শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০ আপডেট:

দয়াময় প্রভু ক্ষমা করুন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দয়াময় প্রভু ক্ষমা করুন

অনেক ঝকমারীর পর এসএসসিতে কৃতকার্যদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনিসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এসএসসির ফল প্রকাশে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানাচ্ছি। যে যাই বলুন, আমাদের শিক্ষামন্ত্রী তার আগের মন্ত্রীর চাইতে অনেক ভালো করেছেন। মাননীয় মন্ত্রী দীপু মনি অনেক নিষ্ঠাবান। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চাইতে শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে অনেক বেশি সফল হবেন এটা আমার বিশ্বাস। পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকতে এক দিন তার অফিসে গিয়েছিলাম। অসাধারণ মধুর ব্যবহারে সে দিন যারপর নাই মুগ্ধ হয়েছিলাম। এ ছাড়া অনেকবার অনেক অনুষ্ঠানে দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পাশে দেখে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তিনি আমার বোনের চাইতে লম্বা কিনা, পায়ে হাইহিল আছে কিনা। না, সে দিন তার পায়ে কোনো হাইহিল ছিল না। সাধারণ চটি পায়েই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চাইতে অনেকটা লম্বা। যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছিলেন। যা হোক শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। অথচ আমাদের দেশে প্রকৃত শিক্ষা কোথায় যেন মিলিয়ে যেতে বসেছে। ছেলেমেয়েরা ডিগ্রি নিচ্ছে অনেক, কিন্তু মানুষ হচ্ছে না। মানবিকতা, মায়া-মমতা, দেশপ্রেম খুব একটা জাগ্রত হচ্ছে না। কেমন যেন রসকষহীন নিরস সব। মানুষের প্রতি কোনো দয়া-মায়া নেই। এ এক অভাবনীয় অবস্থা। মাননীয় মন্ত্রী দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে যদি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মানুষ করে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে সেটাই হবে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ অবদান-যা মানুষ বহুদিন মনে রাখবে। সেই ২৬ মার্চ থেকে গত পরশু ৩১ মে পর্যন্ত একটানা লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ। ছেলেবেলা থেকেই ঘরছাড়া বাঁধনহারা হওয়ায় কামলা-জামলা, খেত-খামারের শ্রমিক, মোটর শ্রমিকদের সঙ্গে উঠাবসা ছিল অনেক বেশি। মোটর শ্রমিকরা ছেলেবেলায় আমায় যে সাহায্য করেছে আর কোনো শ্রেণি সম্প্রদায়ের কাছ থেকে অত সাহায্য পাইনি। তাদের সঙ্গে যেমন যোগাযোগ ছিল তেমনি আন্তরিকতাও ছিল-যা এখন পর্যন্ত আছে। টাঙ্গাইলের নজর, ফজর, ভোলা ছিল আমার খুবই প্রিয় গাড়িচালক। কত জায়গায় দলবেঁধে গেছি, পকেট খালি, ফেরার পথ নেই। দেবদূতের মতো কোথা থেকে কোনো গাড়ি এসে সবাইকে উঠিয়ে নিয়ে এলো। শুধু বিনে পয়সায় গাড়ি ভ্রমণ নয়, গন্তব্যে পৌঁছে চা-নাস্তা খাওয়ার পয়সা হাতে গুঁজে দিল। সে এক হৃদয়গ্রাহী হৃদ্যতা। এটা সারা জীবন চলেছে। স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পরও অনেকের কাছে এ সহযোগিতা পেয়েছি। প্রতিরোধ-যুদ্ধ গড়ে উঠলে ১২ অক্টোবর সিরাজগঞ্জের নিশ্চিন্তপুরে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে সামনা-সামনি এক মারাত্মক যুদ্ধ হয়েছিল। খুনিদের হেলিকপ্টার বেঁচে গিয়েছিল হাসান ফারুক নামে আমার এক ভাগিনা সে হেলিকপ্টার চালাচ্ছিল। সেই সময় সিরাজগঞ্জ, সখিপুর, ভালুকা, কালিয়াকৈর নানা জায়গা হয়ে যখন ঈশ্বরগঞ্জ পৌঁছেছিলাম তখন ময়মনসিংহের হান্নান মিয়ার এক বাস কিশোরগঞ্জ থেকে ময়মনসিংহ ফেরার পথে আটক করেছিলাম। যার ড্রাইভার নজর বা ফজর আমাদের হালুয়াঘাট পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিল। তাই বাস-ট্রাকের শ্রমিকদের জন্য আমার অন্তরে আলাদা দরদ আলাদা ভালোবাসা। এবার লকডাউনে গণপরিবহনের শ্রমিকরা যে কষ্ট করেছে যে অসহায়ত্বের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে তা ভাবা যায় না। বিশেষ করে বাস শ্রমিকদের সঙ্গে আমাদের উঠাবসা বহুদিনের। প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা হবিবুর রহমান হবি মিঞা টাঙ্গাইলের মানুষ আর পাবনার ওয়াজে উদ্দিন এরা দুজনই ছিল প্রকৃত শ্রমিক দরদি শ্রমিক নেতা। হবিবুর রহমান হবি মিঞা মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে উল্লেখ করার মতো তার অবদান আছে। সেই শ্রমিকদের কী যে দুর্দশা! বউ-পোলাপান নিয়ে কতদিন যে তারা অনাহারে কাটাচ্ছে কোনো লেখাজোখা নেই। অথচ বাংলাদেশে সন্ত্রাসীরা যে চাঁদা তোলে তার চাইতে অনেক বেশি নিয়মিত পরিবহনে উঠে। হিসাব করে দেখেছি প্রতি বছর পাঁচ থেকে আট বা ১০ হাজার কোটি টাকা গণপরিবহনে চাঁদা ওঠে। সে দিন জনাব ফিরোজ রশীদ বললেন, ২০ হাজার কোটি। হতেও পারে। তার চাইতেও বেশি হলেও অবাক হব না। এর ২০ শতাংশও যদি সঞ্চয় রাখা হতো তাহলে এই দুর্যোগে প্রতিটি শ্রমিককে প্রতি মাসে পাঁচ-ছয় হাজার করে টাকা দিলে তাদের এই দুর্বিষহ কষ্ট করতে হতো না। অথচ দেশের দুই দলের উচ্চপর্যায়ের কয়েকজন নেতা শ্রমিকের রক্ত চুষে খাচ্ছে। কোনো প্রতিকার নেই। আর যা কিছুই হোক এভাবে শ্রমিকরা চলতে পারে না, শ্রমিক রাজনীতিও চলতে পারে না। এ ব্যাপারে সরকার এবং সমাজকে অবশ্যই দৃষ্টি দিতে হবে। ঠিক একই রকম দুর্ভোগে কাটাচ্ছে যারা বিদেশে আছে তাদের পরিবার-পরিজন। কোনো প্রবাসীর স্ত্রী হয়তো লাখ টাকার নিচে ফোন হাতে নিত না, দেমাগে মাটিতে পা পড়ে না। এখন তাদের ঘরে খাবার নেই। এখান থেকে কবে তারা মুক্তি পাবে আল্লাহ রাব্বুল আল-আমিন জানেন। কয়েক বছর আগে জাহানমনি নামে এক জাহাজ ২৬ জন নাবিক নিয়ে হাইজ্যাক হয়েছিল। সেখানে একজন মহিলাও ছিলেন। আর এই সেদিন ২৬ জন প্রবাসযাত্রীকে গুলি করে মেরেছে। লিবিয়ার মাটিতে এ হত্যাকা- ঘটেছে। তবু আমাদের হুঁশ নেই। এরপরও আকাশ-পাতাল তোলপাড় করে সাগর পাড়ি দিয়ে বিদেশ যেতেই হবে। এ এক অভাবনীয় ব্যাপার! আমরা কোথায় আছি কেউ জানি না। কঠিন করোনায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে। আবার কবে দেশ-দুনিয়া স্বাভাবিক গতি পাবে তা পরম দয়াময় আল্লাহতায়ালাই জানেন। সরকার নিয়ে নানাজন নানা কথা বলছে। বিএনপি ইদানীং ইনিয়ে বিনিয়ে একথা ওকথা বলার চেষ্টা করছে। সরকারের অবশ্যই ত্রুটি আছে। কিন্তু বিএনপির সরকার থাকলে কি এসব ত্রুটি থাকত না? আমার তো মনে হয় আরও ১০-২০ গুণ বেশি থাকত। ঠিক এ সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় কোনো খাদ দেখছি না। তার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেক অযোগ্যতা আছে, ব্যর্থতা আছে। সে দিনও এক অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হলো। তাকে বলেছি, এখন আপনাদের মতো মেধাসম্পন্ন কর্মচারী দেখি না। বড় খারাপ লাগে। এই যে লোকজনকে সরকারি সাহায্য করার জন্য তালিকা করা হলো। যে তালিকায় ৫০ লাখে ২৩-২৪ লাখই ভুয়া। কোনো কোনো জায়গায় একজনের নাম ৭৯ বার তালিকাভুক্ত হয়েছে। তালিকা করেছে ডিসি, ইউএনও, চেয়ারম্যান, মেম্বাররা। আজকাল বিনা ভোটে নির্ধারিত জনপ্রতিনিধিরা সবচাইতে অবহেলিত। প্রশাসনের কেউ তাদের কথা শোনে না। কারণ প্রশাসন জানে তারা মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়নি। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ধান কলে সারপাঠ দিয়ে ধান একত্র করার মতো ভোট একত্র করেছে। তাই জনপ্রতিনিধিদের প্রতি সরকারি কর্মচারীদের কোনো শ্রদ্ধা-সমীহ নেই। যা আছে তা অবহেলা আর তাচ্ছিল্য। অন্যদিকে এই কমাসে চাল চুরি, ডাল চুরি- চুরি আর চুরির জন্য চেয়ারম্যান-মেম্বার, রাজনৈতিক লোকেরা শুধু নিগৃহীত হচ্ছে, সরকারি কর্মচারীদের কোনো নামগন্ধ নেই। মনে হয় তারা সবাই ফেরেশতা হয়ে গেছে। অথচ উপজেলায় পিআইওর দুর্নীতির শেষ নেই। আরও অনেকেই দুর্নীতি করে কিন্তু পিআইও যে করে তার সীমা-পরিসীমা নেই। কয়েক বছর আগে আমি এমপি থাকতে এক উপজাতি মান্দাই মহিলা মেম্বারকে তিন লাখ টাকার একটা প্রজেক্ট দিয়েছিলাম। একে তো মহিলা, তার ওপর উপজাতি। খুব আশা করে তার প্রজেক্ট দেখতে ঢাকা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ডিজির অফিস থেকে এক টিম নিয়ে গিয়েছিলাম। আমার আশা ছিল কাজটি সম্মানজনক হবে তাই খুশি হওয়া যাবে। গিয়ে দেখলাম কাজের কিছুই হয়নি। সারা দিন মাপজোখ হিসাব কিতাব করে দেখা গেল ১৩ থেকে ১৫ শতাংশ হয়েছে। অথচ টাকা নেওয়া হয়েছে ৮৫ ভাগ। মেম্বারকে জিজ্ঞেস করতে সে কেঁদে ফেলল। বলল, ‘স্যার, তুই তো কাম দিলি। কিন্তু সবাই টেকা নিছে। পিআইও ২০ হাজার, ইউএনও ১৫ হাজার, তোর নেতারা ২০ হাজার, কমিটি ২০ হাজার। আমি কি দিয়া কাম করমু?’ আমি খুব অবাক হয়েছিলাম। অথচ এই করোনাকালে একজন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়নি-এ এক আজব ব্যাপার! এখন সত্যিই দলীয় বা গোষ্ঠীগত রাজনীতির কোনো সুযোগ নেই। দেশকে, মানুষকে প্রথম বাঁচানো দরকার। নিশ্চয়ই এক্ষেত্রে সরকারের সবাইকে নিয়ে চলায় যথেষ্ট ত্রুটি আছে। কিন্তু তারপরও আমরা যে একেবারে শেষ হয়ে যাইনি সেটা কম কথা নয়। অনেক বড় কথা। দেশে সুস্থ-স্বাভাবিক একটা গ্রহণযোগ্য পরিবেশ আসুক তার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা জানাই।

সব মাছেই এটা ওটা খায়, দোষ হয় ঘাইড়া মাছের। ঠিক তেমনি সমাজে অনেকেই দুর্নীতি দুর্ব্যবহার করে। কিন্তু সবার আগে নাম আসে পুলিশের। এই লকডাউনেও কোথাও কোথাও পুলিশ লোকজনদের লাঠিপেটা করে অনেককেই মর্মাহত করেছে। কিন্তু তারপরও বলব, মুক্তিযুদ্ধে সবার উপরে যেমন পুলিশের অবদান, ঠিক তেমনি করোনা মোকাবিলায় পুলিশ গোল্ড মেডেল পেতে পারে। পুলিশের পরে আনসার-ভিডিপির স্থান। কী কষ্টই না তারা করছে। মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য তাদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। তারা আন্তরিকভাবেই কাজটি করার চেষ্টা করছে। করোনায় আক্রান্ত মাকে ছেলে ফেলে গেছে। লাশ আত্মীয়স্বজন কবর দেয়নি, পুলিশ দিয়েছে-এর চেয়ে বড় কাজ আর কী হতে পারে! এ কারণে পুলিশের প্রতি ভালোবাসায় আমার বুক ভরে গেছে। সন্তান বাবার কবরে যেতে পারে না এর চাইতে মর্মান্তিক আর কী হতে পারে? অথচ এমন হওয়ার কথা নয়। নারায়ণগঞ্জ করোনার হট পয়েন্ট। সেখানে মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ নামে এক কাউন্সিলর করোনায় আক্রান্ত লাশের পর লাশ দাফন কাফন করেছে। গতকাল শুনলাম সেও নাকি করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। হতেই পারে, তাতে কী যায় আসে? সে তো বীর আলেকজ্যান্ডারের মতো, নেপলিয়ন বোনাপাটের মতো বুক চিতিয়ে করোনা আক্রান্তদের দাফন-কাফন করেছে, হিন্দুদের সৎকার করেছে। এখন যদি মরেও যায় কী যায় আসে? ঘরে বসে পেট খারাপ করে মরার চাইতে করোনায় মৃতদের দাফন-কাফন করে বীরের মতো মরা অনেক গৌরবের। সেই গৌরবের কাজটি আমরা যদি সবাই করতে পারতাম তাহলে এমন হতে পারত না। দুর্নীতি থাকবে, কমবেশি দুর্নীতি হবে। আল্লাহ জগৎ সৃষ্টির পর থেকে দুর্নীতির সৃষ্টি। দুর্নীতি তো আল্লাহর দান। আল্লাহ যদি শয়তান ইবলিশকে মানুষকে বিভ্রান্ত করার ক্ষমতা না দিতেন তাহলে তো এমন হতো না। যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া বাতাস বহে না, গাছের পাতা নড়ে না। সেখানে যা হয় আল্লাহর কোনো মদদ নেই-এটা ভাবা যায়? হ্যাঁ, এ কথা সত্য, পরম করুণাময় আল্লাহ মানুষকে বিবেক দিয়েছেন, ভালো-মন্দ বিবেচনা করে চলতে বলেছেন। আবার পাছে শয়তান লাগিয়ে রেখেছেন। তাই দুর্বল মানুষ কতটা বাছ-বিচার করে চলবে, দুর্বল মানুষের সবল থাকারও তো একটা সীমা-পরিসীমা থাকে। মনে হয় করোনা নিয়ে আর মাতামাতি করার প্রয়োজন নেই, বুলেটিনেরও কোনো প্রয়োজন নেই। ১০ হাজার পরীক্ষা করলে দুই হাজার, তাহলে লাখ পরীক্ষা করলে ২০ হাজার, ১০ লাখ পরীক্ষা করলে দুই লাখ। পরীক্ষার কোনো সুবন্দোবস্ত নেই। তাই করোনাও ঠিকভাবে চিহ্নিত হচ্ছে না, দরকারও নেই। সবাই যদি যতেœ থাকে, গরম পানি খায়, আদা-রসুন-কালিজিরা-লেবু ও অন্যান্য ভেষজ নিয়মিত ব্যবহার করে, তুলসী পাতা দিয়ে দুধ-চিনি ছাড়া রং চা পান করে তাহলে প্রায় সবাই অনেক ভালো থাকবে। করোনা নিয়ে একদিকে ঝোল টানার কোনো মানে হয় না। আমার তো বেশ কিছুদিন যাবৎ মনে হচ্ছে অধ্যাপক প্রাণ গোপাল এবং অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহকে প্রধান করে একটা জাতীয় করোনা প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ কমিটি করলে অনেক ভালো করতেন। তাদের নিষ্ঠা আছে, ভালোবাসা আছে, দেশপ্রেম আছে। তাই শুধু নাম ফুটাবার জন্য নয়, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সহযোগিতা করার জন্য এটা হতো এক উত্তম পদক্ষেপ। আসলে আমাদের সবার সংযত থাকা উচিত। সংক্রমণ কম হলে বা ঠেকানো গেলে তার চাইতে বড় প্রাপ্তি আর কিছু হতে পারে না। কী দুর্ভাগ্য! ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর গণস্বাস্থ্য করোনা চিহ্নিতকরণের যে কিট উদ্ভাবন করেছিল যা দিয়ে সস্তায় গরিব মানুষ দ্রুত করোনা চিহ্নিত করতে পারে তার কিট আজও গোডাউনে পড়ে আছে। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জীবিত ও মৃত’ গল্পের “তখন কাদম্বিনী আর সহিতে পারিল না, তীব্রকণ্ঠে বলিয়া উঠিল, ‘ওগো, আমি মরি নাই গো, মরি নাই। আমি কেমন করিয়া তোমাদের বুঝাইব, আমি মরি নাই। এই দেখো, আমি বাঁচিয়া আছি।’ বলিয়া কাঁসার বাটিটা ভূমি হইতে তুলিয়া কপালে আঘাত করিতে লাগিল, কপাল ফাটিয়া রক্ত বাহির হইতে লাগিল। তখন বলিল, ‘এই দেখো, আমি বাঁচিয়া আছি।’ শারদাশঙ্কর মূর্তির মতো দাঁড়াইয়া রহিলেন-খোকা ভয়ে বাবাকে ডাকিতে লাগিল, দুই মূর্ছিতা রমণী মাটিতে পড়িয়া রহিল। তখন কাদম্বিনী ‘ওগো, আমি মরি নাই গো, মরি নাই গো, মরি নাই’-বলিয়া চিৎকার করিয়া ঘর হইতে বাহির হইয়া সিঁড়ি বাহিয়া নামিয়া অন্তঃপুরের পুষ্করিণীর জলের মধ্যে গিয়া পড়িল। শারদাশঙ্কর উপরের ঘর হইতে শুনিতে পাইলেন ঝপাস করিয়া একটা শব্দ হইল।

সমস্ত রাত্রি বৃষ্টি পড়িতে লাগিল, তাহার পরদিন সকালেও বৃষ্টি পড়িতেছে-মধ্যাহ্নেও বৃষ্টি বিরাম নাই। কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই।” এর মতো জাফরুল্লাহ চৌধুরী তার কিটের পরীক্ষা করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ধরা পড়েছে। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা করে তার করোনা নিশ্চিত করেছে। এটাই প্রমাণ করে গণস্বাস্থ্যের করোনা পরীক্ষা কিটের কার্যকারিতা নির্ভুল। ডা. জাফরুল্লাহ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, গণস্বাস্থ্যের জন্য নিবেদিত। ৮০-র কাছাকাছি বয়স। শুনলাম তার ছেলে এবং স্ত্রীও আক্রান্ত হয়েছে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তারা সুস্থ হয়ে উঠুন। গরিবের চিকিৎসার জন্য, স্বাস্থ্যের জন্য জাফরুল্লাহ চৌধুরীর আরও অনেক বছর বেঁচে থাকা দরকার। আল্লাহ তাকে বাঁচিয়ে রাখুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ
গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচারে সরগরম সদর-বারহাট্টা
প্রচারে সরগরম সদর-বারহাট্টা

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন