শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন

জীবনের খেলাটা খুব অদ্ভুত। যেখানে মানুষ হারিয়ে যায়, দালান -কোঠার মতো জড় পদার্থগুলো ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে। বিভিন্ন সভ্যতার কত বড় বড় রাজবাড়ি আমরা দেখি। সে রাজবাড়ি ঘিরে কত মিথ বা উপকথার জন্ম হয়। জন্ম যেন আজন্ম পাপের মতো তা হয়। তার কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা তা কখনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখি না। কারণ দেখে কী লাভ। যা হারিয়ে যায় তার কোনো মূল্য থাকে না, যা টিকে থাকে তা মূল্যবান হয়।

রাজাদের রাজবাড়ির কথা বলছিলাম। একসময় সেখানে রংবেরঙের ঝাড়বাতির জৌলুশ। টেরাকোটার দৃষ্টিনন্দন শিল্প। ঘোড়াশালে ঘোড়া। হাতিশালে হাতি। উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদা কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সোনা, রুপা, হীরা, জহরতসহ কত যে অমূল্য সম্পদ ছিল তা বোধহয় বলে বোঝানো সম্ভব নয়। রাজার রানী ছিল কতজন তা হিসাব না করাই ভালো, আলো-আঁধারের খেলাটা কখনো কখনো না জানাই ভালো। রাজাদের মনোরঞ্জনের জন্য নর্তকি ছিল। আর নেশায় বুঁদ হয়ে অসুখ নামের সুখ খোঁজার শরাবখানাও ছিল। যদিও প্রকৃত সত্য হলো বিলাসিতা, চাকচিক্য, রঙিন জীবন পতঙ্গের আগুনে ঝাঁপ দেওয়ার মতো। সুখের নেশা কখনো সুখ হতে পারে না। ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো, সে আলোঝলমল রাজপ্রাসাদের রাজারা আর কেউ নেই। তাদের ক্ষমতার দাপটও নেই। কথিত আছে, তাদের ক্ষমতার দাপটে বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খেত। যত দিন রাজাদের ক্ষমতা ছিল তত দিন রাজাদের কদর ছিল। তোষামোদকারীদের তোষামোদ ছিল। রাজাদের ঘিরে সুবিধাবাদীদের উপচে পড়া ভিড়। ক্ষমতার দৃশ্যপট যখন বদলেছে রাজারা আর রাজা থাকেনি। পথের ভিখেরি হয়েছে। কারও কারও রাজার নীতির শিকার হয়ে প্রাণ হারাতে হয়েছে। তখন সুসময়ের বন্ধুদের আর দেখা মেলেনি। হয়তো সেই সুসময়ের বন্ধুরা আবার নতুন রাজার ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ঢুকে তাদের তথাকথিত চরিত্রের প্রকাশ ঘটিয়েছে। এমন লোকদের কাছে রাজা কখনো বড় ছিল না। রাজার ক্ষমতাটা সব সময় বড় ছিল। সুবিধাবাদী লোকদের কথা না হয় বাদ দিলাম। সাধারণ প্রজাদের কাছেও রাজার চেয়ে বড় ছিল রাজার ক্ষমতা।

তার মানে বোঝা যাচ্ছে মানুষের মনস্তত্ত্ব মানুষের চেয়ে মানুষের ভোগবাদী শক্তিকে সব সময় প্রাধান্য দিয়েছে। মানুষ সব সময় ক্ষমতার দাসে পরিণত হয়। ক্ষমতায় থাকা মানুষটা এ ক্ষমতাকে যতক্ষণ আঁকড়ে থাকে ততক্ষণ মানুষটা গুরুত্বপূর্ণ থাকে। তারপর ক্ষমতা নেই, মানুষটাও নেই। ক্ষমতা টিকে থাকে, মানুষ বদলায়। সময় মানুষকে ক্ষমতাবান বানায়। আবার সময় মানুষকে ক্ষমতার বলয় থেকে টেনে বের করে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করে। সবকিছুই প্রকৃতির লীলাখেলা। এজন্য ক্ষমতার নেতিবাচক প্রয়োগ কখনো করতে নেই। সব সময় ক্ষমতার ইতিবাচক প্রয়োগ করতে হয়। ‘এ গেম অব থ্রোন্স’-এর লেখক জর্জ আর আর মার্টিন বলতেন, ‘ক্ষমতাবান সে-ই যাকে অন্যরা ক্ষমতাবান বলে বিশ্বাস করে। এটা একটা বিভ্রম, দেয়ালের গায়ে ছায়ার মত। আর একজন অতিক্ষুদ্র মানুষও বিশাল ছায়া ফেলতে পারে।’ আসলে কোন মানুষটা ক্ষমতাবান বলা খুব কঠিন। অনেকটা অন্ধকারে কালো বেড়াল খোঁজার মতো। মানুষের চোখ সব সময় ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে বলে এর বাইরের মানুষের ক্ষমতাকে মানুষ বিচার করতে পারে না। কর্তৃত্বের মাধ্যমে মানুষ যে ক্ষমতা পায় তা একটা সীমাবদ্ধ সময়ের জন্য হয়ে থাকে। তবে কর্তৃত্বের বাইরের ক্ষমতার কোনো সীমাবদ্ধ সময় থাকে না। রক্ষণশীলতার সীমান্ত থাকে না। বরং তা কালজয়ী হয়। কিংবদন্তি হয়। তার ব্যাপ্তি সময়কে অতিক্রম করে, ভৌগোলিক অবস্থানকে অতিক্রম করে। মানুষটা হয়তো বেঁচে থাকে না কিন্তু তার চিন্তার ক্ষমতা তাকে বাঁচিয়ে রাখে। তাকে ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টিশীলতা বলাটাই সমীচীন হবে বোধহয়। উদাহরণস্বরূপ এ পি জে আবদুল কালামের বিষয়টি বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

পৃথিবীতে তো অনেক রাজা ছিল। তাদের কজনার কথাই বা আমরা মনে রেখেছি। মিসরের পিরামিডে বড় বড় ক্ষমতাবানদের মমি বানিয়ে রাখা হয়েছিল। যারা এভাবে মমি বানিয়ে রেখেছিল তাদের ধারণা ছিল ক্ষমতাবানরা মমি হয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে। কিন্তু কঠিন সত্য হলো, মানুষ বুঝেছে ঠিক তার উলটো। মানুষের মনস্তত্ত্ব বলছে, ক্ষমতা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে না। মানুষ যত ক্ষমতাবানই হোক না কেন একদিন তাকে মরতে হবে। মমিগুলো এর নিদর্শনমাত্র। সম্প্রতি মমিগুলোর বাসস্থান পরিবর্তিত হয়েছে। একসময়ের ক্ষমতাবান রাজা-রানীরা এখন ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ইজিপশিয়ান সিভিলাইজেশনের পণ্যে পরিণত হয়েছে। রাজকীয় শোভাযাত্রার মাধ্যমে ১৮ জন রাজা ও চারজন রানীর এ বাসস্থান পরিবর্তনের ঘটনাটি ঘটলেও কী এমন মূল্য তার যেখানে জীবনের স্পন্দন নেই, রাজার রাজত্ব নেই। ক্ষমতা এমনই যেখানে সময় রাজা হয়ে যায়, রাজারা হয়ে যায় সময়ের হাতে বন্দী প্রামাণ্য দলিল।

এ পি জে আবদুল কালাম ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। কিন্তু ক্ষমতাকেন্দ্রিক এ পরিচয়টি তাঁর প্রতিভার সৃষ্টিশীলতাকে কখনো ছাপিয়ে যেতে পারেনি। মহাকাশ, ক্ষেপণাস্ত্র, পরমাণুসহ বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় তাঁর অবদান ছিল বিশ্বনন্দিত। তাঁর চিন্তা থেকে উৎসারিত মৌলিক গবেষণার এ উপাদানগুলো মানবসভ্যতার সম্পদে পরিণত হয়েছে। তিনি ছিলেন লেখক। তাঁর লেখা বিখ্যাত বইগুলোর অন্যতম হচ্ছে রি ইগনাইটেড, উইংস অব ফায়ার, টার্নিং পয়েন্টস, ইগনাইটেড মাইন্ডস, মাই লাইফ, পাথওয়েস টু গ্রেটনেস কামিং টুগেদার ফর চেঞ্জ, লার্নিং হাউ টু ফ্লাই (লাইফ লেসন্স ফর দি ইয়ুথ), মাই জার্নি, ইনডিয়া ২০২০, দ্য ফ্যামিলি অ্যান্ড দ্য নেশন, গাইডিং শোলস, ইনডোমিটাবেল স্পিরিট, দ্য লাইফ ট্রি : পোয়েমস, ইউ আর ব্রোন টু বলসম। এ বইগুলো কোনো সাধারণ বই নয় বরং এগুলোর মধ্যে দর্শন, মনস্তত্ত্ব, বিজ্ঞান, সমাজ, অর্থনীতি, শিল্পসহ বহুমাত্রিক চিন্তার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। যা মৌলিক চিন্তারই অন্তর্গত।

ভিতরের অন্তর্নিহিত চিন্তাকে কালো অক্ষরে বন্দী করে তিনি পৃথিবীকে যা দিয়েছেন তা সব যুগে সব কালে প্রাসঙ্গিক। তাঁর লেখকসত্তার অসীমতার কাছে তাঁর ক্ষমতা কখনো বড় হয়ে উঠতে পারেনি। তিনি ছিলেন স্বপ্নবান মানব। তিনি নিজে স্বপ্ন দেখতেন, অন্যদের দেখাতে পারতেন। তিনি স্বপ্ন দেখতে পারতেন বলেই জীবনের নির্মম সত্যকে চোখের বাইরের অদৃশ্য শক্তি দিয়ে দেখতে পেয়েছেন। তাই তিনি বলেছেন, জীবন এক কঠিন খেলা। সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারলেই এ খেলায় জেতা যায়। আবার কখনো বলেছেন, যদি সূর্য হতে চাও তবে সূর্যের মতো নিজেকে পোড়াও। তাঁর স্বপ্ন দেখানোর শক্তির কাছে ক্ষমতার শক্তি কখনো পেরে ওঠেনি। ২০০২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়ে তিনি পাঁচ বছর এ পদে আসীন ছিলেন। রাষ্ট্রপতি পদ ছেড়ে দেওয়ার পর মানুষ তাঁকে ছেড়ে দেয়নি বরং আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরেছে। কারণ মানুষ তাঁর ক্ষমতাকে কখনো গুরুত্বপূর্ণ মনে করেনি বরং তাঁর সৃজনশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছে। ফলে ক্ষমতার বাইরে এসে তিনি আরও ক্ষমতাবান হয়ে উঠেছেন। যে ক্ষমতায় কর্তৃত্ব ছিল না, ছিল অলৌকিক আনন্দের ভারে জেগে ওঠা চিন্তাশীলতার সম্মোহনী শক্তি। মানুষের অন্তরাত্মাকে দেখবার শক্তি।

দেখতে খুব সুদর্শন ছিলেন না। খুব সাধারণ বেশভূষার একজন মানুষ ছিলেন। কিন্তু মনের সৌন্দর্য যার থাকে তার তো আর রূপ লাগে না, তার গুণ দিয়েই সে মানুষের ভিতরে বাস করা এক নিভৃতচারী দার্শনিক হয়ে যায়। যা দেখা যায় তা দর্শন নয়, যা দেখা যায় না তা-ই দর্শন। আর না দেখা মানুষটাই দার্শনিক। অথচ যার কেবল কর্তৃত্বকেন্দ্রিক ক্ষমতা ছিল, সৃষ্টিশীলতার শক্তি ছিল না; ক্ষমতার বলয়ের বাইরে এসে তার অস্তিত্বের আর কোনো চিহ্ন থাকেনি।

অনেকেই রূপ বিক্রি করে বড় হতে চায়। কেউ কেউ সে রূপ নিয়ে খেলতে চায়, কেউ কেউ আবার রূপের দাস হয়। রূপের সঙ্গে অদৃশ্য শক্তির যোগসূত্র হয়তো থাকে, ক্ষমতার লোভও হয়তো থাকে। অথচ রূপের ভিতর ফুলের মতো গন্ধ ছড়ানোর সৃষ্টিশীলতা থাকে না। চিন্তার গভীরতা থাকে না। সবকিছু যেন সময়ের খেলা। সময় যখন হারিয়ে যায় রূপও তখন ভেসে যায়। বিবর্তন আর আবর্তনে রং ছড়ানো রঙিন পৃথিবীটাও লুপ্ত হয়ে যায়।

মানুষ ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টিশীলতাকে প্রাধান্য দেওয়ার মতো মনোভাব গড়ে তুলুক। মানুষ মাটি থেকে কুড়িয়ে নিক নতুন চিন্তা, নতুন সৃষ্টি, নতুন সভ্যতা, ছেড়ে দিক সুবিধাবাদিতা, ক্ষমতার লোভ, ক্ষমতার দাসত্ব। মানুষ জাপটে ধরুক জীবনবোধ। কারণ জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন। সে ছাড়পত্র পেতে জীবনকে গভীর দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখতে হয়।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা