শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০

রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য করতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য করতে হবে

চীন ও অন্য বিশ্বমোড়লদের ‘নিজ নিজ রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির স্বার্থে দেওয়া’ সমর্থনে মিয়ানমারের নিষ্ঠুর সামরিক বাহিনী রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর প্রায় ২৫ লাখ মানুষকে চিরতরে উচ্ছেদের লক্ষ্যে (এথনিক ক্লিনজিং) জঘন্যতম এক ‘ক্র্যাকডাউন’ চালিয়েছে। তিন বছর আগে ২০১৭ সালের আগস্টের শেষ প্রান্তে হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয় এবং হাজার হাজার রোহিঙ্গা নারী ও শিশুকে ধর্ষণ ও গণধর্ষণ করা হয়, হাজার হাজার বাড়িঘর পুড়িয়ে রোহিঙ্গা গ্রামগুলোকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়ে নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হয়। হিউম্যানরাইটস ওয়াচের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ৫৫টি রোহিঙ্গা গ্রামকে এমনভাবে নিশ্চিহ্ন করে সেসব জায়গায় সামরিক স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে যে, ওইসব গ্রামের বাসিন্দারা তা দেখলে নিজের বাড়িঘরের ‘ভূমিভিটা’ বলে চিহ্নিতই করতে পারবে না।

রোহিঙ্গা মুসলিমদের মিয়ানমার রাষ্ট্র থেকে পুরোপুরি নির্মূল করাই বর্মী সামরিক বাহিনীর মূল উদ্দেশ্য। সবচেয়ে দুঃখজনক, মিয়ানমারে সামরিক বাহিনীর স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে ‘লড়াকু ভূমিকার’ জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত মিয়ানমার নেত্রী অং সান সু চি বিবেক বিসর্জন দিয়ে এসব বর্বরতার বিরুদ্ধে মুখ বন্ধ করে রেখে নীরব সমর্থন দিয়ে এসেছেন, এবং প্রকাশ্য সমর্থন দিয়েই রোহিঙ্গা মুসলিমদের নাগরিকত্ব লাভের বিরুদ্ধে এবং মিয়ানমার রাষ্ট্রের স্বার্থ রক্ষার দোহাই পেড়েছেন। মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর নিষ্ঠুরতা ও অনাচারের পক্ষে তার এ সমর্থন রোহিঙ্গা মুসলিম নিধনযজ্ঞে ও জাতিগত উচ্ছেদে শতভাগ সহায়তাদানের শামিল। ‘গণতন্ত্রের নেত্রী’ হিসেবে পাওয়া নোবেল পুরস্কারটিকে সর্বাধিক অসম্মান করেছেন অং সান সু চি। নোবেল পুরস্কারের ইতিহাসে যা সবচেয়ে জঘন্য ঘটনা হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। সারা দুনিয়ার মানুষ, বিশেষভাবে গণতন্ত্রকামী ও মানবাধিকার সংগ্রামী মানুষ এর প্রবল প্রতিবাদ করেছেন, সু চির অনেক সম্মাননা প্রত্যাহার করেছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহু প্রতিষ্ঠান। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশের রাজপথে মিছিল সমাবেশে নিন্দার ঝড় উঠেছে। তার পরও অং সান সু চির এতটুকু লজ্জার বালাই নেই, তিনি রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপরে নিপীড়নের বিরুদ্ধে কথা তো বলছেনই না, উল্টো নিপীড়িত মানুষগুলোর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম অভিযোগ তুলে আরও খারাপ ভূমিকা রাখার তৎপরতায় লিপ্ত।

আর সে লক্ষ্য বাস্তবায়নের পক্ষে মিয়ানমার সামরিক-বেসামরিক সরকারের প্রধান সমর্থক শক্তি হচ্ছে নয়া সাম্রাজ্যবাদী ও নয়া উপনিবেশবাদী চীন, সুবিধাবাদী রাশিয়া, ভারত আর জাপান এবং আরও কোনো কোনো বিশ্বমোড়ল রাষ্ট্র। তারা সবাই রোহিঙ্গা মুসলিমদের জন্মভূমি মাতৃভূমি রাখাইন প্রদেশটিকে নিজ নিজ শিল্প বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের কাজে লাগিয়ে বিপুল অর্থ-সম্পদ অর্জনে আগ্রহী; শুধু আগ্রহী বললে ভুল বলা হয়, বলা উচিত ‘লোভাতুর, লালসা-বর্বর’, প্রবলভাবে। তাতে তাদের বাড়তি অর্থ-সম্পদ লাভ হবে, রাখাইনের সেই ভূমিতে রোহিঙ্গারা থাকলে সেখানে বিপুল শিল্প বিনিয়োগ কর্মকান্ড সহজে চালানো কঠিন হয়ে পড়তে পারে। তাই তো তাদের চিরতরে উচ্ছেদে এসব বিশ্বমোড়ল একসঙ্গে মিয়ানমার সরকারের পক্ষে দাঁড়িয়েছে।

বাংলাদেশে ২০১৭ সালের আগস্টের আগে অবধি (১৯৭৮ সাল থেকে শুরু করে পরবর্তী বছরগুলোয়) পুরনো রোহিঙ্গা মুসলিম আশ্রয়হীন (মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত) মানুষ ছিল প্রায় সাড়ে ৩ লাখ। আর ওই আগস্টের ২৫ তারিখের পরে থেকে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত নতুন যোগ হওয়া রোহিঙ্গা মুসলিমের সংখ্যা দঁাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৭ লাখ। তারপর এ তিন বছরে উচ্চ জন্মহারের রোহিঙ্গা পরিবারগুলোয় নতুন শিশু জন্মেছে প্রায় ১ লাখ। এই মোট ১২ লাখ বিতাড়িত মানুষ বাংলাদেশের ভূখন্ডে আশ্রয় নিয়ে প্রায় তিন বছর ধরে এক মারাত্মক সংকট সৃষ্টি করেছে। সারা বিশ্বে এখন রোহিঙ্গা মুসলিম সমস্যা একটা ভয়ানক সংকট হিসেবে সবার মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু চীন, ভারত, রাশিয়া আর জাপানের মতো বিশ্বমোড়লরা এ ব্যাপারে নির্বিকার। রোহিঙ্গা মুসলিমের এখনকার জনসংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ, তার মধ্যে প্রায় ১২ লাখ এখন বাংলাদেশের শরণার্থী শিবিরে অবস্থান করছে। প্রায় ৭ লাখ পাকিস্তান, সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রে আশ্রয় নিয়েছে বা ‘বিশেষ ইমিগ্রেশন’ সুযোগ লাভ করেছে। এখনো মিয়ানমারের রাখাইন ও অন্যান্য প্রদেশে রয়েছে প্রায় ৬ লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম। তারা নিদারুণ অসহায় দশায়, মিয়ানমার ও স্বৈরাচারী সরকারের নির্মম নিপীড়নের শিকার। রোহিঙ্গা মুসলিম গোষ্ঠীটির লোকজন পিছিয়ে থাকা মানুষ, তাদের ৮০ শতাংশের বেশি নিরক্ষর। লেখাপড়া ওদের সংস্কৃতিতে অনুপস্থিত, ওরা ধর্মীয় মৌলবাদী চরিত্রের এবং আধুনিক লেখাপড়াকে ঘৃণার দৃষ্টিতে দেখে। আর সুদীর্ঘকাল ধরে মিয়ানমার সরকার ওদের নিরক্ষর রাখার ব্যবস্থা করে আসছে। আসলে বৌদ্ধ সাম্প্রদায়িকতাবাদীরা শত শত বছর ধরেই ‘মগ দস্যু’র মতো আচরণ করে এসেছে রোহিঙ্গা মুসলিমদের সঙ্গে। আর রোহিঙ্গা মুসলিমরা কেবল জন্মহার বাড়াচ্ছে। ধর্মান্ধতা ও কূপমন্ডুকতার অপসংস্কৃতির শিকার ওরা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বা পরিবার পরিকল্পনা ওদের বোধের অগম্য। ওদের মতে, ‘সৃষ্টিকর্তা জীবন দেন মানুষের, তিনিই তাদের সবার খাওয়া-পরার ব্যবস্থা করবেন, জন্মনিয়ন্ত্রণের কোনো দরকার নেই।’ এসব অসংস্কৃত, নিরেট-মগজ, নিরক্ষর, পিছিয়ে থাকা রোহিঙ্গা মুসলিমদের এ কারণেই মিয়ানমারের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা তাদের ‘আধা পয়সার’ মূল্য দেয় না, সভ্য মানুষই মনে করে না। বৌদ্ধ শাসকগোষ্ঠী শত শত বছর ধরে আরাকানি রোহিঙ্গা মুসলিমদের অশিক্ষিত ও অসংস্কৃত বানানোর সুপরিকল্পিত চক্রান্ত চালিয়ে তা সফল করেছে। ফলে স্কুল-কলেজ সুবিধাদির সীমাবদ্ধতায় আর কূপমন্ডুক মানসিকতায় আক্রান্ত হওয়ার কারণে রোহিঙ্গা মুসলিমরা একেবারেই ‘অশিক্ষিত, নিরক্ষর ও অসংস্কৃত’ ধরনের পিছিয়ে-পড়া জনগোষ্ঠীতে পরিণত হয়েছে। তারা নিতান্তই অপাঙ্ক্তেয় জনসমাজের অন্তর্র্ভুক্ত। পাকিস্তানি তালেবান গোষ্ঠীসহ মধ্যপ্রাচ্যের কিছু মতলববাজ গোষ্ঠী ও রাষ্ট্র এদের সব অপকর্মের পেছনে উসকানি দেয় এবং তাদের ভূরাজনৈতিক চক্রান্তের স্বার্থে ব্যবহার করে।

বেকারত্ব ও উপার্জনের ভালো উপায় না থাকায় রেহিঙ্গাদের মধ্যে জীবিকার তাগিদেও অপরাধপ্রবণতায় জড়ানোর ঘটনা প্রচুর। এত অপরাধীর জন্যই তাদের সমাজটাও ‘অচ্ছুৎ’-এ রূপ নিয়েছে। বস্তুত মিয়ানমারের সামরিক জান্তা মগ দস্যুসুলভ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে রোহিঙ্গা মুসলিমদের মিয়ানমার রাষ্ট্র থেকে ‘জাতিগত-নির্মূলকরণ’ চায়। আর রাখাইন প্রদেশের ভূমির প্রয়োজন পড়েছে চীন ও অন্যসব বিশ্বমোড়লদের। তাদের লালসার কুদৃষ্টিতে পড়েছে সেই ভূমি। সেটা ব্যবহার করে তারা নতুন নতুন শিল্পকারখানা গড়ে তুলতে চায়, নতুন যোগাযোগের সড়ক তৈরি করতে চায় ইয়াঙ্গুন সমুদ্রবন্দরটিকে সংযুক্ত করার লক্ষ্যে। সেখানে গভীর সমুদ্রবন্দর সুবিধা ব্যবহার করতে চায় চীন। চীন যেহেতু নয়া উপনিবেশবাদী ও নয়া সাম্রাজ্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে মিয়ানমারকে এক প্রকার ‘দখলে’ নিয়ে নিয়েছে, তার অনুসরণে ভারত, রাশিয়া ও জাপান এসব বৃহৎ পুঁজির মোড়লেরা রাখাইন প্রদেশে চীনের বিনিয়োগের পাশাপাশি নিজ নিজ রাষ্ট্রের শিল্প বিনিয়োগের প্রচেষ্টায় উন্মাদপ্রায়।

১৯৭৮ সালে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর মিয়ানমার সেনারা নির্যাতন চালিয়ে বাংলাদেশের সীমানার মধ্যে ঢুকিয়ে দেয় প্রায় ২ লাখ নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোর বৃদ্ধ-বৃদ্ধা। বছর দুইয়ের মধ্যে তৎকালীন সরকারের দূরদর্শী ও বহুমুখী কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় তাদের প্রায় ৬০ শতাংশকে ফিরিয়ে নিয়েছিল মিয়ানমার সরকার। বাকি থাকে আরও প্রায় ৮০ হাজার রোহিঙ্গা।

বাংলাদেশ সরকারের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মো. তৌহিদ হোসেন দীর্ঘকাল রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের প্রক্রিয়ায় কর্মতৎপর ছিলেন, তার রোহিঙ্গা সংকটের সুরাহাপন্থার ব্যাপারে বিশাল অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি ২৫ আগস্ট দৈনিক প্রথম আলোয় প্রধান উপসম্পাদকীয় নিবন্ধে গভীর বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনা করেছেন। ‘রোহিঙ্গা সমস্যায় কী করবে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ নিবন্ধটিতে তিনি পুরো সমস্যার পর্যালোচনা করে মিয়ানমারের ভিতরে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর জন্য একটা ‘সেইফ জোন’ (নিরাপদ অঞ্চল) গড়ে তুলে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগে পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থন পাওয়ার প্রচেষ্টা চালানোর সুপারিশ করেছেন। তবে তিনিও চীন ও রাশিয়ার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমার সমর্থক ভূমিকার ব্যাপারে শঙ্কা প্রকাশ করেন।

আসলে চীন চাইলে মিয়ানমার ‘বাপ বাপ’ করে রোহিঙ্গা মুসলিম উদ্বাস্তুদের ফিরিয়ে নিয়ে পুনর্বাসনে বাধ্য হবে। বিগত তিন বছরে রোহিঙ্গা সংকট ঘনীভূত হতে থাকায় বেশ কয়েকজন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ সরকারকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন সহায়তা এমনকি মিয়ানমারকে সামরিকভাবে ধমকি দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন বারবার। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার তাতে কান দেয়নি। ‘সোজা আঙ্গুলে ঘি উঠবে না’, তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরাশক্তিসুলভ ক্ষমতা এখানে প্রয়োগ করাতেই হবে, ‘বিশ্বশান্তির স্বার্থেই এটুকু অশান্তি করতে হবে’ বাংলাদেশকে। এ ছাড়া মিয়ানমার আর তার বড় ভাই সমর্থকরা কোনো রাস্তা খোলা রাখেনি বাংলাদেশের জন্য- তা এ তিন বছরে প্রমাণিত হয়েছে।

লেখক : বিএনপির যুগ্মমহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন