শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

কাজী আরেফ আহমেদ স্মরণে

রওশন জাহান সাথী
প্রিন্ট ভার্সন
কাজী আরেফ আহমেদ স্মরণে

কাজী আরেফ আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম রূপকার। এ বছর তার ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি কুষ্টিয়ার কালিদাসপুর স্কুলমাঠে জনসভা চলাকালে তাঁকে হত্যা করা হয়। পূর্ব পাকিস্তান যখন শোষণ-বঞ্চনা-নির্যাতনে জর্জরিত-দিশাহারা তখন ষাট ও সত্তর দশকের তরুণরা মাতৃভাষা, মাতৃভূমি ও বাঙালির স্বার্থ রক্ষায় নিবেদিত হয়েছিল আপসহীন লড়াইয়ে, আত্মোৎসর্গের প্রতিজ্ঞা উৎসারিত হয়েছিল তাদের হৃদয় থেকে। এমন অনন্য তরুণদের একজন ছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ।

রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুযায়ী কর্মসূচি প্রণয়ন ও তা সফলভাবে মাঠের আন্দোলনে পরিণত করা তীব্র ধীশক্তির বিষয়। দূরদর্শী কাজী আরেফ ছিলেন এ কাজে সিদ্ধহস্ত। সবাইকে নিয়ে কাজ করার প্রবণতা যেমন তাঁর ছিল, তেমনি সাময়িক ব্যর্থতায় পিছিয়ে না যাওয়ার অনড় মনোভাবও ছিল। কার্ল মার্কসের ঐক্য-দ্বন্দ্ব-ঐক্যের সূত্রেই তিনি আস্থা রেখেছেন বরাবর।

বাঙালির জাতীয় রাষ্ট্র নামের যে বইটি অসমাপ্ত পা-ুলিপির ওপর ভিত্তি করে প্রকাশিত হয়েছে তাতে তৎকালীন ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির বিষয়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ জানা যায়। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসন-শোষণ-বঞ্চনার সেই কালে বাঙালির জাতীয় পরিচয় রক্ষায় তৎপর ছাত্রলীগের ভূমিকা সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৬৬ সালের ৪ জানুয়ারি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ তথা জাতীয়তাবাদী প্রগতিশীল ছাত্রসমাজের উদ্যোগে সর্বস্তরে বাংলা প্রচলনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। ছাত্রলীগের এমন কর্মসূচির প্রভাবে গাড়ির নম্বর, বাড়ির নামফলক, দোকানের সাইনবোর্ড বাংলায় লেখার সচেতনতা তৈরি হয়। পোস্ট অফিসের বদলে ডাকঘর, রোল নম্বরকে ক্রমিক মান, ক্লাস রুমকে শ্রেণিকক্ষ লেখার প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে চোখে পড়তে থাকে। বাংলা ভাষাকে স্বমর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার এ প্রচেষ্টার একজন সংগঠক ছিলেন কাজী আরেফ। তিনি তখন ঢাকা শহর ছাত্রলীগের সভাপতি।

বাঙালির মুক্তিসনদ ছয় দফা উত্থাপিত হয় ১৯৬৬ সালে। কিন্তু তা আগে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উত্থাপিত হয়নি। পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক মুদ্রা, বৈদেশিক মুদ্রার নিয়ন্ত্রণ, আধাসামরিক বাহিনী প্রদান ইত্যাদি দফাসংবলিত ছয় দফা দাবি যদি তৎকালীন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে উপস্থাপিত হতো তাহলে তার ভবিষ্যৎ কী হতো তা নিয়ে আরেফ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁর লেখায়।

কাজী আরেফ আহমেদ লিখেছেন, ‘আমি তখন ঢাকা শহর ছাত্রলীগের সভাপতি। ঢাকা শহর কমিটির মিটিংয়ে অনেকের অনেক বিরোধিতার পর ছয় দফার সমর্থনে প্রস্তাব গৃহীত হয়। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে যথাক্রমে আমার ও আবুল কাসেমের নামে পত্রিকায় বিবৃতি যায়। ছয় দফার প্রতি আমাদের সমর্থন আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের মধ্যে বেশ প্রভাব ফেলে।’

‘সে সময় অনেকেই বলেছিলেন এ কর্মসূচিতে দেশটাকে ভাঙতে বিদেশি হাত আছে। আবার কেউ কেউ সিআইএর দেওয়া কর্মসূচি বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন। যারা এ সমস্ত কথা বলেছিলেন, তারা আর যা-ই করে থাকুন না কেন মূলত পাকিস্তানিদের পক্ষেই কথা বলেছিলেন। রাজনীতিবিদ ও প্রগতিশীল দলের লোকেরা যারা এর বিরুদ্ধে বলেছিলেন তারা ভুল রাজনীতির আবর্তে আটকে থেকে অদূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছিলেন। ষড়যন্ত্রের কর্মসূচি কখনো প্রচারসর্বস্বতা বা প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের পরিধি ডিঙিয়ে মাঠের কর্মসূচিতে পরিণত হতে পারে না।’

নানামুখী বিরোধিতার শিকার ছয় দফার সমর্থনে প্রকাশ্যে মিছিল বের হয়েছিল কাজী আরেফ আহমেদের নেতৃত্বে। পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বের হওয়া সে মিছিল জনমনে প্রবল সাড়া জাগিয়েছিল।

পাকিস্তানি রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে ২৪ বছরের ধারাবাহিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য স্বাতন্ত্র্য সৃষ্টি করেছিল ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা’। এ মামলায় শেখ মুজিবুর রহমানসহ অভিযুক্তদের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং মামলার বিরুদ্ধে জনগণের প্রবল প্রতিরোধ স্বাধিকার আন্দোলনকে সশস্ত্র সংগ্রামে রূপান্তরের অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। ১৯৬৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বন্দী অবস্থায় বিমানবাহিনীর সার্জেন্ট জহুরুল হককে ঢাকা সেনানিবাসে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী গুলি করে হত্যা করে।

এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় ১৬ ফেব্রুয়ারি জহুরুল হকের লাশ নিয়ে মিছিল বের হয়। বিক্ষুব্ধ জনতা একে একে পাকিস্তানের শিক্ষা ও তথ্যমন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিনের বাসভবন, কাউন্সিল মুসলিম লীগের প্রাদেশিক সভাপতি খাজা খয়েরউদ্দীনের বাসভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। ‘লক্ষাধিক মানুষের মিছিলকে আমরা আমরা আগরতলা মামলার ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি এস এ রহমানের বাসভবনের দিকে নিয়ে যাই। উত্তেজিত জনতা তখন সেই বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। বিচারপতি এস এ রহমান কোনোমতে বাসায় কর্মরত লোকজনদের সঙ্গে মিশে বাড়ির পেছনের দরজা দিয়ে পালিয়ে ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছায় এবং চিরদিনের জন্য করাচি পাড়ি জমায়। ওই দিন জনতা নীলক্ষেত ও বাবুপুরা পুলিশ ফাঁড়ি এবং বায়তুল মোকাররমের দুটি আগ্নেয়াস্ত্রের দোকান লুট করে। মিছিলসহকারে জনতা অস্ত্রগুলো আমাদের হাতে তুলে দেয়। পরবর্তীতে আগরতলা মামলা আর পরিচালনা সম্ভব হয়নি।’

সেদিনের সেই ঘটনাপ্রবাহ ও ছাত্রনেতাদের বিপুল তৎপরতা আগরতলা মামলাকে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরকে পরিণত করে। আমি মনে করি তা জনগণকে সশস্ত্র যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিল।

১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ ঐতিহাসিক গণআদালত আয়োজিত হয়েছিল। শহীদজননী জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে স্বাধীনতাবিরোধী পাকিস্তানি দালালদের বিচার দাবিতে সৃষ্টি হয়েছিল গণজোয়ার। সহধর্মিণী ও রাজনৈতিক সহযোদ্ধা হিসেবে এ সময় আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি কাজী আরেফ আহমেদের দৃঢ়তা। সারা দেশের স্বাধীনতার পক্ষের সংগ্রামী জনতা, ছাত্র ও তরুণ সমাজকে এক কাতারে আনতে তিনি অতুলনীয় ভূমিকা রেখেছিলেন।

বিএনপি-জামায়াত শত বাধা সৃষ্টি করেছিল। আন্দোলনের কর্মীদের মধ্যেও গণআদালতের ভবিষ্যৎ নিয়ে দ্বিধা তৈরি হয়েছিল। এমন অবস্থায় কাজী আরেফ বলেছিলেন, ‘১০ জন নিয়ে হলেও গণআদালত অনুষ্ঠিত হবে। কেউ ঠেকাতে পারবে না।’ আমিও সেদিন ছিলাম সেখানে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটি আয়োজিত গণআদালত স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে এক মাইলফলক। আন্দোলনটি বাংলাদেশের রাজনীতির মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল। সে আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচার হচ্ছে।

কাজী আরেফ ও মণি ভাই (মার্শাল মণি) আমার রাজনৈতিক শিক্ষক ছিলেন। অনেক কঠিন তত্ত্ব তাঁরা অনেক সহজ করে বুঝিয়ে দিতেন। তাঁদের সাবলীলতার কারণে সাহস করে অনেক প্রশ্ন করতে পারতাম। এমন নেতাদের রাজনৈতিক কর্মী হতে পারা আমার জন্য গর্বের।

আট, সাত ও পাঁচ-দলীয় জোটের যুগপৎ আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল কাজী আরেফ আহমেদের। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শোষণমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক দেশ প্রতিষ্ঠায় তিনি ছিলেন অবিচল। ব্যক্তিগত মোহ দেখিনি কখনো। তবে যথার্থ মূল্যায়ন না পাওয়ায় আক্ষেপ ছিল তাঁর।

স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের পর কাজী আরেফ আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর নিজের দল জাসদ ও পাঁচ-দলীয় জোটের শরিকরা একমত হতে পারেনি। কাজী আরেফ দূরদর্শী ছিলেন। সেদিন নির্বাচনী ঐক্য হলে আজ জাতীয় রাজনীতিতে অনেক বেশি কাক্সিক্ষত পরিবর্তন আসত বলে মনে করি। যিনি আন্দোলন রচনাকারী তিনি সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সে বাস্তবতা উপেক্ষা করে কালক্ষেপণ রাজনৈতিক ভুল, যার মাশুল দিতে হয়।

১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ। কুষ্টিয়া-১ আসনের দৌলতপুর ছিল তাঁর নির্বাচনী এলাকা। সেখানে তাঁর বাড়ি নয়। তাঁর বাড়ি মিরপুর উপজেলার কুচবাড়িয়ার খয়েরপুর গ্রামে। হাশেমদৌলা হাসু চেয়ারম্যানের বাড়িতে থেকে তিনি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। অচেনা জায়গা থেকে নির্বাচনে দাঁড়ালে জিততে পারবেন না বুঝেও দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিলেন। গণতান্ত্রিক ধারা প্রতিষ্ঠার জন্য তিন জোটের রূপরেখার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে নিশ্চিত পরাজয়কে আন্দোলনের অংশ হিসেবে নিয়েছিলেন।

১৯৯৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি দৌলতপুরের কালিদাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় কাজী আরেফ আহমেদকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেই নৃশংস হত্যাযজ্ঞে আরও প্রাণ হারান লোকমান হোসেন, ইয়াকুব আলী, শমসের মন্ডল ও ইসরাইল হোসেন। আমি তাঁদের সবাইকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।

সেদিনের ওই সভা পরিচালনা করেছিল তৎকালীন তরুণ নেতা কারশেদ আলম। হত্যাকান্ডের প্রত্যক্ষদর্শী ও মামলার সাক্ষী হওয়ায় সেসহ অন্যরা এখনো হুমকির মধ্যে রয়েছে। মৃত্যুদন্ডসহ অন্যান্য সাজা পাওয়া আসামিরা এখনো ওই অঞ্চলে অবাধে বিচরণ করছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি মান্নান মোল্লা অবাধে তৎপরতা চলাচ্ছে। কাজী আরেফ আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে অভিযুক্ত সবার শাস্তি কার্যকরের দাবি জানাচ্ছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

সাবেক সভাপতি, মহিলা শ্রমিক লীগ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে