শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিএনপি-জামায়াত কে কার ওপর ভর করে দাঁড়াতে চাচ্ছে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াত কে কার ওপর ভর করে দাঁড়াতে চাচ্ছে

জামায়াত-বিএনপি দুটি পৃথক রাজনৈতিক দল। রাজনীতির মাঠে দুটো দলই এখন কোমর ভাঙা আহত বাঘিনীর মতো মাঝেমধ্যে হুঙ্কার দিয়ে মানুষকে জানিয়ে রাখছে তারা এখনো আছে। বহুদিন পর গত ১৪ জানুয়ারি ঢাকার প্রেস ক্লাবে জামায়াত-বিএনপি যৌথ আলোচনা সভায় ঘোষণা দেয় তারা একসঙ্গে বাংলাদেশের রাজনীতিতে গণতন্ত্র উদ্ধার করবে। এতদিন অন্তরে নয়, বাহ্যত দূরে দূরে থাকলেও এখন হয়তো বুঝতে পারছে উপায় নেই, দুই দলের কারও পক্ষেই একা দাঁড়ানোর রাজনৈতিক শক্তি আর অবশিষ্ট নেই। সন্ত্রাস আর জঙ্গি তৎপরতায় সব নিঃশেষ হয়ে গেছে। তাই ১৪ জানুয়ারির ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে উৎসুক মানুষ বোঝার চেষ্টা করছে দুই দলের কে কার ওপর ভর করে আবার দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। তবে এ নিয়ে বাইরের কারও বলার কিছু নেই। কারণ বিএনপির সুপ্রিম লিডার বলেছেন, খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো নয়, তারা দুই দল এক মায়ের পেটের দুই ভাই। একটি সঠিক ও সত্য কথাই তিনি বলেছেন। কলি যুগ, সত্য ভাষণের বড় দুর্ভিক্ষ চলছে। তাই একটু আধটু সত্য পেলেই মানুষ পাথরের ওপর সেটা লিখে রাখে। কিন্তু সেই সত্য ভাষণের পর থেকে বাংলাদেশের মানুষ বড়ই এক ধাঁধার মধ্যে আছে। দুই ভাইয়ের মধ্যে সিনিয়র কে, অর্থাৎ বড় ভাই কে, জামায়াত নাকি বিএনপি। সত্য ভাষণের মধ্যে এ কথাটি সেদিন পরিষ্কার হয়নি। জন্মের বছর তারিখ ধরলে জামায়াত অনেক সিনিয়র। কারণ, জামায়াত নামের এ দলটির জন্ম হয়েছে ১৯৪১ সালে। তারপর ভারত ভাগ এবং পাকিস্তান দ্বিখন্ডিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দেশে একই নামে অবস্থান নিয়েছে। যেমন, জামায়াত-ই-হিন্দ, জামায়াত ইসলাম পাকিস্তান এবং জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মানুষের ব্যাপক সমালোচনা এবং নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধের সুবিধার জন্য ২০০৮ সালে তারা নামটা একটু উল্টিয়ে লিখছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম। জামায়াত অত্যন্ত ধূর্ত তা সবারই জানা। পবিত্র ইসলাম ধর্মের অপব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য তাদের জুড়ি আর দ্বিতীয়টি নেই। গনিমতের মাল বলে একাত্তরে প্রায় দুই-তিন লাখ বাঙালি নারীকে তারা পাকিস্তানি সেনা সদস্যের হাতে তুলে দেয়। এত বড় অধর্মে খোদার আরশ কেঁপে ওঠাই স্বাভাবিক। যার জন্য মাত্র ৯ মাসের মাথায় লজ্জাজনক পরাজয়ের পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানোর সময় গাদ্দার আখ্যায়িত করে জামায়াত ও তার সব সহযোগীকে ফেলে যায়। এরপরও তাদের শিক্ষা হয়নি। ধূর্ত জামায়াত ধর্মকে সামনে রেখে তার আড়ালে সব অপকর্ম করে, যে কথা একটু আগেই উল্লেখ করেছি। জামায়াতের মতে আহম্মদীয়রা মুসলমান নয়।

১৯৫৩ সালে করাচিতে প্রায় ৫০ হাজার আহম্মদীয় সম্প্রদায়ের মুসলমানকে জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী হত্যা করে। তাতে জামায়াতের গুরু মওদুদির ফাঁসির আদেশ হয়। কিন্তু সৌদি আরবের কৃপায় সেবার তিনি বেঁচে যান। ইসলাম ধর্মের নামে ধূর্তামি বাংলাদেশে যেন তারা করতে না পারে তার জন্য ১৯৭২ সালে সাংবিধানিকভাবে তাদের রাজনীতিকে বিদায় করে দেওয়া হয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে প্রথম সামরিক প্রশাসক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে ওইসব মৌলিক আদর্শ বাতিল, জামায়াতকে পুনরুদ্ধার এবং বাংলাদেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। কিন্তু জামায়াতের কোনো পরিবর্তন হয়নি। তারা পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের এজেন্ডা অনুসারে বাংলাদেশে রাজনীতি করছে। এই কথার প্রমাণ পাওয়া যায় যুদ্ধাপরাধী জামায়াত নেতাদের ফাঁসির সময়ে, যখন পাকিস্তানি পার্লামেন্ট প্রস্তাব গ্রহণ ও ঘোষণা দেয় এই মর্মে যে, পাকিস্তানি লোকজনকে বেছে বেছে বাংলাদেশে ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে। শোক প্রস্তাবসহ তারা গায়েবি জানাজাও পড়েছে। বাংলাদেশি জামায়াতের পক্ষ থেকে এর কোনো প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রাম, ছয় দফা, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মার্চ মাসের অসহযোগ আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়, বাহাত্তরের সংবিধান ইত্যাদি সবকিছু এবং তার অনুঘটক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। ওইসব ঘটনাবলি ও বঙ্গবন্ধুর নাম জামায়াতের গায়ে জ্বালা ধরায় এবং তাদের এক নম্বর শত্রু। এ কথা প্রমাণ করার জন্য নতুন করে যুক্তি উত্থাপনের প্রয়োজন নেই, সবাই তো জানেন। উপরে উল্লিখিত ঘটনাবলি এবং তার থেকে উৎপন্ন হওয়া আদর্শ বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও রাজনীতিসহ সব অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়াই জামায়াতের মূল প্রধান এজেন্ডা। এটা করতে পারলেই একাত্তরের পরাজয়ের পরিপূর্ণ প্রতিশোধ নেওয়া যায়। ১৯৭৫ সালের পর, ১৯৯১-১৯৯৬ এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে উপরোক্ত বিষয়াদি, উপাদান ও ঘটনাবলি বাংলাদেশের রাষ্ট্র রাজনীতিসহ সব অঙ্গন থেকে বিদায় করে দেওয়ার চেষ্টা বিএনপির হাত ধরে হয়েছে, যা সবাই দেখেছে এবং তার দালিলিক প্রমাণও রয়েছে। ১৯৭৮ সালে জন্ম নেওয়া সম্পূর্ণ একটি নতুন রাজনৈতিক দল, তাদের তো উপরোক্ত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সম্পর্কিত বিষয়াদি, উপাদান ও ঘটনাবলির সঙ্গে কোনোরকম শত্রুতা ও সংঘাত থাকার কথা নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তো বিএনপির কোনো ক্ষতি করেনি, তিনি ১৯৭৫ সালে নিহত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্রনীতি, রাজনীতি ও সংগ্রামে জামায়াত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুতরাং জামায়াতের প্রচ- ক্ষোভ থাকা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ দেখে আসছে এগুলোর প্রতি জামায়াতের চেয়েও বিএনপির ক্ষোভ আরও বেশি। তারা জাতির পিতাকে স্বীকার করে না, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রসহ মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা অর্জনের পিছনে নজিরবিহীন ভিত্তি তৈরির সব উপাদান ও ঘটনাবলিকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে। তাহলে জামায়াত আর বিএনপির লক্ষ্য-উদ্দেশের মধ্যে পার্থক্য কোথায় থাকে। বিএনপির সমর্থক ও ভোটার বেশি। জামায়াত যেমন ধর্মের আড়ালে সব করে, তেমনি বিএনপিও জিয়াউর রহমান স্বল্প কিছু পদস্খলিত মুক্তিযোদ্ধার আড়ালে কাজ করে বিধায় অনেক মানুষ, যারা আওয়ামী লীগের ঘোর বিরোধী, তারা অন্য কোনো উপযুক্ত বিকল্প প্ল্যাটফরম না পেয়ে বিএনপিতে আশ্রয় নিয়েছে। অনেকে আবার অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে সব পক্ষকে একই দাঁড়িপাল্লায় মাপে। নাম নয়, ফলেই বৃক্ষের পরিচয়। জামায়াতের বিকল্প দলের মুখোশ ক্রমশই মানুষের কাছে স্পষ্ট হওয়াতে এবং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতকে নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার চরম ব্যর্থতার চিত্রসহ ২০০৯ সাল থেকে একের পর এক হিমালয়সম রাজনৈতিক ব্লান্ডার এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির বাস্তবতার সঙ্গে তাল মেলাতে ব্যর্থ হওয়ায় জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও বিএনপি আজ কোমর ভাঙা দলে পরিণত হয়েছে। নিজেদের কর্মের হিসাব দেশের জনগণ কখন চেয়ে বসে তার ভয়ে বড় বড় নেতারা নীরব নিস্তব্ধ হয়ে আছে। নৈতিক সাহস বলতে কিছু নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে প্রায়ই বলা হয় ক্ষমতাসীন দল তাদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে চাইছে। এ কথা কতটুকু সঠিক সে বিতর্কে না গিয়ে বলা যায়, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণের ঘটনা এবং টঙ্গীর আহসানউল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজউদ্দিন, খুলনার মুনজুরুল ইসলাম ও সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়ার মতো জনপ্রিয় মেধাবী জনপ্রতিনিধি যে রকমভাবে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে প্রতিহিংসার রাজনীতির শিকার হয়েছেন সে রকম ঘটনা থেকে গত প্রায় ১২ বছর বাংলাদেশ মুক্ত আছে। সরকার মিটিং-মিছিল করতে দিচ্ছে না বলেও বিএনপির অভিযোগ আছে। এই অভিযোগের মধ্যে সত্য-অসত্য, দুটোই থাকতে পারে। কিন্তু ২০১৫ সালের প্রথম দিকে অবরোধের নামে প্রায় তিন মাস জ্বালাও পোড়াও, নিরীহ মানুষ হত্যা এবং তার আগে ২০১৩-২০১৪ সালে জামায়াতের সঙ্গে এক হয়ে দেশব্যাপী তা-ব চালানোর সময় চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পুড়িয়ে দেওয়া ও কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারকে হত্যাসহ যেসব ঘটনা ঘটেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জননিরাপত্তা বিঘেœর আশঙ্কায় যদি কখনো কখনো বিধিনিষেধ আরোপ করে তাহলে সেটিকে কি অযৌক্তিক বলা যায়। নিজেদের ভুল, ব্যর্থতা ও অক্ষমতার জন্য প্রতিপক্ষকে দোষারোপ করে কোনো লাভ হয় না। তাতে নিজেদের দুর্বলতা আরও বেশি প্রকাশ পায়। জামায়াতের প্রতি বিএনপির দুর্বলতা ও নির্ভরতার দুটি উদাহরণ দিই। ১৯৭৮ সালে জামায়াত নেতা গোলাম আযম পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন চালু রেখে বাংলাদেশে এলেন এবং তখন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সেই অনুমতি দিলেন। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বেগম খালেদা জিয়া জরুরি আইনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কারাগার থেকে মুক্তি পান। মুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য কোনো আনুষ্ঠানিক বৈঠকের আগে এবং বিএনপির অন্যান্য সিনিয়র নেতার সঙ্গে দেখা হওয়ার আগেই জামায়াত নেতা নিজামী ও মুজাহিদের সঙ্গে সেনানিবাসের মইনুল রোডের বাসায় দীর্ঘ রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। তাতে কি প্রমাণ হয় না, বিএনপির সিনিয়র নেতারা নয়, জামায়াতই বিএনপি নেত্রীকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।

একাত্তরের ভূমিকা যুদ্ধাপরাধ, পাকিস্তানের সঙ্গে এখনো সংযোগ এবং ওয়াহাবিতন্ত্রের উগ্রবাদী মতাদর্শের কারণে বাংলাদেশে আগামী দিনে জামায়াতের পক্ষে স্বতন্ত্রভাবে রাজনীতি করা কঠিন হবে। কিন্তু তাদের বিশাল ক্যাডার বাহিনী রয়েছে, যা বিএনপি বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। ইতিপূর্বে দেখা গেছে বিএনপির মিটিং-মিছিলের অগ্রভাগে সব সময় জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী থেকেছে। এখন দুই দলই কোণঠাসা ও কোমর ভাঙা অবস্থায় বসে আছে। বিএনপি জামায়াত থেকে বোধহয় দূরে আছে, এক সময়ে এরকম মনে হয়েছে। কিন্তু ১৪ জানুয়ারিতে ঢাকার প্রেস ক্লাবে একসঙ্গে বসে ঘোষণা দেওয়া শুনে মনে হচ্ছে তারা একে অপরকে ছেড়ে চলতে পারবে না সুতরাং কে কার ওপর ভর করে প্রথমে দাঁড়াবে এবং তারপর অন্যজনকে টেনে তুলবে সেটাই এখন দেখার বিষয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

১২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা