শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

রাজনৈতিক শূন্যতায় উত্থান হবে কি সাম্প্রদায়িক শক্তির?

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক শূন্যতায় উত্থান হবে কি সাম্প্রদায়িক শক্তির?

যদি বলি, বাংলাদেশে এক গভীর রাজনৈতিক শূন্যতা বিরাজ করছে, তাহলে রাজনীতি অন্তঃপ্রাণ বাঙালি আমাকে হাই কোর্ট দেখিয়ে দেবেন। বলবেন, ‘মশাই, আপনার চোখে কি ছানি পড়েছে? রাজনৈতিক শূন্যতা কোথায় দেখলেন? কয়েক দিন আগে ১০ দশটি গণশকট পুড়িয়ে ভস্মীভূত করে দেওয়া হলো। তারপর থেকে রাজনীতির প্রবল দুই পক্ষে যে বাহাস চলছে, সেটি কি আপনার চোখে পড়ছে না?’ সত্যিই তো। জ্বালাও-পোড়াও-ভাঙচুর ছাড়া রাজনীতি জমে নাকি? ক্ষমতার মসনদ কি অতই সোজা? হরতাল ও অবরোধ দিয়ে দিনের পর দিন দেশ অচল করে রাখার তাকত না থাকলে, সিংহাসন তো অস্তগামী সূর্যের মতো মরীচিকা।  

ইংরেজিতে যাকে বলে ‘ভ্যান্ডালিজম’, সেই ভাঙচুর ও অগ্নি প্রজ্বলনে ভস্মীভূত করার নীতিই বাংলাদেশের কয়েক দশকের রাজনীতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। গাড়ি পুড়িয়ে, ট্রেনের ফিসপ্লেট তুলে ফেলে, অরাজকতার পিন্ডি চটকিয়ে ক্ষমতায় যেতে হবে; এরপর মসনদে গিয়ে বলতে হবে, ‘ভাইসব, এবার দেশ গড়ার সময়। এখন অরাজকতা করলে, ইজ্জত কা সওয়াল। আমরা না শান্তিপ্রিয় জাতি!’ এটা সত্যিই আফসোসের যে, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব পরবর্তী সময়ে সারা বিশ্ব যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের দিকে এগোচ্ছে, তখনো আমাদের রাজনীতিতে ক্ষমতায় যাওয়ার অনুঘটক হচ্ছে ভ্যান্ডালিজম! প্রবল শক্তিধর যে সব রাজনৈতিক পক্ষ পালাবদল করে ক্ষমতায় আসা যাওয়া করেন, তাদের চেতনা, উপলব্ধি ও দৃষ্টিভঙ্গিতে এখনো দৃঢ়ভাবে কায়েম আছে ভাঙচুর ও জ্বালাও-পোড়াওর জেহাদি জোশ।

অনেক মূল্যের বিনিময়ে বাঙালি কখনো কখনো গণতন্ত্র পেয়েছে বৈকি? কিন্তু কতিপয়তন্ত্রের বুজরুকির চোটে গণতন্ত্র বেশি দিন টিকতে পারেনি, আর মানুষের অধিকার ঢুকে গেছে কফিনের মধ্যে। তবে বাঙালিও নাছোড়বান্দা। গণতন্ত্রের জন্য তাদের সংগ্রাম নিরন্তর। সেই বেনিয়া ব্রিটিশের আমল থেকে তারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করছে। স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরেও ‘গণতন্ত্র’ নামের সোয়াচান পাখি পোষ মানছে না। গণতন্ত্রের কি বাঙালির সঙ্গে কোনো রেষারেষি আছে? 

আমার প্রায়শই মনে হয়, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মুক্ত আকাশে ওড়বার মতো ডানা নেই, প্রাণভরে বিশুদ্ধ বাতাস নেওয়ার মতো শক্তিশালী ফুসফুসও নেই। সোনার প্রাসাদে পাইক-পেয়াদা-বরকন্দাজ পরিবৃত হয়ে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাতাসে আধো আলো-আঁধারির স্বপ্নিল পরিবেশ ছাড়া বাংলাদেশের গণতন্ত্র বেঁচে থাকতে পারে না। পাঁচিল ঘেরা নিবাস, তারকাঁটার আলয় ও মার্বেল পাথরের প্রাসাদের মধ্যে বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুষ্ট হয়ে ওঠে; উর্দিপরা বরকন্দাজদের সার্বক্ষণিক পাহারা ছাড়া এ গণতন্ত্র নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। বাংলাদেশের গণতন্ত্র এতটাই নাজুক যে, ৫০ বছর পরেও তাকে চারপাশ থেকে ৭০ অনুচ্ছেদের কংক্রিটের প্রাচীর বসিয়ে পাহারা দিয়ে রাখতে হয়। তাহলে ৫০ বছরে গণতন্ত্রের কী চর্চা হলো? গণতন্ত্রের সিপাহিরা বলবেন, ১৫ বছর তো সামরিক শাসনেই চলে গেল। বেশ মানলাম। বাকি ৩৫ বছরে গণতন্ত্র কতটা এগোল, সে প্রশ্ন কি করা যায়? 

গণতন্ত্রের পেয়াদারা আবারও বলে বসবেন, “ভাই, আপনি কি কালা হয়ে গেছেন?” শোনেননি, আমাদের মহামান্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে বলেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফলাফল পাঁচ দিনেও দিতে পারে না, আর বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন মাত্র ১০ মিনিটে ফলাফল দিয়ে দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কি উচিত নয় তাদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বঙ্গমুল্লুকে পাঠিয়ে নির্বাচন বিষয়ক বুজরুকির প্রশিক্ষণ নেওয়া? অনেকেই অবশ্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি সহমর্মিতা দেখিয়ে লিখেছেন, বাংলাদেশের মহামান্য (!) প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ভাড়া করতে পারলে, ট্রাম্প কোনো পেরেশানি ছাড়াই বিপুল ভোটে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হয়ে যেতেন।

একদম গোড়ায় রাজনৈতিক শূন্যতার কথা বলেছিলাম। আরও স্পষ্ট করে বললে, আদর্শিক রাজনীতির শূন্যতা। নদীতে স্রোত না থাকলে যেমন শৈবালের জন্ম হয়, রাজনৈতিক শূন্যতায়ও তেমনি বেড়ে ওঠে পরগাছা ও আগাছা। কোনো শূন্যতায়ই অপূর্ণ থাকে না; আর রাজনৈতিক শূন্যতা এমন এক নির্বাত অবস্থা যা আকর্ষণ করে পতঙ্গ ও পঙ্গপাল। সাম্প্রদায়িক পঙ্গপালেরা এগিয়ে আসছে রাজনীতির নির্বাত অবস্থা পূরণ করার জন্য। ইতিমধ্যে গুজব ছড়িয়ে তারা একজনকে অঙ্গার করে দিয়েছে, বিশ্বসেরা ক্রিকেটারকে হত্যার শমন পাঠিয়েছে এবং হুঙ্কার দিয়ে বলেছে, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হবে। 

বাঙালি এক রাজনীতি-পাগল জাতি। সেই ব্রিটিশ আমল থেকে এ জাতির পাগলামি উন্মাদনায় পরিণত হয়েছে। পাকিস্তান তো প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পূর্ব বাংলার মুসলিমদের রাজনৈতিক উন্মাদনার কারণে। সেই পাকিস্তান রাষ্ট্রকে আত্মসাৎ করে নিজেদের কব্জায় নিয়ে নিল সামরিক বাহিনী, সঙ্গে রইল সিভিল আমলা, ব্যবসায়ী ও পাঞ্জাবি এলিট। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগের একই ভেষজ ব্যবস্থাপত্রের প্রয়োগ যখন বাংলাদেশেও দেখতে পাই, মনটি কাতর হয়ে ওঠে। পাকিস্তান নামের নতুন উপনিবেশে কায়েম হলো শোষণ, বৈষম্য ও ধর্মীয় হেজিমনি। বাঙালির মধ্যে আবার পাগলামির লক্ষণ প্রকাশ হতে শুরু করল। রাজনীতির পাগলামি। রাষ্ট্র ভেঙে ফেলার পাগলামি।

রাজনীতি-উন্মাদ বাঙালি ভাষার জন্য জীবন দিল, ‘উন্নয়নের রাজনীতির বরপুত্র’ আইয়ুব খানকে বিদায় করে দিল গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, আর বুকের মধ্যে রেখে দিল রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন ও জীবনানন্দকে। মুক্তিযুদ্ধ করে সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরেও বাঙালি জাতির উন্মাদনা থামেনি। তারা সাম্যমাদী রাষ্ট্র চায়, যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না, নিশ্চয়তা থাকবে অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার। বঙ্গবন্ধুর মতো জাতীয়তাবাদী ও বিশুদ্ধ দেশপ্রেমিক নেতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাজার হাজার মেধাবী যুবক নেমে পড়ল সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। কিন্তু বিপ্লব ও সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র কি অত সোজা? সনাতন সামরিক বাহিনী, ব্রিটিশ আমলাতন্ত্র ও পুলিশ রেখে, শুধু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ঘাঁটি গেড়ে, জনগণকে প্রস্তুত না করে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব? সেটি মাটির প্রদীপের নক্ষত্র স্পর্শ করার মতোই অসম্ভব। বাংলাদেশেও সেটি হয়নি। 

আন্দোলন ব্যর্থ হতে পারে, বিপ্লব নস্যাৎ হয়ে যেতে পারে; কিন্তু বিপ্লবের চেতনা অবিনশ্বর। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার চেতনাটি গুরুত্বপূর্ণ। কয়েকশ বছর আগে থেকেই আমরা এ ভূখন্ডে নানা বিদ্রোহ ও প্রতিবাদের আখ্যানের বর্ণনা পাই। কৃষক বিদ্রোহ, নীলকরদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম, তিতুমীর ও দুদু মিয়ার আন্দোলন, তেভাগা আন্দোলন, ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, পাকিস্তানবিরাধী রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগ্রাম-বাঙালির শত বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের এ এক অনন্য ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা।

বাঙালির, মানে বাংলাদেশ নামক দেশটির রাষ্ট্রীয় ভূখন্ডে যাদের বসতি, তাদের আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস শত বছরের, সেই সূত্রে এ ভূখন্ডের জনগোষ্ঠীর রাজনৈতিক চেতনাও একটি ধারাচ্ছিন্ন বিষয়। ভরসাটি সেখানে। মুক্তিযুদ্ধের আগে পরে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম হয়েছে, সমাজতন্ত্রের জন্যও জীবনবাজি রেখে লড়াই করেছেন হাজার হাজার কৃষক-শ্রমিক ও মেধাবী শিক্ষার্থী। ফলে গণতান্ত্রিক নীতিমালার সঙ্গে সঙ্গে সমাজতন্ত্রের অনেক জের, জবর ও নোক্তা ঢুকে গেছে বাংলাদেশের সংবিধানে। 

মুক্তিযুদ্ধের আগে পরে যত বড় বড় আন্দোলন হয়েছে, তার পেছনে ছিল বড় বড় আদর্শ-কোনোটি উপনিবেশবিরোধী, কোনোটি ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার, কোনোটি গণতন্ত্র অথবা সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার, কোনোটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য। সব আন্দোলন যেমন সফল হয়নি, তেমনি নির্বাচনের পরে প্রার্থী ও দল কথা না রাখায় মুলতবি হয়ে গেছে ন্যায্য অনেক দাবি দাওয়া; আর তামাদি হয়ে গেছে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার আকাক্সক্ষা। তবে বাঙালি দমে যায়নি। আকাক্সক্ষার বাস্তবায়নের জন্য তারা গড়ে তুলেছিল গণজাগরণ মঞ্চ ও কোটা সংস্কার আন্দোলন। নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করার জন্য শত শত শিশু-কিশোর রাস্তায় নেমে প্রতিবাদে শামিল হয়েছিল, স্থাপন করেছিল এক অনন্য বৈশি^ক নজির।

সনাতন কাঠামোবদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলো অনেক ক্ষেত্রে জনআকাক্সক্ষাকে ধারণ করতে পারছে না। ফলশ্রুতিতে বছর ছয়েকের মধ্যে তিনটি অভূতপূর্ব আন্দোলন দানা বেঁধে উঠল। তিনটি আন্দোলনই ছিল স্বতঃস্ফূর্ত, অন্যায়ের প্রতিকারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং এগুলোর কোনো সুবিন্যস্ত কাঠামো ছিল না। স্থায়ী ও সুবিন্যস্ত কাঠামো না থাকায় এসব আন্দোলনের ধারাবাহিকতা পরবর্তীতে আর লক্ষ্য করা যায়নি। এদিকে আদর্শিক রাজনীতির শূন্যতায় শক্তি সঞ্চয় করছে সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলো। ২০১৩ সালে তারা রাষ্ট্রক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করেছিল, ২০১৬ সালে তাদের দাবি মেনে রাষ্ট্রকে সরিয়ে ফেলতে হয় রবীন্দ্রনাথের কবিতা, পরিবর্তন করতে হয় নজরুলের কবিতার শব্দ। প্রায় দেড় দশক ধরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ক্ষমতায়। কিন্তু সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলো এতটা শক্তি সঞ্চয় করল কীভাবে? তাহলে কী চেতনায় কোনো গলদ আছে? নাকি চেতনার বাস্তবায়নের দায়িত্ব নিয়েছে চেতনাবিরোধী শক্তি?

লেখক : অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা