শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২২

বিমানের পথচলা

সাজ্জাদুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের পথচলা

সবকিছুর একটা শুরু থাকে। বিমানের পথচলার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে সর্বপ্রথম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে হয়। আকাশে উড়তে পারার মানুষের যে আজন্ম লালিত স্বপ্ন, বাঙালি জাতির সে স্বপ্ন পূরণের অগ্রনায়ক হলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁরই দূরদর্শিতা ও দৃঢ় নেতৃত্বের মাধ্যমে যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন দেশে সরকারের দেওয়া বিমানবাহিনীর একটি ডিসি-৩ উড়োজাহাজ নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস যাত্রা করে। যে যাত্রার শুরু জাতির পিতার হাতে হয়েছিল মাত্র একটি পুরনো ডগলাস ডিসি-৩ উড়োজাহাজের মধ্য দিয়ে, দীর্ঘ ৫০ বছর পর সে যাত্রায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বিমানের উড়োজাহাজ বহর রূপায়িত হয়েছে ২১টি অত্যাধুনিক উড়োজাহাজসংবলিত বিশ্বের অন্যতম তরুণ বহর হিসেবে। স্বাধীনতার কয়েক বছর আগে থেকেই পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসে (পিআইএ) কর্মরত বাঙালি পাইলট ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বতন্ত্র এয়ারলাইনস স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করে বিষয়টি নিয়ে কথাও বলেন ক্যাপ্টেন আবু তারেক আলমগীর, ক্যাপ্টেন শাহাবউদ্দিন, ক্যাপ্টেন সাত্তারসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। বঙ্গবন্ধু উত্তরে বলেছিলেন, ‘দেশটাই তো স্বাধীন করে দিচ্ছি। আবার আলাদা এয়ারলাইনস কী? দেশটা স্বাধীন হলে এমনিতেই তো আলাদা এয়ারলাইনস হবে।’ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর বাঙালি সদস্যদের পাশাপাশি পিআইএতে কর্মরত বাঙালি পাইলটরা মিলে ২৮ সেপ্টেম্বর গড়ে তোলেন স্বাধীন বাংলাদেশের বিমানবাহিনী, আর স্বাধীনতা লাভের মাত্র ১৯ দিনের মাথায় ১৯৭২ সালের ৪ জানুয়ারি জন্ম হয় বাংলাদেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার থেকে উপহার পাওয়া একটি পুরনো ডগলাস ড্যাকোটা-৩ (ডিসি-৩) ছিল বিমানবহরের একমাত্র উড়োজাহাজ। ১৯৭২ সালে ট্রেনিং ফ্লাইট চলাকালে উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয় বলে বিমানের বাণিজ্যিক ফ্লাইটে এটা আর ব্যবহার করা যায়নি। এমনি যখন বাস্তবতা তখন ভারতীয় সরকারের পক্ষ থেকে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস থেকে প্রাপ্ত দুটি এফ-২৭ উড়োজাহাজের মাধ্যমে ঢাকা থেকে সিলেট, চট্টগ্রাম ও যশোর অভ্যন্তরীণ রুটগুলোয় বাণিজ্যিক অপারেশন শুরু হয়। অন্যদিকে ব্রিটিশ ক্যালিডোনিয়ান থেকে একটি বোয়িং ৭০৭ চার্টার্ড উড়োজাহাজ নিয়ে ঢাকা-লন্ডন রুটে ফ্লাইট পরিচালনার মধ্য দিয়ে বিমানের আন্তর্জাতিক পরিষেবা শুরু হয়।

২০০৭ সালে সরকার নিয়ন্ত্রিত সংস্থা বিমান পরবর্তীকালে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। বিমান আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে ২০০৮ সালে নতুন প্রজন্মের ১০টি উড়োজাহাজের জন্য বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় চুক্তি করে বিমান। বিগত ১০ বছরে বিমানের আধুনিকায়ন সবচেয়ে বেগবান হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় বাংলাদেশ সরকার-প্রদত্ত সহায়তা এবং ঝড়াবৎবরমহ এঁধৎধহঃবব-এর আওতায় ২০১১ সালে দুটি ও ২০১৩ সালে দুটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর এবং ২০১৫ সালে আরও দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এনজি বিমান বহরে যুক্ত হয়। ২০১৮ সালের আগস্ট ও নভেম্বরে দুটি এবং ২০১৯ সালের জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আরও দুটি বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিমানবহরে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে মোট ১০টি এবং পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণতা ও নির্দেশনায় ডিসেম্বর ২০১৯ সালে দুটি অত্যাধুনিক ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ কেনার ফলে বিমানের নতুন উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়ায় ১২টিতে।

জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমানে নতুন উড়োজাহাজ সংযোজন, নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, যাত্রীসেবার মানোন্নয়ন, ইন-ফ্লাইট বিনোদন বৈচিত্র্য আনয়ন, নিরাপদ উড্ডয়নের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পাঁচ তারকা খেতাব অর্জন, মোবাইল অ্যাপস চালুকরণ, বিমানকে একটি লাভজনক সংস্থায় উন্নীতকরণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছেন। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে সত্যিকার অর্থে বিশ্বমানের একটি এয়ারলাইনস হিসেবে গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বহুমাত্রিক নেতৃত্ব ও নির্দেশে বিমানের যাত্রীদের আন্তর্জাতিক মানের সেবা প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। প্রধানমন্ত্রী তাঁর পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে বিমানকে গড়ে তুলেছেন একটি আধুনিক এয়ারলাইনস হিসেবে। বিমানবহরকে ঢেলে সাজাতে তিনি বিশ্বখ্যাত উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে অত্যাধুনিক ড্রিমলাইনারসহ ১২টি নতুন উড়োজাহাজ কেনার সভরেন গ্যারান্টি প্রদান করেন। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার অভিপ্রায়ে তিনটি নতুন ড্যাশ ৮-৪০০ উড়োজাহাজ বিখ্যাত Canadian উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডিহ্যাভিল্যান্ড থেকে কেনা হয়। বিমানের সব নতুন উড়োজাহাজের নামকরণও তিনি নিজে করেন। প্রধানমন্ত্রী বিমানের উড়োজাহাজগুলোকে সোনার তরী, অচিন পাখি, আকাশবীণা, গাঙচিল, হংসবলাকা, রাজহংস, পালকি, অরুণ আলো, আকাশপ্রদীপ, রাঙাপ্রভাত, মেঘদূত, ময়ূরপঙ্খী, ধ্রুবতারা, আকাশতরী, শ্বেতবলাকা, হংসমিথুন ইত্যাদি মনোরম ও চিত্তাকর্ষক নামে নামকরণ করেন। যাত্রী পরিবহনের পাশাপাশি বিমান বাংলাদেশ কার্গো পরিবহনের সুবিধার্থে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি কার্গো ভিলেজ প্রতিষ্ঠা করেছে, যেখানে বিদেশে পাঠানোর আগে মালামাল মোড়কীকরণ এবং লেবেলযুক্তকরণের কাজ করা হয়। সুরক্ষার মান উন্নত করার পর ২০১৮ সালের মার্চ থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ইউরোপের বিভিন্ন গন্তব্যে সরাসরি কার্গো পরিবহনের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়। বর্তমানে বিমান তার বহরের ২১টি উড়োজাহাজের মাধ্যমে ২০টি আন্তর্জাতিক গন্তব্যে সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। গন্তব্য সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে এ বছরের ২৫ জানুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহতে যাত্রীবাহী ফ্লাইট চালু করা হয়েছে এবং মাত্র কদিন আগে ২৬ মার্চ কানাডার টরন্টোয় বিমানের ফ্লাইট পরিচালনার উদ্দেশ্যে পরীক্ষামূলক ফ্লাইট অত্যন্ত সুচারুরূপে সম্পন্ন করা হয়েছে। আগামী জুনে ঢাকা ও টরন্টোর মধ্যে বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনার বিষয়ে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ ছাড়া নারিতায় ফ্লাইট পুনঃপ্রবর্তন এবং নতুন গন্তব্য হিসেবে বাহরাইন, চেন্নাই, কলম্বো ও মালেতে বিমানের সার্ভিস সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ক্যাটাগরি-১-এ উন্নীত হওয়া সাপেক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে যথাশিগগিরই বিমানের ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে।

শত সীমাবদ্ধতার মধ্যেও সর্বোচ্চ মানের যাত্রীসেবা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিমান। বিমান তার হাজারো নিবেদিতপ্রাণ কর্মীকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষ করে তোলার ব্যাপারে সর্বদা সচেষ্ট। দক্ষ কর্মীগোষ্ঠীর পাশাপাশি নতুন অত্যাধুনিক মানের উড়োজাহাজগুলো বিমানবহরে যোগ দেওয়ায় বিমানের সেবার মান বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। মোবাইল অ্যাপ ও অনলাইনে টিকিট সেবা প্রদানের মাধ্যমে টিকিট কেনাবেচায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে বিমান সর্বোচ্চ মানের সেবা নিশ্চিতের ব্যাপারে প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছে। ফলে বিমানের অনটাইম পারফরম্যান্স (ওটিপি) এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো। ঝুঁকিপূর্ণ আবহাওয়া ও টেকনিক্যাল ত্রুটিজনিত সমস্যা ছাড়া উড়োজাহাজ নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই যাত্রীসেবা দিয়ে যাচ্ছে। ফলে যাত্রীদেরও প্রথম পছন্দের জায়গায় স্থান করে নিচ্ছে বিমান। জন্মের পর থেকে বিমান সবচেয়ে প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন হয়েছে কভিডকালে। বিশ্বের একের পর এক স্বনামধন্য এয়ারলাইনস যখন নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করছে, বিমান তখন নিজের অস্তিত্ব রক্ষার সব প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। করোনা মহামারির ফলে উ™ূ¢ত পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনার মাধ্যমে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রত্যাবর্তনে পৃথিবীর বিভিন্ন গন্তব্যে (পর্তুগাল, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মিসর, লেবানন, গ্রিস, স্পেন, রোম, জাপান, মালদ্বীপ, বাহরাইন, হংকং, মুম্বাই, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, ফিলিপাইন, জর্ডান, আলজেরিয়া ইত্যাদি) বিমান বাংলাদেশ ফ্লাইট পরিচালনা করেছে। লেবাননের বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রায় এক মাস নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে বৈরুত থেকে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের ন্যূনতম খরচে দেশে ফেরত আনা হয়েছে। করোনায় চরম বিপর্যয়গ্রস্ত চীনের উহান থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্ধারকার্যে ৩১ জানুয়ারি ২০২০-এ বিমানই প্রথম একটি ফ্লাইট পরিচালনা করে। বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনাক্রমে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস চীনের বেইজিং ও তিয়ানজিন থেকে ভ্যাকসিন আনয়নে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এ ছাড়া বিমান ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশ সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তি মিশনের ৪০টির অধিক ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শান্তিরক্ষীদের মালি, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, মধ্য আফ্রিকান রিপাবলিক ও সাউথ সুদানের মতো যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে পৌঁছে দিয়েছে। জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী পরিবহনের কাজ এখনো চলমান এবং বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের আকাশ ভ্রমণে আস্থার প্রতীক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিমান। অপরিহার্য এসব ফ্লাইটের পাশাপাশি, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সফরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভিভিআইপি ফ্লাইট পরিচালনা করে। এ দুঃসময়ে মাথা উঁচু করে টিকে থাকা নিঃসন্দেহে বিমানের সবচেয়ে সেরা সাফল্য। বিমান আজ যে অদম্য গতিতে ছুটছে, এ গতির পেছনের অন্যতম কারিগর আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। জননেত্রী শেখ হাসিনার অভিভাবকত্বে বিমানের অনেক অর্জনের মধ্যে অন্যতম অর্জন বলা যায় অতিসম্প্রতি ঢাকা-টরন্টো-ঢাকা রুটে পরীক্ষামূলক বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনা। এ বছর মহান স্বাধীনতা দিবসে ঢাকা থেকে যাত্রা করে দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টা ৪০ মিনিট উড্ডয়নের পর টরন্টোর পিয়ারসন বিমানবন্দরে গুঁড়িগুঁড়ি বরফবৃষ্টি চলাকালে দেশি দক্ষ বৈমানিক কর্তৃক বিমানের ড্রিমলাইনার ‘সোনার তরী’ অবতরণের মাধ্যমে এ ইতিহাস রচিত হয়। উড্ডয়নসংশ্লিষ্ট অনেকের মতে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম বাণিজ্যিক ফ্লাইট। নতুন মাইলফলক সৃষ্টির এ শুভক্ষণটিকে উড়োজাহাজ অবতরণের ‘শর্ট ফাইনাল’ অবস্থান থেকে তীব্র শীত উপেক্ষা করে তরুণ বাংলাদেশিরা যেভাবে ভিডিও ধারণ করেছেন তা নিঃসন্দেহে তাদের আনন্দ আর গভীর উচ্ছ্বাসের বহিঃপ্রকাশ। নেট দুনিয়ায় এ ভিডিও যেভাবে ভাইরাল হয়েছে তা লাল সবুজের পতাকাবাহী জাতীয় এয়ারলাইনস বিমানের প্রতি সমস্ত বাঙালি জাতির ভালোবাসা এবং প্রত্যাশাই প্রতিফলিত হয়েছে। শত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সফলভাবে ঢাকা-টরন্টো-ঢাকা রুটে পরীক্ষামূলক বাণিজ্যিক ফ্লাইট শেষে ড্রিমলাইনার ‘সোনার তরী’ যথারীতি ফিরেও এসেছে ঢাকায়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় এবার আমাদের লক্ষ্য নারিতা, চেন্নাই, মালেসহ অন্যান্য গন্তব্যে বিমানের ডানা বিস্তৃত করা। আমাদের সবচেয়ে বড় পাওয়া এই যে প্রধানমন্ত্রী বিমানের একজন সম্মানিত আস্থাশীল গ্রাহক। রাষ্ট্রীয় কার্যের প্রয়োজনে দেশের বাইরে ভ্রমণ করতে হলে তিনি সব সময় বিমানকে বেছে নেন। বিমানের উন্নতির পথে যে কোনো ধরনের সহযোগিতার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী সর্বদাই বিশেষ আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। জাতির পিতার স্বপ্নে লালিত এবং নিজ হাতে গড়া এ বিমানকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রীর সুদূরপ্রসারী চিন্তা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টা আজ বিমানের এ সাফল্যে দৃশ্যমান। বিমান এখন সেদিনের অপেক্ষায় যেদিন লাল সবুজের পতাকা খচিত উড়োজাহাজ বিশ্বের আনাচে কানাচে বাংলাদেশের আতিথেয়তা পৌঁছে দেবে। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা এয়ারলাইনস হিসেবে আরও এগিয়ে যাবে বিমান- এ প্রত্যাশা করছি।

লেখক : সাবেক সিনিয়র সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়  ও চেয়ারম্যান, বিমান পরিচালনা পর্ষদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়