শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিএনপি-জামায়াত কে কার ওপর ভর করে দাঁড়াতে চাচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াত কে কার ওপর ভর করে দাঁড়াতে চাচ্ছে

জামায়াত-বিএনপি দুটি পৃথক রাজনৈতিক দল। রাজনীতির মাঠে দুটো দলই এখন কোমর ভাঙা আহত বাঘিনীর মতো মাঝেমধ্যে হুঙ্কার দিয়ে মানুষকে জানিয়ে রাখছে তারা এখনো আছে। বহুদিন পর গত ১৪ জানুয়ারি ঢাকার প্রেস ক্লাবে জামায়াত-বিএনপি যৌথ আলোচনা সভায় ঘোষণা দেয় তারা একসঙ্গে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতন্ত্র উদ্ধার করবে। এতদিন অন্তরে নয়, বাহ্যত দূরে দূরে থাকলেও এখন হয়তো বুঝতে পারছে উপায় নেই, দুই দলের কারও পক্ষেই একা দাঁড়ানোর রাজনৈতিক শক্তি আর অবশিষ্ট নেই। সন্ত্রাস আর জঙ্গি তৎপরতায় সব নিঃশেষ হয়ে গেছে। তাই ১৪ জানুয়ারির ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে উৎসুক মানুষ বোঝার চেষ্টা করছে দুই দলের কে কার ওপর ভর করে আবার দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। তবে এ নিয়ে বাইরের কারও বলার কিছু নেই। কারণ বিএনপির সুপ্রিম লিডার বলেছেন, খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো নয়, তারা দুই দল এক মায়ের পেটের দুই ভাই। একটি সঠিক ও সত্য কথাই তিনি বলেছেন। কলি যুগ, সত্য ভাষণের বড় দুর্ভিক্ষ চলছে। তাই একটু আধটু সত্য পেলেই মানুষ পাথরের ওপর সেটা লিখে রাখে। কিন্তু সেই সত্য ভাষণের পর থেকে বাংলাদেশের মানুষ বড়ই এক ধাঁধার মধ্যে আছে। দুই ভাইয়ের মধ্যে সিনিয়র কে, অর্থাৎ বড় ভাই কে, জামায়াত নাকি বিএনপি। সত্য ভাষণের মধ্যে এ কথাটি সেদিন পরিষ্কার হয়নি। জন্মের বছর তারিখ ধরলে জামায়াত অনেক সিনিয়র। কারণ, জামায়াত নামের এ দলটির জন্ম হয়েছে ১৯৪১ সালে। তারপর ভারত ভাগ এবং পাকিস্তান দ্বিখন্ডিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দেশে একই নামে অবস্থান নিয়েছে। যেমন, জামায়াত-ই-হিন্দ, জামায়াত ইসলাম পাকিস্তান এবং জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মানুষের ব্যাপক সমালোচনা এবং নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধের সুবিধার জন্য ২০০৮ সালে তারা নামটা একটু উল্টিয়ে লিখছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম। জামায়াত অত্যন্ত ধূর্ত তা সবারই জানা। পবিত্র ইসলাম ধর্মের অপব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য তাদের জুড়ি আর দ্বিতীয়টি নেই। গনিমতের মাল বলে একাত্তরে প্রায় দুই-তিন লাখ বাঙালি নারীকে তারা পাকিস্তানি সেনা সদস্যের হাতে তুলে দেয়। এত বড় অধর্মে খোদার আরশ কেঁপে ওঠাই স্বাভাবিক। যার জন্য মাত্র ৯ মাসের মাথায় লজ্জাজনক পরাজয়ের পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানোর সময় গাদ্দার আখ্যায়িত করে জামায়াত ও তার সব সহযোগীকে ফেলে যায়। এরপরও তাদের শিক্ষা হয়নি। ধূর্ত জামায়াত ধর্মকে সামনে রেখে তার আড়ালে সব অপকর্ম করে, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। জামায়াতের মতে আহম্মদীয়রা মুসলমান নয়।

১৯৫৩ সালে করাচিতে প্রায় ৫০ হাজার আহম্মদীয় সম্প্রদায়ের মুসলমানকে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী হত্যা করে। তাতে জামায়াতের গুরু মওদুদির ফাঁসির আদেশ হয়। কিন্তু সৌদি আরবের কৃপায় সেবার তিনি বেঁচে যান। ইসলাম ধর্মের নামে ধূর্তামি বাংলাদেশে যেন তারা করতে না পারে তার জন্য ১৯৭২ সালে সাংবিধানিকভাবে তাদের রাজনীতিকে বিদায় করে দেওয়া হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে প্রথম সামরিক প্রশাসক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে ওইসব মৌলিক আদর্শ বাতিল, জামায়াতকে পুনরুদ্ধার এবং বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। কিন্তু জামায়াতের কোনো পরিবর্তন হয়নি। তারা পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের এজেন্ডা অনুসারে বাংলাদেশে রাজনীতি করছে। এই কথার প্রমাণ পাওয়া যায় যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের ফাঁসির সময়ে, যখন পাকিস্তানি পার্লামেন্ট প্রস্তাব গ্রহণ ও ঘোষণা দেয় এই মর্মে যে, পাকিস্তানি লোকজনকে বেছে বেছে বাংলাদেশে ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে। শোক প্রস্তাবসহ তারা গায়েবি জানাজাও পড়েছে। বাংলাদেশি জামায়াতের পক্ষ থেকে এর কোনো প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, ছয় দফা, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অসহযোগ আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়, বাহাত্তরের সংবিধান ইত্যাদি সবকিছু এবং তার অনুঘটক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। ওইসব ঘটনাবলি ও বঙ্গবন্ধুর নাম জামায়াতের গায়ে জ্বালা ধরায় এবং তাদের এক নম্বর শত্রু। এ কথা প্রমাণ করার জন্য নতুন করে যুক্তি উত্থাপনের প্রয়োজন নেই, সবাই তো জানেন। উপরে উল্লিখিত ঘটনাবলি এবং তার থেকে উৎপন্ন হওয়া আদর্শ বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতিসহ সব অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়াই জামায়াতের মূল প্রধান এজেন্ডা। এটা করতে পারলেই একাত্তরের পরাজয়ের পরিপূর্ণ প্রতিশোধ নেওয়া যায়। ১৯৭৫ সালের পর, ১৯৯১-১৯৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে উপরোক্ত বিষয়াদি, উপাদান ও ঘটনাবলি বাংলাদেশের রাষ্ট্র রাজনীতিসহ সব অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়ার চেষ্টা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে, যা সবাই দেখেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। ১৯৭৮ সালে জন্ম নেওয়া সম্পূর্ণ একটি নতুন রাজনৈতিক দল, তাদের তো উপরোক্ত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সম্পর্কিত বিষয়াদি, উপাদান ও ঘটনাবলির সঙ্গে কোনোরকম শত্রুতা ও সংঘাত থাকার কথা নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তো বিএনপির কোনো ক্ষতি করেনি, তিনি ১৯৭৫ সালে নিহত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রনীতি, রাজনীতি ও সংগ্রামে জামায়াত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুতরাং জামায়াতের প্রচ- ক্ষোভ থাকা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ দেখে আসছে এগুলোর প্রতি জামায়াতের চেয়েও বিএনপির ক্ষোভ আরও বেশি। তারা জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রসহ মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা অর্জনের পিছনে নজিরবিহীন ভিত্তি তৈরির সব উপাদান ও ঘটনাবলিকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে। তাহলে জামায়াত আর বিএনপির লক্ষ্য-উদ্দেশের মধ্যে পার্থক্য কোথায় থাকে। বিএনপির সমর্থক ও ভোটার বেশি। জামায়াত যেমন ধর্মের আড়ালে সব করে, তেমনি বিএনপিও জিয়াউর রহমান স্বল্প কিছু পদস্খলিত মুক্তিযোদ্ধার আড়ালে কাজ করে বিধায় অনেক মানুষ, যারা আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী, তারা অন্য কোনো উপযুক্ত বিকল্প প্ল্যাটফরম না পেয়ে বিএনপিতে আশ্রয় নিয়েছে। অনেকে আবার অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে সব পক্ষকে একই দাঁড়িপাল্লায় মাপে। নাম নয়, ফলেই বৃক্ষের পরিচয়। জামায়াতের বিকল্প দলের মুখোশ ক্রমশই মানুষের কাছে স্পষ্ট হওয়াতে এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতকে নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার চরম ব্যর্থতার চিত্রসহ ২০০৯ সাল থেকে একের পর এক হিমালয়সম রাজনৈতিক ব্লান্ডার এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির বাস্তবতার সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ হওয়ায় জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও বিএনপি আজ কোমর ভাঙা দলে পরিণত হয়েছে। নিজেদের কর্মের হিসাব দেশের জনগণ কখন চেয়ে বসে তার ভয়ে বড় বড় নেতারা নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। নৈতিক সাহস বলতে কিছু নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে প্রায়ই বলা হয় ক্ষমতাসীন দল তাদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে চাইছে। এ কথা কতটুকু সঠিক সে বিতর্কে না গিয়ে বলা যায়, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণের ঘটনা এবং টঙ্গীর আহসানউল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজউদ্দিন, খুলনার মুনজুরুল ইসলাম ও সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়ার মতো জনপ্রিয় মেধাবী জনপ্রতিনিধি যে রকমভাবে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে প্রতিহিংসার রাজনীতির শিকার হয়েছেন সে রকম ঘটনা থেকে গত প্রায় ১২ বছর বাংলাদেশ মুক্ত আছে। সরকার মিটিং-মিছিল করতে দিচ্ছে না বলেও বিএনপির অভিযোগ আছে। এই অভিযোগের মধ্যে সত্য-অসত্য, দুটোই থাকতে পারে। কিন্তু ২০১৫ সালের প্রথম দিকে অবরোধের নামে প্রায় তিন মাস জ্বালাও পোড়াও, নিরীহ মানুষ হত্যা এবং তার আগে ২০১৩-২০১৪ সালে জামায়াতের সঙ্গে এক হয়ে দেশব্যাপী তা-ব চালানোর সময় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পুড়িয়ে দেওয়া ও কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারকে হত্যাসহ যেসব ঘটনা ঘটেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জননিরাপত্তা বিঘেœর আশঙ্কায় যদি কখনো কখনো বিধিনিষেধ আরোপ করে তাহলে সেটিকে কি অযৌক্তিক বলা যায়। নিজেদের ভুল, ব্যর্থতা ও অক্ষমতার জন্য প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করে কোনো লাভ হয় না। তাতে নিজেদের দুর্বলতা আরও বেশি প্রকাশ পায়। জামায়াতের প্রতি বিএনপির দুর্বলতা ও নির্ভরতার দুটি উদাহরণ দিই। ১৯৭৮ সালে জামায়াত নেতা গোলাম আযম পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন চালু রেখে বাংলাদেশে এলেন এবং তখন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেই অনুমতি দিলেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়া জরুরি আইনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কারাগার থেকে মুক্তি পান। মুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য কোনো আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে এবং বিএনপির অন্যান্য সিনিয়র নেতার সঙ্গে দেখা হওয়ার আগেই জামায়াত নেতা নিজামী ও মুজাহিদের সঙ্গে সেনানিবাসের মইনুল রোডের বাসায় দীর্ঘ রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। তাতে কি প্রমাণ হয় না, বিএনপির সিনিয়র নেতারা নয়, জামায়াতই বিএনপি নেত্রীকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।

একাত্তরের ভূমিকা যুদ্ধাপরাধ, পাকিস্তানের সঙ্গে এখনো সংযোগ এবং ওয়াহাবিতন্ত্রের উগ্রবাদী মতাদর্শের কারণে বাংলাদেশে আগামী দিনে জামায়াতের পক্ষে স্বতন্ত্রভাবে রাজনীতি করা কঠিন হবে। কিন্তু তাদের বিশাল ক্যাডার বাহিনী রয়েছে, যা বিএনপি বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। ইতিপূর্বে দেখা গেছে বিএনপির মিটিং-মিছিলের অগ্রভাগে সব সময় জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী থেকেছে। এখন দুই দলই কোণঠাসা ও কোমর ভাঙা অবস্থায় বসে আছে। বিএনপি জামায়াত থেকে বোধহয় দূরে আছে, এক সময়ে এরকম মনে হয়েছে। কিন্তু ১৪ জানুয়ারিতে ঢাকার প্রেস ক্লাবে একসঙ্গে বসে ঘোষণা দেওয়া শুনে মনে হচ্ছে তারা একে অপরকে ছেড়ে চলতে পারবে না সুতরাং কে কার ওপর ভর করে প্রথমে দাঁড়াবে এবং তারপর অন্যজনকে টেনে তুলবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে