শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

খালেদার মুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদার মুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন

আজ মার্চের শেষ দিন। ১৯৭১ সালে হানাদারদের আক্রমণে যেভাবে রক্তাক্ত হয়েছিলাম, করোনায় তার চেয়ে খুব একটা কম নয়। সারা বিশ্ব আজ করোনায় ক্ষতবিক্ষত। এর আগে কখনো কোনো রোগবালাইয়ে বিশ্ব এমন ক্ষতবিক্ষত হয়নি। ৭ লাখের ওপর আক্রান্ত। ৩৫ হাজার ইতিমধ্যেই মৃত্যুবরণ করেছে। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যুর চেয়েও ভয়াবহ শঙ্কায় সারা দুনিয়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। আকাশ-সড়ক-নৌ কোথাও কোনো গণপরিবহন নেই। দুনিয়া এমন বিচ্ছিন্ন আর কখনো হয়নি। কত রোগ এসেছে গেছে, কিন্তু করোনার মতো আর কখনো বিশ্ব এমন বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়নি। এতসবের মধ্যে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক শ্রেষ্ঠ ঘটনা। বাংলাদেশের ইতিহাসে এর চেয়ে যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত আর কখনো কোনো দিন হবে না। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য অনেক আন্দোলন হয়েছে, আইনি লড়াই হয়েছে কিন্তু কোনো কাজের কাজ হয়নি। এটা খুবই সত্য, যে অভিযোগে বেগম খালেদা জিয়াকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে সেটা সাধারণ মানুষ খুব একটা ভালোভাবে নেয়নি। তবু বেগম খালেদা জিয়া জেলে ছিলেন। তাঁর দল তাঁকে মুক্ত করতে পারেনি। রাজনৈতিকভাবে এখন সে ক্ষমতাও বিএনপির নেই। যে যাই বলুন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়াকে কোনোমতেই জেলে মরতে দেবেন না। তিনি জেলে মারা গেলে এক শ্রেষ্ঠ নেতার গৌরবে গৌরবান্বিত হবেন। বেগম খালেদা জিয়াকে সেই গৌরব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেবেন এটা ভাবার কোনো কারণ নেই। সারা পৃথিবীতে করোনাভাইরাস এক অভিশাপ হলেও বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। আমার বিশ্বাস, আল্লাহর অশেষ রহমতে বাংলাদেশ করোনার হাত থেকে বেঁচে যাবে। ভাবতে হবে আগামী দিনের অর্থনীতি, গরিবের পেটের আহার আর শ্রমিকের খাবার নিয়ে। যা কিছুই হোক খালেদা জিয়ার মুক্তি বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক মাইলফলক। সরকার যতই বলুক, সবকিছু আইনের হাতে, আদালতের হাতে- তা কিন্তু নয়। আইন-আদালতের বাইরেও সরকারের হাতেও অনেক কিছু আছে বা থাকে। এ কাজটি মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে দিয়েও করানো যেত। তা করা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী করেছেন। মানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়েছেন। এমন সিদ্ধান্তের জন্য সাহসের দরকার, বুকের পাটার দরকার। যেটা বঙ্গবন্ধুর ছিল। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনারও আছে। শেষ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন। এ সিদ্ধান্তের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথা ইতিহাসের পাতায় হাজার বছর আলোচনায় থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের পর বিভক্ত জাতিকে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর পক্ষেই একত্র করা সম্ভব ছিল। যা তিনি করেছিলেন। যাদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ ছিল না, তাদের তিনি সাধারণ ক্ষমা করেছিলেন। ওই সময় অমনটা করার আর কারও বুকের পাটা ছিল না।

এখন যেমন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আর কারও নেই। খালেদা জিয়ার শাস্তি ছয় মাস স্থগিত করেছেন, ওটা ছয় বছর করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছয় সেকেন্ডও লাগবে না। আমার বিশ্বাস, কোর্ট-কাচারিতে যতই ছোটাছুটি করতে হোক বেগম খালেদা জিয়াকে আর জেলে যেতে হবে না। এ সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। তাঁর নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব সবকিছুকে ছাপিয়ে উঠেছে।

’৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদারদের চরম অভিশপ্ত কর্মকান্ডের দিনে জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গিয়ে এর আগে পৃথিবীর মানুষ কখনো এমন বিচ্ছিন্ন হয়নি। অঙ্গ-বঙ্গ-কলিঙ্গের বাংলায় কখনো এমন হয়নি। রাস্তাঘাট, হাটবাজার সবকিছু বন্ধ- এ এক অভাবনীয় ব্যাপার। মুক্তিযুদ্ধের চরম অনিশ্চিত জীবনেও হাটবাজার, দোকানপাট বন্ধ হয়নি যেমনটা করোনাভাইরাস নিয়ে সরকার ও স্বাস্থ্যসেবীদের আবেদনে হয়েছে। মানুষ যখন সহযোগিতা করে তখন অনেক সমস্যার সমাধান সহজ হয়ে যায়। যেমনটা হয়েছে। কোথাও কোনো টু টা নেই, সবাই ঘরে। গরিবের ঘরে খাবার নেই, তবু তারা ঘরে। সরকারিভাবে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে না দিলে এক মহাবিপর্যয় দেখা দেবে। আর এ সময় খাবার নিয়ে কারসাজি হলে মানুষ কাকে যে কখন ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলবে কেউ বলতে পারবে না। সরকারকে বলছি, সহনশীল হোন। কেউ যেন জাতিকে অপমান-অপদস্থ না করে। পুলিশকে সাবধান করুন। এসিল্যান্ড বাপের বয়সী মানুষকে কান ধরে উঠবস করিয়ে নিজেই প্রচার করেছে। বাপের বেটি একখান! বিসিএস পাস করলেই যে কেউ বুদ্ধিমান হয় না, মানবিক হয় নাÑ এ তো তার হাতে হাতে প্রমাণ। এখন মন্ত্রিসভার অনেককেই চিনি না। তবু জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন কুড়িগ্রামের ডিসির ব্যাপারে তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। যশোরের এসিল্যান্ডকে তৎক্ষণাৎ প্রত্যাহারে মানুষ খুশি হয়েছে। সেবক হয়ে মনিবের অপমান এটা কোনো ভালো কথা নয়। তবু অনেক সময় অনেক কর্মচারী নিজের আওকাত ভুলে যা ইচ্ছা তাই করে। দেশের মালিক জনগণ, তাদের কান ধরে উঠবস করানো জাতির জন্য সম্মানের নয়। একজন সাধারণ মানুষকে অসম্মান সমগ্র দেশকে অসম্মানের শামিল- এসব কে কাকে শেখাবে? না হলে এমন বুড়োবকের মতো কাজ কেউ করে? শিক্ষাদীক্ষায় কত অগ্রসর পররাষ্ট্রমন্ত্রী কী বললেন, ‘আপনারা যে যেখানে আছেন সেখানেই থাকুন। দেশে আসবেন না।’ লাশ পর্যন্ত দেশে আনা যাবে না। সত্যিই কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিক্ষিত? জ্ঞানী? জ্ঞান থাকলে ওভাবে বলতে যেতেন! রাস্তাঘাট বন্ধ, কেউ ঘর থেকে বেরোতে পারছে না। কী করে আসবে? আগ বাড়িয়ে এমন না বললেই কি চলত না। অতিকথন যে ভালো না তা তো এই ভদ্রলোকটি বুঝতে পারলেন না। যেখানে সাধারণ যাত্রীর চলাফেরা মুশকিল সেখানে আবার লাশ আনার কথা না বললেই কি পারতেন না। তার কিন্তু ওভাবে লাশ না আনার কথা বলা ঠিক হয়নি। যাই হোক এই বেফাঁস কথার মাশুল তাকে দিতেই হবে, বংশপরম্পরায় দিতে হবে। অতিকথন কখনো ভালো না। যেটা মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন যদি বলার প্রয়োজন হতো অবস্থা সৃষ্টি হতো বলতেন। কিন্তু তেমন অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। আগ বাড়িয়ে বলেছেন। এর খেসারত অন্য কেউ নন, তাকেই দিতে হবে।

কাবার দরজা বন্ধ নিয়ে লিখেছিলাম। ওটা আমার লেখা ছিল না। ওটা ছিল আমার অন্তরের কান্না। একসময় কাবানির্ভর আরবে ব্যবসা-বাণিজ্য হতো। আবরাহা তার সাম্রাজ্যে কাবার চেয়ে সুন্দর মন্দির বানিয়েছিলেন। কিন্তু তা দর্শনে কেউ যাচ্ছিল না, সবাই কাবায় যাচ্ছিল। তখন তার মনে হয় যে উদ্দেশে তিনি মন্দির বানিয়েছেন কাবা থাকলে সে উদ্দেশ্য সফল হবে না। তাই কাবা ধ্বংস করতে হবে। সেজন্য তিনি কাবা আক্রমণ করেছিলেন। আবরাহা যখন মক্কা ঘিরে ফেলে লুটতরাজ করছিলেন তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দাদা আবদুল মোত্তালিবের কিছু উট ও দুম্বা আবরাহার লোকেরা নিয়ে গিয়েছিল। আবদুল মোত্তালিব তখন কাবার খাদেম। তিনি যখন আবরাহার কাছে যান তখন আবরাহা ভেবেছিলেন কাবা রক্ষার জন্য কিছু বলবেন। কিন্তু আবদুল মোত্তালিব যখন শুধু তার উট ও দুম্বার কথা বলেন এবং উট ও দুম্বা নিয়ে ফিরে আসছিলেন তখন আবরাহা আবদুল মোত্তালিবকে বলেছিলেন, তোমার মতো গর্দভ-নির্বোধ আমি কখনো দেখিনি। আমি এসেছি কাবা ধ্বংস করতে তুমি কাবার তত্ত্বাবধায়ক হয়ে কাবা রক্ষায় একটি কথাও বললে না; তুমি এসেছো দুম্বা আর উট নিতে! তোমার মতো বেকুব আমি জীবনে দেখিনি। আবরাহার কথা শুনে আবদুল মোত্তালিব বলেছিলেন, উট ও দুম্বা আমার। ও দিয়ে সংসার চলে, পরিবার-পরিজনের খাওয়া-পরার সংস্থান হয়। তাই আমার জিনিস আমি নিতে এসেছি। কাবা আল্লাহর ঘর। সেটা রক্ষার দায়িত্ব আল্লাহর। তিনিই রক্ষা করবেন। আবরাহার হাতিগুলো কাবার দিকে এগোতে চাচ্ছিল না। ঝড়-তুফান এসে হাতিগুলোকে অন্ধ করে দিচ্ছিল। আল্লাহর কুদরতে বাবুই পাখির চেয়ে ছোট আবাবিল পাথর ছুড়ে আবরাহার হস্তিবাহিনীকে পরাজিত করেছিল। সেই কাবার দরজা বন্ধ। আল্লাহ কী করবেন তিনিই জানেন। যারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের কী হবে সে পরম দয়ালু আল্লাহই জানেন। আমার ভালো লাগেনি।

কদিন থেকে শুনছি, গুজবের ডালপালা গজাচ্ছে। যে পরিমাণ আক্রান্ত হয়েছে সরকার তা বলছে না। যে পরিমাণ মারা গেছে তাও লুকানো হচ্ছে। মনে হয় এসবই বাজে কথা। এখন এসব লুকানোর ক্ষমতা কারও নেই। সবকিছু ওপেন সিক্রেট। ইন্টারনেটের জমানায় মুহূর্তে এক জায়গার খবর আরেক জায়গায় চলে যায়। মোবাইল ফোনে ছবি তোলার সুযোগ থাকায় পথের কুটোও পথের ধুলোয় হারাতে পারে না। কারও না কারও চোখে পড়ে। সরকার এটা করছে ওটা করছে বলে কারও লাভ নেই। বরং এসব করে নিজের ক্ষতি। তাই গুজব ছড়িয়ে লাভ নেই। এখন আর কোনো গুজব গুজব নেই। কারণ কোনো কিছু লুকিয়ে রাখা যায় না। তাই সরকারের ক্ষতির চিন্তায় আমরা যেন নিজের ক্ষতি নিজে না করি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি- আল্লাহ যেন এই বালা-মুসিবত থেকে আমাদের মুক্তি দেন, অর্থনীতি সচল করেন। যার পেটে খাবার আছে তিনি ক্ষুধার জ্বালা বুঝতে পারবেন না। যাদের খাবার নেই তারাই বোঝে ক্ষুধার জ্বালা। তাই সরকারের উচিত বিত্তবানদের উচিত সাধারণ মানুষের, গরিব-দুঃখীদের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া। ছবি তোলার জন্য খাবার বিতরণ নয়, পেটের ক্ষুধা নিবারণের জন্য এবার খাবার বিতরণ করা প্রয়োজন।

সরকারের কাছে বিনীত প্রার্থনা, সাধারণ মানুষের ওপর ঘরে থাকা নিয়ে আর বেশি জোরাজুরি করবেন না। জেলখানা নিয়ে ভাবুন। ৬০-৭০ বছরের বেশি বয়সী বন্দীদের সবাইকে মুক্তি দিন। সাধারণ অভিযোগে অভিযুক্তদের অনতিবিলম্বে জামিন দিয়ে বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে পাঠিয়ে দিন। যাতে করোনা ছড়ানোর কোনো সুযোগ না থাকে। যেখানে খালেদা জিয়ার মতো একজন বিরোধী নেতাকে মুক্তি দিয়ে এক শ্রেষ্ঠ উদাহরণ সৃষ্টি করা যেতে পারে সেখানে অতিসাধারণ কয়েদিদের বা বন্দীদের মুক্তি দেওয়ায় কোনো অসুবিধা আছে বলে মনে হয় না। ব্যাপারটা গভীরভাবে ভেবে দেখতে বলছি।

২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে আশা করেছিলাম, তিনি দলমতনির্বিশেষে সবার সাহায্য চাইবেন। কেন যেন তেমনটা হয়নি। সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। দলমতের পার্থক্য থাকলেও কেউ তাঁকে বিব্রত করার বিন্দুমাত্র চেষ্টা করছে না। সরকারি দলের অনেকেই সবাইকে একমত একপথ হয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানাচ্ছেন। অন্য নেতাদের আহ্বান আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান এক কথা নয়। দেশের আপামর জনসাধারণ তাঁর আহ্বান আশা করলেও হয়তো সময় হয়নি বলে তিনি সবার সাহায্য কামনা করেননি, উপযুক্ত সময়ে করবেন, হতেও পারে। তবে আন্তরিকভাবে সব দলমত ও দেশবাসীর অকুণ্ঠ সমর্থন কামনা করা উচিত। সময়ই বলে দেবে কখন তিনি তা করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে