শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২২

আমাদের চলচ্চিত্রের কী হবে

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের চলচ্চিত্রের কী হবে

সিনেমাটি দেখার পর প্রায় সপ্তাহখানেক গত হলো। ভাবছিলাম, এসব বললে কার কী আসে যায়? আর আমি বলার কে? সিনেমার আমি কোন বিশেষজ্ঞ বুদ্ধাবতার যে এ নিয়ে কথা বলব বা বলার অধিকার রাখি অথবা এই অরণ্য রোদনের ফলে কোথাও কার দৃষ্টি আকর্ষণে যাবে? 

২. সম্প্রতি আকস্মিকভাবে হলে গিয়ে একটি সিনেমা দেখার সুযোগ পেয়ে যাই। ঠিক কত বছর পরে এমনটা হলো তা স্মরণ করতে পারছি না। তবে বছর তিনেক আগে চট্টগ্রামের একটি সিনেপ্লেক্সে গিয়ে  HASINA : A DaughterÕs Tale শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর আটপৌরে পারিবারিক জীবনভিত্তিক এক অসাধারণ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র দেখেছিলাম। পরে অবশ্য টিভিতে একাধিকবার দেখেছি। এর আগের হিসাব করলে অন্তত ২৫ বছর হবে সরাসরি হলে গিয়ে আমার সিনেমা দেখা। সেদিন একটি হাতঘড়ি মেরামতের উদ্দেশে বসুন্ধরা শপিং মলের পাঁচ তলায় যাই। হঠাৎ এক পুরনো বন্ধুকে পেয়ে আলাপ প্রসঙ্গে জানলাম, সে এখানকার সিনেপ্লেক্সে সরকারি অনুদানে নির্মিত একটা মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র দেখতে এসেছে। সিনেমার নাম ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’। সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মি. তার শো শুরু হবে। আমি বললাম, দ্যাখ, আমার ঘড়ির কাজটা হয়নি আরও সময় লাগবে। তাহলে আমিও সিনেমা দেখব নাকি, কী বল? সে বলল, চল বন্ধু, এ তো দেখছি মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি।

৩. সিঁড়ি বেয়ে হেঁটে ওপরে যেতে যেতে তাকে বলছিলাম, অনুদানের ছবিগুলো কেমন হয় এর একটু ধারণা পেতে চাই। কারণ আমার একটি গল্পও মুক্তিযুদ্ধের ছবি নির্মাণের নিমিত্ত তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে অনুদানপ্রাপ্ত হয়েছে। নাম ‘অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া’। তারা এখনো শুটিংয়ের পর্যায়ে আছে। আগামী স্বাধীনতা দিবসের আগে প্রদর্শনের লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে। সে বলল, দারুণ খবর বন্ধু! তোমার গল্পের ছবিটা রিলিজ পেলে জানাবে কিন্তু। ওটাও দেখতে আসব। আমি তাকে আশ্বস্ত করলাম। ইতোমধ্যে আমাদের টিকিট হয়ে গেল। হাতে পেয়েই দেখলাম মূল্য ৩৫০ টাকা। অর্থাৎ জনপ্রতি ৩৫০ টাকা। এ ধারণাটিও আমার জন্য দরকার ছিল।

বলা বাহুল্য, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বিজয় ৫০ উপলক্ষে সদ্য মুক্তি পাওয়া ছবি এটি। 

৪. বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সের রাজকীয় অডিটোরিয়ামে প্রবেশ করে আমি বিস্মিত। সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট, সাউন্ড সিস্টেম, লাইটিং, স্পেস ইত্যাদি বলা যায় সবই বিশ্বমানের। আমাদের বিশেষ মর্যাদার পিছনের অপেক্ষাকৃত  অভিজাত সংরক্ষিত আসনে বসার ব্যবস্থা করা হলো। যথারীতি শুরু হলো কাহিনি চিত্রের নামকরণের ধারাবাহিকতা। এর কাহিনি, সংলাপ, চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নূরুল আলম আতিক। বিহারি অধ্যুষিত মফস্বল শহরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নারকীয় তান্ডব, হত্যাকান্ড, নির্যাতন, ধর্ষণ অত্যাচারের বিচিত্র ঘটনা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’ সিনেমা। মুক্তিযুদ্ধের বিচিত্র ঘটনাবলি যে শুধু দৃশ্যমান ছিল না বরং বহুকেন্দ্রিক ও বহুমাত্রিক গভীরে  ছিল এর একটি নমুনা এতে ফুটে উঠেছে। এর কাহিনিতে মূলত একাত্তরের আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যে ঘটে যাওয়া নানা দৃশ্যপটে শান্তি কমিটি ও আলবদরের পাশবিকতার গল্পও তুলে ধরা হয়েছে। চিত্রায়ণ, সংলাপ রচনা, অভিনয়শৈলীতেও যথেষ্ট মুন্সিয়ানা প্রদর্শনে সক্ষম হয়েছেন কলাকুশলীরা। বিশেষ করে আহমদ রুবেল, লায়লা হাসান, ভাবনা ও জ্যোতিকা জ্যোতির অভিনয়ে অনবদ্য কথন শৈল্পিকতা উঠে এসেছে। এমন নন ফিকশন ধরনের ছবি বানানো নিঃসন্দেহে শ্রমসাধ্য এবং কষ্ট নিষ্ঠার ফল। অভিনেতা-অভিনেত্রীদের প্রতিশ্রুতি, মননশীলতা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেমবোধ এদের কর্মের ভিতরেই অনেকটা প্রতিফলিত তথা উদ্ভাসিত।

৫) আমার প্রায় দুই ঘণ্টা সময় মন্দ কাটেনি। কোথাও সামান্য অস্পষ্টতার বিষয়ে আলাপ করারও সুযোগ ছিল। তথাপি ভীষণভাবে যা আমাকে হতাশ করেছে তা হলো দর্শক। নেই বললেই চলে। আনুমানিক ২০-২৫ জন হবে। বেশ বিস্তৃত অবয়বের অত্যাধুনিক শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল মুষ্টিমেয় দর্শক। ইন্টারবেলে আলো জ্বলে উঠতেই লক্ষ্য করলাম দর্শকরা বেশ বুদ্ধা ও প্রাপ্তবয়স্ক। এ ছবিরই একজন বড় অভিনেতা সবান্ধব উপস্থিত ছিলেন বিধায় আমাদের চারপাশকে নির্জনতা গ্রাস করতে পারেনি। কিন্তু মাঝপথে তার প্রস্থানে আমরা অনেকটা জনশূন্য হয়ে যাই। দ্বিতীয়ার্ধে দর্শক সংখ্যা নেমে আসে ১৫-১৬-তে। আমরা পুরো কাহিনির ভিতর দিয়ে চলেছি, কোনো ছেদ পড়েনি। বরং শেষ দিকটা অনেক বেশি অভিনয় নৈপুণ্যে ভরপুর ছিল। কলাকুশলীরা ছিলেন একাগ্র ও সপ্রতিভ। আমরা ষোলোআনা উপভোগ করেছি এবং মাতৃভূমির স্বাধীনতায় মানুষের নিরন্তর ত্যাগের কথা পুনর্বার স্মরণ করেছি। এ যেন ফিরে দেখা একাত্তর।

৬) তবে ভাবছিলাম, এসব কাজ কাদের জন্য হচ্ছে? স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমরা কাদের শোনাব বা জানাব এর সহজ উপায় কী? কারা বিরোধিতা করেছিল, তাদের টার্গেট কী ছিল? ৫০ বছর বাদে এ বিস্মৃতি-প্রবণ জাতির পক্ষে বিকল্প আর কোনো মাধ্যমে গেলে প্রজন্ম পরম্পরায় যুদ্ধ দিনের ঘটনাবলিকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে? সিনেমাবিমুখ বা হলবিমুখ নতুনদের জন্য আরও তথ্য-প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে কিছু করার মনে হয় এখনই যথার্থ অনুকূল পরিবেশ এবং আসল সময়। অন্যথায়, দীর্ঘদিনের দেখার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আঙুলে গোনা কজনের বলয়ে বা  আধিপত্যে থেকে এবং সরকারের কাছ থেকে ফি বছর অর্থ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত তথ্যভিত্তিকও ঘটনাবহুল, বাস্তবনির্ভর ছবি/মুভি দেখার সুযোগ এ প্রজন্ম কখনই পেতে পারে না। মুক্তিযুদ্ধ করেনি, দেখেনি বা একাত্তরে রণাঙ্গনের পরিবর্তে পাকিস্তানে বাস করা কাহিনিকারদের লেখা থেকে আসল মুক্তিযুদ্ধ খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অজানা, অশ্রুত, অকল্পনীয় ও অভাবনীয় কাহিনির অন্বেষণে বাংলার আনাচে-কানাচে পথেপ্রান্তরে যেতে হবে। যোগাযোগের জন্য সময় বের করে নিতে হবে নিজ উদ্যোগে, নিজ আয়োজনে ও নিজ খরচে। বছর শেষে সরকারের টাকার জন্য কয়েকজন বিশেষভাবে পরিচিত মুখের কাছে পৌঁছার দৌড়ঝাঁপ, সান্নিধ্যে উপনীত হওয়ার প্রবল আকাক্সক্ষা, ক্ষমতাবানদের ধরাধরি, অন্তহীন তদ্বির এসবের অবসান চাই। আমার জানা মতে, এটা খুব সামান্য আর্থিক অনুদান। এ থেকেই সামগ্রিক ব্যয় মেটানোর নিরন্তর প্রয়াস বা আংশিক বাঁচিয়ে কোনো রকম একটা কিছু দাঁড় করানোর নাম হৃদয়ছোঁয়া কোনো গল্পের চলচ্চিত্র নির্মাণ নয়। এর থেকে বেরিয়ে আসতেই হবে। আমাদের কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদ পরবর্তী যুগে নতুন নতুন আরও বিত্তবান, চিত্তবান ও জ্ঞানের বহুমাত্রিকতা নিয়ে প্রতিভাবানদের এ জগতে এসে স্বতঃস্ফূর্ততার সঙ্গে বসবাস করতে হবে। মেধার সংযোগ ছাড়া ভালো কিছু হয় না এবং হবে না। তা না হলে, সেলুলয়েড কখনো খুঁজে পাবে না আমাদের দেখা ’৭১ এবং মুক্তিযুদ্ধ।

                লেখক : গল্পকার ও গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ