শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাত এখন প্রধানত প্রাইভেট সেক্টরের ওপর নির্ভরশীল। এ নির্ভরতা প্রতিদিনই বাড়ছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসাসেবার ৬০ শতাংশই দিয়ে থাকে প্রাইভেট সেক্টর। এটা বছর কয়েক আগের হিসাব। এত দিনে হয়তো এ নির্ভরতা আরও বেড়েছে। পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরের প্রতি মানুষের আস্থাও বেড়েছে অনেক।

মানুষ এখন অসুস্থ হলে প্রথমেই কোনো প্রাইভেট হাসপাতালের কথা ভাবেন। সরকারি হাসপাতালে যে চিকিৎসা হয় না তা নয়। বড় বড় চিকিৎসকরা সরকারি হাসপাতালে বসেন, রোগী দেখেন। সেখানকার যন্ত্রপাতিও ভালো। চিকিৎসাসেবার মানও হয়তো মন্দ নয়। তার পরও পরিবেশ ও সময়ের দীর্ঘসূত্রতার কথা বিবেচনা করে অনেকেই সরকারি হাসপাতালে যাওয়ার ব্যাপারে ইতস্তত করেন। হাতে পর্যাপ্ত অর্থ থাকলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতেই যান সুচিকিৎসা নিতে। এই যে অর্থের চিন্তা, এটি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কিছুটা ব্যয়বহুল। আসলে সারা দুনিয়াতেই চিকিৎসাসেবা বিষয়টি ব্যয়সাপেক্ষ। সে তুলনায় আমাদের এখানে নিশ্চিতভাবেই এখনো অনেকটাই কম। তার পরও অভিযোগ ওঠে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় খরচ নাকি অনেক বেশি। আসলে কত বেশি? দেশের সরকারি হাসপাতালের তুলনায় বেশি তো অবশ্যই। তবে বিদেশের বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় এটি হয়তো তেমন কিছুই নয়। বিদেশে অবশ্য সরকারি ও বেসরকারির মাঝামাঝি তৃতীয় আরেকটি পদ্ধতি আছে। সেখানে তুলনামূলক কম খরচে বেসরকারি উন্নত চিকিৎসা পাওয়ার একটা সুযোগ থাকে। ঠিক এ জায়গাটিতে এসেই বলা হচ্ছে বেসরকারি চিকিৎসাসেবায় সরকারি সহযোগিতার কথা। এ সহযোগিতা কেবল একপক্ষীয় নয়। সরকার যেমন উন্নততর বেসরকারি চিকিৎসা প্রাপ্তিতে জনগণকে আর্থিক সহায়তা করতে পারে, তেমনি প্রাইভেট সেক্টরও পারে সরকারি ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নে সাহায্যের হাত বাড়াতে। কিছু জায়গায় মুনাফায় ছাড় দিতে। পারস্পরিক এ সহযোগিতার বিষয়টি কিন্তু বিশ্বপ্রেক্ষিতে নতুন কিছু নয়। সারা দুনিয়ায় এটা আছে।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি)-এর বিষয়টি আমাদের দেশে বিভিন্ন সেক্টরে দেখা যায়। সেসব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাও তেমন একটা মন্দ নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে স্বাস্থ্য খাতে পিপিপি এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে। এ পার্টনারশিপ কোনো একটি সেক্টরের সুবিধার জন্য কেবল নয়, বরং পুরো জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের জন্যই প্রয়োজন। স্বাস্থ্য খাতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ এখনো তেমন কার্যকরভাবে করা সম্ভব না হলেও এ প্রসঙ্গটি কিন্তু তিন দশক ধরেই উচ্চারিত হচ্ছে। সেই আশির দশকে সরকারের পক্ষ থেকে প্রথমে স্বাস্থ্য খাতে পার্টনারশিপের বিষয়টি আলোচিত হতে থাকে। সে সময় এনজিওদের সঙ্গে মিলে সরকার বেশ কিছু প্রকল্পও হাতে নেয়। সফল সেসব প্রকল্পের বেশির ভাগই ছিল গণস্বাস্থ্যবিষয়ক। বিশেষ করে জন্মনিয়ন্ত্রণ, যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ, ইম্যুনাইজেশন, নিউট্রিশন, জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এ যৌথ উদ্যোগসমূহ দেখা গেছে। সেসব বেশ সফলতাও পেয়েছে। কিছু কিছু প্রকল্প তো এখনো চলছে।

কিন্তু এখন পার্টনারশিপের কথা উঠছে চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে, হাসপাতালে রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে। সেই সক্ষমতা এখন অনেকটাই অর্জন করেছে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলো। দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থায় যে ব্যাপক উন্নতির কথা বলা হচ্ছে তার সিংহভাগই এসেছে বেসরকারি উদ্যোগের হাত ধরে। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাবে ডাক্তার, নার্স, শয্যাসংখ্যা সব দিক দিয়েই বর্তমানে এগিয়ে রয়েছে বেসরকারি খাত। ফলে চিকিৎসাসেবায় সরকার যদি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে অংশীদারির ভিত্তিতে অগ্রসর হয় তাহলে সেটা দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য খাতে একটা ইতিবাচক প্রভাবই ফেলবে।

চিকিৎসাসেবায় বেসরকারি খাতের সাফল্য দারুণভাবে প্রমাণিত হয়েছে গত দেড় বছরের কভিড সংকটের সময়। এর আগে স্বাভাবিক সময়ে দেশের ধনবান একটা গোষ্ঠী চিকিৎসার জন্য বিদেশ চলে যেত। তাদের সেই বিদেশনির্ভরতা আমাদের দেশের চিকিৎসাসেবার বিষয়ে একটা ভুল ধারণা ছড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু কভিডের এই সময়ে সেই বিদেশযাত্রার প্রবণতা একেবারেই থেমে গিয়েছিল। আগ্রহ থাকলেও তারা যেতে পারেননি। এই যে লম্ব^া একটা সময় চিকিৎসার জন্য কারোরই বিদেশ যেতে না পারা, তাতে কিন্তু আমাদের দেশে রোগী মৃত্যুর সংখ্যা মোটেই বেড়ে যায়নি। প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের এখানে সব ধরনের চিকিৎসাই করা সম্ভব, বেশ ভালোভাবেই সম্ভব। কভিডের কারণে এই সময়ে সরকারি হাসপাতালগুলোর ওপর চাপ ছিল কিছুটা বেশি। ফলে অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য মানুষকে বেসরকারি হাসপাতালের ওপরই নির্ভর করতে হয়েছে। সে নির্ভরতা বিফলে যায়নি। মানুষ বুঝতে পেরেছে বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা এখন বাংলাদেশেও পাওয়া যায়। আবার কভিড চিকিৎসায়ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে। যথাযথ চিকিৎসা পদ্ধতির কল্যাণেই কভিডে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার এখনো ২ শতাংশের নিচেই রয়ে গেছে।

চিকিৎসাসেবায় পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের বিষয়ে এরই মধ্যে দেশের একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। তারা এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলছে, আশপাশের দেশগুলোর উদাহরণকে বিবেচনায় নিচ্ছে। আমরা যদি ভারতের দিকে তাকাই তাহলে এই পিপিপির নানা ধরনের উদাহরণ দেখতে পাব। প্রথমেই উল্লেখ করা যেতে পারে সে দেশটির একটি স্বাস্থ্য পরিকল্পনার কথা। ‘আয়ুষ্মান ভারত যোজনা’ যা ‘জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা মিশন’ (এবি-এনএইচপিএম) নামেও পরিচিত, স্বাস্থ্য পরিষেবাটি ২০১৭ সালে ভারতের জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির অংশ হিসেবে যাত্রা করে। ইতিমধ্যে এটি দারুণভাবে সফল ও সমাদৃত হয়েছে। এ পরিষেবার আওতায় সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বিরাটসংখ্যক বেসরকারি হাসপাতালও তালিকাভুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া দেশটির আরোগ্যশ্রী স্বাস্থ্য প্রকল্পের কথাও এখানে বলা যায়, যে প্রকল্পের আওতায় গরিব বা নিম্নমধ্যবিত্তের মানুষ খুবই স্বল্প খরচে জটিল সব চিকিৎসা করাতে পারে। অন্ধ্র প্রদেশের এ প্রকল্পটিতে রাজ্য সরকার একটি বীমা কোম্পানি এবং কয়েকটি প্রাইভেট ক্লিনিকের সঙ্গে মিলে কাজ করে। প্রথম বছর এ প্রকল্পের সঙ্গে ২ লাখ পরিবারকে সুবিধা দেওয়া হয়। প্রতিটি পরিবারের জন্য ৭৫ রুপি করে প্রিমিয়াম বীমা কোম্পানিকে দেয় সরকার। এর বিনিময়ে ওই পরিবারের সদস্যরা কেউ অসুস্থ হলে প্রকল্পের সঙ্গে সংযুক্ত থাকা ক্লিনিকগুলো চিকিৎসাসেবা প্রদান করে। চিকিৎসাসেবাটি তারা দেয় হ্রাসকৃত মূল্যে। পরিবারের সদস্যরা যতবার হাসপাতালে ভর্তি হয় প্রতিবারই তাদের ২ হাজার রুপি পর্যন্ত অর্থ সাহায্য দেওয়া হয়। এভাবে সরকার ও প্রাইভেট খাতের যৌথ সহায়তায় সমাজের একটা বিরাট জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত হয়।

কেবল এই গরিব জনগোষ্ঠীর জন্যই নয়, ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ভারতে দেখা যায় এ ধরনের প্রকল্প। রাজীব গান্ধী সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ও এ্যাপোলো হাসপাতালের সঙ্গে মিলে কর্ণাটক রাজ্য সরকার একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিনামূল্যে জমি দেওয়া হয়েছে, তারা সেখানে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে এবং সাধারণ মানুষকে কম মূল্যে ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে। হাসপাতাল পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ সব করছেন এ্যাপোলো কর্তৃপক্ষ। তারা তাদের অন্যান্য শাখার তুলনায় এখানে মুনাফা কিছুটা কম করছে, ফলে সাধারণ মানুষ অনেক কম খরচেই লাভ করছে বিশেষায়িত চিকিৎসা।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের এ চিন্তাভাবনা এরই মধ্যে ভারতে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অনেক রাজ্যেই এ রকম উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। সরকার জমি বা ভবন তৈরি করে দিচ্ছে, বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান সেখানে হাসপাতাল বানাচ্ছে, ফলে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যয় কম যাচ্ছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে এখানে একটি বীমা কোম্পানিকে সংযুক্ত করা হচ্ছে। সরকার সাধারণ মানুষের জন্য বীমার প্রিমিয়ামটা দিয়ে দিচ্ছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও বীমা কোম্পানি উভয়েই তাদের মুনাফা কম করছেন, ফলে রোগীদের ওপর চাপটা কম পড়ছে।

আমাদের দেশে কোন ফরমেট গ্রহণযোগ্য হবে, সাধারণ মানুষ কীসে বেশি সুবিধা পাবে, সরকার কীভাবে এতে অংশ নেবে, বীমা পদ্ধতিকে অন্তর্র্ভুক্ত করা হবে কি না এসব সিদ্ধান্ত চিন্তাভাবনা করেই নেওয়া যেতে পারে। কেউ যাতে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন না হয়, সব পক্ষই যেন তাদের সামর্থ্যরে মধ্যে থেকে মুনাফার পরিমাণটা কমিয়ে রাখতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে পারলে এ ধরনের অংশীদারি দীর্ঘস্থায়ী চেহারা পেতে পারে।

আবার চলমান অবকাঠামোর মধ্যেও পিপিপির কিছু বিকল্প প্রস্তাবের কথা ইদানীং শোনা যাচ্ছে। যেমন অনেক সময় বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় বেড খালি থাকে। সে রকম পরিস্থিতিতে সরকার সেই বেডগুলোয় রোগী সরবরাহ করতে পারে। এ রকম রোগীর ক্ষেত্রে হাসপাতাল হয়তো কিছু ছাড় দেবে, রোগীও কিছু অর্থ ব্যয় করবে। পুরো বিষয়ের ওপর সরকারের নজরদারি থাকলে ভোগান্তি বা অপচয় অনেকটাই কমে যাবে। এটা আবার উল্টোভাবেও হতে পারে। যেমন রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সরকারের অনেক দামি দামি যন্ত্রপাতি থাকলেও সেগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার প্রায়ই হয় না। এ ধরনের দামি যন্ত্রপাতি কিনে সরকার তা পরিচালনার জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। বিনিময়ে সরকারি হাসপাতালের কিংবা সরকারি নির্ধারিত রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা সেখানে স্বল্পমূল্যে করার ব্যবস্থা থাকবে।

আবার এমনও হতে পারে, ব্যয়বহুল কিডনি চিকিৎসার জন্য সরকার বেশ কিছু ডায়ালাইসিস মেশিন কিনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। মেশিনগুলো বেসরকারি হাসপাতালে থাকবে, তারাই এগুলো দেখভাল করবে। সরকার আনুপাতিক হারে একটা নির্দিষ্টসংখ্যক রোগী এখানে পাঠাবে। তাদের সরকারি রেটের সঙ্গে সামান্য একটা সার্ভিস চার্জ যোগ করে ডায়ালাইসিস করা হবে। আবার কভিড-১৯ চিকিৎসায় মাঝেমধ্যে একটেমরা বা রেমডেসেভির মধ্যে ব্যয়বহুল ওষুধ দেওয়ার দরকার পড়ে। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করালেও এ ওষুধগুলো বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। সরকার ইচ্ছা করলে এ ওষুধগুলো সরাসরি ওই রোগীদের জন্য সরবরাহ করতে পারে।

সরকারের পক্ষ থেকে অবকাঠামো তৈরি করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। সে বিষয়টির কার্যকারিতা প্রমাণের জন্য এখনই কিছু পদক্ষেপ নিতে পারে। যেমন সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, মুক্তিযোদ্ধা হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল- এ রকম কিছু সরকারি অবকাঠামো আছে যেগুলোয় তাদের সক্ষমতার চেয়ে অনেক কম চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকে। সরকার চাইলে এ মুহূর্তেই এ প্রতিষ্ঠানগুলোর ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব বেসরকারি খাতে লিজ দিয়ে পরীক্ষা করতে পারে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় কি না। বিষয়টিকে পাইলট প্রকল্প হিসেবেও দেখা যেতে পারে।

আসলে এ রকম অনেক কিছুই হতে পারে। কর্মপদ্ধতি কী হবে তা হয়তো নির্ভর করবে পরিবেশ ও পরিস্থিতির ওপর। তবে প্রথমে দরকার সিদ্ধান্ত। সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে স্বাস্থ্য খাতে আরও গতিশীলতা আনতে, ক্রমবর্ধমান বেসরকারি খাতকে আরও সমৃদ্ধ করতে, তারা আন্তরিক কি না। সিদ্ধান্ত নিতে হবে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতকে সরকার আরও বেশি গণমুখী করতে চায় কি না।

             

   লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা