শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

খালেদার মুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদার মুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন

আজ মার্চের শেষ দিন। ১৯৭১ সালে হানাদারদের আক্রমণে যেভাবে রক্তাক্ত হয়েছিলাম, করোনায় তার চেয়ে খুব একটা কম নয়। সারা বিশ্ব আজ করোনায় ক্ষতবিক্ষত। এর আগে কখনো কোনো রোগবালাইয়ে বিশ্ব এমন ক্ষতবিক্ষত হয়নি। ৭ লাখের ওপর আক্রান্ত। ৩৫ হাজার ইতিমধ্যেই মৃত্যুবরণ করেছে। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যুর চেয়েও ভয়াবহ শঙ্কায় সারা দুনিয়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। আকাশ-সড়ক-নৌ কোথাও কোনো গণপরিবহন নেই। দুনিয়া এমন বিচ্ছিন্ন আর কখনো হয়নি। কত রোগ এসেছে গেছে, কিন্তু করোনার মতো আর কখনো বিশ্ব এমন বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়নি। এতসবের মধ্যে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক শ্রেষ্ঠ ঘটনা। বাংলাদেশের ইতিহাসে এর চেয়ে যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত আর কখনো কোনো দিন হবে না। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য অনেক আন্দোলন হয়েছে, আইনি লড়াই হয়েছে কিন্তু কোনো কাজের কাজ হয়নি। এটা খুবই সত্য, যে অভিযোগে বেগম খালেদা জিয়াকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে সেটা সাধারণ মানুষ খুব একটা ভালোভাবে নেয়নি। তবু বেগম খালেদা জিয়া জেলে ছিলেন। তাঁর দল তাঁকে মুক্ত করতে পারেনি। রাজনৈতিকভাবে এখন সে ক্ষমতাও বিএনপির নেই। যে যাই বলুন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়াকে কোনোমতেই জেলে মরতে দেবেন না। তিনি জেলে মারা গেলে এক শ্রেষ্ঠ নেতার গৌরবে গৌরবান্বিত হবেন। বেগম খালেদা জিয়াকে সেই গৌরব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেবেন এটা ভাবার কোনো কারণ নেই। সারা পৃথিবীতে করোনাভাইরাস এক অভিশাপ হলেও বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। আমার বিশ্বাস, আল্লাহর অশেষ রহমতে বাংলাদেশ করোনার হাত থেকে বেঁচে যাবে। ভাবতে হবে আগামী দিনের অর্থনীতি, গরিবের পেটের আহার আর শ্রমিকের খাবার নিয়ে। যা কিছুই হোক খালেদা জিয়ার মুক্তি বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক মাইলফলক। সরকার যতই বলুক, সবকিছু আইনের হাতে, আদালতের হাতে- তা কিন্তু নয়। আইন-আদালতের বাইরেও সরকারের হাতেও অনেক কিছু আছে বা থাকে। এ কাজটি মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে দিয়েও করানো যেত। তা করা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী করেছেন। মানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়েছেন। এমন সিদ্ধান্তের জন্য সাহসের দরকার, বুকের পাটার দরকার। যেটা বঙ্গবন্ধুর ছিল। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনারও আছে। শেষ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন। এ সিদ্ধান্তের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথা ইতিহাসের পাতায় হাজার বছর আলোচনায় থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের পর বিভক্ত জাতিকে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর পক্ষেই একত্র করা সম্ভব ছিল। যা তিনি করেছিলেন। যাদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ ছিল না, তাদের তিনি সাধারণ ক্ষমা করেছিলেন। ওই সময় অমনটা করার আর কারও বুকের পাটা ছিল না।

এখন যেমন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আর কারও নেই। খালেদা জিয়ার শাস্তি ছয় মাস স্থগিত করেছেন, ওটা ছয় বছর করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছয় সেকেন্ডও লাগবে না। আমার বিশ্বাস, কোর্ট-কাচারিতে যতই ছোটাছুটি করতে হোক বেগম খালেদা জিয়াকে আর জেলে যেতে হবে না। এ সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। তাঁর নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব সবকিছুকে ছাপিয়ে উঠেছে।

’৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদারদের চরম অভিশপ্ত কর্মকান্ডের দিনে জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গিয়ে এর আগে পৃথিবীর মানুষ কখনো এমন বিচ্ছিন্ন হয়নি। অঙ্গ-বঙ্গ-কলিঙ্গের বাংলায় কখনো এমন হয়নি। রাস্তাঘাট, হাটবাজার সবকিছু বন্ধ- এ এক অভাবনীয় ব্যাপার। মুক্তিযুদ্ধের চরম অনিশ্চিত জীবনেও হাটবাজার, দোকানপাট বন্ধ হয়নি যেমনটা করোনাভাইরাস নিয়ে সরকার ও স্বাস্থ্যসেবীদের আবেদনে হয়েছে। মানুষ যখন সহযোগিতা করে তখন অনেক সমস্যার সমাধান সহজ হয়ে যায়। যেমনটা হয়েছে। কোথাও কোনো টু টা নেই, সবাই ঘরে। গরিবের ঘরে খাবার নেই, তবু তারা ঘরে। সরকারিভাবে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে না দিলে এক মহাবিপর্যয় দেখা দেবে। আর এ সময় খাবার নিয়ে কারসাজি হলে মানুষ কাকে যে কখন ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলবে কেউ বলতে পারবে না। সরকারকে বলছি, সহনশীল হোন। কেউ যেন জাতিকে অপমান-অপদস্থ না করে। পুলিশকে সাবধান করুন। এসিল্যান্ড বাপের বয়সী মানুষকে কান ধরে উঠবস করিয়ে নিজেই প্রচার করেছে। বাপের বেটি একখান! বিসিএস পাস করলেই যে কেউ বুদ্ধিমান হয় না, মানবিক হয় নাÑ এ তো তার হাতে হাতে প্রমাণ। এখন মন্ত্রিসভার অনেককেই চিনি না। তবু জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন কুড়িগ্রামের ডিসির ব্যাপারে তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। যশোরের এসিল্যান্ডকে তৎক্ষণাৎ প্রত্যাহারে মানুষ খুশি হয়েছে। সেবক হয়ে মনিবের অপমান এটা কোনো ভালো কথা নয়। তবু অনেক সময় অনেক কর্মচারী নিজের আওকাত ভুলে যা ইচ্ছা তাই করে। দেশের মালিক জনগণ, তাদের কান ধরে উঠবস করানো জাতির জন্য সম্মানের নয়। একজন সাধারণ মানুষকে অসম্মান সমগ্র দেশকে অসম্মানের শামিল- এসব কে কাকে শেখাবে? না হলে এমন বুড়োবকের মতো কাজ কেউ করে? শিক্ষাদীক্ষায় কত অগ্রসর পররাষ্ট্রমন্ত্রী কী বললেন, ‘আপনারা যে যেখানে আছেন সেখানেই থাকুন। দেশে আসবেন না।’ লাশ পর্যন্ত দেশে আনা যাবে না। সত্যিই কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিক্ষিত? জ্ঞানী? জ্ঞান থাকলে ওভাবে বলতে যেতেন! রাস্তাঘাট বন্ধ, কেউ ঘর থেকে বেরোতে পারছে না। কী করে আসবে? আগ বাড়িয়ে এমন না বললেই কি চলত না। অতিকথন যে ভালো না তা তো এই ভদ্রলোকটি বুঝতে পারলেন না। যেখানে সাধারণ যাত্রীর চলাফেরা মুশকিল সেখানে আবার লাশ আনার কথা না বললেই কি পারতেন না। তার কিন্তু ওভাবে লাশ না আনার কথা বলা ঠিক হয়নি। যাই হোক এই বেফাঁস কথার মাশুল তাকে দিতেই হবে, বংশপরম্পরায় দিতে হবে। অতিকথন কখনো ভালো না। যেটা মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন যদি বলার প্রয়োজন হতো অবস্থা সৃষ্টি হতো বলতেন। কিন্তু তেমন অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। আগ বাড়িয়ে বলেছেন। এর খেসারত অন্য কেউ নন, তাকেই দিতে হবে।

কাবার দরজা বন্ধ নিয়ে লিখেছিলাম। ওটা আমার লেখা ছিল না। ওটা ছিল আমার অন্তরের কান্না। একসময় কাবানির্ভর আরবে ব্যবসা-বাণিজ্য হতো। আবরাহা তার সাম্রাজ্যে কাবার চেয়ে সুন্দর মন্দির বানিয়েছিলেন। কিন্তু তা দর্শনে কেউ যাচ্ছিল না, সবাই কাবায় যাচ্ছিল। তখন তার মনে হয় যে উদ্দেশে তিনি মন্দির বানিয়েছেন কাবা থাকলে সে উদ্দেশ্য সফল হবে না। তাই কাবা ধ্বংস করতে হবে। সেজন্য তিনি কাবা আক্রমণ করেছিলেন। আবরাহা যখন মক্কা ঘিরে ফেলে লুটতরাজ করছিলেন তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দাদা আবদুল মোত্তালিবের কিছু উট ও দুম্বা আবরাহার লোকেরা নিয়ে গিয়েছিল। আবদুল মোত্তালিব তখন কাবার খাদেম। তিনি যখন আবরাহার কাছে যান তখন আবরাহা ভেবেছিলেন কাবা রক্ষার জন্য কিছু বলবেন। কিন্তু আবদুল মোত্তালিব যখন শুধু তার উট ও দুম্বার কথা বলেন এবং উট ও দুম্বা নিয়ে ফিরে আসছিলেন তখন আবরাহা আবদুল মোত্তালিবকে বলেছিলেন, তোমার মতো গর্দভ-নির্বোধ আমি কখনো দেখিনি। আমি এসেছি কাবা ধ্বংস করতে তুমি কাবার তত্ত্বাবধায়ক হয়ে কাবা রক্ষায় একটি কথাও বললে না; তুমি এসেছো দুম্বা আর উট নিতে! তোমার মতো বেকুব আমি জীবনে দেখিনি। আবরাহার কথা শুনে আবদুল মোত্তালিব বলেছিলেন, উট ও দুম্বা আমার। ও দিয়ে সংসার চলে, পরিবার-পরিজনের খাওয়া-পরার সংস্থান হয়। তাই আমার জিনিস আমি নিতে এসেছি। কাবা আল্লাহর ঘর। সেটা রক্ষার দায়িত্ব আল্লাহর। তিনিই রক্ষা করবেন। আবরাহার হাতিগুলো কাবার দিকে এগোতে চাচ্ছিল না। ঝড়-তুফান এসে হাতিগুলোকে অন্ধ করে দিচ্ছিল। আল্লাহর কুদরতে বাবুই পাখির চেয়ে ছোট আবাবিল পাথর ছুড়ে আবরাহার হস্তিবাহিনীকে পরাজিত করেছিল। সেই কাবার দরজা বন্ধ। আল্লাহ কী করবেন তিনিই জানেন। যারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের কী হবে সে পরম দয়ালু আল্লাহই জানেন। আমার ভালো লাগেনি।

কদিন থেকে শুনছি, গুজবের ডালপালা গজাচ্ছে। যে পরিমাণ আক্রান্ত হয়েছে সরকার তা বলছে না। যে পরিমাণ মারা গেছে তাও লুকানো হচ্ছে। মনে হয় এসবই বাজে কথা। এখন এসব লুকানোর ক্ষমতা কারও নেই। সবকিছু ওপেন সিক্রেট। ইন্টারনেটের জমানায় মুহূর্তে এক জায়গার খবর আরেক জায়গায় চলে যায়। মোবাইল ফোনে ছবি তোলার সুযোগ থাকায় পথের কুটোও পথের ধুলোয় হারাতে পারে না। কারও না কারও চোখে পড়ে। সরকার এটা করছে ওটা করছে বলে কারও লাভ নেই। বরং এসব করে নিজের ক্ষতি। তাই গুজব ছড়িয়ে লাভ নেই। এখন আর কোনো গুজব গুজব নেই। কারণ কোনো কিছু লুকিয়ে রাখা যায় না। তাই সরকারের ক্ষতির চিন্তায় আমরা যেন নিজের ক্ষতি নিজে না করি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি- আল্লাহ যেন এই বালা-মুসিবত থেকে আমাদের মুক্তি দেন, অর্থনীতি সচল করেন। যার পেটে খাবার আছে তিনি ক্ষুধার জ্বালা বুঝতে পারবেন না। যাদের খাবার নেই তারাই বোঝে ক্ষুধার জ্বালা। তাই সরকারের উচিত বিত্তবানদের উচিত সাধারণ মানুষের, গরিব-দুঃখীদের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া। ছবি তোলার জন্য খাবার বিতরণ নয়, পেটের ক্ষুধা নিবারণের জন্য এবার খাবার বিতরণ করা প্রয়োজন।

সরকারের কাছে বিনীত প্রার্থনা, সাধারণ মানুষের ওপর ঘরে থাকা নিয়ে আর বেশি জোরাজুরি করবেন না। জেলখানা নিয়ে ভাবুন। ৬০-৭০ বছরের বেশি বয়সী বন্দীদের সবাইকে মুক্তি দিন। সাধারণ অভিযোগে অভিযুক্তদের অনতিবিলম্বে জামিন দিয়ে বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে পাঠিয়ে দিন। যাতে করোনা ছড়ানোর কোনো সুযোগ না থাকে। যেখানে খালেদা জিয়ার মতো একজন বিরোধী নেতাকে মুক্তি দিয়ে এক শ্রেষ্ঠ উদাহরণ সৃষ্টি করা যেতে পারে সেখানে অতিসাধারণ কয়েদিদের বা বন্দীদের মুক্তি দেওয়ায় কোনো অসুবিধা আছে বলে মনে হয় না। ব্যাপারটা গভীরভাবে ভেবে দেখতে বলছি।

২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে আশা করেছিলাম, তিনি দলমতনির্বিশেষে সবার সাহায্য চাইবেন। কেন যেন তেমনটা হয়নি। সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। দলমতের পার্থক্য থাকলেও কেউ তাঁকে বিব্রত করার বিন্দুমাত্র চেষ্টা করছে না। সরকারি দলের অনেকেই সবাইকে একমত একপথ হয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানাচ্ছেন। অন্য নেতাদের আহ্বান আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান এক কথা নয়। দেশের আপামর জনসাধারণ তাঁর আহ্বান আশা করলেও হয়তো সময় হয়নি বলে তিনি সবার সাহায্য কামনা করেননি, উপযুক্ত সময়ে করবেন, হতেও পারে। তবে আন্তরিকভাবে সব দলমত ও দেশবাসীর অকুণ্ঠ সমর্থন কামনা করা উচিত। সময়ই বলে দেবে কখন তিনি তা করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
সর্বশেষ খবর
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়
হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়

১৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট
বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ
কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি
ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু
ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার
বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি
টানা তৃতীয়বার আয়ের শীর্ষে রোনালদো, পিছিয়েছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা
ট্রাম্পকে ‘আলফা মেল’ বলে কটুক্তি করে কটাক্ষের মুখে কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’
বিশেষ চিপ নিয়ে আসছে ‘অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স’

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পিকনিকের ট্রলার ডুবে নিখোঁজ যুবক
পিকনিকের ট্রলার ডুবে নিখোঁজ যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে তৃতীয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি
হজ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব গেছেন ৪৮ হাজার ৬৬১ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে আগুনে পুড়ল ২১ বসতঘর
সৈয়দপুরে আগুনে পুড়ল ২১ বসতঘর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
টুঙ্গিপাড়ায় নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের নতুন টেস্ট অধিনায়ক রোস্টন চেজ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের নতুন টেস্ট অধিনায়ক রোস্টন চেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের ফ্যান মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ঘরের ফ্যান মেরামতের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক
করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত
রাশিয়ার স্থলবাহিনীর প্রধান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে