শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর, ২০২১

ক্ষোভে কষ্টে অপমানে ফুঁসছে তারা

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষোভে কষ্টে অপমানে ফুঁসছে তারা

১. ডিজেল-কেরোসিন নিয়ে তুলকালাম গেল কয়েক দিন।

সরকারি ভাষ্য : ২০১৩ সালে দেশে ডিজেলের লিটার ছিল  ৬৮ টাকা, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলে ২০১৬ সালে লিটার -প্রতি ৩ টাকা কমিয়ে ৬৫ টাকা করা হয়। সে সময় যে পরিমাণ কমার কথা ছিল তা হয়নি। বলা হয়েছিল : যে লোকসান হয়েছে তা কিছুটা পোষাতে বাড়তি দাম রাখা হলো। এরপর গত সাড়ে পাঁচ বছরে দেশে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়েনি।

এ বছর শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির দাম বেড়েই চলেছে। ফলে গত সাড়ে পাঁচ মাসে ডিজেলের জন্য বিপিসির লোকসান হয়েছে প্রায় ১১৪৭.৬০ কোটি টাকা। একই সঙ্গে ডলারের মূল্য ২০১৬ সালে ৭৯ টাকা থেকে চলতি মাসে ৮৫.৭৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে। ফলে ডলারে মূল্য পরিশোধে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে।

সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে : ভারতে জ্বালানির মূল্য কমার পরও পশ্চিমবঙ্গে ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি ৯০ রুপি বা ১০৪ টাকা, দিল্লিতে ৯৮.৪২ রুপি বা ১১৪ টাকার সমান। নেপালেও এ মূল্য ১১২.৩৯ নেপালি রুপি বা ৮১ টাকা। প্রতিবেশী এসব দেশের চেয়ে আমাদের মূল্য কম রয়েছে। এ কারণে আবার চোরাকারবারিরা এখান থেকে প্রতিবেশী দেশে ডিজেল পাচার করছে। পাশের দেশগুলোয় দাম বাড়তি থাকলেও আমাদের দেশে দাম রাখার জন্য সরকার ধন্যবাদ পেতেই পারে। আলোচনায় এ বাস্তবতা মাথায় রাখতে হবে অবশ্যই।

২. কিন্তু এ মুহূর্তে আর কি কোনো বিকল্প ছিল?

সংবাদমাধ্যমের তথ্য : সাত বছর টানা মুনাফা করেছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। কিন্তু তাদের লাভের টাকা নিয়ে নিয়েছে সরকার।

সংস্থাটির কর্মকর্তারা গোপনে এ কথা বলছেন : এ টাকা সরকার না নিলে অন্তত ছয় মাস ডিজেল ও কেরোসিনের দাম না বাড়ালেও চলত; কিন্তু ছয় মাস পরে আবার বর্তমান পরিস্থিতিতেই পড়তে হতো। বিশ্লেষকরা বলছেন : দাম না বাড়ালেও বছর শেষে বিপিসির লোকসান কিছুতেই ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি হতো না। এ পরিমাণ অর্থ ভর্তুকি দিয়ে বা কর ছাড় দিয়ে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি এড়ানোর সুযোগ ছিল।

সংবাদমাধ্যমে বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা না দিতে হলে মূল্য না বাড়িয়েও হয়তো আরও ছয় মাস চালিয়ে নেওয়া যেত। মুনাফা করা বিপিসির লক্ষ্য নয়। কিন্তু ঘাটতি বাড়তে থাকলে জ্বালানি আমদানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সরকারকে পরিস্থিতি জানানোর পর দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দিয়েছে, বিপিসি তা বাস্তবায়ন করছে।

জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের অবস্থান : সরকার আর ভর্তুকি দিতে রাজি নয় বরং বিপিসিকে কীভাবে লাভে রাখা যায় সেদিকেই নজর বেশি।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের মত : করোনাকালের এ কঠিন সময়ে দাম না বাড়ানোই যুক্তিসংগত ছিল। দাম না বাড়িয়ে কর কমিয়েও সাময়িকভাবে সমস্যা মোকাবিলা করা যেত। এখন ডিজেল আমদানিতে মোট কর দিতে হয় প্রায় ৩৪ শতাংশ। ১ লিটার ডিজেলে এখন কর ও ভ্যাট দাঁড়ায় ১৯ টাকার মতো।

২০১৯-২০ অর্থবছরে বিপিসি সরকারের কোষাগারে ৬ হাজার ৭৪ কোটি টাকা ভ্যাট, ১ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা আমদানি শুল্ক, ১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা আয়কর এবং ৩০০ কোটি টাকার লভ্যাংশ জমা দিয়েছে। এ ছাড়া ওই অর্থবছর সরকার বিপিসির ৫ হাজার কোটি টাকা উদ্বৃত্ত অর্থ নিয়ে নিয়েছে। সরকারি কোষাগারে গেছে মোট ১৪ হাজার ১২৩ কোটি টাকা। সেখান থেকে এ বছর সংকটকালে কি ২-৩ হাজার কোটি টাকা ছাড় দেওয়া যেত না- এটি একটি যৌক্তিক প্রশ্ন।

তবে দাম বাড়ানো নিয়ে জ্বালানি বিভাগের ব্যাখ্যায় বারবার বলা হচ্ছে বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধির কথা। প্রতিবেশী ভারতে জ্বালানির উচ্চ দামের কথাও বলা হচ্ছে। ভারতে প্রতিদিন সকাল ৬টায় বিশ্ববাজারের সঙ্গে মিল রেখে জ্বালানির দাম সমন্বয় করা হয়। যখন বিশ্ববাজারে দাম কমে সঙ্গে সঙ্গে ভারতেও কমে যায়। বাংলাদেশে দাম নির্ধারণ করা হয় নির্বাহী আদেশে। ভোক্তা অধিকার নিয়ে যারা কাজ করেন তারা বলছেন : আইন না মেনে দাম বাড়ানো হয়েছে; কোনো গণশুনানির ব্যবস্থা করা হয়নি।

বিভিন্ন জরিপ বলছে : করোনাকালে ৩ কোটি ২৪ লাখ মানুষ নতুন দরিদ্র হয়েছে। করোনা প্রণোদনা দিয়ে সরকার যে মানবিক অবস্থানে উচ্চাসনে উঠেছিল সেই মানবিক চেহারা কিছুটা প্রশ্নবিদ্ধ হলো সন্দেহ নেই। বাস্তবতা হলো : ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি = পরিবহন ভাড়া বাড়ল; পণ্যসামগ্রীর দাম বাড়বে; বাড়বে বিদ্যুতের দামও; সেচের মূল্য বাড়বে। সব মিলিয়ে আয়হীনে নির্ধারিত আয়ের মানুষের চিঁড়েচ্যাপ্টা দশা।

৩. এ দাম বাড়ানো নিয়ে যে অরাজক অবস্থা চলল তিন দিন ধরে তার দায় কে নেবে? বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দাম বাড়ানোর প্রজ্ঞাপন জারি করে সংশ্লিষ্ট কর্তারা ‘উইকেন্ডে’ চলে গেলেন। তাদের পিছু পিছু শুক্রবার সকাল থেকেই ধর্মঘট ডাকলেন পরিবহন মালিকরা।

ফলাফল : পরিবহন ধর্মঘটে জনগণের ভোগান্তি। কক্সবাজারে আটকা পড়েন ২০ হাজার পর্যটক [ধন্যবাদ কক্সবাজার পুলিশকে; তারা অন্তত বিনা ভাড়ায় এই আটকে পড়াদের চট্টগ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছেন]। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ফাঁকা। ইচ্ছামতো ভাড়া নিয়েছেন মাইক্রোবাস ও অটোরিকশা চালকরা। কমলাপুর ট্রেনস্টেশনে যাত্রীর উপচে পড়া ভিড়।

বেনাপোলে আটকা পড়েন ভারতফেরত যাত্রীরা। বাস ধর্মঘট, কিন্তু বুয়েট ভর্তি পরীক্ষাও দিতে হবে ছেলের; অগত্যা মোটরবাইক চালিয়েই বগুড়া থেকে ছেলেকে নিয়ে ঢাকায় চলে এলেন আইনুল হক। নাটোরের বঙ্গবন্ধু কলেজ থেকে পাস করা ছেলে আশিক আলীকে বুয়েটের পরীক্ষা কেন্দ্রে পাঠিয়ে কয়েকটি ব্যাগ নিয়ে রাস্তায় অপেক্ষা করছিলেন মা আরিফা বেগম।

৪. এ তিন দিন বাংলাদেশে সড়ক পরিবহন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে কেউ ছিলেন তা মনে হয়নি।

ক্ষমতাধরদের নানা বাণী এ অসহায় মানুষকে যেন ব্যঙ্গই করেছে। কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি শাজাহান খান বললেন : ‘পরিবহন ধর্মঘট’ নয়, গাড়ি বন্ধ রেখেছেন মালিকরা। আমলা থেকে রাজনীতিক পরিকল্পনামন্ত্রী বললেন : জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি এটাই শেষ নয়, মানে আরও বাড়বে। সর্বক্ষমতাধর মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্য : প্রধানমন্ত্রী তেলের দাম বৃদ্ধিজনিত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।

বিপদগ্রস্ত মানুষের প্রতি সহানুভূতির কোনো নামনিশানা নেই।

দেশের প্রতি দায়, মানুষের প্রতি দায়িত্ব আছে বলেই না বিদেশে অবস্থান করেও প্রধানমন্ত্রী পরিস্থিতির প্রতি নজর রেখেছেন। কিন্তু দেশে যারা ছিলেন দেশের মানুষের প্রতি তাদের কোনো দায় নেই?

কথার কুস্তিগির শাজাহান খান বলেছিলেন : ধর্মঘট নয়, গাড়ি বন্ধ রেখেছেন মালিকরা। আর ভাড়া বাড়ার পর মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েতুল্লাহ বলেন : আমরা ধর্মঘট প্রত্যাহার করলাম!

মানুষকে কতটা বোকা ভাবেন খান সাহেব!

পরিবহন সেক্টর ভাড়া বাড়ানোর দাবি করতেই পারে; কিন্তু সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির সঙ্গে সঙ্গেই কোনো নোটিস না দিয়ে, সরকারকে কোনো সময় না দিয়ে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপির ত্রিচক্র প্রতাপশালীরা দেশজুড়ে সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যস্ত করল, তাদের ধমক দেওয়ার মতো কি কেউ দেশে নেই?

পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকার ভিতরে মোট বাস চলে : ১২ হাজার ৫২৬টি, গ্যাসে চলে : ১১ হাজার ২০০টি, ডিজেলে চলে : ৬২৬টি। ঢাকা থেকে দূরপাল্লায় মোট বাস : ১৬ হাজারটি, গ্যাসে চলে : ১১ হাজার ২০০টি, ডিজেলে চলে : ৪ হাজার ৮০০টি।

তার মানে ঢাকার ভিতর প্রায় ৯৫ শতাংশ বাসই চলে গ্যাসে। দূরপাল্লার ৬০ শতাংশ চলে গ্যাসে। তাহলে ডিজেলের দাম বাড়ায় সব বাসের ভাড়া বাড়ানোর দাবি কেন?

ডিজেলের দাম বেড়েছে, কিন্তু সিএনজিচালিত পরিবহন বন্ধ করা হলো কেন?

এ প্রশ্ন করার জন্য কি কেউ নেই এ দেশে?

বিআরটিএ নামক যে সরকারি প্রতিষ্ঠানটি দুর্নীতির কারণে আলোচনার শীর্ষে তাদের ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারলাম এটা জানতে যে ভাড়া বাড়ানো ছাড়া আর কী কাজ তাদের।

সেখানে লেখা আছে : রূপকল্প ও অভিলক্ষ্য।

রূপকল্প : ডিজিটাল, টেকসই, নিরাপদ, সুশৃঙ্খল, পরিবেশবান্ধব আধুনিক সড়ক পরিবহনব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

অভিলক্ষ্য : আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে অংশীজনের সচেতনতা বৃদ্ধি, যুগোপযোগী সড়ক পরিবহন আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগের মাধ্যমে ডিজিটাল, টেকসই, নিরাপদ, সুশৃঙ্খল, পরিবেশবান্ধব আধুনিক সড়ক পরিবহনব্যবস্থা গড়ে তোলা।

এটা পড়লে বুঝতে পারি : টেকসই, নিরাপদ, সুশৃঙ্খল, পরিবেশবান্ধব আধুনিক সড়ক পরিবহনব্যবস্থা গড়ে তোলা বিআরটিএর কাজ। তিন দিনে যে দেশে সড়ক পরিবহনব্যবস্থা ভেঙে পড়ল তা দেখার দায়িত্ব কি তাদের ছিল? বিআরটিএ কি কোনো দিন সড়কে বা পরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে কোনো ভূমিকা রাখতে পেরেছে? কোনো নজির আছে?

বিআরটিএর হাস্যোজ্জ্বল কর্তাদের তো দেখা গেল সড়ক ও মানুষকে জিম্মি করে যারা বীভৎস হাসি হাসছেন তাদের সঙ্গে সুর মেলাতে। নির্বিঘ্ন উইকেন্ড শেষে বিআরটিএ কর্মকর্তাদের ভাড়া বাড়ানোর ঘোষণা দেখে এক পাঠকের মন্তব্য : একসময় ঘানিতে তেল ভাঙানো হতো। ঘানিতে তেল যত বেশি বের হয় মালিক তত খুশি। বোবা গরুগুলোর ততক্ষণ ঘানি টানতে হবে যতক্ষণ মালিক চাইবে।

৫. দেশের সাধারণ মানুষের ঘাড়ে জোয়াল রেখে যারা অতিমাত্রায় তেল চকচকে হচ্ছেন তাদের বলি : যারা জোয়াল টানে তারা জোয়াল উল্টে দিতেও পারে।

তোমারে বধিবে যারা; রাগে, ক্ষোভে, কষ্টে, অপমানে ফুঁসছে তারা। [সমাপ্ত]

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা