শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

রাজনৈতিক শূন্যতায় উত্থান হবে কি সাম্প্রদায়িক শক্তির?

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক শূন্যতায় উত্থান হবে কি সাম্প্রদায়িক শক্তির?

যদি বলি, বাংলাদেশে এক গভীর রাজনৈতিক শূন্যতা বিরাজ করছে, তাহলে রাজনীতি অন্তঃপ্রাণ বাঙালি আমাকে হাই কোর্ট দেখিয়ে দেবেন। বলবেন, ‘মশাই, আপনার চোখে কি ছানি পড়েছে? রাজনৈতিক শূন্যতা কোথায় দেখলেন? কয়েক দিন আগে ১০ দশটি গণশকট পুড়িয়ে ভস্মীভূত করে দেওয়া হলো। তারপর থেকে রাজনীতির প্রবল দুই পক্ষে যে বাহাস চলছে, সেটি কি আপনার চোখে পড়ছে না?’ সত্যিই তো। জ্বালাও-পোড়াও-ভাঙচুর ছাড়া রাজনীতি জমে নাকি? ক্ষমতার মসনদ কি অতই সোজা? হরতাল ও অবরোধ দিয়ে দিনের পর দিন দেশ অচল করে রাখার তাকত না থাকলে, সিংহাসন তো অস্তগামী সূর্যের মতো মরীচিকা।  

ইংরেজিতে যাকে বলে ‘ভ্যান্ডালিজম’, সেই ভাঙচুর ও অগ্নি প্রজ্বলনে ভস্মীভূত করার নীতিই বাংলাদেশের কয়েক দশকের রাজনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। গাড়ি পুড়িয়ে, ট্রেনের ফিসপ্লেট তুলে ফেলে, অরাজকতার পিন্ডি চটকিয়ে ক্ষমতায় যেতে হবে; এরপর মসনদে গিয়ে বলতে হবে, ‘ভাইসব, এবার দেশ গড়ার সময়। এখন অরাজকতা করলে, ইজ্জত কা সওয়াল। আমরা না শান্তিপ্রিয় জাতি!’ এটা সত্যিই আফসোসের যে, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব পরবর্তী সময়ে সারা বিশ্ব যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের দিকে এগোচ্ছে, তখনো আমাদের রাজনীতিতে ক্ষমতায় যাওয়ার অনুঘটক হচ্ছে ভ্যান্ডালিজম! প্রবল শক্তিধর যে সব রাজনৈতিক পক্ষ পালাবদল করে ক্ষমতায় আসা যাওয়া করেন, তাদের চেতনা, উপলব্ধি ও দৃষ্টিভঙ্গিতে এখনো দৃঢ়ভাবে কায়েম আছে ভাঙচুর ও জ্বালাও-পোড়াওর জেহাদি জোশ।

অনেক মূল্যের বিনিময়ে বাঙালি কখনো কখনো গণতন্ত্র পেয়েছে বৈকি? কিন্তু কতিপয়তন্ত্রের বুজরুকির চোটে গণতন্ত্র বেশি দিন টিকতে পারেনি, আর মানুষের অধিকার ঢুকে গেছে কফিনের মধ্যে। তবে বাঙালিও নাছোড়বান্দা। গণতন্ত্রের জন্য তাদের সংগ্রাম নিরন্তর। সেই বেনিয়া ব্রিটিশের আমল থেকে তারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করছে। স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরেও ‘গণতন্ত্র’ নামের সোয়াচান পাখি পোষ মানছে না। গণতন্ত্রের কি বাঙালির সঙ্গে কোনো রেষারেষি আছে? 

আমার প্রায়শই মনে হয়, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মুক্ত আকাশে ওড়বার মতো ডানা নেই, প্রাণভরে বিশুদ্ধ বাতাস নেওয়ার মতো শক্তিশালী ফুসফুসও নেই। সোনার প্রাসাদে পাইক-পেয়াদা-বরকন্দাজ পরিবৃত হয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাতাসে আধো আলো-আঁধারির স্বপ্নিল পরিবেশ ছাড়া বাংলাদেশের গণতন্ত্র বেঁচে থাকতে পারে না। পাঁচিল ঘেরা নিবাস, তারকাঁটার আলয় ও মার্বেল পাথরের প্রাসাদের মধ্যে বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুষ্ট হয়ে ওঠে; উর্দিপরা বরকন্দাজদের সার্বক্ষণিক পাহারা ছাড়া এ গণতন্ত্র নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। বাংলাদেশের গণতন্ত্র এতটাই নাজুক যে, ৫০ বছর পরেও তাকে চারপাশ থেকে ৭০ অনুচ্ছেদের কংক্রিটের প্রাচীর বসিয়ে পাহারা দিয়ে রাখতে হয়। তাহলে ৫০ বছরে গণতন্ত্রের কী চর্চা হলো? গণতন্ত্রের সিপাহিরা বলবেন, ১৫ বছর তো সামরিক শাসনেই চলে গেল। বেশ মানলাম। বাকি ৩৫ বছরে গণতন্ত্র কতটা এগোল, সে প্রশ্ন কি করা যায়? 

গণতন্ত্রের পেয়াদারা আবারও বলে বসবেন, “ভাই, আপনি কি কালা হয়ে গেছেন?” শোনেননি, আমাদের মহামান্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে বলেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফলাফল পাঁচ দিনেও দিতে পারে না, আর বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন মাত্র ১০ মিনিটে ফলাফল দিয়ে দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কি উচিত নয় তাদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বঙ্গমুল্লুকে পাঠিয়ে নির্বাচন বিষয়ক বুজরুকির প্রশিক্ষণ নেওয়া? অনেকেই অবশ্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে লিখেছেন, বাংলাদেশের মহামান্য (!) প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ভাড়া করতে পারলে, ট্রাম্প কোনো পেরেশানি ছাড়াই বিপুল ভোটে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হয়ে যেতেন।

একদম গোড়ায় রাজনৈতিক শূন্যতার কথা বলেছিলাম। আরও স্পষ্ট করে বললে, আদর্শিক রাজনীতির শূন্যতা। নদীতে স্রোত না থাকলে যেমন শৈবালের জন্ম হয়, রাজনৈতিক শূন্যতায়ও তেমনি বেড়ে ওঠে পরগাছা ও আগাছা। কোনো শূন্যতায়ই অপূর্ণ থাকে না; আর রাজনৈতিক শূন্যতা এমন এক নির্বাত অবস্থা যা আকর্ষণ করে পতঙ্গ ও পঙ্গপাল। সাম্প্রদায়িক পঙ্গপালেরা এগিয়ে আসছে রাজনীতির নির্বাত অবস্থা পূরণ করার জন্য। ইতিমধ্যে গুজব ছড়িয়ে তারা একজনকে অঙ্গার করে দিয়েছে, বিশ্বসেরা ক্রিকেটারকে হত্যার শমন পাঠিয়েছে এবং হুঙ্কার দিয়ে বলেছে, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হবে। 

বাঙালি এক রাজনীতি-পাগল জাতি। সেই ব্রিটিশ আমল থেকে এ জাতির পাগলামি উন্মাদনায় পরিণত হয়েছে। পাকিস্তান তো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পূর্ব বাংলার মুসলিমদের রাজনৈতিক উন্মাদনার কারণে। সেই পাকিস্তান রাষ্ট্রকে আত্মসাৎ করে নিজেদের কব্জায় নিয়ে নিল সামরিক বাহিনী, সঙ্গে রইল সিভিল আমলা, ব্যবসায়ী ও পাঞ্জাবি এলিট। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগের একই ভেষজ ব্যবস্থাপত্রের প্রয়োগ যখন বাংলাদেশেও দেখতে পাই, মনটি কাতর হয়ে ওঠে। পাকিস্তান নামের নতুন উপনিবেশে কায়েম হলো শোষণ, বৈষম্য ও ধর্মীয় হেজিমনি। বাঙালির মধ্যে আবার পাগলামির লক্ষণ প্রকাশ হতে শুরু করল। রাজনীতির পাগলামি। রাষ্ট্র ভেঙে ফেলার পাগলামি।

রাজনীতি-উন্মাদ বাঙালি ভাষার জন্য জীবন দিল, ‘উন্নয়নের রাজনীতির বরপুত্র’ আইয়ুব খানকে বিদায় করে দিল গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, আর বুকের মধ্যে রেখে দিল রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন ও জীবনানন্দকে। মুক্তিযুদ্ধ করে সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরেও বাঙালি জাতির উন্মাদনা থামেনি। তারা সাম্যমাদী রাষ্ট্র চায়, যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না, নিশ্চয়তা থাকবে অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার। বঙ্গবন্ধুর মতো জাতীয়তাবাদী ও বিশুদ্ধ দেশপ্রেমিক নেতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাজার হাজার মেধাবী যুবক নেমে পড়ল সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। কিন্তু বিপ্লব ও সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র কি অত সোজা? সনাতন সামরিক বাহিনী, ব্রিটিশ আমলাতন্ত্র ও পুলিশ রেখে, শুধু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ঘাঁটি গেড়ে, জনগণকে প্রস্তুত না করে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব? সেটি মাটির প্রদীপের নক্ষত্র স্পর্শ করার মতোই অসম্ভব। বাংলাদেশেও সেটি হয়নি। 

আন্দোলন ব্যর্থ হতে পারে, বিপ্লব নস্যাৎ হয়ে যেতে পারে; কিন্তু বিপ্লবের চেতনা অবিনশ্বর। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার চেতনাটি গুরুত্বপূর্ণ। কয়েকশ বছর আগে থেকেই আমরা এ ভূখন্ডে নানা বিদ্রোহ ও প্রতিবাদের আখ্যানের বর্ণনা পাই। কৃষক বিদ্রোহ, নীলকরদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, তিতুমীর ও দুদু মিয়ার আন্দোলন, তেভাগা আন্দোলন, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, পাকিস্তানবিরাধী রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগ্রাম-বাঙালির শত বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের এ এক অনন্য ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা।

বাঙালির, মানে বাংলাদেশ নামক দেশটির রাষ্ট্রীয় ভূখন্ডে যাদের বসতি, তাদের আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস শত বছরের, সেই সূত্রে এ ভূখন্ডের জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক চেতনাও একটি ধারাচ্ছিন্ন বিষয়। ভরসাটি সেখানে। মুক্তিযুদ্ধের আগে পরে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম হয়েছে, সমাজতন্ত্রের জন্যও জীবনবাজি রেখে লড়াই করেছেন হাজার হাজার কৃষক-শ্রমিক ও মেধাবী শিক্ষার্থী। ফলে গণতান্ত্রিক নীতিমালার সঙ্গে সঙ্গে সমাজতন্ত্রের অনেক জের, জবর ও নোক্তা ঢুকে গেছে বাংলাদেশের সংবিধানে। 

মুক্তিযুদ্ধের আগে পরে যত বড় বড় আন্দোলন হয়েছে, তার পেছনে ছিল বড় বড় আদর্শ-কোনোটি উপনিবেশবিরোধী, কোনোটি ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার, কোনোটি গণতন্ত্র অথবা সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার, কোনোটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য। সব আন্দোলন যেমন সফল হয়নি, তেমনি নির্বাচনের পরে প্রার্থী ও দল কথা না রাখায় মুলতবি হয়ে গেছে ন্যায্য অনেক দাবি দাওয়া; আর তামাদি হয়ে গেছে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার আকাক্সক্ষা। তবে বাঙালি দমে যায়নি। আকাক্সক্ষার বাস্তবায়নের জন্য তারা গড়ে তুলেছিল গণজাগরণ মঞ্চ ও কোটা সংস্কার আন্দোলন। নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করার জন্য শত শত শিশু-কিশোর রাস্তায় নেমে প্রতিবাদে শামিল হয়েছিল, স্থাপন করেছিল এক অনন্য বৈশি^ক নজির।

সনাতন কাঠামোবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো অনেক ক্ষেত্রে জনআকাক্সক্ষাকে ধারণ করতে পারছে না। ফলশ্রুতিতে বছর ছয়েকের মধ্যে তিনটি অভূতপূর্ব আন্দোলন দানা বেঁধে উঠল। তিনটি আন্দোলনই ছিল স্বতঃস্ফূর্ত, অন্যায়ের প্রতিকারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং এগুলোর কোনো সুবিন্যস্ত কাঠামো ছিল না। স্থায়ী ও সুবিন্যস্ত কাঠামো না থাকায় এসব আন্দোলনের ধারাবাহিকতা পরবর্তীতে আর লক্ষ্য করা যায়নি। এদিকে আদর্শিক রাজনীতির শূন্যতায় শক্তি সঞ্চয় করছে সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলো। ২০১৩ সালে তারা রাষ্ট্রক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করেছিল, ২০১৬ সালে তাদের দাবি মেনে রাষ্ট্রকে সরিয়ে ফেলতে হয় রবীন্দ্রনাথের কবিতা, পরিবর্তন করতে হয় নজরুলের কবিতার শব্দ। প্রায় দেড় দশক ধরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায়। কিন্তু সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলো এতটা শক্তি সঞ্চয় করল কীভাবে? তাহলে কী চেতনায় কোনো গলদ আছে? নাকি চেতনার বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিয়েছে চেতনাবিরোধী শক্তি?

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা