শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাত এখন প্রধানত প্রাইভেট সেক্টরের ওপর নির্ভরশীল। এ নির্ভরতা প্রতিদিনই বাড়ছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসাসেবার ৬০ শতাংশই দিয়ে থাকে প্রাইভেট সেক্টর। এটা বছর কয়েক আগের হিসাব। এত দিনে হয়তো এ নির্ভরতা আরও বেড়েছে। পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরের প্রতি মানুষের আস্থাও বেড়েছে অনেক।

মানুষ এখন অসুস্থ হলে প্রথমেই কোনো প্রাইভেট হাসপাতালের কথা ভাবেন। সরকারি হাসপাতালে যে চিকিৎসা হয় না তা নয়। বড় বড় চিকিৎসকরা সরকারি হাসপাতালে বসেন, রোগী দেখেন। সেখানকার যন্ত্রপাতিও ভালো। চিকিৎসাসেবার মানও হয়তো মন্দ নয়। তার পরও পরিবেশ ও সময়ের দীর্ঘসূত্রতার কথা বিবেচনা করে অনেকেই সরকারি হাসপাতালে যাওয়ার ব্যাপারে ইতস্তত করেন। হাতে পর্যাপ্ত অর্থ থাকলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতেই যান সুচিকিৎসা নিতে। এই যে অর্থের চিন্তা, এটি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কিছুটা ব্যয়বহুল। আসলে সারা দুনিয়াতেই চিকিৎসাসেবা বিষয়টি ব্যয়সাপেক্ষ। সে তুলনায় আমাদের এখানে নিশ্চিতভাবেই এখনো অনেকটাই কম। তার পরও অভিযোগ ওঠে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় খরচ নাকি অনেক বেশি। আসলে কত বেশি? দেশের সরকারি হাসপাতালের তুলনায় বেশি তো অবশ্যই। তবে বিদেশের বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় এটি হয়তো তেমন কিছুই নয়। বিদেশে অবশ্য সরকারি ও বেসরকারির মাঝামাঝি তৃতীয় আরেকটি পদ্ধতি আছে। সেখানে তুলনামূলক কম খরচে বেসরকারি উন্নত চিকিৎসা পাওয়ার একটা সুযোগ থাকে। ঠিক এ জায়গাটিতে এসেই বলা হচ্ছে বেসরকারি চিকিৎসাসেবায় সরকারি সহযোগিতার কথা। এ সহযোগিতা কেবল একপক্ষীয় নয়। সরকার যেমন উন্নততর বেসরকারি চিকিৎসা প্রাপ্তিতে জনগণকে আর্থিক সহায়তা করতে পারে, তেমনি প্রাইভেট সেক্টরও পারে সরকারি ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নে সাহায্যের হাত বাড়াতে। কিছু জায়গায় মুনাফায় ছাড় দিতে। পারস্পরিক এ সহযোগিতার বিষয়টি কিন্তু বিশ্বপ্রেক্ষিতে নতুন কিছু নয়। সারা দুনিয়ায় এটা আছে।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি)-এর বিষয়টি আমাদের দেশে বিভিন্ন সেক্টরে দেখা যায়। সেসব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাও তেমন একটা মন্দ নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে স্বাস্থ্য খাতে পিপিপি এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে। এ পার্টনারশিপ কোনো একটি সেক্টরের সুবিধার জন্য কেবল নয়, বরং পুরো জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের জন্যই প্রয়োজন। স্বাস্থ্য খাতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ এখনো তেমন কার্যকরভাবে করা সম্ভব না হলেও এ প্রসঙ্গটি কিন্তু তিন দশক ধরেই উচ্চারিত হচ্ছে। সেই আশির দশকে সরকারের পক্ষ থেকে প্রথমে স্বাস্থ্য খাতে পার্টনারশিপের বিষয়টি আলোচিত হতে থাকে। সে সময় এনজিওদের সঙ্গে মিলে সরকার বেশ কিছু প্রকল্পও হাতে নেয়। সফল সেসব প্রকল্পের বেশির ভাগই ছিল গণস্বাস্থ্যবিষয়ক। বিশেষ করে জন্মনিয়ন্ত্রণ, যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ, ইম্যুনাইজেশন, নিউট্রিশন, জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এ যৌথ উদ্যোগসমূহ দেখা গেছে। সেসব বেশ সফলতাও পেয়েছে। কিছু কিছু প্রকল্প তো এখনো চলছে।

কিন্তু এখন পার্টনারশিপের কথা উঠছে চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে, হাসপাতালে রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে। সেই সক্ষমতা এখন অনেকটাই অর্জন করেছে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলো। দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থায় যে ব্যাপক উন্নতির কথা বলা হচ্ছে তার সিংহভাগই এসেছে বেসরকারি উদ্যোগের হাত ধরে। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাবে ডাক্তার, নার্স, শয্যাসংখ্যা সব দিক দিয়েই বর্তমানে এগিয়ে রয়েছে বেসরকারি খাত। ফলে চিকিৎসাসেবায় সরকার যদি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে অংশীদারির ভিত্তিতে অগ্রসর হয় তাহলে সেটা দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য খাতে একটা ইতিবাচক প্রভাবই ফেলবে।

চিকিৎসাসেবায় বেসরকারি খাতের সাফল্য দারুণভাবে প্রমাণিত হয়েছে গত দেড় বছরের কভিড সংকটের সময়। এর আগে স্বাভাবিক সময়ে দেশের ধনবান একটা গোষ্ঠী চিকিৎসার জন্য বিদেশ চলে যেত। তাদের সেই বিদেশনির্ভরতা আমাদের দেশের চিকিৎসাসেবার বিষয়ে একটা ভুল ধারণা ছড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু কভিডের এই সময়ে সেই বিদেশযাত্রার প্রবণতা একেবারেই থেমে গিয়েছিল। আগ্রহ থাকলেও তারা যেতে পারেননি। এই যে লম্ব^া একটা সময় চিকিৎসার জন্য কারোরই বিদেশ যেতে না পারা, তাতে কিন্তু আমাদের দেশে রোগী মৃত্যুর সংখ্যা মোটেই বেড়ে যায়নি। প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের এখানে সব ধরনের চিকিৎসাই করা সম্ভব, বেশ ভালোভাবেই সম্ভব। কভিডের কারণে এই সময়ে সরকারি হাসপাতালগুলোর ওপর চাপ ছিল কিছুটা বেশি। ফলে অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য মানুষকে বেসরকারি হাসপাতালের ওপরই নির্ভর করতে হয়েছে। সে নির্ভরতা বিফলে যায়নি। মানুষ বুঝতে পেরেছে বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা এখন বাংলাদেশেও পাওয়া যায়। আবার কভিড চিকিৎসায়ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে। যথাযথ চিকিৎসা পদ্ধতির কল্যাণেই কভিডে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার এখনো ২ শতাংশের নিচেই রয়ে গেছে।

চিকিৎসাসেবায় পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের বিষয়ে এরই মধ্যে দেশের একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। তারা এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলছে, আশপাশের দেশগুলোর উদাহরণকে বিবেচনায় নিচ্ছে। আমরা যদি ভারতের দিকে তাকাই তাহলে এই পিপিপির নানা ধরনের উদাহরণ দেখতে পাব। প্রথমেই উল্লেখ করা যেতে পারে সে দেশটির একটি স্বাস্থ্য পরিকল্পনার কথা। ‘আয়ুষ্মান ভারত যোজনা’ যা ‘জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা মিশন’ (এবি-এনএইচপিএম) নামেও পরিচিত, স্বাস্থ্য পরিষেবাটি ২০১৭ সালে ভারতের জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির অংশ হিসেবে যাত্রা করে। ইতিমধ্যে এটি দারুণভাবে সফল ও সমাদৃত হয়েছে। এ পরিষেবার আওতায় সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বিরাটসংখ্যক বেসরকারি হাসপাতালও তালিকাভুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া দেশটির আরোগ্যশ্রী স্বাস্থ্য প্রকল্পের কথাও এখানে বলা যায়, যে প্রকল্পের আওতায় গরিব বা নিম্নমধ্যবিত্তের মানুষ খুবই স্বল্প খরচে জটিল সব চিকিৎসা করাতে পারে। অন্ধ্র প্রদেশের এ প্রকল্পটিতে রাজ্য সরকার একটি বীমা কোম্পানি এবং কয়েকটি প্রাইভেট ক্লিনিকের সঙ্গে মিলে কাজ করে। প্রথম বছর এ প্রকল্পের সঙ্গে ২ লাখ পরিবারকে সুবিধা দেওয়া হয়। প্রতিটি পরিবারের জন্য ৭৫ রুপি করে প্রিমিয়াম বীমা কোম্পানিকে দেয় সরকার। এর বিনিময়ে ওই পরিবারের সদস্যরা কেউ অসুস্থ হলে প্রকল্পের সঙ্গে সংযুক্ত থাকা ক্লিনিকগুলো চিকিৎসাসেবা প্রদান করে। চিকিৎসাসেবাটি তারা দেয় হ্রাসকৃত মূল্যে। পরিবারের সদস্যরা যতবার হাসপাতালে ভর্তি হয় প্রতিবারই তাদের ২ হাজার রুপি পর্যন্ত অর্থ সাহায্য দেওয়া হয়। এভাবে সরকার ও প্রাইভেট খাতের যৌথ সহায়তায় সমাজের একটা বিরাট জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত হয়।

কেবল এই গরিব জনগোষ্ঠীর জন্যই নয়, ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ভারতে দেখা যায় এ ধরনের প্রকল্প। রাজীব গান্ধী সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ও এ্যাপোলো হাসপাতালের সঙ্গে মিলে কর্ণাটক রাজ্য সরকার একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিনামূল্যে জমি দেওয়া হয়েছে, তারা সেখানে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে এবং সাধারণ মানুষকে কম মূল্যে ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে। হাসপাতাল পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ সব করছেন এ্যাপোলো কর্তৃপক্ষ। তারা তাদের অন্যান্য শাখার তুলনায় এখানে মুনাফা কিছুটা কম করছে, ফলে সাধারণ মানুষ অনেক কম খরচেই লাভ করছে বিশেষায়িত চিকিৎসা।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের এ চিন্তাভাবনা এরই মধ্যে ভারতে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অনেক রাজ্যেই এ রকম উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। সরকার জমি বা ভবন তৈরি করে দিচ্ছে, বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান সেখানে হাসপাতাল বানাচ্ছে, ফলে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যয় কম যাচ্ছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে এখানে একটি বীমা কোম্পানিকে সংযুক্ত করা হচ্ছে। সরকার সাধারণ মানুষের জন্য বীমার প্রিমিয়ামটা দিয়ে দিচ্ছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও বীমা কোম্পানি উভয়েই তাদের মুনাফা কম করছেন, ফলে রোগীদের ওপর চাপটা কম পড়ছে।

আমাদের দেশে কোন ফরমেট গ্রহণযোগ্য হবে, সাধারণ মানুষ কীসে বেশি সুবিধা পাবে, সরকার কীভাবে এতে অংশ নেবে, বীমা পদ্ধতিকে অন্তর্র্ভুক্ত করা হবে কি না এসব সিদ্ধান্ত চিন্তাভাবনা করেই নেওয়া যেতে পারে। কেউ যাতে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন না হয়, সব পক্ষই যেন তাদের সামর্থ্যরে মধ্যে থেকে মুনাফার পরিমাণটা কমিয়ে রাখতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে পারলে এ ধরনের অংশীদারি দীর্ঘস্থায়ী চেহারা পেতে পারে।

আবার চলমান অবকাঠামোর মধ্যেও পিপিপির কিছু বিকল্প প্রস্তাবের কথা ইদানীং শোনা যাচ্ছে। যেমন অনেক সময় বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় বেড খালি থাকে। সে রকম পরিস্থিতিতে সরকার সেই বেডগুলোয় রোগী সরবরাহ করতে পারে। এ রকম রোগীর ক্ষেত্রে হাসপাতাল হয়তো কিছু ছাড় দেবে, রোগীও কিছু অর্থ ব্যয় করবে। পুরো বিষয়ের ওপর সরকারের নজরদারি থাকলে ভোগান্তি বা অপচয় অনেকটাই কমে যাবে। এটা আবার উল্টোভাবেও হতে পারে। যেমন রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সরকারের অনেক দামি দামি যন্ত্রপাতি থাকলেও সেগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার প্রায়ই হয় না। এ ধরনের দামি যন্ত্রপাতি কিনে সরকার তা পরিচালনার জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। বিনিময়ে সরকারি হাসপাতালের কিংবা সরকারি নির্ধারিত রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা সেখানে স্বল্পমূল্যে করার ব্যবস্থা থাকবে।

আবার এমনও হতে পারে, ব্যয়বহুল কিডনি চিকিৎসার জন্য সরকার বেশ কিছু ডায়ালাইসিস মেশিন কিনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। মেশিনগুলো বেসরকারি হাসপাতালে থাকবে, তারাই এগুলো দেখভাল করবে। সরকার আনুপাতিক হারে একটা নির্দিষ্টসংখ্যক রোগী এখানে পাঠাবে। তাদের সরকারি রেটের সঙ্গে সামান্য একটা সার্ভিস চার্জ যোগ করে ডায়ালাইসিস করা হবে। আবার কভিড-১৯ চিকিৎসায় মাঝেমধ্যে একটেমরা বা রেমডেসেভির মধ্যে ব্যয়বহুল ওষুধ দেওয়ার দরকার পড়ে। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করালেও এ ওষুধগুলো বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। সরকার ইচ্ছা করলে এ ওষুধগুলো সরাসরি ওই রোগীদের জন্য সরবরাহ করতে পারে।

সরকারের পক্ষ থেকে অবকাঠামো তৈরি করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। সে বিষয়টির কার্যকারিতা প্রমাণের জন্য এখনই কিছু পদক্ষেপ নিতে পারে। যেমন সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, মুক্তিযোদ্ধা হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল- এ রকম কিছু সরকারি অবকাঠামো আছে যেগুলোয় তাদের সক্ষমতার চেয়ে অনেক কম চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকে। সরকার চাইলে এ মুহূর্তেই এ প্রতিষ্ঠানগুলোর ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব বেসরকারি খাতে লিজ দিয়ে পরীক্ষা করতে পারে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় কি না। বিষয়টিকে পাইলট প্রকল্প হিসেবেও দেখা যেতে পারে।

আসলে এ রকম অনেক কিছুই হতে পারে। কর্মপদ্ধতি কী হবে তা হয়তো নির্ভর করবে পরিবেশ ও পরিস্থিতির ওপর। তবে প্রথমে দরকার সিদ্ধান্ত। সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে স্বাস্থ্য খাতে আরও গতিশীলতা আনতে, ক্রমবর্ধমান বেসরকারি খাতকে আরও সমৃদ্ধ করতে, তারা আন্তরিক কি না। সিদ্ধান্ত নিতে হবে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতকে সরকার আরও বেশি গণমুখী করতে চায় কি না।

             

   লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন