শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

এম জে আকবর ♦ অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

১৮৫৭ সালের বিপ্লবের পর ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এক ধরনের উপসংহারে পৌঁছেছিল যে, উপমহাদেশে ধর্মীয় বিশ্বাস শক্তিশালী রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করতে পারে, যা তারা দমন করেছিল। এ বিশ্বাসকে নিজেদের স্বার্থে কাজে লাগানোর জন্য তারা সতর্কতার সঙ্গে উপায়ও নির্ধারণ করেছিল। ধর্মকে তারা আরও নিন্দনীয় কাজে ব্যবহার করার কৌশল গ্রহণ করেছিল, ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে ভারতীয়দের মধ্যে বিভাজনের রেখা টেনে দেওয়া, যা একটি রাজশক্তির জন্য পুরোপুরি যৌক্তিক বিকল্প ছিল। একে তারা একটি বিকাশমান এবং তাদের দৃষ্টিতে অবাস্তব ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রে রূপান্তরিত করেছিল।

তাদের নীতিগুলোর লক্ষ্য বোধগম্য কারণেই ছিল আত্মরক্ষামূলক। এ পর্যায়ে তারা বিশ্বাসের স্তরগুলোকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল ধর্মীয় ও শ্রেণি ভেদের মাধ্যমে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে, ভারতীয়দের মধ্যে প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করে; যা একটি আইন প্রয়োগের কারণে সংঘাতের রূপ ধারণ করতে পারে। এ তত্ত্বের আলোকে ব্রিটিশ রাজ হিন্দু ও মুসলিম বিভাজন রেখার ভিত্তিতে ১৯০৫ সালে ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রদেশ বাংলাকে বিভক্ত করেছিল। ১৯০৯ সালে ইন্ডিয়ান কাউন্সিলস অ্যাক্টের মাধ্যমে তারা আইনসভায় ভারতীয়দের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করেছিল, কিন্তু এর মধ্যে একটি বিধান অন্তর্ভুক্ত ছিল যা যে কোনো নির্বাচনব্যবস্থার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী। পৃথক নির্বাচনের মাধ্যমে মুসলিম প্রতিনিধি নির্বাচিত করার অধিকার শুধু মুসলিমদেরই দেওয়া হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক তত্ত্বকে বিভক্ত করেছিল, এবং এর ভিত্তি ছিল একটি অনুমান যে মুসলিম স্বার্থের ব্যাপারে হিন্দুদের ওপর আস্থা রাখা যায় না। রাজনৈতিক জীবনের উৎসে ক্যান্সারের সেলের মতো একটি রাজনৈতিক জীবাণু পুঁতে দেওয়া হয়েছিল।

ঠিক একই সময়ে গান্ধী ধর্মের অধিকতর ইতিবাচক ব্যাখ্যা তুলে ধরেন এবং আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি-সৌহার্দ্যকে আধুনিক ধ্যান-ধারণায় বর্ণনা করছিলেন ধর্মকে বৃহত্তর ঐক্যের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে। ‘ইন্ডিয়ান ওপিনিয়ন’-এর ১৯০৫ সালের ২৬ আগস্ট সংখ্যায় গান্ধী লিখেন, ‘সেই সময় অতিক্রান্ত হয়েছে যখন এক ধর্মের অনুসারীরা দাঁড়িয়ে বলতেন- আমাদের ধর্মই একমাত্র সত্যধর্ম এবং অন্য সব ধর্ম ভ্রান্ত। সব ধর্মের প্রতি সহনশীলতার ক্রমবিকাশমান চেতনা একটি সুখময় ভবিষ্যতের পূর্বাভাস।’ তিনি লন্ডনের এক সাপ্তাহিকী ‘দ্য ক্রিশ্চিয়ান ওয়ার্ল্ড’-এ প্রকাশিত নিবন্ধের প্রশংসা করেন, যে নিবন্ধে যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল যে ...বিশ্বের ধর্মগুলো একটি আরেকটির সঙ্গে যুক্ত, প্রতিটি ধর্মের এমন বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান যা অন্য সব ধর্মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ-ধর্ম, একশ’ বিভিন্ন নাম ও ধরনের হওয়া সত্ত্বেও মানুষের হৃদয়ে একটি বীজই বপন করছে, একটি সত্যকে উন্মুক্ত করছে, যা মন গ্রহণ করতে সমর্থ।’ ভারতের জন্য গান্ধীর একটি সুনির্দিষ্ট বার্তা ছিল :

‘ইউরোপীয় ও ভারতীয়রা অভিন্ন কল্যাণের জন্য একসঙ্গে কাজ করছে, এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। প্রাচীন ধর্মে সমৃদ্ধ ভারতের অনেক কিছু দেওয়ার আছে এবং ঐক্যের বন্ধনকে একে অন্যের ধর্মবিশ্বাসের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি ও প্রশংসার মধ্য দিয়ে সর্বোত্তমভাবে এগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটির প্রতি বৃহত্তর সহনশীলতার অর্থ দাঁড়াবে আমাদের দৈনন্দিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশাল এক অনুগ্রহ, যা বিদ্যমান ভুল বোঝাবুঝিকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। এও কি সত্য নয় যে মুসলিম ও হিন্দুর মধ্যে এ সহনশীলতার সবচেয়ে বড় প্রয়োজন রয়েছে? অনেক সময় কেউ কেউ অনেকটা সহজাতভাবেই মনে করেন যে এ প্রয়োজন প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে সহনশীলতার প্রয়োজনের চেয়েও বেশি। কলহ ও গোলযোগ যাতে ভারতীয়দের নিজেদের মধ্যকার সৌহার্দ্য ধ্বংস না করে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিভক্ত একটি বাড়ি অবশ্যই ভূপতিত হবে। অতএব আমি ভারতীয় সম্প্রদায়ের সব অংশের মধ্যে খাঁটি ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের প্রয়োজনীয়তার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’

১৯১৫ সালের ৯ জানুয়ারি গান্ধী যখন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে ফিরে আসেন তখন কাজের মধ্য দিয়ে তাঁর পরীক্ষিত নীতিগুলো সঙ্গে নিয়ে আসেন, যা অধিকতর সাংঘর্ষিক নয় এমন অবস্থার মধ্যে কঠিন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল। তাঁর সত্যাগ্রহ ও অহিংসার দর্শন ভারতীয় জটিলতার আগে বা পরে পরিবর্তিত হয়নি।

ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর তিনটি গণঅভ্যুত্থানের প্রথমটির নাম ছিল ১৯২০ ও ১৯২২ সালের মধ্যবর্তী সময়ে সংঘটিত অসহযোগ বা খিলাফত আন্দোলন। এটি গড়ে উঠেছিল মুসলিমদের সঙ্গে মৈত্রীর ভিত্তিতে, যারা সর্বশেষ মুসলিম শক্তি তুর্কি খিলাফতের পরাজয়ে আবেগতাড়িত ও হতাশ হয়ে পড়েছিল এবং এই ভাবনা তাদের গ্রাস করেছিল যে, জেরুসালেম ইতিমধ্যে ব্রিটিশের হাতে পড়েছে এবং দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনা কাফিরদের করতলগত হবে। গান্ধী মুসলিমদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন, কারণ তিনি এক ভাইয়ের দুঃখকে তাঁর নিজের দুঃখ বলে বিবেচনা করতেন। এর চেয়েও যা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তা হলো মুসলমানদের ক্ষোভ কেন্দ্রীভূত ছিল ব্রিটিশের ওপর।

গান্ধীর একটি মাত্র অনমনীয় শর্ত ছিল- নন-ভায়োলেন্স, অর্থাৎ অহিংসা। মুসলিম নেতৃবৃন্দ তাঁর নেতৃত্ব অনুসরণ করতে সম্মত হন, যদিও তাঁদের অনেকের কাছে এটি ছিল একটি কৌশলগত সমঝোতা। এমনকি বিস্ময়কর এক গণসংহতির উত্তাপের মধ্যেও গান্ধী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম নেতৃবৃন্দ, যাঁরা তাঁর অহিংস নীতি লঙ্ঘন করেছেন, তিনি তাঁদের শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য তিরস্কার করতেও সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিলেন। তিনি নিশ্চিত করেছিলেন যে, কথামালা ও কাজ দুটিই চলবে অহিংস পন্থায়। যখন জনতাকে উত্তেজিত করে তোলার দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ নেতা মাওলানা শওকত আলী ‘চোখের বদলে চোখ’ নীতিতে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার কথা বলেন, তখন গান্ধী বলেন, এর ফলে সমগ্র পৃথিবী অন্ধ হয়ে যাবে।

খিলাফত আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য গান্ধীর শপথ এক চমৎকার দৃষ্টান্ত ছিল, যাকে জুডিথ ব্রাউন ‘কর্মই ধর্ম’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ শপথ ছিল :

‘ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে আমরা হিন্দু ও মুসলিমগণ ঘোষণা করছি যে, আমরা একই পিতার সন্তান হিসেবে একে অন্যের প্রতি আচরণ করব; আমাদের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ নেই; প্রত্যেকের দুঃখ অন্যের দুঃখ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং তাদের অপসারণ করতে প্রত্যেকে অন্যকে সাহায্য করবে। আমরা পরস্পরের ধর্ম ও ধর্মীয় অনুভূতিকে শ্রদ্ধা করব এবং আমাদের নিজ নিজ ধর্মীয় রীতিনীতি পালনের পথে কেউ কারও বাধা হয়ে দাঁড়াব না। আমরা সবসময় পরস্পরের প্রতি সহিংস আচরণ করা থেকে বিরত থাকব।’

যুদ্ধ সম্পর্কে ব্রিটিশের ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক অভিজ্ঞতা যথেষ্ট ছিল। রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনের পুরো সময়ে তারা পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্তে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। অতি সাম্প্রতিককালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ রক্তক্ষয়ে তরুণদের একটি প্রজন্ম ধ্বংস হয়েছে। যা তাদের হতভম্ব করেছিল তা ছিল ‘অহিংসা’ এবং এর সমতুল্য ‘অসহযোগ’।

গীতা থেকে নেওয়া অসহযোগের ধারণাকে গান্ধী আরও তীক্ষè করে তুলেছিলেন। তিনি বলতেন, কৌরবদের পক্ষে ভীষ্ম ও দ্রোণের মতো ভালো মানুষ ছিলেন, যার অর্থ হচ্ছে, যারা ভালো ছিলেন তাদের সমর্থন ছাড়া অশুভ টিকে থাকতে বা বিকশিত হতে পারে না। একইভাবে ব্রিটিশ রাজ কিছু ভালো ভারতীয়ের সাহায্য-সহযোগিতা ছাড়া টিকে থাকতে পারত না। অসহযোগের উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের ভালো ভারতীয়দের ব্রিটিশ শাসনযন্ত্র থেকে অপসারণ করা। যদি হিন্দু ও মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে তারা মুক্ত হবে; আর তারা যদি বিভাজিত থাকে, তাহলে তারা ব্রিটিশের গোলাম হয়ে থাকবে।

গান্ধী উচ্চ তড়িৎপ্রবাহের মতো ঘটনার মধ্যে তাঁর দীর্ঘ ও ঝড়ো রোলার-কোস্টার আরোহণেও সব সময় সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিলেন। পঞ্চাশ বছরের অধিক সময় ধরে তিনি আক্ষরিক অর্থে একই শ্লোকপত্র থেকে গেয়েছেন। তাঁর শ্লোকে ধর্ম ছিল প্রেম, সহনশীলতা ও ঐক্যের পরীক্ষা তা দক্ষিণ আফ্রিকায় হোক অথবা ভারতে, ১৯৪৮ সালে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের অবসান হওয়া পর্যন্ত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন একজন হিন্দু হিসেবে তিনি কেন গর্বিত ছিলেন।

তিনি বলেছেন, ‘হিন্দু’ শব্দটি বেদে নেই। আলেকজান্ডারের নেতৃত্বে গ্রিকরা সিন্ধু নদের তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে গিয়ে ‘সিন্ধু’র ‘এস’ কে ‘এইচ’ -এ পরিবর্তন করে। ‘এ অঞ্চলে (সিন্ধু নদের পুবে) বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর ধর্ম ‘হিন্দুবাদ’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠে; আপনারা ভালোভাবে জানেন যে ধর্মগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহনশীল ধর্ম। অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষের হয়রানির হাত থেকে যারা পালিয়ে এসেছিল হিন্দুরা সেসব খ্রিস্টানকে আশ্রয় দিয়েছিল। এ ছাড়া বনি ইসরাইল নামে পরিচিত ইহুদি এবং পার্সিদেরও আশ্রয় দিয়েছিল। আমি হিন্দুবাদের অন্তর্ভুক্ত বলে গর্ববোধ করি, যে ধর্ম সব ধর্মকে টেনে নিয়েছে এবং অত্যন্ত সহনশীল। আর্য পণ্ডিতগণ বৈদিক ধর্ম অনুসরণ করতেন এবং ভারত প্রথমে ‘আর্যাবর্ত’ নামে পরিচিত ছিল। আমি চাই না দেশটি পুনরায় আর্যাবর্ত নামে পরিচিত হোক। আমার বিশ্বাসের হিন্দুবাদ স্বয়ংসম্পূর্ণ। এটি অবশ্যই বেদকে অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি আরও অনেক বিষয়কেও অন্তর্ভুক্ত করেছে। আমি এটা অসংগত মনে করি না যে আমি যদি একই বিশ্বাসে ইসলাম, খ্রিস্টবাদ, জরোস্ট্রীয়বাদ ও ইহুদিবাদের মহত্ত্বকে ঘোষণা করতে পারি, তাহলে কোনোভাবে হিন্দুত্বের মহত্ত্ব¡ ক্ষুণ্ন হবে। সূর্য যত দিন আকাশে জ্বলজ্বল করবে হিন্দুবাদের অস্তিত্ব তত দিন টিকে থাকবে।’

এর অর্থ এমন নয় যে, গান্ধী যে হিন্দুত্বকে গ্রহণ করেছিলেন তা ওই সময় যে হিন্দুত্বের চর্চা হতো তার মধ্যে সব সময় ধর্মের মর্মার্থের প্রতিফলন ঘটত। কৈশোর ‘মনুস্মৃতি’ পাঠ করার পর তিনি প্রায় আস্তিক্যবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েছিলেন। তাঁর রাজনীতির সঙ্গে সমান্তরাল একটি আগ্রহ তাঁর মধ্যে কাজ করত, তা হলো অস্পৃশ্যতার মতো ঘৃণ্য পাপ থেকে হিন্দুত্বকে মুক্ত করা, যাকে তিনি বলতেন ‘শয়তানোচিত’। তিনি বলতেন, হিন্দুত্বের অস্তিত্বের স্বার্থেই সংস্কার আবশ্যক। গ্রামের এক কুয়া থেকে ‘নিম্নবর্ণের’ লোকদের পানি দিতে অস্বীকার করতে দেখে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে তিক্ততার সঙ্গে উল্লেখ করেন, একটি গরু এ পানি পান করতে পারে, কিন্তু কোনো ‘শূদ্র’ নয়।

ধর্ম থেকে তিনি কী শিখেছেন তা তাঁর নিজের কথায় ছিল :

‘সবকিছুর ভিত্তি হচ্ছে নৈতিকতা, এটিই দৃঢ়বিশ্বাস, এবং সত্য হচ্ছে সব নৈতিকতার সারমর্ম। সত্য আমার একমাত্র উদ্দেশে পরিণত হয়েছে-  একইভাবে একটি গুজরাটি নীতিকথা আমার মন ও হৃদয়কে আচ্ছন্ন করেছে, তা হলো- ‘মন্দের বিনিময়ে ভালো দাও’, যা আমাকে পথনির্দেশ করার নীতিতে পরিণত হয়ে উঠেছে। এটি আমার এমন এক আবেগে পরিণত হয়েছে যে, আমি এটি নিয়ে অসংখ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছি। আমার জন্য সেগুলো চমৎকার পঙ্ক্তি: ‘এক গামলা পানির জন্য এক বেলা ভালো খাবার দাও; আন্তরিকতাপূর্ণ শুভেচ্ছার জন্য তুমি আগ্রহের সঙ্গে অবনত হও; এক পয়সার জন্য তুমি সোনা ফেরত দাও; তোমার জীবন যদি রক্ষা করা হয়, তাহলে জীবন আটকে থাকে না। এভাবে জ্ঞানীদের কথা ও কাজকে সম্মান করা হয়; প্রতিটি ছোট সেবার পুরস্কার দশ গুণ। যিনি যথার্থই মহৎ তিনি সব মানুষকে একভাবে জানেন; এবং মন্দ কাজের জন্য আনন্দের সঙ্গে ভালো ফেরত দাও।’

হিন্দুত্ব যদি গান্ধীকে গড়ে থাকে তাহলে গান্ধীও হিন্দুত্বকে সংস্কার করেছেন। ঔপনিবেশিকতা থেকে ভারতের মুক্তির কাহিনিতে গান্ধীর বিশ্বাসের অভ্যন্তরীণ ত্রুটিরেখার ওপর তাঁর মুক্তির প্রভাবের বর্ণনা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ব্রিটিশ-পরবর্তী আদর্শ হিসেবে তাঁর রূপক ছিল ‘রামরাজ্য’। সমগ্র স্বাধীনতা সংগ্রামে গান্ধী ভারতীয়দের শান্তি ও রামরাজ্যের অংশীদারির সমৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁর এ শব্দটি ব্যবহার করেছেন কারণ পরিবর্তনের সংজ্ঞা ও স্বাধীনতার পর একটি নতুন ব্যবস্থা হিসেবে চাষি ও কৃষক শব্দটি দ্রুত ও সহজে বুঝতে পারবে। গান্ধী বলতেন, ‘ঈশ্বর শুধু কর্মের আকারে দরিদ্র মানুষের কাছে আবির্ভূত হতে পারেন; রামরাজ্যে কোনো সংকট বা দারিদ্র্যের স্থান নেই।’ ভারতের স্বাধীনতার সঙ্গে যে রক্ত ও বিশৃঙ্খলা জড়িত ছিল তা ছিল রামরাজ্যের ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। ১৯৪৭ সালের ১৯ অক্টৈাবর গান্ধী দিল্লিতে দুঃখপ্রকাশ করেন :

‘আমি স্বীকার করি যে, আমরা ১৫ আগস্ট এটি (স্বাধীনতা) অর্জন করেছি। কিন্তু আমি এটিকে প্রকৃত স্বরাজ হিসেবে বিবেচনা করি না। এটি আমার ধারণার স্বরাজ নয়। কিংবা এ স্বরাজকে ‘রামরাজ্য’ বলা যেতে পারে না। আজ আমরা একে অন্যকে শত্রু বলে ভাবছি। মুসলমানরা হিন্দুদের শত্রু এবং হিন্দু ও শিখরা মুসলামানদের শত্রু। কিন্তু আমার বিশ্বাসের স্বরাজের অর্থ হচ্ছে, আমরা কাউকে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করতে চাই না, অথবা আমরা কারও শত্রু হতে চাই না। এখনো সেই স্বরাজ আসেনি। ভারতের হিন্দু ও মুসলমানদের কি নিজেদের পরস্পরের শত্রু ভাবা উচিত? আমাদের ভাইয়েরা কি পারস্পরিক শত্রুতার মধ্যে বসবাস করবে? মন্দির এবং মসজিদ এক ও অভিন্ন। তাহলে কেন এমন হবে যে মুসলমানরা মন্দির ধ্বংস করবে এবং হিন্দুরা মসজিদ ধ্বংস করবে? ঈশ্বরের দৃষ্টিতে তারা সমভাবে দোষী। আমি ইতিমধ্যে বলেছি যে, আমি হয় দিল্লিতে বাঁচব অথবা মরব।’ কথাগুলো দুর্ভাগ্যজনক ছিল।

(এম জে আকবরের ‘গান্ধী’স হিন্দুইজম : দ্য স্ট্রাগল অ্যাগেইনস্ট জিন্নাহ’স ইসলাম’ থেকে)।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম