শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

এম জে আকবর ♦ অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

১৮৫৭ সালের বিপ্লবের পর ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এক ধরনের উপসংহারে পৌঁছেছিল যে, উপমহাদেশে ধর্মীয় বিশ্বাস শক্তিশালী রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করতে পারে, যা তারা দমন করেছিল। এ বিশ্বাসকে নিজেদের স্বার্থে কাজে লাগানোর জন্য তারা সতর্কতার সঙ্গে উপায়ও নির্ধারণ করেছিল। ধর্মকে তারা আরও নিন্দনীয় কাজে ব্যবহার করার কৌশল গ্রহণ করেছিল, ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে ভারতীয়দের মধ্যে বিভাজনের রেখা টেনে দেওয়া, যা একটি রাজশক্তির জন্য পুরোপুরি যৌক্তিক বিকল্প ছিল। একে তারা একটি বিকাশমান এবং তাদের দৃষ্টিতে অবাস্তব ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রে রূপান্তরিত করেছিল।

তাদের নীতিগুলোর লক্ষ্য বোধগম্য কারণেই ছিল আত্মরক্ষামূলক। এ পর্যায়ে তারা বিশ্বাসের স্তরগুলোকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল ধর্মীয় ও শ্রেণি ভেদের মাধ্যমে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে, ভারতীয়দের মধ্যে প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করে; যা একটি আইন প্রয়োগের কারণে সংঘাতের রূপ ধারণ করতে পারে। এ তত্ত্বের আলোকে ব্রিটিশ রাজ হিন্দু ও মুসলিম বিভাজন রেখার ভিত্তিতে ১৯০৫ সালে ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রদেশ বাংলাকে বিভক্ত করেছিল। ১৯০৯ সালে ইন্ডিয়ান কাউন্সিলস অ্যাক্টের মাধ্যমে তারা আইনসভায় ভারতীয়দের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করেছিল, কিন্তু এর মধ্যে একটি বিধান অন্তর্ভুক্ত ছিল যা যে কোনো নির্বাচনব্যবস্থার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী। পৃথক নির্বাচনের মাধ্যমে মুসলিম প্রতিনিধি নির্বাচিত করার অধিকার শুধু মুসলিমদেরই দেওয়া হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক তত্ত্বকে বিভক্ত করেছিল, এবং এর ভিত্তি ছিল একটি অনুমান যে মুসলিম স্বার্থের ব্যাপারে হিন্দুদের ওপর আস্থা রাখা যায় না। রাজনৈতিক জীবনের উৎসে ক্যান্সারের সেলের মতো একটি রাজনৈতিক জীবাণু পুঁতে দেওয়া হয়েছিল।

ঠিক একই সময়ে গান্ধী ধর্মের অধিকতর ইতিবাচক ব্যাখ্যা তুলে ধরেন এবং আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি-সৌহার্দ্যকে আধুনিক ধ্যান-ধারণায় বর্ণনা করছিলেন ধর্মকে বৃহত্তর ঐক্যের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে। ‘ইন্ডিয়ান ওপিনিয়ন’-এর ১৯০৫ সালের ২৬ আগস্ট সংখ্যায় গান্ধী লিখেন, ‘সেই সময় অতিক্রান্ত হয়েছে যখন এক ধর্মের অনুসারীরা দাঁড়িয়ে বলতেন- আমাদের ধর্মই একমাত্র সত্যধর্ম এবং অন্য সব ধর্ম ভ্রান্ত। সব ধর্মের প্রতি সহনশীলতার ক্রমবিকাশমান চেতনা একটি সুখময় ভবিষ্যতের পূর্বাভাস।’ তিনি লন্ডনের এক সাপ্তাহিকী ‘দ্য ক্রিশ্চিয়ান ওয়ার্ল্ড’-এ প্রকাশিত নিবন্ধের প্রশংসা করেন, যে নিবন্ধে যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল যে ...বিশ্বের ধর্মগুলো একটি আরেকটির সঙ্গে যুক্ত, প্রতিটি ধর্মের এমন বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান যা অন্য সব ধর্মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ-ধর্ম, একশ’ বিভিন্ন নাম ও ধরনের হওয়া সত্ত্বেও মানুষের হৃদয়ে একটি বীজই বপন করছে, একটি সত্যকে উন্মুক্ত করছে, যা মন গ্রহণ করতে সমর্থ।’ ভারতের জন্য গান্ধীর একটি সুনির্দিষ্ট বার্তা ছিল :

‘ইউরোপীয় ও ভারতীয়রা অভিন্ন কল্যাণের জন্য একসঙ্গে কাজ করছে, এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। প্রাচীন ধর্মে সমৃদ্ধ ভারতের অনেক কিছু দেওয়ার আছে এবং ঐক্যের বন্ধনকে একে অন্যের ধর্মবিশ্বাসের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি ও প্রশংসার মধ্য দিয়ে সর্বোত্তমভাবে এগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটির প্রতি বৃহত্তর সহনশীলতার অর্থ দাঁড়াবে আমাদের দৈনন্দিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশাল এক অনুগ্রহ, যা বিদ্যমান ভুল বোঝাবুঝিকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। এও কি সত্য নয় যে মুসলিম ও হিন্দুর মধ্যে এ সহনশীলতার সবচেয়ে বড় প্রয়োজন রয়েছে? অনেক সময় কেউ কেউ অনেকটা সহজাতভাবেই মনে করেন যে এ প্রয়োজন প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে সহনশীলতার প্রয়োজনের চেয়েও বেশি। কলহ ও গোলযোগ যাতে ভারতীয়দের নিজেদের মধ্যকার সৌহার্দ্য ধ্বংস না করে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিভক্ত একটি বাড়ি অবশ্যই ভূপতিত হবে। অতএব আমি ভারতীয় সম্প্রদায়ের সব অংশের মধ্যে খাঁটি ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের প্রয়োজনীয়তার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’

১৯১৫ সালের ৯ জানুয়ারি গান্ধী যখন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে ফিরে আসেন তখন কাজের মধ্য দিয়ে তাঁর পরীক্ষিত নীতিগুলো সঙ্গে নিয়ে আসেন, যা অধিকতর সাংঘর্ষিক নয় এমন অবস্থার মধ্যে কঠিন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল। তাঁর সত্যাগ্রহ ও অহিংসার দর্শন ভারতীয় জটিলতার আগে বা পরে পরিবর্তিত হয়নি।

ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর তিনটি গণঅভ্যুত্থানের প্রথমটির নাম ছিল ১৯২০ ও ১৯২২ সালের মধ্যবর্তী সময়ে সংঘটিত অসহযোগ বা খিলাফত আন্দোলন। এটি গড়ে উঠেছিল মুসলিমদের সঙ্গে মৈত্রীর ভিত্তিতে, যারা সর্বশেষ মুসলিম শক্তি তুর্কি খিলাফতের পরাজয়ে আবেগতাড়িত ও হতাশ হয়ে পড়েছিল এবং এই ভাবনা তাদের গ্রাস করেছিল যে, জেরুসালেম ইতিমধ্যে ব্রিটিশের হাতে পড়েছে এবং দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনা কাফিরদের করতলগত হবে। গান্ধী মুসলিমদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন, কারণ তিনি এক ভাইয়ের দুঃখকে তাঁর নিজের দুঃখ বলে বিবেচনা করতেন। এর চেয়েও যা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তা হলো মুসলমানদের ক্ষোভ কেন্দ্রীভূত ছিল ব্রিটিশের ওপর।

গান্ধীর একটি মাত্র অনমনীয় শর্ত ছিল- নন-ভায়োলেন্স, অর্থাৎ অহিংসা। মুসলিম নেতৃবৃন্দ তাঁর নেতৃত্ব অনুসরণ করতে সম্মত হন, যদিও তাঁদের অনেকের কাছে এটি ছিল একটি কৌশলগত সমঝোতা। এমনকি বিস্ময়কর এক গণসংহতির উত্তাপের মধ্যেও গান্ধী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম নেতৃবৃন্দ, যাঁরা তাঁর অহিংস নীতি লঙ্ঘন করেছেন, তিনি তাঁদের শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য তিরস্কার করতেও সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিলেন। তিনি নিশ্চিত করেছিলেন যে, কথামালা ও কাজ দুটিই চলবে অহিংস পন্থায়। যখন জনতাকে উত্তেজিত করে তোলার দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ নেতা মাওলানা শওকত আলী ‘চোখের বদলে চোখ’ নীতিতে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার কথা বলেন, তখন গান্ধী বলেন, এর ফলে সমগ্র পৃথিবী অন্ধ হয়ে যাবে।

খিলাফত আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য গান্ধীর শপথ এক চমৎকার দৃষ্টান্ত ছিল, যাকে জুডিথ ব্রাউন ‘কর্মই ধর্ম’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ শপথ ছিল :

‘ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে আমরা হিন্দু ও মুসলিমগণ ঘোষণা করছি যে, আমরা একই পিতার সন্তান হিসেবে একে অন্যের প্রতি আচরণ করব; আমাদের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ নেই; প্রত্যেকের দুঃখ অন্যের দুঃখ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং তাদের অপসারণ করতে প্রত্যেকে অন্যকে সাহায্য করবে। আমরা পরস্পরের ধর্ম ও ধর্মীয় অনুভূতিকে শ্রদ্ধা করব এবং আমাদের নিজ নিজ ধর্মীয় রীতিনীতি পালনের পথে কেউ কারও বাধা হয়ে দাঁড়াব না। আমরা সবসময় পরস্পরের প্রতি সহিংস আচরণ করা থেকে বিরত থাকব।’

যুদ্ধ সম্পর্কে ব্রিটিশের ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক অভিজ্ঞতা যথেষ্ট ছিল। রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনের পুরো সময়ে তারা পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্তে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। অতি সাম্প্রতিককালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ রক্তক্ষয়ে তরুণদের একটি প্রজন্ম ধ্বংস হয়েছে। যা তাদের হতভম্ব করেছিল তা ছিল ‘অহিংসা’ এবং এর সমতুল্য ‘অসহযোগ’।

গীতা থেকে নেওয়া অসহযোগের ধারণাকে গান্ধী আরও তীক্ষè করে তুলেছিলেন। তিনি বলতেন, কৌরবদের পক্ষে ভীষ্ম ও দ্রোণের মতো ভালো মানুষ ছিলেন, যার অর্থ হচ্ছে, যারা ভালো ছিলেন তাদের সমর্থন ছাড়া অশুভ টিকে থাকতে বা বিকশিত হতে পারে না। একইভাবে ব্রিটিশ রাজ কিছু ভালো ভারতীয়ের সাহায্য-সহযোগিতা ছাড়া টিকে থাকতে পারত না। অসহযোগের উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের ভালো ভারতীয়দের ব্রিটিশ শাসনযন্ত্র থেকে অপসারণ করা। যদি হিন্দু ও মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে তারা মুক্ত হবে; আর তারা যদি বিভাজিত থাকে, তাহলে তারা ব্রিটিশের গোলাম হয়ে থাকবে।

গান্ধী উচ্চ তড়িৎপ্রবাহের মতো ঘটনার মধ্যে তাঁর দীর্ঘ ও ঝড়ো রোলার-কোস্টার আরোহণেও সব সময় সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিলেন। পঞ্চাশ বছরের অধিক সময় ধরে তিনি আক্ষরিক অর্থে একই শ্লোকপত্র থেকে গেয়েছেন। তাঁর শ্লোকে ধর্ম ছিল প্রেম, সহনশীলতা ও ঐক্যের পরীক্ষা তা দক্ষিণ আফ্রিকায় হোক অথবা ভারতে, ১৯৪৮ সালে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের অবসান হওয়া পর্যন্ত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন একজন হিন্দু হিসেবে তিনি কেন গর্বিত ছিলেন।

তিনি বলেছেন, ‘হিন্দু’ শব্দটি বেদে নেই। আলেকজান্ডারের নেতৃত্বে গ্রিকরা সিন্ধু নদের তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে গিয়ে ‘সিন্ধু’র ‘এস’ কে ‘এইচ’ -এ পরিবর্তন করে। ‘এ অঞ্চলে (সিন্ধু নদের পুবে) বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর ধর্ম ‘হিন্দুবাদ’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠে; আপনারা ভালোভাবে জানেন যে ধর্মগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহনশীল ধর্ম। অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষের হয়রানির হাত থেকে যারা পালিয়ে এসেছিল হিন্দুরা সেসব খ্রিস্টানকে আশ্রয় দিয়েছিল। এ ছাড়া বনি ইসরাইল নামে পরিচিত ইহুদি এবং পার্সিদেরও আশ্রয় দিয়েছিল। আমি হিন্দুবাদের অন্তর্ভুক্ত বলে গর্ববোধ করি, যে ধর্ম সব ধর্মকে টেনে নিয়েছে এবং অত্যন্ত সহনশীল। আর্য পণ্ডিতগণ বৈদিক ধর্ম অনুসরণ করতেন এবং ভারত প্রথমে ‘আর্যাবর্ত’ নামে পরিচিত ছিল। আমি চাই না দেশটি পুনরায় আর্যাবর্ত নামে পরিচিত হোক। আমার বিশ্বাসের হিন্দুবাদ স্বয়ংসম্পূর্ণ। এটি অবশ্যই বেদকে অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি আরও অনেক বিষয়কেও অন্তর্ভুক্ত করেছে। আমি এটা অসংগত মনে করি না যে আমি যদি একই বিশ্বাসে ইসলাম, খ্রিস্টবাদ, জরোস্ট্রীয়বাদ ও ইহুদিবাদের মহত্ত্বকে ঘোষণা করতে পারি, তাহলে কোনোভাবে হিন্দুত্বের মহত্ত্ব¡ ক্ষুণ্ন হবে। সূর্য যত দিন আকাশে জ্বলজ্বল করবে হিন্দুবাদের অস্তিত্ব তত দিন টিকে থাকবে।’

এর অর্থ এমন নয় যে, গান্ধী যে হিন্দুত্বকে গ্রহণ করেছিলেন তা ওই সময় যে হিন্দুত্বের চর্চা হতো তার মধ্যে সব সময় ধর্মের মর্মার্থের প্রতিফলন ঘটত। কৈশোর ‘মনুস্মৃতি’ পাঠ করার পর তিনি প্রায় আস্তিক্যবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েছিলেন। তাঁর রাজনীতির সঙ্গে সমান্তরাল একটি আগ্রহ তাঁর মধ্যে কাজ করত, তা হলো অস্পৃশ্যতার মতো ঘৃণ্য পাপ থেকে হিন্দুত্বকে মুক্ত করা, যাকে তিনি বলতেন ‘শয়তানোচিত’। তিনি বলতেন, হিন্দুত্বের অস্তিত্বের স্বার্থেই সংস্কার আবশ্যক। গ্রামের এক কুয়া থেকে ‘নিম্নবর্ণের’ লোকদের পানি দিতে অস্বীকার করতে দেখে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে তিক্ততার সঙ্গে উল্লেখ করেন, একটি গরু এ পানি পান করতে পারে, কিন্তু কোনো ‘শূদ্র’ নয়।

ধর্ম থেকে তিনি কী শিখেছেন তা তাঁর নিজের কথায় ছিল :

‘সবকিছুর ভিত্তি হচ্ছে নৈতিকতা, এটিই দৃঢ়বিশ্বাস, এবং সত্য হচ্ছে সব নৈতিকতার সারমর্ম। সত্য আমার একমাত্র উদ্দেশে পরিণত হয়েছে-  একইভাবে একটি গুজরাটি নীতিকথা আমার মন ও হৃদয়কে আচ্ছন্ন করেছে, তা হলো- ‘মন্দের বিনিময়ে ভালো দাও’, যা আমাকে পথনির্দেশ করার নীতিতে পরিণত হয়ে উঠেছে। এটি আমার এমন এক আবেগে পরিণত হয়েছে যে, আমি এটি নিয়ে অসংখ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছি। আমার জন্য সেগুলো চমৎকার পঙ্ক্তি: ‘এক গামলা পানির জন্য এক বেলা ভালো খাবার দাও; আন্তরিকতাপূর্ণ শুভেচ্ছার জন্য তুমি আগ্রহের সঙ্গে অবনত হও; এক পয়সার জন্য তুমি সোনা ফেরত দাও; তোমার জীবন যদি রক্ষা করা হয়, তাহলে জীবন আটকে থাকে না। এভাবে জ্ঞানীদের কথা ও কাজকে সম্মান করা হয়; প্রতিটি ছোট সেবার পুরস্কার দশ গুণ। যিনি যথার্থই মহৎ তিনি সব মানুষকে একভাবে জানেন; এবং মন্দ কাজের জন্য আনন্দের সঙ্গে ভালো ফেরত দাও।’

হিন্দুত্ব যদি গান্ধীকে গড়ে থাকে তাহলে গান্ধীও হিন্দুত্বকে সংস্কার করেছেন। ঔপনিবেশিকতা থেকে ভারতের মুক্তির কাহিনিতে গান্ধীর বিশ্বাসের অভ্যন্তরীণ ত্রুটিরেখার ওপর তাঁর মুক্তির প্রভাবের বর্ণনা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ব্রিটিশ-পরবর্তী আদর্শ হিসেবে তাঁর রূপক ছিল ‘রামরাজ্য’। সমগ্র স্বাধীনতা সংগ্রামে গান্ধী ভারতীয়দের শান্তি ও রামরাজ্যের অংশীদারির সমৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁর এ শব্দটি ব্যবহার করেছেন কারণ পরিবর্তনের সংজ্ঞা ও স্বাধীনতার পর একটি নতুন ব্যবস্থা হিসেবে চাষি ও কৃষক শব্দটি দ্রুত ও সহজে বুঝতে পারবে। গান্ধী বলতেন, ‘ঈশ্বর শুধু কর্মের আকারে দরিদ্র মানুষের কাছে আবির্ভূত হতে পারেন; রামরাজ্যে কোনো সংকট বা দারিদ্র্যের স্থান নেই।’ ভারতের স্বাধীনতার সঙ্গে যে রক্ত ও বিশৃঙ্খলা জড়িত ছিল তা ছিল রামরাজ্যের ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। ১৯৪৭ সালের ১৯ অক্টৈাবর গান্ধী দিল্লিতে দুঃখপ্রকাশ করেন :

‘আমি স্বীকার করি যে, আমরা ১৫ আগস্ট এটি (স্বাধীনতা) অর্জন করেছি। কিন্তু আমি এটিকে প্রকৃত স্বরাজ হিসেবে বিবেচনা করি না। এটি আমার ধারণার স্বরাজ নয়। কিংবা এ স্বরাজকে ‘রামরাজ্য’ বলা যেতে পারে না। আজ আমরা একে অন্যকে শত্রু বলে ভাবছি। মুসলমানরা হিন্দুদের শত্রু এবং হিন্দু ও শিখরা মুসলামানদের শত্রু। কিন্তু আমার বিশ্বাসের স্বরাজের অর্থ হচ্ছে, আমরা কাউকে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করতে চাই না, অথবা আমরা কারও শত্রু হতে চাই না। এখনো সেই স্বরাজ আসেনি। ভারতের হিন্দু ও মুসলমানদের কি নিজেদের পরস্পরের শত্রু ভাবা উচিত? আমাদের ভাইয়েরা কি পারস্পরিক শত্রুতার মধ্যে বসবাস করবে? মন্দির এবং মসজিদ এক ও অভিন্ন। তাহলে কেন এমন হবে যে মুসলমানরা মন্দির ধ্বংস করবে এবং হিন্দুরা মসজিদ ধ্বংস করবে? ঈশ্বরের দৃষ্টিতে তারা সমভাবে দোষী। আমি ইতিমধ্যে বলেছি যে, আমি হয় দিল্লিতে বাঁচব অথবা মরব।’ কথাগুলো দুর্ভাগ্যজনক ছিল।

(এম জে আকবরের ‘গান্ধী’স হিন্দুইজম : দ্য স্ট্রাগল অ্যাগেইনস্ট জিন্নাহ’স ইসলাম’ থেকে)।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা