শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুলাই, ২০২১

ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

মানুষের জীবন যেন আনন্দ-বেদনার কাব্য। জীবনের পরতে পরতে জড়িয়ে থাকে নানা সুখের স্মৃতি। সেই সঙ্গে নানা বিষাদেও আবৃত থাকে মানুষের জীবন। আমাদের সবার জীবনই যেন প্রাপ্তির আনন্দ আর হারানোর বেদনায় আচ্ছাদিত। এর পরও জীবন এগিয়ে চলছে নীরবে, অতীতের অনেক বিষাদ আর আনন্দ সঙ্গী করে। প্রায়ই ফেলে আসা বছরগুলোয় ফিরে যাই। আজ মনে পড়ছে ২০১৬ সালের ১ জুলাইয়ের কথা। এ দিনটিতে কেবল আমি নই, পুরো জাতি হয়েছিল বিষাদগ্রস্ত। সেদিনের কথাই আজ বলব।

মনে পড়ে, বেশ কিছুদিন যাবৎ চোখে ঝাপসা দেখছিলাম। ২০১৬ সালের জুনের শেষ সপ্তাহ। ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে সম্ভবত ২৪ বা ২৫ জুন  ডান চোখটির ক্যাটার‌্যাক্ট সার্জারি করাই। আজকাল অপারেশন বেশ সহজ। এক ঘণ্টার মধ্যেই সার্জারি শেষে বাসায় ফিরে আসি। শুরু হয় চোখে নিয়মিত ড্রপ দেওয়ার পালা। চোখের এ ধরনের অপারেশনের রোগীকে এটি অব্যাহত রাখতে হয় মাসাধিককাল। পড়ার টেবিলে বসে মাথা নিচু করে কোনো কিছু পড়া বা লেখাটাও বারণ ছিল। সুপ্রিম কোর্ট তখন সম্ভবত ছুটি ছিল। এভাবে কটা দিন কাটে।

১ জুলাই রাত ৯টার পর চোখে কালো চশমা পরে বিছানায় বসেই টেলিভিশন দেখছিলাম। আমার নিরাপত্তারক্ষী আমাকে ফোনে বলে, ‘স্যার, গুলশানে জঙ্গিদের পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে। গোলাগুলি হচ্ছে।’ আমার দুই মামা থাকতেন তখন গুলশানে। খবর পাই তারা নিরাপদে আছেন। ছোট ভাইয়ের অফিস বসুন্ধরায়। তবে ওর বাসা গ্রিন রোডে। কোনো কারণে সে গুলশানের দিকে গেল কি না খবর নিলাম। মেজ ভাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছে। সে তখন প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১-এর দায়িত্বে। না, তারও গুলশানের রেস্তোরাঁয় যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এতসব চিন্তার মধ্যে হঠাৎ মনে হলো নীলার কী খবর? আমি তার মাকে ফোন করি। আপা ফোন ধরেননি। নীলার বড় ভাইকে ফোন করি। কিন্তু সেও নিশ্চিতভাবে বলতে পারেনি নীলা কোথায়। নীলা গুলশানে একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকত। তার মা তার ইমিডিয়েট বড় ভাই ইউসুফ আবদুল্লাহ মাসুমের সঙ্গে উত্তরায় থাকেন। সময় টিভিসহ আরও দু-একটি চ্যানেল হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁর কিছু অসমর্থিত খবর প্রচার করে যাচ্ছিল। এর মধ্যে আমার ছোই ভাই সাইফুল হাসান আমাকে জানায় নীলার ফেসবুক বন্ধুদের মাধ্যমে সে জানতে পেরেছে যে নীলা হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে আছে। চমকে উঠি। উদ্বিগ্ন হই। সময় যাচ্ছে, রাত গভীর হচ্ছে। নীলার ফোন প্রতিবারই আনরিচেবল সংকেত দিয়ে কেটে যাচ্ছে। শঙ্কা বাড়ছে। ইতিমধ্যে বিদেশি চ্যানেলগুলোও বাংলাদেশে জঙ্গি হামলার খবর প্রচার শুরু করে। মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসানের সঙ্গে কথা বলি। সেও একই রকম খবর দিল। তার পরের ঘটনা দেশবাসী এবং বিশ্ব জানে। ঘটনাটি এক ভয়ংকর বিষাদের।

হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে জঙ্গি হামলার ঘটনার শিকার সবাই যেন আমাদের সবার আপনজন। সে রাতের বর্বর জঙ্গি আক্রমণের শিকার আমাদের প্রিয় স্বজন নীলা। নীলা ছিল আমাদের অত্যন্ত প্রিয় ভাগ্নি। হ্যাঁ, নীলাই ইশরাত জাহান বা ইশরাত আখন্দ। চার ভাই-বোনের মধ্যে সে সবার ছোট। বাবা আবদুল মজিদ আখন্দ নেত্রকোনার মদন উপজেলার মানুষ। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি তিনি লাইভস্টক ডিপার্টমেন্টে যোগদান করেন। পরে তার চাকরিস্থল ছিল ঢাকার তেজগাঁও ডেইরি ফার্মে। তখন থেকেই তিনি ঢাকায় অবস্থান করতে থাকেন। ব্রিটিশ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ তিন আমলেই তিনি চাকরি করেছেন। সাদামাটা জীবন যাপন করতেন। তিনি ছিলেন একজন নিরেট সৎ মানুষের প্রতিচ্ছবি। সম্ভবত ১৯৪৬ সালে ইশরাতের মা আসিয়া খাতুনের সঙ্গে আবদুল মজিদ আখন্দের বিয়ে হয়। আসিয়া খাতুন আমাদের সবার বড় বোন। তিনি আমার আপন ফুপাতো বোন। চাচাতো বোন হিসেবে তিনি সেকেন্ড কাজিন। তার একমাত্র বৈমাত্রেয় বোন আছেন, ময়মনসিংহে থাকেন। আমাদের বড় বোন বলতে তিনি, আর তার ভাই বলতে আমি ও আমার অন্য ভাইয়েরা। দুলাভাই মাঝারি মাপের চাকুরে ছিলেন। তবে তার জ্ঞানের পরিধি ছিল অপরিসীম। তার ভদ্রতা ও শিষ্টাচার ছিল অনুকরণীয়। বর্তমান বিশ্বে ৩০ লক্ষাধিক লোক রিডার্স ডাইজেস্ট ম্যাগাজিনটি পড়ে। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি এ ফ্যামিলি ম্যাগাজিনটির পাঠক সংখ্যা কত আমি জানি না। আমাদের দেশে কতজনই বা তখন এ ম্যাগাজিনের গ্রাহক ছিলেন! তবে শুনেছি সে সময় থেকেই আবদুল মজিদ এ ম্যাগাজিনের একজন নিয়মিত পাঠক। আমার জ্ঞান হওয়ার পর দেখছি একজন ডিসিপ্লিনড্ মানুষ বলতে যা বোঝায় আবদুল মজিদ আখন্দ তা-ই ছিলেন। দুলাভাই আমাদের খুব স্নেহ করতেন। ২০০২ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। আবদুল মজিদ ও আসিয়া খাতুনের তিন ছেলে ও একমাত্র মেয়ে ছিল। আমাদের বোন আসিয়া খাতুন কদিন আগে তার ৮৮ বছর পূর্ণ করেছেন। আপার বড় দুই ছেলে আমার চেয়ে বয়সে বেশ বড়। আপা আমাদের তার ছেলে-মেয়ের মতোই দেখেন। আপার ছেলে-মেয়েরা প্রত্যেকেই মেধাবী। লেখাপড়ায় খুব ভালো। বড় ছেলে মো. ওমর হায়াত আখন্দ পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। সে মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন সংস্থার প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় ১৯৯৭ সালের ২৭ জুলাই হার্ট অ্যাটাকে কলকাতায় চিকিৎসারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। দ্বিতীয় ছেলে মো. আলী হায়াত আখন্দ বিএডিসির অ্যসিস্ট্যান্ট চিফ ইঞ্জিনিয়ার পদ থেকে স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে নিজ ব্যবসার পাশাপাশি একটি গ্রুপ অব কোম্পানিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত। তৃতীয় ছেলে ড. মো. আবদুল্লাহ ইউসুফ আখন্দ যুক্তরাজ্য থেকে পিএইচডি করে বর্তমানে বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চিফ সায়েন্টিফিক অফিসার ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত। একমাত্র কন্যা ইশরাত জাহান নীলা মাস্টার্স পাস করে গ্রামীণফোনসহ বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানিতে উচ্চপদে অধিষ্ঠিত ছিল। নীলা হোলি অর্টিজান রেস্তোরাঁয় নির্মম জঙ্গি আক্রমণে পৃথিবী থেকে অকালে প্রস্থানের সময় ZXY International নামের একটি বিদেশি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর পদে অধিষ্ঠিত। সে ছিল একজন উঁচুমানের চিত্রশিল্পী। ইশরাত তার অনেক মামা চাচা ও আত্মীয়ের মধ্যে আমাকে খুব ভালোবাসত ও শ্রদ্ধা করত। সে ব্যক্তিজীবনে খুবই বন্ধুবৎসল। প্রগতিমনা অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার এক পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর মনের মানুষ। ওর পরিবারে রয়েছে প্রত্যাহিক ধর্মচর্চার অনুশীলন। ধর্মান্ধ নয়, তবে ধর্মের প্রতি তারও ছিল অগাধ বিশ্বাস। কিন্তু তার দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরা ও বেশভূষায় তা প্রকাশ করত না। এতে ওকে কেউ অন্য রকমটি মনে করতেই পারেন। ইংরেজিতে একটি কথা আছে, Dont judge a book by its cover. ঘুরিয়ে বললে বলা যায় A book should not be judged by its cover.

নীলা আমার ভাগ্নি বলে বলছি না, ওর মধ্যে যে গুণাবলি সদা মূর্ত দেখেছি ও তার সবটুকু প্রকাশ করে যেতে পারেনি। অতটুকু সময়টা সে পেল না। মানুষের জন্য তার যে কল্যাণমূলক চিন্তা ছিল তারও কোনো কিনারা করার আগেই সে অকালে ঝরে গেল। ইশরাতের বন্ধুদের সঙ্গে আমার যখন কোথাও দেখা হয়েছে তখন তারা অনেকেই আমাকে মামা বলে সম্বোধন করত, আর বলত ইশরাতের কাছে আপনার কথা শুনেছি। আমি বুঝতাম ইশরাত আমাকে কতটা ভালোবাসে, কতটা শ্রদ্ধা করে।

হোলি আর্টিজানের ভিতরে সেদিন কী তান্ডব ও বর্বরতা হয়েছিল তা আমরা নিশ্চিত করে কেউই জানি না। অনেকে হয়তো অনেক রকম করে বলেন, এর ভিত্তি কী আমি জানি না। তবে এটা সত্য জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইশরাত আপস করার মানুষ নয়। হয়তো সেদিন অবরুদ্ধ অবস্থায় জঙ্গিবাদের কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করেছিল। কারণ ও তো ছিল একজন সাহসী মেয়ে। এটাই তার বেলায় আন্দাজ করা যায়। সে হয়তো ওদের এ বলে বোঝানোর চেষ্টাও করেছিল, ওই কর্মকান্ড তাদের সঠিক পথ নয়। এটি মানবতার বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ কর্মকান্ড। ইসলামী রাষ্ট্র বা হুকুমত এভাবে কায়েম করা যায় না। হয়তো সে বলেছিল আমাদের ধর্ম বা আমাদের নবী তাঁর কর্মকান্ডে তোমাদের এ নিষিদ্ধ পথ সমর্থন করেননি। সেদিনের ওই জঙ্গিরা বয়সে ছিল তরুণ। ওদের মস্তিষ্ক এমনভাবে ওয়াশ করে বিকৃত করা হয়েছিল যে এসব কথা শোনার সময় ও সুস্থ মানসিকতা ওদের ছিল না। তারা ইশরাতের ভাবনাপ্রসূত কোনো কথাই হয়তো আমলে নেয়নি। তাই সেদিন গুলশানের হোলি আর্র্টিজানে অন্যদের সঙ্গে ইশরাতকেও নির্মমভাবে একই ভাগ্য বরণ করতে হয়েছিল।

সম্ভবত ৩ জুলাই সিএমএইচে গিয়ে ইশরাতের বড় ভাই আলী হায়াত ও আমার মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসান ইশরাতের লাশ শনাক্ত করে। পরে আর্মি স্টেডিয়ামে আমরা তিন ভাই ও আলী হায়াত ইশরাতের লাশ গ্রহণ করি। ইশরাত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল। বন্ধনটি টেকেনি। ও কোনো পিছুটান রেখে যায়নি। ওর ভাই ড. আবদুল্লাহ ইউসুফের কর্মস্থল গাজীপুরের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কবরস্থানে আমাদের প্রিয় ইশরাতকে সমাহিত করা হয়েছে। সেদিনের এ স্মৃতি আজও কষ্ট দেয়।

সেদিন হোলি আর্টিজানে অনেক নিরীহ মানুষের প্রাণ ঝরে গেল। যে ছেলেগুলো এ দুর্ধর্ষ অমানবিক ঘটনাটি ঘটিয়েছে ওরাও কোনো না কোনো বাবা-মার সন্তান। এদের বাবা-মা নিশ্চয়ই এদের এ রূপ সর্বনাশা নারকীয় পথে যেতে উৎসাহিত করেননি। তবে অভিভাবক হিসেবে তাদের উচিত সন্তানদের প্রতি নিয়মিত নজর রাখা। জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা কখনো কোনোকালে কোনো দেশে শান্তি আনেনি। ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই। আমার বিশ্বাস অন্য কোনো ধর্মেও জঙ্গিবাদ ও  ধর্মীয় উন্মাদনার কোনো স্থান নেই। যারা রাজনৈতিক স্বার্থচরিতার্থ করার জন্য সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে সদাসর্বদা ধর্মের নামে উসকানি দেয় তারা যে ধর্মেরই হোক তারা প্রকারান্তরে দেশ ও জনগণের ক্ষতি সাধন করে চলেছে। তারা মানবতার শত্র“। এখন প্রয়োজন বৈশ্বিক সচেতনতা। কিন্তু বিশ্বরাজনীতির দিকে তাকালে মনে হয় অনেক বিশ্বনেতাই তাদের সঠিক কর্তব্য কাজটি করছেন না। তাদের অনেকেই চরম ধর্মীয় উগ্রবাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছেন। তাদের এ ধরনের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতা নিঃসন্দেহে বিশ্বশান্তির পথে অন্তরায়। তাদের ভাবতে হবে বিশ্বকে সহিংসতামুক্ত রাখা কত জরুরি। বুঝতে হবে কেবল শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানেই সভ্যতা ও মানব জাতির অস্তিত্ব নির্ভর করে।

ইশরাতের অনেক ধ্যান-ধারণা এখনো অমাকে নাড়া দেয়। ফিরে যাই তার অনেক ভাবনা ও সুবচনের মাঝে। ইশরাতের চিন্তা প্রগতির পথে মানুষকে আহ্‌বান করা, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে সমদৃষ্টিতে দেখা। তবে হয়তো বা ওর অনেক কথাই বলা হয়নি। বলতে পারেনি। আমার সঙ্গে দেখা হলে সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে কিছু কথা বলত। দেখেছি সমাজে নানা ধ্যান-ধারণার মানুষের উদ্ভট আচরণেও ইশরাত ব্যথিত হতো। তবে কিছু কিছু কথা হয়তো বা ও বলতেও পারেনি। মনে হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাইপো বলাই চরিত্রের মতো ‘...কতগুলো ব্যথা বা কথা ছিল যা শুধু ওর একলারই’। সবশেষে প্রার্থনা করছি মহান রব্বুল আলামিন যেন ইশরাত আখন্দসহ হোলি আর্টিজানে নিরস্ত্র অবস্থায় নারকীয় জঙ্গি হামলার শিকার নিহত সবাই শহীদের মর্যাদা দান করেন। তাদের জান্নাতবাসী করেন।

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন