শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

এটা কী করলা বাবা? মানুষের ভালোবাসায় তোমার রাজকীয় বিদায়

আহনাফ ফাহমিন অন্তর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এটা কী করলা বাবা? মানুষের ভালোবাসায় তোমার রাজকীয় বিদায়

এটা কী করলা বাবা? এভাবে কেউ চলে যায় না বলে কিছু? কত স্বপ্ন ছিল তোমার। আমাকে নিয়ে কত চিন্তা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নিয়ে গেলাম ল্যাবএইড থেকে, কারণ তোমাকে আইসোলেট করে ডায়ালাইসিস দেওয়া দরকার। সেখানে ভিসি ও ট্রেজারার আন্তরিকভাবে সব ব্যবস্থা করলেন। ৩ নম্বর ডায়ালাইসিস দিতে স্ট্রোক হয়ে গেল। নিয়ে গেলাম ল্যাবএইডে ৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায়। তখনো তুমি কথা বললে, ডাক্তাররাও আশা করছেন যে ঠিক হয়ে যাবে। আমরা রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম তোমাকে দিল্লি নেব এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে। বেলা ১১টার মধ্যে সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলাম।

আমি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আরও জলদি আনার জন্য ফোন দিয়েছিলাম। ডাক্তার এসে বললেন কন্ডিশন ডিটোরিয়েট করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের অফিস থেকে ফোন এলো এবং একজন কর্মকর্তা জানালেন, তাঁরা পাশে আছেন আর যে কোনো প্রয়োজনে জানাতে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে তুমি প্রায় ১২ বছর আছ। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান তোমাকে পছন্দ করতেন, স্নেহ করতেন, তিনিও শোকাহত। এমডির সঙ্গেও একটি হৃদ্যতার সম্পর্ক ছিল, তিনিও তোমাকে ভাইয়ের মতো ভালোবাসতেন। তাঁরা সব সময় আমাদের পাশে থাকার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।

আমরা তখনো আশাবাদী কারণ আল্লাহ সব পারেন। আমাদের চোখের সামনে যখন অক্সিজেন আর পালস ড্রপ করছে তুমি তখন লাইফ সাপোর্টে। আমি আর ছোট চাচ্চু তোমার কানে কলমা পড়ে দিলাম ৩টা বাজার কিছু পরে। আর পারলে না? আমি নঈম নিজাম আঙ্কেল আর ফরিদা ইয়াসমিন আন্টিকে জানালাম, আর পারলাম না। নঈম আঙ্কেল তখনো নিউইয়র্কে, শিগগিরই ফিরে আসবেন আর ফরিদা আন্টি বললেন, আসছেন। এর আগেই শাখাওয়াত চাচা, মঞ্জু আঙ্কেল, রাহুল আঙ্কেলসহ তোমার অনেক সহকর্মী আইসিইউর বাইরে দাঁড়ানো। ৪টা ৮ মিনিটে ঘোষণা দিলেন পীর হাবিব আর নেই।

তুমি রিপোর্টার হিসেবে সাংবাদিকতা শুরু করেছিলে তিন দশকেরও আগে থেকে। এরপর প্রায় ১৫ বছরের বেশি সময় সম্পাদকীয় দায়িত্ব পালন করেছ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে। এবার তুমিই হলে ব্রেকিং নিউজ, তুমিই হয়ে গেলে রিপোর্ট! সব পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলের সহকর্মীরা অশ্রুজলে রিপোর্ট করতে এসেছিলেন সেদিন। আর তোমার নামের পাশে লেখা হলো ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মনে পড়ে, সেদিনও আমাদের নানা কথায় কত হাসিয়েছ। মাকে বলেছিলে হজে যাবে। একসঙ্গে আমিও করোনা আক্রান্ত হলাম, পরে নেগেটিভ হলাম দুজনই। তুমিও ঠিক ছিলে, এরপর ক্রিটিনাইন বেড়ে গেল। ৩ নম্বর ডায়ালাইসিস দিতেই স্ট্রোক করে ফেললে। তোমাকে আর ফেরানো গেল না। ল্যাবএইডের ৬০১ নম্বর ক্যাবিনে শুয়ে শেষ লেখাটা শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের পক্ষে লিখলে। বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করে এসে বলেছিলে, আল্লাহ তোমাকে নতুন জীবন দিয়েছেন তাই বাকি জীবনও লিখেই যাবে, মানুষের অধিকার আর কষ্ট নিয়ে লিখবে। তোমার আদর্শের জায়গা ছিল বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতা ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব। ন্যায়বিচারের পক্ষে ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ছিল কঠোর অবস্থান। অনেকবার বলেছ, লিখেছ গণতন্ত্র দুই চাকার বাইসাইকেলের মতো। যেখানে বিরুদ্ধে দলের শক্তি ক্ষয় ও ভুল সিদ্ধান্ত মানুষকে শুধু বিভ্রান্তই করে না, ক্ষমতার ভারসাম্য দূর করে। তোমার খুব ইচ্ছা ছিল আত্মজীবনী লেখার। তোমার আত্মজীবনী কে লিখবে এখন?

দাদুর পাশে তোমাকে রেখে আসার পরপরই কনফারমেশন ইমেইল পেলাম, আমি বার প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্স শেষ করেছি। এখন লিঙ্কনস্ ইন থেকে ব্যারিস্টার হিসেবে কল পাওয়ার অপেক্ষায়। তুমি আমাকে বলেছিলে, কল এলে সবাই একসঙ্গে লন্ডন যাব। বার করতে গিয়ে যেই এক বছর ইংল্যান্ডে থেকেছি তোমার সঙ্গে সারাক্ষণ ফোনে যোগাযোগ হতো। ভিডিও কল করতাম। কত কথা হতো। আমি আর্টিক্যাল লিখতাম দেখে তুমি খুশি হয়েছিলে। কিন্তু আবার বলতে এসব না করে লতে মনোযোগ দিতে। মানুষের এত ভালোবাসা আর সম্মান দিয়ে আল্লাহ তোমাকে নিয়ে গেছেন। শহীদ মিনার থেকে রিপোর্টার্স ইউনিটি হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাব। এরপর তোমার প্রিয় বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে। সেখান থেকে সোজা সিলেট শহীদ মিনার। রাত ১০টা ৩০ মিনিটের সময় পুরো শহীদ মিনার মানুষ আর মানুষ।

এরপর সুনামগঞ্জ পৌর চত্বরে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ফুল দিয়ে ভালোবাসা জানালেন। কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দান এবং গ্রামের বাড়ি মাইজবাড়ীতে বিশাল মানুষের অংশগ্রহণে জানাজা হলো। সুনামগঞ্জ সেদিন শোকের শহরে পরিণত হলো। গত বছর ১২ অক্টোবর বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করে তোমাকে নিয়ে ঢাকায় এসেছিলাম। কি যে ভয় লাগত আগস্ট থেকে অক্টোবর। আল্লাহ চার মাসও সময় দিলেন না। এক বছরের ওষুধগুলো এখনো টেবিলে। কত কষ্ট না পেয়েছ! মানুষ তখনো কত দোয়া করেছে। সারা দেশের মসজিদে দোয়া হয়েছে। তোমার প্রেসক্রিপশনটা এখনো মুখস্থ। কেমোথেরাপি দিতে কি যে কষ্ট হতো। আরেকদিকে সপ্তাহের লেখা এত কষ্টের মধ্যেও কীভাবে লিখে ফেলতে। শেষ দিনও লেখার জন্য চেষ্টা করেছিলে। লেখাটার জন্য বিপুল হাসান আঙ্কেল এসে ঘুরে গেলেন। তোমার লেখার মতো অবস্থা ছিল না, তুমি ঘুমে পড়ে যাচ্ছিলে। লেখার জন্য কি যে আকুলতা ছিল তোমার। তুমি বলতে সাংবাদিকদের বন্ধু হয় না। যখন যার বিরুদ্ধে লেখা বা কথা যায় সে-ই মনঃক্ষুণ্ন হয়। আমরা যে এখনো চিন্তায় গণতান্ত্রিক হতে পারিনি। নঈম নিজাম আঙ্কেলের সঙ্গে তোমার বন্ধুত্ব ছিল ব্যতিক্রম। মনে হলো আপন চাচার মতোই আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন, ভরসা দিচ্ছেন। তিনি লিখেছেন, শুধু বন্ধু না। ভাইকে হারিয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে তোমার রুমটা এখনো সেভাবেই আছে। শুধু তুমি নেই। আমার যাওয়ার এখনো শক্তি হয়নি, চাচ্চু গিয়েছিলেন। শাবান মাহমুদ চাচাও ছিলেন তোমার ভাইয়ের মতোই, তাই ফোনে কথা বলতে গেলেই কেঁদে দেন। তোমাকে নিয়ে টকশো করেছেন। আমার তো তোমাকে নিয়ে কিছু পড়তে বা কোনো লেখা দেখলেই কান্না আসে।

গত দু-তিন বছরে নিজেকে টকশো থেকে দূরে রাখলেও আগে কত ঘন ঘন যেতে। এখন সেসব শুধু স্মৃতি। মানুষের জন্যই লিখতে চেয়েছিলা, অন্যায় সহ্য করতে পারতা না। তোমার শেষ বিদায়েও মানুষের ঢল। তোমার মনটা ছিল আকাশের চেয়েও বড়। কি সরলভাবে মানুষকে বিশ্বাস করতে তুমি। মানুষকে ভালোবাসতে যে জানতে হয় তা তোমাকে দেখেই শিখেছি। সবার জন্য কত মায়া, কত চিন্তা! কত বিশ্বাসঘাতকতা। অভিমান ছিল, দহন ছিল। কিন্তু চরম আত্মসম্মানবোধ নিয়ে বেঁচে ছিলে। সবকিছু হাসিমুখে করে ফেলতে পারতা কেমন করে?

ছোটবেলায় তুমি বিদেশ গেলেই একটা স্যুটকেসভরা শুধু আমার জন্য খেলনা থাকত। খেতে পছন্দ করতে তুমি। কিন্তু শেষ ক’মাস কিছুই খেতে পারতে না। অফিস শেষ করে প্রতিদিন রাতে আমার জন্য বাইরে থেকে খাবার আনতে। সে সময় ডেলিভারির ব্যবস্থা ছিল না। এত স্মৃতি কীভাবে লিখব?

বড় বড় মানুষের স্নেহ কুড়িয়েছ। আমাকে তিন বছর বয়সে গণভবন ঘুরতে নিয়ে গিয়েছিলে কোলে করে। আর ইংল্যান্ড যাওয়ার কিছুদিন আগেও নিয়ে গিয়েছিলে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে। রাষ্ট্রপতি তোমার লেখার একজন পাঠক ছিলেন, তোমাকেও পছন্দ করতেন, স্নেহ করতেন। প্রয়াত সাবেক স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী তোমাকে স্নেহ করতেন। আমাকে কতবার তাঁর অফিসে নিয়ে গেছ। আমার অল্প অল্প মনে আছে আমি তাঁর চেয়ারে বসে বলেছিলাম কমফোর্টেবল, তিনি আমার জন্য চকোলেট রাখতেন। ২০০৫ বা ২০০৬ সালের দিকে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে দেখা করতে গিয়েছিলাম। আমাদের আজকের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও তুমি রিপোর্ট করতে দেশের অনেক জায়গায় গিয়েছ, তিনিও তোমাকে স্নেহ করেছেন। তখন না বুঝেই বলতাম, প্রধানমন্ত্রী হতে চাই। তোমার কিছু সহকর্মী হেসে বলেছিলেন, ‘আপা ও বড় হয়ে প্রধানমন্ত্রী হতে চায়’। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও হেসে বলেছিলেন, ‘অবশ্যই হবে কিন্তু পড়াশোনা করে হতে হবে’। তুমি একবার রিপোর্টিং জীবনে প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেছিলে তিনি যখন দিল্লি সফর করে ঢাকায় ফিরছিলেন যে ঈদের শাড়ি কিনেছেন নাকি। জবাবে তিনি বলেছিলেন, ’৭৫-এর পর তাঁর জীবনে ঈদ আসেনি। তোমাকে ছাড়া আমাদের ঈদ আসবে না।

তোফায়েল চাচুর বাসায় যেতাম, তিনিও আসতেন। এভাবে কখন জানি তাঁর সঙ্গেও একটি ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। তাঁর সঙ্গে কত স্মৃতি। আমি ইংল্যান্ডে থাকতেও প্রায়ই ফোনে কথা হতো। ফোনে শিশুর মতো কাঁদছিলেন। আমু চাচা বিদেশ ছিলেন, জানিয়েছেন শিগগিরই দেখতে আসবেন। জাহাঙ্গীর কবির নানক চাচা জানাজায় এসে জড়িয়ে ধরলেন আমাকে। ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, মাহবুব-উল আলম হানিফ, হাসানুল হক ইনু, এনামুল হক শামীম, আহমদ হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল প্রায় সবাই এসেছিলেন জানাজায়। সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আমাকে ছোটবেলায় বলেছিলেন তাঁকে দাদু বলে ডাকতে। তাই শেষবার পর্যন্ত দাদু বলেই ডাকতাম। ছোটবেলায় বিদেশ গেলে তিনি আমার জন্য খেলনা নিয়ে আসতেন। আমাকে নিয়ে কয়েকবার তাঁর বাসায় সকালের নাশতাও করতে গিয়েছ। আমাদের বাসার কোনো অকেশন তিনি মিস করতেন না। ২০১৮ সালে তিনি যখন সুনামগঞ্জে গিয়েছিলেন, আমি তাঁর সঙ্গেই হেলিকপ্টারে ঢাকায় এসেছিলাম। আনোয়ার হোসেন মঞ্জু চাচার সঙ্গে তোমার মজার মজার স্মৃতি বলে হাসাতে। ন্যাপের প্রয়াত শ্রদ্ধেয় মোজাফ্ফর আহমদ মৃত্যুর আগে সাদা কাগজে সাইন দিয়ে বলেছিলেন, তোমার কথাই নাকি তাঁর কথা। কারণ তুমি মানুষের কথা লিখ। এ রকম কত নাম শেষ করতে পারব না লিখে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সব দলমত নির্বিশেষে সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষ গিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন, দোয়া করেছেন। আমি সবার কাছে কৃতজ্ঞ। পেশার কারণে সাংবাদিকতা জীবনের শুরু থেকেই সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে সম্পর্কে গড়ে উঠেছিল। বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার সঙ্গেও একটা পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের সম্পর্ক ছিল। যাঁদের অনেকেই আবার তোমার পাঠকও ছিলেন।

বাবা মানুষের জন্যই লিখতে চেয়েছেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন চেয়েছেন, মানুষের অধিকার যেখানে ক্ষুণ্ন হয়েছে সেখানেই তিনি আঘাত পেতেন। তাঁর সীমাবদ্ধতা ছিল, কিন্তু যা বিশ্বাস করতেন তা লিখতেন। আল্লাহর প্রতি তাঁর বিশ্বাস প্রখর ছিল। তাঁর ফেসবুকে শেষ স্ট্যাটাসের শেষ লাইন ছিল- ‘আল্লাহ আমাকে করুণা দাও’। চিন্তায় তিনি একজন অসাম্প্রদায়িক মানুষ ছিলেন। যিনি সব ধর্মকে সম্মান করতেন। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত প্রণব মুখার্জির সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। ভারতে তাঁর অনেক বন্ধু বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত। কত কথা হতো একসঙ্গে, আমি তো ঘুমাতে পারি না। মা যেন আকাশের দিকে চেয়ে থাকেন আর চন্দ্রস্মিতা বলে, আমি তোমাকে কেন এনে দিতে পারি না? ছোট চাচ্চুর অস্থিরতা দেখি, আর আমরা ভাবতে থাকি কিছু কি ভুল করলাম। সে যেন সব হারিয়ে ফেলেছে। বিস্ময় আমার সঙ্গে সঙ্গেই থাকে। রৌদুসিও কাঁদে লুকিয়ে লুকিয়ে। চাচু আর ফুপি যেন মেনেই নিতে পারছেন না। নানু-নানি বলেন, আমার হাবিবটাও চলে গেল। চাচিরাও মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। সমস্ত আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, তোমার সহকর্মীরা মর্মাহত। কত মানুষকে কাঁদিয়ে চলে গেলে। চন্দ্রস্মিতা বলে, পাপা ছিল জনগণের পীর ভাই। তাই পুরো জীবনই কেটেছে ব্যস্ততায়। শেষ জীবনটা কি সুন্দর করে গুছিয়ে নিতে চেয়েছিলে। সুনামগঞ্জের জন্য তোমার কত টান। এই সুনামগঞ্জের কথা তোমার লেখায় টকশোয় সব সময় উঠে আসত। মানুষ বড় হলে শিকড় ভুলে যায়, এটাকে ভুল প্রমাণ করে সুনামগঞ্জকে অন্যরকম পরিচিতি দিয়েছ সারা দেশে।

লেখক : বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রয়াত নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমানের পুত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন