শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

কেউ বুঝতে চায় না এই জীবন এই জগৎ বড় রহস্যময়। সাময়িক মনে হবে সব কিছু স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা অনেক বেশি কঠিন। ইসলামের ইতিহাসে সাহসী শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। শাসন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও ক্ষিপ্রগতিতে সিদ্ধান্ত নিতেন। মুহূর্তের সিদ্ধান্তে তছনছ করে ফেলতেন সব কিছু। দুঃসাহসী এই খলিফা ছিলেন সবার চেয়ে আলাদা। সুশাসক হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছিল বিশ্বময়। সাহসী শাসক ওমর (রা.) অপসারণ করেছিলেন দুনিয়া কাঁপানো তাঁর বিশ্বস্ত সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে। সে সময়ে উচ্চপর্যায়ের কেউই কল্পনাতেও নেননি এমন সিদ্ধান্ত হতে পারে। কারণ খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। যেদিকে ছুটতেন যুদ্ধ জয় করে ফিরতেন। ছোট-বড় ১০০টি যুদ্ধে জয়ী হন খালিদ। খালিদের সামনে যাওয়া মানে দেশ জয় করে ফেরা। যুদ্ধের আজকের দুনিয়ার আধুনিক কৌশলের যাত্রা খালিদের হাত ধরে। খালিদ জানতেন কী করে জয় করতে হয়। একজন কবি খালিদের প্রশংসাসূচক কবিতা লেখায় ১০ হাজার দেরহাম দান করেন। এ কারণে খালিদ অপসারিত হলেন। অপসারণের কথা শুনে খলিফা থমকে যান। কিন্তু সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। এই বিদায়ের চার বছর পর খালিদ মৃত্যুবরণ করেন। অন্যদিকে হজরত ওমর (রা.) জীবন দেন অতি সাধারণ এক ঘটনায়। ইতিহাসের বেদনাদায়ক সেই ঘটনা ঘটে মসজিদে নববীতে নামাজের ইমামতি করার সময়। সামান্য একটা ভুল বোঝাবুঝির বিচার যায় ওমরের কাছে। ন্যায়বিচারক হিসেবে ওমরের সুনাম ছিল। আবু লুলু নামে খ্যাত পিরুজ নাহাওয়ান্দি নামের এক পার্সিয়ান দাস এক দিন তার মনিবের বিরুদ্ধে বিচার নিয়ে যান। তার অভিযোগ ছিল, মনিব মুগিরা তার ওপর বেশি কর ধার্য করেছেন। এ অন্যায় মেনে নেওয়া যায় না। মুগিরাকে ডেকে নেন ওমর। জানতে চান এ বিষয়ে। মুগিরার জবাব শুনে ওমর বুঝতে পারেন পিরুজের দাবি সঠিক নয়। তাই তিনি রায় দেন, ধার্য করা কর সঠিক ছিল। পিরুজ এই রায়ে খুশি হলেন না। ভীষণ ক্ষুব্ধ হলেন। বিচার শেষে হজরত ওমর (রা.) বললেন, পিরুজ তুমি বায়ুকল নির্মাণ করতে জান শুনেছি। আমাকে একটি বায়ুকল (উইন্ডমিল) তৈরি করে দেবে? জবাবে পিরুজ বলল, অবশ্যই করে দেব। এমন বায়ুকল তৈরি করব সারা দুনিয়া মনে রাখবে। তার এই কথার মর্মার্থ তখন কেউ বুঝতে পারেনি। বিচার থেকে বের হয়ে পিরুজ হত্যার পরিকল্পনা নেয় ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে দাপুটে শাসককে। মসজিদে নববীতে ইমামতি করার সময় ছুরি দিয়ে আক্রমণ করে ওমরকে। পরপর ছয়বার করা ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন হজরত ওমর (রা.)। তিন দিন পর মৃত্যুবরণ করেন। 

হিসাব-নিকাশ করেই চলি আমরা। ছোট্ট একটা জীবনে কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। কেউ বুঝি না প্রতিযোগিতার এই বাজারে এক দিন কিছুই থাকবে না। সব কিছু তছনছ হয়ে যাবে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ বড় অদ্ভুত। এই জগৎ সংসার আরও কঠিন। আরও জটিল। এখানে এখন সবাই চলে যার যার হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে। দেওয়া নেওয়া নামে ষাটের দশকের একটি আলোচিত ছবি ছিল। এই ছবিতে উত্তমের সঙ্গে সুচিত্রা ছিলেন না। অভিনয় করেছেন তনুজা। একটু ভিন্নমাত্রার অভিনেত্রী। কিন্তু ছবিতে উত্তম থাকলে আর কিছু লাগে না। তার সঙ্গে শ্যামল মিত্রের দরদি গলার গান থাকলে তো কথাই নেই। এই ছবির একটি গান ছিল- “জীবন খাতার প্রতি পাতায়, যতই লেখো হিসাব নিকাশ, কিছুই রবে না। লুকোচুরির এই যে খেলায়, প্রাণের যত দেওয়া নেওয়া, পূর্ণ হবে না।” আহারে গৌরিপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সেরা গানের একটি।  এখনো মনে দাগ কেটে আছে। এই ছবিতে উত্তম ছিলেন লক্ষেèৗর বিত্তবান পরিবারের সন্তান। বাবা চাইতেন ছেলে ব্যবসার হাল ধরবেন। কিন্তু ছেলে বাবার ব্যবসার হাল না ধরে গোপনে ভিন্ন নামে গান-বাজনা করত। বিষয়টি জানতে পেরে বাবা একদিন পুত্রকে বের করে দেন বাড়ি থেকে। বের করার মুহূর্তে বললেন, ‘‘গান বাজনা নিম্ন ঘরের বাইজি আর বাজে মেয়ে-ছেলেরাই করে।” বাবার কথায় ক্ষুব্ধ উত্তম চলে আসেন কলকাতায়। বাবারই বন্ধুর বাড়িতে না জেনে গাড়ির ড্রাইভারের চাকরি নেন। অন্যদিকে শুরু করেন রেডিওতে গান গাওয়া। বাবার বন্ধুর মেয়েটি গায়ক উত্তমের প্রেমে পড়ে। কিন্তু ভুলেও জানত না এই গায়কই তাদের বাড়ির ড্রাইভার। তাই রেডিওতে গান শুনে খুঁজে বের করার চেষ্টা করে শিল্পীকে। কিন্তু এই বেতারের গায়ককে কোথায় খুঁজে পাবে? খুঁজতে খুঁজতে উত্তমের বন্ধুর বাড়িতেও যান। কিন্তু খুঁজে পান না। এদিকে এক দিন উত্তমের মা অসুস্থ হয়ে পড়েন ছেলের চিন্তায়। অন্যদিকে কলকাতায় পুলিশকে উত্তমের বাবা দায়িত্ব দেন খুঁজে বের করার জন্য। এ সময়ে ক্যান্সার আক্রান্ত বন্ধুকে বাঁচাতে আড়াল থেকে বেরিয়ে কনসার্ট করার সিদ্ধান্ত নেন উত্তম। এই কনসার্টে আসেন উত্তমের বাবা ও গানের ভক্ত তনুজা। তনুজা বিস্মিত সামনে কাকে দেখছেন? অন্যদিকে বাবা হতবাক তাঁর সন্তান এত ভালো গান করে? আগের যুগের ছবিগুলোতে কাহিনী থাকত। গান থাকত। সবকিছুর অর্থ থাকত। এখন কোনো কিছুই নেই। জীবন খাতার প্রতি পাতায় হিসাবের খাতাগুলো এখন শুধুই লোভ-লালসার। জাগতিক ভোগবিলাস, আর লুটপাটে বিপন্ন হচ্ছে সমাজ। 

কীভাবে সব কিছু শেষ হচ্ছে সেই গল্পই শোনলাম সেদিন আমার অফিসে আসা স্নেহভাজন একজন এমপির কাছে। এমপি বললেন, আঙ্কেল একটি কথা বলতে চাই। বললাম বল। এমপি বললেন, আঙ্কেল আপনি তো জানেন পারিবারিকভাবে আমি ব্যবসা করি। পাঁচ-ছয় বছর আগে এক সরকারি ব্যাংকে গিয়েছিলাম ঋণের জন্য। ব্যাংক চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ভালোভাবে। অনেক কিছু নিয়ে আলাপ হয়। তিনি আমাকে উৎসাহিত করেন। আমিও খুশি মনে একটি প্রকল্পের জন্য ২০ কোটি টাকা ঋণের প্রস্তাব দিলাম। কাগজপত্র সব ঠিকঠাক। এর পরই সেই ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এলেন আমার কাছে। বললেন, আপনি ২০ কোটি টাকা নেবেন কেন? বললাম, আমার দরকার ২০ কোটি। এর বেশি দরকার নেই। ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, স্যার পাঠিয়েছেন আমাকে। আপনাকে ২০০ কোটি টাকা ঋণ দিতে বলেছেন। এই টাকা নিয়ে নিন। কথা শুনে ব্যবসায়ী এমপি বিস্মিত, হতবাক হলেন। তারপর বললেন, আপনারা কেন এত টাকা আমাকে দেবেন? আমার কাগজপত্র মাত্র ২০ কোটি টাকার। জবাবে ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, কাগজপত্র নিয়ে চিন্তা নেই। প্রয়োজনে অন্য নামে নিন। আপনার নামও দরকার নেই। দরকার হলে কাগজপত্র আমরা বানিয়ে নেব। তবে আমাদের একটা প্রস্তাব শুধু শুনতে হবে। ১০ শতাংশ দিয়ে দিতে হবে। হংকং চলে যাবে এই ১০ শতাংশ। আপনার টাকা দেশে রাখবেন না বিদেশে পাঠাবেন তা আপনার বিষয়। এই এমপি থতমত খেয়ে বললেন, আপনার চেয়ারম্যান সাহেবকে গিয়ে বলুন, আমার কোনো টাকার দরকার নেই। ঋণ নিয়ে বিপদ বাড়াতে চাই না। যা আছে তা নিয়ে থাকতে চাই। দরকার হয় সম্পদ বিক্রি করে ব্যবসা করব। সেই এমপি আমাকে আরও বললেন, আঙ্কেল ঋণ আমি নেইনি। আমি বললাম, তুমি নাওনি ঠিক। কিন্তু অনেকে নিয়েছেন। সেই দেনায় এখন সেই ব্যাংকটি সমস্যায় জর্জরিত। এভাবে কাজ-কারবার করে বাকি ব্যাংকগুলোর একই হাল দাঁড়িয়েছে। আর্থিক খাতে ডেকে আনা হয়েছে বিপদ। শুধু হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপের কথা আমরা জানি। কিন্তু এমন অনেক প্যাডসর্বস্ব গ্রুপ তৈরি হয়েছে গত ১১ বছরে। যারা ব্যাংকের টাকা মেরে চলে গেছে বিদেশে। এদের অনেকের খবরও আমরা জানি না। হঠাৎ হঠাৎ নাম শুনি। সর্বশেষ যেমন শুনেছি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এক বড় কর্মকর্তাও ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে কানাডাতে পাড়ি জমিয়েছেন। আর চট্টগ্রামের দুই ভাই ব্যাংকের টাকা নিয়ে বাদশাহী করছেন কানাডাতে। এই চোরেরাই ব্যাংকের সহায়তায় সর্বনাশ ডেকে এনেছে অর্থনীতির। যার সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে রয়েছেন অনেক ব্যাংক মালিক ও পরিচালক।

মাঝে মাঝে সব কিছু দেখে হতাশা বাড়ে আমাদেরও। এভাবে কত দিন? আসলে সমাজ ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি একবার নষ্ট হলে আর সহজে ঠিক হয় না। একটি ভুলের ইতিহাস বারবার ফিরে আসে নানারূপে। এতে হতাশা ও বৈষম্য বাড়ে। একপর্যায়ে অন্যায় ও অসঙ্গতির সঙ্গে লড়তে লড়তে ক্লান্ত হয়ে ওঠা মানুষ চুপ মেরে যায়। তখন সব কিছু খারাপ মানুষের দখলে চলে যায়। স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায় জীবনবোধ থেকে। সাহসী দক্ষ মানুষরা নিজেদের গুটিয়ে নেন। অথবা তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। সংকটগুলো থেকে যায়। আমলাতন্ত্র সংকট জিইয়ে রেখে নীরব আনন্দ ভোগ করে। একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ছে। সময়টা সম্ভবত ’৯৯ সাল। লন্ডনে ঘুরছিলাম একাকী। হঠাৎ দেখা ঢাকার তখনকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফের সঙ্গে। তিনি আমাকে পেয়েই হুলস্থূল শুরু করেন। একসঙ্গে ঘুরতে থাকি আমরা। সঙ্গে যোগ হন আমিনুল হক বাদশা ভাই ও সানু মিয়া। হানিফ ভাইকে নিয়ে গেলাম লন্ডন বাংলা টিভিতে। আমাদের বন্ধু গোলাম দস্তগীর নিশাত বাংলা টিভিতে দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নেন হানিফ ভাইয়ের। নিশাত একটি প্রশ্ন করলেন মেট্রোপলিটন সরকার নিয়ে। অনুষ্ঠান শেষে হানিফ ভাইকে বললাম, আপনার সরকার ক্ষমতায় এখন। এ বিষয়টি করতে পারছেন না কেন? জবাবে তিনি বললেন, সমস্যা এখানেই। আমার সরকার করেনি। অন্য কোনো সরকারও করবে না। আমলাতন্ত্র চায় না সংকটের সমাধান হোক। সমস্যা শেষ হয়ে গেলে তাদের কাজ কী? আমি দাবি জানিয়ে রাখছি নগরবাসীর স্বার্থে। হানিফ ভাই চলে গেলেন। তার ছেলে গত পাঁচ বছর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেন। এই নগরবাসীর সংকটের আর সমাধান হলো না। এখন নতুন মেয়রদের নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়েই দায়িত্ব শুরু করতে হবে। জানি না তাঁরা কতটা কী করবেন। এখন যদি কেউ প্রশ্ন করে, মেয়র সাহেবরা কী এই শহরকে বদলে দিতে পারেন? জবাবে অনেকে শোনাবেন, ৫৪ সেবা সংস্থার সমন্বয়হীনতার কথা। কেউ বলবেন, মেট্রোপলিটন সরকার না হলে কিছু হবে না। আবার কেউ বলবেন, সংকট চারদিকে। একজন মেয়র কীভাবে কী করবেন? কারও সঙ্গেই একমত নই। আমার হিসাব-নিকাশ সব সময় ভিন্ন।  ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি মানুষ চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। শুধু দরকার কর্মদক্ষতা আর ক্ষিপ্রগতিতে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা। এই শহরে প্রথম কাজটি করে দেখিয়েছিলেন হাবিবউল্লা বাহার চৌধুরী। তিনি মশা দমনে সফল হয়েছিলেন। সেই সময়ে এত আধুনিক যন্ত্রপাতিও ছিল না। এত মিডিয়াও ছিল না। তাঁর আন্তরিক চেষ্টাই  সফলতা এনে দিয়েছিল। এরপর চেষ্টা করে সাফল্য দেখান আনিসুল হক। রাজপথে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ করেই সড়ককে মুক্ত করেন তেজগাঁও, গাবতলী, বনানীতে।

বেশি কথা না বলে নির্বাচিত নতুন মেয়রদের কাজ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নগরীর মাত্র ১৪.৮৪ শতাংশ এবং ১৭.৩০ শতাংশ সমর্থনে তারা মেয়র। তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ মানুষের মন জয় করা। স্বপ্ন আর কর্মদক্ষতা থাকলে কোনো কিছু ঠেকে থাকে না। আর এই নগরকে বদলে দেওয়া কঠিন কিছু না। বলছি না জুলিয়ানির মতো ক্ষমতার প্রয়োগ দেখাবেন সবাই। মাফিয়াদের তছনছ করে নিউইয়র্ক সিটিকে বদলে দিয়েছিলেন জুলিয়ানি। আমরা জুলিয়ানি আশা করি না কিন্তু একজন আনিসুল হকের মতো কর্মদক্ষতা তো আশা করতে পারি। সড়ক ঠিক রাখা, আলোকিত করা, ফুটপাথ নাগরিক চলাচলে উপযোগী, সিসি টিভির আওতায় আনা অসম্ভব নয়। নারী ও পুরুষদের জন্য পরিবেশ উপযোগী টয়লেট করতে কেউ তো কাউকে না করছে না। আনিসুল হক গুলশানে বাস সার্ভিস চালু করেছিলেন। ব্যবসায়ীদের সহায়তায় সিসিটিভি চালু করেছিলেন। সিসিটিভি দেখে অপরাধী শনাক্তে সহায়তা পায় পুলিশ। এই পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে যানজট দূর করতে পার্কিং সিস্টেম উন্নত করা কি অসম্ভব? ইচ্ছা থাকলে পরিকল্পিতভাবে মশা দমন করাও সম্ভব। একজন সরকারি কর্মকর্তার কথা জানি নাম ছিল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। সচিবালয়ের দুই রুমের একটি কক্ষ নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে এলজিইডিকে বিকশিত করেছেন বিশাল সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে। মন্ত্রী-এমপিদের তদবিরকে গুরুত্ব দিতেন না। আবার পত্রিকায় কোনো এলাকার সংকটের কথা শুনে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতেন। মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা হিসেবে অঙ্গীকার ছিল দেশের প্রতি। মানুষের প্রতি। এখন কারও কোনো অঙ্গীকার নেই। জনগণকে কেউ এখন আর গুরুত্ব দেয় না। জনগণের চাওয়া-পাওয়া সবার কাছেই অর্থহীন। ঠিকমতো ভোটাধিকারের প্রয়োগ থাকলে এই অহমিকা কারও থাকত না। বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি সহনশীল। কিন্তু এই সহনশীল মানুষই বঙ্গবন্ধুর এক নির্দেশে একটি দেশ স্বাধীন করে বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছিল। এই জনগণকে বেশি অবজ্ঞা করা কারও জন্যই দীর্ঘ মেয়াদে ভালো কিছু না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন