শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২১

স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

ডা. এ এম শামীম
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্য খাত গতিশীল করতে চাই পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারি

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে আমাদের দেশের স্বাস্থ্য খাত এখন প্রধানত প্রাইভেট সেক্টরের ওপর নির্ভরশীল। এ নির্ভরতা প্রতিদিনই বাড়ছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, চিকিৎসাসেবার ৬০ শতাংশই দিয়ে থাকে প্রাইভেট সেক্টর। এটা বছর কয়েক আগের হিসাব। এত দিনে হয়তো এ নির্ভরতা আরও বেড়েছে। পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরের প্রতি মানুষের আস্থাও বেড়েছে অনেক।

মানুষ এখন অসুস্থ হলে প্রথমেই কোনো প্রাইভেট হাসপাতালের কথা ভাবেন। সরকারি হাসপাতালে যে চিকিৎসা হয় না তা নয়। বড় বড় চিকিৎসকরা সরকারি হাসপাতালে বসেন, রোগী দেখেন। সেখানকার যন্ত্রপাতিও ভালো। চিকিৎসাসেবার মানও হয়তো মন্দ নয়। তার পরও পরিবেশ ও সময়ের দীর্ঘসূত্রতার কথা বিবেচনা করে অনেকেই সরকারি হাসপাতালে যাওয়ার ব্যাপারে ইতস্তত করেন। হাতে পর্যাপ্ত অর্থ থাকলে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতেই যান সুচিকিৎসা নিতে। এই যে অর্থের চিন্তা, এটি কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কিছুটা ব্যয়বহুল। আসলে সারা দুনিয়াতেই চিকিৎসাসেবা বিষয়টি ব্যয়সাপেক্ষ। সে তুলনায় আমাদের এখানে নিশ্চিতভাবেই এখনো অনেকটাই কম। তার পরও অভিযোগ ওঠে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় খরচ নাকি অনেক বেশি। আসলে কত বেশি? দেশের সরকারি হাসপাতালের তুলনায় বেশি তো অবশ্যই। তবে বিদেশের বেসরকারি হাসপাতালের তুলনায় এটি হয়তো তেমন কিছুই নয়। বিদেশে অবশ্য সরকারি ও বেসরকারির মাঝামাঝি তৃতীয় আরেকটি পদ্ধতি আছে। সেখানে তুলনামূলক কম খরচে বেসরকারি উন্নত চিকিৎসা পাওয়ার একটা সুযোগ থাকে। ঠিক এ জায়গাটিতে এসেই বলা হচ্ছে বেসরকারি চিকিৎসাসেবায় সরকারি সহযোগিতার কথা। এ সহযোগিতা কেবল একপক্ষীয় নয়। সরকার যেমন উন্নততর বেসরকারি চিকিৎসা প্রাপ্তিতে জনগণকে আর্থিক সহায়তা করতে পারে, তেমনি প্রাইভেট সেক্টরও পারে সরকারি ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নে সাহায্যের হাত বাড়াতে। কিছু জায়গায় মুনাফায় ছাড় দিতে। পারস্পরিক এ সহযোগিতার বিষয়টি কিন্তু বিশ্বপ্রেক্ষিতে নতুন কিছু নয়। সারা দুনিয়ায় এটা আছে।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি)-এর বিষয়টি আমাদের দেশে বিভিন্ন সেক্টরে দেখা যায়। সেসব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাও তেমন একটা মন্দ নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে স্বাস্থ্য খাতে পিপিপি এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে। এ পার্টনারশিপ কোনো একটি সেক্টরের সুবিধার জন্য কেবল নয়, বরং পুরো জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতের জন্যই প্রয়োজন। স্বাস্থ্য খাতে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ এখনো তেমন কার্যকরভাবে করা সম্ভব না হলেও এ প্রসঙ্গটি কিন্তু তিন দশক ধরেই উচ্চারিত হচ্ছে। সেই আশির দশকে সরকারের পক্ষ থেকে প্রথমে স্বাস্থ্য খাতে পার্টনারশিপের বিষয়টি আলোচিত হতে থাকে। সে সময় এনজিওদের সঙ্গে মিলে সরকার বেশ কিছু প্রকল্পও হাতে নেয়। সফল সেসব প্রকল্পের বেশির ভাগই ছিল গণস্বাস্থ্যবিষয়ক। বিশেষ করে জন্মনিয়ন্ত্রণ, যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ, ইম্যুনাইজেশন, নিউট্রিশন, জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এ যৌথ উদ্যোগসমূহ দেখা গেছে। সেসব বেশ সফলতাও পেয়েছে। কিছু কিছু প্রকল্প তো এখনো চলছে।

কিন্তু এখন পার্টনারশিপের কথা উঠছে চিকিৎসাসেবার ক্ষেত্রে, হাসপাতালে রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে। সেই সক্ষমতা এখন অনেকটাই অর্জন করেছে আমাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলো। দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্যব্যবস্থায় যে ব্যাপক উন্নতির কথা বলা হচ্ছে তার সিংহভাগই এসেছে বেসরকারি উদ্যোগের হাত ধরে। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাবে ডাক্তার, নার্স, শয্যাসংখ্যা সব দিক দিয়েই বর্তমানে এগিয়ে রয়েছে বেসরকারি খাত। ফলে চিকিৎসাসেবায় সরকার যদি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সঙ্গে অংশীদারির ভিত্তিতে অগ্রসর হয় তাহলে সেটা দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য খাতে একটা ইতিবাচক প্রভাবই ফেলবে।

চিকিৎসাসেবায় বেসরকারি খাতের সাফল্য দারুণভাবে প্রমাণিত হয়েছে গত দেড় বছরের কভিড সংকটের সময়। এর আগে স্বাভাবিক সময়ে দেশের ধনবান একটা গোষ্ঠী চিকিৎসার জন্য বিদেশ চলে যেত। তাদের সেই বিদেশনির্ভরতা আমাদের দেশের চিকিৎসাসেবার বিষয়ে একটা ভুল ধারণা ছড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু কভিডের এই সময়ে সেই বিদেশযাত্রার প্রবণতা একেবারেই থেমে গিয়েছিল। আগ্রহ থাকলেও তারা যেতে পারেননি। এই যে লম্ব^া একটা সময় চিকিৎসার জন্য কারোরই বিদেশ যেতে না পারা, তাতে কিন্তু আমাদের দেশে রোগী মৃত্যুর সংখ্যা মোটেই বেড়ে যায়নি। প্রমাণিত হয়েছে, আমাদের এখানে সব ধরনের চিকিৎসাই করা সম্ভব, বেশ ভালোভাবেই সম্ভব। কভিডের কারণে এই সময়ে সরকারি হাসপাতালগুলোর ওপর চাপ ছিল কিছুটা বেশি। ফলে অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য মানুষকে বেসরকারি হাসপাতালের ওপরই নির্ভর করতে হয়েছে। সে নির্ভরতা বিফলে যায়নি। মানুষ বুঝতে পেরেছে বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা এখন বাংলাদেশেও পাওয়া যায়। আবার কভিড চিকিৎসায়ও বেসরকারি হাসপাতালগুলো সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে। যথাযথ চিকিৎসা পদ্ধতির কল্যাণেই কভিডে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার এখনো ২ শতাংশের নিচেই রয়ে গেছে।

চিকিৎসাসেবায় পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের বিষয়ে এরই মধ্যে দেশের একাধিক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। তারা এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলছে, আশপাশের দেশগুলোর উদাহরণকে বিবেচনায় নিচ্ছে। আমরা যদি ভারতের দিকে তাকাই তাহলে এই পিপিপির নানা ধরনের উদাহরণ দেখতে পাব। প্রথমেই উল্লেখ করা যেতে পারে সে দেশটির একটি স্বাস্থ্য পরিকল্পনার কথা। ‘আয়ুষ্মান ভারত যোজনা’ যা ‘জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা মিশন’ (এবি-এনএইচপিএম) নামেও পরিচিত, স্বাস্থ্য পরিষেবাটি ২০১৭ সালে ভারতের জাতীয় স্বাস্থ্যনীতির অংশ হিসেবে যাত্রা করে। ইতিমধ্যে এটি দারুণভাবে সফল ও সমাদৃত হয়েছে। এ পরিষেবার আওতায় সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বিরাটসংখ্যক বেসরকারি হাসপাতালও তালিকাভুক্ত রয়েছে। এ ছাড়া দেশটির আরোগ্যশ্রী স্বাস্থ্য প্রকল্পের কথাও এখানে বলা যায়, যে প্রকল্পের আওতায় গরিব বা নিম্নমধ্যবিত্তের মানুষ খুবই স্বল্প খরচে জটিল সব চিকিৎসা করাতে পারে। অন্ধ্র প্রদেশের এ প্রকল্পটিতে রাজ্য সরকার একটি বীমা কোম্পানি এবং কয়েকটি প্রাইভেট ক্লিনিকের সঙ্গে মিলে কাজ করে। প্রথম বছর এ প্রকল্পের সঙ্গে ২ লাখ পরিবারকে সুবিধা দেওয়া হয়। প্রতিটি পরিবারের জন্য ৭৫ রুপি করে প্রিমিয়াম বীমা কোম্পানিকে দেয় সরকার। এর বিনিময়ে ওই পরিবারের সদস্যরা কেউ অসুস্থ হলে প্রকল্পের সঙ্গে সংযুক্ত থাকা ক্লিনিকগুলো চিকিৎসাসেবা প্রদান করে। চিকিৎসাসেবাটি তারা দেয় হ্রাসকৃত মূল্যে। পরিবারের সদস্যরা যতবার হাসপাতালে ভর্তি হয় প্রতিবারই তাদের ২ হাজার রুপি পর্যন্ত অর্থ সাহায্য দেওয়া হয়। এভাবে সরকার ও প্রাইভেট খাতের যৌথ সহায়তায় সমাজের একটা বিরাট জনগোষ্ঠীর চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত হয়।

কেবল এই গরিব জনগোষ্ঠীর জন্যই নয়, ব্যয়বহুল চিকিৎসার ক্ষেত্রেও ভারতে দেখা যায় এ ধরনের প্রকল্প। রাজীব গান্ধী সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ও এ্যাপোলো হাসপাতালের সঙ্গে মিলে কর্ণাটক রাজ্য সরকার একটা প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে বিনামূল্যে জমি দেওয়া হয়েছে, তারা সেখানে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছে এবং সাধারণ মানুষকে কম মূল্যে ব্যয়বহুল চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে। হাসপাতাল পরিচালনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ সব করছেন এ্যাপোলো কর্তৃপক্ষ। তারা তাদের অন্যান্য শাখার তুলনায় এখানে মুনাফা কিছুটা কম করছে, ফলে সাধারণ মানুষ অনেক কম খরচেই লাভ করছে বিশেষায়িত চিকিৎসা।

পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের এ চিন্তাভাবনা এরই মধ্যে ভারতে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অনেক রাজ্যেই এ রকম উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। সরকার জমি বা ভবন তৈরি করে দিচ্ছে, বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান সেখানে হাসপাতাল বানাচ্ছে, ফলে সাধারণ মানুষের চিকিৎসা ব্যয় কম যাচ্ছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে এখানে একটি বীমা কোম্পানিকে সংযুক্ত করা হচ্ছে। সরকার সাধারণ মানুষের জন্য বীমার প্রিমিয়ামটা দিয়ে দিচ্ছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও বীমা কোম্পানি উভয়েই তাদের মুনাফা কম করছেন, ফলে রোগীদের ওপর চাপটা কম পড়ছে।

আমাদের দেশে কোন ফরমেট গ্রহণযোগ্য হবে, সাধারণ মানুষ কীসে বেশি সুবিধা পাবে, সরকার কীভাবে এতে অংশ নেবে, বীমা পদ্ধতিকে অন্তর্র্ভুক্ত করা হবে কি না এসব সিদ্ধান্ত চিন্তাভাবনা করেই নেওয়া যেতে পারে। কেউ যাতে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন না হয়, সব পক্ষই যেন তাদের সামর্থ্যরে মধ্যে থেকে মুনাফার পরিমাণটা কমিয়ে রাখতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে পারলে এ ধরনের অংশীদারি দীর্ঘস্থায়ী চেহারা পেতে পারে।

আবার চলমান অবকাঠামোর মধ্যেও পিপিপির কিছু বিকল্প প্রস্তাবের কথা ইদানীং শোনা যাচ্ছে। যেমন অনেক সময় বেসরকারি হাসপাতালগুলোয় বেড খালি থাকে। সে রকম পরিস্থিতিতে সরকার সেই বেডগুলোয় রোগী সরবরাহ করতে পারে। এ রকম রোগীর ক্ষেত্রে হাসপাতাল হয়তো কিছু ছাড় দেবে, রোগীও কিছু অর্থ ব্যয় করবে। পুরো বিষয়ের ওপর সরকারের নজরদারি থাকলে ভোগান্তি বা অপচয় অনেকটাই কমে যাবে। এটা আবার উল্টোভাবেও হতে পারে। যেমন রোগের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সরকারের অনেক দামি দামি যন্ত্রপাতি থাকলেও সেগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার প্রায়ই হয় না। এ ধরনের দামি যন্ত্রপাতি কিনে সরকার তা পরিচালনার জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। বিনিময়ে সরকারি হাসপাতালের কিংবা সরকারি নির্ধারিত রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা সেখানে স্বল্পমূল্যে করার ব্যবস্থা থাকবে।

আবার এমনও হতে পারে, ব্যয়বহুল কিডনি চিকিৎসার জন্য সরকার বেশ কিছু ডায়ালাইসিস মেশিন কিনে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে। মেশিনগুলো বেসরকারি হাসপাতালে থাকবে, তারাই এগুলো দেখভাল করবে। সরকার আনুপাতিক হারে একটা নির্দিষ্টসংখ্যক রোগী এখানে পাঠাবে। তাদের সরকারি রেটের সঙ্গে সামান্য একটা সার্ভিস চার্জ যোগ করে ডায়ালাইসিস করা হবে। আবার কভিড-১৯ চিকিৎসায় মাঝেমধ্যে একটেমরা বা রেমডেসেভির মধ্যে ব্যয়বহুল ওষুধ দেওয়ার দরকার পড়ে। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করালেও এ ওষুধগুলো বাইরে থেকে কিনে আনতে হয়। সরকার ইচ্ছা করলে এ ওষুধগুলো সরাসরি ওই রোগীদের জন্য সরবরাহ করতে পারে।

সরকারের পক্ষ থেকে অবকাঠামো তৈরি করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম। সে বিষয়টির কার্যকারিতা প্রমাণের জন্য এখনই কিছু পদক্ষেপ নিতে পারে। যেমন সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, মুক্তিযোদ্ধা হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল- এ রকম কিছু সরকারি অবকাঠামো আছে যেগুলোয় তাদের সক্ষমতার চেয়ে অনেক কম চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকে। সরকার চাইলে এ মুহূর্তেই এ প্রতিষ্ঠানগুলোর ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব বেসরকারি খাতে লিজ দিয়ে পরীক্ষা করতে পারে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় কি না। বিষয়টিকে পাইলট প্রকল্প হিসেবেও দেখা যেতে পারে।

আসলে এ রকম অনেক কিছুই হতে পারে। কর্মপদ্ধতি কী হবে তা হয়তো নির্ভর করবে পরিবেশ ও পরিস্থিতির ওপর। তবে প্রথমে দরকার সিদ্ধান্ত। সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে স্বাস্থ্য খাতে আরও গতিশীলতা আনতে, ক্রমবর্ধমান বেসরকারি খাতকে আরও সমৃদ্ধ করতে, তারা আন্তরিক কি না। সিদ্ধান্ত নিতে হবে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতকে সরকার আরও বেশি গণমুখী করতে চায় কি না।

             

   লেখক : ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ল্যাবএইড গ্রুপ।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা