শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন

জীবনের খেলাটা খুব অদ্ভুত। যেখানে মানুষ হারিয়ে যায়, দালান -কোঠার মতো জড় পদার্থগুলো ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে। বিভিন্ন সভ্যতার কত বড় বড় রাজবাড়ি আমরা দেখি। সে রাজবাড়ি ঘিরে কত মিথ বা উপকথার জন্ম হয়। জন্ম যেন আজন্ম পাপের মতো তা হয়। তার কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা তা কখনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখি না। কারণ দেখে কী লাভ। যা হারিয়ে যায় তার কোনো মূল্য থাকে না, যা টিকে থাকে তা মূল্যবান হয়।

রাজাদের রাজবাড়ির কথা বলছিলাম। একসময় সেখানে রংবেরঙের ঝাড়বাতির জৌলুশ। টেরাকোটার দৃষ্টিনন্দন শিল্প। ঘোড়াশালে ঘোড়া। হাতিশালে হাতি। উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদা কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সোনা, রুপা, হীরা, জহরতসহ কত যে অমূল্য সম্পদ ছিল তা বোধহয় বলে বোঝানো সম্ভব নয়। রাজার রানী ছিল কতজন তা হিসাব না করাই ভালো, আলো-আঁধারের খেলাটা কখনো কখনো না জানাই ভালো। রাজাদের মনোরঞ্জনের জন্য নর্তকি ছিল। আর নেশায় বুঁদ হয়ে অসুখ নামের সুখ খোঁজার শরাবখানাও ছিল। যদিও প্রকৃত সত্য হলো বিলাসিতা, চাকচিক্য, রঙিন জীবন পতঙ্গের আগুনে ঝাঁপ দেওয়ার মতো। সুখের নেশা কখনো সুখ হতে পারে না। ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো, সে আলোঝলমল রাজপ্রাসাদের রাজারা আর কেউ নেই। তাদের ক্ষমতার দাপটও নেই। কথিত আছে, তাদের ক্ষমতার দাপটে বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খেত। যত দিন রাজাদের ক্ষমতা ছিল তত দিন রাজাদের কদর ছিল। তোষামোদকারীদের তোষামোদ ছিল। রাজাদের ঘিরে সুবিধাবাদীদের উপচে পড়া ভিড়। ক্ষমতার দৃশ্যপট যখন বদলেছে রাজারা আর রাজা থাকেনি। পথের ভিখেরি হয়েছে। কারও কারও রাজার নীতির শিকার হয়ে প্রাণ হারাতে হয়েছে। তখন সুসময়ের বন্ধুদের আর দেখা মেলেনি। হয়তো সেই সুসময়ের বন্ধুরা আবার নতুন রাজার ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ঢুকে তাদের তথাকথিত চরিত্রের প্রকাশ ঘটিয়েছে। এমন লোকদের কাছে রাজা কখনো বড় ছিল না। রাজার ক্ষমতাটা সব সময় বড় ছিল। সুবিধাবাদী লোকদের কথা না হয় বাদ দিলাম। সাধারণ প্রজাদের কাছেও রাজার চেয়ে বড় ছিল রাজার ক্ষমতা।

তার মানে বোঝা যাচ্ছে মানুষের মনস্তত্ত্ব মানুষের চেয়ে মানুষের ভোগবাদী শক্তিকে সব সময় প্রাধান্য দিয়েছে। মানুষ সব সময় ক্ষমতার দাসে পরিণত হয়। ক্ষমতায় থাকা মানুষটা এ ক্ষমতাকে যতক্ষণ আঁকড়ে থাকে ততক্ষণ মানুষটা গুরুত্বপূর্ণ থাকে। তারপর ক্ষমতা নেই, মানুষটাও নেই। ক্ষমতা টিকে থাকে, মানুষ বদলায়। সময় মানুষকে ক্ষমতাবান বানায়। আবার সময় মানুষকে ক্ষমতার বলয় থেকে টেনে বের করে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করে। সবকিছুই প্রকৃতির লীলাখেলা। এজন্য ক্ষমতার নেতিবাচক প্রয়োগ কখনো করতে নেই। সব সময় ক্ষমতার ইতিবাচক প্রয়োগ করতে হয়। ‘এ গেম অব থ্রোন্স’-এর লেখক জর্জ আর আর মার্টিন বলতেন, ‘ক্ষমতাবান সে-ই যাকে অন্যরা ক্ষমতাবান বলে বিশ্বাস করে। এটা একটা বিভ্রম, দেয়ালের গায়ে ছায়ার মত। আর একজন অতিক্ষুদ্র মানুষও বিশাল ছায়া ফেলতে পারে।’ আসলে কোন মানুষটা ক্ষমতাবান বলা খুব কঠিন। অনেকটা অন্ধকারে কালো বেড়াল খোঁজার মতো। মানুষের চোখ সব সময় ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে বলে এর বাইরের মানুষের ক্ষমতাকে মানুষ বিচার করতে পারে না। কর্তৃত্বের মাধ্যমে মানুষ যে ক্ষমতা পায় তা একটা সীমাবদ্ধ সময়ের জন্য হয়ে থাকে। তবে কর্তৃত্বের বাইরের ক্ষমতার কোনো সীমাবদ্ধ সময় থাকে না। রক্ষণশীলতার সীমান্ত থাকে না। বরং তা কালজয়ী হয়। কিংবদন্তি হয়। তার ব্যাপ্তি সময়কে অতিক্রম করে, ভৌগোলিক অবস্থানকে অতিক্রম করে। মানুষটা হয়তো বেঁচে থাকে না কিন্তু তার চিন্তার ক্ষমতা তাকে বাঁচিয়ে রাখে। তাকে ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টিশীলতা বলাটাই সমীচীন হবে বোধহয়। উদাহরণস্বরূপ এ পি জে আবদুল কালামের বিষয়টি বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

পৃথিবীতে তো অনেক রাজা ছিল। তাদের কজনার কথাই বা আমরা মনে রেখেছি। মিসরের পিরামিডে বড় বড় ক্ষমতাবানদের মমি বানিয়ে রাখা হয়েছিল। যারা এভাবে মমি বানিয়ে রেখেছিল তাদের ধারণা ছিল ক্ষমতাবানরা মমি হয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে। কিন্তু কঠিন সত্য হলো, মানুষ বুঝেছে ঠিক তার উলটো। মানুষের মনস্তত্ত্ব বলছে, ক্ষমতা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে না। মানুষ যত ক্ষমতাবানই হোক না কেন একদিন তাকে মরতে হবে। মমিগুলো এর নিদর্শনমাত্র। সম্প্রতি মমিগুলোর বাসস্থান পরিবর্তিত হয়েছে। একসময়ের ক্ষমতাবান রাজা-রানীরা এখন ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ইজিপশিয়ান সিভিলাইজেশনের পণ্যে পরিণত হয়েছে। রাজকীয় শোভাযাত্রার মাধ্যমে ১৮ জন রাজা ও চারজন রানীর এ বাসস্থান পরিবর্তনের ঘটনাটি ঘটলেও কী এমন মূল্য তার যেখানে জীবনের স্পন্দন নেই, রাজার রাজত্ব নেই। ক্ষমতা এমনই যেখানে সময় রাজা হয়ে যায়, রাজারা হয়ে যায় সময়ের হাতে বন্দী প্রামাণ্য দলিল।

এ পি জে আবদুল কালাম ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। কিন্তু ক্ষমতাকেন্দ্রিক এ পরিচয়টি তাঁর প্রতিভার সৃষ্টিশীলতাকে কখনো ছাপিয়ে যেতে পারেনি। মহাকাশ, ক্ষেপণাস্ত্র, পরমাণুসহ বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় তাঁর অবদান ছিল বিশ্বনন্দিত। তাঁর চিন্তা থেকে উৎসারিত মৌলিক গবেষণার এ উপাদানগুলো মানবসভ্যতার সম্পদে পরিণত হয়েছে। তিনি ছিলেন লেখক। তাঁর লেখা বিখ্যাত বইগুলোর অন্যতম হচ্ছে রি ইগনাইটেড, উইংস অব ফায়ার, টার্নিং পয়েন্টস, ইগনাইটেড মাইন্ডস, মাই লাইফ, পাথওয়েস টু গ্রেটনেস কামিং টুগেদার ফর চেঞ্জ, লার্নিং হাউ টু ফ্লাই (লাইফ লেসন্স ফর দি ইয়ুথ), মাই জার্নি, ইনডিয়া ২০২০, দ্য ফ্যামিলি অ্যান্ড দ্য নেশন, গাইডিং শোলস, ইনডোমিটাবেল স্পিরিট, দ্য লাইফ ট্রি : পোয়েমস, ইউ আর ব্রোন টু বলসম। এ বইগুলো কোনো সাধারণ বই নয় বরং এগুলোর মধ্যে দর্শন, মনস্তত্ত্ব, বিজ্ঞান, সমাজ, অর্থনীতি, শিল্পসহ বহুমাত্রিক চিন্তার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। যা মৌলিক চিন্তারই অন্তর্গত।

ভিতরের অন্তর্নিহিত চিন্তাকে কালো অক্ষরে বন্দী করে তিনি পৃথিবীকে যা দিয়েছেন তা সব যুগে সব কালে প্রাসঙ্গিক। তাঁর লেখকসত্তার অসীমতার কাছে তাঁর ক্ষমতা কখনো বড় হয়ে উঠতে পারেনি। তিনি ছিলেন স্বপ্নবান মানব। তিনি নিজে স্বপ্ন দেখতেন, অন্যদের দেখাতে পারতেন। তিনি স্বপ্ন দেখতে পারতেন বলেই জীবনের নির্মম সত্যকে চোখের বাইরের অদৃশ্য শক্তি দিয়ে দেখতে পেয়েছেন। তাই তিনি বলেছেন, জীবন এক কঠিন খেলা। সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারলেই এ খেলায় জেতা যায়। আবার কখনো বলেছেন, যদি সূর্য হতে চাও তবে সূর্যের মতো নিজেকে পোড়াও। তাঁর স্বপ্ন দেখানোর শক্তির কাছে ক্ষমতার শক্তি কখনো পেরে ওঠেনি। ২০০২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়ে তিনি পাঁচ বছর এ পদে আসীন ছিলেন। রাষ্ট্রপতি পদ ছেড়ে দেওয়ার পর মানুষ তাঁকে ছেড়ে দেয়নি বরং আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরেছে। কারণ মানুষ তাঁর ক্ষমতাকে কখনো গুরুত্বপূর্ণ মনে করেনি বরং তাঁর সৃজনশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছে। ফলে ক্ষমতার বাইরে এসে তিনি আরও ক্ষমতাবান হয়ে উঠেছেন। যে ক্ষমতায় কর্তৃত্ব ছিল না, ছিল অলৌকিক আনন্দের ভারে জেগে ওঠা চিন্তাশীলতার সম্মোহনী শক্তি। মানুষের অন্তরাত্মাকে দেখবার শক্তি।

দেখতে খুব সুদর্শন ছিলেন না। খুব সাধারণ বেশভূষার একজন মানুষ ছিলেন। কিন্তু মনের সৌন্দর্য যার থাকে তার তো আর রূপ লাগে না, তার গুণ দিয়েই সে মানুষের ভিতরে বাস করা এক নিভৃতচারী দার্শনিক হয়ে যায়। যা দেখা যায় তা দর্শন নয়, যা দেখা যায় না তা-ই দর্শন। আর না দেখা মানুষটাই দার্শনিক। অথচ যার কেবল কর্তৃত্বকেন্দ্রিক ক্ষমতা ছিল, সৃষ্টিশীলতার শক্তি ছিল না; ক্ষমতার বলয়ের বাইরে এসে তার অস্তিত্বের আর কোনো চিহ্ন থাকেনি।

অনেকেই রূপ বিক্রি করে বড় হতে চায়। কেউ কেউ সে রূপ নিয়ে খেলতে চায়, কেউ কেউ আবার রূপের দাস হয়। রূপের সঙ্গে অদৃশ্য শক্তির যোগসূত্র হয়তো থাকে, ক্ষমতার লোভও হয়তো থাকে। অথচ রূপের ভিতর ফুলের মতো গন্ধ ছড়ানোর সৃষ্টিশীলতা থাকে না। চিন্তার গভীরতা থাকে না। সবকিছু যেন সময়ের খেলা। সময় যখন হারিয়ে যায় রূপও তখন ভেসে যায়। বিবর্তন আর আবর্তনে রং ছড়ানো রঙিন পৃথিবীটাও লুপ্ত হয়ে যায়।

মানুষ ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টিশীলতাকে প্রাধান্য দেওয়ার মতো মনোভাব গড়ে তুলুক। মানুষ মাটি থেকে কুড়িয়ে নিক নতুন চিন্তা, নতুন সৃষ্টি, নতুন সভ্যতা, ছেড়ে দিক সুবিধাবাদিতা, ক্ষমতার লোভ, ক্ষমতার দাসত্ব। মানুষ জাপটে ধরুক জীবনবোধ। কারণ জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন। সে ছাড়পত্র পেতে জীবনকে গভীর দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখতে হয়।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন