শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

খালেদার মুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদার মুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন

আজ মার্চের শেষ দিন। ১৯৭১ সালে হানাদারদের আক্রমণে যেভাবে রক্তাক্ত হয়েছিলাম, করোনায় তার চেয়ে খুব একটা কম নয়। সারা বিশ্ব আজ করোনায় ক্ষতবিক্ষত। এর আগে কখনো কোনো রোগবালাইয়ে বিশ্ব এমন ক্ষতবিক্ষত হয়নি। ৭ লাখের ওপর আক্রান্ত। ৩৫ হাজার ইতিমধ্যেই মৃত্যুবরণ করেছে। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যুর চেয়েও ভয়াবহ শঙ্কায় সারা দুনিয়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। আকাশ-সড়ক-নৌ কোথাও কোনো গণপরিবহন নেই। দুনিয়া এমন বিচ্ছিন্ন আর কখনো হয়নি। কত রোগ এসেছে গেছে, কিন্তু করোনার মতো আর কখনো বিশ্ব এমন বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়নি। এতসবের মধ্যে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক শ্রেষ্ঠ ঘটনা। বাংলাদেশের ইতিহাসে এর চেয়ে যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত আর কখনো কোনো দিন হবে না। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য অনেক আন্দোলন হয়েছে, আইনি লড়াই হয়েছে কিন্তু কোনো কাজের কাজ হয়নি। এটা খুবই সত্য, যে অভিযোগে বেগম খালেদা জিয়াকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে সেটা সাধারণ মানুষ খুব একটা ভালোভাবে নেয়নি। তবু বেগম খালেদা জিয়া জেলে ছিলেন। তাঁর দল তাঁকে মুক্ত করতে পারেনি। রাজনৈতিকভাবে এখন সে ক্ষমতাও বিএনপির নেই। যে যাই বলুন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়াকে কোনোমতেই জেলে মরতে দেবেন না। তিনি জেলে মারা গেলে এক শ্রেষ্ঠ নেতার গৌরবে গৌরবান্বিত হবেন। বেগম খালেদা জিয়াকে সেই গৌরব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেবেন এটা ভাবার কোনো কারণ নেই। সারা পৃথিবীতে করোনাভাইরাস এক অভিশাপ হলেও বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। আমার বিশ্বাস, আল্লাহর অশেষ রহমতে বাংলাদেশ করোনার হাত থেকে বেঁচে যাবে। ভাবতে হবে আগামী দিনের অর্থনীতি, গরিবের পেটের আহার আর শ্রমিকের খাবার নিয়ে। যা কিছুই হোক খালেদা জিয়ার মুক্তি বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক মাইলফলক। সরকার যতই বলুক, সবকিছু আইনের হাতে, আদালতের হাতে- তা কিন্তু নয়। আইন-আদালতের বাইরেও সরকারের হাতেও অনেক কিছু আছে বা থাকে। এ কাজটি মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে দিয়েও করানো যেত। তা করা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী করেছেন। মানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়েছেন। এমন সিদ্ধান্তের জন্য সাহসের দরকার, বুকের পাটার দরকার। যেটা বঙ্গবন্ধুর ছিল। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনারও আছে। শেষ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন। এ সিদ্ধান্তের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথা ইতিহাসের পাতায় হাজার বছর আলোচনায় থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের পর বিভক্ত জাতিকে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর পক্ষেই একত্র করা সম্ভব ছিল। যা তিনি করেছিলেন। যাদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ ছিল না, তাদের তিনি সাধারণ ক্ষমা করেছিলেন। ওই সময় অমনটা করার আর কারও বুকের পাটা ছিল না।

এখন যেমন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আর কারও নেই। খালেদা জিয়ার শাস্তি ছয় মাস স্থগিত করেছেন, ওটা ছয় বছর করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছয় সেকেন্ডও লাগবে না। আমার বিশ্বাস, কোর্ট-কাচারিতে যতই ছোটাছুটি করতে হোক বেগম খালেদা জিয়াকে আর জেলে যেতে হবে না। এ সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। তাঁর নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব সবকিছুকে ছাপিয়ে উঠেছে।

’৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদারদের চরম অভিশপ্ত কর্মকান্ডের দিনে জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গিয়ে এর আগে পৃথিবীর মানুষ কখনো এমন বিচ্ছিন্ন হয়নি। অঙ্গ-বঙ্গ-কলিঙ্গের বাংলায় কখনো এমন হয়নি। রাস্তাঘাট, হাটবাজার সবকিছু বন্ধ- এ এক অভাবনীয় ব্যাপার। মুক্তিযুদ্ধের চরম অনিশ্চিত জীবনেও হাটবাজার, দোকানপাট বন্ধ হয়নি যেমনটা করোনাভাইরাস নিয়ে সরকার ও স্বাস্থ্যসেবীদের আবেদনে হয়েছে। মানুষ যখন সহযোগিতা করে তখন অনেক সমস্যার সমাধান সহজ হয়ে যায়। যেমনটা হয়েছে। কোথাও কোনো টু টা নেই, সবাই ঘরে। গরিবের ঘরে খাবার নেই, তবু তারা ঘরে। সরকারিভাবে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে না দিলে এক মহাবিপর্যয় দেখা দেবে। আর এ সময় খাবার নিয়ে কারসাজি হলে মানুষ কাকে যে কখন ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলবে কেউ বলতে পারবে না। সরকারকে বলছি, সহনশীল হোন। কেউ যেন জাতিকে অপমান-অপদস্থ না করে। পুলিশকে সাবধান করুন। এসিল্যান্ড বাপের বয়সী মানুষকে কান ধরে উঠবস করিয়ে নিজেই প্রচার করেছে। বাপের বেটি একখান! বিসিএস পাস করলেই যে কেউ বুদ্ধিমান হয় না, মানবিক হয় নাÑ এ তো তার হাতে হাতে প্রমাণ। এখন মন্ত্রিসভার অনেককেই চিনি না। তবু জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন কুড়িগ্রামের ডিসির ব্যাপারে তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। যশোরের এসিল্যান্ডকে তৎক্ষণাৎ প্রত্যাহারে মানুষ খুশি হয়েছে। সেবক হয়ে মনিবের অপমান এটা কোনো ভালো কথা নয়। তবু অনেক সময় অনেক কর্মচারী নিজের আওকাত ভুলে যা ইচ্ছা তাই করে। দেশের মালিক জনগণ, তাদের কান ধরে উঠবস করানো জাতির জন্য সম্মানের নয়। একজন সাধারণ মানুষকে অসম্মান সমগ্র দেশকে অসম্মানের শামিল- এসব কে কাকে শেখাবে? না হলে এমন বুড়োবকের মতো কাজ কেউ করে? শিক্ষাদীক্ষায় কত অগ্রসর পররাষ্ট্রমন্ত্রী কী বললেন, ‘আপনারা যে যেখানে আছেন সেখানেই থাকুন। দেশে আসবেন না।’ লাশ পর্যন্ত দেশে আনা যাবে না। সত্যিই কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিক্ষিত? জ্ঞানী? জ্ঞান থাকলে ওভাবে বলতে যেতেন! রাস্তাঘাট বন্ধ, কেউ ঘর থেকে বেরোতে পারছে না। কী করে আসবে? আগ বাড়িয়ে এমন না বললেই কি চলত না। অতিকথন যে ভালো না তা তো এই ভদ্রলোকটি বুঝতে পারলেন না। যেখানে সাধারণ যাত্রীর চলাফেরা মুশকিল সেখানে আবার লাশ আনার কথা না বললেই কি পারতেন না। তার কিন্তু ওভাবে লাশ না আনার কথা বলা ঠিক হয়নি। যাই হোক এই বেফাঁস কথার মাশুল তাকে দিতেই হবে, বংশপরম্পরায় দিতে হবে। অতিকথন কখনো ভালো না। যেটা মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন যদি বলার প্রয়োজন হতো অবস্থা সৃষ্টি হতো বলতেন। কিন্তু তেমন অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। আগ বাড়িয়ে বলেছেন। এর খেসারত অন্য কেউ নন, তাকেই দিতে হবে।

কাবার দরজা বন্ধ নিয়ে লিখেছিলাম। ওটা আমার লেখা ছিল না। ওটা ছিল আমার অন্তরের কান্না। একসময় কাবানির্ভর আরবে ব্যবসা-বাণিজ্য হতো। আবরাহা তার সাম্রাজ্যে কাবার চেয়ে সুন্দর মন্দির বানিয়েছিলেন। কিন্তু তা দর্শনে কেউ যাচ্ছিল না, সবাই কাবায় যাচ্ছিল। তখন তার মনে হয় যে উদ্দেশে তিনি মন্দির বানিয়েছেন কাবা থাকলে সে উদ্দেশ্য সফল হবে না। তাই কাবা ধ্বংস করতে হবে। সেজন্য তিনি কাবা আক্রমণ করেছিলেন। আবরাহা যখন মক্কা ঘিরে ফেলে লুটতরাজ করছিলেন তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দাদা আবদুল মোত্তালিবের কিছু উট ও দুম্বা আবরাহার লোকেরা নিয়ে গিয়েছিল। আবদুল মোত্তালিব তখন কাবার খাদেম। তিনি যখন আবরাহার কাছে যান তখন আবরাহা ভেবেছিলেন কাবা রক্ষার জন্য কিছু বলবেন। কিন্তু আবদুল মোত্তালিব যখন শুধু তার উট ও দুম্বার কথা বলেন এবং উট ও দুম্বা নিয়ে ফিরে আসছিলেন তখন আবরাহা আবদুল মোত্তালিবকে বলেছিলেন, তোমার মতো গর্দভ-নির্বোধ আমি কখনো দেখিনি। আমি এসেছি কাবা ধ্বংস করতে তুমি কাবার তত্ত্বাবধায়ক হয়ে কাবা রক্ষায় একটি কথাও বললে না; তুমি এসেছো দুম্বা আর উট নিতে! তোমার মতো বেকুব আমি জীবনে দেখিনি। আবরাহার কথা শুনে আবদুল মোত্তালিব বলেছিলেন, উট ও দুম্বা আমার। ও দিয়ে সংসার চলে, পরিবার-পরিজনের খাওয়া-পরার সংস্থান হয়। তাই আমার জিনিস আমি নিতে এসেছি। কাবা আল্লাহর ঘর। সেটা রক্ষার দায়িত্ব আল্লাহর। তিনিই রক্ষা করবেন। আবরাহার হাতিগুলো কাবার দিকে এগোতে চাচ্ছিল না। ঝড়-তুফান এসে হাতিগুলোকে অন্ধ করে দিচ্ছিল। আল্লাহর কুদরতে বাবুই পাখির চেয়ে ছোট আবাবিল পাথর ছুড়ে আবরাহার হস্তিবাহিনীকে পরাজিত করেছিল। সেই কাবার দরজা বন্ধ। আল্লাহ কী করবেন তিনিই জানেন। যারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের কী হবে সে পরম দয়ালু আল্লাহই জানেন। আমার ভালো লাগেনি।

কদিন থেকে শুনছি, গুজবের ডালপালা গজাচ্ছে। যে পরিমাণ আক্রান্ত হয়েছে সরকার তা বলছে না। যে পরিমাণ মারা গেছে তাও লুকানো হচ্ছে। মনে হয় এসবই বাজে কথা। এখন এসব লুকানোর ক্ষমতা কারও নেই। সবকিছু ওপেন সিক্রেট। ইন্টারনেটের জমানায় মুহূর্তে এক জায়গার খবর আরেক জায়গায় চলে যায়। মোবাইল ফোনে ছবি তোলার সুযোগ থাকায় পথের কুটোও পথের ধুলোয় হারাতে পারে না। কারও না কারও চোখে পড়ে। সরকার এটা করছে ওটা করছে বলে কারও লাভ নেই। বরং এসব করে নিজের ক্ষতি। তাই গুজব ছড়িয়ে লাভ নেই। এখন আর কোনো গুজব গুজব নেই। কারণ কোনো কিছু লুকিয়ে রাখা যায় না। তাই সরকারের ক্ষতির চিন্তায় আমরা যেন নিজের ক্ষতি নিজে না করি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি- আল্লাহ যেন এই বালা-মুসিবত থেকে আমাদের মুক্তি দেন, অর্থনীতি সচল করেন। যার পেটে খাবার আছে তিনি ক্ষুধার জ্বালা বুঝতে পারবেন না। যাদের খাবার নেই তারাই বোঝে ক্ষুধার জ্বালা। তাই সরকারের উচিত বিত্তবানদের উচিত সাধারণ মানুষের, গরিব-দুঃখীদের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া। ছবি তোলার জন্য খাবার বিতরণ নয়, পেটের ক্ষুধা নিবারণের জন্য এবার খাবার বিতরণ করা প্রয়োজন।

সরকারের কাছে বিনীত প্রার্থনা, সাধারণ মানুষের ওপর ঘরে থাকা নিয়ে আর বেশি জোরাজুরি করবেন না। জেলখানা নিয়ে ভাবুন। ৬০-৭০ বছরের বেশি বয়সী বন্দীদের সবাইকে মুক্তি দিন। সাধারণ অভিযোগে অভিযুক্তদের অনতিবিলম্বে জামিন দিয়ে বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে পাঠিয়ে দিন। যাতে করোনা ছড়ানোর কোনো সুযোগ না থাকে। যেখানে খালেদা জিয়ার মতো একজন বিরোধী নেতাকে মুক্তি দিয়ে এক শ্রেষ্ঠ উদাহরণ সৃষ্টি করা যেতে পারে সেখানে অতিসাধারণ কয়েদিদের বা বন্দীদের মুক্তি দেওয়ায় কোনো অসুবিধা আছে বলে মনে হয় না। ব্যাপারটা গভীরভাবে ভেবে দেখতে বলছি।

২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে আশা করেছিলাম, তিনি দলমতনির্বিশেষে সবার সাহায্য চাইবেন। কেন যেন তেমনটা হয়নি। সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। দলমতের পার্থক্য থাকলেও কেউ তাঁকে বিব্রত করার বিন্দুমাত্র চেষ্টা করছে না। সরকারি দলের অনেকেই সবাইকে একমত একপথ হয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানাচ্ছেন। অন্য নেতাদের আহ্বান আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান এক কথা নয়। দেশের আপামর জনসাধারণ তাঁর আহ্বান আশা করলেও হয়তো সময় হয়নি বলে তিনি সবার সাহায্য কামনা করেননি, উপযুক্ত সময়ে করবেন, হতেও পারে। তবে আন্তরিকভাবে সব দলমত ও দেশবাসীর অকুণ্ঠ সমর্থন কামনা করা উচিত। সময়ই বলে দেবে কখন তিনি তা করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন