শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে?

ভেবেছিলাম একটা পরিবর্তন দেখব। মানুষের মাঝে তৈরি হবে সহনশীলতা। হানাহানি-সংঘাত দূর হবে। হিংসা-বিদ্বেষ লোপ পাবে। থাকবে না ভেদাভেদ। অন্যায়-অসংগতিকে না বলবে সবাই। জাগতিক চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ কষবে না। জীবন শুরু করবে সবাই নতুনভাবে। করোনায় বদলে যাবে সবকিছু। সব ধারণাই আজ ভুল। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সুজাতা চক্রবর্তীর সেই গানের মতো- ‘ভুল সবই ভুল, এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা সে ভুল/... প্রশ্ন করি নিজের কাছে কে আমি, কোথায় ছিলাম কোথায় যাব এই আমি।’ ছবির নাম ছিল ‘অতল জলের আহ্বান’। আগের দিনের গানের অর্থ থাকত। সিনেমায় থাকত কাহিনি। মনের গভীরে দাগ কেটে যেত। হৃদয়ের ভিতরে জমে থাকা শেষ স্মৃতির তোলপাড় হতো। ঝড় বয়ে যেত স্বপ্নের মায়াজাল ছিন্ন করে। এখন কোনো কিছুই দাগ কাটে না। মহামারীও আঘাত হানে না মানুষের ভিতরে বাইরে। সবকিছু বড্ড বেশি সস্তা, হালকা। সম্পর্কের বাঁধনগুলো মুহূর্তে তছনছ হয়ে যায় কাচের চুড়ির মতো। রিনঝিন শব্দ তোলারও সময় পায় না। কঠিনতম এ সময়ে বিশ্বে আজ নেমেছে অদ্ভুত আঁধার। মহামারী আরও খারাপ করে দিয়েছে সবকিছু। বদলে গেছে মানুষ। হিংসা-বিদ্বেষ ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। নষ্ট চক্র হার মানিয়েছে অতীতের সব সময়কে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় এক বন্ধু বলেছিলেন, এবার দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। একটা পরিবর্তন আসবে। রাজনীতিবিদরা আর কোনো অন্যায়ের সঙ্গে জড়াবেন না। পরস্পরের মাঝে হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াবেন না। দেশে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকবে। গণতন্ত্রের চর্চার কেন্দ্র হবে জাতীয় সংসদ। স্বস্তি ও শান্তি ফিরে আসবে। প্রতিষ্ঠানগুলো অর্জন করবে শ্রদ্ধা। পেশাদারিত্ব থাকবে সবখানে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। তখন অনেক বন্ধুকে দেখতে যেতাম কাশিমপুর ও ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। কারও কারও পরিবারকে আশ্রয় দিয়েছিলাম বাড়িতে। আদালতে যেতাম অনেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। পলাতকদের সঙ্গেও কথা হতো ফোনে। কারাগারগুলোয় নেতাদের মাঝে সৌহার্দ্য ছিল। কুমিল্লা কারাগারে ইমামতি করতেন প্রয়াত বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। ঢাকায় রান্নার কাফেলা বসিয়েছিলেন এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। খেলাধুলা, আড্ডা আসর জমাতেন সবাই মিলেমিশে। বিশেষ ব্যবস্থায় কারা অন্দরে হিন্দি সিনেমাও চলত। দলবেঁধে সবাই দেখতেন। কেউ কেউ মনোযোগ দিয়েছিলেন ধর্মকর্মে। কারাগারের মসজিদগুলো সংস্কার হয়েছিল রাজনীতিবিদদের অর্থায়নে। দুপুর, রাতের খাবারের টেবিলে নেতারা আলোচনা করতেন ক্ষমতায় এলে মিলেমিশে থাকবেন। কঠোর ব্যবস্থা নেবেন ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের বিরুদ্ধে। আবার অনেকে বলতেন জীবনেও রাজনীতি করবেন না। কিন্তু হায়! কী দেখছি এখন? ‘তোমরা ভুলেই গেছো মল্লিকাদির নাম’ সেই গানের মতোই যেন সবকিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই ইতিহাসের শিক্ষা। আমাদের রাজনীতিবিদরাও এর বাইরে যাবেন কীভাবে?

কেউ বুঝতে চান না দেশে স্বাভাবিক অবস্থা না থাকলে অস্বাভাবিকতা তৈরি হয়। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ আর অবৈধ চিন্তাধারার মানুষের তৎপরতা বাড়ে। নিজেরাই বিভেদের পর্দা টেনে আনে অকারণে। প্রয়াত অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের কথা মনে পড়ছে। তিনি তখন কাকরাইল থাকতেন। এ বাড়িতে মাঝেমধ্যে যেতাম। কুমিল্লার ছেলে হিসেবে একটু বেশি  স্নেহ করতেন। খুব কাটকাট কথা বলতেন। মাঝেমধ্যে থাকত স্নেহের ধমকও। একদিন বললাম, স্যার আপনার সেøাগান ধর্ম কর্ম সমাজতন্ত্র। বুঝলাম না পরিষ্কার করে- ধর্ম আর সমাজতন্ত্র! তিনি ধমকের সুরে বললেন, ‘বুঝবে কী করে? মানুষ বোঝো? মানুষকে আগে বুঝতে হবে।’ কথা বাড়ালাম না সেদিন। আজ মনে হচ্ছে ঠিকই বলেছেন। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনোভাব বুঝেই রাজনীতিটা করতে হয়। দেশটা সব মানুষের। সমাজ আছে, ধর্ম আছে, সমাজ বাদ দিয়ে তো রাজনীতি হয় না। শতভাগ অসাম্প্রদায়িক চেতনার রাজনীতিবিদ ছিলেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। গণমানুষের জন্য লড়েছেন আমৃত্যু। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীও ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার। পাকিস্তান আমলে এক সমাবেশ করতে গিয়ে বাধা পেলেন। সঙ্গে থাকা বঙ্গবন্ধু বললেন, ১৪৪ ধারা মানব না। মওলানা ভাসানী নীরবে মোনাজাত ধরলেন। বাকিটা শোনা যাক বঙ্গবন্ধুর লেখা আত্মজীবনী থেকে- “সভা আরম্ভ হবার সাথে সাথেই ১৪৪ ধারা জারি করা হলো। পুলিশ এসে মওলানা সাহেবকে (আবদুল হামিদ খান ভাসানী) একটা কাগজ দিল। আমি বললাম, ‘মানি না ১৪৪ ধারা, আমি বক্তৃতা করব।’ মওলানা সাহেব দাঁড়িয়ে বললেন, ‘১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। আমাদের সভা করতে দেবে না। আমি বক্তৃতা করতে চাই না, তবে আসুন, আপনারা মোনাজাত করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।’ মওলানা সাহেব মোনাজাত শুরু করলেন। মাইক্রোফোন সামনেই আছে। আধঘণ্টা পর্যন্ত চিৎকার করে মোনাজাত করলেন, কিছুই বাকি রাখলেন না, যা বলার সবই বলে ফেললেন। পুলিশ অফিসার ও সেপাইরা হাত তুলে মোনাজাত করতে লাগল। আধঘণ্টা মোনাজাতে পুরো বক্তৃতা করে মওলানা সাহেব সভা শেষ করলেন। পুলিশ ও মুসলিম লীগওয়ালারা পুরো বেয়াকুপ হয়ে গেল।” অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু ইতিহাসের আড়ালের অনেক চিত্রই তুলে ধরেছেন। রাজনীতি অনেকভাবেই করা যায়। কিন্তু সবকিছু ঠিক রেখে কজন তা পারে? জগৎ সংসারে সবকিছু কঠোরতা দিয়ে হয় না। হুমকি-ধমকিতে চলে না। মানুষের মন জয় করতে হয়। মানুষকে জানাতে হয় বাস্তবতা।

সময়, পরিবেশ, পরিস্থিতি সামলে অনেক কিছুই করা যায়। চাইলেই সম্ভব। তবে সরকারকে অনেক কুল রক্ষা করতে হয়। বিরোধী দলের এত ঝামেলা নেই। মনে পড়ছে কুশলী রাজনীতিবিদ প্রয়াত মিজানুর রহমান চৌধুরীর কথা। দুঃসময়ের রাজনীতির কা-ারি বলা হতো তাঁকে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টির খারাপ সময়ে তিনি ভূমিকা রেখেছেন। কঠোর বাস্তবতাও মোকাবিলা করতে পারতেন খুব সহজে। কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতেন নিঃশঙ্কচিত্তে। ’৯১ সালে এরশাদের ছেড়ে দেওয়া রংপুর থেকে তিনটি আসনে নির্বাচিত হন মিজানুর রহমান চৌধুরী, কাজী জাফর আহমদ ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। সংসদে সরকারি দল বিএনপি, বিরোধী দল আওয়ামী লীগের তখন কঠিন ঐক্য এরশাদবিরোধী অবস্থানে। জামায়াতে ইসলামীও বড় দুই জোটের সঙ্গে সুর মিলিয়ে কথা বলত। সেই সংসদে অনেক মেধাবী পার্লামেন্টারিয়ান ছিলেন। তাঁরা যে কোনো পরিস্থিতিতে সংসদকে প্রাণবন্ত করতেন। কথায় কথায় রেফারেন্স টানতেন দেশ-বিদেশের সংবিধান, আইন-কানুন আর কাউলের। সংসদ জমাতে স্পিকার শেখ রাজ্জাক আলীও সুযোগ দিতেন বিরোধী দলকে। মাঝেমধ্যে তুমুল হইচই হতো। অচল হতো সংসদ। তাতেও এক ধরনের সৌন্দর্য ছিল। এ সৌন্দর্য গণতন্ত্রের। শেখ রাজ্জাক আলী দারুণ জমাতেন। বিরোধী দল আনীত বিলও পাস হয়েছিল সে সংসদে। কারণ সে রাতে সরকারি দলের এমপিরা কম ছিলেন। ভোটে সরকারি দলের পরাজয় হয়। রাজ্জাক আলী তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছুর। তিনি শামসুল হুদা চৌধুরীর উচ্চতাকে টপকে নিজের ব্যক্তিত্বকে নিয়েছিলেন নতুন মাত্রায়। সেই সংসদের শুরুর দিকে পাঁচটি আসনে বিজয়ী কারান্তরিন এরশাদের নাম নেওয়া যেত না। সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এরশাদের নাম উচ্চারণ হলেই আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত একসঙ্গে হইচই করে উঠত। এ পরিস্থিতিতে মিজান চৌধুরী একদিন ফ্লোর নেন। প্রথমেই তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। এরপর মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা স্মরণ করেন। তারপর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য সংসদ নেত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রশংসা করেন। হাউস চুপচাপ মিজান চৌধুরীর বক্তব্য শুনতে থাকে। একপর্যায়ে মিজান চৌধুরী বললেন, পাঁচটি আসনে বিজয়ী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে সংসদে আনলে গণতন্ত্রের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। দুই নেত্রীর সহনশীলতার উচ্চতা আরও বাড়বে। কেউ প্রতিবাদের সুযোগ পেলেন না। সেই সংসদ নেই। সেই গণতান্ত্রিক রীতিনীতিও নেই। সবকিছু তালগোল পাকিয়ে সবাই বসে আছে। তালগোল নিয়ে ’৯১ সালের সংসদে তোফায়েল আহমেদের একটি বক্তব্য মনে পড়ছে। তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার সঙ্গে বাগ্যুদ্ধে তিনি বলেছিলেন, ‘এক গুলবাগিচা বরবাদইক লিয়ে এক উল্লুভি ক্যাফি হ্যায়।’ একটি চমৎকার বাগান ধ্বংস করার জন্য একটি উল্লু যথেষ্ট। আর কিছু লাগে না। বাংলাদেশ কি সেদিকেই যাচ্ছে?

কবি নজরুল বলেছেন, ‘মিথ্যা শুনিনি ভাই/এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনও মন্দির-কাবা নাই।’ নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছেন, ‘যদি তুমি কারও সঙ্গে তোমার ভাষায় কথা বল, তার কাছে যেতে পারবে, যদি তার ভাষায় কথা বল, তার হৃদয়ে প্রবেশ করতে পারবে।’ বাস্তবে কি সবার হৃদয়ে প্রবেশ করা যায়? মুখ -মুখোশের আড়ালে মানুষের চেহারা ঢেকে আছে এখন। করোনায় মানুষ বাধ্য হচ্ছে মাস্ক পরতে। এতে কারও মুখের ভাব প্রকাশ আর বোঝা যায় না। প্রকৃতি হয়তো বাস্তবতা দেখেই বদলে দিয়েছে বিশ্বকে। অন্ধকার নামিয়ে দিয়েছে চোখ -ধাঁধানো আলোকরশ্মির উচ্ছলতায়। ছোটবেলায় বাবা চিৎকার করে বলতেন মসজিদে যাও। মায়ের কোরআন তিলওয়াতের শব্দে ঘুম ভাঙত। মা পড়তেন, ‘ওয়া লানা-আ’মা-লুনা-ওয়া লাকুম আ’মা-লুকুম, ওয়া নাহনু লাহু মুখলিম্বুন।’ অর্থাৎ ‘আমাদের আমল আমাদের জন্য, আর তোমাদের আমল তোমাদের জন্য। আর আমরা খাঁটিভাবে একমাত্র আল্লাহরই দাসত্ব করছি।’ আমার মা একজন মুক্তিযোদ্ধার মা। আমার ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়েছিলেন। একজন মুক্তিযোদ্ধার বোন, ভাইকে পাঠিয়েছিলেন যুদ্ধে। বোনের ছেলেও বাদ যায়নি। একজন মুক্তিযোদ্ধার খালা তিনি। একাত্তরে সারা রাত প্রার্থনায় বসতেন নিজের সন্তান, ভাই, বোনের ছেলেসহ সব মুক্তিযোদ্ধার কল্যাণ কামনায়। এই বাংলাদেশ ৩০ লাখ শহীদের কষ্টের অর্জন। সে অর্জনের ওপর কোনো ধরনের আঘাত, হানাহানি, সংঘাত মানতে পারব না। সব সময় একটা সহনশীল সমাজ ছিল আমাদের। সে সমাজ এখন কেন প্রশ্নবিদ্ধ? কবি নজরুল একদিকে লিখেছেন ইসলামের জয়গান আরেকদিকে শ্যামাসংগীত। নজরুল ছাড়া ঈদ, রমজান হয় না। আবার পূজাও হয় না। কবি আল্লামা ইকবাল তাঁর যবুর ই আজমে লিখেছেন,

‘কেন জিজ্ঞাসা করছ আমার কথা?

মানুষের কথা ভাব আর দ্যাখ চেয়ে

এই হৃদয় আরও উন্নত হলে পরে

হবে সে মহান স্বর্গধারায় নেয়ে।’

ঈর্ষাপরায়ণ হিংসুটে নষ্ট, ভন্ডরা কারণে অকারণে তৈরি করে বিদ্বেষ। ধর্মের সঙ্গে মানবতার কোনো বিরোধ নেই, কখনো ছিল না। এ দেশেই সারা রাত যাত্রাপালা দেখে ভোরে নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরতে দেখেছি। এখন সে পরিবেশ নেই। একজনের বিপদে ছুটে আসত ১০ বাড়ির মানুষ। এখন সাহায্য-সহযোগিতায় টেনে আনা হয় ধর্ম আর দল। বিভাজনের শেষ নেই। একদল আছে জিহাদি মনোভাবে, আরেক দল কথায় কথায় আক্রমণ করছে আলেম-ওলামাদের। এভাবে হয় না। সম্পর্কটা সবারই সম্মানের হতে হবে। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। দীর্ঘদিনের স্বাভাবিক সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে হবে। বাংলাদেশ আফগানিস্তান, পাকিস্তান, সিরিয়া নয়। যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধারাই দেশটা স্বাধীন করেছেন। আর স্বাধীন করেছেন বলেই লম্বা লম্বা কথা বলতে পারছেন সবাই। রাজা উজির মারছেন। কারণে অকারণে সস্তা বিতর্ক তৈরি করছেন। মনে রাখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার মহানায়ক। ইতিহাস বিকৃতির সুযোগ নেই। বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত নিয়ে আপস হবে না। হতে পারে না।  সরকার এ নিয়ে আপস করলে দেশ থাকে না। দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে? অসাম্প্রদায়িক চেতনা রক্তের দামে পাওয়া কষ্টের অর্জন। এ অর্জন ম্লান হলে অস্তিত্ব বিলীন হবে। কোনো মহলের আড়াল থেকে উসকানি তৈরির সুযোগ নেই। একজনের দোষের দায় সবার নয়। গণহারে আলেম-ওলামা ও ইসলামের বিরুদ্ধেও কটাক্ষের সুযোগ নেই। বুঝতে হবে, সারা দুনিয়ার সব মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য রয়েছে। সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, আরব আমিরাত, মালয়েশিয়ায় ভাস্কর্য থাকলে আমাদের সমস্যা কোথায়? ইরানে আয়াতুল্লাহ খোমেনির, তুরস্কে কামাল আতাতুর্কের, পাকিস্তানে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ভাস্কর্য রয়েছে। আগে খোঁজ নিন। ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়। দুটি সম্পূর্ণ আলাদা। একটির সঙ্গে আরেকটি টানবেন না।

সরকারকে বলছি, বক্তব্য আরও পরিষ্কার করুন। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কাজ হয় না। কাজ করতে জেগে থাকতে হয়। দায়িত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের সঠিক স্থানে রাখতে হয়। ব্যক্তিত্বহীন, জনবিচ্ছিন্ন, অপরিচিত মুখ নিয়ে সাময়িক চলা যায়। দীর্ঘ সময় নয়। খারাপ সময়ে জনবিচ্ছিন্ন, ভোট মোকাবিলা না করা মানুষ লেজ গুটিয়ে বসে থাকে। চারপাশে ইতিবাচক পরিবেশ নষ্টের চেহারা দেখছি। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অস্তিত্বের হুমকি দেখছি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ঘুরে দাঁড়াতে হবে। দেশের ইতিবাচক চিন্তাধারার আলেম-ওলামাদের সঙ্গে রাখুন। রক্তের অর্জন বিসর্জন দিলে চলবে না। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অবিচল অবস্থানে থাকতে হবে। সব আস্ফালনের লাগাম টানতে হবে কঠোরভাবে। অবশ্যই বাংলাদেশ চলবে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত সংবিধানের ভিত্তিতে। কারও হুমকিতে মাথা নত হয়ে নয়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা