শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিএনপি-জামায়াত কে কার ওপর ভর করে দাঁড়াতে চাচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াত কে কার ওপর ভর করে দাঁড়াতে চাচ্ছে

জামায়াত-বিএনপি দুটি পৃথক রাজনৈতিক দল। রাজনীতির মাঠে দুটো দলই এখন কোমর ভাঙা আহত বাঘিনীর মতো মাঝেমধ্যে হুঙ্কার দিয়ে মানুষকে জানিয়ে রাখছে তারা এখনো আছে। বহুদিন পর গত ১৪ জানুয়ারি ঢাকার প্রেস ক্লাবে জামায়াত-বিএনপি যৌথ আলোচনা সভায় ঘোষণা দেয় তারা একসঙ্গে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতন্ত্র উদ্ধার করবে। এতদিন অন্তরে নয়, বাহ্যত দূরে দূরে থাকলেও এখন হয়তো বুঝতে পারছে উপায় নেই, দুই দলের কারও পক্ষেই একা দাঁড়ানোর রাজনৈতিক শক্তি আর অবশিষ্ট নেই। সন্ত্রাস আর জঙ্গি তৎপরতায় সব নিঃশেষ হয়ে গেছে। তাই ১৪ জানুয়ারির ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে উৎসুক মানুষ বোঝার চেষ্টা করছে দুই দলের কে কার ওপর ভর করে আবার দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। তবে এ নিয়ে বাইরের কারও বলার কিছু নেই। কারণ বিএনপির সুপ্রিম লিডার বলেছেন, খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো নয়, তারা দুই দল এক মায়ের পেটের দুই ভাই। একটি সঠিক ও সত্য কথাই তিনি বলেছেন। কলি যুগ, সত্য ভাষণের বড় দুর্ভিক্ষ চলছে। তাই একটু আধটু সত্য পেলেই মানুষ পাথরের ওপর সেটা লিখে রাখে। কিন্তু সেই সত্য ভাষণের পর থেকে বাংলাদেশের মানুষ বড়ই এক ধাঁধার মধ্যে আছে। দুই ভাইয়ের মধ্যে সিনিয়র কে, অর্থাৎ বড় ভাই কে, জামায়াত নাকি বিএনপি। সত্য ভাষণের মধ্যে এ কথাটি সেদিন পরিষ্কার হয়নি। জন্মের বছর তারিখ ধরলে জামায়াত অনেক সিনিয়র। কারণ, জামায়াত নামের এ দলটির জন্ম হয়েছে ১৯৪১ সালে। তারপর ভারত ভাগ এবং পাকিস্তান দ্বিখন্ডিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দেশে একই নামে অবস্থান নিয়েছে। যেমন, জামায়াত-ই-হিন্দ, জামায়াত ইসলাম পাকিস্তান এবং জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মানুষের ব্যাপক সমালোচনা এবং নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধের সুবিধার জন্য ২০০৮ সালে তারা নামটা একটু উল্টিয়ে লিখছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম। জামায়াত অত্যন্ত ধূর্ত তা সবারই জানা। পবিত্র ইসলাম ধর্মের অপব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য তাদের জুড়ি আর দ্বিতীয়টি নেই। গনিমতের মাল বলে একাত্তরে প্রায় দুই-তিন লাখ বাঙালি নারীকে তারা পাকিস্তানি সেনা সদস্যের হাতে তুলে দেয়। এত বড় অধর্মে খোদার আরশ কেঁপে ওঠাই স্বাভাবিক। যার জন্য মাত্র ৯ মাসের মাথায় লজ্জাজনক পরাজয়ের পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানোর সময় গাদ্দার আখ্যায়িত করে জামায়াত ও তার সব সহযোগীকে ফেলে যায়। এরপরও তাদের শিক্ষা হয়নি। ধূর্ত জামায়াত ধর্মকে সামনে রেখে তার আড়ালে সব অপকর্ম করে, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। জামায়াতের মতে আহম্মদীয়রা মুসলমান নয়।

১৯৫৩ সালে করাচিতে প্রায় ৫০ হাজার আহম্মদীয় সম্প্রদায়ের মুসলমানকে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী হত্যা করে। তাতে জামায়াতের গুরু মওদুদির ফাঁসির আদেশ হয়। কিন্তু সৌদি আরবের কৃপায় সেবার তিনি বেঁচে যান। ইসলাম ধর্মের নামে ধূর্তামি বাংলাদেশে যেন তারা করতে না পারে তার জন্য ১৯৭২ সালে সাংবিধানিকভাবে তাদের রাজনীতিকে বিদায় করে দেওয়া হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে প্রথম সামরিক প্রশাসক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে ওইসব মৌলিক আদর্শ বাতিল, জামায়াতকে পুনরুদ্ধার এবং বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। কিন্তু জামায়াতের কোনো পরিবর্তন হয়নি। তারা পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের এজেন্ডা অনুসারে বাংলাদেশে রাজনীতি করছে। এই কথার প্রমাণ পাওয়া যায় যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের ফাঁসির সময়ে, যখন পাকিস্তানি পার্লামেন্ট প্রস্তাব গ্রহণ ও ঘোষণা দেয় এই মর্মে যে, পাকিস্তানি লোকজনকে বেছে বেছে বাংলাদেশে ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে। শোক প্রস্তাবসহ তারা গায়েবি জানাজাও পড়েছে। বাংলাদেশি জামায়াতের পক্ষ থেকে এর কোনো প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, ছয় দফা, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অসহযোগ আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়, বাহাত্তরের সংবিধান ইত্যাদি সবকিছু এবং তার অনুঘটক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। ওইসব ঘটনাবলি ও বঙ্গবন্ধুর নাম জামায়াতের গায়ে জ্বালা ধরায় এবং তাদের এক নম্বর শত্রু। এ কথা প্রমাণ করার জন্য নতুন করে যুক্তি উত্থাপনের প্রয়োজন নেই, সবাই তো জানেন। উপরে উল্লিখিত ঘটনাবলি এবং তার থেকে উৎপন্ন হওয়া আদর্শ বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতিসহ সব অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়াই জামায়াতের মূল প্রধান এজেন্ডা। এটা করতে পারলেই একাত্তরের পরাজয়ের পরিপূর্ণ প্রতিশোধ নেওয়া যায়। ১৯৭৫ সালের পর, ১৯৯১-১৯৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে উপরোক্ত বিষয়াদি, উপাদান ও ঘটনাবলি বাংলাদেশের রাষ্ট্র রাজনীতিসহ সব অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়ার চেষ্টা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে, যা সবাই দেখেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। ১৯৭৮ সালে জন্ম নেওয়া সম্পূর্ণ একটি নতুন রাজনৈতিক দল, তাদের তো উপরোক্ত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সম্পর্কিত বিষয়াদি, উপাদান ও ঘটনাবলির সঙ্গে কোনোরকম শত্রুতা ও সংঘাত থাকার কথা নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তো বিএনপির কোনো ক্ষতি করেনি, তিনি ১৯৭৫ সালে নিহত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রনীতি, রাজনীতি ও সংগ্রামে জামায়াত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুতরাং জামায়াতের প্রচ- ক্ষোভ থাকা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ দেখে আসছে এগুলোর প্রতি জামায়াতের চেয়েও বিএনপির ক্ষোভ আরও বেশি। তারা জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রসহ মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা অর্জনের পিছনে নজিরবিহীন ভিত্তি তৈরির সব উপাদান ও ঘটনাবলিকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে। তাহলে জামায়াত আর বিএনপির লক্ষ্য-উদ্দেশের মধ্যে পার্থক্য কোথায় থাকে। বিএনপির সমর্থক ও ভোটার বেশি। জামায়াত যেমন ধর্মের আড়ালে সব করে, তেমনি বিএনপিও জিয়াউর রহমান স্বল্প কিছু পদস্খলিত মুক্তিযোদ্ধার আড়ালে কাজ করে বিধায় অনেক মানুষ, যারা আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী, তারা অন্য কোনো উপযুক্ত বিকল্প প্ল্যাটফরম না পেয়ে বিএনপিতে আশ্রয় নিয়েছে। অনেকে আবার অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে সব পক্ষকে একই দাঁড়িপাল্লায় মাপে। নাম নয়, ফলেই বৃক্ষের পরিচয়। জামায়াতের বিকল্প দলের মুখোশ ক্রমশই মানুষের কাছে স্পষ্ট হওয়াতে এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতকে নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার চরম ব্যর্থতার চিত্রসহ ২০০৯ সাল থেকে একের পর এক হিমালয়সম রাজনৈতিক ব্লান্ডার এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির বাস্তবতার সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ হওয়ায় জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও বিএনপি আজ কোমর ভাঙা দলে পরিণত হয়েছে। নিজেদের কর্মের হিসাব দেশের জনগণ কখন চেয়ে বসে তার ভয়ে বড় বড় নেতারা নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। নৈতিক সাহস বলতে কিছু নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে প্রায়ই বলা হয় ক্ষমতাসীন দল তাদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে চাইছে। এ কথা কতটুকু সঠিক সে বিতর্কে না গিয়ে বলা যায়, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণের ঘটনা এবং টঙ্গীর আহসানউল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজউদ্দিন, খুলনার মুনজুরুল ইসলাম ও সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়ার মতো জনপ্রিয় মেধাবী জনপ্রতিনিধি যে রকমভাবে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে প্রতিহিংসার রাজনীতির শিকার হয়েছেন সে রকম ঘটনা থেকে গত প্রায় ১২ বছর বাংলাদেশ মুক্ত আছে। সরকার মিটিং-মিছিল করতে দিচ্ছে না বলেও বিএনপির অভিযোগ আছে। এই অভিযোগের মধ্যে সত্য-অসত্য, দুটোই থাকতে পারে। কিন্তু ২০১৫ সালের প্রথম দিকে অবরোধের নামে প্রায় তিন মাস জ্বালাও পোড়াও, নিরীহ মানুষ হত্যা এবং তার আগে ২০১৩-২০১৪ সালে জামায়াতের সঙ্গে এক হয়ে দেশব্যাপী তা-ব চালানোর সময় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পুড়িয়ে দেওয়া ও কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারকে হত্যাসহ যেসব ঘটনা ঘটেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জননিরাপত্তা বিঘেœর আশঙ্কায় যদি কখনো কখনো বিধিনিষেধ আরোপ করে তাহলে সেটিকে কি অযৌক্তিক বলা যায়। নিজেদের ভুল, ব্যর্থতা ও অক্ষমতার জন্য প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করে কোনো লাভ হয় না। তাতে নিজেদের দুর্বলতা আরও বেশি প্রকাশ পায়। জামায়াতের প্রতি বিএনপির দুর্বলতা ও নির্ভরতার দুটি উদাহরণ দিই। ১৯৭৮ সালে জামায়াত নেতা গোলাম আযম পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন চালু রেখে বাংলাদেশে এলেন এবং তখন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেই অনুমতি দিলেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়া জরুরি আইনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কারাগার থেকে মুক্তি পান। মুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য কোনো আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে এবং বিএনপির অন্যান্য সিনিয়র নেতার সঙ্গে দেখা হওয়ার আগেই জামায়াত নেতা নিজামী ও মুজাহিদের সঙ্গে সেনানিবাসের মইনুল রোডের বাসায় দীর্ঘ রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। তাতে কি প্রমাণ হয় না, বিএনপির সিনিয়র নেতারা নয়, জামায়াতই বিএনপি নেত্রীকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।

একাত্তরের ভূমিকা যুদ্ধাপরাধ, পাকিস্তানের সঙ্গে এখনো সংযোগ এবং ওয়াহাবিতন্ত্রের উগ্রবাদী মতাদর্শের কারণে বাংলাদেশে আগামী দিনে জামায়াতের পক্ষে স্বতন্ত্রভাবে রাজনীতি করা কঠিন হবে। কিন্তু তাদের বিশাল ক্যাডার বাহিনী রয়েছে, যা বিএনপি বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। ইতিপূর্বে দেখা গেছে বিএনপির মিটিং-মিছিলের অগ্রভাগে সব সময় জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী থেকেছে। এখন দুই দলই কোণঠাসা ও কোমর ভাঙা অবস্থায় বসে আছে। বিএনপি জামায়াত থেকে বোধহয় দূরে আছে, এক সময়ে এরকম মনে হয়েছে। কিন্তু ১৪ জানুয়ারিতে ঢাকার প্রেস ক্লাবে একসঙ্গে বসে ঘোষণা দেওয়া শুনে মনে হচ্ছে তারা একে অপরকে ছেড়ে চলতে পারবে না সুতরাং কে কার ওপর ভর করে প্রথমে দাঁড়াবে এবং তারপর অন্যজনকে টেনে তুলবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে