শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১ আপডেট:

ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা সরকারের কাজ নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা সরকারের কাজ নয়

অবশেষে রোজিনা ইসলামের জামিনে স্বস্তি নেমে এলো। রোজিনা কোনো প্রতিষ্ঠানের নয়, একজন সাহসী জাঁদরেল অনুসন্ধানী সফল রিপোর্টার হিসেবে পাঠকই নয়, সাংবাদিক সমাজের হৃদয়ও জয় করেছিলেন। দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের স্বাস্থ্য খাতের ভয়াবহ চিত্র তিনি দিনের পর দিন তুলে এনেছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজেদের সংশোধন ও অনিয়ম থেকে মুক্ত না করে রোজিনাকে শায়েস্তা করতে গিয়ে আরও লেজেগোবরে অবস্থা করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একদল ঔদ্ধত্যপরায়ণ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর বিকৃত চেহারা জাতির সামনে উন্মোচিত হয়েছে। তাদের সীমাহীন বাড়াবাড়ি সীমানা অতিক্রম করে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গেছে। একদিকে মামলা, আরেকদিকে সচিবালয় বিটের সংবাদকর্মীদের বয়কটের মুখে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বক্তব্যের মিল নেই। একটা জোর প্রতিবাদের মুখে রোজিনার প্রতিষ্ঠান যে অজুহাত দিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিকৃত বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে তা কেবল রোজিনার প্রতি যে অপমান-নিপীড়ন হয়েছে তারই বৈধতা দেওয়া হয়নি প্রচ- শক্তিশালী প্রতিবাদকেও অপমান করা হয়েছে। যেভাবে রোজিনাকে ছয় ঘণ্টা আটকে রেখে নাজেহাল করা হয়েছে, নিপীড়ন করে থানায় দিয়ে জেলের ভাত খাওয়ানো হয়েছে তাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বীভৎস দুর্নীতির চিত্র ঢাকা পড়েনি। সরকারের ইমেজও ক্ষুণœ হয়েছে। সব মহলেই অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিষয়টি ঠাঁই পাওয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী যথাযথই বলেছেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনের মুখোমুখি হতে হবে। সোমবার রাতে রোজিনা মুচলেকা দিয়ে চলে যেতে চাইলেও যারা বাহাদুরি করে যেতে দেননি তাদের মগজে কী আছে আল্লাহ জানেন। আর স্বাস্থ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমের সামনে এসে যা বললেন তাতে মানুষ এখন আর বিরক্ত বা রাগ করে না। বিনোদনের নতুন মাত্রা পায়। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ গোপন নথি সচিবের পিএসের টেবিলে উন্মুক্ত ফেলে রাখা হয় এটাও এবার দেশবাসী যেমন জানল তেমনি জানল ব্রিটিশ এখন যে আইন ব্যবহার করে না সেই ১৯২৩ সালের কালো আইনে মামলা করে আমরা জানিয়েছি এখনো ঔপনিবেশিক আইনের শৃঙ্খল থেকে বের হতে পারিনি। যাক, রোজিনা একজন সংবাদকর্মী আর একজন সংবাদকর্মীর জন্য এবার জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে সাংবাদিক ইউনিয়নসহ সাংবাদিকদের প্রতিটি সংগঠন জোরালো প্রতিবাদ গড়ে তুলেছিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, নাগরিক সমাজ, মানববাধিকার সংগঠন, রাজনৈতিক শক্তি এক কথায় মানুষ শক্তিশালী প্রতিবাদ করেছে। সরকারের রাজনৈতিক মন্ত্রী এবং নেতারাও বিষয়টি বিলম্বে হলেও বুঝেছেন এবং ইতিবাচক মনোভাব থেকে বলেছেন, রোজিনা ন্যায়বিচার পাবেন। রোজিনা জামিন পেয়েছেন। তার প্রতি যারা মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছেন তাদেরও বিচার হওয়া উচিত।

করোনাযুদ্ধে যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর নেতৃত্বের দক্ষতা আন্তরিকতায় অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছেন সেখানে স্বাস্থ্য খাতের নির্লজ্জ দুর্নীতিবাজ দাম্ভিকরা বারবার সে অর্জন ধূসর করে দেয়। এই অসৎ নীতিহীনদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিকল্প নেই। এরা দানব শক্তিতে পরিণত হয়েছে। কর্মকর্তা থেকে গাড়িচালকরা কোটিপতি। কী দুর্নীতি আজ সরকারি খাতে যেখানে আবার স্বাস্থ্য খাত সর্বাধিক বিতর্কিত।

দুঃখজনক হলেও সত্য রোজিনাকে যখন আটকে রাখা হয় সহকর্মীরা প্রতিবাদ অবস্থান নিয়েছেন কিন্তু তার প্রতিষ্ঠানের সিনিয়ররা ছুটে যাননি। যাদের সঙ্গে সারা দিন অফিস করেন তারা ঝাঁপিয়ে পড়েননি। অতীতেও তার প্রতিষ্ঠান বায়তুল মোকাররমের খতিবসহ আলেমদের কাছে তওবা করে কার্টুনিস্ট আরিফকে বলি দিয়েছে, নিজেরা দায় নেয়নি। রোজিনার প্রতিষ্ঠানের গোষ্ঠীস্বার্থের পলিসির সঙ্গে অনেকের দ্বিমত আছে। রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের অভিযোগ আছে। অন্য গণমাধ্যমের প্রতি সৌজন্যবোধ না থাকার উদাহরণ অনেক। যে কোনো সংবাদকর্মীর বিপদে পাশে না দাঁড়ানোর নজির অনেক। রোজিনার বিষয়েও তার প্রতিষ্ঠানের কলিগরা কোনো প্রতিবাদে যুক্ত হননি। তবু প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, একজন রিপোর্টার রোজিনার পাশে স্বাধীন সাংবাদিকতার ও নিরাপত্তার দাবিতে সাংবাদিক মানুষ প্রতিবাদ করেছে। কোনো প্রতিষ্ঠানের ও বাণিজ্যের জন্য নয়। পেশার স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য।

রোজিনার প্রতিষ্ঠান বাণিজ্য ও হিসাবের অঙ্ক বোঝে, মানবিকতা, পেশার প্রতি কমিটমেন্ট, সংবাদকর্মীদের জন্য দায়িত্ব ও দরদ বোঝে না। রোজিনার প্রতিবাদে সেটাই দেখিয়ে দিয়েছে। সুযোগ বুঝে জাল টানে। মুনাফা লোটে।

বেশ ক’মাস আগে একটি বিকৃত মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে আমার উত্তরার ফ্ল্যাটে সুসংগঠিতভাবে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের উসকানি, হামলা ও ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়েছিল। উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লেখার প্রতিক্রিয়া এমন বর্বরতার সঙ্গে দেখানো হয় যে সেই আক্রমণ পুলিশকে মোকাবিলা করতে হয়েছে। সেক্টরের মানুষকে বেরিয়ে প্রতিরোধ করতে হয়েছে। সেই তদন্ত বেশি দূর অগ্রসর হয়নি। সেই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি হয়নি। সেই সময় এমন বর্বর হামলার মুখে সম্পাদক ও সাংবাদিকদের সংগঠনগুলোকে নিন্দা-প্রতিবাদ জানাতে দেখিনি। এ নিয়ে কোনো ব্যক্তিগত দুঃখবোধ নেই। তবে প্রশ্ন আছে সম্পাদক পরিষদের নীতিমালা কী? ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থেই কি তার প্রতিবাদের সীমানা নাকি যেখানে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলা, মামলা, নির্যাতন সেখানেই প্রতিবাদ? সেদিন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রথম প্রতিবাদটি করেন। তারপর সাংবাদিক ইউনিয়ন। রোজিনার প্রতিষ্ঠান সব সময় একটি গোষ্ঠী কোটারি স্বার্থ রক্ষার নিজস্ব নীতিমালা নিয়ে চলে। কিন্তু যদি রোজিনার বিষয়ে প্রতিবাদে সবাই উত্তাল না হয়ে তার প্রতিষ্ঠানের সংকীর্ণ গোষ্ঠীস্বার্থ হিসেবে নিত তাহলে এমন প্রতিবাদ হতো না। রোজিনার জায়গায় অন্য প্রতিষ্ঠানের কোনো গণমাধ্যমকর্মী যদি নাজেহাল হতো তাহলে তার প্রতিষ্ঠানের সংবাদকর্মীরা কি এভাবে রাত-দিন প্রতিবাদে ছুটে যেতেন? তারা তো রোজিনার জন্যই নামেননি। কারওয়ান বাজারে অফিসে ঢুকলেই প্রতিষ্ঠান তাদের ভিনগ্রহের সংবাদকর্মীর চরিত্রে তৈরি করে। কেন? এটাও বিচার করার সময় এসেছে। মূল্যায়ন করতে হবে। রোজিনা একজন সংবাদকর্মী বলেই সবাই প্রতিবাদ করেছে, কোন প্রতিষ্ঠানের দেখেনি। এবং তাই হওয়া উচিত। যে কোনো গণমাধ্যমকর্মীর ওপর নিপীড়ন হলে, বিপদ নামলে সব গণমাধ্যমকর্মীকেই প্রতিবাদ করা উচিত। সব প্রতিষ্ঠানের নেতাদের সোচ্চার হওয়া উচিত এবং নির্যাতিতের পাশে দাঁড়ানো উচিত। না হয় স্বাধীন গণমাধ্যমের শক্তি নড়বড়ে হয়ে যাবে। এক কথায় যেখানেই সাংবাদিক নির্যাতন সেখানেই শক্তিশালী প্রতিবাদ-প্রতিরোধ চাই। এমনিতেই গণতন্ত্র দুর্বল হলে গণমাধ্যম দুর্বল হয়। সাহস শক্তি হারায়। দেশে গণতন্ত্র যে দুর্বল সেটি সবার জানা।

সদ্য অবসরে যাওয়া সংস্থাপন সচিব শেখ ইউসুফ হারুনকে নিয়ে লিখব ভেবেছিলাম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি আমার অগ্রজ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী মেধাবী ভদ্র বিনয়ী বন্ধুবৎসল। প্রশাসনে মেধা দক্ষতা গণমুখী নিরহংকার নির্লোভ চরিত্র দিয়ে অবদান রেখেছেন। সম্মানের সঙ্গে অবসর নিলেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ চাননি। একজন উত্তম আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে তাকে নিয়ে গর্ব করাই যায়। যারা তাকে চেনেন কেউ নেতিবাচক মন্তব্য করতে পারবেন না। প্রশাসনে এমন ভালো মেধাবী দক্ষ গণমুখী কর্মকর্তা অনেকেই আছেন। আজকাল চারদিকে আলোচনা উঠেছে একদল আমলা দেশটাকে বাপ-দাদার সম্পদই মনে করছেন না জনগণ ক্ষমতার মালিক এটা ভুলে গিয়ে তারা নিজেদেরই ক্ষমতার মালিক ভাবেন এবং সে রকম ঔদ্ধত্য নিয়ে কাজ করেন। অনেকে দেশ-বিদেশে অঢেল সম্পদ গড়েছেন এবং সরকারি চাকরিজীবন শেষে রাজনীতিতে এসে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়েছেন। প্রজাতন্ত্রের সব কর্মচারীকে এক পাল্লায় তোলা না গেলেও একটি অংশ ক্ষমতার তাপ সইতে না পেরে বাহাদুরি করছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘রাজনীতিবিদ নয়, সরকারি কর্মচারীরাই বেশির ভাগ বিদেশে বাড়ি করেছেন।’ ক্ষমতা, সম্পদ, অর্থে তাদের মন ভরছে না। এখন রাজনৈতিক ক্ষমতা চাই। রাজনীতিবিদ যতই বিতর্কিত হোক না কেন তার চরিত্র গণমুখী হয় এবং জনগণকে নিয়েই তার দিন-রাত চলা হয়। জনগণের স্বার্থে তার চরিত্র সেবকের মতো হয়ে পড়ে। অন্যদিকে আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা জনগণের মাঝে এসেও নিজেকে প্রভুর আসনে রাখতে পছন্দ করেন। রাজনীতিতে যেমন রাজনীতিবিদদেরই সুন্দর দেখায় তেমনি প্রশাসনে দক্ষ আমলা। সামরিক শাসকদের হাত ধরে অনেক সামরিক-বেসামরিক আমলা রাজনীতিতে এলেও সরকারি দলে ভালো করলেও বিরোধী দলে মন্দাভাব। তেমনি রাজনীতিবিদদের আসন দখল করে সংসদে আমলাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেড়েছে। এখন জোর দাবি উঠেছে, দীর্ঘ জীবন সরকারি চাকরি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ তারপর আবার রাজনীতি? খায়েশের শেষ নেই। রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ বারবার রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতে রাখতে রাজনীতিবিদদের তাগিদ দিয়েছেন। তিনি পরিষ্কার বলেছেন, চাকরি শেষে কেন? ডাক্তার হয়েই রাজনীতিতে নামুন। বিসিএস পাস করেই রাজনীতি করুন। রাজনীতি যে একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া, অগ্নিপরীক্ষা বা নিজেকে তৈরি করার সেটি করতে চান না বলেই অনেকে আয়েশের ভোগের ক্ষমতার ষোলকলা পূর্ণ করে রাজনীতিতে আসতে চান। রাজনীতি রাজনীবিদদের হাতেই রাখতে হবে। রাজনৈতিক সরকারে রাজনৈতিক মন্ত্রীদের কর্তৃত্ব প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের মানতে হবে। রাজনৈতিক অঙ্গীকার পূরণে কাজ করতে হবে। সংবিধান আইন কারও পক্ষেই লঙ্ঘন করার সুযোগ নেই। সংবিধান আইন বিধিবিধান সবার কাজের সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এখানে কোনো উগ্রতা হঠকারিতা ও ক্ষমতার দম্ভের সুযোগ নেই। সংবিধান-আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। জনগণই ক্ষমতার মালিক। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী থেকে মন্ত্রী সবাই জনগণের সেবক।

একটি বাগান নষ্ট করতে একটি বানরই যথেষ্ট। আগেই বলেছি সব আমলা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী যেমন খারাপ নন তেমনি সব রাজনীতিবিদও খারাপ নন। উত্তম আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের ইমেজ রক্ষায় যেমন বিতর্কিতদের সংশোধন বা প্রয়োজনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি তেমনি রাজনীতিতেও রাজনীতিবিদদের আচার-আচরণ সংশোধন অনিবার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে যেখানে কারও যাওয়ার জায়গা নেই, সুযোগ নেই সেখানে অবশ্যই যারা সীমাহীন ঔদ্ধত্য নিয়ে ক্ষমতার দম্ভে সীমানা লঙ্ঘন করেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। সেই রাজনীতিবিদ যেমন খারাপ যিনি জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস দেন, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন এবং নিজেও লোভ-লালসায় ভাসেন। গণবিরোধী ভূমিকা রাখেন। তেমনি প্রজাতন্ত্রের সেই কর্মচারীও খারাপ যিনি ওপরের বসকে চাটুকারিতায় সম্মোহন করে রাখেন, ঘুষ খান, ফাইল আটকে চাঁদা নেন এবং ক্ষমতা ও অর্থের নেশায় বুঁদ হয়ে গণবিরোধী দাম্ভিক জীবনযাপন করেন। আমরা চাই সমাজে যে হারে অসুস্থ প্রতিযোগিতা, অস্থিরতা ও হিংসা-বিদ্বেষ প্রতিহিংসা বাড়ছে সেখানে সংবিধান ও আইনের আলোকে যার যার সীমানা নির্ধারণ করে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হোক। একদল ধূর্ত শেয়াল বা বানরের দায় প্রশাসন বা সরকার কেন নেবে? এদের জন্য সরকার জনগণ দূরত্ব অসন্তোষ তৈরি হয়। রাজনৈতিক সরকারের চাই মানুষের জন্য কাজ ও জনপ্রিয়তা। লোভী ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা নয়।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম