শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুলাই, ২০২১

ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

মানুষের জীবন যেন আনন্দ-বেদনার কাব্য। জীবনের পরতে পরতে জড়িয়ে থাকে নানা সুখের স্মৃতি। সেই সঙ্গে নানা বিষাদেও আবৃত থাকে মানুষের জীবন। আমাদের সবার জীবনই যেন প্রাপ্তির আনন্দ আর হারানোর বেদনায় আচ্ছাদিত। এর পরও জীবন এগিয়ে চলছে নীরবে, অতীতের অনেক বিষাদ আর আনন্দ সঙ্গী করে। প্রায়ই ফেলে আসা বছরগুলোয় ফিরে যাই। আজ মনে পড়ছে ২০১৬ সালের ১ জুলাইয়ের কথা। এ দিনটিতে কেবল আমি নই, পুরো জাতি হয়েছিল বিষাদগ্রস্ত। সেদিনের কথাই আজ বলব।

মনে পড়ে, বেশ কিছুদিন যাবৎ চোখে ঝাপসা দেখছিলাম। ২০১৬ সালের জুনের শেষ সপ্তাহ। ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে সম্ভবত ২৪ বা ২৫ জুন  ডান চোখটির ক্যাটার‌্যাক্ট সার্জারি করাই। আজকাল অপারেশন বেশ সহজ। এক ঘণ্টার মধ্যেই সার্জারি শেষে বাসায় ফিরে আসি। শুরু হয় চোখে নিয়মিত ড্রপ দেওয়ার পালা। চোখের এ ধরনের অপারেশনের রোগীকে এটি অব্যাহত রাখতে হয় মাসাধিককাল। পড়ার টেবিলে বসে মাথা নিচু করে কোনো কিছু পড়া বা লেখাটাও বারণ ছিল। সুপ্রিম কোর্ট তখন সম্ভবত ছুটি ছিল। এভাবে কটা দিন কাটে।

১ জুলাই রাত ৯টার পর চোখে কালো চশমা পরে বিছানায় বসেই টেলিভিশন দেখছিলাম। আমার নিরাপত্তারক্ষী আমাকে ফোনে বলে, ‘স্যার, গুলশানে জঙ্গিদের পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে। গোলাগুলি হচ্ছে।’ আমার দুই মামা থাকতেন তখন গুলশানে। খবর পাই তারা নিরাপদে আছেন। ছোট ভাইয়ের অফিস বসুন্ধরায়। তবে ওর বাসা গ্রিন রোডে। কোনো কারণে সে গুলশানের দিকে গেল কি না খবর নিলাম। মেজ ভাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছে। সে তখন প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১-এর দায়িত্বে। না, তারও গুলশানের রেস্তোরাঁয় যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এতসব চিন্তার মধ্যে হঠাৎ মনে হলো নীলার কী খবর? আমি তার মাকে ফোন করি। আপা ফোন ধরেননি। নীলার বড় ভাইকে ফোন করি। কিন্তু সেও নিশ্চিতভাবে বলতে পারেনি নীলা কোথায়। নীলা গুলশানে একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকত। তার মা তার ইমিডিয়েট বড় ভাই ইউসুফ আবদুল্লাহ মাসুমের সঙ্গে উত্তরায় থাকেন। সময় টিভিসহ আরও দু-একটি চ্যানেল হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁর কিছু অসমর্থিত খবর প্রচার করে যাচ্ছিল। এর মধ্যে আমার ছোই ভাই সাইফুল হাসান আমাকে জানায় নীলার ফেসবুক বন্ধুদের মাধ্যমে সে জানতে পেরেছে যে নীলা হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে আছে। চমকে উঠি। উদ্বিগ্ন হই। সময় যাচ্ছে, রাত গভীর হচ্ছে। নীলার ফোন প্রতিবারই আনরিচেবল সংকেত দিয়ে কেটে যাচ্ছে। শঙ্কা বাড়ছে। ইতিমধ্যে বিদেশি চ্যানেলগুলোও বাংলাদেশে জঙ্গি হামলার খবর প্রচার শুরু করে। মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসানের সঙ্গে কথা বলি। সেও একই রকম খবর দিল। তার পরের ঘটনা দেশবাসী এবং বিশ্ব জানে। ঘটনাটি এক ভয়ংকর বিষাদের।

হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে জঙ্গি হামলার ঘটনার শিকার সবাই যেন আমাদের সবার আপনজন। সে রাতের বর্বর জঙ্গি আক্রমণের শিকার আমাদের প্রিয় স্বজন নীলা। নীলা ছিল আমাদের অত্যন্ত প্রিয় ভাগ্নি। হ্যাঁ, নীলাই ইশরাত জাহান বা ইশরাত আখন্দ। চার ভাই-বোনের মধ্যে সে সবার ছোট। বাবা আবদুল মজিদ আখন্দ নেত্রকোনার মদন উপজেলার মানুষ। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি তিনি লাইভস্টক ডিপার্টমেন্টে যোগদান করেন। পরে তার চাকরিস্থল ছিল ঢাকার তেজগাঁও ডেইরি ফার্মে। তখন থেকেই তিনি ঢাকায় অবস্থান করতে থাকেন। ব্রিটিশ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ তিন আমলেই তিনি চাকরি করেছেন। সাদামাটা জীবন যাপন করতেন। তিনি ছিলেন একজন নিরেট সৎ মানুষের প্রতিচ্ছবি। সম্ভবত ১৯৪৬ সালে ইশরাতের মা আসিয়া খাতুনের সঙ্গে আবদুল মজিদ আখন্দের বিয়ে হয়। আসিয়া খাতুন আমাদের সবার বড় বোন। তিনি আমার আপন ফুপাতো বোন। চাচাতো বোন হিসেবে তিনি সেকেন্ড কাজিন। তার একমাত্র বৈমাত্রেয় বোন আছেন, ময়মনসিংহে থাকেন। আমাদের বড় বোন বলতে তিনি, আর তার ভাই বলতে আমি ও আমার অন্য ভাইয়েরা। দুলাভাই মাঝারি মাপের চাকুরে ছিলেন। তবে তার জ্ঞানের পরিধি ছিল অপরিসীম। তার ভদ্রতা ও শিষ্টাচার ছিল অনুকরণীয়। বর্তমান বিশ্বে ৩০ লক্ষাধিক লোক রিডার্স ডাইজেস্ট ম্যাগাজিনটি পড়ে। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি এ ফ্যামিলি ম্যাগাজিনটির পাঠক সংখ্যা কত আমি জানি না। আমাদের দেশে কতজনই বা তখন এ ম্যাগাজিনের গ্রাহক ছিলেন! তবে শুনেছি সে সময় থেকেই আবদুল মজিদ এ ম্যাগাজিনের একজন নিয়মিত পাঠক। আমার জ্ঞান হওয়ার পর দেখছি একজন ডিসিপ্লিনড্ মানুষ বলতে যা বোঝায় আবদুল মজিদ আখন্দ তা-ই ছিলেন। দুলাভাই আমাদের খুব স্নেহ করতেন। ২০০২ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। আবদুল মজিদ ও আসিয়া খাতুনের তিন ছেলে ও একমাত্র মেয়ে ছিল। আমাদের বোন আসিয়া খাতুন কদিন আগে তার ৮৮ বছর পূর্ণ করেছেন। আপার বড় দুই ছেলে আমার চেয়ে বয়সে বেশ বড়। আপা আমাদের তার ছেলে-মেয়ের মতোই দেখেন। আপার ছেলে-মেয়েরা প্রত্যেকেই মেধাবী। লেখাপড়ায় খুব ভালো। বড় ছেলে মো. ওমর হায়াত আখন্দ পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। সে মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন সংস্থার প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় ১৯৯৭ সালের ২৭ জুলাই হার্ট অ্যাটাকে কলকাতায় চিকিৎসারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। দ্বিতীয় ছেলে মো. আলী হায়াত আখন্দ বিএডিসির অ্যসিস্ট্যান্ট চিফ ইঞ্জিনিয়ার পদ থেকে স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে নিজ ব্যবসার পাশাপাশি একটি গ্রুপ অব কোম্পানিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত। তৃতীয় ছেলে ড. মো. আবদুল্লাহ ইউসুফ আখন্দ যুক্তরাজ্য থেকে পিএইচডি করে বর্তমানে বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চিফ সায়েন্টিফিক অফিসার ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত। একমাত্র কন্যা ইশরাত জাহান নীলা মাস্টার্স পাস করে গ্রামীণফোনসহ বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানিতে উচ্চপদে অধিষ্ঠিত ছিল। নীলা হোলি অর্টিজান রেস্তোরাঁয় নির্মম জঙ্গি আক্রমণে পৃথিবী থেকে অকালে প্রস্থানের সময় ZXY International নামের একটি বিদেশি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর পদে অধিষ্ঠিত। সে ছিল একজন উঁচুমানের চিত্রশিল্পী। ইশরাত তার অনেক মামা চাচা ও আত্মীয়ের মধ্যে আমাকে খুব ভালোবাসত ও শ্রদ্ধা করত। সে ব্যক্তিজীবনে খুবই বন্ধুবৎসল। প্রগতিমনা অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার এক পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর মনের মানুষ। ওর পরিবারে রয়েছে প্রত্যাহিক ধর্মচর্চার অনুশীলন। ধর্মান্ধ নয়, তবে ধর্মের প্রতি তারও ছিল অগাধ বিশ্বাস। কিন্তু তার দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরা ও বেশভূষায় তা প্রকাশ করত না। এতে ওকে কেউ অন্য রকমটি মনে করতেই পারেন। ইংরেজিতে একটি কথা আছে, Dont judge a book by its cover. ঘুরিয়ে বললে বলা যায় A book should not be judged by its cover.

নীলা আমার ভাগ্নি বলে বলছি না, ওর মধ্যে যে গুণাবলি সদা মূর্ত দেখেছি ও তার সবটুকু প্রকাশ করে যেতে পারেনি। অতটুকু সময়টা সে পেল না। মানুষের জন্য তার যে কল্যাণমূলক চিন্তা ছিল তারও কোনো কিনারা করার আগেই সে অকালে ঝরে গেল। ইশরাতের বন্ধুদের সঙ্গে আমার যখন কোথাও দেখা হয়েছে তখন তারা অনেকেই আমাকে মামা বলে সম্বোধন করত, আর বলত ইশরাতের কাছে আপনার কথা শুনেছি। আমি বুঝতাম ইশরাত আমাকে কতটা ভালোবাসে, কতটা শ্রদ্ধা করে।

হোলি আর্টিজানের ভিতরে সেদিন কী তান্ডব ও বর্বরতা হয়েছিল তা আমরা নিশ্চিত করে কেউই জানি না। অনেকে হয়তো অনেক রকম করে বলেন, এর ভিত্তি কী আমি জানি না। তবে এটা সত্য জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইশরাত আপস করার মানুষ নয়। হয়তো সেদিন অবরুদ্ধ অবস্থায় জঙ্গিবাদের কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করেছিল। কারণ ও তো ছিল একজন সাহসী মেয়ে। এটাই তার বেলায় আন্দাজ করা যায়। সে হয়তো ওদের এ বলে বোঝানোর চেষ্টাও করেছিল, ওই কর্মকান্ড তাদের সঠিক পথ নয়। এটি মানবতার বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ কর্মকান্ড। ইসলামী রাষ্ট্র বা হুকুমত এভাবে কায়েম করা যায় না। হয়তো সে বলেছিল আমাদের ধর্ম বা আমাদের নবী তাঁর কর্মকান্ডে তোমাদের এ নিষিদ্ধ পথ সমর্থন করেননি। সেদিনের ওই জঙ্গিরা বয়সে ছিল তরুণ। ওদের মস্তিষ্ক এমনভাবে ওয়াশ করে বিকৃত করা হয়েছিল যে এসব কথা শোনার সময় ও সুস্থ মানসিকতা ওদের ছিল না। তারা ইশরাতের ভাবনাপ্রসূত কোনো কথাই হয়তো আমলে নেয়নি। তাই সেদিন গুলশানের হোলি আর্র্টিজানে অন্যদের সঙ্গে ইশরাতকেও নির্মমভাবে একই ভাগ্য বরণ করতে হয়েছিল।

সম্ভবত ৩ জুলাই সিএমএইচে গিয়ে ইশরাতের বড় ভাই আলী হায়াত ও আমার মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসান ইশরাতের লাশ শনাক্ত করে। পরে আর্মি স্টেডিয়ামে আমরা তিন ভাই ও আলী হায়াত ইশরাতের লাশ গ্রহণ করি। ইশরাত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল। বন্ধনটি টেকেনি। ও কোনো পিছুটান রেখে যায়নি। ওর ভাই ড. আবদুল্লাহ ইউসুফের কর্মস্থল গাজীপুরের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কবরস্থানে আমাদের প্রিয় ইশরাতকে সমাহিত করা হয়েছে। সেদিনের এ স্মৃতি আজও কষ্ট দেয়।

সেদিন হোলি আর্টিজানে অনেক নিরীহ মানুষের প্রাণ ঝরে গেল। যে ছেলেগুলো এ দুর্ধর্ষ অমানবিক ঘটনাটি ঘটিয়েছে ওরাও কোনো না কোনো বাবা-মার সন্তান। এদের বাবা-মা নিশ্চয়ই এদের এ রূপ সর্বনাশা নারকীয় পথে যেতে উৎসাহিত করেননি। তবে অভিভাবক হিসেবে তাদের উচিত সন্তানদের প্রতি নিয়মিত নজর রাখা। জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা কখনো কোনোকালে কোনো দেশে শান্তি আনেনি। ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই। আমার বিশ্বাস অন্য কোনো ধর্মেও জঙ্গিবাদ ও  ধর্মীয় উন্মাদনার কোনো স্থান নেই। যারা রাজনৈতিক স্বার্থচরিতার্থ করার জন্য সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে সদাসর্বদা ধর্মের নামে উসকানি দেয় তারা যে ধর্মেরই হোক তারা প্রকারান্তরে দেশ ও জনগণের ক্ষতি সাধন করে চলেছে। তারা মানবতার শত্র“। এখন প্রয়োজন বৈশ্বিক সচেতনতা। কিন্তু বিশ্বরাজনীতির দিকে তাকালে মনে হয় অনেক বিশ্বনেতাই তাদের সঠিক কর্তব্য কাজটি করছেন না। তাদের অনেকেই চরম ধর্মীয় উগ্রবাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছেন। তাদের এ ধরনের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতা নিঃসন্দেহে বিশ্বশান্তির পথে অন্তরায়। তাদের ভাবতে হবে বিশ্বকে সহিংসতামুক্ত রাখা কত জরুরি। বুঝতে হবে কেবল শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানেই সভ্যতা ও মানব জাতির অস্তিত্ব নির্ভর করে।

ইশরাতের অনেক ধ্যান-ধারণা এখনো অমাকে নাড়া দেয়। ফিরে যাই তার অনেক ভাবনা ও সুবচনের মাঝে। ইশরাতের চিন্তা প্রগতির পথে মানুষকে আহ্‌বান করা, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে সমদৃষ্টিতে দেখা। তবে হয়তো বা ওর অনেক কথাই বলা হয়নি। বলতে পারেনি। আমার সঙ্গে দেখা হলে সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে কিছু কথা বলত। দেখেছি সমাজে নানা ধ্যান-ধারণার মানুষের উদ্ভট আচরণেও ইশরাত ব্যথিত হতো। তবে কিছু কিছু কথা হয়তো বা ও বলতেও পারেনি। মনে হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাইপো বলাই চরিত্রের মতো ‘...কতগুলো ব্যথা বা কথা ছিল যা শুধু ওর একলারই’। সবশেষে প্রার্থনা করছি মহান রব্বুল আলামিন যেন ইশরাত আখন্দসহ হোলি আর্টিজানে নিরস্ত্র অবস্থায় নারকীয় জঙ্গি হামলার শিকার নিহত সবাই শহীদের মর্যাদা দান করেন। তাদের জান্নাতবাসী করেন।

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা
এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা
হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি
আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়া দলের ঐতিহ্যবাহী দায়িত্ব ছাড়লেন লায়ন
অস্ট্রেলিয়া দলের ঐতিহ্যবাহী দায়িত্ব ছাড়লেন লায়ন

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১২৯০
পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১২৯০

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের মধ্যাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে দুইজনের মৃত্যু
চীনের মধ্যাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে দুইজনের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পরবর্তী শুনানি ৭ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পরবর্তী শুনানি ৭ জুলাই

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে ভেজাল খাদ্য বিক্রি, জরিমানা
রাবিতে ভেজাল খাদ্য বিক্রি, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান-গাজায় বেসামরিক নাগরিক নিহতের ঘটনায় সাবেক ইসরায়েলি মন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ
ইরান-গাজায় বেসামরিক নাগরিক নিহতের ঘটনায় সাবেক ইসরায়েলি মন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপটিক ট্যাংক থেকে নারীর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার, দেবরসহ আটক ২
সেপটিক ট্যাংক থেকে নারীর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার, দেবরসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন