শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

অন্ধকার ঘুচে যাক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার ঘুচে যাক

১. তুমি যদি দীর্ঘকাল মানুষকে শেকল-বন্দি করে রাখো, তাহলে তারা একসময় শেকল ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে। তুমি যদি বোরখার অন্ধকারে মানুষকে ঢেকে রাখো দীর্ঘকাল, একসময় তারা আলোয় এসে উলঙ্গ নৃত্য করবে। সৌদি আরবে এমনটিই দেখা গেছে সেদিন। যেখানে বোরখা শুধু নয়, নিকাব পরে বেরোতে হয় ঘরের বাইরে, একটি চুলও যেন কেউ না দেখে- সেখানে, জাজান শহরের রাস্তায় অর্ধ উলঙ্গ তিন তরুণী দিব্যি সাম্বা নৃত্য করলেন। হাওয়ায় উড়িয়ে দিলেন চুল। কেউ কেউ বলছেন, ওই তিন তরুণী বিদেশি। তা হোক, দেশি বিদেশি সব নারীকেই তো আবৃত থাকতে হয় সৌদি আরবে। কঠোর ধর্মীয় আইনে তো কুড়োলের এক কোপ বসলো।

সৌদি আরব গত কয়েক বছরে বেশ কিছু পুরোনো আইন কিন্তু ভেঙ্গেছে। মেয়েদের অধিকার ছিল না গাড়ি চালানোর, এখন তারা গাড়ি চালানোর অধিকার পেয়েছে। সিনেমা থিয়েটার গড়ে উঠেছে, সেখানে যাওয়ার অধিকার পেয়েছে মেয়েরা। যে দেশে পরপুরুষের সঙ্গে কথা বললে বা দেখা করলেই গর্দান যেত, সে দেশে গানের অনুষ্ঠান হচ্ছে, নারী পুরুষ পাশাপাশি বসে অনুষ্ঠান দেখার অধিকার পেয়েছে। সৌদি সরকার তো এমনও বলেছে যে বোরখা পরা বাধ্যতামূলক নয়। দেশের বাইরে সৌদি মেয়েদের একা ভ্রমণ করতে যাওয়ার স্বাধীনতা এখনও নেই, এও নিশ্চয়ই পেয়ে যাবে শীঘ্র। স্বাধীনতাকে বেশিদিন দাবিয়ে রেখে কারও কোনও লাভ হয় না। মানুষ নামক প্রাণীর অর্ধেক অংশ অর্থাৎ পুরুষ স্বাধীনতা ভোগ করবে, বাকি অর্ধেকের অর্থাৎ নারীর স্বাধীনতায় কোনও অধিকার নেই। মানুষের তৈরী এই নিয়ম বিশ্ব-ব্রহ্মান্ডের সবচেয়ে কুৎসিত, সবচেয়ে ভয়াবহ, সবচেয়ে বর্বর এক নিয়ম। নিজেরই প্রজাতির বিরুদ্ধে এ এক বীভৎস অবিচার। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র নারী নামক মানুষেরা তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত, কারণ তাদের শরীরের একটি দুটি অঙ্গ পুরুষ নামক মানুষের একটি দুটি অঙ্গের সঙ্গে মেলে না। নারীর অঙ্গের সঙ্গে পুরুষের অঙ্গ মেলে না বলে পুরুষকে কিন্তু স্বাধীনতা হারাতে হয় না। তাহলে মানুষের কোন অঙ্গটিকে সঠিক বলে বিবেচনা করা হচ্ছে, কোন অঙ্গটিকে বেঠিক, তা নিশ্চয়ই আমরা বুঝি, বুঝেও আমরা অধিকাংশই এই অন্যায়ের সামনে চুপ হয়ে থাকি।

সৌদি আরবের মতো সালাফি আর ওয়াহাবি-কট্টরতায় জর্জরিত দেশটিতেও স্বাধীনতাকামী নারীরা পথে নেমেছে, রুখে উঠেছে। গাড়ির চালক হওয়া আইনবিরুদ্ধ জেনেও প্রতিবাদ করেছে গাড়ি চালিয়ে। বোরখাহীন চলাফেরা আইনবিরুদ্ধ জেনেও বোরখা ছুড়ে ফেলে মুখ মাথা খোলা রেখে জনগণের ভিড়ে হেঁটেছে। চাবুকের মার খেয়েছে, জেলে পচেছে। তারপরও মুখ বন্ধ করে রাখেনি। ইরানের মেয়েরা তাদের বাধ্যতামূলক হিজাব রাস্তায় দাঁড়িয়ে হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়েছে। নারীরা যখন মৌলবাদে নিমজ্জিত দেশগুলোয় বোরখা-হিজাবের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসছে, তখন বাংলাদেশে অপেক্ষাকৃত উদার আইনে বড় হওয়া মেয়েরা ঝাঁপিয়ে পড়ছে হিজাব আর বোরখা লুফে নিতে। হিজাব বোরখা বাংলার পোশাক নয়, সংস্কৃতি নয়। এ মরুভূমির পোশাক। মরুভূমির পোশাক কতকাল গায়ে চাপিয়ে নারীরা নিজেদের অন্ধকারে বন্দী করে রাখবে! একসময় তারাও সৌদি আরবের মেয়েদের মতো স্বাধীনতা পেতে মরিয়া হয়ে উঠবে। তারাও বোরখা খুলে হই রই করে কন্সার্ট দেখতে যাবে, তারাও সারা গায়ে আলো মাখার উল্লাসে নৃত্য করবে।

স্বাধীনতা সবার জন্মগত অধিকার। কেউ তা কোনও কিছুর ছুতোয় কেড়ে নিতে পারে না। মানুষ, সে নারী হোক পুরুষ হোক, আজ না হোক কাল, স্বাধীনতার জন্য লড়াই করবেই। চিন্তার মুক্তির জন্য, শুদ্ধ পরিবেশের জন্য, সুস্থ বেড়ে ওঠার জন্য, এমনকী অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য, সর্বোপরি মানব জন্ম সার্থক করার জন্য প্রতিটি মানুষের জন্য স্বাধীনতা অবশ্য প্রয়োজনীয়।

২. সন্তান জন্ম দিয়ে পৃথিবীর অসংখ্য অগুনতি প্রতিভাময়ী মেয়ে নিজের কাজের, পারফরম্যান্সের, কেরিয়ারের সর্বনাশ করেছে। এ আমাদের অজানা নয়।

মাঝে মাঝে আমার প্রশ্ন জাগে, সন্তান জন্ম দেওয়ার এত দরকার কেন? মেয়েরা, এমনকী প্রতিষ্ঠিত, সমাজের নানা নিয়ম ভেঙে ফেলা সাহসী মেয়েরাও, তিরিশের কাছাকাছি বয়স এলেই সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে। এই ব্যাকুলতা কতটা নিজের জন্য, কতটা পুরুষতান্ত্রিক রীতিনীতি মানার জন্য? আমি কিন্তু মনে করি নিজের জন্য নয়, মেয়েরা সন্তান জন্ম দিতে চায় পরিবার থেকে বংশরক্ষার যে দাবি ওঠে, সেই দাবি মেটানোর জন্য; সমাজের দশটা নিন্দুক বাঁজা বলবে, সেই নিন্দুকদের মুখ বন্ধ করার জন্য। বাল্যকাল থেকে শুনে আসা শিখে আসা ‘মাতৃত্বেই নারীজন্মের সার্থকতা’ জাতীয় বাকোয়াজ মস্তিষ্কে কিলবিল করে বলেই মেয়েরা ভুল করে মনে করে সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছেটা বুঝি নিজের।

সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছে মানুষের ভেতর আপনাতেই জন্ম নেয় না, জন্ম দেওয়ার প্রক্রিয়াটি প্রাকৃতিকভাবে সম্পন্ন হয়ে যায় না। মানুষ ইচ্ছে করলেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, লাগাম টেনে ধরতে পারে গর্ভধারণের যাবতীয় বিষয়াদির। এখানেই পশুর সঙ্গে মানুষের পার্থক্য। মানুষ ভাবতে পারে, সিদ্ধান্ত নিতে পারে, সন্তান জন্ম দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে।

যারা মূল্যবান কাজ করছে জীবনে, আমার মনে হয় না তাদের উচিত অহেতুক শিশু জন্ম দিয়ে কাজের সময় নষ্ট করা। লালন-পালনেই তো ব্যয় হয়ে যায় জীবনের অনেকটা সময়। নিজেকে যারা ভালোবাসে না, তারাই হয়তো জীবনকে মূল্যহীন করতে দ্বিধা করে না। আর যারা মনে করে বৃদ্ধ বয়সে তাদের দেখভাল করবে সন্তানেরা, তাই সন্তান জন্ম দেওয়া জরুরি, তারা নিতান্তই দুষ্টবুদ্ধির লোক, সন্তানের ঘাড়ে চড়ার বদ উদ্দেশ্য নিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরিকল্পনা করে। আর এমন তো নয় যে এই গ্রহে মানুষ নামক প্রাণীর এত অভাব যে অচিরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এই প্রজাতি; বিলুপ্ত হওয়া থেকে প্রজাতিটিকে যে করেই হোক বাঁচাতে হবে! বাঁচানোর দায়ই বা কেন আমাদের নিতে হবে!

পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা প্রায় আটশ’ কোটি। এত ভিড়ের পৃথিবীতে আপাতত কোনও নতুন জন্ম কাক্সিক্ষত নয়। কিন্তু মেয়েরা যদি ভেবে নেয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই, তাহলে তারা যে ভুল তা তাদের বোঝাবে কে! সন্তানের জন্ম তারা দিতেই পারে যদি এমনই তীব্র তাদের আকাক্সক্ষা, তারপরও এ কথা ঠিক নয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই। কোনও কোনও মানুষ তাদের জীবনকে শখ করে অর্থহীন করে। তাছাড়া কারও জীবনই অর্থহীন নয়। বরং যে ভ্রƒণ আজও জন্মায়নি, সে ভ্রƒণ অর্থহীন।

পৃথিবীর প্রচুর শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ে বিয়ে করেনি, সন্তান জন্মও দেয়নি। তাদের জীবন কিন্তু বৃথা যায়নি।

৩. ‘বাংলাদেশের সামাজিক ও বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীরা বিয়ের কাজি রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না’- আইন মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত আজও বহাল রয়েছে। আদালতে বলা হয়ে থাকে, মেয়েরা বিয়ের কাজি হতে পারবে না, কারণ বিয়ের মতো পবিত্র কাজ মেয়েদের মতো অপবিত্ররা সম্পন্ন করতে পারবে না। কেন মেয়েরা অপবিত্র? মেয়েরা অপবিত্র কারণ মেয়েদের শরীর থেকে ঋতুস্রাবের সময় অপবিত্র রক্ত বেরোয়। ভাগ্যিস বেরোয়, বেরোয় বলেই পুরুষদের জননীরা সন্তান প্রসব করতে পেরেছেন।

নারীরা যদি অপবিত্র, তাহলে নারীর সঙ্গে যৌনসঙ্গমের সামাজিক লাইসেন্স পাওয়ার উৎসব ‘বিয়ে’ কে পবিত্র ভাবা হচ্ছে কেন? বিয়ের মতো ‘পবিত্র’ ঘটনায় ঋতুমতী অপবিত্র মেয়েকে কেন পাত্রী হিসেবে দরকার পড়ে? যদি বিয়ের দিন সোমত্ত পাত্রী ঘোষণা করে, অপবিত্র ঋতুস্রাবের অপবিত্র রক্ত তার অপবিত্র যোনীপথ দ্বারা কখনও নির্গত হয় না, তাহলেই তো আঁতকে উঠবে পুরুষ বর, পুরুষ কাজি। বিয়ে ভেঙে দেবে তারা।

তাহলে শুভবিবাহে ঋতুমতীর অশুভ রক্তের প্রয়োজন সর্বাগ্রে। ঋতুস্রাবের রক্ত কিন্তু যখন তখন যাকে তাকে দেখে নির্গত হওয়া বীর্যের চেয়ে ঢের পবিত্র।

সব জেনেও বলা হচ্ছে, যেহেতু ধর্ম বলেছে ঋতুকালীন সময় মেয়েরা অপবিত্র, তাই মেয়েরা অপবিত্র। পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে ধর্মের প্রয়োজন চিরকাল হয়েছে, আজও হচ্ছে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও রাষ্ট্র, কোনও জাতি, কোনও সমাজ, কোনও সংস্থা-সংগঠন, কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোনও আইন, কোনও সামাজিক, বা রাজনৈতিক দল গঠন করা শুধু ভুলই নয়, অন্যায়।

৪. বাংলাদেশের ইস্কুলগুলোর পাঠ্যবইয়ে নাকি সালোয়ার কামিজ আর ওড়না পরা এক মেয়ের ছবি ছাপিয়ে লেখা হয়েছে, ‘উপযুক্ত পোশাক’। মেয়েদের শরীরে শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নাকি মেয়েরা ঝুঁকে হাঁটে, তাই ওড়না পরে হাঁটলে সোজা হয়ে হাঁটতে পারবে।

এইতো শুরু, এরপর পাঠ্যবইয়ে বোরখা পরা মেয়ের ছবির নিচে লেখা হবে, ‘মেয়েদের উপযুক্ত পোশাক’। ইস্কুলের মেয়েদের মগজ ধোলাই খুব ভয়ঙ্করভাবে চলছে। বোরখা পরার পক্ষে অবান্তর সব যুক্তি খাড়া করতে কারও অসুবিধে হবে না।

শরীরের পরিবর্তন হলে সেটা নিয়ে লজ্জা পেতে হবে কেন? সেটাকে বাড়তি কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে কেন? সবাই তো এই পরিবর্তনের কথা জানেই। ছেলেদের গলার স্বরের পরিবর্তন ঘটে, সেই পরিবর্তনটা কি ওরা কিছু দিয়ে ঢেকে রাখে? ছেলেদের মুখে বুকে লোম গজায়, কী দিয়ে ঢাকা হয় ওসব? তাহলে মেয়েদের ঋতুস্রাবের ঘটনা গোপন রাখতে হয় কেন, মেয়েদের স্তনের ওপর এক কাপড়, দুই কাপড়, তিন কাপড় বা চার কাপড় চড়াতে হয় কেন? কেউ যেন না দেখে? কেউ যেন না বোঝে স্তন বলে কোনও বস্তু আছে কাপড়ের আড়ালে? ওড়নার উপস্থিতিই আসলে বলে দেয়, আছে, কিছু আছে। মেয়েরা ওড়না পরা মানে পুরুষ খারাপ, পুরুষ তাকিয়ে থাকবে। এ আসলে পুরুষের অপমান। ওড়না না পরলে মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে অসভ্য পুরুষ! লোকে তা-ই ভাবে। ওড়না পরা মেয়েদের ওপর অসভ্য পুরুষেরা কি ঝাঁপিয়ে পড়ছে না।

যতদিন মেয়েরা ওড়না পরবে, ততদিন পুরুষরা যে অসভ্য তা প্রমাণ হবে। সমাধান হলো, মেয়েদের ওড়না পরা বন্ধ করতে হবে, পুরুষের অসভ্য হওয়া বন্ধ করতে হবে। স্তন যে চর্বি পি-, প্রাকৃতিক এবং স্বাভাবিক শারীরিক প্রত্যঙ্গ- এ সম্বন্ধে ছেলে মেয়ে কেউ অজ্ঞ নয়। তাহলে এ প্রত্যঙ্গের উপস্থিতি প্রকাশিত হলে এত অসুবিধে কেন? মেয়েদের শরীর বলেই হয়তো। পুরুষের বুক যখন ফোলে, তখন তো সেই পি-গুলোকে ঢেকে রাখতে বলা হয় না! পুরুষের শরীর বলেই হয়তো। ওড়না পরা না-পরার ব্যবস্থা সম্পূর্ণই নারী পুরুষের মধ্যে যে সামাজিক পার্থক্য তৈরি করা হয়েছে, তার কারণে।

৫. আজকাল পাশ্চাত্যের জমকালো অনুষ্ঠানগুলোয় দেখছি অধিকাংশ নারী যে পোশাকই পরেন, স্তনযুগল যতটা দৃশ্যমান করা সম্ভব করেন।

সুডোল সুগঠিত স্তন অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। সুন্দর চুল, সুন্দর মুখ, সুন্দর বুক, সুন্দর নিতম্ব এবং পা- যাঁদের আছে, তাঁদের যদি দেখাতে ইচ্ছে করে শরীর, দেখাবেন না কেন? সত্তরোর্ধ্ব নারীরাও, লক্ষ্য করেছি, স্তন অর্ধেক খোলা রাখেন। ভারতীয় উপমহাদেশের পুরুষকুল বড়ই স্তনপাগল। স্তন হাতে পেলে পুরোনোকালের বাসের ভেঁপুর মতো ভেঁপু বাজানো শুরু করেন। স্তনকে নারীর নয়, নিজেদের মূল্যবান সম্পদ বলে মনে করেন পুরুষেরা, তাই কারও স্তনই দৃশ্যমান হোক চান না। কোনও নারী যদি স্তন প্রকাশ করেন ঘরের বাইরে, তাঁকে আড়ালে এবং জনসম্মুখে অপমান এবং অপদস্থ করতে পিছপা হন না।

পুরুষের যদি স্তন থাকতো, এবং নারীর যদি স্তন না থাকতো, তাহলে বীরদর্পে পুরুষ স্তন দেখিয়ে বেড়াতেন। স্তনবৃন্তও দেখাতেন। এখন যেমন সিক্স প্যাক দেখিয়ে বেড়ান। স্তন নারীর বলেই স্তন নিয়ে নারীকে লজ্জাবনত হতে বলা হয়েছে। স্তন নারীর বলেই একে গোপন করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মেয়েদের সৌন্দর্য, সাফল্য, পারদর্শিতা, দক্ষতা- সবই আড়াল করা হয়। এ তো নতুন নয়।

সভ্য সমাজে নারীরা ভাবতে শিখেছেন, স্তন নারীর, পুরুষের নয়। সে কারণে পুরুষের চাপানো পোশাকনীতির তোয়াক্কা তাঁরা আর করেন না। স্তন ঢেকে রাখার জন্য নানা রকম পর্দা প্রথার প্রচলন করেছেন পুরুষেরা। তাঁদের বিধিনিষেধ মেনে চলতে বাধ্য হন নারীরা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক