শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

রক্ত দিয়ে এরশাদকে লেখা প্রেমিকার চিঠি

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রক্ত দিয়ে এরশাদকে লেখা প্রেমিকার চিঠি

রাজনীতির মোকাবিলা করতে হয় রাজনীতি দিয়ে। দীর্ঘমেয়াদে অপরাজনীতি ভর করলে সর্বনাশ হয়ে যায় সুস্থধারার। ক্ষমতা ঘিরে নষ্ট-ভন্ডদের উত্থান হয়। আগাছা-পরগাছা ভর করে বটবৃক্ষে। জঙ্গলে ঢেকে যায় চারপাশটা। খাঁটিরা নীরব অভিমানে দূরে সরে যায়। শুরু হয় নকলদের সুসময়। চকচকে ভাবের কারণে আসল-নকল আলাদা করা যায় না। উইপোকা মাটির ঢিবি বানায় সুন্দর করে,  কিন্তু সে মাটি কোনো কাজে লাগে না। কোনো কিছু উৎপাদনও হয় না।  ঝুরঝুরে মাটিতে পা রাখলেই শেষ। ঘুণপোকার খেয়ে ফেলা কাঠ দেখতে শৈল্পিক মনে হয়। কিন্তু মানুষের বসতঘর শেষ হয়ে যায়। ইতিহাসের অনেক ক্ষণ থাকে। আড়াল থাকে। আমরা ছোটবেলায় পড়েছি ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খিলজি মাত্র ১৭ জন লোক নিয়ে বাংলা দখল করেছিলেন। ল²ণ সেন পালিয়েছিলেন পেছনের দরজা দিয়ে। বাংলা দখল করলেন খিলজি। ইতিহাসের লেখনীও তাঁর পক্ষে! এ বয়সে দেখছি আফগানিস্তানে আড়াই লাখ প্রশিক্ষিত সেনা আত্মসমর্পণ করেছে, অথবা সব ছেড়ে পালিয়েছে তালেবান আসছে শুনে। আড়াই লাখের বিপরীতে তালেবান ৭০ হাজার মাত্র। ঘুমপাড়ানি ইতিহাস দেশে দেশে আছে। একদল ইংরেজ বেনিয়া নিজের দেশে সুবিধা করতে না পেরে এ দেশে এসেছিল বাণিজ্যে। তাদের বাংলা-বিহার-ওড়িশার ক্ষমতা দিল মীরজাফররা। বাংলা দিয়ে শুরু। এরপর গোটা ভারতবর্ষের মালিকানা ধীরে ধীরে নিয়ে নিল ইংরেজ বেনিয়ারা। শেষ মুঘল সম্রাটকে বন্দী করে পাঠাল রেঙ্গুনে (ইয়াঙ্গুন) নির্বাসনে। তাঁর সন্তানদের ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে রাখল দিল্লির পুরান বাজারে। দিল্লির শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহকে ধরিয়ে দিয়েছিলেন সেই ফকির যার কাছে তিনি নিরাপদ মনে করে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এ ভূখন্ডের মানুষের ভিতরে-বাইরে দুই রকম চরিত্র। নিজের সুখ অন্যের মাঝে বিলিয়ে আনন্দ নেয় সবাই। বোঝার চেষ্টাও করে না এ আনন্দ ক্ষণস্থায়ী। বেইমানি আর বিশ্বাসঘাতকতা করা সব যুগে থাকে। ক্ষমতার চারপাশটায় মোশতাকদের দেখা যায়। তাজউদ্দীনরা থাকেন না অথবা থাকতে পারেন না। ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে তাদের সরে পড়তে হয় নীরব অভিমানে। দুঃসময়ের মানুষ সুসময়ে ঠাঁই পান না। এক ধরনের নীরব অভিমান নিয়েই চলতে হয় তাদের।

মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নতুন করে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। দেশ-বিদেশে সামাজিক মাধ্যমে কটাক্ষ, মিথ্যাচার, কুৎসা রটানো হচ্ছে। সাইবার সন্ত্রাসীদের ভাড়া করেছে চক্রান্তকারীরা। ব্যাপক অর্থ ব্যয় করছে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র। কাজগুলো করছে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে। বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের ছাড় দিচ্ছে না। সরকারকে অসহায় মনে হয়। ভাবখানা এমন, কারও কিছু করার নেই। মন্ত্রী সাহেবদের অসহায়ত্ব দেখলে মনটা বিষাদে ছেয়ে যায়। তারা পারছেন না সাইবার সন্ত্রাস দমন করতে। দল হিসেবে আওয়ামী লীগের সমালোচনা অবশ্যই করতে পারে যে কেউ। ক্ষমতাসীন সরকারের ভুল তুলে ধরতেও পারে। কিন্তু জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে নোংরামি দেখে সংশ্লিষ্ট মাননীয়রা ঘুমান কেমন করে? কেন কঠোর ব্যবস্থা নিতে পারেন না? রাষ্ট্র কখনো দুর্বল হতে পারে না। ক্ষমতাবান একজন ব্যক্তি হতে পারেন। রাষ্ট্রের দায়িত্বপূর্ণ অবস্থান ও পদে থেকে দয়া করে অসহায়ত্ব প্রকাশ করবেন না। ঘোষণা দিয়ে নিজেদের ব্যর্থতার কথা জানাবেন না জাতিকে। না পারলে নিজ থেকে সরে পড়ুন দায়িত্ব থেকে। সাইবার সন্ত্রাস নিয়ে কঠোর হোন। আগামী নির্বাচন সামনে রেখেই টার্গেট করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী পরিবারকে। বসে থাকার সুযোগ নেই। ঘুমপাড়ানি গান শোনার সময় নেই। বিষফোঁড়া নিয়ে চলা যায় না। বেলা বয়ে গেলে অন্ধকার নেমে আসে। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। না হলে পরে খেসারত দিতে হয়।

শরীরের ক্ষত দূর করা যায় চিকিৎসা করে। মনের ক্ষত কোনোভাবে সারানো যায় না। একবার মনের অসুখ ভর করলে কোনো ডাক্তার-কবিরাজ কাজে লাগে না। এক জীবনে মানুষের কত ধরনের দুঃখ লুকিয়ে থাকে। সব কথা বলা যায় না কাউকেই। অনেক কিছুই লুকিয়ে রাখতে হয় বুকের ভিতরে। করোনাকালে অনেক বন্ধু, প্রিয়জন, শুভানুধ্যায়ীকে হারিয়েছি। চলে গেছেন হুট করে। মৃত্যু এখন স্বাভাবিক বিষয়। মৃত্যুর খবর কাউকে ব্যথিত করে না। প্রিয়জনের মৃত্যু কাউকে আঘাত করে না। এমনও দেখেছি, সন্তানের মৃত্যুশোক না কাটতেই ব্যস্ত হয়েছেন অন্যের বিরুদ্ধে ফেসবুকে মিথ্যা কুৎসা রটাতে। নাজিম হিকমত ঠিকই লিখেছেন, বিংশ শতাব্দীতে শোকের আয়ু বড়জোর এক বছর। বাস্তবে এখন এক দিনও না। জানাজা পড়তে গিয়ে ভালো খাওয়া-দাওয়ার গল্প হয়। শোক কাটাতে চেহলামে গরু জবাই করে খাওয়ার উৎসব হয়। মৃত মানুষের আত্মার শান্তি কামনা এবং শোক শেষ হয়ে যায় উৎসবী পরিবেশে। জগৎ সংসার বড় অদ্ভুত। মানুষের মন বদলে যাচ্ছে। প্রযুক্তি কেড়ে নিচ্ছে আবেগ। যতক্ষণ ক্ষমতা ততক্ষণ পূজা। ক্ষমতাহারা বন্ধুর পাশে কেউ দাঁড়ায় না। কেউ থাকে না। অসহায় মানুষকে উপেক্ষা করে সবাই। পোশাক দেখে আদর আপ্যায়নের বর্ণনা শেখ সাদি দিয়ে গেছেন। এখনো ক্ষমতা ও অবস্থান দেখে হয় মূল্যায়ন। নোংরামি, হিংসা, মিথ্যাচার ভর করেছে সবখানে। ঈর্ষাকাতর মুখগুলো ব্যস্ত থাকে অন্যের সর্বনাশা চিন্তায়। পুত্রশোক না করে কুৎসা রটায়। অসুস্থ সমাজে কীভাবে বাস করবে স্বাভাবিক মানুষ? নিজের ব্যর্থতার দায়ভার অন্যের ওপর চাপিয়ে দীর্ঘ সময় টিকে থাকা যায় না। টিকে থাকলেও শেষ পর্যন্ত কোনো কিছুর পরিণামই ভালো হয় না। হাশরের ময়দানে কেউ কারও নয়। ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি। যার যার হিসাব তাকেই দিতে হবে। ধর্ম তা-ই বলে।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মরহুম হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, ক্ষমতা হারানোর পর মানুষের চেহারা মুহুর্তে বদলে যায়। আনুকূল্য নিতে যারা বেশি তোষামোদী করে তারা বদলায় সবার আগে। ক্ষমতার আপনজনরা আপন হন না। দুঃসময়ের মানুষ আলাদা। ২০১০ সালের পর এরশাদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে আড্ডা দিয়েছি। গল্পগুজবে রাজনীতি, ক্ষমতায় থাকা, সবকিছু হারানো, কারাজীবনসহ ব্যক্তিগত বিষয় নিয়েও তাঁর কথা শুনতাম। এরশাদ সাহেব অনেক সুখ-দুঃখও শেয়ার করতেন। বাদ থাকত না রাজনীতি থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত অন্দরমহলের কথা। সেনাপ্রধান থেকে সামরিক আইন প্রশাসক, প্রেসিডেন্ট থেকে ক্ষমতার পতন, কারাগারের দুঃসহ জীবন- অনেক কিছুই বলেছেন। একবার তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম তাঁর আমলে ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের নিয়ে কোনো দুঃখবোধ জাগে কি না? তিনি বললেন, ‘অবশ্যই জাগে। তবে আমার নয় বছরে আন্দোলন-সংগ্রামে কতজন মানুষ মারা গেছে হিসাব-নিকাশ কর। পরবর্তী সরকারগুলোর মেয়াদের ঘটনাগুলোরও তালিকা কর। তারপর বিচার-বিশ্লেষণে আস। একতরফা মূল্যায়নে দেখা হয়েছে আমাকে। বিশেষ করে তোমরা সাংবাদিকরা আমাকে সব সময় খুনি বলেছ। মনে রেখ, আমার হাতে রক্তের দাগ নেই। আর দাগ নেই বলেই তোমার সামনে বসে আছি। আড্ডা দিচ্ছি। বিশে^ আমি একমাত্র সামরিক স্বৈরশাসক ক্ষমতা ছাড়ার পর স্বাভাবিক জীবনে আছি। টানা ভোটে জয়ী হয়েছি। মানুষ ভোট দিয়েছে। এমনকি ১৯৯১ সালে ক্ষমতা থেকে বিদায়ের পরও কারাগারে থেকে পাঁচটি আসনে জয়ী হয়েছি। এর চেয়ে বেশি আসনে ভোট করার প্রক্রিয়া বন্ধ করা হয়েছিল আইন করে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি এক হয়ে সংসদীয় গণতন্ত্রে ফিরেছে শুধু রাষ্ট্রপতি-শাসিত সরকার থাকলে ভোট হলে জয়ী হতাম বলে। ছাত্রদের আন্দোলনে নয়, ক্ষমতা ছেড়েছি সেনাপ্রধান বিট্রে করার কারণে। আতিককে আরও এক বছর রাখলে ইতিহাস ভিন্ন হতো।’

আলোচনা সিরিয়াস দিকে চলে যাচ্ছিল। পরিস্থিতি হালকা করার জন্য বললাম, আপনি হলেন বিশে^র তাক লাগানো প্রেমিকপুরুষ। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। প্রেসিডেন্ট থাকাকালে প্রেম করেছেন। বিরোধী দলে এসেও থেমে নেই। এখনো তরুণীরা আপনার রাতের ঘুম কেড়ে নেয়। তাদের নিয়ে ভালো আছেন। এরশাদ সাহেব হাসলেন। বাসার কাজের সহযোগী ওয়াবকে ডাকলেন। খাবার দিতে বললেন। বিদিশাপুত্র এরিক ছিল বাসায়। একটু পর এসে বলল, সাথী আপা কি চলে যাবে? আমি বললাম, সাথীটা কে? এরশাদ সাহেব কিছু বললেন না। এরিককে সরানোর চেষ্টা করলেন। এরিক আবার প্রশ্ন করল। ওয়াব এসে চা-নাশতা রাখল। এরশাদ সাহেব ভিতরে গেলেন। ফিরে এলেন। বুঝলাম কাউকে বিদায় করে এসেছেন। আমি আবার বললাম, আপনি প্রেমিক হিসেবে কতটা সফল? তিনি বললেন, ‘তুমি সব সময় দুষ্টুমি কর।’ তারপর বললেন, ‘আমার হাতে গোলাপ আছে। মানুষকে ভালোবেসেছি। ভালোবাসায় কোনো অন্যায় নেই। আমাকেও মানুষ ভালোবাসে।’ তিনি রংপুরের মানুষের প্রশংসা করেন। বললেন, ‘তাদের কাছে কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। রংপুরের সন্তান হিসেবে দুঃসময়ে তাদের ভালোবাসা পেয়েছি।’ তিনি হঠাৎ করেই রওশন এরশাদের অনেক প্রশংসা করলেন। বললেন, ‘এই নারী সব সুখে-দুঃখে ছিলেন, আছেন। তাঁর বিষয়টি আমার কাছে সম্পূর্ণ আলাদা।’ রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নিয়ে প্রশ্ন করেছিলাম। বললেন ভাই জি এম কাদেরের কথা। বললেন, ‘আমার ভাইটা ভালো মানুষ।’ ক্ষমতায় থাকাকালে জি এম কাদের উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। নিজের ভাইয়ের বদনাম হয় এমন কিছু করেননি। জি এম কাদেরের প্রতি এরশাদের স্নেহটা ছিল আলাদা রকম। নানামুখী আলোচনায় বললাম, এক মেয়ে নাকি আপনাকে রক্ত দিয়ে চিঠি লিখেছে? এটা কি রক্ত না লাল রং। তিনি আবার হাসলেন। তারপর বললেন, ‘তুমি এত খবর কই পাও? অন্দরমহলের খবরও বাদ থাকে না তোমার কাছে!’ তারপর লাইব্রেরি রুমে গেলেন। অনেক চিঠি নিয়ে ফিরলেন। একটি চিঠির কালি লাল। চিঠিটি হাতে নিলাম। তিনি বললেন, ‘দেখ। আবেগাপ্লুত কোনো তরুণীর লেখা চিঠি।’ বুঝলাম ঢাকার বাইরে থেকে পাঠানো। রক্ত না রং নিজেই কনফিউজড হলাম। বললাম, বুঝতে পারছি না কী দিয়ে লেখা চিঠি। রক্ত শুধু মানুষের হয় না। প্রাণীর রক্তের রংও লাল হয়। তিনি কথা বাড়ালেন না। হাসলেন। তারপর চিঠিগুলো নিয়ে আবার ভিতরে গেলেন। যত্ন করে রেখে এলেন।

প্রেমপত্রের যুগ শেষ হয়ে গেছে। এখন হোয়াটস অ্যাপ, মেসেঞ্জারের যুগ। প্রেমিক-প্রেমিকরা সরাসরি কথা বলেন। কোনো রাখঢাক নেই। কষ্ট করে আবেগ নিয়ে গল্পে, কবিতায় চিঠি লেখারও দরকার নেই। পূর্ণেন্দু পত্রীর কথোপকথনের মতো বই এখনকার প্রজন্ম পড়ে না। সুনীলের ‘নীরা’ তাদের আলোড়িত করে না। রবীন্দ্রনাথের ‘শেষের কবিতা’ পড়ার প্রয়োজন মনে করে না। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এখন অনেক সহজ ব্যবস্থা দিয়েছে যোগাযোগের। আমাদের ছোটবেলায় দেখেছি সচিত্র প্রেমপত্র, স্বামী-স্ত্রীর চিঠি চালাচালির বই বিক্রি হতো রেলস্টেশনের বইয়ের স্টলে। আবার ফুটপাথের দোকানেও পাওয়া যেত। এখন সেসব দিন নেই।  প্রযুক্তি বিশ্বকে মুহুর্তে কাছে টানছে। কিন্তু মানুষের আবেগকে সৃষ্টিশীলতার রূপ দিতে পারছে না। আর পারছে না বলেই চিন্তার প্রখরতা কমে যাচ্ছে। মানুষ খুব সহজে বিশ্বাস করছে অসুস্থতা, মিথ্যাচার, নোংরামি আর গুজব। মানুষ এখন আবেগশূন্য। সামাজিক নৈতিক অবক্ষয়ের ভয়াবহ একটা সময় চলছে।  আজকাল মানুষের সঙ্গে মিশতে ভয় লাগে। ছোট্ট একটা জীবন। এত জটিলতা ভালো লাগে না। স্বপ্নের মোহময় ভুবনে কখনো কখনো একাকিত্বই ভালো।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়
পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান
মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’
১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল
লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা
৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি
সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব
দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন
“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির
দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩
সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন
জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক
পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক

পূর্ব-পশ্চিম