শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ওষুধ এবং ওষুধ রাজনীতি

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ওষুধ এবং ওষুধ রাজনীতি

একজন রোগীর রোগ নিরাময়ের জন্য শুধু ডাক্তারের কৃতিত্ব পাওয়া উচিত নয়। কৃতিত্ব হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ সরকার, হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (HCP) অর্থাৎ ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, ক্লিনার ওষুধপত্র (গুণগত মানের) অর্থাৎ ওষুধ তৈরির কারখানার শ্রমিক থেকে মালিক পর্যন্ত। গুণগত মানের ওষুধ আমার মতে এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নার্স অথবা রোগীর অ্যাটেনড্যান্টের, কেননা সময়মতো রোগীকে তারাই ওষুধ সেবনে সহায়তা করেন। রোগীর বিছানাপত্র পরিষ্কার করা, রোগীকে টয়লেটে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে আনা-নেওয়া করা এটাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। ডাক্তারের ভূমিকা হলো সঠিক রোগ নির্ণয় করা এবং ওষুধের মাত্রা ও সেবন পদ্ধতি নির্ধারণ করে দেওয়া।

১৯৭২ সালে তদানীন্তন আইপিজিএমঅ্যান্ডআর ব্লাডব্যাংক উদ্বোধন করতে গিয়ে রাষ্ট্রপিতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমার দেশের রোগীদের  Bed Pan ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীর পাশে পড়ে থাকে, সুইপার নেই বলে তা সরানো হয় না, আমি বিলেতে দেখেছি এমন কি প্রফেসর নিজে  Bed Pan  সরিয়ে নিয়ে যান, তার দৃষ্টিগোচর হলে।’ ১৯৬৮-৭০ সালে আমি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্র। আমাদের ভাগ্য বড়ই নির্মম ও নিষ্ঠুর। আমরা হলাম মার্শাল ল প্রডাক্ট বা পণ্য। আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের নির্মম কশাঘাতের শেষ কয়েকদিন ’৬৮-এর মার্চ। এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের চারদিকে কঠোর নিরাপত্তা। ’৭০-এর এপ্রিলে ইয়াহিয়া খানের সামরিক আইন, ভিক্টোরিয়া কলেজের চারদিকে কঠোর নিরাপত্তার মাধ্যমে এইচএসসি পরীক্ষা। ভাবতে অবাক লাগে। ’৭০ সালে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়ে পুরো ’৭১ সাল স্বাধীনতা সংগ্রামে দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে লিপ্ত থাকায়, পাঁচ বছরের স্থলে ছয় বছরে এমবিবিএস শেষ পর্বে পরীক্ষা দিতে হয় ’৭৬ সালে। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও আবার জিয়াউর রহমানের মার্শাল ল। অর্থাৎ মার্শাল ল প্রডাক্ট। বলছিলাম, ’৬৮ সালের সেপ্টেম্বরের কথা। আমাদের এলাকার এক ভদ্রলোক, কুমিল্লার চকবাজার এলাকা থেকে নিখোঁজ। পরে জানতে পারলাম, সীমান্ত, রক্ষীবাহিনী (EPR) ইস্ট পাকিস্তান রাইফেল্স তাকে সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে গেছে। কারণ তার ব্যবসা ছিল- এপারের পণ্য ওপারে প্রেরণ এবং ওপার থেকে পণ্য এপারে আনয়ন। তিনি পাচার করতেন ওষুধ। ত্রিপুরা থেকে আসত গরম মশলা। তাই ধরা পড়ে জেলখানায়। আবার কিছুদিন পর ছাড়াও পেয়ে গেলেন। তখনো কিন্তু দেশে সামরিক আইন। অর্থাৎ পাকিস্তানের সামরিক আইন শেষ দিকে এসে অর্থাৎ পাকিস্তানের ক্রান্তিকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর জন্য লুটপাটের সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা ছাড়া আর কিছুই ছিল না। কেননা EPR-এর অধিকাংশ সদস্যই ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানি। পূর্ব পাকিস্তানি অর্থাৎ বাঙালিদের চাকরি পাওয়াটা ছিল সোনার হরিণ খুঁজে পাওয়ার মতো। পাকিস্তান আমলে বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানিগুলো, (GLAXO, SQUIB, MAY & BAKER, Pfizer Hoechst) যেসব ওষুধ তৈরি করত তা ভারতের উৎপাদিত ওষুধের গুণগত মানের চেয়ে অনেক উন্নতমানের ছিল।

বর্তমানেও আমাদের ওষুধের গুণগত মান খুব খারাপ, আমি তা বলব না। আমাদের যেই ওষুধ বাজার পেয়ে যায় তা যেভাবেই হোক নকল কারখানায় তৈরি হয়ে যায়। আগে জানতাম চাইনিজরা নকলে দক্ষ, এখনো আছে। কিন্তু আমরা কী করে এত বড় গুণের অধিকারী হলাম তা জানি না। বহুজাতিক কোম্পানি Aventis -এর একটি ওষুধ Notezine (Diethylcarbamazine)  ব্যবহার করা হয় বিশেষভাবে Filarisis -এর কারণে Eosinophilia এবং কাশি হলে তা নিরাময়ের জন্য খুবই ধন্বন্তরি ওষুধ। আমার এক রোগী মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হয়ে কাশির জন্য আমার কাছে এলে আনুষঙ্গিক সব পরীক্ষা করে Eosinophil Count বেশি ছাড়া অন্য কিছু না পেয়ে আমার সহপাঠী, মেডিকেল কলেজে ছয় বছর একসঙ্গে পার্টনার হিসেবে লেখাপড়া করা, মেডিসিন ও নিউরোমেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এ কে এম আনোয়ারউল্লাহর পরামর্শ নিই এবং কোনো নিউরোলজিক্যাল ও মানসিক রোগের রোগী নয় (হিস্টেরিক) এই চিন্তা করে সঠিক মাত্রায় Notezine -এর ব্যবস্থাপত্র দিই। রোগী ২১ দিনের ওষুধের কোর্স করে এলে পরে কাশি বিন্দুমাত্রও কমেনি বরং বেড়েছে। তাই বাড়ির পাশে আরশীনগরে (কলকাতা) রোগী চলে যায়। সেখানকার ডাক্তার ঠিক একই ওষুধ BENOCIDE (Diethylcarbamazine)  একই মাত্রায় সেবনের জন্য দিলে সাত দিনের মধ্যে দেশে চলে আসেন। ফিরে এসে রুদ্রমূর্তি ধারণ করে আমাকে বললেন, ‘ডাক্তার সাহেব! আপনারা ছয় মাস ধরে আমাকে কী চিকিৎসাা দিলেন, ওইখানে শুধু একটি ওষুধ গরম পানি দিয়ে খেতে দিলেন ছয় দিনের মধ্যে ভালো হয়ে গেলাম।’ আমি জিজ্ঞাসা করলাম ওষুধটা কী? তিনি দেখালেন। তাকে বুঝিয়ে বললাম আমরা যা দিয়েছি, তারাও একই ওষুধ দিয়েছেন শুধু দুই কোম্পানির দুই নাম। আমাদেরটাও বহুজাতিক কোম্পানির ওষুধ, তাদেরটাও ঠিক একই। আমি তখন Aventis Pharma তে চাকরি করেন আমার দীর্ঘদিনের সুহৃদ জামসেরুজ্জামানকে টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করতে তিনি বললেন, ‘আমরা তো এ ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছি অনেক আগে এবং বাজারে যা ছিল তাও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ চলে যাওয়ায় উঠিয়ে নিয়ে আসছি।’ এখন প্রশ্ন হলো- ওষুধ কি মেয়াদোত্তীর্ণ, নাকি নকল? তখনকার সময়ের মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভদের লেখাপড়া, জ্ঞান-গরিমা, আচার-ব্যবহার সেখান থেকে ডাক্তারদের অনেক শেখার ছিল। জামসেরুজ্জামান ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি বল দোষটা কার? আর তোমরা কেন সঠিক সময়ে এসব তথ্য আমাদের দাওনি? সে-ই নিজে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এক ফার্মেসি থেকে এক Strip Notezine  এনে দেখাল, এসব কারণে ওষুধটা নকল।

আমি এখানে কাউকে দোষ দিচ্ছি না। এখানে প্রতিযোগিতা দায়ী। সেই প্রতিযোগিতা হলো, দ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতা। মহাত্মা গান্ধীজি ১৯০৫ সালে যে সাতটা মৃত্যুসম পাপকর্মের কথা বলেছিলেন তার দুটো হলো-  Wealth without work   অর্থাৎ বিনা পরিশ্রমে সম্পদের মালিক হওয়া, যেটা আমার দেশে শুধু ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করা ব্যবসার নামে। দ্বিতীয়টা হলো Commerce without Morality  নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য। সাম্প্রতিক পিয়াজের বাজার তার প্রকৃত উদাহরণ। পাইকারি বিক্রেতা ৩০ টাকা দরে বিক্রি করেও লাভ করতেন। তার স্টক শেষ না হওয়া পর্যন্ত ৩০ টাকা দরে বিক্রি করলে কোনো ক্ষতি হতো না, বরং নৈতিকতা তাকে অনেক বড় করে তুলত, কিন্তু তিনিও দাম বাড়িয়ে দিলেন। আবারও সেই একই কথা-  অতিদ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতা। Vibramycin, Pfizer   কোম্পানির একটা ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক)। ১৯৭৪ সালের পর বেশ কয়েক বছর দাপটের সঙ্গে সার্জিক্যাল রোগীর এবং সার্জনদের ওপর দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করে গিয়েছিল। আমাদের অতিপ্রিয় শিক্ষক, সার্জন এবং পন্ডিত ব্যক্তি নূরুল হক সরকার স্যার পেটের যে কোনো অপারেশনের আগে রক্তের শিরার মাধ্যমে দুই ভায়াল ইনজেকশন দিয়ে অপারেশনের পরে আর একটি দিয়ে Antibiotic- -এর কাজ সেরে দিতেন। সেই দুর্দমনীয় রাজত্ব ফাইজারের আবিষ্কৃত ২৫ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিমজ্জিত হয়ে গেল বাংলাদেশ। তখন এর একটা ক্যাপসুলের দাম ছিল ৫ টাকা, তখন দেশি কোম্পানিগুলো বিদেশ থেকে গুণগত মানবিবর্জিত কাঁচামাল এনে তা দুটি করে ক্যাপসুল বিক্রি শুরু করল। Vibramycin   তখন বাজারে মার খেতে শুরু করল। চট্টগ্রাম অঞ্চলের এক বিশেষ ব্যক্তিত্ব তখন মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভ ছিলেন, কিন্তু জ্ঞানের মাত্রায় সত্যিই দক্ষ ক্যামিস্ট, তিনি বললেন এখন থেকে আমাদের Vibramycin  -এর দাম কমে যাবে তবে তা Doxicap   নামে পাওয়া যাবে। এ নামে আমরা বাজারজাত করছি। আমার মনে প্রচন্ড খটকা লাগল। বয়সে বড় হলেও বন্ধুর মতো মোহাম্মদ আলী ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম। আমাকে আপনার রহস্যটা খুলে বলতে হবে। তিনি জবাব দিলেন, দেশীয় কোম্পানিগুলো যেসব উৎস থেকে কাঁচামাল এনে তা বাজারজাত করছে, আমাদেরও বাজারে টিকে থাকতে হলে ওইসব উৎস থেকে কাঁচামাল আমদানি করতে হবে। যেহেতু আমরা Pfizer  থেকে কাঁচামাল এনে বাজারে টিকে থাকতে পারব না, তাই কোম্পানির অনুমতিসাপেক্ষে অন্য উৎস থেকে কাঁচামাল এনে ওষুধ তৈরির অনুমতি পেয়েছি, তবে Pfizer-Gi Brand Name Vibramycin   ব্যবহার করতে পারব না, শর্তে। এই হলো ওষুধের রাজনীতি ও দুর্নীতি। এবং চভরুবৎ-এর মতো বিশ্ববিখ্যাত একটা কোম্পানির বাংলাদেশ চ্যাপ্টার একই ওষুধ কাঁচামালের উৎস পরিবর্তন এবং নাম পরিবর্তন করে ব্যবসায় টিকে রইল। সম্ভবত ১৯৭৭-৭৮ সালের কথা, হঠাৎ করে তৎকালীন পিজি হাসপাতালের পরিচালক সর্বজনশ্রদ্ধেয় অধ্যাপক নূরুল ইসলাম একটি গবেষণা প্রশ্নপত্র পাঠালেন সব ডাক্তারের কাছে। সারমর্ম হলো-  ১৯২১ সালে আবিষ্কৃত Novalgin ব্যবহার করে কারও Bone marrow depression  হয়েছে কিনা? কে কী উত্তর দিয়েছে জানি না। ট্যাবলেট হিসেবে, ড্রপ হিসেবে এমনকি ইনজেকশন হিসেবে Novalgin  পাওয়া যেত। আমি একটা ফরম পূরণ করে লিখেছিলাম, যেহেতু আমি মেডিকেল প্র্যাকটিস করি না। এবং বাচ্চাদের টনসিল অপারেশনের পরে তীব্র ব্যথার কারণে নভালজিন ড্রপ প্রচুর ব্যবহার করেছি ভর্তি রোগীদের জন্য তবে এমন কোনো তথ্য পাইনি। অধিকন্তু আমি মেডিকেল কলেজে ভর্তির পরে ১৯৭০-৭৮ পর্যন্ত কয়েক হাজার নভালজিন ট্যাবলেট খেয়েছি মাথাব্যথার জন্য। আমারও Bone marrow depres হয়নি। কিন্তু শেষাবধি বাংলাদেশে  Novalgin  নিষিদ্ধ হলো। যদিও এখনো হোয়েকস্ট কোম্পানির তৈরি এ ওষুধ ভারত, জার্মানিসহ পৃথিবীর অনেক দেশেই পাওয়া যাচ্ছে এমনকি ওটিসি ড্রাগ হিসেবে। ২০১৮ সালে এসে  Novalgin  -এর ব্যবহার নিষিদ্ধ হয়েছে সুইডেন, আমেরিকা, ইংল্যান্ডসহ অনেক দেশে।

নতুন ধান্দা হলো Ranitide নিয়ে। দেশ হঠাৎ করে প্রচার হলো জিএসকে কোম্পানি অর্থাৎ ব্রিটিশ কোম্পানি জানিয়ে দিল তার ভিতরে ক্যান্সারের উপাদান আছে। প্রশ্ন হলো, ১৯৮১ সালে আবিষ্কৃত ও ২০১৮ সাল পর্যন্ত অবিরামভাবে ব্যবহৃত এ ওষুধ এত দিন যারা ব্যবহার করেছিলেন, তাদের কী হবে? নাকি তার চেয়ে অনেক বেশি দামে বিক্রি হওয়ার জন্য উৎপাদিত অ্যান্টি আলসারেস্টগুলো বাজার পাচ্ছে না এবং মুনাফার হার কমে যাচ্ছে, সেটা কি কোনো কারণ নয়? কতটি গবেষণা হয়েছে? কত লোক ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছে, তার বিশদ ব্যাখ্যা আমাদের জন্য প্রয়োজন ছিল।

লেখক : সাবেক উপাচার্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

এই মাত্র | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন