শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুলাই, ২০২১

ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

মানুষের জীবন যেন আনন্দ-বেদনার কাব্য। জীবনের পরতে পরতে জড়িয়ে থাকে নানা সুখের স্মৃতি। সেই সঙ্গে নানা বিষাদেও আবৃত থাকে মানুষের জীবন। আমাদের সবার জীবনই যেন প্রাপ্তির আনন্দ আর হারানোর বেদনায় আচ্ছাদিত। এর পরও জীবন এগিয়ে চলছে নীরবে, অতীতের অনেক বিষাদ আর আনন্দ সঙ্গী করে। প্রায়ই ফেলে আসা বছরগুলোয় ফিরে যাই। আজ মনে পড়ছে ২০১৬ সালের ১ জুলাইয়ের কথা। এ দিনটিতে কেবল আমি নই, পুরো জাতি হয়েছিল বিষাদগ্রস্ত। সেদিনের কথাই আজ বলব।

মনে পড়ে, বেশ কিছুদিন যাবৎ চোখে ঝাপসা দেখছিলাম। ২০১৬ সালের জুনের শেষ সপ্তাহ। ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে সম্ভবত ২৪ বা ২৫ জুন  ডান চোখটির ক্যাটার‌্যাক্ট সার্জারি করাই। আজকাল অপারেশন বেশ সহজ। এক ঘণ্টার মধ্যেই সার্জারি শেষে বাসায় ফিরে আসি। শুরু হয় চোখে নিয়মিত ড্রপ দেওয়ার পালা। চোখের এ ধরনের অপারেশনের রোগীকে এটি অব্যাহত রাখতে হয় মাসাধিককাল। পড়ার টেবিলে বসে মাথা নিচু করে কোনো কিছু পড়া বা লেখাটাও বারণ ছিল। সুপ্রিম কোর্ট তখন সম্ভবত ছুটি ছিল। এভাবে কটা দিন কাটে।

১ জুলাই রাত ৯টার পর চোখে কালো চশমা পরে বিছানায় বসেই টেলিভিশন দেখছিলাম। আমার নিরাপত্তারক্ষী আমাকে ফোনে বলে, ‘স্যার, গুলশানে জঙ্গিদের পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে। গোলাগুলি হচ্ছে।’ আমার দুই মামা থাকতেন তখন গুলশানে। খবর পাই তারা নিরাপদে আছেন। ছোট ভাইয়ের অফিস বসুন্ধরায়। তবে ওর বাসা গ্রিন রোডে। কোনো কারণে সে গুলশানের দিকে গেল কি না খবর নিলাম। মেজ ভাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছে। সে তখন প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১-এর দায়িত্বে। না, তারও গুলশানের রেস্তোরাঁয় যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এতসব চিন্তার মধ্যে হঠাৎ মনে হলো নীলার কী খবর? আমি তার মাকে ফোন করি। আপা ফোন ধরেননি। নীলার বড় ভাইকে ফোন করি। কিন্তু সেও নিশ্চিতভাবে বলতে পারেনি নীলা কোথায়। নীলা গুলশানে একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকত। তার মা তার ইমিডিয়েট বড় ভাই ইউসুফ আবদুল্লাহ মাসুমের সঙ্গে উত্তরায় থাকেন। সময় টিভিসহ আরও দু-একটি চ্যানেল হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁর কিছু অসমর্থিত খবর প্রচার করে যাচ্ছিল। এর মধ্যে আমার ছোই ভাই সাইফুল হাসান আমাকে জানায় নীলার ফেসবুক বন্ধুদের মাধ্যমে সে জানতে পেরেছে যে নীলা হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে আছে। চমকে উঠি। উদ্বিগ্ন হই। সময় যাচ্ছে, রাত গভীর হচ্ছে। নীলার ফোন প্রতিবারই আনরিচেবল সংকেত দিয়ে কেটে যাচ্ছে। শঙ্কা বাড়ছে। ইতিমধ্যে বিদেশি চ্যানেলগুলোও বাংলাদেশে জঙ্গি হামলার খবর প্রচার শুরু করে। মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসানের সঙ্গে কথা বলি। সেও একই রকম খবর দিল। তার পরের ঘটনা দেশবাসী এবং বিশ্ব জানে। ঘটনাটি এক ভয়ংকর বিষাদের।

হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে জঙ্গি হামলার ঘটনার শিকার সবাই যেন আমাদের সবার আপনজন। সে রাতের বর্বর জঙ্গি আক্রমণের শিকার আমাদের প্রিয় স্বজন নীলা। নীলা ছিল আমাদের অত্যন্ত প্রিয় ভাগ্নি। হ্যাঁ, নীলাই ইশরাত জাহান বা ইশরাত আখন্দ। চার ভাই-বোনের মধ্যে সে সবার ছোট। বাবা আবদুল মজিদ আখন্দ নেত্রকোনার মদন উপজেলার মানুষ। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি তিনি লাইভস্টক ডিপার্টমেন্টে যোগদান করেন। পরে তার চাকরিস্থল ছিল ঢাকার তেজগাঁও ডেইরি ফার্মে। তখন থেকেই তিনি ঢাকায় অবস্থান করতে থাকেন। ব্রিটিশ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ তিন আমলেই তিনি চাকরি করেছেন। সাদামাটা জীবন যাপন করতেন। তিনি ছিলেন একজন নিরেট সৎ মানুষের প্রতিচ্ছবি। সম্ভবত ১৯৪৬ সালে ইশরাতের মা আসিয়া খাতুনের সঙ্গে আবদুল মজিদ আখন্দের বিয়ে হয়। আসিয়া খাতুন আমাদের সবার বড় বোন। তিনি আমার আপন ফুপাতো বোন। চাচাতো বোন হিসেবে তিনি সেকেন্ড কাজিন। তার একমাত্র বৈমাত্রেয় বোন আছেন, ময়মনসিংহে থাকেন। আমাদের বড় বোন বলতে তিনি, আর তার ভাই বলতে আমি ও আমার অন্য ভাইয়েরা। দুলাভাই মাঝারি মাপের চাকুরে ছিলেন। তবে তার জ্ঞানের পরিধি ছিল অপরিসীম। তার ভদ্রতা ও শিষ্টাচার ছিল অনুকরণীয়। বর্তমান বিশ্বে ৩০ লক্ষাধিক লোক রিডার্স ডাইজেস্ট ম্যাগাজিনটি পড়ে। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি এ ফ্যামিলি ম্যাগাজিনটির পাঠক সংখ্যা কত আমি জানি না। আমাদের দেশে কতজনই বা তখন এ ম্যাগাজিনের গ্রাহক ছিলেন! তবে শুনেছি সে সময় থেকেই আবদুল মজিদ এ ম্যাগাজিনের একজন নিয়মিত পাঠক। আমার জ্ঞান হওয়ার পর দেখছি একজন ডিসিপ্লিনড্ মানুষ বলতে যা বোঝায় আবদুল মজিদ আখন্দ তা-ই ছিলেন। দুলাভাই আমাদের খুব স্নেহ করতেন। ২০০২ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। আবদুল মজিদ ও আসিয়া খাতুনের তিন ছেলে ও একমাত্র মেয়ে ছিল। আমাদের বোন আসিয়া খাতুন কদিন আগে তার ৮৮ বছর পূর্ণ করেছেন। আপার বড় দুই ছেলে আমার চেয়ে বয়সে বেশ বড়। আপা আমাদের তার ছেলে-মেয়ের মতোই দেখেন। আপার ছেলে-মেয়েরা প্রত্যেকেই মেধাবী। লেখাপড়ায় খুব ভালো। বড় ছেলে মো. ওমর হায়াত আখন্দ পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। সে মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন সংস্থার প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় ১৯৯৭ সালের ২৭ জুলাই হার্ট অ্যাটাকে কলকাতায় চিকিৎসারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। দ্বিতীয় ছেলে মো. আলী হায়াত আখন্দ বিএডিসির অ্যসিস্ট্যান্ট চিফ ইঞ্জিনিয়ার পদ থেকে স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে নিজ ব্যবসার পাশাপাশি একটি গ্রুপ অব কোম্পানিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত। তৃতীয় ছেলে ড. মো. আবদুল্লাহ ইউসুফ আখন্দ যুক্তরাজ্য থেকে পিএইচডি করে বর্তমানে বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চিফ সায়েন্টিফিক অফিসার ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত। একমাত্র কন্যা ইশরাত জাহান নীলা মাস্টার্স পাস করে গ্রামীণফোনসহ বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানিতে উচ্চপদে অধিষ্ঠিত ছিল। নীলা হোলি অর্টিজান রেস্তোরাঁয় নির্মম জঙ্গি আক্রমণে পৃথিবী থেকে অকালে প্রস্থানের সময় ZXY International নামের একটি বিদেশি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর পদে অধিষ্ঠিত। সে ছিল একজন উঁচুমানের চিত্রশিল্পী। ইশরাত তার অনেক মামা চাচা ও আত্মীয়ের মধ্যে আমাকে খুব ভালোবাসত ও শ্রদ্ধা করত। সে ব্যক্তিজীবনে খুবই বন্ধুবৎসল। প্রগতিমনা অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার এক পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর মনের মানুষ। ওর পরিবারে রয়েছে প্রত্যাহিক ধর্মচর্চার অনুশীলন। ধর্মান্ধ নয়, তবে ধর্মের প্রতি তারও ছিল অগাধ বিশ্বাস। কিন্তু তার দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরা ও বেশভূষায় তা প্রকাশ করত না। এতে ওকে কেউ অন্য রকমটি মনে করতেই পারেন। ইংরেজিতে একটি কথা আছে, Dont judge a book by its cover. ঘুরিয়ে বললে বলা যায় A book should not be judged by its cover.

নীলা আমার ভাগ্নি বলে বলছি না, ওর মধ্যে যে গুণাবলি সদা মূর্ত দেখেছি ও তার সবটুকু প্রকাশ করে যেতে পারেনি। অতটুকু সময়টা সে পেল না। মানুষের জন্য তার যে কল্যাণমূলক চিন্তা ছিল তারও কোনো কিনারা করার আগেই সে অকালে ঝরে গেল। ইশরাতের বন্ধুদের সঙ্গে আমার যখন কোথাও দেখা হয়েছে তখন তারা অনেকেই আমাকে মামা বলে সম্বোধন করত, আর বলত ইশরাতের কাছে আপনার কথা শুনেছি। আমি বুঝতাম ইশরাত আমাকে কতটা ভালোবাসে, কতটা শ্রদ্ধা করে।

হোলি আর্টিজানের ভিতরে সেদিন কী তান্ডব ও বর্বরতা হয়েছিল তা আমরা নিশ্চিত করে কেউই জানি না। অনেকে হয়তো অনেক রকম করে বলেন, এর ভিত্তি কী আমি জানি না। তবে এটা সত্য জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইশরাত আপস করার মানুষ নয়। হয়তো সেদিন অবরুদ্ধ অবস্থায় জঙ্গিবাদের কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করেছিল। কারণ ও তো ছিল একজন সাহসী মেয়ে। এটাই তার বেলায় আন্দাজ করা যায়। সে হয়তো ওদের এ বলে বোঝানোর চেষ্টাও করেছিল, ওই কর্মকান্ড তাদের সঠিক পথ নয়। এটি মানবতার বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ কর্মকান্ড। ইসলামী রাষ্ট্র বা হুকুমত এভাবে কায়েম করা যায় না। হয়তো সে বলেছিল আমাদের ধর্ম বা আমাদের নবী তাঁর কর্মকান্ডে তোমাদের এ নিষিদ্ধ পথ সমর্থন করেননি। সেদিনের ওই জঙ্গিরা বয়সে ছিল তরুণ। ওদের মস্তিষ্ক এমনভাবে ওয়াশ করে বিকৃত করা হয়েছিল যে এসব কথা শোনার সময় ও সুস্থ মানসিকতা ওদের ছিল না। তারা ইশরাতের ভাবনাপ্রসূত কোনো কথাই হয়তো আমলে নেয়নি। তাই সেদিন গুলশানের হোলি আর্র্টিজানে অন্যদের সঙ্গে ইশরাতকেও নির্মমভাবে একই ভাগ্য বরণ করতে হয়েছিল।

সম্ভবত ৩ জুলাই সিএমএইচে গিয়ে ইশরাতের বড় ভাই আলী হায়াত ও আমার মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসান ইশরাতের লাশ শনাক্ত করে। পরে আর্মি স্টেডিয়ামে আমরা তিন ভাই ও আলী হায়াত ইশরাতের লাশ গ্রহণ করি। ইশরাত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল। বন্ধনটি টেকেনি। ও কোনো পিছুটান রেখে যায়নি। ওর ভাই ড. আবদুল্লাহ ইউসুফের কর্মস্থল গাজীপুরের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কবরস্থানে আমাদের প্রিয় ইশরাতকে সমাহিত করা হয়েছে। সেদিনের এ স্মৃতি আজও কষ্ট দেয়।

সেদিন হোলি আর্টিজানে অনেক নিরীহ মানুষের প্রাণ ঝরে গেল। যে ছেলেগুলো এ দুর্ধর্ষ অমানবিক ঘটনাটি ঘটিয়েছে ওরাও কোনো না কোনো বাবা-মার সন্তান। এদের বাবা-মা নিশ্চয়ই এদের এ রূপ সর্বনাশা নারকীয় পথে যেতে উৎসাহিত করেননি। তবে অভিভাবক হিসেবে তাদের উচিত সন্তানদের প্রতি নিয়মিত নজর রাখা। জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা কখনো কোনোকালে কোনো দেশে শান্তি আনেনি। ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই। আমার বিশ্বাস অন্য কোনো ধর্মেও জঙ্গিবাদ ও  ধর্মীয় উন্মাদনার কোনো স্থান নেই। যারা রাজনৈতিক স্বার্থচরিতার্থ করার জন্য সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে সদাসর্বদা ধর্মের নামে উসকানি দেয় তারা যে ধর্মেরই হোক তারা প্রকারান্তরে দেশ ও জনগণের ক্ষতি সাধন করে চলেছে। তারা মানবতার শত্র“। এখন প্রয়োজন বৈশ্বিক সচেতনতা। কিন্তু বিশ্বরাজনীতির দিকে তাকালে মনে হয় অনেক বিশ্বনেতাই তাদের সঠিক কর্তব্য কাজটি করছেন না। তাদের অনেকেই চরম ধর্মীয় উগ্রবাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছেন। তাদের এ ধরনের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতা নিঃসন্দেহে বিশ্বশান্তির পথে অন্তরায়। তাদের ভাবতে হবে বিশ্বকে সহিংসতামুক্ত রাখা কত জরুরি। বুঝতে হবে কেবল শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানেই সভ্যতা ও মানব জাতির অস্তিত্ব নির্ভর করে।

ইশরাতের অনেক ধ্যান-ধারণা এখনো অমাকে নাড়া দেয়। ফিরে যাই তার অনেক ভাবনা ও সুবচনের মাঝে। ইশরাতের চিন্তা প্রগতির পথে মানুষকে আহ্‌বান করা, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে সমদৃষ্টিতে দেখা। তবে হয়তো বা ওর অনেক কথাই বলা হয়নি। বলতে পারেনি। আমার সঙ্গে দেখা হলে সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে কিছু কথা বলত। দেখেছি সমাজে নানা ধ্যান-ধারণার মানুষের উদ্ভট আচরণেও ইশরাত ব্যথিত হতো। তবে কিছু কিছু কথা হয়তো বা ও বলতেও পারেনি। মনে হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাইপো বলাই চরিত্রের মতো ‘...কতগুলো ব্যথা বা কথা ছিল যা শুধু ওর একলারই’। সবশেষে প্রার্থনা করছি মহান রব্বুল আলামিন যেন ইশরাত আখন্দসহ হোলি আর্টিজানে নিরস্ত্র অবস্থায় নারকীয় জঙ্গি হামলার শিকার নিহত সবাই শহীদের মর্যাদা দান করেন। তাদের জান্নাতবাসী করেন।

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা