শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কাজী আরেফ আহমেদ স্মরণে

রওশন জাহান সাথী
প্রিন্ট ভার্সন
কাজী আরেফ আহমেদ স্মরণে

কাজী আরেফ আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম রূপকার। এ বছর তার ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়ার কালিদাসপুর স্কুলমাঠে জনসভা চলাকালে তাঁকে হত্যা করা হয়। পূর্ব পাকিস্তান যখন শোষণ-বঞ্চনা-নির্যাতনে জর্জরিত-দিশাহারা তখন ষাট ও সত্তর দশকের তরুণরা মাতৃভাষা, মাতৃভূমি ও বাঙালির স্বার্থ রক্ষায় নিবেদিত হয়েছিল আপসহীন লড়াইয়ে, আত্মোৎসর্গের প্রতিজ্ঞা উৎসারিত হয়েছিল তাদের হৃদয় থেকে। এমন অনন্য তরুণদের একজন ছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ।

রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুযায়ী কর্মসূচি প্রণয়ন ও তা সফলভাবে মাঠের আন্দোলনে পরিণত করা তীব্র ধীশক্তির বিষয়। দূরদর্শী কাজী আরেফ ছিলেন এ কাজে সিদ্ধহস্ত। সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রবণতা যেমন তাঁর ছিল, তেমনি সাময়িক ব্যর্থতায় পিছিয়ে না যাওয়ার অনড় মনোভাবও ছিল। কার্ল মার্কসের ঐক্য-দ্বন্দ্ব-ঐক্যের সূত্রেই তিনি আস্থা রেখেছেন বরাবর।

বাঙালির জাতীয় রাষ্ট্র নামের যে বইটি অসমাপ্ত পা-ুলিপির ওপর ভিত্তি করে প্রকাশিত হয়েছে তাতে তৎকালীন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ জানা যায়। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসন-শোষণ-বঞ্চনার সেই কালে বাঙালির জাতীয় পরিচয় রক্ষায় তৎপর ছাত্রলীগের ভূমিকা সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৬৬ সালের ৪ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ তথা জাতীয়তাবাদী প্রগতিশীল ছাত্রসমাজের উদ্যোগে সর্বস্তরে বাংলা প্রচলনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। ছাত্রলীগের এমন কর্মসূচির প্রভাবে গাড়ির নম্বর, বাড়ির নামফলক, দোকানের সাইনবোর্ড বাংলায় লেখার সচেতনতা তৈরি হয়। পোস্ট অফিসের বদলে ডাকঘর, রোল নম্বরকে ক্রমিক মান, ক্লাস রুমকে শ্রেণিকক্ষ লেখার প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে চোখে পড়তে থাকে। বাংলা ভাষাকে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার এ প্রচেষ্টার একজন সংগঠক ছিলেন কাজী আরেফ। তিনি তখন ঢাকা শহর ছাত্রলীগের সভাপতি।

বাঙালির মুক্তিসনদ ছয় দফা উত্থাপিত হয় ১৯৬৬ সালে। কিন্তু তা আগে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উত্থাপিত হয়নি। পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক মুদ্রা, বৈদেশিক মুদ্রার নিয়ন্ত্রণ, আধাসামরিক বাহিনী প্রদান ইত্যাদি দফাসংবলিত ছয় দফা দাবি যদি তৎকালীন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উপস্থাপিত হতো তাহলে তার ভবিষ্যৎ কী হতো তা নিয়ে আরেফ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁর লেখায়।

কাজী আরেফ আহমেদ লিখেছেন, ‘আমি তখন ঢাকা শহর ছাত্রলীগের সভাপতি। ঢাকা শহর কমিটির মিটিংয়ে অনেকের অনেক বিরোধিতার পর ছয় দফার সমর্থনে প্রস্তাব গৃহীত হয়। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যথাক্রমে আমার ও আবুল কাসেমের নামে পত্রিকায় বিবৃতি যায়। ছয় দফার প্রতি আমাদের সমর্থন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে বেশ প্রভাব ফেলে।’

‘সে সময় অনেকেই বলেছিলেন এ কর্মসূচিতে দেশটাকে ভাঙতে বিদেশি হাত আছে। আবার কেউ কেউ সিআইএর দেওয়া কর্মসূচি বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন। যারা এ সমস্ত কথা বলেছিলেন, তারা আর যা-ই করে থাকুন না কেন মূলত পাকিস্তানিদের পক্ষেই কথা বলেছিলেন। রাজনীতিবিদ ও প্রগতিশীল দলের লোকেরা যারা এর বিরুদ্ধে বলেছিলেন তারা ভুল রাজনীতির আবর্তে আটকে থেকে অদূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছিলেন। ষড়যন্ত্রের কর্মসূচি কখনো প্রচারসর্বস্বতা বা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পরিধি ডিঙিয়ে মাঠের কর্মসূচিতে পরিণত হতে পারে না।’

নানামুখী বিরোধিতার শিকার ছয় দফার সমর্থনে প্রকাশ্যে মিছিল বের হয়েছিল কাজী আরেফ আহমেদের নেতৃত্বে। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বের হওয়া সে মিছিল জনমনে প্রবল সাড়া জাগিয়েছিল।

পাকিস্তানি রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে ২৪ বছরের ধারাবাহিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য স্বাতন্ত্র্য সৃষ্টি করেছিল ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’। এ মামলায় শেখ মুজিবুর রহমানসহ অভিযুক্তদের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং মামলার বিরুদ্ধে জনগণের প্রবল প্রতিরোধ স্বাধিকার আন্দোলনকে সশস্ত্র সংগ্রামে রূপান্তরের অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। ১৯৬৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বন্দী অবস্থায় বিমানবাহিনীর সার্জেন্ট জহুরুল হককে ঢাকা সেনানিবাসে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী গুলি করে হত্যা করে।

এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ১৬ ফেব্রুয়ারি জহুরুল হকের লাশ নিয়ে মিছিল বের হয়। বিক্ষুব্ধ জনতা একে একে পাকিস্তানের শিক্ষা ও তথ্যমন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিনের বাসভবন, কাউন্সিল মুসলিম লীগের প্রাদেশিক সভাপতি খাজা খয়েরউদ্দীনের বাসভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। ‘লক্ষাধিক মানুষের মিছিলকে আমরা আমরা আগরতলা মামলার ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি এস এ রহমানের বাসভবনের দিকে নিয়ে যাই। উত্তেজিত জনতা তখন সেই বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। বিচারপতি এস এ রহমান কোনোমতে বাসায় কর্মরত লোকজনদের সঙ্গে মিশে বাড়ির পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছায় এবং চিরদিনের জন্য করাচি পাড়ি জমায়। ওই দিন জনতা নীলক্ষেত ও বাবুপুরা পুলিশ ফাঁড়ি এবং বায়তুল মোকাররমের দুটি আগ্নেয়াস্ত্রের দোকান লুট করে। মিছিলসহকারে জনতা অস্ত্রগুলো আমাদের হাতে তুলে দেয়। পরবর্তীতে আগরতলা মামলা আর পরিচালনা সম্ভব হয়নি।’

সেদিনের সেই ঘটনাপ্রবাহ ও ছাত্রনেতাদের বিপুল তৎপরতা আগরতলা মামলাকে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরকে পরিণত করে। আমি মনে করি তা জনগণকে সশস্ত্র যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিল।

১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ ঐতিহাসিক গণআদালত আয়োজিত হয়েছিল। শহীদজননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানি দালালদের বিচার দাবিতে সৃষ্টি হয়েছিল গণজোয়ার। সহধর্মিণী ও রাজনৈতিক সহযোদ্ধা হিসেবে এ সময় আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি কাজী আরেফ আহমেদের দৃঢ়তা। সারা দেশের স্বাধীনতার পক্ষের সংগ্রামী জনতা, ছাত্র ও তরুণ সমাজকে এক কাতারে আনতে তিনি অতুলনীয় ভূমিকা রেখেছিলেন।

বিএনপি-জামায়াত শত বাধা সৃষ্টি করেছিল। আন্দোলনের কর্মীদের মধ্যেও গণআদালতের ভবিষ্যৎ নিয়ে দ্বিধা তৈরি হয়েছিল। এমন অবস্থায় কাজী আরেফ বলেছিলেন, ‘১০ জন নিয়ে হলেও গণআদালত অনুষ্ঠিত হবে। কেউ ঠেকাতে পারবে না।’ আমিও সেদিন ছিলাম সেখানে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি আয়োজিত গণআদালত স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক মাইলফলক। আন্দোলনটি বাংলাদেশের রাজনীতির মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল। সে আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচার হচ্ছে।

কাজী আরেফ ও মণি ভাই (মার্শাল মণি) আমার রাজনৈতিক শিক্ষক ছিলেন। অনেক কঠিন তত্ত্ব তাঁরা অনেক সহজ করে বুঝিয়ে দিতেন। তাঁদের সাবলীলতার কারণে সাহস করে অনেক প্রশ্ন করতে পারতাম। এমন নেতাদের রাজনৈতিক কর্মী হতে পারা আমার জন্য গর্বের।

আট, সাত ও পাঁচ-দলীয় জোটের যুগপৎ আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল কাজী আরেফ আহমেদের। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শোষণমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক দেশ প্রতিষ্ঠায় তিনি ছিলেন অবিচল। ব্যক্তিগত মোহ দেখিনি কখনো। তবে যথার্থ মূল্যায়ন না পাওয়ায় আক্ষেপ ছিল তাঁর।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের পর কাজী আরেফ আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর নিজের দল জাসদ ও পাঁচ-দলীয় জোটের শরিকরা একমত হতে পারেনি। কাজী আরেফ দূরদর্শী ছিলেন। সেদিন নির্বাচনী ঐক্য হলে আজ জাতীয় রাজনীতিতে অনেক বেশি কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আসত বলে মনে করি। যিনি আন্দোলন রচনাকারী তিনি সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সে বাস্তবতা উপেক্ষা করে কালক্ষেপণ রাজনৈতিক ভুল, যার মাশুল দিতে হয়।

১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ। কুষ্টিয়া-১ আসনের দৌলতপুর ছিল তাঁর নির্বাচনী এলাকা। সেখানে তাঁর বাড়ি নয়। তাঁর বাড়ি মিরপুর উপজেলার কুচবাড়িয়ার খয়েরপুর গ্রামে। হাশেমদৌলা হাসু চেয়ারম্যানের বাড়িতে থেকে তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। অচেনা জায়গা থেকে নির্বাচনে দাঁড়ালে জিততে পারবেন না বুঝেও দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। গণতান্ত্রিক ধারা প্রতিষ্ঠার জন্য তিন জোটের রূপরেখার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নিশ্চিত পরাজয়কে আন্দোলনের অংশ হিসেবে নিয়েছিলেন।

১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি দৌলতপুরের কালিদাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় কাজী আরেফ আহমেদকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেই নৃশংস হত্যাযজ্ঞে আরও প্রাণ হারান লোকমান হোসেন, ইয়াকুব আলী, শমসের মন্ডল ও ইসরাইল হোসেন। আমি তাঁদের সবাইকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।

সেদিনের ওই সভা পরিচালনা করেছিল তৎকালীন তরুণ নেতা কারশেদ আলম। হত্যাকান্ডের প্রত্যক্ষদর্শী ও মামলার সাক্ষী হওয়ায় সেসহ অন্যরা এখনো হুমকির মধ্যে রয়েছে। মৃত্যুদন্ডসহ অন্যান্য সাজা পাওয়া আসামিরা এখনো ওই অঞ্চলে অবাধে বিচরণ করছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি মান্নান মোল্লা অবাধে তৎপরতা চলাচ্ছে। কাজী আরেফ আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে অভিযুক্ত সবার শাস্তি কার্যকরের দাবি জানাচ্ছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

সাবেক সভাপতি, মহিলা শ্রমিক লীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিনে হলে সমস্যা নেই
একই দিনে হলে সমস্যা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা
বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা

দেশগ্রাম

বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা
বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

আর্চারিতে হলো না সোনা জয়
আর্চারিতে হলো না সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি
সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি

মাঠে ময়দানে

বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর
বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

নগর জীবন