শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

কেউ বুঝতে চায় না এই জীবন এই জগৎ বড় রহস্যময়। সাময়িক মনে হবে সব কিছু স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা অনেক বেশি কঠিন। ইসলামের ইতিহাসে সাহসী শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। শাসন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও ক্ষিপ্রগতিতে সিদ্ধান্ত নিতেন। মুহূর্তের সিদ্ধান্তে তছনছ করে ফেলতেন সব কিছু। দুঃসাহসী এই খলিফা ছিলেন সবার চেয়ে আলাদা। সুশাসক হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছিল বিশ্বময়। সাহসী শাসক ওমর (রা.) অপসারণ করেছিলেন দুনিয়া কাঁপানো তাঁর বিশ্বস্ত সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে। সে সময়ে উচ্চপর্যায়ের কেউই কল্পনাতেও নেননি এমন সিদ্ধান্ত হতে পারে। কারণ খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। যেদিকে ছুটতেন যুদ্ধ জয় করে ফিরতেন। ছোট-বড় ১০০টি যুদ্ধে জয়ী হন খালিদ। খালিদের সামনে যাওয়া মানে দেশ জয় করে ফেরা। যুদ্ধের আজকের দুনিয়ার আধুনিক কৌশলের যাত্রা খালিদের হাত ধরে। খালিদ জানতেন কী করে জয় করতে হয়। একজন কবি খালিদের প্রশংসাসূচক কবিতা লেখায় ১০ হাজার দেরহাম দান করেন। এ কারণে খালিদ অপসারিত হলেন। অপসারণের কথা শুনে খলিফা থমকে যান। কিন্তু সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। এই বিদায়ের চার বছর পর খালিদ মৃত্যুবরণ করেন। অন্যদিকে হজরত ওমর (রা.) জীবন দেন অতি সাধারণ এক ঘটনায়। ইতিহাসের বেদনাদায়ক সেই ঘটনা ঘটে মসজিদে নববীতে নামাজের ইমামতি করার সময়। সামান্য একটা ভুল বোঝাবুঝির বিচার যায় ওমরের কাছে। ন্যায়বিচারক হিসেবে ওমরের সুনাম ছিল। আবু লুলু নামে খ্যাত পিরুজ নাহাওয়ান্দি নামের এক পার্সিয়ান দাস এক দিন তার মনিবের বিরুদ্ধে বিচার নিয়ে যান। তার অভিযোগ ছিল, মনিব মুগিরা তার ওপর বেশি কর ধার্য করেছেন। এ অন্যায় মেনে নেওয়া যায় না। মুগিরাকে ডেকে নেন ওমর। জানতে চান এ বিষয়ে। মুগিরার জবাব শুনে ওমর বুঝতে পারেন পিরুজের দাবি সঠিক নয়। তাই তিনি রায় দেন, ধার্য করা কর সঠিক ছিল। পিরুজ এই রায়ে খুশি হলেন না। ভীষণ ক্ষুব্ধ হলেন। বিচার শেষে হজরত ওমর (রা.) বললেন, পিরুজ তুমি বায়ুকল নির্মাণ করতে জান শুনেছি। আমাকে একটি বায়ুকল (উইন্ডমিল) তৈরি করে দেবে? জবাবে পিরুজ বলল, অবশ্যই করে দেব। এমন বায়ুকল তৈরি করব সারা দুনিয়া মনে রাখবে। তার এই কথার মর্মার্থ তখন কেউ বুঝতে পারেনি। বিচার থেকে বের হয়ে পিরুজ হত্যার পরিকল্পনা নেয় ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে দাপুটে শাসককে। মসজিদে নববীতে ইমামতি করার সময় ছুরি দিয়ে আক্রমণ করে ওমরকে। পরপর ছয়বার করা ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন হজরত ওমর (রা.)। তিন দিন পর মৃত্যুবরণ করেন। 

হিসাব-নিকাশ করেই চলি আমরা। ছোট্ট একটা জীবনে কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। কেউ বুঝি না প্রতিযোগিতার এই বাজারে এক দিন কিছুই থাকবে না। সব কিছু তছনছ হয়ে যাবে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ বড় অদ্ভুত। এই জগৎ সংসার আরও কঠিন। আরও জটিল। এখানে এখন সবাই চলে যার যার হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে। দেওয়া নেওয়া নামে ষাটের দশকের একটি আলোচিত ছবি ছিল। এই ছবিতে উত্তমের সঙ্গে সুচিত্রা ছিলেন না। অভিনয় করেছেন তনুজা। একটু ভিন্নমাত্রার অভিনেত্রী। কিন্তু ছবিতে উত্তম থাকলে আর কিছু লাগে না। তার সঙ্গে শ্যামল মিত্রের দরদি গলার গান থাকলে তো কথাই নেই। এই ছবির একটি গান ছিল- “জীবন খাতার প্রতি পাতায়, যতই লেখো হিসাব নিকাশ, কিছুই রবে না। লুকোচুরির এই যে খেলায়, প্রাণের যত দেওয়া নেওয়া, পূর্ণ হবে না।” আহারে গৌরিপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সেরা গানের একটি।  এখনো মনে দাগ কেটে আছে। এই ছবিতে উত্তম ছিলেন লক্ষেèৗর বিত্তবান পরিবারের সন্তান। বাবা চাইতেন ছেলে ব্যবসার হাল ধরবেন। কিন্তু ছেলে বাবার ব্যবসার হাল না ধরে গোপনে ভিন্ন নামে গান-বাজনা করত। বিষয়টি জানতে পেরে বাবা একদিন পুত্রকে বের করে দেন বাড়ি থেকে। বের করার মুহূর্তে বললেন, ‘‘গান বাজনা নিম্ন ঘরের বাইজি আর বাজে মেয়ে-ছেলেরাই করে।” বাবার কথায় ক্ষুব্ধ উত্তম চলে আসেন কলকাতায়। বাবারই বন্ধুর বাড়িতে না জেনে গাড়ির ড্রাইভারের চাকরি নেন। অন্যদিকে শুরু করেন রেডিওতে গান গাওয়া। বাবার বন্ধুর মেয়েটি গায়ক উত্তমের প্রেমে পড়ে। কিন্তু ভুলেও জানত না এই গায়কই তাদের বাড়ির ড্রাইভার। তাই রেডিওতে গান শুনে খুঁজে বের করার চেষ্টা করে শিল্পীকে। কিন্তু এই বেতারের গায়ককে কোথায় খুঁজে পাবে? খুঁজতে খুঁজতে উত্তমের বন্ধুর বাড়িতেও যান। কিন্তু খুঁজে পান না। এদিকে এক দিন উত্তমের মা অসুস্থ হয়ে পড়েন ছেলের চিন্তায়। অন্যদিকে কলকাতায় পুলিশকে উত্তমের বাবা দায়িত্ব দেন খুঁজে বের করার জন্য। এ সময়ে ক্যান্সার আক্রান্ত বন্ধুকে বাঁচাতে আড়াল থেকে বেরিয়ে কনসার্ট করার সিদ্ধান্ত নেন উত্তম। এই কনসার্টে আসেন উত্তমের বাবা ও গানের ভক্ত তনুজা। তনুজা বিস্মিত সামনে কাকে দেখছেন? অন্যদিকে বাবা হতবাক তাঁর সন্তান এত ভালো গান করে? আগের যুগের ছবিগুলোতে কাহিনী থাকত। গান থাকত। সবকিছুর অর্থ থাকত। এখন কোনো কিছুই নেই। জীবন খাতার প্রতি পাতায় হিসাবের খাতাগুলো এখন শুধুই লোভ-লালসার। জাগতিক ভোগবিলাস, আর লুটপাটে বিপন্ন হচ্ছে সমাজ। 

কীভাবে সব কিছু শেষ হচ্ছে সেই গল্পই শোনলাম সেদিন আমার অফিসে আসা স্নেহভাজন একজন এমপির কাছে। এমপি বললেন, আঙ্কেল একটি কথা বলতে চাই। বললাম বল। এমপি বললেন, আঙ্কেল আপনি তো জানেন পারিবারিকভাবে আমি ব্যবসা করি। পাঁচ-ছয় বছর আগে এক সরকারি ব্যাংকে গিয়েছিলাম ঋণের জন্য। ব্যাংক চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ভালোভাবে। অনেক কিছু নিয়ে আলাপ হয়। তিনি আমাকে উৎসাহিত করেন। আমিও খুশি মনে একটি প্রকল্পের জন্য ২০ কোটি টাকা ঋণের প্রস্তাব দিলাম। কাগজপত্র সব ঠিকঠাক। এর পরই সেই ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এলেন আমার কাছে। বললেন, আপনি ২০ কোটি টাকা নেবেন কেন? বললাম, আমার দরকার ২০ কোটি। এর বেশি দরকার নেই। ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, স্যার পাঠিয়েছেন আমাকে। আপনাকে ২০০ কোটি টাকা ঋণ দিতে বলেছেন। এই টাকা নিয়ে নিন। কথা শুনে ব্যবসায়ী এমপি বিস্মিত, হতবাক হলেন। তারপর বললেন, আপনারা কেন এত টাকা আমাকে দেবেন? আমার কাগজপত্র মাত্র ২০ কোটি টাকার। জবাবে ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, কাগজপত্র নিয়ে চিন্তা নেই। প্রয়োজনে অন্য নামে নিন। আপনার নামও দরকার নেই। দরকার হলে কাগজপত্র আমরা বানিয়ে নেব। তবে আমাদের একটা প্রস্তাব শুধু শুনতে হবে। ১০ শতাংশ দিয়ে দিতে হবে। হংকং চলে যাবে এই ১০ শতাংশ। আপনার টাকা দেশে রাখবেন না বিদেশে পাঠাবেন তা আপনার বিষয়। এই এমপি থতমত খেয়ে বললেন, আপনার চেয়ারম্যান সাহেবকে গিয়ে বলুন, আমার কোনো টাকার দরকার নেই। ঋণ নিয়ে বিপদ বাড়াতে চাই না। যা আছে তা নিয়ে থাকতে চাই। দরকার হয় সম্পদ বিক্রি করে ব্যবসা করব। সেই এমপি আমাকে আরও বললেন, আঙ্কেল ঋণ আমি নেইনি। আমি বললাম, তুমি নাওনি ঠিক। কিন্তু অনেকে নিয়েছেন। সেই দেনায় এখন সেই ব্যাংকটি সমস্যায় জর্জরিত। এভাবে কাজ-কারবার করে বাকি ব্যাংকগুলোর একই হাল দাঁড়িয়েছে। আর্থিক খাতে ডেকে আনা হয়েছে বিপদ। শুধু হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপের কথা আমরা জানি। কিন্তু এমন অনেক প্যাডসর্বস্ব গ্রুপ তৈরি হয়েছে গত ১১ বছরে। যারা ব্যাংকের টাকা মেরে চলে গেছে বিদেশে। এদের অনেকের খবরও আমরা জানি না। হঠাৎ হঠাৎ নাম শুনি। সর্বশেষ যেমন শুনেছি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এক বড় কর্মকর্তাও ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে কানাডাতে পাড়ি জমিয়েছেন। আর চট্টগ্রামের দুই ভাই ব্যাংকের টাকা নিয়ে বাদশাহী করছেন কানাডাতে। এই চোরেরাই ব্যাংকের সহায়তায় সর্বনাশ ডেকে এনেছে অর্থনীতির। যার সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে রয়েছেন অনেক ব্যাংক মালিক ও পরিচালক।

মাঝে মাঝে সব কিছু দেখে হতাশা বাড়ে আমাদেরও। এভাবে কত দিন? আসলে সমাজ ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি একবার নষ্ট হলে আর সহজে ঠিক হয় না। একটি ভুলের ইতিহাস বারবার ফিরে আসে নানারূপে। এতে হতাশা ও বৈষম্য বাড়ে। একপর্যায়ে অন্যায় ও অসঙ্গতির সঙ্গে লড়তে লড়তে ক্লান্ত হয়ে ওঠা মানুষ চুপ মেরে যায়। তখন সব কিছু খারাপ মানুষের দখলে চলে যায়। স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায় জীবনবোধ থেকে। সাহসী দক্ষ মানুষরা নিজেদের গুটিয়ে নেন। অথবা তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। সংকটগুলো থেকে যায়। আমলাতন্ত্র সংকট জিইয়ে রেখে নীরব আনন্দ ভোগ করে। একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ছে। সময়টা সম্ভবত ’৯৯ সাল। লন্ডনে ঘুরছিলাম একাকী। হঠাৎ দেখা ঢাকার তখনকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফের সঙ্গে। তিনি আমাকে পেয়েই হুলস্থূল শুরু করেন। একসঙ্গে ঘুরতে থাকি আমরা। সঙ্গে যোগ হন আমিনুল হক বাদশা ভাই ও সানু মিয়া। হানিফ ভাইকে নিয়ে গেলাম লন্ডন বাংলা টিভিতে। আমাদের বন্ধু গোলাম দস্তগীর নিশাত বাংলা টিভিতে দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নেন হানিফ ভাইয়ের। নিশাত একটি প্রশ্ন করলেন মেট্রোপলিটন সরকার নিয়ে। অনুষ্ঠান শেষে হানিফ ভাইকে বললাম, আপনার সরকার ক্ষমতায় এখন। এ বিষয়টি করতে পারছেন না কেন? জবাবে তিনি বললেন, সমস্যা এখানেই। আমার সরকার করেনি। অন্য কোনো সরকারও করবে না। আমলাতন্ত্র চায় না সংকটের সমাধান হোক। সমস্যা শেষ হয়ে গেলে তাদের কাজ কী? আমি দাবি জানিয়ে রাখছি নগরবাসীর স্বার্থে। হানিফ ভাই চলে গেলেন। তার ছেলে গত পাঁচ বছর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেন। এই নগরবাসীর সংকটের আর সমাধান হলো না। এখন নতুন মেয়রদের নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়েই দায়িত্ব শুরু করতে হবে। জানি না তাঁরা কতটা কী করবেন। এখন যদি কেউ প্রশ্ন করে, মেয়র সাহেবরা কী এই শহরকে বদলে দিতে পারেন? জবাবে অনেকে শোনাবেন, ৫৪ সেবা সংস্থার সমন্বয়হীনতার কথা। কেউ বলবেন, মেট্রোপলিটন সরকার না হলে কিছু হবে না। আবার কেউ বলবেন, সংকট চারদিকে। একজন মেয়র কীভাবে কী করবেন? কারও সঙ্গেই একমত নই। আমার হিসাব-নিকাশ সব সময় ভিন্ন।  ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি মানুষ চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। শুধু দরকার কর্মদক্ষতা আর ক্ষিপ্রগতিতে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা। এই শহরে প্রথম কাজটি করে দেখিয়েছিলেন হাবিবউল্লা বাহার চৌধুরী। তিনি মশা দমনে সফল হয়েছিলেন। সেই সময়ে এত আধুনিক যন্ত্রপাতিও ছিল না। এত মিডিয়াও ছিল না। তাঁর আন্তরিক চেষ্টাই  সফলতা এনে দিয়েছিল। এরপর চেষ্টা করে সাফল্য দেখান আনিসুল হক। রাজপথে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ করেই সড়ককে মুক্ত করেন তেজগাঁও, গাবতলী, বনানীতে।

বেশি কথা না বলে নির্বাচিত নতুন মেয়রদের কাজ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নগরীর মাত্র ১৪.৮৪ শতাংশ এবং ১৭.৩০ শতাংশ সমর্থনে তারা মেয়র। তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ মানুষের মন জয় করা। স্বপ্ন আর কর্মদক্ষতা থাকলে কোনো কিছু ঠেকে থাকে না। আর এই নগরকে বদলে দেওয়া কঠিন কিছু না। বলছি না জুলিয়ানির মতো ক্ষমতার প্রয়োগ দেখাবেন সবাই। মাফিয়াদের তছনছ করে নিউইয়র্ক সিটিকে বদলে দিয়েছিলেন জুলিয়ানি। আমরা জুলিয়ানি আশা করি না কিন্তু একজন আনিসুল হকের মতো কর্মদক্ষতা তো আশা করতে পারি। সড়ক ঠিক রাখা, আলোকিত করা, ফুটপাথ নাগরিক চলাচলে উপযোগী, সিসি টিভির আওতায় আনা অসম্ভব নয়। নারী ও পুরুষদের জন্য পরিবেশ উপযোগী টয়লেট করতে কেউ তো কাউকে না করছে না। আনিসুল হক গুলশানে বাস সার্ভিস চালু করেছিলেন। ব্যবসায়ীদের সহায়তায় সিসিটিভি চালু করেছিলেন। সিসিটিভি দেখে অপরাধী শনাক্তে সহায়তা পায় পুলিশ। এই পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে যানজট দূর করতে পার্কিং সিস্টেম উন্নত করা কি অসম্ভব? ইচ্ছা থাকলে পরিকল্পিতভাবে মশা দমন করাও সম্ভব। একজন সরকারি কর্মকর্তার কথা জানি নাম ছিল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। সচিবালয়ের দুই রুমের একটি কক্ষ নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে এলজিইডিকে বিকশিত করেছেন বিশাল সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে। মন্ত্রী-এমপিদের তদবিরকে গুরুত্ব দিতেন না। আবার পত্রিকায় কোনো এলাকার সংকটের কথা শুনে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতেন। মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা হিসেবে অঙ্গীকার ছিল দেশের প্রতি। মানুষের প্রতি। এখন কারও কোনো অঙ্গীকার নেই। জনগণকে কেউ এখন আর গুরুত্ব দেয় না। জনগণের চাওয়া-পাওয়া সবার কাছেই অর্থহীন। ঠিকমতো ভোটাধিকারের প্রয়োগ থাকলে এই অহমিকা কারও থাকত না। বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি সহনশীল। কিন্তু এই সহনশীল মানুষই বঙ্গবন্ধুর এক নির্দেশে একটি দেশ স্বাধীন করে বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছিল। এই জনগণকে বেশি অবজ্ঞা করা কারও জন্যই দীর্ঘ মেয়াদে ভালো কিছু না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব
রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা