শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিএনপি-জামায়াত কে কার ওপর ভর করে দাঁড়াতে চাচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াত কে কার ওপর ভর করে দাঁড়াতে চাচ্ছে

জামায়াত-বিএনপি দুটি পৃথক রাজনৈতিক দল। রাজনীতির মাঠে দুটো দলই এখন কোমর ভাঙা আহত বাঘিনীর মতো মাঝেমধ্যে হুঙ্কার দিয়ে মানুষকে জানিয়ে রাখছে তারা এখনো আছে। বহুদিন পর গত ১৪ জানুয়ারি ঢাকার প্রেস ক্লাবে জামায়াত-বিএনপি যৌথ আলোচনা সভায় ঘোষণা দেয় তারা একসঙ্গে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতন্ত্র উদ্ধার করবে। এতদিন অন্তরে নয়, বাহ্যত দূরে দূরে থাকলেও এখন হয়তো বুঝতে পারছে উপায় নেই, দুই দলের কারও পক্ষেই একা দাঁড়ানোর রাজনৈতিক শক্তি আর অবশিষ্ট নেই। সন্ত্রাস আর জঙ্গি তৎপরতায় সব নিঃশেষ হয়ে গেছে। তাই ১৪ জানুয়ারির ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে উৎসুক মানুষ বোঝার চেষ্টা করছে দুই দলের কে কার ওপর ভর করে আবার দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। তবে এ নিয়ে বাইরের কারও বলার কিছু নেই। কারণ বিএনপির সুপ্রিম লিডার বলেছেন, খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো নয়, তারা দুই দল এক মায়ের পেটের দুই ভাই। একটি সঠিক ও সত্য কথাই তিনি বলেছেন। কলি যুগ, সত্য ভাষণের বড় দুর্ভিক্ষ চলছে। তাই একটু আধটু সত্য পেলেই মানুষ পাথরের ওপর সেটা লিখে রাখে। কিন্তু সেই সত্য ভাষণের পর থেকে বাংলাদেশের মানুষ বড়ই এক ধাঁধার মধ্যে আছে। দুই ভাইয়ের মধ্যে সিনিয়র কে, অর্থাৎ বড় ভাই কে, জামায়াত নাকি বিএনপি। সত্য ভাষণের মধ্যে এ কথাটি সেদিন পরিষ্কার হয়নি। জন্মের বছর তারিখ ধরলে জামায়াত অনেক সিনিয়র। কারণ, জামায়াত নামের এ দলটির জন্ম হয়েছে ১৯৪১ সালে। তারপর ভারত ভাগ এবং পাকিস্তান দ্বিখন্ডিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দেশে একই নামে অবস্থান নিয়েছে। যেমন, জামায়াত-ই-হিন্দ, জামায়াত ইসলাম পাকিস্তান এবং জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মানুষের ব্যাপক সমালোচনা এবং নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধের সুবিধার জন্য ২০০৮ সালে তারা নামটা একটু উল্টিয়ে লিখছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম। জামায়াত অত্যন্ত ধূর্ত তা সবারই জানা। পবিত্র ইসলাম ধর্মের অপব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য তাদের জুড়ি আর দ্বিতীয়টি নেই। গনিমতের মাল বলে একাত্তরে প্রায় দুই-তিন লাখ বাঙালি নারীকে তারা পাকিস্তানি সেনা সদস্যের হাতে তুলে দেয়। এত বড় অধর্মে খোদার আরশ কেঁপে ওঠাই স্বাভাবিক। যার জন্য মাত্র ৯ মাসের মাথায় লজ্জাজনক পরাজয়ের পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানোর সময় গাদ্দার আখ্যায়িত করে জামায়াত ও তার সব সহযোগীকে ফেলে যায়। এরপরও তাদের শিক্ষা হয়নি। ধূর্ত জামায়াত ধর্মকে সামনে রেখে তার আড়ালে সব অপকর্ম করে, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। জামায়াতের মতে আহম্মদীয়রা মুসলমান নয়।

১৯৫৩ সালে করাচিতে প্রায় ৫০ হাজার আহম্মদীয় সম্প্রদায়ের মুসলমানকে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী হত্যা করে। তাতে জামায়াতের গুরু মওদুদির ফাঁসির আদেশ হয়। কিন্তু সৌদি আরবের কৃপায় সেবার তিনি বেঁচে যান। ইসলাম ধর্মের নামে ধূর্তামি বাংলাদেশে যেন তারা করতে না পারে তার জন্য ১৯৭২ সালে সাংবিধানিকভাবে তাদের রাজনীতিকে বিদায় করে দেওয়া হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে প্রথম সামরিক প্রশাসক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে ওইসব মৌলিক আদর্শ বাতিল, জামায়াতকে পুনরুদ্ধার এবং বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। কিন্তু জামায়াতের কোনো পরিবর্তন হয়নি। তারা পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের এজেন্ডা অনুসারে বাংলাদেশে রাজনীতি করছে। এই কথার প্রমাণ পাওয়া যায় যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের ফাঁসির সময়ে, যখন পাকিস্তানি পার্লামেন্ট প্রস্তাব গ্রহণ ও ঘোষণা দেয় এই মর্মে যে, পাকিস্তানি লোকজনকে বেছে বেছে বাংলাদেশে ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে। শোক প্রস্তাবসহ তারা গায়েবি জানাজাও পড়েছে। বাংলাদেশি জামায়াতের পক্ষ থেকে এর কোনো প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, ছয় দফা, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অসহযোগ আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়, বাহাত্তরের সংবিধান ইত্যাদি সবকিছু এবং তার অনুঘটক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। ওইসব ঘটনাবলি ও বঙ্গবন্ধুর নাম জামায়াতের গায়ে জ্বালা ধরায় এবং তাদের এক নম্বর শত্রু। এ কথা প্রমাণ করার জন্য নতুন করে যুক্তি উত্থাপনের প্রয়োজন নেই, সবাই তো জানেন। উপরে উল্লিখিত ঘটনাবলি এবং তার থেকে উৎপন্ন হওয়া আদর্শ বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতিসহ সব অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়াই জামায়াতের মূল প্রধান এজেন্ডা। এটা করতে পারলেই একাত্তরের পরাজয়ের পরিপূর্ণ প্রতিশোধ নেওয়া যায়। ১৯৭৫ সালের পর, ১৯৯১-১৯৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে উপরোক্ত বিষয়াদি, উপাদান ও ঘটনাবলি বাংলাদেশের রাষ্ট্র রাজনীতিসহ সব অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়ার চেষ্টা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে, যা সবাই দেখেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। ১৯৭৮ সালে জন্ম নেওয়া সম্পূর্ণ একটি নতুন রাজনৈতিক দল, তাদের তো উপরোক্ত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সম্পর্কিত বিষয়াদি, উপাদান ও ঘটনাবলির সঙ্গে কোনোরকম শত্রুতা ও সংঘাত থাকার কথা নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তো বিএনপির কোনো ক্ষতি করেনি, তিনি ১৯৭৫ সালে নিহত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রনীতি, রাজনীতি ও সংগ্রামে জামায়াত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুতরাং জামায়াতের প্রচ- ক্ষোভ থাকা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ দেখে আসছে এগুলোর প্রতি জামায়াতের চেয়েও বিএনপির ক্ষোভ আরও বেশি। তারা জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রসহ মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা অর্জনের পিছনে নজিরবিহীন ভিত্তি তৈরির সব উপাদান ও ঘটনাবলিকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে। তাহলে জামায়াত আর বিএনপির লক্ষ্য-উদ্দেশের মধ্যে পার্থক্য কোথায় থাকে। বিএনপির সমর্থক ও ভোটার বেশি। জামায়াত যেমন ধর্মের আড়ালে সব করে, তেমনি বিএনপিও জিয়াউর রহমান স্বল্প কিছু পদস্খলিত মুক্তিযোদ্ধার আড়ালে কাজ করে বিধায় অনেক মানুষ, যারা আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী, তারা অন্য কোনো উপযুক্ত বিকল্প প্ল্যাটফরম না পেয়ে বিএনপিতে আশ্রয় নিয়েছে। অনেকে আবার অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে সব পক্ষকে একই দাঁড়িপাল্লায় মাপে। নাম নয়, ফলেই বৃক্ষের পরিচয়। জামায়াতের বিকল্প দলের মুখোশ ক্রমশই মানুষের কাছে স্পষ্ট হওয়াতে এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতকে নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার চরম ব্যর্থতার চিত্রসহ ২০০৯ সাল থেকে একের পর এক হিমালয়সম রাজনৈতিক ব্লান্ডার এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির বাস্তবতার সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ হওয়ায় জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও বিএনপি আজ কোমর ভাঙা দলে পরিণত হয়েছে। নিজেদের কর্মের হিসাব দেশের জনগণ কখন চেয়ে বসে তার ভয়ে বড় বড় নেতারা নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। নৈতিক সাহস বলতে কিছু নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে প্রায়ই বলা হয় ক্ষমতাসীন দল তাদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে চাইছে। এ কথা কতটুকু সঠিক সে বিতর্কে না গিয়ে বলা যায়, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণের ঘটনা এবং টঙ্গীর আহসানউল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজউদ্দিন, খুলনার মুনজুরুল ইসলাম ও সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়ার মতো জনপ্রিয় মেধাবী জনপ্রতিনিধি যে রকমভাবে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে প্রতিহিংসার রাজনীতির শিকার হয়েছেন সে রকম ঘটনা থেকে গত প্রায় ১২ বছর বাংলাদেশ মুক্ত আছে। সরকার মিটিং-মিছিল করতে দিচ্ছে না বলেও বিএনপির অভিযোগ আছে। এই অভিযোগের মধ্যে সত্য-অসত্য, দুটোই থাকতে পারে। কিন্তু ২০১৫ সালের প্রথম দিকে অবরোধের নামে প্রায় তিন মাস জ্বালাও পোড়াও, নিরীহ মানুষ হত্যা এবং তার আগে ২০১৩-২০১৪ সালে জামায়াতের সঙ্গে এক হয়ে দেশব্যাপী তা-ব চালানোর সময় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পুড়িয়ে দেওয়া ও কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারকে হত্যাসহ যেসব ঘটনা ঘটেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জননিরাপত্তা বিঘেœর আশঙ্কায় যদি কখনো কখনো বিধিনিষেধ আরোপ করে তাহলে সেটিকে কি অযৌক্তিক বলা যায়। নিজেদের ভুল, ব্যর্থতা ও অক্ষমতার জন্য প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করে কোনো লাভ হয় না। তাতে নিজেদের দুর্বলতা আরও বেশি প্রকাশ পায়। জামায়াতের প্রতি বিএনপির দুর্বলতা ও নির্ভরতার দুটি উদাহরণ দিই। ১৯৭৮ সালে জামায়াত নেতা গোলাম আযম পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন চালু রেখে বাংলাদেশে এলেন এবং তখন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেই অনুমতি দিলেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়া জরুরি আইনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কারাগার থেকে মুক্তি পান। মুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য কোনো আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে এবং বিএনপির অন্যান্য সিনিয়র নেতার সঙ্গে দেখা হওয়ার আগেই জামায়াত নেতা নিজামী ও মুজাহিদের সঙ্গে সেনানিবাসের মইনুল রোডের বাসায় দীর্ঘ রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। তাতে কি প্রমাণ হয় না, বিএনপির সিনিয়র নেতারা নয়, জামায়াতই বিএনপি নেত্রীকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।

একাত্তরের ভূমিকা যুদ্ধাপরাধ, পাকিস্তানের সঙ্গে এখনো সংযোগ এবং ওয়াহাবিতন্ত্রের উগ্রবাদী মতাদর্শের কারণে বাংলাদেশে আগামী দিনে জামায়াতের পক্ষে স্বতন্ত্রভাবে রাজনীতি করা কঠিন হবে। কিন্তু তাদের বিশাল ক্যাডার বাহিনী রয়েছে, যা বিএনপি বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। ইতিপূর্বে দেখা গেছে বিএনপির মিটিং-মিছিলের অগ্রভাগে সব সময় জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী থেকেছে। এখন দুই দলই কোণঠাসা ও কোমর ভাঙা অবস্থায় বসে আছে। বিএনপি জামায়াত থেকে বোধহয় দূরে আছে, এক সময়ে এরকম মনে হয়েছে। কিন্তু ১৪ জানুয়ারিতে ঢাকার প্রেস ক্লাবে একসঙ্গে বসে ঘোষণা দেওয়া শুনে মনে হচ্ছে তারা একে অপরকে ছেড়ে চলতে পারবে না সুতরাং কে কার ওপর ভর করে প্রথমে দাঁড়াবে এবং তারপর অন্যজনকে টেনে তুলবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৬ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন