শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

বিশ্বের তাবড় তাবড় সাবেক ও বর্তমান কূটনীতিক, সাংবাদিক, বৈজ্ঞানিক, লেখক প্রমুখ ব্যক্তিত্ব গত দুই মাস ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষার টেলিভিশন চ্যানেলে আফগানিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তা অক্ষরে অক্ষরে ফলে গেছে। এই বিশিষ্ট ব্যক্তিরা আশঙ্কা করেছিলেন, পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, আইএস প্রভৃতি সংগঠন আফগানিস্তানের শান্তি ও সুস্থিতি নষ্ট করার জন্য তালেবানদের সমর্থন করছে। তার যথেষ্ট প্রমাণ বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হয়ে গেছে। এই লেখার ২৪ ঘণ্টা আগে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান ফৈয়জ এবং পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর প্রধান বাজোয়া কাবুলে পৌঁছে গেছেন। তারা কাবুলের সারিনা হোটেলে অবস্থান করছেন। আর সন্ত্রাসবাদী তালেবানদের সঙ্গে হোটেলে বসেই ঘন ঘন বৈঠক করে চলেছেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার দুই অধিকর্তা তালেবানদের সঙ্গে আলোচনায় দাবি করেছেন, তালেবান মন্ত্রীদের অর্ধেক নিতে হবে পাকিস্তানে প্রশিক্ষিত তালেবানি এজেন্টদের মধ্যে থেকে। এভাবে সুকৌশলে তারা আফগানিস্তানের সরকারের মধ্যে ঢুকতে চাইছে এবং ধীরে ধীরে আফগানিস্তানকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইছে। ভারতের প্রবীণ কূটনীতিকরা মনে করেন, পাকিস্তানের ইমরান খান সরকার যেনতেনভাবে আফগান খনিজসম্পদ লুট করা এবং ভারতকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। তালেবান সন্ত্রাসবাদীরা বন্দুক উঁচিয়ে চিৎকার করে আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় দাবি তুলেছেন, এবার ভারতের হাত থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে নেব। তাদের এই বক্তব্যের নেপথ্যে রয়ে গেছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।

সিএনএন জানিয়েছে, আফগানিস্তানের পানশির প্রদেশে তালেবানদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ  করেছে পাকিস্তানের উর্দিপরা সামরিক বাহিনীর লোকেরা। আমেরিকার এক শীর্ষস্থানীয় জেনারেল আফগানিস্তান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে গিয়ে বলেছেন, আফগানিস্তানে গৃহযুদ্ধ শুরু হলো বলে। বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, ভারত এখন কী করবে? ভারত প্রথম ধাপ হিসেবে কাশ্মীরের সঙ্গে বহিঃজগতের যোগাযোগ ছিন্ন করে দিয়েছে। কার্যত মোদি জামানায় ভারতের বিদেশনীতি বলে কিছুই নেই। ৭০-৭৫ বছর ধরে কংগ্রেস আমলে এবং বাজপেয়ির আমলেও ভারতের জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্পের আমলে প্রধানমন্ত্রী মোদি ভেবেছিলেন, গোটা পৃথিবীই তার পকেটে। কিন্তু সাম্প্রতিক তালেবানকান্ডে দেখা যাচ্ছে, ভারতের কোনো বন্ধু নেই। ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি, স্পেন- অর্থাৎ পশ্চিম ইউরোপের কোনো দেশই ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক কোনো ক্ষেত্রেই কথা বলে না, এমনকী নিরাপত্তা পরিষদেও না। তাই নরেন্দ্র মোদি চলতি মাসের শেষ দিকে আমেরিকা সফরের পরিকল্পনা করছেন বলে বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে। সে দেশে প্রেসিডেন্ট বদলের পর এটিই হতে চলেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সফর। জো বাইডেনের সঙ্গে এর আগে একাধিকবার ভিডিও বৈঠক হলেও মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি। কূটনৈতিক সূত্রের মতে, মোদির এই আমেরিকা সফরের সময়ে পশ্চিম এশিয়ার সামগ্রিক নিরাপত্তার প্রশ্নে ওয়াশিংটনের হাতে আর কোনো রাশ নেই। আফগানিস্তানে নতুন সরকার গড়েছে তালেবান। ভারতের সীমান্ত নিরাপত্তাও আজ প্রশ্নের মুখে। সেখানে ক্রমশ প্রভাব বাড়াচ্ছে চীন-পাকিস্তান অক্ষ। সেই অক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছে মস্কো। প্রশ্ন উঠেছে, যখন আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বাইডেন প্রশাসনের ভূমিকায় বিশ্বজুড়ে সমালোচনা চলছে, তখন ফের একটি দূরপাল্লার সফর হিসেবে আমেরিকাকেই কেন বেছে নিলেন নরেন্দ্র মোদি। সরকারি তরফের যুক্তি, মোদির সফরসূচিতে ওয়াশিংটনে জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক রয়েছে ঠিকই, কিন্তু তার পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনেও বক্তৃতা দেবেন তিনি। বৈঠক করবেন বিভিন্ন দেশের নেতাদের সঙ্গেও। ফলে আফগানিস্তানে তালেবানরা সরকার গড়ার ঠিক পরেই সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক মঞ্চটিকে ব্যবহার করে কাবুলকে বার্তা দেওয়ার সুযোগটি কাজে লাগাতে চাইছে সাউথ ব্লক। আশা করা হচ্ছে, নিউইয়র্কে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সঙ্গেও সাক্ষাৎ হবে তার। এবার দেখা যাক, তালেবান অধিকৃত আফগানিস্তানে মহিলাদের অবস্থা কেমন। ক্ষমতায় এসেই তালেবানরা বলেছে, শিক্ষা ও কাজের সুযোগ মহিলারা পাবেন ঠিকই, তবে শরিয়তে যতটুকু বলা আছে ততটুকুই। সম্প্রতি আফগান মেয়েদের উচ্চশিক্ষা নিয়ে ডিক্রি জারি করেছে তালেবানরা। সেই ডিক্রি প্রকাশ্যে আসার পরেই নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কিত আফগান নারীরা। ইতিমধ্যে কাবুল ও হেরাতের রাস্তায় নিজেদের অধিকার রক্ষায় বিক্ষোভে নেমেছেন তারা। তালেবানি ফতোয়া মেয়েদের পড়শোনার ব্যবস্থা হবে সম্পূর্ণ পৃথক। পুরুষ শিক্ষকের কাছে তারা পড়তে পারবেন না। ক্লাসের মাঝে অবসর সময়ে আলাদা ওয়েটিং রুমে থাকতে হবে তাদের। এমনই সব নির্দেশ তালেবানের। কিন্তু যে দেশে পর্যাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভাব, সে দেশে আলাদা করে মেয়েদের পড়াশোনার জায়গা কতটা পাওয়া যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে।

একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পাশে ছিল আমেরিকা ও চীন। ইমরান খান যদি মনে করে থাকেন, তিনি চীনের সাহায্যে তালেবানদের সমর্থন করে কৌশলে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেবেন, তবে তিনি মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। কারণ পৃথিবীর তাবড় তাবড় দেশের নেতারা এ ব্যাপারে চুপ করে থাকবেন না। অন্যদিকে চীনও এ পরিস্থিতিকে কাজে লাগাতে চাইছে। তারা ইতিমধ্যে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্ত লাগোয়া ভারতের ১২০০০ হেক্টর জমি দখল করে রেখেছে। এ সময় তারা কাশ্মীর থেকে শুরু করে ভারতের বিস্তৃত অংশে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার চেষ্টা চালাবে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যকলাপ রুখে দিয়েছেন এবং বাংলাদেশের জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোকে তালেবানের সঙ্গে হাত মেলানোর পথে বাধা সৃষ্টি করেছেন, তা দেখে অত্যন্ত সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সে দেশের শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী মহলের পাশাপাশি আফগানিস্তান, ভারত ও পাকিস্তানের বিশিষ্টজনরা। নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কুড়ি বছর আগে তালেবানের জন্ম দিয়েছিল পাকিস্তান। আল-কায়েদা, লস্কর-ই-তৈয়বা, জৈশ-ই-মহম্মদসহ সব জঙ্গি সংগঠনেরই জন্ম পাকিস্তানে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এদের জন্মদাতা। এখন ফের সেই তালেবানদের সমর্থন করে আফগানিস্তানের দখল নেওয়ার নীলনকশা এঁটেছে পাকিস্তান। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা কতদূর সফল হবে বা আদৌ সফল হবে কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

                লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৫৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা