শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

সম্প্রতি পাকিস্তান ক্রিকেট দল বাংলাদেশে তাদের ক্রিকেট খেলা শুরু করার আগেই এক নতুন খেলা দেখিয়ে দিল। তারা তাদের নেট প্র্যাকটিস চালানোর সময় চতুর্দিকে তাদের জাতীয় পতাকা স্থাপন করল। এটি নিশ্চিতভাবে অভিনব কেননা পৃথিবীর কোথাও এটি আর আগে কখনো ঘটেনি। এর পেছনে আসলে কী উদ্দেশ্য রয়েছে তা কেবল তারাই জানে। তবে আর কদিন পরেই যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমাদের বিজয়ের মাস শুরু হবে, তখন আমাদের ভূমিতে অবৈধভাবে পাকিস্তানের পতাকা স্থাপন একদিকে যেমন আমাদের ক্ষুব্ধ করেছে, অন্যদিকে তেমনি বহু প্রশ্নেরও জন্ম দিয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, পাকিস্তানিরা একটি সার্বভৌম দেশের আইন খণ্ডন করে যা ইচ্ছে তাই করে যাচ্ছে অথচ কর্তৃপক্ষ কী করে তা নীরবে সহ্য করে যাচ্ছে? সম্প্রতি পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই-এর প্রধানকে বদল করা হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণ করার পর নতুন প্রধান দুটি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যার একটি হলো বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর। বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর মানে কী, তা আর নতুন করে ভাবার প্রয়োজন নেই। অতীতে আইএসআই যারপরনাই চেষ্টা করেছে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সরকারকে অপসারণ। সংস্থার তৎকালীন প্রধান প্রকাশ্য আদালতে স্বীকার করেছে যে, আইএসআই ২০০০ সালের নির্বাচনের জন্য বিএনপি-জামায়াতকে অকাতরে পয়সা দিয়েছে পাকিস্তানের স্বার্থে যাতে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচিত হয়। এ ছাড়াও ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাদের বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। ২১ আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণের অপরাধে দুজন পাকিস্তানির সাজা হয়েছে। এটা তো দিবালোকের মতোই স্পষ্ট যে, পাকিস্তান ১৯৭১ সালে তাদের শোচনীয় পরাজয়ের গ্লানি হজম করতে পারছে না আর তাই তারা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দলকে সহ্য করতে পারছে না। আইএসআই প্রধানের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তানে সূচনা করা হয়েছে বেশ কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল, যার মাধ্যমে তারা অনর্গল মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছে। এমনি একটি ইউটিউব চ্যানেলের নাম জুনাইড আলি অফিশিয়াল। তারা বলে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু নাকি স্বাধীনতা চাননি। তাঁর ৭ মার্চের ভাষণ বিকৃত করে তারা দেখানোর চেষ্টা করছে যে বঙ্গবন্ধু নাকি জয় বাংলার পর জয় পাকিস্তান বলেছিলেন। তারা সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানো কাজেও সদা লিপ্ত। একই সঙ্গে সেসব বাঙালিও তাদের ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে প্রকাশ্যে মেতে উঠেছে যারা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি, পাকিস্তান ভেঙে যাওয়ায় যাদের বুকে রক্তক্ষরণ হয়েছিল। মূলত ধর্ম ব্যবসায়ী এসব ইউটিউব চালক প্রকাশ্যেই বাংলাদেশের মাটিতে পাকিস্তানি পতাকার সমর্থনে কথা বলে আবার প্রমাণ করছে তাদের আনুগত্য পাকিস্তানের প্রতি। পাকিস্তানি পতাকার ব্যাপারে যারা প্রতিবাদ করেছে, এসব পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিরূপী তাদের নিন্দা করেছে। এসব করার পেছনে চাবিকাঠি কারা নাড়ছে, তা গবেষণা করে দেখার প্রয়োজন নেই। পাকিস্তানি ক্রিকেট দল মিরপুর স্টেডিয়ামে তাদের দেশের পতাকা গেড়ে যা করেছে তা আমাদের ১৯৭২ সালের ফ্ল্যাগ রুলের লঙ্ঘন। সেই রুল অনুযায়ী শুধু বিদেশি দূতাবাসগুলো তাদের ভবনে, রাষ্ট্রদূত তার বাড়ি এবং গাড়িতে এবং বিদেশি জাহাজগুলোই নিজ দেশের পতাকা উত্তোলন করতে পারে। অন্যত্র করতে হলে সরকারের অনুমতি নিতে হয়। অথচ পাকিস্তান ক্রিকেট দল বেমালুম আমাদের সেই আইন ভঙ্গ করে, কাউকে না জানিয়ে তাদের পতাকা উত্তোলন করে যেভাবে নেট প্র্যাকটিস করল, তাতে মনে হলো বাংলাদেশকে তারা এখনো তাদের উপনিবেশই মনে করছে।

কী উদ্দেশে তারা এই নজিরবিহীন কাজটি করল তা বোধগম্য নয়। আমাদের বিজয়ের মাসের কয়েক দিন আগে এই বেআইনি কাজটি করার কারণে এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, তারা আমাদের স্বাধীনতার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনের জন্যই এটি করেছে। এও হতে পারে যে, তারা বিশ্বকে দেখাতে চাইছে যে, বাংলাদেশে তাদের সমর্থকের অভাব নেই বলেই কর্তৃপক্ষ তাদের এই অবৈধ কাজে বাধা দেয়নি। এও সম্ভব যে তাদের পতাকা দেখিয়ে তারা আরও অধিক পাকিস্তানপ্রেমী তৈরি করার চেষ্টায় লিপ্ত। অথবা তারা দেখাতে চাচ্ছে যে, তারা বাংলাদেশকে পরোয়া করে না। তারা এরই মধ্যে বলেছে, বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়ার কাছে তাদের পরাজয়ের পর নাকি বহু বাঙালি ব্যথা পেয়েছে। এ কথাগুলো তারা কীসের ভিত্তিতে বলল তা আমরা জানি না। তবে এটা তো জানি যে,  ’৭১ সালেও কিছু বাঙালি পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলার বিপক্ষে ছিল, আজ তাদের বংশধররাও স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ আর তারাই নিজের দেশের দলের চেয়ে পাকিস্তানের বিজয়েই উৎফুল্ল হয়। কিন্তু তাদের সংখ্যা বেশি নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের তুলনায় এসব বাঙালি সংখ্যায় এতই নগণ্য যে, এদের সমর্থনের ভিত্তিতে পাকিস্তানিরা বলতে পারে না যে বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি যে বাংলাদেশ দলেরই সমর্থক তা প্রমাণ করে দেখানোর প্রয়োজন নেই। সামাজিক মাধ্যমে তারা মিথ্যার ভিত্তিতে প্রচার করছে কিছু দিন আগে নাকি লাহোরে পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন হয়েছে। আমরা জানি তারেক রহমান এবং স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন কজনা এ ধরনের ষড়যন্ত্র পাকাচ্ছিল। তারা এমন মিথ্যাও প্রচার করছে যে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী নাকি শিগগিরই পাকিস্তান যাবেন। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের অজানা নয়।

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদসহ বেশ কিছু বিশিষ্টজন দাবি তুলেছেন পাকিস্তানি দলকে পাকিস্তানেই ফেরত পাঠানো হোক। তারা যা করেছে তা শুধু আমাদের ফ্ল্যাগ রুলেরই লঙ্ঘন নয়, বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় হস্তক্ষেপ। এই বেআইনি কাজের জন্য এমনিতে ছেড়ে দিলে এটি একটি অগ্রহণযোগ্য নজির সৃষ্টি করবে, যার ফলে ভবিষ্যতে অন্যরাও বিনাবাধায় এটি করবে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে তাদের বুঝাতে হবে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ বিধায় পাকিস্তান দল এ দেশের আইন লঙ্ঘন করে পার পেতে পারে না।

পাকিস্তান দল আমাদের দেশের মাটিতে যা করল, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশই সহ্য করত না।

আমাদের নিষ্ক্রিয়তাকে বিশ্ববাসী আমাদের দুর্বলতা বা অক্ষমতা বলে বিবেচনা করতে পারে এবং এর ফলে পাকিস্তানের কাছে আমাদের যেসব দাবি রয়েছে তাও দুর্বল হয়ে যেতে পারে, দুর্বল হয়ে যেতে পারে আমাদের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি।  আমাদের নীরবতার কারণেই বাঙালি নামধারী কয়েকজন রাজাকারের বংশধর খেলা চলার সময় পাকিস্তানের পতাকা প্রদর্শনের ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের এখনই ধ্বংস করতে হবে, পাকিস্তানি দূতাবাসকে কঠোর নজরদারিতে রাখতে হবে, পাকিস্তান থেকে আসা লোকদের এবং পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে হবে, বিজয়ের মাসে পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো  খেলা মেনে নেওয়া যাবে না, পাকিস্তানি সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার বন্ধ করতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন