শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০ আপডেট:

মহাদানবের বিরুদ্ধে মানুষের সংগ্রাম

হারুন হাবীব
প্রিন্ট ভার্সন
মহাদানবের বিরুদ্ধে মানুষের সংগ্রাম

বিশ শতকে পৃথিবী দুটি মহাসমর দেখেছে, ধ্বংস, মৃত্যু ও ভয় দেখেছে অগণিত, কিন্তু একুশ শতকে করোনা মহাসমরের তান্ডব ছাড়িয়ে গেছে সবকিছু। কোনো একক জনপদ, একক রাষ্ট্র বা মহাদেশ নয়, মহাদানবের রণাঙ্গন আজ বহুজাতিক, বহুরাষ্ট্রীক। এর থাবা ব্রহ্মান্ডের প্রতিটি মহাদেশে; এর বিধ্বংসী আগ্রাসনে বিপন্ন লাখো মানুষ- সে মানুষ সাদা, ধূসর, কালো, বাদামি; ছোট-বড়, ধনী-গরিব; সব ধর্মের, সব বর্ণের, সব বিশ্বাসের, সব আকৃতির। প্লেগ মহামারী কোটি মানুষের জীবন নিয়েছে এককালে; কলেরা, গুটিবসন্ত ছিনিয়ে নিয়েছে লাখো প্রাণ। এসেছে প্রাণঘাতী ভাইরাস সার্স, যা হাজারো মানুষের জীবন বিপন্ন করেছে। কিন্তু আগেকার আক্রমণগুলো সীমিত ছিল নির্দিষ্ট সীমান্তে। কিন্তু এই মহাদানবের থাবা অসীমান্তিক, যা গোটা মানবজাতির বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ! এ যেন এক সর্বগ্রাসী মহাসমর, নজিরবিহীন। মানুষের অবিমৃশ্যকারিতায় মানুষ মানুষকে হতাহত করে গেছে যুগের পর যুগ; এক মানুষ আরেক মানুষকে আঘাত করেছে, এক মানুষ আরেক মানুষকে পরাস্ত করতে ঘটিয়েছে এন্তার ছোট-বড় দুর্যোগ। বিবেকী মানুষ সেই বর্বরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে, বেশির ভাগই সেই কণ্ঠস্বর বিফলে গেছে। কিন্তু চলতি এই যুদ্ধ সবকিছু ছাপিয়ে দিয়েছে, ভয় ও আতঙ্ক মানুষকে ভীত-সন্ত্রস্ত করে নিজেদের ঘরবাড়ির কুঠুরিতে ঢুকিয়েছে। গোটা বিশ্ব যেন আজ একটি পরিবার, একটি ‘কোয়ারেন্টাইন’, পালাবার পথ নেই, যা এক ভয়ঙ্কর পরাজয় মানুষের! প্রশ্ন হচ্ছে, মানুষ আল্লাহতালার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি, আত্মসমর্পণ করবে নাকি সর্বাত্মক প্রতিরোধযুদ্ধে নামবে? না, মানুষ আজও আত্মসমর্পণ করেনি, সে হন্তারক শত্রুকে পরাজিত করার, যুদ্ধে বিজয়ী হওয়ার চেষ্টা করে চলেছে।

মানবজাতির বিরুদ্ধে একুশ শতকের যুদ্ধটি শুরু হয় উহানে, বিশ্বের তাক লাগানো অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির দেশ চীনের মাটিতে; দাবি করা হয়েছে, মাস দু-একের প্রাণান্ত লড়াইয়ে জয়ী হয়েছে দেশটি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও প্রশংসা করেছে চীনের সফল লড়াইকে। কিন্তু সে দাবি সবাই সমানভাবে গ্রহণ করেনি। এরই মধ্যে নতুন আক্রান্তের খবর মিলেছে, বলা হচ্ছে, ওগুলো দেশের নয়, বাইরে থেকে আসা। হতেই পারে।

ওখানেই শেষ নয়। বিশ্ব গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, চীন কয়েক সপ্তাহ ধরে গোপন রেখেছিল খবরটিকে। ফলে দ্রুত ছড়িয়েছে নভেল করোনার বীজ, এশিয়া থেকে ইউরোপ, সেখান থেকে আমেরিকা, আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে। এরই মধ্যে আক্রান্ত ১৭০টির বেশি দেশ। এরই মধ্যে মৃত ৩৫ হাজার মানুষ। ঘণ্টায় ঘণ্টায় বেড়ে চলেছে মৃতের সংখ্যা, আক্রান্তের সংখ্যা। ফলে তালা ঝুলেছে সব দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে; এরই মধ্যে বন্ধ হয়েছে মসজিদ, মন্দির, গির্জা ও প্যাগোডা; অবরুদ্ধ হয়েছে বিশ্বের সব বড়-ছোট শহর, দোকানপাট, যানবাহন। বন্ধ হয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনোদন কেন্দ্র; জলযানগুলো নোঙর ফেলেছে, বিমানবন্দর ও স্থলবন্দরগুলো অকার্যকর হয়েছে, মানুষ গেছে নিরাপদের নির্বাসনে, কেউ স্বেচ্ছায়, কেউ অনিচ্ছায়। এমন সর্বগ্রাসী ভয় বিশ্ব আগে কখনো দেখেনি।

বহু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে নভেল করোনার মহাসমর; কেন-কীভাবে এর আবির্ভাব, কেন-কীভাবে এর বিস্তৃতি? প্রশ্নগুলো চলবে বহুকাল ধরে। হয়তো উত্তর মিলবে হয়তো মিলবে না। প্রশ্ন উঠেছে, যে মারণাস্ত্র আজ মানবসভ্যতাকে নজিরবিহীন পর্যুদস্ত করে চলেছে, তার সূত্রপাত ঘটিয়েছে কে এবং কেন? এটি কি উহানের বাজারের ক্রয়-বিক্রয় হওয়া বাদুড় বা প্যাঙ্গোলিন নামের ক্ষুদ্র প্রজাতির অসুস্থ প্রাণীর শরীর থেকে ছড়িয়েছে, (যা কিনা চীনের মানুষ উপাদেয় খাবার হিসেবে খেয়ে থাকে) নাকি শত্রুপক্ষকে আঘাত করতে জীবাণুটি কোনো না কোনো পক্ষের পরিকল্পিত কোনো ‘রাসায়নিক যুদ্ধ’? উহানের বাজারে এসব প্রাণীর কেনাবেচা হয় হামেশা, প্রশ্ন হচ্ছে, আগে যা ঘটেনি আজ তা ঘটে কীভাবে? একি প্রকৃতির প্রতিশোধ, ভারসাম্যহীনতার প্রতিক্রিয়া, নাকি অন্য কিছু?

বহু দেশের বেশকিছু মহল থেকে এরই মধ্যে চীনের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উত্থান ঠেকাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ‘জীবাণু অস্ত্র’ ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ তোলা হয়েছে। আছে ‘ষড়যন্ত্র থিওরি’ আরও। বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রকে সামরিকভাবে পরাস্ত করার চিন্তা বাদ দিয়ে কিংবা বিশ্বকে আরও বেশি নির্ভরশীল করতে, আরও বেশি বাণিজ্য করতে চীন নিজেই ছড়িয়েছে ভাইরাসটি, যা ইতালি-স্পেন, ইরানের পর যুক্তরাজ্য, ফ্রান্সকে আঘাত করেছে। কিন্তু বিস্ময়করভাবে ব্যাপক ও বিস্তৃত আঘাত হেনেছে আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে। প্রশ্ন তোলা হচ্ছে, চীনের মাটিতে রোগটি দেখা দিলেও কেন তা দেশটির কোনো বড় শহর, ব্যবসাকে আঘাত করেনি? বরং, কেবল মাস্ক, ভাইরাস কিট, পারসোনাল ইকুইপমেন্টই নয়, একই সঙ্গে চীন রপ্তানি করতে শুরু করেছে ভেনটিলেটরও। বলা হচ্ছে, অবিশ্বাস্য দ্রুততায় চীন আজ তার রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারিত করার উদ্যোগ নিয়েছে। না, ইত্যাকার প্রশ্ন বা অভিযোগের কোনোটাই শতভাগ নিশ্চিত হতে পারেনি কেউ। সত্য যা-ই থাকুক, মানুষ এই বিপন্নদশা থেকে মুক্তি চায়। যেভাবে জাপানের নাগাসাকি ও হিরোশিমার মানুষ একদিন মুক্তি চেয়েছিল আমেরিকার পারমাণবিক বোমা থেকে বাঁচতে, যেভাবে ভিয়েতনামের মানুষ মুক্তি চেয়েছিল নাপাম থেকে বাঁচতে, যেভাবে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তি চেয়েছিল পাকিস্তানি সৈন্যদের বর্বর মারণাস্ত্র থেকে বাঁচতে। সবাই জানেন, আগেকার যুদ্ধ বা মহাযুদ্ধগুলো পাল্টে দিয়েছে বিশ্বকে, সে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে এক ভূখন্ড থেকে আরেক ভূখন্ডে, দেশ, অঞ্চল ও ভূ-রাজনীতি, অর্থনীতি এবং সমাজ কাঠামোয়। দ্বিতীয় মহাসমরের মধ্য দিয়ে একদিকে যেমন পৃথিবীর প্রায় সব জনপদে মানুষের বোধবিশ্বাসের পরিবর্তন ঘটেছে, তেমনি ব্যাপক ও বিস্তৃত পরিবর্তন ঘটেছে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে। আমার বিশ্বাস, করোনার যুদ্ধ যেহেতু কার্যকরভাবেই একটি তৃতীয় মহাসমর, অতএব এর প্রভাব হবে আরও ব্যাপক ও বিস্তৃত। এ যুদ্ধ বিশ্বকে আগের মতো উন্মুক্ত রাখবে বলে মনে হয় না আমার। ব্যাপক এক অর্থনৈতিক মন্দা, নিরাপত্তার সংকট গ্রাস করবে সব অঞ্চলকে। ফলে জেগে উঠবে জাতীয়তাবাদ, ঘটবে মন ও রাষ্ট্র- সীমান্তের অনাকাক্সিক্ষত সংকোচন, যা অধুনা বিশ্বায়নের যুগকে, যার বহিরাঙ্গে যদিও স্বাধীনতা ও উন্মুক্ততা, অন্তরঙ্গে প্রভাবশালীদের বাণিজ্যিক ও রাজনৈতিক স্বার্থ, তাকেও ফেলবে চ্যালেঞ্জের মুখে। এ যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় প্রায় সব দেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্প্রসারিত হবে, নিয়ন্ত্রিত হবে বর্ডার, জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে আন্তর্জাতিক স্বার্থকে জলাঞ্জলি দেওয়ার উপসর্গ উগ্র আকার ধারণ করবে, বিশ্ব ভ্রাতৃত্ববোধ সংকুচিত হবে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ছোট অর্থনীতি, ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী, বিপন্ন হবে মানবসভ্যতা।

কী দেখা গেছে এযাবৎ? ছোট অর্থনীতি বা গরিব দেশগুলোর কথা বাদ দিই, লক্ষ্য করা গেছে, বড় অর্থনীতি বা শক্তিশালী দেশগুলোর জনজীবনকেও এ যুদ্ধ কতই না উলঙ্গভাবে প্রকাশ করেছে! পশ্চিমের শহরগুলোর সুবিশাল শপিং মল, চেইন শপগুলো রাতারাতি খালি হয়ে গেছে! মানুষ নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত হয়েছে; এ অসহায়ত্ব কেবল দ্রব্যপ্রাপ্তির বিষয় নয়, এ অসহায়ত্ব ভোগবাদী বিশ্বের মনোজাগতিক দীনতা। একটি আঘাত ধস নামিয়েছে সবকিছুর। শুধু তাই নয়, ধর্মাচার বা ধর্মকেন্দ্রিক সংস্কৃতির পুরোধাদেরও বাধ্য করেছে করোনার দানব তাদের দীর্ঘলালিত বিশ্বাস বা রাষ্ট্রশাসন কৌশলের পরিবর্তন ঘটাতে! অতএব এ মহাসমর গতানুগতিক বিশ্বকে, প্রচলিত ধ্যান-ধারণাকে চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাবে- সন্দেহ নেই। কিন্তু করোনার এ মহাসমর, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পরও, বিশেষ বিশেষ অঞ্চলকে হয়তো এক হয়ে দাঁড়াবার সুযোগ দান করবে, যা আগে দেখা যায়নি কার্যকরভাবে। কারণ আক্রান্ত বিশ্ব আজ একটি পরিবারে পরিণত। এ যুদ্ধ যেহেতু সর্বত্রগামী, এর প্রতিরোধও হতে হবে তাই সর্বত্র। শত্রু যখন ঘরে ও বাইরে এবং এখনো অচিহ্নিত, সেহেতু একক দেশ বা রাষ্ট্রের উদ্যোগের সঙ্গে নিতে হবে সমন্বি^ত কর্মপন্থা। ধনী দেশগুলোর কাছে সে কারণেই প্রত্যাশা যে, তারা কেবল নিজেরা বাঁচবেন, এমন ধারণা থেকে বাইরে বেরিয়ে আসুন, গরিব বা সক্ষমতাহীন রাষ্ট্রগুলোর দিকে সহযোগিতার হাত বাড়ান। কারণ এ আগুন বিশ্বকে পুড়ছে, শুধু অন্যকে নয়, নিজেকেও।

সোভিয়েত ইউনিয়ন ধসে যাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র আজ একক পরাশক্তি। কিন্তু ভাগ বসাতে সব শক্তি ও কৌশল নিয়ে আবির্ভূত হয়েছে চীন, যার অর্থনীতি ও সমরশয্যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম। দেশ দুটির প্রতিযোগিতা তাই বাণিজ্য বা অর্থনীতিতেই সীমাবদ্ধ নয়, পরিষ্কারভাবে ভূ-রাজনীতিতেও। চলমান এ প্রতিযোগিতা, বলা বাহুল্য, নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে গোটা বিশ্বে। যত দ্রুত এ প্রতিযোগিতার অবসান হয় ততই মঙ্গল, ততই স্বস্তিদায়ক। বর্তমান সময়টি, সে কারণেই বোধ জাগাবার সময়, মানুষ হওয়ার সময়। একবার কি ভেবে দেখব- কী অসহায় হয়ে পড়েছে মানুষ, শক্তিধর কিংবা দুর্বল, সকল প্রান্তের সব মানুষ, যে মানুষ বিশ্বের সবচেয়ে বুদ্ধিমান, সবচেয়ে বিচক্ষণ প্রজাতি! বন্ধ হয়েছে মক্কা, মদিনা, ভ্যাটিকানের দলবদ্ধ আরাধনা; বন্ধ হয়েছে গির্জার প্রার্থনা, মসজিদের নামাজ, মন্দির ও প্যাগোডার প্রার্থনা। বন্ধ দোকানপাট, রেল-স্টিমারঘাট; কারফিউ চলছে প্রায় সব জনপদে, ঘোষিত হয়েছে সাধারণ ছুটি, সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে বহু অংশে; তবু যেন শেষ নেই করোনা দানবের! অতএব এ দানবকে পরাস্ত করার, এ যুদ্ধে জেতার বিকল্প কোথায়? আমাদের দক্ষিণ এশীয় অঞ্চল বিশ্বের সবচাইতে ঘনবসতিপূর্ণ, যেখানে পৃথিবীর এক-পঞ্চমাংশ মানুষের বসবাস। অতএব দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগের পাশাপাশি প্রয়োজন সমন্বিত আঞ্চলিক উদ্যোগ। সে কারণে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশের ভিডিও সম্মেলনকে স্বাগত জানাতে হবে। এ সম্মেলনে যদিও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী যোগ দেননি, দিয়েছেন তার স্বাস্থ্যবিষয়ক উপদেষ্টা, তথাপি ১৫ মার্চের আলোচনাটি নিঃসন্দেহে সময়োচিত পদক্ষেপ। মনে রাখতে হবে, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা প্রায় মৃত হয়ে পড়েছিল, সেই সংস্থার কিছুটা হলেও পুনর্জীবিত হয়েছে চলমান করোনাযুদ্ধকে কেন্দ্র করে। মোট কথা, শত বিপন্নতার পরও, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয়, আদর্শ বা বর্ণগত বিভাজনের পরও, এ দানবকে পরাস্ত করতে হবে মানুষকেই এবং সম্মিলিতভাবে, এ বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই।

লেখক, গবেষক ও সংবাদকর্মী।

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

এই মাত্র | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে