শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

সেদিন ছিল রাখিবন্ধন। ছোট্ট মেয়ে শর্মিলা চক্রবর্তী মিলু তাদের চিত্তরঞ্জন পার্কের আই ব্লকের ১৬০৬ নম্বর বাড়িতে ’৭৮ সালে প্রথম রাখি বেঁধেছিল। সেই থেকে রাখির দিনে খোঁজখবর করে, এবারও দিল্লির গোরগাঁও থেকে ফোন করেছিল।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৪ সালে যেদিন গ্রেনেড হামলায় আক্রান্ত হয়েছিলেন সেদিন আমি ছিলাম আজমীরে। পরদিন প্রণবদার কাছে খবরটা শুনে ঢাকায় অনেককে ফোন করেছিলাম। সঠিক খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। তার পরও নানাভাবে চেষ্টা করে যতটা সম্ভব খবর সংগ্রহের চেষ্টা করেছিলাম। সেদিন বিকালে ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। সেখানেও বোনকে নিয়ে আলোচনা হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘মি. টাইগার, আপনাকে প্রণবজির বাড়িতে-অফিসে কত দেখেছি। আপনি একটি দেশের জন্ম দিয়েছেন। আপনার সঙ্গে দেখা হওয়া কথা হওয়া ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে থাকার শামিল।’ ২৩ আগস্ট দিল্লি থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। পাশে বসেছিলেন বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার বীণা সিক্রি। অসাধারণ এক বাঙালি-দরদি মানুষ। আমাকে আনতে দীপ, কুঁড়ি ও দীপের মা বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন। জীবনে প্রথম কোথাও থেকে ফিরে মায়ের সঙ্গে দেখা না করে অন্য কোথাও গেছি। দিল্লি থেকে বাসায় না ফিরে প্রিয় বোন আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। আমাকে পেয়ে তিনি যেমন খুশি হয়েছিলেন, আমিও পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভীষণ স্বস্তিবোধ করেছিলাম। বোনের কাছ থেকে ফিরে ২০/৩০ মোহাম্মদপুরের বাড়িতে মায়ের কাছে এলে মা আমার মাথা বুকে চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘বজ্র, হাসিনাকে দেখতে গিয়ে তুই ভালো করেছিস। ওর ওপর এমন নিষ্ঠুর আক্রমণ আল্লাহ সইবে না।’

বিশ্বজুড়ে তোলপাড় তালেবানের আফগান দখল। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পরাশক্তি ২০ বছর হাজার হাজার কোটি ডলার খরচ করেও আফগানিস্তান পদানত করতে পারেনি। তালেবানের কাবুল দখল তারই প্রমাণ। এখন তালেবান কী করবে তা-ই দেখার ব্যাপার। জনকল্যাণে, মানুষের নিরাপত্তায় তালেবান ব্যর্থ হলে তাদের এ বিজয় পরাজয়ে পরিণত হতে বেশি সময় লাগবে না। আমাদের দেশে কখনোসখনো ঈদে ট্রেনের ছাদে মানুষ ওঠে। কিন্তু জগৎ দেখল প্লেনের ছাদে মানুষ। এর চেয়ে বিস্ময়কর আর কী হতে পারে! মানুষ কতটা বিপদগ্রস্ত, শঙ্কিত হলে বিমানের পাখায় চড়তে পারে, আবার কেউ পড়ে গিয়ে মরতেও পারে ব্যাপারটা হালকা করে দেখলে চলবে না।

আফগানিস্তানের কাবুল বিমানবন্দরে বিমানে ওঠার চিত্র

লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ে। এবার ১৫ আগস্টের শোক দিবসের সভাগুলোয় অত্যন্ত দরদ দিয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবদান স্বীকার করেছেন। যারা শহীদ হয়েছেন তাদের বিদেহী আত্মার শান্তি ও মুক্তি কামনা করেছেন। অথচ সরকারের তালিকায় তারা এখনো দুষ্কৃতকারী। সেই মোশতাক-জিয়া-এরশাদ সরকার থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার পর্যন্ত থানাগুলোয় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দুষ্কৃতকারী আখ্যা দিয়ে ডায়েরি করে রাখা আছে। অথচ দেশের প্রধানমন্ত্রী তাদের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছেন! কিন্তু তারা জাতীয় স্বীকৃতি পায়নি। এ অসংগতি নিয়ে লিখতে চেয়েছিলাম। লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধারা সরকারি খাতায় দুষ্কৃতকারী অথচ তাদের মধ্য থেকে কতজনকে কত উচ্চপদে বহাল করেছেন, মন্ত্রী বানিয়েছেন। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা এস এ মালেককে মন্ত্রীর মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বানিয়েছিলেন। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী মন্ত্রী ছিলেন, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ ছিলেন প্রতিমন্ত্রী, সিলেটের শাহ আবদুর আজিজ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর এমপি হয়েছিল, নাসিম ওসমান এমপি, রাজা দীপঙ্কর তালুকদার প্রতিমন্ত্রী আরও কতজনের কত পদে পদোন্নতি হয়েছে অথচ এরা সবাই প্রতিরোধ যোদ্ধা- এ অসংগতি নিয়েই লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু অনেক নতুন প্রসঙ্গ সামনে চলে আসায় আগামীর জন্য বিষয়টি তুলে রেখে আজ বর্তমান নিয়েই অগ্রসর হচ্ছি।

‘দুঃসময়ে সবাই কেন পালায় নেতাকে ছেড়ে’ নঈম নিজামের চমৎকার লেখা পড়লাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়, ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, স্নেহ করি। লেখেও অসাধারণ। রবিবারের প্রকাশিত লেখাও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে বঙ্গবন্ধু হত্যায় কেউ প্রতিবাদ করেনি কথাটা ঠিক নয়। এখন তো প্রমাণের যুগ, দলিল-দস্তাবেজ লাগে; সেগুলোও আছে। ১০৪ জন প্রতিরোধ যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন যা আজ বিশ্বস্বীকৃত। ’৭৫-এর অক্টোবরে বগুড়া যুবলীগের সভাপতি খালেকুজ্জামান খসরু প্রতিরোধ যুদ্ধে প্রথম শহীদ। সেদিন খুনি বাহিনীর এক ক্যাপ্টেনসহ কয়েকজন নিহত হয়েছিল তারও রেকর্ড আছে। ভারতে পট পরিবর্তনে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মেরে কেটে প্রায় ৬ হাজার জনকে জিয়া সরকারের হাতে তুলে দিয়েছিল। তারও দলিল-দস্তাবেজ আছে, জাতীয়-আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আছে। বঙ্গবন্ধু হত্যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুদের জাতীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ফসল। এবার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ৬০-৭০ অথবা ৮০ জায়গায় দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা করেছে আর আওয়ামী লীগ করেছে। কিন্তু সারা দেশে যেভাবে আপামর জনসাধারণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস পালন করা উচিত ছিল তার কিছুই হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পরিবারের ছিলেন না, আওয়ামী লীগের ছিলেন না, শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বের নিপীড়িত গণমানুষের আরাধ্য নেতা তিনি, মুক্তির দূত তিনি। অথচ দেশেই তাঁকে সার্বিক করে তোলা গেল না। আমার সারা জীবনের চেষ্টা বঙ্গবন্ধু সবার হবেন, বাংলাদেশের হবেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বমানবতার হবেন। কোথায় কী হলো, তার ছিটেফোঁটাও দেখতে পাচ্ছি না। পিতাকে নিয়ে কত অরুচিকর কথাবার্তা শুনি, বর্তমান প্রজন্মকে এত হালকা করে ফেলা হয়েছে যে তারা নিজের মা-বাবা নিয়েও কুরুচিপূর্ণ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করে না। একসময় যে বাঙালির হৃদয় ছিল সাগরের মতো মানবিক গুণে প্রসারিত তা কোথায় যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। কেমন যেন একটা না পাওয়ার বেদনা জাতিকে কুরে কুরে খাচ্ছে। কিন্তু এ থেকে বেরিয়ে আসার তেমন কোনো প্রচেষ্টা দেখছি না। রাজনীতি-বিমুখ রাজনীতিহীন মুখ থুবড়ে পড়া জাতির যন্ত্রণাকাতর চিৎকার ছাড়া আর কিছুই শুনতে পাওয়া যায় না।

কত লকডাউন, কঠোর লকডাউন কত কিছু করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হলো। কর্মহীন মানুষের সে যে কি কষ্ট! কাজকর্ম থেকে ছিটকে পড়া মানুষের ক্ষুধার সে যে কি যন্ত্রণা কেউ দেখবার ছিল না। কতবার কতভাবে বলার চেষ্টা করেছি মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, মানবতাকে কষ্ট দেবেন না। শোনার কাউকে পেলাম না। আল্লাহর কি অপার মহিমা ১০ তারিখ লকডাউন শেষ হয়েছে। ১১ তারিখ থেকে মানুষ বুকভরে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। ২৬৪ থেকে করোনায় মৃত্যু নেমে এসেছে ১৩৯ জনে। কতবার কতভাবে বললাম আল্লাহকে ভরসা করুন, আল্লাহর ওপর শক্ত ইমান রাখুন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, যথাসময়ে করোনার টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করুন। শোনার কেউ নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সকালে যা বলেন বিকালে মুখ ঘোরান। কোনো স্থিরতা নেই কোনো যোগ্যতা নেই। ভদ্রলোকের খুঁটির জোর কোথায় এখনো খুঁজে পেলাম না। নিরন্তর খুঁজেই চলেছি। যত খুঁজছি ততই অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছি। কোনো তল পাচ্ছি না। কী বলি! ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, কুত্তায় চাটে বাঘের গাল’ সে রকমই এক আজব অবস্থা। আগে শুনতাম পুলিশ বেশি করাপ্ট, দুর্নীতিবাজ। কিন্তু আমি তো দেখছি স্বাস্থ্যের মধ্যেই যত জটিলতা, দুর্নীতি, চুরি-চামারি। পৃথিবীর বহু দেশে খাদ্য এবং ওষুধে কোনো ভেজাল সহ্য করা হয় না। নব্বইয়ের দশকে আমি যখন ইংল্যান্ডে ছিলাম হঠাৎই দেখলাম এক বাঙালির ডিপার্টমেন্টাল স্টোর বন্ধ। সে ছিল আমাদের বরিশালের শরিফ ভাইয়ের বন্ধু। কী হয়েছে? না, তার স্টোরে ইঁদুরের সন্ধান পাওয়া গেছে। তাই স্টোর বন্ধ করে ঝাড়াই-বাছাই করে আবার চালু করতে হবে। প্রায় ৮০ হাজার পাউন্ড খরচ করে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তিন মাস পর নতুন করে চালু করেছিলেন। তারা খাদ্যে ভেজাল বরদাশত করে না, দুই নম্বরি ওষুধ মেনে নেয় না। আর আমাদের দেশে যত ভেজাল ওষুধে, যত ভেজাল খাদ্যে। এসব যেন এক সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে।

প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দলের চরম দ্ব›েদ্বর প্রকাশ ঘটেছে বরিশালে। আমি খুবই শঙ্কিত এবং দুর্ভাবনায় আছি। প্রশাসনের কাজ মানুষের সেবা করা। সরকারি কর্মচারী মানে পাবলিক সার্ভেন্ট। এখন আর কেউ পাবলিক সার্ভেন্ট নয়, সবাই জনগণের মালিক-মোক্তার। তা না হলে এমন হবে কেন? ইউএনওর বাসার গার্ডকে ইউএনও গুলি চালাতে বলেন জনতার ওপর। আবার সরকারি কর্মচারী সমিতি রাজনীতিকের মতো বিবৃতি দেয়, দলীয় লোকজন শায়েস্তা করতে গ্রেফতার করে। সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার আমার মেয়ে ইমালদা হোসেন দীপার ভাই। একসময় সিরাজগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, পরে সভাপতি আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিসেও কিছুদিন কাজ করেছেন তিনি। সে সমিতির নেতা হিসেবে এক বিরাট বিবৃতি দিয়েছেন যার কোনোই মানে হয় না। প্রশাসন এবং দলের দ্ধন্ধ আগেও ছিল কিন্তু এমন মারাত্মক ছিল না। হাসানাত আবদুল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই। হাসানাত আবদুল্লাহও ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাবা-মা ও আত্মীয়স্বজন হারিয়েছেন। তার ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ সিটি মেয়র। তার অত্যাচারে বরিশালের মানুষ শ্বাস নিতে পারছে না এ কথা কবির বিন আনোয়ার বলার কে? কারণ সাদিকের নামে এমন মামলা নেই যে তার জন্য মানুষজন শ্বাস নিতে পারে না, কথা বলতে পারে না। তার নামে মামলা হয়েছে ইউএনওর বাড়ি ভাঙচুরের। অথচ ইউএনওর বাড়িতে ভাঙচুরের কোনো আলামত নেই, একটা দাগও নেই। যেমনি চিত্রনায়িকা পরীমণির মামলা হয়েছে নেশা-ভাং-মদের। যার সর্বোচ্চ শাস্তি হয়তো পাঁচ বছর। তাকে নিয়ে কত কান্ড! কতবার রিমান্ডে নেওয়া হলো। কোনো মেয়েকে এমনিতেই রিমান্ডে নেওয়া মানবতাবিরোধী। তার ওপর আবার চিত্রনায়িকা। তার ১ লাখ ত্রুটি থাকতে পারে। তার পরও সে নারী। যে নারীর পেটে জগৎ সৃষ্টি, জগতের যত কল্যাণকর সৃষ্টিসমূহের সৃষ্টি তাকে নিয়ে এমন টানাটানি সমাজ সহ্য করবে না, মানবতা সহ্য করবে না। সব দোষ মেয়েদের, সব দোষ নারীর, পুরুষ ধোয়া তুলসীপাতা এমন হবে কেন? রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায়ও আসামির সঙ্গে আত্মীয়স্বজন, আপনজন দেখাসাক্ষাৎ করতে, কথাবার্তা বলতে পারে। দন্ডপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামির সঙ্গে তার আইনজীবী দেখা করতে পারেন, কথা বলতে পারেন। আর পরীমণির শতবর্ষ বয়সী নানা দেখা করতে পারেন না। আইনজীবীরা আদালতে দরখাস্ত করেও দেখার অনুমতি পান না। এ থেকেই তো বোঝা যায় ডালমে কুচ কালা হ্যায়।

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার যে বিবৃতি দিয়েছেন তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এসব কথা তিনি চাকরি ছেড়ে বললে ভালো করতেন। সরকারি চাকরিতে থেকে এ রকম রাজনৈতিক কথা বলার তার কোনো অধিকার নেই। সরকারি কাজে ইউএনও বাধা দিয়েছেন, ক্ষমতা দেখাতে গিয়ে গুলি করার আদেশ দিয়েছেন, তার পরও তাদের নামে মামলা করে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এমনকি হাসপাতালের শয্যা থেকে অসুস্থদের তুলে নেওয়া হয়েছে। এ রকম মানবতাবিরোধী জঘন্য অন্যায় সভ্য সমাজে চলতে পারে না। ইউএনও গুলি করার আদেশ দিয়েছেন তিনিই আবার মোকদ্দমা দিয়েছেন তাতে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হলো। অথচ ইউএনও এবং ওসির নামে মামলা দেওয়া হলেও তাদের গ্রেফতার করা হলো না, তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার আদেশ হলো। এটা এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল বিক্রি করার মতো হলো না? যদি ইউএনওর মামলায় মেয়রের লোকজনকে গ্রেফতার করা হয় তাহলে সাদিক আবদুল্লাহর মামলায় কেন ইউএনওকে, ওসিকে গ্রেফতার না হোক সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হবে না বা হলো না- এটা ন্যায়সংগত নয়। সচিব কবির বিন আনোয়ারের বাবা-মা আমার খুবই প্রিয়। মা ছিলেন সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মহিলা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা। বাবা রাজনৈতিক নেতা আমার প্রিয়। একবার তিনি আমায় কামারখন্ড উপজেলায় নিয়ে গিয়েছিলেন। সাধারণত লোকে বলে ‘যার কপাল মন্দ সে-ই যায় কামারখন্ড’। আমি এক বিশাল জনসভায় বলেছিলাম, ‘যার মনে মহা আনন্দ সে-ই আসে কামারখন্ড’। মানুষ বড় অভিভূত হয়েছিল। সেই আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে কবির বিন আনোয়ার কেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে সাদিক আবদুল্লাহকে দুর্বৃত্ত বলবেন? সাদিক আবদুল্লাহর দুর্বৃত্ত বাহিনী বলবেন? জেলায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন এসব কেন বলতে যাবেন? মেয়রের অত্যাচারে বরিশালবাসী অতিষ্ঠ, সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর হুকুমেই এ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে এমন বলা নিরপেক্ষ তদন্তের ওপর প্রভাব ফেলবে না? ভাতিজা আনোয়ার একসময় চাকরি ছেড়ে সিঙ্গাপুর না থাইল্যান্ডে চলে যেতে চেয়েছিলেন। মুরুব্বি হিসেবে বলেছিলাম, তুমি বিদেশ যাবে যাও, ছুটি নিয়ে যাও। চাকরি না ছেড়ে ছুটি নিয়ে গিয়েছিলেন। এখন তিনি শুধু সচিব নন, সিনিয়র সচিব। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে তার এ জঘন্য বিবৃতির নিন্দা জানাই এবং তাকে চাকরি ছেড়ে রাজনীতি করতে বলছি। অন্যদিকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের  সেদিনকার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, দায়িত্বশীলও নয়। এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্যদাতা মন্ত্রীর গদিতে থাকা উচিত নয়। তার পদত্যাগ করা উচিত। এমন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র সময় থাকতে মোকাবিলা করতে হবে। না হলে বড় বেশি পস্তাতে হবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা