শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

বিশ্বের তাবড় তাবড় সাবেক ও বর্তমান কূটনীতিক, সাংবাদিক, বৈজ্ঞানিক, লেখক প্রমুখ ব্যক্তিত্ব গত দুই মাস ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষার টেলিভিশন চ্যানেলে আফগানিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তা অক্ষরে অক্ষরে ফলে গেছে। এই বিশিষ্ট ব্যক্তিরা আশঙ্কা করেছিলেন, পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, আইএস প্রভৃতি সংগঠন আফগানিস্তানের শান্তি ও সুস্থিতি নষ্ট করার জন্য তালেবানদের সমর্থন করছে। তার যথেষ্ট প্রমাণ বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হয়ে গেছে। এই লেখার ২৪ ঘণ্টা আগে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান ফৈয়জ এবং পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর প্রধান বাজোয়া কাবুলে পৌঁছে গেছেন। তারা কাবুলের সারিনা হোটেলে অবস্থান করছেন। আর সন্ত্রাসবাদী তালেবানদের সঙ্গে হোটেলে বসেই ঘন ঘন বৈঠক করে চলেছেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার দুই অধিকর্তা তালেবানদের সঙ্গে আলোচনায় দাবি করেছেন, তালেবান মন্ত্রীদের অর্ধেক নিতে হবে পাকিস্তানে প্রশিক্ষিত তালেবানি এজেন্টদের মধ্যে থেকে। এভাবে সুকৌশলে তারা আফগানিস্তানের সরকারের মধ্যে ঢুকতে চাইছে এবং ধীরে ধীরে আফগানিস্তানকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইছে। ভারতের প্রবীণ কূটনীতিকরা মনে করেন, পাকিস্তানের ইমরান খান সরকার যেনতেনভাবে আফগান খনিজসম্পদ লুট করা এবং ভারতকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। তালেবান সন্ত্রাসবাদীরা বন্দুক উঁচিয়ে চিৎকার করে আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় দাবি তুলেছেন, এবার ভারতের হাত থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে নেব। তাদের এই বক্তব্যের নেপথ্যে রয়ে গেছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।

সিএনএন জানিয়েছে, আফগানিস্তানের পানশির প্রদেশে তালেবানদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ  করেছে পাকিস্তানের উর্দিপরা সামরিক বাহিনীর লোকেরা। আমেরিকার এক শীর্ষস্থানীয় জেনারেল আফগানিস্তান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে গিয়ে বলেছেন, আফগানিস্তানে গৃহযুদ্ধ শুরু হলো বলে। বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, ভারত এখন কী করবে? ভারত প্রথম ধাপ হিসেবে কাশ্মীরের সঙ্গে বহিঃজগতের যোগাযোগ ছিন্ন করে দিয়েছে। কার্যত মোদি জামানায় ভারতের বিদেশনীতি বলে কিছুই নেই। ৭০-৭৫ বছর ধরে কংগ্রেস আমলে এবং বাজপেয়ির আমলেও ভারতের জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্পের আমলে প্রধানমন্ত্রী মোদি ভেবেছিলেন, গোটা পৃথিবীই তার পকেটে। কিন্তু সাম্প্রতিক তালেবানকান্ডে দেখা যাচ্ছে, ভারতের কোনো বন্ধু নেই। ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি, স্পেন- অর্থাৎ পশ্চিম ইউরোপের কোনো দেশই ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক কোনো ক্ষেত্রেই কথা বলে না, এমনকী নিরাপত্তা পরিষদেও না। তাই নরেন্দ্র মোদি চলতি মাসের শেষ দিকে আমেরিকা সফরের পরিকল্পনা করছেন বলে বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে। সে দেশে প্রেসিডেন্ট বদলের পর এটিই হতে চলেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সফর। জো বাইডেনের সঙ্গে এর আগে একাধিকবার ভিডিও বৈঠক হলেও মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি। কূটনৈতিক সূত্রের মতে, মোদির এই আমেরিকা সফরের সময়ে পশ্চিম এশিয়ার সামগ্রিক নিরাপত্তার প্রশ্নে ওয়াশিংটনের হাতে আর কোনো রাশ নেই। আফগানিস্তানে নতুন সরকার গড়েছে তালেবান। ভারতের সীমান্ত নিরাপত্তাও আজ প্রশ্নের মুখে। সেখানে ক্রমশ প্রভাব বাড়াচ্ছে চীন-পাকিস্তান অক্ষ। সেই অক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছে মস্কো। প্রশ্ন উঠেছে, যখন আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বাইডেন প্রশাসনের ভূমিকায় বিশ্বজুড়ে সমালোচনা চলছে, তখন ফের একটি দূরপাল্লার সফর হিসেবে আমেরিকাকেই কেন বেছে নিলেন নরেন্দ্র মোদি। সরকারি তরফের যুক্তি, মোদির সফরসূচিতে ওয়াশিংটনে জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক রয়েছে ঠিকই, কিন্তু তার পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনেও বক্তৃতা দেবেন তিনি। বৈঠক করবেন বিভিন্ন দেশের নেতাদের সঙ্গেও। ফলে আফগানিস্তানে তালেবানরা সরকার গড়ার ঠিক পরেই সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক মঞ্চটিকে ব্যবহার করে কাবুলকে বার্তা দেওয়ার সুযোগটি কাজে লাগাতে চাইছে সাউথ ব্লক। আশা করা হচ্ছে, নিউইয়র্কে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সঙ্গেও সাক্ষাৎ হবে তার। এবার দেখা যাক, তালেবান অধিকৃত আফগানিস্তানে মহিলাদের অবস্থা কেমন। ক্ষমতায় এসেই তালেবানরা বলেছে, শিক্ষা ও কাজের সুযোগ মহিলারা পাবেন ঠিকই, তবে শরিয়তে যতটুকু বলা আছে ততটুকুই। সম্প্রতি আফগান মেয়েদের উচ্চশিক্ষা নিয়ে ডিক্রি জারি করেছে তালেবানরা। সেই ডিক্রি প্রকাশ্যে আসার পরেই নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কিত আফগান নারীরা। ইতিমধ্যে কাবুল ও হেরাতের রাস্তায় নিজেদের অধিকার রক্ষায় বিক্ষোভে নেমেছেন তারা। তালেবানি ফতোয়া মেয়েদের পড়শোনার ব্যবস্থা হবে সম্পূর্ণ পৃথক। পুরুষ শিক্ষকের কাছে তারা পড়তে পারবেন না। ক্লাসের মাঝে অবসর সময়ে আলাদা ওয়েটিং রুমে থাকতে হবে তাদের। এমনই সব নির্দেশ তালেবানের। কিন্তু যে দেশে পর্যাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভাব, সে দেশে আলাদা করে মেয়েদের পড়াশোনার জায়গা কতটা পাওয়া যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে।

একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পাশে ছিল আমেরিকা ও চীন। ইমরান খান যদি মনে করে থাকেন, তিনি চীনের সাহায্যে তালেবানদের সমর্থন করে কৌশলে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেবেন, তবে তিনি মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। কারণ পৃথিবীর তাবড় তাবড় দেশের নেতারা এ ব্যাপারে চুপ করে থাকবেন না। অন্যদিকে চীনও এ পরিস্থিতিকে কাজে লাগাতে চাইছে। তারা ইতিমধ্যে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্ত লাগোয়া ভারতের ১২০০০ হেক্টর জমি দখল করে রেখেছে। এ সময় তারা কাশ্মীর থেকে শুরু করে ভারতের বিস্তৃত অংশে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার চেষ্টা চালাবে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যকলাপ রুখে দিয়েছেন এবং বাংলাদেশের জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোকে তালেবানের সঙ্গে হাত মেলানোর পথে বাধা সৃষ্টি করেছেন, তা দেখে অত্যন্ত সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সে দেশের শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী মহলের পাশাপাশি আফগানিস্তান, ভারত ও পাকিস্তানের বিশিষ্টজনরা। নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কুড়ি বছর আগে তালেবানের জন্ম দিয়েছিল পাকিস্তান। আল-কায়েদা, লস্কর-ই-তৈয়বা, জৈশ-ই-মহম্মদসহ সব জঙ্গি সংগঠনেরই জন্ম পাকিস্তানে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এদের জন্মদাতা। এখন ফের সেই তালেবানদের সমর্থন করে আফগানিস্তানের দখল নেওয়ার নীলনকশা এঁটেছে পাকিস্তান। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা কতদূর সফল হবে বা আদৌ সফল হবে কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

                লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা