শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ওষুধ এবং ওষুধ রাজনীতি

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ওষুধ এবং ওষুধ রাজনীতি

একজন রোগীর রোগ নিরাময়ের জন্য শুধু ডাক্তারের কৃতিত্ব পাওয়া উচিত নয়। কৃতিত্ব হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ সরকার, হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (HCP) অর্থাৎ ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, ক্লিনার ওষুধপত্র (গুণগত মানের) অর্থাৎ ওষুধ তৈরির কারখানার শ্রমিক থেকে মালিক পর্যন্ত। গুণগত মানের ওষুধ আমার মতে এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নার্স অথবা রোগীর অ্যাটেনড্যান্টের, কেননা সময়মতো রোগীকে তারাই ওষুধ সেবনে সহায়তা করেন। রোগীর বিছানাপত্র পরিষ্কার করা, রোগীকে টয়লেটে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে আনা-নেওয়া করা এটাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। ডাক্তারের ভূমিকা হলো সঠিক রোগ নির্ণয় করা এবং ওষুধের মাত্রা ও সেবন পদ্ধতি নির্ধারণ করে দেওয়া।

১৯৭২ সালে তদানীন্তন আইপিজিএমঅ্যান্ডআর ব্লাডব্যাংক উদ্বোধন করতে গিয়ে রাষ্ট্রপিতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমার দেশের রোগীদের  Bed Pan ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীর পাশে পড়ে থাকে, সুইপার নেই বলে তা সরানো হয় না, আমি বিলেতে দেখেছি এমন কি প্রফেসর নিজে  Bed Pan  সরিয়ে নিয়ে যান, তার দৃষ্টিগোচর হলে।’ ১৯৬৮-৭০ সালে আমি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্র। আমাদের ভাগ্য বড়ই নির্মম ও নিষ্ঠুর। আমরা হলাম মার্শাল ল প্রডাক্ট বা পণ্য। আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের নির্মম কশাঘাতের শেষ কয়েকদিন ’৬৮-এর মার্চ। এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের চারদিকে কঠোর নিরাপত্তা। ’৭০-এর এপ্রিলে ইয়াহিয়া খানের সামরিক আইন, ভিক্টোরিয়া কলেজের চারদিকে কঠোর নিরাপত্তার মাধ্যমে এইচএসসি পরীক্ষা। ভাবতে অবাক লাগে। ’৭০ সালে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়ে পুরো ’৭১ সাল স্বাধীনতা সংগ্রামে দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে লিপ্ত থাকায়, পাঁচ বছরের স্থলে ছয় বছরে এমবিবিএস শেষ পর্বে পরীক্ষা দিতে হয় ’৭৬ সালে। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও আবার জিয়াউর রহমানের মার্শাল ল। অর্থাৎ মার্শাল ল প্রডাক্ট। বলছিলাম, ’৬৮ সালের সেপ্টেম্বরের কথা। আমাদের এলাকার এক ভদ্রলোক, কুমিল্লার চকবাজার এলাকা থেকে নিখোঁজ। পরে জানতে পারলাম, সীমান্ত, রক্ষীবাহিনী (EPR) ইস্ট পাকিস্তান রাইফেল্স তাকে সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে গেছে। কারণ তার ব্যবসা ছিল- এপারের পণ্য ওপারে প্রেরণ এবং ওপার থেকে পণ্য এপারে আনয়ন। তিনি পাচার করতেন ওষুধ। ত্রিপুরা থেকে আসত গরম মশলা। তাই ধরা পড়ে জেলখানায়। আবার কিছুদিন পর ছাড়াও পেয়ে গেলেন। তখনো কিন্তু দেশে সামরিক আইন। অর্থাৎ পাকিস্তানের সামরিক আইন শেষ দিকে এসে অর্থাৎ পাকিস্তানের ক্রান্তিকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর জন্য লুটপাটের সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা ছাড়া আর কিছুই ছিল না। কেননা EPR-এর অধিকাংশ সদস্যই ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানি। পূর্ব পাকিস্তানি অর্থাৎ বাঙালিদের চাকরি পাওয়াটা ছিল সোনার হরিণ খুঁজে পাওয়ার মতো। পাকিস্তান আমলে বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানিগুলো, (GLAXO, SQUIB, MAY & BAKER, Pfizer Hoechst) যেসব ওষুধ তৈরি করত তা ভারতের উৎপাদিত ওষুধের গুণগত মানের চেয়ে অনেক উন্নতমানের ছিল।

বর্তমানেও আমাদের ওষুধের গুণগত মান খুব খারাপ, আমি তা বলব না। আমাদের যেই ওষুধ বাজার পেয়ে যায় তা যেভাবেই হোক নকল কারখানায় তৈরি হয়ে যায়। আগে জানতাম চাইনিজরা নকলে দক্ষ, এখনো আছে। কিন্তু আমরা কী করে এত বড় গুণের অধিকারী হলাম তা জানি না। বহুজাতিক কোম্পানি Aventis -এর একটি ওষুধ Notezine (Diethylcarbamazine)  ব্যবহার করা হয় বিশেষভাবে Filarisis -এর কারণে Eosinophilia এবং কাশি হলে তা নিরাময়ের জন্য খুবই ধন্বন্তরি ওষুধ। আমার এক রোগী মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হয়ে কাশির জন্য আমার কাছে এলে আনুষঙ্গিক সব পরীক্ষা করে Eosinophil Count বেশি ছাড়া অন্য কিছু না পেয়ে আমার সহপাঠী, মেডিকেল কলেজে ছয় বছর একসঙ্গে পার্টনার হিসেবে লেখাপড়া করা, মেডিসিন ও নিউরোমেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এ কে এম আনোয়ারউল্লাহর পরামর্শ নিই এবং কোনো নিউরোলজিক্যাল ও মানসিক রোগের রোগী নয় (হিস্টেরিক) এই চিন্তা করে সঠিক মাত্রায় Notezine -এর ব্যবস্থাপত্র দিই। রোগী ২১ দিনের ওষুধের কোর্স করে এলে পরে কাশি বিন্দুমাত্রও কমেনি বরং বেড়েছে। তাই বাড়ির পাশে আরশীনগরে (কলকাতা) রোগী চলে যায়। সেখানকার ডাক্তার ঠিক একই ওষুধ BENOCIDE (Diethylcarbamazine)  একই মাত্রায় সেবনের জন্য দিলে সাত দিনের মধ্যে দেশে চলে আসেন। ফিরে এসে রুদ্রমূর্তি ধারণ করে আমাকে বললেন, ‘ডাক্তার সাহেব! আপনারা ছয় মাস ধরে আমাকে কী চিকিৎসাা দিলেন, ওইখানে শুধু একটি ওষুধ গরম পানি দিয়ে খেতে দিলেন ছয় দিনের মধ্যে ভালো হয়ে গেলাম।’ আমি জিজ্ঞাসা করলাম ওষুধটা কী? তিনি দেখালেন। তাকে বুঝিয়ে বললাম আমরা যা দিয়েছি, তারাও একই ওষুধ দিয়েছেন শুধু দুই কোম্পানির দুই নাম। আমাদেরটাও বহুজাতিক কোম্পানির ওষুধ, তাদেরটাও ঠিক একই। আমি তখন Aventis Pharma তে চাকরি করেন আমার দীর্ঘদিনের সুহৃদ জামসেরুজ্জামানকে টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করতে তিনি বললেন, ‘আমরা তো এ ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছি অনেক আগে এবং বাজারে যা ছিল তাও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ চলে যাওয়ায় উঠিয়ে নিয়ে আসছি।’ এখন প্রশ্ন হলো- ওষুধ কি মেয়াদোত্তীর্ণ, নাকি নকল? তখনকার সময়ের মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভদের লেখাপড়া, জ্ঞান-গরিমা, আচার-ব্যবহার সেখান থেকে ডাক্তারদের অনেক শেখার ছিল। জামসেরুজ্জামান ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি বল দোষটা কার? আর তোমরা কেন সঠিক সময়ে এসব তথ্য আমাদের দাওনি? সে-ই নিজে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এক ফার্মেসি থেকে এক Strip Notezine  এনে দেখাল, এসব কারণে ওষুধটা নকল।

আমি এখানে কাউকে দোষ দিচ্ছি না। এখানে প্রতিযোগিতা দায়ী। সেই প্রতিযোগিতা হলো, দ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতা। মহাত্মা গান্ধীজি ১৯০৫ সালে যে সাতটা মৃত্যুসম পাপকর্মের কথা বলেছিলেন তার দুটো হলো-  Wealth without work   অর্থাৎ বিনা পরিশ্রমে সম্পদের মালিক হওয়া, যেটা আমার দেশে শুধু ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করা ব্যবসার নামে। দ্বিতীয়টা হলো Commerce without Morality  নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য। সাম্প্রতিক পিয়াজের বাজার তার প্রকৃত উদাহরণ। পাইকারি বিক্রেতা ৩০ টাকা দরে বিক্রি করেও লাভ করতেন। তার স্টক শেষ না হওয়া পর্যন্ত ৩০ টাকা দরে বিক্রি করলে কোনো ক্ষতি হতো না, বরং নৈতিকতা তাকে অনেক বড় করে তুলত, কিন্তু তিনিও দাম বাড়িয়ে দিলেন। আবারও সেই একই কথা-  অতিদ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতা। Vibramycin, Pfizer   কোম্পানির একটা ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক)। ১৯৭৪ সালের পর বেশ কয়েক বছর দাপটের সঙ্গে সার্জিক্যাল রোগীর এবং সার্জনদের ওপর দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করে গিয়েছিল। আমাদের অতিপ্রিয় শিক্ষক, সার্জন এবং পন্ডিত ব্যক্তি নূরুল হক সরকার স্যার পেটের যে কোনো অপারেশনের আগে রক্তের শিরার মাধ্যমে দুই ভায়াল ইনজেকশন দিয়ে অপারেশনের পরে আর একটি দিয়ে Antibiotic- -এর কাজ সেরে দিতেন। সেই দুর্দমনীয় রাজত্ব ফাইজারের আবিষ্কৃত ২৫ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিমজ্জিত হয়ে গেল বাংলাদেশ। তখন এর একটা ক্যাপসুলের দাম ছিল ৫ টাকা, তখন দেশি কোম্পানিগুলো বিদেশ থেকে গুণগত মানবিবর্জিত কাঁচামাল এনে তা দুটি করে ক্যাপসুল বিক্রি শুরু করল। Vibramycin   তখন বাজারে মার খেতে শুরু করল। চট্টগ্রাম অঞ্চলের এক বিশেষ ব্যক্তিত্ব তখন মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভ ছিলেন, কিন্তু জ্ঞানের মাত্রায় সত্যিই দক্ষ ক্যামিস্ট, তিনি বললেন এখন থেকে আমাদের Vibramycin  -এর দাম কমে যাবে তবে তা Doxicap   নামে পাওয়া যাবে। এ নামে আমরা বাজারজাত করছি। আমার মনে প্রচন্ড খটকা লাগল। বয়সে বড় হলেও বন্ধুর মতো মোহাম্মদ আলী ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম। আমাকে আপনার রহস্যটা খুলে বলতে হবে। তিনি জবাব দিলেন, দেশীয় কোম্পানিগুলো যেসব উৎস থেকে কাঁচামাল এনে তা বাজারজাত করছে, আমাদেরও বাজারে টিকে থাকতে হলে ওইসব উৎস থেকে কাঁচামাল আমদানি করতে হবে। যেহেতু আমরা Pfizer  থেকে কাঁচামাল এনে বাজারে টিকে থাকতে পারব না, তাই কোম্পানির অনুমতিসাপেক্ষে অন্য উৎস থেকে কাঁচামাল এনে ওষুধ তৈরির অনুমতি পেয়েছি, তবে Pfizer-Gi Brand Name Vibramycin   ব্যবহার করতে পারব না, শর্তে। এই হলো ওষুধের রাজনীতি ও দুর্নীতি। এবং চভরুবৎ-এর মতো বিশ্ববিখ্যাত একটা কোম্পানির বাংলাদেশ চ্যাপ্টার একই ওষুধ কাঁচামালের উৎস পরিবর্তন এবং নাম পরিবর্তন করে ব্যবসায় টিকে রইল। সম্ভবত ১৯৭৭-৭৮ সালের কথা, হঠাৎ করে তৎকালীন পিজি হাসপাতালের পরিচালক সর্বজনশ্রদ্ধেয় অধ্যাপক নূরুল ইসলাম একটি গবেষণা প্রশ্নপত্র পাঠালেন সব ডাক্তারের কাছে। সারমর্ম হলো-  ১৯২১ সালে আবিষ্কৃত Novalgin ব্যবহার করে কারও Bone marrow depression  হয়েছে কিনা? কে কী উত্তর দিয়েছে জানি না। ট্যাবলেট হিসেবে, ড্রপ হিসেবে এমনকি ইনজেকশন হিসেবে Novalgin  পাওয়া যেত। আমি একটা ফরম পূরণ করে লিখেছিলাম, যেহেতু আমি মেডিকেল প্র্যাকটিস করি না। এবং বাচ্চাদের টনসিল অপারেশনের পরে তীব্র ব্যথার কারণে নভালজিন ড্রপ প্রচুর ব্যবহার করেছি ভর্তি রোগীদের জন্য তবে এমন কোনো তথ্য পাইনি। অধিকন্তু আমি মেডিকেল কলেজে ভর্তির পরে ১৯৭০-৭৮ পর্যন্ত কয়েক হাজার নভালজিন ট্যাবলেট খেয়েছি মাথাব্যথার জন্য। আমারও Bone marrow depres হয়নি। কিন্তু শেষাবধি বাংলাদেশে  Novalgin  নিষিদ্ধ হলো। যদিও এখনো হোয়েকস্ট কোম্পানির তৈরি এ ওষুধ ভারত, জার্মানিসহ পৃথিবীর অনেক দেশেই পাওয়া যাচ্ছে এমনকি ওটিসি ড্রাগ হিসেবে। ২০১৮ সালে এসে  Novalgin  -এর ব্যবহার নিষিদ্ধ হয়েছে সুইডেন, আমেরিকা, ইংল্যান্ডসহ অনেক দেশে।

নতুন ধান্দা হলো Ranitide নিয়ে। দেশ হঠাৎ করে প্রচার হলো জিএসকে কোম্পানি অর্থাৎ ব্রিটিশ কোম্পানি জানিয়ে দিল তার ভিতরে ক্যান্সারের উপাদান আছে। প্রশ্ন হলো, ১৯৮১ সালে আবিষ্কৃত ও ২০১৮ সাল পর্যন্ত অবিরামভাবে ব্যবহৃত এ ওষুধ এত দিন যারা ব্যবহার করেছিলেন, তাদের কী হবে? নাকি তার চেয়ে অনেক বেশি দামে বিক্রি হওয়ার জন্য উৎপাদিত অ্যান্টি আলসারেস্টগুলো বাজার পাচ্ছে না এবং মুনাফার হার কমে যাচ্ছে, সেটা কি কোনো কারণ নয়? কতটি গবেষণা হয়েছে? কত লোক ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছে, তার বিশদ ব্যাখ্যা আমাদের জন্য প্রয়োজন ছিল।

লেখক : সাবেক উপাচার্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত
যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন