শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মেয়েদের নিরাপত্তা নেই- না ঘরে, না বাইরে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েদের নিরাপত্তা নেই- না ঘরে, না বাইরে

ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যটিতে ধর্মান্ধতা যেমন প্রচন্ড, নারীবিদ্বেষও তেমন প্রচন্ড। ওই রাজ্যের দেওরিয়া গ্রামে জন্মেছিল নেহা পাসোয়ান। বয়স ছিল তার সতেরো। ছিল সে নবম শ্রেণির ছাত্রী। নেহাকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে কোনও ডাকাত নয়, কোনও ধর্ষক নয়, কোনও ভাড়াটে খুনি নয়, মেরে ফেলেছে নেহারই ঘরের লোকেরা, নেহারই আপন ঠাকুর্দা, নেহারই আপন কাকা। মেরে ফেলেছে কারণ নেহা জিন্স পরেছিল।

জিন্স এক ধরনের মোটা সুতির কাপড়। সারা পৃথিবীর মানুষই, নারী পুরুষ উভয়ে, এ কাপড়টি দিয়ে প্যান্ট, শার্ট, জ্যাকেট ইত্যাদি বানিয়ে পরে। এই কাপড়টি সস্তা বলে গরিবরাও কিনে পরতে পারে। এক সময় এটি শ্রমিকদেরই পোশাক ছিল। এটি মোটা বলে টেকে অনেক দিন, এটি সুতি বলে পরতেও আরাম। শীত গ্রীষ্ম সব ঋতুতেই জিন্স চলে। কিন্তু নেহা পাসোয়ানের ঠাকুর্দা আর কাকা কেন নেহার জিন্স পরা সহ্য করতে পারেনি? কারণ তারা ভেবে নিয়েছে জিন্স পুরুষের পোশাক। তারা বিশ্বাস করে পুরুষের পোশাক মেয়েদের পরা উচিত নয়। মেয়েরা, তাদের ভয়, পুরুষের পোশাক পরলে, পুরুষের মতো আচরণ শুরু করবে। নেহার ঠাকুর্দা আর কাকা নিশ্চয়ই ভেবেছিল নেহা এখন কারও আদেশ শুনবে না, বাইরে বেরোবে, চা সিগারেট খাবে, নেশা করবে, ঘরে ফিরে চিৎকার চেঁচামেচি করবে। তারা চায় নেহা ইস্কুলে যাবে, ইস্কুল থেকে ফিরে মা’র সঙ্গে রান্না করবে, ঘর দোর পরিষ্কার করবে, সবাইকে বেড়ে খাওয়াবে, সবার যত্ন করবে, পুজো আচ্চা করবে, বাড়ি থেকে বেরোবে না, কোথাও আড্ডা দেবে না। নেহা তা-ই করছিল। একটা শান্ত শিষ্ট মেয়ে, যেভাবে পরিবার চায়, সেভাবেই সে তার জীবনযাপন করছিল। কিন্তু সব কিছু উল্টে পাল্টে দিয়েছে তার জিন্স। সে উদ্ধত নয়, কিন্তু জিন্স পরেছে বলে তাকে উদ্ধত বলে ভাবা হয়েছে। নেহা বাড়ির সবার সব আদেশই মেনেছে, শুধু জিন্স পরা যাবে না, এই আদেশটি মানেনি। কারণ তার অনেক দিনের শখ সে একদিন জিন্স পরবে। সেই একদিনটি এলে নেহা তো খুশি হবেই। কিন্তু নেহার খুশি সহ্য হয়নি পরিবারের লোকদের।

এই নেহাকে উঠোনে ফেলে মেরেছে তার ঠাকুর্দা আর কাকা। বাবা বাড়িতে ছিল না, ছিল পাঞ্জাবে, কাজে। বাবা থাকলে ঠাকুর্দা আর কাকার হাত থেকে নেহাকে বাঁচাতো নাকি সেও ঠাকুর্দা আর কাকার সঙ্গে মিলে নেহাকে মারতো তা আমরা জানি না। আমরা অনুমান করছি বাবা থাকলে হয়তো বাবা বাঁচাতো। মা শুধু অসহায় চোখে বর্বরতা দেখেছে, বাঁচাতে পারেনি।

নেহাকে পিটিয়ে, এক সময় মাথা ফাটিয়ে, মেরে, ফেলে দিতে গিয়েছিল গন্ডক নদীতে। নদীতেই ভেসে যেত নেহার নিথর শরীর। কিন্তু মুশকিল হলো পাটানুয়া ব্রিজ থেকে ছুড়ে দেওয়ার পর নেহার মৃত শরীর ব্রিজের রেলিং-এ আটকে রইলো, জলে পড়লো না। রেলিংএ আটকে পড়া কিশোরীর শরীর দেখে কৌতূহল জন্মেছে পথচারীদের। এ কারণেই এটি খবর হয়েছে। তা না হলে খবর ভেসে যেত খরস্রোতা গন্ডকের জলে।

জিন্স পরা যাবে না, পুরুষের মতো শার্ট পরা যাবে না, চুল ছোট করা যাবে না, জুতো পরা যাবে না। পুরুষের মতো হাঁটাচলা, কথা বলা, চেঁচানো, অট্টহাসি, গালিগালাজ কিছুই করা যাবে না। মেয়েদের থাকতে হবে মাথা নিচু করে, মুখ বন্ধ করে, ভোগের বস্তু হয়ে। ভোগের বস্তুগুলোকে মেয়েলিভাবে সাজতে হবে, মেয়েলি পোশাক পরতে হবে, মেয়েলি ঢং-এ কথা বলতে হবে, মেয়েলি পরিশ্রমে ঘর সংসারের সমস্ত কাজ সম্পূর্ণ করে পুরুষের শরীর এবং মনকে আরাম দিতে হবে।

নেহাকে ইস্কুলে পাঠানো হতো, যেন কিছুটা লেখাপড়া শিখে এটা সেটা পড়তে পারে, বাচ্চাদের পড়াতে পারে, স্বামীর মনোরঞ্জন করতে পারে। এখনও না হয় গ্রামগঞ্জের অধিকাংশ মানুষের এমনই মানসিকতা। এক সময় কিন্তু শহরেও ছিল এমন মানসিকতার জয় জয়কার। শুধু এ দেশ বলি কেন, বিশ্বজুড়ে ছিল একই মানসিকতা। ধীরে ধীরে এই মানসিকতার পরিবর্তন হয়েছে, মেয়েরা একটু একটু করে প্রাপ্য অধিকার পেয়েছে। তারা জিন্স পরে, পুরুষের মতো শার্ট পরে, শর্টস পরে, পুরুষের মতো জুতো মোজা পরে। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যায়, জব করে, টাকা পয়সা রোজগার করে, নিজের পায়ে দাঁড়ায়। তারপরও মেয়েদের প্রাপ্য অধিকার সবটা পাওয়া হয়নি। হয়নি বলেই বিশ্বজুড়ে আজও মেয়েরা যৌন হয়রানি, ধর্ষণ, নির্যাতন আর খুনের শিকার। আজও ঘর এবং বাহির, কোনও স্থানই মেয়েদের জন্য নিরাপদ নয়।

কিছু কিছু শহরকে মেয়েদের জন্য নিরাপদ বানানোর উদ্যোগ নিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জ বা জাতিসঙ্ঘ। কিন্তু আদৌ কি সফল হবে এই উদ্যোগ! আমার সংশয় হয়। রাস্তাঘাট ঘর বাড়ি তো নিজে থেকে অনিরাপদ হয়ে ওঠে না, মানুষ এগুলোকে অনিরাপদ করে। মানুষকে শিশুকাল থেকে পুরুষতান্ত্রিক শিক্ষা দিয়ে বড় করার পর ‘নারীকে অত্যাচার করো না, নারীও মানুষ, নারীকে যৌন হেনস্তা করো না, নারীর অধিকার মানে মানবাধিকার’-এসব উপদেশ ধোপে টেকে না। এজন্য বলি নতুন করে নারীকে হেনস্তা না করার, ধর্ষণ না করার, খুন না করার উপদেশ দেওয়ার দরকার নেই, পুরুষতন্ত্রটা মগজে না ঢোকালেই নারীর অধিকার সম্পর্কে কোনও কিছু শেখার দরকার পড়ে না। কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজে জন্ম নেওয়া শিশুর মস্তিষ্কে পুরুষতন্ত্রই তো ঢুকে যায় সুড়সুড় করে। যা তারা দেখে, শোনে, ...তা-ই তারা শেখে। তারা শিখে যায় পুরুষ প্রভু, নারী দাসী। নারী শিক্ষিত হোক, অশিক্ষিত হোক, ধনী হোক, দরিদ্র হোক, সুন্দরী হোক, অসুন্দরী হোক-সে পুরুষের দাসী। ধনদৌলত শিক্ষা সৌন্দর্য তাকে এক ধরনের নিরাপত্তা দেয় বটে, কিন্তু সে যখন সভ্য লোক দ্বারা বেষ্টিত। কিন্তু কোনও নির্জন রাস্তায় ধনী, শিক্ষিত সুন্দরীও দরিদ্র, অশিক্ষিত, অসুন্দর পুরুষ দ্বারাও নির্যাতিত হতে পারে। এর অর্থ সব রকম নারীরই সভ্য পুরুষ ছাড়া বাকি সব রকম পুরুষ দ্বারা ঘরে বাইরে নির্যাতিত হওয়ার আশঙ্কা একশ’ভাগ।

এ কারণেই সভ্য হওয়া জরুরি। সভ্যতার প্রথম শর্ত নারী পুরুষের সমানাধিকারকে বিশ্বাস করা এবং জীবনে তা চর্চা করা। নারী নির্যাতন দেখার পরও মুখ বুজে থাকা সভ্য লোকের কাজ নয়। প্রতিবাদ করতে হবে সবখানে। মানুষকে সচেতন করতে হবে সবখানে। শহর ছেয়ে যাক নারীবিরোধীদের বিরুদ্ধে পোস্টারে, গ্রাফিতিতে। রাস্তা ভরে উঠুক চকের লাল নীল লেখায়, আঁকায়। গ্রামগঞ্জ ছেয়ে যাক নারীর অধিকার বিষয়ক ব্যানারে, যাত্রা থিয়েটারে, নাচ গানে। সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে নারীর নিরাপত্তার জন্য। শুধু অপরাধীকে শাস্তি দিলেই অপরাধ বন্ধ করা যায় না। কত খুনি ধর্ষকের ফাঁসি হলো, যাবজ্জীবন হলো, তাতে কি অপরাধ কিছু কমেছে? মোটেই কমেনি। বরং দিন দিন বাড়ছে নারীবিরোধীদের কুকীর্তি। নারীরা বোরখায় ঢুকে গেছে, হিজাব দিয়ে নিজের শরীরকে আড়াল করেছে, নারীরা ঘুংঘটে আবৃত করেছে, ঘোমটায় মুখ ঢেকেছে, তারপরও তো যৌন হেনস্তা কিছু কমেনি। পুরুষ যৌন হেনস্তা করে মেয়েদের শরীর উন্মুক্ত বলে নয়, পুরুষ যৌন হেনস্তা করে কারণ পুরুষের মস্তিষ্ক পুরুষতন্ত্র আর নারীবিদ্বেষে ভরপুর। সভ্য হতে চাইলে, এ পুরুষের দায়িত্ব, মস্তিষ্ক থেকে পুরুষতন্ত্র এবং নারীবিদ্বেষ নিঃশেষ করা।

আমি চট্টগ্রামের এক মেয়েকে চিনি। সে সব সময় পুরুষের পোশাকের মতো পোশাক পরে। জুতোও পুরুষের। তার চুলও পুরুষের চুলের মতো। তাকে কিশোরী বলে কেউ মনে করে না। মনে করে কিশোর। সে দিব্যি একা রাস্তায় হাঁটে। হাটবাজার করে। এভাবেই সে মনে করে সে নিরাপদ। নিজের নিরাপত্তার জন্য সে পুরুষের সাজ পোশাককে বেছে নিয়েছে। কিন্তু সব মেয়ে এভাবে নিজেকে নিরাপত্তা দিতে চাইবে কেন? কেউ শাড়ি পরবে, কেউ সালোয়ার-কামিজ, কেউ মেয়ে হিসেবেই পরবে শার্ট-প্যান্ট, শর্টস, কেউ ঘাগড়া চোলি, কেউ যা ইচ্ছে তাই। কিন্তু সে কারণে তাকে হেনস্তা হতে হবে কেন? পোশাক আসলে একটা উপলক্ষ, নারী হওয়ার কারণেই পুরুষেরা নারীকে নির্যাতন করে।

নেহা পাসোয়ানকে যারা পিটিয়ে মেরেছে, তারা নেহা মেয়ে বলেই মেরেছে। মেয়ে হয়ে জন্ম নিলে তারা বিশ্বাস করে পুরুষের অধিকারের মতো অধিকার থাকতে নেই। তাই মেয়েরা তাদের প্রাপ্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলেই রুখে ওঠে পুরুষতন্ত্র। নেহার ঠাকুর্দা আর কাকার মতো নারীবিদ্বেষী লোকে গিজগিজ করছে আমাদের জনপদ, আমাদের সমাজ আর ঘর বাড়ি। মনে রাখতে হবে সম্মিলিত প্রতিবাদ ছাড়া এসব বিষাক্ত পুরুষের বিষদাঁত উপড়ে নেওয়া সম্ভব নয়।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন