শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ওষুধ এবং ওষুধ রাজনীতি

অধ্যাপক প্রাণ গোপাল দত্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ওষুধ এবং ওষুধ রাজনীতি

একজন রোগীর রোগ নিরাময়ের জন্য শুধু ডাক্তারের কৃতিত্ব পাওয়া উচিত নয়। কৃতিত্ব হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ সরকার, হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (HCP) অর্থাৎ ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, ক্লিনার ওষুধপত্র (গুণগত মানের) অর্থাৎ ওষুধ তৈরির কারখানার শ্রমিক থেকে মালিক পর্যন্ত। গুণগত মানের ওষুধ আমার মতে এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নার্স অথবা রোগীর অ্যাটেনড্যান্টের, কেননা সময়মতো রোগীকে তারাই ওষুধ সেবনে সহায়তা করেন। রোগীর বিছানাপত্র পরিষ্কার করা, রোগীকে টয়লেটে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে আনা-নেওয়া করা এটাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। ডাক্তারের ভূমিকা হলো সঠিক রোগ নির্ণয় করা এবং ওষুধের মাত্রা ও সেবন পদ্ধতি নির্ধারণ করে দেওয়া।

১৯৭২ সালে তদানীন্তন আইপিজিএমঅ্যান্ডআর ব্লাডব্যাংক উদ্বোধন করতে গিয়ে রাষ্ট্রপিতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমার দেশের রোগীদের  Bed Pan ঘণ্টার পর ঘণ্টা রোগীর পাশে পড়ে থাকে, সুইপার নেই বলে তা সরানো হয় না, আমি বিলেতে দেখেছি এমন কি প্রফেসর নিজে  Bed Pan  সরিয়ে নিয়ে যান, তার দৃষ্টিগোচর হলে।’ ১৯৬৮-৭০ সালে আমি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্র। আমাদের ভাগ্য বড়ই নির্মম ও নিষ্ঠুর। আমরা হলাম মার্শাল ল প্রডাক্ট বা পণ্য। আইয়ুব খানের স্বৈরশাসনের নির্মম কশাঘাতের শেষ কয়েকদিন ’৬৮-এর মার্চ। এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের চারদিকে কঠোর নিরাপত্তা। ’৭০-এর এপ্রিলে ইয়াহিয়া খানের সামরিক আইন, ভিক্টোরিয়া কলেজের চারদিকে কঠোর নিরাপত্তার মাধ্যমে এইচএসসি পরীক্ষা। ভাবতে অবাক লাগে। ’৭০ সালে মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়ে পুরো ’৭১ সাল স্বাধীনতা সংগ্রামে দেশমাতৃকার মুক্তির সংগ্রামে লিপ্ত থাকায়, পাঁচ বছরের স্থলে ছয় বছরে এমবিবিএস শেষ পর্বে পরীক্ষা দিতে হয় ’৭৬ সালে। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও আবার জিয়াউর রহমানের মার্শাল ল। অর্থাৎ মার্শাল ল প্রডাক্ট। বলছিলাম, ’৬৮ সালের সেপ্টেম্বরের কথা। আমাদের এলাকার এক ভদ্রলোক, কুমিল্লার চকবাজার এলাকা থেকে নিখোঁজ। পরে জানতে পারলাম, সীমান্ত, রক্ষীবাহিনী (EPR) ইস্ট পাকিস্তান রাইফেল্স তাকে সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে গেছে। কারণ তার ব্যবসা ছিল- এপারের পণ্য ওপারে প্রেরণ এবং ওপার থেকে পণ্য এপারে আনয়ন। তিনি পাচার করতেন ওষুধ। ত্রিপুরা থেকে আসত গরম মশলা। তাই ধরা পড়ে জেলখানায়। আবার কিছুদিন পর ছাড়াও পেয়ে গেলেন। তখনো কিন্তু দেশে সামরিক আইন। অর্থাৎ পাকিস্তানের সামরিক আইন শেষ দিকে এসে অর্থাৎ পাকিস্তানের ক্রান্তিকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর জন্য লুটপাটের সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা ছাড়া আর কিছুই ছিল না। কেননা EPR-এর অধিকাংশ সদস্যই ছিলেন পশ্চিম পাকিস্তানি। পূর্ব পাকিস্তানি অর্থাৎ বাঙালিদের চাকরি পাওয়াটা ছিল সোনার হরিণ খুঁজে পাওয়ার মতো। পাকিস্তান আমলে বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানিগুলো, (GLAXO, SQUIB, MAY & BAKER, Pfizer Hoechst) যেসব ওষুধ তৈরি করত তা ভারতের উৎপাদিত ওষুধের গুণগত মানের চেয়ে অনেক উন্নতমানের ছিল।

বর্তমানেও আমাদের ওষুধের গুণগত মান খুব খারাপ, আমি তা বলব না। আমাদের যেই ওষুধ বাজার পেয়ে যায় তা যেভাবেই হোক নকল কারখানায় তৈরি হয়ে যায়। আগে জানতাম চাইনিজরা নকলে দক্ষ, এখনো আছে। কিন্তু আমরা কী করে এত বড় গুণের অধিকারী হলাম তা জানি না। বহুজাতিক কোম্পানি Aventis -এর একটি ওষুধ Notezine (Diethylcarbamazine)  ব্যবহার করা হয় বিশেষভাবে Filarisis -এর কারণে Eosinophilia এবং কাশি হলে তা নিরাময়ের জন্য খুবই ধন্বন্তরি ওষুধ। আমার এক রোগী মেডিসিন বিশেষজ্ঞ হয়ে কাশির জন্য আমার কাছে এলে আনুষঙ্গিক সব পরীক্ষা করে Eosinophil Count বেশি ছাড়া অন্য কিছু না পেয়ে আমার সহপাঠী, মেডিকেল কলেজে ছয় বছর একসঙ্গে পার্টনার হিসেবে লেখাপড়া করা, মেডিসিন ও নিউরোমেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এ কে এম আনোয়ারউল্লাহর পরামর্শ নিই এবং কোনো নিউরোলজিক্যাল ও মানসিক রোগের রোগী নয় (হিস্টেরিক) এই চিন্তা করে সঠিক মাত্রায় Notezine -এর ব্যবস্থাপত্র দিই। রোগী ২১ দিনের ওষুধের কোর্স করে এলে পরে কাশি বিন্দুমাত্রও কমেনি বরং বেড়েছে। তাই বাড়ির পাশে আরশীনগরে (কলকাতা) রোগী চলে যায়। সেখানকার ডাক্তার ঠিক একই ওষুধ BENOCIDE (Diethylcarbamazine)  একই মাত্রায় সেবনের জন্য দিলে সাত দিনের মধ্যে দেশে চলে আসেন। ফিরে এসে রুদ্রমূর্তি ধারণ করে আমাকে বললেন, ‘ডাক্তার সাহেব! আপনারা ছয় মাস ধরে আমাকে কী চিকিৎসাা দিলেন, ওইখানে শুধু একটি ওষুধ গরম পানি দিয়ে খেতে দিলেন ছয় দিনের মধ্যে ভালো হয়ে গেলাম।’ আমি জিজ্ঞাসা করলাম ওষুধটা কী? তিনি দেখালেন। তাকে বুঝিয়ে বললাম আমরা যা দিয়েছি, তারাও একই ওষুধ দিয়েছেন শুধু দুই কোম্পানির দুই নাম। আমাদেরটাও বহুজাতিক কোম্পানির ওষুধ, তাদেরটাও ঠিক একই। আমি তখন Aventis Pharma তে চাকরি করেন আমার দীর্ঘদিনের সুহৃদ জামসেরুজ্জামানকে টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করতে তিনি বললেন, ‘আমরা তো এ ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছি অনেক আগে এবং বাজারে যা ছিল তাও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ চলে যাওয়ায় উঠিয়ে নিয়ে আসছি।’ এখন প্রশ্ন হলো- ওষুধ কি মেয়াদোত্তীর্ণ, নাকি নকল? তখনকার সময়ের মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভদের লেখাপড়া, জ্ঞান-গরিমা, আচার-ব্যবহার সেখান থেকে ডাক্তারদের অনেক শেখার ছিল। জামসেরুজ্জামান ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি বল দোষটা কার? আর তোমরা কেন সঠিক সময়ে এসব তথ্য আমাদের দাওনি? সে-ই নিজে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এক ফার্মেসি থেকে এক Strip Notezine  এনে দেখাল, এসব কারণে ওষুধটা নকল।

আমি এখানে কাউকে দোষ দিচ্ছি না। এখানে প্রতিযোগিতা দায়ী। সেই প্রতিযোগিতা হলো, দ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতা। মহাত্মা গান্ধীজি ১৯০৫ সালে যে সাতটা মৃত্যুসম পাপকর্মের কথা বলেছিলেন তার দুটো হলো-  Wealth without work   অর্থাৎ বিনা পরিশ্রমে সম্পদের মালিক হওয়া, যেটা আমার দেশে শুধু ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ করা ব্যবসার নামে। দ্বিতীয়টা হলো Commerce without Morality  নৈতিকতাবিবর্জিত বাণিজ্য। সাম্প্রতিক পিয়াজের বাজার তার প্রকৃত উদাহরণ। পাইকারি বিক্রেতা ৩০ টাকা দরে বিক্রি করেও লাভ করতেন। তার স্টক শেষ না হওয়া পর্যন্ত ৩০ টাকা দরে বিক্রি করলে কোনো ক্ষতি হতো না, বরং নৈতিকতা তাকে অনেক বড় করে তুলত, কিন্তু তিনিও দাম বাড়িয়ে দিলেন। আবারও সেই একই কথা-  অতিদ্রুত ধনী হওয়ার প্রবণতা। Vibramycin, Pfizer   কোম্পানির একটা ওষুধ (অ্যান্টিবায়োটিক)। ১৯৭৪ সালের পর বেশ কয়েক বছর দাপটের সঙ্গে সার্জিক্যাল রোগীর এবং সার্জনদের ওপর দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করে গিয়েছিল। আমাদের অতিপ্রিয় শিক্ষক, সার্জন এবং পন্ডিত ব্যক্তি নূরুল হক সরকার স্যার পেটের যে কোনো অপারেশনের আগে রক্তের শিরার মাধ্যমে দুই ভায়াল ইনজেকশন দিয়ে অপারেশনের পরে আর একটি দিয়ে Antibiotic- -এর কাজ সেরে দিতেন। সেই দুর্দমনীয় রাজত্ব ফাইজারের আবিষ্কৃত ২৫ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নিমজ্জিত হয়ে গেল বাংলাদেশ। তখন এর একটা ক্যাপসুলের দাম ছিল ৫ টাকা, তখন দেশি কোম্পানিগুলো বিদেশ থেকে গুণগত মানবিবর্জিত কাঁচামাল এনে তা দুটি করে ক্যাপসুল বিক্রি শুরু করল। Vibramycin   তখন বাজারে মার খেতে শুরু করল। চট্টগ্রাম অঞ্চলের এক বিশেষ ব্যক্তিত্ব তখন মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভ ছিলেন, কিন্তু জ্ঞানের মাত্রায় সত্যিই দক্ষ ক্যামিস্ট, তিনি বললেন এখন থেকে আমাদের Vibramycin  -এর দাম কমে যাবে তবে তা Doxicap   নামে পাওয়া যাবে। এ নামে আমরা বাজারজাত করছি। আমার মনে প্রচন্ড খটকা লাগল। বয়সে বড় হলেও বন্ধুর মতো মোহাম্মদ আলী ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম। আমাকে আপনার রহস্যটা খুলে বলতে হবে। তিনি জবাব দিলেন, দেশীয় কোম্পানিগুলো যেসব উৎস থেকে কাঁচামাল এনে তা বাজারজাত করছে, আমাদেরও বাজারে টিকে থাকতে হলে ওইসব উৎস থেকে কাঁচামাল আমদানি করতে হবে। যেহেতু আমরা Pfizer  থেকে কাঁচামাল এনে বাজারে টিকে থাকতে পারব না, তাই কোম্পানির অনুমতিসাপেক্ষে অন্য উৎস থেকে কাঁচামাল এনে ওষুধ তৈরির অনুমতি পেয়েছি, তবে Pfizer-Gi Brand Name Vibramycin   ব্যবহার করতে পারব না, শর্তে। এই হলো ওষুধের রাজনীতি ও দুর্নীতি। এবং চভরুবৎ-এর মতো বিশ্ববিখ্যাত একটা কোম্পানির বাংলাদেশ চ্যাপ্টার একই ওষুধ কাঁচামালের উৎস পরিবর্তন এবং নাম পরিবর্তন করে ব্যবসায় টিকে রইল। সম্ভবত ১৯৭৭-৭৮ সালের কথা, হঠাৎ করে তৎকালীন পিজি হাসপাতালের পরিচালক সর্বজনশ্রদ্ধেয় অধ্যাপক নূরুল ইসলাম একটি গবেষণা প্রশ্নপত্র পাঠালেন সব ডাক্তারের কাছে। সারমর্ম হলো-  ১৯২১ সালে আবিষ্কৃত Novalgin ব্যবহার করে কারও Bone marrow depression  হয়েছে কিনা? কে কী উত্তর দিয়েছে জানি না। ট্যাবলেট হিসেবে, ড্রপ হিসেবে এমনকি ইনজেকশন হিসেবে Novalgin  পাওয়া যেত। আমি একটা ফরম পূরণ করে লিখেছিলাম, যেহেতু আমি মেডিকেল প্র্যাকটিস করি না। এবং বাচ্চাদের টনসিল অপারেশনের পরে তীব্র ব্যথার কারণে নভালজিন ড্রপ প্রচুর ব্যবহার করেছি ভর্তি রোগীদের জন্য তবে এমন কোনো তথ্য পাইনি। অধিকন্তু আমি মেডিকেল কলেজে ভর্তির পরে ১৯৭০-৭৮ পর্যন্ত কয়েক হাজার নভালজিন ট্যাবলেট খেয়েছি মাথাব্যথার জন্য। আমারও Bone marrow depres হয়নি। কিন্তু শেষাবধি বাংলাদেশে  Novalgin  নিষিদ্ধ হলো। যদিও এখনো হোয়েকস্ট কোম্পানির তৈরি এ ওষুধ ভারত, জার্মানিসহ পৃথিবীর অনেক দেশেই পাওয়া যাচ্ছে এমনকি ওটিসি ড্রাগ হিসেবে। ২০১৮ সালে এসে  Novalgin  -এর ব্যবহার নিষিদ্ধ হয়েছে সুইডেন, আমেরিকা, ইংল্যান্ডসহ অনেক দেশে।

নতুন ধান্দা হলো Ranitide নিয়ে। দেশ হঠাৎ করে প্রচার হলো জিএসকে কোম্পানি অর্থাৎ ব্রিটিশ কোম্পানি জানিয়ে দিল তার ভিতরে ক্যান্সারের উপাদান আছে। প্রশ্ন হলো, ১৯৮১ সালে আবিষ্কৃত ও ২০১৮ সাল পর্যন্ত অবিরামভাবে ব্যবহৃত এ ওষুধ এত দিন যারা ব্যবহার করেছিলেন, তাদের কী হবে? নাকি তার চেয়ে অনেক বেশি দামে বিক্রি হওয়ার জন্য উৎপাদিত অ্যান্টি আলসারেস্টগুলো বাজার পাচ্ছে না এবং মুনাফার হার কমে যাচ্ছে, সেটা কি কোনো কারণ নয়? কতটি গবেষণা হয়েছে? কত লোক ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছে, তার বিশদ ব্যাখ্যা আমাদের জন্য প্রয়োজন ছিল।

লেখক : সাবেক উপাচার্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে