শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২১

মাথার ওপরের বিশাল ছায়াটি সরে গেল

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মাথার ওপরের বিশাল ছায়াটি সরে গেল

মাকে হারিয়েছি ১৫ বছর আগে। তারও আগে বাবাকে। মা যখন ছিলেন তার ছায়ায় ছিলাম। মা না থাকলে পৃথিবীটা কেমন হতে পারে আগে কখনো চিন্তা করিনি। মা যেদিন চলে গেলেন বুঝলাম মাথার ওপর থেকে কি বিশাল ছায়া সরে গেল। একজন মানুষের জীবন গড়ে ওঠে অনেক মানুষের মমতায়। পূর্ণতা পায় বহু মানুষের ভালোবাসায়। আমার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। আমি আমার মায়ের মমতা আর বাবার আদর্শিক জীবনের সান্নিধ্যে থেকেও একরকমের বহির্মুখী মন নিয়ে বড় হয়েছি। কিন্তু মাতৃস্নেহ ঠিকই সব সময় পেয়েছি। এটি হয়তো আমার মায়েরই দোয়ার বরকতে। বলতে চাইছি আমার জীবনের আরেকজন মায়ের কথা। তিনি আমার খালাম্মা। রাবেয়া খাতুন। বিখ্যাত লেখক ও সাহিত্যিক হিসেবে যতটা না দেখেছি তাঁকে পেয়েছি মাতৃস্নেহের আরেক উৎস হিসেবে। তাঁকে পাই ’৭০-এর দশকের মাঝামাঝি। তখন আমার বয়স বিশের কোঠায়। আমি আর সাগর টেলিভিশন করি, খাবারদাবার রেস্টুরেন্ট চালাই, ইউনিভার্সিটিতে যাই। সম্পর্কের সূত্রটা আমার বন্ধু পারভেজের (আবদুর রশীদ মজুমদার) মাধ্যমে। পারভেজ আমার নটর ডেম কলেজের সবচেয়ে কাছের বন্ধু। বাসাবোয় ওদের বাসা। তখন আমার বন্ধু বলতে প্রধানত সবাই কলেজবন্ধু। সাগরও আমাদের কলেজবন্ধু। বাসাবো মাঠের পাশে একটি বিল্ডিংয়ের চার তলায় সাগরদের বাসা। পারভেজের মাধ্যমে সাগরের সঙ্গে পরিচয়। পারভেজের ছোট ভাই বাবু (আবদুল মুকিত মজুমদার)। ওই সূত্র ধরেই একদল বন্ধু হয়ে যাই। তখন থেকে আমরা বন্ধুরা একে অন্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছি।

সাগরের সঙ্গে অনেক কিছুতে জড়িয়ে যাই। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে হামদর্দ ল্যাবরেটরির পাশে খাবারদাবার পিঠাঘর চালানোর দায়িত্ব নিলাম আমি আর সাগর। সন্ধ্যা হতেই গোটা এলাকা হয়ে ওঠে মৃত্যুপুরী। তখন ফুটপাথের ব্যবসাও রমরমা হয়নি। আমাদের হোটেল মূলত দুপুরে জমে উঠত। কিন্তু আমরা রাত ৯টা-১০টা পর্যন্ত খোলা রাখতাম। তখন অনেক হিসাব-নিকাশ করতে হতো। যতটা খিচুড়ি রান্না হতো আমাদের লক্ষ্য থাকত পুরোটা বিক্রি করে ঘরে ফেরা। হয়তো ৮ কেজি চালের সর্বমোট ৬৪ প্লেট খিচুড়ি করা হয়েছে। এক-দুই প্লেট খিচুড়ি অবশিষ্ট রেখেও আমরা আগেভাগে হোটেল বন্ধ করতাম না। অপেক্ষায় থাকতাম যদি শেষাবধি দু-একজন কাস্টমার আসে। ভোরে উঠে ঠাটারীবাজারে হোটেলের বাজার করা দিয়ে দিন শুরু করে রাত ৯টা-১০টায় যখন হোটেল বন্ধ করতাম তখন গোটা এলাকায় মধ্যরাতের নীরবতা। ওই সুনসান পরিবেশে আমি আর সাগর হেঁটে স্টেডিয়ামের ভিতর দিয়ে শিল্প ভবনের পাশ হয়ে ফকিরাপুল পানির ট্যাংকের কাছে আসতাম। কখনো দু-একটি রিকশা পাওয়া যেত, কখনো যেত না। রিকশা পেলে সাগরের সঙ্গে ওদের বাসাবোর বাসায় চলে যেতাম। খালাম্মা তখন জেগে থাকতেন। দেখতাম, হয়তো টেবিলে বসে লিখছেন। দিনের পর দিন সাগরের বাসায় এত বেশি যাতায়াত, খাওয়া-দাওয়াসহ সবকিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকতাম যে খালাম্মার চার সন্তানের সঙ্গে আমাদের অন্য বন্ধুরাও সন্তানতুল্য হয়ে উঠেছিল। সেই মমতা, ভালোবাসা কিংবা মনোযোগ সবই আমরা পেয়েছি। শুক্রবার হলে সাগরের বাসায় আড্ডা জমত। সেদিন আমাদের সব বন্ধুর ঠিকানা হয়ে উঠত সাগরদের বাড়ি। আমি, আফজাল, ফরীদি, পারভেজ, বাবু, ইফতেখার, মিলন, জুবায়ের (প্রয়াত), পাভেলসহ সবাই থাকতাম ওই আড্ডায়। কেকার (কেকা ফেরদৌসি, সাগরের ছোট বোন) ছোটবেলা থেকেই ছিল রান্নার হাত। অসাধারণ সব খাবার ও তৈরি করত। খালাম্মার স্নেহ আর প্রশ্রয়, বন্ধুদের তুমুল আড্ডা আর কেকার হাতের খাবার আমাদের জন্য ছিল দারুণ প্রাপ্তির ব্যাপার। যত দূর মনে পড়ে কেকার প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠানটি ছিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে মাশরুমের রেসিপি তৈরির ওপর। সে সময় স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এ দেশে কেবল শুরু হয়েছে ভারতের জিটিভি। সেখানে একটি রান্নার অনুষ্ঠান হতো। ওই অনুষ্ঠানের সেটটি ছিল অনেকটা কেকার শ্বশুরবাড়ি মানে বাবুদের বাড়ির কিচেনের মতো। কিচেন কেবিনেট থেকে শুরু করে অন্য আসবাবগুলো ছিল ওই অনুষ্ঠানের মতো সুসজ্জিত। ওই কিচেনে আমরা রেকর্ড করেছিলাম কেকার অনুষ্ঠান। আমাদের সবকিছুর মধ্যে বন্ধুরা ছিল সর্বাগ্রে। এ কারণেই প্রতিটি কাজ আমরা সবাই মিলেই উপভোগ করতাম। আমি তখন থেকেই দেখেছি খালাম্মাও আমার কাজগুলো বেশ মনোযোগ দিয়ে দেখেন। এ নিয়ে নিয়মিত খালাম্মার সঙ্গে কথাবার্তাও হতো। তিনি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জানতে চাইতেন তরুণ প্রজন্মের সে সময়ের প্রবণতাগুলো। তার লেখনীতে বিষয়গুলো উঠে আসত।

খালাম্মার সঙ্গে আমার ছিল দারুণ ঘনিষ্ঠতা। আমি দেখেছি খালাম্মা যে কথাগুলো সাগরকে সরাসরি জিজ্ঞেস করছেন না সে কথা হয়তো আমাকে বলছেন। খাবারদাবার হোটেলের বিষয়, সংসারের নানা বিষয়, টেলিভিশনের বিষয়। তখন সাগর কঠিন পরিশ্রম করে সংসারের সব এক হাতে সামলাচ্ছে। কেকা, কাকলি ও মহারাজের পড়াশোনা থেকে শুরু করে সব। সাগরের উপার্জন বলতে হোটেল ও টেলিভিশন থেকে যা আসে। সবকিছু চলেছে ঠিকঠাক। কেউ কোনো টানাটানির কথা শুনতে পায়নি। কখনো কখনো খালাম্মা শেয়ার করতেন। সাগরের পরিশ্রম ও প্রচেষ্টাকে গর্ব, ভালোবাসা ও মমতা দিয়ে উপলব্ধি করতেন। আমি বুঝতাম।

সাগরও সন্তান হিসেবে মায়ের প্রতি কতটা যে মনোযোগী ছিল তাও দেখেছি অবাক বিস্ময়ে। সে সময়ের কথা। রাতে যখন আমরা হোটেল বন্ধ করে ফিরতাম রিকশায় সারা দিনের নানা কথা উঠত। হঠাৎ হয়তো সাগর বলে উঠত, আম্মার জন্য যে ওষুধ কিনেছি তার দাম বলবে ১০ টাকা। হয়তো ওষুধের দাম ৫০ টাকা। জানতে চাইতাম কেন? সাগর বলত ওষুধের দাম বেশি জানলে আম্মা নাও খেতে পারেন। তার মানে খালাম্মা যাতে কোনোভাবেই অর্থচিন্তা করে ওষুধ খেতে অনিচ্ছা প্রকাশ না করেন সে কারণেই সাগর এ কৌশল নিত। সাগর এভাবেই নীরবে মায়ের মন বুঝে সবকিছু অন্যরকমভাবে অনুসরণ করে গেছে। খালাম্মাকে বারবার চমক দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তাঁর ভালোলাগার বিষয়গুলো উপলব্ধির চেষ্টা করেছে। আকস্মিক ইচ্ছা পূরণ করে অবাক করেছে। সাগরের এ অভ্যাস শুধু খালাম্মার ক্ষেত্রেই নয় বন্ধুবান্ধব সবার ক্ষেত্রে। সে মুগ্ধ করতে ভালোবাসে। অবাক করে দেওয়াটা তার প্রিয় একটি কাজ।

আমরা সবাই দল ধরে বেড়াতে যেতাম। একবার খালাম্মাসহ সাগরদের সবাই, আমি ও অন্য বন্ধুরা মিলে কক্সবাজার গেলাম। জীবনে সেই প্রথম কক্সবাজার যাওয়া। তখন কক্সবাজার যাওয়া মানে আজকের দিনে ইংল্যান্ড-আমেরিকা যাওয়ার মতো। হোটেল সায়মনে উঠলাম। আমার মনে আছে সেবারই প্রথম আমি রূপচাঁদা ফ্রাই খেলাম। সত্যি কথা বলতে, সেই প্রথম রূপচাঁদা দেখলাম। বড় বড় রূপচাঁদা গরম তেলে ভাজা ও খাওয়ার যে মজা তা উল্লেখ না করলে অপূর্ণ থাকবে। আগেই বলেছি আমার সঙ্গে সব সময় মায়ের স্নেহ ছিল। যেখানে খালাম্মা থাকতেন সেখানেই আমাদের মাথার ওপর একটি মমতার ছায়া থাকত।

আমাদের সবারই দিন বদলেছে। সাগরের পরিবারের সবাই, আমাদের বন্ধুদের সবাই সৃষ্টিকর্তার অসীম কৃপায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছি। সাগর গণমাধ্যম, ব্যবসা, শিল্প-সংস্কৃতি, শিশুসাহিত্য সব ক্ষেত্রেই অসামান্য অবদান রেখে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু দেখেছি সাগর যে মায়ের সন্তান সেই মায়ের প্রতি তার অতি যত্ন ও সদাসর্বদা মনোযোগ থেকে একচুলও সরে আসেনি। শত ব্যস্ততার ভিতরও মাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। এটি সাগরের অনন্য একটি দিক। আমি দেখেছি খালাম্মাও সাগরের সব সময়ের পরিশ্রম, মায়ের প্রতি সেবা ও মনোযোগকে অন্যভাবে মূল্যায়ন করেছেন। একটি বিষয়ে খালাম্মার সঙ্গে আমার মিল আছে। খালাম্মা সবুজ রং পছন্দ করেন। সেই ছোটবেলা থেকে দেখছি খালাম্মা সবুজ শাড়ি পরছেন। আমি জিজ্ঞাসাও করেছি। খালাম্মা বলেছেন এটি তাঁর পছন্দ। বাল্যবেলা থেকে সবুজের দিকেই মন সায় দিয়েছে। খালাম্মা একদিন বললেন, বীজ থেকে যখন কোনো গাছ বেরোয় সবুজ রঙেই বেরোয়। সবুজ রঙেই একটি গাছ প্রথম পৃথিবী দেখে। খালাম্মার ব্যাখ্যাটিও অসাধারণ। আমিও আমার পেশাগত জীবনে সবুজ (জলপাই সবুজ) রঙের শার্টই ভালোবেসে গেছি। দেখেছি দেশের কৃষকের সঙ্গে সবুজের গভীর সম্পর্ক। তারা সবুজ ফসলের মতোই সবুজ শার্টও ভালোবাসে। আমার প্রতি তাদের ভালোবাসার পেছনে সবুজ রঙের জাদুটিও লক্ষ্য করেছি।

খালাম্মা আমার সঙ্গে আমার স্ত্রী শাহানাকেও খুব ভালোবেসেছেন। যখনই আমরা গেছি আপন মায়ের স্নেহ দিয়েই ছেলে আর পুত্রবধূর ভালোবাসায় আমাদের আবৃত করেছেন। আমার দুই সন্তান অয়ন-বিজয়ও পেয়েছে তাঁর আদর-ভালোবাসা। মাকে কাছ থেকে দেখার মতোই খালাম্মাকে দেখেছি। যে মানুষটিকে শুধু নিবিষ্ট মনে বহুদিনের পুরনো একই চেয়ার-টেবিলে বসে লিখতে দেখেছি, আশি পেরিয়ে তাতে যেন ছেদ পড়ে যায়। খালাম্মা লেখালেখি কমাতে কমাতে একসময় ছেড়েই দিলেন বলা যায়। আমি জিজ্ঞেস করেছি। বলেছেন আর লেখা হচ্ছে না। অনেক কিছুই লিখতে চাই। কিন্তু লেখা হচ্ছে না। খালাম্মা লেখার ব্যাপারে কারও সহযোগিতাও নিতে চাইতেন না। নিজেই কাগজে-কলমে গভীর অভিনিবেশ দিয়ে লিখতে ভালোবাসতেন। শেষের দিকে একদিন বাসায় গিয়ে দেখলাম সেই চেয়ার-টেবিল শূন্য। খালাম্মা বিছানায় বসে আছেন। আমাকে ওই চেয়ারটিতে বসতে বললেন। খুশি হয়ে নানা কথা শেয়ার করলেন। দেখলাম সৃষ্টিমগ্ন একজন মানুষ লেখালেখির বাইরে খুব বেশি ভালো থাকেন না। লেখালেখি করতে না পারার আফসোসটি তাঁর ছিল সব সময়।

খালাম্মা চ্যানেল আইতে আমার ঈদ অনুষ্ঠান ‘কৃষকের ঈদ আনন্দ’ খুব পছন্দ করতেন। দেখা হলেই ঈদ আনন্দের গল্প করতেন। নানা কথা জানতে চাইতেন। তাঁর এ কৌতূহল ও ভালোবাসায় আমি দারুণ অনুপ্রাণিত হতাম। আমি মনে করি যাঁদের অনুপ্রেরণা আমাকে আমার কাজটি চালিয়ে যেতে শক্তি জুগিয়েছে খালাম্মার অনুপ্রেরণা সেখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। খালাম্মার জন্ম বিক্রমপুরে। আড়িয়ল বিল নিয়ে তাঁর নানা স্মৃতি রয়েছে। আমি আড়িয়ল বিল নিয়ে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠান করেছি। তখন খালাম্মা আড়িয়ল বিলের নানা প্রসঙ্গে বলেছিলেন। বলেছিলেন তাঁর এক স্কুলমাস্টারের কথা। তখন তিনি বেঁচে আছেন। আড়িয়ল বিলে তাঁরা কুমড়ার আবাদ করেন। আমি মৌসুমে কুমড়ার সেই প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। খালাম্মা দেখে খুব খুশি হন।

করোনার কঠিন সময়ে মৃত্যুর ব্যাপারটি যেন অন্য রকম। কত যে প্রিয় মুখ আমাদের মাঝ থেকে বিদায় নিল! করোনার গত আট মাস খালাম্মা বাসায়ই ছিলেন। বন্ধু সাগর সুস্থতা-অসুস্থতার ভিতর দিয়ে মায়ের পাশাপাশি থেকেছে। সবচেয়ে বেশি সময় কেটেছে মা আর ছেলের। সাগর খালাম্মাকে রেখে বাইরে কোথাও বেশিদিন থাকতে পারেনি। করোনাকালে মাকে চোখে চোখে রেখেছে। ও বরাবরই খালাম্মার সামনে শিশুর মতো আচরণ করে এসেছে। গেল ২৭ ডিসেম্বর ছিল খালাম্মার জন্মদিন। সাগর যেভাবে মায়ের জন্মদিন পালন করে থাকে এবার বাসার ভিতরে হলেও জাঁকজমকপূর্ণভাবেই পালন করেছে। আমি আর আমার স্ত্রী ভার্চুয়ালি শুভেচ্ছা জানালাম খালাম্মাকে। বুঝিনি ওটিই খালাম্মার সঙ্গে শেষ কথা হবে। পরদিন সাগর চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বাইরে গেল। ওর শরীরের অবস্থা নিয়েই আমরা বেশ চিন্তিত। তার ঠিক তিন দিন পরই খালাম্মা সবাইকে ছেড়ে চলে গেলেন। মায়ের বিদায়ের সময় সাগর কাছে থাকল না। ওর জন্য বিষয়টি সহ্য করা বড় কঠিন ছিল। হয়তো নিয়তি এভাবে সব ঠিক করে রেখেছিল।

খালাম্মার স্মৃতি অনুপ্রেরণা সবই আমাদের জীবনের অনন্য পাথেয়। তাঁর কাছ থেকে যে সাহস ও উদ্দীপনা পেয়েছি, হাসিমুখের যে সরলতা দেখেছি তার ভিতরে অসামান্য এক জাদু ছিল। তাঁর চলে যাওয়ার পর কত শত ঘটনা যে মনে পড়ছে হিসাব নেই। শুধু মনে হচ্ছে, মাথার ওপরের বিশাল ছায়াটি সরে গেল। খালাম্মা বেহেশতবাসী হোন।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

পরিচালক ও বার্তাপ্রধান

চ্যানেল আই।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ