শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০২২

ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

আল কোরআনের ৯৫ নম্বর সুরা ত্বিন। এ বরকতময় ফলের নামেই নামকরণ এ সুরার। সুরার প্রথম ৪ নম্বর আয়াতের অর্থ- ‘কসম ত্বিন ও জয়তুনের (ফল), কসম সিনাই পর্বতের, কসম এই নিরাপদ নগরীর, অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠন ও আকৃতিতে।’ গুণীরা বলেন, মানুষের সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পবিত্রভূমির এ ফলের সম্পর্ক ও গুরুত্ব রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে ত্বিন ফলে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ১, বি ২ ছাড়াও প্রায় সব রকমের জরুরি পুষ্টিকণা যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কার্বোহাইড্রেট, সুগার, ফ্যাট, প্রোটিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে অনেক ঔষধি গুণও। কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়, ওজন কমানো, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখাসহ ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবেও কাজ করে ত্বিন।

যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখেন তাদের মনে থাকতে পারে বছর দেড়েক আগে দেশের প্রথম গড়ে ওঠা ত্বিন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম গাজীপুরের বারতোপা থেকে। সেখানে তরুণ উদ্যোক্তা আযম তালুকদার গড়ে তোলেন ত্বিনের বাগান। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ৪৭ জাতের ত্বিন সংগ্রহ করে রোপণ করেছেন। তারপর ত্বিন চাষ ছড়িয়ে পড়তে থাকে সারা দেশে। এর মধ্যে অনেকেই যেমন সফল হয়েছেন, অনেকেই সফল হননি- এমন সংবাদও পেয়েছি। আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, ত্বিন দুই ভাবে খাওয়া যায়। পাকা ফল রসালো মিষ্ট। সরাসরি খাওয়া যায়। আবার রোদে শুকিয়ে কাচের কনটেইনারে রেখে সারা বছরও খাওয়া যায়। খবর নিয়ে জেনেছি আমাদের দেশে শুকনো ত্বিন আমদানি হয়, অর্থাৎ দেশেই এ ফলের চাহিদা আছে। আর বহির্বিশ্বেও এর প্রচুর চাহিদা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল। এর মধ্যেই খবর পেলাম গাজীপুরের শ্রীপুরের ভাংনাহাটি গ্রামে ত্বিনের বাণিজ্যিক চাষের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ী হাজী আবদুস সাত্তার। তিনি আমার পূর্বপরিচিত। কয়েক বছর আগে ভাংনাহাটি গিয়েছিলাম দৃষ্টিনন্দন হাজী আবদুস সাত্তার জামে মসজিদ ও মাদরাসা কমপ্লেক্সের ওপর প্রতিবেদন ধারণ করতে। হাজী আবদুস সাত্তার ধর্মীয় চেতনা থেকেই মসজিদের পাশাপাশি গড়ে তুলেছেন ত্বিন ফলের বেশ প্রশ্বস্ত বাগান।

ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল

গত জানুয়ারিতে এক শীতের সকালে গিয়ে উপস্থিত হই সেই ত্বিনের বাগানে। মসজিদের পাশেই বিশাল এলাকাজুড়ে ত্বিন ফলের চাষ। একদিকে বাগান অন্যদিকে চারা তৈরি হচ্ছে। ৫ বিঘা জমিতে ৩ হাজার ত্বিন গাছ। সব গাছই ফলবান হয়ে উঠেছে। ত্বিন ফলের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়। যেমন বাগানটির গাছে ফল আসা শুরু হয়েছে গত বছর ডিসেম্বরের শুরুতে। এখন এ মার্চে যেমন ফল রয়েছে ফল থাকবে বছরের শেষ পর্যন্ত। সারা বছরই ফল আসতে থাকবে। বলছিলাম ত্বিন ফলের পাশাপাশি চারা উৎপাদন করে তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন আগ্রহী উদ্যোক্তাদের মধ্যে। আবার পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়ে যাচ্ছেন সমানতালে। সব মিলিয়ে ১২ বিঘা জমিতে তার ত্বিন ফলের চাষাবাদ। সে বিবেচনায় বলা যেতে পারে এ বাগানটি এখন পর্যন্ত আমার জানা মতে এককভাবে ত্বিনের বাগান হিসেবে বড়।

এপ্রিল-মে মাসে ত্বিন ফলের ভরা মৌসুম। ত্বিনবাগানের দেখাশোনার কাজে নিয়োজিত নজরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলি। তিনি জানালেন, ত্বিন ফলের বাণিজ্যিক সাফল্যের মুখ দেখেছেন তাঁরা। এ বাগানটি গড়ে তুলেছেন বেশ পরিকল্পিত উপায়ে। অনুসরণ করা হয়েছে আধুনিক চাষ কৌশল। রোপণের ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হয়েছে জাপানি জিগজাগ পদ্ধতি। নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাই কী ভেবে তাঁরা ত্বিন ফলের চাষ শুরু করলেন। তিনি বললেন, টেলিভিশনে প্রোগ্রাম দেখে বারতোপা থেকে চারা এনে ত্বিন ফলের চাষ শুরু করা হয়। জায়গাটা খালি পড়েই ছিল, তাই পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম বছর কিছু চারা এনে লাগানো হয়। ফল এলে আশপাশের মানুষ দেখতে আসে। তারা ফল কিনে নেয়। ফলের অধিক চাহিদা দেখে ১ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। অনেকেই গাছের চারা নিতে চান। পরে তাঁরা চারাও উৎপাদন শুরু করেন। এখন প্রতিটি চারা ১০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। ‘আশা করি সব ফল বিক্রি হয়ে যাবে, বিক্রি না হলেও পাকা ফল শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যাবে। ওষুধ হিসেবে ত্বিন ফলের বেশ চাহিদা আছে।’ বলছিলেন নজরুল।

পুরো বাগান ঘুরে দেখলাম। গাছগুলো ফলে ফলে ভরে উঠেছে। একেকটা ডালে ১২ থেকে ১৫টি করে ফল এসেছে। লক্ষ্য করলাম ত্বিন ফলের বাগানে পোকা দমনের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে জৈবিক পদ্ধতি সেক্স ফেরোমন ট্র্যাপ।

বাগান পরিচর্যার জন্য নিয়োজিত রয়েছেন আরেক তরুণ, নাম মেহেদী। তাঁর কাছেও জানা গেল নানা তথ্য। বিশেষ করে মাটি ব্যবস্থাপনা ও নিয়মিত পরিচর্যার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে। মেহেদী বলছিলেন, ‘জৈবসার ত্বিন চাষের জন্য বেশ প্রয়োজনীয়। রাসায়নিক সার খুব একটা ব্যবহার করতে হয় না।’

পাঠক, ত্বিন প্রসঙ্গ আরেকটু বলতে চাই। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলছে, ত্বিন ফল রক্তে ক্ষতিকর সুগারের পরিবর্তে ন্যাচারাল সুগার তৈরি করে, এ ফল চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়, শরীরের ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে, গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এ ফলে রয়েছে প্রচুর আঁশ- জাতীয় উপাদান, কাঁচা ত্বিন ফল চর্মরোগের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

যাঁরা ত্বিন ফলের বাগান দেখভাল করছিলেন তাঁরা নানা অভিজ্ঞতা রপ্ত করেছেন এরই মধ্যে। চাষের অভিজ্ঞতা থেকে তাঁরা বলছেন, শুধু বর্ষা মৌসুম ত্বিন ফলের জন্য অনুপযোগী। বোঝাই যায়, যেহেতু মরুভূমির ফল সেহেতু বৃষ্টিই এ ফলটির জন্য এক প্রতিবন্ধকতা। তাই তাঁরা কৌশলে বর্ষায় ফল আসার ব্যাপারটি থামিয়ে দেন। এতেই কাক্সিক্ষত ফলন পাচ্ছেন।

যে কোনো উদ্যোগেই ঝুঁকি যাচাই করে নিতে হয়। বুঝে নিতে হয় বাজারের অবস্থা। বিনিয়োগ ও লাভের প্রশ্নে কৃষি উৎপাদন ও বিপণন একটি অন্যটির সঙ্গে যুক্ত। তাই সুপরিকল্পনা, উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থাপনা না বুঝে, না জেনেই বড় বিনিয়োগে যাওয়া ঠিক হবে না। একে তো আমাদের দেশের জন্য ত্বিন বা ডুমুর নতুন ফসল, দ্বিতীয়ত এখনো এ ফল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। তার পরও এ ফল চাষে লাভবান হচ্ছেন অনেকেই। যেমনটি লাভবান হয়েছেন ভাংনাহাটির হাজী আবদুস সাত্তার। কারণ তাঁর বাগানের অবস্থান, সুব্যবস্থাপনা ও মার্কেটিং কৌশলে তিনি পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন।

প্রযুক্তি প্রসারের কল্যাণে পৃথিবীর সুস্বাদু ও জনপ্রিয় ফলগুলো পৌঁছে যাচ্ছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। মাটি, পানি ও জলবায়ুগত পরিবর্তন সেখানে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে না। তাই আরবভূমির খেজুর যেমন ফলছে বাংলাদেশে, একইভাবে ফলতে শুরু করেছে ত্বিন বা মরুভূমির ডুমুরও। এ মৌসুমে দেশের অনেক স্থানেই ত্বিন ফলের বাগান সম্প্রসারণের খবর পেয়েছি। অনেক ছাদেও ফলছে ত্বিন ফল। বোঝা যায় আমাদের মাটির ফলের তালিকায় নতুন যুক্ত ত্বিন ফল অল্প দিনেই ছড়িয়ে পড়বে দেশে। সগৌরবে জায়গা করে নেবে ফলের বাজারে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন