্ভবত ’৯৯ সাল। লন্ডনে ঘুরছিলাম একাকী। হঠাৎ দেখা ঢাকার তখনকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফের সঙ্গে। তিনি আমাকে পেয়েই হুলস্থূল শুরু করেন। একসঙ্গে ঘুরতে থাকি আমরা। সঙ্গে যোগ হন আমিনুল হক বাদশা ভাই ও সানু মিয়া। হানিফ ভাইকে নিয়ে গেলাম লন্ডন বাংলা টিভিতে। আমাদের বন্ধু গোলাম দস্তগীর নিশাত বাংলা টিভিতে দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নেন হানিফ ভাইয়ের। নিশাত একটি প্রশ্ন করলেন মেট্রোপলিটন সরকার নিয়ে। অনুষ্ঠান শেষে হানিফ ভাইকে বললাম, আপনার সরকার ক্ষমতায় এখন। এ বিষয়টি করতে পারছেন না কেন? জবাবে তিনি বললেন, সমস্যা এখানেই। আমার সরকার করেনি। অন্য কোনো সরকারও করবে না। আমলাতন্ত্র চায় না সংকটের সমাধান হোক। সমস্যা শেষ হয়ে গেলে তাদের কাজ কী? আমি দাবি জানিয়ে রাখছি নগরবাসীর স্বার্থে। হানিফ ভাই চলে গেলেন। তার ছেলে গত পাঁচ বছর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেন। এই নগরবাসীর সংকটের আর সমাধান হলো না। এখন নতুন মেয়রদের নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়েই দায়িত্ব শুরু করতে হবে। জানি না তাঁরা কতটা কী করবেন। এখন যদি কেউ প্রশ্ন করে, মেয়র সাহেবরা কী এই শহরকে বদলে দিতে পারেন? জবাবে অনেকে শোনাবেন, ৫৪ সেবা সংস্থার সমন্বয়হীনতার কথা। কেউ বলবেন, মেট্রোপলিটন সরকার না হলে কিছু হবে না। আবার কেউ বলবেন, সংকট চারদিকে। একজন মেয়র কীভাবে কী করবেন? কারও সঙ্গেই একমত নই। আমার হিসাব-নিকাশ সব সময় ভিন্ন।  ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি মানুষ চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। শুধু দরকার কর্মদক্ষতা আর ক্ষিপ্রগতিতে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা। এই শহরে প্রথম কাজটি করে দেখিয়েছিলেন হাবিবউল্লা বাহার চৌধুরী। তিনি মশা দমনে সফল হয়েছিলেন। সেই সময়ে এত আধুনিক যন্ত্রপাতিও ছিল না। এত মিডিয়াও ছিল না। তাঁর আন্তরিক চেষ্টাই  সফলতা এনে দিয়েছিল। এরপর চেষ্টা করে সাফল্য দেখান আনিসুল হক। রাজপথে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ করেই সড়ককে মুক্ত করেন তেজগাঁও, গাবতলী, বনানীতে।

বেশি কথা না বলে নির্বাচিত নতুন মেয়রদের কাজ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নগরীর মাত্র ১৪.৮৪ শতাংশ এবং ১৭.৩০ শতাংশ সমর্থনে তারা মেয়র। তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ মানুষের মন জয় করা। স্বপ্ন আর কর্মদক্ষতা থাকলে কোনো কিছু ঠেকে থাকে না। আর এই নগরকে বদলে দেওয়া কঠিন কিছু না। বলছি না জুলিয়ানির মতো ক্ষমতার প্রয়োগ দেখাবেন সবাই। মাফিয়াদের তছনছ করে নিউইয়র্ক সিটিকে বদলে দিয়েছিলেন জুলিয়ানি। আমরা জুলিয়ানি আশা করি না কিন্তু একজন আনিসুল হকের মতো কর্মদক্ষতা তো আশা করতে পারি। সড়ক ঠিক রাখা, আলোকিত করা, ফুটপাথ নাগরিক চলাচলে উপযোগী, সিসি টিভির আওতায় আনা অসম্ভব নয়। নারী ও পুরুষদের জন্য পরিবেশ উপযোগী টয়লেট করতে কেউ তো কাউকে না করছে না। আনিসুল হক গুলশানে বাস সার্ভিস চালু করেছিলেন। ব্যবসায়ীদের সহায়তায় সিসিটিভি চালু করেছিলেন। সিসিটিভি দেখে অপরাধী শনাক্তে সহায়তা পায় পুলিশ। এই পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে যানজট দূর করতে পার্কিং সিস্টেম উন্নত করা কি অসম্ভব? ইচ্ছা থাকলে পরিকল্পিতভাবে মশা দমন করাও সম্ভব। একজন সরকারি কর্মকর্তার কথা জানি নাম ছিল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। সচিবালয়ের দুই রুমের একটি কক্ষ নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে এলজিইডিকে বিকশিত করেছেন বিশাল সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে। মন্ত্রী-এমপিদের তদবিরকে গুরুত্ব দিতেন না। আবার পত্রিকায় কোনো এলাকার সংকটের কথা শুনে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতেন। মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা হিসেবে অঙ্গীকার ছিল দেশের প্রতি। মানুষের প্রতি। এখন কারও কোনো অঙ্গীকার নেই। জনগণকে কেউ এখন আর গুরুত্ব দেয় না। জনগণের চাওয়া-পাওয়া সবার কাছেই অর্থহীন। ঠিকমতো ভোটাধিকারের প্রয়োগ থাকলে এই অহমিকা কারও থাকত না। বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি সহনশীল। কিন্তু এই সহনশীল মানুষই বঙ্গবন্ধুর এক নির্দেশে একটি দেশ স্বাধীন করে বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছিল। এই জনগণকে বেশি অবজ্ঞা করা কারও জন্যই দীর্ঘ মেয়াদে ভালো কিছু না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা