শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কাজী আরেফ আহমেদ স্মরণে

রওশন জাহান সাথী
প্রিন্ট ভার্সন
কাজী আরেফ আহমেদ স্মরণে

কাজী আরেফ আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম রূপকার। এ বছর তার ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়ার কালিদাসপুর স্কুলমাঠে জনসভা চলাকালে তাঁকে হত্যা করা হয়। পূর্ব পাকিস্তান যখন শোষণ-বঞ্চনা-নির্যাতনে জর্জরিত-দিশাহারা তখন ষাট ও সত্তর দশকের তরুণরা মাতৃভাষা, মাতৃভূমি ও বাঙালির স্বার্থ রক্ষায় নিবেদিত হয়েছিল আপসহীন লড়াইয়ে, আত্মোৎসর্গের প্রতিজ্ঞা উৎসারিত হয়েছিল তাদের হৃদয় থেকে। এমন অনন্য তরুণদের একজন ছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ।

রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুযায়ী কর্মসূচি প্রণয়ন ও তা সফলভাবে মাঠের আন্দোলনে পরিণত করা তীব্র ধীশক্তির বিষয়। দূরদর্শী কাজী আরেফ ছিলেন এ কাজে সিদ্ধহস্ত। সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রবণতা যেমন তাঁর ছিল, তেমনি সাময়িক ব্যর্থতায় পিছিয়ে না যাওয়ার অনড় মনোভাবও ছিল। কার্ল মার্কসের ঐক্য-দ্বন্দ্ব-ঐক্যের সূত্রেই তিনি আস্থা রেখেছেন বরাবর।

বাঙালির জাতীয় রাষ্ট্র নামের যে বইটি অসমাপ্ত পা-ুলিপির ওপর ভিত্তি করে প্রকাশিত হয়েছে তাতে তৎকালীন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ জানা যায়। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসন-শোষণ-বঞ্চনার সেই কালে বাঙালির জাতীয় পরিচয় রক্ষায় তৎপর ছাত্রলীগের ভূমিকা সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৬৬ সালের ৪ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ তথা জাতীয়তাবাদী প্রগতিশীল ছাত্রসমাজের উদ্যোগে সর্বস্তরে বাংলা প্রচলনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। ছাত্রলীগের এমন কর্মসূচির প্রভাবে গাড়ির নম্বর, বাড়ির নামফলক, দোকানের সাইনবোর্ড বাংলায় লেখার সচেতনতা তৈরি হয়। পোস্ট অফিসের বদলে ডাকঘর, রোল নম্বরকে ক্রমিক মান, ক্লাস রুমকে শ্রেণিকক্ষ লেখার প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে চোখে পড়তে থাকে। বাংলা ভাষাকে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার এ প্রচেষ্টার একজন সংগঠক ছিলেন কাজী আরেফ। তিনি তখন ঢাকা শহর ছাত্রলীগের সভাপতি।

বাঙালির মুক্তিসনদ ছয় দফা উত্থাপিত হয় ১৯৬৬ সালে। কিন্তু তা আগে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উত্থাপিত হয়নি। পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক মুদ্রা, বৈদেশিক মুদ্রার নিয়ন্ত্রণ, আধাসামরিক বাহিনী প্রদান ইত্যাদি দফাসংবলিত ছয় দফা দাবি যদি তৎকালীন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উপস্থাপিত হতো তাহলে তার ভবিষ্যৎ কী হতো তা নিয়ে আরেফ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁর লেখায়।

কাজী আরেফ আহমেদ লিখেছেন, ‘আমি তখন ঢাকা শহর ছাত্রলীগের সভাপতি। ঢাকা শহর কমিটির মিটিংয়ে অনেকের অনেক বিরোধিতার পর ছয় দফার সমর্থনে প্রস্তাব গৃহীত হয়। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যথাক্রমে আমার ও আবুল কাসেমের নামে পত্রিকায় বিবৃতি যায়। ছয় দফার প্রতি আমাদের সমর্থন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে বেশ প্রভাব ফেলে।’

‘সে সময় অনেকেই বলেছিলেন এ কর্মসূচিতে দেশটাকে ভাঙতে বিদেশি হাত আছে। আবার কেউ কেউ সিআইএর দেওয়া কর্মসূচি বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন। যারা এ সমস্ত কথা বলেছিলেন, তারা আর যা-ই করে থাকুন না কেন মূলত পাকিস্তানিদের পক্ষেই কথা বলেছিলেন। রাজনীতিবিদ ও প্রগতিশীল দলের লোকেরা যারা এর বিরুদ্ধে বলেছিলেন তারা ভুল রাজনীতির আবর্তে আটকে থেকে অদূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছিলেন। ষড়যন্ত্রের কর্মসূচি কখনো প্রচারসর্বস্বতা বা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পরিধি ডিঙিয়ে মাঠের কর্মসূচিতে পরিণত হতে পারে না।’

নানামুখী বিরোধিতার শিকার ছয় দফার সমর্থনে প্রকাশ্যে মিছিল বের হয়েছিল কাজী আরেফ আহমেদের নেতৃত্বে। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বের হওয়া সে মিছিল জনমনে প্রবল সাড়া জাগিয়েছিল।

পাকিস্তানি রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে ২৪ বছরের ধারাবাহিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য স্বাতন্ত্র্য সৃষ্টি করেছিল ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’। এ মামলায় শেখ মুজিবুর রহমানসহ অভিযুক্তদের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং মামলার বিরুদ্ধে জনগণের প্রবল প্রতিরোধ স্বাধিকার আন্দোলনকে সশস্ত্র সংগ্রামে রূপান্তরের অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। ১৯৬৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বন্দী অবস্থায় বিমানবাহিনীর সার্জেন্ট জহুরুল হককে ঢাকা সেনানিবাসে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী গুলি করে হত্যা করে।

এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ১৬ ফেব্রুয়ারি জহুরুল হকের লাশ নিয়ে মিছিল বের হয়। বিক্ষুব্ধ জনতা একে একে পাকিস্তানের শিক্ষা ও তথ্যমন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিনের বাসভবন, কাউন্সিল মুসলিম লীগের প্রাদেশিক সভাপতি খাজা খয়েরউদ্দীনের বাসভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। ‘লক্ষাধিক মানুষের মিছিলকে আমরা আমরা আগরতলা মামলার ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি এস এ রহমানের বাসভবনের দিকে নিয়ে যাই। উত্তেজিত জনতা তখন সেই বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। বিচারপতি এস এ রহমান কোনোমতে বাসায় কর্মরত লোকজনদের সঙ্গে মিশে বাড়ির পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছায় এবং চিরদিনের জন্য করাচি পাড়ি জমায়। ওই দিন জনতা নীলক্ষেত ও বাবুপুরা পুলিশ ফাঁড়ি এবং বায়তুল মোকাররমের দুটি আগ্নেয়াস্ত্রের দোকান লুট করে। মিছিলসহকারে জনতা অস্ত্রগুলো আমাদের হাতে তুলে দেয়। পরবর্তীতে আগরতলা মামলা আর পরিচালনা সম্ভব হয়নি।’

সেদিনের সেই ঘটনাপ্রবাহ ও ছাত্রনেতাদের বিপুল তৎপরতা আগরতলা মামলাকে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরকে পরিণত করে। আমি মনে করি তা জনগণকে সশস্ত্র যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিল।

১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ ঐতিহাসিক গণআদালত আয়োজিত হয়েছিল। শহীদজননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানি দালালদের বিচার দাবিতে সৃষ্টি হয়েছিল গণজোয়ার। সহধর্মিণী ও রাজনৈতিক সহযোদ্ধা হিসেবে এ সময় আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি কাজী আরেফ আহমেদের দৃঢ়তা। সারা দেশের স্বাধীনতার পক্ষের সংগ্রামী জনতা, ছাত্র ও তরুণ সমাজকে এক কাতারে আনতে তিনি অতুলনীয় ভূমিকা রেখেছিলেন।

বিএনপি-জামায়াত শত বাধা সৃষ্টি করেছিল। আন্দোলনের কর্মীদের মধ্যেও গণআদালতের ভবিষ্যৎ নিয়ে দ্বিধা তৈরি হয়েছিল। এমন অবস্থায় কাজী আরেফ বলেছিলেন, ‘১০ জন নিয়ে হলেও গণআদালত অনুষ্ঠিত হবে। কেউ ঠেকাতে পারবে না।’ আমিও সেদিন ছিলাম সেখানে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি আয়োজিত গণআদালত স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক মাইলফলক। আন্দোলনটি বাংলাদেশের রাজনীতির মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল। সে আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচার হচ্ছে।

কাজী আরেফ ও মণি ভাই (মার্শাল মণি) আমার রাজনৈতিক শিক্ষক ছিলেন। অনেক কঠিন তত্ত্ব তাঁরা অনেক সহজ করে বুঝিয়ে দিতেন। তাঁদের সাবলীলতার কারণে সাহস করে অনেক প্রশ্ন করতে পারতাম। এমন নেতাদের রাজনৈতিক কর্মী হতে পারা আমার জন্য গর্বের।

আট, সাত ও পাঁচ-দলীয় জোটের যুগপৎ আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল কাজী আরেফ আহমেদের। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শোষণমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক দেশ প্রতিষ্ঠায় তিনি ছিলেন অবিচল। ব্যক্তিগত মোহ দেখিনি কখনো। তবে যথার্থ মূল্যায়ন না পাওয়ায় আক্ষেপ ছিল তাঁর।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের পর কাজী আরেফ আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর নিজের দল জাসদ ও পাঁচ-দলীয় জোটের শরিকরা একমত হতে পারেনি। কাজী আরেফ দূরদর্শী ছিলেন। সেদিন নির্বাচনী ঐক্য হলে আজ জাতীয় রাজনীতিতে অনেক বেশি কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আসত বলে মনে করি। যিনি আন্দোলন রচনাকারী তিনি সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সে বাস্তবতা উপেক্ষা করে কালক্ষেপণ রাজনৈতিক ভুল, যার মাশুল দিতে হয়।

১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ। কুষ্টিয়া-১ আসনের দৌলতপুর ছিল তাঁর নির্বাচনী এলাকা। সেখানে তাঁর বাড়ি নয়। তাঁর বাড়ি মিরপুর উপজেলার কুচবাড়িয়ার খয়েরপুর গ্রামে। হাশেমদৌলা হাসু চেয়ারম্যানের বাড়িতে থেকে তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। অচেনা জায়গা থেকে নির্বাচনে দাঁড়ালে জিততে পারবেন না বুঝেও দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। গণতান্ত্রিক ধারা প্রতিষ্ঠার জন্য তিন জোটের রূপরেখার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নিশ্চিত পরাজয়কে আন্দোলনের অংশ হিসেবে নিয়েছিলেন।

১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি দৌলতপুরের কালিদাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় কাজী আরেফ আহমেদকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেই নৃশংস হত্যাযজ্ঞে আরও প্রাণ হারান লোকমান হোসেন, ইয়াকুব আলী, শমসের মন্ডল ও ইসরাইল হোসেন। আমি তাঁদের সবাইকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।

সেদিনের ওই সভা পরিচালনা করেছিল তৎকালীন তরুণ নেতা কারশেদ আলম। হত্যাকান্ডের প্রত্যক্ষদর্শী ও মামলার সাক্ষী হওয়ায় সেসহ অন্যরা এখনো হুমকির মধ্যে রয়েছে। মৃত্যুদন্ডসহ অন্যান্য সাজা পাওয়া আসামিরা এখনো ওই অঞ্চলে অবাধে বিচরণ করছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি মান্নান মোল্লা অবাধে তৎপরতা চলাচ্ছে। কাজী আরেফ আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে অভিযুক্ত সবার শাস্তি কার্যকরের দাবি জানাচ্ছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

সাবেক সভাপতি, মহিলা শ্রমিক লীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী

১১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

১৬ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে