শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

সেদিন ছিল রাখিবন্ধন। ছোট্ট মেয়ে শর্মিলা চক্রবর্তী মিলু তাদের চিত্তরঞ্জন পার্কের আই ব্লকের ১৬০৬ নম্বর বাড়িতে ’৭৮ সালে প্রথম রাখি বেঁধেছিল। সেই থেকে রাখির দিনে খোঁজখবর করে, এবারও দিল্লির গোরগাঁও থেকে ফোন করেছিল।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৪ সালে যেদিন গ্রেনেড হামলায় আক্রান্ত হয়েছিলেন সেদিন আমি ছিলাম আজমীরে। পরদিন প্রণবদার কাছে খবরটা শুনে ঢাকায় অনেককে ফোন করেছিলাম। সঠিক খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। তার পরও নানাভাবে চেষ্টা করে যতটা সম্ভব খবর সংগ্রহের চেষ্টা করেছিলাম। সেদিন বিকালে ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। সেখানেও বোনকে নিয়ে আলোচনা হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘মি. টাইগার, আপনাকে প্রণবজির বাড়িতে-অফিসে কত দেখেছি। আপনি একটি দেশের জন্ম দিয়েছেন। আপনার সঙ্গে দেখা হওয়া কথা হওয়া ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে থাকার শামিল।’ ২৩ আগস্ট দিল্লি থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। পাশে বসেছিলেন বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার বীণা সিক্রি। অসাধারণ এক বাঙালি-দরদি মানুষ। আমাকে আনতে দীপ, কুঁড়ি ও দীপের মা বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন। জীবনে প্রথম কোথাও থেকে ফিরে মায়ের সঙ্গে দেখা না করে অন্য কোথাও গেছি। দিল্লি থেকে বাসায় না ফিরে প্রিয় বোন আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। আমাকে পেয়ে তিনি যেমন খুশি হয়েছিলেন, আমিও পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভীষণ স্বস্তিবোধ করেছিলাম। বোনের কাছ থেকে ফিরে ২০/৩০ মোহাম্মদপুরের বাড়িতে মায়ের কাছে এলে মা আমার মাথা বুকে চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘বজ্র, হাসিনাকে দেখতে গিয়ে তুই ভালো করেছিস। ওর ওপর এমন নিষ্ঠুর আক্রমণ আল্লাহ সইবে না।’

বিশ্বজুড়ে তোলপাড় তালেবানের আফগান দখল। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পরাশক্তি ২০ বছর হাজার হাজার কোটি ডলার খরচ করেও আফগানিস্তান পদানত করতে পারেনি। তালেবানের কাবুল দখল তারই প্রমাণ। এখন তালেবান কী করবে তা-ই দেখার ব্যাপার। জনকল্যাণে, মানুষের নিরাপত্তায় তালেবান ব্যর্থ হলে তাদের এ বিজয় পরাজয়ে পরিণত হতে বেশি সময় লাগবে না। আমাদের দেশে কখনোসখনো ঈদে ট্রেনের ছাদে মানুষ ওঠে। কিন্তু জগৎ দেখল প্লেনের ছাদে মানুষ। এর চেয়ে বিস্ময়কর আর কী হতে পারে! মানুষ কতটা বিপদগ্রস্ত, শঙ্কিত হলে বিমানের পাখায় চড়তে পারে, আবার কেউ পড়ে গিয়ে মরতেও পারে ব্যাপারটা হালকা করে দেখলে চলবে না।

আফগানিস্তানের কাবুল বিমানবন্দরে বিমানে ওঠার চিত্র

লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ে। এবার ১৫ আগস্টের শোক দিবসের সভাগুলোয় অত্যন্ত দরদ দিয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবদান স্বীকার করেছেন। যারা শহীদ হয়েছেন তাদের বিদেহী আত্মার শান্তি ও মুক্তি কামনা করেছেন। অথচ সরকারের তালিকায় তারা এখনো দুষ্কৃতকারী। সেই মোশতাক-জিয়া-এরশাদ সরকার থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার পর্যন্ত থানাগুলোয় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দুষ্কৃতকারী আখ্যা দিয়ে ডায়েরি করে রাখা আছে। অথচ দেশের প্রধানমন্ত্রী তাদের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছেন! কিন্তু তারা জাতীয় স্বীকৃতি পায়নি। এ অসংগতি নিয়ে লিখতে চেয়েছিলাম। লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধারা সরকারি খাতায় দুষ্কৃতকারী অথচ তাদের মধ্য থেকে কতজনকে কত উচ্চপদে বহাল করেছেন, মন্ত্রী বানিয়েছেন। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা এস এ মালেককে মন্ত্রীর মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বানিয়েছিলেন। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী মন্ত্রী ছিলেন, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ ছিলেন প্রতিমন্ত্রী, সিলেটের শাহ আবদুর আজিজ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর এমপি হয়েছিল, নাসিম ওসমান এমপি, রাজা দীপঙ্কর তালুকদার প্রতিমন্ত্রী আরও কতজনের কত পদে পদোন্নতি হয়েছে অথচ এরা সবাই প্রতিরোধ যোদ্ধা- এ অসংগতি নিয়েই লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু অনেক নতুন প্রসঙ্গ সামনে চলে আসায় আগামীর জন্য বিষয়টি তুলে রেখে আজ বর্তমান নিয়েই অগ্রসর হচ্ছি।

‘দুঃসময়ে সবাই কেন পালায় নেতাকে ছেড়ে’ নঈম নিজামের চমৎকার লেখা পড়লাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়, ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, স্নেহ করি। লেখেও অসাধারণ। রবিবারের প্রকাশিত লেখাও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে বঙ্গবন্ধু হত্যায় কেউ প্রতিবাদ করেনি কথাটা ঠিক নয়। এখন তো প্রমাণের যুগ, দলিল-দস্তাবেজ লাগে; সেগুলোও আছে। ১০৪ জন প্রতিরোধ যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন যা আজ বিশ্বস্বীকৃত। ’৭৫-এর অক্টোবরে বগুড়া যুবলীগের সভাপতি খালেকুজ্জামান খসরু প্রতিরোধ যুদ্ধে প্রথম শহীদ। সেদিন খুনি বাহিনীর এক ক্যাপ্টেনসহ কয়েকজন নিহত হয়েছিল তারও রেকর্ড আছে। ভারতে পট পরিবর্তনে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মেরে কেটে প্রায় ৬ হাজার জনকে জিয়া সরকারের হাতে তুলে দিয়েছিল। তারও দলিল-দস্তাবেজ আছে, জাতীয়-আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আছে। বঙ্গবন্ধু হত্যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুদের জাতীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ফসল। এবার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ৬০-৭০ অথবা ৮০ জায়গায় দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা করেছে আর আওয়ামী লীগ করেছে। কিন্তু সারা দেশে যেভাবে আপামর জনসাধারণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস পালন করা উচিত ছিল তার কিছুই হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পরিবারের ছিলেন না, আওয়ামী লীগের ছিলেন না, শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বের নিপীড়িত গণমানুষের আরাধ্য নেতা তিনি, মুক্তির দূত তিনি। অথচ দেশেই তাঁকে সার্বিক করে তোলা গেল না। আমার সারা জীবনের চেষ্টা বঙ্গবন্ধু সবার হবেন, বাংলাদেশের হবেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বমানবতার হবেন। কোথায় কী হলো, তার ছিটেফোঁটাও দেখতে পাচ্ছি না। পিতাকে নিয়ে কত অরুচিকর কথাবার্তা শুনি, বর্তমান প্রজন্মকে এত হালকা করে ফেলা হয়েছে যে তারা নিজের মা-বাবা নিয়েও কুরুচিপূর্ণ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করে না। একসময় যে বাঙালির হৃদয় ছিল সাগরের মতো মানবিক গুণে প্রসারিত তা কোথায় যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। কেমন যেন একটা না পাওয়ার বেদনা জাতিকে কুরে কুরে খাচ্ছে। কিন্তু এ থেকে বেরিয়ে আসার তেমন কোনো প্রচেষ্টা দেখছি না। রাজনীতি-বিমুখ রাজনীতিহীন মুখ থুবড়ে পড়া জাতির যন্ত্রণাকাতর চিৎকার ছাড়া আর কিছুই শুনতে পাওয়া যায় না।

কত লকডাউন, কঠোর লকডাউন কত কিছু করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হলো। কর্মহীন মানুষের সে যে কি কষ্ট! কাজকর্ম থেকে ছিটকে পড়া মানুষের ক্ষুধার সে যে কি যন্ত্রণা কেউ দেখবার ছিল না। কতবার কতভাবে বলার চেষ্টা করেছি মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, মানবতাকে কষ্ট দেবেন না। শোনার কাউকে পেলাম না। আল্লাহর কি অপার মহিমা ১০ তারিখ লকডাউন শেষ হয়েছে। ১১ তারিখ থেকে মানুষ বুকভরে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। ২৬৪ থেকে করোনায় মৃত্যু নেমে এসেছে ১৩৯ জনে। কতবার কতভাবে বললাম আল্লাহকে ভরসা করুন, আল্লাহর ওপর শক্ত ইমান রাখুন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, যথাসময়ে করোনার টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করুন। শোনার কেউ নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সকালে যা বলেন বিকালে মুখ ঘোরান। কোনো স্থিরতা নেই কোনো যোগ্যতা নেই। ভদ্রলোকের খুঁটির জোর কোথায় এখনো খুঁজে পেলাম না। নিরন্তর খুঁজেই চলেছি। যত খুঁজছি ততই অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছি। কোনো তল পাচ্ছি না। কী বলি! ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, কুত্তায় চাটে বাঘের গাল’ সে রকমই এক আজব অবস্থা। আগে শুনতাম পুলিশ বেশি করাপ্ট, দুর্নীতিবাজ। কিন্তু আমি তো দেখছি স্বাস্থ্যের মধ্যেই যত জটিলতা, দুর্নীতি, চুরি-চামারি। পৃথিবীর বহু দেশে খাদ্য এবং ওষুধে কোনো ভেজাল সহ্য করা হয় না। নব্বইয়ের দশকে আমি যখন ইংল্যান্ডে ছিলাম হঠাৎই দেখলাম এক বাঙালির ডিপার্টমেন্টাল স্টোর বন্ধ। সে ছিল আমাদের বরিশালের শরিফ ভাইয়ের বন্ধু। কী হয়েছে? না, তার স্টোরে ইঁদুরের সন্ধান পাওয়া গেছে। তাই স্টোর বন্ধ করে ঝাড়াই-বাছাই করে আবার চালু করতে হবে। প্রায় ৮০ হাজার পাউন্ড খরচ করে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তিন মাস পর নতুন করে চালু করেছিলেন। তারা খাদ্যে ভেজাল বরদাশত করে না, দুই নম্বরি ওষুধ মেনে নেয় না। আর আমাদের দেশে যত ভেজাল ওষুধে, যত ভেজাল খাদ্যে। এসব যেন এক সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে।

প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দলের চরম দ্ব›েদ্বর প্রকাশ ঘটেছে বরিশালে। আমি খুবই শঙ্কিত এবং দুর্ভাবনায় আছি। প্রশাসনের কাজ মানুষের সেবা করা। সরকারি কর্মচারী মানে পাবলিক সার্ভেন্ট। এখন আর কেউ পাবলিক সার্ভেন্ট নয়, সবাই জনগণের মালিক-মোক্তার। তা না হলে এমন হবে কেন? ইউএনওর বাসার গার্ডকে ইউএনও গুলি চালাতে বলেন জনতার ওপর। আবার সরকারি কর্মচারী সমিতি রাজনীতিকের মতো বিবৃতি দেয়, দলীয় লোকজন শায়েস্তা করতে গ্রেফতার করে। সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার আমার মেয়ে ইমালদা হোসেন দীপার ভাই। একসময় সিরাজগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, পরে সভাপতি আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিসেও কিছুদিন কাজ করেছেন তিনি। সে সমিতির নেতা হিসেবে এক বিরাট বিবৃতি দিয়েছেন যার কোনোই মানে হয় না। প্রশাসন এবং দলের দ্ধন্ধ আগেও ছিল কিন্তু এমন মারাত্মক ছিল না। হাসানাত আবদুল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই। হাসানাত আবদুল্লাহও ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাবা-মা ও আত্মীয়স্বজন হারিয়েছেন। তার ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ সিটি মেয়র। তার অত্যাচারে বরিশালের মানুষ শ্বাস নিতে পারছে না এ কথা কবির বিন আনোয়ার বলার কে? কারণ সাদিকের নামে এমন মামলা নেই যে তার জন্য মানুষজন শ্বাস নিতে পারে না, কথা বলতে পারে না। তার নামে মামলা হয়েছে ইউএনওর বাড়ি ভাঙচুরের। অথচ ইউএনওর বাড়িতে ভাঙচুরের কোনো আলামত নেই, একটা দাগও নেই। যেমনি চিত্রনায়িকা পরীমণির মামলা হয়েছে নেশা-ভাং-মদের। যার সর্বোচ্চ শাস্তি হয়তো পাঁচ বছর। তাকে নিয়ে কত কান্ড! কতবার রিমান্ডে নেওয়া হলো। কোনো মেয়েকে এমনিতেই রিমান্ডে নেওয়া মানবতাবিরোধী। তার ওপর আবার চিত্রনায়িকা। তার ১ লাখ ত্রুটি থাকতে পারে। তার পরও সে নারী। যে নারীর পেটে জগৎ সৃষ্টি, জগতের যত কল্যাণকর সৃষ্টিসমূহের সৃষ্টি তাকে নিয়ে এমন টানাটানি সমাজ সহ্য করবে না, মানবতা সহ্য করবে না। সব দোষ মেয়েদের, সব দোষ নারীর, পুরুষ ধোয়া তুলসীপাতা এমন হবে কেন? রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায়ও আসামির সঙ্গে আত্মীয়স্বজন, আপনজন দেখাসাক্ষাৎ করতে, কথাবার্তা বলতে পারে। দন্ডপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামির সঙ্গে তার আইনজীবী দেখা করতে পারেন, কথা বলতে পারেন। আর পরীমণির শতবর্ষ বয়সী নানা দেখা করতে পারেন না। আইনজীবীরা আদালতে দরখাস্ত করেও দেখার অনুমতি পান না। এ থেকেই তো বোঝা যায় ডালমে কুচ কালা হ্যায়।

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার যে বিবৃতি দিয়েছেন তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এসব কথা তিনি চাকরি ছেড়ে বললে ভালো করতেন। সরকারি চাকরিতে থেকে এ রকম রাজনৈতিক কথা বলার তার কোনো অধিকার নেই। সরকারি কাজে ইউএনও বাধা দিয়েছেন, ক্ষমতা দেখাতে গিয়ে গুলি করার আদেশ দিয়েছেন, তার পরও তাদের নামে মামলা করে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এমনকি হাসপাতালের শয্যা থেকে অসুস্থদের তুলে নেওয়া হয়েছে। এ রকম মানবতাবিরোধী জঘন্য অন্যায় সভ্য সমাজে চলতে পারে না। ইউএনও গুলি করার আদেশ দিয়েছেন তিনিই আবার মোকদ্দমা দিয়েছেন তাতে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হলো। অথচ ইউএনও এবং ওসির নামে মামলা দেওয়া হলেও তাদের গ্রেফতার করা হলো না, তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার আদেশ হলো। এটা এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল বিক্রি করার মতো হলো না? যদি ইউএনওর মামলায় মেয়রের লোকজনকে গ্রেফতার করা হয় তাহলে সাদিক আবদুল্লাহর মামলায় কেন ইউএনওকে, ওসিকে গ্রেফতার না হোক সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হবে না বা হলো না- এটা ন্যায়সংগত নয়। সচিব কবির বিন আনোয়ারের বাবা-মা আমার খুবই প্রিয়। মা ছিলেন সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মহিলা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা। বাবা রাজনৈতিক নেতা আমার প্রিয়। একবার তিনি আমায় কামারখন্ড উপজেলায় নিয়ে গিয়েছিলেন। সাধারণত লোকে বলে ‘যার কপাল মন্দ সে-ই যায় কামারখন্ড’। আমি এক বিশাল জনসভায় বলেছিলাম, ‘যার মনে মহা আনন্দ সে-ই আসে কামারখন্ড’। মানুষ বড় অভিভূত হয়েছিল। সেই আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে কবির বিন আনোয়ার কেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে সাদিক আবদুল্লাহকে দুর্বৃত্ত বলবেন? সাদিক আবদুল্লাহর দুর্বৃত্ত বাহিনী বলবেন? জেলায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন এসব কেন বলতে যাবেন? মেয়রের অত্যাচারে বরিশালবাসী অতিষ্ঠ, সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর হুকুমেই এ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে এমন বলা নিরপেক্ষ তদন্তের ওপর প্রভাব ফেলবে না? ভাতিজা আনোয়ার একসময় চাকরি ছেড়ে সিঙ্গাপুর না থাইল্যান্ডে চলে যেতে চেয়েছিলেন। মুরুব্বি হিসেবে বলেছিলাম, তুমি বিদেশ যাবে যাও, ছুটি নিয়ে যাও। চাকরি না ছেড়ে ছুটি নিয়ে গিয়েছিলেন। এখন তিনি শুধু সচিব নন, সিনিয়র সচিব। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে তার এ জঘন্য বিবৃতির নিন্দা জানাই এবং তাকে চাকরি ছেড়ে রাজনীতি করতে বলছি। অন্যদিকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের  সেদিনকার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, দায়িত্বশীলও নয়। এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্যদাতা মন্ত্রীর গদিতে থাকা উচিত নয়। তার পদত্যাগ করা উচিত। এমন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র সময় থাকতে মোকাবিলা করতে হবে। না হলে বড় বেশি পস্তাতে হবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন
এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ
শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত
ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন
মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব
ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে লকডাউনে সাড়া নেই, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা
নরসিংদীতে লকডাউনে সাড়া নেই, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি নভেম্বর মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাশ হবে : প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান
চলতি নভেম্বর মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাশ হবে : প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে