শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০

রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য করতে হবে

খায়রুল কবীর খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য করতে হবে

চীন ও অন্য বিশ্বমোড়লদের ‘নিজ নিজ রাষ্ট্রীয় অর্থনীতির স্বার্থে দেওয়া’ সমর্থনে মিয়ানমারের নিষ্ঠুর সামরিক বাহিনী রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর প্রায় ২৫ লাখ মানুষকে চিরতরে উচ্ছেদের লক্ষ্যে (এথনিক ক্লিনজিং) জঘন্যতম এক ‘ক্র্যাকডাউন’ চালিয়েছে। তিন বছর আগে ২০১৭ সালের আগস্টের শেষ প্রান্তে হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে হত্যা করা হয় এবং হাজার হাজার রোহিঙ্গা নারী ও শিশুকে ধর্ষণ ও গণধর্ষণ করা হয়, হাজার হাজার বাড়িঘর পুড়িয়ে রোহিঙ্গা গ্রামগুলোকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়ে নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হয়। হিউম্যানরাইটস ওয়াচের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ৫৫টি রোহিঙ্গা গ্রামকে এমনভাবে নিশ্চিহ্ন করে সেসব জায়গায় সামরিক স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে যে, ওইসব গ্রামের বাসিন্দারা তা দেখলে নিজের বাড়িঘরের ‘ভূমিভিটা’ বলে চিহ্নিতই করতে পারবে না।

রোহিঙ্গা মুসলিমদের মিয়ানমার রাষ্ট্র থেকে পুরোপুরি নির্মূল করাই বর্মী সামরিক বাহিনীর মূল উদ্দেশ্য। সবচেয়ে দুঃখজনক, মিয়ানমারে সামরিক বাহিনীর স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে ‘লড়াকু ভূমিকার’ জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত মিয়ানমার নেত্রী অং সান সু চি বিবেক বিসর্জন দিয়ে এসব বর্বরতার বিরুদ্ধে মুখ বন্ধ করে রেখে নীরব সমর্থন দিয়ে এসেছেন, এবং প্রকাশ্য সমর্থন দিয়েই রোহিঙ্গা মুসলিমদের নাগরিকত্ব লাভের বিরুদ্ধে এবং মিয়ানমার রাষ্ট্রের স্বার্থ রক্ষার দোহাই পেড়েছেন। মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর নিষ্ঠুরতা ও অনাচারের পক্ষে তার এ সমর্থন রোহিঙ্গা মুসলিম নিধনযজ্ঞে ও জাতিগত উচ্ছেদে শতভাগ সহায়তাদানের শামিল। ‘গণতন্ত্রের নেত্রী’ হিসেবে পাওয়া নোবেল পুরস্কারটিকে সর্বাধিক অসম্মান করেছেন অং সান সু চি। নোবেল পুরস্কারের ইতিহাসে যা সবচেয়ে জঘন্য ঘটনা হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। সারা দুনিয়ার মানুষ, বিশেষভাবে গণতন্ত্রকামী ও মানবাধিকার সংগ্রামী মানুষ এর প্রবল প্রতিবাদ করেছেন, সু চির অনেক সম্মাননা প্রত্যাহার করেছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহু প্রতিষ্ঠান। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশের রাজপথে মিছিল সমাবেশে নিন্দার ঝড় উঠেছে। তার পরও অং সান সু চির এতটুকু লজ্জার বালাই নেই, তিনি রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপরে নিপীড়নের বিরুদ্ধে কথা তো বলছেনই না, উল্টো নিপীড়িত মানুষগুলোর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম অভিযোগ তুলে আরও খারাপ ভূমিকা রাখার তৎপরতায় লিপ্ত।

আর সে লক্ষ্য বাস্তবায়নের পক্ষে মিয়ানমার সামরিক-বেসামরিক সরকারের প্রধান সমর্থক শক্তি হচ্ছে নয়া সাম্রাজ্যবাদী ও নয়া উপনিবেশবাদী চীন, সুবিধাবাদী রাশিয়া, ভারত আর জাপান এবং আরও কোনো কোনো বিশ্বমোড়ল রাষ্ট্র। তারা সবাই রোহিঙ্গা মুসলিমদের জন্মভূমি মাতৃভূমি রাখাইন প্রদেশটিকে নিজ নিজ শিল্প বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের কাজে লাগিয়ে বিপুল অর্থ-সম্পদ অর্জনে আগ্রহী; শুধু আগ্রহী বললে ভুল বলা হয়, বলা উচিত ‘লোভাতুর, লালসা-বর্বর’, প্রবলভাবে। তাতে তাদের বাড়তি অর্থ-সম্পদ লাভ হবে, রাখাইনের সেই ভূমিতে রোহিঙ্গারা থাকলে সেখানে বিপুল শিল্প বিনিয়োগ কর্মকান্ড সহজে চালানো কঠিন হয়ে পড়তে পারে। তাই তো তাদের চিরতরে উচ্ছেদে এসব বিশ্বমোড়ল একসঙ্গে মিয়ানমার সরকারের পক্ষে দাঁড়িয়েছে।

বাংলাদেশে ২০১৭ সালের আগস্টের আগে অবধি (১৯৭৮ সাল থেকে শুরু করে পরবর্তী বছরগুলোয়) পুরনো রোহিঙ্গা মুসলিম আশ্রয়হীন (মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত) মানুষ ছিল প্রায় সাড়ে ৩ লাখ। আর ওই আগস্টের ২৫ তারিখের পরে থেকে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত নতুন যোগ হওয়া রোহিঙ্গা মুসলিমের সংখ্যা দঁাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৭ লাখ। তারপর এ তিন বছরে উচ্চ জন্মহারের রোহিঙ্গা পরিবারগুলোয় নতুন শিশু জন্মেছে প্রায় ১ লাখ। এই মোট ১২ লাখ বিতাড়িত মানুষ বাংলাদেশের ভূখন্ডে আশ্রয় নিয়ে প্রায় তিন বছর ধরে এক মারাত্মক সংকট সৃষ্টি করেছে। সারা বিশ্বে এখন রোহিঙ্গা মুসলিম সমস্যা একটা ভয়ানক সংকট হিসেবে সবার মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু চীন, ভারত, রাশিয়া আর জাপানের মতো বিশ্বমোড়লরা এ ব্যাপারে নির্বিকার। রোহিঙ্গা মুসলিমের এখনকার জনসংখ্যা প্রায় ২৫ লাখ, তার মধ্যে প্রায় ১২ লাখ এখন বাংলাদেশের শরণার্থী শিবিরে অবস্থান করছে। প্রায় ৭ লাখ পাকিস্তান, সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রে আশ্রয় নিয়েছে বা ‘বিশেষ ইমিগ্রেশন’ সুযোগ লাভ করেছে। এখনো মিয়ানমারের রাখাইন ও অন্যান্য প্রদেশে রয়েছে প্রায় ৬ লাখ রোহিঙ্গা মুসলিম। তারা নিদারুণ অসহায় দশায়, মিয়ানমার ও স্বৈরাচারী সরকারের নির্মম নিপীড়নের শিকার। রোহিঙ্গা মুসলিম গোষ্ঠীটির লোকজন পিছিয়ে থাকা মানুষ, তাদের ৮০ শতাংশের বেশি নিরক্ষর। লেখাপড়া ওদের সংস্কৃতিতে অনুপস্থিত, ওরা ধর্মীয় মৌলবাদী চরিত্রের এবং আধুনিক লেখাপড়াকে ঘৃণার দৃষ্টিতে দেখে। আর সুদীর্ঘকাল ধরে মিয়ানমার সরকার ওদের নিরক্ষর রাখার ব্যবস্থা করে আসছে। আসলে বৌদ্ধ সাম্প্রদায়িকতাবাদীরা শত শত বছর ধরেই ‘মগ দস্যু’র মতো আচরণ করে এসেছে রোহিঙ্গা মুসলিমদের সঙ্গে। আর রোহিঙ্গা মুসলিমরা কেবল জন্মহার বাড়াচ্ছে। ধর্মান্ধতা ও কূপমন্ডুকতার অপসংস্কৃতির শিকার ওরা, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বা পরিবার পরিকল্পনা ওদের বোধের অগম্য। ওদের মতে, ‘সৃষ্টিকর্তা জীবন দেন মানুষের, তিনিই তাদের সবার খাওয়া-পরার ব্যবস্থা করবেন, জন্মনিয়ন্ত্রণের কোনো দরকার নেই।’ এসব অসংস্কৃত, নিরেট-মগজ, নিরক্ষর, পিছিয়ে থাকা রোহিঙ্গা মুসলিমদের এ কারণেই মিয়ানমারের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা তাদের ‘আধা পয়সার’ মূল্য দেয় না, সভ্য মানুষই মনে করে না। বৌদ্ধ শাসকগোষ্ঠী শত শত বছর ধরে আরাকানি রোহিঙ্গা মুসলিমদের অশিক্ষিত ও অসংস্কৃত বানানোর সুপরিকল্পিত চক্রান্ত চালিয়ে তা সফল করেছে। ফলে স্কুল-কলেজ সুবিধাদির সীমাবদ্ধতায় আর কূপমন্ডুক মানসিকতায় আক্রান্ত হওয়ার কারণে রোহিঙ্গা মুসলিমরা একেবারেই ‘অশিক্ষিত, নিরক্ষর ও অসংস্কৃত’ ধরনের পিছিয়ে-পড়া জনগোষ্ঠীতে পরিণত হয়েছে। তারা নিতান্তই অপাঙ্ক্তেয় জনসমাজের অন্তর্র্ভুক্ত। পাকিস্তানি তালেবান গোষ্ঠীসহ মধ্যপ্রাচ্যের কিছু মতলববাজ গোষ্ঠী ও রাষ্ট্র এদের সব অপকর্মের পেছনে উসকানি দেয় এবং তাদের ভূরাজনৈতিক চক্রান্তের স্বার্থে ব্যবহার করে।

বেকারত্ব ও উপার্জনের ভালো উপায় না থাকায় রেহিঙ্গাদের মধ্যে জীবিকার তাগিদেও অপরাধপ্রবণতায় জড়ানোর ঘটনা প্রচুর। এত অপরাধীর জন্যই তাদের সমাজটাও ‘অচ্ছুৎ’-এ রূপ নিয়েছে। বস্তুত মিয়ানমারের সামরিক জান্তা মগ দস্যুসুলভ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে রোহিঙ্গা মুসলিমদের মিয়ানমার রাষ্ট্র থেকে ‘জাতিগত-নির্মূলকরণ’ চায়। আর রাখাইন প্রদেশের ভূমির প্রয়োজন পড়েছে চীন ও অন্যসব বিশ্বমোড়লদের। তাদের লালসার কুদৃষ্টিতে পড়েছে সেই ভূমি। সেটা ব্যবহার করে তারা নতুন নতুন শিল্পকারখানা গড়ে তুলতে চায়, নতুন যোগাযোগের সড়ক তৈরি করতে চায় ইয়াঙ্গুন সমুদ্রবন্দরটিকে সংযুক্ত করার লক্ষ্যে। সেখানে গভীর সমুদ্রবন্দর সুবিধা ব্যবহার করতে চায় চীন। চীন যেহেতু নয়া উপনিবেশবাদী ও নয়া সাম্রাজ্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে মিয়ানমারকে এক প্রকার ‘দখলে’ নিয়ে নিয়েছে, তার অনুসরণে ভারত, রাশিয়া ও জাপান এসব বৃহৎ পুঁজির মোড়লেরা রাখাইন প্রদেশে চীনের বিনিয়োগের পাশাপাশি নিজ নিজ রাষ্ট্রের শিল্প বিনিয়োগের প্রচেষ্টায় উন্মাদপ্রায়।

১৯৭৮ সালে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর মিয়ানমার সেনারা নির্যাতন চালিয়ে বাংলাদেশের সীমানার মধ্যে ঢুকিয়ে দেয় প্রায় ২ লাখ নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোর বৃদ্ধ-বৃদ্ধা। বছর দুইয়ের মধ্যে তৎকালীন সরকারের দূরদর্শী ও বহুমুখী কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় তাদের প্রায় ৬০ শতাংশকে ফিরিয়ে নিয়েছিল মিয়ানমার সরকার। বাকি থাকে আরও প্রায় ৮০ হাজার রোহিঙ্গা।

বাংলাদেশ সরকারের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মো. তৌহিদ হোসেন দীর্ঘকাল রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানের প্রক্রিয়ায় কর্মতৎপর ছিলেন, তার রোহিঙ্গা সংকটের সুরাহাপন্থার ব্যাপারে বিশাল অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি ২৫ আগস্ট দৈনিক প্রথম আলোয় প্রধান উপসম্পাদকীয় নিবন্ধে গভীর বিশ্লেষণমূলক পর্যালোচনা করেছেন। ‘রোহিঙ্গা সমস্যায় কী করবে বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ নিবন্ধটিতে তিনি পুরো সমস্যার পর্যালোচনা করে মিয়ানমারের ভিতরে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর জন্য একটা ‘সেইফ জোন’ (নিরাপদ অঞ্চল) গড়ে তুলে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগে পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থন পাওয়ার প্রচেষ্টা চালানোর সুপারিশ করেছেন। তবে তিনিও চীন ও রাশিয়ার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমার সমর্থক ভূমিকার ব্যাপারে শঙ্কা প্রকাশ করেন।

আসলে চীন চাইলে মিয়ানমার ‘বাপ বাপ’ করে রোহিঙ্গা মুসলিম উদ্বাস্তুদের ফিরিয়ে নিয়ে পুনর্বাসনে বাধ্য হবে। বিগত তিন বছরে রোহিঙ্গা সংকট ঘনীভূত হতে থাকায় বেশ কয়েকজন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ সরকারকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন সহায়তা এমনকি মিয়ানমারকে সামরিকভাবে ধমকি দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন বারবার। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার তাতে কান দেয়নি। ‘সোজা আঙ্গুলে ঘি উঠবে না’, তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরাশক্তিসুলভ ক্ষমতা এখানে প্রয়োগ করাতেই হবে, ‘বিশ্বশান্তির স্বার্থেই এটুকু অশান্তি করতে হবে’ বাংলাদেশকে। এ ছাড়া মিয়ানমার আর তার বড় ভাই সমর্থকরা কোনো রাস্তা খোলা রাখেনি বাংলাদেশের জন্য- তা এ তিন বছরে প্রমাণিত হয়েছে।

লেখক : বিএনপির যুগ্মমহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা