শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

খালেদার মুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদার মুক্তিতে প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন

আজ মার্চের শেষ দিন। ১৯৭১ সালে হানাদারদের আক্রমণে যেভাবে রক্তাক্ত হয়েছিলাম, করোনায় তার চেয়ে খুব একটা কম নয়। সারা বিশ্ব আজ করোনায় ক্ষতবিক্ষত। এর আগে কখনো কোনো রোগবালাইয়ে বিশ্ব এমন ক্ষতবিক্ষত হয়নি। ৭ লাখের ওপর আক্রান্ত। ৩৫ হাজার ইতিমধ্যেই মৃত্যুবরণ করেছে। করোনায় আক্রান্ত এবং মৃত্যুর চেয়েও ভয়াবহ শঙ্কায় সারা দুনিয়ার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। আকাশ-সড়ক-নৌ কোথাও কোনো গণপরিবহন নেই। দুনিয়া এমন বিচ্ছিন্ন আর কখনো হয়নি। কত রোগ এসেছে গেছে, কিন্তু করোনার মতো আর কখনো বিশ্ব এমন বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়নি। এতসবের মধ্যে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক শ্রেষ্ঠ ঘটনা। বাংলাদেশের ইতিহাসে এর চেয়ে যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত আর কখনো কোনো দিন হবে না। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য অনেক আন্দোলন হয়েছে, আইনি লড়াই হয়েছে কিন্তু কোনো কাজের কাজ হয়নি। এটা খুবই সত্য, যে অভিযোগে বেগম খালেদা জিয়াকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে সেটা সাধারণ মানুষ খুব একটা ভালোভাবে নেয়নি। তবু বেগম খালেদা জিয়া জেলে ছিলেন। তাঁর দল তাঁকে মুক্ত করতে পারেনি। রাজনৈতিকভাবে এখন সে ক্ষমতাও বিএনপির নেই। যে যাই বলুন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়াকে কোনোমতেই জেলে মরতে দেবেন না। তিনি জেলে মারা গেলে এক শ্রেষ্ঠ নেতার গৌরবে গৌরবান্বিত হবেন। বেগম খালেদা জিয়াকে সেই গৌরব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেবেন এটা ভাবার কোনো কারণ নেই। সারা পৃথিবীতে করোনাভাইরাস এক অভিশাপ হলেও বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। আমার বিশ্বাস, আল্লাহর অশেষ রহমতে বাংলাদেশ করোনার হাত থেকে বেঁচে যাবে। ভাবতে হবে আগামী দিনের অর্থনীতি, গরিবের পেটের আহার আর শ্রমিকের খাবার নিয়ে। যা কিছুই হোক খালেদা জিয়ার মুক্তি বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক মাইলফলক। সরকার যতই বলুক, সবকিছু আইনের হাতে, আদালতের হাতে- তা কিন্তু নয়। আইন-আদালতের বাইরেও সরকারের হাতেও অনেক কিছু আছে বা থাকে। এ কাজটি মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে দিয়েও করানো যেত। তা করা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী করেছেন। মানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়েছেন। এমন সিদ্ধান্তের জন্য সাহসের দরকার, বুকের পাটার দরকার। যেটা বঙ্গবন্ধুর ছিল। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনারও আছে। শেষ পর্যন্ত বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন। এ সিদ্ধান্তের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথা ইতিহাসের পাতায় হাজার বছর আলোচনায় থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের পর বিভক্ত জাতিকে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর পক্ষেই একত্র করা সম্ভব ছিল। যা তিনি করেছিলেন। যাদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ ছিল না, তাদের তিনি সাধারণ ক্ষমা করেছিলেন। ওই সময় অমনটা করার আর কারও বুকের পাটা ছিল না।

এখন যেমন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আর কারও নেই। খালেদা জিয়ার শাস্তি ছয় মাস স্থগিত করেছেন, ওটা ছয় বছর করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছয় সেকেন্ডও লাগবে না। আমার বিশ্বাস, কোর্ট-কাচারিতে যতই ছোটাছুটি করতে হোক বেগম খালেদা জিয়াকে আর জেলে যেতে হবে না। এ সিদ্ধান্ত শেখ হাসিনাকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। তাঁর নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব সবকিছুকে ছাপিয়ে উঠেছে।

’৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদারদের চরম অভিশপ্ত কর্মকান্ডের দিনে জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে গিয়ে এর আগে পৃথিবীর মানুষ কখনো এমন বিচ্ছিন্ন হয়নি। অঙ্গ-বঙ্গ-কলিঙ্গের বাংলায় কখনো এমন হয়নি। রাস্তাঘাট, হাটবাজার সবকিছু বন্ধ- এ এক অভাবনীয় ব্যাপার। মুক্তিযুদ্ধের চরম অনিশ্চিত জীবনেও হাটবাজার, দোকানপাট বন্ধ হয়নি যেমনটা করোনাভাইরাস নিয়ে সরকার ও স্বাস্থ্যসেবীদের আবেদনে হয়েছে। মানুষ যখন সহযোগিতা করে তখন অনেক সমস্যার সমাধান সহজ হয়ে যায়। যেমনটা হয়েছে। কোথাও কোনো টু টা নেই, সবাই ঘরে। গরিবের ঘরে খাবার নেই, তবু তারা ঘরে। সরকারিভাবে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে না দিলে এক মহাবিপর্যয় দেখা দেবে। আর এ সময় খাবার নিয়ে কারসাজি হলে মানুষ কাকে যে কখন ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলবে কেউ বলতে পারবে না। সরকারকে বলছি, সহনশীল হোন। কেউ যেন জাতিকে অপমান-অপদস্থ না করে। পুলিশকে সাবধান করুন। এসিল্যান্ড বাপের বয়সী মানুষকে কান ধরে উঠবস করিয়ে নিজেই প্রচার করেছে। বাপের বেটি একখান! বিসিএস পাস করলেই যে কেউ বুদ্ধিমান হয় না, মানবিক হয় নাÑ এ তো তার হাতে হাতে প্রমাণ। এখন মন্ত্রিসভার অনেককেই চিনি না। তবু জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন কুড়িগ্রামের ডিসির ব্যাপারে তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। যশোরের এসিল্যান্ডকে তৎক্ষণাৎ প্রত্যাহারে মানুষ খুশি হয়েছে। সেবক হয়ে মনিবের অপমান এটা কোনো ভালো কথা নয়। তবু অনেক সময় অনেক কর্মচারী নিজের আওকাত ভুলে যা ইচ্ছা তাই করে। দেশের মালিক জনগণ, তাদের কান ধরে উঠবস করানো জাতির জন্য সম্মানের নয়। একজন সাধারণ মানুষকে অসম্মান সমগ্র দেশকে অসম্মানের শামিল- এসব কে কাকে শেখাবে? না হলে এমন বুড়োবকের মতো কাজ কেউ করে? শিক্ষাদীক্ষায় কত অগ্রসর পররাষ্ট্রমন্ত্রী কী বললেন, ‘আপনারা যে যেখানে আছেন সেখানেই থাকুন। দেশে আসবেন না।’ লাশ পর্যন্ত দেশে আনা যাবে না। সত্যিই কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিক্ষিত? জ্ঞানী? জ্ঞান থাকলে ওভাবে বলতে যেতেন! রাস্তাঘাট বন্ধ, কেউ ঘর থেকে বেরোতে পারছে না। কী করে আসবে? আগ বাড়িয়ে এমন না বললেই কি চলত না। অতিকথন যে ভালো না তা তো এই ভদ্রলোকটি বুঝতে পারলেন না। যেখানে সাধারণ যাত্রীর চলাফেরা মুশকিল সেখানে আবার লাশ আনার কথা না বললেই কি পারতেন না। তার কিন্তু ওভাবে লাশ না আনার কথা বলা ঠিক হয়নি। যাই হোক এই বেফাঁস কথার মাশুল তাকে দিতেই হবে, বংশপরম্পরায় দিতে হবে। অতিকথন কখনো ভালো না। যেটা মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন যদি বলার প্রয়োজন হতো অবস্থা সৃষ্টি হতো বলতেন। কিন্তু তেমন অবস্থার সৃষ্টি হয়নি। আগ বাড়িয়ে বলেছেন। এর খেসারত অন্য কেউ নন, তাকেই দিতে হবে।

কাবার দরজা বন্ধ নিয়ে লিখেছিলাম। ওটা আমার লেখা ছিল না। ওটা ছিল আমার অন্তরের কান্না। একসময় কাবানির্ভর আরবে ব্যবসা-বাণিজ্য হতো। আবরাহা তার সাম্রাজ্যে কাবার চেয়ে সুন্দর মন্দির বানিয়েছিলেন। কিন্তু তা দর্শনে কেউ যাচ্ছিল না, সবাই কাবায় যাচ্ছিল। তখন তার মনে হয় যে উদ্দেশে তিনি মন্দির বানিয়েছেন কাবা থাকলে সে উদ্দেশ্য সফল হবে না। তাই কাবা ধ্বংস করতে হবে। সেজন্য তিনি কাবা আক্রমণ করেছিলেন। আবরাহা যখন মক্কা ঘিরে ফেলে লুটতরাজ করছিলেন তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দাদা আবদুল মোত্তালিবের কিছু উট ও দুম্বা আবরাহার লোকেরা নিয়ে গিয়েছিল। আবদুল মোত্তালিব তখন কাবার খাদেম। তিনি যখন আবরাহার কাছে যান তখন আবরাহা ভেবেছিলেন কাবা রক্ষার জন্য কিছু বলবেন। কিন্তু আবদুল মোত্তালিব যখন শুধু তার উট ও দুম্বার কথা বলেন এবং উট ও দুম্বা নিয়ে ফিরে আসছিলেন তখন আবরাহা আবদুল মোত্তালিবকে বলেছিলেন, তোমার মতো গর্দভ-নির্বোধ আমি কখনো দেখিনি। আমি এসেছি কাবা ধ্বংস করতে তুমি কাবার তত্ত্বাবধায়ক হয়ে কাবা রক্ষায় একটি কথাও বললে না; তুমি এসেছো দুম্বা আর উট নিতে! তোমার মতো বেকুব আমি জীবনে দেখিনি। আবরাহার কথা শুনে আবদুল মোত্তালিব বলেছিলেন, উট ও দুম্বা আমার। ও দিয়ে সংসার চলে, পরিবার-পরিজনের খাওয়া-পরার সংস্থান হয়। তাই আমার জিনিস আমি নিতে এসেছি। কাবা আল্লাহর ঘর। সেটা রক্ষার দায়িত্ব আল্লাহর। তিনিই রক্ষা করবেন। আবরাহার হাতিগুলো কাবার দিকে এগোতে চাচ্ছিল না। ঝড়-তুফান এসে হাতিগুলোকে অন্ধ করে দিচ্ছিল। আল্লাহর কুদরতে বাবুই পাখির চেয়ে ছোট আবাবিল পাথর ছুড়ে আবরাহার হস্তিবাহিনীকে পরাজিত করেছিল। সেই কাবার দরজা বন্ধ। আল্লাহ কী করবেন তিনিই জানেন। যারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাদের কী হবে সে পরম দয়ালু আল্লাহই জানেন। আমার ভালো লাগেনি।

কদিন থেকে শুনছি, গুজবের ডালপালা গজাচ্ছে। যে পরিমাণ আক্রান্ত হয়েছে সরকার তা বলছে না। যে পরিমাণ মারা গেছে তাও লুকানো হচ্ছে। মনে হয় এসবই বাজে কথা। এখন এসব লুকানোর ক্ষমতা কারও নেই। সবকিছু ওপেন সিক্রেট। ইন্টারনেটের জমানায় মুহূর্তে এক জায়গার খবর আরেক জায়গায় চলে যায়। মোবাইল ফোনে ছবি তোলার সুযোগ থাকায় পথের কুটোও পথের ধুলোয় হারাতে পারে না। কারও না কারও চোখে পড়ে। সরকার এটা করছে ওটা করছে বলে কারও লাভ নেই। বরং এসব করে নিজের ক্ষতি। তাই গুজব ছড়িয়ে লাভ নেই। এখন আর কোনো গুজব গুজব নেই। কারণ কোনো কিছু লুকিয়ে রাখা যায় না। তাই সরকারের ক্ষতির চিন্তায় আমরা যেন নিজের ক্ষতি নিজে না করি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি- আল্লাহ যেন এই বালা-মুসিবত থেকে আমাদের মুক্তি দেন, অর্থনীতি সচল করেন। যার পেটে খাবার আছে তিনি ক্ষুধার জ্বালা বুঝতে পারবেন না। যাদের খাবার নেই তারাই বোঝে ক্ষুধার জ্বালা। তাই সরকারের উচিত বিত্তবানদের উচিত সাধারণ মানুষের, গরিব-দুঃখীদের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া। ছবি তোলার জন্য খাবার বিতরণ নয়, পেটের ক্ষুধা নিবারণের জন্য এবার খাবার বিতরণ করা প্রয়োজন।

সরকারের কাছে বিনীত প্রার্থনা, সাধারণ মানুষের ওপর ঘরে থাকা নিয়ে আর বেশি জোরাজুরি করবেন না। জেলখানা নিয়ে ভাবুন। ৬০-৭০ বছরের বেশি বয়সী বন্দীদের সবাইকে মুক্তি দিন। সাধারণ অভিযোগে অভিযুক্তদের অনতিবিলম্বে জামিন দিয়ে বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে পাঠিয়ে দিন। যাতে করোনা ছড়ানোর কোনো সুযোগ না থাকে। যেখানে খালেদা জিয়ার মতো একজন বিরোধী নেতাকে মুক্তি দিয়ে এক শ্রেষ্ঠ উদাহরণ সৃষ্টি করা যেতে পারে সেখানে অতিসাধারণ কয়েদিদের বা বন্দীদের মুক্তি দেওয়ায় কোনো অসুবিধা আছে বলে মনে হয় না। ব্যাপারটা গভীরভাবে ভেবে দেখতে বলছি।

২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে আশা করেছিলাম, তিনি দলমতনির্বিশেষে সবার সাহায্য চাইবেন। কেন যেন তেমনটা হয়নি। সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। দলমতের পার্থক্য থাকলেও কেউ তাঁকে বিব্রত করার বিন্দুমাত্র চেষ্টা করছে না। সরকারি দলের অনেকেই সবাইকে একমত একপথ হয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানাচ্ছেন। অন্য নেতাদের আহ্বান আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান এক কথা নয়। দেশের আপামর জনসাধারণ তাঁর আহ্বান আশা করলেও হয়তো সময় হয়নি বলে তিনি সবার সাহায্য কামনা করেননি, উপযুক্ত সময়ে করবেন, হতেও পারে। তবে আন্তরিকভাবে সব দলমত ও দেশবাসীর অকুণ্ঠ সমর্থন কামনা করা উচিত। সময়ই বলে দেবে কখন তিনি তা করবেন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা