শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

এটা কী করলা বাবা? মানুষের ভালোবাসায় তোমার রাজকীয় বিদায়

আহনাফ ফাহমিন অন্তর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এটা কী করলা বাবা? মানুষের ভালোবাসায় তোমার রাজকীয় বিদায়

এটা কী করলা বাবা? এভাবে কেউ চলে যায় না বলে কিছু? কত স্বপ্ন ছিল তোমার। আমাকে নিয়ে কত চিন্তা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নিয়ে গেলাম ল্যাবএইড থেকে, কারণ তোমাকে আইসোলেট করে ডায়ালাইসিস দেওয়া দরকার। সেখানে ভিসি ও ট্রেজারার আন্তরিকভাবে সব ব্যবস্থা করলেন। ৩ নম্বর ডায়ালাইসিস দিতে স্ট্রোক হয়ে গেল। নিয়ে গেলাম ল্যাবএইডে ৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায়। তখনো তুমি কথা বললে, ডাক্তাররাও আশা করছেন যে ঠিক হয়ে যাবে। আমরা রাতেই সিদ্ধান্ত নিলাম তোমাকে দিল্লি নেব এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে। বেলা ১১টার মধ্যে সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলাম।

আমি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আরও জলদি আনার জন্য ফোন দিয়েছিলাম। ডাক্তার এসে বললেন কন্ডিশন ডিটোরিয়েট করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের অফিস থেকে ফোন এলো এবং একজন কর্মকর্তা জানালেন, তাঁরা পাশে আছেন আর যে কোনো প্রয়োজনে জানাতে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে তুমি প্রায় ১২ বছর আছ। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান তোমাকে পছন্দ করতেন, স্নেহ করতেন, তিনিও শোকাহত। এমডির সঙ্গেও একটি হৃদ্যতার সম্পর্ক ছিল, তিনিও তোমাকে ভাইয়ের মতো ভালোবাসতেন। তাঁরা সব সময় আমাদের পাশে থাকার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।

আমরা তখনো আশাবাদী কারণ আল্লাহ সব পারেন। আমাদের চোখের সামনে যখন অক্সিজেন আর পালস ড্রপ করছে তুমি তখন লাইফ সাপোর্টে। আমি আর ছোট চাচ্চু তোমার কানে কলমা পড়ে দিলাম ৩টা বাজার কিছু পরে। আর পারলে না? আমি নঈম নিজাম আঙ্কেল আর ফরিদা ইয়াসমিন আন্টিকে জানালাম, আর পারলাম না। নঈম আঙ্কেল তখনো নিউইয়র্কে, শিগগিরই ফিরে আসবেন আর ফরিদা আন্টি বললেন, আসছেন। এর আগেই শাখাওয়াত চাচা, মঞ্জু আঙ্কেল, রাহুল আঙ্কেলসহ তোমার অনেক সহকর্মী আইসিইউর বাইরে দাঁড়ানো। ৪টা ৮ মিনিটে ঘোষণা দিলেন পীর হাবিব আর নেই।

তুমি রিপোর্টার হিসেবে সাংবাদিকতা শুরু করেছিলে তিন দশকেরও আগে থেকে। এরপর প্রায় ১৫ বছরের বেশি সময় সম্পাদকীয় দায়িত্ব পালন করেছ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে। এবার তুমিই হলে ব্রেকিং নিউজ, তুমিই হয়ে গেলে রিপোর্ট! সব পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলের সহকর্মীরা অশ্রুজলে রিপোর্ট করতে এসেছিলেন সেদিন। আর তোমার নামের পাশে লেখা হলো ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মনে পড়ে, সেদিনও আমাদের নানা কথায় কত হাসিয়েছ। মাকে বলেছিলে হজে যাবে। একসঙ্গে আমিও করোনা আক্রান্ত হলাম, পরে নেগেটিভ হলাম দুজনই। তুমিও ঠিক ছিলে, এরপর ক্রিটিনাইন বেড়ে গেল। ৩ নম্বর ডায়ালাইসিস দিতেই স্ট্রোক করে ফেললে। তোমাকে আর ফেরানো গেল না। ল্যাবএইডের ৬০১ নম্বর ক্যাবিনে শুয়ে শেষ লেখাটা শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের পক্ষে লিখলে। বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করে এসে বলেছিলে, আল্লাহ তোমাকে নতুন জীবন দিয়েছেন তাই বাকি জীবনও লিখেই যাবে, মানুষের অধিকার আর কষ্ট নিয়ে লিখবে। তোমার আদর্শের জায়গা ছিল বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতা ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব। ন্যায়বিচারের পক্ষে ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ছিল কঠোর অবস্থান। অনেকবার বলেছ, লিখেছ গণতন্ত্র দুই চাকার বাইসাইকেলের মতো। যেখানে বিরুদ্ধে দলের শক্তি ক্ষয় ও ভুল সিদ্ধান্ত মানুষকে শুধু বিভ্রান্তই করে না, ক্ষমতার ভারসাম্য দূর করে। তোমার খুব ইচ্ছা ছিল আত্মজীবনী লেখার। তোমার আত্মজীবনী কে লিখবে এখন?

দাদুর পাশে তোমাকে রেখে আসার পরপরই কনফারমেশন ইমেইল পেলাম, আমি বার প্রফেশনাল ট্রেনিং কোর্স শেষ করেছি। এখন লিঙ্কনস্ ইন থেকে ব্যারিস্টার হিসেবে কল পাওয়ার অপেক্ষায়। তুমি আমাকে বলেছিলে, কল এলে সবাই একসঙ্গে লন্ডন যাব। বার করতে গিয়ে যেই এক বছর ইংল্যান্ডে থেকেছি তোমার সঙ্গে সারাক্ষণ ফোনে যোগাযোগ হতো। ভিডিও কল করতাম। কত কথা হতো। আমি আর্টিক্যাল লিখতাম দেখে তুমি খুশি হয়েছিলে। কিন্তু আবার বলতে এসব না করে লতে মনোযোগ দিতে। মানুষের এত ভালোবাসা আর সম্মান দিয়ে আল্লাহ তোমাকে নিয়ে গেছেন। শহীদ মিনার থেকে রিপোর্টার্স ইউনিটি হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাব। এরপর তোমার প্রিয় বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে। সেখান থেকে সোজা সিলেট শহীদ মিনার। রাত ১০টা ৩০ মিনিটের সময় পুরো শহীদ মিনার মানুষ আর মানুষ।

এরপর সুনামগঞ্জ পৌর চত্বরে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ফুল দিয়ে ভালোবাসা জানালেন। কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দান এবং গ্রামের বাড়ি মাইজবাড়ীতে বিশাল মানুষের অংশগ্রহণে জানাজা হলো। সুনামগঞ্জ সেদিন শোকের শহরে পরিণত হলো। গত বছর ১২ অক্টোবর বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করে তোমাকে নিয়ে ঢাকায় এসেছিলাম। কি যে ভয় লাগত আগস্ট থেকে অক্টোবর। আল্লাহ চার মাসও সময় দিলেন না। এক বছরের ওষুধগুলো এখনো টেবিলে। কত কষ্ট না পেয়েছ! মানুষ তখনো কত দোয়া করেছে। সারা দেশের মসজিদে দোয়া হয়েছে। তোমার প্রেসক্রিপশনটা এখনো মুখস্থ। কেমোথেরাপি দিতে কি যে কষ্ট হতো। আরেকদিকে সপ্তাহের লেখা এত কষ্টের মধ্যেও কীভাবে লিখে ফেলতে। শেষ দিনও লেখার জন্য চেষ্টা করেছিলে। লেখাটার জন্য বিপুল হাসান আঙ্কেল এসে ঘুরে গেলেন। তোমার লেখার মতো অবস্থা ছিল না, তুমি ঘুমে পড়ে যাচ্ছিলে। লেখার জন্য কি যে আকুলতা ছিল তোমার। তুমি বলতে সাংবাদিকদের বন্ধু হয় না। যখন যার বিরুদ্ধে লেখা বা কথা যায় সে-ই মনঃক্ষুণ্ন হয়। আমরা যে এখনো চিন্তায় গণতান্ত্রিক হতে পারিনি। নঈম নিজাম আঙ্কেলের সঙ্গে তোমার বন্ধুত্ব ছিল ব্যতিক্রম। মনে হলো আপন চাচার মতোই আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন, ভরসা দিচ্ছেন। তিনি লিখেছেন, শুধু বন্ধু না। ভাইকে হারিয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসে তোমার রুমটা এখনো সেভাবেই আছে। শুধু তুমি নেই। আমার যাওয়ার এখনো শক্তি হয়নি, চাচ্চু গিয়েছিলেন। শাবান মাহমুদ চাচাও ছিলেন তোমার ভাইয়ের মতোই, তাই ফোনে কথা বলতে গেলেই কেঁদে দেন। তোমাকে নিয়ে টকশো করেছেন। আমার তো তোমাকে নিয়ে কিছু পড়তে বা কোনো লেখা দেখলেই কান্না আসে।

গত দু-তিন বছরে নিজেকে টকশো থেকে দূরে রাখলেও আগে কত ঘন ঘন যেতে। এখন সেসব শুধু স্মৃতি। মানুষের জন্যই লিখতে চেয়েছিলা, অন্যায় সহ্য করতে পারতা না। তোমার শেষ বিদায়েও মানুষের ঢল। তোমার মনটা ছিল আকাশের চেয়েও বড়। কি সরলভাবে মানুষকে বিশ্বাস করতে তুমি। মানুষকে ভালোবাসতে যে জানতে হয় তা তোমাকে দেখেই শিখেছি। সবার জন্য কত মায়া, কত চিন্তা! কত বিশ্বাসঘাতকতা। অভিমান ছিল, দহন ছিল। কিন্তু চরম আত্মসম্মানবোধ নিয়ে বেঁচে ছিলে। সবকিছু হাসিমুখে করে ফেলতে পারতা কেমন করে?

ছোটবেলায় তুমি বিদেশ গেলেই একটা স্যুটকেসভরা শুধু আমার জন্য খেলনা থাকত। খেতে পছন্দ করতে তুমি। কিন্তু শেষ ক’মাস কিছুই খেতে পারতে না। অফিস শেষ করে প্রতিদিন রাতে আমার জন্য বাইরে থেকে খাবার আনতে। সে সময় ডেলিভারির ব্যবস্থা ছিল না। এত স্মৃতি কীভাবে লিখব?

বড় বড় মানুষের স্নেহ কুড়িয়েছ। আমাকে তিন বছর বয়সে গণভবন ঘুরতে নিয়ে গিয়েছিলে কোলে করে। আর ইংল্যান্ড যাওয়ার কিছুদিন আগেও নিয়ে গিয়েছিলে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে। রাষ্ট্রপতি তোমার লেখার একজন পাঠক ছিলেন, তোমাকেও পছন্দ করতেন, স্নেহ করতেন। প্রয়াত সাবেক স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী তোমাকে স্নেহ করতেন। আমাকে কতবার তাঁর অফিসে নিয়ে গেছ। আমার অল্প অল্প মনে আছে আমি তাঁর চেয়ারে বসে বলেছিলাম কমফোর্টেবল, তিনি আমার জন্য চকোলেট রাখতেন। ২০০৫ বা ২০০৬ সালের দিকে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিনে দেখা করতে গিয়েছিলাম। আমাদের আজকের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও তুমি রিপোর্ট করতে দেশের অনেক জায়গায় গিয়েছ, তিনিও তোমাকে স্নেহ করেছেন। তখন না বুঝেই বলতাম, প্রধানমন্ত্রী হতে চাই। তোমার কিছু সহকর্মী হেসে বলেছিলেন, ‘আপা ও বড় হয়ে প্রধানমন্ত্রী হতে চায়’। আমাদের প্রধানমন্ত্রীও হেসে বলেছিলেন, ‘অবশ্যই হবে কিন্তু পড়াশোনা করে হতে হবে’। তুমি একবার রিপোর্টিং জীবনে প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেছিলে তিনি যখন দিল্লি সফর করে ঢাকায় ফিরছিলেন যে ঈদের শাড়ি কিনেছেন নাকি। জবাবে তিনি বলেছিলেন, ’৭৫-এর পর তাঁর জীবনে ঈদ আসেনি। তোমাকে ছাড়া আমাদের ঈদ আসবে না।

তোফায়েল চাচুর বাসায় যেতাম, তিনিও আসতেন। এভাবে কখন জানি তাঁর সঙ্গেও একটি ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। তাঁর সঙ্গে কত স্মৃতি। আমি ইংল্যান্ডে থাকতেও প্রায়ই ফোনে কথা হতো। ফোনে শিশুর মতো কাঁদছিলেন। আমু চাচা বিদেশ ছিলেন, জানিয়েছেন শিগগিরই দেখতে আসবেন। জাহাঙ্গীর কবির নানক চাচা জানাজায় এসে জড়িয়ে ধরলেন আমাকে। ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, মাহবুব-উল আলম হানিফ, হাসানুল হক ইনু, এনামুল হক শামীম, আহমদ হোসেন, শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল প্রায় সবাই এসেছিলেন জানাজায়। সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আমাকে ছোটবেলায় বলেছিলেন তাঁকে দাদু বলে ডাকতে। তাই শেষবার পর্যন্ত দাদু বলেই ডাকতাম। ছোটবেলায় বিদেশ গেলে তিনি আমার জন্য খেলনা নিয়ে আসতেন। আমাকে নিয়ে কয়েকবার তাঁর বাসায় সকালের নাশতাও করতে গিয়েছ। আমাদের বাসার কোনো অকেশন তিনি মিস করতেন না। ২০১৮ সালে তিনি যখন সুনামগঞ্জে গিয়েছিলেন, আমি তাঁর সঙ্গেই হেলিকপ্টারে ঢাকায় এসেছিলাম। আনোয়ার হোসেন মঞ্জু চাচার সঙ্গে তোমার মজার মজার স্মৃতি বলে হাসাতে। ন্যাপের প্রয়াত শ্রদ্ধেয় মোজাফ্ফর আহমদ মৃত্যুর আগে সাদা কাগজে সাইন দিয়ে বলেছিলেন, তোমার কথাই নাকি তাঁর কথা। কারণ তুমি মানুষের কথা লিখ। এ রকম কত নাম শেষ করতে পারব না লিখে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সব দলমত নির্বিশেষে সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষ গিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন, দোয়া করেছেন। আমি সবার কাছে কৃতজ্ঞ। পেশার কারণে সাংবাদিকতা জীবনের শুরু থেকেই সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে সম্পর্কে গড়ে উঠেছিল। বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার সঙ্গেও একটা পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের সম্পর্ক ছিল। যাঁদের অনেকেই আবার তোমার পাঠকও ছিলেন।

বাবা মানুষের জন্যই লিখতে চেয়েছেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন চেয়েছেন, মানুষের অধিকার যেখানে ক্ষুণ্ন হয়েছে সেখানেই তিনি আঘাত পেতেন। তাঁর সীমাবদ্ধতা ছিল, কিন্তু যা বিশ্বাস করতেন তা লিখতেন। আল্লাহর প্রতি তাঁর বিশ্বাস প্রখর ছিল। তাঁর ফেসবুকে শেষ স্ট্যাটাসের শেষ লাইন ছিল- ‘আল্লাহ আমাকে করুণা দাও’। চিন্তায় তিনি একজন অসাম্প্রদায়িক মানুষ ছিলেন। যিনি সব ধর্মকে সম্মান করতেন। ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত প্রণব মুখার্জির সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত একটা সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। ভারতে তাঁর অনেক বন্ধু বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত। কত কথা হতো একসঙ্গে, আমি তো ঘুমাতে পারি না। মা যেন আকাশের দিকে চেয়ে থাকেন আর চন্দ্রস্মিতা বলে, আমি তোমাকে কেন এনে দিতে পারি না? ছোট চাচ্চুর অস্থিরতা দেখি, আর আমরা ভাবতে থাকি কিছু কি ভুল করলাম। সে যেন সব হারিয়ে ফেলেছে। বিস্ময় আমার সঙ্গে সঙ্গেই থাকে। রৌদুসিও কাঁদে লুকিয়ে লুকিয়ে। চাচু আর ফুপি যেন মেনেই নিতে পারছেন না। নানু-নানি বলেন, আমার হাবিবটাও চলে গেল। চাচিরাও মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। সমস্ত আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, তোমার সহকর্মীরা মর্মাহত। কত মানুষকে কাঁদিয়ে চলে গেলে। চন্দ্রস্মিতা বলে, পাপা ছিল জনগণের পীর ভাই। তাই পুরো জীবনই কেটেছে ব্যস্ততায়। শেষ জীবনটা কি সুন্দর করে গুছিয়ে নিতে চেয়েছিলে। সুনামগঞ্জের জন্য তোমার কত টান। এই সুনামগঞ্জের কথা তোমার লেখায় টকশোয় সব সময় উঠে আসত। মানুষ বড় হলে শিকড় ভুলে যায়, এটাকে ভুল প্রমাণ করে সুনামগঞ্জকে অন্যরকম পরিচিতি দিয়েছ সারা দেশে।

লেখক : বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রয়াত নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমানের পুত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি
এনভিডিয়ার সঙ্গে এশীয় টেক জায়ান্টদের বাম্পার এআই চুক্তি

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেফার্ডের হ্যাটট্রিকে, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ
শেফার্ডের হ্যাটট্রিকে, ১৫১ রানে অলআউট বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম
রেকর্ড গড়লেন তানজিদ তামিম

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ
স্ত্রীর ওপর ক্ষোভ নিয়ে শ্যালকের ছেলেকে অপহরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
মোংলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে ইলেকট্রিশিয়ানকে পিটিয়ে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা
ডেমরায় নারীর আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা
কালুখালীতে কৃষকের কলাগাছ কেটে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন
মাটিরাঙ্গায় ঐতিহ্যবাহী কঠিন চীবর দান উৎসব উদযাপন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক
ইবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা মেজবাহ আটক

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত
ব্যাটিং বিপর্যয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ধরাশয়ী ভারত

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল শুরু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা
নগর ভবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএসসিসির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা
সেন্টমার্টিন খুলছে, তবে জাহাজ চলাচল নিয়ে অনিশ্চিতয়তা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে নারী
সাপের ছোবল খেয়ে সাপসহ হাসপাতালে নারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পালিত হল ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি
এভারকেয়ার হসপিটাল চট্টগ্রামে পালিত হল ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড় জেলা সমিতি ঢাকা’র নতুন কমিটি গঠন
পঞ্চগড় জেলা সমিতি ঢাকা’র নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত
অধ্যাপক আলী রীয়াজের নতুন বই প্রকাশিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ ১ উইকেটে ৪০
পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ ১ উইকেটে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা
পুরনো গবেষণায় মিলল নতুন অ্যান্টিবায়োটিকের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিলেটে বাসার ছাদ থেকে আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার
সিলেটে বাসার ছাদ থেকে আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ডাকাতির আসামি পিটুনিতে নিহত
সিরাজগঞ্জে ডাকাতির আসামি পিটুনিতে নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনের শেষ দিন আজ, ইসি ওয়েবসাইটে ত্রুটিতে ভোগান্তি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনের শেষ দিন আজ, ইসি ওয়েবসাইটে ত্রুটিতে ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫০৬
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫০৬

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগার একাদশে ৪ পরিবর্তন
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগার একাদশে ৪ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা পেলেন শতাধিক রোগী
জয়পুরহাটে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে চিকিৎসা পেলেন শতাধিক রোগী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি