শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাত এখন প্রধানত প্রাইভেট সেক্টরের ওপর নির্ভরশীল। এ নির্ভরতা প্রতিদিনই বাড়ছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসাসেবার ৬০ শতাংশই দিয়ে থাকে প্রাইভেট সেক্টর। এটা বছর কয়েক আগের হিসাব। এত দিনে হয়তো এ নির্ভরতা আরও বেড়েছে। পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরের প্রতি মানুষের আস্থাও বেড়েছে অনেক।

মানুষ এখন অসুস্থ হলে প্রথমেই কোনো প্রাইভেট হাসপাতালের কথা ভাবেন। সরকারি হাসপাতালে যে চিকিৎসা হয় না তা নয়। বড় বড় চিকিৎসকরা সরকারি হাসপাতালে বসেন, রোগী দেখেন। সেখানকার যন্ত্রপাতিও ভালো। চিকিৎসাসেবার মানও হয়তো মন্দ নয়। তার পরও পরিবেশ ও সময়ের দীর্ঘসূত্রতার কথা বিবেচনা করে অনেকেই সরকারি হাসপাতালে যাওয়ার ব্যাপারে ইতস্তত করেন। হাতে পর্যাপ্ত অর্থ থাকলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতেই যান সুচিকিৎসা নিতে। এই যে অর্থের চিন্তা, এটি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কিছুটা ব্যয়বহুল। আসলে সারা দুনিয়াতেই চিকিৎসাসেবা বিষয়টি ব্যয়সাপেক্ষ। সে তুলনায় আমাদের এখানে নিশ্চিতভাবেই এখনো অনেকটাই কম। তার পরও অভিযোগ ওঠে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় খরচ নাকি অনেক বেশি। আসলে কত বেশি? দেশের সরকারি হাসপাতালের তুলনায় বেশি তো অবশ্যই। তবে বিদেশের বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় এটি হয়তো তেমন কিছুই নয়। বিদেশে অবশ্য সরকারি ও বেসরকারির মাঝামাঝি তৃতীয় আরেকটি পদ্ধতি আছে। সেখানে তুলনামূলক কম খরচে বেসরকারি উন্নত চিকিৎসা পাওয়ার একটা সুযোগ থাকে। ঠিক এ জায়গাটিতে এসেই বলা হচ্ছে বেসরকারি চিকিৎসাসেবায় সরকারি সহযোগিতার কথা। এ সহযোগিতা কেবল একপক্ষীয় নয়। সরকার যেমন উন্নততর বেসরকারি চিকিৎসা প্রাপ্তিতে জনগণকে আর্থিক সহায়তা করতে পারে, তেমনি প্রাইভেট সেক্টরও পারে সরকারি ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নে সাহায্যের হাত বাড়াতে। কিছু জায়গায় মুনাফায় ছাড় দিতে। পারস্পরিক এ সহযোগিতার বিষয়টি কিন্তু বিশ্বপ্রেক্ষিতে নতুন কিছু নয়। সারা দুনিয়ায় এটা আছে।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি)-এর বিষয়টি আমাদের দেশে বিভিন্ন সেক্টরে দেখা যায়। সেসব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাও তেমন একটা মন্দ নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে স্বাস্থ্য খাতে পিপিপি এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে। এ পার্টনারশিপ কোনো একটি সেক্টরের সুবিধার জন্য কেবল নয়, বরং পুরো জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের জন্যই প্রয়োজন। স্বাস্থ্য খাতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ এখনো তেমন কার্যকরভাবে করা সম্ভব না হলেও এ প্রসঙ্গটি কিন্তু তিন দশক ধরেই উচ্চারিত হচ্ছে। সেই আশির দশকে সরকারের পক্ষ থেকে প্রথমে স্বাস্থ্য খাতে পার্টনারশিপের বিষয়টি আলোচিত হতে থাকে। সে সময় এনজিওদের সঙ্গে মিলে সরকার বেশ কিছু প্রকল্পও হাতে নেয়। সফল সেসব প্রকল্পের বেশির ভাগই ছিল গণস্বাস্থ্যবিষয়ক। বিশেষ করে জন্মনিয়ন্ত্রণ, যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ, ইম্যুনাইজেশন, নিউট্রিশন, জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এ যৌথ উদ্যোগসমূহ দেখা গেছে। সেসব বেশ সফলতাও পেয়েছে। কিছু কিছু প্রকল্প তো এখনো চলছে।

কিন্তু এখন পার্টনারশিপের কথা উঠছে চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে, হাসপাতালে রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে। সেই সক্ষমতা এখন অনেকটাই অর্জন করেছে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলো। দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থায় যে ব্যাপক উন্নতির কথা বলা হচ্ছে তার সিংহভাগই এসেছে বেসরকারি উদ্যোগের হাত ধরে। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাবে ডাক্তার, নার্স, শয্যাসংখ্যা সব দিক দিয়েই বর্তমানে এগিয়ে রয়েছে বেসরকারি খাত। ফলে চিকিৎসাসেবায় সরকার যদি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে অংশীদারির ভিত্তিতে অগ্রসর হয় তাহলে সেটা দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য খাতে একটা ইতিবাচক প্রভাবই ফেলবে।

চিকিৎসাসেবায় বেসরকারি খাতের সাফল্য দারুণভাবে প্রমাণিত হয়েছে গত দেড় বছরের কভিড সংকটের সময়। এর আগে স্বাভাবিক সময়ে দেশের ধনবান একটা গোষ্ঠী চিকিৎসার জন্য বিদেশ চলে যেত। তাদের সেই বিদেশনির্ভরতা আমাদের দেশের চিকিৎসাসেবার বিষয়ে একটা ভুল ধারণা ছড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু কভিডের এই সময়ে সেই বিদেশযাত্রার প্রবণতা একেবারেই থেমে গিয়েছিল। আগ্রহ থাকলেও তারা যেতে পারেননি। এই যে লম্ব^া একটা সময় চিকিৎসার জন্য কারোরই বিদেশ যেতে না পারা, তাতে কিন্তু আমাদের দেশে রোগী মৃত্যুর সংখ্যা মোটেই বেড়ে যায়নি। প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের এখানে সব ধরনের চিকিৎসাই করা সম্ভব, বেশ ভালোভাবেই সম্ভব। কভিডের কারণে এই সময়ে সরকারি হাসপাতালগুলোর ওপর চাপ ছিল কিছুটা বেশি। ফলে অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য মানুষকে বেসরকারি হাসপাতালের ওপরই নির্ভর করতে হয়েছে। সে নির্ভরতা বিফলে যায়নি। মানুষ বুঝতে পেরেছে বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা এখন বাংলাদেশেও পাওয়া যায়। আবার কভিড চিকিৎসায়ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে। যথাযথ চিকিৎসা পদ্ধতির কল্যাণেই কভিডে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার এখনো ২ শতাংশের নিচেই রয়ে গেছে।

চিকিৎসাসেবায় পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের বিষয়ে এরই মধ্যে দেশের একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। তারা এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলছে, আশপাশের দেশগুলোর উদাহরণকে বিবেচনায় নিচ্ছে। আমরা যদি ভারতের দিকে তাকাই তাহলে এই পিপিপির নানা ধরনের উদাহরণ দেখতে পাব। প্রথমেই উল্লেখ করা যেতে পারে সে দেশটির একটি স্বাস্থ্য পরিকল্পনার কথা। ‘আয়ুষ্মান ভারত যোজনা’ যা ‘জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা মিশন’ (এবি-এনএইচপিএম) নামেও পরিচিত, স্বাস্থ্য পরিষেবাটি ২০১৭ সালে ভারতের জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির অংশ হিসেবে যাত্রা করে। ইতিমধ্যে এটি দারুণভাবে সফল ও সমাদৃত হয়েছে। এ পরিষেবার আওতায় সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বিরাটসংখ্যক বেসরকারি হাসপাতালও তালিকাভুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া দেশটির আরোগ্যশ্রী স্বাস্থ্য প্রকল্পের কথাও এখানে বলা যায়, যে প্রকল্পের আওতায় গরিব বা নিম্নমধ্যবিত্তের মানুষ খুবই স্বল্প খরচে জটিল সব চিকিৎসা করাতে পারে। অন্ধ্র প্রদেশের এ প্রকল্পটিতে রাজ্য সরকার একটি বীমা কোম্পানি এবং কয়েকটি প্রাইভেট ক্লিনিকের সঙ্গে মিলে কাজ করে। প্রথম বছর এ প্রকল্পের সঙ্গে ২ লাখ পরিবারকে সুবিধা দেওয়া হয়। প্রতিটি পরিবারের জন্য ৭৫ রুপি করে প্রিমিয়াম বীমা কোম্পানিকে দেয় সরকার। এর বিনিময়ে ওই পরিবারের সদস্যরা কেউ অসুস্থ হলে প্রকল্পের সঙ্গে সংযুক্ত থাকা ক্লিনিকগুলো চিকিৎসাসেবা প্রদান করে। চিকিৎসাসেবাটি তারা দেয় হ্রাসকৃত মূল্যে। পরিবারের সদস্যরা যতবার হাসপাতালে ভর্তি হয় প্রতিবারই তাদের ২ হাজার রুপি পর্যন্ত অর্থ সাহায্য দেওয়া হয়। এভাবে সরকার ও প্রাইভেট খাতের যৌথ সহায়তায় সমাজের একটা বিরাট জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত হয়।

কেবল এই গরিব জনগোষ্ঠীর জন্যই নয়, ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ভারতে দেখা যায় এ ধরনের প্রকল্প। রাজীব গান্ধী সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ও এ্যাপোলো হাসপাতালের সঙ্গে মিলে কর্ণাটক রাজ্য সরকার একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিনামূল্যে জমি দেওয়া হয়েছে, তারা সেখানে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে এবং সাধারণ মানুষকে কম মূল্যে ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে। হাসপাতাল পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ সব করছেন এ্যাপোলো কর্তৃপক্ষ। তারা তাদের অন্যান্য শাখার তুলনায় এখানে মুনাফা কিছুটা কম করছে, ফলে সাধারণ মানুষ অনেক কম খরচেই লাভ করছে বিশেষায়িত চিকিৎসা।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের এ চিন্তাভাবনা এরই মধ্যে ভারতে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অনেক রাজ্যেই এ রকম উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। সরকার জমি বা ভবন তৈরি করে দিচ্ছে, বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান সেখানে হাসপাতাল বানাচ্ছে, ফলে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যয় কম যাচ্ছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে এখানে একটি বীমা কোম্পানিকে সংযুক্ত করা হচ্ছে। সরকার সাধারণ মানুষের জন্য বীমার প্রিমিয়ামটা দিয়ে দিচ্ছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও বীমা কোম্পানি উভয়েই তাদের মুনাফা কম করছেন, ফলে রোগীদের ওপর চাপটা কম পড়ছে।

আমাদের দেশে কোন ফরমেট গ্রহণযোগ্য হবে, সাধারণ মানুষ কীসে বেশি সুবিধা পাবে, সরকার কীভাবে এতে অংশ নেবে, বীমা পদ্ধতিকে অন্তর্র্ভুক্ত করা হবে কি না এসব সিদ্ধান্ত চিন্তাভাবনা করেই নেওয়া যেতে পারে। কেউ যাতে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন না হয়, সব পক্ষই যেন তাদের সামর্থ্যরে মধ্যে থেকে মুনাফার পরিমাণটা কমিয়ে রাখতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে পারলে এ ধরনের অংশীদারি দীর্ঘস্থায়ী চেহারা পেতে পারে।

আবার চলমান অবকাঠামোর মধ্যেও পিপিপির কিছু বিকল্প প্রস্তাবের কথা ইদানীং শোনা যাচ্ছে। যেমন অনেক সময় বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় বেড খালি থাকে। সে রকম পরিস্থিতিতে সরকার সেই বেডগুলোয় রোগী সরবরাহ করতে পারে। এ রকম রোগীর ক্ষেত্রে হাসপাতাল হয়তো কিছু ছাড় দেবে, রোগীও কিছু অর্থ ব্যয় করবে। পুরো বিষয়ের ওপর সরকারের নজরদারি থাকলে ভোগান্তি বা অপচয় অনেকটাই কমে যাবে। এটা আবার উল্টোভাবেও হতে পারে। যেমন রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সরকারের অনেক দামি দামি যন্ত্রপাতি থাকলেও সেগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার প্রায়ই হয় না। এ ধরনের দামি যন্ত্রপাতি কিনে সরকার তা পরিচালনার জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। বিনিময়ে সরকারি হাসপাতালের কিংবা সরকারি নির্ধারিত রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা সেখানে স্বল্পমূল্যে করার ব্যবস্থা থাকবে।

আবার এমনও হতে পারে, ব্যয়বহুল কিডনি চিকিৎসার জন্য সরকার বেশ কিছু ডায়ালাইসিস মেশিন কিনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। মেশিনগুলো বেসরকারি হাসপাতালে থাকবে, তারাই এগুলো দেখভাল করবে। সরকার আনুপাতিক হারে একটা নির্দিষ্টসংখ্যক রোগী এখানে পাঠাবে। তাদের সরকারি রেটের সঙ্গে সামান্য একটা সার্ভিস চার্জ যোগ করে ডায়ালাইসিস করা হবে। আবার কভিড-১৯ চিকিৎসায় মাঝেমধ্যে একটেমরা বা রেমডেসেভির মধ্যে ব্যয়বহুল ওষুধ দেওয়ার দরকার পড়ে। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করালেও এ ওষুধগুলো বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। সরকার ইচ্ছা করলে এ ওষুধগুলো সরাসরি ওই রোগীদের জন্য সরবরাহ করতে পারে।

সরকারের পক্ষ থেকে অবকাঠামো তৈরি করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। সে বিষয়টির কার্যকারিতা প্রমাণের জন্য এখনই কিছু পদক্ষেপ নিতে পারে। যেমন সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, মুক্তিযোদ্ধা হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল- এ রকম কিছু সরকারি অবকাঠামো আছে যেগুলোয় তাদের সক্ষমতার চেয়ে অনেক কম চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকে। সরকার চাইলে এ মুহূর্তেই এ প্রতিষ্ঠানগুলোর ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব বেসরকারি খাতে লিজ দিয়ে পরীক্ষা করতে পারে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় কি না। বিষয়টিকে পাইলট প্রকল্প হিসেবেও দেখা যেতে পারে।

আসলে এ রকম অনেক কিছুই হতে পারে। কর্মপদ্ধতি কী হবে তা হয়তো নির্ভর করবে পরিবেশ ও পরিস্থিতির ওপর। তবে প্রথমে দরকার সিদ্ধান্ত। সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে স্বাস্থ্য খাতে আরও গতিশীলতা আনতে, ক্রমবর্ধমান বেসরকারি খাতকে আরও সমৃদ্ধ করতে, তারা আন্তরিক কি না। সিদ্ধান্ত নিতে হবে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতকে সরকার আরও বেশি গণমুখী করতে চায় কি না।

             

   লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতির তথ্য চেয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চিঠি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ