শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২২

বিমানের পথচলা

সাজ্জাদুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের পথচলা

সবকিছুর একটা শুরু থাকে। বিমানের পথচলার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে সর্বপ্রথম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে হয়। আকাশে উড়তে পারার মানুষের যে আজন্ম লালিত স্বপ্ন, বাঙালি জাতির সে স্বপ্ন পূরণের অগ্রনায়ক হলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁরই দূরদর্শিতা ও দৃঢ় নেতৃত্বের মাধ্যমে যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন দেশে সরকারের দেওয়া বিমানবাহিনীর একটি ডিসি-৩ উড়োজাহাজ নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস যাত্রা করে। যে যাত্রার শুরু জাতির পিতার হাতে হয়েছিল মাত্র একটি পুরনো ডগলাস ডিসি-৩ উড়োজাহাজের মধ্য দিয়ে, দীর্ঘ ৫০ বছর পর সে যাত্রায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বিমানের উড়োজাহাজ বহর রূপায়িত হয়েছে ২১টি অত্যাধুনিক উড়োজাহাজসংবলিত বিশ্বের অন্যতম তরুণ বহর হিসেবে। স্বাধীনতার কয়েক বছর আগে থেকেই পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসে (পিআইএ) কর্মরত বাঙালি পাইলট ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বতন্ত্র এয়ারলাইনস স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করে বিষয়টি নিয়ে কথাও বলেন ক্যাপ্টেন আবু তারেক আলমগীর, ক্যাপ্টেন শাহাবউদ্দিন, ক্যাপ্টেন সাত্তারসহ কয়েকজন কর্মকর্তা। বঙ্গবন্ধু উত্তরে বলেছিলেন, ‘দেশটাই তো স্বাধীন করে দিচ্ছি। আবার আলাদা এয়ারলাইনস কী? দেশটা স্বাধীন হলে এমনিতেই তো আলাদা এয়ারলাইনস হবে।’ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর বাঙালি সদস্যদের পাশাপাশি পিআইএতে কর্মরত বাঙালি পাইলটরা মিলে ২৮ সেপ্টেম্বর গড়ে তোলেন স্বাধীন বাংলাদেশের বিমানবাহিনী, আর স্বাধীনতা লাভের মাত্র ১৯ দিনের মাথায় ১৯৭২ সালের ৪ জানুয়ারি জন্ম হয় বাংলাদেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার থেকে উপহার পাওয়া একটি পুরনো ডগলাস ড্যাকোটা-৩ (ডিসি-৩) ছিল বিমানবহরের একমাত্র উড়োজাহাজ। ১৯৭২ সালে ট্রেনিং ফ্লাইট চলাকালে উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয় বলে বিমানের বাণিজ্যিক ফ্লাইটে এটা আর ব্যবহার করা যায়নি। এমনি যখন বাস্তবতা তখন ভারতীয় সরকারের পক্ষ থেকে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইনস থেকে প্রাপ্ত দুটি এফ-২৭ উড়োজাহাজের মাধ্যমে ঢাকা থেকে সিলেট, চট্টগ্রাম ও যশোর অভ্যন্তরীণ রুটগুলোয় বাণিজ্যিক অপারেশন শুরু হয়। অন্যদিকে ব্রিটিশ ক্যালিডোনিয়ান থেকে একটি বোয়িং ৭০৭ চার্টার্ড উড়োজাহাজ নিয়ে ঢাকা-লন্ডন রুটে ফ্লাইট পরিচালনার মধ্য দিয়ে বিমানের আন্তর্জাতিক পরিষেবা শুরু হয়।

২০০৭ সালে সরকার নিয়ন্ত্রিত সংস্থা বিমান পরবর্তীকালে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। বিমান আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে ২০০৮ সালে নতুন প্রজন্মের ১০টি উড়োজাহাজের জন্য বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় চুক্তি করে বিমান। বিগত ১০ বছরে বিমানের আধুনিকায়ন সবচেয়ে বেগবান হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতায় বাংলাদেশ সরকার-প্রদত্ত সহায়তা এবং ঝড়াবৎবরমহ এঁধৎধহঃবব-এর আওতায় ২০১১ সালে দুটি ও ২০১৩ সালে দুটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর এবং ২০১৫ সালে আরও দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এনজি বিমান বহরে যুক্ত হয়। ২০১৮ সালের আগস্ট ও নভেম্বরে দুটি এবং ২০১৯ সালের জুলাই ও সেপ্টেম্বরে আরও দুটি বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিমানবহরে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে মোট ১০টি এবং পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণতা ও নির্দেশনায় ডিসেম্বর ২০১৯ সালে দুটি অত্যাধুনিক ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ কেনার ফলে বিমানের নতুন উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়ায় ১২টিতে।

জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমানে নতুন উড়োজাহাজ সংযোজন, নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ, যাত্রীসেবার মানোন্নয়ন, ইন-ফ্লাইট বিনোদন বৈচিত্র্য আনয়ন, নিরাপদ উড্ডয়নের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পাঁচ তারকা খেতাব অর্জন, মোবাইল অ্যাপস চালুকরণ, বিমানকে একটি লাভজনক সংস্থায় উন্নীতকরণ ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রেখে চলেছেন। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার জাতীয় প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে সত্যিকার অর্থে বিশ্বমানের একটি এয়ারলাইনস হিসেবে গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বহুমাত্রিক নেতৃত্ব ও নির্দেশে বিমানের যাত্রীদের আন্তর্জাতিক মানের সেবা প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। প্রধানমন্ত্রী তাঁর পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে বিমানকে গড়ে তুলেছেন একটি আধুনিক এয়ারলাইনস হিসেবে। বিমানবহরকে ঢেলে সাজাতে তিনি বিশ্বখ্যাত উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে অত্যাধুনিক ড্রিমলাইনারসহ ১২টি নতুন উড়োজাহাজ কেনার সভরেন গ্যারান্টি প্রদান করেন। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার অভিপ্রায়ে তিনটি নতুন ড্যাশ ৮-৪০০ উড়োজাহাজ বিখ্যাত Canadian উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডিহ্যাভিল্যান্ড থেকে কেনা হয়। বিমানের সব নতুন উড়োজাহাজের নামকরণও তিনি নিজে করেন। প্রধানমন্ত্রী বিমানের উড়োজাহাজগুলোকে সোনার তরী, অচিন পাখি, আকাশবীণা, গাঙচিল, হংসবলাকা, রাজহংস, পালকি, অরুণ আলো, আকাশপ্রদীপ, রাঙাপ্রভাত, মেঘদূত, ময়ূরপঙ্খী, ধ্রুবতারা, আকাশতরী, শ্বেতবলাকা, হংসমিথুন ইত্যাদি মনোরম ও চিত্তাকর্ষক নামে নামকরণ করেন। যাত্রী পরিবহনের পাশাপাশি বিমান বাংলাদেশ কার্গো পরিবহনের সুবিধার্থে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি কার্গো ভিলেজ প্রতিষ্ঠা করেছে, যেখানে বিদেশে পাঠানোর আগে মালামাল মোড়কীকরণ এবং লেবেলযুক্তকরণের কাজ করা হয়। সুরক্ষার মান উন্নত করার পর ২০১৮ সালের মার্চ থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ইউরোপের বিভিন্ন গন্তব্যে সরাসরি কার্গো পরিবহনের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়। বর্তমানে বিমান তার বহরের ২১টি উড়োজাহাজের মাধ্যমে ২০টি আন্তর্জাতিক গন্তব্যে সেবা প্রদান করে যাচ্ছে। গন্তব্য সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে এ বছরের ২৫ জানুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহতে যাত্রীবাহী ফ্লাইট চালু করা হয়েছে এবং মাত্র কদিন আগে ২৬ মার্চ কানাডার টরন্টোয় বিমানের ফ্লাইট পরিচালনার উদ্দেশ্যে পরীক্ষামূলক ফ্লাইট অত্যন্ত সুচারুরূপে সম্পন্ন করা হয়েছে। আগামী জুনে ঢাকা ও টরন্টোর মধ্যে বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনার বিষয়ে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ ছাড়া নারিতায় ফ্লাইট পুনঃপ্রবর্তন এবং নতুন গন্তব্য হিসেবে বাহরাইন, চেন্নাই, কলম্বো ও মালেতে বিমানের সার্ভিস সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ক্যাটাগরি-১-এ উন্নীত হওয়া সাপেক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে যথাশিগগিরই বিমানের ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে।

শত সীমাবদ্ধতার মধ্যেও সর্বোচ্চ মানের যাত্রীসেবা দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিমান। বিমান তার হাজারো নিবেদিতপ্রাণ কর্মীকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষ করে তোলার ব্যাপারে সর্বদা সচেষ্ট। দক্ষ কর্মীগোষ্ঠীর পাশাপাশি নতুন অত্যাধুনিক মানের উড়োজাহাজগুলো বিমানবহরে যোগ দেওয়ায় বিমানের সেবার মান বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। মোবাইল অ্যাপ ও অনলাইনে টিকিট সেবা প্রদানের মাধ্যমে টিকিট কেনাবেচায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে বিমান সর্বোচ্চ মানের সেবা নিশ্চিতের ব্যাপারে প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছে। ফলে বিমানের অনটাইম পারফরম্যান্স (ওটিপি) এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো। ঝুঁকিপূর্ণ আবহাওয়া ও টেকনিক্যাল ত্রুটিজনিত সমস্যা ছাড়া উড়োজাহাজ নির্ধারিত সময় অনুযায়ীই যাত্রীসেবা দিয়ে যাচ্ছে। ফলে যাত্রীদেরও প্রথম পছন্দের জায়গায় স্থান করে নিচ্ছে বিমান। জন্মের পর থেকে বিমান সবচেয়ে প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন হয়েছে কভিডকালে। বিশ্বের একের পর এক স্বনামধন্য এয়ারলাইনস যখন নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করছে, বিমান তখন নিজের অস্তিত্ব রক্ষার সব প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। করোনা মহামারির ফলে উ™ূ¢ত পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনার মাধ্যমে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রত্যাবর্তনে পৃথিবীর বিভিন্ন গন্তব্যে (পর্তুগাল, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, মিসর, লেবানন, গ্রিস, স্পেন, রোম, জাপান, মালদ্বীপ, বাহরাইন, হংকং, মুম্বাই, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, ফিলিপাইন, জর্ডান, আলজেরিয়া ইত্যাদি) বিমান বাংলাদেশ ফ্লাইট পরিচালনা করেছে। লেবাননের বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের প্রায় এক মাস নিরলস প্রচেষ্টার মাধ্যমে বৈরুত থেকে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের ন্যূনতম খরচে দেশে ফেরত আনা হয়েছে। করোনায় চরম বিপর্যয়গ্রস্ত চীনের উহান থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্ধারকার্যে ৩১ জানুয়ারি ২০২০-এ বিমানই প্রথম একটি ফ্লাইট পরিচালনা করে। বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনাক্রমে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস চীনের বেইজিং ও তিয়ানজিন থেকে ভ্যাকসিন আনয়নে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এ ছাড়া বিমান ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশ সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তি মিশনের ৪০টির অধিক ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শান্তিরক্ষীদের মালি, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, মধ্য আফ্রিকান রিপাবলিক ও সাউথ সুদানের মতো যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে পৌঁছে দিয়েছে। জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী পরিবহনের কাজ এখনো চলমান এবং বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের আকাশ ভ্রমণে আস্থার প্রতীক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিমান। অপরিহার্য এসব ফ্লাইটের পাশাপাশি, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সফরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভিভিআইপি ফ্লাইট পরিচালনা করে। এ দুঃসময়ে মাথা উঁচু করে টিকে থাকা নিঃসন্দেহে বিমানের সবচেয়ে সেরা সাফল্য। বিমান আজ যে অদম্য গতিতে ছুটছে, এ গতির পেছনের অন্যতম কারিগর আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। জননেত্রী শেখ হাসিনার অভিভাবকত্বে বিমানের অনেক অর্জনের মধ্যে অন্যতম অর্জন বলা যায় অতিসম্প্রতি ঢাকা-টরন্টো-ঢাকা রুটে পরীক্ষামূলক বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনা। এ বছর মহান স্বাধীনতা দিবসে ঢাকা থেকে যাত্রা করে দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টা ৪০ মিনিট উড্ডয়নের পর টরন্টোর পিয়ারসন বিমানবন্দরে গুঁড়িগুঁড়ি বরফবৃষ্টি চলাকালে দেশি দক্ষ বৈমানিক কর্তৃক বিমানের ড্রিমলাইনার ‘সোনার তরী’ অবতরণের মাধ্যমে এ ইতিহাস রচিত হয়। উড্ডয়নসংশ্লিষ্ট অনেকের মতে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম বাণিজ্যিক ফ্লাইট। নতুন মাইলফলক সৃষ্টির এ শুভক্ষণটিকে উড়োজাহাজ অবতরণের ‘শর্ট ফাইনাল’ অবস্থান থেকে তীব্র শীত উপেক্ষা করে তরুণ বাংলাদেশিরা যেভাবে ভিডিও ধারণ করেছেন তা নিঃসন্দেহে তাদের আনন্দ আর গভীর উচ্ছ্বাসের বহিঃপ্রকাশ। নেট দুনিয়ায় এ ভিডিও যেভাবে ভাইরাল হয়েছে তা লাল সবুজের পতাকাবাহী জাতীয় এয়ারলাইনস বিমানের প্রতি সমস্ত বাঙালি জাতির ভালোবাসা এবং প্রত্যাশাই প্রতিফলিত হয়েছে। শত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সফলভাবে ঢাকা-টরন্টো-ঢাকা রুটে পরীক্ষামূলক বাণিজ্যিক ফ্লাইট শেষে ড্রিমলাইনার ‘সোনার তরী’ যথারীতি ফিরেও এসেছে ঢাকায়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় এবার আমাদের লক্ষ্য নারিতা, চেন্নাই, মালেসহ অন্যান্য গন্তব্যে বিমানের ডানা বিস্তৃত করা। আমাদের সবচেয়ে বড় পাওয়া এই যে প্রধানমন্ত্রী বিমানের একজন সম্মানিত আস্থাশীল গ্রাহক। রাষ্ট্রীয় কার্যের প্রয়োজনে দেশের বাইরে ভ্রমণ করতে হলে তিনি সব সময় বিমানকে বেছে নেন। বিমানের উন্নতির পথে যে কোনো ধরনের সহযোগিতার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী সর্বদাই বিশেষ আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। জাতির পিতার স্বপ্নে লালিত এবং নিজ হাতে গড়া এ বিমানকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রধানমন্ত্রীর সুদূরপ্রসারী চিন্তা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টা আজ বিমানের এ সাফল্যে দৃশ্যমান। বিমান এখন সেদিনের অপেক্ষায় যেদিন লাল সবুজের পতাকা খচিত উড়োজাহাজ বিশ্বের আনাচে কানাচে বাংলাদেশের আতিথেয়তা পৌঁছে দেবে। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা এয়ারলাইনস হিসেবে আরও এগিয়ে যাবে বিমান- এ প্রত্যাশা করছি।

লেখক : সাবেক সিনিয়র সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়  ও চেয়ারম্যান, বিমান পরিচালনা পর্ষদ।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন