শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১ আপডেট:

ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা সরকারের কাজ নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা সরকারের কাজ নয়

অবশেষে রোজিনা ইসলামের জামিনে স্বস্তি নেমে এলো। রোজিনা কোনো প্রতিষ্ঠানের নয়, একজন সাহসী জাঁদরেল অনুসন্ধানী সফল রিপোর্টার হিসেবে পাঠকই নয়, সাংবাদিক সমাজের হৃদয়ও জয় করেছিলেন। দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের স্বাস্থ্য খাতের ভয়াবহ চিত্র তিনি দিনের পর দিন তুলে এনেছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজেদের সংশোধন ও অনিয়ম থেকে মুক্ত না করে রোজিনাকে শায়েস্তা করতে গিয়ে আরও লেজেগোবরে অবস্থা করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একদল ঔদ্ধত্যপরায়ণ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর বিকৃত চেহারা জাতির সামনে উন্মোচিত হয়েছে। তাদের সীমাহীন বাড়াবাড়ি সীমানা অতিক্রম করে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গেছে। একদিকে মামলা, আরেকদিকে সচিবালয় বিটের সংবাদকর্মীদের বয়কটের মুখে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বক্তব্যের মিল নেই। একটা জোর প্রতিবাদের মুখে রোজিনার প্রতিষ্ঠান যে অজুহাত দিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিকৃত বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে তা কেবল রোজিনার প্রতি যে অপমান-নিপীড়ন হয়েছে তারই বৈধতা দেওয়া হয়নি প্রচ- শক্তিশালী প্রতিবাদকেও অপমান করা হয়েছে। যেভাবে রোজিনাকে ছয় ঘণ্টা আটকে রেখে নাজেহাল করা হয়েছে, নিপীড়ন করে থানায় দিয়ে জেলের ভাত খাওয়ানো হয়েছে তাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বীভৎস দুর্নীতির চিত্র ঢাকা পড়েনি। সরকারের ইমেজও ক্ষুণœ হয়েছে। সব মহলেই অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিষয়টি ঠাঁই পাওয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী যথাযথই বলেছেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনের মুখোমুখি হতে হবে। সোমবার রাতে রোজিনা মুচলেকা দিয়ে চলে যেতে চাইলেও যারা বাহাদুরি করে যেতে দেননি তাদের মগজে কী আছে আল্লাহ জানেন। আর স্বাস্থ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমের সামনে এসে যা বললেন তাতে মানুষ এখন আর বিরক্ত বা রাগ করে না। বিনোদনের নতুন মাত্রা পায়। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ গোপন নথি সচিবের পিএসের টেবিলে উন্মুক্ত ফেলে রাখা হয় এটাও এবার দেশবাসী যেমন জানল তেমনি জানল ব্রিটিশ এখন যে আইন ব্যবহার করে না সেই ১৯২৩ সালের কালো আইনে মামলা করে আমরা জানিয়েছি এখনো ঔপনিবেশিক আইনের শৃঙ্খল থেকে বের হতে পারিনি। যাক, রোজিনা একজন সংবাদকর্মী আর একজন সংবাদকর্মীর জন্য এবার জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে সাংবাদিক ইউনিয়নসহ সাংবাদিকদের প্রতিটি সংগঠন জোরালো প্রতিবাদ গড়ে তুলেছিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, নাগরিক সমাজ, মানববাধিকার সংগঠন, রাজনৈতিক শক্তি এক কথায় মানুষ শক্তিশালী প্রতিবাদ করেছে। সরকারের রাজনৈতিক মন্ত্রী এবং নেতারাও বিষয়টি বিলম্বে হলেও বুঝেছেন এবং ইতিবাচক মনোভাব থেকে বলেছেন, রোজিনা ন্যায়বিচার পাবেন। রোজিনা জামিন পেয়েছেন। তার প্রতি যারা মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছেন তাদেরও বিচার হওয়া উচিত।

করোনাযুদ্ধে যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর নেতৃত্বের দক্ষতা আন্তরিকতায় অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছেন সেখানে স্বাস্থ্য খাতের নির্লজ্জ দুর্নীতিবাজ দাম্ভিকরা বারবার সে অর্জন ধূসর করে দেয়। এই অসৎ নীতিহীনদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিকল্প নেই। এরা দানব শক্তিতে পরিণত হয়েছে। কর্মকর্তা থেকে গাড়িচালকরা কোটিপতি। কী দুর্নীতি আজ সরকারি খাতে যেখানে আবার স্বাস্থ্য খাত সর্বাধিক বিতর্কিত।

দুঃখজনক হলেও সত্য রোজিনাকে যখন আটকে রাখা হয় সহকর্মীরা প্রতিবাদ অবস্থান নিয়েছেন কিন্তু তার প্রতিষ্ঠানের সিনিয়ররা ছুটে যাননি। যাদের সঙ্গে সারা দিন অফিস করেন তারা ঝাঁপিয়ে পড়েননি। অতীতেও তার প্রতিষ্ঠান বায়তুল মোকাররমের খতিবসহ আলেমদের কাছে তওবা করে কার্টুনিস্ট আরিফকে বলি দিয়েছে, নিজেরা দায় নেয়নি। রোজিনার প্রতিষ্ঠানের গোষ্ঠীস্বার্থের পলিসির সঙ্গে অনেকের দ্বিমত আছে। রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের অভিযোগ আছে। অন্য গণমাধ্যমের প্রতি সৌজন্যবোধ না থাকার উদাহরণ অনেক। যে কোনো সংবাদকর্মীর বিপদে পাশে না দাঁড়ানোর নজির অনেক। রোজিনার বিষয়েও তার প্রতিষ্ঠানের কলিগরা কোনো প্রতিবাদে যুক্ত হননি। তবু প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, একজন রিপোর্টার রোজিনার পাশে স্বাধীন সাংবাদিকতার ও নিরাপত্তার দাবিতে সাংবাদিক মানুষ প্রতিবাদ করেছে। কোনো প্রতিষ্ঠানের ও বাণিজ্যের জন্য নয়। পেশার স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য।

রোজিনার প্রতিষ্ঠান বাণিজ্য ও হিসাবের অঙ্ক বোঝে, মানবিকতা, পেশার প্রতি কমিটমেন্ট, সংবাদকর্মীদের জন্য দায়িত্ব ও দরদ বোঝে না। রোজিনার প্রতিবাদে সেটাই দেখিয়ে দিয়েছে। সুযোগ বুঝে জাল টানে। মুনাফা লোটে।

বেশ ক’মাস আগে একটি বিকৃত মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে আমার উত্তরার ফ্ল্যাটে সুসংগঠিতভাবে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের উসকানি, হামলা ও ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়েছিল। উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লেখার প্রতিক্রিয়া এমন বর্বরতার সঙ্গে দেখানো হয় যে সেই আক্রমণ পুলিশকে মোকাবিলা করতে হয়েছে। সেক্টরের মানুষকে বেরিয়ে প্রতিরোধ করতে হয়েছে। সেই তদন্ত বেশি দূর অগ্রসর হয়নি। সেই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি হয়নি। সেই সময় এমন বর্বর হামলার মুখে সম্পাদক ও সাংবাদিকদের সংগঠনগুলোকে নিন্দা-প্রতিবাদ জানাতে দেখিনি। এ নিয়ে কোনো ব্যক্তিগত দুঃখবোধ নেই। তবে প্রশ্ন আছে সম্পাদক পরিষদের নীতিমালা কী? ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থেই কি তার প্রতিবাদের সীমানা নাকি যেখানে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলা, মামলা, নির্যাতন সেখানেই প্রতিবাদ? সেদিন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রথম প্রতিবাদটি করেন। তারপর সাংবাদিক ইউনিয়ন। রোজিনার প্রতিষ্ঠান সব সময় একটি গোষ্ঠী কোটারি স্বার্থ রক্ষার নিজস্ব নীতিমালা নিয়ে চলে। কিন্তু যদি রোজিনার বিষয়ে প্রতিবাদে সবাই উত্তাল না হয়ে তার প্রতিষ্ঠানের সংকীর্ণ গোষ্ঠীস্বার্থ হিসেবে নিত তাহলে এমন প্রতিবাদ হতো না। রোজিনার জায়গায় অন্য প্রতিষ্ঠানের কোনো গণমাধ্যমকর্মী যদি নাজেহাল হতো তাহলে তার প্রতিষ্ঠানের সংবাদকর্মীরা কি এভাবে রাত-দিন প্রতিবাদে ছুটে যেতেন? তারা তো রোজিনার জন্যই নামেননি। কারওয়ান বাজারে অফিসে ঢুকলেই প্রতিষ্ঠান তাদের ভিনগ্রহের সংবাদকর্মীর চরিত্রে তৈরি করে। কেন? এটাও বিচার করার সময় এসেছে। মূল্যায়ন করতে হবে। রোজিনা একজন সংবাদকর্মী বলেই সবাই প্রতিবাদ করেছে, কোন প্রতিষ্ঠানের দেখেনি। এবং তাই হওয়া উচিত। যে কোনো গণমাধ্যমকর্মীর ওপর নিপীড়ন হলে, বিপদ নামলে সব গণমাধ্যমকর্মীকেই প্রতিবাদ করা উচিত। সব প্রতিষ্ঠানের নেতাদের সোচ্চার হওয়া উচিত এবং নির্যাতিতের পাশে দাঁড়ানো উচিত। না হয় স্বাধীন গণমাধ্যমের শক্তি নড়বড়ে হয়ে যাবে। এক কথায় যেখানেই সাংবাদিক নির্যাতন সেখানেই শক্তিশালী প্রতিবাদ-প্রতিরোধ চাই। এমনিতেই গণতন্ত্র দুর্বল হলে গণমাধ্যম দুর্বল হয়। সাহস শক্তি হারায়। দেশে গণতন্ত্র যে দুর্বল সেটি সবার জানা।

সদ্য অবসরে যাওয়া সংস্থাপন সচিব শেখ ইউসুফ হারুনকে নিয়ে লিখব ভেবেছিলাম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি আমার অগ্রজ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী মেধাবী ভদ্র বিনয়ী বন্ধুবৎসল। প্রশাসনে মেধা দক্ষতা গণমুখী নিরহংকার নির্লোভ চরিত্র দিয়ে অবদান রেখেছেন। সম্মানের সঙ্গে অবসর নিলেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ চাননি। একজন উত্তম আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে তাকে নিয়ে গর্ব করাই যায়। যারা তাকে চেনেন কেউ নেতিবাচক মন্তব্য করতে পারবেন না। প্রশাসনে এমন ভালো মেধাবী দক্ষ গণমুখী কর্মকর্তা অনেকেই আছেন। আজকাল চারদিকে আলোচনা উঠেছে একদল আমলা দেশটাকে বাপ-দাদার সম্পদই মনে করছেন না জনগণ ক্ষমতার মালিক এটা ভুলে গিয়ে তারা নিজেদেরই ক্ষমতার মালিক ভাবেন এবং সে রকম ঔদ্ধত্য নিয়ে কাজ করেন। অনেকে দেশ-বিদেশে অঢেল সম্পদ গড়েছেন এবং সরকারি চাকরিজীবন শেষে রাজনীতিতে এসে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়েছেন। প্রজাতন্ত্রের সব কর্মচারীকে এক পাল্লায় তোলা না গেলেও একটি অংশ ক্ষমতার তাপ সইতে না পেরে বাহাদুরি করছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘রাজনীতিবিদ নয়, সরকারি কর্মচারীরাই বেশির ভাগ বিদেশে বাড়ি করেছেন।’ ক্ষমতা, সম্পদ, অর্থে তাদের মন ভরছে না। এখন রাজনৈতিক ক্ষমতা চাই। রাজনীতিবিদ যতই বিতর্কিত হোক না কেন তার চরিত্র গণমুখী হয় এবং জনগণকে নিয়েই তার দিন-রাত চলা হয়। জনগণের স্বার্থে তার চরিত্র সেবকের মতো হয়ে পড়ে। অন্যদিকে আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা জনগণের মাঝে এসেও নিজেকে প্রভুর আসনে রাখতে পছন্দ করেন। রাজনীতিতে যেমন রাজনীতিবিদদেরই সুন্দর দেখায় তেমনি প্রশাসনে দক্ষ আমলা। সামরিক শাসকদের হাত ধরে অনেক সামরিক-বেসামরিক আমলা রাজনীতিতে এলেও সরকারি দলে ভালো করলেও বিরোধী দলে মন্দাভাব। তেমনি রাজনীতিবিদদের আসন দখল করে সংসদে আমলাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেড়েছে। এখন জোর দাবি উঠেছে, দীর্ঘ জীবন সরকারি চাকরি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ তারপর আবার রাজনীতি? খায়েশের শেষ নেই। রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ বারবার রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতে রাখতে রাজনীতিবিদদের তাগিদ দিয়েছেন। তিনি পরিষ্কার বলেছেন, চাকরি শেষে কেন? ডাক্তার হয়েই রাজনীতিতে নামুন। বিসিএস পাস করেই রাজনীতি করুন। রাজনীতি যে একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া, অগ্নিপরীক্ষা বা নিজেকে তৈরি করার সেটি করতে চান না বলেই অনেকে আয়েশের ভোগের ক্ষমতার ষোলকলা পূর্ণ করে রাজনীতিতে আসতে চান। রাজনীতি রাজনীবিদদের হাতেই রাখতে হবে। রাজনৈতিক সরকারে রাজনৈতিক মন্ত্রীদের কর্তৃত্ব প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের মানতে হবে। রাজনৈতিক অঙ্গীকার পূরণে কাজ করতে হবে। সংবিধান আইন কারও পক্ষেই লঙ্ঘন করার সুযোগ নেই। সংবিধান আইন বিধিবিধান সবার কাজের সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এখানে কোনো উগ্রতা হঠকারিতা ও ক্ষমতার দম্ভের সুযোগ নেই। সংবিধান-আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। জনগণই ক্ষমতার মালিক। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী থেকে মন্ত্রী সবাই জনগণের সেবক।

একটি বাগান নষ্ট করতে একটি বানরই যথেষ্ট। আগেই বলেছি সব আমলা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী যেমন খারাপ নন তেমনি সব রাজনীতিবিদও খারাপ নন। উত্তম আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের ইমেজ রক্ষায় যেমন বিতর্কিতদের সংশোধন বা প্রয়োজনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি তেমনি রাজনীতিতেও রাজনীতিবিদদের আচার-আচরণ সংশোধন অনিবার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে যেখানে কারও যাওয়ার জায়গা নেই, সুযোগ নেই সেখানে অবশ্যই যারা সীমাহীন ঔদ্ধত্য নিয়ে ক্ষমতার দম্ভে সীমানা লঙ্ঘন করেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। সেই রাজনীতিবিদ যেমন খারাপ যিনি জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস দেন, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন এবং নিজেও লোভ-লালসায় ভাসেন। গণবিরোধী ভূমিকা রাখেন। তেমনি প্রজাতন্ত্রের সেই কর্মচারীও খারাপ যিনি ওপরের বসকে চাটুকারিতায় সম্মোহন করে রাখেন, ঘুষ খান, ফাইল আটকে চাঁদা নেন এবং ক্ষমতা ও অর্থের নেশায় বুঁদ হয়ে গণবিরোধী দাম্ভিক জীবনযাপন করেন। আমরা চাই সমাজে যে হারে অসুস্থ প্রতিযোগিতা, অস্থিরতা ও হিংসা-বিদ্বেষ প্রতিহিংসা বাড়ছে সেখানে সংবিধান ও আইনের আলোকে যার যার সীমানা নির্ধারণ করে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হোক। একদল ধূর্ত শেয়াল বা বানরের দায় প্রশাসন বা সরকার কেন নেবে? এদের জন্য সরকার জনগণ দূরত্ব অসন্তোষ তৈরি হয়। রাজনৈতিক সরকারের চাই মানুষের জন্য কাজ ও জনপ্রিয়তা। লোভী ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা নয়।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

এই মাত্র | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

৪২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম