শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২১

মাথার ওপরের বিশাল ছায়াটি সরে গেল

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
মাথার ওপরের বিশাল ছায়াটি সরে গেল

মাকে হারিয়েছি ১৫ বছর আগে। তারও আগে বাবাকে। মা যখন ছিলেন তার ছায়ায় ছিলাম। মা না থাকলে পৃথিবীটা কেমন হতে পারে আগে কখনো চিন্তা করিনি। মা যেদিন চলে গেলেন বুঝলাম মাথার ওপর থেকে কি বিশাল ছায়া সরে গেল। একজন মানুষের জীবন গড়ে ওঠে অনেক মানুষের মমতায়। পূর্ণতা পায় বহু মানুষের ভালোবাসায়। আমার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। আমি আমার মায়ের মমতা আর বাবার আদর্শিক জীবনের সান্নিধ্যে থেকেও একরকমের বহির্মুখী মন নিয়ে বড় হয়েছি। কিন্তু মাতৃস্নেহ ঠিকই সব সময় পেয়েছি। এটি হয়তো আমার মায়েরই দোয়ার বরকতে। বলতে চাইছি আমার জীবনের আরেকজন মায়ের কথা। তিনি আমার খালাম্মা। রাবেয়া খাতুন। বিখ্যাত লেখক ও সাহিত্যিক হিসেবে যতটা না দেখেছি তাঁকে পেয়েছি মাতৃস্নেহের আরেক উৎস হিসেবে। তাঁকে পাই ’৭০-এর দশকের মাঝামাঝি। তখন আমার বয়স বিশের কোঠায়। আমি আর সাগর টেলিভিশন করি, খাবারদাবার রেস্টুরেন্ট চালাই, ইউনিভার্সিটিতে যাই। সম্পর্কের সূত্রটা আমার বন্ধু পারভেজের (আবদুর রশীদ মজুমদার) মাধ্যমে। পারভেজ আমার নটর ডেম কলেজের সবচেয়ে কাছের বন্ধু। বাসাবোয় ওদের বাসা। তখন আমার বন্ধু বলতে প্রধানত সবাই কলেজবন্ধু। সাগরও আমাদের কলেজবন্ধু। বাসাবো মাঠের পাশে একটি বিল্ডিংয়ের চার তলায় সাগরদের বাসা। পারভেজের মাধ্যমে সাগরের সঙ্গে পরিচয়। পারভেজের ছোট ভাই বাবু (আবদুল মুকিত মজুমদার)। ওই সূত্র ধরেই একদল বন্ধু হয়ে যাই। তখন থেকে আমরা বন্ধুরা একে অন্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছি।

সাগরের সঙ্গে অনেক কিছুতে জড়িয়ে যাই। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে হামদর্দ ল্যাবরেটরির পাশে খাবারদাবার পিঠাঘর চালানোর দায়িত্ব নিলাম আমি আর সাগর। সন্ধ্যা হতেই গোটা এলাকা হয়ে ওঠে মৃত্যুপুরী। তখন ফুটপাথের ব্যবসাও রমরমা হয়নি। আমাদের হোটেল মূলত দুপুরে জমে উঠত। কিন্তু আমরা রাত ৯টা-১০টা পর্যন্ত খোলা রাখতাম। তখন অনেক হিসাব-নিকাশ করতে হতো। যতটা খিচুড়ি রান্না হতো আমাদের লক্ষ্য থাকত পুরোটা বিক্রি করে ঘরে ফেরা। হয়তো ৮ কেজি চালের সর্বমোট ৬৪ প্লেট খিচুড়ি করা হয়েছে। এক-দুই প্লেট খিচুড়ি অবশিষ্ট রেখেও আমরা আগেভাগে হোটেল বন্ধ করতাম না। অপেক্ষায় থাকতাম যদি শেষাবধি দু-একজন কাস্টমার আসে। ভোরে উঠে ঠাটারীবাজারে হোটেলের বাজার করা দিয়ে দিন শুরু করে রাত ৯টা-১০টায় যখন হোটেল বন্ধ করতাম তখন গোটা এলাকায় মধ্যরাতের নীরবতা। ওই সুনসান পরিবেশে আমি আর সাগর হেঁটে স্টেডিয়ামের ভিতর দিয়ে শিল্প ভবনের পাশ হয়ে ফকিরাপুল পানির ট্যাংকের কাছে আসতাম। কখনো দু-একটি রিকশা পাওয়া যেত, কখনো যেত না। রিকশা পেলে সাগরের সঙ্গে ওদের বাসাবোর বাসায় চলে যেতাম। খালাম্মা তখন জেগে থাকতেন। দেখতাম, হয়তো টেবিলে বসে লিখছেন। দিনের পর দিন সাগরের বাসায় এত বেশি যাতায়াত, খাওয়া-দাওয়াসহ সবকিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকতাম যে খালাম্মার চার সন্তানের সঙ্গে আমাদের অন্য বন্ধুরাও সন্তানতুল্য হয়ে উঠেছিল। সেই মমতা, ভালোবাসা কিংবা মনোযোগ সবই আমরা পেয়েছি। শুক্রবার হলে সাগরের বাসায় আড্ডা জমত। সেদিন আমাদের সব বন্ধুর ঠিকানা হয়ে উঠত সাগরদের বাড়ি। আমি, আফজাল, ফরীদি, পারভেজ, বাবু, ইফতেখার, মিলন, জুবায়ের (প্রয়াত), পাভেলসহ সবাই থাকতাম ওই আড্ডায়। কেকার (কেকা ফেরদৌসি, সাগরের ছোট বোন) ছোটবেলা থেকেই ছিল রান্নার হাত। অসাধারণ সব খাবার ও তৈরি করত। খালাম্মার স্নেহ আর প্রশ্রয়, বন্ধুদের তুমুল আড্ডা আর কেকার হাতের খাবার আমাদের জন্য ছিল দারুণ প্রাপ্তির ব্যাপার। যত দূর মনে পড়ে কেকার প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠানটি ছিল বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে মাশরুমের রেসিপি তৈরির ওপর। সে সময় স্যাটেলাইটের মাধ্যমে এ দেশে কেবল শুরু হয়েছে ভারতের জিটিভি। সেখানে একটি রান্নার অনুষ্ঠান হতো। ওই অনুষ্ঠানের সেটটি ছিল অনেকটা কেকার শ্বশুরবাড়ি মানে বাবুদের বাড়ির কিচেনের মতো। কিচেন কেবিনেট থেকে শুরু করে অন্য আসবাবগুলো ছিল ওই অনুষ্ঠানের মতো সুসজ্জিত। ওই কিচেনে আমরা রেকর্ড করেছিলাম কেকার অনুষ্ঠান। আমাদের সবকিছুর মধ্যে বন্ধুরা ছিল সর্বাগ্রে। এ কারণেই প্রতিটি কাজ আমরা সবাই মিলেই উপভোগ করতাম। আমি তখন থেকেই দেখেছি খালাম্মাও আমার কাজগুলো বেশ মনোযোগ দিয়ে দেখেন। এ নিয়ে নিয়মিত খালাম্মার সঙ্গে কথাবার্তাও হতো। তিনি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জানতে চাইতেন তরুণ প্রজন্মের সে সময়ের প্রবণতাগুলো। তার লেখনীতে বিষয়গুলো উঠে আসত।

খালাম্মার সঙ্গে আমার ছিল দারুণ ঘনিষ্ঠতা। আমি দেখেছি খালাম্মা যে কথাগুলো সাগরকে সরাসরি জিজ্ঞেস করছেন না সে কথা হয়তো আমাকে বলছেন। খাবারদাবার হোটেলের বিষয়, সংসারের নানা বিষয়, টেলিভিশনের বিষয়। তখন সাগর কঠিন পরিশ্রম করে সংসারের সব এক হাতে সামলাচ্ছে। কেকা, কাকলি ও মহারাজের পড়াশোনা থেকে শুরু করে সব। সাগরের উপার্জন বলতে হোটেল ও টেলিভিশন থেকে যা আসে। সবকিছু চলেছে ঠিকঠাক। কেউ কোনো টানাটানির কথা শুনতে পায়নি। কখনো কখনো খালাম্মা শেয়ার করতেন। সাগরের পরিশ্রম ও প্রচেষ্টাকে গর্ব, ভালোবাসা ও মমতা দিয়ে উপলব্ধি করতেন। আমি বুঝতাম।

সাগরও সন্তান হিসেবে মায়ের প্রতি কতটা যে মনোযোগী ছিল তাও দেখেছি অবাক বিস্ময়ে। সে সময়ের কথা। রাতে যখন আমরা হোটেল বন্ধ করে ফিরতাম রিকশায় সারা দিনের নানা কথা উঠত। হঠাৎ হয়তো সাগর বলে উঠত, আম্মার জন্য যে ওষুধ কিনেছি তার দাম বলবে ১০ টাকা। হয়তো ওষুধের দাম ৫০ টাকা। জানতে চাইতাম কেন? সাগর বলত ওষুধের দাম বেশি জানলে আম্মা নাও খেতে পারেন। তার মানে খালাম্মা যাতে কোনোভাবেই অর্থচিন্তা করে ওষুধ খেতে অনিচ্ছা প্রকাশ না করেন সে কারণেই সাগর এ কৌশল নিত। সাগর এভাবেই নীরবে মায়ের মন বুঝে সবকিছু অন্যরকমভাবে অনুসরণ করে গেছে। খালাম্মাকে বারবার চমক দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তাঁর ভালোলাগার বিষয়গুলো উপলব্ধির চেষ্টা করেছে। আকস্মিক ইচ্ছা পূরণ করে অবাক করেছে। সাগরের এ অভ্যাস শুধু খালাম্মার ক্ষেত্রেই নয় বন্ধুবান্ধব সবার ক্ষেত্রে। সে মুগ্ধ করতে ভালোবাসে। অবাক করে দেওয়াটা তার প্রিয় একটি কাজ।

আমরা সবাই দল ধরে বেড়াতে যেতাম। একবার খালাম্মাসহ সাগরদের সবাই, আমি ও অন্য বন্ধুরা মিলে কক্সবাজার গেলাম। জীবনে সেই প্রথম কক্সবাজার যাওয়া। তখন কক্সবাজার যাওয়া মানে আজকের দিনে ইংল্যান্ড-আমেরিকা যাওয়ার মতো। হোটেল সায়মনে উঠলাম। আমার মনে আছে সেবারই প্রথম আমি রূপচাঁদা ফ্রাই খেলাম। সত্যি কথা বলতে, সেই প্রথম রূপচাঁদা দেখলাম। বড় বড় রূপচাঁদা গরম তেলে ভাজা ও খাওয়ার যে মজা তা উল্লেখ না করলে অপূর্ণ থাকবে। আগেই বলেছি আমার সঙ্গে সব সময় মায়ের স্নেহ ছিল। যেখানে খালাম্মা থাকতেন সেখানেই আমাদের মাথার ওপর একটি মমতার ছায়া থাকত।

আমাদের সবারই দিন বদলেছে। সাগরের পরিবারের সবাই, আমাদের বন্ধুদের সবাই সৃষ্টিকর্তার অসীম কৃপায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছি। সাগর গণমাধ্যম, ব্যবসা, শিল্প-সংস্কৃতি, শিশুসাহিত্য সব ক্ষেত্রেই অসামান্য অবদান রেখে সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু দেখেছি সাগর যে মায়ের সন্তান সেই মায়ের প্রতি তার অতি যত্ন ও সদাসর্বদা মনোযোগ থেকে একচুলও সরে আসেনি। শত ব্যস্ততার ভিতরও মাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। এটি সাগরের অনন্য একটি দিক। আমি দেখেছি খালাম্মাও সাগরের সব সময়ের পরিশ্রম, মায়ের প্রতি সেবা ও মনোযোগকে অন্যভাবে মূল্যায়ন করেছেন। একটি বিষয়ে খালাম্মার সঙ্গে আমার মিল আছে। খালাম্মা সবুজ রং পছন্দ করেন। সেই ছোটবেলা থেকে দেখছি খালাম্মা সবুজ শাড়ি পরছেন। আমি জিজ্ঞাসাও করেছি। খালাম্মা বলেছেন এটি তাঁর পছন্দ। বাল্যবেলা থেকে সবুজের দিকেই মন সায় দিয়েছে। খালাম্মা একদিন বললেন, বীজ থেকে যখন কোনো গাছ বেরোয় সবুজ রঙেই বেরোয়। সবুজ রঙেই একটি গাছ প্রথম পৃথিবী দেখে। খালাম্মার ব্যাখ্যাটিও অসাধারণ। আমিও আমার পেশাগত জীবনে সবুজ (জলপাই সবুজ) রঙের শার্টই ভালোবেসে গেছি। দেখেছি দেশের কৃষকের সঙ্গে সবুজের গভীর সম্পর্ক। তারা সবুজ ফসলের মতোই সবুজ শার্টও ভালোবাসে। আমার প্রতি তাদের ভালোবাসার পেছনে সবুজ রঙের জাদুটিও লক্ষ্য করেছি।

খালাম্মা আমার সঙ্গে আমার স্ত্রী শাহানাকেও খুব ভালোবেসেছেন। যখনই আমরা গেছি আপন মায়ের স্নেহ দিয়েই ছেলে আর পুত্রবধূর ভালোবাসায় আমাদের আবৃত করেছেন। আমার দুই সন্তান অয়ন-বিজয়ও পেয়েছে তাঁর আদর-ভালোবাসা। মাকে কাছ থেকে দেখার মতোই খালাম্মাকে দেখেছি। যে মানুষটিকে শুধু নিবিষ্ট মনে বহুদিনের পুরনো একই চেয়ার-টেবিলে বসে লিখতে দেখেছি, আশি পেরিয়ে তাতে যেন ছেদ পড়ে যায়। খালাম্মা লেখালেখি কমাতে কমাতে একসময় ছেড়েই দিলেন বলা যায়। আমি জিজ্ঞেস করেছি। বলেছেন আর লেখা হচ্ছে না। অনেক কিছুই লিখতে চাই। কিন্তু লেখা হচ্ছে না। খালাম্মা লেখার ব্যাপারে কারও সহযোগিতাও নিতে চাইতেন না। নিজেই কাগজে-কলমে গভীর অভিনিবেশ দিয়ে লিখতে ভালোবাসতেন। শেষের দিকে একদিন বাসায় গিয়ে দেখলাম সেই চেয়ার-টেবিল শূন্য। খালাম্মা বিছানায় বসে আছেন। আমাকে ওই চেয়ারটিতে বসতে বললেন। খুশি হয়ে নানা কথা শেয়ার করলেন। দেখলাম সৃষ্টিমগ্ন একজন মানুষ লেখালেখির বাইরে খুব বেশি ভালো থাকেন না। লেখালেখি করতে না পারার আফসোসটি তাঁর ছিল সব সময়।

খালাম্মা চ্যানেল আইতে আমার ঈদ অনুষ্ঠান ‘কৃষকের ঈদ আনন্দ’ খুব পছন্দ করতেন। দেখা হলেই ঈদ আনন্দের গল্প করতেন। নানা কথা জানতে চাইতেন। তাঁর এ কৌতূহল ও ভালোবাসায় আমি দারুণ অনুপ্রাণিত হতাম। আমি মনে করি যাঁদের অনুপ্রেরণা আমাকে আমার কাজটি চালিয়ে যেতে শক্তি জুগিয়েছে খালাম্মার অনুপ্রেরণা সেখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। খালাম্মার জন্ম বিক্রমপুরে। আড়িয়ল বিল নিয়ে তাঁর নানা স্মৃতি রয়েছে। আমি আড়িয়ল বিল নিয়ে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠান করেছি। তখন খালাম্মা আড়িয়ল বিলের নানা প্রসঙ্গে বলেছিলেন। বলেছিলেন তাঁর এক স্কুলমাস্টারের কথা। তখন তিনি বেঁচে আছেন। আড়িয়ল বিলে তাঁরা কুমড়ার আবাদ করেন। আমি মৌসুমে কুমড়ার সেই প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম। খালাম্মা দেখে খুব খুশি হন।

করোনার কঠিন সময়ে মৃত্যুর ব্যাপারটি যেন অন্য রকম। কত যে প্রিয় মুখ আমাদের মাঝ থেকে বিদায় নিল! করোনার গত আট মাস খালাম্মা বাসায়ই ছিলেন। বন্ধু সাগর সুস্থতা-অসুস্থতার ভিতর দিয়ে মায়ের পাশাপাশি থেকেছে। সবচেয়ে বেশি সময় কেটেছে মা আর ছেলের। সাগর খালাম্মাকে রেখে বাইরে কোথাও বেশিদিন থাকতে পারেনি। করোনাকালে মাকে চোখে চোখে রেখেছে। ও বরাবরই খালাম্মার সামনে শিশুর মতো আচরণ করে এসেছে। গেল ২৭ ডিসেম্বর ছিল খালাম্মার জন্মদিন। সাগর যেভাবে মায়ের জন্মদিন পালন করে থাকে এবার বাসার ভিতরে হলেও জাঁকজমকপূর্ণভাবেই পালন করেছে। আমি আর আমার স্ত্রী ভার্চুয়ালি শুভেচ্ছা জানালাম খালাম্মাকে। বুঝিনি ওটিই খালাম্মার সঙ্গে শেষ কথা হবে। পরদিন সাগর চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বাইরে গেল। ওর শরীরের অবস্থা নিয়েই আমরা বেশ চিন্তিত। তার ঠিক তিন দিন পরই খালাম্মা সবাইকে ছেড়ে চলে গেলেন। মায়ের বিদায়ের সময় সাগর কাছে থাকল না। ওর জন্য বিষয়টি সহ্য করা বড় কঠিন ছিল। হয়তো নিয়তি এভাবে সব ঠিক করে রেখেছিল।

খালাম্মার স্মৃতি অনুপ্রেরণা সবই আমাদের জীবনের অনন্য পাথেয়। তাঁর কাছ থেকে যে সাহস ও উদ্দীপনা পেয়েছি, হাসিমুখের যে সরলতা দেখেছি তার ভিতরে অসামান্য এক জাদু ছিল। তাঁর চলে যাওয়ার পর কত শত ঘটনা যে মনে পড়ছে হিসাব নেই। শুধু মনে হচ্ছে, মাথার ওপরের বিশাল ছায়াটি সরে গেল। খালাম্মা বেহেশতবাসী হোন।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

পরিচালক ও বার্তাপ্রধান

চ্যানেল আই।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি
মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা
বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম