শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে?

ভেবেছিলাম একটা পরিবর্তন দেখব। মানুষের মাঝে তৈরি হবে সহনশীলতা। হানাহানি-সংঘাত দূর হবে। হিংসা-বিদ্বেষ লোপ পাবে। থাকবে না ভেদাভেদ। অন্যায়-অসংগতিকে না বলবে সবাই। জাগতিক চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ কষবে না। জীবন শুরু করবে সবাই নতুনভাবে। করোনায় বদলে যাবে সবকিছু। সব ধারণাই আজ ভুল। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সুজাতা চক্রবর্তীর সেই গানের মতো- ‘ভুল সবই ভুল, এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা সে ভুল/... প্রশ্ন করি নিজের কাছে কে আমি, কোথায় ছিলাম কোথায় যাব এই আমি।’ ছবির নাম ছিল ‘অতল জলের আহ্বান’। আগের দিনের গানের অর্থ থাকত। সিনেমায় থাকত কাহিনি। মনের গভীরে দাগ কেটে যেত। হৃদয়ের ভিতরে জমে থাকা শেষ স্মৃতির তোলপাড় হতো। ঝড় বয়ে যেত স্বপ্নের মায়াজাল ছিন্ন করে। এখন কোনো কিছুই দাগ কাটে না। মহামারীও আঘাত হানে না মানুষের ভিতরে বাইরে। সবকিছু বড্ড বেশি সস্তা, হালকা। সম্পর্কের বাঁধনগুলো মুহূর্তে তছনছ হয়ে যায় কাচের চুড়ির মতো। রিনঝিন শব্দ তোলারও সময় পায় না। কঠিনতম এ সময়ে বিশ্বে আজ নেমেছে অদ্ভুত আঁধার। মহামারী আরও খারাপ করে দিয়েছে সবকিছু। বদলে গেছে মানুষ। হিংসা-বিদ্বেষ ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। নষ্ট চক্র হার মানিয়েছে অতীতের সব সময়কে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় এক বন্ধু বলেছিলেন, এবার দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। একটা পরিবর্তন আসবে। রাজনীতিবিদরা আর কোনো অন্যায়ের সঙ্গে জড়াবেন না। পরস্পরের মাঝে হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াবেন না। দেশে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকবে। গণতন্ত্রের চর্চার কেন্দ্র হবে জাতীয় সংসদ। স্বস্তি ও শান্তি ফিরে আসবে। প্রতিষ্ঠানগুলো অর্জন করবে শ্রদ্ধা। পেশাদারিত্ব থাকবে সবখানে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। তখন অনেক বন্ধুকে দেখতে যেতাম কাশিমপুর ও ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। কারও কারও পরিবারকে আশ্রয় দিয়েছিলাম বাড়িতে। আদালতে যেতাম অনেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। পলাতকদের সঙ্গেও কথা হতো ফোনে। কারাগারগুলোয় নেতাদের মাঝে সৌহার্দ্য ছিল। কুমিল্লা কারাগারে ইমামতি করতেন প্রয়াত বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। ঢাকায় রান্নার কাফেলা বসিয়েছিলেন এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। খেলাধুলা, আড্ডা আসর জমাতেন সবাই মিলেমিশে। বিশেষ ব্যবস্থায় কারা অন্দরে হিন্দি সিনেমাও চলত। দলবেঁধে সবাই দেখতেন। কেউ কেউ মনোযোগ দিয়েছিলেন ধর্মকর্মে। কারাগারের মসজিদগুলো সংস্কার হয়েছিল রাজনীতিবিদদের অর্থায়নে। দুপুর, রাতের খাবারের টেবিলে নেতারা আলোচনা করতেন ক্ষমতায় এলে মিলেমিশে থাকবেন। কঠোর ব্যবস্থা নেবেন ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের বিরুদ্ধে। আবার অনেকে বলতেন জীবনেও রাজনীতি করবেন না। কিন্তু হায়! কী দেখছি এখন? ‘তোমরা ভুলেই গেছো মল্লিকাদির নাম’ সেই গানের মতোই যেন সবকিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই ইতিহাসের শিক্ষা। আমাদের রাজনীতিবিদরাও এর বাইরে যাবেন কীভাবে?

কেউ বুঝতে চান না দেশে স্বাভাবিক অবস্থা না থাকলে অস্বাভাবিকতা তৈরি হয়। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ আর অবৈধ চিন্তাধারার মানুষের তৎপরতা বাড়ে। নিজেরাই বিভেদের পর্দা টেনে আনে অকারণে। প্রয়াত অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের কথা মনে পড়ছে। তিনি তখন কাকরাইল থাকতেন। এ বাড়িতে মাঝেমধ্যে যেতাম। কুমিল্লার ছেলে হিসেবে একটু বেশি  স্নেহ করতেন। খুব কাটকাট কথা বলতেন। মাঝেমধ্যে থাকত স্নেহের ধমকও। একদিন বললাম, স্যার আপনার সেøাগান ধর্ম কর্ম সমাজতন্ত্র। বুঝলাম না পরিষ্কার করে- ধর্ম আর সমাজতন্ত্র! তিনি ধমকের সুরে বললেন, ‘বুঝবে কী করে? মানুষ বোঝো? মানুষকে আগে বুঝতে হবে।’ কথা বাড়ালাম না সেদিন। আজ মনে হচ্ছে ঠিকই বলেছেন। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনোভাব বুঝেই রাজনীতিটা করতে হয়। দেশটা সব মানুষের। সমাজ আছে, ধর্ম আছে, সমাজ বাদ দিয়ে তো রাজনীতি হয় না। শতভাগ অসাম্প্রদায়িক চেতনার রাজনীতিবিদ ছিলেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। গণমানুষের জন্য লড়েছেন আমৃত্যু। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীও ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার। পাকিস্তান আমলে এক সমাবেশ করতে গিয়ে বাধা পেলেন। সঙ্গে থাকা বঙ্গবন্ধু বললেন, ১৪৪ ধারা মানব না। মওলানা ভাসানী নীরবে মোনাজাত ধরলেন। বাকিটা শোনা যাক বঙ্গবন্ধুর লেখা আত্মজীবনী থেকে- “সভা আরম্ভ হবার সাথে সাথেই ১৪৪ ধারা জারি করা হলো। পুলিশ এসে মওলানা সাহেবকে (আবদুল হামিদ খান ভাসানী) একটা কাগজ দিল। আমি বললাম, ‘মানি না ১৪৪ ধারা, আমি বক্তৃতা করব।’ মওলানা সাহেব দাঁড়িয়ে বললেন, ‘১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। আমাদের সভা করতে দেবে না। আমি বক্তৃতা করতে চাই না, তবে আসুন, আপনারা মোনাজাত করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।’ মওলানা সাহেব মোনাজাত শুরু করলেন। মাইক্রোফোন সামনেই আছে। আধঘণ্টা পর্যন্ত চিৎকার করে মোনাজাত করলেন, কিছুই বাকি রাখলেন না, যা বলার সবই বলে ফেললেন। পুলিশ অফিসার ও সেপাইরা হাত তুলে মোনাজাত করতে লাগল। আধঘণ্টা মোনাজাতে পুরো বক্তৃতা করে মওলানা সাহেব সভা শেষ করলেন। পুলিশ ও মুসলিম লীগওয়ালারা পুরো বেয়াকুপ হয়ে গেল।” অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু ইতিহাসের আড়ালের অনেক চিত্রই তুলে ধরেছেন। রাজনীতি অনেকভাবেই করা যায়। কিন্তু সবকিছু ঠিক রেখে কজন তা পারে? জগৎ সংসারে সবকিছু কঠোরতা দিয়ে হয় না। হুমকি-ধমকিতে চলে না। মানুষের মন জয় করতে হয়। মানুষকে জানাতে হয় বাস্তবতা।

সময়, পরিবেশ, পরিস্থিতি সামলে অনেক কিছুই করা যায়। চাইলেই সম্ভব। তবে সরকারকে অনেক কুল রক্ষা করতে হয়। বিরোধী দলের এত ঝামেলা নেই। মনে পড়ছে কুশলী রাজনীতিবিদ প্রয়াত মিজানুর রহমান চৌধুরীর কথা। দুঃসময়ের রাজনীতির কা-ারি বলা হতো তাঁকে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টির খারাপ সময়ে তিনি ভূমিকা রেখেছেন। কঠোর বাস্তবতাও মোকাবিলা করতে পারতেন খুব সহজে। কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতেন নিঃশঙ্কচিত্তে। ’৯১ সালে এরশাদের ছেড়ে দেওয়া রংপুর থেকে তিনটি আসনে নির্বাচিত হন মিজানুর রহমান চৌধুরী, কাজী জাফর আহমদ ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। সংসদে সরকারি দল বিএনপি, বিরোধী দল আওয়ামী লীগের তখন কঠিন ঐক্য এরশাদবিরোধী অবস্থানে। জামায়াতে ইসলামীও বড় দুই জোটের সঙ্গে সুর মিলিয়ে কথা বলত। সেই সংসদে অনেক মেধাবী পার্লামেন্টারিয়ান ছিলেন। তাঁরা যে কোনো পরিস্থিতিতে সংসদকে প্রাণবন্ত করতেন। কথায় কথায় রেফারেন্স টানতেন দেশ-বিদেশের সংবিধান, আইন-কানুন আর কাউলের। সংসদ জমাতে স্পিকার শেখ রাজ্জাক আলীও সুযোগ দিতেন বিরোধী দলকে। মাঝেমধ্যে তুমুল হইচই হতো। অচল হতো সংসদ। তাতেও এক ধরনের সৌন্দর্য ছিল। এ সৌন্দর্য গণতন্ত্রের। শেখ রাজ্জাক আলী দারুণ জমাতেন। বিরোধী দল আনীত বিলও পাস হয়েছিল সে সংসদে। কারণ সে রাতে সরকারি দলের এমপিরা কম ছিলেন। ভোটে সরকারি দলের পরাজয় হয়। রাজ্জাক আলী তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছুর। তিনি শামসুল হুদা চৌধুরীর উচ্চতাকে টপকে নিজের ব্যক্তিত্বকে নিয়েছিলেন নতুন মাত্রায়। সেই সংসদের শুরুর দিকে পাঁচটি আসনে বিজয়ী কারান্তরিন এরশাদের নাম নেওয়া যেত না। সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এরশাদের নাম উচ্চারণ হলেই আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত একসঙ্গে হইচই করে উঠত। এ পরিস্থিতিতে মিজান চৌধুরী একদিন ফ্লোর নেন। প্রথমেই তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। এরপর মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা স্মরণ করেন। তারপর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য সংসদ নেত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রশংসা করেন। হাউস চুপচাপ মিজান চৌধুরীর বক্তব্য শুনতে থাকে। একপর্যায়ে মিজান চৌধুরী বললেন, পাঁচটি আসনে বিজয়ী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে সংসদে আনলে গণতন্ত্রের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। দুই নেত্রীর সহনশীলতার উচ্চতা আরও বাড়বে। কেউ প্রতিবাদের সুযোগ পেলেন না। সেই সংসদ নেই। সেই গণতান্ত্রিক রীতিনীতিও নেই। সবকিছু তালগোল পাকিয়ে সবাই বসে আছে। তালগোল নিয়ে ’৯১ সালের সংসদে তোফায়েল আহমেদের একটি বক্তব্য মনে পড়ছে। তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার সঙ্গে বাগ্যুদ্ধে তিনি বলেছিলেন, ‘এক গুলবাগিচা বরবাদইক লিয়ে এক উল্লুভি ক্যাফি হ্যায়।’ একটি চমৎকার বাগান ধ্বংস করার জন্য একটি উল্লু যথেষ্ট। আর কিছু লাগে না। বাংলাদেশ কি সেদিকেই যাচ্ছে?

কবি নজরুল বলেছেন, ‘মিথ্যা শুনিনি ভাই/এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনও মন্দির-কাবা নাই।’ নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছেন, ‘যদি তুমি কারও সঙ্গে তোমার ভাষায় কথা বল, তার কাছে যেতে পারবে, যদি তার ভাষায় কথা বল, তার হৃদয়ে প্রবেশ করতে পারবে।’ বাস্তবে কি সবার হৃদয়ে প্রবেশ করা যায়? মুখ -মুখোশের আড়ালে মানুষের চেহারা ঢেকে আছে এখন। করোনায় মানুষ বাধ্য হচ্ছে মাস্ক পরতে। এতে কারও মুখের ভাব প্রকাশ আর বোঝা যায় না। প্রকৃতি হয়তো বাস্তবতা দেখেই বদলে দিয়েছে বিশ্বকে। অন্ধকার নামিয়ে দিয়েছে চোখ -ধাঁধানো আলোকরশ্মির উচ্ছলতায়। ছোটবেলায় বাবা চিৎকার করে বলতেন মসজিদে যাও। মায়ের কোরআন তিলওয়াতের শব্দে ঘুম ভাঙত। মা পড়তেন, ‘ওয়া লানা-আ’মা-লুনা-ওয়া লাকুম আ’মা-লুকুম, ওয়া নাহনু লাহু মুখলিম্বুন।’ অর্থাৎ ‘আমাদের আমল আমাদের জন্য, আর তোমাদের আমল তোমাদের জন্য। আর আমরা খাঁটিভাবে একমাত্র আল্লাহরই দাসত্ব করছি।’ আমার মা একজন মুক্তিযোদ্ধার মা। আমার ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়েছিলেন। একজন মুক্তিযোদ্ধার বোন, ভাইকে পাঠিয়েছিলেন যুদ্ধে। বোনের ছেলেও বাদ যায়নি। একজন মুক্তিযোদ্ধার খালা তিনি। একাত্তরে সারা রাত প্রার্থনায় বসতেন নিজের সন্তান, ভাই, বোনের ছেলেসহ সব মুক্তিযোদ্ধার কল্যাণ কামনায়। এই বাংলাদেশ ৩০ লাখ শহীদের কষ্টের অর্জন। সে অর্জনের ওপর কোনো ধরনের আঘাত, হানাহানি, সংঘাত মানতে পারব না। সব সময় একটা সহনশীল সমাজ ছিল আমাদের। সে সমাজ এখন কেন প্রশ্নবিদ্ধ? কবি নজরুল একদিকে লিখেছেন ইসলামের জয়গান আরেকদিকে শ্যামাসংগীত। নজরুল ছাড়া ঈদ, রমজান হয় না। আবার পূজাও হয় না। কবি আল্লামা ইকবাল তাঁর যবুর ই আজমে লিখেছেন,

‘কেন জিজ্ঞাসা করছ আমার কথা?

মানুষের কথা ভাব আর দ্যাখ চেয়ে

এই হৃদয় আরও উন্নত হলে পরে

হবে সে মহান স্বর্গধারায় নেয়ে।’

ঈর্ষাপরায়ণ হিংসুটে নষ্ট, ভন্ডরা কারণে অকারণে তৈরি করে বিদ্বেষ। ধর্মের সঙ্গে মানবতার কোনো বিরোধ নেই, কখনো ছিল না। এ দেশেই সারা রাত যাত্রাপালা দেখে ভোরে নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরতে দেখেছি। এখন সে পরিবেশ নেই। একজনের বিপদে ছুটে আসত ১০ বাড়ির মানুষ। এখন সাহায্য-সহযোগিতায় টেনে আনা হয় ধর্ম আর দল। বিভাজনের শেষ নেই। একদল আছে জিহাদি মনোভাবে, আরেক দল কথায় কথায় আক্রমণ করছে আলেম-ওলামাদের। এভাবে হয় না। সম্পর্কটা সবারই সম্মানের হতে হবে। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। দীর্ঘদিনের স্বাভাবিক সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে হবে। বাংলাদেশ আফগানিস্তান, পাকিস্তান, সিরিয়া নয়। যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধারাই দেশটা স্বাধীন করেছেন। আর স্বাধীন করেছেন বলেই লম্বা লম্বা কথা বলতে পারছেন সবাই। রাজা উজির মারছেন। কারণে অকারণে সস্তা বিতর্ক তৈরি করছেন। মনে রাখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার মহানায়ক। ইতিহাস বিকৃতির সুযোগ নেই। বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত নিয়ে আপস হবে না। হতে পারে না।  সরকার এ নিয়ে আপস করলে দেশ থাকে না। দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে? অসাম্প্রদায়িক চেতনা রক্তের দামে পাওয়া কষ্টের অর্জন। এ অর্জন ম্লান হলে অস্তিত্ব বিলীন হবে। কোনো মহলের আড়াল থেকে উসকানি তৈরির সুযোগ নেই। একজনের দোষের দায় সবার নয়। গণহারে আলেম-ওলামা ও ইসলামের বিরুদ্ধেও কটাক্ষের সুযোগ নেই। বুঝতে হবে, সারা দুনিয়ার সব মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য রয়েছে। সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, আরব আমিরাত, মালয়েশিয়ায় ভাস্কর্য থাকলে আমাদের সমস্যা কোথায়? ইরানে আয়াতুল্লাহ খোমেনির, তুরস্কে কামাল আতাতুর্কের, পাকিস্তানে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ভাস্কর্য রয়েছে। আগে খোঁজ নিন। ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়। দুটি সম্পূর্ণ আলাদা। একটির সঙ্গে আরেকটি টানবেন না।

সরকারকে বলছি, বক্তব্য আরও পরিষ্কার করুন। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কাজ হয় না। কাজ করতে জেগে থাকতে হয়। দায়িত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের সঠিক স্থানে রাখতে হয়। ব্যক্তিত্বহীন, জনবিচ্ছিন্ন, অপরিচিত মুখ নিয়ে সাময়িক চলা যায়। দীর্ঘ সময় নয়। খারাপ সময়ে জনবিচ্ছিন্ন, ভোট মোকাবিলা না করা মানুষ লেজ গুটিয়ে বসে থাকে। চারপাশে ইতিবাচক পরিবেশ নষ্টের চেহারা দেখছি। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অস্তিত্বের হুমকি দেখছি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ঘুরে দাঁড়াতে হবে। দেশের ইতিবাচক চিন্তাধারার আলেম-ওলামাদের সঙ্গে রাখুন। রক্তের অর্জন বিসর্জন দিলে চলবে না। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অবিচল অবস্থানে থাকতে হবে। সব আস্ফালনের লাগাম টানতে হবে কঠোরভাবে। অবশ্যই বাংলাদেশ চলবে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত সংবিধানের ভিত্তিতে। কারও হুমকিতে মাথা নত হয়ে নয়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তায় ইতালির ২৫ লাখ ইউরো অনুদান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ
চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহার করা যাবে জনপ্রিয় একাধিক অ্যাপ

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও ফিটনেস পরীক্ষা বেসরকারিকরণ নিরাপদ সড়কের অন্তরায়

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম
পুনরায় চালু হচ্ছে বেসিস-সিসিপ প্রোগ্রাম

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল
বিপর্যয় পেরিয়ে ইতিহাস: আবারও শীর্ষে অ্যাপল

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি