শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১ আপডেট:

ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা সরকারের কাজ নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা সরকারের কাজ নয়

অবশেষে রোজিনা ইসলামের জামিনে স্বস্তি নেমে এলো। রোজিনা কোনো প্রতিষ্ঠানের নয়, একজন সাহসী জাঁদরেল অনুসন্ধানী সফল রিপোর্টার হিসেবে পাঠকই নয়, সাংবাদিক সমাজের হৃদয়ও জয় করেছিলেন। দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের স্বাস্থ্য খাতের ভয়াবহ চিত্র তিনি দিনের পর দিন তুলে এনেছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজেদের সংশোধন ও অনিয়ম থেকে মুক্ত না করে রোজিনাকে শায়েস্তা করতে গিয়ে আরও লেজেগোবরে অবস্থা করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একদল ঔদ্ধত্যপরায়ণ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর বিকৃত চেহারা জাতির সামনে উন্মোচিত হয়েছে। তাদের সীমাহীন বাড়াবাড়ি সীমানা অতিক্রম করে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গেছে। একদিকে মামলা, আরেকদিকে সচিবালয় বিটের সংবাদকর্মীদের বয়কটের মুখে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বক্তব্যের মিল নেই। একটা জোর প্রতিবাদের মুখে রোজিনার প্রতিষ্ঠান যে অজুহাত দিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিকৃত বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে তা কেবল রোজিনার প্রতি যে অপমান-নিপীড়ন হয়েছে তারই বৈধতা দেওয়া হয়নি প্রচ- শক্তিশালী প্রতিবাদকেও অপমান করা হয়েছে। যেভাবে রোজিনাকে ছয় ঘণ্টা আটকে রেখে নাজেহাল করা হয়েছে, নিপীড়ন করে থানায় দিয়ে জেলের ভাত খাওয়ানো হয়েছে তাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বীভৎস দুর্নীতির চিত্র ঢাকা পড়েনি। সরকারের ইমেজও ক্ষুণœ হয়েছে। সব মহলেই অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিষয়টি ঠাঁই পাওয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী যথাযথই বলেছেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনের মুখোমুখি হতে হবে। সোমবার রাতে রোজিনা মুচলেকা দিয়ে চলে যেতে চাইলেও যারা বাহাদুরি করে যেতে দেননি তাদের মগজে কী আছে আল্লাহ জানেন। আর স্বাস্থ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমের সামনে এসে যা বললেন তাতে মানুষ এখন আর বিরক্ত বা রাগ করে না। বিনোদনের নতুন মাত্রা পায়। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ গোপন নথি সচিবের পিএসের টেবিলে উন্মুক্ত ফেলে রাখা হয় এটাও এবার দেশবাসী যেমন জানল তেমনি জানল ব্রিটিশ এখন যে আইন ব্যবহার করে না সেই ১৯২৩ সালের কালো আইনে মামলা করে আমরা জানিয়েছি এখনো ঔপনিবেশিক আইনের শৃঙ্খল থেকে বের হতে পারিনি। যাক, রোজিনা একজন সংবাদকর্মী আর একজন সংবাদকর্মীর জন্য এবার জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে সাংবাদিক ইউনিয়নসহ সাংবাদিকদের প্রতিটি সংগঠন জোরালো প্রতিবাদ গড়ে তুলেছিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, নাগরিক সমাজ, মানববাধিকার সংগঠন, রাজনৈতিক শক্তি এক কথায় মানুষ শক্তিশালী প্রতিবাদ করেছে। সরকারের রাজনৈতিক মন্ত্রী এবং নেতারাও বিষয়টি বিলম্বে হলেও বুঝেছেন এবং ইতিবাচক মনোভাব থেকে বলেছেন, রোজিনা ন্যায়বিচার পাবেন। রোজিনা জামিন পেয়েছেন। তার প্রতি যারা মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছেন তাদেরও বিচার হওয়া উচিত।

করোনাযুদ্ধে যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর নেতৃত্বের দক্ষতা আন্তরিকতায় অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছেন সেখানে স্বাস্থ্য খাতের নির্লজ্জ দুর্নীতিবাজ দাম্ভিকরা বারবার সে অর্জন ধূসর করে দেয়। এই অসৎ নীতিহীনদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিকল্প নেই। এরা দানব শক্তিতে পরিণত হয়েছে। কর্মকর্তা থেকে গাড়িচালকরা কোটিপতি। কী দুর্নীতি আজ সরকারি খাতে যেখানে আবার স্বাস্থ্য খাত সর্বাধিক বিতর্কিত।

দুঃখজনক হলেও সত্য রোজিনাকে যখন আটকে রাখা হয় সহকর্মীরা প্রতিবাদ অবস্থান নিয়েছেন কিন্তু তার প্রতিষ্ঠানের সিনিয়ররা ছুটে যাননি। যাদের সঙ্গে সারা দিন অফিস করেন তারা ঝাঁপিয়ে পড়েননি। অতীতেও তার প্রতিষ্ঠান বায়তুল মোকাররমের খতিবসহ আলেমদের কাছে তওবা করে কার্টুনিস্ট আরিফকে বলি দিয়েছে, নিজেরা দায় নেয়নি। রোজিনার প্রতিষ্ঠানের গোষ্ঠীস্বার্থের পলিসির সঙ্গে অনেকের দ্বিমত আছে। রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের অভিযোগ আছে। অন্য গণমাধ্যমের প্রতি সৌজন্যবোধ না থাকার উদাহরণ অনেক। যে কোনো সংবাদকর্মীর বিপদে পাশে না দাঁড়ানোর নজির অনেক। রোজিনার বিষয়েও তার প্রতিষ্ঠানের কলিগরা কোনো প্রতিবাদে যুক্ত হননি। তবু প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, একজন রিপোর্টার রোজিনার পাশে স্বাধীন সাংবাদিকতার ও নিরাপত্তার দাবিতে সাংবাদিক মানুষ প্রতিবাদ করেছে। কোনো প্রতিষ্ঠানের ও বাণিজ্যের জন্য নয়। পেশার স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য।

রোজিনার প্রতিষ্ঠান বাণিজ্য ও হিসাবের অঙ্ক বোঝে, মানবিকতা, পেশার প্রতি কমিটমেন্ট, সংবাদকর্মীদের জন্য দায়িত্ব ও দরদ বোঝে না। রোজিনার প্রতিবাদে সেটাই দেখিয়ে দিয়েছে। সুযোগ বুঝে জাল টানে। মুনাফা লোটে।

বেশ ক’মাস আগে একটি বিকৃত মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে আমার উত্তরার ফ্ল্যাটে সুসংগঠিতভাবে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের উসকানি, হামলা ও ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়েছিল। উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লেখার প্রতিক্রিয়া এমন বর্বরতার সঙ্গে দেখানো হয় যে সেই আক্রমণ পুলিশকে মোকাবিলা করতে হয়েছে। সেক্টরের মানুষকে বেরিয়ে প্রতিরোধ করতে হয়েছে। সেই তদন্ত বেশি দূর অগ্রসর হয়নি। সেই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি হয়নি। সেই সময় এমন বর্বর হামলার মুখে সম্পাদক ও সাংবাদিকদের সংগঠনগুলোকে নিন্দা-প্রতিবাদ জানাতে দেখিনি। এ নিয়ে কোনো ব্যক্তিগত দুঃখবোধ নেই। তবে প্রশ্ন আছে সম্পাদক পরিষদের নীতিমালা কী? ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থেই কি তার প্রতিবাদের সীমানা নাকি যেখানে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলা, মামলা, নির্যাতন সেখানেই প্রতিবাদ? সেদিন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রথম প্রতিবাদটি করেন। তারপর সাংবাদিক ইউনিয়ন। রোজিনার প্রতিষ্ঠান সব সময় একটি গোষ্ঠী কোটারি স্বার্থ রক্ষার নিজস্ব নীতিমালা নিয়ে চলে। কিন্তু যদি রোজিনার বিষয়ে প্রতিবাদে সবাই উত্তাল না হয়ে তার প্রতিষ্ঠানের সংকীর্ণ গোষ্ঠীস্বার্থ হিসেবে নিত তাহলে এমন প্রতিবাদ হতো না। রোজিনার জায়গায় অন্য প্রতিষ্ঠানের কোনো গণমাধ্যমকর্মী যদি নাজেহাল হতো তাহলে তার প্রতিষ্ঠানের সংবাদকর্মীরা কি এভাবে রাত-দিন প্রতিবাদে ছুটে যেতেন? তারা তো রোজিনার জন্যই নামেননি। কারওয়ান বাজারে অফিসে ঢুকলেই প্রতিষ্ঠান তাদের ভিনগ্রহের সংবাদকর্মীর চরিত্রে তৈরি করে। কেন? এটাও বিচার করার সময় এসেছে। মূল্যায়ন করতে হবে। রোজিনা একজন সংবাদকর্মী বলেই সবাই প্রতিবাদ করেছে, কোন প্রতিষ্ঠানের দেখেনি। এবং তাই হওয়া উচিত। যে কোনো গণমাধ্যমকর্মীর ওপর নিপীড়ন হলে, বিপদ নামলে সব গণমাধ্যমকর্মীকেই প্রতিবাদ করা উচিত। সব প্রতিষ্ঠানের নেতাদের সোচ্চার হওয়া উচিত এবং নির্যাতিতের পাশে দাঁড়ানো উচিত। না হয় স্বাধীন গণমাধ্যমের শক্তি নড়বড়ে হয়ে যাবে। এক কথায় যেখানেই সাংবাদিক নির্যাতন সেখানেই শক্তিশালী প্রতিবাদ-প্রতিরোধ চাই। এমনিতেই গণতন্ত্র দুর্বল হলে গণমাধ্যম দুর্বল হয়। সাহস শক্তি হারায়। দেশে গণতন্ত্র যে দুর্বল সেটি সবার জানা।

সদ্য অবসরে যাওয়া সংস্থাপন সচিব শেখ ইউসুফ হারুনকে নিয়ে লিখব ভেবেছিলাম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি আমার অগ্রজ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী মেধাবী ভদ্র বিনয়ী বন্ধুবৎসল। প্রশাসনে মেধা দক্ষতা গণমুখী নিরহংকার নির্লোভ চরিত্র দিয়ে অবদান রেখেছেন। সম্মানের সঙ্গে অবসর নিলেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ চাননি। একজন উত্তম আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে তাকে নিয়ে গর্ব করাই যায়। যারা তাকে চেনেন কেউ নেতিবাচক মন্তব্য করতে পারবেন না। প্রশাসনে এমন ভালো মেধাবী দক্ষ গণমুখী কর্মকর্তা অনেকেই আছেন। আজকাল চারদিকে আলোচনা উঠেছে একদল আমলা দেশটাকে বাপ-দাদার সম্পদই মনে করছেন না জনগণ ক্ষমতার মালিক এটা ভুলে গিয়ে তারা নিজেদেরই ক্ষমতার মালিক ভাবেন এবং সে রকম ঔদ্ধত্য নিয়ে কাজ করেন। অনেকে দেশ-বিদেশে অঢেল সম্পদ গড়েছেন এবং সরকারি চাকরিজীবন শেষে রাজনীতিতে এসে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়েছেন। প্রজাতন্ত্রের সব কর্মচারীকে এক পাল্লায় তোলা না গেলেও একটি অংশ ক্ষমতার তাপ সইতে না পেরে বাহাদুরি করছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘রাজনীতিবিদ নয়, সরকারি কর্মচারীরাই বেশির ভাগ বিদেশে বাড়ি করেছেন।’ ক্ষমতা, সম্পদ, অর্থে তাদের মন ভরছে না। এখন রাজনৈতিক ক্ষমতা চাই। রাজনীতিবিদ যতই বিতর্কিত হোক না কেন তার চরিত্র গণমুখী হয় এবং জনগণকে নিয়েই তার দিন-রাত চলা হয়। জনগণের স্বার্থে তার চরিত্র সেবকের মতো হয়ে পড়ে। অন্যদিকে আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা জনগণের মাঝে এসেও নিজেকে প্রভুর আসনে রাখতে পছন্দ করেন। রাজনীতিতে যেমন রাজনীতিবিদদেরই সুন্দর দেখায় তেমনি প্রশাসনে দক্ষ আমলা। সামরিক শাসকদের হাত ধরে অনেক সামরিক-বেসামরিক আমলা রাজনীতিতে এলেও সরকারি দলে ভালো করলেও বিরোধী দলে মন্দাভাব। তেমনি রাজনীতিবিদদের আসন দখল করে সংসদে আমলাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেড়েছে। এখন জোর দাবি উঠেছে, দীর্ঘ জীবন সরকারি চাকরি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ তারপর আবার রাজনীতি? খায়েশের শেষ নেই। রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ বারবার রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতে রাখতে রাজনীতিবিদদের তাগিদ দিয়েছেন। তিনি পরিষ্কার বলেছেন, চাকরি শেষে কেন? ডাক্তার হয়েই রাজনীতিতে নামুন। বিসিএস পাস করেই রাজনীতি করুন। রাজনীতি যে একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া, অগ্নিপরীক্ষা বা নিজেকে তৈরি করার সেটি করতে চান না বলেই অনেকে আয়েশের ভোগের ক্ষমতার ষোলকলা পূর্ণ করে রাজনীতিতে আসতে চান। রাজনীতি রাজনীবিদদের হাতেই রাখতে হবে। রাজনৈতিক সরকারে রাজনৈতিক মন্ত্রীদের কর্তৃত্ব প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের মানতে হবে। রাজনৈতিক অঙ্গীকার পূরণে কাজ করতে হবে। সংবিধান আইন কারও পক্ষেই লঙ্ঘন করার সুযোগ নেই। সংবিধান আইন বিধিবিধান সবার কাজের সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এখানে কোনো উগ্রতা হঠকারিতা ও ক্ষমতার দম্ভের সুযোগ নেই। সংবিধান-আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। জনগণই ক্ষমতার মালিক। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী থেকে মন্ত্রী সবাই জনগণের সেবক।

একটি বাগান নষ্ট করতে একটি বানরই যথেষ্ট। আগেই বলেছি সব আমলা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী যেমন খারাপ নন তেমনি সব রাজনীতিবিদও খারাপ নন। উত্তম আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের ইমেজ রক্ষায় যেমন বিতর্কিতদের সংশোধন বা প্রয়োজনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি তেমনি রাজনীতিতেও রাজনীতিবিদদের আচার-আচরণ সংশোধন অনিবার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে যেখানে কারও যাওয়ার জায়গা নেই, সুযোগ নেই সেখানে অবশ্যই যারা সীমাহীন ঔদ্ধত্য নিয়ে ক্ষমতার দম্ভে সীমানা লঙ্ঘন করেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। সেই রাজনীতিবিদ যেমন খারাপ যিনি জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস দেন, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন এবং নিজেও লোভ-লালসায় ভাসেন। গণবিরোধী ভূমিকা রাখেন। তেমনি প্রজাতন্ত্রের সেই কর্মচারীও খারাপ যিনি ওপরের বসকে চাটুকারিতায় সম্মোহন করে রাখেন, ঘুষ খান, ফাইল আটকে চাঁদা নেন এবং ক্ষমতা ও অর্থের নেশায় বুঁদ হয়ে গণবিরোধী দাম্ভিক জীবনযাপন করেন। আমরা চাই সমাজে যে হারে অসুস্থ প্রতিযোগিতা, অস্থিরতা ও হিংসা-বিদ্বেষ প্রতিহিংসা বাড়ছে সেখানে সংবিধান ও আইনের আলোকে যার যার সীমানা নির্ধারণ করে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হোক। একদল ধূর্ত শেয়াল বা বানরের দায় প্রশাসন বা সরকার কেন নেবে? এদের জন্য সরকার জনগণ দূরত্ব অসন্তোষ তৈরি হয়। রাজনৈতিক সরকারের চাই মানুষের জন্য কাজ ও জনপ্রিয়তা। লোভী ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা নয়।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা