শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০২২

ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্বিন চাষের বাণিজ্যিক প্রয়াস

আল কোরআনের ৯৫ নম্বর সুরা ত্বিন। এ বরকতময় ফলের নামেই নামকরণ এ সুরার। সুরার প্রথম ৪ নম্বর আয়াতের অর্থ- ‘কসম ত্বিন ও জয়তুনের (ফল), কসম সিনাই পর্বতের, কসম এই নিরাপদ নগরীর, অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠন ও আকৃতিতে।’ গুণীরা বলেন, মানুষের সুস্থতা ও সুস্বাস্থ্যের সঙ্গে পবিত্রভূমির এ ফলের সম্পর্ক ও গুরুত্ব রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে ত্বিন ফলে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ১, বি ২ ছাড়াও প্রায় সব রকমের জরুরি পুষ্টিকণা যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কার্বোহাইড্রেট, সুগার, ফ্যাট, প্রোটিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে অনেক ঔষধি গুণও। কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়, ওজন কমানো, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখাসহ ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হিসেবেও কাজ করে ত্বিন।

যারা নিয়মিত ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান দেখেন তাদের মনে থাকতে পারে বছর দেড়েক আগে দেশের প্রথম গড়ে ওঠা ত্বিন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরেছিলাম গাজীপুরের বারতোপা থেকে। সেখানে তরুণ উদ্যোক্তা আযম তালুকদার গড়ে তোলেন ত্বিনের বাগান। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ৪৭ জাতের ত্বিন সংগ্রহ করে রোপণ করেছেন। তারপর ত্বিন চাষ ছড়িয়ে পড়তে থাকে সারা দেশে। এর মধ্যে অনেকেই যেমন সফল হয়েছেন, অনেকেই সফল হননি- এমন সংবাদও পেয়েছি। আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, ত্বিন দুই ভাবে খাওয়া যায়। পাকা ফল রসালো মিষ্ট। সরাসরি খাওয়া যায়। আবার রোদে শুকিয়ে কাচের কনটেইনারে রেখে সারা বছরও খাওয়া যায়। খবর নিয়ে জেনেছি আমাদের দেশে শুকনো ত্বিন আমদানি হয়, অর্থাৎ দেশেই এ ফলের চাহিদা আছে। আর বহির্বিশ্বেও এর প্রচুর চাহিদা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল। এর মধ্যেই খবর পেলাম গাজীপুরের শ্রীপুরের ভাংনাহাটি গ্রামে ত্বিনের বাণিজ্যিক চাষের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ী হাজী আবদুস সাত্তার। তিনি আমার পূর্বপরিচিত। কয়েক বছর আগে ভাংনাহাটি গিয়েছিলাম দৃষ্টিনন্দন হাজী আবদুস সাত্তার জামে মসজিদ ও মাদরাসা কমপ্লেক্সের ওপর প্রতিবেদন ধারণ করতে। হাজী আবদুস সাত্তার ধর্মীয় চেতনা থেকেই মসজিদের পাশাপাশি গড়ে তুলেছেন ত্বিন ফলের বেশ প্রশ্বস্ত বাগান।

ত্বিন গাছের আয়ু প্রায় ১০০ বছর। প্রতিটি গাছ থেকে প্রথম বছরে ১ কেজি, দ্বিতীয় বছরে ৭ থেকে ১১ কেজি, তৃতীয় বছরে ২৫ কেজি পর্যন্ত ফল ধরে। অর্থাৎ ত্বিন আমাদের দেশের জন্য সম্ভাবনাময় একটি ফল

গত জানুয়ারিতে এক শীতের সকালে গিয়ে উপস্থিত হই সেই ত্বিনের বাগানে। মসজিদের পাশেই বিশাল এলাকাজুড়ে ত্বিন ফলের চাষ। একদিকে বাগান অন্যদিকে চারা তৈরি হচ্ছে। ৫ বিঘা জমিতে ৩ হাজার ত্বিন গাছ। সব গাছই ফলবান হয়ে উঠেছে। ত্বিন ফলের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে ফল দেয়। যেমন বাগানটির গাছে ফল আসা শুরু হয়েছে গত বছর ডিসেম্বরের শুরুতে। এখন এ মার্চে যেমন ফল রয়েছে ফল থাকবে বছরের শেষ পর্যন্ত। সারা বছরই ফল আসতে থাকবে। বলছিলাম ত্বিন ফলের পাশাপাশি চারা উৎপাদন করে তিনি ছড়িয়ে দিচ্ছেন আগ্রহী উদ্যোক্তাদের মধ্যে। আবার পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চালিয়ে যাচ্ছেন সমানতালে। সব মিলিয়ে ১২ বিঘা জমিতে তার ত্বিন ফলের চাষাবাদ। সে বিবেচনায় বলা যেতে পারে এ বাগানটি এখন পর্যন্ত আমার জানা মতে এককভাবে ত্বিনের বাগান হিসেবে বড়।

এপ্রিল-মে মাসে ত্বিন ফলের ভরা মৌসুম। ত্বিনবাগানের দেখাশোনার কাজে নিয়োজিত নজরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলি। তিনি জানালেন, ত্বিন ফলের বাণিজ্যিক সাফল্যের মুখ দেখেছেন তাঁরা। এ বাগানটি গড়ে তুলেছেন বেশ পরিকল্পিত উপায়ে। অনুসরণ করা হয়েছে আধুনিক চাষ কৌশল। রোপণের ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হয়েছে জাপানি জিগজাগ পদ্ধতি। নজরুল ইসলামের কাছে জানতে চাই কী ভেবে তাঁরা ত্বিন ফলের চাষ শুরু করলেন। তিনি বললেন, টেলিভিশনে প্রোগ্রাম দেখে বারতোপা থেকে চারা এনে ত্বিন ফলের চাষ শুরু করা হয়। জায়গাটা খালি পড়েই ছিল, তাই পরীক্ষামূলকভাবে প্রথম বছর কিছু চারা এনে লাগানো হয়। ফল এলে আশপাশের মানুষ দেখতে আসে। তারা ফল কিনে নেয়। ফলের অধিক চাহিদা দেখে ১ হাজার টাকা কেজি দরে বিক্রি করেন। অনেকেই গাছের চারা নিতে চান। পরে তাঁরা চারাও উৎপাদন শুরু করেন। এখন প্রতিটি চারা ১০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন। ‘আশা করি সব ফল বিক্রি হয়ে যাবে, বিক্রি না হলেও পাকা ফল শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যাবে। ওষুধ হিসেবে ত্বিন ফলের বেশ চাহিদা আছে।’ বলছিলেন নজরুল।

পুরো বাগান ঘুরে দেখলাম। গাছগুলো ফলে ফলে ভরে উঠেছে। একেকটা ডালে ১২ থেকে ১৫টি করে ফল এসেছে। লক্ষ্য করলাম ত্বিন ফলের বাগানে পোকা দমনের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে জৈবিক পদ্ধতি সেক্স ফেরোমন ট্র্যাপ।

বাগান পরিচর্যার জন্য নিয়োজিত রয়েছেন আরেক তরুণ, নাম মেহেদী। তাঁর কাছেও জানা গেল নানা তথ্য। বিশেষ করে মাটি ব্যবস্থাপনা ও নিয়মিত পরিচর্যার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে। মেহেদী বলছিলেন, ‘জৈবসার ত্বিন চাষের জন্য বেশ প্রয়োজনীয়। রাসায়নিক সার খুব একটা ব্যবহার করতে হয় না।’

পাঠক, ত্বিন প্রসঙ্গ আরেকটু বলতে চাই। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলছে, ত্বিন ফল রক্তে ক্ষতিকর সুগারের পরিবর্তে ন্যাচারাল সুগার তৈরি করে, এ ফল চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়, শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়, শরীরের ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে, গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এ ফলে রয়েছে প্রচুর আঁশ- জাতীয় উপাদান, কাঁচা ত্বিন ফল চর্মরোগের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।

যাঁরা ত্বিন ফলের বাগান দেখভাল করছিলেন তাঁরা নানা অভিজ্ঞতা রপ্ত করেছেন এরই মধ্যে। চাষের অভিজ্ঞতা থেকে তাঁরা বলছেন, শুধু বর্ষা মৌসুম ত্বিন ফলের জন্য অনুপযোগী। বোঝাই যায়, যেহেতু মরুভূমির ফল সেহেতু বৃষ্টিই এ ফলটির জন্য এক প্রতিবন্ধকতা। তাই তাঁরা কৌশলে বর্ষায় ফল আসার ব্যাপারটি থামিয়ে দেন। এতেই কাক্সিক্ষত ফলন পাচ্ছেন।

যে কোনো উদ্যোগেই ঝুঁকি যাচাই করে নিতে হয়। বুঝে নিতে হয় বাজারের অবস্থা। বিনিয়োগ ও লাভের প্রশ্নে কৃষি উৎপাদন ও বিপণন একটি অন্যটির সঙ্গে যুক্ত। তাই সুপরিকল্পনা, উৎপাদন ও বিপণন ব্যবস্থাপনা না বুঝে, না জেনেই বড় বিনিয়োগে যাওয়া ঠিক হবে না। একে তো আমাদের দেশের জন্য ত্বিন বা ডুমুর নতুন ফসল, দ্বিতীয়ত এখনো এ ফল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। তার পরও এ ফল চাষে লাভবান হচ্ছেন অনেকেই। যেমনটি লাভবান হয়েছেন ভাংনাহাটির হাজী আবদুস সাত্তার। কারণ তাঁর বাগানের অবস্থান, সুব্যবস্থাপনা ও মার্কেটিং কৌশলে তিনি পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখেছেন।

প্রযুক্তি প্রসারের কল্যাণে পৃথিবীর সুস্বাদু ও জনপ্রিয় ফলগুলো পৌঁছে যাচ্ছে এক দেশ থেকে আরেক দেশে। মাটি, পানি ও জলবায়ুগত পরিবর্তন সেখানে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে না। তাই আরবভূমির খেজুর যেমন ফলছে বাংলাদেশে, একইভাবে ফলতে শুরু করেছে ত্বিন বা মরুভূমির ডুমুরও। এ মৌসুমে দেশের অনেক স্থানেই ত্বিন ফলের বাগান সম্প্রসারণের খবর পেয়েছি। অনেক ছাদেও ফলছে ত্বিন ফল। বোঝা যায় আমাদের মাটির ফলের তালিকায় নতুন যুক্ত ত্বিন ফল অল্প দিনেই ছড়িয়ে পড়বে দেশে। সগৌরবে জায়গা করে নেবে ফলের বাজারে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা