শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

মকবুল ইবাদতের সওয়াব

আল্লামা মাহ্‌দূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
মকবুল ইবাদতের সওয়াব

আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদানিন নাবিয়্যিল উম্মিয়ি অ-আলা আলিহি ওয়াসাল্লিমু তাসলিমা।  যে ব্যক্তি জুমার দিন আসরের নামাজের পর উল্লিখিত দরুদ শরিফ আশিবার পাঠ করেন, তার ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হবে এবং ৮০ বছর মকবুল ইবাদতের সওয়াব তার আমলনামায় লেখা হবে। অনেকেই এ হাদিসের অর্থ বোঝেন না। ফলে তারা বলে থাকেন যে, ভালোই হলো, প্রথমত : আমাদের বয়স এখনো ৮০ বছর হয়নি, দ্বিতীয়ত : শুধু জুমার দিন আসরের পর আমল করব। আর সারা বছর গুনাহ করে যাব। গুনাহ তো অগ্রিম মাফ হয়েই রয়েছে। নামাজের আগে জনৈক ব্যক্তি বললেন, হুজুর খুব পেরেশানিতে আছি, দোয়া করবেন। আমি তাকে বললাম, আপনি তো আমার কাছে আরও অনেকবার দোয়া চেয়েছেন। তিনি বললেন, জি হ্যাঁ চেয়েছি। আমি জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কোন কোন বিষয়ে দোয়া চেয়েছেন এবং কত বছর ধরে দোয়া চান? তিনি উত্তরে বললেন, বিপদাপদ এবং বিভিন্ন পেরেশানির জন্য দোয়া চেয়েছি। ১৫-২০ বছর ধরে দোয়া চাই। আমি তাকে বললাম, আমি আপনার জন্য দোয়া করেছি, বিপদ দূর হয়নি? তিনি উত্তরে বললেন, জি না। এরপর আমি তাকে বললাম, আমার কাছে দোয়া চেয়ে কি লাভ হবে? আপনি এমন এক ব্যক্তির কাছে দোয়া চান যার দোয়া কবুল ও আপনার বিপদাপদ দূর হয়। আপনি আমার নিজের মানুষ, তাই আপনাকে বলছি, আমিও তো অনেক পেরেশানিতে আছি, আমার সবচেয়ে বড় পেরেশানি হলো আমি একটি বড় মাদরাসার দায়িত্বে আছি। মাদরাসার প্রতিবেশী লোকজন, মাদরাসার পাশে যারা দোকানপাট ও ব্যবসাবাণিজ্যে আছেন, মাদরাসার সংস্পর্শে তাদের আমল উন্নতমানের হওয়া উচিত। কিন্তু এত ওয়াজ-নসিহত এবং সুযোগ-সুবিধা থাকা সত্ত্বেও আমি বলতে পারব না যে, এখানে শতকরা ৮০% মানুষ পরিপূর্ণ দীনদার হয়েছে। ১০ জনের কথা বলাই কঠিন। তাহলে মাদরাসায় আমার ৩০ বছরের মেহনত এলাকার মানুষের কতটুকু উপকারে এলো এবং তাদের আখলাক-চরিত্র, সভ্যতা ও ধর্মীয় চেতনা কতটুকু বৃদ্ধি পেল? সুন্নতের প্রতি তারা কতটুকু অগ্রসর হলো? এসব প্রশ্নে আমি খুব চিন্তিত হয়ে পড়ি।

তখন আমি নিজকে এই বলে দায়ী করি যে, তাদের পেছনে আমার যতটুকু মেহনত করার প্রয়োজন ছিল তা আমি করিনি। এখানে তো গান-বাদ্য, বেপর্দা চলাফেরা এবং অন্যান্য গুনাহের কাজ হওয়ার কথা নয়। তাহলে এগুলো কেন হচ্ছে? আমোদ-ফুর্তিতে নিজের কাজকর্ম বিরামহীনভাবে করে যাচ্ছে। এতে অন্যের কাজে যে সমস্যা হচ্ছে তার প্রতি কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। অনেক সময় মাইকের আওয়াজের কারণে নামাজ পড়া কঠিন হয়ে যায়। এ ছাড়া এখানে প্রায় হাজার ছাত্রের কোরআন তেলাওয়াত ও কিতাবাদি পড়া বন্ধের উপক্রম হয়। কিন্তু যদি বলা হয়, এখনকার জন্য আপনারা গান বন্ধ করুন! তখন তারা জবাবে বলে- এখন আমরা গান করবই; আপনাদের অসুবিধা হলে আপাতত লেখাপড়া বন্ধ রাখুন। অবশ্য সবাই এমন নয়। আমি মনে করি, আমার দায়িত্ব আমি যথাযথভাবে পালন করিনি, ফলে এমনটি হচ্ছে। যদি আজান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দোকানপাট বন্ধ করে সবাই নামাজ পড়তে মসজিদে চলে আসত, তাহলে আমার মনকে এই বলে সান্ত্বনা দিতে পারতাম যে, এই একটি কাজ তো হয়েছে, কিন্তু তাও তো দেখছি না।

আল্লাহতায়ালা কোরআনে ইরশাদ করেছেন- যখন জুমার আজান দেওয়া হয়, তখন বেচাকেনা বন্ধ করে নামাজের জন্য মসজিদে চলে যাও। আজানের পরও যদি বেচাকেনা করা হয়, তবে তাতে বাহ্যিকভাবে লাভ দেখা দিলেও প্রকৃতপক্ষে ক্ষতি হবে, হয়তো তা সন্ত্রাসীর খোরাক হবে, নয়তো রোগ-ব্যাধি বা বালা-মুসিবতে পড়ে ৫০০ টাকা লাভের পরিবর্তে ৫ হাজার টাকা নষ্ট হয়ে যাবে। আল্লাহ রব্বুল আলামিন অত্যন্ত সুকৌশলী। তিনি কারও ভালো করলেও সেই ব্যক্তি বুঝতে পারে না; মন্দ করলেও বুঝতে পারে না। আজানের পর সব কল্যাণ মসজিদে। সুতরাং মসজিদে গিয়ে ১০ মিনিট নামাজ পড়লে শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ভালো থাকবে, ব্যবসাবাণিজ্যে বরকত হবে। আখেরাত কল্যাণময় হবে। এসব বোঝার পরও আমরা মসজিদমুখী হচ্ছি না। ওলামায়ে কেরাম লিখেছেন, বিশেষ কোনো ওজর না থাকলে মসজিদে গিয়ে জামাতের সঙ্গে নামাজ পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। অনেকে ওয়াজিব লিখেছেন। অনেক ভাই এমন আছেন, যারা আজানের পর নিজ ঘরে একা একা নামাজ আদায় করে থাকেন, তাদের নামাজ কবুলের কোনো গ্যারান্টি নেই। একা নামাজ হলো থার্ড ক্লাসের নামাজ। কারণ, অনেক সময় রুকু-সেজদা ও কেরাতে ভুল হয় আর জামাতের নামাজ হচ্ছে ফার্স্ট ক্লাসের নামাজ। তাই এতে ভুলত্রুটি হলেও জামাতের অসিলায় তা আল্লাহর কাছে কবুল হয়ে যায়। যেমন হাটবাজারে ভালো চালের সঙ্গে মরা চালও বিক্রি হয়। কিন্তু আলাদাভাবে মরা চাল বিক্রি করা যায় না বা কেউ ক্রয় করে না। ঠিক তেমনিভাবে জামাতের নামাজে আলেম-ওলামা ও তাহাজ্জুদগুজারসহ আল্লাহতায়ালার অনেক প্রিয় বান্দারা হাজির হন। তাদের নামাজ আল্লাহর কাছে কবুল হয়।

আমি যদি তাদের সঙ্গে জামাতে হাজির হই, তবে আমার ত্রুটিপূর্ণ নামাজও সেই মকরুল নামাজের সঙ্গে আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবে বলে আশা করা যায়।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
কালিজিরা
কালিজিরা
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
সেভেন সিস্টারসে রপ্তানি
দখলের দৌরাত্ম্য
দখলের দৌরাত্ম্য
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
খুতবায় পরিবেশ বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা হোক
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
সর্বশেষ খবর
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের
বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন
ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা
গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন
গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল
দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর
বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড
কুড়িগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে কিংসের গোল উৎসব
প্রিমিয়ার লিগে কিংসের গোল উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লবণের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা রোধে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান
লবণের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা রোধে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, চবির নিরাপত্তা প্রধানকে বরখাস্ত
ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, চবির নিরাপত্তা প্রধানকে বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’
‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে জামায়াত নেতা নিহত, ঘাতক আটক
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে জামায়াত নেতা নিহত, ঘাতক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি
আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

যত্রতত্র বসছে সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র বসছে সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতে হলেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতে হলেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না
রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না

নগর জীবন

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার

নগর জীবন

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই
শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে
সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

নগর জীবন

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির
আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির

নগর জীবন

অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন
অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ছক্কা মেরে শিবলির সেঞ্চুরি
ছক্কা মেরে শিবলির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পরিবেশ ও মানবাধিকারের প্রশ্নে আপস করব না
পরিবেশ ও মানবাধিকারের প্রশ্নে আপস করব না

নগর জীবন

মৌচাষে টেকসই পরিবেশ গড়ার আহ্বান
মৌচাষে টেকসই পরিবেশ গড়ার আহ্বান

নগর জীবন

কাদা মাঠেও গোল উৎসব কিংসের
কাদা মাঠেও গোল উৎসব কিংসের

মাঠে ময়দানে

বিপিএল প্রথম আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা এলিজাহ
বিপিএল প্রথম আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা এলিজাহ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

৩০৫টি পদের বিপরীতে আবেদন ৫০ হাজার
৩০৫টি পদের বিপরীতে আবেদন ৫০ হাজার

নগর জীবন