শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মে, ২০২২ আপডেট:

দেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংস

ইকরামউজ্জমান
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংস

স্বাধীনতার পর গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ফুটবল চত্বরে দুটি ক্লাবের মাঠে আগমন আমার কাছে ঘটনাবহুল, তাৎপর্যময় এবং স্মরণীয় মনে হয়। প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করা ক্লাব দুটির একটি হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় ছেলে ক্রীড়ানুরাগী ও খেলোয়াড় শেখ কামালের গড়া আবাহনী ক্রীড়া চক্র। যেটি এখন ঢাকা আবাহনী লি. হিসেবে পরিচিত। এবং অন্য খেলোয়াড় ও ক্রীড়াপিপাসু পরিবারের মালিকানাধীন বৃহৎ করপোরেট গ্র“প বসুন্ধরার- ‘বসুন্ধরা কিংস’। দুটি ক্লাবের শুরু এনকার ক্লাব হিসেবে হলেও জাতীয় ক্লাবের পরিচিতি পেতে সময় লাগেনি। ক্লাব দুটির পরিচিতি শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরেও আছে। তবে ফুটবলের জন্য আদর্শ পরিবেশ সৃষ্টি এবং পেশাদার ক্লাব হিসেবে বসুন্ধরা কিংস আবাহনীর চেয়ে অনুপাতে অনেক ওপরে।

আবাহনী ক্রীড়া চক্রের মাঠে পদার্পণ ঢাকার প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগে ১৯৭২ সালে অংশগ্রহণের মাধ্যমে! আবাহনী প্রথম লিগ শিরোপা জিতেছে ১৯৭৪ সালে। আর বসুন্ধরা কিংসের মাঠে আত্মপ্রকাশ ২০১৩ সালে। অর্থাৎ আবাহনীর মাঠে আগমনের চার দশকেরও পরে। বসুন্ধরা কিংস প্রথম ২০১৬ সালে খেলেছে পাইওনিয়ার লিগ। এরপর ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়ে অভিষেক মৌসুমেই চ্যাম্পিয়ন। এরপর ২০১৮-১৯ সালে প্রিমিয়ার লিগে ঢাকা আবাহনীর প্রাধান্য খর্ব করে চ্যাম্পিয়ন। পরের মৌসুমে আবার চ্যাম্পিয়ন ঢাকা আবাহনীকে অনেক পেছনে ঠেলে দিয়ে। এর পর থেকে বসুন্ধরা কিংস নিজেকে চিহ্নিত করেছে দেশের ফুটবলে ঢাকা আবাহনীর সবচেয়ে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে। কিংস প্রথম থেকেই চেয়েছে ফুটবল পরিবর্তনের পথ ধরে এগিয়ে চলবে। অন্য ক্লাবগুলো থেকে পার্থক্য সৃষ্টি করতে তারা সফলও হয়েছে।

ফুটবল পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে- দুটি ক্লাবের মাঠে আসার মধ্যে অনেক বছরের ব্যবধান হলেও ক্লাব দুটির আগমন সময়ের দাবিতে। সময়ের প্রয়োজনে। দুটি ক্লাব দেশের ফুটবলে সময়ের সঙ্গে বিকশিত হতে পেরেছে বলেই দাগ কাটতে সক্ষম হয়েছে। পেরেছে দেশের ফুটবল রাজ্যে অনুকরণীয় হতে। ক্লাব দুটির বৃহৎ ক্রীড়াঙ্গনে আসার পেছনে আছে নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও স্বপ্নে মিল। ক্লাব দুটি প্রথম থেকেই চেয়েছে তারুণ্যের প্রতিনিধিত্ব করতে। তাদের ফুটবলময় আশা-আকাক্সক্ষা ও স্বপ্নের পথ ধরে হাঁটতে। চেয়েছে দেশের ফুটবলের মানোন্নয়ন এবং অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে। লক্ষণীয় বিষয় হলো, দুটি ক্লাবই তাদের মাঠের পারফরম্যান্সের মাধ্যমে নতুন সময় ও ভক্ত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। পেরেছে ঢাকার ফুটবলে অন্যান্য ক্লাবের ঝুড়ি থেকে সমর্থক ও ভক্তদের নিজেদের অনুকূলে টানতে। মাঠের ফুটবলকে পরিচিত করেছে ভিন্নভাবে। পাল্টে দিয়েছে মাঠের ছবি। দেশের ফুটবলে আবাহনী ও বসুন্ধরা কিংস ভেনু অ্যাডেড ব্র্যান্ড। আবাহনী ক্রীড়া চক্র ১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনে একটি বড় ধাক্কা খেয়েছে। যদিও ক্লাবটির সঙ্গে দলীয় রাজনীতির কোনো সম্পর্ক ছিল না। যা হোক, কঠিন সময় পার করে আবাহনী একটি সময় থেকে দেশের ফুটবলে জনপ্রিয় ক্লাব হিসেবে নিজেকে পরিচিত করতে সক্ষম হয়েছে। অন্যদিকে মাত্র এক দশকের মধ্যে ‘বসুন্ধরা কিংস’-এর উত্থান এবং দেশের ফুটবলে বিভিন্নভাবে কার্যকর ভূমিকা রাখার পেছনে আছে ক্লাব প্রশাসনের পেশাদারি। তাদের প্রত্যয় এবং দায়বদ্ধতা। উচ্চাভিলাষী উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যবহারিক দক্ষতা। সময়কে বুঝতে পারার সক্ষমতা। চমৎকার সমন্বয়ের মাধ্যমে একটি টিম হয়ে ক্লাব পরিচালনা। আকাক্সক্ষা, বিশ্বাস ও প্রত্যাশা এ তিনটি প্রবল শক্তিকে ক্লাব কর্তৃপক্ষ আয়ত্তের মধ্যে আনতে পেরেছে বলেই দেশের ফুটবলে একটি চমৎকার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে। হতে পেরেছে অন্যদের জন্য আদর্শ। দেশে প্রথম পূর্ণাঙ্গ পেশাদার ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। ক্লাব নতুন সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করছে। ইউরোপের ক্লাবগুলোর মতো সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বসুন্ধরা কিংসের আছে। ক্লাবের নিজস্ব অ্যারেনা আছে। নিজেদের মাঠে তারা প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে। আছে অনুশীলনের জন্য ভালো মাঠ, পুনর্বাসনব্যবস্থা ভালো কোচিং স্টাফ ও আবাসন। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে এবং হচ্ছে গ্র“পের কর্ণধারদের খেলাধুলার প্রতি প্রচ- আগ্রহ, ভালোবাসা ও বৃহৎ বাণিজ্যিক গ্র“পের সামাজিক দায়বদ্ধতায়। খেলার চর্চা সুস্থ জীবনবোধের সন্ধান দেয়, এ দর্শন থেকেই ক্রীড়াঙ্গনে অনেক বড় বিনিয়োগ গ্র“পের।

বসুন্ধরা গ্র“প শুধু ফুটবল নয়, অন্যান্য খেলায়ও পৃষ্ঠপোষকতা করেছে এবং করছে। ক্লাব হিসেবে শুধু বসুন্ধরা কিংস নয়, এ গ্র“পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান। তাঁর ছোট ভাই সাফওয়ান সোবহান তাসভীর শেখ জামাল ডিসির প্রেসিডেন্ট। স্বাভাবিকভাবেই দুই ক্লাবে বসুন্ধরা গ্র“পের বড় পৃষ্ঠপোষকতা আছে।

বসুন্ধরা গ্র“পের চেয়ারম্যান সাবেক হকি খেলোয়াড় এবং ক্রীড়া অন্তপ্রাণ ব্যক্তিত্ব আহমেদ আকবর সোবহান ২০১৯ সালে জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশের খেলাধুলায় প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে এ দেশের খেলোয়াড়দের বিশ্বপর্যায়ে লড়াই করার জন্য গড়ে তোলাই বসুন্ধরা গ্র“পের লক্ষ্য। আমি আশা করি বসুন্ধরা কিংস দেশের ফুটবলের পুরনো গৌরব ফিরিয়ে আনতে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করতে বিশেষ অবদান রাখবে। দেশের ফুটবলের ভবিষ্যৎ তারকাদের গড়ে তুলতে বসুন্ধরা কিংস কাজ করে যাবে বলেই আমি আশাবাদী। বসুন্ধরা কিংস এগিয়ে যাক। সেই সঙ্গে এগিয়ে যাক বাংলাদেশের ফুটবল।’

৩০০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত হয়েছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। আধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়ামে আছে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। ফুটবল ছাড়াও কমপ্লেক্সে থাকবে অনেক খেলার আউটডোর ও ইনডোর ফ্যাসিলিটি। ফুটবলের জন্য বড় একাডেমি। নারী ফুটবলের জন্য পৃথক মাঠ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। ইউরোপের কয়েকটি ক্লাব ইতোমধ্যে বসুন্ধরা কিংসের স্পোর্টস কমপ্লেক্স নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। কমপ্লেক্সের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৯ সালে, পুরো কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৪ সালে। শুধু দেশে নয়, উপমহাদেশে আর কোথাও কোনো ফুটবল ক্লাবের এত বড় নিজস্ব স্পোর্টস কমপ্লেক্স নেই। আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স দেশের জন্য গর্বের বিষয়। ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নের ক্ষেত্রে বসুন্ধরা গ্র“পের বিনিয়োগ প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা।

বসুন্ধরা কিংস প্রথম থেকেই বিভিন্নভাবে ফুটবল কার্যক্রমকে সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা করেছে খেলাকে মাঠে ধরে রাখা, খেলার প্রসার, নতুন খেলোয়াড় সৃষ্টি এবং খেলার মানোন্নয়নের জন্য। এর মধ্যে আছে চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ, প্রিমিয়ার লিগ, পাইওনিয়ার লিগ, ফেডারেশন কাপ, বিভিন্ন জেলার ফুটবল লিগ। এ ছাড়া বাংলাদেশ ফুটবল সাপোর্টার্স ফোরাম একাডেমি কাপ। রংপুর বিভাগের সব জেলা নিয়ে ‘বসুন্ধরা কিংস ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এসবিএফ কার্নিভ্যাল প্রমুখ। ঢাকার বাইরে দুটি জেলায় মাঠ ও স্টেডিয়াম ‘রিনোভেশন’ করেছে। আগামীতে আয়োজন করতে যাচ্ছে স্কুল টুর্নামেন্ট মেধাবী ফুটবলার খুঁজে বের করার জন্য। প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচির আওতায় বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ক্যাম্প করার পরিকল্পনা নিয়েছে। ঢাকায় অনূর্ধ্ব-১৮ ফুটবলার অন্বেষণ কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়েছিল ৫ হাজারের বেশি তরুণ। এ তরুণদের থেকে বাছাই করে তৈরি করা হয়েছে একটি স্কোয়াড। এ স্কোয়াডের কয়েকজন ব্রাজিল গেছে উন্নততর ফুটবল প্রশিক্ষণের জন্য। বয়সভিত্তিক ভালো দল গঠনের ক্ষেত্রে কিংসের অগ্রগতি অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক।

বসুন্ধরা গ্র“প সমতার ক্রীড়াঙ্গনে বিশ্বাসী। আর তাই নারী দল গঠন করেছে। এ দল পর পর দুই মৌসুম নারী ফুটবল লিগে শিরোপা জিতেছে। নারী ফুটবলে সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা এ ফুটবলে নতুন প্রাণ সঞ্চার করেছে। কিংসের উদ্দেশ্য পুরুষ ও নারী ফুটবলকে সযতেœ লালনপালন করে দেশের বৃহত্তর ফুটবলে অবদান রাখা।

বসুন্ধরা কিংসের প্রথম থেকেই লক্ষ্য ছিল শুধু দেশের মাটিতে নয়, বিদেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভালো ফুটবল খেলে দেশকে মহিমান্বিত করা। প্রিমিয়ার লিগে প্রথম থেকেই এ লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য চিন্তাভাবনা করে দল গঠন করেছে এবং মাঠে সফলও হয়েছে। বসুন্ধরা কিংস চাইছে এএফসি ক্লাব ফুটবলের আঞ্চলিক গ্র“পে চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরবর্তী ধাপে খেলতে। এটি অনেক বড় চ্যালেঞ্জ তবে অসাধ্য নয়। আত্মবিশ্বাস এবং সামর্থ্যরে শতভাগ প্রয়োগে সবকিছুই সম্ভব। সময়মতো শুধু জ্বলে উঠতে হবে।

১৮, ২১ ও ২৪ মে ভারতের কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে বসুন্ধরা কিংস এএফসি এশিয়ান কাপে গ্র“প চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে লড়বে যথাক্রমে মালদ্বীপের মার্জিয়া স্পোর্টস, ভারতের এটিকে মোহনবাগান ও গোকুলাম কেরালা এফসির বিপক্ষে। আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে অংশগ্রহণ মানে দেশের প্রতিনিধিত্ব। দেশের মানুষ তাকিয়ে থাকবে আশাভরা মন নিয়ে বসুন্ধরা কিংসের দিকে। বসুন্ধরা কিংস পুরোপুরি একটি ভারসাম্যময় দল। দ্বিতীয় লিগে দলের শক্তি আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে নতুন দুজন বিদেশি খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্ত করে। কোনো ধরনের চাপে ভোগা নয়, খেলতে হবে নির্ভার ফুটবল। খেলাটা উপভোগ করতে পারলে তীব্রভাবে চাওয়ার ফল মিলবে।

                লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন