শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

বিশ্বের তাবড় তাবড় সাবেক ও বর্তমান কূটনীতিক, সাংবাদিক, বৈজ্ঞানিক, লেখক প্রমুখ ব্যক্তিত্ব গত দুই মাস ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষার টেলিভিশন চ্যানেলে আফগানিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তা অক্ষরে অক্ষরে ফলে গেছে। এই বিশিষ্ট ব্যক্তিরা আশঙ্কা করেছিলেন, পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, আইএস প্রভৃতি সংগঠন আফগানিস্তানের শান্তি ও সুস্থিতি নষ্ট করার জন্য তালেবানদের সমর্থন করছে। তার যথেষ্ট প্রমাণ বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হয়ে গেছে। এই লেখার ২৪ ঘণ্টা আগে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান ফৈয়জ এবং পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর প্রধান বাজোয়া কাবুলে পৌঁছে গেছেন। তারা কাবুলের সারিনা হোটেলে অবস্থান করছেন। আর সন্ত্রাসবাদী তালেবানদের সঙ্গে হোটেলে বসেই ঘন ঘন বৈঠক করে চলেছেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার দুই অধিকর্তা তালেবানদের সঙ্গে আলোচনায় দাবি করেছেন, তালেবান মন্ত্রীদের অর্ধেক নিতে হবে পাকিস্তানে প্রশিক্ষিত তালেবানি এজেন্টদের মধ্যে থেকে। এভাবে সুকৌশলে তারা আফগানিস্তানের সরকারের মধ্যে ঢুকতে চাইছে এবং ধীরে ধীরে আফগানিস্তানকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইছে। ভারতের প্রবীণ কূটনীতিকরা মনে করেন, পাকিস্তানের ইমরান খান সরকার যেনতেনভাবে আফগান খনিজসম্পদ লুট করা এবং ভারতকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। তালেবান সন্ত্রাসবাদীরা বন্দুক উঁচিয়ে চিৎকার করে আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় দাবি তুলেছেন, এবার ভারতের হাত থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে নেব। তাদের এই বক্তব্যের নেপথ্যে রয়ে গেছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।

সিএনএন জানিয়েছে, আফগানিস্তানের পানশির প্রদেশে তালেবানদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ  করেছে পাকিস্তানের উর্দিপরা সামরিক বাহিনীর লোকেরা। আমেরিকার এক শীর্ষস্থানীয় জেনারেল আফগানিস্তান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে গিয়ে বলেছেন, আফগানিস্তানে গৃহযুদ্ধ শুরু হলো বলে। বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, ভারত এখন কী করবে? ভারত প্রথম ধাপ হিসেবে কাশ্মীরের সঙ্গে বহিঃজগতের যোগাযোগ ছিন্ন করে দিয়েছে। কার্যত মোদি জামানায় ভারতের বিদেশনীতি বলে কিছুই নেই। ৭০-৭৫ বছর ধরে কংগ্রেস আমলে এবং বাজপেয়ির আমলেও ভারতের জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্পের আমলে প্রধানমন্ত্রী মোদি ভেবেছিলেন, গোটা পৃথিবীই তার পকেটে। কিন্তু সাম্প্রতিক তালেবানকান্ডে দেখা যাচ্ছে, ভারতের কোনো বন্ধু নেই। ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি, স্পেন- অর্থাৎ পশ্চিম ইউরোপের কোনো দেশই ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক কোনো ক্ষেত্রেই কথা বলে না, এমনকী নিরাপত্তা পরিষদেও না। তাই নরেন্দ্র মোদি চলতি মাসের শেষ দিকে আমেরিকা সফরের পরিকল্পনা করছেন বলে বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে। সে দেশে প্রেসিডেন্ট বদলের পর এটিই হতে চলেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সফর। জো বাইডেনের সঙ্গে এর আগে একাধিকবার ভিডিও বৈঠক হলেও মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি। কূটনৈতিক সূত্রের মতে, মোদির এই আমেরিকা সফরের সময়ে পশ্চিম এশিয়ার সামগ্রিক নিরাপত্তার প্রশ্নে ওয়াশিংটনের হাতে আর কোনো রাশ নেই। আফগানিস্তানে নতুন সরকার গড়েছে তালেবান। ভারতের সীমান্ত নিরাপত্তাও আজ প্রশ্নের মুখে। সেখানে ক্রমশ প্রভাব বাড়াচ্ছে চীন-পাকিস্তান অক্ষ। সেই অক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছে মস্কো। প্রশ্ন উঠেছে, যখন আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বাইডেন প্রশাসনের ভূমিকায় বিশ্বজুড়ে সমালোচনা চলছে, তখন ফের একটি দূরপাল্লার সফর হিসেবে আমেরিকাকেই কেন বেছে নিলেন নরেন্দ্র মোদি। সরকারি তরফের যুক্তি, মোদির সফরসূচিতে ওয়াশিংটনে জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক রয়েছে ঠিকই, কিন্তু তার পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনেও বক্তৃতা দেবেন তিনি। বৈঠক করবেন বিভিন্ন দেশের নেতাদের সঙ্গেও। ফলে আফগানিস্তানে তালেবানরা সরকার গড়ার ঠিক পরেই সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক মঞ্চটিকে ব্যবহার করে কাবুলকে বার্তা দেওয়ার সুযোগটি কাজে লাগাতে চাইছে সাউথ ব্লক। আশা করা হচ্ছে, নিউইয়র্কে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সঙ্গেও সাক্ষাৎ হবে তার। এবার দেখা যাক, তালেবান অধিকৃত আফগানিস্তানে মহিলাদের অবস্থা কেমন। ক্ষমতায় এসেই তালেবানরা বলেছে, শিক্ষা ও কাজের সুযোগ মহিলারা পাবেন ঠিকই, তবে শরিয়তে যতটুকু বলা আছে ততটুকুই। সম্প্রতি আফগান মেয়েদের উচ্চশিক্ষা নিয়ে ডিক্রি জারি করেছে তালেবানরা। সেই ডিক্রি প্রকাশ্যে আসার পরেই নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কিত আফগান নারীরা। ইতিমধ্যে কাবুল ও হেরাতের রাস্তায় নিজেদের অধিকার রক্ষায় বিক্ষোভে নেমেছেন তারা। তালেবানি ফতোয়া মেয়েদের পড়শোনার ব্যবস্থা হবে সম্পূর্ণ পৃথক। পুরুষ শিক্ষকের কাছে তারা পড়তে পারবেন না। ক্লাসের মাঝে অবসর সময়ে আলাদা ওয়েটিং রুমে থাকতে হবে তাদের। এমনই সব নির্দেশ তালেবানের। কিন্তু যে দেশে পর্যাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভাব, সে দেশে আলাদা করে মেয়েদের পড়াশোনার জায়গা কতটা পাওয়া যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে।

একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পাশে ছিল আমেরিকা ও চীন। ইমরান খান যদি মনে করে থাকেন, তিনি চীনের সাহায্যে তালেবানদের সমর্থন করে কৌশলে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেবেন, তবে তিনি মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। কারণ পৃথিবীর তাবড় তাবড় দেশের নেতারা এ ব্যাপারে চুপ করে থাকবেন না। অন্যদিকে চীনও এ পরিস্থিতিকে কাজে লাগাতে চাইছে। তারা ইতিমধ্যে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্ত লাগোয়া ভারতের ১২০০০ হেক্টর জমি দখল করে রেখেছে। এ সময় তারা কাশ্মীর থেকে শুরু করে ভারতের বিস্তৃত অংশে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার চেষ্টা চালাবে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যকলাপ রুখে দিয়েছেন এবং বাংলাদেশের জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোকে তালেবানের সঙ্গে হাত মেলানোর পথে বাধা সৃষ্টি করেছেন, তা দেখে অত্যন্ত সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সে দেশের শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী মহলের পাশাপাশি আফগানিস্তান, ভারত ও পাকিস্তানের বিশিষ্টজনরা। নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কুড়ি বছর আগে তালেবানের জন্ম দিয়েছিল পাকিস্তান। আল-কায়েদা, লস্কর-ই-তৈয়বা, জৈশ-ই-মহম্মদসহ সব জঙ্গি সংগঠনেরই জন্ম পাকিস্তানে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এদের জন্মদাতা। এখন ফের সেই তালেবানদের সমর্থন করে আফগানিস্তানের দখল নেওয়ার নীলনকশা এঁটেছে পাকিস্তান। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা কতদূর সফল হবে বা আদৌ সফল হবে কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

                লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন