শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

অন্ধকার ঘুচে যাক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার ঘুচে যাক

১. তুমি যদি দীর্ঘকাল মানুষকে শেকল-বন্দি করে রাখো, তাহলে তারা একসময় শেকল ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে। তুমি যদি বোরখার অন্ধকারে মানুষকে ঢেকে রাখো দীর্ঘকাল, একসময় তারা আলোয় এসে উলঙ্গ নৃত্য করবে। সৌদি আরবে এমনটিই দেখা গেছে সেদিন। যেখানে বোরখা শুধু নয়, নিকাব পরে বেরোতে হয় ঘরের বাইরে, একটি চুলও যেন কেউ না দেখে- সেখানে, জাজান শহরের রাস্তায় অর্ধ উলঙ্গ তিন তরুণী দিব্যি সাম্বা নৃত্য করলেন। হাওয়ায় উড়িয়ে দিলেন চুল। কেউ কেউ বলছেন, ওই তিন তরুণী বিদেশি। তা হোক, দেশি বিদেশি সব নারীকেই তো আবৃত থাকতে হয় সৌদি আরবে। কঠোর ধর্মীয় আইনে তো কুড়োলের এক কোপ বসলো।

সৌদি আরব গত কয়েক বছরে বেশ কিছু পুরোনো আইন কিন্তু ভেঙ্গেছে। মেয়েদের অধিকার ছিল না গাড়ি চালানোর, এখন তারা গাড়ি চালানোর অধিকার পেয়েছে। সিনেমা থিয়েটার গড়ে উঠেছে, সেখানে যাওয়ার অধিকার পেয়েছে মেয়েরা। যে দেশে পরপুরুষের সঙ্গে কথা বললে বা দেখা করলেই গর্দান যেত, সে দেশে গানের অনুষ্ঠান হচ্ছে, নারী পুরুষ পাশাপাশি বসে অনুষ্ঠান দেখার অধিকার পেয়েছে। সৌদি সরকার তো এমনও বলেছে যে বোরখা পরা বাধ্যতামূলক নয়। দেশের বাইরে সৌদি মেয়েদের একা ভ্রমণ করতে যাওয়ার স্বাধীনতা এখনও নেই, এও নিশ্চয়ই পেয়ে যাবে শীঘ্র। স্বাধীনতাকে বেশিদিন দাবিয়ে রেখে কারও কোনও লাভ হয় না। মানুষ নামক প্রাণীর অর্ধেক অংশ অর্থাৎ পুরুষ স্বাধীনতা ভোগ করবে, বাকি অর্ধেকের অর্থাৎ নারীর স্বাধীনতায় কোনও অধিকার নেই। মানুষের তৈরী এই নিয়ম বিশ্ব-ব্রহ্মান্ডের সবচেয়ে কুৎসিত, সবচেয়ে ভয়াবহ, সবচেয়ে বর্বর এক নিয়ম। নিজেরই প্রজাতির বিরুদ্ধে এ এক বীভৎস অবিচার। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র নারী নামক মানুষেরা তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত, কারণ তাদের শরীরের একটি দুটি অঙ্গ পুরুষ নামক মানুষের একটি দুটি অঙ্গের সঙ্গে মেলে না। নারীর অঙ্গের সঙ্গে পুরুষের অঙ্গ মেলে না বলে পুরুষকে কিন্তু স্বাধীনতা হারাতে হয় না। তাহলে মানুষের কোন অঙ্গটিকে সঠিক বলে বিবেচনা করা হচ্ছে, কোন অঙ্গটিকে বেঠিক, তা নিশ্চয়ই আমরা বুঝি, বুঝেও আমরা অধিকাংশই এই অন্যায়ের সামনে চুপ হয়ে থাকি।

সৌদি আরবের মতো সালাফি আর ওয়াহাবি-কট্টরতায় জর্জরিত দেশটিতেও স্বাধীনতাকামী নারীরা পথে নেমেছে, রুখে উঠেছে। গাড়ির চালক হওয়া আইনবিরুদ্ধ জেনেও প্রতিবাদ করেছে গাড়ি চালিয়ে। বোরখাহীন চলাফেরা আইনবিরুদ্ধ জেনেও বোরখা ছুড়ে ফেলে মুখ মাথা খোলা রেখে জনগণের ভিড়ে হেঁটেছে। চাবুকের মার খেয়েছে, জেলে পচেছে। তারপরও মুখ বন্ধ করে রাখেনি। ইরানের মেয়েরা তাদের বাধ্যতামূলক হিজাব রাস্তায় দাঁড়িয়ে হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়েছে। নারীরা যখন মৌলবাদে নিমজ্জিত দেশগুলোয় বোরখা-হিজাবের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসছে, তখন বাংলাদেশে অপেক্ষাকৃত উদার আইনে বড় হওয়া মেয়েরা ঝাঁপিয়ে পড়ছে হিজাব আর বোরখা লুফে নিতে। হিজাব বোরখা বাংলার পোশাক নয়, সংস্কৃতি নয়। এ মরুভূমির পোশাক। মরুভূমির পোশাক কতকাল গায়ে চাপিয়ে নারীরা নিজেদের অন্ধকারে বন্দী করে রাখবে! একসময় তারাও সৌদি আরবের মেয়েদের মতো স্বাধীনতা পেতে মরিয়া হয়ে উঠবে। তারাও বোরখা খুলে হই রই করে কন্সার্ট দেখতে যাবে, তারাও সারা গায়ে আলো মাখার উল্লাসে নৃত্য করবে।

স্বাধীনতা সবার জন্মগত অধিকার। কেউ তা কোনও কিছুর ছুতোয় কেড়ে নিতে পারে না। মানুষ, সে নারী হোক পুরুষ হোক, আজ না হোক কাল, স্বাধীনতার জন্য লড়াই করবেই। চিন্তার মুক্তির জন্য, শুদ্ধ পরিবেশের জন্য, সুস্থ বেড়ে ওঠার জন্য, এমনকী অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য, সর্বোপরি মানব জন্ম সার্থক করার জন্য প্রতিটি মানুষের জন্য স্বাধীনতা অবশ্য প্রয়োজনীয়।

২. সন্তান জন্ম দিয়ে পৃথিবীর অসংখ্য অগুনতি প্রতিভাময়ী মেয়ে নিজের কাজের, পারফরম্যান্সের, কেরিয়ারের সর্বনাশ করেছে। এ আমাদের অজানা নয়।

মাঝে মাঝে আমার প্রশ্ন জাগে, সন্তান জন্ম দেওয়ার এত দরকার কেন? মেয়েরা, এমনকী প্রতিষ্ঠিত, সমাজের নানা নিয়ম ভেঙে ফেলা সাহসী মেয়েরাও, তিরিশের কাছাকাছি বয়স এলেই সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে। এই ব্যাকুলতা কতটা নিজের জন্য, কতটা পুরুষতান্ত্রিক রীতিনীতি মানার জন্য? আমি কিন্তু মনে করি নিজের জন্য নয়, মেয়েরা সন্তান জন্ম দিতে চায় পরিবার থেকে বংশরক্ষার যে দাবি ওঠে, সেই দাবি মেটানোর জন্য; সমাজের দশটা নিন্দুক বাঁজা বলবে, সেই নিন্দুকদের মুখ বন্ধ করার জন্য। বাল্যকাল থেকে শুনে আসা শিখে আসা ‘মাতৃত্বেই নারীজন্মের সার্থকতা’ জাতীয় বাকোয়াজ মস্তিষ্কে কিলবিল করে বলেই মেয়েরা ভুল করে মনে করে সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছেটা বুঝি নিজের।

সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছে মানুষের ভেতর আপনাতেই জন্ম নেয় না, জন্ম দেওয়ার প্রক্রিয়াটি প্রাকৃতিকভাবে সম্পন্ন হয়ে যায় না। মানুষ ইচ্ছে করলেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, লাগাম টেনে ধরতে পারে গর্ভধারণের যাবতীয় বিষয়াদির। এখানেই পশুর সঙ্গে মানুষের পার্থক্য। মানুষ ভাবতে পারে, সিদ্ধান্ত নিতে পারে, সন্তান জন্ম দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে।

যারা মূল্যবান কাজ করছে জীবনে, আমার মনে হয় না তাদের উচিত অহেতুক শিশু জন্ম দিয়ে কাজের সময় নষ্ট করা। লালন-পালনেই তো ব্যয় হয়ে যায় জীবনের অনেকটা সময়। নিজেকে যারা ভালোবাসে না, তারাই হয়তো জীবনকে মূল্যহীন করতে দ্বিধা করে না। আর যারা মনে করে বৃদ্ধ বয়সে তাদের দেখভাল করবে সন্তানেরা, তাই সন্তান জন্ম দেওয়া জরুরি, তারা নিতান্তই দুষ্টবুদ্ধির লোক, সন্তানের ঘাড়ে চড়ার বদ উদ্দেশ্য নিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরিকল্পনা করে। আর এমন তো নয় যে এই গ্রহে মানুষ নামক প্রাণীর এত অভাব যে অচিরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এই প্রজাতি; বিলুপ্ত হওয়া থেকে প্রজাতিটিকে যে করেই হোক বাঁচাতে হবে! বাঁচানোর দায়ই বা কেন আমাদের নিতে হবে!

পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা প্রায় আটশ’ কোটি। এত ভিড়ের পৃথিবীতে আপাতত কোনও নতুন জন্ম কাক্সিক্ষত নয়। কিন্তু মেয়েরা যদি ভেবে নেয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই, তাহলে তারা যে ভুল তা তাদের বোঝাবে কে! সন্তানের জন্ম তারা দিতেই পারে যদি এমনই তীব্র তাদের আকাক্সক্ষা, তারপরও এ কথা ঠিক নয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই। কোনও কোনও মানুষ তাদের জীবনকে শখ করে অর্থহীন করে। তাছাড়া কারও জীবনই অর্থহীন নয়। বরং যে ভ্রƒণ আজও জন্মায়নি, সে ভ্রƒণ অর্থহীন।

পৃথিবীর প্রচুর শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ে বিয়ে করেনি, সন্তান জন্মও দেয়নি। তাদের জীবন কিন্তু বৃথা যায়নি।

৩. ‘বাংলাদেশের সামাজিক ও বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীরা বিয়ের কাজি রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না’- আইন মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত আজও বহাল রয়েছে। আদালতে বলা হয়ে থাকে, মেয়েরা বিয়ের কাজি হতে পারবে না, কারণ বিয়ের মতো পবিত্র কাজ মেয়েদের মতো অপবিত্ররা সম্পন্ন করতে পারবে না। কেন মেয়েরা অপবিত্র? মেয়েরা অপবিত্র কারণ মেয়েদের শরীর থেকে ঋতুস্রাবের সময় অপবিত্র রক্ত বেরোয়। ভাগ্যিস বেরোয়, বেরোয় বলেই পুরুষদের জননীরা সন্তান প্রসব করতে পেরেছেন।

নারীরা যদি অপবিত্র, তাহলে নারীর সঙ্গে যৌনসঙ্গমের সামাজিক লাইসেন্স পাওয়ার উৎসব ‘বিয়ে’ কে পবিত্র ভাবা হচ্ছে কেন? বিয়ের মতো ‘পবিত্র’ ঘটনায় ঋতুমতী অপবিত্র মেয়েকে কেন পাত্রী হিসেবে দরকার পড়ে? যদি বিয়ের দিন সোমত্ত পাত্রী ঘোষণা করে, অপবিত্র ঋতুস্রাবের অপবিত্র রক্ত তার অপবিত্র যোনীপথ দ্বারা কখনও নির্গত হয় না, তাহলেই তো আঁতকে উঠবে পুরুষ বর, পুরুষ কাজি। বিয়ে ভেঙে দেবে তারা।

তাহলে শুভবিবাহে ঋতুমতীর অশুভ রক্তের প্রয়োজন সর্বাগ্রে। ঋতুস্রাবের রক্ত কিন্তু যখন তখন যাকে তাকে দেখে নির্গত হওয়া বীর্যের চেয়ে ঢের পবিত্র।

সব জেনেও বলা হচ্ছে, যেহেতু ধর্ম বলেছে ঋতুকালীন সময় মেয়েরা অপবিত্র, তাই মেয়েরা অপবিত্র। পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে ধর্মের প্রয়োজন চিরকাল হয়েছে, আজও হচ্ছে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও রাষ্ট্র, কোনও জাতি, কোনও সমাজ, কোনও সংস্থা-সংগঠন, কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোনও আইন, কোনও সামাজিক, বা রাজনৈতিক দল গঠন করা শুধু ভুলই নয়, অন্যায়।

৪. বাংলাদেশের ইস্কুলগুলোর পাঠ্যবইয়ে নাকি সালোয়ার কামিজ আর ওড়না পরা এক মেয়ের ছবি ছাপিয়ে লেখা হয়েছে, ‘উপযুক্ত পোশাক’। মেয়েদের শরীরে শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নাকি মেয়েরা ঝুঁকে হাঁটে, তাই ওড়না পরে হাঁটলে সোজা হয়ে হাঁটতে পারবে।

এইতো শুরু, এরপর পাঠ্যবইয়ে বোরখা পরা মেয়ের ছবির নিচে লেখা হবে, ‘মেয়েদের উপযুক্ত পোশাক’। ইস্কুলের মেয়েদের মগজ ধোলাই খুব ভয়ঙ্করভাবে চলছে। বোরখা পরার পক্ষে অবান্তর সব যুক্তি খাড়া করতে কারও অসুবিধে হবে না।

শরীরের পরিবর্তন হলে সেটা নিয়ে লজ্জা পেতে হবে কেন? সেটাকে বাড়তি কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে কেন? সবাই তো এই পরিবর্তনের কথা জানেই। ছেলেদের গলার স্বরের পরিবর্তন ঘটে, সেই পরিবর্তনটা কি ওরা কিছু দিয়ে ঢেকে রাখে? ছেলেদের মুখে বুকে লোম গজায়, কী দিয়ে ঢাকা হয় ওসব? তাহলে মেয়েদের ঋতুস্রাবের ঘটনা গোপন রাখতে হয় কেন, মেয়েদের স্তনের ওপর এক কাপড়, দুই কাপড়, তিন কাপড় বা চার কাপড় চড়াতে হয় কেন? কেউ যেন না দেখে? কেউ যেন না বোঝে স্তন বলে কোনও বস্তু আছে কাপড়ের আড়ালে? ওড়নার উপস্থিতিই আসলে বলে দেয়, আছে, কিছু আছে। মেয়েরা ওড়না পরা মানে পুরুষ খারাপ, পুরুষ তাকিয়ে থাকবে। এ আসলে পুরুষের অপমান। ওড়না না পরলে মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে অসভ্য পুরুষ! লোকে তা-ই ভাবে। ওড়না পরা মেয়েদের ওপর অসভ্য পুরুষেরা কি ঝাঁপিয়ে পড়ছে না।

যতদিন মেয়েরা ওড়না পরবে, ততদিন পুরুষরা যে অসভ্য তা প্রমাণ হবে। সমাধান হলো, মেয়েদের ওড়না পরা বন্ধ করতে হবে, পুরুষের অসভ্য হওয়া বন্ধ করতে হবে। স্তন যে চর্বি পি-, প্রাকৃতিক এবং স্বাভাবিক শারীরিক প্রত্যঙ্গ- এ সম্বন্ধে ছেলে মেয়ে কেউ অজ্ঞ নয়। তাহলে এ প্রত্যঙ্গের উপস্থিতি প্রকাশিত হলে এত অসুবিধে কেন? মেয়েদের শরীর বলেই হয়তো। পুরুষের বুক যখন ফোলে, তখন তো সেই পি-গুলোকে ঢেকে রাখতে বলা হয় না! পুরুষের শরীর বলেই হয়তো। ওড়না পরা না-পরার ব্যবস্থা সম্পূর্ণই নারী পুরুষের মধ্যে যে সামাজিক পার্থক্য তৈরি করা হয়েছে, তার কারণে।

৫. আজকাল পাশ্চাত্যের জমকালো অনুষ্ঠানগুলোয় দেখছি অধিকাংশ নারী যে পোশাকই পরেন, স্তনযুগল যতটা দৃশ্যমান করা সম্ভব করেন।

সুডোল সুগঠিত স্তন অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। সুন্দর চুল, সুন্দর মুখ, সুন্দর বুক, সুন্দর নিতম্ব এবং পা- যাঁদের আছে, তাঁদের যদি দেখাতে ইচ্ছে করে শরীর, দেখাবেন না কেন? সত্তরোর্ধ্ব নারীরাও, লক্ষ্য করেছি, স্তন অর্ধেক খোলা রাখেন। ভারতীয় উপমহাদেশের পুরুষকুল বড়ই স্তনপাগল। স্তন হাতে পেলে পুরোনোকালের বাসের ভেঁপুর মতো ভেঁপু বাজানো শুরু করেন। স্তনকে নারীর নয়, নিজেদের মূল্যবান সম্পদ বলে মনে করেন পুরুষেরা, তাই কারও স্তনই দৃশ্যমান হোক চান না। কোনও নারী যদি স্তন প্রকাশ করেন ঘরের বাইরে, তাঁকে আড়ালে এবং জনসম্মুখে অপমান এবং অপদস্থ করতে পিছপা হন না।

পুরুষের যদি স্তন থাকতো, এবং নারীর যদি স্তন না থাকতো, তাহলে বীরদর্পে পুরুষ স্তন দেখিয়ে বেড়াতেন। স্তনবৃন্তও দেখাতেন। এখন যেমন সিক্স প্যাক দেখিয়ে বেড়ান। স্তন নারীর বলেই স্তন নিয়ে নারীকে লজ্জাবনত হতে বলা হয়েছে। স্তন নারীর বলেই একে গোপন করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মেয়েদের সৌন্দর্য, সাফল্য, পারদর্শিতা, দক্ষতা- সবই আড়াল করা হয়। এ তো নতুন নয়।

সভ্য সমাজে নারীরা ভাবতে শিখেছেন, স্তন নারীর, পুরুষের নয়। সে কারণে পুরুষের চাপানো পোশাকনীতির তোয়াক্কা তাঁরা আর করেন না। স্তন ঢেকে রাখার জন্য নানা রকম পর্দা প্রথার প্রচলন করেছেন পুরুষেরা। তাঁদের বিধিনিষেধ মেনে চলতে বাধ্য হন নারীরা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

এই মাত্র | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে