শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২২

আমাদের চলচ্চিত্রের কী হবে

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের চলচ্চিত্রের কী হবে

সিনেমাটি দেখার পর প্রায় সপ্তাহখানেক গত হলো। ভাবছিলাম, এসব বললে কার কী আসে যায়? আর আমি বলার কে? সিনেমার আমি কোন বিশেষজ্ঞ বুদ্ধাবতার যে এ নিয়ে কথা বলব বা বলার অধিকার রাখি অথবা এই অরণ্য রোদনের ফলে কোথাও কার দৃষ্টি আকর্ষণে যাবে? 

২. সম্প্রতি আকস্মিকভাবে হলে গিয়ে একটি সিনেমা দেখার সুযোগ পেয়ে যাই। ঠিক কত বছর পরে এমনটা হলো তা স্মরণ করতে পারছি না। তবে বছর তিনেক আগে চট্টগ্রামের একটি সিনেপ্লেক্সে গিয়ে  HASINA : A DaughterÕs Tale শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর আটপৌরে পারিবারিক জীবনভিত্তিক এক অসাধারণ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র দেখেছিলাম। পরে অবশ্য টিভিতে একাধিকবার দেখেছি। এর আগের হিসাব করলে অন্তত ২৫ বছর হবে সরাসরি হলে গিয়ে আমার সিনেমা দেখা। সেদিন একটি হাতঘড়ি মেরামতের উদ্দেশে বসুন্ধরা শপিং মলের পাঁচ তলায় যাই। হঠাৎ এক পুরনো বন্ধুকে পেয়ে আলাপ প্রসঙ্গে জানলাম, সে এখানকার সিনেপ্লেক্সে সরকারি অনুদানে নির্মিত একটা মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র দেখতে এসেছে। সিনেমার নাম ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’। সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মি. তার শো শুরু হবে। আমি বললাম, দ্যাখ, আমার ঘড়ির কাজটা হয়নি আরও সময় লাগবে। তাহলে আমিও সিনেমা দেখব নাকি, কী বল? সে বলল, চল বন্ধু, এ তো দেখছি মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি।

৩. সিঁড়ি বেয়ে হেঁটে ওপরে যেতে যেতে তাকে বলছিলাম, অনুদানের ছবিগুলো কেমন হয় এর একটু ধারণা পেতে চাই। কারণ আমার একটি গল্পও মুক্তিযুদ্ধের ছবি নির্মাণের নিমিত্ত তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুদানপ্রাপ্ত হয়েছে। নাম ‘অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া’। তারা এখনো শুটিংয়ের পর্যায়ে আছে। আগামী স্বাধীনতা দিবসের আগে প্রদর্শনের লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে। সে বলল, দারুণ খবর বন্ধু! তোমার গল্পের ছবিটা রিলিজ পেলে জানাবে কিন্তু। ওটাও দেখতে আসব। আমি তাকে আশ্বস্ত করলাম। ইতোমধ্যে আমাদের টিকিট হয়ে গেল। হাতে পেয়েই দেখলাম মূল্য ৩৫০ টাকা। অর্থাৎ জনপ্রতি ৩৫০ টাকা। এ ধারণাটিও আমার জন্য দরকার ছিল।

বলা বাহুল্য, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বিজয় ৫০ উপলক্ষে সদ্য মুক্তি পাওয়া ছবি এটি। 

৪. বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সের রাজকীয় অডিটোরিয়ামে প্রবেশ করে আমি বিস্মিত। সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট, সাউন্ড সিস্টেম, লাইটিং, স্পেস ইত্যাদি বলা যায় সবই বিশ্বমানের। আমাদের বিশেষ মর্যাদার পিছনের অপেক্ষাকৃত  অভিজাত সংরক্ষিত আসনে বসার ব্যবস্থা করা হলো। যথারীতি শুরু হলো কাহিনি চিত্রের নামকরণের ধারাবাহিকতা। এর কাহিনি, সংলাপ, চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নূরুল আলম আতিক। বিহারি অধ্যুষিত মফস্বল শহরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নারকীয় তান্ডব, হত্যাকান্ড, নির্যাতন, ধর্ষণ অত্যাচারের বিচিত্র ঘটনা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ সিনেমা। মুক্তিযুদ্ধের বিচিত্র ঘটনাবলি যে শুধু দৃশ্যমান ছিল না বরং বহুকেন্দ্রিক ও বহুমাত্রিক গভীরে  ছিল এর একটি নমুনা এতে ফুটে উঠেছে। এর কাহিনিতে মূলত একাত্তরের আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যে ঘটে যাওয়া নানা দৃশ্যপটে শান্তি কমিটি ও আলবদরের পাশবিকতার গল্পও তুলে ধরা হয়েছে। চিত্রায়ণ, সংলাপ রচনা, অভিনয়শৈলীতেও যথেষ্ট মুন্সিয়ানা প্রদর্শনে সক্ষম হয়েছেন কলাকুশলীরা। বিশেষ করে আহমদ রুবেল, লায়লা হাসান, ভাবনা ও জ্যোতিকা জ্যোতির অভিনয়ে অনবদ্য কথন শৈল্পিকতা উঠে এসেছে। এমন নন ফিকশন ধরনের ছবি বানানো নিঃসন্দেহে শ্রমসাধ্য এবং কষ্ট নিষ্ঠার ফল। অভিনেতা-অভিনেত্রীদের প্রতিশ্রুতি, মননশীলতা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেমবোধ এদের কর্মের ভিতরেই অনেকটা প্রতিফলিত তথা উদ্ভাসিত।

৫) আমার প্রায় দুই ঘণ্টা সময় মন্দ কাটেনি। কোথাও সামান্য অস্পষ্টতার বিষয়ে আলাপ করারও সুযোগ ছিল। তথাপি ভীষণভাবে যা আমাকে হতাশ করেছে তা হলো দর্শক। নেই বললেই চলে। আনুমানিক ২০-২৫ জন হবে। বেশ বিস্তৃত অবয়বের অত্যাধুনিক শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল মুষ্টিমেয় দর্শক। ইন্টারবেলে আলো জ্বলে উঠতেই লক্ষ্য করলাম দর্শকরা বেশ বুদ্ধা ও প্রাপ্তবয়স্ক। এ ছবিরই একজন বড় অভিনেতা সবান্ধব উপস্থিত ছিলেন বিধায় আমাদের চারপাশকে নির্জনতা গ্রাস করতে পারেনি। কিন্তু মাঝপথে তার প্রস্থানে আমরা অনেকটা জনশূন্য হয়ে যাই। দ্বিতীয়ার্ধে দর্শক সংখ্যা নেমে আসে ১৫-১৬-তে। আমরা পুরো কাহিনির ভিতর দিয়ে চলেছি, কোনো ছেদ পড়েনি। বরং শেষ দিকটা অনেক বেশি অভিনয় নৈপুণ্যে ভরপুর ছিল। কলাকুশলীরা ছিলেন একাগ্র ও সপ্রতিভ। আমরা ষোলোআনা উপভোগ করেছি এবং মাতৃভূমির স্বাধীনতায় মানুষের নিরন্তর ত্যাগের কথা পুনর্বার স্মরণ করেছি। এ যেন ফিরে দেখা একাত্তর।

৬) তবে ভাবছিলাম, এসব কাজ কাদের জন্য হচ্ছে? স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমরা কাদের শোনাব বা জানাব এর সহজ উপায় কী? কারা বিরোধিতা করেছিল, তাদের টার্গেট কী ছিল? ৫০ বছর বাদে এ বিস্মৃতি-প্রবণ জাতির পক্ষে বিকল্প আর কোনো মাধ্যমে গেলে প্রজন্ম পরম্পরায় যুদ্ধ দিনের ঘটনাবলিকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে? সিনেমাবিমুখ বা হলবিমুখ নতুনদের জন্য আরও তথ্য-প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে কিছু করার মনে হয় এখনই যথার্থ অনুকূল পরিবেশ এবং আসল সময়। অন্যথায়, দীর্ঘদিনের দেখার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আঙুলে গোনা কজনের বলয়ে বা  আধিপত্যে থেকে এবং সরকারের কাছ থেকে ফি বছর অর্থ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত তথ্যভিত্তিকও ঘটনাবহুল, বাস্তবনির্ভর ছবি/মুভি দেখার সুযোগ এ প্রজন্ম কখনই পেতে পারে না। মুক্তিযুদ্ধ করেনি, দেখেনি বা একাত্তরে রণাঙ্গনের পরিবর্তে পাকিস্তানে বাস করা কাহিনিকারদের লেখা থেকে আসল মুক্তিযুদ্ধ খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অজানা, অশ্রুত, অকল্পনীয় ও অভাবনীয় কাহিনির অন্বেষণে বাংলার আনাচে-কানাচে পথেপ্রান্তরে যেতে হবে। যোগাযোগের জন্য সময় বের করে নিতে হবে নিজ উদ্যোগে, নিজ আয়োজনে ও নিজ খরচে। বছর শেষে সরকারের টাকার জন্য কয়েকজন বিশেষভাবে পরিচিত মুখের কাছে পৌঁছার দৌড়ঝাঁপ, সান্নিধ্যে উপনীত হওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, ক্ষমতাবানদের ধরাধরি, অন্তহীন তদ্বির এসবের অবসান চাই। আমার জানা মতে, এটা খুব সামান্য আর্থিক অনুদান। এ থেকেই সামগ্রিক ব্যয় মেটানোর নিরন্তর প্রয়াস বা আংশিক বাঁচিয়ে কোনো রকম একটা কিছু দাঁড় করানোর নাম হৃদয়ছোঁয়া কোনো গল্পের চলচ্চিত্র নির্মাণ নয়। এর থেকে বেরিয়ে আসতেই হবে। আমাদের কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদ পরবর্তী যুগে নতুন নতুন আরও বিত্তবান, চিত্তবান ও জ্ঞানের বহুমাত্রিকতা নিয়ে প্রতিভাবানদের এ জগতে এসে স্বতঃস্ফূর্ততার সঙ্গে বসবাস করতে হবে। মেধার সংযোগ ছাড়া ভালো কিছু হয় না এবং হবে না। তা না হলে, সেলুলয়েড কখনো খুঁজে পাবে না আমাদের দেখা ’৭১ এবং মুক্তিযুদ্ধ।

                লেখক : গল্পকার ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

১০ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা