শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে?

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে?

ভেবেছিলাম একটা পরিবর্তন দেখব। মানুষের মাঝে তৈরি হবে সহনশীলতা। হানাহানি-সংঘাত দূর হবে। হিংসা-বিদ্বেষ লোপ পাবে। থাকবে না ভেদাভেদ। অন্যায়-অসংগতিকে না বলবে সবাই। জাগতিক চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ কষবে না। জীবন শুরু করবে সবাই নতুনভাবে। করোনায় বদলে যাবে সবকিছু। সব ধারণাই আজ ভুল। গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখা সুজাতা চক্রবর্তীর সেই গানের মতো- ‘ভুল সবই ভুল, এই জীবনের পাতায় পাতায় যা লেখা সে ভুল/... প্রশ্ন করি নিজের কাছে কে আমি, কোথায় ছিলাম কোথায় যাব এই আমি।’ ছবির নাম ছিল ‘অতল জলের আহ্বান’। আগের দিনের গানের অর্থ থাকত। সিনেমায় থাকত কাহিনি। মনের গভীরে দাগ কেটে যেত। হৃদয়ের ভিতরে জমে থাকা শেষ স্মৃতির তোলপাড় হতো। ঝড় বয়ে যেত স্বপ্নের মায়াজাল ছিন্ন করে। এখন কোনো কিছুই দাগ কাটে না। মহামারীও আঘাত হানে না মানুষের ভিতরে বাইরে। সবকিছু বড্ড বেশি সস্তা, হালকা। সম্পর্কের বাঁধনগুলো মুহূর্তে তছনছ হয়ে যায় কাচের চুড়ির মতো। রিনঝিন শব্দ তোলারও সময় পায় না। কঠিনতম এ সময়ে বিশ্বে আজ নেমেছে অদ্ভুত আঁধার। মহামারী আরও খারাপ করে দিয়েছে সবকিছু। বদলে গেছে মানুষ। হিংসা-বিদ্বেষ ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। নষ্ট চক্র হার মানিয়েছে অতীতের সব সময়কে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় এক বন্ধু বলেছিলেন, এবার দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। একটা পরিবর্তন আসবে। রাজনীতিবিদরা আর কোনো অন্যায়ের সঙ্গে জড়াবেন না। পরস্পরের মাঝে হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াবেন না। দেশে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকবে। গণতন্ত্রের চর্চার কেন্দ্র হবে জাতীয় সংসদ। স্বস্তি ও শান্তি ফিরে আসবে। প্রতিষ্ঠানগুলো অর্জন করবে শ্রদ্ধা। পেশাদারিত্ব থাকবে সবখানে। মনটা খারাপ হয়ে যায়। তখন অনেক বন্ধুকে দেখতে যেতাম কাশিমপুর ও ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। কারও কারও পরিবারকে আশ্রয় দিয়েছিলাম বাড়িতে। আদালতে যেতাম অনেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। পলাতকদের সঙ্গেও কথা হতো ফোনে। কারাগারগুলোয় নেতাদের মাঝে সৌহার্দ্য ছিল। কুমিল্লা কারাগারে ইমামতি করতেন প্রয়াত বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। ঢাকায় রান্নার কাফেলা বসিয়েছিলেন এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী। খেলাধুলা, আড্ডা আসর জমাতেন সবাই মিলেমিশে। বিশেষ ব্যবস্থায় কারা অন্দরে হিন্দি সিনেমাও চলত। দলবেঁধে সবাই দেখতেন। কেউ কেউ মনোযোগ দিয়েছিলেন ধর্মকর্মে। কারাগারের মসজিদগুলো সংস্কার হয়েছিল রাজনীতিবিদদের অর্থায়নে। দুপুর, রাতের খাবারের টেবিলে নেতারা আলোচনা করতেন ক্ষমতায় এলে মিলেমিশে থাকবেন। কঠোর ব্যবস্থা নেবেন ওয়ান-ইলেভেনের খলনায়কদের বিরুদ্ধে। আবার অনেকে বলতেন জীবনেও রাজনীতি করবেন না। কিন্তু হায়! কী দেখছি এখন? ‘তোমরা ভুলেই গেছো মল্লিকাদির নাম’ সেই গানের মতোই যেন সবকিছু। ইতিহাসকে মনে না রাখাই ইতিহাসের শিক্ষা। আমাদের রাজনীতিবিদরাও এর বাইরে যাবেন কীভাবে?

কেউ বুঝতে চান না দেশে স্বাভাবিক অবস্থা না থাকলে অস্বাভাবিকতা তৈরি হয়। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ আর অবৈধ চিন্তাধারার মানুষের তৎপরতা বাড়ে। নিজেরাই বিভেদের পর্দা টেনে আনে অকারণে। প্রয়াত অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের কথা মনে পড়ছে। তিনি তখন কাকরাইল থাকতেন। এ বাড়িতে মাঝেমধ্যে যেতাম। কুমিল্লার ছেলে হিসেবে একটু বেশি  স্নেহ করতেন। খুব কাটকাট কথা বলতেন। মাঝেমধ্যে থাকত স্নেহের ধমকও। একদিন বললাম, স্যার আপনার সেøাগান ধর্ম কর্ম সমাজতন্ত্র। বুঝলাম না পরিষ্কার করে- ধর্ম আর সমাজতন্ত্র! তিনি ধমকের সুরে বললেন, ‘বুঝবে কী করে? মানুষ বোঝো? মানুষকে আগে বুঝতে হবে।’ কথা বাড়ালাম না সেদিন। আজ মনে হচ্ছে ঠিকই বলেছেন। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনোভাব বুঝেই রাজনীতিটা করতে হয়। দেশটা সব মানুষের। সমাজ আছে, ধর্ম আছে, সমাজ বাদ দিয়ে তো রাজনীতি হয় না। শতভাগ অসাম্প্রদায়িক চেতনার রাজনীতিবিদ ছিলেন অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ। গণমানুষের জন্য লড়েছেন আমৃত্যু। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীও ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার। পাকিস্তান আমলে এক সমাবেশ করতে গিয়ে বাধা পেলেন। সঙ্গে থাকা বঙ্গবন্ধু বললেন, ১৪৪ ধারা মানব না। মওলানা ভাসানী নীরবে মোনাজাত ধরলেন। বাকিটা শোনা যাক বঙ্গবন্ধুর লেখা আত্মজীবনী থেকে- “সভা আরম্ভ হবার সাথে সাথেই ১৪৪ ধারা জারি করা হলো। পুলিশ এসে মওলানা সাহেবকে (আবদুল হামিদ খান ভাসানী) একটা কাগজ দিল। আমি বললাম, ‘মানি না ১৪৪ ধারা, আমি বক্তৃতা করব।’ মওলানা সাহেব দাঁড়িয়ে বললেন, ‘১৪৪ ধারা জারি হয়েছে। আমাদের সভা করতে দেবে না। আমি বক্তৃতা করতে চাই না, তবে আসুন, আপনারা মোনাজাত করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।’ মওলানা সাহেব মোনাজাত শুরু করলেন। মাইক্রোফোন সামনেই আছে। আধঘণ্টা পর্যন্ত চিৎকার করে মোনাজাত করলেন, কিছুই বাকি রাখলেন না, যা বলার সবই বলে ফেললেন। পুলিশ অফিসার ও সেপাইরা হাত তুলে মোনাজাত করতে লাগল। আধঘণ্টা মোনাজাতে পুরো বক্তৃতা করে মওলানা সাহেব সভা শেষ করলেন। পুলিশ ও মুসলিম লীগওয়ালারা পুরো বেয়াকুপ হয়ে গেল।” অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু ইতিহাসের আড়ালের অনেক চিত্রই তুলে ধরেছেন। রাজনীতি অনেকভাবেই করা যায়। কিন্তু সবকিছু ঠিক রেখে কজন তা পারে? জগৎ সংসারে সবকিছু কঠোরতা দিয়ে হয় না। হুমকি-ধমকিতে চলে না। মানুষের মন জয় করতে হয়। মানুষকে জানাতে হয় বাস্তবতা।

সময়, পরিবেশ, পরিস্থিতি সামলে অনেক কিছুই করা যায়। চাইলেই সম্ভব। তবে সরকারকে অনেক কুল রক্ষা করতে হয়। বিরোধী দলের এত ঝামেলা নেই। মনে পড়ছে কুশলী রাজনীতিবিদ প্রয়াত মিজানুর রহমান চৌধুরীর কথা। দুঃসময়ের রাজনীতির কা-ারি বলা হতো তাঁকে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টির খারাপ সময়ে তিনি ভূমিকা রেখেছেন। কঠোর বাস্তবতাও মোকাবিলা করতে পারতেন খুব সহজে। কঠিন পরিস্থিতি সামাল দিতেন নিঃশঙ্কচিত্তে। ’৯১ সালে এরশাদের ছেড়ে দেওয়া রংপুর থেকে তিনটি আসনে নির্বাচিত হন মিজানুর রহমান চৌধুরী, কাজী জাফর আহমদ ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। সংসদে সরকারি দল বিএনপি, বিরোধী দল আওয়ামী লীগের তখন কঠিন ঐক্য এরশাদবিরোধী অবস্থানে। জামায়াতে ইসলামীও বড় দুই জোটের সঙ্গে সুর মিলিয়ে কথা বলত। সেই সংসদে অনেক মেধাবী পার্লামেন্টারিয়ান ছিলেন। তাঁরা যে কোনো পরিস্থিতিতে সংসদকে প্রাণবন্ত করতেন। কথায় কথায় রেফারেন্স টানতেন দেশ-বিদেশের সংবিধান, আইন-কানুন আর কাউলের। সংসদ জমাতে স্পিকার শেখ রাজ্জাক আলীও সুযোগ দিতেন বিরোধী দলকে। মাঝেমধ্যে তুমুল হইচই হতো। অচল হতো সংসদ। তাতেও এক ধরনের সৌন্দর্য ছিল। এ সৌন্দর্য গণতন্ত্রের। শেখ রাজ্জাক আলী দারুণ জমাতেন। বিরোধী দল আনীত বিলও পাস হয়েছিল সে সংসদে। কারণ সে রাতে সরকারি দলের এমপিরা কম ছিলেন। ভোটে সরকারি দলের পরাজয় হয়। রাজ্জাক আলী তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছুর। তিনি শামসুল হুদা চৌধুরীর উচ্চতাকে টপকে নিজের ব্যক্তিত্বকে নিয়েছিলেন নতুন মাত্রায়। সেই সংসদের শুরুর দিকে পাঁচটি আসনে বিজয়ী কারান্তরিন এরশাদের নাম নেওয়া যেত না। সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট এরশাদের নাম উচ্চারণ হলেই আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত একসঙ্গে হইচই করে উঠত। এ পরিস্থিতিতে মিজান চৌধুরী একদিন ফ্লোর নেন। প্রথমেই তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে। এরপর মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা স্মরণ করেন। তারপর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য সংসদ নেত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রশংসা করেন। হাউস চুপচাপ মিজান চৌধুরীর বক্তব্য শুনতে থাকে। একপর্যায়ে মিজান চৌধুরী বললেন, পাঁচটি আসনে বিজয়ী হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে সংসদে আনলে গণতন্ত্রের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়বে। দুই নেত্রীর সহনশীলতার উচ্চতা আরও বাড়বে। কেউ প্রতিবাদের সুযোগ পেলেন না। সেই সংসদ নেই। সেই গণতান্ত্রিক রীতিনীতিও নেই। সবকিছু তালগোল পাকিয়ে সবাই বসে আছে। তালগোল নিয়ে ’৯১ সালের সংসদে তোফায়েল আহমেদের একটি বক্তব্য মনে পড়ছে। তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার সঙ্গে বাগ্যুদ্ধে তিনি বলেছিলেন, ‘এক গুলবাগিচা বরবাদইক লিয়ে এক উল্লুভি ক্যাফি হ্যায়।’ একটি চমৎকার বাগান ধ্বংস করার জন্য একটি উল্লু যথেষ্ট। আর কিছু লাগে না। বাংলাদেশ কি সেদিকেই যাচ্ছে?

কবি নজরুল বলেছেন, ‘মিথ্যা শুনিনি ভাই/এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনও মন্দির-কাবা নাই।’ নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছেন, ‘যদি তুমি কারও সঙ্গে তোমার ভাষায় কথা বল, তার কাছে যেতে পারবে, যদি তার ভাষায় কথা বল, তার হৃদয়ে প্রবেশ করতে পারবে।’ বাস্তবে কি সবার হৃদয়ে প্রবেশ করা যায়? মুখ -মুখোশের আড়ালে মানুষের চেহারা ঢেকে আছে এখন। করোনায় মানুষ বাধ্য হচ্ছে মাস্ক পরতে। এতে কারও মুখের ভাব প্রকাশ আর বোঝা যায় না। প্রকৃতি হয়তো বাস্তবতা দেখেই বদলে দিয়েছে বিশ্বকে। অন্ধকার নামিয়ে দিয়েছে চোখ -ধাঁধানো আলোকরশ্মির উচ্ছলতায়। ছোটবেলায় বাবা চিৎকার করে বলতেন মসজিদে যাও। মায়ের কোরআন তিলওয়াতের শব্দে ঘুম ভাঙত। মা পড়তেন, ‘ওয়া লানা-আ’মা-লুনা-ওয়া লাকুম আ’মা-লুকুম, ওয়া নাহনু লাহু মুখলিম্বুন।’ অর্থাৎ ‘আমাদের আমল আমাদের জন্য, আর তোমাদের আমল তোমাদের জন্য। আর আমরা খাঁটিভাবে একমাত্র আল্লাহরই দাসত্ব করছি।’ আমার মা একজন মুক্তিযোদ্ধার মা। আমার ভাইকে যুদ্ধে পাঠিয়েছিলেন। একজন মুক্তিযোদ্ধার বোন, ভাইকে পাঠিয়েছিলেন যুদ্ধে। বোনের ছেলেও বাদ যায়নি। একজন মুক্তিযোদ্ধার খালা তিনি। একাত্তরে সারা রাত প্রার্থনায় বসতেন নিজের সন্তান, ভাই, বোনের ছেলেসহ সব মুক্তিযোদ্ধার কল্যাণ কামনায়। এই বাংলাদেশ ৩০ লাখ শহীদের কষ্টের অর্জন। সে অর্জনের ওপর কোনো ধরনের আঘাত, হানাহানি, সংঘাত মানতে পারব না। সব সময় একটা সহনশীল সমাজ ছিল আমাদের। সে সমাজ এখন কেন প্রশ্নবিদ্ধ? কবি নজরুল একদিকে লিখেছেন ইসলামের জয়গান আরেকদিকে শ্যামাসংগীত। নজরুল ছাড়া ঈদ, রমজান হয় না। আবার পূজাও হয় না। কবি আল্লামা ইকবাল তাঁর যবুর ই আজমে লিখেছেন,

‘কেন জিজ্ঞাসা করছ আমার কথা?

মানুষের কথা ভাব আর দ্যাখ চেয়ে

এই হৃদয় আরও উন্নত হলে পরে

হবে সে মহান স্বর্গধারায় নেয়ে।’

ঈর্ষাপরায়ণ হিংসুটে নষ্ট, ভন্ডরা কারণে অকারণে তৈরি করে বিদ্বেষ। ধর্মের সঙ্গে মানবতার কোনো বিরোধ নেই, কখনো ছিল না। এ দেশেই সারা রাত যাত্রাপালা দেখে ভোরে নামাজ পড়ে বাড়ি ফিরতে দেখেছি। এখন সে পরিবেশ নেই। একজনের বিপদে ছুটে আসত ১০ বাড়ির মানুষ। এখন সাহায্য-সহযোগিতায় টেনে আনা হয় ধর্ম আর দল। বিভাজনের শেষ নেই। একদল আছে জিহাদি মনোভাবে, আরেক দল কথায় কথায় আক্রমণ করছে আলেম-ওলামাদের। এভাবে হয় না। সম্পর্কটা সবারই সম্মানের হতে হবে। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। দীর্ঘদিনের স্বাভাবিক সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে হবে। বাংলাদেশ আফগানিস্তান, পাকিস্তান, সিরিয়া নয়। যুদ্ধ করে মুক্তিযোদ্ধারাই দেশটা স্বাধীন করেছেন। আর স্বাধীন করেছেন বলেই লম্বা লম্বা কথা বলতে পারছেন সবাই। রাজা উজির মারছেন। কারণে অকারণে সস্তা বিতর্ক তৈরি করছেন। মনে রাখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার মহানায়ক। ইতিহাস বিকৃতির সুযোগ নেই। বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত নিয়ে আপস হবে না। হতে পারে না।  সরকার এ নিয়ে আপস করলে দেশ থাকে না। দেশ না থাকলে সরকার থেকে কী হবে? অসাম্প্রদায়িক চেতনা রক্তের দামে পাওয়া কষ্টের অর্জন। এ অর্জন ম্লান হলে অস্তিত্ব বিলীন হবে। কোনো মহলের আড়াল থেকে উসকানি তৈরির সুযোগ নেই। একজনের দোষের দায় সবার নয়। গণহারে আলেম-ওলামা ও ইসলামের বিরুদ্ধেও কটাক্ষের সুযোগ নেই। বুঝতে হবে, সারা দুনিয়ার সব মুসলিম দেশেই ভাস্কর্য রয়েছে। সৌদি আরব, ইরান, ইরাক, আরব আমিরাত, মালয়েশিয়ায় ভাস্কর্য থাকলে আমাদের সমস্যা কোথায়? ইরানে আয়াতুল্লাহ খোমেনির, তুরস্কে কামাল আতাতুর্কের, পাকিস্তানে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ভাস্কর্য রয়েছে। আগে খোঁজ নিন। ভাস্কর্য আর মূর্তি এক নয়। দুটি সম্পূর্ণ আলাদা। একটির সঙ্গে আরেকটি টানবেন না।

সরকারকে বলছি, বক্তব্য আরও পরিষ্কার করুন। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কাজ হয় না। কাজ করতে জেগে থাকতে হয়। দায়িত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের সঠিক স্থানে রাখতে হয়। ব্যক্তিত্বহীন, জনবিচ্ছিন্ন, অপরিচিত মুখ নিয়ে সাময়িক চলা যায়। দীর্ঘ সময় নয়। খারাপ সময়ে জনবিচ্ছিন্ন, ভোট মোকাবিলা না করা মানুষ লেজ গুটিয়ে বসে থাকে। চারপাশে ইতিবাচক পরিবেশ নষ্টের চেহারা দেখছি। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অস্তিত্বের হুমকি দেখছি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ঘুরে দাঁড়াতে হবে। দেশের ইতিবাচক চিন্তাধারার আলেম-ওলামাদের সঙ্গে রাখুন। রক্তের অর্জন বিসর্জন দিলে চলবে না। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অবিচল অবস্থানে থাকতে হবে। সব আস্ফালনের লাগাম টানতে হবে কঠোরভাবে। অবশ্যই বাংলাদেশ চলবে ৩০ লাখ শহীদের রক্তে অর্জিত সংবিধানের ভিত্তিতে। কারও হুমকিতে মাথা নত হয়ে নয়।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে