শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

অন্ধকার ঘুচে যাক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার ঘুচে যাক

১. তুমি যদি দীর্ঘকাল মানুষকে শেকল-বন্দি করে রাখো, তাহলে তারা একসময় শেকল ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে। তুমি যদি বোরখার অন্ধকারে মানুষকে ঢেকে রাখো দীর্ঘকাল, একসময় তারা আলোয় এসে উলঙ্গ নৃত্য করবে। সৌদি আরবে এমনটিই দেখা গেছে সেদিন। যেখানে বোরখা শুধু নয়, নিকাব পরে বেরোতে হয় ঘরের বাইরে, একটি চুলও যেন কেউ না দেখে- সেখানে, জাজান শহরের রাস্তায় অর্ধ উলঙ্গ তিন তরুণী দিব্যি সাম্বা নৃত্য করলেন। হাওয়ায় উড়িয়ে দিলেন চুল। কেউ কেউ বলছেন, ওই তিন তরুণী বিদেশি। তা হোক, দেশি বিদেশি সব নারীকেই তো আবৃত থাকতে হয় সৌদি আরবে। কঠোর ধর্মীয় আইনে তো কুড়োলের এক কোপ বসলো।

সৌদি আরব গত কয়েক বছরে বেশ কিছু পুরোনো আইন কিন্তু ভেঙ্গেছে। মেয়েদের অধিকার ছিল না গাড়ি চালানোর, এখন তারা গাড়ি চালানোর অধিকার পেয়েছে। সিনেমা থিয়েটার গড়ে উঠেছে, সেখানে যাওয়ার অধিকার পেয়েছে মেয়েরা। যে দেশে পরপুরুষের সঙ্গে কথা বললে বা দেখা করলেই গর্দান যেত, সে দেশে গানের অনুষ্ঠান হচ্ছে, নারী পুরুষ পাশাপাশি বসে অনুষ্ঠান দেখার অধিকার পেয়েছে। সৌদি সরকার তো এমনও বলেছে যে বোরখা পরা বাধ্যতামূলক নয়। দেশের বাইরে সৌদি মেয়েদের একা ভ্রমণ করতে যাওয়ার স্বাধীনতা এখনও নেই, এও নিশ্চয়ই পেয়ে যাবে শীঘ্র। স্বাধীনতাকে বেশিদিন দাবিয়ে রেখে কারও কোনও লাভ হয় না। মানুষ নামক প্রাণীর অর্ধেক অংশ অর্থাৎ পুরুষ স্বাধীনতা ভোগ করবে, বাকি অর্ধেকের অর্থাৎ নারীর স্বাধীনতায় কোনও অধিকার নেই। মানুষের তৈরী এই নিয়ম বিশ্ব-ব্রহ্মান্ডের সবচেয়ে কুৎসিত, সবচেয়ে ভয়াবহ, সবচেয়ে বর্বর এক নিয়ম। নিজেরই প্রজাতির বিরুদ্ধে এ এক বীভৎস অবিচার। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র নারী নামক মানুষেরা তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত, কারণ তাদের শরীরের একটি দুটি অঙ্গ পুরুষ নামক মানুষের একটি দুটি অঙ্গের সঙ্গে মেলে না। নারীর অঙ্গের সঙ্গে পুরুষের অঙ্গ মেলে না বলে পুরুষকে কিন্তু স্বাধীনতা হারাতে হয় না। তাহলে মানুষের কোন অঙ্গটিকে সঠিক বলে বিবেচনা করা হচ্ছে, কোন অঙ্গটিকে বেঠিক, তা নিশ্চয়ই আমরা বুঝি, বুঝেও আমরা অধিকাংশই এই অন্যায়ের সামনে চুপ হয়ে থাকি।

সৌদি আরবের মতো সালাফি আর ওয়াহাবি-কট্টরতায় জর্জরিত দেশটিতেও স্বাধীনতাকামী নারীরা পথে নেমেছে, রুখে উঠেছে। গাড়ির চালক হওয়া আইনবিরুদ্ধ জেনেও প্রতিবাদ করেছে গাড়ি চালিয়ে। বোরখাহীন চলাফেরা আইনবিরুদ্ধ জেনেও বোরখা ছুড়ে ফেলে মুখ মাথা খোলা রেখে জনগণের ভিড়ে হেঁটেছে। চাবুকের মার খেয়েছে, জেলে পচেছে। তারপরও মুখ বন্ধ করে রাখেনি। ইরানের মেয়েরা তাদের বাধ্যতামূলক হিজাব রাস্তায় দাঁড়িয়ে হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়েছে। নারীরা যখন মৌলবাদে নিমজ্জিত দেশগুলোয় বোরখা-হিজাবের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসছে, তখন বাংলাদেশে অপেক্ষাকৃত উদার আইনে বড় হওয়া মেয়েরা ঝাঁপিয়ে পড়ছে হিজাব আর বোরখা লুফে নিতে। হিজাব বোরখা বাংলার পোশাক নয়, সংস্কৃতি নয়। এ মরুভূমির পোশাক। মরুভূমির পোশাক কতকাল গায়ে চাপিয়ে নারীরা নিজেদের অন্ধকারে বন্দী করে রাখবে! একসময় তারাও সৌদি আরবের মেয়েদের মতো স্বাধীনতা পেতে মরিয়া হয়ে উঠবে। তারাও বোরখা খুলে হই রই করে কন্সার্ট দেখতে যাবে, তারাও সারা গায়ে আলো মাখার উল্লাসে নৃত্য করবে।

স্বাধীনতা সবার জন্মগত অধিকার। কেউ তা কোনও কিছুর ছুতোয় কেড়ে নিতে পারে না। মানুষ, সে নারী হোক পুরুষ হোক, আজ না হোক কাল, স্বাধীনতার জন্য লড়াই করবেই। চিন্তার মুক্তির জন্য, শুদ্ধ পরিবেশের জন্য, সুস্থ বেড়ে ওঠার জন্য, এমনকী অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য, সর্বোপরি মানব জন্ম সার্থক করার জন্য প্রতিটি মানুষের জন্য স্বাধীনতা অবশ্য প্রয়োজনীয়।

২. সন্তান জন্ম দিয়ে পৃথিবীর অসংখ্য অগুনতি প্রতিভাময়ী মেয়ে নিজের কাজের, পারফরম্যান্সের, কেরিয়ারের সর্বনাশ করেছে। এ আমাদের অজানা নয়।

মাঝে মাঝে আমার প্রশ্ন জাগে, সন্তান জন্ম দেওয়ার এত দরকার কেন? মেয়েরা, এমনকী প্রতিষ্ঠিত, সমাজের নানা নিয়ম ভেঙে ফেলা সাহসী মেয়েরাও, তিরিশের কাছাকাছি বয়স এলেই সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে। এই ব্যাকুলতা কতটা নিজের জন্য, কতটা পুরুষতান্ত্রিক রীতিনীতি মানার জন্য? আমি কিন্তু মনে করি নিজের জন্য নয়, মেয়েরা সন্তান জন্ম দিতে চায় পরিবার থেকে বংশরক্ষার যে দাবি ওঠে, সেই দাবি মেটানোর জন্য; সমাজের দশটা নিন্দুক বাঁজা বলবে, সেই নিন্দুকদের মুখ বন্ধ করার জন্য। বাল্যকাল থেকে শুনে আসা শিখে আসা ‘মাতৃত্বেই নারীজন্মের সার্থকতা’ জাতীয় বাকোয়াজ মস্তিষ্কে কিলবিল করে বলেই মেয়েরা ভুল করে মনে করে সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছেটা বুঝি নিজের।

সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছে মানুষের ভেতর আপনাতেই জন্ম নেয় না, জন্ম দেওয়ার প্রক্রিয়াটি প্রাকৃতিকভাবে সম্পন্ন হয়ে যায় না। মানুষ ইচ্ছে করলেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, লাগাম টেনে ধরতে পারে গর্ভধারণের যাবতীয় বিষয়াদির। এখানেই পশুর সঙ্গে মানুষের পার্থক্য। মানুষ ভাবতে পারে, সিদ্ধান্ত নিতে পারে, সন্তান জন্ম দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে।

যারা মূল্যবান কাজ করছে জীবনে, আমার মনে হয় না তাদের উচিত অহেতুক শিশু জন্ম দিয়ে কাজের সময় নষ্ট করা। লালন-পালনেই তো ব্যয় হয়ে যায় জীবনের অনেকটা সময়। নিজেকে যারা ভালোবাসে না, তারাই হয়তো জীবনকে মূল্যহীন করতে দ্বিধা করে না। আর যারা মনে করে বৃদ্ধ বয়সে তাদের দেখভাল করবে সন্তানেরা, তাই সন্তান জন্ম দেওয়া জরুরি, তারা নিতান্তই দুষ্টবুদ্ধির লোক, সন্তানের ঘাড়ে চড়ার বদ উদ্দেশ্য নিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরিকল্পনা করে। আর এমন তো নয় যে এই গ্রহে মানুষ নামক প্রাণীর এত অভাব যে অচিরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এই প্রজাতি; বিলুপ্ত হওয়া থেকে প্রজাতিটিকে যে করেই হোক বাঁচাতে হবে! বাঁচানোর দায়ই বা কেন আমাদের নিতে হবে!

পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা প্রায় আটশ’ কোটি। এত ভিড়ের পৃথিবীতে আপাতত কোনও নতুন জন্ম কাক্সিক্ষত নয়। কিন্তু মেয়েরা যদি ভেবে নেয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই, তাহলে তারা যে ভুল তা তাদের বোঝাবে কে! সন্তানের জন্ম তারা দিতেই পারে যদি এমনই তীব্র তাদের আকাক্সক্ষা, তারপরও এ কথা ঠিক নয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই। কোনও কোনও মানুষ তাদের জীবনকে শখ করে অর্থহীন করে। তাছাড়া কারও জীবনই অর্থহীন নয়। বরং যে ভ্রƒণ আজও জন্মায়নি, সে ভ্রƒণ অর্থহীন।

পৃথিবীর প্রচুর শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ে বিয়ে করেনি, সন্তান জন্মও দেয়নি। তাদের জীবন কিন্তু বৃথা যায়নি।

৩. ‘বাংলাদেশের সামাজিক ও বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীরা বিয়ের কাজি রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না’- আইন মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত আজও বহাল রয়েছে। আদালতে বলা হয়ে থাকে, মেয়েরা বিয়ের কাজি হতে পারবে না, কারণ বিয়ের মতো পবিত্র কাজ মেয়েদের মতো অপবিত্ররা সম্পন্ন করতে পারবে না। কেন মেয়েরা অপবিত্র? মেয়েরা অপবিত্র কারণ মেয়েদের শরীর থেকে ঋতুস্রাবের সময় অপবিত্র রক্ত বেরোয়। ভাগ্যিস বেরোয়, বেরোয় বলেই পুরুষদের জননীরা সন্তান প্রসব করতে পেরেছেন।

নারীরা যদি অপবিত্র, তাহলে নারীর সঙ্গে যৌনসঙ্গমের সামাজিক লাইসেন্স পাওয়ার উৎসব ‘বিয়ে’ কে পবিত্র ভাবা হচ্ছে কেন? বিয়ের মতো ‘পবিত্র’ ঘটনায় ঋতুমতী অপবিত্র মেয়েকে কেন পাত্রী হিসেবে দরকার পড়ে? যদি বিয়ের দিন সোমত্ত পাত্রী ঘোষণা করে, অপবিত্র ঋতুস্রাবের অপবিত্র রক্ত তার অপবিত্র যোনীপথ দ্বারা কখনও নির্গত হয় না, তাহলেই তো আঁতকে উঠবে পুরুষ বর, পুরুষ কাজি। বিয়ে ভেঙে দেবে তারা।

তাহলে শুভবিবাহে ঋতুমতীর অশুভ রক্তের প্রয়োজন সর্বাগ্রে। ঋতুস্রাবের রক্ত কিন্তু যখন তখন যাকে তাকে দেখে নির্গত হওয়া বীর্যের চেয়ে ঢের পবিত্র।

সব জেনেও বলা হচ্ছে, যেহেতু ধর্ম বলেছে ঋতুকালীন সময় মেয়েরা অপবিত্র, তাই মেয়েরা অপবিত্র। পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে ধর্মের প্রয়োজন চিরকাল হয়েছে, আজও হচ্ছে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও রাষ্ট্র, কোনও জাতি, কোনও সমাজ, কোনও সংস্থা-সংগঠন, কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোনও আইন, কোনও সামাজিক, বা রাজনৈতিক দল গঠন করা শুধু ভুলই নয়, অন্যায়।

৪. বাংলাদেশের ইস্কুলগুলোর পাঠ্যবইয়ে নাকি সালোয়ার কামিজ আর ওড়না পরা এক মেয়ের ছবি ছাপিয়ে লেখা হয়েছে, ‘উপযুক্ত পোশাক’। মেয়েদের শরীরে শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নাকি মেয়েরা ঝুঁকে হাঁটে, তাই ওড়না পরে হাঁটলে সোজা হয়ে হাঁটতে পারবে।

এইতো শুরু, এরপর পাঠ্যবইয়ে বোরখা পরা মেয়ের ছবির নিচে লেখা হবে, ‘মেয়েদের উপযুক্ত পোশাক’। ইস্কুলের মেয়েদের মগজ ধোলাই খুব ভয়ঙ্করভাবে চলছে। বোরখা পরার পক্ষে অবান্তর সব যুক্তি খাড়া করতে কারও অসুবিধে হবে না।

শরীরের পরিবর্তন হলে সেটা নিয়ে লজ্জা পেতে হবে কেন? সেটাকে বাড়তি কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে কেন? সবাই তো এই পরিবর্তনের কথা জানেই। ছেলেদের গলার স্বরের পরিবর্তন ঘটে, সেই পরিবর্তনটা কি ওরা কিছু দিয়ে ঢেকে রাখে? ছেলেদের মুখে বুকে লোম গজায়, কী দিয়ে ঢাকা হয় ওসব? তাহলে মেয়েদের ঋতুস্রাবের ঘটনা গোপন রাখতে হয় কেন, মেয়েদের স্তনের ওপর এক কাপড়, দুই কাপড়, তিন কাপড় বা চার কাপড় চড়াতে হয় কেন? কেউ যেন না দেখে? কেউ যেন না বোঝে স্তন বলে কোনও বস্তু আছে কাপড়ের আড়ালে? ওড়নার উপস্থিতিই আসলে বলে দেয়, আছে, কিছু আছে। মেয়েরা ওড়না পরা মানে পুরুষ খারাপ, পুরুষ তাকিয়ে থাকবে। এ আসলে পুরুষের অপমান। ওড়না না পরলে মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে অসভ্য পুরুষ! লোকে তা-ই ভাবে। ওড়না পরা মেয়েদের ওপর অসভ্য পুরুষেরা কি ঝাঁপিয়ে পড়ছে না।

যতদিন মেয়েরা ওড়না পরবে, ততদিন পুরুষরা যে অসভ্য তা প্রমাণ হবে। সমাধান হলো, মেয়েদের ওড়না পরা বন্ধ করতে হবে, পুরুষের অসভ্য হওয়া বন্ধ করতে হবে। স্তন যে চর্বি পি-, প্রাকৃতিক এবং স্বাভাবিক শারীরিক প্রত্যঙ্গ- এ সম্বন্ধে ছেলে মেয়ে কেউ অজ্ঞ নয়। তাহলে এ প্রত্যঙ্গের উপস্থিতি প্রকাশিত হলে এত অসুবিধে কেন? মেয়েদের শরীর বলেই হয়তো। পুরুষের বুক যখন ফোলে, তখন তো সেই পি-গুলোকে ঢেকে রাখতে বলা হয় না! পুরুষের শরীর বলেই হয়তো। ওড়না পরা না-পরার ব্যবস্থা সম্পূর্ণই নারী পুরুষের মধ্যে যে সামাজিক পার্থক্য তৈরি করা হয়েছে, তার কারণে।

৫. আজকাল পাশ্চাত্যের জমকালো অনুষ্ঠানগুলোয় দেখছি অধিকাংশ নারী যে পোশাকই পরেন, স্তনযুগল যতটা দৃশ্যমান করা সম্ভব করেন।

সুডোল সুগঠিত স্তন অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। সুন্দর চুল, সুন্দর মুখ, সুন্দর বুক, সুন্দর নিতম্ব এবং পা- যাঁদের আছে, তাঁদের যদি দেখাতে ইচ্ছে করে শরীর, দেখাবেন না কেন? সত্তরোর্ধ্ব নারীরাও, লক্ষ্য করেছি, স্তন অর্ধেক খোলা রাখেন। ভারতীয় উপমহাদেশের পুরুষকুল বড়ই স্তনপাগল। স্তন হাতে পেলে পুরোনোকালের বাসের ভেঁপুর মতো ভেঁপু বাজানো শুরু করেন। স্তনকে নারীর নয়, নিজেদের মূল্যবান সম্পদ বলে মনে করেন পুরুষেরা, তাই কারও স্তনই দৃশ্যমান হোক চান না। কোনও নারী যদি স্তন প্রকাশ করেন ঘরের বাইরে, তাঁকে আড়ালে এবং জনসম্মুখে অপমান এবং অপদস্থ করতে পিছপা হন না।

পুরুষের যদি স্তন থাকতো, এবং নারীর যদি স্তন না থাকতো, তাহলে বীরদর্পে পুরুষ স্তন দেখিয়ে বেড়াতেন। স্তনবৃন্তও দেখাতেন। এখন যেমন সিক্স প্যাক দেখিয়ে বেড়ান। স্তন নারীর বলেই স্তন নিয়ে নারীকে লজ্জাবনত হতে বলা হয়েছে। স্তন নারীর বলেই একে গোপন করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মেয়েদের সৌন্দর্য, সাফল্য, পারদর্শিতা, দক্ষতা- সবই আড়াল করা হয়। এ তো নতুন নয়।

সভ্য সমাজে নারীরা ভাবতে শিখেছেন, স্তন নারীর, পুরুষের নয়। সে কারণে পুরুষের চাপানো পোশাকনীতির তোয়াক্কা তাঁরা আর করেন না। স্তন ঢেকে রাখার জন্য নানা রকম পর্দা প্রথার প্রচলন করেছেন পুরুষেরা। তাঁদের বিধিনিষেধ মেনে চলতে বাধ্য হন নারীরা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৫৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
স্পাইডারম্যান ৪ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
রন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা
মামদানির বিজয়, মুসলিম কমিউনিটিতে আনন্দের বন্যা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নিরাপত্তা নিশ্চিত ছাড়া ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় না ইসরায়েল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়
১২২ বছরের রেকর্ড ছুঁয়ে আর্সেনালের দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস
অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড় ‘কালমেগি’র তাণ্ডব, নিহত ৫৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’
‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব
দুবলারচরে পুণ্য স্নানে শেষ হলো রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক
নতুন জাতের ধানে খুশি কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান
ট্রটকে ধরে রাখতে চাইছে না আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ