শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

সম্প্রতি পাকিস্তান ক্রিকেট দল বাংলাদেশে তাদের ক্রিকেট খেলা শুরু করার আগেই এক নতুন খেলা দেখিয়ে দিল। তারা তাদের নেট প্র্যাকটিস চালানোর সময় চতুর্দিকে তাদের জাতীয় পতাকা স্থাপন করল। এটি নিশ্চিতভাবে অভিনব কেননা পৃথিবীর কোথাও এটি আর আগে কখনো ঘটেনি। এর পেছনে আসলে কী উদ্দেশ্য রয়েছে তা কেবল তারাই জানে। তবে আর কদিন পরেই যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমাদের বিজয়ের মাস শুরু হবে, তখন আমাদের ভূমিতে অবৈধভাবে পাকিস্তানের পতাকা স্থাপন একদিকে যেমন আমাদের ক্ষুব্ধ করেছে, অন্যদিকে তেমনি বহু প্রশ্নেরও জন্ম দিয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, পাকিস্তানিরা একটি সার্বভৌম দেশের আইন খণ্ডন করে যা ইচ্ছে তাই করে যাচ্ছে অথচ কর্তৃপক্ষ কী করে তা নীরবে সহ্য করে যাচ্ছে? সম্প্রতি পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই-এর প্রধানকে বদল করা হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণ করার পর নতুন প্রধান দুটি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যার একটি হলো বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর। বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর মানে কী, তা আর নতুন করে ভাবার প্রয়োজন নেই। অতীতে আইএসআই যারপরনাই চেষ্টা করেছে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সরকারকে অপসারণ। সংস্থার তৎকালীন প্রধান প্রকাশ্য আদালতে স্বীকার করেছে যে, আইএসআই ২০০০ সালের নির্বাচনের জন্য বিএনপি-জামায়াতকে অকাতরে পয়সা দিয়েছে পাকিস্তানের স্বার্থে যাতে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচিত হয়। এ ছাড়াও ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাদের বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। ২১ আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণের অপরাধে দুজন পাকিস্তানির সাজা হয়েছে। এটা তো দিবালোকের মতোই স্পষ্ট যে, পাকিস্তান ১৯৭১ সালে তাদের শোচনীয় পরাজয়ের গ্লানি হজম করতে পারছে না আর তাই তারা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দলকে সহ্য করতে পারছে না। আইএসআই প্রধানের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তানে সূচনা করা হয়েছে বেশ কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল, যার মাধ্যমে তারা অনর্গল মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছে। এমনি একটি ইউটিউব চ্যানেলের নাম জুনাইড আলি অফিশিয়াল। তারা বলে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু নাকি স্বাধীনতা চাননি। তাঁর ৭ মার্চের ভাষণ বিকৃত করে তারা দেখানোর চেষ্টা করছে যে বঙ্গবন্ধু নাকি জয় বাংলার পর জয় পাকিস্তান বলেছিলেন। তারা সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানো কাজেও সদা লিপ্ত। একই সঙ্গে সেসব বাঙালিও তাদের ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে প্রকাশ্যে মেতে উঠেছে যারা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি, পাকিস্তান ভেঙে যাওয়ায় যাদের বুকে রক্তক্ষরণ হয়েছিল। মূলত ধর্ম ব্যবসায়ী এসব ইউটিউব চালক প্রকাশ্যেই বাংলাদেশের মাটিতে পাকিস্তানি পতাকার সমর্থনে কথা বলে আবার প্রমাণ করছে তাদের আনুগত্য পাকিস্তানের প্রতি। পাকিস্তানি পতাকার ব্যাপারে যারা প্রতিবাদ করেছে, এসব পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিরূপী তাদের নিন্দা করেছে। এসব করার পেছনে চাবিকাঠি কারা নাড়ছে, তা গবেষণা করে দেখার প্রয়োজন নেই। পাকিস্তানি ক্রিকেট দল মিরপুর স্টেডিয়ামে তাদের দেশের পতাকা গেড়ে যা করেছে তা আমাদের ১৯৭২ সালের ফ্ল্যাগ রুলের লঙ্ঘন। সেই রুল অনুযায়ী শুধু বিদেশি দূতাবাসগুলো তাদের ভবনে, রাষ্ট্রদূত তার বাড়ি এবং গাড়িতে এবং বিদেশি জাহাজগুলোই নিজ দেশের পতাকা উত্তোলন করতে পারে। অন্যত্র করতে হলে সরকারের অনুমতি নিতে হয়। অথচ পাকিস্তান ক্রিকেট দল বেমালুম আমাদের সেই আইন ভঙ্গ করে, কাউকে না জানিয়ে তাদের পতাকা উত্তোলন করে যেভাবে নেট প্র্যাকটিস করল, তাতে মনে হলো বাংলাদেশকে তারা এখনো তাদের উপনিবেশই মনে করছে।

কী উদ্দেশে তারা এই নজিরবিহীন কাজটি করল তা বোধগম্য নয়। আমাদের বিজয়ের মাসের কয়েক দিন আগে এই বেআইনি কাজটি করার কারণে এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, তারা আমাদের স্বাধীনতার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনের জন্যই এটি করেছে। এও হতে পারে যে, তারা বিশ্বকে দেখাতে চাইছে যে, বাংলাদেশে তাদের সমর্থকের অভাব নেই বলেই কর্তৃপক্ষ তাদের এই অবৈধ কাজে বাধা দেয়নি। এও সম্ভব যে তাদের পতাকা দেখিয়ে তারা আরও অধিক পাকিস্তানপ্রেমী তৈরি করার চেষ্টায় লিপ্ত। অথবা তারা দেখাতে চাচ্ছে যে, তারা বাংলাদেশকে পরোয়া করে না। তারা এরই মধ্যে বলেছে, বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়ার কাছে তাদের পরাজয়ের পর নাকি বহু বাঙালি ব্যথা পেয়েছে। এ কথাগুলো তারা কীসের ভিত্তিতে বলল তা আমরা জানি না। তবে এটা তো জানি যে,  ’৭১ সালেও কিছু বাঙালি পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলার বিপক্ষে ছিল, আজ তাদের বংশধররাও স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ আর তারাই নিজের দেশের দলের চেয়ে পাকিস্তানের বিজয়েই উৎফুল্ল হয়। কিন্তু তাদের সংখ্যা বেশি নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের তুলনায় এসব বাঙালি সংখ্যায় এতই নগণ্য যে, এদের সমর্থনের ভিত্তিতে পাকিস্তানিরা বলতে পারে না যে বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি যে বাংলাদেশ দলেরই সমর্থক তা প্রমাণ করে দেখানোর প্রয়োজন নেই। সামাজিক মাধ্যমে তারা মিথ্যার ভিত্তিতে প্রচার করছে কিছু দিন আগে নাকি লাহোরে পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন হয়েছে। আমরা জানি তারেক রহমান এবং স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন কজনা এ ধরনের ষড়যন্ত্র পাকাচ্ছিল। তারা এমন মিথ্যাও প্রচার করছে যে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী নাকি শিগগিরই পাকিস্তান যাবেন। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের অজানা নয়।

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদসহ বেশ কিছু বিশিষ্টজন দাবি তুলেছেন পাকিস্তানি দলকে পাকিস্তানেই ফেরত পাঠানো হোক। তারা যা করেছে তা শুধু আমাদের ফ্ল্যাগ রুলেরই লঙ্ঘন নয়, বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় হস্তক্ষেপ। এই বেআইনি কাজের জন্য এমনিতে ছেড়ে দিলে এটি একটি অগ্রহণযোগ্য নজির সৃষ্টি করবে, যার ফলে ভবিষ্যতে অন্যরাও বিনাবাধায় এটি করবে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে তাদের বুঝাতে হবে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ বিধায় পাকিস্তান দল এ দেশের আইন লঙ্ঘন করে পার পেতে পারে না।

পাকিস্তান দল আমাদের দেশের মাটিতে যা করল, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশই সহ্য করত না।

আমাদের নিষ্ক্রিয়তাকে বিশ্ববাসী আমাদের দুর্বলতা বা অক্ষমতা বলে বিবেচনা করতে পারে এবং এর ফলে পাকিস্তানের কাছে আমাদের যেসব দাবি রয়েছে তাও দুর্বল হয়ে যেতে পারে, দুর্বল হয়ে যেতে পারে আমাদের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি।  আমাদের নীরবতার কারণেই বাঙালি নামধারী কয়েকজন রাজাকারের বংশধর খেলা চলার সময় পাকিস্তানের পতাকা প্রদর্শনের ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের এখনই ধ্বংস করতে হবে, পাকিস্তানি দূতাবাসকে কঠোর নজরদারিতে রাখতে হবে, পাকিস্তান থেকে আসা লোকদের এবং পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে হবে, বিজয়ের মাসে পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো  খেলা মেনে নেওয়া যাবে না, পাকিস্তানি সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার বন্ধ করতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন