শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুলাই, ২০২১

ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ইশরাত : হোলি আর্টিজান ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গ

মানুষের জীবন যেন আনন্দ-বেদনার কাব্য। জীবনের পরতে পরতে জড়িয়ে থাকে নানা সুখের স্মৃতি। সেই সঙ্গে নানা বিষাদেও আবৃত থাকে মানুষের জীবন। আমাদের সবার জীবনই যেন প্রাপ্তির আনন্দ আর হারানোর বেদনায় আচ্ছাদিত। এর পরও জীবন এগিয়ে চলছে নীরবে, অতীতের অনেক বিষাদ আর আনন্দ সঙ্গী করে। প্রায়ই ফেলে আসা বছরগুলোয় ফিরে যাই। আজ মনে পড়ছে ২০১৬ সালের ১ জুলাইয়ের কথা। এ দিনটিতে কেবল আমি নই, পুরো জাতি হয়েছিল বিষাদগ্রস্ত। সেদিনের কথাই আজ বলব।

মনে পড়ে, বেশ কিছুদিন যাবৎ চোখে ঝাপসা দেখছিলাম। ২০১৬ সালের জুনের শেষ সপ্তাহ। ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে সম্ভবত ২৪ বা ২৫ জুন  ডান চোখটির ক্যাটার‌্যাক্ট সার্জারি করাই। আজকাল অপারেশন বেশ সহজ। এক ঘণ্টার মধ্যেই সার্জারি শেষে বাসায় ফিরে আসি। শুরু হয় চোখে নিয়মিত ড্রপ দেওয়ার পালা। চোখের এ ধরনের অপারেশনের রোগীকে এটি অব্যাহত রাখতে হয় মাসাধিককাল। পড়ার টেবিলে বসে মাথা নিচু করে কোনো কিছু পড়া বা লেখাটাও বারণ ছিল। সুপ্রিম কোর্ট তখন সম্ভবত ছুটি ছিল। এভাবে কটা দিন কাটে।

১ জুলাই রাত ৯টার পর চোখে কালো চশমা পরে বিছানায় বসেই টেলিভিশন দেখছিলাম। আমার নিরাপত্তারক্ষী আমাকে ফোনে বলে, ‘স্যার, গুলশানে জঙ্গিদের পুলিশ ঘেরাও করে রেখেছে। গোলাগুলি হচ্ছে।’ আমার দুই মামা থাকতেন তখন গুলশানে। খবর পাই তারা নিরাপদে আছেন। ছোট ভাইয়ের অফিস বসুন্ধরায়। তবে ওর বাসা গ্রিন রোডে। কোনো কারণে সে গুলশানের দিকে গেল কি না খবর নিলাম। মেজ ভাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছে। সে তখন প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১-এর দায়িত্বে। না, তারও গুলশানের রেস্তোরাঁয় যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এতসব চিন্তার মধ্যে হঠাৎ মনে হলো নীলার কী খবর? আমি তার মাকে ফোন করি। আপা ফোন ধরেননি। নীলার বড় ভাইকে ফোন করি। কিন্তু সেও নিশ্চিতভাবে বলতে পারেনি নীলা কোথায়। নীলা গুলশানে একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকত। তার মা তার ইমিডিয়েট বড় ভাই ইউসুফ আবদুল্লাহ মাসুমের সঙ্গে উত্তরায় থাকেন। সময় টিভিসহ আরও দু-একটি চ্যানেল হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁর কিছু অসমর্থিত খবর প্রচার করে যাচ্ছিল। এর মধ্যে আমার ছোই ভাই সাইফুল হাসান আমাকে জানায় নীলার ফেসবুক বন্ধুদের মাধ্যমে সে জানতে পেরেছে যে নীলা হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে আছে। চমকে উঠি। উদ্বিগ্ন হই। সময় যাচ্ছে, রাত গভীর হচ্ছে। নীলার ফোন প্রতিবারই আনরিচেবল সংকেত দিয়ে কেটে যাচ্ছে। শঙ্কা বাড়ছে। ইতিমধ্যে বিদেশি চ্যানেলগুলোও বাংলাদেশে জঙ্গি হামলার খবর প্রচার শুরু করে। মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসানের সঙ্গে কথা বলি। সেও একই রকম খবর দিল। তার পরের ঘটনা দেশবাসী এবং বিশ্ব জানে। ঘটনাটি এক ভয়ংকর বিষাদের।

হোলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জিম্মি হয়ে জঙ্গি হামলার ঘটনার শিকার সবাই যেন আমাদের সবার আপনজন। সে রাতের বর্বর জঙ্গি আক্রমণের শিকার আমাদের প্রিয় স্বজন নীলা। নীলা ছিল আমাদের অত্যন্ত প্রিয় ভাগ্নি। হ্যাঁ, নীলাই ইশরাত জাহান বা ইশরাত আখন্দ। চার ভাই-বোনের মধ্যে সে সবার ছোট। বাবা আবদুল মজিদ আখন্দ নেত্রকোনার মদন উপজেলার মানুষ। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি তিনি লাইভস্টক ডিপার্টমেন্টে যোগদান করেন। পরে তার চাকরিস্থল ছিল ঢাকার তেজগাঁও ডেইরি ফার্মে। তখন থেকেই তিনি ঢাকায় অবস্থান করতে থাকেন। ব্রিটিশ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ তিন আমলেই তিনি চাকরি করেছেন। সাদামাটা জীবন যাপন করতেন। তিনি ছিলেন একজন নিরেট সৎ মানুষের প্রতিচ্ছবি। সম্ভবত ১৯৪৬ সালে ইশরাতের মা আসিয়া খাতুনের সঙ্গে আবদুল মজিদ আখন্দের বিয়ে হয়। আসিয়া খাতুন আমাদের সবার বড় বোন। তিনি আমার আপন ফুপাতো বোন। চাচাতো বোন হিসেবে তিনি সেকেন্ড কাজিন। তার একমাত্র বৈমাত্রেয় বোন আছেন, ময়মনসিংহে থাকেন। আমাদের বড় বোন বলতে তিনি, আর তার ভাই বলতে আমি ও আমার অন্য ভাইয়েরা। দুলাভাই মাঝারি মাপের চাকুরে ছিলেন। তবে তার জ্ঞানের পরিধি ছিল অপরিসীম। তার ভদ্রতা ও শিষ্টাচার ছিল অনুকরণীয়। বর্তমান বিশ্বে ৩০ লক্ষাধিক লোক রিডার্স ডাইজেস্ট ম্যাগাজিনটি পড়ে। চল্লিশের দশকের মাঝামাঝি এ ফ্যামিলি ম্যাগাজিনটির পাঠক সংখ্যা কত আমি জানি না। আমাদের দেশে কতজনই বা তখন এ ম্যাগাজিনের গ্রাহক ছিলেন! তবে শুনেছি সে সময় থেকেই আবদুল মজিদ এ ম্যাগাজিনের একজন নিয়মিত পাঠক। আমার জ্ঞান হওয়ার পর দেখছি একজন ডিসিপ্লিনড্ মানুষ বলতে যা বোঝায় আবদুল মজিদ আখন্দ তা-ই ছিলেন। দুলাভাই আমাদের খুব স্নেহ করতেন। ২০০২ সালে তিনি ইন্তেকাল করেন। আবদুল মজিদ ও আসিয়া খাতুনের তিন ছেলে ও একমাত্র মেয়ে ছিল। আমাদের বোন আসিয়া খাতুন কদিন আগে তার ৮৮ বছর পূর্ণ করেছেন। আপার বড় দুই ছেলে আমার চেয়ে বয়সে বেশ বড়। আপা আমাদের তার ছেলে-মেয়ের মতোই দেখেন। আপার ছেলে-মেয়েরা প্রত্যেকেই মেধাবী। লেখাপড়ায় খুব ভালো। বড় ছেলে মো. ওমর হায়াত আখন্দ পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। সে মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন সংস্থার প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় ১৯৯৭ সালের ২৭ জুলাই হার্ট অ্যাটাকে কলকাতায় চিকিৎসারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। দ্বিতীয় ছেলে মো. আলী হায়াত আখন্দ বিএডিসির অ্যসিস্ট্যান্ট চিফ ইঞ্জিনিয়ার পদ থেকে স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে নিজ ব্যবসার পাশাপাশি একটি গ্রুপ অব কোম্পানিজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত। তৃতীয় ছেলে ড. মো. আবদুল্লাহ ইউসুফ আখন্দ যুক্তরাজ্য থেকে পিএইচডি করে বর্তমানে বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চিফ সায়েন্টিফিক অফিসার ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত। একমাত্র কন্যা ইশরাত জাহান নীলা মাস্টার্স পাস করে গ্রামীণফোনসহ বিভিন্ন প্রাইভেট কোম্পানিতে উচ্চপদে অধিষ্ঠিত ছিল। নীলা হোলি অর্টিজান রেস্তোরাঁয় নির্মম জঙ্গি আক্রমণে পৃথিবী থেকে অকালে প্রস্থানের সময় ZXY International নামের একটি বিদেশি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর পদে অধিষ্ঠিত। সে ছিল একজন উঁচুমানের চিত্রশিল্পী। ইশরাত তার অনেক মামা চাচা ও আত্মীয়ের মধ্যে আমাকে খুব ভালোবাসত ও শ্রদ্ধা করত। সে ব্যক্তিজীবনে খুবই বন্ধুবৎসল। প্রগতিমনা অসাম্প্রদায়িক মানসিকতার এক পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর মনের মানুষ। ওর পরিবারে রয়েছে প্রত্যাহিক ধর্মচর্চার অনুশীলন। ধর্মান্ধ নয়, তবে ধর্মের প্রতি তারও ছিল অগাধ বিশ্বাস। কিন্তু তার দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরা ও বেশভূষায় তা প্রকাশ করত না। এতে ওকে কেউ অন্য রকমটি মনে করতেই পারেন। ইংরেজিতে একটি কথা আছে, Dont judge a book by its cover. ঘুরিয়ে বললে বলা যায় A book should not be judged by its cover.

নীলা আমার ভাগ্নি বলে বলছি না, ওর মধ্যে যে গুণাবলি সদা মূর্ত দেখেছি ও তার সবটুকু প্রকাশ করে যেতে পারেনি। অতটুকু সময়টা সে পেল না। মানুষের জন্য তার যে কল্যাণমূলক চিন্তা ছিল তারও কোনো কিনারা করার আগেই সে অকালে ঝরে গেল। ইশরাতের বন্ধুদের সঙ্গে আমার যখন কোথাও দেখা হয়েছে তখন তারা অনেকেই আমাকে মামা বলে সম্বোধন করত, আর বলত ইশরাতের কাছে আপনার কথা শুনেছি। আমি বুঝতাম ইশরাত আমাকে কতটা ভালোবাসে, কতটা শ্রদ্ধা করে।

হোলি আর্টিজানের ভিতরে সেদিন কী তান্ডব ও বর্বরতা হয়েছিল তা আমরা নিশ্চিত করে কেউই জানি না। অনেকে হয়তো অনেক রকম করে বলেন, এর ভিত্তি কী আমি জানি না। তবে এটা সত্য জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইশরাত আপস করার মানুষ নয়। হয়তো সেদিন অবরুদ্ধ অবস্থায় জঙ্গিবাদের কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করেছিল। কারণ ও তো ছিল একজন সাহসী মেয়ে। এটাই তার বেলায় আন্দাজ করা যায়। সে হয়তো ওদের এ বলে বোঝানোর চেষ্টাও করেছিল, ওই কর্মকান্ড তাদের সঠিক পথ নয়। এটি মানবতার বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ কর্মকান্ড। ইসলামী রাষ্ট্র বা হুকুমত এভাবে কায়েম করা যায় না। হয়তো সে বলেছিল আমাদের ধর্ম বা আমাদের নবী তাঁর কর্মকান্ডে তোমাদের এ নিষিদ্ধ পথ সমর্থন করেননি। সেদিনের ওই জঙ্গিরা বয়সে ছিল তরুণ। ওদের মস্তিষ্ক এমনভাবে ওয়াশ করে বিকৃত করা হয়েছিল যে এসব কথা শোনার সময় ও সুস্থ মানসিকতা ওদের ছিল না। তারা ইশরাতের ভাবনাপ্রসূত কোনো কথাই হয়তো আমলে নেয়নি। তাই সেদিন গুলশানের হোলি আর্র্টিজানে অন্যদের সঙ্গে ইশরাতকেও নির্মমভাবে একই ভাগ্য বরণ করতে হয়েছিল।

সম্ভবত ৩ জুলাই সিএমএইচে গিয়ে ইশরাতের বড় ভাই আলী হায়াত ও আমার মেজ ভাই সাজ্জাদুল হাসান ইশরাতের লাশ শনাক্ত করে। পরে আর্মি স্টেডিয়ামে আমরা তিন ভাই ও আলী হায়াত ইশরাতের লাশ গ্রহণ করি। ইশরাত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিল। বন্ধনটি টেকেনি। ও কোনো পিছুটান রেখে যায়নি। ওর ভাই ড. আবদুল্লাহ ইউসুফের কর্মস্থল গাজীপুরের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কবরস্থানে আমাদের প্রিয় ইশরাতকে সমাহিত করা হয়েছে। সেদিনের এ স্মৃতি আজও কষ্ট দেয়।

সেদিন হোলি আর্টিজানে অনেক নিরীহ মানুষের প্রাণ ঝরে গেল। যে ছেলেগুলো এ দুর্ধর্ষ অমানবিক ঘটনাটি ঘটিয়েছে ওরাও কোনো না কোনো বাবা-মার সন্তান। এদের বাবা-মা নিশ্চয়ই এদের এ রূপ সর্বনাশা নারকীয় পথে যেতে উৎসাহিত করেননি। তবে অভিভাবক হিসেবে তাদের উচিত সন্তানদের প্রতি নিয়মিত নজর রাখা। জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা কখনো কোনোকালে কোনো দেশে শান্তি আনেনি। ইসলামে জঙ্গিবাদের কোনো স্থান নেই। আমার বিশ্বাস অন্য কোনো ধর্মেও জঙ্গিবাদ ও  ধর্মীয় উন্মাদনার কোনো স্থান নেই। যারা রাজনৈতিক স্বার্থচরিতার্থ করার জন্য সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে সদাসর্বদা ধর্মের নামে উসকানি দেয় তারা যে ধর্মেরই হোক তারা প্রকারান্তরে দেশ ও জনগণের ক্ষতি সাধন করে চলেছে। তারা মানবতার শত্র“। এখন প্রয়োজন বৈশ্বিক সচেতনতা। কিন্তু বিশ্বরাজনীতির দিকে তাকালে মনে হয় অনেক বিশ্বনেতাই তাদের সঠিক কর্তব্য কাজটি করছেন না। তাদের অনেকেই চরম ধর্মীয় উগ্রবাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছেন। তাদের এ ধরনের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতা নিঃসন্দেহে বিশ্বশান্তির পথে অন্তরায়। তাদের ভাবতে হবে বিশ্বকে সহিংসতামুক্ত রাখা কত জরুরি। বুঝতে হবে কেবল শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানেই সভ্যতা ও মানব জাতির অস্তিত্ব নির্ভর করে।

ইশরাতের অনেক ধ্যান-ধারণা এখনো অমাকে নাড়া দেয়। ফিরে যাই তার অনেক ভাবনা ও সুবচনের মাঝে। ইশরাতের চিন্তা প্রগতির পথে মানুষকে আহ্‌বান করা, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব মানুষকে সমদৃষ্টিতে দেখা। তবে হয়তো বা ওর অনেক কথাই বলা হয়নি। বলতে পারেনি। আমার সঙ্গে দেখা হলে সমাজ ও রাজনীতি নিয়ে কিছু কথা বলত। দেখেছি সমাজে নানা ধ্যান-ধারণার মানুষের উদ্ভট আচরণেও ইশরাত ব্যথিত হতো। তবে কিছু কিছু কথা হয়তো বা ও বলতেও পারেনি। মনে হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাইপো বলাই চরিত্রের মতো ‘...কতগুলো ব্যথা বা কথা ছিল যা শুধু ওর একলারই’। সবশেষে প্রার্থনা করছি মহান রব্বুল আলামিন যেন ইশরাত আখন্দসহ হোলি আর্টিজানে নিরস্ত্র অবস্থায় নারকীয় জঙ্গি হামলার শিকার নিহত সবাই শহীদের মর্যাদা দান করেন। তাদের জান্নাতবাসী করেন।

লেখক : বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, আপিল বিভাগ, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা