শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

এম জে আকবর ♦ অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

১৮৫৭ সালের বিপ্লবের পর ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এক ধরনের উপসংহারে পৌঁছেছিল যে, উপমহাদেশে ধর্মীয় বিশ্বাস শক্তিশালী রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করতে পারে, যা তারা দমন করেছিল। এ বিশ্বাসকে নিজেদের স্বার্থে কাজে লাগানোর জন্য তারা সতর্কতার সঙ্গে উপায়ও নির্ধারণ করেছিল। ধর্মকে তারা আরও নিন্দনীয় কাজে ব্যবহার করার কৌশল গ্রহণ করেছিল, ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে ভারতীয়দের মধ্যে বিভাজনের রেখা টেনে দেওয়া, যা একটি রাজশক্তির জন্য পুরোপুরি যৌক্তিক বিকল্প ছিল। একে তারা একটি বিকাশমান এবং তাদের দৃষ্টিতে অবাস্তব ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রে রূপান্তরিত করেছিল।

তাদের নীতিগুলোর লক্ষ্য বোধগম্য কারণেই ছিল আত্মরক্ষামূলক। এ পর্যায়ে তারা বিশ্বাসের স্তরগুলোকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল ধর্মীয় ও শ্রেণি ভেদের মাধ্যমে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে, ভারতীয়দের মধ্যে প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করে; যা একটি আইন প্রয়োগের কারণে সংঘাতের রূপ ধারণ করতে পারে। এ তত্ত্বের আলোকে ব্রিটিশ রাজ হিন্দু ও মুসলিম বিভাজন রেখার ভিত্তিতে ১৯০৫ সালে ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রদেশ বাংলাকে বিভক্ত করেছিল। ১৯০৯ সালে ইন্ডিয়ান কাউন্সিলস অ্যাক্টের মাধ্যমে তারা আইনসভায় ভারতীয়দের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করেছিল, কিন্তু এর মধ্যে একটি বিধান অন্তর্ভুক্ত ছিল যা যে কোনো নির্বাচনব্যবস্থার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী। পৃথক নির্বাচনের মাধ্যমে মুসলিম প্রতিনিধি নির্বাচিত করার অধিকার শুধু মুসলিমদেরই দেওয়া হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক তত্ত্বকে বিভক্ত করেছিল, এবং এর ভিত্তি ছিল একটি অনুমান যে মুসলিম স্বার্থের ব্যাপারে হিন্দুদের ওপর আস্থা রাখা যায় না। রাজনৈতিক জীবনের উৎসে ক্যান্সারের সেলের মতো একটি রাজনৈতিক জীবাণু পুঁতে দেওয়া হয়েছিল।

ঠিক একই সময়ে গান্ধী ধর্মের অধিকতর ইতিবাচক ব্যাখ্যা তুলে ধরেন এবং আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি-সৌহার্দ্যকে আধুনিক ধ্যান-ধারণায় বর্ণনা করছিলেন ধর্মকে বৃহত্তর ঐক্যের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে। ‘ইন্ডিয়ান ওপিনিয়ন’-এর ১৯০৫ সালের ২৬ আগস্ট সংখ্যায় গান্ধী লিখেন, ‘সেই সময় অতিক্রান্ত হয়েছে যখন এক ধর্মের অনুসারীরা দাঁড়িয়ে বলতেন- আমাদের ধর্মই একমাত্র সত্যধর্ম এবং অন্য সব ধর্ম ভ্রান্ত। সব ধর্মের প্রতি সহনশীলতার ক্রমবিকাশমান চেতনা একটি সুখময় ভবিষ্যতের পূর্বাভাস।’ তিনি লন্ডনের এক সাপ্তাহিকী ‘দ্য ক্রিশ্চিয়ান ওয়ার্ল্ড’-এ প্রকাশিত নিবন্ধের প্রশংসা করেন, যে নিবন্ধে যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল যে ...বিশ্বের ধর্মগুলো একটি আরেকটির সঙ্গে যুক্ত, প্রতিটি ধর্মের এমন বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান যা অন্য সব ধর্মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ-ধর্ম, একশ’ বিভিন্ন নাম ও ধরনের হওয়া সত্ত্বেও মানুষের হৃদয়ে একটি বীজই বপন করছে, একটি সত্যকে উন্মুক্ত করছে, যা মন গ্রহণ করতে সমর্থ।’ ভারতের জন্য গান্ধীর একটি সুনির্দিষ্ট বার্তা ছিল :

‘ইউরোপীয় ও ভারতীয়রা অভিন্ন কল্যাণের জন্য একসঙ্গে কাজ করছে, এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। প্রাচীন ধর্মে সমৃদ্ধ ভারতের অনেক কিছু দেওয়ার আছে এবং ঐক্যের বন্ধনকে একে অন্যের ধর্মবিশ্বাসের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি ও প্রশংসার মধ্য দিয়ে সর্বোত্তমভাবে এগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটির প্রতি বৃহত্তর সহনশীলতার অর্থ দাঁড়াবে আমাদের দৈনন্দিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশাল এক অনুগ্রহ, যা বিদ্যমান ভুল বোঝাবুঝিকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। এও কি সত্য নয় যে মুসলিম ও হিন্দুর মধ্যে এ সহনশীলতার সবচেয়ে বড় প্রয়োজন রয়েছে? অনেক সময় কেউ কেউ অনেকটা সহজাতভাবেই মনে করেন যে এ প্রয়োজন প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে সহনশীলতার প্রয়োজনের চেয়েও বেশি। কলহ ও গোলযোগ যাতে ভারতীয়দের নিজেদের মধ্যকার সৌহার্দ্য ধ্বংস না করে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিভক্ত একটি বাড়ি অবশ্যই ভূপতিত হবে। অতএব আমি ভারতীয় সম্প্রদায়ের সব অংশের মধ্যে খাঁটি ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের প্রয়োজনীয়তার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’

১৯১৫ সালের ৯ জানুয়ারি গান্ধী যখন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে ফিরে আসেন তখন কাজের মধ্য দিয়ে তাঁর পরীক্ষিত নীতিগুলো সঙ্গে নিয়ে আসেন, যা অধিকতর সাংঘর্ষিক নয় এমন অবস্থার মধ্যে কঠিন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল। তাঁর সত্যাগ্রহ ও অহিংসার দর্শন ভারতীয় জটিলতার আগে বা পরে পরিবর্তিত হয়নি।

ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর তিনটি গণঅভ্যুত্থানের প্রথমটির নাম ছিল ১৯২০ ও ১৯২২ সালের মধ্যবর্তী সময়ে সংঘটিত অসহযোগ বা খিলাফত আন্দোলন। এটি গড়ে উঠেছিল মুসলিমদের সঙ্গে মৈত্রীর ভিত্তিতে, যারা সর্বশেষ মুসলিম শক্তি তুর্কি খিলাফতের পরাজয়ে আবেগতাড়িত ও হতাশ হয়ে পড়েছিল এবং এই ভাবনা তাদের গ্রাস করেছিল যে, জেরুসালেম ইতিমধ্যে ব্রিটিশের হাতে পড়েছে এবং দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনা কাফিরদের করতলগত হবে। গান্ধী মুসলিমদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন, কারণ তিনি এক ভাইয়ের দুঃখকে তাঁর নিজের দুঃখ বলে বিবেচনা করতেন। এর চেয়েও যা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তা হলো মুসলমানদের ক্ষোভ কেন্দ্রীভূত ছিল ব্রিটিশের ওপর।

গান্ধীর একটি মাত্র অনমনীয় শর্ত ছিল- নন-ভায়োলেন্স, অর্থাৎ অহিংসা। মুসলিম নেতৃবৃন্দ তাঁর নেতৃত্ব অনুসরণ করতে সম্মত হন, যদিও তাঁদের অনেকের কাছে এটি ছিল একটি কৌশলগত সমঝোতা। এমনকি বিস্ময়কর এক গণসংহতির উত্তাপের মধ্যেও গান্ধী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম নেতৃবৃন্দ, যাঁরা তাঁর অহিংস নীতি লঙ্ঘন করেছেন, তিনি তাঁদের শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য তিরস্কার করতেও সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিলেন। তিনি নিশ্চিত করেছিলেন যে, কথামালা ও কাজ দুটিই চলবে অহিংস পন্থায়। যখন জনতাকে উত্তেজিত করে তোলার দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ নেতা মাওলানা শওকত আলী ‘চোখের বদলে চোখ’ নীতিতে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার কথা বলেন, তখন গান্ধী বলেন, এর ফলে সমগ্র পৃথিবী অন্ধ হয়ে যাবে।

খিলাফত আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য গান্ধীর শপথ এক চমৎকার দৃষ্টান্ত ছিল, যাকে জুডিথ ব্রাউন ‘কর্মই ধর্ম’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ শপথ ছিল :

‘ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে আমরা হিন্দু ও মুসলিমগণ ঘোষণা করছি যে, আমরা একই পিতার সন্তান হিসেবে একে অন্যের প্রতি আচরণ করব; আমাদের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ নেই; প্রত্যেকের দুঃখ অন্যের দুঃখ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং তাদের অপসারণ করতে প্রত্যেকে অন্যকে সাহায্য করবে। আমরা পরস্পরের ধর্ম ও ধর্মীয় অনুভূতিকে শ্রদ্ধা করব এবং আমাদের নিজ নিজ ধর্মীয় রীতিনীতি পালনের পথে কেউ কারও বাধা হয়ে দাঁড়াব না। আমরা সবসময় পরস্পরের প্রতি সহিংস আচরণ করা থেকে বিরত থাকব।’

যুদ্ধ সম্পর্কে ব্রিটিশের ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক অভিজ্ঞতা যথেষ্ট ছিল। রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনের পুরো সময়ে তারা পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্তে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। অতি সাম্প্রতিককালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ রক্তক্ষয়ে তরুণদের একটি প্রজন্ম ধ্বংস হয়েছে। যা তাদের হতভম্ব করেছিল তা ছিল ‘অহিংসা’ এবং এর সমতুল্য ‘অসহযোগ’।

গীতা থেকে নেওয়া অসহযোগের ধারণাকে গান্ধী আরও তীক্ষè করে তুলেছিলেন। তিনি বলতেন, কৌরবদের পক্ষে ভীষ্ম ও দ্রোণের মতো ভালো মানুষ ছিলেন, যার অর্থ হচ্ছে, যারা ভালো ছিলেন তাদের সমর্থন ছাড়া অশুভ টিকে থাকতে বা বিকশিত হতে পারে না। একইভাবে ব্রিটিশ রাজ কিছু ভালো ভারতীয়ের সাহায্য-সহযোগিতা ছাড়া টিকে থাকতে পারত না। অসহযোগের উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের ভালো ভারতীয়দের ব্রিটিশ শাসনযন্ত্র থেকে অপসারণ করা। যদি হিন্দু ও মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে তারা মুক্ত হবে; আর তারা যদি বিভাজিত থাকে, তাহলে তারা ব্রিটিশের গোলাম হয়ে থাকবে।

গান্ধী উচ্চ তড়িৎপ্রবাহের মতো ঘটনার মধ্যে তাঁর দীর্ঘ ও ঝড়ো রোলার-কোস্টার আরোহণেও সব সময় সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিলেন। পঞ্চাশ বছরের অধিক সময় ধরে তিনি আক্ষরিক অর্থে একই শ্লোকপত্র থেকে গেয়েছেন। তাঁর শ্লোকে ধর্ম ছিল প্রেম, সহনশীলতা ও ঐক্যের পরীক্ষা তা দক্ষিণ আফ্রিকায় হোক অথবা ভারতে, ১৯৪৮ সালে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের অবসান হওয়া পর্যন্ত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন একজন হিন্দু হিসেবে তিনি কেন গর্বিত ছিলেন।

তিনি বলেছেন, ‘হিন্দু’ শব্দটি বেদে নেই। আলেকজান্ডারের নেতৃত্বে গ্রিকরা সিন্ধু নদের তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে গিয়ে ‘সিন্ধু’র ‘এস’ কে ‘এইচ’ -এ পরিবর্তন করে। ‘এ অঞ্চলে (সিন্ধু নদের পুবে) বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর ধর্ম ‘হিন্দুবাদ’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠে; আপনারা ভালোভাবে জানেন যে ধর্মগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহনশীল ধর্ম। অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষের হয়রানির হাত থেকে যারা পালিয়ে এসেছিল হিন্দুরা সেসব খ্রিস্টানকে আশ্রয় দিয়েছিল। এ ছাড়া বনি ইসরাইল নামে পরিচিত ইহুদি এবং পার্সিদেরও আশ্রয় দিয়েছিল। আমি হিন্দুবাদের অন্তর্ভুক্ত বলে গর্ববোধ করি, যে ধর্ম সব ধর্মকে টেনে নিয়েছে এবং অত্যন্ত সহনশীল। আর্য পণ্ডিতগণ বৈদিক ধর্ম অনুসরণ করতেন এবং ভারত প্রথমে ‘আর্যাবর্ত’ নামে পরিচিত ছিল। আমি চাই না দেশটি পুনরায় আর্যাবর্ত নামে পরিচিত হোক। আমার বিশ্বাসের হিন্দুবাদ স্বয়ংসম্পূর্ণ। এটি অবশ্যই বেদকে অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি আরও অনেক বিষয়কেও অন্তর্ভুক্ত করেছে। আমি এটা অসংগত মনে করি না যে আমি যদি একই বিশ্বাসে ইসলাম, খ্রিস্টবাদ, জরোস্ট্রীয়বাদ ও ইহুদিবাদের মহত্ত্বকে ঘোষণা করতে পারি, তাহলে কোনোভাবে হিন্দুত্বের মহত্ত্ব¡ ক্ষুণ্ন হবে। সূর্য যত দিন আকাশে জ্বলজ্বল করবে হিন্দুবাদের অস্তিত্ব তত দিন টিকে থাকবে।’

এর অর্থ এমন নয় যে, গান্ধী যে হিন্দুত্বকে গ্রহণ করেছিলেন তা ওই সময় যে হিন্দুত্বের চর্চা হতো তার মধ্যে সব সময় ধর্মের মর্মার্থের প্রতিফলন ঘটত। কৈশোর ‘মনুস্মৃতি’ পাঠ করার পর তিনি প্রায় আস্তিক্যবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েছিলেন। তাঁর রাজনীতির সঙ্গে সমান্তরাল একটি আগ্রহ তাঁর মধ্যে কাজ করত, তা হলো অস্পৃশ্যতার মতো ঘৃণ্য পাপ থেকে হিন্দুত্বকে মুক্ত করা, যাকে তিনি বলতেন ‘শয়তানোচিত’। তিনি বলতেন, হিন্দুত্বের অস্তিত্বের স্বার্থেই সংস্কার আবশ্যক। গ্রামের এক কুয়া থেকে ‘নিম্নবর্ণের’ লোকদের পানি দিতে অস্বীকার করতে দেখে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে তিক্ততার সঙ্গে উল্লেখ করেন, একটি গরু এ পানি পান করতে পারে, কিন্তু কোনো ‘শূদ্র’ নয়।

ধর্ম থেকে তিনি কী শিখেছেন তা তাঁর নিজের কথায় ছিল :

‘সবকিছুর ভিত্তি হচ্ছে নৈতিকতা, এটিই দৃঢ়বিশ্বাস, এবং সত্য হচ্ছে সব নৈতিকতার সারমর্ম। সত্য আমার একমাত্র উদ্দেশে পরিণত হয়েছে-  একইভাবে একটি গুজরাটি নীতিকথা আমার মন ও হৃদয়কে আচ্ছন্ন করেছে, তা হলো- ‘মন্দের বিনিময়ে ভালো দাও’, যা আমাকে পথনির্দেশ করার নীতিতে পরিণত হয়ে উঠেছে। এটি আমার এমন এক আবেগে পরিণত হয়েছে যে, আমি এটি নিয়ে অসংখ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছি। আমার জন্য সেগুলো চমৎকার পঙ্ক্তি: ‘এক গামলা পানির জন্য এক বেলা ভালো খাবার দাও; আন্তরিকতাপূর্ণ শুভেচ্ছার জন্য তুমি আগ্রহের সঙ্গে অবনত হও; এক পয়সার জন্য তুমি সোনা ফেরত দাও; তোমার জীবন যদি রক্ষা করা হয়, তাহলে জীবন আটকে থাকে না। এভাবে জ্ঞানীদের কথা ও কাজকে সম্মান করা হয়; প্রতিটি ছোট সেবার পুরস্কার দশ গুণ। যিনি যথার্থই মহৎ তিনি সব মানুষকে একভাবে জানেন; এবং মন্দ কাজের জন্য আনন্দের সঙ্গে ভালো ফেরত দাও।’

হিন্দুত্ব যদি গান্ধীকে গড়ে থাকে তাহলে গান্ধীও হিন্দুত্বকে সংস্কার করেছেন। ঔপনিবেশিকতা থেকে ভারতের মুক্তির কাহিনিতে গান্ধীর বিশ্বাসের অভ্যন্তরীণ ত্রুটিরেখার ওপর তাঁর মুক্তির প্রভাবের বর্ণনা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ব্রিটিশ-পরবর্তী আদর্শ হিসেবে তাঁর রূপক ছিল ‘রামরাজ্য’। সমগ্র স্বাধীনতা সংগ্রামে গান্ধী ভারতীয়দের শান্তি ও রামরাজ্যের অংশীদারির সমৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁর এ শব্দটি ব্যবহার করেছেন কারণ পরিবর্তনের সংজ্ঞা ও স্বাধীনতার পর একটি নতুন ব্যবস্থা হিসেবে চাষি ও কৃষক শব্দটি দ্রুত ও সহজে বুঝতে পারবে। গান্ধী বলতেন, ‘ঈশ্বর শুধু কর্মের আকারে দরিদ্র মানুষের কাছে আবির্ভূত হতে পারেন; রামরাজ্যে কোনো সংকট বা দারিদ্র্যের স্থান নেই।’ ভারতের স্বাধীনতার সঙ্গে যে রক্ত ও বিশৃঙ্খলা জড়িত ছিল তা ছিল রামরাজ্যের ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। ১৯৪৭ সালের ১৯ অক্টৈাবর গান্ধী দিল্লিতে দুঃখপ্রকাশ করেন :

‘আমি স্বীকার করি যে, আমরা ১৫ আগস্ট এটি (স্বাধীনতা) অর্জন করেছি। কিন্তু আমি এটিকে প্রকৃত স্বরাজ হিসেবে বিবেচনা করি না। এটি আমার ধারণার স্বরাজ নয়। কিংবা এ স্বরাজকে ‘রামরাজ্য’ বলা যেতে পারে না। আজ আমরা একে অন্যকে শত্রু বলে ভাবছি। মুসলমানরা হিন্দুদের শত্রু এবং হিন্দু ও শিখরা মুসলামানদের শত্রু। কিন্তু আমার বিশ্বাসের স্বরাজের অর্থ হচ্ছে, আমরা কাউকে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করতে চাই না, অথবা আমরা কারও শত্রু হতে চাই না। এখনো সেই স্বরাজ আসেনি। ভারতের হিন্দু ও মুসলমানদের কি নিজেদের পরস্পরের শত্রু ভাবা উচিত? আমাদের ভাইয়েরা কি পারস্পরিক শত্রুতার মধ্যে বসবাস করবে? মন্দির এবং মসজিদ এক ও অভিন্ন। তাহলে কেন এমন হবে যে মুসলমানরা মন্দির ধ্বংস করবে এবং হিন্দুরা মসজিদ ধ্বংস করবে? ঈশ্বরের দৃষ্টিতে তারা সমভাবে দোষী। আমি ইতিমধ্যে বলেছি যে, আমি হয় দিল্লিতে বাঁচব অথবা মরব।’ কথাগুলো দুর্ভাগ্যজনক ছিল।

(এম জে আকবরের ‘গান্ধী’স হিন্দুইজম : দ্য স্ট্রাগল অ্যাগেইনস্ট জিন্নাহ’স ইসলাম’ থেকে)।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা