শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুলাই, ২০২১

ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

মানুষের জীবন যেন আনন্দ-বেদনার কাব্য। জীবনের পরতে পরতে জড়িয়ে থাকে নানা সুখের স্মৃতি। সেই সঙ্গে নানা বিষাদেও আবৃত থাকে মানুষের জীবন। আমাদের সবার জীবনই যেন প্রাপ্তির আনন্দ আর হারানোর বেদনায় আচ্ছাদিত। এর পরও জীবন এগিয়ে চলছে নীরবে, অতীতের অনেক বিষাদ আর আনন্দ সঙ্গী করে। প্রায়ই ফেলে আসা বছরগুলোয় ফিরে যাই। আজ মনে পড়ছে ২০১৬ সালের ১ জুলাইয়ের কথা। এ দিনটিতে কেবল আমি নই, পুরো জাতি হয়েছিল বিষাদগ্রস্ত। সেদিনের কথাই আজ বলব।

মনে পড়ে, বেশ কিছুদিন যাবৎ চোখে ঝাপসা দেখছিলাম। ২০১৬ সালের জুনের শেষ সপ্তাহ। ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে সম্ভবত ২৪ বা ২৫ জুন  ডান চোখটির ক্যাটার‌্যাক্ট সার্জারি করাই। আজকাল অপারেশন বেশ সহজ। এক ঘণ্টার মধ্যেই সার্জারি শেষে বাসায় ফিরে আসি। শুরু হয় চোখে নিয়মিত ড্রপ দেওয়ার পালা। চোখের এ ধরনের অপারেশনের রোগীকে এটি অব্যাহত রাখতে হয় মাসাধিককাল। পড়ার টেবিলে বসে মাথা নিচু করে কোনো কিছু পড়া বা লেখাটাও বারণ ছিল। সুপ্রিম কোর্ট তখন সম্ভবত ছুটি ছিল। এভাবে কটা দিন কাটে।

১ জুলাই রাত ৯টার পর চোখে কালো চশমা পরে বিছানায় বসেই টেলিভিশন দেখছিলাম। আমার নিরাপত্তারক্ষী আমাকে ফোনে বলে, ‘স্যার, গুলশানে জঙ্গিদের পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে। গোলাগুলি হচ্ছে।’ আমার দুই মামা থাকতেন তখন গুলশানে। খবর পাই তারা নিরাপদে আছেন। ছোট ভাইয়ের অফিস বসুন্ধরায়। তবে ওর বাসা গ্রিন রোডে। কোনো কারণে সে গুলশানের দিকে গেল কি না খবর নিলাম। মেজ ভাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছে। সে তখন প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১-এর দায়িত্বে। না, তারও গুলশানের রেস্তোরাঁয় যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এতসব চিন্তার মধ্যে হঠাৎ মনে হলো নীলার কী খবর? আমি তার মাকে ফোন করি। আপা ফোন ধরেননি। নীলার বড় ভাইকে ফোন করি। কিন্তু সেও নিশ্চিতভাবে বলতে পারেনি নীলা কোথায়। নীলা গুলশানে একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকত। তার মা তার ইমিডিয়েট বড় ভাই ইউসুফ আবদুল্লাহ মাসুমের সঙ্গে উত্তরায় থাকেন। সময় টিভিসহ আরও দু-একটি চ্যানেল হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁর কিছু অসমর্থিত খবর প্রচার করে যাচ্ছিল। এর মধ্যে আমার ছোই ভাই সাইফুল হাসান আমাকে জানায় নীলার ফেসবুক বন্ধুদের মাধ্যমে সে জানতে পেরেছে যে নীলা হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে আছে। চমকে উঠি। উদ্বিগ্ন হই। সময় যাচ্ছে, রাত গভীর হচ্ছে। নীলার ফোন প্রতিবারই আনরিচেবল সংকেত দিয়ে কেটে যাচ্ছে। শঙ্কা বাড়ছে। ইতিমধ্যে বিদেশি চ্যানেলগুলোও বাংলাদেশে জঙ্গি হামলার খবর প্রচার শুরু করে। মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসানের সঙ্গে কথা বলি। সেও একই রকম খবর দিল। তার পরের ঘটনা দেশবাসী এবং বিশ্ব জানে। ঘটনাটি এক ভয়ংকর বিষাদের।

হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে জঙ্গি হামলার ঘটনার শিকার সবাই যেন আমাদের সবার আপনজন। সে রাতের বর্বর জঙ্গি আক্রমণের শিকার আমাদের প্রিয় স্বজন নীলা। নীলা ছিল আমাদের অত্যন্ত প্রিয় ভাগ্নি। হ্যাঁ, নীলাই ইশরাত জাহান বা ইশরাত আখন্দ। চার ভাই-বোনের মধ্যে সে সবার ছোট। বাবা আবদুল মজিদ আখন্দ নেত্রকোনার মদন উপজেলার মানুষ। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি তিনি লাইভস্টক ডিপার্টমেন্টে যোগদান করেন। পরে তার চাকরিস্থল ছিল ঢাকার তেজগাঁও ডেইরি ফার্মে। তখন থেকেই তিনি ঢাকায় অবস্থান করতে থাকেন। ব্রিটিশ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ তিন আমলেই তিনি চাকরি করেছেন। সাদামাটা জীবন যাপন করতেন। তিনি ছিলেন একজন নিরেট সৎ মানুষের প্রতিচ্ছবি। সম্ভবত ১৯৪৬ সালে ইশরাতের মা আসিয়া খাতুনের সঙ্গে আবদুল মজিদ আখন্দের বিয়ে হয়। আসিয়া খাতুন আমাদের সবার বড় বোন। তিনি আমার আপন ফুপাতো বোন। চাচাতো বোন হিসেবে তিনি সেকেন্ড কাজিন। তার একমাত্র বৈমাত্রেয় বোন আছেন, ময়মনসিংহে থাকেন। আমাদের বড় বোন বলতে তিনি, আর তার ভাই বলতে আমি ও আমার অন্য ভাইয়েরা। দুলাভাই মাঝারি মাপের চাকুরে ছিলেন। তবে তার জ্ঞানের পরিধি ছিল অপরিসীম। তার ভদ্রতা ও শিষ্টাচার ছিল অনুকরণীয়। বর্তমান বিশ্বে ৩০ লক্ষাধিক লোক রিডার্স ডাইজেস্ট ম্যাগাজিনটি পড়ে। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি এ ফ্যামিলি ম্যাগাজিনটির পাঠক সংখ্যা কত আমি জানি না। আমাদের দেশে কতজনই বা তখন এ ম্যাগাজিনের গ্রাহক ছিলেন! তবে শুনেছি সে সময় থেকেই আবদুল মজিদ এ ম্যাগাজিনের একজন নিয়মিত পাঠক। আমার জ্ঞান হওয়ার পর দেখছি একজন ডিসিপ্লিনড্ মানুষ বলতে যা বোঝায় আবদুল মজিদ আখন্দ তা-ই ছিলেন। দুলাভাই আমাদের খুব স্নেহ করতেন। ২০০২ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। আবদুল মজিদ ও আসিয়া খাতুনের তিন ছেলে ও একমাত্র মেয়ে ছিল। আমাদের বোন আসিয়া খাতুন কদিন আগে তার ৮৮ বছর পূর্ণ করেছেন। আপার বড় দুই ছেলে আমার চেয়ে বয়সে বেশ বড়। আপা আমাদের তার ছেলে-মেয়ের মতোই দেখেন। আপার ছেলে-মেয়েরা প্রত্যেকেই মেধাবী। লেখাপড়ায় খুব ভালো। বড় ছেলে মো. ওমর হায়াত আখন্দ পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। সে মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন সংস্থার প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় ১৯৯৭ সালের ২৭ জুলাই হার্ট অ্যাটাকে কলকাতায় চিকিৎসারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। দ্বিতীয় ছেলে মো. আলী হায়াত আখন্দ বিএডিসির অ্যসিস্ট্যান্ট চিফ ইঞ্জিনিয়ার পদ থেকে স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে নিজ ব্যবসার পাশাপাশি একটি গ্রুপ অব কোম্পানিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত। তৃতীয় ছেলে ড. মো. আবদুল্লাহ ইউসুফ আখন্দ যুক্তরাজ্য থেকে পিএইচডি করে বর্তমানে বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চিফ সায়েন্টিফিক অফিসার ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত। একমাত্র কন্যা ইশরাত জাহান নীলা মাস্টার্স পাস করে গ্রামীণফোনসহ বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানিতে উচ্চপদে অধিষ্ঠিত ছিল। নীলা হোলি অর্টিজান রেস্তোরাঁয় নির্মম জঙ্গি আক্রমণে পৃথিবী থেকে অকালে প্রস্থানের সময় ZXY International নামের একটি বিদেশি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর পদে অধিষ্ঠিত। সে ছিল একজন উঁচুমানের চিত্রশিল্পী। ইশরাত তার অনেক মামা চাচা ও আত্মীয়ের মধ্যে আমাকে খুব ভালোবাসত ও শ্রদ্ধা করত। সে ব্যক্তিজীবনে খুবই বন্ধুবৎসল। প্রগতিমনা অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার এক পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর মনের মানুষ। ওর পরিবারে রয়েছে প্রত্যাহিক ধর্মচর্চার অনুশীলন। ধর্মান্ধ নয়, তবে ধর্মের প্রতি তারও ছিল অগাধ বিশ্বাস। কিন্তু তার দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরা ও বেশভূষায় তা প্রকাশ করত না। এতে ওকে কেউ অন্য রকমটি মনে করতেই পারেন। ইংরেজিতে একটি কথা আছে, Dont judge a book by its cover. ঘুরিয়ে বললে বলা যায় A book should not be judged by its cover.

নীলা আমার ভাগ্নি বলে বলছি না, ওর মধ্যে যে গুণাবলি সদা মূর্ত দেখেছি ও তার সবটুকু প্রকাশ করে যেতে পারেনি। অতটুকু সময়টা সে পেল না। মানুষের জন্য তার যে কল্যাণমূলক চিন্তা ছিল তারও কোনো কিনারা করার আগেই সে অকালে ঝরে গেল। ইশরাতের বন্ধুদের সঙ্গে আমার যখন কোথাও দেখা হয়েছে তখন তারা অনেকেই আমাকে মামা বলে সম্বোধন করত, আর বলত ইশরাতের কাছে আপনার কথা শুনেছি। আমি বুঝতাম ইশরাত আমাকে কতটা ভালোবাসে, কতটা শ্রদ্ধা করে।

হোলি আর্টিজানের ভিতরে সেদিন কী তান্ডব ও বর্বরতা হয়েছিল তা আমরা নিশ্চিত করে কেউই জানি না। অনেকে হয়তো অনেক রকম করে বলেন, এর ভিত্তি কী আমি জানি না। তবে এটা সত্য জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইশরাত আপস করার মানুষ নয়। হয়তো সেদিন অবরুদ্ধ অবস্থায় জঙ্গিবাদের কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করেছিল। কারণ ও তো ছিল একজন সাহসী মেয়ে। এটাই তার বেলায় আন্দাজ করা যায়। সে হয়তো ওদের এ বলে বোঝানোর চেষ্টাও করেছিল, ওই কর্মকান্ড তাদের সঠিক পথ নয়। এটি মানবতার বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ কর্মকান্ড। ইসলামী রাষ্ট্র বা হুকুমত এভাবে কায়েম করা যায় না। হয়তো সে বলেছিল আমাদের ধর্ম বা আমাদের নবী তাঁর কর্মকান্ডে তোমাদের এ নিষিদ্ধ পথ সমর্থন করেননি। সেদিনের ওই জঙ্গিরা বয়সে ছিল তরুণ। ওদের মস্তিষ্ক এমনভাবে ওয়াশ করে বিকৃত করা হয়েছিল যে এসব কথা শোনার সময় ও সুস্থ মানসিকতা ওদের ছিল না। তারা ইশরাতের ভাবনাপ্রসূত কোনো কথাই হয়তো আমলে নেয়নি। তাই সেদিন গুলশানের হোলি আর্র্টিজানে অন্যদের সঙ্গে ইশরাতকেও নির্মমভাবে একই ভাগ্য বরণ করতে হয়েছিল।

সম্ভবত ৩ জুলাই সিএমএইচে গিয়ে ইশরাতের বড় ভাই আলী হায়াত ও আমার মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসান ইশরাতের লাশ শনাক্ত করে। পরে আর্মি স্টেডিয়ামে আমরা তিন ভাই ও আলী হায়াত ইশরাতের লাশ গ্রহণ করি। ইশরাত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল। বন্ধনটি টেকেনি। ও কোনো পিছুটান রেখে যায়নি। ওর ভাই ড. আবদুল্লাহ ইউসুফের কর্মস্থল গাজীপুরের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কবরস্থানে আমাদের প্রিয় ইশরাতকে সমাহিত করা হয়েছে। সেদিনের এ স্মৃতি আজও কষ্ট দেয়।

সেদিন হোলি আর্টিজানে অনেক নিরীহ মানুষের প্রাণ ঝরে গেল। যে ছেলেগুলো এ দুর্ধর্ষ অমানবিক ঘটনাটি ঘটিয়েছে ওরাও কোনো না কোনো বাবা-মার সন্তান। এদের বাবা-মা নিশ্চয়ই এদের এ রূপ সর্বনাশা নারকীয় পথে যেতে উৎসাহিত করেননি। তবে অভিভাবক হিসেবে তাদের উচিত সন্তানদের প্রতি নিয়মিত নজর রাখা। জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা কখনো কোনোকালে কোনো দেশে শান্তি আনেনি। ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই। আমার বিশ্বাস অন্য কোনো ধর্মেও জঙ্গিবাদ ও  ধর্মীয় উন্মাদনার কোনো স্থান নেই। যারা রাজনৈতিক স্বার্থচরিতার্থ করার জন্য সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে সদাসর্বদা ধর্মের নামে উসকানি দেয় তারা যে ধর্মেরই হোক তারা প্রকারান্তরে দেশ ও জনগণের ক্ষতি সাধন করে চলেছে। তারা মানবতার শত্র“। এখন প্রয়োজন বৈশ্বিক সচেতনতা। কিন্তু বিশ্বরাজনীতির দিকে তাকালে মনে হয় অনেক বিশ্বনেতাই তাদের সঠিক কর্তব্য কাজটি করছেন না। তাদের অনেকেই চরম ধর্মীয় উগ্রবাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছেন। তাদের এ ধরনের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতা নিঃসন্দেহে বিশ্বশান্তির পথে অন্তরায়। তাদের ভাবতে হবে বিশ্বকে সহিংসতামুক্ত রাখা কত জরুরি। বুঝতে হবে কেবল শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানেই সভ্যতা ও মানব জাতির অস্তিত্ব নির্ভর করে।

ইশরাতের অনেক ধ্যান-ধারণা এখনো অমাকে নাড়া দেয়। ফিরে যাই তার অনেক ভাবনা ও সুবচনের মাঝে। ইশরাতের চিন্তা প্রগতির পথে মানুষকে আহ্‌বান করা, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে সমদৃষ্টিতে দেখা। তবে হয়তো বা ওর অনেক কথাই বলা হয়নি। বলতে পারেনি। আমার সঙ্গে দেখা হলে সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে কিছু কথা বলত। দেখেছি সমাজে নানা ধ্যান-ধারণার মানুষের উদ্ভট আচরণেও ইশরাত ব্যথিত হতো। তবে কিছু কিছু কথা হয়তো বা ও বলতেও পারেনি। মনে হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাইপো বলাই চরিত্রের মতো ‘...কতগুলো ব্যথা বা কথা ছিল যা শুধু ওর একলারই’। সবশেষে প্রার্থনা করছি মহান রব্বুল আলামিন যেন ইশরাত আখন্দসহ হোলি আর্টিজানে নিরস্ত্র অবস্থায় নারকীয় জঙ্গি হামলার শিকার নিহত সবাই শহীদের মর্যাদা দান করেন। তাদের জান্নাতবাসী করেন।

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে