শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

অন্ধকার ঘুচে যাক

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধকার ঘুচে যাক

১. তুমি যদি দীর্ঘকাল মানুষকে শেকল-বন্দি করে রাখো, তাহলে তারা একসময় শেকল ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে। তুমি যদি বোরখার অন্ধকারে মানুষকে ঢেকে রাখো দীর্ঘকাল, একসময় তারা আলোয় এসে উলঙ্গ নৃত্য করবে। সৌদি আরবে এমনটিই দেখা গেছে সেদিন। যেখানে বোরখা শুধু নয়, নিকাব পরে বেরোতে হয় ঘরের বাইরে, একটি চুলও যেন কেউ না দেখে- সেখানে, জাজান শহরের রাস্তায় অর্ধ উলঙ্গ তিন তরুণী দিব্যি সাম্বা নৃত্য করলেন। হাওয়ায় উড়িয়ে দিলেন চুল। কেউ কেউ বলছেন, ওই তিন তরুণী বিদেশি। তা হোক, দেশি বিদেশি সব নারীকেই তো আবৃত থাকতে হয় সৌদি আরবে। কঠোর ধর্মীয় আইনে তো কুড়োলের এক কোপ বসলো।

সৌদি আরব গত কয়েক বছরে বেশ কিছু পুরোনো আইন কিন্তু ভেঙ্গেছে। মেয়েদের অধিকার ছিল না গাড়ি চালানোর, এখন তারা গাড়ি চালানোর অধিকার পেয়েছে। সিনেমা থিয়েটার গড়ে উঠেছে, সেখানে যাওয়ার অধিকার পেয়েছে মেয়েরা। যে দেশে পরপুরুষের সঙ্গে কথা বললে বা দেখা করলেই গর্দান যেত, সে দেশে গানের অনুষ্ঠান হচ্ছে, নারী পুরুষ পাশাপাশি বসে অনুষ্ঠান দেখার অধিকার পেয়েছে। সৌদি সরকার তো এমনও বলেছে যে বোরখা পরা বাধ্যতামূলক নয়। দেশের বাইরে সৌদি মেয়েদের একা ভ্রমণ করতে যাওয়ার স্বাধীনতা এখনও নেই, এও নিশ্চয়ই পেয়ে যাবে শীঘ্র। স্বাধীনতাকে বেশিদিন দাবিয়ে রেখে কারও কোনও লাভ হয় না। মানুষ নামক প্রাণীর অর্ধেক অংশ অর্থাৎ পুরুষ স্বাধীনতা ভোগ করবে, বাকি অর্ধেকের অর্থাৎ নারীর স্বাধীনতায় কোনও অধিকার নেই। মানুষের তৈরী এই নিয়ম বিশ্ব-ব্রহ্মান্ডের সবচেয়ে কুৎসিত, সবচেয়ে ভয়াবহ, সবচেয়ে বর্বর এক নিয়ম। নিজেরই প্রজাতির বিরুদ্ধে এ এক বীভৎস অবিচার। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র নারী নামক মানুষেরা তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত, কারণ তাদের শরীরের একটি দুটি অঙ্গ পুরুষ নামক মানুষের একটি দুটি অঙ্গের সঙ্গে মেলে না। নারীর অঙ্গের সঙ্গে পুরুষের অঙ্গ মেলে না বলে পুরুষকে কিন্তু স্বাধীনতা হারাতে হয় না। তাহলে মানুষের কোন অঙ্গটিকে সঠিক বলে বিবেচনা করা হচ্ছে, কোন অঙ্গটিকে বেঠিক, তা নিশ্চয়ই আমরা বুঝি, বুঝেও আমরা অধিকাংশই এই অন্যায়ের সামনে চুপ হয়ে থাকি।

সৌদি আরবের মতো সালাফি আর ওয়াহাবি-কট্টরতায় জর্জরিত দেশটিতেও স্বাধীনতাকামী নারীরা পথে নেমেছে, রুখে উঠেছে। গাড়ির চালক হওয়া আইনবিরুদ্ধ জেনেও প্রতিবাদ করেছে গাড়ি চালিয়ে। বোরখাহীন চলাফেরা আইনবিরুদ্ধ জেনেও বোরখা ছুড়ে ফেলে মুখ মাথা খোলা রেখে জনগণের ভিড়ে হেঁটেছে। চাবুকের মার খেয়েছে, জেলে পচেছে। তারপরও মুখ বন্ধ করে রাখেনি। ইরানের মেয়েরা তাদের বাধ্যতামূলক হিজাব রাস্তায় দাঁড়িয়ে হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়েছে। নারীরা যখন মৌলবাদে নিমজ্জিত দেশগুলোয় বোরখা-হিজাবের অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আসছে, তখন বাংলাদেশে অপেক্ষাকৃত উদার আইনে বড় হওয়া মেয়েরা ঝাঁপিয়ে পড়ছে হিজাব আর বোরখা লুফে নিতে। হিজাব বোরখা বাংলার পোশাক নয়, সংস্কৃতি নয়। এ মরুভূমির পোশাক। মরুভূমির পোশাক কতকাল গায়ে চাপিয়ে নারীরা নিজেদের অন্ধকারে বন্দী করে রাখবে! একসময় তারাও সৌদি আরবের মেয়েদের মতো স্বাধীনতা পেতে মরিয়া হয়ে উঠবে। তারাও বোরখা খুলে হই রই করে কন্সার্ট দেখতে যাবে, তারাও সারা গায়ে আলো মাখার উল্লাসে নৃত্য করবে।

স্বাধীনতা সবার জন্মগত অধিকার। কেউ তা কোনও কিছুর ছুতোয় কেড়ে নিতে পারে না। মানুষ, সে নারী হোক পুরুষ হোক, আজ না হোক কাল, স্বাধীনতার জন্য লড়াই করবেই। চিন্তার মুক্তির জন্য, শুদ্ধ পরিবেশের জন্য, সুস্থ বেড়ে ওঠার জন্য, এমনকী অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য, সর্বোপরি মানব জন্ম সার্থক করার জন্য প্রতিটি মানুষের জন্য স্বাধীনতা অবশ্য প্রয়োজনীয়।

২. সন্তান জন্ম দিয়ে পৃথিবীর অসংখ্য অগুনতি প্রতিভাময়ী মেয়ে নিজের কাজের, পারফরম্যান্সের, কেরিয়ারের সর্বনাশ করেছে। এ আমাদের অজানা নয়।

মাঝে মাঝে আমার প্রশ্ন জাগে, সন্তান জন্ম দেওয়ার এত দরকার কেন? মেয়েরা, এমনকী প্রতিষ্ঠিত, সমাজের নানা নিয়ম ভেঙে ফেলা সাহসী মেয়েরাও, তিরিশের কাছাকাছি বয়স এলেই সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠে। এই ব্যাকুলতা কতটা নিজের জন্য, কতটা পুরুষতান্ত্রিক রীতিনীতি মানার জন্য? আমি কিন্তু মনে করি নিজের জন্য নয়, মেয়েরা সন্তান জন্ম দিতে চায় পরিবার থেকে বংশরক্ষার যে দাবি ওঠে, সেই দাবি মেটানোর জন্য; সমাজের দশটা নিন্দুক বাঁজা বলবে, সেই নিন্দুকদের মুখ বন্ধ করার জন্য। বাল্যকাল থেকে শুনে আসা শিখে আসা ‘মাতৃত্বেই নারীজন্মের সার্থকতা’ জাতীয় বাকোয়াজ মস্তিষ্কে কিলবিল করে বলেই মেয়েরা ভুল করে মনে করে সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছেটা বুঝি নিজের।

সন্তান জন্ম দেওয়ার ইচ্ছে মানুষের ভেতর আপনাতেই জন্ম নেয় না, জন্ম দেওয়ার প্রক্রিয়াটি প্রাকৃতিকভাবে সম্পন্ন হয়ে যায় না। মানুষ ইচ্ছে করলেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, লাগাম টেনে ধরতে পারে গর্ভধারণের যাবতীয় বিষয়াদির। এখানেই পশুর সঙ্গে মানুষের পার্থক্য। মানুষ ভাবতে পারে, সিদ্ধান্ত নিতে পারে, সন্তান জন্ম দেওয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে পারে।

যারা মূল্যবান কাজ করছে জীবনে, আমার মনে হয় না তাদের উচিত অহেতুক শিশু জন্ম দিয়ে কাজের সময় নষ্ট করা। লালন-পালনেই তো ব্যয় হয়ে যায় জীবনের অনেকটা সময়। নিজেকে যারা ভালোবাসে না, তারাই হয়তো জীবনকে মূল্যহীন করতে দ্বিধা করে না। আর যারা মনে করে বৃদ্ধ বয়সে তাদের দেখভাল করবে সন্তানেরা, তাই সন্তান জন্ম দেওয়া জরুরি, তারা নিতান্তই দুষ্টবুদ্ধির লোক, সন্তানের ঘাড়ে চড়ার বদ উদ্দেশ্য নিয়ে সন্তান জন্ম দেওয়ার পরিকল্পনা করে। আর এমন তো নয় যে এই গ্রহে মানুষ নামক প্রাণীর এত অভাব যে অচিরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এই প্রজাতি; বিলুপ্ত হওয়া থেকে প্রজাতিটিকে যে করেই হোক বাঁচাতে হবে! বাঁচানোর দায়ই বা কেন আমাদের নিতে হবে!

পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা প্রায় আটশ’ কোটি। এত ভিড়ের পৃথিবীতে আপাতত কোনও নতুন জন্ম কাক্সিক্ষত নয়। কিন্তু মেয়েরা যদি ভেবে নেয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই, তাহলে তারা যে ভুল তা তাদের বোঝাবে কে! সন্তানের জন্ম তারা দিতেই পারে যদি এমনই তীব্র তাদের আকাক্সক্ষা, তারপরও এ কথা ঠিক নয় জন্ম না দিলে তাদের জীবনের কোনও অর্থ নেই। কোনও কোনও মানুষ তাদের জীবনকে শখ করে অর্থহীন করে। তাছাড়া কারও জীবনই অর্থহীন নয়। বরং যে ভ্রƒণ আজও জন্মায়নি, সে ভ্রƒণ অর্থহীন।

পৃথিবীর প্রচুর শিক্ষিত, স্বনির্ভর, সচেতন মেয়ে বিয়ে করেনি, সন্তান জন্মও দেয়নি। তাদের জীবন কিন্তু বৃথা যায়নি।

৩. ‘বাংলাদেশের সামাজিক ও বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নারীরা বিয়ের কাজি রেজিস্ট্রার হতে পারবেন না’- আইন মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত আজও বহাল রয়েছে। আদালতে বলা হয়ে থাকে, মেয়েরা বিয়ের কাজি হতে পারবে না, কারণ বিয়ের মতো পবিত্র কাজ মেয়েদের মতো অপবিত্ররা সম্পন্ন করতে পারবে না। কেন মেয়েরা অপবিত্র? মেয়েরা অপবিত্র কারণ মেয়েদের শরীর থেকে ঋতুস্রাবের সময় অপবিত্র রক্ত বেরোয়। ভাগ্যিস বেরোয়, বেরোয় বলেই পুরুষদের জননীরা সন্তান প্রসব করতে পেরেছেন।

নারীরা যদি অপবিত্র, তাহলে নারীর সঙ্গে যৌনসঙ্গমের সামাজিক লাইসেন্স পাওয়ার উৎসব ‘বিয়ে’ কে পবিত্র ভাবা হচ্ছে কেন? বিয়ের মতো ‘পবিত্র’ ঘটনায় ঋতুমতী অপবিত্র মেয়েকে কেন পাত্রী হিসেবে দরকার পড়ে? যদি বিয়ের দিন সোমত্ত পাত্রী ঘোষণা করে, অপবিত্র ঋতুস্রাবের অপবিত্র রক্ত তার অপবিত্র যোনীপথ দ্বারা কখনও নির্গত হয় না, তাহলেই তো আঁতকে উঠবে পুরুষ বর, পুরুষ কাজি। বিয়ে ভেঙে দেবে তারা।

তাহলে শুভবিবাহে ঋতুমতীর অশুভ রক্তের প্রয়োজন সর্বাগ্রে। ঋতুস্রাবের রক্ত কিন্তু যখন তখন যাকে তাকে দেখে নির্গত হওয়া বীর্যের চেয়ে ঢের পবিত্র।

সব জেনেও বলা হচ্ছে, যেহেতু ধর্ম বলেছে ঋতুকালীন সময় মেয়েরা অপবিত্র, তাই মেয়েরা অপবিত্র। পুরুষতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে ধর্মের প্রয়োজন চিরকাল হয়েছে, আজও হচ্ছে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও রাষ্ট্র, কোনও জাতি, কোনও সমাজ, কোনও সংস্থা-সংগঠন, কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোনও আইন, কোনও সামাজিক, বা রাজনৈতিক দল গঠন করা শুধু ভুলই নয়, অন্যায়।

৪. বাংলাদেশের ইস্কুলগুলোর পাঠ্যবইয়ে নাকি সালোয়ার কামিজ আর ওড়না পরা এক মেয়ের ছবি ছাপিয়ে লেখা হয়েছে, ‘উপযুক্ত পোশাক’। মেয়েদের শরীরে শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নাকি মেয়েরা ঝুঁকে হাঁটে, তাই ওড়না পরে হাঁটলে সোজা হয়ে হাঁটতে পারবে।

এইতো শুরু, এরপর পাঠ্যবইয়ে বোরখা পরা মেয়ের ছবির নিচে লেখা হবে, ‘মেয়েদের উপযুক্ত পোশাক’। ইস্কুলের মেয়েদের মগজ ধোলাই খুব ভয়ঙ্করভাবে চলছে। বোরখা পরার পক্ষে অবান্তর সব যুক্তি খাড়া করতে কারও অসুবিধে হবে না।

শরীরের পরিবর্তন হলে সেটা নিয়ে লজ্জা পেতে হবে কেন? সেটাকে বাড়তি কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে কেন? সবাই তো এই পরিবর্তনের কথা জানেই। ছেলেদের গলার স্বরের পরিবর্তন ঘটে, সেই পরিবর্তনটা কি ওরা কিছু দিয়ে ঢেকে রাখে? ছেলেদের মুখে বুকে লোম গজায়, কী দিয়ে ঢাকা হয় ওসব? তাহলে মেয়েদের ঋতুস্রাবের ঘটনা গোপন রাখতে হয় কেন, মেয়েদের স্তনের ওপর এক কাপড়, দুই কাপড়, তিন কাপড় বা চার কাপড় চড়াতে হয় কেন? কেউ যেন না দেখে? কেউ যেন না বোঝে স্তন বলে কোনও বস্তু আছে কাপড়ের আড়ালে? ওড়নার উপস্থিতিই আসলে বলে দেয়, আছে, কিছু আছে। মেয়েরা ওড়না পরা মানে পুরুষ খারাপ, পুরুষ তাকিয়ে থাকবে। এ আসলে পুরুষের অপমান। ওড়না না পরলে মেয়েদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে অসভ্য পুরুষ! লোকে তা-ই ভাবে। ওড়না পরা মেয়েদের ওপর অসভ্য পুরুষেরা কি ঝাঁপিয়ে পড়ছে না।

যতদিন মেয়েরা ওড়না পরবে, ততদিন পুরুষরা যে অসভ্য তা প্রমাণ হবে। সমাধান হলো, মেয়েদের ওড়না পরা বন্ধ করতে হবে, পুরুষের অসভ্য হওয়া বন্ধ করতে হবে। স্তন যে চর্বি পি-, প্রাকৃতিক এবং স্বাভাবিক শারীরিক প্রত্যঙ্গ- এ সম্বন্ধে ছেলে মেয়ে কেউ অজ্ঞ নয়। তাহলে এ প্রত্যঙ্গের উপস্থিতি প্রকাশিত হলে এত অসুবিধে কেন? মেয়েদের শরীর বলেই হয়তো। পুরুষের বুক যখন ফোলে, তখন তো সেই পি-গুলোকে ঢেকে রাখতে বলা হয় না! পুরুষের শরীর বলেই হয়তো। ওড়না পরা না-পরার ব্যবস্থা সম্পূর্ণই নারী পুরুষের মধ্যে যে সামাজিক পার্থক্য তৈরি করা হয়েছে, তার কারণে।

৫. আজকাল পাশ্চাত্যের জমকালো অনুষ্ঠানগুলোয় দেখছি অধিকাংশ নারী যে পোশাকই পরেন, স্তনযুগল যতটা দৃশ্যমান করা সম্ভব করেন।

সুডোল সুগঠিত স্তন অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। সুন্দর চুল, সুন্দর মুখ, সুন্দর বুক, সুন্দর নিতম্ব এবং পা- যাঁদের আছে, তাঁদের যদি দেখাতে ইচ্ছে করে শরীর, দেখাবেন না কেন? সত্তরোর্ধ্ব নারীরাও, লক্ষ্য করেছি, স্তন অর্ধেক খোলা রাখেন। ভারতীয় উপমহাদেশের পুরুষকুল বড়ই স্তনপাগল। স্তন হাতে পেলে পুরোনোকালের বাসের ভেঁপুর মতো ভেঁপু বাজানো শুরু করেন। স্তনকে নারীর নয়, নিজেদের মূল্যবান সম্পদ বলে মনে করেন পুরুষেরা, তাই কারও স্তনই দৃশ্যমান হোক চান না। কোনও নারী যদি স্তন প্রকাশ করেন ঘরের বাইরে, তাঁকে আড়ালে এবং জনসম্মুখে অপমান এবং অপদস্থ করতে পিছপা হন না।

পুরুষের যদি স্তন থাকতো, এবং নারীর যদি স্তন না থাকতো, তাহলে বীরদর্পে পুরুষ স্তন দেখিয়ে বেড়াতেন। স্তনবৃন্তও দেখাতেন। এখন যেমন সিক্স প্যাক দেখিয়ে বেড়ান। স্তন নারীর বলেই স্তন নিয়ে নারীকে লজ্জাবনত হতে বলা হয়েছে। স্তন নারীর বলেই একে গোপন করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মেয়েদের সৌন্দর্য, সাফল্য, পারদর্শিতা, দক্ষতা- সবই আড়াল করা হয়। এ তো নতুন নয়।

সভ্য সমাজে নারীরা ভাবতে শিখেছেন, স্তন নারীর, পুরুষের নয়। সে কারণে পুরুষের চাপানো পোশাকনীতির তোয়াক্কা তাঁরা আর করেন না। স্তন ঢেকে রাখার জন্য নানা রকম পর্দা প্রথার প্রচলন করেছেন পুরুষেরা। তাঁদের বিধিনিষেধ মেনে চলতে বাধ্য হন নারীরা।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক