শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মে, ২০২১ আপডেট:

ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা সরকারের কাজ নয়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা সরকারের কাজ নয়

অবশেষে রোজিনা ইসলামের জামিনে স্বস্তি নেমে এলো। রোজিনা কোনো প্রতিষ্ঠানের নয়, একজন সাহসী জাঁদরেল অনুসন্ধানী সফল রিপোর্টার হিসেবে পাঠকই নয়, সাংবাদিক সমাজের হৃদয়ও জয় করেছিলেন। দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের স্বাস্থ্য খাতের ভয়াবহ চিত্র তিনি দিনের পর দিন তুলে এনেছেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজেদের সংশোধন ও অনিয়ম থেকে মুক্ত না করে রোজিনাকে শায়েস্তা করতে গিয়ে আরও লেজেগোবরে অবস্থা করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একদল ঔদ্ধত্যপরায়ণ প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর বিকৃত চেহারা জাতির সামনে উন্মোচিত হয়েছে। তাদের সীমাহীন বাড়াবাড়ি সীমানা অতিক্রম করে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গেছে। একদিকে মামলা, আরেকদিকে সচিবালয় বিটের সংবাদকর্মীদের বয়কটের মুখে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বক্তব্যের মিল নেই। একটা জোর প্রতিবাদের মুখে রোজিনার প্রতিষ্ঠান যে অজুহাত দিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিকৃত বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে তা কেবল রোজিনার প্রতি যে অপমান-নিপীড়ন হয়েছে তারই বৈধতা দেওয়া হয়নি প্রচ- শক্তিশালী প্রতিবাদকেও অপমান করা হয়েছে। যেভাবে রোজিনাকে ছয় ঘণ্টা আটকে রেখে নাজেহাল করা হয়েছে, নিপীড়ন করে থানায় দিয়ে জেলের ভাত খাওয়ানো হয়েছে তাতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বীভৎস দুর্নীতির চিত্র ঢাকা পড়েনি। সরকারের ইমেজও ক্ষুণœ হয়েছে। সব মহলেই অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিষয়টি ঠাঁই পাওয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী যথাযথই বলেছেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনের মুখোমুখি হতে হবে। সোমবার রাতে রোজিনা মুচলেকা দিয়ে চলে যেতে চাইলেও যারা বাহাদুরি করে যেতে দেননি তাদের মগজে কী আছে আল্লাহ জানেন। আর স্বাস্থ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমের সামনে এসে যা বললেন তাতে মানুষ এখন আর বিরক্ত বা রাগ করে না। বিনোদনের নতুন মাত্রা পায়। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ গোপন নথি সচিবের পিএসের টেবিলে উন্মুক্ত ফেলে রাখা হয় এটাও এবার দেশবাসী যেমন জানল তেমনি জানল ব্রিটিশ এখন যে আইন ব্যবহার করে না সেই ১৯২৩ সালের কালো আইনে মামলা করে আমরা জানিয়েছি এখনো ঔপনিবেশিক আইনের শৃঙ্খল থেকে বের হতে পারিনি। যাক, রোজিনা একজন সংবাদকর্মী আর একজন সংবাদকর্মীর জন্য এবার জাতীয় প্রেস ক্লাব থেকে সাংবাদিক ইউনিয়নসহ সাংবাদিকদের প্রতিটি সংগঠন জোরালো প্রতিবাদ গড়ে তুলেছিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, নাগরিক সমাজ, মানববাধিকার সংগঠন, রাজনৈতিক শক্তি এক কথায় মানুষ শক্তিশালী প্রতিবাদ করেছে। সরকারের রাজনৈতিক মন্ত্রী এবং নেতারাও বিষয়টি বিলম্বে হলেও বুঝেছেন এবং ইতিবাচক মনোভাব থেকে বলেছেন, রোজিনা ন্যায়বিচার পাবেন। রোজিনা জামিন পেয়েছেন। তার প্রতি যারা মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছেন তাদেরও বিচার হওয়া উচিত।

করোনাযুদ্ধে যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর নেতৃত্বের দক্ষতা আন্তরিকতায় অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছেন সেখানে স্বাস্থ্য খাতের নির্লজ্জ দুর্নীতিবাজ দাম্ভিকরা বারবার সে অর্জন ধূসর করে দেয়। এই অসৎ নীতিহীনদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিকল্প নেই। এরা দানব শক্তিতে পরিণত হয়েছে। কর্মকর্তা থেকে গাড়িচালকরা কোটিপতি। কী দুর্নীতি আজ সরকারি খাতে যেখানে আবার স্বাস্থ্য খাত সর্বাধিক বিতর্কিত।

দুঃখজনক হলেও সত্য রোজিনাকে যখন আটকে রাখা হয় সহকর্মীরা প্রতিবাদ অবস্থান নিয়েছেন কিন্তু তার প্রতিষ্ঠানের সিনিয়ররা ছুটে যাননি। যাদের সঙ্গে সারা দিন অফিস করেন তারা ঝাঁপিয়ে পড়েননি। অতীতেও তার প্রতিষ্ঠান বায়তুল মোকাররমের খতিবসহ আলেমদের কাছে তওবা করে কার্টুনিস্ট আরিফকে বলি দিয়েছে, নিজেরা দায় নেয়নি। রোজিনার প্রতিষ্ঠানের গোষ্ঠীস্বার্থের পলিসির সঙ্গে অনেকের দ্বিমত আছে। রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের অভিযোগ আছে। অন্য গণমাধ্যমের প্রতি সৌজন্যবোধ না থাকার উদাহরণ অনেক। যে কোনো সংবাদকর্মীর বিপদে পাশে না দাঁড়ানোর নজির অনেক। রোজিনার বিষয়েও তার প্রতিষ্ঠানের কলিগরা কোনো প্রতিবাদে যুক্ত হননি। তবু প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, একজন রিপোর্টার রোজিনার পাশে স্বাধীন সাংবাদিকতার ও নিরাপত্তার দাবিতে সাংবাদিক মানুষ প্রতিবাদ করেছে। কোনো প্রতিষ্ঠানের ও বাণিজ্যের জন্য নয়। পেশার স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য।

রোজিনার প্রতিষ্ঠান বাণিজ্য ও হিসাবের অঙ্ক বোঝে, মানবিকতা, পেশার প্রতি কমিটমেন্ট, সংবাদকর্মীদের জন্য দায়িত্ব ও দরদ বোঝে না। রোজিনার প্রতিবাদে সেটাই দেখিয়ে দিয়েছে। সুযোগ বুঝে জাল টানে। মুনাফা লোটে।

বেশ ক’মাস আগে একটি বিকৃত মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে আমার উত্তরার ফ্ল্যাটে সুসংগঠিতভাবে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের উসকানি, হামলা ও ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়েছিল। উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লেখার প্রতিক্রিয়া এমন বর্বরতার সঙ্গে দেখানো হয় যে সেই আক্রমণ পুলিশকে মোকাবিলা করতে হয়েছে। সেক্টরের মানুষকে বেরিয়ে প্রতিরোধ করতে হয়েছে। সেই তদন্ত বেশি দূর অগ্রসর হয়নি। সেই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি হয়নি। সেই সময় এমন বর্বর হামলার মুখে সম্পাদক ও সাংবাদিকদের সংগঠনগুলোকে নিন্দা-প্রতিবাদ জানাতে দেখিনি। এ নিয়ে কোনো ব্যক্তিগত দুঃখবোধ নেই। তবে প্রশ্ন আছে সম্পাদক পরিষদের নীতিমালা কী? ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থেই কি তার প্রতিবাদের সীমানা নাকি যেখানে গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলা, মামলা, নির্যাতন সেখানেই প্রতিবাদ? সেদিন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রথম প্রতিবাদটি করেন। তারপর সাংবাদিক ইউনিয়ন। রোজিনার প্রতিষ্ঠান সব সময় একটি গোষ্ঠী কোটারি স্বার্থ রক্ষার নিজস্ব নীতিমালা নিয়ে চলে। কিন্তু যদি রোজিনার বিষয়ে প্রতিবাদে সবাই উত্তাল না হয়ে তার প্রতিষ্ঠানের সংকীর্ণ গোষ্ঠীস্বার্থ হিসেবে নিত তাহলে এমন প্রতিবাদ হতো না। রোজিনার জায়গায় অন্য প্রতিষ্ঠানের কোনো গণমাধ্যমকর্মী যদি নাজেহাল হতো তাহলে তার প্রতিষ্ঠানের সংবাদকর্মীরা কি এভাবে রাত-দিন প্রতিবাদে ছুটে যেতেন? তারা তো রোজিনার জন্যই নামেননি। কারওয়ান বাজারে অফিসে ঢুকলেই প্রতিষ্ঠান তাদের ভিনগ্রহের সংবাদকর্মীর চরিত্রে তৈরি করে। কেন? এটাও বিচার করার সময় এসেছে। মূল্যায়ন করতে হবে। রোজিনা একজন সংবাদকর্মী বলেই সবাই প্রতিবাদ করেছে, কোন প্রতিষ্ঠানের দেখেনি। এবং তাই হওয়া উচিত। যে কোনো গণমাধ্যমকর্মীর ওপর নিপীড়ন হলে, বিপদ নামলে সব গণমাধ্যমকর্মীকেই প্রতিবাদ করা উচিত। সব প্রতিষ্ঠানের নেতাদের সোচ্চার হওয়া উচিত এবং নির্যাতিতের পাশে দাঁড়ানো উচিত। না হয় স্বাধীন গণমাধ্যমের শক্তি নড়বড়ে হয়ে যাবে। এক কথায় যেখানেই সাংবাদিক নির্যাতন সেখানেই শক্তিশালী প্রতিবাদ-প্রতিরোধ চাই। এমনিতেই গণতন্ত্র দুর্বল হলে গণমাধ্যম দুর্বল হয়। সাহস শক্তি হারায়। দেশে গণতন্ত্র যে দুর্বল সেটি সবার জানা।

সদ্য অবসরে যাওয়া সংস্থাপন সচিব শেখ ইউসুফ হারুনকে নিয়ে লিখব ভেবেছিলাম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি আমার অগ্রজ। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অনুসারী মেধাবী ভদ্র বিনয়ী বন্ধুবৎসল। প্রশাসনে মেধা দক্ষতা গণমুখী নিরহংকার নির্লোভ চরিত্র দিয়ে অবদান রেখেছেন। সম্মানের সঙ্গে অবসর নিলেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ চাননি। একজন উত্তম আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে তাকে নিয়ে গর্ব করাই যায়। যারা তাকে চেনেন কেউ নেতিবাচক মন্তব্য করতে পারবেন না। প্রশাসনে এমন ভালো মেধাবী দক্ষ গণমুখী কর্মকর্তা অনেকেই আছেন। আজকাল চারদিকে আলোচনা উঠেছে একদল আমলা দেশটাকে বাপ-দাদার সম্পদই মনে করছেন না জনগণ ক্ষমতার মালিক এটা ভুলে গিয়ে তারা নিজেদেরই ক্ষমতার মালিক ভাবেন এবং সে রকম ঔদ্ধত্য নিয়ে কাজ করেন। অনেকে দেশ-বিদেশে অঢেল সম্পদ গড়েছেন এবং সরকারি চাকরিজীবন শেষে রাজনীতিতে এসে এমপি-মন্ত্রী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়েছেন। প্রজাতন্ত্রের সব কর্মচারীকে এক পাল্লায় তোলা না গেলেও একটি অংশ ক্ষমতার তাপ সইতে না পেরে বাহাদুরি করছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘রাজনীতিবিদ নয়, সরকারি কর্মচারীরাই বেশির ভাগ বিদেশে বাড়ি করেছেন।’ ক্ষমতা, সম্পদ, অর্থে তাদের মন ভরছে না। এখন রাজনৈতিক ক্ষমতা চাই। রাজনীতিবিদ যতই বিতর্কিত হোক না কেন তার চরিত্র গণমুখী হয় এবং জনগণকে নিয়েই তার দিন-রাত চলা হয়। জনগণের স্বার্থে তার চরিত্র সেবকের মতো হয়ে পড়ে। অন্যদিকে আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা জনগণের মাঝে এসেও নিজেকে প্রভুর আসনে রাখতে পছন্দ করেন। রাজনীতিতে যেমন রাজনীতিবিদদেরই সুন্দর দেখায় তেমনি প্রশাসনে দক্ষ আমলা। সামরিক শাসকদের হাত ধরে অনেক সামরিক-বেসামরিক আমলা রাজনীতিতে এলেও সরকারি দলে ভালো করলেও বিরোধী দলে মন্দাভাব। তেমনি রাজনীতিবিদদের আসন দখল করে সংসদে আমলাদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেড়েছে। এখন জোর দাবি উঠেছে, দীর্ঘ জীবন সরকারি চাকরি, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ তারপর আবার রাজনীতি? খায়েশের শেষ নেই। রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আবদুল হামিদ বারবার রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতে রাখতে রাজনীতিবিদদের তাগিদ দিয়েছেন। তিনি পরিষ্কার বলেছেন, চাকরি শেষে কেন? ডাক্তার হয়েই রাজনীতিতে নামুন। বিসিএস পাস করেই রাজনীতি করুন। রাজনীতি যে একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া, অগ্নিপরীক্ষা বা নিজেকে তৈরি করার সেটি করতে চান না বলেই অনেকে আয়েশের ভোগের ক্ষমতার ষোলকলা পূর্ণ করে রাজনীতিতে আসতে চান। রাজনীতি রাজনীবিদদের হাতেই রাখতে হবে। রাজনৈতিক সরকারে রাজনৈতিক মন্ত্রীদের কর্তৃত্ব প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের মানতে হবে। রাজনৈতিক অঙ্গীকার পূরণে কাজ করতে হবে। সংবিধান আইন কারও পক্ষেই লঙ্ঘন করার সুযোগ নেই। সংবিধান আইন বিধিবিধান সবার কাজের সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছে। এখানে কোনো উগ্রতা হঠকারিতা ও ক্ষমতার দম্ভের সুযোগ নেই। সংবিধান-আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নন। জনগণই ক্ষমতার মালিক। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী থেকে মন্ত্রী সবাই জনগণের সেবক।

একটি বাগান নষ্ট করতে একটি বানরই যথেষ্ট। আগেই বলেছি সব আমলা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী যেমন খারাপ নন তেমনি সব রাজনীতিবিদও খারাপ নন। উত্তম আমলা বা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের ইমেজ রক্ষায় যেমন বিতর্কিতদের সংশোধন বা প্রয়োজনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি তেমনি রাজনীতিতেও রাজনীতিবিদদের আচার-আচরণ সংশোধন অনিবার্য। সংবিধান ও আইনের ঊর্ধ্বে যেখানে কারও যাওয়ার জায়গা নেই, সুযোগ নেই সেখানে অবশ্যই যারা সীমাহীন ঔদ্ধত্য নিয়ে ক্ষমতার দম্ভে সীমানা লঙ্ঘন করেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। সেই রাজনীতিবিদ যেমন খারাপ যিনি জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস দেন, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন এবং নিজেও লোভ-লালসায় ভাসেন। গণবিরোধী ভূমিকা রাখেন। তেমনি প্রজাতন্ত্রের সেই কর্মচারীও খারাপ যিনি ওপরের বসকে চাটুকারিতায় সম্মোহন করে রাখেন, ঘুষ খান, ফাইল আটকে চাঁদা নেন এবং ক্ষমতা ও অর্থের নেশায় বুঁদ হয়ে গণবিরোধী দাম্ভিক জীবনযাপন করেন। আমরা চাই সমাজে যে হারে অসুস্থ প্রতিযোগিতা, অস্থিরতা ও হিংসা-বিদ্বেষ প্রতিহিংসা বাড়ছে সেখানে সংবিধান ও আইনের আলোকে যার যার সীমানা নির্ধারণ করে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা হোক। একদল ধূর্ত শেয়াল বা বানরের দায় প্রশাসন বা সরকার কেন নেবে? এদের জন্য সরকার জনগণ দূরত্ব অসন্তোষ তৈরি হয়। রাজনৈতিক সরকারের চাই মানুষের জন্য কাজ ও জনপ্রিয়তা। লোভী ধূর্ত বানর শেয়াল পোষা নয়।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন