শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের নীলনকশা

বিশ্বের তাবড় তাবড় সাবেক ও বর্তমান কূটনীতিক, সাংবাদিক, বৈজ্ঞানিক, লেখক প্রমুখ ব্যক্তিত্ব গত দুই মাস ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন ভাষার টেলিভিশন চ্যানেলে আফগানিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তা অক্ষরে অক্ষরে ফলে গেছে। এই বিশিষ্ট ব্যক্তিরা আশঙ্কা করেছিলেন, পাকিস্তান গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, আইএস প্রভৃতি সংগঠন আফগানিস্তানের শান্তি ও সুস্থিতি নষ্ট করার জন্য তালেবানদের সমর্থন করছে। তার যথেষ্ট প্রমাণ বিশ্বের সামনে উন্মোচিত হয়ে গেছে। এই লেখার ২৪ ঘণ্টা আগে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান ফৈয়জ এবং পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর প্রধান বাজোয়া কাবুলে পৌঁছে গেছেন। তারা কাবুলের সারিনা হোটেলে অবস্থান করছেন। আর সন্ত্রাসবাদী তালেবানদের সঙ্গে হোটেলে বসেই ঘন ঘন বৈঠক করে চলেছেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার দুই অধিকর্তা তালেবানদের সঙ্গে আলোচনায় দাবি করেছেন, তালেবান মন্ত্রীদের অর্ধেক নিতে হবে পাকিস্তানে প্রশিক্ষিত তালেবানি এজেন্টদের মধ্যে থেকে। এভাবে সুকৌশলে তারা আফগানিস্তানের সরকারের মধ্যে ঢুকতে চাইছে এবং ধীরে ধীরে আফগানিস্তানকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে চাইছে। ভারতের প্রবীণ কূটনীতিকরা মনে করেন, পাকিস্তানের ইমরান খান সরকার যেনতেনভাবে আফগান খনিজসম্পদ লুট করা এবং ভারতকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন। তালেবান সন্ত্রাসবাদীরা বন্দুক উঁচিয়ে চিৎকার করে আফগানিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় দাবি তুলেছেন, এবার ভারতের হাত থেকে কাশ্মীর ছিনিয়ে নেব। তাদের এই বক্তব্যের নেপথ্যে রয়ে গেছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই।

সিএনএন জানিয়েছে, আফগানিস্তানের পানশির প্রদেশে তালেবানদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ  করেছে পাকিস্তানের উর্দিপরা সামরিক বাহিনীর লোকেরা। আমেরিকার এক শীর্ষস্থানীয় জেনারেল আফগানিস্তান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে গিয়ে বলেছেন, আফগানিস্তানে গৃহযুদ্ধ শুরু হলো বলে। বিশেষজ্ঞদের প্রশ্ন, ভারত এখন কী করবে? ভারত প্রথম ধাপ হিসেবে কাশ্মীরের সঙ্গে বহিঃজগতের যোগাযোগ ছিন্ন করে দিয়েছে। কার্যত মোদি জামানায় ভারতের বিদেশনীতি বলে কিছুই নেই। ৭০-৭৫ বছর ধরে কংগ্রেস আমলে এবং বাজপেয়ির আমলেও ভারতের জোটনিরপেক্ষ বিদেশনীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্পের আমলে প্রধানমন্ত্রী মোদি ভেবেছিলেন, গোটা পৃথিবীই তার পকেটে। কিন্তু সাম্প্রতিক তালেবানকান্ডে দেখা যাচ্ছে, ভারতের কোনো বন্ধু নেই। ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি, স্পেন- অর্থাৎ পশ্চিম ইউরোপের কোনো দেশই ভারতের পক্ষে আন্তর্জাতিক কোনো ক্ষেত্রেই কথা বলে না, এমনকী নিরাপত্তা পরিষদেও না। তাই নরেন্দ্র মোদি চলতি মাসের শেষ দিকে আমেরিকা সফরের পরিকল্পনা করছেন বলে বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে। সে দেশে প্রেসিডেন্ট বদলের পর এটিই হতে চলেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রথম সফর। জো বাইডেনের সঙ্গে এর আগে একাধিকবার ভিডিও বৈঠক হলেও মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয়নি। কূটনৈতিক সূত্রের মতে, মোদির এই আমেরিকা সফরের সময়ে পশ্চিম এশিয়ার সামগ্রিক নিরাপত্তার প্রশ্নে ওয়াশিংটনের হাতে আর কোনো রাশ নেই। আফগানিস্তানে নতুন সরকার গড়েছে তালেবান। ভারতের সীমান্ত নিরাপত্তাও আজ প্রশ্নের মুখে। সেখানে ক্রমশ প্রভাব বাড়াচ্ছে চীন-পাকিস্তান অক্ষ। সেই অক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়িয়েছে মস্কো। প্রশ্ন উঠেছে, যখন আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতিতে বাইডেন প্রশাসনের ভূমিকায় বিশ্বজুড়ে সমালোচনা চলছে, তখন ফের একটি দূরপাল্লার সফর হিসেবে আমেরিকাকেই কেন বেছে নিলেন নরেন্দ্র মোদি। সরকারি তরফের যুক্তি, মোদির সফরসূচিতে ওয়াশিংটনে জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক রয়েছে ঠিকই, কিন্তু তার পাশাপাশি জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনেও বক্তৃতা দেবেন তিনি। বৈঠক করবেন বিভিন্ন দেশের নেতাদের সঙ্গেও। ফলে আফগানিস্তানে তালেবানরা সরকার গড়ার ঠিক পরেই সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক মঞ্চটিকে ব্যবহার করে কাবুলকে বার্তা দেওয়ার সুযোগটি কাজে লাগাতে চাইছে সাউথ ব্লক। আশা করা হচ্ছে, নিউইয়র্কে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সঙ্গেও সাক্ষাৎ হবে তার। এবার দেখা যাক, তালেবান অধিকৃত আফগানিস্তানে মহিলাদের অবস্থা কেমন। ক্ষমতায় এসেই তালেবানরা বলেছে, শিক্ষা ও কাজের সুযোগ মহিলারা পাবেন ঠিকই, তবে শরিয়তে যতটুকু বলা আছে ততটুকুই। সম্প্রতি আফগান মেয়েদের উচ্চশিক্ষা নিয়ে ডিক্রি জারি করেছে তালেবানরা। সেই ডিক্রি প্রকাশ্যে আসার পরেই নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কিত আফগান নারীরা। ইতিমধ্যে কাবুল ও হেরাতের রাস্তায় নিজেদের অধিকার রক্ষায় বিক্ষোভে নেমেছেন তারা। তালেবানি ফতোয়া মেয়েদের পড়শোনার ব্যবস্থা হবে সম্পূর্ণ পৃথক। পুরুষ শিক্ষকের কাছে তারা পড়তে পারবেন না। ক্লাসের মাঝে অবসর সময়ে আলাদা ওয়েটিং রুমে থাকতে হবে তাদের। এমনই সব নির্দেশ তালেবানের। কিন্তু যে দেশে পর্যাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভাব, সে দেশে আলাদা করে মেয়েদের পড়াশোনার জায়গা কতটা পাওয়া যাবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় দেখা দিয়েছে।

একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পাশে ছিল আমেরিকা ও চীন। ইমরান খান যদি মনে করে থাকেন, তিনি চীনের সাহায্যে তালেবানদের সমর্থন করে কৌশলে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেবেন, তবে তিনি মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। কারণ পৃথিবীর তাবড় তাবড় দেশের নেতারা এ ব্যাপারে চুপ করে থাকবেন না। অন্যদিকে চীনও এ পরিস্থিতিকে কাজে লাগাতে চাইছে। তারা ইতিমধ্যে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্ত লাগোয়া ভারতের ১২০০০ হেক্টর জমি দখল করে রেখেছে। এ সময় তারা কাশ্মীর থেকে শুরু করে ভারতের বিস্তৃত অংশে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ কায়েম করার চেষ্টা চালাবে। এ প্রসঙ্গে একটি কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে বাংলাদেশে জঙ্গি কার্যকলাপ রুখে দিয়েছেন এবং বাংলাদেশের জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোকে তালেবানের সঙ্গে হাত মেলানোর পথে বাধা সৃষ্টি করেছেন, তা দেখে অত্যন্ত সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সে দেশের শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী মহলের পাশাপাশি আফগানিস্তান, ভারত ও পাকিস্তানের বিশিষ্টজনরা। নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কুড়ি বছর আগে তালেবানের জন্ম দিয়েছিল পাকিস্তান। আল-কায়েদা, লস্কর-ই-তৈয়বা, জৈশ-ই-মহম্মদসহ সব জঙ্গি সংগঠনেরই জন্ম পাকিস্তানে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এদের জন্মদাতা। এখন ফের সেই তালেবানদের সমর্থন করে আফগানিস্তানের দখল নেওয়ার নীলনকশা এঁটেছে পাকিস্তান। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা কতদূর সফল হবে বা আদৌ সফল হবে কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

                লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা