শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কাজী আরেফ আহমেদ স্মরণে

রওশন জাহান সাথী
প্রিন্ট ভার্সন
কাজী আরেফ আহমেদ স্মরণে

কাজী আরেফ আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম রূপকার। এ বছর তার ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়ার কালিদাসপুর স্কুলমাঠে জনসভা চলাকালে তাঁকে হত্যা করা হয়। পূর্ব পাকিস্তান যখন শোষণ-বঞ্চনা-নির্যাতনে জর্জরিত-দিশাহারা তখন ষাট ও সত্তর দশকের তরুণরা মাতৃভাষা, মাতৃভূমি ও বাঙালির স্বার্থ রক্ষায় নিবেদিত হয়েছিল আপসহীন লড়াইয়ে, আত্মোৎসর্গের প্রতিজ্ঞা উৎসারিত হয়েছিল তাদের হৃদয় থেকে। এমন অনন্য তরুণদের একজন ছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ।

রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুযায়ী কর্মসূচি প্রণয়ন ও তা সফলভাবে মাঠের আন্দোলনে পরিণত করা তীব্র ধীশক্তির বিষয়। দূরদর্শী কাজী আরেফ ছিলেন এ কাজে সিদ্ধহস্ত। সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রবণতা যেমন তাঁর ছিল, তেমনি সাময়িক ব্যর্থতায় পিছিয়ে না যাওয়ার অনড় মনোভাবও ছিল। কার্ল মার্কসের ঐক্য-দ্বন্দ্ব-ঐক্যের সূত্রেই তিনি আস্থা রেখেছেন বরাবর।

বাঙালির জাতীয় রাষ্ট্র নামের যে বইটি অসমাপ্ত পা-ুলিপির ওপর ভিত্তি করে প্রকাশিত হয়েছে তাতে তৎকালীন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ জানা যায়। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসন-শোষণ-বঞ্চনার সেই কালে বাঙালির জাতীয় পরিচয় রক্ষায় তৎপর ছাত্রলীগের ভূমিকা সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৬৬ সালের ৪ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ তথা জাতীয়তাবাদী প্রগতিশীল ছাত্রসমাজের উদ্যোগে সর্বস্তরে বাংলা প্রচলনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। ছাত্রলীগের এমন কর্মসূচির প্রভাবে গাড়ির নম্বর, বাড়ির নামফলক, দোকানের সাইনবোর্ড বাংলায় লেখার সচেতনতা তৈরি হয়। পোস্ট অফিসের বদলে ডাকঘর, রোল নম্বরকে ক্রমিক মান, ক্লাস রুমকে শ্রেণিকক্ষ লেখার প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে চোখে পড়তে থাকে। বাংলা ভাষাকে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার এ প্রচেষ্টার একজন সংগঠক ছিলেন কাজী আরেফ। তিনি তখন ঢাকা শহর ছাত্রলীগের সভাপতি।

বাঙালির মুক্তিসনদ ছয় দফা উত্থাপিত হয় ১৯৬৬ সালে। কিন্তু তা আগে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উত্থাপিত হয়নি। পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক মুদ্রা, বৈদেশিক মুদ্রার নিয়ন্ত্রণ, আধাসামরিক বাহিনী প্রদান ইত্যাদি দফাসংবলিত ছয় দফা দাবি যদি তৎকালীন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উপস্থাপিত হতো তাহলে তার ভবিষ্যৎ কী হতো তা নিয়ে আরেফ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁর লেখায়।

কাজী আরেফ আহমেদ লিখেছেন, ‘আমি তখন ঢাকা শহর ছাত্রলীগের সভাপতি। ঢাকা শহর কমিটির মিটিংয়ে অনেকের অনেক বিরোধিতার পর ছয় দফার সমর্থনে প্রস্তাব গৃহীত হয়। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যথাক্রমে আমার ও আবুল কাসেমের নামে পত্রিকায় বিবৃতি যায়। ছয় দফার প্রতি আমাদের সমর্থন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে বেশ প্রভাব ফেলে।’

‘সে সময় অনেকেই বলেছিলেন এ কর্মসূচিতে দেশটাকে ভাঙতে বিদেশি হাত আছে। আবার কেউ কেউ সিআইএর দেওয়া কর্মসূচি বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন। যারা এ সমস্ত কথা বলেছিলেন, তারা আর যা-ই করে থাকুন না কেন মূলত পাকিস্তানিদের পক্ষেই কথা বলেছিলেন। রাজনীতিবিদ ও প্রগতিশীল দলের লোকেরা যারা এর বিরুদ্ধে বলেছিলেন তারা ভুল রাজনীতির আবর্তে আটকে থেকে অদূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছিলেন। ষড়যন্ত্রের কর্মসূচি কখনো প্রচারসর্বস্বতা বা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পরিধি ডিঙিয়ে মাঠের কর্মসূচিতে পরিণত হতে পারে না।’

নানামুখী বিরোধিতার শিকার ছয় দফার সমর্থনে প্রকাশ্যে মিছিল বের হয়েছিল কাজী আরেফ আহমেদের নেতৃত্বে। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বের হওয়া সে মিছিল জনমনে প্রবল সাড়া জাগিয়েছিল।

পাকিস্তানি রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে ২৪ বছরের ধারাবাহিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য স্বাতন্ত্র্য সৃষ্টি করেছিল ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’। এ মামলায় শেখ মুজিবুর রহমানসহ অভিযুক্তদের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং মামলার বিরুদ্ধে জনগণের প্রবল প্রতিরোধ স্বাধিকার আন্দোলনকে সশস্ত্র সংগ্রামে রূপান্তরের অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। ১৯৬৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বন্দী অবস্থায় বিমানবাহিনীর সার্জেন্ট জহুরুল হককে ঢাকা সেনানিবাসে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী গুলি করে হত্যা করে।

এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ১৬ ফেব্রুয়ারি জহুরুল হকের লাশ নিয়ে মিছিল বের হয়। বিক্ষুব্ধ জনতা একে একে পাকিস্তানের শিক্ষা ও তথ্যমন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিনের বাসভবন, কাউন্সিল মুসলিম লীগের প্রাদেশিক সভাপতি খাজা খয়েরউদ্দীনের বাসভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। ‘লক্ষাধিক মানুষের মিছিলকে আমরা আমরা আগরতলা মামলার ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি এস এ রহমানের বাসভবনের দিকে নিয়ে যাই। উত্তেজিত জনতা তখন সেই বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। বিচারপতি এস এ রহমান কোনোমতে বাসায় কর্মরত লোকজনদের সঙ্গে মিশে বাড়ির পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছায় এবং চিরদিনের জন্য করাচি পাড়ি জমায়। ওই দিন জনতা নীলক্ষেত ও বাবুপুরা পুলিশ ফাঁড়ি এবং বায়তুল মোকাররমের দুটি আগ্নেয়াস্ত্রের দোকান লুট করে। মিছিলসহকারে জনতা অস্ত্রগুলো আমাদের হাতে তুলে দেয়। পরবর্তীতে আগরতলা মামলা আর পরিচালনা সম্ভব হয়নি।’

সেদিনের সেই ঘটনাপ্রবাহ ও ছাত্রনেতাদের বিপুল তৎপরতা আগরতলা মামলাকে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরকে পরিণত করে। আমি মনে করি তা জনগণকে সশস্ত্র যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিল।

১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ ঐতিহাসিক গণআদালত আয়োজিত হয়েছিল। শহীদজননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানি দালালদের বিচার দাবিতে সৃষ্টি হয়েছিল গণজোয়ার। সহধর্মিণী ও রাজনৈতিক সহযোদ্ধা হিসেবে এ সময় আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি কাজী আরেফ আহমেদের দৃঢ়তা। সারা দেশের স্বাধীনতার পক্ষের সংগ্রামী জনতা, ছাত্র ও তরুণ সমাজকে এক কাতারে আনতে তিনি অতুলনীয় ভূমিকা রেখেছিলেন।

বিএনপি-জামায়াত শত বাধা সৃষ্টি করেছিল। আন্দোলনের কর্মীদের মধ্যেও গণআদালতের ভবিষ্যৎ নিয়ে দ্বিধা তৈরি হয়েছিল। এমন অবস্থায় কাজী আরেফ বলেছিলেন, ‘১০ জন নিয়ে হলেও গণআদালত অনুষ্ঠিত হবে। কেউ ঠেকাতে পারবে না।’ আমিও সেদিন ছিলাম সেখানে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি আয়োজিত গণআদালত স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক মাইলফলক। আন্দোলনটি বাংলাদেশের রাজনীতির মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল। সে আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচার হচ্ছে।

কাজী আরেফ ও মণি ভাই (মার্শাল মণি) আমার রাজনৈতিক শিক্ষক ছিলেন। অনেক কঠিন তত্ত্ব তাঁরা অনেক সহজ করে বুঝিয়ে দিতেন। তাঁদের সাবলীলতার কারণে সাহস করে অনেক প্রশ্ন করতে পারতাম। এমন নেতাদের রাজনৈতিক কর্মী হতে পারা আমার জন্য গর্বের।

আট, সাত ও পাঁচ-দলীয় জোটের যুগপৎ আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল কাজী আরেফ আহমেদের। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শোষণমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক দেশ প্রতিষ্ঠায় তিনি ছিলেন অবিচল। ব্যক্তিগত মোহ দেখিনি কখনো। তবে যথার্থ মূল্যায়ন না পাওয়ায় আক্ষেপ ছিল তাঁর।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের পর কাজী আরেফ আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর নিজের দল জাসদ ও পাঁচ-দলীয় জোটের শরিকরা একমত হতে পারেনি। কাজী আরেফ দূরদর্শী ছিলেন। সেদিন নির্বাচনী ঐক্য হলে আজ জাতীয় রাজনীতিতে অনেক বেশি কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আসত বলে মনে করি। যিনি আন্দোলন রচনাকারী তিনি সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সে বাস্তবতা উপেক্ষা করে কালক্ষেপণ রাজনৈতিক ভুল, যার মাশুল দিতে হয়।

১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ। কুষ্টিয়া-১ আসনের দৌলতপুর ছিল তাঁর নির্বাচনী এলাকা। সেখানে তাঁর বাড়ি নয়। তাঁর বাড়ি মিরপুর উপজেলার কুচবাড়িয়ার খয়েরপুর গ্রামে। হাশেমদৌলা হাসু চেয়ারম্যানের বাড়িতে থেকে তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। অচেনা জায়গা থেকে নির্বাচনে দাঁড়ালে জিততে পারবেন না বুঝেও দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। গণতান্ত্রিক ধারা প্রতিষ্ঠার জন্য তিন জোটের রূপরেখার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নিশ্চিত পরাজয়কে আন্দোলনের অংশ হিসেবে নিয়েছিলেন।

১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি দৌলতপুরের কালিদাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় কাজী আরেফ আহমেদকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেই নৃশংস হত্যাযজ্ঞে আরও প্রাণ হারান লোকমান হোসেন, ইয়াকুব আলী, শমসের মন্ডল ও ইসরাইল হোসেন। আমি তাঁদের সবাইকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।

সেদিনের ওই সভা পরিচালনা করেছিল তৎকালীন তরুণ নেতা কারশেদ আলম। হত্যাকান্ডের প্রত্যক্ষদর্শী ও মামলার সাক্ষী হওয়ায় সেসহ অন্যরা এখনো হুমকির মধ্যে রয়েছে। মৃত্যুদন্ডসহ অন্যান্য সাজা পাওয়া আসামিরা এখনো ওই অঞ্চলে অবাধে বিচরণ করছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি মান্নান মোল্লা অবাধে তৎপরতা চলাচ্ছে। কাজী আরেফ আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে অভিযুক্ত সবার শাস্তি কার্যকরের দাবি জানাচ্ছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

সাবেক সভাপতি, মহিলা শ্রমিক লীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম