শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মেয়েদের নিরাপত্তা নেই- না ঘরে, না বাইরে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েদের নিরাপত্তা নেই- না ঘরে, না বাইরে

ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যটিতে ধর্মান্ধতা যেমন প্রচন্ড, নারীবিদ্বেষও তেমন প্রচন্ড। ওই রাজ্যের দেওরিয়া গ্রামে জন্মেছিল নেহা পাসোয়ান। বয়স ছিল তার সতেরো। ছিল সে নবম শ্রেণির ছাত্রী। নেহাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে কোনও ডাকাত নয়, কোনও ধর্ষক নয়, কোনও ভাড়াটে খুনি নয়, মেরে ফেলেছে নেহারই ঘরের লোকেরা, নেহারই আপন ঠাকুর্দা, নেহারই আপন কাকা। মেরে ফেলেছে কারণ নেহা জিন্স পরেছিল।

জিন্স এক ধরনের মোটা সুতির কাপড়। সারা পৃথিবীর মানুষই, নারী পুরুষ উভয়ে, এ কাপড়টি দিয়ে প্যান্ট, শার্ট, জ্যাকেট ইত্যাদি বানিয়ে পরে। এই কাপড়টি সস্তা বলে গরিবরাও কিনে পরতে পারে। এক সময় এটি শ্রমিকদেরই পোশাক ছিল। এটি মোটা বলে টেকে অনেক দিন, এটি সুতি বলে পরতেও আরাম। শীত গ্রীষ্ম সব ঋতুতেই জিন্স চলে। কিন্তু নেহা পাসোয়ানের ঠাকুর্দা আর কাকা কেন নেহার জিন্স পরা সহ্য করতে পারেনি? কারণ তারা ভেবে নিয়েছে জিন্স পুরুষের পোশাক। তারা বিশ্বাস করে পুরুষের পোশাক মেয়েদের পরা উচিত নয়। মেয়েরা, তাদের ভয়, পুরুষের পোশাক পরলে, পুরুষের মতো আচরণ শুরু করবে। নেহার ঠাকুর্দা আর কাকা নিশ্চয়ই ভেবেছিল নেহা এখন কারও আদেশ শুনবে না, বাইরে বেরোবে, চা সিগারেট খাবে, নেশা করবে, ঘরে ফিরে চিৎকার চেঁচামেচি করবে। তারা চায় নেহা ইস্কুলে যাবে, ইস্কুল থেকে ফিরে মা’র সঙ্গে রান্না করবে, ঘর দোর পরিষ্কার করবে, সবাইকে বেড়ে খাওয়াবে, সবার যত্ন করবে, পুজো আচ্চা করবে, বাড়ি থেকে বেরোবে না, কোথাও আড্ডা দেবে না। নেহা তা-ই করছিল। একটা শান্ত শিষ্ট মেয়ে, যেভাবে পরিবার চায়, সেভাবেই সে তার জীবনযাপন করছিল। কিন্তু সব কিছু উল্টে পাল্টে দিয়েছে তার জিন্স। সে উদ্ধত নয়, কিন্তু জিন্স পরেছে বলে তাকে উদ্ধত বলে ভাবা হয়েছে। নেহা বাড়ির সবার সব আদেশই মেনেছে, শুধু জিন্স পরা যাবে না, এই আদেশটি মানেনি। কারণ তার অনেক দিনের শখ সে একদিন জিন্স পরবে। সেই একদিনটি এলে নেহা তো খুশি হবেই। কিন্তু নেহার খুশি সহ্য হয়নি পরিবারের লোকদের।

এই নেহাকে উঠোনে ফেলে মেরেছে তার ঠাকুর্দা আর কাকা। বাবা বাড়িতে ছিল না, ছিল পাঞ্জাবে, কাজে। বাবা থাকলে ঠাকুর্দা আর কাকার হাত থেকে নেহাকে বাঁচাতো নাকি সেও ঠাকুর্দা আর কাকার সঙ্গে মিলে নেহাকে মারতো তা আমরা জানি না। আমরা অনুমান করছি বাবা থাকলে হয়তো বাবা বাঁচাতো। মা শুধু অসহায় চোখে বর্বরতা দেখেছে, বাঁচাতে পারেনি।

নেহাকে পিটিয়ে, এক সময় মাথা ফাটিয়ে, মেরে, ফেলে দিতে গিয়েছিল গন্ডক নদীতে। নদীতেই ভেসে যেত নেহার নিথর শরীর। কিন্তু মুশকিল হলো পাটানুয়া ব্রিজ থেকে ছুড়ে দেওয়ার পর নেহার মৃত শরীর ব্রিজের রেলিং-এ আটকে রইলো, জলে পড়লো না। রেলিংএ আটকে পড়া কিশোরীর শরীর দেখে কৌতূহল জন্মেছে পথচারীদের। এ কারণেই এটি খবর হয়েছে। তা না হলে খবর ভেসে যেত খরস্রোতা গন্ডকের জলে।

জিন্স পরা যাবে না, পুরুষের মতো শার্ট পরা যাবে না, চুল ছোট করা যাবে না, জুতো পরা যাবে না। পুরুষের মতো হাঁটাচলা, কথা বলা, চেঁচানো, অট্টহাসি, গালিগালাজ কিছুই করা যাবে না। মেয়েদের থাকতে হবে মাথা নিচু করে, মুখ বন্ধ করে, ভোগের বস্তু হয়ে। ভোগের বস্তুগুলোকে মেয়েলিভাবে সাজতে হবে, মেয়েলি পোশাক পরতে হবে, মেয়েলি ঢং-এ কথা বলতে হবে, মেয়েলি পরিশ্রমে ঘর সংসারের সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ করে পুরুষের শরীর এবং মনকে আরাম দিতে হবে।

নেহাকে ইস্কুলে পাঠানো হতো, যেন কিছুটা লেখাপড়া শিখে এটা সেটা পড়তে পারে, বাচ্চাদের পড়াতে পারে, স্বামীর মনোরঞ্জন করতে পারে। এখনও না হয় গ্রামগঞ্জের অধিকাংশ মানুষের এমনই মানসিকতা। এক সময় কিন্তু শহরেও ছিল এমন মানসিকতার জয় জয়কার। শুধু এ দেশ বলি কেন, বিশ্বজুড়ে ছিল একই মানসিকতা। ধীরে ধীরে এই মানসিকতার পরিবর্তন হয়েছে, মেয়েরা একটু একটু করে প্রাপ্য অধিকার পেয়েছে। তারা জিন্স পরে, পুরুষের মতো শার্ট পরে, শর্টস পরে, পুরুষের মতো জুতো মোজা পরে। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়, জব করে, টাকা পয়সা রোজগার করে, নিজের পায়ে দাঁড়ায়। তারপরও মেয়েদের প্রাপ্য অধিকার সবটা পাওয়া হয়নি। হয়নি বলেই বিশ্বজুড়ে আজও মেয়েরা যৌন হয়রানি, ধর্ষণ, নির্যাতন আর খুনের শিকার। আজও ঘর এবং বাহির, কোনও স্থানই মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়।

কিছু কিছু শহরকে মেয়েদের জন্য নিরাপদ বানানোর উদ্যোগ নিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসঙ্ঘ। কিন্তু আদৌ কি সফল হবে এই উদ্যোগ! আমার সংশয় হয়। রাস্তাঘাট ঘর বাড়ি তো নিজে থেকে অনিরাপদ হয়ে ওঠে না, মানুষ এগুলোকে অনিরাপদ করে। মানুষকে শিশুকাল থেকে পুরুষতান্ত্রিক শিক্ষা দিয়ে বড় করার পর ‘নারীকে অত্যাচার করো না, নারীও মানুষ, নারীকে যৌন হেনস্তা করো না, নারীর অধিকার মানে মানবাধিকার’-এসব উপদেশ ধোপে টেকে না। এজন্য বলি নতুন করে নারীকে হেনস্তা না করার, ধর্ষণ না করার, খুন না করার উপদেশ দেওয়ার দরকার নেই, পুরুষতন্ত্রটা মগজে না ঢোকালেই নারীর অধিকার সম্পর্কে কোনও কিছু শেখার দরকার পড়ে না। কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজে জন্ম নেওয়া শিশুর মস্তিষ্কে পুরুষতন্ত্রই তো ঢুকে যায় সুড়সুড় করে। যা তারা দেখে, শোনে, ...তা-ই তারা শেখে। তারা শিখে যায় পুরুষ প্রভু, নারী দাসী। নারী শিক্ষিত হোক, অশিক্ষিত হোক, ধনী হোক, দরিদ্র হোক, সুন্দরী হোক, অসুন্দরী হোক-সে পুরুষের দাসী। ধনদৌলত শিক্ষা সৌন্দর্য তাকে এক ধরনের নিরাপত্তা দেয় বটে, কিন্তু সে যখন সভ্য লোক দ্বারা বেষ্টিত। কিন্তু কোনও নির্জন রাস্তায় ধনী, শিক্ষিত সুন্দরীও দরিদ্র, অশিক্ষিত, অসুন্দর পুরুষ দ্বারাও নির্যাতিত হতে পারে। এর অর্থ সব রকম নারীরই সভ্য পুরুষ ছাড়া বাকি সব রকম পুরুষ দ্বারা ঘরে বাইরে নির্যাতিত হওয়ার আশঙ্কা একশ’ভাগ।

এ কারণেই সভ্য হওয়া জরুরি। সভ্যতার প্রথম শর্ত নারী পুরুষের সমানাধিকারকে বিশ্বাস করা এবং জীবনে তা চর্চা করা। নারী নির্যাতন দেখার পরও মুখ বুজে থাকা সভ্য লোকের কাজ নয়। প্রতিবাদ করতে হবে সবখানে। মানুষকে সচেতন করতে হবে সবখানে। শহর ছেয়ে যাক নারীবিরোধীদের বিরুদ্ধে পোস্টারে, গ্রাফিতিতে। রাস্তা ভরে উঠুক চকের লাল নীল লেখায়, আঁকায়। গ্রামগঞ্জ ছেয়ে যাক নারীর অধিকার বিষয়ক ব্যানারে, যাত্রা থিয়েটারে, নাচ গানে। সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে নারীর নিরাপত্তার জন্য। শুধু অপরাধীকে শাস্তি দিলেই অপরাধ বন্ধ করা যায় না। কত খুনি ধর্ষকের ফাঁসি হলো, যাবজ্জীবন হলো, তাতে কি অপরাধ কিছু কমেছে? মোটেই কমেনি। বরং দিন দিন বাড়ছে নারীবিরোধীদের কুকীর্তি। নারীরা বোরখায় ঢুকে গেছে, হিজাব দিয়ে নিজের শরীরকে আড়াল করেছে, নারীরা ঘুংঘটে আবৃত করেছে, ঘোমটায় মুখ ঢেকেছে, তারপরও তো যৌন হেনস্তা কিছু কমেনি। পুরুষ যৌন হেনস্তা করে মেয়েদের শরীর উন্মুক্ত বলে নয়, পুরুষ যৌন হেনস্তা করে কারণ পুরুষের মস্তিষ্ক পুরুষতন্ত্র আর নারীবিদ্বেষে ভরপুর। সভ্য হতে চাইলে, এ পুরুষের দায়িত্ব, মস্তিষ্ক থেকে পুরুষতন্ত্র এবং নারীবিদ্বেষ নিঃশেষ করা।

আমি চট্টগ্রামের এক মেয়েকে চিনি। সে সব সময় পুরুষের পোশাকের মতো পোশাক পরে। জুতোও পুরুষের। তার চুলও পুরুষের চুলের মতো। তাকে কিশোরী বলে কেউ মনে করে না। মনে করে কিশোর। সে দিব্যি একা রাস্তায় হাঁটে। হাটবাজার করে। এভাবেই সে মনে করে সে নিরাপদ। নিজের নিরাপত্তার জন্য সে পুরুষের সাজ পোশাককে বেছে নিয়েছে। কিন্তু সব মেয়ে এভাবে নিজেকে নিরাপত্তা দিতে চাইবে কেন? কেউ শাড়ি পরবে, কেউ সালোয়ার-কামিজ, কেউ মেয়ে হিসেবেই পরবে শার্ট-প্যান্ট, শর্টস, কেউ ঘাগড়া চোলি, কেউ যা ইচ্ছে তাই। কিন্তু সে কারণে তাকে হেনস্তা হতে হবে কেন? পোশাক আসলে একটা উপলক্ষ, নারী হওয়ার কারণেই পুরুষেরা নারীকে নির্যাতন করে।

নেহা পাসোয়ানকে যারা পিটিয়ে মেরেছে, তারা নেহা মেয়ে বলেই মেরেছে। মেয়ে হয়ে জন্ম নিলে তারা বিশ্বাস করে পুরুষের অধিকারের মতো অধিকার থাকতে নেই। তাই মেয়েরা তাদের প্রাপ্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেই রুখে ওঠে পুরুষতন্ত্র। নেহার ঠাকুর্দা আর কাকার মতো নারীবিদ্বেষী লোকে গিজগিজ করছে আমাদের জনপদ, আমাদের সমাজ আর ঘর বাড়ি। মনে রাখতে হবে সম্মিলিত প্রতিবাদ ছাড়া এসব বিষাক্ত পুরুষের বিষদাঁত উপড়ে নেওয়া সম্ভব নয়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

২৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন