শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মেয়েদের নিরাপত্তা নেই- না ঘরে, না বাইরে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েদের নিরাপত্তা নেই- না ঘরে, না বাইরে

ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যটিতে ধর্মান্ধতা যেমন প্রচন্ড, নারীবিদ্বেষও তেমন প্রচন্ড। ওই রাজ্যের দেওরিয়া গ্রামে জন্মেছিল নেহা পাসোয়ান। বয়স ছিল তার সতেরো। ছিল সে নবম শ্রেণির ছাত্রী। নেহাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে কোনও ডাকাত নয়, কোনও ধর্ষক নয়, কোনও ভাড়াটে খুনি নয়, মেরে ফেলেছে নেহারই ঘরের লোকেরা, নেহারই আপন ঠাকুর্দা, নেহারই আপন কাকা। মেরে ফেলেছে কারণ নেহা জিন্স পরেছিল।

জিন্স এক ধরনের মোটা সুতির কাপড়। সারা পৃথিবীর মানুষই, নারী পুরুষ উভয়ে, এ কাপড়টি দিয়ে প্যান্ট, শার্ট, জ্যাকেট ইত্যাদি বানিয়ে পরে। এই কাপড়টি সস্তা বলে গরিবরাও কিনে পরতে পারে। এক সময় এটি শ্রমিকদেরই পোশাক ছিল। এটি মোটা বলে টেকে অনেক দিন, এটি সুতি বলে পরতেও আরাম। শীত গ্রীষ্ম সব ঋতুতেই জিন্স চলে। কিন্তু নেহা পাসোয়ানের ঠাকুর্দা আর কাকা কেন নেহার জিন্স পরা সহ্য করতে পারেনি? কারণ তারা ভেবে নিয়েছে জিন্স পুরুষের পোশাক। তারা বিশ্বাস করে পুরুষের পোশাক মেয়েদের পরা উচিত নয়। মেয়েরা, তাদের ভয়, পুরুষের পোশাক পরলে, পুরুষের মতো আচরণ শুরু করবে। নেহার ঠাকুর্দা আর কাকা নিশ্চয়ই ভেবেছিল নেহা এখন কারও আদেশ শুনবে না, বাইরে বেরোবে, চা সিগারেট খাবে, নেশা করবে, ঘরে ফিরে চিৎকার চেঁচামেচি করবে। তারা চায় নেহা ইস্কুলে যাবে, ইস্কুল থেকে ফিরে মা’র সঙ্গে রান্না করবে, ঘর দোর পরিষ্কার করবে, সবাইকে বেড়ে খাওয়াবে, সবার যত্ন করবে, পুজো আচ্চা করবে, বাড়ি থেকে বেরোবে না, কোথাও আড্ডা দেবে না। নেহা তা-ই করছিল। একটা শান্ত শিষ্ট মেয়ে, যেভাবে পরিবার চায়, সেভাবেই সে তার জীবনযাপন করছিল। কিন্তু সব কিছু উল্টে পাল্টে দিয়েছে তার জিন্স। সে উদ্ধত নয়, কিন্তু জিন্স পরেছে বলে তাকে উদ্ধত বলে ভাবা হয়েছে। নেহা বাড়ির সবার সব আদেশই মেনেছে, শুধু জিন্স পরা যাবে না, এই আদেশটি মানেনি। কারণ তার অনেক দিনের শখ সে একদিন জিন্স পরবে। সেই একদিনটি এলে নেহা তো খুশি হবেই। কিন্তু নেহার খুশি সহ্য হয়নি পরিবারের লোকদের।

এই নেহাকে উঠোনে ফেলে মেরেছে তার ঠাকুর্দা আর কাকা। বাবা বাড়িতে ছিল না, ছিল পাঞ্জাবে, কাজে। বাবা থাকলে ঠাকুর্দা আর কাকার হাত থেকে নেহাকে বাঁচাতো নাকি সেও ঠাকুর্দা আর কাকার সঙ্গে মিলে নেহাকে মারতো তা আমরা জানি না। আমরা অনুমান করছি বাবা থাকলে হয়তো বাবা বাঁচাতো। মা শুধু অসহায় চোখে বর্বরতা দেখেছে, বাঁচাতে পারেনি।

নেহাকে পিটিয়ে, এক সময় মাথা ফাটিয়ে, মেরে, ফেলে দিতে গিয়েছিল গন্ডক নদীতে। নদীতেই ভেসে যেত নেহার নিথর শরীর। কিন্তু মুশকিল হলো পাটানুয়া ব্রিজ থেকে ছুড়ে দেওয়ার পর নেহার মৃত শরীর ব্রিজের রেলিং-এ আটকে রইলো, জলে পড়লো না। রেলিংএ আটকে পড়া কিশোরীর শরীর দেখে কৌতূহল জন্মেছে পথচারীদের। এ কারণেই এটি খবর হয়েছে। তা না হলে খবর ভেসে যেত খরস্রোতা গন্ডকের জলে।

জিন্স পরা যাবে না, পুরুষের মতো শার্ট পরা যাবে না, চুল ছোট করা যাবে না, জুতো পরা যাবে না। পুরুষের মতো হাঁটাচলা, কথা বলা, চেঁচানো, অট্টহাসি, গালিগালাজ কিছুই করা যাবে না। মেয়েদের থাকতে হবে মাথা নিচু করে, মুখ বন্ধ করে, ভোগের বস্তু হয়ে। ভোগের বস্তুগুলোকে মেয়েলিভাবে সাজতে হবে, মেয়েলি পোশাক পরতে হবে, মেয়েলি ঢং-এ কথা বলতে হবে, মেয়েলি পরিশ্রমে ঘর সংসারের সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ করে পুরুষের শরীর এবং মনকে আরাম দিতে হবে।

নেহাকে ইস্কুলে পাঠানো হতো, যেন কিছুটা লেখাপড়া শিখে এটা সেটা পড়তে পারে, বাচ্চাদের পড়াতে পারে, স্বামীর মনোরঞ্জন করতে পারে। এখনও না হয় গ্রামগঞ্জের অধিকাংশ মানুষের এমনই মানসিকতা। এক সময় কিন্তু শহরেও ছিল এমন মানসিকতার জয় জয়কার। শুধু এ দেশ বলি কেন, বিশ্বজুড়ে ছিল একই মানসিকতা। ধীরে ধীরে এই মানসিকতার পরিবর্তন হয়েছে, মেয়েরা একটু একটু করে প্রাপ্য অধিকার পেয়েছে। তারা জিন্স পরে, পুরুষের মতো শার্ট পরে, শর্টস পরে, পুরুষের মতো জুতো মোজা পরে। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়, জব করে, টাকা পয়সা রোজগার করে, নিজের পায়ে দাঁড়ায়। তারপরও মেয়েদের প্রাপ্য অধিকার সবটা পাওয়া হয়নি। হয়নি বলেই বিশ্বজুড়ে আজও মেয়েরা যৌন হয়রানি, ধর্ষণ, নির্যাতন আর খুনের শিকার। আজও ঘর এবং বাহির, কোনও স্থানই মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়।

কিছু কিছু শহরকে মেয়েদের জন্য নিরাপদ বানানোর উদ্যোগ নিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসঙ্ঘ। কিন্তু আদৌ কি সফল হবে এই উদ্যোগ! আমার সংশয় হয়। রাস্তাঘাট ঘর বাড়ি তো নিজে থেকে অনিরাপদ হয়ে ওঠে না, মানুষ এগুলোকে অনিরাপদ করে। মানুষকে শিশুকাল থেকে পুরুষতান্ত্রিক শিক্ষা দিয়ে বড় করার পর ‘নারীকে অত্যাচার করো না, নারীও মানুষ, নারীকে যৌন হেনস্তা করো না, নারীর অধিকার মানে মানবাধিকার’-এসব উপদেশ ধোপে টেকে না। এজন্য বলি নতুন করে নারীকে হেনস্তা না করার, ধর্ষণ না করার, খুন না করার উপদেশ দেওয়ার দরকার নেই, পুরুষতন্ত্রটা মগজে না ঢোকালেই নারীর অধিকার সম্পর্কে কোনও কিছু শেখার দরকার পড়ে না। কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজে জন্ম নেওয়া শিশুর মস্তিষ্কে পুরুষতন্ত্রই তো ঢুকে যায় সুড়সুড় করে। যা তারা দেখে, শোনে, ...তা-ই তারা শেখে। তারা শিখে যায় পুরুষ প্রভু, নারী দাসী। নারী শিক্ষিত হোক, অশিক্ষিত হোক, ধনী হোক, দরিদ্র হোক, সুন্দরী হোক, অসুন্দরী হোক-সে পুরুষের দাসী। ধনদৌলত শিক্ষা সৌন্দর্য তাকে এক ধরনের নিরাপত্তা দেয় বটে, কিন্তু সে যখন সভ্য লোক দ্বারা বেষ্টিত। কিন্তু কোনও নির্জন রাস্তায় ধনী, শিক্ষিত সুন্দরীও দরিদ্র, অশিক্ষিত, অসুন্দর পুরুষ দ্বারাও নির্যাতিত হতে পারে। এর অর্থ সব রকম নারীরই সভ্য পুরুষ ছাড়া বাকি সব রকম পুরুষ দ্বারা ঘরে বাইরে নির্যাতিত হওয়ার আশঙ্কা একশ’ভাগ।

এ কারণেই সভ্য হওয়া জরুরি। সভ্যতার প্রথম শর্ত নারী পুরুষের সমানাধিকারকে বিশ্বাস করা এবং জীবনে তা চর্চা করা। নারী নির্যাতন দেখার পরও মুখ বুজে থাকা সভ্য লোকের কাজ নয়। প্রতিবাদ করতে হবে সবখানে। মানুষকে সচেতন করতে হবে সবখানে। শহর ছেয়ে যাক নারীবিরোধীদের বিরুদ্ধে পোস্টারে, গ্রাফিতিতে। রাস্তা ভরে উঠুক চকের লাল নীল লেখায়, আঁকায়। গ্রামগঞ্জ ছেয়ে যাক নারীর অধিকার বিষয়ক ব্যানারে, যাত্রা থিয়েটারে, নাচ গানে। সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে নারীর নিরাপত্তার জন্য। শুধু অপরাধীকে শাস্তি দিলেই অপরাধ বন্ধ করা যায় না। কত খুনি ধর্ষকের ফাঁসি হলো, যাবজ্জীবন হলো, তাতে কি অপরাধ কিছু কমেছে? মোটেই কমেনি। বরং দিন দিন বাড়ছে নারীবিরোধীদের কুকীর্তি। নারীরা বোরখায় ঢুকে গেছে, হিজাব দিয়ে নিজের শরীরকে আড়াল করেছে, নারীরা ঘুংঘটে আবৃত করেছে, ঘোমটায় মুখ ঢেকেছে, তারপরও তো যৌন হেনস্তা কিছু কমেনি। পুরুষ যৌন হেনস্তা করে মেয়েদের শরীর উন্মুক্ত বলে নয়, পুরুষ যৌন হেনস্তা করে কারণ পুরুষের মস্তিষ্ক পুরুষতন্ত্র আর নারীবিদ্বেষে ভরপুর। সভ্য হতে চাইলে, এ পুরুষের দায়িত্ব, মস্তিষ্ক থেকে পুরুষতন্ত্র এবং নারীবিদ্বেষ নিঃশেষ করা।

আমি চট্টগ্রামের এক মেয়েকে চিনি। সে সব সময় পুরুষের পোশাকের মতো পোশাক পরে। জুতোও পুরুষের। তার চুলও পুরুষের চুলের মতো। তাকে কিশোরী বলে কেউ মনে করে না। মনে করে কিশোর। সে দিব্যি একা রাস্তায় হাঁটে। হাটবাজার করে। এভাবেই সে মনে করে সে নিরাপদ। নিজের নিরাপত্তার জন্য সে পুরুষের সাজ পোশাককে বেছে নিয়েছে। কিন্তু সব মেয়ে এভাবে নিজেকে নিরাপত্তা দিতে চাইবে কেন? কেউ শাড়ি পরবে, কেউ সালোয়ার-কামিজ, কেউ মেয়ে হিসেবেই পরবে শার্ট-প্যান্ট, শর্টস, কেউ ঘাগড়া চোলি, কেউ যা ইচ্ছে তাই। কিন্তু সে কারণে তাকে হেনস্তা হতে হবে কেন? পোশাক আসলে একটা উপলক্ষ, নারী হওয়ার কারণেই পুরুষেরা নারীকে নির্যাতন করে।

নেহা পাসোয়ানকে যারা পিটিয়ে মেরেছে, তারা নেহা মেয়ে বলেই মেরেছে। মেয়ে হয়ে জন্ম নিলে তারা বিশ্বাস করে পুরুষের অধিকারের মতো অধিকার থাকতে নেই। তাই মেয়েরা তাদের প্রাপ্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেই রুখে ওঠে পুরুষতন্ত্র। নেহার ঠাকুর্দা আর কাকার মতো নারীবিদ্বেষী লোকে গিজগিজ করছে আমাদের জনপদ, আমাদের সমাজ আর ঘর বাড়ি। মনে রাখতে হবে সম্মিলিত প্রতিবাদ ছাড়া এসব বিষাক্ত পুরুষের বিষদাঁত উপড়ে নেওয়া সম্ভব নয়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম