শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০ আপডেট:

দয়াময় প্রভু ক্ষমা করুন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দয়াময় প্রভু ক্ষমা করুন

অনেক ঝকমারীর পর এসএসসিতে কৃতকার্যদের আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনিসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে এসএসসির ফল প্রকাশে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভ কামনা জানাচ্ছি। যে যাই বলুন, আমাদের শিক্ষামন্ত্রী তার আগের মন্ত্রীর চাইতে অনেক ভালো করেছেন। মাননীয় মন্ত্রী দীপু মনি অনেক নিষ্ঠাবান। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চাইতে শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে অনেক বেশি সফল হবেন এটা আমার বিশ্বাস। পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকতে এক দিন তার অফিসে গিয়েছিলাম। অসাধারণ মধুর ব্যবহারে সে দিন যারপর নাই মুগ্ধ হয়েছিলাম। এ ছাড়া অনেকবার অনেক অনুষ্ঠানে দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পাশে দেখে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তিনি আমার বোনের চাইতে লম্বা কিনা, পায়ে হাইহিল আছে কিনা। না, সে দিন তার পায়ে কোনো হাইহিল ছিল না। সাধারণ চটি পায়েই তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চাইতে অনেকটা লম্বা। যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছিলেন। যা হোক শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। অথচ আমাদের দেশে প্রকৃত শিক্ষা কোথায় যেন মিলিয়ে যেতে বসেছে। ছেলেমেয়েরা ডিগ্রি নিচ্ছে অনেক, কিন্তু মানুষ হচ্ছে না। মানবিকতা, মায়া-মমতা, দেশপ্রেম খুব একটা জাগ্রত হচ্ছে না। কেমন যেন রসকষহীন নিরস সব। মানুষের প্রতি কোনো দয়া-মায়া নেই। এ এক অভাবনীয় অবস্থা। মাননীয় মন্ত্রী দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে যদি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মানুষ করে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে সেটাই হবে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ অবদান-যা মানুষ বহুদিন মনে রাখবে। সেই ২৬ মার্চ থেকে গত পরশু ৩১ মে পর্যন্ত একটানা লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ। ছেলেবেলা থেকেই ঘরছাড়া বাঁধনহারা হওয়ায় কামলা-জামলা, খেত-খামারের শ্রমিক, মোটর শ্রমিকদের সঙ্গে উঠাবসা ছিল অনেক বেশি। মোটর শ্রমিকরা ছেলেবেলায় আমায় যে সাহায্য করেছে আর কোনো শ্রেণি সম্প্রদায়ের কাছ থেকে অত সাহায্য পাইনি। তাদের সঙ্গে যেমন যোগাযোগ ছিল তেমনি আন্তরিকতাও ছিল-যা এখন পর্যন্ত আছে। টাঙ্গাইলের নজর, ফজর, ভোলা ছিল আমার খুবই প্রিয় গাড়িচালক। কত জায়গায় দলবেঁধে গেছি, পকেট খালি, ফেরার পথ নেই। দেবদূতের মতো কোথা থেকে কোনো গাড়ি এসে সবাইকে উঠিয়ে নিয়ে এলো। শুধু বিনে পয়সায় গাড়ি ভ্রমণ নয়, গন্তব্যে পৌঁছে চা-নাস্তা খাওয়ার পয়সা হাতে গুঁজে দিল। সে এক হৃদয়গ্রাহী হৃদ্যতা। এটা সারা জীবন চলেছে। স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং স্বাধীনতা-পরবর্তী বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পরও অনেকের কাছে এ সহযোগিতা পেয়েছি। প্রতিরোধ-যুদ্ধ গড়ে উঠলে ১২ অক্টোবর সিরাজগঞ্জের নিশ্চিন্তপুরে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে সামনা-সামনি এক মারাত্মক যুদ্ধ হয়েছিল। খুনিদের হেলিকপ্টার বেঁচে গিয়েছিল হাসান ফারুক নামে আমার এক ভাগিনা সে হেলিকপ্টার চালাচ্ছিল। সেই সময় সিরাজগঞ্জ, সখিপুর, ভালুকা, কালিয়াকৈর নানা জায়গা হয়ে যখন ঈশ্বরগঞ্জ পৌঁছেছিলাম তখন ময়মনসিংহের হান্নান মিয়ার এক বাস কিশোরগঞ্জ থেকে ময়মনসিংহ ফেরার পথে আটক করেছিলাম। যার ড্রাইভার নজর বা ফজর আমাদের হালুয়াঘাট পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিল। তাই বাস-ট্রাকের শ্রমিকদের জন্য আমার অন্তরে আলাদা দরদ আলাদা ভালোবাসা। এবার লকডাউনে গণপরিবহনের শ্রমিকরা যে কষ্ট করেছে যে অসহায়ত্বের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে তা ভাবা যায় না। বিশেষ করে বাস শ্রমিকদের সঙ্গে আমাদের উঠাবসা বহুদিনের। প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা হবিবুর রহমান হবি মিঞা টাঙ্গাইলের মানুষ আর পাবনার ওয়াজে উদ্দিন এরা দুজনই ছিল প্রকৃত শ্রমিক দরদি শ্রমিক নেতা। হবিবুর রহমান হবি মিঞা মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে উল্লেখ করার মতো তার অবদান আছে। সেই শ্রমিকদের কী যে দুর্দশা! বউ-পোলাপান নিয়ে কতদিন যে তারা অনাহারে কাটাচ্ছে কোনো লেখাজোখা নেই। অথচ বাংলাদেশে সন্ত্রাসীরা যে চাঁদা তোলে তার চাইতে অনেক বেশি নিয়মিত পরিবহনে উঠে। হিসাব করে দেখেছি প্রতি বছর পাঁচ থেকে আট বা ১০ হাজার কোটি টাকা গণপরিবহনে চাঁদা ওঠে। সে দিন জনাব ফিরোজ রশীদ বললেন, ২০ হাজার কোটি। হতেও পারে। তার চাইতেও বেশি হলেও অবাক হব না। এর ২০ শতাংশও যদি সঞ্চয় রাখা হতো তাহলে এই দুর্যোগে প্রতিটি শ্রমিককে প্রতি মাসে পাঁচ-ছয় হাজার করে টাকা দিলে তাদের এই দুর্বিষহ কষ্ট করতে হতো না। অথচ দেশের দুই দলের উচ্চপর্যায়ের কয়েকজন নেতা শ্রমিকের রক্ত চুষে খাচ্ছে। কোনো প্রতিকার নেই। আর যা কিছুই হোক এভাবে শ্রমিকরা চলতে পারে না, শ্রমিক রাজনীতিও চলতে পারে না। এ ব্যাপারে সরকার এবং সমাজকে অবশ্যই দৃষ্টি দিতে হবে। ঠিক একই রকম দুর্ভোগে কাটাচ্ছে যারা বিদেশে আছে তাদের পরিবার-পরিজন। কোনো প্রবাসীর স্ত্রী হয়তো লাখ টাকার নিচে ফোন হাতে নিত না, দেমাগে মাটিতে পা পড়ে না। এখন তাদের ঘরে খাবার নেই। এখান থেকে কবে তারা মুক্তি পাবে আল্লাহ রাব্বুল আল-আমিন জানেন। কয়েক বছর আগে জাহানমনি নামে এক জাহাজ ২৬ জন নাবিক নিয়ে হাইজ্যাক হয়েছিল। সেখানে একজন মহিলাও ছিলেন। আর এই সেদিন ২৬ জন প্রবাসযাত্রীকে গুলি করে মেরেছে। লিবিয়ার মাটিতে এ হত্যাকা- ঘটেছে। তবু আমাদের হুঁশ নেই। এরপরও আকাশ-পাতাল তোলপাড় করে সাগর পাড়ি দিয়ে বিদেশ যেতেই হবে। এ এক অভাবনীয় ব্যাপার! আমরা কোথায় আছি কেউ জানি না। কঠিন করোনায় সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে। আবার কবে দেশ-দুনিয়া স্বাভাবিক গতি পাবে তা পরম দয়াময় আল্লাহতায়ালাই জানেন। সরকার নিয়ে নানাজন নানা কথা বলছে। বিএনপি ইদানীং ইনিয়ে বিনিয়ে একথা ওকথা বলার চেষ্টা করছে। সরকারের অবশ্যই ত্রুটি আছে। কিন্তু বিএনপির সরকার থাকলে কি এসব ত্রুটি থাকত না? আমার তো মনে হয় আরও ১০-২০ গুণ বেশি থাকত। ঠিক এ সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় কোনো খাদ দেখছি না। তার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেক অযোগ্যতা আছে, ব্যর্থতা আছে। সে দিনও এক অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হলো। তাকে বলেছি, এখন আপনাদের মতো মেধাসম্পন্ন কর্মচারী দেখি না। বড় খারাপ লাগে। এই যে লোকজনকে সরকারি সাহায্য করার জন্য তালিকা করা হলো। যে তালিকায় ৫০ লাখে ২৩-২৪ লাখই ভুয়া। কোনো কোনো জায়গায় একজনের নাম ৭৯ বার তালিকাভুক্ত হয়েছে। তালিকা করেছে ডিসি, ইউএনও, চেয়ারম্যান, মেম্বাররা। আজকাল বিনা ভোটে নির্ধারিত জনপ্রতিনিধিরা সবচাইতে অবহেলিত। প্রশাসনের কেউ তাদের কথা শোনে না। কারণ প্রশাসন জানে তারা মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়নি। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ধান কলে সারপাঠ দিয়ে ধান একত্র করার মতো ভোট একত্র করেছে। তাই জনপ্রতিনিধিদের প্রতি সরকারি কর্মচারীদের কোনো শ্রদ্ধা-সমীহ নেই। যা আছে তা অবহেলা আর তাচ্ছিল্য। অন্যদিকে এই কমাসে চাল চুরি, ডাল চুরি- চুরি আর চুরির জন্য চেয়ারম্যান-মেম্বার, রাজনৈতিক লোকেরা শুধু নিগৃহীত হচ্ছে, সরকারি কর্মচারীদের কোনো নামগন্ধ নেই। মনে হয় তারা সবাই ফেরেশতা হয়ে গেছে। অথচ উপজেলায় পিআইওর দুর্নীতির শেষ নেই। আরও অনেকেই দুর্নীতি করে কিন্তু পিআইও যে করে তার সীমা-পরিসীমা নেই। কয়েক বছর আগে আমি এমপি থাকতে এক উপজাতি মান্দাই মহিলা মেম্বারকে তিন লাখ টাকার একটা প্রজেক্ট দিয়েছিলাম। একে তো মহিলা, তার ওপর উপজাতি। খুব আশা করে তার প্রজেক্ট দেখতে ঢাকা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ডিজির অফিস থেকে এক টিম নিয়ে গিয়েছিলাম। আমার আশা ছিল কাজটি সম্মানজনক হবে তাই খুশি হওয়া যাবে। গিয়ে দেখলাম কাজের কিছুই হয়নি। সারা দিন মাপজোখ হিসাব কিতাব করে দেখা গেল ১৩ থেকে ১৫ শতাংশ হয়েছে। অথচ টাকা নেওয়া হয়েছে ৮৫ ভাগ। মেম্বারকে জিজ্ঞেস করতে সে কেঁদে ফেলল। বলল, ‘স্যার, তুই তো কাম দিলি। কিন্তু সবাই টেকা নিছে। পিআইও ২০ হাজার, ইউএনও ১৫ হাজার, তোর নেতারা ২০ হাজার, কমিটি ২০ হাজার। আমি কি দিয়া কাম করমু?’ আমি খুব অবাক হয়েছিলাম। অথচ এই করোনাকালে একজন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়নি-এ এক আজব ব্যাপার! এখন সত্যিই দলীয় বা গোষ্ঠীগত রাজনীতির কোনো সুযোগ নেই। দেশকে, মানুষকে প্রথম বাঁচানো দরকার। নিশ্চয়ই এক্ষেত্রে সরকারের সবাইকে নিয়ে চলায় যথেষ্ট ত্রুটি আছে। কিন্তু তারপরও আমরা যে একেবারে শেষ হয়ে যাইনি সেটা কম কথা নয়। অনেক বড় কথা। দেশে সুস্থ-স্বাভাবিক একটা গ্রহণযোগ্য পরিবেশ আসুক তার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা জানাই।

সব মাছেই এটা ওটা খায়, দোষ হয় ঘাইড়া মাছের। ঠিক তেমনি সমাজে অনেকেই দুর্নীতি দুর্ব্যবহার করে। কিন্তু সবার আগে নাম আসে পুলিশের। এই লকডাউনেও কোথাও কোথাও পুলিশ লোকজনদের লাঠিপেটা করে অনেককেই মর্মাহত করেছে। কিন্তু তারপরও বলব, মুক্তিযুদ্ধে সবার উপরে যেমন পুলিশের অবদান, ঠিক তেমনি করোনা মোকাবিলায় পুলিশ গোল্ড মেডেল পেতে পারে। পুলিশের পরে আনসার-ভিডিপির স্থান। কী কষ্টই না তারা করছে। মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য তাদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি নেই। তারা আন্তরিকভাবেই কাজটি করার চেষ্টা করছে। করোনায় আক্রান্ত মাকে ছেলে ফেলে গেছে। লাশ আত্মীয়স্বজন কবর দেয়নি, পুলিশ দিয়েছে-এর চেয়ে বড় কাজ আর কী হতে পারে! এ কারণে পুলিশের প্রতি ভালোবাসায় আমার বুক ভরে গেছে। সন্তান বাবার কবরে যেতে পারে না এর চাইতে মর্মান্তিক আর কী হতে পারে? অথচ এমন হওয়ার কথা নয়। নারায়ণগঞ্জ করোনার হট পয়েন্ট। সেখানে মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ নামে এক কাউন্সিলর করোনায় আক্রান্ত লাশের পর লাশ দাফন কাফন করেছে। গতকাল শুনলাম সেও নাকি করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। হতেই পারে, তাতে কী যায় আসে? সে তো বীর আলেকজ্যান্ডারের মতো, নেপলিয়ন বোনাপাটের মতো বুক চিতিয়ে করোনা আক্রান্তদের দাফন-কাফন করেছে, হিন্দুদের সৎকার করেছে। এখন যদি মরেও যায় কী যায় আসে? ঘরে বসে পেট খারাপ করে মরার চাইতে করোনায় মৃতদের দাফন-কাফন করে বীরের মতো মরা অনেক গৌরবের। সেই গৌরবের কাজটি আমরা যদি সবাই করতে পারতাম তাহলে এমন হতে পারত না। দুর্নীতি থাকবে, কমবেশি দুর্নীতি হবে। আল্লাহ জগৎ সৃষ্টির পর থেকে দুর্নীতির সৃষ্টি। দুর্নীতি তো আল্লাহর দান। আল্লাহ যদি শয়তান ইবলিশকে মানুষকে বিভ্রান্ত করার ক্ষমতা না দিতেন তাহলে তো এমন হতো না। যেখানে আল্লাহর হুকুম ছাড়া বাতাস বহে না, গাছের পাতা নড়ে না। সেখানে যা হয় আল্লাহর কোনো মদদ নেই-এটা ভাবা যায়? হ্যাঁ, এ কথা সত্য, পরম করুণাময় আল্লাহ মানুষকে বিবেক দিয়েছেন, ভালো-মন্দ বিবেচনা করে চলতে বলেছেন। আবার পাছে শয়তান লাগিয়ে রেখেছেন। তাই দুর্বল মানুষ কতটা বাছ-বিচার করে চলবে, দুর্বল মানুষের সবল থাকারও তো একটা সীমা-পরিসীমা থাকে। মনে হয় করোনা নিয়ে আর মাতামাতি করার প্রয়োজন নেই, বুলেটিনেরও কোনো প্রয়োজন নেই। ১০ হাজার পরীক্ষা করলে দুই হাজার, তাহলে লাখ পরীক্ষা করলে ২০ হাজার, ১০ লাখ পরীক্ষা করলে দুই লাখ। পরীক্ষার কোনো সুবন্দোবস্ত নেই। তাই করোনাও ঠিকভাবে চিহ্নিত হচ্ছে না, দরকারও নেই। সবাই যদি যতেœ থাকে, গরম পানি খায়, আদা-রসুন-কালিজিরা-লেবু ও অন্যান্য ভেষজ নিয়মিত ব্যবহার করে, তুলসী পাতা দিয়ে দুধ-চিনি ছাড়া রং চা পান করে তাহলে প্রায় সবাই অনেক ভালো থাকবে। করোনা নিয়ে একদিকে ঝোল টানার কোনো মানে হয় না। আমার তো বেশ কিছুদিন যাবৎ মনে হচ্ছে অধ্যাপক প্রাণ গোপাল এবং অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহকে প্রধান করে একটা জাতীয় করোনা প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ কমিটি করলে অনেক ভালো করতেন। তাদের নিষ্ঠা আছে, ভালোবাসা আছে, দেশপ্রেম আছে। তাই শুধু নাম ফুটাবার জন্য নয়, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সহযোগিতা করার জন্য এটা হতো এক উত্তম পদক্ষেপ। আসলে আমাদের সবার সংযত থাকা উচিত। সংক্রমণ কম হলে বা ঠেকানো গেলে তার চাইতে বড় প্রাপ্তি আর কিছু হতে পারে না। কী দুর্ভাগ্য! ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর গণস্বাস্থ্য করোনা চিহ্নিতকরণের যে কিট উদ্ভাবন করেছিল যা দিয়ে সস্তায় গরিব মানুষ দ্রুত করোনা চিহ্নিত করতে পারে তার কিট আজও গোডাউনে পড়ে আছে। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জীবিত ও মৃত’ গল্পের “তখন কাদম্বিনী আর সহিতে পারিল না, তীব্রকণ্ঠে বলিয়া উঠিল, ‘ওগো, আমি মরি নাই গো, মরি নাই। আমি কেমন করিয়া তোমাদের বুঝাইব, আমি মরি নাই। এই দেখো, আমি বাঁচিয়া আছি।’ বলিয়া কাঁসার বাটিটা ভূমি হইতে তুলিয়া কপালে আঘাত করিতে লাগিল, কপাল ফাটিয়া রক্ত বাহির হইতে লাগিল। তখন বলিল, ‘এই দেখো, আমি বাঁচিয়া আছি।’ শারদাশঙ্কর মূর্তির মতো দাঁড়াইয়া রহিলেন-খোকা ভয়ে বাবাকে ডাকিতে লাগিল, দুই মূর্ছিতা রমণী মাটিতে পড়িয়া রহিল। তখন কাদম্বিনী ‘ওগো, আমি মরি নাই গো, মরি নাই গো, মরি নাই’-বলিয়া চিৎকার করিয়া ঘর হইতে বাহির হইয়া সিঁড়ি বাহিয়া নামিয়া অন্তঃপুরের পুষ্করিণীর জলের মধ্যে গিয়া পড়িল। শারদাশঙ্কর উপরের ঘর হইতে শুনিতে পাইলেন ঝপাস করিয়া একটা শব্দ হইল।

সমস্ত রাত্রি বৃষ্টি পড়িতে লাগিল, তাহার পরদিন সকালেও বৃষ্টি পড়িতেছে-মধ্যাহ্নেও বৃষ্টি বিরাম নাই। কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই।” এর মতো জাফরুল্লাহ চৌধুরী তার কিটের পরীক্ষা করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ধরা পড়েছে। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা করে তার করোনা নিশ্চিত করেছে। এটাই প্রমাণ করে গণস্বাস্থ্যের করোনা পরীক্ষা কিটের কার্যকারিতা নির্ভুল। ডা. জাফরুল্লাহ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, গণস্বাস্থ্যের জন্য নিবেদিত। ৮০-র কাছাকাছি বয়স। শুনলাম তার ছেলে এবং স্ত্রীও আক্রান্ত হয়েছে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তারা সুস্থ হয়ে উঠুন। গরিবের চিকিৎসার জন্য, স্বাস্থ্যের জন্য জাফরুল্লাহ চৌধুরীর আরও অনেক বছর বেঁচে থাকা দরকার। আল্লাহ তাকে বাঁচিয়ে রাখুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা