শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০ আপডেট:

দয়াময় প্রভু ক্ষমা করুন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দয়াময় প্রভু ক্ষমা করুন

অনেক ঝকমারীর পর এসএসসিতে কৃতকার্যদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনিসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এসএসসির ফল প্রকাশে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানাচ্ছি। যে যাই বলুন, আমাদের শিক্ষামন্ত্রী তার আগের মন্ত্রীর চাইতে অনেক ভালো করেছেন। মাননীয় মন্ত্রী দীপু মনি অনেক নিষ্ঠাবান। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চাইতে শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে অনেক বেশি সফল হবেন এটা আমার বিশ্বাস। পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকতে এক দিন তার অফিসে গিয়েছিলাম। অসাধারণ মধুর ব্যবহারে সে দিন যারপর নাই মুগ্ধ হয়েছিলাম। এ ছাড়া অনেকবার অনেক অনুষ্ঠানে দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পাশে দেখে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তিনি আমার বোনের চাইতে লম্বা কিনা, পায়ে হাইহিল আছে কিনা। না, সে দিন তার পায়ে কোনো হাইহিল ছিল না। সাধারণ চটি পায়েই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চাইতে অনেকটা লম্বা। যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছিলেন। যা হোক শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। অথচ আমাদের দেশে প্রকৃত শিক্ষা কোথায় যেন মিলিয়ে যেতে বসেছে। ছেলেমেয়েরা ডিগ্রি নিচ্ছে অনেক, কিন্তু মানুষ হচ্ছে না। মানবিকতা, মায়া-মমতা, দেশপ্রেম খুব একটা জাগ্রত হচ্ছে না। কেমন যেন রসকষহীন নিরস সব। মানুষের প্রতি কোনো দয়া-মায়া নেই। এ এক অভাবনীয় অবস্থা। মাননীয় মন্ত্রী দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে যদি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মানুষ করে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে সেটাই হবে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ অবদান-যা মানুষ বহুদিন মনে রাখবে। সেই ২৬ মার্চ থেকে গত পরশু ৩১ মে পর্যন্ত একটানা লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ। ছেলেবেলা থেকেই ঘরছাড়া বাঁধনহারা হওয়ায় কামলা-জামলা, খেত-খামারের শ্রমিক, মোটর শ্রমিকদের সঙ্গে উঠাবসা ছিল অনেক বেশি। মোটর শ্রমিকরা ছেলেবেলায় আমায় যে সাহায্য করেছে আর কোনো শ্রেণি সম্প্রদায়ের কাছ থেকে অত সাহায্য পাইনি। তাদের সঙ্গে যেমন যোগাযোগ ছিল তেমনি আন্তরিকতাও ছিল-যা এখন পর্যন্ত আছে। টাঙ্গাইলের নজর, ফজর, ভোলা ছিল আমার খুবই প্রিয় গাড়িচালক। কত জায়গায় দলবেঁধে গেছি, পকেট খালি, ফেরার পথ নেই। দেবদূতের মতো কোথা থেকে কোনো গাড়ি এসে সবাইকে উঠিয়ে নিয়ে এলো। শুধু বিনে পয়সায় গাড়ি ভ্রমণ নয়, গন্তব্যে পৌঁছে চা-নাস্তা খাওয়ার পয়সা হাতে গুঁজে দিল। সে এক হৃদয়গ্রাহী হৃদ্যতা। এটা সারা জীবন চলেছে। স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পরও অনেকের কাছে এ সহযোগিতা পেয়েছি। প্রতিরোধ-যুদ্ধ গড়ে উঠলে ১২ অক্টোবর সিরাজগঞ্জের নিশ্চিন্তপুরে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে সামনা-সামনি এক মারাত্মক যুদ্ধ হয়েছিল। খুনিদের হেলিকপ্টার বেঁচে গিয়েছিল হাসান ফারুক নামে আমার এক ভাগিনা সে হেলিকপ্টার চালাচ্ছিল। সেই সময় সিরাজগঞ্জ, সখিপুর, ভালুকা, কালিয়াকৈর নানা জায়গা হয়ে যখন ঈশ্বরগঞ্জ পৌঁছেছিলাম তখন ময়মনসিংহের হান্নান মিয়ার এক বাস কিশোরগঞ্জ থেকে ময়মনসিংহ ফেরার পথে আটক করেছিলাম। যার ড্রাইভার নজর বা ফজর আমাদের হালুয়াঘাট পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিল। তাই বাস-ট্রাকের শ্রমিকদের জন্য আমার অন্তরে আলাদা দরদ আলাদা ভালোবাসা। এবার লকডাউনে গণপরিবহনের শ্রমিকরা যে কষ্ট করেছে যে অসহায়ত্বের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে তা ভাবা যায় না। বিশেষ করে বাস শ্রমিকদের সঙ্গে আমাদের উঠাবসা বহুদিনের। প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা হবিবুর রহমান হবি মিঞা টাঙ্গাইলের মানুষ আর পাবনার ওয়াজে উদ্দিন এরা দুজনই ছিল প্রকৃত শ্রমিক দরদি শ্রমিক নেতা। হবিবুর রহমান হবি মিঞা মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে উল্লেখ করার মতো তার অবদান আছে। সেই শ্রমিকদের কী যে দুর্দশা! বউ-পোলাপান নিয়ে কতদিন যে তারা অনাহারে কাটাচ্ছে কোনো লেখাজোখা নেই। অথচ বাংলাদেশে সন্ত্রাসীরা যে চাঁদা তোলে তার চাইতে অনেক বেশি নিয়মিত পরিবহনে উঠে। হিসাব করে দেখেছি প্রতি বছর পাঁচ থেকে আট বা ১০ হাজার কোটি টাকা গণপরিবহনে চাঁদা ওঠে। সে দিন জনাব ফিরোজ রশীদ বললেন, ২০ হাজার কোটি। হতেও পারে। তার চাইতেও বেশি হলেও অবাক হব না। এর ২০ শতাংশও যদি সঞ্চয় রাখা হতো তাহলে এই দুর্যোগে প্রতিটি শ্রমিককে প্রতি মাসে পাঁচ-ছয় হাজার করে টাকা দিলে তাদের এই দুর্বিষহ কষ্ট করতে হতো না। অথচ দেশের দুই দলের উচ্চপর্যায়ের কয়েকজন নেতা শ্রমিকের রক্ত চুষে খাচ্ছে। কোনো প্রতিকার নেই। আর যা কিছুই হোক এভাবে শ্রমিকরা চলতে পারে না, শ্রমিক রাজনীতিও চলতে পারে না। এ ব্যাপারে সরকার এবং সমাজকে অবশ্যই দৃষ্টি দিতে হবে। ঠিক একই রকম দুর্ভোগে কাটাচ্ছে যারা বিদেশে আছে তাদের পরিবার-পরিজন। কোনো প্রবাসীর স্ত্রী হয়তো লাখ টাকার নিচে ফোন হাতে নিত না, দেমাগে মাটিতে পা পড়ে না। এখন তাদের ঘরে খাবার নেই। এখান থেকে কবে তারা মুক্তি পাবে আল্লাহ রাব্বুল আল-আমিন জানেন। কয়েক বছর আগে জাহানমনি নামে এক জাহাজ ২৬ জন নাবিক নিয়ে হাইজ্যাক হয়েছিল। সেখানে একজন মহিলাও ছিলেন। আর এই সেদিন ২৬ জন প্রবাসযাত্রীকে গুলি করে মেরেছে। লিবিয়ার মাটিতে এ হত্যাকা- ঘটেছে। তবু আমাদের হুঁশ নেই। এরপরও আকাশ-পাতাল তোলপাড় করে সাগর পাড়ি দিয়ে বিদেশ যেতেই হবে। এ এক অভাবনীয় ব্যাপার! আমরা কোথায় আছি কেউ জানি না। কঠিন করোনায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে। আবার কবে দেশ-দুনিয়া স্বাভাবিক গতি পাবে তা পরম দয়াময় আল্লাহতায়ালাই জানেন। সরকার নিয়ে নানাজন নানা কথা বলছে। বিএনপি ইদানীং ইনিয়ে বিনিয়ে একথা ওকথা বলার চেষ্টা করছে। সরকারের অবশ্যই ত্রুটি আছে। কিন্তু বিএনপির সরকার থাকলে কি এসব ত্রুটি থাকত না? আমার তো মনে হয় আরও ১০-২০ গুণ বেশি থাকত। ঠিক এ সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় কোনো খাদ দেখছি না। তার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেক অযোগ্যতা আছে, ব্যর্থতা আছে। সে দিনও এক অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হলো। তাকে বলেছি, এখন আপনাদের মতো মেধাসম্পন্ন কর্মচারী দেখি না। বড় খারাপ লাগে। এই যে লোকজনকে সরকারি সাহায্য করার জন্য তালিকা করা হলো। যে তালিকায় ৫০ লাখে ২৩-২৪ লাখই ভুয়া। কোনো কোনো জায়গায় একজনের নাম ৭৯ বার তালিকাভুক্ত হয়েছে। তালিকা করেছে ডিসি, ইউএনও, চেয়ারম্যান, মেম্বাররা। আজকাল বিনা ভোটে নির্ধারিত জনপ্রতিনিধিরা সবচাইতে অবহেলিত। প্রশাসনের কেউ তাদের কথা শোনে না। কারণ প্রশাসন জানে তারা মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়নি। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ধান কলে সারপাঠ দিয়ে ধান একত্র করার মতো ভোট একত্র করেছে। তাই জনপ্রতিনিধিদের প্রতি সরকারি কর্মচারীদের কোনো শ্রদ্ধা-সমীহ নেই। যা আছে তা অবহেলা আর তাচ্ছিল্য। অন্যদিকে এই কমাসে চাল চুরি, ডাল চুরি- চুরি আর চুরির জন্য চেয়ারম্যান-মেম্বার, রাজনৈতিক লোকেরা শুধু নিগৃহীত হচ্ছে, সরকারি কর্মচারীদের কোনো নামগন্ধ নেই। মনে হয় তারা সবাই ফেরেশতা হয়ে গেছে। অথচ উপজেলায় পিআইওর দুর্নীতির শেষ নেই। আরও অনেকেই দুর্নীতি করে কিন্তু পিআইও যে করে তার সীমা-পরিসীমা নেই। কয়েক বছর আগে আমি এমপি থাকতে এক উপজাতি মান্দাই মহিলা মেম্বারকে তিন লাখ টাকার একটা প্রজেক্ট দিয়েছিলাম। একে তো মহিলা, তার ওপর উপজাতি। খুব আশা করে তার প্রজেক্ট দেখতে ঢাকা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ডিজির অফিস থেকে এক টিম নিয়ে গিয়েছিলাম। আমার আশা ছিল কাজটি সম্মানজনক হবে তাই খুশি হওয়া যাবে। গিয়ে দেখলাম কাজের কিছুই হয়নি। সারা দিন মাপজোখ হিসাব কিতাব করে দেখা গেল ১৩ থেকে ১৫ শতাংশ হয়েছে। অথচ টাকা নেওয়া হয়েছে ৮৫ ভাগ। মেম্বারকে জিজ্ঞেস করতে সে কেঁদে ফেলল। বলল, ‘স্যার, তুই তো কাম দিলি। কিন্তু সবাই টেকা নিছে। পিআইও ২০ হাজার, ইউএনও ১৫ হাজার, তোর নেতারা ২০ হাজার, কমিটি ২০ হাজার। আমি কি দিয়া কাম করমু?’ আমি খুব অবাক হয়েছিলাম। অথচ এই করোনাকালে একজন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়নি-এ এক আজব ব্যাপার! এখন সত্যিই দলীয় বা গোষ্ঠীগত রাজনীতির কোনো সুযোগ নেই। দেশকে, মানুষকে প্রথম বাঁচানো দরকার। নিশ্চয়ই এক্ষেত্রে সরকারের সবাইকে নিয়ে চলায় যথেষ্ট ত্রুটি আছে। কিন্তু তারপরও আমরা যে একেবারে শেষ হয়ে যাইনি সেটা কম কথা নয়। অনেক বড় কথা। দেশে সুস্থ-স্বাভাবিক একটা গ্রহণযোগ্য পরিবেশ আসুক তার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা জানাই।

সব মাছেই এটা ওটা খায়, দোষ হয় ঘাইড়া মাছের। ঠিক তেমনি সমাজে অনেকেই দুর্নীতি দুর্ব্যবহার করে। কিন্তু সবার আগে নাম আসে পুলিশের। এই লকডাউনেও কোথাও কোথাও পুলিশ লোকজনদের লাঠিপেটা করে অনেককেই মর্মাহত করেছে। কিন্তু তারপরও বলব, মুক্তিযুদ্ধে সবার উপরে যেমন পুলিশের অবদান, ঠিক তেমনি করোনা মোকাবিলায় পুলিশ গোল্ড মেডেল পেতে পারে। পুলিশের পরে আনসার-ভিডিপির স্থান। কী কষ্টই না তারা করছে। মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য তাদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। তারা আন্তরিকভাবেই কাজটি করার চেষ্টা করছে। করোনায় আক্রান্ত মাকে ছেলে ফেলে গেছে। লাশ আত্মীয়স্বজন কবর দেয়নি, পুলিশ দিয়েছে-এর চেয়ে বড় কাজ আর কী হতে পারে! এ কারণে পুলিশের প্রতি ভালোবাসায় আমার বুক ভরে গেছে। সন্তান বাবার কবরে যেতে পারে না এর চাইতে মর্মান্তিক আর কী হতে পারে? অথচ এমন হওয়ার কথা নয়। নারায়ণগঞ্জ করোনার হট পয়েন্ট। সেখানে মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ নামে এক কাউন্সিলর করোনায় আক্রান্ত লাশের পর লাশ দাফন কাফন করেছে। গতকাল শুনলাম সেও নাকি করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। হতেই পারে, তাতে কী যায় আসে? সে তো বীর আলেকজ্যান্ডারের মতো, নেপলিয়ন বোনাপাটের মতো বুক চিতিয়ে করোনা আক্রান্তদের দাফন-কাফন করেছে, হিন্দুদের সৎকার করেছে। এখন যদি মরেও যায় কী যায় আসে? ঘরে বসে পেট খারাপ করে মরার চাইতে করোনায় মৃতদের দাফন-কাফন করে বীরের মতো মরা অনেক গৌরবের। সেই গৌরবের কাজটি আমরা যদি সবাই করতে পারতাম তাহলে এমন হতে পারত না। দুর্নীতি থাকবে, কমবেশি দুর্নীতি হবে। আল্লাহ জগৎ সৃষ্টির পর থেকে দুর্নীতির সৃষ্টি। দুর্নীতি তো আল্লাহর দান। আল্লাহ যদি শয়তান ইবলিশকে মানুষকে বিভ্রান্ত করার ক্ষমতা না দিতেন তাহলে তো এমন হতো না। যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া বাতাস বহে না, গাছের পাতা নড়ে না। সেখানে যা হয় আল্লাহর কোনো মদদ নেই-এটা ভাবা যায়? হ্যাঁ, এ কথা সত্য, পরম করুণাময় আল্লাহ মানুষকে বিবেক দিয়েছেন, ভালো-মন্দ বিবেচনা করে চলতে বলেছেন। আবার পাছে শয়তান লাগিয়ে রেখেছেন। তাই দুর্বল মানুষ কতটা বাছ-বিচার করে চলবে, দুর্বল মানুষের সবল থাকারও তো একটা সীমা-পরিসীমা থাকে। মনে হয় করোনা নিয়ে আর মাতামাতি করার প্রয়োজন নেই, বুলেটিনেরও কোনো প্রয়োজন নেই। ১০ হাজার পরীক্ষা করলে দুই হাজার, তাহলে লাখ পরীক্ষা করলে ২০ হাজার, ১০ লাখ পরীক্ষা করলে দুই লাখ। পরীক্ষার কোনো সুবন্দোবস্ত নেই। তাই করোনাও ঠিকভাবে চিহ্নিত হচ্ছে না, দরকারও নেই। সবাই যদি যতেœ থাকে, গরম পানি খায়, আদা-রসুন-কালিজিরা-লেবু ও অন্যান্য ভেষজ নিয়মিত ব্যবহার করে, তুলসী পাতা দিয়ে দুধ-চিনি ছাড়া রং চা পান করে তাহলে প্রায় সবাই অনেক ভালো থাকবে। করোনা নিয়ে একদিকে ঝোল টানার কোনো মানে হয় না। আমার তো বেশ কিছুদিন যাবৎ মনে হচ্ছে অধ্যাপক প্রাণ গোপাল এবং অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহকে প্রধান করে একটা জাতীয় করোনা প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ কমিটি করলে অনেক ভালো করতেন। তাদের নিষ্ঠা আছে, ভালোবাসা আছে, দেশপ্রেম আছে। তাই শুধু নাম ফুটাবার জন্য নয়, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সহযোগিতা করার জন্য এটা হতো এক উত্তম পদক্ষেপ। আসলে আমাদের সবার সংযত থাকা উচিত। সংক্রমণ কম হলে বা ঠেকানো গেলে তার চাইতে বড় প্রাপ্তি আর কিছু হতে পারে না। কী দুর্ভাগ্য! ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর গণস্বাস্থ্য করোনা চিহ্নিতকরণের যে কিট উদ্ভাবন করেছিল যা দিয়ে সস্তায় গরিব মানুষ দ্রুত করোনা চিহ্নিত করতে পারে তার কিট আজও গোডাউনে পড়ে আছে। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জীবিত ও মৃত’ গল্পের “তখন কাদম্বিনী আর সহিতে পারিল না, তীব্রকণ্ঠে বলিয়া উঠিল, ‘ওগো, আমি মরি নাই গো, মরি নাই। আমি কেমন করিয়া তোমাদের বুঝাইব, আমি মরি নাই। এই দেখো, আমি বাঁচিয়া আছি।’ বলিয়া কাঁসার বাটিটা ভূমি হইতে তুলিয়া কপালে আঘাত করিতে লাগিল, কপাল ফাটিয়া রক্ত বাহির হইতে লাগিল। তখন বলিল, ‘এই দেখো, আমি বাঁচিয়া আছি।’ শারদাশঙ্কর মূর্তির মতো দাঁড়াইয়া রহিলেন-খোকা ভয়ে বাবাকে ডাকিতে লাগিল, দুই মূর্ছিতা রমণী মাটিতে পড়িয়া রহিল। তখন কাদম্বিনী ‘ওগো, আমি মরি নাই গো, মরি নাই গো, মরি নাই’-বলিয়া চিৎকার করিয়া ঘর হইতে বাহির হইয়া সিঁড়ি বাহিয়া নামিয়া অন্তঃপুরের পুষ্করিণীর জলের মধ্যে গিয়া পড়িল। শারদাশঙ্কর উপরের ঘর হইতে শুনিতে পাইলেন ঝপাস করিয়া একটা শব্দ হইল।

সমস্ত রাত্রি বৃষ্টি পড়িতে লাগিল, তাহার পরদিন সকালেও বৃষ্টি পড়িতেছে-মধ্যাহ্নেও বৃষ্টি বিরাম নাই। কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই।” এর মতো জাফরুল্লাহ চৌধুরী তার কিটের পরীক্ষা করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ধরা পড়েছে। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা করে তার করোনা নিশ্চিত করেছে। এটাই প্রমাণ করে গণস্বাস্থ্যের করোনা পরীক্ষা কিটের কার্যকারিতা নির্ভুল। ডা. জাফরুল্লাহ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, গণস্বাস্থ্যের জন্য নিবেদিত। ৮০-র কাছাকাছি বয়স। শুনলাম তার ছেলে এবং স্ত্রীও আক্রান্ত হয়েছে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তারা সুস্থ হয়ে উঠুন। গরিবের চিকিৎসার জন্য, স্বাস্থ্যের জন্য জাফরুল্লাহ চৌধুরীর আরও অনেক বছর বেঁচে থাকা দরকার। আল্লাহ তাকে বাঁচিয়ে রাখুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন