শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

সেদিন ছিল রাখিবন্ধন। ছোট্ট মেয়ে শর্মিলা চক্রবর্তী মিলু তাদের চিত্তরঞ্জন পার্কের আই ব্লকের ১৬০৬ নম্বর বাড়িতে ’৭৮ সালে প্রথম রাখি বেঁধেছিল। সেই থেকে রাখির দিনে খোঁজখবর করে, এবারও দিল্লির গোরগাঁও থেকে ফোন করেছিল।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৪ সালে যেদিন গ্রেনেড হামলায় আক্রান্ত হয়েছিলেন সেদিন আমি ছিলাম আজমীরে। পরদিন প্রণবদার কাছে খবরটা শুনে ঢাকায় অনেককে ফোন করেছিলাম। সঠিক খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। তার পরও নানাভাবে চেষ্টা করে যতটা সম্ভব খবর সংগ্রহের চেষ্টা করেছিলাম। সেদিন বিকালে ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। সেখানেও বোনকে নিয়ে আলোচনা হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘মি. টাইগার, আপনাকে প্রণবজির বাড়িতে-অফিসে কত দেখেছি। আপনি একটি দেশের জন্ম দিয়েছেন। আপনার সঙ্গে দেখা হওয়া কথা হওয়া ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে থাকার শামিল।’ ২৩ আগস্ট দিল্লি থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। পাশে বসেছিলেন বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার বীণা সিক্রি। অসাধারণ এক বাঙালি-দরদি মানুষ। আমাকে আনতে দীপ, কুঁড়ি ও দীপের মা বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন। জীবনে প্রথম কোথাও থেকে ফিরে মায়ের সঙ্গে দেখা না করে অন্য কোথাও গেছি। দিল্লি থেকে বাসায় না ফিরে প্রিয় বোন আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। আমাকে পেয়ে তিনি যেমন খুশি হয়েছিলেন, আমিও পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভীষণ স্বস্তিবোধ করেছিলাম। বোনের কাছ থেকে ফিরে ২০/৩০ মোহাম্মদপুরের বাড়িতে মায়ের কাছে এলে মা আমার মাথা বুকে চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘বজ্র, হাসিনাকে দেখতে গিয়ে তুই ভালো করেছিস। ওর ওপর এমন নিষ্ঠুর আক্রমণ আল্লাহ সইবে না।’

বিশ্বজুড়ে তোলপাড় তালেবানের আফগান দখল। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পরাশক্তি ২০ বছর হাজার হাজার কোটি ডলার খরচ করেও আফগানিস্তান পদানত করতে পারেনি। তালেবানের কাবুল দখল তারই প্রমাণ। এখন তালেবান কী করবে তা-ই দেখার ব্যাপার। জনকল্যাণে, মানুষের নিরাপত্তায় তালেবান ব্যর্থ হলে তাদের এ বিজয় পরাজয়ে পরিণত হতে বেশি সময় লাগবে না। আমাদের দেশে কখনোসখনো ঈদে ট্রেনের ছাদে মানুষ ওঠে। কিন্তু জগৎ দেখল প্লেনের ছাদে মানুষ। এর চেয়ে বিস্ময়কর আর কী হতে পারে! মানুষ কতটা বিপদগ্রস্ত, শঙ্কিত হলে বিমানের পাখায় চড়তে পারে, আবার কেউ পড়ে গিয়ে মরতেও পারে ব্যাপারটা হালকা করে দেখলে চলবে না।

আফগানিস্তানের কাবুল বিমানবন্দরে বিমানে ওঠার চিত্র

লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ে। এবার ১৫ আগস্টের শোক দিবসের সভাগুলোয় অত্যন্ত দরদ দিয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবদান স্বীকার করেছেন। যারা শহীদ হয়েছেন তাদের বিদেহী আত্মার শান্তি ও মুক্তি কামনা করেছেন। অথচ সরকারের তালিকায় তারা এখনো দুষ্কৃতকারী। সেই মোশতাক-জিয়া-এরশাদ সরকার থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার পর্যন্ত থানাগুলোয় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দুষ্কৃতকারী আখ্যা দিয়ে ডায়েরি করে রাখা আছে। অথচ দেশের প্রধানমন্ত্রী তাদের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছেন! কিন্তু তারা জাতীয় স্বীকৃতি পায়নি। এ অসংগতি নিয়ে লিখতে চেয়েছিলাম। লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধারা সরকারি খাতায় দুষ্কৃতকারী অথচ তাদের মধ্য থেকে কতজনকে কত উচ্চপদে বহাল করেছেন, মন্ত্রী বানিয়েছেন। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা এস এ মালেককে মন্ত্রীর মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বানিয়েছিলেন। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী মন্ত্রী ছিলেন, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ ছিলেন প্রতিমন্ত্রী, সিলেটের শাহ আবদুর আজিজ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর এমপি হয়েছিল, নাসিম ওসমান এমপি, রাজা দীপঙ্কর তালুকদার প্রতিমন্ত্রী আরও কতজনের কত পদে পদোন্নতি হয়েছে অথচ এরা সবাই প্রতিরোধ যোদ্ধা- এ অসংগতি নিয়েই লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু অনেক নতুন প্রসঙ্গ সামনে চলে আসায় আগামীর জন্য বিষয়টি তুলে রেখে আজ বর্তমান নিয়েই অগ্রসর হচ্ছি।

‘দুঃসময়ে সবাই কেন পালায় নেতাকে ছেড়ে’ নঈম নিজামের চমৎকার লেখা পড়লাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়, ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, স্নেহ করি। লেখেও অসাধারণ। রবিবারের প্রকাশিত লেখাও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে বঙ্গবন্ধু হত্যায় কেউ প্রতিবাদ করেনি কথাটা ঠিক নয়। এখন তো প্রমাণের যুগ, দলিল-দস্তাবেজ লাগে; সেগুলোও আছে। ১০৪ জন প্রতিরোধ যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন যা আজ বিশ্বস্বীকৃত। ’৭৫-এর অক্টোবরে বগুড়া যুবলীগের সভাপতি খালেকুজ্জামান খসরু প্রতিরোধ যুদ্ধে প্রথম শহীদ। সেদিন খুনি বাহিনীর এক ক্যাপ্টেনসহ কয়েকজন নিহত হয়েছিল তারও রেকর্ড আছে। ভারতে পট পরিবর্তনে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মেরে কেটে প্রায় ৬ হাজার জনকে জিয়া সরকারের হাতে তুলে দিয়েছিল। তারও দলিল-দস্তাবেজ আছে, জাতীয়-আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আছে। বঙ্গবন্ধু হত্যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুদের জাতীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ফসল। এবার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ৬০-৭০ অথবা ৮০ জায়গায় দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা করেছে আর আওয়ামী লীগ করেছে। কিন্তু সারা দেশে যেভাবে আপামর জনসাধারণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস পালন করা উচিত ছিল তার কিছুই হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পরিবারের ছিলেন না, আওয়ামী লীগের ছিলেন না, শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বের নিপীড়িত গণমানুষের আরাধ্য নেতা তিনি, মুক্তির দূত তিনি। অথচ দেশেই তাঁকে সার্বিক করে তোলা গেল না। আমার সারা জীবনের চেষ্টা বঙ্গবন্ধু সবার হবেন, বাংলাদেশের হবেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বমানবতার হবেন। কোথায় কী হলো, তার ছিটেফোঁটাও দেখতে পাচ্ছি না। পিতাকে নিয়ে কত অরুচিকর কথাবার্তা শুনি, বর্তমান প্রজন্মকে এত হালকা করে ফেলা হয়েছে যে তারা নিজের মা-বাবা নিয়েও কুরুচিপূর্ণ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করে না। একসময় যে বাঙালির হৃদয় ছিল সাগরের মতো মানবিক গুণে প্রসারিত তা কোথায় যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। কেমন যেন একটা না পাওয়ার বেদনা জাতিকে কুরে কুরে খাচ্ছে। কিন্তু এ থেকে বেরিয়ে আসার তেমন কোনো প্রচেষ্টা দেখছি না। রাজনীতি-বিমুখ রাজনীতিহীন মুখ থুবড়ে পড়া জাতির যন্ত্রণাকাতর চিৎকার ছাড়া আর কিছুই শুনতে পাওয়া যায় না।

কত লকডাউন, কঠোর লকডাউন কত কিছু করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হলো। কর্মহীন মানুষের সে যে কি কষ্ট! কাজকর্ম থেকে ছিটকে পড়া মানুষের ক্ষুধার সে যে কি যন্ত্রণা কেউ দেখবার ছিল না। কতবার কতভাবে বলার চেষ্টা করেছি মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, মানবতাকে কষ্ট দেবেন না। শোনার কাউকে পেলাম না। আল্লাহর কি অপার মহিমা ১০ তারিখ লকডাউন শেষ হয়েছে। ১১ তারিখ থেকে মানুষ বুকভরে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। ২৬৪ থেকে করোনায় মৃত্যু নেমে এসেছে ১৩৯ জনে। কতবার কতভাবে বললাম আল্লাহকে ভরসা করুন, আল্লাহর ওপর শক্ত ইমান রাখুন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, যথাসময়ে করোনার টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করুন। শোনার কেউ নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সকালে যা বলেন বিকালে মুখ ঘোরান। কোনো স্থিরতা নেই কোনো যোগ্যতা নেই। ভদ্রলোকের খুঁটির জোর কোথায় এখনো খুঁজে পেলাম না। নিরন্তর খুঁজেই চলেছি। যত খুঁজছি ততই অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছি। কোনো তল পাচ্ছি না। কী বলি! ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, কুত্তায় চাটে বাঘের গাল’ সে রকমই এক আজব অবস্থা। আগে শুনতাম পুলিশ বেশি করাপ্ট, দুর্নীতিবাজ। কিন্তু আমি তো দেখছি স্বাস্থ্যের মধ্যেই যত জটিলতা, দুর্নীতি, চুরি-চামারি। পৃথিবীর বহু দেশে খাদ্য এবং ওষুধে কোনো ভেজাল সহ্য করা হয় না। নব্বইয়ের দশকে আমি যখন ইংল্যান্ডে ছিলাম হঠাৎই দেখলাম এক বাঙালির ডিপার্টমেন্টাল স্টোর বন্ধ। সে ছিল আমাদের বরিশালের শরিফ ভাইয়ের বন্ধু। কী হয়েছে? না, তার স্টোরে ইঁদুরের সন্ধান পাওয়া গেছে। তাই স্টোর বন্ধ করে ঝাড়াই-বাছাই করে আবার চালু করতে হবে। প্রায় ৮০ হাজার পাউন্ড খরচ করে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তিন মাস পর নতুন করে চালু করেছিলেন। তারা খাদ্যে ভেজাল বরদাশত করে না, দুই নম্বরি ওষুধ মেনে নেয় না। আর আমাদের দেশে যত ভেজাল ওষুধে, যত ভেজাল খাদ্যে। এসব যেন এক সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে।

প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দলের চরম দ্ব›েদ্বর প্রকাশ ঘটেছে বরিশালে। আমি খুবই শঙ্কিত এবং দুর্ভাবনায় আছি। প্রশাসনের কাজ মানুষের সেবা করা। সরকারি কর্মচারী মানে পাবলিক সার্ভেন্ট। এখন আর কেউ পাবলিক সার্ভেন্ট নয়, সবাই জনগণের মালিক-মোক্তার। তা না হলে এমন হবে কেন? ইউএনওর বাসার গার্ডকে ইউএনও গুলি চালাতে বলেন জনতার ওপর। আবার সরকারি কর্মচারী সমিতি রাজনীতিকের মতো বিবৃতি দেয়, দলীয় লোকজন শায়েস্তা করতে গ্রেফতার করে। সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার আমার মেয়ে ইমালদা হোসেন দীপার ভাই। একসময় সিরাজগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, পরে সভাপতি আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিসেও কিছুদিন কাজ করেছেন তিনি। সে সমিতির নেতা হিসেবে এক বিরাট বিবৃতি দিয়েছেন যার কোনোই মানে হয় না। প্রশাসন এবং দলের দ্ধন্ধ আগেও ছিল কিন্তু এমন মারাত্মক ছিল না। হাসানাত আবদুল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই। হাসানাত আবদুল্লাহও ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাবা-মা ও আত্মীয়স্বজন হারিয়েছেন। তার ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ সিটি মেয়র। তার অত্যাচারে বরিশালের মানুষ শ্বাস নিতে পারছে না এ কথা কবির বিন আনোয়ার বলার কে? কারণ সাদিকের নামে এমন মামলা নেই যে তার জন্য মানুষজন শ্বাস নিতে পারে না, কথা বলতে পারে না। তার নামে মামলা হয়েছে ইউএনওর বাড়ি ভাঙচুরের। অথচ ইউএনওর বাড়িতে ভাঙচুরের কোনো আলামত নেই, একটা দাগও নেই। যেমনি চিত্রনায়িকা পরীমণির মামলা হয়েছে নেশা-ভাং-মদের। যার সর্বোচ্চ শাস্তি হয়তো পাঁচ বছর। তাকে নিয়ে কত কান্ড! কতবার রিমান্ডে নেওয়া হলো। কোনো মেয়েকে এমনিতেই রিমান্ডে নেওয়া মানবতাবিরোধী। তার ওপর আবার চিত্রনায়িকা। তার ১ লাখ ত্রুটি থাকতে পারে। তার পরও সে নারী। যে নারীর পেটে জগৎ সৃষ্টি, জগতের যত কল্যাণকর সৃষ্টিসমূহের সৃষ্টি তাকে নিয়ে এমন টানাটানি সমাজ সহ্য করবে না, মানবতা সহ্য করবে না। সব দোষ মেয়েদের, সব দোষ নারীর, পুরুষ ধোয়া তুলসীপাতা এমন হবে কেন? রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায়ও আসামির সঙ্গে আত্মীয়স্বজন, আপনজন দেখাসাক্ষাৎ করতে, কথাবার্তা বলতে পারে। দন্ডপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামির সঙ্গে তার আইনজীবী দেখা করতে পারেন, কথা বলতে পারেন। আর পরীমণির শতবর্ষ বয়সী নানা দেখা করতে পারেন না। আইনজীবীরা আদালতে দরখাস্ত করেও দেখার অনুমতি পান না। এ থেকেই তো বোঝা যায় ডালমে কুচ কালা হ্যায়।

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার যে বিবৃতি দিয়েছেন তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এসব কথা তিনি চাকরি ছেড়ে বললে ভালো করতেন। সরকারি চাকরিতে থেকে এ রকম রাজনৈতিক কথা বলার তার কোনো অধিকার নেই। সরকারি কাজে ইউএনও বাধা দিয়েছেন, ক্ষমতা দেখাতে গিয়ে গুলি করার আদেশ দিয়েছেন, তার পরও তাদের নামে মামলা করে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এমনকি হাসপাতালের শয্যা থেকে অসুস্থদের তুলে নেওয়া হয়েছে। এ রকম মানবতাবিরোধী জঘন্য অন্যায় সভ্য সমাজে চলতে পারে না। ইউএনও গুলি করার আদেশ দিয়েছেন তিনিই আবার মোকদ্দমা দিয়েছেন তাতে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হলো। অথচ ইউএনও এবং ওসির নামে মামলা দেওয়া হলেও তাদের গ্রেফতার করা হলো না, তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার আদেশ হলো। এটা এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল বিক্রি করার মতো হলো না? যদি ইউএনওর মামলায় মেয়রের লোকজনকে গ্রেফতার করা হয় তাহলে সাদিক আবদুল্লাহর মামলায় কেন ইউএনওকে, ওসিকে গ্রেফতার না হোক সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হবে না বা হলো না- এটা ন্যায়সংগত নয়। সচিব কবির বিন আনোয়ারের বাবা-মা আমার খুবই প্রিয়। মা ছিলেন সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মহিলা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা। বাবা রাজনৈতিক নেতা আমার প্রিয়। একবার তিনি আমায় কামারখন্ড উপজেলায় নিয়ে গিয়েছিলেন। সাধারণত লোকে বলে ‘যার কপাল মন্দ সে-ই যায় কামারখন্ড’। আমি এক বিশাল জনসভায় বলেছিলাম, ‘যার মনে মহা আনন্দ সে-ই আসে কামারখন্ড’। মানুষ বড় অভিভূত হয়েছিল। সেই আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে কবির বিন আনোয়ার কেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে সাদিক আবদুল্লাহকে দুর্বৃত্ত বলবেন? সাদিক আবদুল্লাহর দুর্বৃত্ত বাহিনী বলবেন? জেলায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন এসব কেন বলতে যাবেন? মেয়রের অত্যাচারে বরিশালবাসী অতিষ্ঠ, সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর হুকুমেই এ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে এমন বলা নিরপেক্ষ তদন্তের ওপর প্রভাব ফেলবে না? ভাতিজা আনোয়ার একসময় চাকরি ছেড়ে সিঙ্গাপুর না থাইল্যান্ডে চলে যেতে চেয়েছিলেন। মুরুব্বি হিসেবে বলেছিলাম, তুমি বিদেশ যাবে যাও, ছুটি নিয়ে যাও। চাকরি না ছেড়ে ছুটি নিয়ে গিয়েছিলেন। এখন তিনি শুধু সচিব নন, সিনিয়র সচিব। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে তার এ জঘন্য বিবৃতির নিন্দা জানাই এবং তাকে চাকরি ছেড়ে রাজনীতি করতে বলছি। অন্যদিকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের  সেদিনকার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, দায়িত্বশীলও নয়। এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্যদাতা মন্ত্রীর গদিতে থাকা উচিত নয়। তার পদত্যাগ করা উচিত। এমন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র সময় থাকতে মোকাবিলা করতে হবে। না হলে বড় বেশি পস্তাতে হবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের
ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার

১০ মিনিট আগে | পরবাস

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা
ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু
ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু
সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী
আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম