শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

এম জে আকবর ♦ অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

১৮৫৭ সালের বিপ্লবের পর ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এক ধরনের উপসংহারে পৌঁছেছিল যে, উপমহাদেশে ধর্মীয় বিশ্বাস শক্তিশালী রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করতে পারে, যা তারা দমন করেছিল। এ বিশ্বাসকে নিজেদের স্বার্থে কাজে লাগানোর জন্য তারা সতর্কতার সঙ্গে উপায়ও নির্ধারণ করেছিল। ধর্মকে তারা আরও নিন্দনীয় কাজে ব্যবহার করার কৌশল গ্রহণ করেছিল, ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে ভারতীয়দের মধ্যে বিভাজনের রেখা টেনে দেওয়া, যা একটি রাজশক্তির জন্য পুরোপুরি যৌক্তিক বিকল্প ছিল। একে তারা একটি বিকাশমান এবং তাদের দৃষ্টিতে অবাস্তব ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রে রূপান্তরিত করেছিল।

তাদের নীতিগুলোর লক্ষ্য বোধগম্য কারণেই ছিল আত্মরক্ষামূলক। এ পর্যায়ে তারা বিশ্বাসের স্তরগুলোকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল ধর্মীয় ও শ্রেণি ভেদের মাধ্যমে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে, ভারতীয়দের মধ্যে প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করে; যা একটি আইন প্রয়োগের কারণে সংঘাতের রূপ ধারণ করতে পারে। এ তত্ত্বের আলোকে ব্রিটিশ রাজ হিন্দু ও মুসলিম বিভাজন রেখার ভিত্তিতে ১৯০৫ সালে ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রদেশ বাংলাকে বিভক্ত করেছিল। ১৯০৯ সালে ইন্ডিয়ান কাউন্সিলস অ্যাক্টের মাধ্যমে তারা আইনসভায় ভারতীয়দের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করেছিল, কিন্তু এর মধ্যে একটি বিধান অন্তর্ভুক্ত ছিল যা যে কোনো নির্বাচনব্যবস্থার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী। পৃথক নির্বাচনের মাধ্যমে মুসলিম প্রতিনিধি নির্বাচিত করার অধিকার শুধু মুসলিমদেরই দেওয়া হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক তত্ত্বকে বিভক্ত করেছিল, এবং এর ভিত্তি ছিল একটি অনুমান যে মুসলিম স্বার্থের ব্যাপারে হিন্দুদের ওপর আস্থা রাখা যায় না। রাজনৈতিক জীবনের উৎসে ক্যান্সারের সেলের মতো একটি রাজনৈতিক জীবাণু পুঁতে দেওয়া হয়েছিল।

ঠিক একই সময়ে গান্ধী ধর্মের অধিকতর ইতিবাচক ব্যাখ্যা তুলে ধরেন এবং আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি-সৌহার্দ্যকে আধুনিক ধ্যান-ধারণায় বর্ণনা করছিলেন ধর্মকে বৃহত্তর ঐক্যের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে। ‘ইন্ডিয়ান ওপিনিয়ন’-এর ১৯০৫ সালের ২৬ আগস্ট সংখ্যায় গান্ধী লিখেন, ‘সেই সময় অতিক্রান্ত হয়েছে যখন এক ধর্মের অনুসারীরা দাঁড়িয়ে বলতেন- আমাদের ধর্মই একমাত্র সত্যধর্ম এবং অন্য সব ধর্ম ভ্রান্ত। সব ধর্মের প্রতি সহনশীলতার ক্রমবিকাশমান চেতনা একটি সুখময় ভবিষ্যতের পূর্বাভাস।’ তিনি লন্ডনের এক সাপ্তাহিকী ‘দ্য ক্রিশ্চিয়ান ওয়ার্ল্ড’-এ প্রকাশিত নিবন্ধের প্রশংসা করেন, যে নিবন্ধে যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল যে ...বিশ্বের ধর্মগুলো একটি আরেকটির সঙ্গে যুক্ত, প্রতিটি ধর্মের এমন বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান যা অন্য সব ধর্মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ-ধর্ম, একশ’ বিভিন্ন নাম ও ধরনের হওয়া সত্ত্বেও মানুষের হৃদয়ে একটি বীজই বপন করছে, একটি সত্যকে উন্মুক্ত করছে, যা মন গ্রহণ করতে সমর্থ।’ ভারতের জন্য গান্ধীর একটি সুনির্দিষ্ট বার্তা ছিল :

‘ইউরোপীয় ও ভারতীয়রা অভিন্ন কল্যাণের জন্য একসঙ্গে কাজ করছে, এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। প্রাচীন ধর্মে সমৃদ্ধ ভারতের অনেক কিছু দেওয়ার আছে এবং ঐক্যের বন্ধনকে একে অন্যের ধর্মবিশ্বাসের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি ও প্রশংসার মধ্য দিয়ে সর্বোত্তমভাবে এগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটির প্রতি বৃহত্তর সহনশীলতার অর্থ দাঁড়াবে আমাদের দৈনন্দিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশাল এক অনুগ্রহ, যা বিদ্যমান ভুল বোঝাবুঝিকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। এও কি সত্য নয় যে মুসলিম ও হিন্দুর মধ্যে এ সহনশীলতার সবচেয়ে বড় প্রয়োজন রয়েছে? অনেক সময় কেউ কেউ অনেকটা সহজাতভাবেই মনে করেন যে এ প্রয়োজন প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে সহনশীলতার প্রয়োজনের চেয়েও বেশি। কলহ ও গোলযোগ যাতে ভারতীয়দের নিজেদের মধ্যকার সৌহার্দ্য ধ্বংস না করে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিভক্ত একটি বাড়ি অবশ্যই ভূপতিত হবে। অতএব আমি ভারতীয় সম্প্রদায়ের সব অংশের মধ্যে খাঁটি ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের প্রয়োজনীয়তার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’

১৯১৫ সালের ৯ জানুয়ারি গান্ধী যখন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে ফিরে আসেন তখন কাজের মধ্য দিয়ে তাঁর পরীক্ষিত নীতিগুলো সঙ্গে নিয়ে আসেন, যা অধিকতর সাংঘর্ষিক নয় এমন অবস্থার মধ্যে কঠিন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল। তাঁর সত্যাগ্রহ ও অহিংসার দর্শন ভারতীয় জটিলতার আগে বা পরে পরিবর্তিত হয়নি।

ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর তিনটি গণঅভ্যুত্থানের প্রথমটির নাম ছিল ১৯২০ ও ১৯২২ সালের মধ্যবর্তী সময়ে সংঘটিত অসহযোগ বা খিলাফত আন্দোলন। এটি গড়ে উঠেছিল মুসলিমদের সঙ্গে মৈত্রীর ভিত্তিতে, যারা সর্বশেষ মুসলিম শক্তি তুর্কি খিলাফতের পরাজয়ে আবেগতাড়িত ও হতাশ হয়ে পড়েছিল এবং এই ভাবনা তাদের গ্রাস করেছিল যে, জেরুসালেম ইতিমধ্যে ব্রিটিশের হাতে পড়েছে এবং দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনা কাফিরদের করতলগত হবে। গান্ধী মুসলিমদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন, কারণ তিনি এক ভাইয়ের দুঃখকে তাঁর নিজের দুঃখ বলে বিবেচনা করতেন। এর চেয়েও যা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তা হলো মুসলমানদের ক্ষোভ কেন্দ্রীভূত ছিল ব্রিটিশের ওপর।

গান্ধীর একটি মাত্র অনমনীয় শর্ত ছিল- নন-ভায়োলেন্স, অর্থাৎ অহিংসা। মুসলিম নেতৃবৃন্দ তাঁর নেতৃত্ব অনুসরণ করতে সম্মত হন, যদিও তাঁদের অনেকের কাছে এটি ছিল একটি কৌশলগত সমঝোতা। এমনকি বিস্ময়কর এক গণসংহতির উত্তাপের মধ্যেও গান্ধী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম নেতৃবৃন্দ, যাঁরা তাঁর অহিংস নীতি লঙ্ঘন করেছেন, তিনি তাঁদের শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য তিরস্কার করতেও সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিলেন। তিনি নিশ্চিত করেছিলেন যে, কথামালা ও কাজ দুটিই চলবে অহিংস পন্থায়। যখন জনতাকে উত্তেজিত করে তোলার দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ নেতা মাওলানা শওকত আলী ‘চোখের বদলে চোখ’ নীতিতে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার কথা বলেন, তখন গান্ধী বলেন, এর ফলে সমগ্র পৃথিবী অন্ধ হয়ে যাবে।

খিলাফত আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য গান্ধীর শপথ এক চমৎকার দৃষ্টান্ত ছিল, যাকে জুডিথ ব্রাউন ‘কর্মই ধর্ম’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ শপথ ছিল :

‘ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে আমরা হিন্দু ও মুসলিমগণ ঘোষণা করছি যে, আমরা একই পিতার সন্তান হিসেবে একে অন্যের প্রতি আচরণ করব; আমাদের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ নেই; প্রত্যেকের দুঃখ অন্যের দুঃখ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং তাদের অপসারণ করতে প্রত্যেকে অন্যকে সাহায্য করবে। আমরা পরস্পরের ধর্ম ও ধর্মীয় অনুভূতিকে শ্রদ্ধা করব এবং আমাদের নিজ নিজ ধর্মীয় রীতিনীতি পালনের পথে কেউ কারও বাধা হয়ে দাঁড়াব না। আমরা সবসময় পরস্পরের প্রতি সহিংস আচরণ করা থেকে বিরত থাকব।’

যুদ্ধ সম্পর্কে ব্রিটিশের ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক অভিজ্ঞতা যথেষ্ট ছিল। রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনের পুরো সময়ে তারা পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্তে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। অতি সাম্প্রতিককালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ রক্তক্ষয়ে তরুণদের একটি প্রজন্ম ধ্বংস হয়েছে। যা তাদের হতভম্ব করেছিল তা ছিল ‘অহিংসা’ এবং এর সমতুল্য ‘অসহযোগ’।

গীতা থেকে নেওয়া অসহযোগের ধারণাকে গান্ধী আরও তীক্ষè করে তুলেছিলেন। তিনি বলতেন, কৌরবদের পক্ষে ভীষ্ম ও দ্রোণের মতো ভালো মানুষ ছিলেন, যার অর্থ হচ্ছে, যারা ভালো ছিলেন তাদের সমর্থন ছাড়া অশুভ টিকে থাকতে বা বিকশিত হতে পারে না। একইভাবে ব্রিটিশ রাজ কিছু ভালো ভারতীয়ের সাহায্য-সহযোগিতা ছাড়া টিকে থাকতে পারত না। অসহযোগের উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের ভালো ভারতীয়দের ব্রিটিশ শাসনযন্ত্র থেকে অপসারণ করা। যদি হিন্দু ও মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে তারা মুক্ত হবে; আর তারা যদি বিভাজিত থাকে, তাহলে তারা ব্রিটিশের গোলাম হয়ে থাকবে।

গান্ধী উচ্চ তড়িৎপ্রবাহের মতো ঘটনার মধ্যে তাঁর দীর্ঘ ও ঝড়ো রোলার-কোস্টার আরোহণেও সব সময় সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিলেন। পঞ্চাশ বছরের অধিক সময় ধরে তিনি আক্ষরিক অর্থে একই শ্লোকপত্র থেকে গেয়েছেন। তাঁর শ্লোকে ধর্ম ছিল প্রেম, সহনশীলতা ও ঐক্যের পরীক্ষা তা দক্ষিণ আফ্রিকায় হোক অথবা ভারতে, ১৯৪৮ সালে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের অবসান হওয়া পর্যন্ত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন একজন হিন্দু হিসেবে তিনি কেন গর্বিত ছিলেন।

তিনি বলেছেন, ‘হিন্দু’ শব্দটি বেদে নেই। আলেকজান্ডারের নেতৃত্বে গ্রিকরা সিন্ধু নদের তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে গিয়ে ‘সিন্ধু’র ‘এস’ কে ‘এইচ’ -এ পরিবর্তন করে। ‘এ অঞ্চলে (সিন্ধু নদের পুবে) বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর ধর্ম ‘হিন্দুবাদ’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠে; আপনারা ভালোভাবে জানেন যে ধর্মগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহনশীল ধর্ম। অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষের হয়রানির হাত থেকে যারা পালিয়ে এসেছিল হিন্দুরা সেসব খ্রিস্টানকে আশ্রয় দিয়েছিল। এ ছাড়া বনি ইসরাইল নামে পরিচিত ইহুদি এবং পার্সিদেরও আশ্রয় দিয়েছিল। আমি হিন্দুবাদের অন্তর্ভুক্ত বলে গর্ববোধ করি, যে ধর্ম সব ধর্মকে টেনে নিয়েছে এবং অত্যন্ত সহনশীল। আর্য পণ্ডিতগণ বৈদিক ধর্ম অনুসরণ করতেন এবং ভারত প্রথমে ‘আর্যাবর্ত’ নামে পরিচিত ছিল। আমি চাই না দেশটি পুনরায় আর্যাবর্ত নামে পরিচিত হোক। আমার বিশ্বাসের হিন্দুবাদ স্বয়ংসম্পূর্ণ। এটি অবশ্যই বেদকে অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি আরও অনেক বিষয়কেও অন্তর্ভুক্ত করেছে। আমি এটা অসংগত মনে করি না যে আমি যদি একই বিশ্বাসে ইসলাম, খ্রিস্টবাদ, জরোস্ট্রীয়বাদ ও ইহুদিবাদের মহত্ত্বকে ঘোষণা করতে পারি, তাহলে কোনোভাবে হিন্দুত্বের মহত্ত্ব¡ ক্ষুণ্ন হবে। সূর্য যত দিন আকাশে জ্বলজ্বল করবে হিন্দুবাদের অস্তিত্ব তত দিন টিকে থাকবে।’

এর অর্থ এমন নয় যে, গান্ধী যে হিন্দুত্বকে গ্রহণ করেছিলেন তা ওই সময় যে হিন্দুত্বের চর্চা হতো তার মধ্যে সব সময় ধর্মের মর্মার্থের প্রতিফলন ঘটত। কৈশোর ‘মনুস্মৃতি’ পাঠ করার পর তিনি প্রায় আস্তিক্যবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েছিলেন। তাঁর রাজনীতির সঙ্গে সমান্তরাল একটি আগ্রহ তাঁর মধ্যে কাজ করত, তা হলো অস্পৃশ্যতার মতো ঘৃণ্য পাপ থেকে হিন্দুত্বকে মুক্ত করা, যাকে তিনি বলতেন ‘শয়তানোচিত’। তিনি বলতেন, হিন্দুত্বের অস্তিত্বের স্বার্থেই সংস্কার আবশ্যক। গ্রামের এক কুয়া থেকে ‘নিম্নবর্ণের’ লোকদের পানি দিতে অস্বীকার করতে দেখে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে তিক্ততার সঙ্গে উল্লেখ করেন, একটি গরু এ পানি পান করতে পারে, কিন্তু কোনো ‘শূদ্র’ নয়।

ধর্ম থেকে তিনি কী শিখেছেন তা তাঁর নিজের কথায় ছিল :

‘সবকিছুর ভিত্তি হচ্ছে নৈতিকতা, এটিই দৃঢ়বিশ্বাস, এবং সত্য হচ্ছে সব নৈতিকতার সারমর্ম। সত্য আমার একমাত্র উদ্দেশে পরিণত হয়েছে-  একইভাবে একটি গুজরাটি নীতিকথা আমার মন ও হৃদয়কে আচ্ছন্ন করেছে, তা হলো- ‘মন্দের বিনিময়ে ভালো দাও’, যা আমাকে পথনির্দেশ করার নীতিতে পরিণত হয়ে উঠেছে। এটি আমার এমন এক আবেগে পরিণত হয়েছে যে, আমি এটি নিয়ে অসংখ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছি। আমার জন্য সেগুলো চমৎকার পঙ্ক্তি: ‘এক গামলা পানির জন্য এক বেলা ভালো খাবার দাও; আন্তরিকতাপূর্ণ শুভেচ্ছার জন্য তুমি আগ্রহের সঙ্গে অবনত হও; এক পয়সার জন্য তুমি সোনা ফেরত দাও; তোমার জীবন যদি রক্ষা করা হয়, তাহলে জীবন আটকে থাকে না। এভাবে জ্ঞানীদের কথা ও কাজকে সম্মান করা হয়; প্রতিটি ছোট সেবার পুরস্কার দশ গুণ। যিনি যথার্থই মহৎ তিনি সব মানুষকে একভাবে জানেন; এবং মন্দ কাজের জন্য আনন্দের সঙ্গে ভালো ফেরত দাও।’

হিন্দুত্ব যদি গান্ধীকে গড়ে থাকে তাহলে গান্ধীও হিন্দুত্বকে সংস্কার করেছেন। ঔপনিবেশিকতা থেকে ভারতের মুক্তির কাহিনিতে গান্ধীর বিশ্বাসের অভ্যন্তরীণ ত্রুটিরেখার ওপর তাঁর মুক্তির প্রভাবের বর্ণনা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ব্রিটিশ-পরবর্তী আদর্শ হিসেবে তাঁর রূপক ছিল ‘রামরাজ্য’। সমগ্র স্বাধীনতা সংগ্রামে গান্ধী ভারতীয়দের শান্তি ও রামরাজ্যের অংশীদারির সমৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁর এ শব্দটি ব্যবহার করেছেন কারণ পরিবর্তনের সংজ্ঞা ও স্বাধীনতার পর একটি নতুন ব্যবস্থা হিসেবে চাষি ও কৃষক শব্দটি দ্রুত ও সহজে বুঝতে পারবে। গান্ধী বলতেন, ‘ঈশ্বর শুধু কর্মের আকারে দরিদ্র মানুষের কাছে আবির্ভূত হতে পারেন; রামরাজ্যে কোনো সংকট বা দারিদ্র্যের স্থান নেই।’ ভারতের স্বাধীনতার সঙ্গে যে রক্ত ও বিশৃঙ্খলা জড়িত ছিল তা ছিল রামরাজ্যের ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। ১৯৪৭ সালের ১৯ অক্টৈাবর গান্ধী দিল্লিতে দুঃখপ্রকাশ করেন :

‘আমি স্বীকার করি যে, আমরা ১৫ আগস্ট এটি (স্বাধীনতা) অর্জন করেছি। কিন্তু আমি এটিকে প্রকৃত স্বরাজ হিসেবে বিবেচনা করি না। এটি আমার ধারণার স্বরাজ নয়। কিংবা এ স্বরাজকে ‘রামরাজ্য’ বলা যেতে পারে না। আজ আমরা একে অন্যকে শত্রু বলে ভাবছি। মুসলমানরা হিন্দুদের শত্রু এবং হিন্দু ও শিখরা মুসলামানদের শত্রু। কিন্তু আমার বিশ্বাসের স্বরাজের অর্থ হচ্ছে, আমরা কাউকে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করতে চাই না, অথবা আমরা কারও শত্রু হতে চাই না। এখনো সেই স্বরাজ আসেনি। ভারতের হিন্দু ও মুসলমানদের কি নিজেদের পরস্পরের শত্রু ভাবা উচিত? আমাদের ভাইয়েরা কি পারস্পরিক শত্রুতার মধ্যে বসবাস করবে? মন্দির এবং মসজিদ এক ও অভিন্ন। তাহলে কেন এমন হবে যে মুসলমানরা মন্দির ধ্বংস করবে এবং হিন্দুরা মসজিদ ধ্বংস করবে? ঈশ্বরের দৃষ্টিতে তারা সমভাবে দোষী। আমি ইতিমধ্যে বলেছি যে, আমি হয় দিল্লিতে বাঁচব অথবা মরব।’ কথাগুলো দুর্ভাগ্যজনক ছিল।

(এম জে আকবরের ‘গান্ধী’স হিন্দুইজম : দ্য স্ট্রাগল অ্যাগেইনস্ট জিন্নাহ’স ইসলাম’ থেকে)।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা