শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন

জীবনের খেলাটা খুব অদ্ভুত। যেখানে মানুষ হারিয়ে যায়, দালান -কোঠার মতো জড় পদার্থগুলো ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে। বিভিন্ন সভ্যতার কত বড় বড় রাজবাড়ি আমরা দেখি। সে রাজবাড়ি ঘিরে কত মিথ বা উপকথার জন্ম হয়। জন্ম যেন আজন্ম পাপের মতো তা হয়। তার কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা তা কখনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখি না। কারণ দেখে কী লাভ। যা হারিয়ে যায় তার কোনো মূল্য থাকে না, যা টিকে থাকে তা মূল্যবান হয়।

রাজাদের রাজবাড়ির কথা বলছিলাম। একসময় সেখানে রংবেরঙের ঝাড়বাতির জৌলুশ। টেরাকোটার দৃষ্টিনন্দন শিল্প। ঘোড়াশালে ঘোড়া। হাতিশালে হাতি। উজির-নাজির, পাইক-পেয়াদা কোনো কিছুর অভাব ছিল না। সোনা, রুপা, হীরা, জহরতসহ কত যে অমূল্য সম্পদ ছিল তা বোধহয় বলে বোঝানো সম্ভব নয়। রাজার রানী ছিল কতজন তা হিসাব না করাই ভালো, আলো-আঁধারের খেলাটা কখনো কখনো না জানাই ভালো। রাজাদের মনোরঞ্জনের জন্য নর্তকি ছিল। আর নেশায় বুঁদ হয়ে অসুখ নামের সুখ খোঁজার শরাবখানাও ছিল। যদিও প্রকৃত সত্য হলো বিলাসিতা, চাকচিক্য, রঙিন জীবন পতঙ্গের আগুনে ঝাঁপ দেওয়ার মতো। সুখের নেশা কখনো সুখ হতে পারে না। ইতিহাসের নির্মম সত্য হলো, সে আলোঝলমল রাজপ্রাসাদের রাজারা আর কেউ নেই। তাদের ক্ষমতার দাপটও নেই। কথিত আছে, তাদের ক্ষমতার দাপটে বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খেত। যত দিন রাজাদের ক্ষমতা ছিল তত দিন রাজাদের কদর ছিল। তোষামোদকারীদের তোষামোদ ছিল। রাজাদের ঘিরে সুবিধাবাদীদের উপচে পড়া ভিড়। ক্ষমতার দৃশ্যপট যখন বদলেছে রাজারা আর রাজা থাকেনি। পথের ভিখেরি হয়েছে। কারও কারও রাজার নীতির শিকার হয়ে প্রাণ হারাতে হয়েছে। তখন সুসময়ের বন্ধুদের আর দেখা মেলেনি। হয়তো সেই সুসময়ের বন্ধুরা আবার নতুন রাজার ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে ঢুকে তাদের তথাকথিত চরিত্রের প্রকাশ ঘটিয়েছে। এমন লোকদের কাছে রাজা কখনো বড় ছিল না। রাজার ক্ষমতাটা সব সময় বড় ছিল। সুবিধাবাদী লোকদের কথা না হয় বাদ দিলাম। সাধারণ প্রজাদের কাছেও রাজার চেয়ে বড় ছিল রাজার ক্ষমতা।

তার মানে বোঝা যাচ্ছে মানুষের মনস্তত্ত্ব মানুষের চেয়ে মানুষের ভোগবাদী শক্তিকে সব সময় প্রাধান্য দিয়েছে। মানুষ সব সময় ক্ষমতার দাসে পরিণত হয়। ক্ষমতায় থাকা মানুষটা এ ক্ষমতাকে যতক্ষণ আঁকড়ে থাকে ততক্ষণ মানুষটা গুরুত্বপূর্ণ থাকে। তারপর ক্ষমতা নেই, মানুষটাও নেই। ক্ষমতা টিকে থাকে, মানুষ বদলায়। সময় মানুষকে ক্ষমতাবান বানায়। আবার সময় মানুষকে ক্ষমতার বলয় থেকে টেনে বের করে আঁস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করে। সবকিছুই প্রকৃতির লীলাখেলা। এজন্য ক্ষমতার নেতিবাচক প্রয়োগ কখনো করতে নেই। সব সময় ক্ষমতার ইতিবাচক প্রয়োগ করতে হয়। ‘এ গেম অব থ্রোন্স’-এর লেখক জর্জ আর আর মার্টিন বলতেন, ‘ক্ষমতাবান সে-ই যাকে অন্যরা ক্ষমতাবান বলে বিশ্বাস করে। এটা একটা বিভ্রম, দেয়ালের গায়ে ছায়ার মত। আর একজন অতিক্ষুদ্র মানুষও বিশাল ছায়া ফেলতে পারে।’ আসলে কোন মানুষটা ক্ষমতাবান বলা খুব কঠিন। অনেকটা অন্ধকারে কালো বেড়াল খোঁজার মতো। মানুষের চোখ সব সময় ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে বলে এর বাইরের মানুষের ক্ষমতাকে মানুষ বিচার করতে পারে না। কর্তৃত্বের মাধ্যমে মানুষ যে ক্ষমতা পায় তা একটা সীমাবদ্ধ সময়ের জন্য হয়ে থাকে। তবে কর্তৃত্বের বাইরের ক্ষমতার কোনো সীমাবদ্ধ সময় থাকে না। রক্ষণশীলতার সীমান্ত থাকে না। বরং তা কালজয়ী হয়। কিংবদন্তি হয়। তার ব্যাপ্তি সময়কে অতিক্রম করে, ভৌগোলিক অবস্থানকে অতিক্রম করে। মানুষটা হয়তো বেঁচে থাকে না কিন্তু তার চিন্তার ক্ষমতা তাকে বাঁচিয়ে রাখে। তাকে ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টিশীলতা বলাটাই সমীচীন হবে বোধহয়। উদাহরণস্বরূপ এ পি জে আবদুল কালামের বিষয়টি বিবেচনায় আনা যেতে পারে।

পৃথিবীতে তো অনেক রাজা ছিল। তাদের কজনার কথাই বা আমরা মনে রেখেছি। মিসরের পিরামিডে বড় বড় ক্ষমতাবানদের মমি বানিয়ে রাখা হয়েছিল। যারা এভাবে মমি বানিয়ে রেখেছিল তাদের ধারণা ছিল ক্ষমতাবানরা মমি হয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে। কিন্তু কঠিন সত্য হলো, মানুষ বুঝেছে ঠিক তার উলটো। মানুষের মনস্তত্ত্ব বলছে, ক্ষমতা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে না। মানুষ যত ক্ষমতাবানই হোক না কেন একদিন তাকে মরতে হবে। মমিগুলো এর নিদর্শনমাত্র। সম্প্রতি মমিগুলোর বাসস্থান পরিবর্তিত হয়েছে। একসময়ের ক্ষমতাবান রাজা-রানীরা এখন ন্যাশনাল মিউজিয়াম অব ইজিপশিয়ান সিভিলাইজেশনের পণ্যে পরিণত হয়েছে। রাজকীয় শোভাযাত্রার মাধ্যমে ১৮ জন রাজা ও চারজন রানীর এ বাসস্থান পরিবর্তনের ঘটনাটি ঘটলেও কী এমন মূল্য তার যেখানে জীবনের স্পন্দন নেই, রাজার রাজত্ব নেই। ক্ষমতা এমনই যেখানে সময় রাজা হয়ে যায়, রাজারা হয়ে যায় সময়ের হাতে বন্দী প্রামাণ্য দলিল।

এ পি জে আবদুল কালাম ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। কিন্তু ক্ষমতাকেন্দ্রিক এ পরিচয়টি তাঁর প্রতিভার সৃষ্টিশীলতাকে কখনো ছাপিয়ে যেতে পারেনি। মহাকাশ, ক্ষেপণাস্ত্র, পরমাণুসহ বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় তাঁর অবদান ছিল বিশ্বনন্দিত। তাঁর চিন্তা থেকে উৎসারিত মৌলিক গবেষণার এ উপাদানগুলো মানবসভ্যতার সম্পদে পরিণত হয়েছে। তিনি ছিলেন লেখক। তাঁর লেখা বিখ্যাত বইগুলোর অন্যতম হচ্ছে রি ইগনাইটেড, উইংস অব ফায়ার, টার্নিং পয়েন্টস, ইগনাইটেড মাইন্ডস, মাই লাইফ, পাথওয়েস টু গ্রেটনেস কামিং টুগেদার ফর চেঞ্জ, লার্নিং হাউ টু ফ্লাই (লাইফ লেসন্স ফর দি ইয়ুথ), মাই জার্নি, ইনডিয়া ২০২০, দ্য ফ্যামিলি অ্যান্ড দ্য নেশন, গাইডিং শোলস, ইনডোমিটাবেল স্পিরিট, দ্য লাইফ ট্রি : পোয়েমস, ইউ আর ব্রোন টু বলসম। এ বইগুলো কোনো সাধারণ বই নয় বরং এগুলোর মধ্যে দর্শন, মনস্তত্ত্ব, বিজ্ঞান, সমাজ, অর্থনীতি, শিল্পসহ বহুমাত্রিক চিন্তার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। যা মৌলিক চিন্তারই অন্তর্গত।

ভিতরের অন্তর্নিহিত চিন্তাকে কালো অক্ষরে বন্দী করে তিনি পৃথিবীকে যা দিয়েছেন তা সব যুগে সব কালে প্রাসঙ্গিক। তাঁর লেখকসত্তার অসীমতার কাছে তাঁর ক্ষমতা কখনো বড় হয়ে উঠতে পারেনি। তিনি ছিলেন স্বপ্নবান মানব। তিনি নিজে স্বপ্ন দেখতেন, অন্যদের দেখাতে পারতেন। তিনি স্বপ্ন দেখতে পারতেন বলেই জীবনের নির্মম সত্যকে চোখের বাইরের অদৃশ্য শক্তি দিয়ে দেখতে পেয়েছেন। তাই তিনি বলেছেন, জীবন এক কঠিন খেলা। সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠতে পারলেই এ খেলায় জেতা যায়। আবার কখনো বলেছেন, যদি সূর্য হতে চাও তবে সূর্যের মতো নিজেকে পোড়াও। তাঁর স্বপ্ন দেখানোর শক্তির কাছে ক্ষমতার শক্তি কখনো পেরে ওঠেনি। ২০০২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়ে তিনি পাঁচ বছর এ পদে আসীন ছিলেন। রাষ্ট্রপতি পদ ছেড়ে দেওয়ার পর মানুষ তাঁকে ছেড়ে দেয়নি বরং আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরেছে। কারণ মানুষ তাঁর ক্ষমতাকে কখনো গুরুত্বপূর্ণ মনে করেনি বরং তাঁর সৃজনশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছে। ফলে ক্ষমতার বাইরে এসে তিনি আরও ক্ষমতাবান হয়ে উঠেছেন। যে ক্ষমতায় কর্তৃত্ব ছিল না, ছিল অলৌকিক আনন্দের ভারে জেগে ওঠা চিন্তাশীলতার সম্মোহনী শক্তি। মানুষের অন্তরাত্মাকে দেখবার শক্তি।

দেখতে খুব সুদর্শন ছিলেন না। খুব সাধারণ বেশভূষার একজন মানুষ ছিলেন। কিন্তু মনের সৌন্দর্য যার থাকে তার তো আর রূপ লাগে না, তার গুণ দিয়েই সে মানুষের ভিতরে বাস করা এক নিভৃতচারী দার্শনিক হয়ে যায়। যা দেখা যায় তা দর্শন নয়, যা দেখা যায় না তা-ই দর্শন। আর না দেখা মানুষটাই দার্শনিক। অথচ যার কেবল কর্তৃত্বকেন্দ্রিক ক্ষমতা ছিল, সৃষ্টিশীলতার শক্তি ছিল না; ক্ষমতার বলয়ের বাইরে এসে তার অস্তিত্বের আর কোনো চিহ্ন থাকেনি।

অনেকেই রূপ বিক্রি করে বড় হতে চায়। কেউ কেউ সে রূপ নিয়ে খেলতে চায়, কেউ কেউ আবার রূপের দাস হয়। রূপের সঙ্গে অদৃশ্য শক্তির যোগসূত্র হয়তো থাকে, ক্ষমতার লোভও হয়তো থাকে। অথচ রূপের ভিতর ফুলের মতো গন্ধ ছড়ানোর সৃষ্টিশীলতা থাকে না। চিন্তার গভীরতা থাকে না। সবকিছু যেন সময়ের খেলা। সময় যখন হারিয়ে যায় রূপও তখন ভেসে যায়। বিবর্তন আর আবর্তনে রং ছড়ানো রঙিন পৃথিবীটাও লুপ্ত হয়ে যায়।

মানুষ ক্ষমতার চেয়ে সৃষ্টিশীলতাকে প্রাধান্য দেওয়ার মতো মনোভাব গড়ে তুলুক। মানুষ মাটি থেকে কুড়িয়ে নিক নতুন চিন্তা, নতুন সৃষ্টি, নতুন সভ্যতা, ছেড়ে দিক সুবিধাবাদিতা, ক্ষমতার লোভ, ক্ষমতার দাসত্ব। মানুষ জাপটে ধরুক জীবনবোধ। কারণ জীবনের ছাড়পত্র পাওয়াটা খুব কঠিন। সে ছাড়পত্র পেতে জীবনকে গভীর দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখতে হয়।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা