শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

নারী পাচার

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নারী পাচার

বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রতি বছর কুড়ি হাজার মেয়েকে পাচার করা হয়। বর্ডারের গার্ডদের মাথাপিছু ৩০০/৪০০ টাকা দিলেই তারা বর্ডার পার করে দেয়। মেয়েদের সঙ্গে প্রতারণা করা সহজ, মেয়েদের ভয় দেখানো সহজ, মেয়েদের ওপর গায়ের জোর খাটানও সহজ, বর্ডার পার করা সহজ, মেয়েদের বিক্রি করে দেওয়াও সহজ। এই সহজ কাজটি এখন অনেকেরই উপার্জনের উৎস। একবার দুর্বার সংগঠনের তত্ত্বাবধানে কলকাতার সোনাগাছি পতিতালয় দেখতে গিয়েছিলাম আমি। দুর্বারের কাজ সোনাগাছির মেয়েদের অসুখ-বিসুখ সারানো, বাচ্চাদের ইস্কুলে দেওয়া, যৌনকর্ম যেন শ্রম হিসেবে সরকারি স্বীকৃতি পায় সেই চেষ্টা করা। সেদিন সোনাগাছির মেয়েদের এক জায়গায় জড়ো করা হয়েছিল। তাদের উদ্দেশে আমাকে কিছু বলতে বলা হয়েছিল। সবাই যা শুনতে আশা করেছিল, তা আমি বলিনি, কারণ আমি তা বিশ্বাস করি না। আমি বলিনি যে আপনাদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতি পেতে হবে, আমি বলিনি যে আপনারা যে কাজটি করছেন, তা ভালো কাজ। আমি বলেছি, ‘আপনারা এখানে বাধ্য হয়ে এসেছেন, কেউ আপনাদের বিক্রি করে দিয়েছে, অথবা অভাবের তাড়নায় আর কোনও পথ খোলা নেই বলে এই পথে এসেছেন, পছন্দ করে এই পথে আসেননি, শ্রমিকের পরিচয় পাওয়ার চেয়ে পুনর্বাসন পাওয়াটা জরুরি, পতিতা প্রথাটির অবলুপ্তি হওয়া ভীষণই জরুরি।’ পুলিশ এবং দালালের অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য শ্রমিকের স্বীকৃতি চাই, এই যুক্তি খুব হাস্যকর। যেন শ্রমিকেরা কারো অত্যাচারের শিকার হয় না! আসলে শ্রমিকের স্বীকৃতি পেলে যৌনদাসীদের যন্ত্রণার অবসান হবে, এ মিথ্যে কথা। লাভ তাদের, যারা মেয়েদের যৌনদাসী বানায়, হাটবাজারে মেয়েদের কেনাবেচা করে।

সোনাগাছির মেয়েদের ভিড়ে বাংলাদেশের ভাষায় কথা বলতে থাকা কিছু মেয়েকে দেখে প্রশ্ন করেছিলাম, বাড়ি কোথায়? কেউ বললো যশোর, কেউ বললো খুলনা, কেউ বললো রংপুর বা চট্টগ্রাম। ওদের চোখে আকুতি কাঁপছিল, যেন আমি ওদের বাঁচাতে এসেছি। ওদেরও বিচিত্র ইতিহাস। চাকরি দেবে বলে কেউ নিয়ে এসেছিল, তারপর বিক্রি করে দিয়ে গেছে। স্বেচ্ছায় একজনও এই নরকপুরীতে আসেনি।

নারীকে যৌনদাসী ভাবা হয় বলেই নারীর জন্য পতিতালয় খোলা হয়। নারীকে যৌনবস্তু ভাবা হয় বলেই নারীর ওপর যৌন নির্যাতন চলে। নারীকে যৌনপণ্য ভাবা হয় বলেই নারীকে এক শহর থেকে আরেক শহরে, এক দেশ থেকে আরেক দেশে পাচার করা হয়।

যৌনদাসী প্রথা অনেকটা এককালের ক্রীতদাস প্রথার মতো। আঠারো/উনিশ শতকে যে প্রথাটিকে বলা হতো ক্রীতদাস প্রথা, বিংশ/একবিংশ শতকে সেই প্রথাকেই বলা হচ্ছে যৌনদাসী প্রথা বা পতিতা প্রথা। ইংরেজিতে বলে ‘মডার্ন ডে সেøভারি’। এই পৃথিবীতে মেয়েদের বিরুদ্ধে নিশ্চিতই একটা যৌনযুদ্ধ চলছে। দীর্ঘ দীর্ঘকাল এই যুদ্ধটা চলছে। এটাকে পৃথিবীর প্রাচীনতম পেশা বলে লোককে ধোঁকা দেওয়ার চেষ্টা হয় বটে, আসলে এটা কিন্তু মেয়েদের বিরুদ্ধে ‘পৃথিবীর প্রাচীনতম নির্যাতন’। শুধু প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের বিরুদ্ধে বলাটা ঠিক নয়, মেয়ে-শিশুদের বিরুদ্ধেও বটে। আজ বিশ্বের প্রায় সর্বত্র শিশুদের জোরজবরদস্তি করে, ভয় দেখিয়ে, ধর্ষণ করে, মেরে আধমরা করে যৌনক্রীতদাসী বানানো হচ্ছে। পুরুষের যৌনক্ষুধা মেটাতে, পুরুষের শরীরকে কিছুক্ষণের জন্য পুলক দিতে লক্ষ কোটি অসহায় মেয়ে ও শিশুকে বেঁচে থাকার সর্বসুখ বিসর্জন দিতে হচ্ছে, মানুষ হয়েও মানুষের ন্যূনতম অধিকার থেকে তারা নিজেদের বঞ্চিত করতে বাধ্য হচ্ছে।

পতিতা প্রথার সহজ সংজ্ঞা হলো, ‘মেয়েদের বিরুদ্ধে পুরুষের যৌন নির্যাতন’। আরও একটু খুলে বললে পতিতা প্রথার মানে ‘মেয়েদের বিরুদ্ধে পুরুষের যৌন হেনস্তা, ধর্ষণ, শারীরিক নির্যাতন, মানসিক নির্যাতন, মেয়েদের ওপর পুরুষের অবাধ আধিপত্য, মেয়েদের মানবাধিকার লঙ্ঘন।’ এসব যদিও যে কোনও গণতন্ত্রে আইনত নিষিদ্ধ, কিন্তু গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের পতিতালয়ের ভেতরে বহাল তবিয়তে চলছে। পুরুষের পক্ষে যতটা ঘৃণ্যতম, কুৎসিততম, জঘন্যতম, উৎকটতম, কদর্যতম, নিকৃষ্টতম ব্যবহার কোনও মেয়ের সঙ্গে করা সম্ভব, তা নির্দ্বিধায় তারা করে পতিতাদের সঙ্গে। যদিও এই ব্যবহার করলে আইনের চোখে তারা অপরাধী, কিন্তু পতিতাবৃত্তিকে বৈধ করলে এসব অপরাধ আপনাতেই বৈধ বলে মেনে নেওয়া হয়।

ভারতে মোট দেড় কোটি পতিতা, পৃথিবীর অনেক দেশের জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। অভাবের তাড়নায় বাবারা বিক্রি করে দিয়েছে মেয়েকে। প্রতারক প্রেমিকেরা বিক্রি করেছে, স্বামীরা জোর করে পতিতালয়ে পাঠিয়েছে যেন শরীর বেচে টাকা রোজগার করে স্বামীর মদের আর সংসারের খরচ চালায়। পতিতাবৃত্তির সঙ্গে নারীপাচার অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। এ দুটো একে অপরের পরিপূরক। যারা দাবি করে পতিতালয়ের সব মেয়েই প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে, স্বেচ্ছায় এই পেশায় নাম লিখিয়েছে, তারা মিথ্যে বলে। পতিতালয়ের মেয়েদের বেশির ভাগই শিশু, বেশির ভাগকেই জোর করে বা ভুলিয়ে ভালিয়ে বা অপহরণ করে এনে বিক্রি করা হয়েছে। পতিতার জীবন সাধারণত মেয়েরা বারো-তেরো বছর বয়সে শুরু করে। ওই বয়সে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেওয়ার কোনও স্বাধীনতা থাকে না, নানারকম বয়স্ক পুরুষের ধর্ষণ থেকে নিজেকে বাঁচানোর কায়দাও জানা থাকে না। পতিতাবৃত্তিতে মেয়েদের দারিদ্র্য ঘোচে না। লক্ষ কোটি টাকা যা আয় হচ্ছে যৌন-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে, সেসব টাকা পতিতাদের বা নির্যাতিত মেয়েদের হাতে পৌঁছয় না। মেয়েরা প্রতিদিন নারী-পাচারকারী, আর দালালের ভয়াবহ সন্ত্রাসের শিকার হচ্ছে। মেয়েরা এই যৌন নির্যাতন থেকে বেরোতে চায়, কিন্তু তাদের বেরোতে দেওয়া হয় না। পছন্দমতো কোনও পেশা বেছে নেওয়ার কোনও অধিকার তাদের নেই।

নারী নির্যাতনকে কোনও না কোনও যুক্তিতে যারা মেনে নেয়, তারা দিব্যি দাবি করে মেয়েরা স্বেচ্ছায় পতিতা হয়। কিন্তু সত্যি হলো কোনও মেয়েই শখ করে, পছন্দ করে, সংগ্রাম করে পতিতা হয় না। অন্য কোনও বৃত্তিতে যাওয়ার জন্য যত সংগ্রাম আছে, সেই সবকটি সংগ্রামে ব্যর্থ হয়েই পতিতা হয়। মেয়েরা স্বেচ্ছায় অসম্মানিত, অপমানিত আর অত্যাচারিত হতে চায় না। মেয়েরা স্বেচ্ছায় গ্রহণ করে না যৌন নির্যাতন।

পতিতা বানাতে মেয়েদের বাধ্য করে পুরুষেরা। যদি মেয়েরা চায় পতিতা হতে, নিশ্চয়ই কোনও না কোনও কারণে বাধ্য হয়ে চায়। বাধ্য হয়ে চাওয়া আর স্বেচ্ছায় চাওয়ার মধ্যে এক সমুদ্র ব্যবধান। কোনও মেয়ে শখ করে আগুনে ঝাঁপ দেয় না। সতীদাহের আগুনে মেয়েদের ছুড়ে দিয়ে বলা হতো মেয়েরা স্বেচ্ছায় ওই আগুনে ঝাঁপ দিয়েছে। যে বউরা স্বামীর মার খায়, সেই বউদেরও বলা হয় স্বামীর মার খেতে তাদের ভালো লাগে। যারা চায় বউরা স্বামীর মার খাক, তারাই এই রটনা রটায়। ক্রীতদাসরা যেমন চাইতো ক্রীতদাস প্রথার বিলুপ্তি, পতিতারাও পতিতা প্রথার বিলুপ্তি চায়। যে ব্যবসায়ীরা মেয়েদের যৌনবস্তু বানিয়ে ব্যবসা করে লাভবান হচ্ছে, তারা মেয়েদের মুখ দিয়ে বলাতে চায় যে মেয়েরা পতিতা প্রথাকে টিকিয়ে রাখতে আগ্রহী। মেয়েদের মানবাধিকারের ব্যাপারটি যেন গণনার মধ্যে আনা না হয়, তাই এই আয়োজন। আর তা ছাড়া, ক্রীতদাস হতে চাই বলে কেউ যদি চিৎকার করে, তাকে কি ক্রীতদাস হওয়ার সুযোগ করে দেবো! কেউ যদি বলে শেকলে বেঁধে তাকে প্রকাশ্যে পেটানো হোক। পেটাবো? নিশ্চয়ই তাকে মানসিকভাবে সুস্থ করে তোলার ব্যবস্থা করবো, আর যেসব কারণে অন্যায় আবদার সে করছে বা করতে বাধ্য হচ্ছে, সেই কারণগুলো দূর করবো।

মানুষের ওপর ঘৃণ্য আর অমানবিক নির্যাতনের কারণে ক্রীতদাস প্রথা আজ বিশ্বে নিষিদ্ধ। কিন্তু কী কারণে পতিতা প্রথাকে আজও পৃথিবী থেকে সম্পূর্ণ নির্মূল করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না! গর্দভরা গালভরে উচ্চারণ করছে যে যুক্তিহীন কারণগুলো, সেগুলো কিন্তু সত্যিকার কারণ নয় যে ‘এই প্রথাটি টিকে ছিল, সুতরাং টিকে থাকবেই’ অথবা ‘বাজে চরিত্রের মেয়েরা এই পেশা চালিয়ে যাবেই’। এই প্রথাটি মেয়েদের মন্দ চরিত্রের জন্য নয়, ক্ষমতাবান এবং বদ পুরুষেরা এই প্রথাকে ছলে বলে কৌশলে টিকিয়ে রাখছে বলে টিকে আছে। আরও একটি ভুল সংশোধনের প্রয়োজন। শরীর বিক্রি করা কিন্তু পৃথিবীর প্রাচীনতম পেশা নয়। কৃষিকাজ ছিল মানুষের প্রাচীনতম পেশা।

আজ পতিতা প্রথা বা যৌন নির্যাতন পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম তো বটেই, সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেড়ে ওঠা সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এই কারখানার কাঁচামাল দুর্ভাগা, অনাথ, শিশুদের আর দরিদ্র, প্রতারিত মেয়েদের শরীর।

সভ্য দেশগুলো এই ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করার উদ্যোগ নিয়েছে। দেশগুলোর মধ্যে সুইডেনই প্রথম নারী নির্যাতন ব্যবসাটিকে সম্পূর্ণ বিলুপ্ত করার পদক্ষেপ নিয়েছে। পতিতা প্রথাকে সরকারিভাবে ‘নারীর ওপর পুরুষের জঘন্য যৌন নির্যাতন’ হিসেবে ঘোষণা করেছে সুইডেন। পতিতা ব্যবসাকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। তবে শরীর কেনা নিষিদ্ধ। যে পুরুষই শরীর কিনতে চায়, সে-ই অপরাধী হিসেবে গণ্য হয়। শরীর কেনার লোক না থাকলে, শরীরের বাজার-হাট আপনাতেই উঠে যায়। পুরুষের আনন্দ ফুর্তির জন্য পুরুষরাই টিকিয়ে রেখেছে এই যৌন নির্যাতনের ব্যবসা। সুইডেনে শরীর বিক্রি কিন্তু নিষিদ্ধ নয়। নিষিদ্ধ নয় বলে দুর্ভাগা দরিদ্র মেয়েরা যারা শরীর বিক্রি করার জন্য রাস্তাঘাটে দাঁড়িয়ে থাকে বা এদিক ওদিক খদ্দের খুঁজে বেড়ায়, তারা পুলিশি হেনস্তার শিকার হয় না। অপদস্থ করা তো দূরের কথা, তাদের স্পর্শ করাও অপরাধ। কিন্তু যেই না কোনও পুরুষ কোনও মেয়েকে কিনতে নেবে, অমনি ক্রেতা পুরুষের হাতে হাতকড়া পরিয়ে দেওয়া হবে। নিরানব্বই সালে এই আইনটি জারি করার পর সুইডেনে প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে পতিতাবৃত্তি। এভাবেই রোধ করা যায় এই নারী নির্যাতন ব্যবসা। অনেকের প্রশ্ন, পতিতারা শরীর বিক্রি ছাড়া অন্য আর কোনও কাজ করতে পারবে কি না। প্রথমেই মনে রাখতে হবে পতিতাবৃত্তি কোনও পেশা নয়, পতিতাবৃত্তি নির্ভেজাল যৌন ক্রীতদাসিত্ব, যৌন নির্যাতন।

বেশির ভাগ দেশে পতিতালয়ের ভেতরে মেয়েদের ওপর যৌন নির্যাতন চললে অসুবিধে নেই। পতিতালয়ের সীমানা ডিঙোলে ভদ্র পরিবেশকে কলুষিত করার দায়ে পতিতাদের লাঞ্ছিত করা হয়। যারা মূল অপরাধী, যারা নির্যাতনকারী, তাদের শাস্তি না দিয়ে মেয়েদের, নির্যাতিতদের দেওয়া হয় শাস্তি। পৃথিবীর সব দেশেই যদি আজ সুইডেনের আইনের মতো শরীর ক্রয় করা নিষিদ্ধ হয়, তাহলে নারী নির্যাতনের ব্যবসা এত ফুলে ফেঁপে উঠবে না।

পতিতা প্রথাকে বৈধ করা মানে নারী নির্যাতনকে বৈধ করা। যে রাষ্ট্রে পতিতা প্রথা বৈধ সেই রাষ্ট্র সত্যিকার কোনও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয়। গণতন্ত্র মানবাধিকার নিশ্চিত করে, নারী পুরুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করে। কোনও সভ্যতা বা গণতন্ত্র মানুষের ওপর নির্যাতনকে ছল ছুতোয় মেনে নেওয়ার চেষ্টা করে না, করতে পারে না। যদি করে, সেই গণতন্ত্রের নাম নিতান্তই পুরুষতন্ত্র, আর সেই সভ্যতার নাম বর্বরতা ছাড়া অন্য কিছু নয়।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় আলোচিত সন্ত্রাসী ঝুমুর সরকার গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আলোচিত সন্ত্রাসী ঝুমুর সরকার গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাল্যবিয়ে বন্ধ করে জরিমানা আদায়
বাল্যবিয়ে বন্ধ করে জরিমানা আদায়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় বেকারত্ব দূরীকরণে আলোচনা সভা
কোটালীপাড়ায় বেকারত্ব দূরীকরণে আলোচনা সভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার আগ পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার আগ পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বজ্রপাতে মৃত দুই কৃষক পরিবার পেল তারেক রহমানের সহায়তার চেক
ঝিনাইদহে বজ্রপাতে মৃত দুই কৃষক পরিবার পেল তারেক রহমানের সহায়তার চেক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: আখতার
অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: আখতার

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে শিক্ষার্থীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে শিক্ষার্থীকে মারধরের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : মির্জা ফখরুল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সাথে সভা
ঝালকাঠিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের সাথে সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু
চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শার্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শার্মিলা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রীবাহী লঞ্চের কেবিনে ‘পিকনিকে’ আসা নারীদের প্রকাশ্যে মারধর-লুটপাট
যাত্রীবাহী লঞ্চের কেবিনে ‘পিকনিকে’ আসা নারীদের প্রকাশ্যে মারধর-লুটপাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড
মেহেরপুরে ভুয়া চিকিৎসকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নিখোঁজ বৃদ্ধের সন্ধান চায় পরিবার
লক্ষ্মীপুরে নিখোঁজ বৃদ্ধের সন্ধান চায় পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্তমান হাঁসফাঁস অবস্থা বলে দিচ্ছে গাছ লাগানো কতটা জরুরি’
‘বর্তমান হাঁসফাঁস অবস্থা বলে দিচ্ছে গাছ লাগানো কতটা জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সিনেমায় নাজিফা তুষি
নতুন সিনেমায় নাজিফা তুষি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নলছিটির মোল্লারহাটে নদী ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
নলছিটির মোল্লারহাটে নদী ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ সব সমস্যার সমাধান নয়: গয়েশ্বর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ সব সমস্যার সমাধান নয়: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় নাশকতা মামলায় সাবেক প্যানেল মেয়র কারাগারে
বগুড়ায় নাশকতা মামলায় সাবেক প্যানেল মেয়র কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন করব’
‘আমরা ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন করব’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
কক্সবাজারে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র গরম : মশককর্মীদের কাজ এক ঘণ্টা পিছিয়ে দিল ডিএনসিসি
তীব্র গরম : মশককর্মীদের কাজ এক ঘণ্টা পিছিয়ে দিল ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলনে দুই পক্ষের সংঘর্ষ
মাদারীপুরে ইউনিয়ন বিএনপির সম্মেলনে দুই পক্ষের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু-কাশ্মীরের সব হজ ফ্লাইট বাতিল
জম্মু-কাশ্মীরের সব হজ ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন