শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০২২

ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

আল কোরআনের ৯৫ নম্বর সুরা ত্বিন। এ বরকতময় ফলের নামেই নামকরণ এ সুরার। সুরার প্রথম ৪ নম্বর আয়াতের অর্থ- ‘কসম ত্বিন ও জয়তুনের (ফল), কসম সিনাই পর্বতের, কসম এই নিরাপদ নগরীর, অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠন ও আকৃতিতে।’ গুণীরা বলেন, মানুষের সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পবিত্রভূমির এ ফলের সম্পর্ক ও গুরুত্ব রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে ত্বিন ফলে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ১, বি ২ ছাড়াও প্রায় সব রকমের জরুরি পুষ্টিকণা যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কার্বোহাইড্রেট, সুগার, ফ্যাট, প্রোটিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে অনেক ঔষধি গুণও। কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়, ওজন কমানো, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখাসহ ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবেও কাজ করে ত্বিন।

যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখেন তাদের মনে থাকতে পারে বছর দেড়েক আগে দেশের প্রথম গড়ে ওঠা ত্বিন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম গাজীপুরের বারতোপা থেকে। সেখানে তরুণ উদ্যোক্তা আযম তালুকদার গড়ে তোলেন ত্বিনের বাগান। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ৪৭ জাতের ত্বিন সংগ্রহ করে রোপণ করেছেন। তারপর ত্বিন চাষ ছড়িয়ে পড়তে থাকে সারা দেশে। এর মধ্যে অনেকেই যেমন সফল হয়েছেন, অনেকেই সফল হননি- এমন সংবাদও পেয়েছি। আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, ত্বিন দুই ভাবে খাওয়া যায়। পাকা ফল রসালো মিষ্ট। সরাসরি খাওয়া যায়। আবার রোদে শুকিয়ে কাচের কনটেইনারে রেখে সারা বছরও খাওয়া যায়। খবর নিয়ে জেনেছি আমাদের দেশে শুকনো ত্বিন আমদানি হয়, অর্থাৎ দেশেই এ ফলের চাহিদা আছে। আর বহির্বিশ্বেও এর প্রচুর চাহিদা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল। এর মধ্যেই খবর পেলাম গাজীপুরের শ্রীপুরের ভাংনাহাটি গ্রামে ত্বিনের বাণিজ্যিক চাষের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ী হাজী আবদুস সাত্তার। তিনি আমার পূর্বপরিচিত। কয়েক বছর আগে ভাংনাহাটি গিয়েছিলাম দৃষ্টিনন্দন হাজী আবদুস সাত্তার জামে মসজিদ ও মাদরাসা কমপ্লেক্সের ওপর প্রতিবেদন ধারণ করতে। হাজী আবদুস সাত্তার ধর্মীয় চেতনা থেকেই মসজিদের পাশাপাশি গড়ে তুলেছেন ত্বিন ফলের বেশ প্রশ্বস্ত বাগান।

ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল

গত জানুয়ারিতে এক শীতের সকালে গিয়ে উপস্থিত হই সেই ত্বিনের বাগানে। মসজিদের পাশেই বিশাল এলাকাজুড়ে ত্বিন ফলের চাষ। একদিকে বাগান অন্যদিকে চারা তৈরি হচ্ছে। ৫ বিঘা জমিতে ৩ হাজার ত্বিন গাছ। সব গাছই ফলবান হয়ে উঠেছে। ত্বিন ফলের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়। যেমন বাগানটির গাছে ফল আসা শুরু হয়েছে গত বছর ডিসেম্বরের শুরুতে। এখন এ মার্চে যেমন ফল রয়েছে ফল থাকবে বছরের শেষ পর্যন্ত। সারা বছরই ফল আসতে থাকবে। বলছিলাম ত্বিন ফলের পাশাপাশি চারা উৎপাদন করে তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন আগ্রহী উদ্যোক্তাদের মধ্যে। আবার পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়ে যাচ্ছেন সমানতালে। সব মিলিয়ে ১২ বিঘা জমিতে তার ত্বিন ফলের চাষাবাদ। সে বিবেচনায় বলা যেতে পারে এ বাগানটি এখন পর্যন্ত আমার জানা মতে এককভাবে ত্বিনের বাগান হিসেবে বড়।

এপ্রিল-মে মাসে ত্বিন ফলের ভরা মৌসুম। ত্বিনবাগানের দেখাশোনার কাজে নিয়োজিত নজরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলি। তিনি জানালেন, ত্বিন ফলের বাণিজ্যিক সাফল্যের মুখ দেখেছেন তাঁরা। এ বাগানটি গড়ে তুলেছেন বেশ পরিকল্পিত উপায়ে। অনুসরণ করা হয়েছে আধুনিক চাষ কৌশল। রোপণের ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হয়েছে জাপানি জিগজাগ পদ্ধতি। নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাই কী ভেবে তাঁরা ত্বিন ফলের চাষ শুরু করলেন। তিনি বললেন, টেলিভিশনে প্রোগ্রাম দেখে বারতোপা থেকে চারা এনে ত্বিন ফলের চাষ শুরু করা হয়। জায়গাটা খালি পড়েই ছিল, তাই পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম বছর কিছু চারা এনে লাগানো হয়। ফল এলে আশপাশের মানুষ দেখতে আসে। তারা ফল কিনে নেয়। ফলের অধিক চাহিদা দেখে ১ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। অনেকেই গাছের চারা নিতে চান। পরে তাঁরা চারাও উৎপাদন শুরু করেন। এখন প্রতিটি চারা ১০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। ‘আশা করি সব ফল বিক্রি হয়ে যাবে, বিক্রি না হলেও পাকা ফল শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যাবে। ওষুধ হিসেবে ত্বিন ফলের বেশ চাহিদা আছে।’ বলছিলেন নজরুল।

পুরো বাগান ঘুরে দেখলাম। গাছগুলো ফলে ফলে ভরে উঠেছে। একেকটা ডালে ১২ থেকে ১৫টি করে ফল এসেছে। লক্ষ্য করলাম ত্বিন ফলের বাগানে পোকা দমনের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে জৈবিক পদ্ধতি সেক্স ফেরোমন ট্র্যাপ।

বাগান পরিচর্যার জন্য নিয়োজিত রয়েছেন আরেক তরুণ, নাম মেহেদী। তাঁর কাছেও জানা গেল নানা তথ্য। বিশেষ করে মাটি ব্যবস্থাপনা ও নিয়মিত পরিচর্যার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে। মেহেদী বলছিলেন, ‘জৈবসার ত্বিন চাষের জন্য বেশ প্রয়োজনীয়। রাসায়নিক সার খুব একটা ব্যবহার করতে হয় না।’

পাঠক, ত্বিন প্রসঙ্গ আরেকটু বলতে চাই। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলছে, ত্বিন ফল রক্তে ক্ষতিকর সুগারের পরিবর্তে ন্যাচারাল সুগার তৈরি করে, এ ফল চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়, শরীরের ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে, গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এ ফলে রয়েছে প্রচুর আঁশ- জাতীয় উপাদান, কাঁচা ত্বিন ফল চর্মরোগের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

যাঁরা ত্বিন ফলের বাগান দেখভাল করছিলেন তাঁরা নানা অভিজ্ঞতা রপ্ত করেছেন এরই মধ্যে। চাষের অভিজ্ঞতা থেকে তাঁরা বলছেন, শুধু বর্ষা মৌসুম ত্বিন ফলের জন্য অনুপযোগী। বোঝাই যায়, যেহেতু মরুভূমির ফল সেহেতু বৃষ্টিই এ ফলটির জন্য এক প্রতিবন্ধকতা। তাই তাঁরা কৌশলে বর্ষায় ফল আসার ব্যাপারটি থামিয়ে দেন। এতেই কাক্সিক্ষত ফলন পাচ্ছেন।

যে কোনো উদ্যোগেই ঝুঁকি যাচাই করে নিতে হয়। বুঝে নিতে হয় বাজারের অবস্থা। বিনিয়োগ ও লাভের প্রশ্নে কৃষি উৎপাদন ও বিপণন একটি অন্যটির সঙ্গে যুক্ত। তাই সুপরিকল্পনা, উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থাপনা না বুঝে, না জেনেই বড় বিনিয়োগে যাওয়া ঠিক হবে না। একে তো আমাদের দেশের জন্য ত্বিন বা ডুমুর নতুন ফসল, দ্বিতীয়ত এখনো এ ফল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। তার পরও এ ফল চাষে লাভবান হচ্ছেন অনেকেই। যেমনটি লাভবান হয়েছেন ভাংনাহাটির হাজী আবদুস সাত্তার। কারণ তাঁর বাগানের অবস্থান, সুব্যবস্থাপনা ও মার্কেটিং কৌশলে তিনি পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন।

প্রযুক্তি প্রসারের কল্যাণে পৃথিবীর সুস্বাদু ও জনপ্রিয় ফলগুলো পৌঁছে যাচ্ছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। মাটি, পানি ও জলবায়ুগত পরিবর্তন সেখানে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে না। তাই আরবভূমির খেজুর যেমন ফলছে বাংলাদেশে, একইভাবে ফলতে শুরু করেছে ত্বিন বা মরুভূমির ডুমুরও। এ মৌসুমে দেশের অনেক স্থানেই ত্বিন ফলের বাগান সম্প্রসারণের খবর পেয়েছি। অনেক ছাদেও ফলছে ত্বিন ফল। বোঝা যায় আমাদের মাটির ফলের তালিকায় নতুন যুক্ত ত্বিন ফল অল্প দিনেই ছড়িয়ে পড়বে দেশে। সগৌরবে জায়গা করে নেবে ফলের বাজারে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

এই মাত্র | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা