শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

বিশ্বের তাবড় তাবড় সাবেক ও বর্তমান কূটনীতিক, সাংবাদিক, বৈজ্ঞানিক, লেখক প্রমুখ ব্যক্তিত্ব গত দুই মাস ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষার টেলিভিশন চ্যানেলে আফগানিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তা অক্ষরে অক্ষরে ফলে গেছে। এই বিশিষ্ট ব্যক্তিরা আশঙ্কা করেছিলেন, পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, আইএস প্রভৃতি সংগঠন আফগানিস্তানের শান্তি ও সুস্থিতি নষ্ট করার জন্য তালেবানদের সমর্থন করছে। তার যথেষ্ট প্রমাণ বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হয়ে গেছে। এই লেখার ২৪ ঘণ্টা আগে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান ফৈয়জ এবং পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর প্রধান বাজোয়া কাবুলে পৌঁছে গেছেন। তারা কাবুলের সারিনা হোটেলে অবস্থান করছেন। আর সন্ত্রাসবাদী তালেবানদের সঙ্গে হোটেলে বসেই ঘন ঘন বৈঠক করে চলেছেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার দুই অধিকর্তা তালেবানদের সঙ্গে আলোচনায় দাবি করেছেন, তালেবান মন্ত্রীদের অর্ধেক নিতে হবে পাকিস্তানে প্রশিক্ষিত তালেবানি এজেন্টদের মধ্যে থেকে। এভাবে সুকৌশলে তারা আফগানিস্তানের সরকারের মধ্যে ঢুকতে চাইছে এবং ধীরে ধীরে আফগানিস্তানকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইছে। ভারতের প্রবীণ কূটনীতিকরা মনে করেন, পাকিস্তানের ইমরান খান সরকার যেনতেনভাবে আফগান খনিজসম্পদ লুট করা এবং ভারতকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। তালেবান সন্ত্রাসবাদীরা বন্দুক উঁচিয়ে চিৎকার করে আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় দাবি তুলেছেন, এবার ভারতের হাত থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে নেব। তাদের এই বক্তব্যের নেপথ্যে রয়ে গেছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।

সিএনএন জানিয়েছে, আফগানিস্তানের পানশির প্রদেশে তালেবানদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ  করেছে পাকিস্তানের উর্দিপরা সামরিক বাহিনীর লোকেরা। আমেরিকার এক শীর্ষস্থানীয় জেনারেল আফগানিস্তান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে গিয়ে বলেছেন, আফগানিস্তানে গৃহযুদ্ধ শুরু হলো বলে। বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, ভারত এখন কী করবে? ভারত প্রথম ধাপ হিসেবে কাশ্মীরের সঙ্গে বহিঃজগতের যোগাযোগ ছিন্ন করে দিয়েছে। কার্যত মোদি জামানায় ভারতের বিদেশনীতি বলে কিছুই নেই। ৭০-৭৫ বছর ধরে কংগ্রেস আমলে এবং বাজপেয়ির আমলেও ভারতের জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্পের আমলে প্রধানমন্ত্রী মোদি ভেবেছিলেন, গোটা পৃথিবীই তার পকেটে। কিন্তু সাম্প্রতিক তালেবানকান্ডে দেখা যাচ্ছে, ভারতের কোনো বন্ধু নেই। ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি, স্পেন- অর্থাৎ পশ্চিম ইউরোপের কোনো দেশই ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক কোনো ক্ষেত্রেই কথা বলে না, এমনকী নিরাপত্তা পরিষদেও না। তাই নরেন্দ্র মোদি চলতি মাসের শেষ দিকে আমেরিকা সফরের পরিকল্পনা করছেন বলে বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে। সে দেশে প্রেসিডেন্ট বদলের পর এটিই হতে চলেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সফর। জো বাইডেনের সঙ্গে এর আগে একাধিকবার ভিডিও বৈঠক হলেও মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি। কূটনৈতিক সূত্রের মতে, মোদির এই আমেরিকা সফরের সময়ে পশ্চিম এশিয়ার সামগ্রিক নিরাপত্তার প্রশ্নে ওয়াশিংটনের হাতে আর কোনো রাশ নেই। আফগানিস্তানে নতুন সরকার গড়েছে তালেবান। ভারতের সীমান্ত নিরাপত্তাও আজ প্রশ্নের মুখে। সেখানে ক্রমশ প্রভাব বাড়াচ্ছে চীন-পাকিস্তান অক্ষ। সেই অক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছে মস্কো। প্রশ্ন উঠেছে, যখন আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বাইডেন প্রশাসনের ভূমিকায় বিশ্বজুড়ে সমালোচনা চলছে, তখন ফের একটি দূরপাল্লার সফর হিসেবে আমেরিকাকেই কেন বেছে নিলেন নরেন্দ্র মোদি। সরকারি তরফের যুক্তি, মোদির সফরসূচিতে ওয়াশিংটনে জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক রয়েছে ঠিকই, কিন্তু তার পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনেও বক্তৃতা দেবেন তিনি। বৈঠক করবেন বিভিন্ন দেশের নেতাদের সঙ্গেও। ফলে আফগানিস্তানে তালেবানরা সরকার গড়ার ঠিক পরেই সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক মঞ্চটিকে ব্যবহার করে কাবুলকে বার্তা দেওয়ার সুযোগটি কাজে লাগাতে চাইছে সাউথ ব্লক। আশা করা হচ্ছে, নিউইয়র্কে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সঙ্গেও সাক্ষাৎ হবে তার। এবার দেখা যাক, তালেবান অধিকৃত আফগানিস্তানে মহিলাদের অবস্থা কেমন। ক্ষমতায় এসেই তালেবানরা বলেছে, শিক্ষা ও কাজের সুযোগ মহিলারা পাবেন ঠিকই, তবে শরিয়তে যতটুকু বলা আছে ততটুকুই। সম্প্রতি আফগান মেয়েদের উচ্চশিক্ষা নিয়ে ডিক্রি জারি করেছে তালেবানরা। সেই ডিক্রি প্রকাশ্যে আসার পরেই নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কিত আফগান নারীরা। ইতিমধ্যে কাবুল ও হেরাতের রাস্তায় নিজেদের অধিকার রক্ষায় বিক্ষোভে নেমেছেন তারা। তালেবানি ফতোয়া মেয়েদের পড়শোনার ব্যবস্থা হবে সম্পূর্ণ পৃথক। পুরুষ শিক্ষকের কাছে তারা পড়তে পারবেন না। ক্লাসের মাঝে অবসর সময়ে আলাদা ওয়েটিং রুমে থাকতে হবে তাদের। এমনই সব নির্দেশ তালেবানের। কিন্তু যে দেশে পর্যাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভাব, সে দেশে আলাদা করে মেয়েদের পড়াশোনার জায়গা কতটা পাওয়া যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে।

একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পাশে ছিল আমেরিকা ও চীন। ইমরান খান যদি মনে করে থাকেন, তিনি চীনের সাহায্যে তালেবানদের সমর্থন করে কৌশলে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেবেন, তবে তিনি মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। কারণ পৃথিবীর তাবড় তাবড় দেশের নেতারা এ ব্যাপারে চুপ করে থাকবেন না। অন্যদিকে চীনও এ পরিস্থিতিকে কাজে লাগাতে চাইছে। তারা ইতিমধ্যে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্ত লাগোয়া ভারতের ১২০০০ হেক্টর জমি দখল করে রেখেছে। এ সময় তারা কাশ্মীর থেকে শুরু করে ভারতের বিস্তৃত অংশে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার চেষ্টা চালাবে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যকলাপ রুখে দিয়েছেন এবং বাংলাদেশের জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোকে তালেবানের সঙ্গে হাত মেলানোর পথে বাধা সৃষ্টি করেছেন, তা দেখে অত্যন্ত সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সে দেশের শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী মহলের পাশাপাশি আফগানিস্তান, ভারত ও পাকিস্তানের বিশিষ্টজনরা। নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কুড়ি বছর আগে তালেবানের জন্ম দিয়েছিল পাকিস্তান। আল-কায়েদা, লস্কর-ই-তৈয়বা, জৈশ-ই-মহম্মদসহ সব জঙ্গি সংগঠনেরই জন্ম পাকিস্তানে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এদের জন্মদাতা। এখন ফের সেই তালেবানদের সমর্থন করে আফগানিস্তানের দখল নেওয়ার নীলনকশা এঁটেছে পাকিস্তান। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা কতদূর সফল হবে বা আদৌ সফল হবে কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

                লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম