শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন : ইন্দিরা থেকে শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন : ইন্দিরা থেকে শেখ হাসিনা

কুলদীপ নায়ারের সঙ্গে একটা দারুণ সম্পর্ক ছিল। আমার আমন্ত্রণে ঢাকায়ও এসেছিলেন। ভীষণ স্নেহ করতেন। আবার কুলদীপ নায়ারের বিপরীত চিন্তার এম জে আকবরের সঙ্গে সম্পর্কটা ভাই-বন্ধুর মতো। দিল্লির আকবরের চলাফেরাতেও একটা ভাব আছে। দারুণ মানুষ। আড্ডার টেবিলে তাঁর তুলনা হয় না। পেশাগত জীবনে দেখা হয়েছিল দ্য হিন্দুর এডিটর রবিসহ অনেক স্বনামখ্যাত সাংবাদিকের সঙ্গে।  দিল্লিতে আমার অনেক সাংবাদিক বন্ধু। কিন্তু খুশবন্ত সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়নি কখনো। খুশবন্ত সিংয়ের লেখার দারুণ ভক্ত আমি। তাঁর লেখা দেখলেই পড়ি। বইগুলো সংগ্রহ করি। সত্য বলতে তিনি পিছপা হতেন না। সব কাঠিন্য মোকাবিলা করে সাংবাদিকতা করেছেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। ভারতীয় রাজনীতিকে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন। স্পষ্ট কথা বলতে ছাড়তেন না কাউকে। তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছুর। সেই মানুষটি সমর্থন দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধীর বিতর্কিত জরুরি অবস্থাকে। সঞ্জয় গান্ধীর অনেক কাজেও সমর্থন ছিল। কিন্তু কেন? এ প্রশ্ন অনেক দিন ছিল আমার মাঝে। ভাবতাম লেখনীতে সব সময় খুশবন্ত আলাদা। চিন্তা-চেতনাতেও। তারপরও ইন্দিরার জরুরি অবস্থাকে সমর্থন কেন দিতে হবে? আমার মতো অনেক মানুষের এ প্রশ্নের জবাব খুশবন্ত নিজেই দিয়ে গেছেন। জীবিতকালে তিনি লিখে গেছেন, ‘হোয়াই আই সাপোর্টেড ইমার্জেন্সি’। জরুরি অবস্থা কেন সমর্থন করলেন তা স্পষ্ট করলেন তিনি। অকপটে এমন সত্য লেখা একমাত্র খুশবন্তের পক্ষেই সম্ভব। অন্য কারও পক্ষে নয়।

পুরো লেখাটিতে সাদামাটা বয়ান। কোনো রাখডাক নেই। বুদ্ধিজীবী মার্কা কথা নেই। খুশবন্ত সিং লিখেছেন, ‘আমি তখন দিল্লিতে বসে আছি। লন্ডন থেকে চলে এসেছি। আমার কোনো চাকরি নেই। আমার কোনো কাজ নেই বলে, ইন্দিরা গান্ধী হিন্দুস্তান টাইমসের মালিক কে কে বিড়লাকে ডেকে নিয়েছিলেন। বলেছিলেন, এমন একজন যোগ্য লোক বসে আছে, ওকে হিন্দুস্তান টাইমসের এডিটর করে দাও। তোমাদের পত্রিকার চেহারা বদলে যাবে। ভালো করবে।’ ইন্দিরা গান্ধীর অনুরোধ রেখেছিলেন কে কে বিড়লা। খুশবন্ত সিংকে এডিটর করেছিলেন হিন্দুস্তান টাইমসের। পরে সম্পাদক পদ ছাড়ার পর সঞ্জয় গান্ধী ডেকে নিয়ে তাঁকে রাজ্যসভার সদস্য করেছিলেন। খুশবন্ত লিখেছেন, ‘এই কারণে আমি জরুরি অবস্থাকে সমর্থন করেছিলাম।’ এভাবে সবাই সবকিছু লিখতে পারেন না। বলতে পারেন না। লিখতে হলে সাহস লাগে। মনোবল লাগে। সবার সবকিছু থাকে না। খুশবন্ত সিং অন্য ১০ জনের মতো ছিলেন না। ছিলেন না বলেই হয়তো সাংবাদিকতা জীবনের আড়ালের কথা লিখে গেছেন।

জয়ন্ত ঘোষালের একটি লেখা পড়েছিলাম মমতা ব্যানার্জিকে নিয়ে। মমতার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের কথা তিনি লিখেছেন। আনন্দবাজার পত্রিকা ছেড়ে ঘোষাল আজতক ও ইন্ডিয়া টুডেতে কাজ করেছেন। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় লেখালেখি করছেন দেশ-বিদেশে। কলকাতাতেই সাংবাদিকতা শুরু করেন। পরে দায়িত্ব পেয়ে ৩৩ বছর আগে যান দিল্লিতে। দিল্লিতে গিয়ে কোথায় উঠবেন বাড়ি ভাড়া নেওয়ার আগে? মমতা বললেন, তাঁর ফ্ল্যাটে উঠতে। জয়ন্ত ঘোষাল দিল্লিতে ভাড়া বাড়িতে ওঠার আগে মমতার ফ্ল্যাটেই ওঠেন। নতুন সংসার জীবনে মমতা নিয়মিত খোঁজ নিতেন। শুধু তাই নয়, আরেকবার জয়ন্তর স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা। কলকাতা যেতে হবে জরুরি। ঘোষাল যেতে পারছিলেন না কাজের ব্যস্ততার কারণে। বিমানের টিকিট কাটার মুহূর্তে মমতার সঙ্গে কথা হয়। মমতা বললেন, এ অবস্থায় একা পাঠানো ঠিক হবে না। তিনি বললেন, কলকাতায় যাচ্ছি ট্রেনে। আমার সঙ্গে যাবে। এসি টু টাওয়ার ট্রেনে রাতে ওপরে নিচে থাকার ব্যবস্থা। রেল ভ্রমণের স্মৃতি নিয়ে জয়ন্ত লেখেন, মমতা তখন সংসদে রেলের পাস পেতেন। আমার স্ত্রীকে অ্যাটেনডেন্ট করে তিনি কলকাতা গেলেন। সাধারণত অ্যাটেনডেন্ট ওপরে শোয় এবং সংসদ সদস্য নিচে। রাতে খাওয়ার পর আমার স্ত্রী যখন ওপরে শুতে যাচ্ছেন, উনি আমার স্ত্রীকে ধমক দিয়ে বলে উঠলেন, ‘তুমি এ অবস্থায় ওপরে উঠবে! একদম নয়! তুমি নিচে শোবে, আমি ওপরে যাচ্ছি।’ ট্রেনে একই সঙ্গে থাকা বিপরীতে বসা মমতার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা গীতা মুখার্জি বিস্ময় নিয়ে সব দেখলেন। পরে তিনি জয়ন্তর স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করলেন, উনি কি আপনার আত্মীয় হন?

রাজনীতিবিদের সঙ্গে সাংবাদিকের সম্পর্ক থাকবেই। কিন্তু সেই সম্পর্ক কি লেখালেখিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়? খুশবন্ত সিং জরুরি অবস্থাকে সমর্থন জানালেও তিনি কংগ্রেসের সবকিছুকে ইতিবাচক বলেননি। অনেক খারাপের কঠোর সমালোচনা করেছেন। কংগ্রেসের সঙ্গে এম জে আকবরেরও সম্পর্ক ছিল। রাজীব গান্ধী তাঁকে এমপি করেছিলেন। কিন্তু সোনিয়ার সঙ্গে মেলেনি। রাজীবের চলে যাওয়ার পর সোনিয়াকে তিনি স্পষ্ট করে বলেছিলেন, তুমি বিদেশিনী। রাজীবের স্ত্রী হিসেবে ভারত তোমাকে স্বাগত জানাবে। রাজনীতি করতে পারবে। কিন্তু ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখ না। আকবরের এ বক্তব্য ভালোভাবে নেননি সোনিয়া ও তাঁর সমর্থকরা। কংগ্রেস ছাড়তে হয়েছিল আকবরকে। ইতিহাস এমনই হয়। অনেক সময় অপ্রিয় সত্য বলা যায় না। আবার অনেক সময় বলেও বিপাকে পড়তে হয়। এ নিয়ে মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন জয়ন্ত ঘোষাল। এক শনিবারে দিল্লিতে মমতার ফ্ল্যাটে মধ্যাহ্নভোজের দাওয়াত ছিল ঘোষালের। কথা ছিল খিচুড়ি রান্না হবে। খিচুড়ি খাবেন একসঙ্গে। তারপর কথা বলবেন। প্রতি শনিবারের বর্তমান পত্রিকায় দিল্লির রাজনীতি নামে জয়ন্ত তখন নিয়মিত কলাম লিখতেন। সেই শনিবারও নিজের কলামে তিনি কিছু অপ্রিয় সত্য লিখে বসেন। ব্যস আর যায় কোথায়? সকাল থেকে মমতার মন-মেজাজের আকাশে মেঘ দেখা দেয়। দুপুরে খেতে রওনা হওয়ার মুহূর্তে ঘোষাল ফোন করেন মমতার সহকারী সোনালীকে। ফোনটা ধরেই সোনালী বললেন, ‘আপনার বোধহয় আজকের মধ্যাহ্নভোজটা আর হলো না। জয়ন্ত ঘোষাল বললেন, কেন? সমস্যা কী? জবাবে সোনালী বললেন, দিদি রেগে গেলে মুডটাই নষ্ট হয়ে যাবে।’ তারপরও দিদির সঙ্গে কথা বলতে অনুরোধ করলেন জয়ন্ত। সোনালী জিজ্ঞেস করলেন মমতাকে ঘোষাল আসবে কিনা? মমতা গম্ভীরভাবে বললেন, আসতে বল। জয়ন্ত ঘোষাল গেলেন। গম্ভীর হয়ে বসেছিলেন মমতা। মুখ ভারী করে আলাপ শুরু করলেন। কিছুক্ষণ কথা বলার পর সব ঠিক হয়ে গেল। তারপর বললেন, যা ভালো বুঝেছেন লিখেছেন, ঠিক আছে। জয়ন্ত ঘোষালও লিখেছেন, ‘ভালো সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমালোচনা করা যাবে না, এই ধারণা বোধহয় ঠিক নয়।’

ভালো সম্পর্কে সত্য লেখা যাবে না এ মতের সঙ্গে আমিও একমত নই। আপনজনকে সত্যটা জানাতে হয়। সত্য বড় কঠিন। সেই কঠিন সত্যটা সব সময় ক্ষমতায় থেকে সবাই শুনতে চায় না। আর চায় না বলেই সমস্যাটা তৈরি হয়। জটিলতাগুলো বাড়তে থাকে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ধরে রাখতে গেলে হিসাব-নিকাশ এক রকম থাকে না। নানামুখী প্রতিবন্ধকতা অনেক কিছু আড়াল করে দেয়। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে কথা হচ্ছে কিছু দিন থেকে। আইনটি প্রণয়নের সময় আইনমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী, আইসিটি মন্ত্রীসহ সিনিয়র মন্ত্রীরা বসেছিলেন সম্পাদকদের সঙ্গে। সেদিন আমরা স্পষ্ট করে বলেছিলাম, এই আইন এভাবে পাস হলে দীর্ঘমেয়াদে বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়বে। আপনারা বাস্তবতায় থাকুন। পরে ঝামেলা সংশোধনের চেয়ে আগে দেখে নেওয়া ভালো। আইন করুন সমস্যা নেই। নারী-শিশু হয়রানি হয় ডিজিটাল মিডিয়াতে। প্রযুক্তি ব্যবহার করতে গিয়ে অনেকে অপব্যবহার করে। ব্যক্তিগত কুৎসা রটায় হিংসা ও ঈর্ষা থেকে। সেসব নিয়ন্ত্রণে আইন করতে পারেন। কিন্তু এর সঙ্গে মেইনস্ট্রিম মিডিয়া ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিকতাকে জড়াবেন না। সবকিছু জামিনযোগ্য ধারায় আনতে হবে। আটকের সঙ্গে সঙ্গে থানা পুলিশে স্থানান্তর করতে হবে। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার একটা দায়িত্ববোধ আছে। সংবাদ প্রকাশ, প্রচারে তারা সেই দায়িত্বটুকু পালন করে। মন্ত্রী সাহেবরা শুনলেন। বললেন, অবশ্যই আপনাদের কথা গুরুত্ব নিয়ে দেখা হবে। কিন্তু কেউ কথা রাখেননি। সিদ্ধান্ত চাপিয়ে আইন হলো। ডাল-চাল মিলিয়ে ফেলা হলো। জামিনযোগ্য কোনো ধারাই রাখা হয়নি। এতে সমস্যা বাড়ল। এ আইন আরও কঠোরভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হলো কারাগারে মুশতাকের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। দেশ-বিদেশে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। কেউ যদি মনে করেন ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হলে কী যায় আসে, তাহলে বলার কিছু নেই।

আমাদের অনেক প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ এখন আর কথা বলেন না। বাস্তবতা তুলে ধরতে চান না প্রধানমন্ত্রীর সামনে। ভুলে গেলে হবে না তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মেয়ে। তাঁর সামনে কথা বলা যায় না এ কথা মানতে রাজি নই। শেখ হাসিনাকে আমরাও কাছ থেকে দেখেছি। যুক্তিসংগত কিছু বললে তিনি মন দিয়ে শোনেন। বাস্তবতাকে মেনে সিদ্ধান্ত দেন ও নেন। একটি ঘটনা না বলেই পারছি না। ২০১৮ সালের প্রথম দিকের ঘটনা। হাসানুল হক ইনু তখন তথ্যমন্ত্রী। এক কেবিনেট বৈঠকের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধভাবেই তথ্যমন্ত্রীকে বললেন, বাংলাদেশ প্রতিদিন কী সব লিখছে দেখেন না কিছু? বৈঠক শেষ হতেই দুজন মন্ত্রী ফোন দিলেন আমাকে। বললেন, প্রধানমন্ত্রী ক্ষুব্ধ হয়েছেন। জবাবে বললাম, বিকালে গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেয়েছি। ক্ষুব্ধ হলে আমন্ত্রণ পাওয়ার কথা না। কাউকে কিছু বললাম না। বিকালে সংবাদ সম্মেলনে গেলাম। বসলাম প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি সামনের সারিতে। তিনি সংবাদ সম্মেলনে আসার পর সালাম দিলাম। তিনি হাসিমুখে সালাম নিলেন। বুঝলাম, কেবিনেট বৈঠকে প্রবেশের সময় হয়তো কেউ কিছু লাগিয়েছিল। তাই ইনু ভাইকে একটু নিলেন। আবার হয়তো চেয়েছেন বার্তাটা আমার কাছে আসুক। স্বস্তি নিয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষ করলাম। সংবাদ সম্মেলন শেষে কবি নির্মলেন্দু গুণ ও আমি দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। তিনি আমাদের দুজনের সঙ্গে এসে কথা বলে গেলেন হাসিমুখে। শেখ হাসিনা এমনই। আরেকবার সিরাজুল আলম খানের বই থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে পীর হাবিবের একটি লেখা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। আমি ছিলাম আমেরিকায়। ঢাকায় ফিরে আসামাত্রই ফোন পেলাম বিপ্লব বড়ুয়ার। বিপ্লবের সঙ্গে সম্পর্ক ও যখন ছাত্রলীগ করত তখন থেকেই। আমার কাছে আসত। সব সময় বিনয়ী, চমৎকার। বিপ্লব বলল, আপা পত্রিকা পড়ে মন খারাপ করেছেন। বললাম, ছিলাম না দেশে। কী হয়েছে? বিপ্লব আবার বলল, পীর ভাই লিখেছেন। আপনি না থাকলেও জানেন না আপা বিশ্বাস করবেন না। বিপ্লবকে বললাম পরামর্শ দাও কী করা যায়। বিপ্লব বলল, আমু ভাই, তোফায়েল ভাইয়ের সাক্ষাৎকার নিয়ে সিরাজুল আলম খানের লেখার জবাব দিয়ে দিন। সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। আপা আপনাদের কাছে তো পজিটিভটাই আশা করেন।

শেখ হাসিনাকে সারা জীবন মিডিয়াবান্ধব হিসেবে দেখেছি। সরকারি দলে অভিজ্ঞতা কম আমার। বিরোধী দলে বেশি। তারপরও মিডিয়ার সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কে তাঁর তুলনা তিনি নিজে। আমাদের রাজনীতিবিদদের তাঁর মতো এত সহনশীলতা নেই। ’৯১ থেকে ৯৬ সালে সারা দেশ ঘুরেছি বিরোধীদলীয় নেতার সঙ্গে। আমরা যখন ঢাকার বাইরে যেতাম তিনি খেতে বসে প্রথম খোঁজ নিতেন সফরসঙ্গী সাংবাদিকরা খেয়েছেন কি না। ব্যতিক্রম এক দিনও হয়নি। তিনি জুনিয়র-সিনিয়র সবাইকে বুঝতেন। মিডিয়াবান্ধব হিসেবেই তাঁকে পেয়েছি। শুরুটা করেছিলেন কঠিন বিরোধী মিডিয়া নিয়ে। ধীরে ধীরে তিনি মিডিয়াকে কাছে টেনেছেন। ভোরের কাগজে থাকতে নিউজ মিডিয়া নামে একটি নিউজ এজেন্সি করতে তিনি আমাকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। আজকের কাগজ, ভোরের কাগজে মৃণাল কান্তি দা নিয়মিত আসতেন। চা খেতেন আড্ডা দিতেন। আমি তখন আওয়ামী লীগ বিটের রিপোর্টার। মৃণালদা একাই মিডিয়া জমিয়ে রাখতেন। বিরোধীদলীয় নেতার জনসংযোগে ছিলেন কাজী আখতার আহমেদ, পরে আবু তৈয়ব। সেই সময়ে একবার বোরহান কবীর ও আমি ১৭ মন্ত্রীর দুর্নীতির খবর লিখে বিপদে পড়ি। বিএনপি তখন ক্ষমতায়। সংসদে এ নিয়ে ঝড় তোলেন তোফায়েল আহমেদ। পর্যাপ্ত ডকুমেন্ট ছিল না। দুর্নীতি দমন ব্যুরো আমাদের কাছে ডকুমেন্ট চায়। বিষয়টি জানালাম বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনাকে। তিনি বললেন, ‘কেউ কিছু জানতে চাইলে বলে দিও ডকুমেন্ট আমার কাছে রেখেছ।’ এভাবে তিনি আমাদের পাশে থাকতেন পেশাগত কাজে।

শেখ হাসিনার সঙ্গেই প্রথম বাসন্তীর বাড়িতে গিয়েছিলাম। সেই আলোচিত বাসন্তীকে নিয়ে সবাই রাজনীতি করেছেন। কেউ পাশে দাঁড়াননি। শেখ হাসিনাই প্রথম পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাসন্তীর। আর্থিক সহায়তা করেছিলেন। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বাড়ি করে দিয়েছিলেন। বাসন্তীর বাড়িতে আমাদের নিয়ে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, ক্ষমতায় এলে এই অঞ্চলের মঙ্গা দূর করব। তা-ই করেছিলেন। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় থাকাকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ছিলেন রবিউল আলম মুক্তাদির চৌধুরী, ইব্রাহিম হোসেন খান, বাহাউদ্দিন নাছিম ও আলাউদ্দিন নাসিম। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর সামনে কথা বলতেন। তখন কেবিনেটও ছিল শক্তিশালী। আবদুস সামাদ আজাদ, আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আবদুল জলিল, মোহাম্মদ নাসিম ছিলেন কেবিনেটে। ডা. এস এ মালেকও ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। সবাই কথা বলতেন। প্রধানমন্ত্রী সবার কথা শুনতেন। তিনি নিজেও আলাদা করে সম্পাদকদের সঙ্গে কথা বলতেন। আমাদের লেবেলেও সাক্ষাৎ করার সুযোগ পেতাম। ডেকেও নিয়েছিলেন একাধিকবার। জানি সময় বদলে গেছে। সেসব দিন আর নেই। সেসব মানুষও আর নেই। রাজনৈতিক নেতাদের বলিষ্ঠতা নেই। তারপরও শেখ হাসিনা জাতির জনকের মেয়ে। বাংলাদেশের গণমানুষের জন্য লড়াই শুরু করেছেন সেই ’৮১ সালে। সেই লড়াই এখনো করছেন। তিনি বোঝেন কোনটা চাটুকারিতা, আর কোনটা বাস্তবতা। আর বোঝেন বলেই দীর্ঘসময় ক্ষমতায়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা হিসেবে মানুষের চাওয়া-পাওয়ার হিসাবও তাঁর সঙ্গে। স্পষ্ট করে বলছি, সংবাদপত্রের জন্য আর আইনকানুন দরকার নেই। আর যে আইনকানুন জনগণের কল্যাণের পরিবর্তে ঝামেলা তৈরি করে তাও সংশোধন দরকার। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করুন।  এ সংশোধনে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে না। বাড়বে। গুটিকয়েক চাটুকারের কথা শোনার দরকার নেই।  চাটুকাররা দুঃসময়ে থাকে না। টেবিলের নিচ দিয়ে পালিয়ে যায়।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা