শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মেয়েদের নিরাপত্তা নেই- না ঘরে, না বাইরে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েদের নিরাপত্তা নেই- না ঘরে, না বাইরে

ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যটিতে ধর্মান্ধতা যেমন প্রচন্ড, নারীবিদ্বেষও তেমন প্রচন্ড। ওই রাজ্যের দেওরিয়া গ্রামে জন্মেছিল নেহা পাসোয়ান। বয়স ছিল তার সতেরো। ছিল সে নবম শ্রেণির ছাত্রী। নেহাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে কোনও ডাকাত নয়, কোনও ধর্ষক নয়, কোনও ভাড়াটে খুনি নয়, মেরে ফেলেছে নেহারই ঘরের লোকেরা, নেহারই আপন ঠাকুর্দা, নেহারই আপন কাকা। মেরে ফেলেছে কারণ নেহা জিন্স পরেছিল।

জিন্স এক ধরনের মোটা সুতির কাপড়। সারা পৃথিবীর মানুষই, নারী পুরুষ উভয়ে, এ কাপড়টি দিয়ে প্যান্ট, শার্ট, জ্যাকেট ইত্যাদি বানিয়ে পরে। এই কাপড়টি সস্তা বলে গরিবরাও কিনে পরতে পারে। এক সময় এটি শ্রমিকদেরই পোশাক ছিল। এটি মোটা বলে টেকে অনেক দিন, এটি সুতি বলে পরতেও আরাম। শীত গ্রীষ্ম সব ঋতুতেই জিন্স চলে। কিন্তু নেহা পাসোয়ানের ঠাকুর্দা আর কাকা কেন নেহার জিন্স পরা সহ্য করতে পারেনি? কারণ তারা ভেবে নিয়েছে জিন্স পুরুষের পোশাক। তারা বিশ্বাস করে পুরুষের পোশাক মেয়েদের পরা উচিত নয়। মেয়েরা, তাদের ভয়, পুরুষের পোশাক পরলে, পুরুষের মতো আচরণ শুরু করবে। নেহার ঠাকুর্দা আর কাকা নিশ্চয়ই ভেবেছিল নেহা এখন কারও আদেশ শুনবে না, বাইরে বেরোবে, চা সিগারেট খাবে, নেশা করবে, ঘরে ফিরে চিৎকার চেঁচামেচি করবে। তারা চায় নেহা ইস্কুলে যাবে, ইস্কুল থেকে ফিরে মা’র সঙ্গে রান্না করবে, ঘর দোর পরিষ্কার করবে, সবাইকে বেড়ে খাওয়াবে, সবার যত্ন করবে, পুজো আচ্চা করবে, বাড়ি থেকে বেরোবে না, কোথাও আড্ডা দেবে না। নেহা তা-ই করছিল। একটা শান্ত শিষ্ট মেয়ে, যেভাবে পরিবার চায়, সেভাবেই সে তার জীবনযাপন করছিল। কিন্তু সব কিছু উল্টে পাল্টে দিয়েছে তার জিন্স। সে উদ্ধত নয়, কিন্তু জিন্স পরেছে বলে তাকে উদ্ধত বলে ভাবা হয়েছে। নেহা বাড়ির সবার সব আদেশই মেনেছে, শুধু জিন্স পরা যাবে না, এই আদেশটি মানেনি। কারণ তার অনেক দিনের শখ সে একদিন জিন্স পরবে। সেই একদিনটি এলে নেহা তো খুশি হবেই। কিন্তু নেহার খুশি সহ্য হয়নি পরিবারের লোকদের।

এই নেহাকে উঠোনে ফেলে মেরেছে তার ঠাকুর্দা আর কাকা। বাবা বাড়িতে ছিল না, ছিল পাঞ্জাবে, কাজে। বাবা থাকলে ঠাকুর্দা আর কাকার হাত থেকে নেহাকে বাঁচাতো নাকি সেও ঠাকুর্দা আর কাকার সঙ্গে মিলে নেহাকে মারতো তা আমরা জানি না। আমরা অনুমান করছি বাবা থাকলে হয়তো বাবা বাঁচাতো। মা শুধু অসহায় চোখে বর্বরতা দেখেছে, বাঁচাতে পারেনি।

নেহাকে পিটিয়ে, এক সময় মাথা ফাটিয়ে, মেরে, ফেলে দিতে গিয়েছিল গন্ডক নদীতে। নদীতেই ভেসে যেত নেহার নিথর শরীর। কিন্তু মুশকিল হলো পাটানুয়া ব্রিজ থেকে ছুড়ে দেওয়ার পর নেহার মৃত শরীর ব্রিজের রেলিং-এ আটকে রইলো, জলে পড়লো না। রেলিংএ আটকে পড়া কিশোরীর শরীর দেখে কৌতূহল জন্মেছে পথচারীদের। এ কারণেই এটি খবর হয়েছে। তা না হলে খবর ভেসে যেত খরস্রোতা গন্ডকের জলে।

জিন্স পরা যাবে না, পুরুষের মতো শার্ট পরা যাবে না, চুল ছোট করা যাবে না, জুতো পরা যাবে না। পুরুষের মতো হাঁটাচলা, কথা বলা, চেঁচানো, অট্টহাসি, গালিগালাজ কিছুই করা যাবে না। মেয়েদের থাকতে হবে মাথা নিচু করে, মুখ বন্ধ করে, ভোগের বস্তু হয়ে। ভোগের বস্তুগুলোকে মেয়েলিভাবে সাজতে হবে, মেয়েলি পোশাক পরতে হবে, মেয়েলি ঢং-এ কথা বলতে হবে, মেয়েলি পরিশ্রমে ঘর সংসারের সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ করে পুরুষের শরীর এবং মনকে আরাম দিতে হবে।

নেহাকে ইস্কুলে পাঠানো হতো, যেন কিছুটা লেখাপড়া শিখে এটা সেটা পড়তে পারে, বাচ্চাদের পড়াতে পারে, স্বামীর মনোরঞ্জন করতে পারে। এখনও না হয় গ্রামগঞ্জের অধিকাংশ মানুষের এমনই মানসিকতা। এক সময় কিন্তু শহরেও ছিল এমন মানসিকতার জয় জয়কার। শুধু এ দেশ বলি কেন, বিশ্বজুড়ে ছিল একই মানসিকতা। ধীরে ধীরে এই মানসিকতার পরিবর্তন হয়েছে, মেয়েরা একটু একটু করে প্রাপ্য অধিকার পেয়েছে। তারা জিন্স পরে, পুরুষের মতো শার্ট পরে, শর্টস পরে, পুরুষের মতো জুতো মোজা পরে। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়, জব করে, টাকা পয়সা রোজগার করে, নিজের পায়ে দাঁড়ায়। তারপরও মেয়েদের প্রাপ্য অধিকার সবটা পাওয়া হয়নি। হয়নি বলেই বিশ্বজুড়ে আজও মেয়েরা যৌন হয়রানি, ধর্ষণ, নির্যাতন আর খুনের শিকার। আজও ঘর এবং বাহির, কোনও স্থানই মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়।

কিছু কিছু শহরকে মেয়েদের জন্য নিরাপদ বানানোর উদ্যোগ নিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসঙ্ঘ। কিন্তু আদৌ কি সফল হবে এই উদ্যোগ! আমার সংশয় হয়। রাস্তাঘাট ঘর বাড়ি তো নিজে থেকে অনিরাপদ হয়ে ওঠে না, মানুষ এগুলোকে অনিরাপদ করে। মানুষকে শিশুকাল থেকে পুরুষতান্ত্রিক শিক্ষা দিয়ে বড় করার পর ‘নারীকে অত্যাচার করো না, নারীও মানুষ, নারীকে যৌন হেনস্তা করো না, নারীর অধিকার মানে মানবাধিকার’-এসব উপদেশ ধোপে টেকে না। এজন্য বলি নতুন করে নারীকে হেনস্তা না করার, ধর্ষণ না করার, খুন না করার উপদেশ দেওয়ার দরকার নেই, পুরুষতন্ত্রটা মগজে না ঢোকালেই নারীর অধিকার সম্পর্কে কোনও কিছু শেখার দরকার পড়ে না। কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজে জন্ম নেওয়া শিশুর মস্তিষ্কে পুরুষতন্ত্রই তো ঢুকে যায় সুড়সুড় করে। যা তারা দেখে, শোনে, ...তা-ই তারা শেখে। তারা শিখে যায় পুরুষ প্রভু, নারী দাসী। নারী শিক্ষিত হোক, অশিক্ষিত হোক, ধনী হোক, দরিদ্র হোক, সুন্দরী হোক, অসুন্দরী হোক-সে পুরুষের দাসী। ধনদৌলত শিক্ষা সৌন্দর্য তাকে এক ধরনের নিরাপত্তা দেয় বটে, কিন্তু সে যখন সভ্য লোক দ্বারা বেষ্টিত। কিন্তু কোনও নির্জন রাস্তায় ধনী, শিক্ষিত সুন্দরীও দরিদ্র, অশিক্ষিত, অসুন্দর পুরুষ দ্বারাও নির্যাতিত হতে পারে। এর অর্থ সব রকম নারীরই সভ্য পুরুষ ছাড়া বাকি সব রকম পুরুষ দ্বারা ঘরে বাইরে নির্যাতিত হওয়ার আশঙ্কা একশ’ভাগ।

এ কারণেই সভ্য হওয়া জরুরি। সভ্যতার প্রথম শর্ত নারী পুরুষের সমানাধিকারকে বিশ্বাস করা এবং জীবনে তা চর্চা করা। নারী নির্যাতন দেখার পরও মুখ বুজে থাকা সভ্য লোকের কাজ নয়। প্রতিবাদ করতে হবে সবখানে। মানুষকে সচেতন করতে হবে সবখানে। শহর ছেয়ে যাক নারীবিরোধীদের বিরুদ্ধে পোস্টারে, গ্রাফিতিতে। রাস্তা ভরে উঠুক চকের লাল নীল লেখায়, আঁকায়। গ্রামগঞ্জ ছেয়ে যাক নারীর অধিকার বিষয়ক ব্যানারে, যাত্রা থিয়েটারে, নাচ গানে। সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে নারীর নিরাপত্তার জন্য। শুধু অপরাধীকে শাস্তি দিলেই অপরাধ বন্ধ করা যায় না। কত খুনি ধর্ষকের ফাঁসি হলো, যাবজ্জীবন হলো, তাতে কি অপরাধ কিছু কমেছে? মোটেই কমেনি। বরং দিন দিন বাড়ছে নারীবিরোধীদের কুকীর্তি। নারীরা বোরখায় ঢুকে গেছে, হিজাব দিয়ে নিজের শরীরকে আড়াল করেছে, নারীরা ঘুংঘটে আবৃত করেছে, ঘোমটায় মুখ ঢেকেছে, তারপরও তো যৌন হেনস্তা কিছু কমেনি। পুরুষ যৌন হেনস্তা করে মেয়েদের শরীর উন্মুক্ত বলে নয়, পুরুষ যৌন হেনস্তা করে কারণ পুরুষের মস্তিষ্ক পুরুষতন্ত্র আর নারীবিদ্বেষে ভরপুর। সভ্য হতে চাইলে, এ পুরুষের দায়িত্ব, মস্তিষ্ক থেকে পুরুষতন্ত্র এবং নারীবিদ্বেষ নিঃশেষ করা।

আমি চট্টগ্রামের এক মেয়েকে চিনি। সে সব সময় পুরুষের পোশাকের মতো পোশাক পরে। জুতোও পুরুষের। তার চুলও পুরুষের চুলের মতো। তাকে কিশোরী বলে কেউ মনে করে না। মনে করে কিশোর। সে দিব্যি একা রাস্তায় হাঁটে। হাটবাজার করে। এভাবেই সে মনে করে সে নিরাপদ। নিজের নিরাপত্তার জন্য সে পুরুষের সাজ পোশাককে বেছে নিয়েছে। কিন্তু সব মেয়ে এভাবে নিজেকে নিরাপত্তা দিতে চাইবে কেন? কেউ শাড়ি পরবে, কেউ সালোয়ার-কামিজ, কেউ মেয়ে হিসেবেই পরবে শার্ট-প্যান্ট, শর্টস, কেউ ঘাগড়া চোলি, কেউ যা ইচ্ছে তাই। কিন্তু সে কারণে তাকে হেনস্তা হতে হবে কেন? পোশাক আসলে একটা উপলক্ষ, নারী হওয়ার কারণেই পুরুষেরা নারীকে নির্যাতন করে।

নেহা পাসোয়ানকে যারা পিটিয়ে মেরেছে, তারা নেহা মেয়ে বলেই মেরেছে। মেয়ে হয়ে জন্ম নিলে তারা বিশ্বাস করে পুরুষের অধিকারের মতো অধিকার থাকতে নেই। তাই মেয়েরা তাদের প্রাপ্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেই রুখে ওঠে পুরুষতন্ত্র। নেহার ঠাকুর্দা আর কাকার মতো নারীবিদ্বেষী লোকে গিজগিজ করছে আমাদের জনপদ, আমাদের সমাজ আর ঘর বাড়ি। মনে রাখতে হবে সম্মিলিত প্রতিবাদ ছাড়া এসব বিষাক্ত পুরুষের বিষদাঁত উপড়ে নেওয়া সম্ভব নয়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একদিনে রেকর্ড ১০ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে একদিনে রেকর্ড ১০ জনের মৃত্যু

৩১ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কায় ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে সরে দাঁড়াল বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন
ইতিহাসে দীর্ঘতম হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রের শাটডাউন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন
হবিগঞ্জে হত্যা মামলার ১৬ বছর পর একজনের যাবজ্জীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন
বিএসটিআইতে অত্যাধুনিক সোলার প্যানেল টেস্টিং ল্যাবরেটরি উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল
নাম ভিন্ন ভিন্ন, কিন্তু ভোটার তালিকায় ছবি ব্রাজিলের মডেলের, বোমা ফাটালেন রাহুল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান
ভাল্লুকের আক্রমণ ঠেকাতে সেনা মোতায়েন করল জাপান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ
কক্সবাজারে আনন্দযাত্রা, পথে মর্মান্তিক পরিণতি: একসঙ্গে নিভে গেল ৫ প্রাণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে : ডা. জাহিদ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!
রাজস্থান ছেড়ে দিল্লি ক্যাপিটালসে যাবেন স্যামসন!

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি
‘আরবান ট্রি মিউজিয়াম’, ‘বৃক্ষ সেবা ও ছাদবাগান সহায়তা কেন্দ্র’ গড়ে তুলছে ডিএনসিসি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?
ছেলের সাফল্যে কী বললেন মামদানির মা মীরা নায়ার?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক
রংপুরে বেড়েছে খড়ের কদর, লাভবান কৃষক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে
তিন মাসে দেশের কিছু অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র রূপ নিতে পারে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের
সহসাই দলে ফেরা হচ্ছে না নেইমারের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’
‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায়টি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে লেখা হয়েছিল’

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম
নরসিংদীর চরাঞ্চলে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার
‘গানের ওপারে’ নাটকেই বদলে গেল মিমির ক্যারিয়ার

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭৪৮

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর
পরিবেশবান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা প্রবর্তনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: উপদেষ্টা আদিলুর

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ভোট ২২ ডিসেম্বর

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক
দেড় দশক ধরে মেরামত, তবুও বেহাল রাজুরবাজার-সিধিলি সড়ক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত
দাদার সঙ্গে বাজারে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নাতনি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ
শেরপুরে ১০৬ বস্তা সরকারি সার জব্দ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল ৬ ঝুটের গোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা