শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০২২

ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

আল কোরআনের ৯৫ নম্বর সুরা ত্বিন। এ বরকতময় ফলের নামেই নামকরণ এ সুরার। সুরার প্রথম ৪ নম্বর আয়াতের অর্থ- ‘কসম ত্বিন ও জয়তুনের (ফল), কসম সিনাই পর্বতের, কসম এই নিরাপদ নগরীর, অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠন ও আকৃতিতে।’ গুণীরা বলেন, মানুষের সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পবিত্রভূমির এ ফলের সম্পর্ক ও গুরুত্ব রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে ত্বিন ফলে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ১, বি ২ ছাড়াও প্রায় সব রকমের জরুরি পুষ্টিকণা যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কার্বোহাইড্রেট, সুগার, ফ্যাট, প্রোটিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে অনেক ঔষধি গুণও। কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়, ওজন কমানো, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখাসহ ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবেও কাজ করে ত্বিন।

যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখেন তাদের মনে থাকতে পারে বছর দেড়েক আগে দেশের প্রথম গড়ে ওঠা ত্বিন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম গাজীপুরের বারতোপা থেকে। সেখানে তরুণ উদ্যোক্তা আযম তালুকদার গড়ে তোলেন ত্বিনের বাগান। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ৪৭ জাতের ত্বিন সংগ্রহ করে রোপণ করেছেন। তারপর ত্বিন চাষ ছড়িয়ে পড়তে থাকে সারা দেশে। এর মধ্যে অনেকেই যেমন সফল হয়েছেন, অনেকেই সফল হননি- এমন সংবাদও পেয়েছি। আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, ত্বিন দুই ভাবে খাওয়া যায়। পাকা ফল রসালো মিষ্ট। সরাসরি খাওয়া যায়। আবার রোদে শুকিয়ে কাচের কনটেইনারে রেখে সারা বছরও খাওয়া যায়। খবর নিয়ে জেনেছি আমাদের দেশে শুকনো ত্বিন আমদানি হয়, অর্থাৎ দেশেই এ ফলের চাহিদা আছে। আর বহির্বিশ্বেও এর প্রচুর চাহিদা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল। এর মধ্যেই খবর পেলাম গাজীপুরের শ্রীপুরের ভাংনাহাটি গ্রামে ত্বিনের বাণিজ্যিক চাষের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ী হাজী আবদুস সাত্তার। তিনি আমার পূর্বপরিচিত। কয়েক বছর আগে ভাংনাহাটি গিয়েছিলাম দৃষ্টিনন্দন হাজী আবদুস সাত্তার জামে মসজিদ ও মাদরাসা কমপ্লেক্সের ওপর প্রতিবেদন ধারণ করতে। হাজী আবদুস সাত্তার ধর্মীয় চেতনা থেকেই মসজিদের পাশাপাশি গড়ে তুলেছেন ত্বিন ফলের বেশ প্রশ্বস্ত বাগান।

ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল

গত জানুয়ারিতে এক শীতের সকালে গিয়ে উপস্থিত হই সেই ত্বিনের বাগানে। মসজিদের পাশেই বিশাল এলাকাজুড়ে ত্বিন ফলের চাষ। একদিকে বাগান অন্যদিকে চারা তৈরি হচ্ছে। ৫ বিঘা জমিতে ৩ হাজার ত্বিন গাছ। সব গাছই ফলবান হয়ে উঠেছে। ত্বিন ফলের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়। যেমন বাগানটির গাছে ফল আসা শুরু হয়েছে গত বছর ডিসেম্বরের শুরুতে। এখন এ মার্চে যেমন ফল রয়েছে ফল থাকবে বছরের শেষ পর্যন্ত। সারা বছরই ফল আসতে থাকবে। বলছিলাম ত্বিন ফলের পাশাপাশি চারা উৎপাদন করে তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন আগ্রহী উদ্যোক্তাদের মধ্যে। আবার পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়ে যাচ্ছেন সমানতালে। সব মিলিয়ে ১২ বিঘা জমিতে তার ত্বিন ফলের চাষাবাদ। সে বিবেচনায় বলা যেতে পারে এ বাগানটি এখন পর্যন্ত আমার জানা মতে এককভাবে ত্বিনের বাগান হিসেবে বড়।

এপ্রিল-মে মাসে ত্বিন ফলের ভরা মৌসুম। ত্বিনবাগানের দেখাশোনার কাজে নিয়োজিত নজরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলি। তিনি জানালেন, ত্বিন ফলের বাণিজ্যিক সাফল্যের মুখ দেখেছেন তাঁরা। এ বাগানটি গড়ে তুলেছেন বেশ পরিকল্পিত উপায়ে। অনুসরণ করা হয়েছে আধুনিক চাষ কৌশল। রোপণের ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হয়েছে জাপানি জিগজাগ পদ্ধতি। নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাই কী ভেবে তাঁরা ত্বিন ফলের চাষ শুরু করলেন। তিনি বললেন, টেলিভিশনে প্রোগ্রাম দেখে বারতোপা থেকে চারা এনে ত্বিন ফলের চাষ শুরু করা হয়। জায়গাটা খালি পড়েই ছিল, তাই পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম বছর কিছু চারা এনে লাগানো হয়। ফল এলে আশপাশের মানুষ দেখতে আসে। তারা ফল কিনে নেয়। ফলের অধিক চাহিদা দেখে ১ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। অনেকেই গাছের চারা নিতে চান। পরে তাঁরা চারাও উৎপাদন শুরু করেন। এখন প্রতিটি চারা ১০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। ‘আশা করি সব ফল বিক্রি হয়ে যাবে, বিক্রি না হলেও পাকা ফল শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যাবে। ওষুধ হিসেবে ত্বিন ফলের বেশ চাহিদা আছে।’ বলছিলেন নজরুল।

পুরো বাগান ঘুরে দেখলাম। গাছগুলো ফলে ফলে ভরে উঠেছে। একেকটা ডালে ১২ থেকে ১৫টি করে ফল এসেছে। লক্ষ্য করলাম ত্বিন ফলের বাগানে পোকা দমনের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে জৈবিক পদ্ধতি সেক্স ফেরোমন ট্র্যাপ।

বাগান পরিচর্যার জন্য নিয়োজিত রয়েছেন আরেক তরুণ, নাম মেহেদী। তাঁর কাছেও জানা গেল নানা তথ্য। বিশেষ করে মাটি ব্যবস্থাপনা ও নিয়মিত পরিচর্যার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে। মেহেদী বলছিলেন, ‘জৈবসার ত্বিন চাষের জন্য বেশ প্রয়োজনীয়। রাসায়নিক সার খুব একটা ব্যবহার করতে হয় না।’

পাঠক, ত্বিন প্রসঙ্গ আরেকটু বলতে চাই। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলছে, ত্বিন ফল রক্তে ক্ষতিকর সুগারের পরিবর্তে ন্যাচারাল সুগার তৈরি করে, এ ফল চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়, শরীরের ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে, গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এ ফলে রয়েছে প্রচুর আঁশ- জাতীয় উপাদান, কাঁচা ত্বিন ফল চর্মরোগের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

যাঁরা ত্বিন ফলের বাগান দেখভাল করছিলেন তাঁরা নানা অভিজ্ঞতা রপ্ত করেছেন এরই মধ্যে। চাষের অভিজ্ঞতা থেকে তাঁরা বলছেন, শুধু বর্ষা মৌসুম ত্বিন ফলের জন্য অনুপযোগী। বোঝাই যায়, যেহেতু মরুভূমির ফল সেহেতু বৃষ্টিই এ ফলটির জন্য এক প্রতিবন্ধকতা। তাই তাঁরা কৌশলে বর্ষায় ফল আসার ব্যাপারটি থামিয়ে দেন। এতেই কাক্সিক্ষত ফলন পাচ্ছেন।

যে কোনো উদ্যোগেই ঝুঁকি যাচাই করে নিতে হয়। বুঝে নিতে হয় বাজারের অবস্থা। বিনিয়োগ ও লাভের প্রশ্নে কৃষি উৎপাদন ও বিপণন একটি অন্যটির সঙ্গে যুক্ত। তাই সুপরিকল্পনা, উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থাপনা না বুঝে, না জেনেই বড় বিনিয়োগে যাওয়া ঠিক হবে না। একে তো আমাদের দেশের জন্য ত্বিন বা ডুমুর নতুন ফসল, দ্বিতীয়ত এখনো এ ফল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। তার পরও এ ফল চাষে লাভবান হচ্ছেন অনেকেই। যেমনটি লাভবান হয়েছেন ভাংনাহাটির হাজী আবদুস সাত্তার। কারণ তাঁর বাগানের অবস্থান, সুব্যবস্থাপনা ও মার্কেটিং কৌশলে তিনি পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন।

প্রযুক্তি প্রসারের কল্যাণে পৃথিবীর সুস্বাদু ও জনপ্রিয় ফলগুলো পৌঁছে যাচ্ছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। মাটি, পানি ও জলবায়ুগত পরিবর্তন সেখানে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে না। তাই আরবভূমির খেজুর যেমন ফলছে বাংলাদেশে, একইভাবে ফলতে শুরু করেছে ত্বিন বা মরুভূমির ডুমুরও। এ মৌসুমে দেশের অনেক স্থানেই ত্বিন ফলের বাগান সম্প্রসারণের খবর পেয়েছি। অনেক ছাদেও ফলছে ত্বিন ফল। বোঝা যায় আমাদের মাটির ফলের তালিকায় নতুন যুক্ত ত্বিন ফল অল্প দিনেই ছড়িয়ে পড়বে দেশে। সগৌরবে জায়গা করে নেবে ফলের বাজারে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন