শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

এম জে আকবর ♦ অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্রিটিশ রাজ এবং ধর্ম

১৮৫৭ সালের বিপ্লবের পর ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এক ধরনের উপসংহারে পৌঁছেছিল যে, উপমহাদেশে ধর্মীয় বিশ্বাস শক্তিশালী রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করতে পারে, যা তারা দমন করেছিল। এ বিশ্বাসকে নিজেদের স্বার্থে কাজে লাগানোর জন্য তারা সতর্কতার সঙ্গে উপায়ও নির্ধারণ করেছিল। ধর্মকে তারা আরও নিন্দনীয় কাজে ব্যবহার করার কৌশল গ্রহণ করেছিল, ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে ভারতীয়দের মধ্যে বিভাজনের রেখা টেনে দেওয়া, যা একটি রাজশক্তির জন্য পুরোপুরি যৌক্তিক বিকল্প ছিল। একে তারা একটি বিকাশমান এবং তাদের দৃষ্টিতে অবাস্তব ভারতীয় জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রে রূপান্তরিত করেছিল।

তাদের নীতিগুলোর লক্ষ্য বোধগম্য কারণেই ছিল আত্মরক্ষামূলক। এ পর্যায়ে তারা বিশ্বাসের স্তরগুলোকে কাজে লাগাতে চেয়েছিল ধর্মীয় ও শ্রেণি ভেদের মাধ্যমে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে, ভারতীয়দের মধ্যে প্রতিযোগিতাকে উৎসাহিত করে; যা একটি আইন প্রয়োগের কারণে সংঘাতের রূপ ধারণ করতে পারে। এ তত্ত্বের আলোকে ব্রিটিশ রাজ হিন্দু ও মুসলিম বিভাজন রেখার ভিত্তিতে ১৯০৫ সালে ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রদেশ বাংলাকে বিভক্ত করেছিল। ১৯০৯ সালে ইন্ডিয়ান কাউন্সিলস অ্যাক্টের মাধ্যমে তারা আইনসভায় ভারতীয়দের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করেছিল, কিন্তু এর মধ্যে একটি বিধান অন্তর্ভুক্ত ছিল যা যে কোনো নির্বাচনব্যবস্থার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী। পৃথক নির্বাচনের মাধ্যমে মুসলিম প্রতিনিধি নির্বাচিত করার অধিকার শুধু মুসলিমদেরই দেওয়া হয়েছিল। এটি একটি রাজনৈতিক তত্ত্বকে বিভক্ত করেছিল, এবং এর ভিত্তি ছিল একটি অনুমান যে মুসলিম স্বার্থের ব্যাপারে হিন্দুদের ওপর আস্থা রাখা যায় না। রাজনৈতিক জীবনের উৎসে ক্যান্সারের সেলের মতো একটি রাজনৈতিক জীবাণু পুঁতে দেওয়া হয়েছিল।

ঠিক একই সময়ে গান্ধী ধর্মের অধিকতর ইতিবাচক ব্যাখ্যা তুলে ধরেন এবং আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি-সৌহার্দ্যকে আধুনিক ধ্যান-ধারণায় বর্ণনা করছিলেন ধর্মকে বৃহত্তর ঐক্যের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে। ‘ইন্ডিয়ান ওপিনিয়ন’-এর ১৯০৫ সালের ২৬ আগস্ট সংখ্যায় গান্ধী লিখেন, ‘সেই সময় অতিক্রান্ত হয়েছে যখন এক ধর্মের অনুসারীরা দাঁড়িয়ে বলতেন- আমাদের ধর্মই একমাত্র সত্যধর্ম এবং অন্য সব ধর্ম ভ্রান্ত। সব ধর্মের প্রতি সহনশীলতার ক্রমবিকাশমান চেতনা একটি সুখময় ভবিষ্যতের পূর্বাভাস।’ তিনি লন্ডনের এক সাপ্তাহিকী ‘দ্য ক্রিশ্চিয়ান ওয়ার্ল্ড’-এ প্রকাশিত নিবন্ধের প্রশংসা করেন, যে নিবন্ধে যুক্তি প্রদর্শন করা হয়েছিল যে ...বিশ্বের ধর্মগুলো একটি আরেকটির সঙ্গে যুক্ত, প্রতিটি ধর্মের এমন বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান যা অন্য সব ধর্মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ-ধর্ম, একশ’ বিভিন্ন নাম ও ধরনের হওয়া সত্ত্বেও মানুষের হৃদয়ে একটি বীজই বপন করছে, একটি সত্যকে উন্মুক্ত করছে, যা মন গ্রহণ করতে সমর্থ।’ ভারতের জন্য গান্ধীর একটি সুনির্দিষ্ট বার্তা ছিল :

‘ইউরোপীয় ও ভারতীয়রা অভিন্ন কল্যাণের জন্য একসঙ্গে কাজ করছে, এর বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। প্রাচীন ধর্মে সমৃদ্ধ ভারতের অনেক কিছু দেওয়ার আছে এবং ঐক্যের বন্ধনকে একে অন্যের ধর্মবিশ্বাসের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি ও প্রশংসার মধ্য দিয়ে সর্বোত্তমভাবে এগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটির প্রতি বৃহত্তর সহনশীলতার অর্থ দাঁড়াবে আমাদের দৈনন্দিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশাল এক অনুগ্রহ, যা বিদ্যমান ভুল বোঝাবুঝিকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। এও কি সত্য নয় যে মুসলিম ও হিন্দুর মধ্যে এ সহনশীলতার সবচেয়ে বড় প্রয়োজন রয়েছে? অনেক সময় কেউ কেউ অনেকটা সহজাতভাবেই মনে করেন যে এ প্রয়োজন প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে সহনশীলতার প্রয়োজনের চেয়েও বেশি। কলহ ও গোলযোগ যাতে ভারতীয়দের নিজেদের মধ্যকার সৌহার্দ্য ধ্বংস না করে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিভক্ত একটি বাড়ি অবশ্যই ভূপতিত হবে। অতএব আমি ভারতীয় সম্প্রদায়ের সব অংশের মধ্যে খাঁটি ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বের প্রয়োজনীয়তার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’

১৯১৫ সালের ৯ জানুয়ারি গান্ধী যখন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দেশে ফিরে আসেন তখন কাজের মধ্য দিয়ে তাঁর পরীক্ষিত নীতিগুলো সঙ্গে নিয়ে আসেন, যা অধিকতর সাংঘর্ষিক নয় এমন অবস্থার মধ্যে কঠিন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল। তাঁর সত্যাগ্রহ ও অহিংসার দর্শন ভারতীয় জটিলতার আগে বা পরে পরিবর্তিত হয়নি।

ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর তিনটি গণঅভ্যুত্থানের প্রথমটির নাম ছিল ১৯২০ ও ১৯২২ সালের মধ্যবর্তী সময়ে সংঘটিত অসহযোগ বা খিলাফত আন্দোলন। এটি গড়ে উঠেছিল মুসলিমদের সঙ্গে মৈত্রীর ভিত্তিতে, যারা সর্বশেষ মুসলিম শক্তি তুর্কি খিলাফতের পরাজয়ে আবেগতাড়িত ও হতাশ হয়ে পড়েছিল এবং এই ভাবনা তাদের গ্রাস করেছিল যে, জেরুসালেম ইতিমধ্যে ব্রিটিশের হাতে পড়েছে এবং দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনা কাফিরদের করতলগত হবে। গান্ধী মুসলিমদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন, কারণ তিনি এক ভাইয়ের দুঃখকে তাঁর নিজের দুঃখ বলে বিবেচনা করতেন। এর চেয়েও যা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তা হলো মুসলমানদের ক্ষোভ কেন্দ্রীভূত ছিল ব্রিটিশের ওপর।

গান্ধীর একটি মাত্র অনমনীয় শর্ত ছিল- নন-ভায়োলেন্স, অর্থাৎ অহিংসা। মুসলিম নেতৃবৃন্দ তাঁর নেতৃত্ব অনুসরণ করতে সম্মত হন, যদিও তাঁদের অনেকের কাছে এটি ছিল একটি কৌশলগত সমঝোতা। এমনকি বিস্ময়কর এক গণসংহতির উত্তাপের মধ্যেও গান্ধী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুসলিম নেতৃবৃন্দ, যাঁরা তাঁর অহিংস নীতি লঙ্ঘন করেছেন, তিনি তাঁদের শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য তিরস্কার করতেও সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিলেন। তিনি নিশ্চিত করেছিলেন যে, কথামালা ও কাজ দুটিই চলবে অহিংস পন্থায়। যখন জনতাকে উত্তেজিত করে তোলার দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ নেতা মাওলানা শওকত আলী ‘চোখের বদলে চোখ’ নীতিতে ব্রিটিশের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার কথা বলেন, তখন গান্ধী বলেন, এর ফলে সমগ্র পৃথিবী অন্ধ হয়ে যাবে।

খিলাফত আন্দোলনের স্বেচ্ছাসেবীদের জন্য গান্ধীর শপথ এক চমৎকার দৃষ্টান্ত ছিল, যাকে জুডিথ ব্রাউন ‘কর্মই ধর্ম’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ শপথ ছিল :

‘ঈশ্বরকে সাক্ষী রেখে আমরা হিন্দু ও মুসলিমগণ ঘোষণা করছি যে, আমরা একই পিতার সন্তান হিসেবে একে অন্যের প্রতি আচরণ করব; আমাদের মধ্যে কোনো ভেদাভেদ নেই; প্রত্যেকের দুঃখ অন্যের দুঃখ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং তাদের অপসারণ করতে প্রত্যেকে অন্যকে সাহায্য করবে। আমরা পরস্পরের ধর্ম ও ধর্মীয় অনুভূতিকে শ্রদ্ধা করব এবং আমাদের নিজ নিজ ধর্মীয় রীতিনীতি পালনের পথে কেউ কারও বাধা হয়ে দাঁড়াব না। আমরা সবসময় পরস্পরের প্রতি সহিংস আচরণ করা থেকে বিরত থাকব।’

যুদ্ধ সম্পর্কে ব্রিটিশের ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক অভিজ্ঞতা যথেষ্ট ছিল। রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনের পুরো সময়ে তারা পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্তে যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। অতি সাম্প্রতিককালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ রক্তক্ষয়ে তরুণদের একটি প্রজন্ম ধ্বংস হয়েছে। যা তাদের হতভম্ব করেছিল তা ছিল ‘অহিংসা’ এবং এর সমতুল্য ‘অসহযোগ’।

গীতা থেকে নেওয়া অসহযোগের ধারণাকে গান্ধী আরও তীক্ষè করে তুলেছিলেন। তিনি বলতেন, কৌরবদের পক্ষে ভীষ্ম ও দ্রোণের মতো ভালো মানুষ ছিলেন, যার অর্থ হচ্ছে, যারা ভালো ছিলেন তাদের সমর্থন ছাড়া অশুভ টিকে থাকতে বা বিকশিত হতে পারে না। একইভাবে ব্রিটিশ রাজ কিছু ভালো ভারতীয়ের সাহায্য-সহযোগিতা ছাড়া টিকে থাকতে পারত না। অসহযোগের উদ্দেশ্য ছিল হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের ভালো ভারতীয়দের ব্রিটিশ শাসনযন্ত্র থেকে অপসারণ করা। যদি হিন্দু ও মুসলমানরা ঐক্যবদ্ধ হয়, তাহলে তারা মুক্ত হবে; আর তারা যদি বিভাজিত থাকে, তাহলে তারা ব্রিটিশের গোলাম হয়ে থাকবে।

গান্ধী উচ্চ তড়িৎপ্রবাহের মতো ঘটনার মধ্যে তাঁর দীর্ঘ ও ঝড়ো রোলার-কোস্টার আরোহণেও সব সময় সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিলেন। পঞ্চাশ বছরের অধিক সময় ধরে তিনি আক্ষরিক অর্থে একই শ্লোকপত্র থেকে গেয়েছেন। তাঁর শ্লোকে ধর্ম ছিল প্রেম, সহনশীলতা ও ঐক্যের পরীক্ষা তা দক্ষিণ আফ্রিকায় হোক অথবা ভারতে, ১৯৪৮ সালে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের অবসান হওয়া পর্যন্ত অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন একজন হিন্দু হিসেবে তিনি কেন গর্বিত ছিলেন।

তিনি বলেছেন, ‘হিন্দু’ শব্দটি বেদে নেই। আলেকজান্ডারের নেতৃত্বে গ্রিকরা সিন্ধু নদের তীরবর্তী এলাকায় বসবাসকারী মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে গিয়ে ‘সিন্ধু’র ‘এস’ কে ‘এইচ’ -এ পরিবর্তন করে। ‘এ অঞ্চলে (সিন্ধু নদের পুবে) বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর ধর্ম ‘হিন্দুবাদ’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠে; আপনারা ভালোভাবে জানেন যে ধর্মগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহনশীল ধর্ম। অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষের হয়রানির হাত থেকে যারা পালিয়ে এসেছিল হিন্দুরা সেসব খ্রিস্টানকে আশ্রয় দিয়েছিল। এ ছাড়া বনি ইসরাইল নামে পরিচিত ইহুদি এবং পার্সিদেরও আশ্রয় দিয়েছিল। আমি হিন্দুবাদের অন্তর্ভুক্ত বলে গর্ববোধ করি, যে ধর্ম সব ধর্মকে টেনে নিয়েছে এবং অত্যন্ত সহনশীল। আর্য পণ্ডিতগণ বৈদিক ধর্ম অনুসরণ করতেন এবং ভারত প্রথমে ‘আর্যাবর্ত’ নামে পরিচিত ছিল। আমি চাই না দেশটি পুনরায় আর্যাবর্ত নামে পরিচিত হোক। আমার বিশ্বাসের হিন্দুবাদ স্বয়ংসম্পূর্ণ। এটি অবশ্যই বেদকে অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি আরও অনেক বিষয়কেও অন্তর্ভুক্ত করেছে। আমি এটা অসংগত মনে করি না যে আমি যদি একই বিশ্বাসে ইসলাম, খ্রিস্টবাদ, জরোস্ট্রীয়বাদ ও ইহুদিবাদের মহত্ত্বকে ঘোষণা করতে পারি, তাহলে কোনোভাবে হিন্দুত্বের মহত্ত্ব¡ ক্ষুণ্ন হবে। সূর্য যত দিন আকাশে জ্বলজ্বল করবে হিন্দুবাদের অস্তিত্ব তত দিন টিকে থাকবে।’

এর অর্থ এমন নয় যে, গান্ধী যে হিন্দুত্বকে গ্রহণ করেছিলেন তা ওই সময় যে হিন্দুত্বের চর্চা হতো তার মধ্যে সব সময় ধর্মের মর্মার্থের প্রতিফলন ঘটত। কৈশোর ‘মনুস্মৃতি’ পাঠ করার পর তিনি প্রায় আস্তিক্যবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েছিলেন। তাঁর রাজনীতির সঙ্গে সমান্তরাল একটি আগ্রহ তাঁর মধ্যে কাজ করত, তা হলো অস্পৃশ্যতার মতো ঘৃণ্য পাপ থেকে হিন্দুত্বকে মুক্ত করা, যাকে তিনি বলতেন ‘শয়তানোচিত’। তিনি বলতেন, হিন্দুত্বের অস্তিত্বের স্বার্থেই সংস্কার আবশ্যক। গ্রামের এক কুয়া থেকে ‘নিম্নবর্ণের’ লোকদের পানি দিতে অস্বীকার করতে দেখে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে তিক্ততার সঙ্গে উল্লেখ করেন, একটি গরু এ পানি পান করতে পারে, কিন্তু কোনো ‘শূদ্র’ নয়।

ধর্ম থেকে তিনি কী শিখেছেন তা তাঁর নিজের কথায় ছিল :

‘সবকিছুর ভিত্তি হচ্ছে নৈতিকতা, এটিই দৃঢ়বিশ্বাস, এবং সত্য হচ্ছে সব নৈতিকতার সারমর্ম। সত্য আমার একমাত্র উদ্দেশে পরিণত হয়েছে-  একইভাবে একটি গুজরাটি নীতিকথা আমার মন ও হৃদয়কে আচ্ছন্ন করেছে, তা হলো- ‘মন্দের বিনিময়ে ভালো দাও’, যা আমাকে পথনির্দেশ করার নীতিতে পরিণত হয়ে উঠেছে। এটি আমার এমন এক আবেগে পরিণত হয়েছে যে, আমি এটি নিয়ে অসংখ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছি। আমার জন্য সেগুলো চমৎকার পঙ্ক্তি: ‘এক গামলা পানির জন্য এক বেলা ভালো খাবার দাও; আন্তরিকতাপূর্ণ শুভেচ্ছার জন্য তুমি আগ্রহের সঙ্গে অবনত হও; এক পয়সার জন্য তুমি সোনা ফেরত দাও; তোমার জীবন যদি রক্ষা করা হয়, তাহলে জীবন আটকে থাকে না। এভাবে জ্ঞানীদের কথা ও কাজকে সম্মান করা হয়; প্রতিটি ছোট সেবার পুরস্কার দশ গুণ। যিনি যথার্থই মহৎ তিনি সব মানুষকে একভাবে জানেন; এবং মন্দ কাজের জন্য আনন্দের সঙ্গে ভালো ফেরত দাও।’

হিন্দুত্ব যদি গান্ধীকে গড়ে থাকে তাহলে গান্ধীও হিন্দুত্বকে সংস্কার করেছেন। ঔপনিবেশিকতা থেকে ভারতের মুক্তির কাহিনিতে গান্ধীর বিশ্বাসের অভ্যন্তরীণ ত্রুটিরেখার ওপর তাঁর মুক্তির প্রভাবের বর্ণনা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ব্রিটিশ-পরবর্তী আদর্শ হিসেবে তাঁর রূপক ছিল ‘রামরাজ্য’। সমগ্র স্বাধীনতা সংগ্রামে গান্ধী ভারতীয়দের শান্তি ও রামরাজ্যের অংশীদারির সমৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁর এ শব্দটি ব্যবহার করেছেন কারণ পরিবর্তনের সংজ্ঞা ও স্বাধীনতার পর একটি নতুন ব্যবস্থা হিসেবে চাষি ও কৃষক শব্দটি দ্রুত ও সহজে বুঝতে পারবে। গান্ধী বলতেন, ‘ঈশ্বর শুধু কর্মের আকারে দরিদ্র মানুষের কাছে আবির্ভূত হতে পারেন; রামরাজ্যে কোনো সংকট বা দারিদ্র্যের স্থান নেই।’ ভারতের স্বাধীনতার সঙ্গে যে রক্ত ও বিশৃঙ্খলা জড়িত ছিল তা ছিল রামরাজ্যের ধারণার সম্পূর্ণ বিপরীত। ১৯৪৭ সালের ১৯ অক্টৈাবর গান্ধী দিল্লিতে দুঃখপ্রকাশ করেন :

‘আমি স্বীকার করি যে, আমরা ১৫ আগস্ট এটি (স্বাধীনতা) অর্জন করেছি। কিন্তু আমি এটিকে প্রকৃত স্বরাজ হিসেবে বিবেচনা করি না। এটি আমার ধারণার স্বরাজ নয়। কিংবা এ স্বরাজকে ‘রামরাজ্য’ বলা যেতে পারে না। আজ আমরা একে অন্যকে শত্রু বলে ভাবছি। মুসলমানরা হিন্দুদের শত্রু এবং হিন্দু ও শিখরা মুসলামানদের শত্রু। কিন্তু আমার বিশ্বাসের স্বরাজের অর্থ হচ্ছে, আমরা কাউকে শত্রু হিসেবে বিবেচনা করতে চাই না, অথবা আমরা কারও শত্রু হতে চাই না। এখনো সেই স্বরাজ আসেনি। ভারতের হিন্দু ও মুসলমানদের কি নিজেদের পরস্পরের শত্রু ভাবা উচিত? আমাদের ভাইয়েরা কি পারস্পরিক শত্রুতার মধ্যে বসবাস করবে? মন্দির এবং মসজিদ এক ও অভিন্ন। তাহলে কেন এমন হবে যে মুসলমানরা মন্দির ধ্বংস করবে এবং হিন্দুরা মসজিদ ধ্বংস করবে? ঈশ্বরের দৃষ্টিতে তারা সমভাবে দোষী। আমি ইতিমধ্যে বলেছি যে, আমি হয় দিল্লিতে বাঁচব অথবা মরব।’ কথাগুলো দুর্ভাগ্যজনক ছিল।

(এম জে আকবরের ‘গান্ধী’স হিন্দুইজম : দ্য স্ট্রাগল অ্যাগেইনস্ট জিন্নাহ’স ইসলাম’ থেকে)।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা