শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

তুমি ভালো থেকো প্রিয় দেশ

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
তুমি ভালো থেকো প্রিয় দেশ

১. দেশের দুই রকম খবর শুনি। এক. খুব ভালো, দুই. খুব খারাপ। ভালোর মধ্যে উন্নয়নের তুলনা নেই, মাথাপিছু আয় আগের চেয়ে অনেক বেশি। খারাপের মধ্যে ধর্মীয় মৌলবাদ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে, দুর্নীতি সর্বত্র, গণতন্ত্রের বালাই নেই, অপরাধীর বিচার নেই, নিরপরাধ ফেঁসে যাচ্ছে, বাকস্বাধীনতা উধাও হয়ে গেছে। আমি মনে করি, দুটোই সত্যি। নদীর ওপর সেতু গড়ে উঠছে, কিন্তু নৈতিকতা ভেঙে পড়ছে।

খবরের কাগজে পড়লাম যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটির হিসাব অনুসারে ২০০৯ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে মোট ৪ হাজার ৯৬৫ কোটি ডলার পাচার হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় পাচারের পরিমাণ প্রায় ৪ লাখ ৪৬ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ গড়ে প্রতি বছর পাচার হয়েছে প্রায় ৭৪ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে শুধু ২০১৫ সালেই পাচার হয়েছে ১ লাখ কোটি টাকার বেশি। বিদেশে অর্থ পাচার বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য মোটেও ভালো নয়। অর্থ পাচার বন্ধ করতে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে তথ্য দিলেও এ যাবৎ কোনও পাচারকারীর বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িতদের একটি বড় অংশ আমলা এবং রাজনীতিক এমন ধারণা করা হয়। এর বাইরে রয়েছে সন্ত্রাস ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অশুভ চক্র। বিদেশে অর্থ পাচার দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। প্রতি বছর যে পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয় তা দেশে বিনিয়োগ হলে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ হতো।

আরও যেসব খবর ভেসে আসে, তা শুনে ভীষণই মন খারাপ হয়ে যায়। কারখানা পুড়ে গেল, মানুষ কয়লা হয়ে বেরিয়ে এলো। লঞ্চভর্তি মানুষ, ইঞ্জিনে আগুন লেগে মরে গেল প্রচুর লোক। রাস্তাঘাটে চলছে, গাড়ির ওপর গাড়ি উঠে যাচ্ছে, সড়ক দুর্ঘটনায় অগুনতি মানুষ মারা যাচ্ছে প্রতিদিন। কোথাও নিরাপত্তা নেই মানুষের। মেয়েদের তো নিরাপত্তা ঘরে নেই, বাইরেও নেই। সেদিন ভ্যানে চড়ে বাজার করতে বেরোলো এক গ্রামের মেয়ে, তাকে গণধর্ষণ করে বাড়ি পৌঁছে দিল তিন ধর্ষক। শিশু ধর্ষণ, তরুণী ধর্ষণ, মধ্যবয়সী ধর্ষণ এখন নিত্যদিনের ঘটনা। স্ত্রীদের শারীরিক মানসিক নির্যাতন করা এবং হত্যা করাও আজকাল স্বামীদের অভ্যেসের মধ্যে চলে এসেছে। পুরুষতন্ত্র চিরকালই মেয়েদের ‘যৌনবস্তু’ হিসেবে দেখেছে, পুরুষতন্ত্রের এই অনৈতিকতা সমাজের সবাই যেন আগের চেয়ে আরও বেশি লুফে নিয়েছে। ধর্মান্ধতা বাড়ছে, একই সঙ্গে পুরুষতন্ত্রও হই রই করে ডালপালা মেলে বিকট আকার ধারণ করছে। এক সময়, সেই ষাট-সত্তর দশকে জানতাম ধার্মিকেরা সৎ এবং নীতিমান, তারা চুরি করে না, ধর্ষণ করে না, কারও অনিষ্ট করে না। আজকাল সবাই জানে মাদরাসার হুজুরদের একটি অংশ অনৈতিক কার্যকলাপে লিপ্ত। নিরীহ শিশুদেরও তারা তাদের লালসার শিকার করতে দ্বিধা করে না। শিশু এবং নারী আজকের বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী। যে সমাজে শিশু এবং নারীর কোনও নিরাপত্তা নেই, সেই সমাজ সভ্য নয়, সুস্থ নয়। কেবল রাস্তাঘাট নির্মাণ করে, দালানকোঠা তৈরি করে, সেতু বানিয়ে, অস্ত্র কিনে দেশের সত্যিকার উন্নতি সম্ভব নয়। একদিকে অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটছে, আরেকদিকে ধনীরা আরও বেশি ধনী হচ্ছে, নির্বিঘ্নে লুটতরাজ করছে। ব্যাংকের লক্ষ কোটি টাকা উধাও করে দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, সুশিক্ষার অভাব প্রকট হয়ে উঠছে চারদিকে। মানুষকে মাপা হচ্ছে তার ধন সম্পদ দিয়ে। ধনীকে কুর্নিশ করার আর ক্ষমতাবানের পায়ে চুম্বন করার অপসংস্কৃতি এখন গ্রাস করছে গোটা দেশকে। বাংলার সংস্কৃতি ধ্বংস করে আরবীয় সংস্কৃতিকে আদর যত্ন করে ঘরে তোলা হচ্ছে। আজ ধর্মনিরপেক্ষ মানুষেরা নিরাপত্তার অভাবে দেশান্তরী হতে বাধ্য হচ্ছে। দেশে সুফি আর বাউল শিল্পীদের হাত থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছে তাদের একতারা, তাদের কণ্ঠ চেপে ধরা হয়েছে। বাংলার সংস্কৃতিকে হত্যা করে মিথ্যের অপসংস্কৃতি এখন নিশান উড়িয়ে দিয়েছে।

যে কোনও অসুখ বিসুখে দেশের উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত বিদেশে পাড়ি দেয় চিকিৎসার জন্য। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরও দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা এখনও মানুষের আস্থা অর্জন করতে ব্যর্থ। আমার নিজের বাবা-মা’র মৃত্যু হয়েছে ভুল চিকিৎসায়। চিকিৎসকরা যদি সেবার আদর্শ ভুলে ধন সম্পদ বানানোর স্বপ্নে বিভোর থাকেন, তাহলে তো তাঁদের হাতে কোনও রোগীই নিরাপদ নয়।

মূল্যবোধের অবক্ষয় নিয়ে কারও ভাবার অবকাশ নেই। প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর প্রয়াত। হীরক রাজার দেশের জনতার মতো সকলে অনুগত, ভক্ত। বহু বছর আগে একটি কবিতা লিখেছিলাম দেশ তুমি কেমন আছো, কেমন আছো তুমি দেশ?/আমি ভালো নেই, তুমি ভালো থেকো প্রিয় দেশ।/আজ বুঝি, আমি ভালো নেই, দেশও ভালো নেই। দেশের যে চিত্র দেখি কদিন পর পর, তা প্রমাণ করে না দেশ ভালো আছে।

২. আজ সাতাশ বছর ধরে আমি নির্বাসনে থাকতে বাধ্য হচ্ছি। আমার নির্বাসন নিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বাস মৌলবাদী জিহাদিদের। তারা মনে করে আমি মানুষটি মন্দ, সে কারণে আমি নির্বাসন দন্ড ভোগ করছি। নির্বাসনে কিন্তু পৃথিবীর বড় বড় শিল্পী সাহিত্যিক, রাজনীতিক, এমনকী ধর্মগুরুরাও যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। লোকেরা কিন্তু তাঁদের মন্দ বলে না, বরং সম্মান করে।

তাহলে আমাকে করে না কেন সম্মান? কারণ ধর্মীয় মৌলবাদ ও পুরুষতন্ত্র কী করে নারীকে অসম্মান করে তা আমি বর্ণনা করেছি। যেন হাটে হাঁড়ি ভেঙেছি। আমার এই স্পর্ধা সমাজ ধ্বংসকারী মন্দ লোকদের সহ্য হয় না।

দেশে কী আর আমার আছে শুধু স্মৃতি ছাড়া? শৈশব কৈশোরের স্মৃতি মাঝে মাঝেই আমাকে বড় আন্দোলিত করে। ময়মনসিংহ শহরে অবকাশ নামের যে বাড়িতে আমি বড় হয়েছি, সে বাড়ি ছিল প্রচ- ধর্মনিরপেক্ষ বাড়ি, বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের বাড়ি। আমার বাবা ছিলেন ডাক্তার, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যাপক। মিটফোর্ড এবং ঢাকা মেডিক্যাল কলেজেরও অধ্যাপক ছিলেন। আমরা চার ভাই বোন ছিলাম বিজ্ঞানের ছাত্র ছাত্রী। পড়েছি পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান। আমি ডাক্তার হয়েছি। বাবা বিজ্ঞানমনস্ক ছিলেন। ভাই বোনেরাও তা-ই ছিল। দাদারা বেহালা বাজাতো, গিটার বাজাতো। আমিও গিটার বাজাতাম। বোন হারমোনিয়াম বাজিয়ে রবীন্দ্রসংগীত গাইতো। আমাদের গিটার, বেহালা আর গানের শিক্ষক ছিলেন যামিনী পাল, সমীর চন্দ্র দে, বাদল দে। দাদারা পাড়ার হিন্দু মেয়েদের সংগে প্রেম করতো। একজন তো এক হিন্দু মেয়েকে পরে বিয়েই করেছে। মেয়েটি নৃত্যশিল্পী। বোনেরও ছিল পাড়ার হিন্দু ছেলেমেয়েদের সংগে বন্ধুত্ব। হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান নাস্তিক আস্তিককে কখনও আলাদা করে দেখিনি কেউ। আমাদের বাড়িতে মা ছাড়া কেউ নামাজ পড়তো না। বাবা জানতেনই না নামাজ কিভাবে পড়তে হয়। কোরান পড়তেও জানতেন না। আমার বাবা দাদারা বরাবরই ক্লিন শেভড। বরাবরই স্যুট টাই। আমরা বোনেরাও আধুনিক পোশাক। জিন্স। শাড়ি টিপ।

এই ছিল আমাদের সত্তর আশির দশকের অবকাশ। বাড়িতে সারা বছর রবীন্দ্রসংগীত বাজতো, গণসংগীত বাজতো, হেমন্ত মান্না দে সতীনাথ বাজতো। নাটক হতো, নৃত্যনাট্য হতো। সাহিত্য পত্রিকা সম্পাদনা করতো দাদা। আমিও করতাম। বাড়ির বুকশেল্ফে ছিল প্রচুর গল্প উপন্যাস প্রবন্ধের বই। বাড়িটিতে সাহিত্য চর্চা চলতো প্রতিদিন। দাদা লিখতো কবিতা। আমিও লিখতাম। বাড়িতেই ‘সকাল কবিতা পরিষদ’ গড়ে তুলেছিলাম, বারান্দার ঘরে শহরের উৎসাহী আবৃত্তিকারদের নিয়ে বৃন্দ আবৃত্তির মহড়া চলতো। বাড়িতে দাবা খেলা চলতো বাবা আর মেয়েতে, ভাই বোনে চলতো রাত জেগে তাস খেলা। সে বাড়ির নাম ছিল ‘অবকাশ’। নামখানা বাবার দেওয়া। অবকাশে আমরা সবাই ছিলাম কর্মমুখর। কারও একফোঁটা অবকাশ ছিল না।

আমাদের সেই অবকাশ আর আমাদের নেই। সেই অবকাশ এখন বড় দাদার স্ত্রী পুত্রদের দখলে। স্ত্রীর বাপের বাড়ির আত্মীয় আর পুত্রদের শ্বশুরবাড়ির পাঁড় ধর্মবাজদের প্রভাবে আমাদের সেই অবকাশ এখন ভিন্ন এক অবকাশ। আমরা দেয়ালে টাঙাতাম আর্ট, সেসব সরিয়ে দেয়ালে এখন টাঙানো হয়েছে মরু দেশের উটের ছবি, টাঙানো হয়েছে প্রশ্রাব পায়খানা, পেট খারাপ, বমির উদ্রেক, সর্দি কাশি আর স্বপ্নদোষের দোয়া। ময়মনসিংহ শহরে আমার বাবার ছিল ক্লিনিক। এক্স রে, প্যাথলজি, মেডিক্যাল কন্সাল্টেশান, সার্জারি, ফার্মেসি। এখন শুনেছি অবকাশের বোরখা হিজাব আর আলখাল্লা টুপি পরা লোকগুলো শহরে একটি দোকান খুলেছে, সেই দোকানে বিক্রি করে ধর্মীয় বই, জায়নামাজ, তসবিহ, হিজাব বোরখা, যমযমের পানি, খেজুর আর আরব দেশের আতর।

আমাদের সেই শিল্প সাহিত্যের, সেই গান বাজনার, সেই ধর্মনিরপেক্ষ অবকাশ নষ্ট হয়ে গেছে। শুধু আমাদের অবকাশই নষ্ট হয়নি। নষ্ট হয়ে গেছে গোটা বাংলাদেশ।

কিন্তু তারপরও বলি, আমাকে নির্বাসন দিয়েও যদি দেশ ভালো থাকে, দেশে মেয়েদের নিরাপত্তা থাকে, বাকস্বাধীনতা থাকে, সত্যিকার গণতন্ত্রের চর্চা চলে, সভ্য এবং সুশিক্ষিত হয়ে ওঠে মানুষ, দেশের প্রগতিশীল মানুষকে যদি দেশান্তরী হতে না হয়, তাহলে নির্বাসনে থাকতে আমার আপত্তি নেই বাকি জীবন। তবু ভালো থাকুক প্রিয় দেশ।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে