শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

রক্ত দিয়ে এরশাদকে লেখা প্রেমিকার চিঠি

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রক্ত দিয়ে এরশাদকে লেখা প্রেমিকার চিঠি

রাজনীতির মোকাবিলা করতে হয় রাজনীতি দিয়ে। দীর্ঘমেয়াদে অপরাজনীতি ভর করলে সর্বনাশ হয়ে যায় সুস্থধারার। ক্ষমতা ঘিরে নষ্ট-ভন্ডদের উত্থান হয়। আগাছা-পরগাছা ভর করে বটবৃক্ষে। জঙ্গলে ঢেকে যায় চারপাশটা। খাঁটিরা নীরব অভিমানে দূরে সরে যায়। শুরু হয় নকলদের সুসময়। চকচকে ভাবের কারণে আসল-নকল আলাদা করা যায় না। উইপোকা মাটির ঢিবি বানায় সুন্দর করে,  কিন্তু সে মাটি কোনো কাজে লাগে না। কোনো কিছু উৎপাদনও হয় না।  ঝুরঝুরে মাটিতে পা রাখলেই শেষ। ঘুণপোকার খেয়ে ফেলা কাঠ দেখতে শৈল্পিক মনে হয়। কিন্তু মানুষের বসতঘর শেষ হয়ে যায়। ইতিহাসের অনেক ক্ষণ থাকে। আড়াল থাকে। আমরা ছোটবেলায় পড়েছি ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খিলজি মাত্র ১৭ জন লোক নিয়ে বাংলা দখল করেছিলেন। ল²ণ সেন পালিয়েছিলেন পেছনের দরজা দিয়ে। বাংলা দখল করলেন খিলজি। ইতিহাসের লেখনীও তাঁর পক্ষে! এ বয়সে দেখছি আফগানিস্তানে আড়াই লাখ প্রশিক্ষিত সেনা আত্মসমর্পণ করেছে, অথবা সব ছেড়ে পালিয়েছে তালেবান আসছে শুনে। আড়াই লাখের বিপরীতে তালেবান ৭০ হাজার মাত্র। ঘুমপাড়ানি ইতিহাস দেশে দেশে আছে। একদল ইংরেজ বেনিয়া নিজের দেশে সুবিধা করতে না পেরে এ দেশে এসেছিল বাণিজ্যে। তাদের বাংলা-বিহার-ওড়িশার ক্ষমতা দিল মীরজাফররা। বাংলা দিয়ে শুরু। এরপর গোটা ভারতবর্ষের মালিকানা ধীরে ধীরে নিয়ে নিল ইংরেজ বেনিয়ারা। শেষ মুঘল সম্রাটকে বন্দী করে পাঠাল রেঙ্গুনে (ইয়াঙ্গুন) নির্বাসনে। তাঁর সন্তানদের ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে রাখল দিল্লির পুরান বাজারে। দিল্লির শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহকে ধরিয়ে দিয়েছিলেন সেই ফকির যার কাছে তিনি নিরাপদ মনে করে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এ ভূখন্ডের মানুষের ভিতরে-বাইরে দুই রকম চরিত্র। নিজের সুখ অন্যের মাঝে বিলিয়ে আনন্দ নেয় সবাই। বোঝার চেষ্টাও করে না এ আনন্দ ক্ষণস্থায়ী। বেইমানি আর বিশ্বাসঘাতকতা করা সব যুগে থাকে। ক্ষমতার চারপাশটায় মোশতাকদের দেখা যায়। তাজউদ্দীনরা থাকেন না অথবা থাকতে পারেন না। ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে তাদের সরে পড়তে হয় নীরব অভিমানে। দুঃসময়ের মানুষ সুসময়ে ঠাঁই পান না। এক ধরনের নীরব অভিমান নিয়েই চলতে হয় তাদের।

মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নতুন করে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। দেশ-বিদেশে সামাজিক মাধ্যমে কটাক্ষ, মিথ্যাচার, কুৎসা রটানো হচ্ছে। সাইবার সন্ত্রাসীদের ভাড়া করেছে চক্রান্তকারীরা। ব্যাপক অর্থ ব্যয় করছে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র। কাজগুলো করছে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে। বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের ছাড় দিচ্ছে না। সরকারকে অসহায় মনে হয়। ভাবখানা এমন, কারও কিছু করার নেই। মন্ত্রী সাহেবদের অসহায়ত্ব দেখলে মনটা বিষাদে ছেয়ে যায়। তারা পারছেন না সাইবার সন্ত্রাস দমন করতে। দল হিসেবে আওয়ামী লীগের সমালোচনা অবশ্যই করতে পারে যে কেউ। ক্ষমতাসীন সরকারের ভুল তুলে ধরতেও পারে। কিন্তু জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে নোংরামি দেখে সংশ্লিষ্ট মাননীয়রা ঘুমান কেমন করে? কেন কঠোর ব্যবস্থা নিতে পারেন না? রাষ্ট্র কখনো দুর্বল হতে পারে না। ক্ষমতাবান একজন ব্যক্তি হতে পারেন। রাষ্ট্রের দায়িত্বপূর্ণ অবস্থান ও পদে থেকে দয়া করে অসহায়ত্ব প্রকাশ করবেন না। ঘোষণা দিয়ে নিজেদের ব্যর্থতার কথা জানাবেন না জাতিকে। না পারলে নিজ থেকে সরে পড়ুন দায়িত্ব থেকে। সাইবার সন্ত্রাস নিয়ে কঠোর হোন। আগামী নির্বাচন সামনে রেখেই টার্গেট করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী পরিবারকে। বসে থাকার সুযোগ নেই। ঘুমপাড়ানি গান শোনার সময় নেই। বিষফোঁড়া নিয়ে চলা যায় না। বেলা বয়ে গেলে অন্ধকার নেমে আসে। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। না হলে পরে খেসারত দিতে হয়।

শরীরের ক্ষত দূর করা যায় চিকিৎসা করে। মনের ক্ষত কোনোভাবে সারানো যায় না। একবার মনের অসুখ ভর করলে কোনো ডাক্তার-কবিরাজ কাজে লাগে না। এক জীবনে মানুষের কত ধরনের দুঃখ লুকিয়ে থাকে। সব কথা বলা যায় না কাউকেই। অনেক কিছুই লুকিয়ে রাখতে হয় বুকের ভিতরে। করোনাকালে অনেক বন্ধু, প্রিয়জন, শুভানুধ্যায়ীকে হারিয়েছি। চলে গেছেন হুট করে। মৃত্যু এখন স্বাভাবিক বিষয়। মৃত্যুর খবর কাউকে ব্যথিত করে না। প্রিয়জনের মৃত্যু কাউকে আঘাত করে না। এমনও দেখেছি, সন্তানের মৃত্যুশোক না কাটতেই ব্যস্ত হয়েছেন অন্যের বিরুদ্ধে ফেসবুকে মিথ্যা কুৎসা রটাতে। নাজিম হিকমত ঠিকই লিখেছেন, বিংশ শতাব্দীতে শোকের আয়ু বড়জোর এক বছর। বাস্তবে এখন এক দিনও না। জানাজা পড়তে গিয়ে ভালো খাওয়া-দাওয়ার গল্প হয়। শোক কাটাতে চেহলামে গরু জবাই করে খাওয়ার উৎসব হয়। মৃত মানুষের আত্মার শান্তি কামনা এবং শোক শেষ হয়ে যায় উৎসবী পরিবেশে। জগৎ সংসার বড় অদ্ভুত। মানুষের মন বদলে যাচ্ছে। প্রযুক্তি কেড়ে নিচ্ছে আবেগ। যতক্ষণ ক্ষমতা ততক্ষণ পূজা। ক্ষমতাহারা বন্ধুর পাশে কেউ দাঁড়ায় না। কেউ থাকে না। অসহায় মানুষকে উপেক্ষা করে সবাই। পোশাক দেখে আদর আপ্যায়নের বর্ণনা শেখ সাদি দিয়ে গেছেন। এখনো ক্ষমতা ও অবস্থান দেখে হয় মূল্যায়ন। নোংরামি, হিংসা, মিথ্যাচার ভর করেছে সবখানে। ঈর্ষাকাতর মুখগুলো ব্যস্ত থাকে অন্যের সর্বনাশা চিন্তায়। পুত্রশোক না করে কুৎসা রটায়। অসুস্থ সমাজে কীভাবে বাস করবে স্বাভাবিক মানুষ? নিজের ব্যর্থতার দায়ভার অন্যের ওপর চাপিয়ে দীর্ঘ সময় টিকে থাকা যায় না। টিকে থাকলেও শেষ পর্যন্ত কোনো কিছুর পরিণামই ভালো হয় না। হাশরের ময়দানে কেউ কারও নয়। ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি। যার যার হিসাব তাকেই দিতে হবে। ধর্ম তা-ই বলে।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মরহুম হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, ক্ষমতা হারানোর পর মানুষের চেহারা মুহুর্তে বদলে যায়। আনুকূল্য নিতে যারা বেশি তোষামোদী করে তারা বদলায় সবার আগে। ক্ষমতার আপনজনরা আপন হন না। দুঃসময়ের মানুষ আলাদা। ২০১০ সালের পর এরশাদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে আড্ডা দিয়েছি। গল্পগুজবে রাজনীতি, ক্ষমতায় থাকা, সবকিছু হারানো, কারাজীবনসহ ব্যক্তিগত বিষয় নিয়েও তাঁর কথা শুনতাম। এরশাদ সাহেব অনেক সুখ-দুঃখও শেয়ার করতেন। বাদ থাকত না রাজনীতি থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত অন্দরমহলের কথা। সেনাপ্রধান থেকে সামরিক আইন প্রশাসক, প্রেসিডেন্ট থেকে ক্ষমতার পতন, কারাগারের দুঃসহ জীবন- অনেক কিছুই বলেছেন। একবার তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম তাঁর আমলে ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের নিয়ে কোনো দুঃখবোধ জাগে কি না? তিনি বললেন, ‘অবশ্যই জাগে। তবে আমার নয় বছরে আন্দোলন-সংগ্রামে কতজন মানুষ মারা গেছে হিসাব-নিকাশ কর। পরবর্তী সরকারগুলোর মেয়াদের ঘটনাগুলোরও তালিকা কর। তারপর বিচার-বিশ্লেষণে আস। একতরফা মূল্যায়নে দেখা হয়েছে আমাকে। বিশেষ করে তোমরা সাংবাদিকরা আমাকে সব সময় খুনি বলেছ। মনে রেখ, আমার হাতে রক্তের দাগ নেই। আর দাগ নেই বলেই তোমার সামনে বসে আছি। আড্ডা দিচ্ছি। বিশে^ আমি একমাত্র সামরিক স্বৈরশাসক ক্ষমতা ছাড়ার পর স্বাভাবিক জীবনে আছি। টানা ভোটে জয়ী হয়েছি। মানুষ ভোট দিয়েছে। এমনকি ১৯৯১ সালে ক্ষমতা থেকে বিদায়ের পরও কারাগারে থেকে পাঁচটি আসনে জয়ী হয়েছি। এর চেয়ে বেশি আসনে ভোট করার প্রক্রিয়া বন্ধ করা হয়েছিল আইন করে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি এক হয়ে সংসদীয় গণতন্ত্রে ফিরেছে শুধু রাষ্ট্রপতি-শাসিত সরকার থাকলে ভোট হলে জয়ী হতাম বলে। ছাত্রদের আন্দোলনে নয়, ক্ষমতা ছেড়েছি সেনাপ্রধান বিট্রে করার কারণে। আতিককে আরও এক বছর রাখলে ইতিহাস ভিন্ন হতো।’

আলোচনা সিরিয়াস দিকে চলে যাচ্ছিল। পরিস্থিতি হালকা করার জন্য বললাম, আপনি হলেন বিশে^র তাক লাগানো প্রেমিকপুরুষ। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। প্রেসিডেন্ট থাকাকালে প্রেম করেছেন। বিরোধী দলে এসেও থেমে নেই। এখনো তরুণীরা আপনার রাতের ঘুম কেড়ে নেয়। তাদের নিয়ে ভালো আছেন। এরশাদ সাহেব হাসলেন। বাসার কাজের সহযোগী ওয়াবকে ডাকলেন। খাবার দিতে বললেন। বিদিশাপুত্র এরিক ছিল বাসায়। একটু পর এসে বলল, সাথী আপা কি চলে যাবে? আমি বললাম, সাথীটা কে? এরশাদ সাহেব কিছু বললেন না। এরিককে সরানোর চেষ্টা করলেন। এরিক আবার প্রশ্ন করল। ওয়াব এসে চা-নাশতা রাখল। এরশাদ সাহেব ভিতরে গেলেন। ফিরে এলেন। বুঝলাম কাউকে বিদায় করে এসেছেন। আমি আবার বললাম, আপনি প্রেমিক হিসেবে কতটা সফল? তিনি বললেন, ‘তুমি সব সময় দুষ্টুমি কর।’ তারপর বললেন, ‘আমার হাতে গোলাপ আছে। মানুষকে ভালোবেসেছি। ভালোবাসায় কোনো অন্যায় নেই। আমাকেও মানুষ ভালোবাসে।’ তিনি রংপুরের মানুষের প্রশংসা করেন। বললেন, ‘তাদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। রংপুরের সন্তান হিসেবে দুঃসময়ে তাদের ভালোবাসা পেয়েছি।’ তিনি হঠাৎ করেই রওশন এরশাদের অনেক প্রশংসা করলেন। বললেন, ‘এই নারী সব সুখে-দুঃখে ছিলেন, আছেন। তাঁর বিষয়টি আমার কাছে সম্পূর্ণ আলাদা।’ রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নিয়ে প্রশ্ন করেছিলাম। বললেন ভাই জি এম কাদেরের কথা। বললেন, ‘আমার ভাইটা ভালো মানুষ।’ ক্ষমতায় থাকাকালে জি এম কাদের উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। নিজের ভাইয়ের বদনাম হয় এমন কিছু করেননি। জি এম কাদেরের প্রতি এরশাদের স্নেহটা ছিল আলাদা রকম। নানামুখী আলোচনায় বললাম, এক মেয়ে নাকি আপনাকে রক্ত দিয়ে চিঠি লিখেছে? এটা কি রক্ত না লাল রং। তিনি আবার হাসলেন। তারপর বললেন, ‘তুমি এত খবর কই পাও? অন্দরমহলের খবরও বাদ থাকে না তোমার কাছে!’ তারপর লাইব্রেরি রুমে গেলেন। অনেক চিঠি নিয়ে ফিরলেন। একটি চিঠির কালি লাল। চিঠিটি হাতে নিলাম। তিনি বললেন, ‘দেখ। আবেগাপ্লুত কোনো তরুণীর লেখা চিঠি।’ বুঝলাম ঢাকার বাইরে থেকে পাঠানো। রক্ত না রং নিজেই কনফিউজড হলাম। বললাম, বুঝতে পারছি না কী দিয়ে লেখা চিঠি। রক্ত শুধু মানুষের হয় না। প্রাণীর রক্তের রংও লাল হয়। তিনি কথা বাড়ালেন না। হাসলেন। তারপর চিঠিগুলো নিয়ে আবার ভিতরে গেলেন। যত্ন করে রেখে এলেন।

প্রেমপত্রের যুগ শেষ হয়ে গেছে। এখন হোয়াটস অ্যাপ, মেসেঞ্জারের যুগ। প্রেমিক-প্রেমিকরা সরাসরি কথা বলেন। কোনো রাখঢাক নেই। কষ্ট করে আবেগ নিয়ে গল্পে, কবিতায় চিঠি লেখারও দরকার নেই। পূর্ণেন্দু পত্রীর কথোপকথনের মতো বই এখনকার প্রজন্ম পড়ে না। সুনীলের ‘নীরা’ তাদের আলোড়িত করে না। রবীন্দ্রনাথের ‘শেষের কবিতা’ পড়ার প্রয়োজন মনে করে না। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এখন অনেক সহজ ব্যবস্থা দিয়েছে যোগাযোগের। আমাদের ছোটবেলায় দেখেছি সচিত্র প্রেমপত্র, স্বামী-স্ত্রীর চিঠি চালাচালির বই বিক্রি হতো রেলস্টেশনের বইয়ের স্টলে। আবার ফুটপাথের দোকানেও পাওয়া যেত। এখন সেসব দিন নেই।  প্রযুক্তি বিশ্বকে মুহুর্তে কাছে টানছে। কিন্তু মানুষের আবেগকে সৃষ্টিশীলতার রূপ দিতে পারছে না। আর পারছে না বলেই চিন্তার প্রখরতা কমে যাচ্ছে। মানুষ খুব সহজে বিশ্বাস করছে অসুস্থতা, মিথ্যাচার, নোংরামি আর গুজব। মানুষ এখন আবেগশূন্য। সামাজিক নৈতিক অবক্ষয়ের ভয়াবহ একটা সময় চলছে।  আজকাল মানুষের সঙ্গে মিশতে ভয় লাগে। ছোট্ট একটা জীবন। এত জটিলতা ভালো লাগে না। স্বপ্নের মোহময় ভুবনে কখনো কখনো একাকিত্বই ভালো।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর বেহাল সড়ক
রাজধানীর বেহাল সড়ক
পাহাড়ে অশান্তি
পাহাড়ে অশান্তি
পানির কষ্ট কি যাবে না!
পানির কষ্ট কি যাবে না!
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সর্বশেষ খবর
চোখের জল লুকিয়ে পর্দায় হাসির রাজা জনি লিভার
চোখের জল লুকিয়ে পর্দায় হাসির রাজা জনি লিভার

এই মাত্র | শোবিজ

কটিয়াদীতে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
কটিয়াদীতে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অন্তর্ভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেইলকে ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলক পাওয়েলের
গেইলকে ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলক পাওয়েলের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জ শহরের যানজট নিরসনে ডিসির সাথে ৪২টি ব্যবসায়ী সংগঠনের বৈঠক
নারায়ণগঞ্জ শহরের যানজট নিরসনে ডিসির সাথে ৪২টি ব্যবসায়ী সংগঠনের বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে দুইজন নিহত
বগুড়ায় ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ
স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মানববন্ধন ও মহাসড়ক অবরোধ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে যুবলীগ নেতাকে গুলি
চট্টগ্রামে রাতের আঁধারে যুবলীগ নেতাকে গুলি

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্র-তুরস্কের সম্মেলনে ডাক পেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাবিল
যুক্তরাষ্ট্র-তুরস্কের সম্মেলনে ডাক পেলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাবিল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে সদর ও পৌর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা
শেরপুরে সদর ও পৌর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পেনে প্রাচীন গুহায় শিশুর খণ্ডবিচ্ছিন্ন কঙ্কাল আবিষ্কার
স্পেনে প্রাচীন গুহায় শিশুর খণ্ডবিচ্ছিন্ন কঙ্কাল আবিষ্কার

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

খাগড়াছড়িতে আইডিএফের দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা ও পুরস্কার বিতরণী
খাগড়াছড়িতে আইডিএফের দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা ও পুরস্কার বিতরণী

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগকারীরা নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষা করছে : আমীর খসরু
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষা করছে : আমীর খসরু

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘দেশে আর যেন ভয় ও নিপীড়নের শাসন ফিরে না আসে’
‘দেশে আর যেন ভয় ও নিপীড়নের শাসন ফিরে না আসে’

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিজু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
সিজু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নিখোঁজ ছিলেন ১২ বছর, মৃত্যুর নয় মাস পর এলো লাশ
মালয়েশিয়ায় নিখোঁজ ছিলেন ১২ বছর, মৃত্যুর নয় মাস পর এলো লাশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দ্বিপাক্ষিক না খেললে আইসিসি ইভেন্টেও পাকিস্তান-ভারতের খেলা উচিত নয়’
‘দ্বিপাক্ষিক না খেললে আইসিসি ইভেন্টেও পাকিস্তান-ভারতের খেলা উচিত নয়’

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে গাছ কেটে ধ্বংস পাখির অভয়াশ্রম, জড়িতদের শাস্তির দাবি
রংপুরে গাছ কেটে ধ্বংস পাখির অভয়াশ্রম, জড়িতদের শাস্তির দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে একই গ্রুপে ভারত-পাকিস্তান! সাবেকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া
এশিয়া কাপে একই গ্রুপে ভারত-পাকিস্তান! সাবেকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় ১৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
আখাউড়ায় ১৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভার ভালো রাখে যেসব খাবার ও পানীয়
লিভার ভালো রাখে যেসব খাবার ও পানীয়

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পুলিশের ৯ কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৯ কর্মকর্তার বদলি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাম্যভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় শিক্ষার বিকল্প নেই : শিক্ষা উপদেষ্টা
সাম্যভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় শিক্ষার বিকল্প নেই : শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের শিল্প, সংস্কৃতি ও সাফল্যের মহোৎসব
কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের শিল্প, সংস্কৃতি ও সাফল্যের মহোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাইলস্টোনে নিহত কুমিল্লার মাহতাবের সমাধিতে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা
মাইলস্টোনে নিহত কুমিল্লার মাহতাবের সমাধিতে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৭০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৭০ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
৮ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজনের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড নিয়ে কখনো ভাবি না : রুট
রেকর্ড নিয়ে কখনো ভাবি না : রুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী
গাজায় আন্তর্জাতিক আইনসহ সবই লঙ্ঘন করছে ইসরায়েল: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক
স্ত্রীর বিলাসী শখ পূরণে চোর হলেন বিবিএ পাস যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, অল্পের জন্যে প্রাণে বাঁচেন ক্রুসহ ১৬৬ যাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, অল্পের জন্যে প্রাণে বাঁচেন ক্রুসহ ১৬৬ যাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ