শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

সেদিন ছিল রাখিবন্ধন। ছোট্ট মেয়ে শর্মিলা চক্রবর্তী মিলু তাদের চিত্তরঞ্জন পার্কের আই ব্লকের ১৬০৬ নম্বর বাড়িতে ’৭৮ সালে প্রথম রাখি বেঁধেছিল। সেই থেকে রাখির দিনে খোঁজখবর করে, এবারও দিল্লির গোরগাঁও থেকে ফোন করেছিল।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৪ সালে যেদিন গ্রেনেড হামলায় আক্রান্ত হয়েছিলেন সেদিন আমি ছিলাম আজমীরে। পরদিন প্রণবদার কাছে খবরটা শুনে ঢাকায় অনেককে ফোন করেছিলাম। সঠিক খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। তার পরও নানাভাবে চেষ্টা করে যতটা সম্ভব খবর সংগ্রহের চেষ্টা করেছিলাম। সেদিন বিকালে ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। সেখানেও বোনকে নিয়ে আলোচনা হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘মি. টাইগার, আপনাকে প্রণবজির বাড়িতে-অফিসে কত দেখেছি। আপনি একটি দেশের জন্ম দিয়েছেন। আপনার সঙ্গে দেখা হওয়া কথা হওয়া ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে থাকার শামিল।’ ২৩ আগস্ট দিল্লি থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। পাশে বসেছিলেন বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার বীণা সিক্রি। অসাধারণ এক বাঙালি-দরদি মানুষ। আমাকে আনতে দীপ, কুঁড়ি ও দীপের মা বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন। জীবনে প্রথম কোথাও থেকে ফিরে মায়ের সঙ্গে দেখা না করে অন্য কোথাও গেছি। দিল্লি থেকে বাসায় না ফিরে প্রিয় বোন আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। আমাকে পেয়ে তিনি যেমন খুশি হয়েছিলেন, আমিও পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভীষণ স্বস্তিবোধ করেছিলাম। বোনের কাছ থেকে ফিরে ২০/৩০ মোহাম্মদপুরের বাড়িতে মায়ের কাছে এলে মা আমার মাথা বুকে চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘বজ্র, হাসিনাকে দেখতে গিয়ে তুই ভালো করেছিস। ওর ওপর এমন নিষ্ঠুর আক্রমণ আল্লাহ সইবে না।’

বিশ্বজুড়ে তোলপাড় তালেবানের আফগান দখল। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পরাশক্তি ২০ বছর হাজার হাজার কোটি ডলার খরচ করেও আফগানিস্তান পদানত করতে পারেনি। তালেবানের কাবুল দখল তারই প্রমাণ। এখন তালেবান কী করবে তা-ই দেখার ব্যাপার। জনকল্যাণে, মানুষের নিরাপত্তায় তালেবান ব্যর্থ হলে তাদের এ বিজয় পরাজয়ে পরিণত হতে বেশি সময় লাগবে না। আমাদের দেশে কখনোসখনো ঈদে ট্রেনের ছাদে মানুষ ওঠে। কিন্তু জগৎ দেখল প্লেনের ছাদে মানুষ। এর চেয়ে বিস্ময়কর আর কী হতে পারে! মানুষ কতটা বিপদগ্রস্ত, শঙ্কিত হলে বিমানের পাখায় চড়তে পারে, আবার কেউ পড়ে গিয়ে মরতেও পারে ব্যাপারটা হালকা করে দেখলে চলবে না।

আফগানিস্তানের কাবুল বিমানবন্দরে বিমানে ওঠার চিত্র

লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ে। এবার ১৫ আগস্টের শোক দিবসের সভাগুলোয় অত্যন্ত দরদ দিয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবদান স্বীকার করেছেন। যারা শহীদ হয়েছেন তাদের বিদেহী আত্মার শান্তি ও মুক্তি কামনা করেছেন। অথচ সরকারের তালিকায় তারা এখনো দুষ্কৃতকারী। সেই মোশতাক-জিয়া-এরশাদ সরকার থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার পর্যন্ত থানাগুলোয় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দুষ্কৃতকারী আখ্যা দিয়ে ডায়েরি করে রাখা আছে। অথচ দেশের প্রধানমন্ত্রী তাদের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছেন! কিন্তু তারা জাতীয় স্বীকৃতি পায়নি। এ অসংগতি নিয়ে লিখতে চেয়েছিলাম। লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধারা সরকারি খাতায় দুষ্কৃতকারী অথচ তাদের মধ্য থেকে কতজনকে কত উচ্চপদে বহাল করেছেন, মন্ত্রী বানিয়েছেন। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা এস এ মালেককে মন্ত্রীর মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বানিয়েছিলেন। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী মন্ত্রী ছিলেন, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ ছিলেন প্রতিমন্ত্রী, সিলেটের শাহ আবদুর আজিজ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর এমপি হয়েছিল, নাসিম ওসমান এমপি, রাজা দীপঙ্কর তালুকদার প্রতিমন্ত্রী আরও কতজনের কত পদে পদোন্নতি হয়েছে অথচ এরা সবাই প্রতিরোধ যোদ্ধা- এ অসংগতি নিয়েই লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু অনেক নতুন প্রসঙ্গ সামনে চলে আসায় আগামীর জন্য বিষয়টি তুলে রেখে আজ বর্তমান নিয়েই অগ্রসর হচ্ছি।

‘দুঃসময়ে সবাই কেন পালায় নেতাকে ছেড়ে’ নঈম নিজামের চমৎকার লেখা পড়লাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়, ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, স্নেহ করি। লেখেও অসাধারণ। রবিবারের প্রকাশিত লেখাও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে বঙ্গবন্ধু হত্যায় কেউ প্রতিবাদ করেনি কথাটা ঠিক নয়। এখন তো প্রমাণের যুগ, দলিল-দস্তাবেজ লাগে; সেগুলোও আছে। ১০৪ জন প্রতিরোধ যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন যা আজ বিশ্বস্বীকৃত। ’৭৫-এর অক্টোবরে বগুড়া যুবলীগের সভাপতি খালেকুজ্জামান খসরু প্রতিরোধ যুদ্ধে প্রথম শহীদ। সেদিন খুনি বাহিনীর এক ক্যাপ্টেনসহ কয়েকজন নিহত হয়েছিল তারও রেকর্ড আছে। ভারতে পট পরিবর্তনে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মেরে কেটে প্রায় ৬ হাজার জনকে জিয়া সরকারের হাতে তুলে দিয়েছিল। তারও দলিল-দস্তাবেজ আছে, জাতীয়-আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আছে। বঙ্গবন্ধু হত্যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুদের জাতীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ফসল। এবার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ৬০-৭০ অথবা ৮০ জায়গায় দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা করেছে আর আওয়ামী লীগ করেছে। কিন্তু সারা দেশে যেভাবে আপামর জনসাধারণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস পালন করা উচিত ছিল তার কিছুই হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পরিবারের ছিলেন না, আওয়ামী লীগের ছিলেন না, শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বের নিপীড়িত গণমানুষের আরাধ্য নেতা তিনি, মুক্তির দূত তিনি। অথচ দেশেই তাঁকে সার্বিক করে তোলা গেল না। আমার সারা জীবনের চেষ্টা বঙ্গবন্ধু সবার হবেন, বাংলাদেশের হবেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বমানবতার হবেন। কোথায় কী হলো, তার ছিটেফোঁটাও দেখতে পাচ্ছি না। পিতাকে নিয়ে কত অরুচিকর কথাবার্তা শুনি, বর্তমান প্রজন্মকে এত হালকা করে ফেলা হয়েছে যে তারা নিজের মা-বাবা নিয়েও কুরুচিপূর্ণ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করে না। একসময় যে বাঙালির হৃদয় ছিল সাগরের মতো মানবিক গুণে প্রসারিত তা কোথায় যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। কেমন যেন একটা না পাওয়ার বেদনা জাতিকে কুরে কুরে খাচ্ছে। কিন্তু এ থেকে বেরিয়ে আসার তেমন কোনো প্রচেষ্টা দেখছি না। রাজনীতি-বিমুখ রাজনীতিহীন মুখ থুবড়ে পড়া জাতির যন্ত্রণাকাতর চিৎকার ছাড়া আর কিছুই শুনতে পাওয়া যায় না।

কত লকডাউন, কঠোর লকডাউন কত কিছু করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হলো। কর্মহীন মানুষের সে যে কি কষ্ট! কাজকর্ম থেকে ছিটকে পড়া মানুষের ক্ষুধার সে যে কি যন্ত্রণা কেউ দেখবার ছিল না। কতবার কতভাবে বলার চেষ্টা করেছি মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, মানবতাকে কষ্ট দেবেন না। শোনার কাউকে পেলাম না। আল্লাহর কি অপার মহিমা ১০ তারিখ লকডাউন শেষ হয়েছে। ১১ তারিখ থেকে মানুষ বুকভরে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। ২৬৪ থেকে করোনায় মৃত্যু নেমে এসেছে ১৩৯ জনে। কতবার কতভাবে বললাম আল্লাহকে ভরসা করুন, আল্লাহর ওপর শক্ত ইমান রাখুন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, যথাসময়ে করোনার টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করুন। শোনার কেউ নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সকালে যা বলেন বিকালে মুখ ঘোরান। কোনো স্থিরতা নেই কোনো যোগ্যতা নেই। ভদ্রলোকের খুঁটির জোর কোথায় এখনো খুঁজে পেলাম না। নিরন্তর খুঁজেই চলেছি। যত খুঁজছি ততই অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছি। কোনো তল পাচ্ছি না। কী বলি! ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, কুত্তায় চাটে বাঘের গাল’ সে রকমই এক আজব অবস্থা। আগে শুনতাম পুলিশ বেশি করাপ্ট, দুর্নীতিবাজ। কিন্তু আমি তো দেখছি স্বাস্থ্যের মধ্যেই যত জটিলতা, দুর্নীতি, চুরি-চামারি। পৃথিবীর বহু দেশে খাদ্য এবং ওষুধে কোনো ভেজাল সহ্য করা হয় না। নব্বইয়ের দশকে আমি যখন ইংল্যান্ডে ছিলাম হঠাৎই দেখলাম এক বাঙালির ডিপার্টমেন্টাল স্টোর বন্ধ। সে ছিল আমাদের বরিশালের শরিফ ভাইয়ের বন্ধু। কী হয়েছে? না, তার স্টোরে ইঁদুরের সন্ধান পাওয়া গেছে। তাই স্টোর বন্ধ করে ঝাড়াই-বাছাই করে আবার চালু করতে হবে। প্রায় ৮০ হাজার পাউন্ড খরচ করে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তিন মাস পর নতুন করে চালু করেছিলেন। তারা খাদ্যে ভেজাল বরদাশত করে না, দুই নম্বরি ওষুধ মেনে নেয় না। আর আমাদের দেশে যত ভেজাল ওষুধে, যত ভেজাল খাদ্যে। এসব যেন এক সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে।

প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দলের চরম দ্ব›েদ্বর প্রকাশ ঘটেছে বরিশালে। আমি খুবই শঙ্কিত এবং দুর্ভাবনায় আছি। প্রশাসনের কাজ মানুষের সেবা করা। সরকারি কর্মচারী মানে পাবলিক সার্ভেন্ট। এখন আর কেউ পাবলিক সার্ভেন্ট নয়, সবাই জনগণের মালিক-মোক্তার। তা না হলে এমন হবে কেন? ইউএনওর বাসার গার্ডকে ইউএনও গুলি চালাতে বলেন জনতার ওপর। আবার সরকারি কর্মচারী সমিতি রাজনীতিকের মতো বিবৃতি দেয়, দলীয় লোকজন শায়েস্তা করতে গ্রেফতার করে। সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার আমার মেয়ে ইমালদা হোসেন দীপার ভাই। একসময় সিরাজগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, পরে সভাপতি আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিসেও কিছুদিন কাজ করেছেন তিনি। সে সমিতির নেতা হিসেবে এক বিরাট বিবৃতি দিয়েছেন যার কোনোই মানে হয় না। প্রশাসন এবং দলের দ্ধন্ধ আগেও ছিল কিন্তু এমন মারাত্মক ছিল না। হাসানাত আবদুল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই। হাসানাত আবদুল্লাহও ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাবা-মা ও আত্মীয়স্বজন হারিয়েছেন। তার ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ সিটি মেয়র। তার অত্যাচারে বরিশালের মানুষ শ্বাস নিতে পারছে না এ কথা কবির বিন আনোয়ার বলার কে? কারণ সাদিকের নামে এমন মামলা নেই যে তার জন্য মানুষজন শ্বাস নিতে পারে না, কথা বলতে পারে না। তার নামে মামলা হয়েছে ইউএনওর বাড়ি ভাঙচুরের। অথচ ইউএনওর বাড়িতে ভাঙচুরের কোনো আলামত নেই, একটা দাগও নেই। যেমনি চিত্রনায়িকা পরীমণির মামলা হয়েছে নেশা-ভাং-মদের। যার সর্বোচ্চ শাস্তি হয়তো পাঁচ বছর। তাকে নিয়ে কত কান্ড! কতবার রিমান্ডে নেওয়া হলো। কোনো মেয়েকে এমনিতেই রিমান্ডে নেওয়া মানবতাবিরোধী। তার ওপর আবার চিত্রনায়িকা। তার ১ লাখ ত্রুটি থাকতে পারে। তার পরও সে নারী। যে নারীর পেটে জগৎ সৃষ্টি, জগতের যত কল্যাণকর সৃষ্টিসমূহের সৃষ্টি তাকে নিয়ে এমন টানাটানি সমাজ সহ্য করবে না, মানবতা সহ্য করবে না। সব দোষ মেয়েদের, সব দোষ নারীর, পুরুষ ধোয়া তুলসীপাতা এমন হবে কেন? রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায়ও আসামির সঙ্গে আত্মীয়স্বজন, আপনজন দেখাসাক্ষাৎ করতে, কথাবার্তা বলতে পারে। দন্ডপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামির সঙ্গে তার আইনজীবী দেখা করতে পারেন, কথা বলতে পারেন। আর পরীমণির শতবর্ষ বয়সী নানা দেখা করতে পারেন না। আইনজীবীরা আদালতে দরখাস্ত করেও দেখার অনুমতি পান না। এ থেকেই তো বোঝা যায় ডালমে কুচ কালা হ্যায়।

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার যে বিবৃতি দিয়েছেন তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এসব কথা তিনি চাকরি ছেড়ে বললে ভালো করতেন। সরকারি চাকরিতে থেকে এ রকম রাজনৈতিক কথা বলার তার কোনো অধিকার নেই। সরকারি কাজে ইউএনও বাধা দিয়েছেন, ক্ষমতা দেখাতে গিয়ে গুলি করার আদেশ দিয়েছেন, তার পরও তাদের নামে মামলা করে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এমনকি হাসপাতালের শয্যা থেকে অসুস্থদের তুলে নেওয়া হয়েছে। এ রকম মানবতাবিরোধী জঘন্য অন্যায় সভ্য সমাজে চলতে পারে না। ইউএনও গুলি করার আদেশ দিয়েছেন তিনিই আবার মোকদ্দমা দিয়েছেন তাতে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হলো। অথচ ইউএনও এবং ওসির নামে মামলা দেওয়া হলেও তাদের গ্রেফতার করা হলো না, তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার আদেশ হলো। এটা এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল বিক্রি করার মতো হলো না? যদি ইউএনওর মামলায় মেয়রের লোকজনকে গ্রেফতার করা হয় তাহলে সাদিক আবদুল্লাহর মামলায় কেন ইউএনওকে, ওসিকে গ্রেফতার না হোক সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হবে না বা হলো না- এটা ন্যায়সংগত নয়। সচিব কবির বিন আনোয়ারের বাবা-মা আমার খুবই প্রিয়। মা ছিলেন সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মহিলা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা। বাবা রাজনৈতিক নেতা আমার প্রিয়। একবার তিনি আমায় কামারখন্ড উপজেলায় নিয়ে গিয়েছিলেন। সাধারণত লোকে বলে ‘যার কপাল মন্দ সে-ই যায় কামারখন্ড’। আমি এক বিশাল জনসভায় বলেছিলাম, ‘যার মনে মহা আনন্দ সে-ই আসে কামারখন্ড’। মানুষ বড় অভিভূত হয়েছিল। সেই আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে কবির বিন আনোয়ার কেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে সাদিক আবদুল্লাহকে দুর্বৃত্ত বলবেন? সাদিক আবদুল্লাহর দুর্বৃত্ত বাহিনী বলবেন? জেলায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন এসব কেন বলতে যাবেন? মেয়রের অত্যাচারে বরিশালবাসী অতিষ্ঠ, সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর হুকুমেই এ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে এমন বলা নিরপেক্ষ তদন্তের ওপর প্রভাব ফেলবে না? ভাতিজা আনোয়ার একসময় চাকরি ছেড়ে সিঙ্গাপুর না থাইল্যান্ডে চলে যেতে চেয়েছিলেন। মুরুব্বি হিসেবে বলেছিলাম, তুমি বিদেশ যাবে যাও, ছুটি নিয়ে যাও। চাকরি না ছেড়ে ছুটি নিয়ে গিয়েছিলেন। এখন তিনি শুধু সচিব নন, সিনিয়র সচিব। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে তার এ জঘন্য বিবৃতির নিন্দা জানাই এবং তাকে চাকরি ছেড়ে রাজনীতি করতে বলছি। অন্যদিকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের  সেদিনকার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, দায়িত্বশীলও নয়। এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্যদাতা মন্ত্রীর গদিতে থাকা উচিত নয়। তার পদত্যাগ করা উচিত। এমন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র সময় থাকতে মোকাবিলা করতে হবে। না হলে বড় বেশি পস্তাতে হবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে