শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২২

আমাদের চলচ্চিত্রের কী হবে

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের চলচ্চিত্রের কী হবে

সিনেমাটি দেখার পর প্রায় সপ্তাহখানেক গত হলো। ভাবছিলাম, এসব বললে কার কী আসে যায়? আর আমি বলার কে? সিনেমার আমি কোন বিশেষজ্ঞ বুদ্ধাবতার যে এ নিয়ে কথা বলব বা বলার অধিকার রাখি অথবা এই অরণ্য রোদনের ফলে কোথাও কার দৃষ্টি আকর্ষণে যাবে? 

২. সম্প্রতি আকস্মিকভাবে হলে গিয়ে একটি সিনেমা দেখার সুযোগ পেয়ে যাই। ঠিক কত বছর পরে এমনটা হলো তা স্মরণ করতে পারছি না। তবে বছর তিনেক আগে চট্টগ্রামের একটি সিনেপ্লেক্সে গিয়ে  HASINA : A DaughterÕs Tale শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর আটপৌরে পারিবারিক জীবনভিত্তিক এক অসাধারণ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র দেখেছিলাম। পরে অবশ্য টিভিতে একাধিকবার দেখেছি। এর আগের হিসাব করলে অন্তত ২৫ বছর হবে সরাসরি হলে গিয়ে আমার সিনেমা দেখা। সেদিন একটি হাতঘড়ি মেরামতের উদ্দেশে বসুন্ধরা শপিং মলের পাঁচ তলায় যাই। হঠাৎ এক পুরনো বন্ধুকে পেয়ে আলাপ প্রসঙ্গে জানলাম, সে এখানকার সিনেপ্লেক্সে সরকারি অনুদানে নির্মিত একটা মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র দেখতে এসেছে। সিনেমার নাম ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’। সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মি. তার শো শুরু হবে। আমি বললাম, দ্যাখ, আমার ঘড়ির কাজটা হয়নি আরও সময় লাগবে। তাহলে আমিও সিনেমা দেখব নাকি, কী বল? সে বলল, চল বন্ধু, এ তো দেখছি মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি।

৩. সিঁড়ি বেয়ে হেঁটে ওপরে যেতে যেতে তাকে বলছিলাম, অনুদানের ছবিগুলো কেমন হয় এর একটু ধারণা পেতে চাই। কারণ আমার একটি গল্পও মুক্তিযুদ্ধের ছবি নির্মাণের নিমিত্ত তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুদানপ্রাপ্ত হয়েছে। নাম ‘অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া’। তারা এখনো শুটিংয়ের পর্যায়ে আছে। আগামী স্বাধীনতা দিবসের আগে প্রদর্শনের লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে। সে বলল, দারুণ খবর বন্ধু! তোমার গল্পের ছবিটা রিলিজ পেলে জানাবে কিন্তু। ওটাও দেখতে আসব। আমি তাকে আশ্বস্ত করলাম। ইতোমধ্যে আমাদের টিকিট হয়ে গেল। হাতে পেয়েই দেখলাম মূল্য ৩৫০ টাকা। অর্থাৎ জনপ্রতি ৩৫০ টাকা। এ ধারণাটিও আমার জন্য দরকার ছিল।

বলা বাহুল্য, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বিজয় ৫০ উপলক্ষে সদ্য মুক্তি পাওয়া ছবি এটি। 

৪. বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সের রাজকীয় অডিটোরিয়ামে প্রবেশ করে আমি বিস্মিত। সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট, সাউন্ড সিস্টেম, লাইটিং, স্পেস ইত্যাদি বলা যায় সবই বিশ্বমানের। আমাদের বিশেষ মর্যাদার পিছনের অপেক্ষাকৃত  অভিজাত সংরক্ষিত আসনে বসার ব্যবস্থা করা হলো। যথারীতি শুরু হলো কাহিনি চিত্রের নামকরণের ধারাবাহিকতা। এর কাহিনি, সংলাপ, চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নূরুল আলম আতিক। বিহারি অধ্যুষিত মফস্বল শহরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নারকীয় তান্ডব, হত্যাকান্ড, নির্যাতন, ধর্ষণ অত্যাচারের বিচিত্র ঘটনা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ সিনেমা। মুক্তিযুদ্ধের বিচিত্র ঘটনাবলি যে শুধু দৃশ্যমান ছিল না বরং বহুকেন্দ্রিক ও বহুমাত্রিক গভীরে  ছিল এর একটি নমুনা এতে ফুটে উঠেছে। এর কাহিনিতে মূলত একাত্তরের আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যে ঘটে যাওয়া নানা দৃশ্যপটে শান্তি কমিটি ও আলবদরের পাশবিকতার গল্পও তুলে ধরা হয়েছে। চিত্রায়ণ, সংলাপ রচনা, অভিনয়শৈলীতেও যথেষ্ট মুন্সিয়ানা প্রদর্শনে সক্ষম হয়েছেন কলাকুশলীরা। বিশেষ করে আহমদ রুবেল, লায়লা হাসান, ভাবনা ও জ্যোতিকা জ্যোতির অভিনয়ে অনবদ্য কথন শৈল্পিকতা উঠে এসেছে। এমন নন ফিকশন ধরনের ছবি বানানো নিঃসন্দেহে শ্রমসাধ্য এবং কষ্ট নিষ্ঠার ফল। অভিনেতা-অভিনেত্রীদের প্রতিশ্রুতি, মননশীলতা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেমবোধ এদের কর্মের ভিতরেই অনেকটা প্রতিফলিত তথা উদ্ভাসিত।

৫) আমার প্রায় দুই ঘণ্টা সময় মন্দ কাটেনি। কোথাও সামান্য অস্পষ্টতার বিষয়ে আলাপ করারও সুযোগ ছিল। তথাপি ভীষণভাবে যা আমাকে হতাশ করেছে তা হলো দর্শক। নেই বললেই চলে। আনুমানিক ২০-২৫ জন হবে। বেশ বিস্তৃত অবয়বের অত্যাধুনিক শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল মুষ্টিমেয় দর্শক। ইন্টারবেলে আলো জ্বলে উঠতেই লক্ষ্য করলাম দর্শকরা বেশ বুদ্ধা ও প্রাপ্তবয়স্ক। এ ছবিরই একজন বড় অভিনেতা সবান্ধব উপস্থিত ছিলেন বিধায় আমাদের চারপাশকে নির্জনতা গ্রাস করতে পারেনি। কিন্তু মাঝপথে তার প্রস্থানে আমরা অনেকটা জনশূন্য হয়ে যাই। দ্বিতীয়ার্ধে দর্শক সংখ্যা নেমে আসে ১৫-১৬-তে। আমরা পুরো কাহিনির ভিতর দিয়ে চলেছি, কোনো ছেদ পড়েনি। বরং শেষ দিকটা অনেক বেশি অভিনয় নৈপুণ্যে ভরপুর ছিল। কলাকুশলীরা ছিলেন একাগ্র ও সপ্রতিভ। আমরা ষোলোআনা উপভোগ করেছি এবং মাতৃভূমির স্বাধীনতায় মানুষের নিরন্তর ত্যাগের কথা পুনর্বার স্মরণ করেছি। এ যেন ফিরে দেখা একাত্তর।

৬) তবে ভাবছিলাম, এসব কাজ কাদের জন্য হচ্ছে? স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমরা কাদের শোনাব বা জানাব এর সহজ উপায় কী? কারা বিরোধিতা করেছিল, তাদের টার্গেট কী ছিল? ৫০ বছর বাদে এ বিস্মৃতি-প্রবণ জাতির পক্ষে বিকল্প আর কোনো মাধ্যমে গেলে প্রজন্ম পরম্পরায় যুদ্ধ দিনের ঘটনাবলিকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে? সিনেমাবিমুখ বা হলবিমুখ নতুনদের জন্য আরও তথ্য-প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে কিছু করার মনে হয় এখনই যথার্থ অনুকূল পরিবেশ এবং আসল সময়। অন্যথায়, দীর্ঘদিনের দেখার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আঙুলে গোনা কজনের বলয়ে বা  আধিপত্যে থেকে এবং সরকারের কাছ থেকে ফি বছর অর্থ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত তথ্যভিত্তিকও ঘটনাবহুল, বাস্তবনির্ভর ছবি/মুভি দেখার সুযোগ এ প্রজন্ম কখনই পেতে পারে না। মুক্তিযুদ্ধ করেনি, দেখেনি বা একাত্তরে রণাঙ্গনের পরিবর্তে পাকিস্তানে বাস করা কাহিনিকারদের লেখা থেকে আসল মুক্তিযুদ্ধ খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অজানা, অশ্রুত, অকল্পনীয় ও অভাবনীয় কাহিনির অন্বেষণে বাংলার আনাচে-কানাচে পথেপ্রান্তরে যেতে হবে। যোগাযোগের জন্য সময় বের করে নিতে হবে নিজ উদ্যোগে, নিজ আয়োজনে ও নিজ খরচে। বছর শেষে সরকারের টাকার জন্য কয়েকজন বিশেষভাবে পরিচিত মুখের কাছে পৌঁছার দৌড়ঝাঁপ, সান্নিধ্যে উপনীত হওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, ক্ষমতাবানদের ধরাধরি, অন্তহীন তদ্বির এসবের অবসান চাই। আমার জানা মতে, এটা খুব সামান্য আর্থিক অনুদান। এ থেকেই সামগ্রিক ব্যয় মেটানোর নিরন্তর প্রয়াস বা আংশিক বাঁচিয়ে কোনো রকম একটা কিছু দাঁড় করানোর নাম হৃদয়ছোঁয়া কোনো গল্পের চলচ্চিত্র নির্মাণ নয়। এর থেকে বেরিয়ে আসতেই হবে। আমাদের কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদ পরবর্তী যুগে নতুন নতুন আরও বিত্তবান, চিত্তবান ও জ্ঞানের বহুমাত্রিকতা নিয়ে প্রতিভাবানদের এ জগতে এসে স্বতঃস্ফূর্ততার সঙ্গে বসবাস করতে হবে। মেধার সংযোগ ছাড়া ভালো কিছু হয় না এবং হবে না। তা না হলে, সেলুলয়েড কখনো খুঁজে পাবে না আমাদের দেখা ’৭১ এবং মুক্তিযুদ্ধ।

                লেখক : গল্পকার ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা