শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন

জীবনের খেলাটা খুব অদ্ভুত। যেখানে মানুষ হারিয়ে যায়, দালান -কোঠার মতো জড় পদার্থগুলো ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে। বিভিন্ন সভ্যতার কত বড় বড় রাজবাড়ি আমরা দেখি। সে রাজবাড়ি ঘিরে কত মিথ বা উপকথার জন্ম হয়। জন্ম যেন আজন্ম পাপের মতো তা হয়। তার কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা তা কখনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখি না। কারণ দেখে কী লাভ। যা হারিয়ে যায় তার কোনো মূল্য থাকে না, যা টিকে থাকে তা মূল্যবান হয়।

রাজাদের রাজবাড়ির কথা বলছিলাম। একসময় সেখানে রংবেরঙের ঝাড়বাতির জৌলুশ। টেরাকোটার দৃষ্টিনন্দন শিল্প। ঘোড়াশালে ঘোড়া। হাতিশালে হাতি। উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদা কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সোনা, রুপা, হীরা, জহরতসহ কত যে অমূল্য সম্পদ ছিল তা বোধহয় বলে বোঝানো সম্ভব নয়। রাজার রানী ছিল কতজন তা হিসাব না করাই ভালো, আলো-আঁধারের খেলাটা কখনো কখনো না জানাই ভালো। রাজাদের মনোরঞ্জনের জন্য নর্তকি ছিল। আর নেশায় বুঁদ হয়ে অসুখ নামের সুখ খোঁজার শরাবখানাও ছিল। যদিও প্রকৃত সত্য হলো বিলাসিতা, চাকচিক্য, রঙিন জীবন পতঙ্গের আগুনে ঝাঁপ দেওয়ার মতো। সুখের নেশা কখনো সুখ হতে পারে না। ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো, সে আলোঝলমল রাজপ্রাসাদের রাজারা আর কেউ নেই। তাদের ক্ষমতার দাপটও নেই। কথিত আছে, তাদের ক্ষমতার দাপটে বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খেত। যত দিন রাজাদের ক্ষমতা ছিল তত দিন রাজাদের কদর ছিল। তোষামোদকারীদের তোষামোদ ছিল। রাজাদের ঘিরে সুবিধাবাদীদের উপচে পড়া ভিড়। ক্ষমতার দৃশ্যপট যখন বদলেছে রাজারা আর রাজা থাকেনি। পথের ভিখেরি হয়েছে। কারও কারও রাজার নীতির শিকার হয়ে প্রাণ হারাতে হয়েছে। তখন সুসময়ের বন্ধুদের আর দেখা মেলেনি। হয়তো সেই সুসময়ের বন্ধুরা আবার নতুন রাজার ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ঢুকে তাদের তথাকথিত চরিত্রের প্রকাশ ঘটিয়েছে। এমন লোকদের কাছে রাজা কখনো বড় ছিল না। রাজার ক্ষমতাটা সব সময় বড় ছিল। সুবিধাবাদী লোকদের কথা না হয় বাদ দিলাম। সাধারণ প্রজাদের কাছেও রাজার চেয়ে বড় ছিল রাজার ক্ষমতা।

তার মানে বোঝা যাচ্ছে মানুষের মনস্তত্ত্ব মানুষের চেয়ে মানুষের ভোগবাদী শক্তিকে সব সময় প্রাধান্য দিয়েছে। মানুষ সব সময় ক্ষমতার দাসে পরিণত হয়। ক্ষমতায় থাকা মানুষটা এ ক্ষমতাকে যতক্ষণ আঁকড়ে থাকে ততক্ষণ মানুষটা গুরুত্বপূর্ণ থাকে। তারপর ক্ষমতা নেই, মানুষটাও নেই। ক্ষমতা টিকে থাকে, মানুষ বদলায়। সময় মানুষকে ক্ষমতাবান বানায়। আবার সময় মানুষকে ক্ষমতার বলয় থেকে টেনে বের করে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করে। সবকিছুই প্রকৃতির লীলাখেলা। এজন্য ক্ষমতার নেতিবাচক প্রয়োগ কখনো করতে নেই। সব সময় ক্ষমতার ইতিবাচক প্রয়োগ করতে হয়। ‘এ গেম অব থ্রোন্স’-এর লেখক জর্জ আর আর মার্টিন বলতেন, ‘ক্ষমতাবান সে-ই যাকে অন্যরা ক্ষমতাবান বলে বিশ্বাস করে। এটা একটা বিভ্রম, দেয়ালের গায়ে ছায়ার মত। আর একজন অতিক্ষুদ্র মানুষও বিশাল ছায়া ফেলতে পারে।’ আসলে কোন মানুষটা ক্ষমতাবান বলা খুব কঠিন। অনেকটা অন্ধকারে কালো বেড়াল খোঁজার মতো। মানুষের চোখ সব সময় ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে বলে এর বাইরের মানুষের ক্ষমতাকে মানুষ বিচার করতে পারে না। কর্তৃত্বের মাধ্যমে মানুষ যে ক্ষমতা পায় তা একটা সীমাবদ্ধ সময়ের জন্য হয়ে থাকে। তবে কর্তৃত্বের বাইরের ক্ষমতার কোনো সীমাবদ্ধ সময় থাকে না। রক্ষণশীলতার সীমান্ত থাকে না। বরং তা কালজয়ী হয়। কিংবদন্তি হয়। তার ব্যাপ্তি সময়কে অতিক্রম করে, ভৌগোলিক অবস্থানকে অতিক্রম করে। মানুষটা হয়তো বেঁচে থাকে না কিন্তু তার চিন্তার ক্ষমতা তাকে বাঁচিয়ে রাখে। তাকে ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টিশীলতা বলাটাই সমীচীন হবে বোধহয়। উদাহরণস্বরূপ এ পি জে আবদুল কালামের বিষয়টি বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

পৃথিবীতে তো অনেক রাজা ছিল। তাদের কজনার কথাই বা আমরা মনে রেখেছি। মিসরের পিরামিডে বড় বড় ক্ষমতাবানদের মমি বানিয়ে রাখা হয়েছিল। যারা এভাবে মমি বানিয়ে রেখেছিল তাদের ধারণা ছিল ক্ষমতাবানরা মমি হয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে। কিন্তু কঠিন সত্য হলো, মানুষ বুঝেছে ঠিক তার উলটো। মানুষের মনস্তত্ত্ব বলছে, ক্ষমতা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে না। মানুষ যত ক্ষমতাবানই হোক না কেন একদিন তাকে মরতে হবে। মমিগুলো এর নিদর্শনমাত্র। সম্প্রতি মমিগুলোর বাসস্থান পরিবর্তিত হয়েছে। একসময়ের ক্ষমতাবান রাজা-রানীরা এখন ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ইজিপশিয়ান সিভিলাইজেশনের পণ্যে পরিণত হয়েছে। রাজকীয় শোভাযাত্রার মাধ্যমে ১৮ জন রাজা ও চারজন রানীর এ বাসস্থান পরিবর্তনের ঘটনাটি ঘটলেও কী এমন মূল্য তার যেখানে জীবনের স্পন্দন নেই, রাজার রাজত্ব নেই। ক্ষমতা এমনই যেখানে সময় রাজা হয়ে যায়, রাজারা হয়ে যায় সময়ের হাতে বন্দী প্রামাণ্য দলিল।

এ পি জে আবদুল কালাম ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। কিন্তু ক্ষমতাকেন্দ্রিক এ পরিচয়টি তাঁর প্রতিভার সৃষ্টিশীলতাকে কখনো ছাপিয়ে যেতে পারেনি। মহাকাশ, ক্ষেপণাস্ত্র, পরমাণুসহ বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় তাঁর অবদান ছিল বিশ্বনন্দিত। তাঁর চিন্তা থেকে উৎসারিত মৌলিক গবেষণার এ উপাদানগুলো মানবসভ্যতার সম্পদে পরিণত হয়েছে। তিনি ছিলেন লেখক। তাঁর লেখা বিখ্যাত বইগুলোর অন্যতম হচ্ছে রি ইগনাইটেড, উইংস অব ফায়ার, টার্নিং পয়েন্টস, ইগনাইটেড মাইন্ডস, মাই লাইফ, পাথওয়েস টু গ্রেটনেস কামিং টুগেদার ফর চেঞ্জ, লার্নিং হাউ টু ফ্লাই (লাইফ লেসন্স ফর দি ইয়ুথ), মাই জার্নি, ইনডিয়া ২০২০, দ্য ফ্যামিলি অ্যান্ড দ্য নেশন, গাইডিং শোলস, ইনডোমিটাবেল স্পিরিট, দ্য লাইফ ট্রি : পোয়েমস, ইউ আর ব্রোন টু বলসম। এ বইগুলো কোনো সাধারণ বই নয় বরং এগুলোর মধ্যে দর্শন, মনস্তত্ত্ব, বিজ্ঞান, সমাজ, অর্থনীতি, শিল্পসহ বহুমাত্রিক চিন্তার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। যা মৌলিক চিন্তারই অন্তর্গত।

ভিতরের অন্তর্নিহিত চিন্তাকে কালো অক্ষরে বন্দী করে তিনি পৃথিবীকে যা দিয়েছেন তা সব যুগে সব কালে প্রাসঙ্গিক। তাঁর লেখকসত্তার অসীমতার কাছে তাঁর ক্ষমতা কখনো বড় হয়ে উঠতে পারেনি। তিনি ছিলেন স্বপ্নবান মানব। তিনি নিজে স্বপ্ন দেখতেন, অন্যদের দেখাতে পারতেন। তিনি স্বপ্ন দেখতে পারতেন বলেই জীবনের নির্মম সত্যকে চোখের বাইরের অদৃশ্য শক্তি দিয়ে দেখতে পেয়েছেন। তাই তিনি বলেছেন, জীবন এক কঠিন খেলা। সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারলেই এ খেলায় জেতা যায়। আবার কখনো বলেছেন, যদি সূর্য হতে চাও তবে সূর্যের মতো নিজেকে পোড়াও। তাঁর স্বপ্ন দেখানোর শক্তির কাছে ক্ষমতার শক্তি কখনো পেরে ওঠেনি। ২০০২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়ে তিনি পাঁচ বছর এ পদে আসীন ছিলেন। রাষ্ট্রপতি পদ ছেড়ে দেওয়ার পর মানুষ তাঁকে ছেড়ে দেয়নি বরং আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরেছে। কারণ মানুষ তাঁর ক্ষমতাকে কখনো গুরুত্বপূর্ণ মনে করেনি বরং তাঁর সৃজনশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছে। ফলে ক্ষমতার বাইরে এসে তিনি আরও ক্ষমতাবান হয়ে উঠেছেন। যে ক্ষমতায় কর্তৃত্ব ছিল না, ছিল অলৌকিক আনন্দের ভারে জেগে ওঠা চিন্তাশীলতার সম্মোহনী শক্তি। মানুষের অন্তরাত্মাকে দেখবার শক্তি।

দেখতে খুব সুদর্শন ছিলেন না। খুব সাধারণ বেশভূষার একজন মানুষ ছিলেন। কিন্তু মনের সৌন্দর্য যার থাকে তার তো আর রূপ লাগে না, তার গুণ দিয়েই সে মানুষের ভিতরে বাস করা এক নিভৃতচারী দার্শনিক হয়ে যায়। যা দেখা যায় তা দর্শন নয়, যা দেখা যায় না তা-ই দর্শন। আর না দেখা মানুষটাই দার্শনিক। অথচ যার কেবল কর্তৃত্বকেন্দ্রিক ক্ষমতা ছিল, সৃষ্টিশীলতার শক্তি ছিল না; ক্ষমতার বলয়ের বাইরে এসে তার অস্তিত্বের আর কোনো চিহ্ন থাকেনি।

অনেকেই রূপ বিক্রি করে বড় হতে চায়। কেউ কেউ সে রূপ নিয়ে খেলতে চায়, কেউ কেউ আবার রূপের দাস হয়। রূপের সঙ্গে অদৃশ্য শক্তির যোগসূত্র হয়তো থাকে, ক্ষমতার লোভও হয়তো থাকে। অথচ রূপের ভিতর ফুলের মতো গন্ধ ছড়ানোর সৃষ্টিশীলতা থাকে না। চিন্তার গভীরতা থাকে না। সবকিছু যেন সময়ের খেলা। সময় যখন হারিয়ে যায় রূপও তখন ভেসে যায়। বিবর্তন আর আবর্তনে রং ছড়ানো রঙিন পৃথিবীটাও লুপ্ত হয়ে যায়।

মানুষ ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টিশীলতাকে প্রাধান্য দেওয়ার মতো মনোভাব গড়ে তুলুক। মানুষ মাটি থেকে কুড়িয়ে নিক নতুন চিন্তা, নতুন সৃষ্টি, নতুন সভ্যতা, ছেড়ে দিক সুবিধাবাদিতা, ক্ষমতার লোভ, ক্ষমতার দাসত্ব। মানুষ জাপটে ধরুক জীবনবোধ। কারণ জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন। সে ছাড়পত্র পেতে জীবনকে গভীর দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখতে হয়।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে