শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

রাজনৈতিক শূন্যতায় উত্থান হবে কি সাম্প্রদায়িক শক্তির?

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক শূন্যতায় উত্থান হবে কি সাম্প্রদায়িক শক্তির?

যদি বলি, বাংলাদেশে এক গভীর রাজনৈতিক শূন্যতা বিরাজ করছে, তাহলে রাজনীতি অন্তঃপ্রাণ বাঙালি আমাকে হাই কোর্ট দেখিয়ে দেবেন। বলবেন, ‘মশাই, আপনার চোখে কি ছানি পড়েছে? রাজনৈতিক শূন্যতা কোথায় দেখলেন? কয়েক দিন আগে ১০ দশটি গণশকট পুড়িয়ে ভস্মীভূত করে দেওয়া হলো। তারপর থেকে রাজনীতির প্রবল দুই পক্ষে যে বাহাস চলছে, সেটি কি আপনার চোখে পড়ছে না?’ সত্যিই তো। জ্বালাও-পোড়াও-ভাঙচুর ছাড়া রাজনীতি জমে নাকি? ক্ষমতার মসনদ কি অতই সোজা? হরতাল ও অবরোধ দিয়ে দিনের পর দিন দেশ অচল করে রাখার তাকত না থাকলে, সিংহাসন তো অস্তগামী সূর্যের মতো মরীচিকা।  

ইংরেজিতে যাকে বলে ‘ভ্যান্ডালিজম’, সেই ভাঙচুর ও অগ্নি প্রজ্বলনে ভস্মীভূত করার নীতিই বাংলাদেশের কয়েক দশকের রাজনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। গাড়ি পুড়িয়ে, ট্রেনের ফিসপ্লেট তুলে ফেলে, অরাজকতার পিন্ডি চটকিয়ে ক্ষমতায় যেতে হবে; এরপর মসনদে গিয়ে বলতে হবে, ‘ভাইসব, এবার দেশ গড়ার সময়। এখন অরাজকতা করলে, ইজ্জত কা সওয়াল। আমরা না শান্তিপ্রিয় জাতি!’ এটা সত্যিই আফসোসের যে, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব পরবর্তী সময়ে সারা বিশ্ব যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের দিকে এগোচ্ছে, তখনো আমাদের রাজনীতিতে ক্ষমতায় যাওয়ার অনুঘটক হচ্ছে ভ্যান্ডালিজম! প্রবল শক্তিধর যে সব রাজনৈতিক পক্ষ পালাবদল করে ক্ষমতায় আসা যাওয়া করেন, তাদের চেতনা, উপলব্ধি ও দৃষ্টিভঙ্গিতে এখনো দৃঢ়ভাবে কায়েম আছে ভাঙচুর ও জ্বালাও-পোড়াওর জেহাদি জোশ।

অনেক মূল্যের বিনিময়ে বাঙালি কখনো কখনো গণতন্ত্র পেয়েছে বৈকি? কিন্তু কতিপয়তন্ত্রের বুজরুকির চোটে গণতন্ত্র বেশি দিন টিকতে পারেনি, আর মানুষের অধিকার ঢুকে গেছে কফিনের মধ্যে। তবে বাঙালিও নাছোড়বান্দা। গণতন্ত্রের জন্য তাদের সংগ্রাম নিরন্তর। সেই বেনিয়া ব্রিটিশের আমল থেকে তারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করছে। স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরেও ‘গণতন্ত্র’ নামের সোয়াচান পাখি পোষ মানছে না। গণতন্ত্রের কি বাঙালির সঙ্গে কোনো রেষারেষি আছে? 

আমার প্রায়শই মনে হয়, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মুক্ত আকাশে ওড়বার মতো ডানা নেই, প্রাণভরে বিশুদ্ধ বাতাস নেওয়ার মতো শক্তিশালী ফুসফুসও নেই। সোনার প্রাসাদে পাইক-পেয়াদা-বরকন্দাজ পরিবৃত হয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাতাসে আধো আলো-আঁধারির স্বপ্নিল পরিবেশ ছাড়া বাংলাদেশের গণতন্ত্র বেঁচে থাকতে পারে না। পাঁচিল ঘেরা নিবাস, তারকাঁটার আলয় ও মার্বেল পাথরের প্রাসাদের মধ্যে বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুষ্ট হয়ে ওঠে; উর্দিপরা বরকন্দাজদের সার্বক্ষণিক পাহারা ছাড়া এ গণতন্ত্র নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। বাংলাদেশের গণতন্ত্র এতটাই নাজুক যে, ৫০ বছর পরেও তাকে চারপাশ থেকে ৭০ অনুচ্ছেদের কংক্রিটের প্রাচীর বসিয়ে পাহারা দিয়ে রাখতে হয়। তাহলে ৫০ বছরে গণতন্ত্রের কী চর্চা হলো? গণতন্ত্রের সিপাহিরা বলবেন, ১৫ বছর তো সামরিক শাসনেই চলে গেল। বেশ মানলাম। বাকি ৩৫ বছরে গণতন্ত্র কতটা এগোল, সে প্রশ্ন কি করা যায়? 

গণতন্ত্রের পেয়াদারা আবারও বলে বসবেন, “ভাই, আপনি কি কালা হয়ে গেছেন?” শোনেননি, আমাদের মহামান্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে বলেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফলাফল পাঁচ দিনেও দিতে পারে না, আর বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন মাত্র ১০ মিনিটে ফলাফল দিয়ে দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কি উচিত নয় তাদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বঙ্গমুল্লুকে পাঠিয়ে নির্বাচন বিষয়ক বুজরুকির প্রশিক্ষণ নেওয়া? অনেকেই অবশ্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে লিখেছেন, বাংলাদেশের মহামান্য (!) প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ভাড়া করতে পারলে, ট্রাম্প কোনো পেরেশানি ছাড়াই বিপুল ভোটে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হয়ে যেতেন।

একদম গোড়ায় রাজনৈতিক শূন্যতার কথা বলেছিলাম। আরও স্পষ্ট করে বললে, আদর্শিক রাজনীতির শূন্যতা। নদীতে স্রোত না থাকলে যেমন শৈবালের জন্ম হয়, রাজনৈতিক শূন্যতায়ও তেমনি বেড়ে ওঠে পরগাছা ও আগাছা। কোনো শূন্যতায়ই অপূর্ণ থাকে না; আর রাজনৈতিক শূন্যতা এমন এক নির্বাত অবস্থা যা আকর্ষণ করে পতঙ্গ ও পঙ্গপাল। সাম্প্রদায়িক পঙ্গপালেরা এগিয়ে আসছে রাজনীতির নির্বাত অবস্থা পূরণ করার জন্য। ইতিমধ্যে গুজব ছড়িয়ে তারা একজনকে অঙ্গার করে দিয়েছে, বিশ্বসেরা ক্রিকেটারকে হত্যার শমন পাঠিয়েছে এবং হুঙ্কার দিয়ে বলেছে, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হবে। 

বাঙালি এক রাজনীতি-পাগল জাতি। সেই ব্রিটিশ আমল থেকে এ জাতির পাগলামি উন্মাদনায় পরিণত হয়েছে। পাকিস্তান তো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পূর্ব বাংলার মুসলিমদের রাজনৈতিক উন্মাদনার কারণে। সেই পাকিস্তান রাষ্ট্রকে আত্মসাৎ করে নিজেদের কব্জায় নিয়ে নিল সামরিক বাহিনী, সঙ্গে রইল সিভিল আমলা, ব্যবসায়ী ও পাঞ্জাবি এলিট। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগের একই ভেষজ ব্যবস্থাপত্রের প্রয়োগ যখন বাংলাদেশেও দেখতে পাই, মনটি কাতর হয়ে ওঠে। পাকিস্তান নামের নতুন উপনিবেশে কায়েম হলো শোষণ, বৈষম্য ও ধর্মীয় হেজিমনি। বাঙালির মধ্যে আবার পাগলামির লক্ষণ প্রকাশ হতে শুরু করল। রাজনীতির পাগলামি। রাষ্ট্র ভেঙে ফেলার পাগলামি।

রাজনীতি-উন্মাদ বাঙালি ভাষার জন্য জীবন দিল, ‘উন্নয়নের রাজনীতির বরপুত্র’ আইয়ুব খানকে বিদায় করে দিল গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, আর বুকের মধ্যে রেখে দিল রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন ও জীবনানন্দকে। মুক্তিযুদ্ধ করে সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরেও বাঙালি জাতির উন্মাদনা থামেনি। তারা সাম্যমাদী রাষ্ট্র চায়, যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না, নিশ্চয়তা থাকবে অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার। বঙ্গবন্ধুর মতো জাতীয়তাবাদী ও বিশুদ্ধ দেশপ্রেমিক নেতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাজার হাজার মেধাবী যুবক নেমে পড়ল সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। কিন্তু বিপ্লব ও সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র কি অত সোজা? সনাতন সামরিক বাহিনী, ব্রিটিশ আমলাতন্ত্র ও পুলিশ রেখে, শুধু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ঘাঁটি গেড়ে, জনগণকে প্রস্তুত না করে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব? সেটি মাটির প্রদীপের নক্ষত্র স্পর্শ করার মতোই অসম্ভব। বাংলাদেশেও সেটি হয়নি। 

আন্দোলন ব্যর্থ হতে পারে, বিপ্লব নস্যাৎ হয়ে যেতে পারে; কিন্তু বিপ্লবের চেতনা অবিনশ্বর। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার চেতনাটি গুরুত্বপূর্ণ। কয়েকশ বছর আগে থেকেই আমরা এ ভূখন্ডে নানা বিদ্রোহ ও প্রতিবাদের আখ্যানের বর্ণনা পাই। কৃষক বিদ্রোহ, নীলকরদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, তিতুমীর ও দুদু মিয়ার আন্দোলন, তেভাগা আন্দোলন, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, পাকিস্তানবিরাধী রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগ্রাম-বাঙালির শত বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের এ এক অনন্য ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা।

বাঙালির, মানে বাংলাদেশ নামক দেশটির রাষ্ট্রীয় ভূখন্ডে যাদের বসতি, তাদের আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস শত বছরের, সেই সূত্রে এ ভূখন্ডের জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক চেতনাও একটি ধারাচ্ছিন্ন বিষয়। ভরসাটি সেখানে। মুক্তিযুদ্ধের আগে পরে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম হয়েছে, সমাজতন্ত্রের জন্যও জীবনবাজি রেখে লড়াই করেছেন হাজার হাজার কৃষক-শ্রমিক ও মেধাবী শিক্ষার্থী। ফলে গণতান্ত্রিক নীতিমালার সঙ্গে সঙ্গে সমাজতন্ত্রের অনেক জের, জবর ও নোক্তা ঢুকে গেছে বাংলাদেশের সংবিধানে। 

মুক্তিযুদ্ধের আগে পরে যত বড় বড় আন্দোলন হয়েছে, তার পেছনে ছিল বড় বড় আদর্শ-কোনোটি উপনিবেশবিরোধী, কোনোটি ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার, কোনোটি গণতন্ত্র অথবা সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার, কোনোটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য। সব আন্দোলন যেমন সফল হয়নি, তেমনি নির্বাচনের পরে প্রার্থী ও দল কথা না রাখায় মুলতবি হয়ে গেছে ন্যায্য অনেক দাবি দাওয়া; আর তামাদি হয়ে গেছে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার আকাক্সক্ষা। তবে বাঙালি দমে যায়নি। আকাক্সক্ষার বাস্তবায়নের জন্য তারা গড়ে তুলেছিল গণজাগরণ মঞ্চ ও কোটা সংস্কার আন্দোলন। নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করার জন্য শত শত শিশু-কিশোর রাস্তায় নেমে প্রতিবাদে শামিল হয়েছিল, স্থাপন করেছিল এক অনন্য বৈশি^ক নজির।

সনাতন কাঠামোবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো অনেক ক্ষেত্রে জনআকাক্সক্ষাকে ধারণ করতে পারছে না। ফলশ্রুতিতে বছর ছয়েকের মধ্যে তিনটি অভূতপূর্ব আন্দোলন দানা বেঁধে উঠল। তিনটি আন্দোলনই ছিল স্বতঃস্ফূর্ত, অন্যায়ের প্রতিকারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং এগুলোর কোনো সুবিন্যস্ত কাঠামো ছিল না। স্থায়ী ও সুবিন্যস্ত কাঠামো না থাকায় এসব আন্দোলনের ধারাবাহিকতা পরবর্তীতে আর লক্ষ্য করা যায়নি। এদিকে আদর্শিক রাজনীতির শূন্যতায় শক্তি সঞ্চয় করছে সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলো। ২০১৩ সালে তারা রাষ্ট্রক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করেছিল, ২০১৬ সালে তাদের দাবি মেনে রাষ্ট্রকে সরিয়ে ফেলতে হয় রবীন্দ্রনাথের কবিতা, পরিবর্তন করতে হয় নজরুলের কবিতার শব্দ। প্রায় দেড় দশক ধরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায়। কিন্তু সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলো এতটা শক্তি সঞ্চয় করল কীভাবে? তাহলে কী চেতনায় কোনো গলদ আছে? নাকি চেতনার বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিয়েছে চেতনাবিরোধী শক্তি?

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

৩৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা