শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আমেরিকার এ সরে যাওয়া বিশ্বশান্তির শুভ ইঙ্গিত

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকার এ সরে যাওয়া বিশ্বশান্তির শুভ ইঙ্গিত

বর্তমান বিশ্বে সব থেকে আলোচিত ও সমালোচিত বিষয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আফগানিস্তান থেকে তার বাহিনীকে সফলভাবে প্রত্যাহার করে নেওয়া। শতবর্ষ আগে ব্রিটিশরা আফগানিস্তান দখল করেছিল। হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া কেউ ফিরতে পারেনি। চার দশক আগে রাশিয়া আফগানিস্তানে ঢুকেছিল। তাদেরও আফগানিস্তান দখল সুখকর হয়নি। তারপর নাইন/ইলেভেনের অজুহাতে আমেরিকা মাথা দিয়েছিল আফগানিস্তানে। দুই দশকে কয়েক হাজার সেনা খুইয়েছে, ডলারের শ্রাদ্ধ হয়েছে বেশুমার। তার পরও আমেরিকা যে আফগানিস্তান থেকে হাত গুটিয়েছে ভাবীকালে এ সিদ্ধান্ত অবশ্যই ইতিহাসের পাতায় প্রশংসা পাবে। আমাদের স্বাধীনতার পরপর আমেরিকা যেভাবে ভিয়েতনাম থেকে তাদের সেনা তুলে নিয়ে গিয়েছিল, আফগানিস্তান থেকে তার চেয়ে করুণভাবে তাদের চলে যেতে হয়েছে। তবে আমেরিকান সেনাসহ তাদের সহযোগী লক্ষাধিক মানুষকে তারা সফলভাবে আফগানিস্তান থেকে বের করে নিতে পেরেছে। এজন্য বর্তমানে বাইডেনের যত সমালোচনাই হোক ভবিষ্যতে এটা তার সফলতার অন্যতম উদাহরণ হয়ে থাকবে। আফগানিস্তানে আমেরিকার একজন সেনার মৃত্যু লাখো কোটি ডলারে পূরণ হওয়ার নয়। একসময় জাপানের মতো ক্ষুদ্র একটি দেশ মহাচীন দখল করে নিয়েছিল। তেমন একটা খুব বড় না, অনেকটাই দ্বীপরাষ্ট্রের মতো ব্রিটেন আমেরিকা দখল করেছিল। সেখানে ব্রিটেনের পতাকা উড়ত। সারা পৃথিবী ছিল ব্রিটেনের করায়ত্ত। বলা হতো ব্রিটিশ রাজত্বে কখনো সূর্য ডোবে না। সেই ব্রিটেনও আজ সবকিছু ছেড়েছুড়ে নিজের ঘরে ঢুকেছে। গত শতাব্দীতে যা চলেছে এ শতাব্দীতে তা চলার কথা নয়। তাই আমেরিকার বিশ্ব মোড়লিপনার দিন শেষ। বিশ্বশান্তির জন্য তাদের এখন পৃথিবীকে পদানত করার চিন্তা মনমানসিকতা থেকে সরিয়ে ফেলা উচিত। সে কাজই তারা করেছে। আমেরিকা যেভাবে ইরাক-আফগানিস্তান দখল করে বসেছিল, তারা ভেবেছিল যা খুশি তা করতে পারবে। এটা যা খুশি তা করার যুগ নয়। সবার সঙ্গে মিলেমিশে চলার যুগ। শেষ পর্যন্ত সে কাজটাই জো বাইডেন করেছেন এজন্য তিনি কোনো একদিন অবশ্যই প্রশংসা পাবেন। অন্যদিকে তালেবান যদি ২০ বছর আগের পুরনো তালেবানই থাকে তাদের জন্য দুঃখ ছাড়া আর কিছু নেই। তারা যদি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে, নারী জাতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে পারে, বিশ্বনবী (সা.)-এর অছিয়ত ‘প্রয়োজনে শিক্ষা অর্জনের জন্য চীনে যাও’ নারীসমাজের শিক্ষার দ্বার খুলে দিতে পারে তাহলে কষ্টসহিষ্ণু আফগানকে কেউ পদানত করতে পারবে না এটাই সবার বিশ্বাস।

বেশ কিছুদিন রীতিমতো নাজেহাল হওয়ার পর পরীমণি জামিন পেয়েছেন। মামলা-মোকদ্দমা হলে বিচার ও বিচারের আগে জামিন একটি স্বতঃসিদ্ধ প্রচলিত প্রথা। আমাদের দুর্ভাগ্য, কোনো কিছুই ঠিকভাবে নিয়মমতো চলছে না। পরীমণি যেদিন গ্রেফতার হন তার গ্রেফতারে ছয়-সাত ঘণ্টা অথবা তারও বেশি সময় লেগেছে। একটানা অতক্ষণ লাইভে গিয়ে পরীমণি নানা ধরনের চিৎকার-চেঁচামেচি করেছেন। আমি ফেসবুক চালাতে জানি না। আল্লাহর দেওয়া লাইভই ভালোভাবে চালাতে পারি না। আর ইন্টারনেটে লাইভে গিয়ে মানুষ নিয়ে ডাকাডাকি, হইচই করব কী করে? এটা বুঝি, পরীমণি চলচ্চিত্রের একটি পরিচিত উচ্চাভিলাষী লাগামহীন সুন্দরী মেয়ে। তার প্রতিভা সুন্দরভাবে কাজে লাগালে কত মানুষের কাছে আশার প্রদীপ হয়ে থাকতে পারতেন। হয়তো ভালো মানুষ পাননি, ভালো মানুষের হাতে পড়েননি তাই তার সুন্দর স্বাভাবিক শিক্ষা হয়নি। কিন্তু তাকে নিয়ে সারা জাতি যা দেখল তা মোটেই ভালো নয়। তার বাড়িতে টনে টনে মদ-গাজা-ভাঙের যে গোডাউন দেখা গিয়েছিল আমার কেন যেন মনে হচ্ছে সবই সাজানো ব্যাপার। আসলে আমাকে নিয়ে এসব ব্যাপারে কিছুটা অসুবিধা আছে। কারণ এসব লাইন আমার একেবারে জানা নেই। আমি জীবনে বিড়ি-সিগারেট জ্বালিয়ে দেখিনি। বছর চল্লিশ আগে গোপালগঞ্জের বিজন সাহার দাঁত মাজার গুল মুখে দিয়েছিলাম, দাঁত মেজেছিলাম। ১৫ মিনিট পর বমি হয়েছিল। তাই গাঁজা-ভাঙের কথা লিখতে কিছু দুর্বলতা থাকে। খুব ভালো হয় না, যুক্তিযুক্ত হয় না। কিন্তু কেন যেন পরে মনে হয়েছে সত্যিই ব্যাপারটা সাজানো নয়তো? দেশের আইন চলবে আইনের মতো। সেখানে কারও প্রভাব-প্রতিপত্তি জায়গা পাবে না। পুলিশ-টুলিশের ওপর সামান্য প্রভাব খাটলেও কোর্ট-কাচারিতে ওসব খাটে না। গত পর্বে এক জায়গায় লিখেছিলাম, আমি তো পরীমণিকে নিয়ে ভাবছি না। তার মামলা চলবে, জামিন হবে। কিন্তু যে বিচারক বারবার আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন তার ভবিষ্যৎ পদোন্নতি নিয়ে ভাবছি। পরীমণির মামলায় পদে পদে আইনের ব্যত্যয় তার ভবিষ্যতে হিমালয় পর্বতের অথবা চীনের প্রাচীরের মতো বাধা হয়ে দাঁড়াবে। দেখুন, কত তাড়াতাড়ি সত্য হলো। হাই কোর্ট জানতে চেয়েছে, বারবার পরীমণিকে রিমান্ড কেন? তদন্ত কর্মকর্তাকেও জবাব দিতে বলা হয়েছে। যে ব্যাখ্যাই দিন, তাদের কাজটি যে আইনানুগ হয়নি, হাই কোর্টের হস্তক্ষেপই তার যথেষ্ট প্রমাণ।

পরীমণি আমার বড় মেয়ে থেকে অনেক ছোট, ছোট মেয়ের একটু বড়। কোনো মেয়ে লাঞ্ছিত হোক অসম্মানিত হোক তা আমি মনেপ্রাণে চাই না। আমাদের সমাজে মেয়েদের নারীদের মায়েদের সম্মান থাকা উচিত আরও অনেক বেশি। দেশের প্রধান কর্তৃত্বই আমার বোন নেত্রী হাসিনার হাতে। তার পরও মেয়েদের নিয়ে যখন নাহক টানাহেঁচড়া হয় তখন দুঃখ বেদনায় বুক চৌচির হয়ে যায়। অপরাধী হলেও নারীর বিচার মানবিক গুণাগুণ রেখে করা দরকার। কোনো অপরাধ করলেই তার সঙ্গে অমানবিক হতে হবে এটা কোনো সভ্যতা অনুমোদন করে না। কাশিমপুর কারাগার থেকে পরীমণি মুক্তি পেয়েছেন, তার ভক্তদের হাত নেড়ে উৎসাহিত করেছেন, ভক্তরা অনেকে তার সঙ্গে হাত মিলিয়ে ধন্য হয়েছেন। পরীমণি যদি এ থেকে শিক্ষা নিতে পারেন তাহলে তার ভবিষ্যৎ আলোকময় সুন্দর কুসুমাস্তীর্ণ হতে পারে। আর যদি কোনো শিক্ষা না নেন, মানুষের মতো আচরণ না করে ফাজিলের মতো করেন তাহলে আমরা যারা মায়ের সন্তান আল্লাহ-রসুলের পরে যাদের কাছে মায়ের সম্মান তারা কষ্ট পাব, খারাপ লাগবে।

সময়টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। শোকের মাস থেকে জিয়াকে নিয়ে বড় টানাটানি। বিএনপি কিন্তু অনেকটাই তলিয়ে গিয়েছিল। বিএনপি ও তাদের নেতা তারেক রহমান আগামী এক বছর আপ্রাণ চেষ্টা করে সাধারণ মানুষের অন্তরে যে জায়গা করতে পারতেন না তার ১০ গুণ জায়গা করে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের অপরিণামদর্শী লোকজন। অনেক নেতানেত্রী সঠিকভাবে ভেবে দেখেননি শেখ হাসিনা জিয়ার কবর নিয়ে কী বলেছেন? তিনি রূপক অর্থে বলেছিলেন, চন্দ্রিমা উদ্যানে কি জিয়াউর রহমানের সত্যিকারের লাশ আছে? তাহলে তার কবর নিয়ে এত বিশৃঙ্খলা কেন? তিনি কবরে যাওয়ায় আপত্তি করেননি, তার আপত্তি ছিল মারামারি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে। ইদানীং কে কোথায় কীভাবে ইউটিউবে কীসব দিয়ে দেয় তা তারাও হয়তো জানে না। আমি ইউটিউব দেখতে জানি না। হঠাৎ হঠাৎ টেপাটেপি করতে করতে কখনো ইউটিউবে এটাওটা বেরিয়ে আসে। সেদিন হঠাৎই দেখলাম শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, ‘কাদের সিদ্দিকী বলেছেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পাগল’। সেতুমন্ত্রীর সমালোচনা যে আমি দু-এক বার করিনি তা নয়। কিন্তু কোনো দিন তাকে পাগল বলতে যাইনি। কেন পাগল বলব? তিনি একজন যথার্থ রাজনীতিবিদ। কেউ তাকে জাতির ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়নি। তিনি রাজনীতি করে এত দূর এসেছেন। আমার কোনো লেখায় বা আমার কণ্ঠে ওবায়দুল কাদের পাগল এ শব্দ শোনাতে পারলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। কাউকে অসম্মান করে কথা বলা আমার ধাতে সয় না। আমি মতিয়া চৌধুরী, হাসানুল হক ইনু, শাজাহান খান, কর্নেল তাহের, অধ্যাপক আনোয়ার- এ ধরনের কিছু মানুষকে একেবারেই পছন্দ করি না। তবু তাদেরও পাগল-ছাগল বলে মুখ খারাপ করি না। মুখে বাধে, জিব আড়ষ্ট হয়ে আসে। সেই জনাব ওবায়দুল কাদের জিয়ার কবর নিয়ে বলেছেন, হাজার হাজার লোক জানাজায় শরিক হলেই কফিনে জিয়াউর রহমানের লাশ ছিল এটা প্রমাণ করে না। কথাটা খুবই যুক্তিযুক্ত। অথচ অন্য এক মন্ত্রী যা তার ক্ষমতার মধ্যে নয়, তাই বারবার বলছিলেন, সংসদ ভবনের আঙিনা থেকে জিয়ার কবর ও অন্যান্য স্থাপনা সরিয়ে ফেলবেন। এ ক্ষমতা কিন্তু যিনি বলেছেন তার নেই। এখানে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী চমৎকার কথা বলেছেন। বলেছেন, জিয়াউর রহমানের কবর সরানোর কোনো সরকারি সিদ্ধান্ত হয়নি। আগুনে পানি ঢেলে দেওয়ার মতো উপযুক্ত কথা। সত্যিই আমরা বুঝতে পারি না আওয়ামী লীগের কিছু অতি উৎসাহী নেতা, মন্ত্রী দেশে অশান্তি সৃষ্টি করে কী লাভ পান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সব কথার অর্থ যে তার দলের অনেকেই বুঝতে পারেন না তা তাদের কার্যকলাপেই বোঝা যায়। কী পরিপ্রেক্ষিতে কী mean করে নেত্রী কোন কথা বলেছেন তা বোঝবার উপযুক্ত লোকজন নেত্রীর আশপাশে নেই। যদি থাকত তাহলে এমন হতো না। আমরা ছিলাম নেতা হাঁ করলে হামিদপুর বুঝতাম। আমাদের নেতাকে বেশি চিল্লাতে হতো না। লাইন ধরিয়ে দিলে আমরা সাফল্যের লক্ষ্যে পৌঁছে যেতাম। কিন্তু সত্যিই রাজনৈতিক শৃঙ্খলা ভেঙে যাওয়ায় প্রবীণ-নবীনের কোনো পার্থক্য না থাকায় এক মারাত্মক এলোমেলো অবস্থা। রাজনৈতিক নেতৃত্ব তো না বললেই চলে, মন্ত্রিসভার সদস্যরা এক একজন এক এক দিকে কথা বলেন।

আজ কয়েকদিন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিশ্বপন্ডিতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। আইনমন্ত্রীর বাবা সিরাজুল হক ছিলেন এক অসাধারণ মানুষ। বঙ্গবন্ধুর বন্ধু কলকাতার বেকার হোস্টেলে একসঙ্গে থাকতেন। সিরাজুল হককে ভাই বলে ডাকতাম। তিনি আমাকে সন্তানের মতো ভালোবাসতেন। চমৎকার মানুষ ছিলেন। তাঁর ছেলে কেন যে অনেক সময় আগ বাড়িয়ে কথা বলেন বুঝতে পারি না। উনি সেদিন পবিত্র সংসদে বলার চেষ্টা করেছেন, ‘জিয়াউর রহমান যদি মুক্তিযোদ্ধাই হবে তাহলে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করেনি কেন?’ বঙ্গবন্ধু হত্যায় লাভবান তিনি। তিনি কী করে বিচার করবেন? বিচার করতে গেলে তিনিই তো বরং আসামি হতেন। বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে যেভাবেই হোক নানা কলাকৌশলে তিনি প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তা না হলে তিনি তো আর দশজনের মতো একেবারে সাধারণ থাকতেন। তিনি কত মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছেন, সেনাবাহিনীর কত লোককে ফাঁসি দিয়েছেন এসব না বলে আইনমন্ত্রীর উচিত ওই ঘটনাগুলো আইনের আওতায় আনা এবং তাকে বিচারের সম্মুখীন করা। কি দুর্ভাগ্য আমাদের, কেউ বঙ্গবন্ধুকে সামান্য একটু ছাড়ও দেয়নি। কিন্তু জিয়াউর রহমানের সাত খুন মাফ। আমার জানা মতে জিয়াউর রহমানের সময় ফাঁসির কাতারে কাদেরিয়া বাহিনীর বেশ কয়েকজন ছিল। তাদের অনেকের নাম-ঠিকানা মিল ছিল না। কারও বাপের নাম ঠিক নেই, কারও নিজের নামই ঠিক নেই তবু ফাঁসি। এমনি কয়েকজনকে ফাঁসির কাষ্ঠে নিয়ে নামধাম জিজ্ঞাসার পর গরমিল হওয়ায় ফাঁসি থেকে বেঁচে যায়। কেউ পাঁচ বছর, কেউ সাত বছর জেল খেটে মুক্তি পায়। তার অধিকাংশের সন্তান-সন্ততি আওয়ামী লীগ করে না, তারা বিএনপি করে!

ফাঁসি থেকে বেঁচে যাওয়া জীবিত তিন-চার জন তারা নিজেরাও বিএনপি করে। এই হলো আমাদের ভবিতব্য! তাই এ কথা অবশ্যই বলব, কেউ বেশি সুখে নেই। তাই খুশির ঢেঁকুর তুলবেন না। বিশ্বরাজনীতি লক্ষ্য করুন, দেশের অবস্থা দেখুন। মহান প্রভু আল্লাহকে ভরসা করে লকডাউন তুলে দিয়ে খুব ক্ষতি হয়নি। বরং ভালোই হয়েছে। গতকাল করোনায় সর্বশেষ মৃত্যু ছিল ৭০ জন, শনাক্তের হারও ১০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। তাই আল্লাহকে ভরসা করুন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫৩ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন