শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মে, ২০২২ আপডেট:

দেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংস

ইকরামউজ্জমান
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংস

স্বাধীনতার পর গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ফুটবল চত্বরে দুটি ক্লাবের মাঠে আগমন আমার কাছে ঘটনাবহুল, তাৎপর্যময় এবং স্মরণীয় মনে হয়। প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করা ক্লাব দুটির একটি হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় ছেলে ক্রীড়ানুরাগী ও খেলোয়াড় শেখ কামালের গড়া আবাহনী ক্রীড়া চক্র। যেটি এখন ঢাকা আবাহনী লি. হিসেবে পরিচিত। এবং অন্য খেলোয়াড় ও ক্রীড়াপিপাসু পরিবারের মালিকানাধীন বৃহৎ করপোরেট গ্র“প বসুন্ধরার- ‘বসুন্ধরা কিংস’। দুটি ক্লাবের শুরু এনকার ক্লাব হিসেবে হলেও জাতীয় ক্লাবের পরিচিতি পেতে সময় লাগেনি। ক্লাব দুটির পরিচিতি শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরেও আছে। তবে ফুটবলের জন্য আদর্শ পরিবেশ সৃষ্টি এবং পেশাদার ক্লাব হিসেবে বসুন্ধরা কিংস আবাহনীর চেয়ে অনুপাতে অনেক ওপরে।

আবাহনী ক্রীড়া চক্রের মাঠে পদার্পণ ঢাকার প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগে ১৯৭২ সালে অংশগ্রহণের মাধ্যমে! আবাহনী প্রথম লিগ শিরোপা জিতেছে ১৯৭৪ সালে। আর বসুন্ধরা কিংসের মাঠে আত্মপ্রকাশ ২০১৩ সালে। অর্থাৎ আবাহনীর মাঠে আগমনের চার দশকেরও পরে। বসুন্ধরা কিংস প্রথম ২০১৬ সালে খেলেছে পাইওনিয়ার লিগ। এরপর ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়ে অভিষেক মৌসুমেই চ্যাম্পিয়ন। এরপর ২০১৮-১৯ সালে প্রিমিয়ার লিগে ঢাকা আবাহনীর প্রাধান্য খর্ব করে চ্যাম্পিয়ন। পরের মৌসুমে আবার চ্যাম্পিয়ন ঢাকা আবাহনীকে অনেক পেছনে ঠেলে দিয়ে। এর পর থেকে বসুন্ধরা কিংস নিজেকে চিহ্নিত করেছে দেশের ফুটবলে ঢাকা আবাহনীর সবচেয়ে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে। কিংস প্রথম থেকেই চেয়েছে ফুটবল পরিবর্তনের পথ ধরে এগিয়ে চলবে। অন্য ক্লাবগুলো থেকে পার্থক্য সৃষ্টি করতে তারা সফলও হয়েছে।

ফুটবল পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে- দুটি ক্লাবের মাঠে আসার মধ্যে অনেক বছরের ব্যবধান হলেও ক্লাব দুটির আগমন সময়ের দাবিতে। সময়ের প্রয়োজনে। দুটি ক্লাব দেশের ফুটবলে সময়ের সঙ্গে বিকশিত হতে পেরেছে বলেই দাগ কাটতে সক্ষম হয়েছে। পেরেছে দেশের ফুটবল রাজ্যে অনুকরণীয় হতে। ক্লাব দুটির বৃহৎ ক্রীড়াঙ্গনে আসার পেছনে আছে নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও স্বপ্নে মিল। ক্লাব দুটি প্রথম থেকেই চেয়েছে তারুণ্যের প্রতিনিধিত্ব করতে। তাদের ফুটবলময় আশা-আকাক্সক্ষা ও স্বপ্নের পথ ধরে হাঁটতে। চেয়েছে দেশের ফুটবলের মানোন্নয়ন এবং অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে। লক্ষণীয় বিষয় হলো, দুটি ক্লাবই তাদের মাঠের পারফরম্যান্সের মাধ্যমে নতুন সময় ও ভক্ত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। পেরেছে ঢাকার ফুটবলে অন্যান্য ক্লাবের ঝুড়ি থেকে সমর্থক ও ভক্তদের নিজেদের অনুকূলে টানতে। মাঠের ফুটবলকে পরিচিত করেছে ভিন্নভাবে। পাল্টে দিয়েছে মাঠের ছবি। দেশের ফুটবলে আবাহনী ও বসুন্ধরা কিংস ভেনু অ্যাডেড ব্র্যান্ড। আবাহনী ক্রীড়া চক্র ১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনে একটি বড় ধাক্কা খেয়েছে। যদিও ক্লাবটির সঙ্গে দলীয় রাজনীতির কোনো সম্পর্ক ছিল না। যা হোক, কঠিন সময় পার করে আবাহনী একটি সময় থেকে দেশের ফুটবলে জনপ্রিয় ক্লাব হিসেবে নিজেকে পরিচিত করতে সক্ষম হয়েছে। অন্যদিকে মাত্র এক দশকের মধ্যে ‘বসুন্ধরা কিংস’-এর উত্থান এবং দেশের ফুটবলে বিভিন্নভাবে কার্যকর ভূমিকা রাখার পেছনে আছে ক্লাব প্রশাসনের পেশাদারি। তাদের প্রত্যয় এবং দায়বদ্ধতা। উচ্চাভিলাষী উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যবহারিক দক্ষতা। সময়কে বুঝতে পারার সক্ষমতা। চমৎকার সমন্বয়ের মাধ্যমে একটি টিম হয়ে ক্লাব পরিচালনা। আকাক্সক্ষা, বিশ্বাস ও প্রত্যাশা এ তিনটি প্রবল শক্তিকে ক্লাব কর্তৃপক্ষ আয়ত্তের মধ্যে আনতে পেরেছে বলেই দেশের ফুটবলে একটি চমৎকার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে। হতে পেরেছে অন্যদের জন্য আদর্শ। দেশে প্রথম পূর্ণাঙ্গ পেশাদার ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। ক্লাব নতুন সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করছে। ইউরোপের ক্লাবগুলোর মতো সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বসুন্ধরা কিংসের আছে। ক্লাবের নিজস্ব অ্যারেনা আছে। নিজেদের মাঠে তারা প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে। আছে অনুশীলনের জন্য ভালো মাঠ, পুনর্বাসনব্যবস্থা ভালো কোচিং স্টাফ ও আবাসন। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে এবং হচ্ছে গ্র“পের কর্ণধারদের খেলাধুলার প্রতি প্রচ- আগ্রহ, ভালোবাসা ও বৃহৎ বাণিজ্যিক গ্র“পের সামাজিক দায়বদ্ধতায়। খেলার চর্চা সুস্থ জীবনবোধের সন্ধান দেয়, এ দর্শন থেকেই ক্রীড়াঙ্গনে অনেক বড় বিনিয়োগ গ্র“পের।

বসুন্ধরা গ্র“প শুধু ফুটবল নয়, অন্যান্য খেলায়ও পৃষ্ঠপোষকতা করেছে এবং করছে। ক্লাব হিসেবে শুধু বসুন্ধরা কিংস নয়, এ গ্র“পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান। তাঁর ছোট ভাই সাফওয়ান সোবহান তাসভীর শেখ জামাল ডিসির প্রেসিডেন্ট। স্বাভাবিকভাবেই দুই ক্লাবে বসুন্ধরা গ্র“পের বড় পৃষ্ঠপোষকতা আছে।

বসুন্ধরা গ্র“পের চেয়ারম্যান সাবেক হকি খেলোয়াড় এবং ক্রীড়া অন্তপ্রাণ ব্যক্তিত্ব আহমেদ আকবর সোবহান ২০১৯ সালে জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশের খেলাধুলায় প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে এ দেশের খেলোয়াড়দের বিশ্বপর্যায়ে লড়াই করার জন্য গড়ে তোলাই বসুন্ধরা গ্র“পের লক্ষ্য। আমি আশা করি বসুন্ধরা কিংস দেশের ফুটবলের পুরনো গৌরব ফিরিয়ে আনতে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করতে বিশেষ অবদান রাখবে। দেশের ফুটবলের ভবিষ্যৎ তারকাদের গড়ে তুলতে বসুন্ধরা কিংস কাজ করে যাবে বলেই আমি আশাবাদী। বসুন্ধরা কিংস এগিয়ে যাক। সেই সঙ্গে এগিয়ে যাক বাংলাদেশের ফুটবল।’

৩০০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত হয়েছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। আধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়ামে আছে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। ফুটবল ছাড়াও কমপ্লেক্সে থাকবে অনেক খেলার আউটডোর ও ইনডোর ফ্যাসিলিটি। ফুটবলের জন্য বড় একাডেমি। নারী ফুটবলের জন্য পৃথক মাঠ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। ইউরোপের কয়েকটি ক্লাব ইতোমধ্যে বসুন্ধরা কিংসের স্পোর্টস কমপ্লেক্স নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। কমপ্লেক্সের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৯ সালে, পুরো কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৪ সালে। শুধু দেশে নয়, উপমহাদেশে আর কোথাও কোনো ফুটবল ক্লাবের এত বড় নিজস্ব স্পোর্টস কমপ্লেক্স নেই। আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স দেশের জন্য গর্বের বিষয়। ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নের ক্ষেত্রে বসুন্ধরা গ্র“পের বিনিয়োগ প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা।

বসুন্ধরা কিংস প্রথম থেকেই বিভিন্নভাবে ফুটবল কার্যক্রমকে সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা করেছে খেলাকে মাঠে ধরে রাখা, খেলার প্রসার, নতুন খেলোয়াড় সৃষ্টি এবং খেলার মানোন্নয়নের জন্য। এর মধ্যে আছে চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ, প্রিমিয়ার লিগ, পাইওনিয়ার লিগ, ফেডারেশন কাপ, বিভিন্ন জেলার ফুটবল লিগ। এ ছাড়া বাংলাদেশ ফুটবল সাপোর্টার্স ফোরাম একাডেমি কাপ। রংপুর বিভাগের সব জেলা নিয়ে ‘বসুন্ধরা কিংস ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এসবিএফ কার্নিভ্যাল প্রমুখ। ঢাকার বাইরে দুটি জেলায় মাঠ ও স্টেডিয়াম ‘রিনোভেশন’ করেছে। আগামীতে আয়োজন করতে যাচ্ছে স্কুল টুর্নামেন্ট মেধাবী ফুটবলার খুঁজে বের করার জন্য। প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচির আওতায় বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ক্যাম্প করার পরিকল্পনা নিয়েছে। ঢাকায় অনূর্ধ্ব-১৮ ফুটবলার অন্বেষণ কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়েছিল ৫ হাজারের বেশি তরুণ। এ তরুণদের থেকে বাছাই করে তৈরি করা হয়েছে একটি স্কোয়াড। এ স্কোয়াডের কয়েকজন ব্রাজিল গেছে উন্নততর ফুটবল প্রশিক্ষণের জন্য। বয়সভিত্তিক ভালো দল গঠনের ক্ষেত্রে কিংসের অগ্রগতি অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক।

বসুন্ধরা গ্র“প সমতার ক্রীড়াঙ্গনে বিশ্বাসী। আর তাই নারী দল গঠন করেছে। এ দল পর পর দুই মৌসুম নারী ফুটবল লিগে শিরোপা জিতেছে। নারী ফুটবলে সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা এ ফুটবলে নতুন প্রাণ সঞ্চার করেছে। কিংসের উদ্দেশ্য পুরুষ ও নারী ফুটবলকে সযতেœ লালনপালন করে দেশের বৃহত্তর ফুটবলে অবদান রাখা।

বসুন্ধরা কিংসের প্রথম থেকেই লক্ষ্য ছিল শুধু দেশের মাটিতে নয়, বিদেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভালো ফুটবল খেলে দেশকে মহিমান্বিত করা। প্রিমিয়ার লিগে প্রথম থেকেই এ লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য চিন্তাভাবনা করে দল গঠন করেছে এবং মাঠে সফলও হয়েছে। বসুন্ধরা কিংস চাইছে এএফসি ক্লাব ফুটবলের আঞ্চলিক গ্র“পে চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরবর্তী ধাপে খেলতে। এটি অনেক বড় চ্যালেঞ্জ তবে অসাধ্য নয়। আত্মবিশ্বাস এবং সামর্থ্যরে শতভাগ প্রয়োগে সবকিছুই সম্ভব। সময়মতো শুধু জ্বলে উঠতে হবে।

১৮, ২১ ও ২৪ মে ভারতের কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে বসুন্ধরা কিংস এএফসি এশিয়ান কাপে গ্র“প চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে লড়বে যথাক্রমে মালদ্বীপের মার্জিয়া স্পোর্টস, ভারতের এটিকে মোহনবাগান ও গোকুলাম কেরালা এফসির বিপক্ষে। আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে অংশগ্রহণ মানে দেশের প্রতিনিধিত্ব। দেশের মানুষ তাকিয়ে থাকবে আশাভরা মন নিয়ে বসুন্ধরা কিংসের দিকে। বসুন্ধরা কিংস পুরোপুরি একটি ভারসাম্যময় দল। দ্বিতীয় লিগে দলের শক্তি আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে নতুন দুজন বিদেশি খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্ত করে। কোনো ধরনের চাপে ভোগা নয়, খেলতে হবে নির্ভার ফুটবল। খেলাটা উপভোগ করতে পারলে তীব্রভাবে চাওয়ার ফল মিলবে।

                লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন