শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ নভেম্বর, ২০২১

ক্ষোভে কষ্টে অপমানে ফুঁসছে তারা

মনজুরুল আহসান বুলবুল
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষোভে কষ্টে অপমানে ফুঁসছে তারা

১. ডিজেল-কেরোসিন নিয়ে তুলকালাম গেল কয়েক দিন।

সরকারি ভাষ্য : ২০১৩ সালে দেশে ডিজেলের লিটার ছিল  ৬৮ টাকা, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলে ২০১৬ সালে লিটার -প্রতি ৩ টাকা কমিয়ে ৬৫ টাকা করা হয়। সে সময় যে পরিমাণ কমার কথা ছিল তা হয়নি। বলা হয়েছিল : যে লোকসান হয়েছে তা কিছুটা পোষাতে বাড়তি দাম রাখা হলো। এরপর গত সাড়ে পাঁচ বছরে দেশে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়েনি।

এ বছর শুরু থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির দাম বেড়েই চলেছে। ফলে গত সাড়ে পাঁচ মাসে ডিজেলের জন্য বিপিসির লোকসান হয়েছে প্রায় ১১৪৭.৬০ কোটি টাকা। একই সঙ্গে ডলারের মূল্য ২০১৬ সালে ৭৯ টাকা থেকে চলতি মাসে ৮৫.৭৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে। ফলে ডলারে মূল্য পরিশোধে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হচ্ছে।

সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে : ভারতে জ্বালানির মূল্য কমার পরও পশ্চিমবঙ্গে ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি ৯০ রুপি বা ১০৪ টাকা, দিল্লিতে ৯৮.৪২ রুপি বা ১১৪ টাকার সমান। নেপালেও এ মূল্য ১১২.৩৯ নেপালি রুপি বা ৮১ টাকা। প্রতিবেশী এসব দেশের চেয়ে আমাদের মূল্য কম রয়েছে। এ কারণে আবার চোরাকারবারিরা এখান থেকে প্রতিবেশী দেশে ডিজেল পাচার করছে। পাশের দেশগুলোয় দাম বাড়তি থাকলেও আমাদের দেশে দাম রাখার জন্য সরকার ধন্যবাদ পেতেই পারে। আলোচনায় এ বাস্তবতা মাথায় রাখতে হবে অবশ্যই।

২. কিন্তু এ মুহূর্তে আর কি কোনো বিকল্প ছিল?

সংবাদমাধ্যমের তথ্য : সাত বছর টানা মুনাফা করেছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। কিন্তু তাদের লাভের টাকা নিয়ে নিয়েছে সরকার।

সংস্থাটির কর্মকর্তারা গোপনে এ কথা বলছেন : এ টাকা সরকার না নিলে অন্তত ছয় মাস ডিজেল ও কেরোসিনের দাম না বাড়ালেও চলত; কিন্তু ছয় মাস পরে আবার বর্তমান পরিস্থিতিতেই পড়তে হতো। বিশ্লেষকরা বলছেন : দাম না বাড়ালেও বছর শেষে বিপিসির লোকসান কিছুতেই ২ হাজার ৫০০ থেকে ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি হতো না। এ পরিমাণ অর্থ ভর্তুকি দিয়ে বা কর ছাড় দিয়ে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি এড়ানোর সুযোগ ছিল।

সংবাদমাধ্যমে বিপিসি চেয়ারম্যান বলেন, উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা না দিতে হলে মূল্য না বাড়িয়েও হয়তো আরও ছয় মাস চালিয়ে নেওয়া যেত। মুনাফা করা বিপিসির লক্ষ্য নয়। কিন্তু ঘাটতি বাড়তে থাকলে জ্বালানি আমদানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সরকারকে পরিস্থিতি জানানোর পর দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দিয়েছে, বিপিসি তা বাস্তবায়ন করছে।

জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের অবস্থান : সরকার আর ভর্তুকি দিতে রাজি নয় বরং বিপিসিকে কীভাবে লাভে রাখা যায় সেদিকেই নজর বেশি।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের মত : করোনাকালের এ কঠিন সময়ে দাম না বাড়ানোই যুক্তিসংগত ছিল। দাম না বাড়িয়ে কর কমিয়েও সাময়িকভাবে সমস্যা মোকাবিলা করা যেত। এখন ডিজেল আমদানিতে মোট কর দিতে হয় প্রায় ৩৪ শতাংশ। ১ লিটার ডিজেলে এখন কর ও ভ্যাট দাঁড়ায় ১৯ টাকার মতো।

২০১৯-২০ অর্থবছরে বিপিসি সরকারের কোষাগারে ৬ হাজার ৭৪ কোটি টাকা ভ্যাট, ১ হাজার ৫৬৮ কোটি টাকা আমদানি শুল্ক, ১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা আয়কর এবং ৩০০ কোটি টাকার লভ্যাংশ জমা দিয়েছে। এ ছাড়া ওই অর্থবছর সরকার বিপিসির ৫ হাজার কোটি টাকা উদ্বৃত্ত অর্থ নিয়ে নিয়েছে। সরকারি কোষাগারে গেছে মোট ১৪ হাজার ১২৩ কোটি টাকা। সেখান থেকে এ বছর সংকটকালে কি ২-৩ হাজার কোটি টাকা ছাড় দেওয়া যেত না- এটি একটি যৌক্তিক প্রশ্ন।

তবে দাম বাড়ানো নিয়ে জ্বালানি বিভাগের ব্যাখ্যায় বারবার বলা হচ্ছে বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধির কথা। প্রতিবেশী ভারতে জ্বালানির উচ্চ দামের কথাও বলা হচ্ছে। ভারতে প্রতিদিন সকাল ৬টায় বিশ্ববাজারের সঙ্গে মিল রেখে জ্বালানির দাম সমন্বয় করা হয়। যখন বিশ্ববাজারে দাম কমে সঙ্গে সঙ্গে ভারতেও কমে যায়। বাংলাদেশে দাম নির্ধারণ করা হয় নির্বাহী আদেশে। ভোক্তা অধিকার নিয়ে যারা কাজ করেন তারা বলছেন : আইন না মেনে দাম বাড়ানো হয়েছে; কোনো গণশুনানির ব্যবস্থা করা হয়নি।

বিভিন্ন জরিপ বলছে : করোনাকালে ৩ কোটি ২৪ লাখ মানুষ নতুন দরিদ্র হয়েছে। করোনা প্রণোদনা দিয়ে সরকার যে মানবিক অবস্থানে উচ্চাসনে উঠেছিল সেই মানবিক চেহারা কিছুটা প্রশ্নবিদ্ধ হলো সন্দেহ নেই। বাস্তবতা হলো : ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি = পরিবহন ভাড়া বাড়ল; পণ্যসামগ্রীর দাম বাড়বে; বাড়বে বিদ্যুতের দামও; সেচের মূল্য বাড়বে। সব মিলিয়ে আয়হীনে নির্ধারিত আয়ের মানুষের চিঁড়েচ্যাপ্টা দশা।

৩. এ দাম বাড়ানো নিয়ে যে অরাজক অবস্থা চলল তিন দিন ধরে তার দায় কে নেবে? বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দাম বাড়ানোর প্রজ্ঞাপন জারি করে সংশ্লিষ্ট কর্তারা ‘উইকেন্ডে’ চলে গেলেন। তাদের পিছু পিছু শুক্রবার সকাল থেকেই ধর্মঘট ডাকলেন পরিবহন মালিকরা।

ফলাফল : পরিবহন ধর্মঘটে জনগণের ভোগান্তি। কক্সবাজারে আটকা পড়েন ২০ হাজার পর্যটক [ধন্যবাদ কক্সবাজার পুলিশকে; তারা অন্তত বিনা ভাড়ায় এই আটকে পড়াদের চট্টগ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছেন]। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ফাঁকা। ইচ্ছামতো ভাড়া নিয়েছেন মাইক্রোবাস ও অটোরিকশা চালকরা। কমলাপুর ট্রেনস্টেশনে যাত্রীর উপচে পড়া ভিড়।

বেনাপোলে আটকা পড়েন ভারতফেরত যাত্রীরা। বাস ধর্মঘট, কিন্তু বুয়েট ভর্তি পরীক্ষাও দিতে হবে ছেলের; অগত্যা মোটরবাইক চালিয়েই বগুড়া থেকে ছেলেকে নিয়ে ঢাকায় চলে এলেন আইনুল হক। নাটোরের বঙ্গবন্ধু কলেজ থেকে পাস করা ছেলে আশিক আলীকে বুয়েটের পরীক্ষা কেন্দ্রে পাঠিয়ে কয়েকটি ব্যাগ নিয়ে রাস্তায় অপেক্ষা করছিলেন মা আরিফা বেগম।

৪. এ তিন দিন বাংলাদেশে সড়ক পরিবহন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে কেউ ছিলেন তা মনে হয়নি।

ক্ষমতাধরদের নানা বাণী এ অসহায় মানুষকে যেন ব্যঙ্গই করেছে। কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি শাজাহান খান বললেন : ‘পরিবহন ধর্মঘট’ নয়, গাড়ি বন্ধ রেখেছেন মালিকরা। আমলা থেকে রাজনীতিক পরিকল্পনামন্ত্রী বললেন : জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি এটাই শেষ নয়, মানে আরও বাড়বে। সর্বক্ষমতাধর মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্য : প্রধানমন্ত্রী তেলের দাম বৃদ্ধিজনিত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন।

বিপদগ্রস্ত মানুষের প্রতি সহানুভূতির কোনো নামনিশানা নেই।

দেশের প্রতি দায়, মানুষের প্রতি দায়িত্ব আছে বলেই না বিদেশে অবস্থান করেও প্রধানমন্ত্রী পরিস্থিতির প্রতি নজর রেখেছেন। কিন্তু দেশে যারা ছিলেন দেশের মানুষের প্রতি তাদের কোনো দায় নেই?

কথার কুস্তিগির শাজাহান খান বলেছিলেন : ধর্মঘট নয়, গাড়ি বন্ধ রেখেছেন মালিকরা। আর ভাড়া বাড়ার পর মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েতুল্লাহ বলেন : আমরা ধর্মঘট প্রত্যাহার করলাম!

মানুষকে কতটা বোকা ভাবেন খান সাহেব!

পরিবহন সেক্টর ভাড়া বাড়ানোর দাবি করতেই পারে; কিন্তু সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির সঙ্গে সঙ্গেই কোনো নোটিস না দিয়ে, সরকারকে কোনো সময় না দিয়ে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপির ত্রিচক্র প্রতাপশালীরা দেশজুড়ে সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যস্ত করল, তাদের ধমক দেওয়ার মতো কি কেউ দেশে নেই?

পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকার ভিতরে মোট বাস চলে : ১২ হাজার ৫২৬টি, গ্যাসে চলে : ১১ হাজার ২০০টি, ডিজেলে চলে : ৬২৬টি। ঢাকা থেকে দূরপাল্লায় মোট বাস : ১৬ হাজারটি, গ্যাসে চলে : ১১ হাজার ২০০টি, ডিজেলে চলে : ৪ হাজার ৮০০টি।

তার মানে ঢাকার ভিতর প্রায় ৯৫ শতাংশ বাসই চলে গ্যাসে। দূরপাল্লার ৬০ শতাংশ চলে গ্যাসে। তাহলে ডিজেলের দাম বাড়ায় সব বাসের ভাড়া বাড়ানোর দাবি কেন?

ডিজেলের দাম বেড়েছে, কিন্তু সিএনজিচালিত পরিবহন বন্ধ করা হলো কেন?

এ প্রশ্ন করার জন্য কি কেউ নেই এ দেশে?

বিআরটিএ নামক যে সরকারি প্রতিষ্ঠানটি দুর্নীতির কারণে আলোচনার শীর্ষে তাদের ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারলাম এটা জানতে যে ভাড়া বাড়ানো ছাড়া আর কী কাজ তাদের।

সেখানে লেখা আছে : রূপকল্প ও অভিলক্ষ্য।

রূপকল্প : ডিজিটাল, টেকসই, নিরাপদ, সুশৃঙ্খল, পরিবেশবান্ধব আধুনিক সড়ক পরিবহনব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

অভিলক্ষ্য : আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে অংশীজনের সচেতনতা বৃদ্ধি, যুগোপযোগী সড়ক পরিবহন আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগের মাধ্যমে ডিজিটাল, টেকসই, নিরাপদ, সুশৃঙ্খল, পরিবেশবান্ধব আধুনিক সড়ক পরিবহনব্যবস্থা গড়ে তোলা।

এটা পড়লে বুঝতে পারি : টেকসই, নিরাপদ, সুশৃঙ্খল, পরিবেশবান্ধব আধুনিক সড়ক পরিবহনব্যবস্থা গড়ে তোলা বিআরটিএর কাজ। তিন দিনে যে দেশে সড়ক পরিবহনব্যবস্থা ভেঙে পড়ল তা দেখার দায়িত্ব কি তাদের ছিল? বিআরটিএ কি কোনো দিন সড়কে বা পরিবহনে শৃঙ্খলা ফেরাতে কোনো ভূমিকা রাখতে পেরেছে? কোনো নজির আছে?

বিআরটিএর হাস্যোজ্জ্বল কর্তাদের তো দেখা গেল সড়ক ও মানুষকে জিম্মি করে যারা বীভৎস হাসি হাসছেন তাদের সঙ্গে সুর মেলাতে। নির্বিঘ্ন উইকেন্ড শেষে বিআরটিএ কর্মকর্তাদের ভাড়া বাড়ানোর ঘোষণা দেখে এক পাঠকের মন্তব্য : একসময় ঘানিতে তেল ভাঙানো হতো। ঘানিতে তেল যত বেশি বের হয় মালিক তত খুশি। বোবা গরুগুলোর ততক্ষণ ঘানি টানতে হবে যতক্ষণ মালিক চাইবে।

৫. দেশের সাধারণ মানুষের ঘাড়ে জোয়াল রেখে যারা অতিমাত্রায় তেল চকচকে হচ্ছেন তাদের বলি : যারা জোয়াল টানে তারা জোয়াল উল্টে দিতেও পারে।

তোমারে বধিবে যারা; রাগে, ক্ষোভে, কষ্টে, অপমানে ফুঁসছে তারা। [সমাপ্ত]

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক, থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক, থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী
প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী

নগর জীবন

ইকারাস
ইকারাস

সাহিত্য

হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান

সাহিত্য

ইউক্রেন যুদ্ধে বাড়ছে উত্তেজনা
ইউক্রেন যুদ্ধে বাড়ছে উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী
সার্জারি নিয়ে শ্রাবন্তী

শোবিজ

যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিন কনসার্নস ফাউন্ডেশনের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন
গ্রিন কনসার্নস ফাউন্ডেশনের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

খবর