শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আমেরিকার এ সরে যাওয়া বিশ্বশান্তির শুভ ইঙ্গিত

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকার এ সরে যাওয়া বিশ্বশান্তির শুভ ইঙ্গিত

বর্তমান বিশ্বে সব থেকে আলোচিত ও সমালোচিত বিষয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আফগানিস্তান থেকে তার বাহিনীকে সফলভাবে প্রত্যাহার করে নেওয়া। শতবর্ষ আগে ব্রিটিশরা আফগানিস্তান দখল করেছিল। হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া কেউ ফিরতে পারেনি। চার দশক আগে রাশিয়া আফগানিস্তানে ঢুকেছিল। তাদেরও আফগানিস্তান দখল সুখকর হয়নি। তারপর নাইন/ইলেভেনের অজুহাতে আমেরিকা মাথা দিয়েছিল আফগানিস্তানে। দুই দশকে কয়েক হাজার সেনা খুইয়েছে, ডলারের শ্রাদ্ধ হয়েছে বেশুমার। তার পরও আমেরিকা যে আফগানিস্তান থেকে হাত গুটিয়েছে ভাবীকালে এ সিদ্ধান্ত অবশ্যই ইতিহাসের পাতায় প্রশংসা পাবে। আমাদের স্বাধীনতার পরপর আমেরিকা যেভাবে ভিয়েতনাম থেকে তাদের সেনা তুলে নিয়ে গিয়েছিল, আফগানিস্তান থেকে তার চেয়ে করুণভাবে তাদের চলে যেতে হয়েছে। তবে আমেরিকান সেনাসহ তাদের সহযোগী লক্ষাধিক মানুষকে তারা সফলভাবে আফগানিস্তান থেকে বের করে নিতে পেরেছে। এজন্য বর্তমানে বাইডেনের যত সমালোচনাই হোক ভবিষ্যতে এটা তার সফলতার অন্যতম উদাহরণ হয়ে থাকবে। আফগানিস্তানে আমেরিকার একজন সেনার মৃত্যু লাখো কোটি ডলারে পূরণ হওয়ার নয়। একসময় জাপানের মতো ক্ষুদ্র একটি দেশ মহাচীন দখল করে নিয়েছিল। তেমন একটা খুব বড় না, অনেকটাই দ্বীপরাষ্ট্রের মতো ব্রিটেন আমেরিকা দখল করেছিল। সেখানে ব্রিটেনের পতাকা উড়ত। সারা পৃথিবী ছিল ব্রিটেনের করায়ত্ত। বলা হতো ব্রিটিশ রাজত্বে কখনো সূর্য ডোবে না। সেই ব্রিটেনও আজ সবকিছু ছেড়েছুড়ে নিজের ঘরে ঢুকেছে। গত শতাব্দীতে যা চলেছে এ শতাব্দীতে তা চলার কথা নয়। তাই আমেরিকার বিশ্ব মোড়লিপনার দিন শেষ। বিশ্বশান্তির জন্য তাদের এখন পৃথিবীকে পদানত করার চিন্তা মনমানসিকতা থেকে সরিয়ে ফেলা উচিত। সে কাজই তারা করেছে। আমেরিকা যেভাবে ইরাক-আফগানিস্তান দখল করে বসেছিল, তারা ভেবেছিল যা খুশি তা করতে পারবে। এটা যা খুশি তা করার যুগ নয়। সবার সঙ্গে মিলেমিশে চলার যুগ। শেষ পর্যন্ত সে কাজটাই জো বাইডেন করেছেন এজন্য তিনি কোনো একদিন অবশ্যই প্রশংসা পাবেন। অন্যদিকে তালেবান যদি ২০ বছর আগের পুরনো তালেবানই থাকে তাদের জন্য দুঃখ ছাড়া আর কিছু নেই। তারা যদি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে, নারী জাতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে পারে, বিশ্বনবী (সা.)-এর অছিয়ত ‘প্রয়োজনে শিক্ষা অর্জনের জন্য চীনে যাও’ নারীসমাজের শিক্ষার দ্বার খুলে দিতে পারে তাহলে কষ্টসহিষ্ণু আফগানকে কেউ পদানত করতে পারবে না এটাই সবার বিশ্বাস।

বেশ কিছুদিন রীতিমতো নাজেহাল হওয়ার পর পরীমণি জামিন পেয়েছেন। মামলা-মোকদ্দমা হলে বিচার ও বিচারের আগে জামিন একটি স্বতঃসিদ্ধ প্রচলিত প্রথা। আমাদের দুর্ভাগ্য, কোনো কিছুই ঠিকভাবে নিয়মমতো চলছে না। পরীমণি যেদিন গ্রেফতার হন তার গ্রেফতারে ছয়-সাত ঘণ্টা অথবা তারও বেশি সময় লেগেছে। একটানা অতক্ষণ লাইভে গিয়ে পরীমণি নানা ধরনের চিৎকার-চেঁচামেচি করেছেন। আমি ফেসবুক চালাতে জানি না। আল্লাহর দেওয়া লাইভই ভালোভাবে চালাতে পারি না। আর ইন্টারনেটে লাইভে গিয়ে মানুষ নিয়ে ডাকাডাকি, হইচই করব কী করে? এটা বুঝি, পরীমণি চলচ্চিত্রের একটি পরিচিত উচ্চাভিলাষী লাগামহীন সুন্দরী মেয়ে। তার প্রতিভা সুন্দরভাবে কাজে লাগালে কত মানুষের কাছে আশার প্রদীপ হয়ে থাকতে পারতেন। হয়তো ভালো মানুষ পাননি, ভালো মানুষের হাতে পড়েননি তাই তার সুন্দর স্বাভাবিক শিক্ষা হয়নি। কিন্তু তাকে নিয়ে সারা জাতি যা দেখল তা মোটেই ভালো নয়। তার বাড়িতে টনে টনে মদ-গাজা-ভাঙের যে গোডাউন দেখা গিয়েছিল আমার কেন যেন মনে হচ্ছে সবই সাজানো ব্যাপার। আসলে আমাকে নিয়ে এসব ব্যাপারে কিছুটা অসুবিধা আছে। কারণ এসব লাইন আমার একেবারে জানা নেই। আমি জীবনে বিড়ি-সিগারেট জ্বালিয়ে দেখিনি। বছর চল্লিশ আগে গোপালগঞ্জের বিজন সাহার দাঁত মাজার গুল মুখে দিয়েছিলাম, দাঁত মেজেছিলাম। ১৫ মিনিট পর বমি হয়েছিল। তাই গাঁজা-ভাঙের কথা লিখতে কিছু দুর্বলতা থাকে। খুব ভালো হয় না, যুক্তিযুক্ত হয় না। কিন্তু কেন যেন পরে মনে হয়েছে সত্যিই ব্যাপারটা সাজানো নয়তো? দেশের আইন চলবে আইনের মতো। সেখানে কারও প্রভাব-প্রতিপত্তি জায়গা পাবে না। পুলিশ-টুলিশের ওপর সামান্য প্রভাব খাটলেও কোর্ট-কাচারিতে ওসব খাটে না। গত পর্বে এক জায়গায় লিখেছিলাম, আমি তো পরীমণিকে নিয়ে ভাবছি না। তার মামলা চলবে, জামিন হবে। কিন্তু যে বিচারক বারবার আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছেন তার ভবিষ্যৎ পদোন্নতি নিয়ে ভাবছি। পরীমণির মামলায় পদে পদে আইনের ব্যত্যয় তার ভবিষ্যতে হিমালয় পর্বতের অথবা চীনের প্রাচীরের মতো বাধা হয়ে দাঁড়াবে। দেখুন, কত তাড়াতাড়ি সত্য হলো। হাই কোর্ট জানতে চেয়েছে, বারবার পরীমণিকে রিমান্ড কেন? তদন্ত কর্মকর্তাকেও জবাব দিতে বলা হয়েছে। যে ব্যাখ্যাই দিন, তাদের কাজটি যে আইনানুগ হয়নি, হাই কোর্টের হস্তক্ষেপই তার যথেষ্ট প্রমাণ।

পরীমণি আমার বড় মেয়ে থেকে অনেক ছোট, ছোট মেয়ের একটু বড়। কোনো মেয়ে লাঞ্ছিত হোক অসম্মানিত হোক তা আমি মনেপ্রাণে চাই না। আমাদের সমাজে মেয়েদের নারীদের মায়েদের সম্মান থাকা উচিত আরও অনেক বেশি। দেশের প্রধান কর্তৃত্বই আমার বোন নেত্রী হাসিনার হাতে। তার পরও মেয়েদের নিয়ে যখন নাহক টানাহেঁচড়া হয় তখন দুঃখ বেদনায় বুক চৌচির হয়ে যায়। অপরাধী হলেও নারীর বিচার মানবিক গুণাগুণ রেখে করা দরকার। কোনো অপরাধ করলেই তার সঙ্গে অমানবিক হতে হবে এটা কোনো সভ্যতা অনুমোদন করে না। কাশিমপুর কারাগার থেকে পরীমণি মুক্তি পেয়েছেন, তার ভক্তদের হাত নেড়ে উৎসাহিত করেছেন, ভক্তরা অনেকে তার সঙ্গে হাত মিলিয়ে ধন্য হয়েছেন। পরীমণি যদি এ থেকে শিক্ষা নিতে পারেন তাহলে তার ভবিষ্যৎ আলোকময় সুন্দর কুসুমাস্তীর্ণ হতে পারে। আর যদি কোনো শিক্ষা না নেন, মানুষের মতো আচরণ না করে ফাজিলের মতো করেন তাহলে আমরা যারা মায়ের সন্তান আল্লাহ-রসুলের পরে যাদের কাছে মায়ের সম্মান তারা কষ্ট পাব, খারাপ লাগবে।

সময়টা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। শোকের মাস থেকে জিয়াকে নিয়ে বড় টানাটানি। বিএনপি কিন্তু অনেকটাই তলিয়ে গিয়েছিল। বিএনপি ও তাদের নেতা তারেক রহমান আগামী এক বছর আপ্রাণ চেষ্টা করে সাধারণ মানুষের অন্তরে যে জায়গা করতে পারতেন না তার ১০ গুণ জায়গা করে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের অপরিণামদর্শী লোকজন। অনেক নেতানেত্রী সঠিকভাবে ভেবে দেখেননি শেখ হাসিনা জিয়ার কবর নিয়ে কী বলেছেন? তিনি রূপক অর্থে বলেছিলেন, চন্দ্রিমা উদ্যানে কি জিয়াউর রহমানের সত্যিকারের লাশ আছে? তাহলে তার কবর নিয়ে এত বিশৃঙ্খলা কেন? তিনি কবরে যাওয়ায় আপত্তি করেননি, তার আপত্তি ছিল মারামারি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে। ইদানীং কে কোথায় কীভাবে ইউটিউবে কীসব দিয়ে দেয় তা তারাও হয়তো জানে না। আমি ইউটিউব দেখতে জানি না। হঠাৎ হঠাৎ টেপাটেপি করতে করতে কখনো ইউটিউবে এটাওটা বেরিয়ে আসে। সেদিন হঠাৎই দেখলাম শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, ‘কাদের সিদ্দিকী বলেছেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পাগল’। সেতুমন্ত্রীর সমালোচনা যে আমি দু-এক বার করিনি তা নয়। কিন্তু কোনো দিন তাকে পাগল বলতে যাইনি। কেন পাগল বলব? তিনি একজন যথার্থ রাজনীতিবিদ। কেউ তাকে জাতির ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়নি। তিনি রাজনীতি করে এত দূর এসেছেন। আমার কোনো লেখায় বা আমার কণ্ঠে ওবায়দুল কাদের পাগল এ শব্দ শোনাতে পারলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। কাউকে অসম্মান করে কথা বলা আমার ধাতে সয় না। আমি মতিয়া চৌধুরী, হাসানুল হক ইনু, শাজাহান খান, কর্নেল তাহের, অধ্যাপক আনোয়ার- এ ধরনের কিছু মানুষকে একেবারেই পছন্দ করি না। তবু তাদেরও পাগল-ছাগল বলে মুখ খারাপ করি না। মুখে বাধে, জিব আড়ষ্ট হয়ে আসে। সেই জনাব ওবায়দুল কাদের জিয়ার কবর নিয়ে বলেছেন, হাজার হাজার লোক জানাজায় শরিক হলেই কফিনে জিয়াউর রহমানের লাশ ছিল এটা প্রমাণ করে না। কথাটা খুবই যুক্তিযুক্ত। অথচ অন্য এক মন্ত্রী যা তার ক্ষমতার মধ্যে নয়, তাই বারবার বলছিলেন, সংসদ ভবনের আঙিনা থেকে জিয়ার কবর ও অন্যান্য স্থাপনা সরিয়ে ফেলবেন। এ ক্ষমতা কিন্তু যিনি বলেছেন তার নেই। এখানে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী চমৎকার কথা বলেছেন। বলেছেন, জিয়াউর রহমানের কবর সরানোর কোনো সরকারি সিদ্ধান্ত হয়নি। আগুনে পানি ঢেলে দেওয়ার মতো উপযুক্ত কথা। সত্যিই আমরা বুঝতে পারি না আওয়ামী লীগের কিছু অতি উৎসাহী নেতা, মন্ত্রী দেশে অশান্তি সৃষ্টি করে কী লাভ পান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সব কথার অর্থ যে তার দলের অনেকেই বুঝতে পারেন না তা তাদের কার্যকলাপেই বোঝা যায়। কী পরিপ্রেক্ষিতে কী mean করে নেত্রী কোন কথা বলেছেন তা বোঝবার উপযুক্ত লোকজন নেত্রীর আশপাশে নেই। যদি থাকত তাহলে এমন হতো না। আমরা ছিলাম নেতা হাঁ করলে হামিদপুর বুঝতাম। আমাদের নেতাকে বেশি চিল্লাতে হতো না। লাইন ধরিয়ে দিলে আমরা সাফল্যের লক্ষ্যে পৌঁছে যেতাম। কিন্তু সত্যিই রাজনৈতিক শৃঙ্খলা ভেঙে যাওয়ায় প্রবীণ-নবীনের কোনো পার্থক্য না থাকায় এক মারাত্মক এলোমেলো অবস্থা। রাজনৈতিক নেতৃত্ব তো না বললেই চলে, মন্ত্রিসভার সদস্যরা এক একজন এক এক দিকে কথা বলেন।

আজ কয়েকদিন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিশ্বপন্ডিতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। আইনমন্ত্রীর বাবা সিরাজুল হক ছিলেন এক অসাধারণ মানুষ। বঙ্গবন্ধুর বন্ধু কলকাতার বেকার হোস্টেলে একসঙ্গে থাকতেন। সিরাজুল হককে ভাই বলে ডাকতাম। তিনি আমাকে সন্তানের মতো ভালোবাসতেন। চমৎকার মানুষ ছিলেন। তাঁর ছেলে কেন যে অনেক সময় আগ বাড়িয়ে কথা বলেন বুঝতে পারি না। উনি সেদিন পবিত্র সংসদে বলার চেষ্টা করেছেন, ‘জিয়াউর রহমান যদি মুক্তিযোদ্ধাই হবে তাহলে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করেনি কেন?’ বঙ্গবন্ধু হত্যায় লাভবান তিনি। তিনি কী করে বিচার করবেন? বিচার করতে গেলে তিনিই তো বরং আসামি হতেন। বঙ্গবন্ধুকে সরিয়ে যেভাবেই হোক নানা কলাকৌশলে তিনি প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তা না হলে তিনি তো আর দশজনের মতো একেবারে সাধারণ থাকতেন। তিনি কত মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছেন, সেনাবাহিনীর কত লোককে ফাঁসি দিয়েছেন এসব না বলে আইনমন্ত্রীর উচিত ওই ঘটনাগুলো আইনের আওতায় আনা এবং তাকে বিচারের সম্মুখীন করা। কি দুর্ভাগ্য আমাদের, কেউ বঙ্গবন্ধুকে সামান্য একটু ছাড়ও দেয়নি। কিন্তু জিয়াউর রহমানের সাত খুন মাফ। আমার জানা মতে জিয়াউর রহমানের সময় ফাঁসির কাতারে কাদেরিয়া বাহিনীর বেশ কয়েকজন ছিল। তাদের অনেকের নাম-ঠিকানা মিল ছিল না। কারও বাপের নাম ঠিক নেই, কারও নিজের নামই ঠিক নেই তবু ফাঁসি। এমনি কয়েকজনকে ফাঁসির কাষ্ঠে নিয়ে নামধাম জিজ্ঞাসার পর গরমিল হওয়ায় ফাঁসি থেকে বেঁচে যায়। কেউ পাঁচ বছর, কেউ সাত বছর জেল খেটে মুক্তি পায়। তার অধিকাংশের সন্তান-সন্ততি আওয়ামী লীগ করে না, তারা বিএনপি করে!

ফাঁসি থেকে বেঁচে যাওয়া জীবিত তিন-চার জন তারা নিজেরাও বিএনপি করে। এই হলো আমাদের ভবিতব্য! তাই এ কথা অবশ্যই বলব, কেউ বেশি সুখে নেই। তাই খুশির ঢেঁকুর তুলবেন না। বিশ্বরাজনীতি লক্ষ্য করুন, দেশের অবস্থা দেখুন। মহান প্রভু আল্লাহকে ভরসা করে লকডাউন তুলে দিয়ে খুব ক্ষতি হয়নি। বরং ভালোই হয়েছে। গতকাল করোনায় সর্বশেষ মৃত্যু ছিল ৭০ জন, শনাক্তের হারও ১০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। তাই আল্লাহকে ভরসা করুন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন