শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাত এখন প্রধানত প্রাইভেট সেক্টরের ওপর নির্ভরশীল। এ নির্ভরতা প্রতিদিনই বাড়ছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসাসেবার ৬০ শতাংশই দিয়ে থাকে প্রাইভেট সেক্টর। এটা বছর কয়েক আগের হিসাব। এত দিনে হয়তো এ নির্ভরতা আরও বেড়েছে। পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরের প্রতি মানুষের আস্থাও বেড়েছে অনেক।

মানুষ এখন অসুস্থ হলে প্রথমেই কোনো প্রাইভেট হাসপাতালের কথা ভাবেন। সরকারি হাসপাতালে যে চিকিৎসা হয় না তা নয়। বড় বড় চিকিৎসকরা সরকারি হাসপাতালে বসেন, রোগী দেখেন। সেখানকার যন্ত্রপাতিও ভালো। চিকিৎসাসেবার মানও হয়তো মন্দ নয়। তার পরও পরিবেশ ও সময়ের দীর্ঘসূত্রতার কথা বিবেচনা করে অনেকেই সরকারি হাসপাতালে যাওয়ার ব্যাপারে ইতস্তত করেন। হাতে পর্যাপ্ত অর্থ থাকলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতেই যান সুচিকিৎসা নিতে। এই যে অর্থের চিন্তা, এটি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কিছুটা ব্যয়বহুল। আসলে সারা দুনিয়াতেই চিকিৎসাসেবা বিষয়টি ব্যয়সাপেক্ষ। সে তুলনায় আমাদের এখানে নিশ্চিতভাবেই এখনো অনেকটাই কম। তার পরও অভিযোগ ওঠে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় খরচ নাকি অনেক বেশি। আসলে কত বেশি? দেশের সরকারি হাসপাতালের তুলনায় বেশি তো অবশ্যই। তবে বিদেশের বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় এটি হয়তো তেমন কিছুই নয়। বিদেশে অবশ্য সরকারি ও বেসরকারির মাঝামাঝি তৃতীয় আরেকটি পদ্ধতি আছে। সেখানে তুলনামূলক কম খরচে বেসরকারি উন্নত চিকিৎসা পাওয়ার একটা সুযোগ থাকে। ঠিক এ জায়গাটিতে এসেই বলা হচ্ছে বেসরকারি চিকিৎসাসেবায় সরকারি সহযোগিতার কথা। এ সহযোগিতা কেবল একপক্ষীয় নয়। সরকার যেমন উন্নততর বেসরকারি চিকিৎসা প্রাপ্তিতে জনগণকে আর্থিক সহায়তা করতে পারে, তেমনি প্রাইভেট সেক্টরও পারে সরকারি ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নে সাহায্যের হাত বাড়াতে। কিছু জায়গায় মুনাফায় ছাড় দিতে। পারস্পরিক এ সহযোগিতার বিষয়টি কিন্তু বিশ্বপ্রেক্ষিতে নতুন কিছু নয়। সারা দুনিয়ায় এটা আছে।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি)-এর বিষয়টি আমাদের দেশে বিভিন্ন সেক্টরে দেখা যায়। সেসব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাও তেমন একটা মন্দ নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে স্বাস্থ্য খাতে পিপিপি এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে। এ পার্টনারশিপ কোনো একটি সেক্টরের সুবিধার জন্য কেবল নয়, বরং পুরো জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের জন্যই প্রয়োজন। স্বাস্থ্য খাতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ এখনো তেমন কার্যকরভাবে করা সম্ভব না হলেও এ প্রসঙ্গটি কিন্তু তিন দশক ধরেই উচ্চারিত হচ্ছে। সেই আশির দশকে সরকারের পক্ষ থেকে প্রথমে স্বাস্থ্য খাতে পার্টনারশিপের বিষয়টি আলোচিত হতে থাকে। সে সময় এনজিওদের সঙ্গে মিলে সরকার বেশ কিছু প্রকল্পও হাতে নেয়। সফল সেসব প্রকল্পের বেশির ভাগই ছিল গণস্বাস্থ্যবিষয়ক। বিশেষ করে জন্মনিয়ন্ত্রণ, যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ, ইম্যুনাইজেশন, নিউট্রিশন, জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এ যৌথ উদ্যোগসমূহ দেখা গেছে। সেসব বেশ সফলতাও পেয়েছে। কিছু কিছু প্রকল্প তো এখনো চলছে।

কিন্তু এখন পার্টনারশিপের কথা উঠছে চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে, হাসপাতালে রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে। সেই সক্ষমতা এখন অনেকটাই অর্জন করেছে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলো। দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থায় যে ব্যাপক উন্নতির কথা বলা হচ্ছে তার সিংহভাগই এসেছে বেসরকারি উদ্যোগের হাত ধরে। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাবে ডাক্তার, নার্স, শয্যাসংখ্যা সব দিক দিয়েই বর্তমানে এগিয়ে রয়েছে বেসরকারি খাত। ফলে চিকিৎসাসেবায় সরকার যদি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে অংশীদারির ভিত্তিতে অগ্রসর হয় তাহলে সেটা দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য খাতে একটা ইতিবাচক প্রভাবই ফেলবে।

চিকিৎসাসেবায় বেসরকারি খাতের সাফল্য দারুণভাবে প্রমাণিত হয়েছে গত দেড় বছরের কভিড সংকটের সময়। এর আগে স্বাভাবিক সময়ে দেশের ধনবান একটা গোষ্ঠী চিকিৎসার জন্য বিদেশ চলে যেত। তাদের সেই বিদেশনির্ভরতা আমাদের দেশের চিকিৎসাসেবার বিষয়ে একটা ভুল ধারণা ছড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু কভিডের এই সময়ে সেই বিদেশযাত্রার প্রবণতা একেবারেই থেমে গিয়েছিল। আগ্রহ থাকলেও তারা যেতে পারেননি। এই যে লম্ব^া একটা সময় চিকিৎসার জন্য কারোরই বিদেশ যেতে না পারা, তাতে কিন্তু আমাদের দেশে রোগী মৃত্যুর সংখ্যা মোটেই বেড়ে যায়নি। প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের এখানে সব ধরনের চিকিৎসাই করা সম্ভব, বেশ ভালোভাবেই সম্ভব। কভিডের কারণে এই সময়ে সরকারি হাসপাতালগুলোর ওপর চাপ ছিল কিছুটা বেশি। ফলে অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য মানুষকে বেসরকারি হাসপাতালের ওপরই নির্ভর করতে হয়েছে। সে নির্ভরতা বিফলে যায়নি। মানুষ বুঝতে পেরেছে বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা এখন বাংলাদেশেও পাওয়া যায়। আবার কভিড চিকিৎসায়ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে। যথাযথ চিকিৎসা পদ্ধতির কল্যাণেই কভিডে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার এখনো ২ শতাংশের নিচেই রয়ে গেছে।

চিকিৎসাসেবায় পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের বিষয়ে এরই মধ্যে দেশের একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। তারা এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলছে, আশপাশের দেশগুলোর উদাহরণকে বিবেচনায় নিচ্ছে। আমরা যদি ভারতের দিকে তাকাই তাহলে এই পিপিপির নানা ধরনের উদাহরণ দেখতে পাব। প্রথমেই উল্লেখ করা যেতে পারে সে দেশটির একটি স্বাস্থ্য পরিকল্পনার কথা। ‘আয়ুষ্মান ভারত যোজনা’ যা ‘জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা মিশন’ (এবি-এনএইচপিএম) নামেও পরিচিত, স্বাস্থ্য পরিষেবাটি ২০১৭ সালে ভারতের জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির অংশ হিসেবে যাত্রা করে। ইতিমধ্যে এটি দারুণভাবে সফল ও সমাদৃত হয়েছে। এ পরিষেবার আওতায় সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বিরাটসংখ্যক বেসরকারি হাসপাতালও তালিকাভুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া দেশটির আরোগ্যশ্রী স্বাস্থ্য প্রকল্পের কথাও এখানে বলা যায়, যে প্রকল্পের আওতায় গরিব বা নিম্নমধ্যবিত্তের মানুষ খুবই স্বল্প খরচে জটিল সব চিকিৎসা করাতে পারে। অন্ধ্র প্রদেশের এ প্রকল্পটিতে রাজ্য সরকার একটি বীমা কোম্পানি এবং কয়েকটি প্রাইভেট ক্লিনিকের সঙ্গে মিলে কাজ করে। প্রথম বছর এ প্রকল্পের সঙ্গে ২ লাখ পরিবারকে সুবিধা দেওয়া হয়। প্রতিটি পরিবারের জন্য ৭৫ রুপি করে প্রিমিয়াম বীমা কোম্পানিকে দেয় সরকার। এর বিনিময়ে ওই পরিবারের সদস্যরা কেউ অসুস্থ হলে প্রকল্পের সঙ্গে সংযুক্ত থাকা ক্লিনিকগুলো চিকিৎসাসেবা প্রদান করে। চিকিৎসাসেবাটি তারা দেয় হ্রাসকৃত মূল্যে। পরিবারের সদস্যরা যতবার হাসপাতালে ভর্তি হয় প্রতিবারই তাদের ২ হাজার রুপি পর্যন্ত অর্থ সাহায্য দেওয়া হয়। এভাবে সরকার ও প্রাইভেট খাতের যৌথ সহায়তায় সমাজের একটা বিরাট জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত হয়।

কেবল এই গরিব জনগোষ্ঠীর জন্যই নয়, ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ভারতে দেখা যায় এ ধরনের প্রকল্প। রাজীব গান্ধী সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ও এ্যাপোলো হাসপাতালের সঙ্গে মিলে কর্ণাটক রাজ্য সরকার একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিনামূল্যে জমি দেওয়া হয়েছে, তারা সেখানে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে এবং সাধারণ মানুষকে কম মূল্যে ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে। হাসপাতাল পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ সব করছেন এ্যাপোলো কর্তৃপক্ষ। তারা তাদের অন্যান্য শাখার তুলনায় এখানে মুনাফা কিছুটা কম করছে, ফলে সাধারণ মানুষ অনেক কম খরচেই লাভ করছে বিশেষায়িত চিকিৎসা।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের এ চিন্তাভাবনা এরই মধ্যে ভারতে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অনেক রাজ্যেই এ রকম উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। সরকার জমি বা ভবন তৈরি করে দিচ্ছে, বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান সেখানে হাসপাতাল বানাচ্ছে, ফলে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যয় কম যাচ্ছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে এখানে একটি বীমা কোম্পানিকে সংযুক্ত করা হচ্ছে। সরকার সাধারণ মানুষের জন্য বীমার প্রিমিয়ামটা দিয়ে দিচ্ছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও বীমা কোম্পানি উভয়েই তাদের মুনাফা কম করছেন, ফলে রোগীদের ওপর চাপটা কম পড়ছে।

আমাদের দেশে কোন ফরমেট গ্রহণযোগ্য হবে, সাধারণ মানুষ কীসে বেশি সুবিধা পাবে, সরকার কীভাবে এতে অংশ নেবে, বীমা পদ্ধতিকে অন্তর্র্ভুক্ত করা হবে কি না এসব সিদ্ধান্ত চিন্তাভাবনা করেই নেওয়া যেতে পারে। কেউ যাতে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন না হয়, সব পক্ষই যেন তাদের সামর্থ্যরে মধ্যে থেকে মুনাফার পরিমাণটা কমিয়ে রাখতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে পারলে এ ধরনের অংশীদারি দীর্ঘস্থায়ী চেহারা পেতে পারে।

আবার চলমান অবকাঠামোর মধ্যেও পিপিপির কিছু বিকল্প প্রস্তাবের কথা ইদানীং শোনা যাচ্ছে। যেমন অনেক সময় বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় বেড খালি থাকে। সে রকম পরিস্থিতিতে সরকার সেই বেডগুলোয় রোগী সরবরাহ করতে পারে। এ রকম রোগীর ক্ষেত্রে হাসপাতাল হয়তো কিছু ছাড় দেবে, রোগীও কিছু অর্থ ব্যয় করবে। পুরো বিষয়ের ওপর সরকারের নজরদারি থাকলে ভোগান্তি বা অপচয় অনেকটাই কমে যাবে। এটা আবার উল্টোভাবেও হতে পারে। যেমন রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সরকারের অনেক দামি দামি যন্ত্রপাতি থাকলেও সেগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার প্রায়ই হয় না। এ ধরনের দামি যন্ত্রপাতি কিনে সরকার তা পরিচালনার জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। বিনিময়ে সরকারি হাসপাতালের কিংবা সরকারি নির্ধারিত রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা সেখানে স্বল্পমূল্যে করার ব্যবস্থা থাকবে।

আবার এমনও হতে পারে, ব্যয়বহুল কিডনি চিকিৎসার জন্য সরকার বেশ কিছু ডায়ালাইসিস মেশিন কিনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। মেশিনগুলো বেসরকারি হাসপাতালে থাকবে, তারাই এগুলো দেখভাল করবে। সরকার আনুপাতিক হারে একটা নির্দিষ্টসংখ্যক রোগী এখানে পাঠাবে। তাদের সরকারি রেটের সঙ্গে সামান্য একটা সার্ভিস চার্জ যোগ করে ডায়ালাইসিস করা হবে। আবার কভিড-১৯ চিকিৎসায় মাঝেমধ্যে একটেমরা বা রেমডেসেভির মধ্যে ব্যয়বহুল ওষুধ দেওয়ার দরকার পড়ে। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করালেও এ ওষুধগুলো বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। সরকার ইচ্ছা করলে এ ওষুধগুলো সরাসরি ওই রোগীদের জন্য সরবরাহ করতে পারে।

সরকারের পক্ষ থেকে অবকাঠামো তৈরি করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। সে বিষয়টির কার্যকারিতা প্রমাণের জন্য এখনই কিছু পদক্ষেপ নিতে পারে। যেমন সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, মুক্তিযোদ্ধা হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল- এ রকম কিছু সরকারি অবকাঠামো আছে যেগুলোয় তাদের সক্ষমতার চেয়ে অনেক কম চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকে। সরকার চাইলে এ মুহূর্তেই এ প্রতিষ্ঠানগুলোর ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব বেসরকারি খাতে লিজ দিয়ে পরীক্ষা করতে পারে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় কি না। বিষয়টিকে পাইলট প্রকল্প হিসেবেও দেখা যেতে পারে।

আসলে এ রকম অনেক কিছুই হতে পারে। কর্মপদ্ধতি কী হবে তা হয়তো নির্ভর করবে পরিবেশ ও পরিস্থিতির ওপর। তবে প্রথমে দরকার সিদ্ধান্ত। সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে স্বাস্থ্য খাতে আরও গতিশীলতা আনতে, ক্রমবর্ধমান বেসরকারি খাতকে আরও সমৃদ্ধ করতে, তারা আন্তরিক কি না। সিদ্ধান্ত নিতে হবে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতকে সরকার আরও বেশি গণমুখী করতে চায় কি না।

             

   লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
নেপচুনের ওপারে মিলল প্রাচীন বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের ওপারে মিলল প্রাচীন বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা