শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২২

আমাদের চলচ্চিত্রের কী হবে

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের চলচ্চিত্রের কী হবে

সিনেমাটি দেখার পর প্রায় সপ্তাহখানেক গত হলো। ভাবছিলাম, এসব বললে কার কী আসে যায়? আর আমি বলার কে? সিনেমার আমি কোন বিশেষজ্ঞ বুদ্ধাবতার যে এ নিয়ে কথা বলব বা বলার অধিকার রাখি অথবা এই অরণ্য রোদনের ফলে কোথাও কার দৃষ্টি আকর্ষণে যাবে? 

২. সম্প্রতি আকস্মিকভাবে হলে গিয়ে একটি সিনেমা দেখার সুযোগ পেয়ে যাই। ঠিক কত বছর পরে এমনটা হলো তা স্মরণ করতে পারছি না। তবে বছর তিনেক আগে চট্টগ্রামের একটি সিনেপ্লেক্সে গিয়ে  HASINA : A DaughterÕs Tale শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর আটপৌরে পারিবারিক জীবনভিত্তিক এক অসাধারণ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র দেখেছিলাম। পরে অবশ্য টিভিতে একাধিকবার দেখেছি। এর আগের হিসাব করলে অন্তত ২৫ বছর হবে সরাসরি হলে গিয়ে আমার সিনেমা দেখা। সেদিন একটি হাতঘড়ি মেরামতের উদ্দেশে বসুন্ধরা শপিং মলের পাঁচ তলায় যাই। হঠাৎ এক পুরনো বন্ধুকে পেয়ে আলাপ প্রসঙ্গে জানলাম, সে এখানকার সিনেপ্লেক্সে সরকারি অনুদানে নির্মিত একটা মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র দেখতে এসেছে। সিনেমার নাম ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’। সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মি. তার শো শুরু হবে। আমি বললাম, দ্যাখ, আমার ঘড়ির কাজটা হয়নি আরও সময় লাগবে। তাহলে আমিও সিনেমা দেখব নাকি, কী বল? সে বলল, চল বন্ধু, এ তো দেখছি মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি।

৩. সিঁড়ি বেয়ে হেঁটে ওপরে যেতে যেতে তাকে বলছিলাম, অনুদানের ছবিগুলো কেমন হয় এর একটু ধারণা পেতে চাই। কারণ আমার একটি গল্পও মুক্তিযুদ্ধের ছবি নির্মাণের নিমিত্ত তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুদানপ্রাপ্ত হয়েছে। নাম ‘অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া’। তারা এখনো শুটিংয়ের পর্যায়ে আছে। আগামী স্বাধীনতা দিবসের আগে প্রদর্শনের লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে। সে বলল, দারুণ খবর বন্ধু! তোমার গল্পের ছবিটা রিলিজ পেলে জানাবে কিন্তু। ওটাও দেখতে আসব। আমি তাকে আশ্বস্ত করলাম। ইতোমধ্যে আমাদের টিকিট হয়ে গেল। হাতে পেয়েই দেখলাম মূল্য ৩৫০ টাকা। অর্থাৎ জনপ্রতি ৩৫০ টাকা। এ ধারণাটিও আমার জন্য দরকার ছিল।

বলা বাহুল্য, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বিজয় ৫০ উপলক্ষে সদ্য মুক্তি পাওয়া ছবি এটি। 

৪. বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সের রাজকীয় অডিটোরিয়ামে প্রবেশ করে আমি বিস্মিত। সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট, সাউন্ড সিস্টেম, লাইটিং, স্পেস ইত্যাদি বলা যায় সবই বিশ্বমানের। আমাদের বিশেষ মর্যাদার পিছনের অপেক্ষাকৃত  অভিজাত সংরক্ষিত আসনে বসার ব্যবস্থা করা হলো। যথারীতি শুরু হলো কাহিনি চিত্রের নামকরণের ধারাবাহিকতা। এর কাহিনি, সংলাপ, চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নূরুল আলম আতিক। বিহারি অধ্যুষিত মফস্বল শহরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নারকীয় তান্ডব, হত্যাকান্ড, নির্যাতন, ধর্ষণ অত্যাচারের বিচিত্র ঘটনা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ সিনেমা। মুক্তিযুদ্ধের বিচিত্র ঘটনাবলি যে শুধু দৃশ্যমান ছিল না বরং বহুকেন্দ্রিক ও বহুমাত্রিক গভীরে  ছিল এর একটি নমুনা এতে ফুটে উঠেছে। এর কাহিনিতে মূলত একাত্তরের আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যে ঘটে যাওয়া নানা দৃশ্যপটে শান্তি কমিটি ও আলবদরের পাশবিকতার গল্পও তুলে ধরা হয়েছে। চিত্রায়ণ, সংলাপ রচনা, অভিনয়শৈলীতেও যথেষ্ট মুন্সিয়ানা প্রদর্শনে সক্ষম হয়েছেন কলাকুশলীরা। বিশেষ করে আহমদ রুবেল, লায়লা হাসান, ভাবনা ও জ্যোতিকা জ্যোতির অভিনয়ে অনবদ্য কথন শৈল্পিকতা উঠে এসেছে। এমন নন ফিকশন ধরনের ছবি বানানো নিঃসন্দেহে শ্রমসাধ্য এবং কষ্ট নিষ্ঠার ফল। অভিনেতা-অভিনেত্রীদের প্রতিশ্রুতি, মননশীলতা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেমবোধ এদের কর্মের ভিতরেই অনেকটা প্রতিফলিত তথা উদ্ভাসিত।

৫) আমার প্রায় দুই ঘণ্টা সময় মন্দ কাটেনি। কোথাও সামান্য অস্পষ্টতার বিষয়ে আলাপ করারও সুযোগ ছিল। তথাপি ভীষণভাবে যা আমাকে হতাশ করেছে তা হলো দর্শক। নেই বললেই চলে। আনুমানিক ২০-২৫ জন হবে। বেশ বিস্তৃত অবয়বের অত্যাধুনিক শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল মুষ্টিমেয় দর্শক। ইন্টারবেলে আলো জ্বলে উঠতেই লক্ষ্য করলাম দর্শকরা বেশ বুদ্ধা ও প্রাপ্তবয়স্ক। এ ছবিরই একজন বড় অভিনেতা সবান্ধব উপস্থিত ছিলেন বিধায় আমাদের চারপাশকে নির্জনতা গ্রাস করতে পারেনি। কিন্তু মাঝপথে তার প্রস্থানে আমরা অনেকটা জনশূন্য হয়ে যাই। দ্বিতীয়ার্ধে দর্শক সংখ্যা নেমে আসে ১৫-১৬-তে। আমরা পুরো কাহিনির ভিতর দিয়ে চলেছি, কোনো ছেদ পড়েনি। বরং শেষ দিকটা অনেক বেশি অভিনয় নৈপুণ্যে ভরপুর ছিল। কলাকুশলীরা ছিলেন একাগ্র ও সপ্রতিভ। আমরা ষোলোআনা উপভোগ করেছি এবং মাতৃভূমির স্বাধীনতায় মানুষের নিরন্তর ত্যাগের কথা পুনর্বার স্মরণ করেছি। এ যেন ফিরে দেখা একাত্তর।

৬) তবে ভাবছিলাম, এসব কাজ কাদের জন্য হচ্ছে? স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমরা কাদের শোনাব বা জানাব এর সহজ উপায় কী? কারা বিরোধিতা করেছিল, তাদের টার্গেট কী ছিল? ৫০ বছর বাদে এ বিস্মৃতি-প্রবণ জাতির পক্ষে বিকল্প আর কোনো মাধ্যমে গেলে প্রজন্ম পরম্পরায় যুদ্ধ দিনের ঘটনাবলিকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে? সিনেমাবিমুখ বা হলবিমুখ নতুনদের জন্য আরও তথ্য-প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে কিছু করার মনে হয় এখনই যথার্থ অনুকূল পরিবেশ এবং আসল সময়। অন্যথায়, দীর্ঘদিনের দেখার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আঙুলে গোনা কজনের বলয়ে বা  আধিপত্যে থেকে এবং সরকারের কাছ থেকে ফি বছর অর্থ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত তথ্যভিত্তিকও ঘটনাবহুল, বাস্তবনির্ভর ছবি/মুভি দেখার সুযোগ এ প্রজন্ম কখনই পেতে পারে না। মুক্তিযুদ্ধ করেনি, দেখেনি বা একাত্তরে রণাঙ্গনের পরিবর্তে পাকিস্তানে বাস করা কাহিনিকারদের লেখা থেকে আসল মুক্তিযুদ্ধ খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অজানা, অশ্রুত, অকল্পনীয় ও অভাবনীয় কাহিনির অন্বেষণে বাংলার আনাচে-কানাচে পথেপ্রান্তরে যেতে হবে। যোগাযোগের জন্য সময় বের করে নিতে হবে নিজ উদ্যোগে, নিজ আয়োজনে ও নিজ খরচে। বছর শেষে সরকারের টাকার জন্য কয়েকজন বিশেষভাবে পরিচিত মুখের কাছে পৌঁছার দৌড়ঝাঁপ, সান্নিধ্যে উপনীত হওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, ক্ষমতাবানদের ধরাধরি, অন্তহীন তদ্বির এসবের অবসান চাই। আমার জানা মতে, এটা খুব সামান্য আর্থিক অনুদান। এ থেকেই সামগ্রিক ব্যয় মেটানোর নিরন্তর প্রয়াস বা আংশিক বাঁচিয়ে কোনো রকম একটা কিছু দাঁড় করানোর নাম হৃদয়ছোঁয়া কোনো গল্পের চলচ্চিত্র নির্মাণ নয়। এর থেকে বেরিয়ে আসতেই হবে। আমাদের কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদ পরবর্তী যুগে নতুন নতুন আরও বিত্তবান, চিত্তবান ও জ্ঞানের বহুমাত্রিকতা নিয়ে প্রতিভাবানদের এ জগতে এসে স্বতঃস্ফূর্ততার সঙ্গে বসবাস করতে হবে। মেধার সংযোগ ছাড়া ভালো কিছু হয় না এবং হবে না। তা না হলে, সেলুলয়েড কখনো খুঁজে পাবে না আমাদের দেখা ’৭১ এবং মুক্তিযুদ্ধ।

                লেখক : গল্পকার ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার
সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার
পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ লটারিতে প্রশাসনের নীরবতা, পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব মানুষ
অবৈধ লটারিতে প্রশাসনের নীরবতা, পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম