শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছু কেন এমন এলোমেলো

সেদিন ছিল রাখিবন্ধন। ছোট্ট মেয়ে শর্মিলা চক্রবর্তী মিলু তাদের চিত্তরঞ্জন পার্কের আই ব্লকের ১৬০৬ নম্বর বাড়িতে ’৭৮ সালে প্রথম রাখি বেঁধেছিল। সেই থেকে রাখির দিনে খোঁজখবর করে, এবারও দিল্লির গোরগাঁও থেকে ফোন করেছিল।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৪ সালে যেদিন গ্রেনেড হামলায় আক্রান্ত হয়েছিলেন সেদিন আমি ছিলাম আজমীরে। পরদিন প্রণবদার কাছে খবরটা শুনে ঢাকায় অনেককে ফোন করেছিলাম। সঠিক খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। তার পরও নানাভাবে চেষ্টা করে যতটা সম্ভব খবর সংগ্রহের চেষ্টা করেছিলাম। সেদিন বিকালে ছিল ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। সেখানেও বোনকে নিয়ে আলোচনা হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার দুই হাত চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘মি. টাইগার, আপনাকে প্রণবজির বাড়িতে-অফিসে কত দেখেছি। আপনি একটি দেশের জন্ম দিয়েছেন। আপনার সঙ্গে দেখা হওয়া কথা হওয়া ইতিহাসে সাক্ষী হয়ে থাকার শামিল।’ ২৩ আগস্ট দিল্লি থেকে ঢাকা ফিরেছিলাম। পাশে বসেছিলেন বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার বীণা সিক্রি। অসাধারণ এক বাঙালি-দরদি মানুষ। আমাকে আনতে দীপ, কুঁড়ি ও দীপের মা বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন। জীবনে প্রথম কোথাও থেকে ফিরে মায়ের সঙ্গে দেখা না করে অন্য কোথাও গেছি। দিল্লি থেকে বাসায় না ফিরে প্রিয় বোন আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। আমাকে পেয়ে তিনি যেমন খুশি হয়েছিলেন, আমিও পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভীষণ স্বস্তিবোধ করেছিলাম। বোনের কাছ থেকে ফিরে ২০/৩০ মোহাম্মদপুরের বাড়িতে মায়ের কাছে এলে মা আমার মাথা বুকে চেপে ধরে বলেছিলেন, ‘বজ্র, হাসিনাকে দেখতে গিয়ে তুই ভালো করেছিস। ওর ওপর এমন নিষ্ঠুর আক্রমণ আল্লাহ সইবে না।’

বিশ্বজুড়ে তোলপাড় তালেবানের আফগান দখল। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পরাশক্তি ২০ বছর হাজার হাজার কোটি ডলার খরচ করেও আফগানিস্তান পদানত করতে পারেনি। তালেবানের কাবুল দখল তারই প্রমাণ। এখন তালেবান কী করবে তা-ই দেখার ব্যাপার। জনকল্যাণে, মানুষের নিরাপত্তায় তালেবান ব্যর্থ হলে তাদের এ বিজয় পরাজয়ে পরিণত হতে বেশি সময় লাগবে না। আমাদের দেশে কখনোসখনো ঈদে ট্রেনের ছাদে মানুষ ওঠে। কিন্তু জগৎ দেখল প্লেনের ছাদে মানুষ। এর চেয়ে বিস্ময়কর আর কী হতে পারে! মানুষ কতটা বিপদগ্রস্ত, শঙ্কিত হলে বিমানের পাখায় চড়তে পারে, আবার কেউ পড়ে গিয়ে মরতেও পারে ব্যাপারটা হালকা করে দেখলে চলবে না।

আফগানিস্তানের কাবুল বিমানবন্দরে বিমানে ওঠার চিত্র

লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের নিয়ে। এবার ১৫ আগস্টের শোক দিবসের সভাগুলোয় অত্যন্ত দরদ দিয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের অবদান স্বীকার করেছেন। যারা শহীদ হয়েছেন তাদের বিদেহী আত্মার শান্তি ও মুক্তি কামনা করেছেন। অথচ সরকারের তালিকায় তারা এখনো দুষ্কৃতকারী। সেই মোশতাক-জিয়া-এরশাদ সরকার থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সরকার পর্যন্ত থানাগুলোয় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের দুষ্কৃতকারী আখ্যা দিয়ে ডায়েরি করে রাখা আছে। অথচ দেশের প্রধানমন্ত্রী তাদের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছেন! কিন্তু তারা জাতীয় স্বীকৃতি পায়নি। এ অসংগতি নিয়ে লিখতে চেয়েছিলাম। লিখতে চেয়েছিলাম ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধারা সরকারি খাতায় দুষ্কৃতকারী অথচ তাদের মধ্য থেকে কতজনকে কত উচ্চপদে বহাল করেছেন, মন্ত্রী বানিয়েছেন। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা এস এ মালেককে মন্ত্রীর মর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বানিয়েছিলেন। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী মন্ত্রী ছিলেন, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ ছিলেন প্রতিমন্ত্রী, সিলেটের শাহ আবদুর আজিজ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর এমপি হয়েছিল, নাসিম ওসমান এমপি, রাজা দীপঙ্কর তালুকদার প্রতিমন্ত্রী আরও কতজনের কত পদে পদোন্নতি হয়েছে অথচ এরা সবাই প্রতিরোধ যোদ্ধা- এ অসংগতি নিয়েই লিখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু অনেক নতুন প্রসঙ্গ সামনে চলে আসায় আগামীর জন্য বিষয়টি তুলে রেখে আজ বর্তমান নিয়েই অগ্রসর হচ্ছি।

‘দুঃসময়ে সবাই কেন পালায় নেতাকে ছেড়ে’ নঈম নিজামের চমৎকার লেখা পড়লাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম আমার খুবই প্রিয়, ছোট ভাইয়ের মতো ভালোবাসি, স্নেহ করি। লেখেও অসাধারণ। রবিবারের প্রকাশিত লেখাও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে বঙ্গবন্ধু হত্যায় কেউ প্রতিবাদ করেনি কথাটা ঠিক নয়। এখন তো প্রমাণের যুগ, দলিল-দস্তাবেজ লাগে; সেগুলোও আছে। ১০৪ জন প্রতিরোধ যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন যা আজ বিশ্বস্বীকৃত। ’৭৫-এর অক্টোবরে বগুড়া যুবলীগের সভাপতি খালেকুজ্জামান খসরু প্রতিরোধ যুদ্ধে প্রথম শহীদ। সেদিন খুনি বাহিনীর এক ক্যাপ্টেনসহ কয়েকজন নিহত হয়েছিল তারও রেকর্ড আছে। ভারতে পট পরিবর্তনে প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মেরে কেটে প্রায় ৬ হাজার জনকে জিয়া সরকারের হাতে তুলে দিয়েছিল। তারও দলিল-দস্তাবেজ আছে, জাতীয়-আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আছে। বঙ্গবন্ধু হত্যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুদের জাতীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের ফসল। এবার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ৬০-৭০ অথবা ৮০ জায়গায় দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা করেছে আর আওয়ামী লীগ করেছে। কিন্তু সারা দেশে যেভাবে আপামর জনসাধারণকে নিয়ে জাতীয় শোক দিবস পালন করা উচিত ছিল তার কিছুই হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পরিবারের ছিলেন না, আওয়ামী লীগের ছিলেন না, শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বের নিপীড়িত গণমানুষের আরাধ্য নেতা তিনি, মুক্তির দূত তিনি। অথচ দেশেই তাঁকে সার্বিক করে তোলা গেল না। আমার সারা জীবনের চেষ্টা বঙ্গবন্ধু সবার হবেন, বাংলাদেশের হবেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্বমানবতার হবেন। কোথায় কী হলো, তার ছিটেফোঁটাও দেখতে পাচ্ছি না। পিতাকে নিয়ে কত অরুচিকর কথাবার্তা শুনি, বর্তমান প্রজন্মকে এত হালকা করে ফেলা হয়েছে যে তারা নিজের মা-বাবা নিয়েও কুরুচিপূর্ণ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করে না। একসময় যে বাঙালির হৃদয় ছিল সাগরের মতো মানবিক গুণে প্রসারিত তা কোথায় যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। কেমন যেন একটা না পাওয়ার বেদনা জাতিকে কুরে কুরে খাচ্ছে। কিন্তু এ থেকে বেরিয়ে আসার তেমন কোনো প্রচেষ্টা দেখছি না। রাজনীতি-বিমুখ রাজনীতিহীন মুখ থুবড়ে পড়া জাতির যন্ত্রণাকাতর চিৎকার ছাড়া আর কিছুই শুনতে পাওয়া যায় না।

কত লকডাউন, কঠোর লকডাউন কত কিছু করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হলো। কর্মহীন মানুষের সে যে কি কষ্ট! কাজকর্ম থেকে ছিটকে পড়া মানুষের ক্ষুধার সে যে কি যন্ত্রণা কেউ দেখবার ছিল না। কতবার কতভাবে বলার চেষ্টা করেছি মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, মানবতাকে কষ্ট দেবেন না। শোনার কাউকে পেলাম না। আল্লাহর কি অপার মহিমা ১০ তারিখ লকডাউন শেষ হয়েছে। ১১ তারিখ থেকে মানুষ বুকভরে শ্বাস নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। ২৬৪ থেকে করোনায় মৃত্যু নেমে এসেছে ১৩৯ জনে। কতবার কতভাবে বললাম আল্লাহকে ভরসা করুন, আল্লাহর ওপর শক্ত ইমান রাখুন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন, যথাসময়ে করোনার টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করুন। শোনার কেউ নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সকালে যা বলেন বিকালে মুখ ঘোরান। কোনো স্থিরতা নেই কোনো যোগ্যতা নেই। ভদ্রলোকের খুঁটির জোর কোথায় এখনো খুঁজে পেলাম না। নিরন্তর খুঁজেই চলেছি। যত খুঁজছি ততই অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছি। কোনো তল পাচ্ছি না। কী বলি! ‘দেশে পড়ছে কলিকাল, কুত্তায় চাটে বাঘের গাল’ সে রকমই এক আজব অবস্থা। আগে শুনতাম পুলিশ বেশি করাপ্ট, দুর্নীতিবাজ। কিন্তু আমি তো দেখছি স্বাস্থ্যের মধ্যেই যত জটিলতা, দুর্নীতি, চুরি-চামারি। পৃথিবীর বহু দেশে খাদ্য এবং ওষুধে কোনো ভেজাল সহ্য করা হয় না। নব্বইয়ের দশকে আমি যখন ইংল্যান্ডে ছিলাম হঠাৎই দেখলাম এক বাঙালির ডিপার্টমেন্টাল স্টোর বন্ধ। সে ছিল আমাদের বরিশালের শরিফ ভাইয়ের বন্ধু। কী হয়েছে? না, তার স্টোরে ইঁদুরের সন্ধান পাওয়া গেছে। তাই স্টোর বন্ধ করে ঝাড়াই-বাছাই করে আবার চালু করতে হবে। প্রায় ৮০ হাজার পাউন্ড খরচ করে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর তিন মাস পর নতুন করে চালু করেছিলেন। তারা খাদ্যে ভেজাল বরদাশত করে না, দুই নম্বরি ওষুধ মেনে নেয় না। আর আমাদের দেশে যত ভেজাল ওষুধে, যত ভেজাল খাদ্যে। এসব যেন এক সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে।

প্রশাসন এবং রাজনৈতিক দলের চরম দ্ব›েদ্বর প্রকাশ ঘটেছে বরিশালে। আমি খুবই শঙ্কিত এবং দুর্ভাবনায় আছি। প্রশাসনের কাজ মানুষের সেবা করা। সরকারি কর্মচারী মানে পাবলিক সার্ভেন্ট। এখন আর কেউ পাবলিক সার্ভেন্ট নয়, সবাই জনগণের মালিক-মোক্তার। তা না হলে এমন হবে কেন? ইউএনওর বাসার গার্ডকে ইউএনও গুলি চালাতে বলেন জনতার ওপর। আবার সরকারি কর্মচারী সমিতি রাজনীতিকের মতো বিবৃতি দেয়, দলীয় লোকজন শায়েস্তা করতে গ্রেফতার করে। সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার আমার মেয়ে ইমালদা হোসেন দীপার ভাই। একসময় সিরাজগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, পরে সভাপতি আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অফিসেও কিছুদিন কাজ করেছেন তিনি। সে সমিতির নেতা হিসেবে এক বিরাট বিবৃতি দিয়েছেন যার কোনোই মানে হয় না। প্রশাসন এবং দলের দ্ধন্ধ আগেও ছিল কিন্তু এমন মারাত্মক ছিল না। হাসানাত আবদুল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফুপাতো ভাই। হাসানাত আবদুল্লাহও ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বাবা-মা ও আত্মীয়স্বজন হারিয়েছেন। তার ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ সিটি মেয়র। তার অত্যাচারে বরিশালের মানুষ শ্বাস নিতে পারছে না এ কথা কবির বিন আনোয়ার বলার কে? কারণ সাদিকের নামে এমন মামলা নেই যে তার জন্য মানুষজন শ্বাস নিতে পারে না, কথা বলতে পারে না। তার নামে মামলা হয়েছে ইউএনওর বাড়ি ভাঙচুরের। অথচ ইউএনওর বাড়িতে ভাঙচুরের কোনো আলামত নেই, একটা দাগও নেই। যেমনি চিত্রনায়িকা পরীমণির মামলা হয়েছে নেশা-ভাং-মদের। যার সর্বোচ্চ শাস্তি হয়তো পাঁচ বছর। তাকে নিয়ে কত কান্ড! কতবার রিমান্ডে নেওয়া হলো। কোনো মেয়েকে এমনিতেই রিমান্ডে নেওয়া মানবতাবিরোধী। তার ওপর আবার চিত্রনায়িকা। তার ১ লাখ ত্রুটি থাকতে পারে। তার পরও সে নারী। যে নারীর পেটে জগৎ সৃষ্টি, জগতের যত কল্যাণকর সৃষ্টিসমূহের সৃষ্টি তাকে নিয়ে এমন টানাটানি সমাজ সহ্য করবে না, মানবতা সহ্য করবে না। সব দোষ মেয়েদের, সব দোষ নারীর, পুরুষ ধোয়া তুলসীপাতা এমন হবে কেন? রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায়ও আসামির সঙ্গে আত্মীয়স্বজন, আপনজন দেখাসাক্ষাৎ করতে, কথাবার্তা বলতে পারে। দন্ডপ্রাপ্ত ফাঁসির আসামির সঙ্গে তার আইনজীবী দেখা করতে পারেন, কথা বলতে পারেন। আর পরীমণির শতবর্ষ বয়সী নানা দেখা করতে পারেন না। আইনজীবীরা আদালতে দরখাস্ত করেও দেখার অনুমতি পান না। এ থেকেই তো বোঝা যায় ডালমে কুচ কালা হ্যায়।

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার যে বিবৃতি দিয়েছেন তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। এসব কথা তিনি চাকরি ছেড়ে বললে ভালো করতেন। সরকারি চাকরিতে থেকে এ রকম রাজনৈতিক কথা বলার তার কোনো অধিকার নেই। সরকারি কাজে ইউএনও বাধা দিয়েছেন, ক্ষমতা দেখাতে গিয়ে গুলি করার আদেশ দিয়েছেন, তার পরও তাদের নামে মামলা করে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এমনকি হাসপাতালের শয্যা থেকে অসুস্থদের তুলে নেওয়া হয়েছে। এ রকম মানবতাবিরোধী জঘন্য অন্যায় সভ্য সমাজে চলতে পারে না। ইউএনও গুলি করার আদেশ দিয়েছেন তিনিই আবার মোকদ্দমা দিয়েছেন তাতে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হলো। অথচ ইউএনও এবং ওসির নামে মামলা দেওয়া হলেও তাদের গ্রেফতার করা হলো না, তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার আদেশ হলো। এটা এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল বিক্রি করার মতো হলো না? যদি ইউএনওর মামলায় মেয়রের লোকজনকে গ্রেফতার করা হয় তাহলে সাদিক আবদুল্লাহর মামলায় কেন ইউএনওকে, ওসিকে গ্রেফতার না হোক সুষ্ঠু নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হবে না বা হলো না- এটা ন্যায়সংগত নয়। সচিব কবির বিন আনোয়ারের বাবা-মা আমার খুবই প্রিয়। মা ছিলেন সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে প্রতিষ্ঠিত মহিলা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা। বাবা রাজনৈতিক নেতা আমার প্রিয়। একবার তিনি আমায় কামারখন্ড উপজেলায় নিয়ে গিয়েছিলেন। সাধারণত লোকে বলে ‘যার কপাল মন্দ সে-ই যায় কামারখন্ড’। আমি এক বিশাল জনসভায় বলেছিলাম, ‘যার মনে মহা আনন্দ সে-ই আসে কামারখন্ড’। মানুষ বড় অভিভূত হয়েছিল। সেই আনোয়ার হোসেন রতুর ছেলে কবির বিন আনোয়ার কেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে সাদিক আবদুল্লাহকে দুর্বৃত্ত বলবেন? সাদিক আবদুল্লাহর দুর্বৃত্ত বাহিনী বলবেন? জেলায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন এসব কেন বলতে যাবেন? মেয়রের অত্যাচারে বরিশালবাসী অতিষ্ঠ, সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর হুকুমেই এ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে এমন বলা নিরপেক্ষ তদন্তের ওপর প্রভাব ফেলবে না? ভাতিজা আনোয়ার একসময় চাকরি ছেড়ে সিঙ্গাপুর না থাইল্যান্ডে চলে যেতে চেয়েছিলেন। মুরুব্বি হিসেবে বলেছিলাম, তুমি বিদেশ যাবে যাও, ছুটি নিয়ে যাও। চাকরি না ছেড়ে ছুটি নিয়ে গিয়েছিলেন। এখন তিনি শুধু সচিব নন, সিনিয়র সচিব। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে তার এ জঘন্য বিবৃতির নিন্দা জানাই এবং তাকে চাকরি ছেড়ে রাজনীতি করতে বলছি। অন্যদিকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের  সেদিনকার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়, দায়িত্বশীলও নয়। এমন বিভ্রান্তিকর বক্তব্যদাতা মন্ত্রীর গদিতে থাকা উচিত নয়। তার পদত্যাগ করা উচিত। এমন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র সময় থাকতে মোকাবিলা করতে হবে। না হলে বড় বেশি পস্তাতে হবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
চাঁদপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার তথ্য ও অর্থনীতি নিয়ে গুগল প্রধানের সতর্কতা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান
বাংলালিংকের নতুন সিএমও কাজী মাহবুব হাসান

৫৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান
খুলনার নতুন জেলা প্রশাসক জামশেদ খোন্দকারের যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান
ভারতীয়দের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশ স্থগিত করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে