শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
এমপি চাইলেন ২০, ব্যাংক বলল ২০০ কোটি

কেউ বুঝতে চায় না এই জীবন এই জগৎ বড় রহস্যময়। সাময়িক মনে হবে সব কিছু স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা অনেক বেশি কঠিন। ইসলামের ইতিহাসে সাহসী শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। শাসন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও ক্ষিপ্রগতিতে সিদ্ধান্ত নিতেন। মুহূর্তের সিদ্ধান্তে তছনছ করে ফেলতেন সব কিছু। দুঃসাহসী এই খলিফা ছিলেন সবার চেয়ে আলাদা। সুশাসক হিসেবেও তাঁর খ্যাতি ছিল বিশ্বময়। সাহসী শাসক ওমর (রা.) অপসারণ করেছিলেন দুনিয়া কাঁপানো তাঁর বিশ্বস্ত সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে। সে সময়ে উচ্চপর্যায়ের কেউই কল্পনাতেও নেননি এমন সিদ্ধান্ত হতে পারে। কারণ খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। যেদিকে ছুটতেন যুদ্ধ জয় করে ফিরতেন। ছোট-বড় ১০০টি যুদ্ধে জয়ী হন খালিদ। খালিদের সামনে যাওয়া মানে দেশ জয় করে ফেরা। যুদ্ধের আজকের দুনিয়ার আধুনিক কৌশলের যাত্রা খালিদের হাত ধরে। খালিদ জানতেন কী করে জয় করতে হয়। একজন কবি খালিদের প্রশংসাসূচক কবিতা লেখায় ১০ হাজার দেরহাম দান করেন। এ কারণে খালিদ অপসারিত হলেন। অপসারণের কথা শুনে খলিফা থমকে যান। কিন্তু সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। এই বিদায়ের চার বছর পর খালিদ মৃত্যুবরণ করেন। অন্যদিকে হজরত ওমর (রা.) জীবন দেন অতি সাধারণ এক ঘটনায়। ইতিহাসের বেদনাদায়ক সেই ঘটনা ঘটে মসজিদে নববীতে নামাজের ইমামতি করার সময়। সামান্য একটা ভুল বোঝাবুঝির বিচার যায় ওমরের কাছে। ন্যায়বিচারক হিসেবে ওমরের সুনাম ছিল। আবু লুলু নামে খ্যাত পিরুজ নাহাওয়ান্দি নামের এক পার্সিয়ান দাস এক দিন তার মনিবের বিরুদ্ধে বিচার নিয়ে যান। তার অভিযোগ ছিল, মনিব মুগিরা তার ওপর বেশি কর ধার্য করেছেন। এ অন্যায় মেনে নেওয়া যায় না। মুগিরাকে ডেকে নেন ওমর। জানতে চান এ বিষয়ে। মুগিরার জবাব শুনে ওমর বুঝতে পারেন পিরুজের দাবি সঠিক নয়। তাই তিনি রায় দেন, ধার্য করা কর সঠিক ছিল। পিরুজ এই রায়ে খুশি হলেন না। ভীষণ ক্ষুব্ধ হলেন। বিচার শেষে হজরত ওমর (রা.) বললেন, পিরুজ তুমি বায়ুকল নির্মাণ করতে জান শুনেছি। আমাকে একটি বায়ুকল (উইন্ডমিল) তৈরি করে দেবে? জবাবে পিরুজ বলল, অবশ্যই করে দেব। এমন বায়ুকল তৈরি করব সারা দুনিয়া মনে রাখবে। তার এই কথার মর্মার্থ তখন কেউ বুঝতে পারেনি। বিচার থেকে বের হয়ে পিরুজ হত্যার পরিকল্পনা নেয় ইসলামের ইতিহাসের সবচেয়ে দাপুটে শাসককে। মসজিদে নববীতে ইমামতি করার সময় ছুরি দিয়ে আক্রমণ করে ওমরকে। পরপর ছয়বার করা ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন হজরত ওমর (রা.)। তিন দিন পর মৃত্যুবরণ করেন। 

হিসাব-নিকাশ করেই চলি আমরা। ছোট্ট একটা জীবনে কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। কেউ বুঝি না প্রতিযোগিতার এই বাজারে এক দিন কিছুই থাকবে না। সব কিছু তছনছ হয়ে যাবে। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ বড় অদ্ভুত। এই জগৎ সংসার আরও কঠিন। আরও জটিল। এখানে এখন সবাই চলে যার যার হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে। দেওয়া নেওয়া নামে ষাটের দশকের একটি আলোচিত ছবি ছিল। এই ছবিতে উত্তমের সঙ্গে সুচিত্রা ছিলেন না। অভিনয় করেছেন তনুজা। একটু ভিন্নমাত্রার অভিনেত্রী। কিন্তু ছবিতে উত্তম থাকলে আর কিছু লাগে না। তার সঙ্গে শ্যামল মিত্রের দরদি গলার গান থাকলে তো কথাই নেই। এই ছবির একটি গান ছিল- “জীবন খাতার প্রতি পাতায়, যতই লেখো হিসাব নিকাশ, কিছুই রবে না। লুকোচুরির এই যে খেলায়, প্রাণের যত দেওয়া নেওয়া, পূর্ণ হবে না।” আহারে গৌরিপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সেরা গানের একটি।  এখনো মনে দাগ কেটে আছে। এই ছবিতে উত্তম ছিলেন লক্ষেèৗর বিত্তবান পরিবারের সন্তান। বাবা চাইতেন ছেলে ব্যবসার হাল ধরবেন। কিন্তু ছেলে বাবার ব্যবসার হাল না ধরে গোপনে ভিন্ন নামে গান-বাজনা করত। বিষয়টি জানতে পেরে বাবা একদিন পুত্রকে বের করে দেন বাড়ি থেকে। বের করার মুহূর্তে বললেন, ‘‘গান বাজনা নিম্ন ঘরের বাইজি আর বাজে মেয়ে-ছেলেরাই করে।” বাবার কথায় ক্ষুব্ধ উত্তম চলে আসেন কলকাতায়। বাবারই বন্ধুর বাড়িতে না জেনে গাড়ির ড্রাইভারের চাকরি নেন। অন্যদিকে শুরু করেন রেডিওতে গান গাওয়া। বাবার বন্ধুর মেয়েটি গায়ক উত্তমের প্রেমে পড়ে। কিন্তু ভুলেও জানত না এই গায়কই তাদের বাড়ির ড্রাইভার। তাই রেডিওতে গান শুনে খুঁজে বের করার চেষ্টা করে শিল্পীকে। কিন্তু এই বেতারের গায়ককে কোথায় খুঁজে পাবে? খুঁজতে খুঁজতে উত্তমের বন্ধুর বাড়িতেও যান। কিন্তু খুঁজে পান না। এদিকে এক দিন উত্তমের মা অসুস্থ হয়ে পড়েন ছেলের চিন্তায়। অন্যদিকে কলকাতায় পুলিশকে উত্তমের বাবা দায়িত্ব দেন খুঁজে বের করার জন্য। এ সময়ে ক্যান্সার আক্রান্ত বন্ধুকে বাঁচাতে আড়াল থেকে বেরিয়ে কনসার্ট করার সিদ্ধান্ত নেন উত্তম। এই কনসার্টে আসেন উত্তমের বাবা ও গানের ভক্ত তনুজা। তনুজা বিস্মিত সামনে কাকে দেখছেন? অন্যদিকে বাবা হতবাক তাঁর সন্তান এত ভালো গান করে? আগের যুগের ছবিগুলোতে কাহিনী থাকত। গান থাকত। সবকিছুর অর্থ থাকত। এখন কোনো কিছুই নেই। জীবন খাতার প্রতি পাতায় হিসাবের খাতাগুলো এখন শুধুই লোভ-লালসার। জাগতিক ভোগবিলাস, আর লুটপাটে বিপন্ন হচ্ছে সমাজ। 

কীভাবে সব কিছু শেষ হচ্ছে সেই গল্পই শোনলাম সেদিন আমার অফিসে আসা স্নেহভাজন একজন এমপির কাছে। এমপি বললেন, আঙ্কেল একটি কথা বলতে চাই। বললাম বল। এমপি বললেন, আঙ্কেল আপনি তো জানেন পারিবারিকভাবে আমি ব্যবসা করি। পাঁচ-ছয় বছর আগে এক সরকারি ব্যাংকে গিয়েছিলাম ঋণের জন্য। ব্যাংক চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় ভালোভাবে। অনেক কিছু নিয়ে আলাপ হয়। তিনি আমাকে উৎসাহিত করেন। আমিও খুশি মনে একটি প্রকল্পের জন্য ২০ কোটি টাকা ঋণের প্রস্তাব দিলাম। কাগজপত্র সব ঠিকঠাক। এর পরই সেই ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এলেন আমার কাছে। বললেন, আপনি ২০ কোটি টাকা নেবেন কেন? বললাম, আমার দরকার ২০ কোটি। এর বেশি দরকার নেই। ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, স্যার পাঠিয়েছেন আমাকে। আপনাকে ২০০ কোটি টাকা ঋণ দিতে বলেছেন। এই টাকা নিয়ে নিন। কথা শুনে ব্যবসায়ী এমপি বিস্মিত, হতবাক হলেন। তারপর বললেন, আপনারা কেন এত টাকা আমাকে দেবেন? আমার কাগজপত্র মাত্র ২০ কোটি টাকার। জবাবে ব্যাংক কর্মকর্তা বললেন, কাগজপত্র নিয়ে চিন্তা নেই। প্রয়োজনে অন্য নামে নিন। আপনার নামও দরকার নেই। দরকার হলে কাগজপত্র আমরা বানিয়ে নেব। তবে আমাদের একটা প্রস্তাব শুধু শুনতে হবে। ১০ শতাংশ দিয়ে দিতে হবে। হংকং চলে যাবে এই ১০ শতাংশ। আপনার টাকা দেশে রাখবেন না বিদেশে পাঠাবেন তা আপনার বিষয়। এই এমপি থতমত খেয়ে বললেন, আপনার চেয়ারম্যান সাহেবকে গিয়ে বলুন, আমার কোনো টাকার দরকার নেই। ঋণ নিয়ে বিপদ বাড়াতে চাই না। যা আছে তা নিয়ে থাকতে চাই। দরকার হয় সম্পদ বিক্রি করে ব্যবসা করব। সেই এমপি আমাকে আরও বললেন, আঙ্কেল ঋণ আমি নেইনি। আমি বললাম, তুমি নাওনি ঠিক। কিন্তু অনেকে নিয়েছেন। সেই দেনায় এখন সেই ব্যাংকটি সমস্যায় জর্জরিত। এভাবে কাজ-কারবার করে বাকি ব্যাংকগুলোর একই হাল দাঁড়িয়েছে। আর্থিক খাতে ডেকে আনা হয়েছে বিপদ। শুধু হলমার্ক, বিসমিল্লাহ গ্রুপের কথা আমরা জানি। কিন্তু এমন অনেক প্যাডসর্বস্ব গ্রুপ তৈরি হয়েছে গত ১১ বছরে। যারা ব্যাংকের টাকা মেরে চলে গেছে বিদেশে। এদের অনেকের খবরও আমরা জানি না। হঠাৎ হঠাৎ নাম শুনি। সর্বশেষ যেমন শুনেছি একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এক বড় কর্মকর্তাও ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা নিয়ে কানাডাতে পাড়ি জমিয়েছেন। আর চট্টগ্রামের দুই ভাই ব্যাংকের টাকা নিয়ে বাদশাহী করছেন কানাডাতে। এই চোরেরাই ব্যাংকের সহায়তায় সর্বনাশ ডেকে এনেছে অর্থনীতির। যার সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে রয়েছেন অনেক ব্যাংক মালিক ও পরিচালক।

মাঝে মাঝে সব কিছু দেখে হতাশা বাড়ে আমাদেরও। এভাবে কত দিন? আসলে সমাজ ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি একবার নষ্ট হলে আর সহজে ঠিক হয় না। একটি ভুলের ইতিহাস বারবার ফিরে আসে নানারূপে। এতে হতাশা ও বৈষম্য বাড়ে। একপর্যায়ে অন্যায় ও অসঙ্গতির সঙ্গে লড়তে লড়তে ক্লান্ত হয়ে ওঠা মানুষ চুপ মেরে যায়। তখন সব কিছু খারাপ মানুষের দখলে চলে যায়। স্বাভাবিকতা হারিয়ে যায় জীবনবোধ থেকে। সাহসী দক্ষ মানুষরা নিজেদের গুটিয়ে নেন। অথবা তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। সংকটগুলো থেকে যায়। আমলাতন্ত্র সংকট জিইয়ে রেখে নীরব আনন্দ ভোগ করে। একটি পুরনো ঘটনা মনে পড়ছে। সময়টা সম্ভবত ’৯৯ সাল। লন্ডনে ঘুরছিলাম একাকী। হঠাৎ দেখা ঢাকার তখনকার মেয়র মোহাম্মদ হানিফের সঙ্গে। তিনি আমাকে পেয়েই হুলস্থূল শুরু করেন। একসঙ্গে ঘুরতে থাকি আমরা। সঙ্গে যোগ হন আমিনুল হক বাদশা ভাই ও সানু মিয়া। হানিফ ভাইকে নিয়ে গেলাম লন্ডন বাংলা টিভিতে। আমাদের বন্ধু গোলাম দস্তগীর নিশাত বাংলা টিভিতে দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নেন হানিফ ভাইয়ের। নিশাত একটি প্রশ্ন করলেন মেট্রোপলিটন সরকার নিয়ে। অনুষ্ঠান শেষে হানিফ ভাইকে বললাম, আপনার সরকার ক্ষমতায় এখন। এ বিষয়টি করতে পারছেন না কেন? জবাবে তিনি বললেন, সমস্যা এখানেই। আমার সরকার করেনি। অন্য কোনো সরকারও করবে না। আমলাতন্ত্র চায় না সংকটের সমাধান হোক। সমস্যা শেষ হয়ে গেলে তাদের কাজ কী? আমি দাবি জানিয়ে রাখছি নগরবাসীর স্বার্থে। হানিফ ভাই চলে গেলেন। তার ছেলে গত পাঁচ বছর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেন। এই নগরবাসীর সংকটের আর সমাধান হলো না। এখন নতুন মেয়রদের নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়েই দায়িত্ব শুরু করতে হবে। জানি না তাঁরা কতটা কী করবেন। এখন যদি কেউ প্রশ্ন করে, মেয়র সাহেবরা কী এই শহরকে বদলে দিতে পারেন? জবাবে অনেকে শোনাবেন, ৫৪ সেবা সংস্থার সমন্বয়হীনতার কথা। কেউ বলবেন, মেট্রোপলিটন সরকার না হলে কিছু হবে না। আবার কেউ বলবেন, সংকট চারদিকে। একজন মেয়র কীভাবে কী করবেন? কারও সঙ্গেই একমত নই। আমার হিসাব-নিকাশ সব সময় ভিন্ন।  ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি মানুষ চাইলে অনেক কিছু করতে পারে। শুধু দরকার কর্মদক্ষতা আর ক্ষিপ্রগতিতে স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা। এই শহরে প্রথম কাজটি করে দেখিয়েছিলেন হাবিবউল্লা বাহার চৌধুরী। তিনি মশা দমনে সফল হয়েছিলেন। সেই সময়ে এত আধুনিক যন্ত্রপাতিও ছিল না। এত মিডিয়াও ছিল না। তাঁর আন্তরিক চেষ্টাই  সফলতা এনে দিয়েছিল। এরপর চেষ্টা করে সাফল্য দেখান আনিসুল হক। রাজপথে দাঁড়িয়ে যুদ্ধ করেই সড়ককে মুক্ত করেন তেজগাঁও, গাবতলী, বনানীতে।

বেশি কথা না বলে নির্বাচিত নতুন মেয়রদের কাজ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নগরীর মাত্র ১৪.৮৪ শতাংশ এবং ১৭.৩০ শতাংশ সমর্থনে তারা মেয়র। তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ মানুষের মন জয় করা। স্বপ্ন আর কর্মদক্ষতা থাকলে কোনো কিছু ঠেকে থাকে না। আর এই নগরকে বদলে দেওয়া কঠিন কিছু না। বলছি না জুলিয়ানির মতো ক্ষমতার প্রয়োগ দেখাবেন সবাই। মাফিয়াদের তছনছ করে নিউইয়র্ক সিটিকে বদলে দিয়েছিলেন জুলিয়ানি। আমরা জুলিয়ানি আশা করি না কিন্তু একজন আনিসুল হকের মতো কর্মদক্ষতা তো আশা করতে পারি। সড়ক ঠিক রাখা, আলোকিত করা, ফুটপাথ নাগরিক চলাচলে উপযোগী, সিসি টিভির আওতায় আনা অসম্ভব নয়। নারী ও পুরুষদের জন্য পরিবেশ উপযোগী টয়লেট করতে কেউ তো কাউকে না করছে না। আনিসুল হক গুলশানে বাস সার্ভিস চালু করেছিলেন। ব্যবসায়ীদের সহায়তায় সিসিটিভি চালু করেছিলেন। সিসিটিভি দেখে অপরাধী শনাক্তে সহায়তা পায় পুলিশ। এই পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে যানজট দূর করতে পার্কিং সিস্টেম উন্নত করা কি অসম্ভব? ইচ্ছা থাকলে পরিকল্পিতভাবে মশা দমন করাও সম্ভব। একজন সরকারি কর্মকর্তার কথা জানি নাম ছিল কামরুল ইসলাম সিদ্দিক। সচিবালয়ের দুই রুমের একটি কক্ষ নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। প্রধান প্রকৌশলী হিসেবে এলজিইডিকে বিকশিত করেছেন বিশাল সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে। মন্ত্রী-এমপিদের তদবিরকে গুরুত্ব দিতেন না। আবার পত্রিকায় কোনো এলাকার সংকটের কথা শুনে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতেন। মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা হিসেবে অঙ্গীকার ছিল দেশের প্রতি। মানুষের প্রতি। এখন কারও কোনো অঙ্গীকার নেই। জনগণকে কেউ এখন আর গুরুত্ব দেয় না। জনগণের চাওয়া-পাওয়া সবার কাছেই অর্থহীন। ঠিকমতো ভোটাধিকারের প্রয়োগ থাকলে এই অহমিকা কারও থাকত না। বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশি সহনশীল। কিন্তু এই সহনশীল মানুষই বঙ্গবন্ধুর এক নির্দেশে একটি দেশ স্বাধীন করে বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছিল। এই জনগণকে বেশি অবজ্ঞা করা কারও জন্যই দীর্ঘ মেয়াদে ভালো কিছু না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু
একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক
কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ
জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়
খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন
কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ
চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা
প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক
বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা