শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে?

ভেবেছিলাম একটা পরিবর্তন দেখব। মানুষের মাঝে তৈরি হবে সহনশীলতা। হানাহানি-সংঘাত দূর হবে। হিংসা-বিদ্বেষ লোপ পাবে। থাকবে না ভেদাভেদ। অন্যায়-অসংগতিকে না বলবে সবাই। জাগতিক চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ কষবে না। জীবন শুরু করবে সবাই নতুনভাবে। করোনায় বদলে যাবে সবকিছু। সব ধারণাই আজ ভুল। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সুজাতা চক্রবর্তীর সেই গানের মতো- ‘ভুল সবই ভুল, এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা সে ভুল/... প্রশ্ন করি নিজের কাছে কে আমি, কোথায় ছিলাম কোথায় যাব এই আমি।’ ছবির নাম ছিল ‘অতল জলের আহ্বান’। আগের দিনের গানের অর্থ থাকত। সিনেমায় থাকত কাহিনি। মনের গভীরে দাগ কেটে যেত। হৃদয়ের ভিতরে জমে থাকা শেষ স্মৃতির তোলপাড় হতো। ঝড় বয়ে যেত স্বপ্নের মায়াজাল ছিন্ন করে। এখন কোনো কিছুই দাগ কাটে না। মহামারীও আঘাত হানে না মানুষের ভিতরে বাইরে। সবকিছু বড্ড বেশি সস্তা, হালকা। সম্পর্কের বাঁধনগুলো মুহূর্তে তছনছ হয়ে যায় কাচের চুড়ির মতো। রিনঝিন শব্দ তোলারও সময় পায় না। কঠিনতম এ সময়ে বিশ্বে আজ নেমেছে অদ্ভুত আঁধার। মহামারী আরও খারাপ করে দিয়েছে সবকিছু। বদলে গেছে মানুষ। হিংসা-বিদ্বেষ ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। নষ্ট চক্র হার মানিয়েছে অতীতের সব সময়কে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় এক বন্ধু বলেছিলেন, এবার দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। একটা পরিবর্তন আসবে। রাজনীতিবিদরা আর কোনো অন্যায়ের সঙ্গে জড়াবেন না। পরস্পরের মাঝে হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াবেন না। দেশে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকবে। গণতন্ত্রের চর্চার কেন্দ্র হবে জাতীয় সংসদ। স্বস্তি ও শান্তি ফিরে আসবে। প্রতিষ্ঠানগুলো অর্জন করবে শ্রদ্ধা। পেশাদারিত্ব থাকবে সবখানে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। তখন অনেক বন্ধুকে দেখতে যেতাম কাশিমপুর ও ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। কারও কারও পরিবারকে আশ্রয় দিয়েছিলাম বাড়িতে। আদালতে যেতাম অনেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। পলাতকদের সঙ্গেও কথা হতো ফোনে। কারাগারগুলোয় নেতাদের মাঝে সৌহার্দ্য ছিল। কুমিল্লা কারাগারে ইমামতি করতেন প্রয়াত বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। ঢাকায় রান্নার কাফেলা বসিয়েছিলেন এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। খেলাধুলা, আড্ডা আসর জমাতেন সবাই মিলেমিশে। বিশেষ ব্যবস্থায় কারা অন্দরে হিন্দি সিনেমাও চলত। দলবেঁধে সবাই দেখতেন। কেউ কেউ মনোযোগ দিয়েছিলেন ধর্মকর্মে। কারাগারের মসজিদগুলো সংস্কার হয়েছিল রাজনীতিবিদদের অর্থায়নে। দুপুর, রাতের খাবারের টেবিলে নেতারা আলোচনা করতেন ক্ষমতায় এলে মিলেমিশে থাকবেন। কঠোর ব্যবস্থা নেবেন ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের বিরুদ্ধে। আবার অনেকে বলতেন জীবনেও রাজনীতি করবেন না। কিন্তু হায়! কী দেখছি এখন? ‘তোমরা ভুলেই গেছো মল্লিকাদির নাম’ সেই গানের মতোই যেন সবকিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই ইতিহাসের শিক্ষা। আমাদের রাজনীতিবিদরাও এর বাইরে যাবেন কীভাবে?

কেউ বুঝতে চান না দেশে স্বাভাবিক অবস্থা না থাকলে অস্বাভাবিকতা তৈরি হয়। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ আর অবৈধ চিন্তাধারার মানুষের তৎপরতা বাড়ে। নিজেরাই বিভেদের পর্দা টেনে আনে অকারণে। প্রয়াত অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের কথা মনে পড়ছে। তিনি তখন কাকরাইল থাকতেন। এ বাড়িতে মাঝেমধ্যে যেতাম। কুমিল্লার ছেলে হিসেবে একটু বেশি  স্নেহ করতেন। খুব কাটকাট কথা বলতেন। মাঝেমধ্যে থাকত স্নেহের ধমকও। একদিন বললাম, স্যার আপনার সেøাগান ধর্ম কর্ম সমাজতন্ত্র। বুঝলাম না পরিষ্কার করে- ধর্ম আর সমাজতন্ত্র! তিনি ধমকের সুরে বললেন, ‘বুঝবে কী করে? মানুষ বোঝো? মানুষকে আগে বুঝতে হবে।’ কথা বাড়ালাম না সেদিন। আজ মনে হচ্ছে ঠিকই বলেছেন। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনোভাব বুঝেই রাজনীতিটা করতে হয়। দেশটা সব মানুষের। সমাজ আছে, ধর্ম আছে, সমাজ বাদ দিয়ে তো রাজনীতি হয় না। শতভাগ অসাম্প্রদায়িক চেতনার রাজনীতিবিদ ছিলেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। গণমানুষের জন্য লড়েছেন আমৃত্যু। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীও ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার। পাকিস্তান আমলে এক সমাবেশ করতে গিয়ে বাধা পেলেন। সঙ্গে থাকা বঙ্গবন্ধু বললেন, ১৪৪ ধারা মানব না। মওলানা ভাসানী নীরবে মোনাজাত ধরলেন। বাকিটা শোনা যাক বঙ্গবন্ধুর লেখা আত্মজীবনী থেকে- “সভা আরম্ভ হবার সাথে সাথেই ১৪৪ ধারা জারি করা হলো। পুলিশ এসে মওলানা সাহেবকে (আবদুল হামিদ খান ভাসানী) একটা কাগজ দিল। আমি বললাম, ‘মানি না ১৪৪ ধারা, আমি বক্তৃতা করব।’ মওলানা সাহেব দাঁড়িয়ে বললেন, ‘১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। আমাদের সভা করতে দেবে না। আমি বক্তৃতা করতে চাই না, তবে আসুন, আপনারা মোনাজাত করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।’ মওলানা সাহেব মোনাজাত শুরু করলেন। মাইক্রোফোন সামনেই আছে। আধঘণ্টা পর্যন্ত চিৎকার করে মোনাজাত করলেন, কিছুই বাকি রাখলেন না, যা বলার সবই বলে ফেললেন। পুলিশ অফিসার ও সেপাইরা হাত তুলে মোনাজাত করতে লাগল। আধঘণ্টা মোনাজাতে পুরো বক্তৃতা করে মওলানা সাহেব সভা শেষ করলেন। পুলিশ ও মুসলিম লীগওয়ালারা পুরো বেয়াকুপ হয়ে গেল।” অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু ইতিহাসের আড়ালের অনেক চিত্রই তুলে ধরেছেন। রাজনীতি অনেকভাবেই করা যায়। কিন্তু সবকিছু ঠিক রেখে কজন তা পারে? জগৎ সংসারে সবকিছু কঠোরতা দিয়ে হয় না। হুমকি-ধমকিতে চলে না। মানুষের মন জয় করতে হয়। মানুষকে জানাতে হয় বাস্তবতা।

সময়, পরিবেশ, পরিস্থিতি সামলে অনেক কিছুই করা যায়। চাইলেই সম্ভব। তবে সরকারকে অনেক কুল রক্ষা করতে হয়। বিরোধী দলের এত ঝামেলা নেই। মনে পড়ছে কুশলী রাজনীতিবিদ প্রয়াত মিজানুর রহমান চৌধুরীর কথা। দুঃসময়ের রাজনীতির কা-ারি বলা হতো তাঁকে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টির খারাপ সময়ে তিনি ভূমিকা রেখেছেন। কঠোর বাস্তবতাও মোকাবিলা করতে পারতেন খুব সহজে। কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতেন নিঃশঙ্কচিত্তে। ’৯১ সালে এরশাদের ছেড়ে দেওয়া রংপুর থেকে তিনটি আসনে নির্বাচিত হন মিজানুর রহমান চৌধুরী, কাজী জাফর আহমদ ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। সংসদে সরকারি দল বিএনপি, বিরোধী দল আওয়ামী লীগের তখন কঠিন ঐক্য এরশাদবিরোধী অবস্থানে। জামায়াতে ইসলামীও বড় দুই জোটের সঙ্গে সুর মিলিয়ে কথা বলত। সেই সংসদে অনেক মেধাবী পার্লামেন্টারিয়ান ছিলেন। তাঁরা যে কোনো পরিস্থিতিতে সংসদকে প্রাণবন্ত করতেন। কথায় কথায় রেফারেন্স টানতেন দেশ-বিদেশের সংবিধান, আইন-কানুন আর কাউলের। সংসদ জমাতে স্পিকার শেখ রাজ্জাক আলীও সুযোগ দিতেন বিরোধী দলকে। মাঝেমধ্যে তুমুল হইচই হতো। অচল হতো সংসদ। তাতেও এক ধরনের সৌন্দর্য ছিল। এ সৌন্দর্য গণতন্ত্রের। শেখ রাজ্জাক আলী দারুণ জমাতেন। বিরোধী দল আনীত বিলও পাস হয়েছিল সে সংসদে। কারণ সে রাতে সরকারি দলের এমপিরা কম ছিলেন। ভোটে সরকারি দলের পরাজয় হয়। রাজ্জাক আলী তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছুর। তিনি শামসুল হুদা চৌধুরীর উচ্চতাকে টপকে নিজের ব্যক্তিত্বকে নিয়েছিলেন নতুন মাত্রায়। সেই সংসদের শুরুর দিকে পাঁচটি আসনে বিজয়ী কারান্তরিন এরশাদের নাম নেওয়া যেত না। সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এরশাদের নাম উচ্চারণ হলেই আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত একসঙ্গে হইচই করে উঠত। এ পরিস্থিতিতে মিজান চৌধুরী একদিন ফ্লোর নেন। প্রথমেই তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। এরপর মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা স্মরণ করেন। তারপর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য সংসদ নেত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রশংসা করেন। হাউস চুপচাপ মিজান চৌধুরীর বক্তব্য শুনতে থাকে। একপর্যায়ে মিজান চৌধুরী বললেন, পাঁচটি আসনে বিজয়ী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে সংসদে আনলে গণতন্ত্রের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। দুই নেত্রীর সহনশীলতার উচ্চতা আরও বাড়বে। কেউ প্রতিবাদের সুযোগ পেলেন না। সেই সংসদ নেই। সেই গণতান্ত্রিক রীতিনীতিও নেই। সবকিছু তালগোল পাকিয়ে সবাই বসে আছে। তালগোল নিয়ে ’৯১ সালের সংসদে তোফায়েল আহমেদের একটি বক্তব্য মনে পড়ছে। তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার সঙ্গে বাগ্যুদ্ধে তিনি বলেছিলেন, ‘এক গুলবাগিচা বরবাদইক লিয়ে এক উল্লুভি ক্যাফি হ্যায়।’ একটি চমৎকার বাগান ধ্বংস করার জন্য একটি উল্লু যথেষ্ট। আর কিছু লাগে না। বাংলাদেশ কি সেদিকেই যাচ্ছে?

কবি নজরুল বলেছেন, ‘মিথ্যা শুনিনি ভাই/এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনও মন্দির-কাবা নাই।’ নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছেন, ‘যদি তুমি কারও সঙ্গে তোমার ভাষায় কথা বল, তার কাছে যেতে পারবে, যদি তার ভাষায় কথা বল, তার হৃদয়ে প্রবেশ করতে পারবে।’ বাস্তবে কি সবার হৃদয়ে প্রবেশ করা যায়? মুখ -মুখোশের আড়ালে মানুষের চেহারা ঢেকে আছে এখন। করোনায় মানুষ বাধ্য হচ্ছে মাস্ক পরতে। এতে কারও মুখের ভাব প্রকাশ আর বোঝা যায় না। প্রকৃতি হয়তো বাস্তবতা দেখেই বদলে দিয়েছে বিশ্বকে। অন্ধকার নামিয়ে দিয়েছে চোখ -ধাঁধানো আলোকরশ্মির উচ্ছলতায়। ছোটবেলায় বাবা চিৎকার করে বলতেন মসজিদে যাও। মায়ের কোরআন তিলওয়াতের শব্দে ঘুম ভাঙত। মা পড়তেন, ‘ওয়া লানা-আ’মা-লুনা-ওয়া লাকুম আ’মা-লুকুম, ওয়া নাহনু লাহু মুখলিম্বুন।’ অর্থাৎ ‘আমাদের আমল আমাদের জন্য, আর তোমাদের আমল তোমাদের জন্য। আর আমরা খাঁটিভাবে একমাত্র আল্লাহরই দাসত্ব করছি।’ আমার মা একজন মুক্তিযোদ্ধার মা। আমার ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়েছিলেন। একজন মুক্তিযোদ্ধার বোন, ভাইকে পাঠিয়েছিলেন যুদ্ধে। বোনের ছেলেও বাদ যায়নি। একজন মুক্তিযোদ্ধার খালা তিনি। একাত্তরে সারা রাত প্রার্থনায় বসতেন নিজের সন্তান, ভাই, বোনের ছেলেসহ সব মুক্তিযোদ্ধার কল্যাণ কামনায়। এই বাংলাদেশ ৩০ লাখ শহীদের কষ্টের অর্জন। সে অর্জনের ওপর কোনো ধরনের আঘাত, হানাহানি, সংঘাত মানতে পারব না। সব সময় একটা সহনশীল সমাজ ছিল আমাদের। সে সমাজ এখন কেন প্রশ্নবিদ্ধ? কবি নজরুল একদিকে লিখেছেন ইসলামের জয়গান আরেকদিকে শ্যামাসংগীত। নজরুল ছাড়া ঈদ, রমজান হয় না। আবার পূজাও হয় না। কবি আল্লামা ইকবাল তাঁর যবুর ই আজমে লিখেছেন,

‘কেন জিজ্ঞাসা করছ আমার কথা?

মানুষের কথা ভাব আর দ্যাখ চেয়ে

এই হৃদয় আরও উন্নত হলে পরে

হবে সে মহান স্বর্গধারায় নেয়ে।’

ঈর্ষাপরায়ণ হিংসুটে নষ্ট, ভন্ডরা কারণে অকারণে তৈরি করে বিদ্বেষ। ধর্মের সঙ্গে মানবতার কোনো বিরোধ নেই, কখনো ছিল না। এ দেশেই সারা রাত যাত্রাপালা দেখে ভোরে নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরতে দেখেছি। এখন সে পরিবেশ নেই। একজনের বিপদে ছুটে আসত ১০ বাড়ির মানুষ। এখন সাহায্য-সহযোগিতায় টেনে আনা হয় ধর্ম আর দল। বিভাজনের শেষ নেই। একদল আছে জিহাদি মনোভাবে, আরেক দল কথায় কথায় আক্রমণ করছে আলেম-ওলামাদের। এভাবে হয় না। সম্পর্কটা সবারই সম্মানের হতে হবে। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। দীর্ঘদিনের স্বাভাবিক সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে হবে। বাংলাদেশ আফগানিস্তান, পাকিস্তান, সিরিয়া নয়। যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধারাই দেশটা স্বাধীন করেছেন। আর স্বাধীন করেছেন বলেই লম্বা লম্বা কথা বলতে পারছেন সবাই। রাজা উজির মারছেন। কারণে অকারণে সস্তা বিতর্ক তৈরি করছেন। মনে রাখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার মহানায়ক। ইতিহাস বিকৃতির সুযোগ নেই। বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত নিয়ে আপস হবে না। হতে পারে না।  সরকার এ নিয়ে আপস করলে দেশ থাকে না। দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে? অসাম্প্রদায়িক চেতনা রক্তের দামে পাওয়া কষ্টের অর্জন। এ অর্জন ম্লান হলে অস্তিত্ব বিলীন হবে। কোনো মহলের আড়াল থেকে উসকানি তৈরির সুযোগ নেই। একজনের দোষের দায় সবার নয়। গণহারে আলেম-ওলামা ও ইসলামের বিরুদ্ধেও কটাক্ষের সুযোগ নেই। বুঝতে হবে, সারা দুনিয়ার সব মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য রয়েছে। সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, আরব আমিরাত, মালয়েশিয়ায় ভাস্কর্য থাকলে আমাদের সমস্যা কোথায়? ইরানে আয়াতুল্লাহ খোমেনির, তুরস্কে কামাল আতাতুর্কের, পাকিস্তানে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ভাস্কর্য রয়েছে। আগে খোঁজ নিন। ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়। দুটি সম্পূর্ণ আলাদা। একটির সঙ্গে আরেকটি টানবেন না।

সরকারকে বলছি, বক্তব্য আরও পরিষ্কার করুন। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কাজ হয় না। কাজ করতে জেগে থাকতে হয়। দায়িত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের সঠিক স্থানে রাখতে হয়। ব্যক্তিত্বহীন, জনবিচ্ছিন্ন, অপরিচিত মুখ নিয়ে সাময়িক চলা যায়। দীর্ঘ সময় নয়। খারাপ সময়ে জনবিচ্ছিন্ন, ভোট মোকাবিলা না করা মানুষ লেজ গুটিয়ে বসে থাকে। চারপাশে ইতিবাচক পরিবেশ নষ্টের চেহারা দেখছি। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অস্তিত্বের হুমকি দেখছি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ঘুরে দাঁড়াতে হবে। দেশের ইতিবাচক চিন্তাধারার আলেম-ওলামাদের সঙ্গে রাখুন। রক্তের অর্জন বিসর্জন দিলে চলবে না। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অবিচল অবস্থানে থাকতে হবে। সব আস্ফালনের লাগাম টানতে হবে কঠোরভাবে। অবশ্যই বাংলাদেশ চলবে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত সংবিধানের ভিত্তিতে। কারও হুমকিতে মাথা নত হয়ে নয়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা