শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০২২

ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

আল কোরআনের ৯৫ নম্বর সুরা ত্বিন। এ বরকতময় ফলের নামেই নামকরণ এ সুরার। সুরার প্রথম ৪ নম্বর আয়াতের অর্থ- ‘কসম ত্বিন ও জয়তুনের (ফল), কসম সিনাই পর্বতের, কসম এই নিরাপদ নগরীর, অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠন ও আকৃতিতে।’ গুণীরা বলেন, মানুষের সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পবিত্রভূমির এ ফলের সম্পর্ক ও গুরুত্ব রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে ত্বিন ফলে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ১, বি ২ ছাড়াও প্রায় সব রকমের জরুরি পুষ্টিকণা যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কার্বোহাইড্রেট, সুগার, ফ্যাট, প্রোটিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে অনেক ঔষধি গুণও। কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়, ওজন কমানো, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখাসহ ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবেও কাজ করে ত্বিন।

যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখেন তাদের মনে থাকতে পারে বছর দেড়েক আগে দেশের প্রথম গড়ে ওঠা ত্বিন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম গাজীপুরের বারতোপা থেকে। সেখানে তরুণ উদ্যোক্তা আযম তালুকদার গড়ে তোলেন ত্বিনের বাগান। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ৪৭ জাতের ত্বিন সংগ্রহ করে রোপণ করেছেন। তারপর ত্বিন চাষ ছড়িয়ে পড়তে থাকে সারা দেশে। এর মধ্যে অনেকেই যেমন সফল হয়েছেন, অনেকেই সফল হননি- এমন সংবাদও পেয়েছি। আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, ত্বিন দুই ভাবে খাওয়া যায়। পাকা ফল রসালো মিষ্ট। সরাসরি খাওয়া যায়। আবার রোদে শুকিয়ে কাচের কনটেইনারে রেখে সারা বছরও খাওয়া যায়। খবর নিয়ে জেনেছি আমাদের দেশে শুকনো ত্বিন আমদানি হয়, অর্থাৎ দেশেই এ ফলের চাহিদা আছে। আর বহির্বিশ্বেও এর প্রচুর চাহিদা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল। এর মধ্যেই খবর পেলাম গাজীপুরের শ্রীপুরের ভাংনাহাটি গ্রামে ত্বিনের বাণিজ্যিক চাষের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ী হাজী আবদুস সাত্তার। তিনি আমার পূর্বপরিচিত। কয়েক বছর আগে ভাংনাহাটি গিয়েছিলাম দৃষ্টিনন্দন হাজী আবদুস সাত্তার জামে মসজিদ ও মাদরাসা কমপ্লেক্সের ওপর প্রতিবেদন ধারণ করতে। হাজী আবদুস সাত্তার ধর্মীয় চেতনা থেকেই মসজিদের পাশাপাশি গড়ে তুলেছেন ত্বিন ফলের বেশ প্রশ্বস্ত বাগান।

ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল

গত জানুয়ারিতে এক শীতের সকালে গিয়ে উপস্থিত হই সেই ত্বিনের বাগানে। মসজিদের পাশেই বিশাল এলাকাজুড়ে ত্বিন ফলের চাষ। একদিকে বাগান অন্যদিকে চারা তৈরি হচ্ছে। ৫ বিঘা জমিতে ৩ হাজার ত্বিন গাছ। সব গাছই ফলবান হয়ে উঠেছে। ত্বিন ফলের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়। যেমন বাগানটির গাছে ফল আসা শুরু হয়েছে গত বছর ডিসেম্বরের শুরুতে। এখন এ মার্চে যেমন ফল রয়েছে ফল থাকবে বছরের শেষ পর্যন্ত। সারা বছরই ফল আসতে থাকবে। বলছিলাম ত্বিন ফলের পাশাপাশি চারা উৎপাদন করে তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন আগ্রহী উদ্যোক্তাদের মধ্যে। আবার পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়ে যাচ্ছেন সমানতালে। সব মিলিয়ে ১২ বিঘা জমিতে তার ত্বিন ফলের চাষাবাদ। সে বিবেচনায় বলা যেতে পারে এ বাগানটি এখন পর্যন্ত আমার জানা মতে এককভাবে ত্বিনের বাগান হিসেবে বড়।

এপ্রিল-মে মাসে ত্বিন ফলের ভরা মৌসুম। ত্বিনবাগানের দেখাশোনার কাজে নিয়োজিত নজরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলি। তিনি জানালেন, ত্বিন ফলের বাণিজ্যিক সাফল্যের মুখ দেখেছেন তাঁরা। এ বাগানটি গড়ে তুলেছেন বেশ পরিকল্পিত উপায়ে। অনুসরণ করা হয়েছে আধুনিক চাষ কৌশল। রোপণের ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হয়েছে জাপানি জিগজাগ পদ্ধতি। নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাই কী ভেবে তাঁরা ত্বিন ফলের চাষ শুরু করলেন। তিনি বললেন, টেলিভিশনে প্রোগ্রাম দেখে বারতোপা থেকে চারা এনে ত্বিন ফলের চাষ শুরু করা হয়। জায়গাটা খালি পড়েই ছিল, তাই পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম বছর কিছু চারা এনে লাগানো হয়। ফল এলে আশপাশের মানুষ দেখতে আসে। তারা ফল কিনে নেয়। ফলের অধিক চাহিদা দেখে ১ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। অনেকেই গাছের চারা নিতে চান। পরে তাঁরা চারাও উৎপাদন শুরু করেন। এখন প্রতিটি চারা ১০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। ‘আশা করি সব ফল বিক্রি হয়ে যাবে, বিক্রি না হলেও পাকা ফল শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যাবে। ওষুধ হিসেবে ত্বিন ফলের বেশ চাহিদা আছে।’ বলছিলেন নজরুল।

পুরো বাগান ঘুরে দেখলাম। গাছগুলো ফলে ফলে ভরে উঠেছে। একেকটা ডালে ১২ থেকে ১৫টি করে ফল এসেছে। লক্ষ্য করলাম ত্বিন ফলের বাগানে পোকা দমনের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে জৈবিক পদ্ধতি সেক্স ফেরোমন ট্র্যাপ।

বাগান পরিচর্যার জন্য নিয়োজিত রয়েছেন আরেক তরুণ, নাম মেহেদী। তাঁর কাছেও জানা গেল নানা তথ্য। বিশেষ করে মাটি ব্যবস্থাপনা ও নিয়মিত পরিচর্যার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে। মেহেদী বলছিলেন, ‘জৈবসার ত্বিন চাষের জন্য বেশ প্রয়োজনীয়। রাসায়নিক সার খুব একটা ব্যবহার করতে হয় না।’

পাঠক, ত্বিন প্রসঙ্গ আরেকটু বলতে চাই। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলছে, ত্বিন ফল রক্তে ক্ষতিকর সুগারের পরিবর্তে ন্যাচারাল সুগার তৈরি করে, এ ফল চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়, শরীরের ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে, গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এ ফলে রয়েছে প্রচুর আঁশ- জাতীয় উপাদান, কাঁচা ত্বিন ফল চর্মরোগের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

যাঁরা ত্বিন ফলের বাগান দেখভাল করছিলেন তাঁরা নানা অভিজ্ঞতা রপ্ত করেছেন এরই মধ্যে। চাষের অভিজ্ঞতা থেকে তাঁরা বলছেন, শুধু বর্ষা মৌসুম ত্বিন ফলের জন্য অনুপযোগী। বোঝাই যায়, যেহেতু মরুভূমির ফল সেহেতু বৃষ্টিই এ ফলটির জন্য এক প্রতিবন্ধকতা। তাই তাঁরা কৌশলে বর্ষায় ফল আসার ব্যাপারটি থামিয়ে দেন। এতেই কাক্সিক্ষত ফলন পাচ্ছেন।

যে কোনো উদ্যোগেই ঝুঁকি যাচাই করে নিতে হয়। বুঝে নিতে হয় বাজারের অবস্থা। বিনিয়োগ ও লাভের প্রশ্নে কৃষি উৎপাদন ও বিপণন একটি অন্যটির সঙ্গে যুক্ত। তাই সুপরিকল্পনা, উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থাপনা না বুঝে, না জেনেই বড় বিনিয়োগে যাওয়া ঠিক হবে না। একে তো আমাদের দেশের জন্য ত্বিন বা ডুমুর নতুন ফসল, দ্বিতীয়ত এখনো এ ফল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। তার পরও এ ফল চাষে লাভবান হচ্ছেন অনেকেই। যেমনটি লাভবান হয়েছেন ভাংনাহাটির হাজী আবদুস সাত্তার। কারণ তাঁর বাগানের অবস্থান, সুব্যবস্থাপনা ও মার্কেটিং কৌশলে তিনি পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন।

প্রযুক্তি প্রসারের কল্যাণে পৃথিবীর সুস্বাদু ও জনপ্রিয় ফলগুলো পৌঁছে যাচ্ছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। মাটি, পানি ও জলবায়ুগত পরিবর্তন সেখানে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে না। তাই আরবভূমির খেজুর যেমন ফলছে বাংলাদেশে, একইভাবে ফলতে শুরু করেছে ত্বিন বা মরুভূমির ডুমুরও। এ মৌসুমে দেশের অনেক স্থানেই ত্বিন ফলের বাগান সম্প্রসারণের খবর পেয়েছি। অনেক ছাদেও ফলছে ত্বিন ফল। বোঝা যায় আমাদের মাটির ফলের তালিকায় নতুন যুক্ত ত্বিন ফল অল্প দিনেই ছড়িয়ে পড়বে দেশে। সগৌরবে জায়গা করে নেবে ফলের বাজারে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
খাদ্য সংকটে লাখো বাংলাদেশিসহ ৪ কোটি আমেরিকান!
খাদ্য সংকটে লাখো বাংলাদেশিসহ ৪ কোটি আমেরিকান!

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর শেষের আগে ভারত সফর করবেন পুতিন : ক্রেমলিন
চলতি বছর শেষের আগে ভারত সফর করবেন পুতিন : ক্রেমলিন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময় সভা
টুঙ্গিপাড়ায় আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে দল থেকে ছিটকে গেলেন ফরাসি স্ট্রাইকার
চোটে দল থেকে ছিটকে গেলেন ফরাসি স্ট্রাইকার

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে বনদস্যু সুমন বাহিনীর হাতে জেলে অপহৃত
সুন্দরবনে বনদস্যু সুমন বাহিনীর হাতে জেলে অপহৃত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপুল অস্ত্রসহ হাকিম হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
বিপুল অস্ত্রসহ হাকিম হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফটিকছড়িতে চোরাকারবারিদের হামলায় ২ বনকর্মী আহত
ফটিকছড়িতে চোরাকারবারিদের হামলায় ২ বনকর্মী আহত

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরিয়ার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট শারাকে হত্যার ষড়যন্ত্র নস্যাতের দাবি
সিরিয়ার বিপ্লবী প্রেসিডেন্ট শারাকে হত্যার ষড়যন্ত্র নস্যাতের দাবি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৪৮.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাক-সিএনজি-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩
ট্রাক-সিএনজি-অটোরিকশার ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৩

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রিজার্ভ চুরি পর্যালোচনা কমিটির মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ল
রিজার্ভ চুরি পর্যালোচনা কমিটির মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ল

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক
চট্টগ্রামে বিপুল পরিমাণ আমদানি নিষিদ্ধ ঘনচিনি আটক

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেনিফার লরেন্সের সুর বদল, আর কিছু বলতে চান না ট্রাম্পকে নিয়ে
জেনিফার লরেন্সের সুর বদল, আর কিছু বলতে চান না ট্রাম্পকে নিয়ে

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে প্রকাশ্যে যুবককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা, ভিডিও ভাইরাল
হাসপাতাল থেকে প্রকাশ্যে যুবককে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা, ভিডিও ভাইরাল

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ইলিশের অস্তিত্ব রক্ষায় গণশুনানি
কলাপাড়ায় ইলিশের অস্তিত্ব রক্ষায় গণশুনানি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসিকের মশারি নিতে ‘কেউ না আসায়’ বাতিল হলো কর্মসূচি
নাসিকের মশারি নিতে ‘কেউ না আসায়’ বাতিল হলো কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ ব্রিজের কাজ দ্রুত শেষের দাবিতে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বন্ধ ব্রিজের কাজ দ্রুত শেষের দাবিতে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছরের দণ্ড, আসামে মন্ত্রিসভায় বিল পাস
দ্বিতীয় বিয়ে করলেই সাত বছরের দণ্ড, আসামে মন্ত্রিসভায় বিল পাস

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলকে রাশিয়ার সতর্কতা
গাজা যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলকে রাশিয়ার সতর্কতা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি হলে শার্শাকে মাদকমুক্ত করবো: তৃপ্তি
এমপি হলে শার্শাকে মাদকমুক্ত করবো: তৃপ্তি

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ ক্যাম্প ন্যুতে ফিরলেন মেসি
হঠাৎ ক্যাম্প ন্যুতে ফিরলেন মেসি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে মানববন্ধন
প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির ৩১ দফা বাংলাদেশের মুক্তির সোপান’
‘বিএনপির ৩১ দফা বাংলাদেশের মুক্তির সোপান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারমাইকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎযাপন
কারমাইকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখনকার প্রজন্ম জামাকাপড়ের চেয়ে দ্রুত সঙ্গী বদলায়: টুইঙ্কেল
এখনকার প্রজন্ম জামাকাপড়ের চেয়ে দ্রুত সঙ্গী বদলায়: টুইঙ্কেল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়াইগ্রামে মিশরীয় মাল্টা চাষে কোটিপতি মিজানুর
বড়াইগ্রামে মিশরীয় মাল্টা চাষে কোটিপতি মিজানুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট
বাগেরহাটে ৪ ও গাজীপুরে ৫ সংসদীয় আসনই থাকবে: হাইকোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ