শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

অন্ধকার ঘুচে যাক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার ঘুচে যাক

১. তুমি যদি দীর্ঘকাল মানুষকে শেকল-বন্দি করে রাখো, তাহলে তারা একসময় শেকল ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে। তুমি যদি বোরখার অন্ধকারে মানুষকে ঢেকে রাখো দীর্ঘকাল, একসময় তারা আলোয় এসে উলঙ্গ নৃত্য করবে। সৌদি আরবে এমনটিই দেখা গেছে সেদিন। যেখানে বোরখা শুধু নয়, নিকাব পরে বেরোতে হয় ঘরের বাইরে, একটি চুলও যেন কেউ না দেখে- সেখানে, জাজান শহরের রাস্তায় অর্ধ উলঙ্গ তিন তরুণী দিব্যি সাম্বা নৃত্য করলেন। হাওয়ায় উড়িয়ে দিলেন চুল। কেউ কেউ বলছেন, ওই তিন তরুণী বিদেশি। তা হোক, দেশি বিদেশি সব নারীকেই তো আবৃত থাকতে হয় সৌদি আরবে। কঠোর ধর্মীয় আইনে তো কুড়োলের এক কোপ বসলো।

সৌদি আরব গত কয়েক বছরে বেশ কিছু পুরোনো আইন কিন্তু ভেঙ্গেছে। মেয়েদের অধিকার ছিল না গাড়ি চালানোর, এখন তারা গাড়ি চালানোর অধিকার পেয়েছে। সিনেমা থিয়েটার গড়ে উঠেছে, সেখানে যাওয়ার অধিকার পেয়েছে মেয়েরা। যে দেশে পরপুরুষের সঙ্গে কথা বললে বা দেখা করলেই গর্দান যেত, সে দেশে গানের অনুষ্ঠান হচ্ছে, নারী পুরুষ পাশাপাশি বসে অনুষ্ঠান দেখার অধিকার পেয়েছে। সৌদি সরকার তো এমনও বলেছে যে বোরখা পরা বাধ্যতামূলক নয়। দেশের বাইরে সৌদি মেয়েদের একা ভ্রমণ করতে যাওয়ার স্বাধীনতা এখনও নেই, এও নিশ্চয়ই পেয়ে যাবে শীঘ্র। স্বাধীনতাকে বেশিদিন দাবিয়ে রেখে কারও কোনও লাভ হয় না। মানুষ নামক প্রাণীর অর্ধেক অংশ অর্থাৎ পুরুষ স্বাধীনতা ভোগ করবে, বাকি অর্ধেকের অর্থাৎ নারীর স্বাধীনতায় কোনও অধিকার নেই। মানুষের তৈরী এই নিয়ম বিশ্ব-ব্রহ্মান্ডের সবচেয়ে কুৎসিত, সবচেয়ে ভয়াবহ, সবচেয়ে বর্বর এক নিয়ম। নিজেরই প্রজাতির বিরুদ্ধে এ এক বীভৎস অবিচার। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র নারী নামক মানুষেরা তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত, কারণ তাদের শরীরের একটি দুটি অঙ্গ পুরুষ নামক মানুষের একটি দুটি অঙ্গের সঙ্গে মেলে না। নারীর অঙ্গের সঙ্গে পুরুষের অঙ্গ মেলে না বলে পুরুষকে কিন্তু স্বাধীনতা হারাতে হয় না। তাহলে মানুষের কোন অঙ্গটিকে সঠিক বলে বিবেচনা করা হচ্ছে, কোন অঙ্গটিকে বেঠিক, তা নিশ্চয়ই আমরা বুঝি, বুঝেও আমরা অধিকাংশই এই অন্যায়ের সামনে চুপ হয়ে থাকি।

সৌদি আরবের মতো সালাফি আর ওয়াহাবি-কট্টরতায় জর্জরিত দেশটিতেও স্বাধীনতাকামী নারীরা পথে নেমেছে, রুখে উঠেছে। গাড়ির চালক হওয়া আইনবিরুদ্ধ জেনেও প্রতিবাদ করেছে গাড়ি চালিয়ে। বোরখাহীন চলাফেরা আইনবিরুদ্ধ জেনেও বোরখা ছুড়ে ফেলে মুখ মাথা খোলা রেখে জনগণের ভিড়ে হেঁটেছে। চাবুকের মার খেয়েছে, জেলে পচেছে। তারপরও মুখ বন্ধ করে রাখেনি। ইরানের মেয়েরা তাদের বাধ্যতামূলক হিজাব রাস্তায় দাঁড়িয়ে হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়েছে। নারীরা যখন মৌলবাদে নিমজ্জিত দেশগুলোয় বোরখা-হিজাবের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসছে, তখন বাংলাদেশে অপেক্ষাকৃত উদার আইনে বড় হওয়া মেয়েরা ঝাঁপিয়ে পড়ছে হিজাব আর বোরখা লুফে নিতে। হিজাব বোরখা বাংলার পোশাক নয়, সংস্কৃতি নয়। এ মরুভূমির পোশাক। মরুভূমির পোশাক কতকাল গায়ে চাপিয়ে নারীরা নিজেদের অন্ধকারে বন্দী করে রাখবে! একসময় তারাও সৌদি আরবের মেয়েদের মতো স্বাধীনতা পেতে মরিয়া হয়ে উঠবে। তারাও বোরখা খুলে হই রই করে কন্সার্ট দেখতে যাবে, তারাও সারা গায়ে আলো মাখার উল্লাসে নৃত্য করবে।

স্বাধীনতা সবার জন্মগত অধিকার। কেউ তা কোনও কিছুর ছুতোয় কেড়ে নিতে পারে না। মানুষ, সে নারী হোক পুরুষ হোক, আজ না হোক কাল, স্বাধীনতার জন্য লড়াই করবেই। চিন্তার মুক্তির জন্য, শুদ্ধ পরিবেশের জন্য, সুস্থ বেড়ে ওঠার জন্য, এমনকী অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য, সর্বোপরি মানব জন্ম সার্থক করার জন্য প্রতিটি মানুষের জন্য স্বাধীনতা অবশ্য প্রয়োজনীয়।

২. সন্তান জন্ম দিয়ে পৃথিবীর অসংখ্য অগুনতি প্রতিভাময়ী মেয়ে নিজের কাজের, পারফরম্যান্সের, কেরিয়ারের সর্বনাশ করেছে। এ আমাদের অজানা নয়।

মাঝে মাঝে আমার প্রশ্ন জাগে, সন্তান জন্ম দেওয়ার এত দরকার কেন? মেয়েরা, এমনকী প্রতিষ্ঠিত, সমাজের নানা নিয়ম ভেঙে ফেলা সাহসী মেয়েরাও, তিরিশের কাছাকাছি বয়স এলেই সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে। এই ব্যাকুলতা কতটা নিজের জন্য, কতটা পুরুষতান্ত্রিক রীতিনীতি মানার জন্য? আমি কিন্তু মনে করি নিজের জন্য নয়, মেয়েরা সন্তান জন্ম দিতে চায় পরিবার থেকে বংশরক্ষার যে দাবি ওঠে, সেই দাবি মেটানোর জন্য; সমাজের দশটা নিন্দুক বাঁজা বলবে, সেই নিন্দুকদের মুখ বন্ধ করার জন্য। বাল্যকাল থেকে শুনে আসা শিখে আসা ‘মাতৃত্বেই নারীজন্মের সার্থকতা’ জাতীয় বাকোয়াজ মস্তিষ্কে কিলবিল করে বলেই মেয়েরা ভুল করে মনে করে সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছেটা বুঝি নিজের।

সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছে মানুষের ভেতর আপনাতেই জন্ম নেয় না, জন্ম দেওয়ার প্রক্রিয়াটি প্রাকৃতিকভাবে সম্পন্ন হয়ে যায় না। মানুষ ইচ্ছে করলেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, লাগাম টেনে ধরতে পারে গর্ভধারণের যাবতীয় বিষয়াদির। এখানেই পশুর সঙ্গে মানুষের পার্থক্য। মানুষ ভাবতে পারে, সিদ্ধান্ত নিতে পারে, সন্তান জন্ম দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে।

যারা মূল্যবান কাজ করছে জীবনে, আমার মনে হয় না তাদের উচিত অহেতুক শিশু জন্ম দিয়ে কাজের সময় নষ্ট করা। লালন-পালনেই তো ব্যয় হয়ে যায় জীবনের অনেকটা সময়। নিজেকে যারা ভালোবাসে না, তারাই হয়তো জীবনকে মূল্যহীন করতে দ্বিধা করে না। আর যারা মনে করে বৃদ্ধ বয়সে তাদের দেখভাল করবে সন্তানেরা, তাই সন্তান জন্ম দেওয়া জরুরি, তারা নিতান্তই দুষ্টবুদ্ধির লোক, সন্তানের ঘাড়ে চড়ার বদ উদ্দেশ্য নিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরিকল্পনা করে। আর এমন তো নয় যে এই গ্রহে মানুষ নামক প্রাণীর এত অভাব যে অচিরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এই প্রজাতি; বিলুপ্ত হওয়া থেকে প্রজাতিটিকে যে করেই হোক বাঁচাতে হবে! বাঁচানোর দায়ই বা কেন আমাদের নিতে হবে!

পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা প্রায় আটশ’ কোটি। এত ভিড়ের পৃথিবীতে আপাতত কোনও নতুন জন্ম কাক্সিক্ষত নয়। কিন্তু মেয়েরা যদি ভেবে নেয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই, তাহলে তারা যে ভুল তা তাদের বোঝাবে কে! সন্তানের জন্ম তারা দিতেই পারে যদি এমনই তীব্র তাদের আকাক্সক্ষা, তারপরও এ কথা ঠিক নয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই। কোনও কোনও মানুষ তাদের জীবনকে শখ করে অর্থহীন করে। তাছাড়া কারও জীবনই অর্থহীন নয়। বরং যে ভ্রƒণ আজও জন্মায়নি, সে ভ্রƒণ অর্থহীন।

পৃথিবীর প্রচুর শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ে বিয়ে করেনি, সন্তান জন্মও দেয়নি। তাদের জীবন কিন্তু বৃথা যায়নি।

৩. ‘বাংলাদেশের সামাজিক ও বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীরা বিয়ের কাজি রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না’- আইন মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত আজও বহাল রয়েছে। আদালতে বলা হয়ে থাকে, মেয়েরা বিয়ের কাজি হতে পারবে না, কারণ বিয়ের মতো পবিত্র কাজ মেয়েদের মতো অপবিত্ররা সম্পন্ন করতে পারবে না। কেন মেয়েরা অপবিত্র? মেয়েরা অপবিত্র কারণ মেয়েদের শরীর থেকে ঋতুস্রাবের সময় অপবিত্র রক্ত বেরোয়। ভাগ্যিস বেরোয়, বেরোয় বলেই পুরুষদের জননীরা সন্তান প্রসব করতে পেরেছেন।

নারীরা যদি অপবিত্র, তাহলে নারীর সঙ্গে যৌনসঙ্গমের সামাজিক লাইসেন্স পাওয়ার উৎসব ‘বিয়ে’ কে পবিত্র ভাবা হচ্ছে কেন? বিয়ের মতো ‘পবিত্র’ ঘটনায় ঋতুমতী অপবিত্র মেয়েকে কেন পাত্রী হিসেবে দরকার পড়ে? যদি বিয়ের দিন সোমত্ত পাত্রী ঘোষণা করে, অপবিত্র ঋতুস্রাবের অপবিত্র রক্ত তার অপবিত্র যোনীপথ দ্বারা কখনও নির্গত হয় না, তাহলেই তো আঁতকে উঠবে পুরুষ বর, পুরুষ কাজি। বিয়ে ভেঙে দেবে তারা।

তাহলে শুভবিবাহে ঋতুমতীর অশুভ রক্তের প্রয়োজন সর্বাগ্রে। ঋতুস্রাবের রক্ত কিন্তু যখন তখন যাকে তাকে দেখে নির্গত হওয়া বীর্যের চেয়ে ঢের পবিত্র।

সব জেনেও বলা হচ্ছে, যেহেতু ধর্ম বলেছে ঋতুকালীন সময় মেয়েরা অপবিত্র, তাই মেয়েরা অপবিত্র। পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে ধর্মের প্রয়োজন চিরকাল হয়েছে, আজও হচ্ছে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও রাষ্ট্র, কোনও জাতি, কোনও সমাজ, কোনও সংস্থা-সংগঠন, কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোনও আইন, কোনও সামাজিক, বা রাজনৈতিক দল গঠন করা শুধু ভুলই নয়, অন্যায়।

৪. বাংলাদেশের ইস্কুলগুলোর পাঠ্যবইয়ে নাকি সালোয়ার কামিজ আর ওড়না পরা এক মেয়ের ছবি ছাপিয়ে লেখা হয়েছে, ‘উপযুক্ত পোশাক’। মেয়েদের শরীরে শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নাকি মেয়েরা ঝুঁকে হাঁটে, তাই ওড়না পরে হাঁটলে সোজা হয়ে হাঁটতে পারবে।

এইতো শুরু, এরপর পাঠ্যবইয়ে বোরখা পরা মেয়ের ছবির নিচে লেখা হবে, ‘মেয়েদের উপযুক্ত পোশাক’। ইস্কুলের মেয়েদের মগজ ধোলাই খুব ভয়ঙ্করভাবে চলছে। বোরখা পরার পক্ষে অবান্তর সব যুক্তি খাড়া করতে কারও অসুবিধে হবে না।

শরীরের পরিবর্তন হলে সেটা নিয়ে লজ্জা পেতে হবে কেন? সেটাকে বাড়তি কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে কেন? সবাই তো এই পরিবর্তনের কথা জানেই। ছেলেদের গলার স্বরের পরিবর্তন ঘটে, সেই পরিবর্তনটা কি ওরা কিছু দিয়ে ঢেকে রাখে? ছেলেদের মুখে বুকে লোম গজায়, কী দিয়ে ঢাকা হয় ওসব? তাহলে মেয়েদের ঋতুস্রাবের ঘটনা গোপন রাখতে হয় কেন, মেয়েদের স্তনের ওপর এক কাপড়, দুই কাপড়, তিন কাপড় বা চার কাপড় চড়াতে হয় কেন? কেউ যেন না দেখে? কেউ যেন না বোঝে স্তন বলে কোনও বস্তু আছে কাপড়ের আড়ালে? ওড়নার উপস্থিতিই আসলে বলে দেয়, আছে, কিছু আছে। মেয়েরা ওড়না পরা মানে পুরুষ খারাপ, পুরুষ তাকিয়ে থাকবে। এ আসলে পুরুষের অপমান। ওড়না না পরলে মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে অসভ্য পুরুষ! লোকে তা-ই ভাবে। ওড়না পরা মেয়েদের ওপর অসভ্য পুরুষেরা কি ঝাঁপিয়ে পড়ছে না।

যতদিন মেয়েরা ওড়না পরবে, ততদিন পুরুষরা যে অসভ্য তা প্রমাণ হবে। সমাধান হলো, মেয়েদের ওড়না পরা বন্ধ করতে হবে, পুরুষের অসভ্য হওয়া বন্ধ করতে হবে। স্তন যে চর্বি পি-, প্রাকৃতিক এবং স্বাভাবিক শারীরিক প্রত্যঙ্গ- এ সম্বন্ধে ছেলে মেয়ে কেউ অজ্ঞ নয়। তাহলে এ প্রত্যঙ্গের উপস্থিতি প্রকাশিত হলে এত অসুবিধে কেন? মেয়েদের শরীর বলেই হয়তো। পুরুষের বুক যখন ফোলে, তখন তো সেই পি-গুলোকে ঢেকে রাখতে বলা হয় না! পুরুষের শরীর বলেই হয়তো। ওড়না পরা না-পরার ব্যবস্থা সম্পূর্ণই নারী পুরুষের মধ্যে যে সামাজিক পার্থক্য তৈরি করা হয়েছে, তার কারণে।

৫. আজকাল পাশ্চাত্যের জমকালো অনুষ্ঠানগুলোয় দেখছি অধিকাংশ নারী যে পোশাকই পরেন, স্তনযুগল যতটা দৃশ্যমান করা সম্ভব করেন।

সুডোল সুগঠিত স্তন অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। সুন্দর চুল, সুন্দর মুখ, সুন্দর বুক, সুন্দর নিতম্ব এবং পা- যাঁদের আছে, তাঁদের যদি দেখাতে ইচ্ছে করে শরীর, দেখাবেন না কেন? সত্তরোর্ধ্ব নারীরাও, লক্ষ্য করেছি, স্তন অর্ধেক খোলা রাখেন। ভারতীয় উপমহাদেশের পুরুষকুল বড়ই স্তনপাগল। স্তন হাতে পেলে পুরোনোকালের বাসের ভেঁপুর মতো ভেঁপু বাজানো শুরু করেন। স্তনকে নারীর নয়, নিজেদের মূল্যবান সম্পদ বলে মনে করেন পুরুষেরা, তাই কারও স্তনই দৃশ্যমান হোক চান না। কোনও নারী যদি স্তন প্রকাশ করেন ঘরের বাইরে, তাঁকে আড়ালে এবং জনসম্মুখে অপমান এবং অপদস্থ করতে পিছপা হন না।

পুরুষের যদি স্তন থাকতো, এবং নারীর যদি স্তন না থাকতো, তাহলে বীরদর্পে পুরুষ স্তন দেখিয়ে বেড়াতেন। স্তনবৃন্তও দেখাতেন। এখন যেমন সিক্স প্যাক দেখিয়ে বেড়ান। স্তন নারীর বলেই স্তন নিয়ে নারীকে লজ্জাবনত হতে বলা হয়েছে। স্তন নারীর বলেই একে গোপন করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মেয়েদের সৌন্দর্য, সাফল্য, পারদর্শিতা, দক্ষতা- সবই আড়াল করা হয়। এ তো নতুন নয়।

সভ্য সমাজে নারীরা ভাবতে শিখেছেন, স্তন নারীর, পুরুষের নয়। সে কারণে পুরুষের চাপানো পোশাকনীতির তোয়াক্কা তাঁরা আর করেন না। স্তন ঢেকে রাখার জন্য নানা রকম পর্দা প্রথার প্রচলন করেছেন পুরুষেরা। তাঁদের বিধিনিষেধ মেনে চলতে বাধ্য হন নারীরা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা