শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ মে, ২০২২ আপডেট:

দেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংস

ইকরামউজ্জমান
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের ফুটবলে বসুন্ধরা কিংস

স্বাধীনতার পর গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ফুটবল চত্বরে দুটি ক্লাবের মাঠে আগমন আমার কাছে ঘটনাবহুল, তাৎপর্যময় এবং স্মরণীয় মনে হয়। প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করা ক্লাব দুটির একটি হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় ছেলে ক্রীড়ানুরাগী ও খেলোয়াড় শেখ কামালের গড়া আবাহনী ক্রীড়া চক্র। যেটি এখন ঢাকা আবাহনী লি. হিসেবে পরিচিত। এবং অন্য খেলোয়াড় ও ক্রীড়াপিপাসু পরিবারের মালিকানাধীন বৃহৎ করপোরেট গ্র“প বসুন্ধরার- ‘বসুন্ধরা কিংস’। দুটি ক্লাবের শুরু এনকার ক্লাব হিসেবে হলেও জাতীয় ক্লাবের পরিচিতি পেতে সময় লাগেনি। ক্লাব দুটির পরিচিতি শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরেও আছে। তবে ফুটবলের জন্য আদর্শ পরিবেশ সৃষ্টি এবং পেশাদার ক্লাব হিসেবে বসুন্ধরা কিংস আবাহনীর চেয়ে অনুপাতে অনেক ওপরে।

আবাহনী ক্রীড়া চক্রের মাঠে পদার্পণ ঢাকার প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগে ১৯৭২ সালে অংশগ্রহণের মাধ্যমে! আবাহনী প্রথম লিগ শিরোপা জিতেছে ১৯৭৪ সালে। আর বসুন্ধরা কিংসের মাঠে আত্মপ্রকাশ ২০১৩ সালে। অর্থাৎ আবাহনীর মাঠে আগমনের চার দশকেরও পরে। বসুন্ধরা কিংস প্রথম ২০১৬ সালে খেলেছে পাইওনিয়ার লিগ। এরপর ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়ে অভিষেক মৌসুমেই চ্যাম্পিয়ন। এরপর ২০১৮-১৯ সালে প্রিমিয়ার লিগে ঢাকা আবাহনীর প্রাধান্য খর্ব করে চ্যাম্পিয়ন। পরের মৌসুমে আবার চ্যাম্পিয়ন ঢাকা আবাহনীকে অনেক পেছনে ঠেলে দিয়ে। এর পর থেকে বসুন্ধরা কিংস নিজেকে চিহ্নিত করেছে দেশের ফুটবলে ঢাকা আবাহনীর সবচেয়ে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে। কিংস প্রথম থেকেই চেয়েছে ফুটবল পরিবর্তনের পথ ধরে এগিয়ে চলবে। অন্য ক্লাবগুলো থেকে পার্থক্য সৃষ্টি করতে তারা সফলও হয়েছে।

ফুটবল পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে- দুটি ক্লাবের মাঠে আসার মধ্যে অনেক বছরের ব্যবধান হলেও ক্লাব দুটির আগমন সময়ের দাবিতে। সময়ের প্রয়োজনে। দুটি ক্লাব দেশের ফুটবলে সময়ের সঙ্গে বিকশিত হতে পেরেছে বলেই দাগ কাটতে সক্ষম হয়েছে। পেরেছে দেশের ফুটবল রাজ্যে অনুকরণীয় হতে। ক্লাব দুটির বৃহৎ ক্রীড়াঙ্গনে আসার পেছনে আছে নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও স্বপ্নে মিল। ক্লাব দুটি প্রথম থেকেই চেয়েছে তারুণ্যের প্রতিনিধিত্ব করতে। তাদের ফুটবলময় আশা-আকাক্সক্ষা ও স্বপ্নের পথ ধরে হাঁটতে। চেয়েছে দেশের ফুটবলের মানোন্নয়ন এবং অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে। লক্ষণীয় বিষয় হলো, দুটি ক্লাবই তাদের মাঠের পারফরম্যান্সের মাধ্যমে নতুন সময় ও ভক্ত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। পেরেছে ঢাকার ফুটবলে অন্যান্য ক্লাবের ঝুড়ি থেকে সমর্থক ও ভক্তদের নিজেদের অনুকূলে টানতে। মাঠের ফুটবলকে পরিচিত করেছে ভিন্নভাবে। পাল্টে দিয়েছে মাঠের ছবি। দেশের ফুটবলে আবাহনী ও বসুন্ধরা কিংস ভেনু অ্যাডেড ব্র্যান্ড। আবাহনী ক্রীড়া চক্র ১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পট-পরিবর্তনে একটি বড় ধাক্কা খেয়েছে। যদিও ক্লাবটির সঙ্গে দলীয় রাজনীতির কোনো সম্পর্ক ছিল না। যা হোক, কঠিন সময় পার করে আবাহনী একটি সময় থেকে দেশের ফুটবলে জনপ্রিয় ক্লাব হিসেবে নিজেকে পরিচিত করতে সক্ষম হয়েছে। অন্যদিকে মাত্র এক দশকের মধ্যে ‘বসুন্ধরা কিংস’-এর উত্থান এবং দেশের ফুটবলে বিভিন্নভাবে কার্যকর ভূমিকা রাখার পেছনে আছে ক্লাব প্রশাসনের পেশাদারি। তাদের প্রত্যয় এবং দায়বদ্ধতা। উচ্চাভিলাষী উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যবহারিক দক্ষতা। সময়কে বুঝতে পারার সক্ষমতা। চমৎকার সমন্বয়ের মাধ্যমে একটি টিম হয়ে ক্লাব পরিচালনা। আকাক্সক্ষা, বিশ্বাস ও প্রত্যাশা এ তিনটি প্রবল শক্তিকে ক্লাব কর্তৃপক্ষ আয়ত্তের মধ্যে আনতে পেরেছে বলেই দেশের ফুটবলে একটি চমৎকার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে। হতে পেরেছে অন্যদের জন্য আদর্শ। দেশে প্রথম পূর্ণাঙ্গ পেশাদার ক্লাব বসুন্ধরা কিংস। ক্লাব নতুন সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা করছে। ইউরোপের ক্লাবগুলোর মতো সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বসুন্ধরা কিংসের আছে। ক্লাবের নিজস্ব অ্যারেনা আছে। নিজেদের মাঠে তারা প্রিমিয়ার ফুটবল খেলে। আছে অনুশীলনের জন্য ভালো মাঠ, পুনর্বাসনব্যবস্থা ভালো কোচিং স্টাফ ও আবাসন। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে এবং হচ্ছে গ্র“পের কর্ণধারদের খেলাধুলার প্রতি প্রচ- আগ্রহ, ভালোবাসা ও বৃহৎ বাণিজ্যিক গ্র“পের সামাজিক দায়বদ্ধতায়। খেলার চর্চা সুস্থ জীবনবোধের সন্ধান দেয়, এ দর্শন থেকেই ক্রীড়াঙ্গনে অনেক বড় বিনিয়োগ গ্র“পের।

বসুন্ধরা গ্র“প শুধু ফুটবল নয়, অন্যান্য খেলায়ও পৃষ্ঠপোষকতা করেছে এবং করছে। ক্লাব হিসেবে শুধু বসুন্ধরা কিংস নয়, এ গ্র“পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান। তাঁর ছোট ভাই সাফওয়ান সোবহান তাসভীর শেখ জামাল ডিসির প্রেসিডেন্ট। স্বাভাবিকভাবেই দুই ক্লাবে বসুন্ধরা গ্র“পের বড় পৃষ্ঠপোষকতা আছে।

বসুন্ধরা গ্র“পের চেয়ারম্যান সাবেক হকি খেলোয়াড় এবং ক্রীড়া অন্তপ্রাণ ব্যক্তিত্ব আহমেদ আকবর সোবহান ২০১৯ সালে জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশের খেলাধুলায় প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে এ দেশের খেলোয়াড়দের বিশ্বপর্যায়ে লড়াই করার জন্য গড়ে তোলাই বসুন্ধরা গ্র“পের লক্ষ্য। আমি আশা করি বসুন্ধরা কিংস দেশের ফুটবলের পুরনো গৌরব ফিরিয়ে আনতে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করতে বিশেষ অবদান রাখবে। দেশের ফুটবলের ভবিষ্যৎ তারকাদের গড়ে তুলতে বসুন্ধরা কিংস কাজ করে যাবে বলেই আমি আশাবাদী। বসুন্ধরা কিংস এগিয়ে যাক। সেই সঙ্গে এগিয়ে যাক বাংলাদেশের ফুটবল।’

৩০০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত হয়েছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। আধুনিক এ স্পোর্টস কমপ্লেক্সে আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়ামে আছে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। ফুটবল ছাড়াও কমপ্লেক্সে থাকবে অনেক খেলার আউটডোর ও ইনডোর ফ্যাসিলিটি। ফুটবলের জন্য বড় একাডেমি। নারী ফুটবলের জন্য পৃথক মাঠ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। ইউরোপের কয়েকটি ক্লাব ইতোমধ্যে বসুন্ধরা কিংসের স্পোর্টস কমপ্লেক্স নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। কমপ্লেক্সের কাজ শুরু হয়েছে ২০১৯ সালে, পুরো কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৪ সালে। শুধু দেশে নয়, উপমহাদেশে আর কোথাও কোনো ফুটবল ক্লাবের এত বড় নিজস্ব স্পোর্টস কমপ্লেক্স নেই। আধুনিক স্পোর্টস কমপ্লেক্স দেশের জন্য গর্বের বিষয়। ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নের ক্ষেত্রে বসুন্ধরা গ্র“পের বিনিয়োগ প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা।

বসুন্ধরা কিংস প্রথম থেকেই বিভিন্নভাবে ফুটবল কার্যক্রমকে সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা করেছে খেলাকে মাঠে ধরে রাখা, খেলার প্রসার, নতুন খেলোয়াড় সৃষ্টি এবং খেলার মানোন্নয়নের জন্য। এর মধ্যে আছে চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ, প্রিমিয়ার লিগ, পাইওনিয়ার লিগ, ফেডারেশন কাপ, বিভিন্ন জেলার ফুটবল লিগ। এ ছাড়া বাংলাদেশ ফুটবল সাপোর্টার্স ফোরাম একাডেমি কাপ। রংপুর বিভাগের সব জেলা নিয়ে ‘বসুন্ধরা কিংস ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এসবিএফ কার্নিভ্যাল প্রমুখ। ঢাকার বাইরে দুটি জেলায় মাঠ ও স্টেডিয়াম ‘রিনোভেশন’ করেছে। আগামীতে আয়োজন করতে যাচ্ছে স্কুল টুর্নামেন্ট মেধাবী ফুটবলার খুঁজে বের করার জন্য। প্রতিভা অন্বেষণ কর্মসূচির আওতায় বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে ক্যাম্প করার পরিকল্পনা নিয়েছে। ঢাকায় অনূর্ধ্ব-১৮ ফুটবলার অন্বেষণ কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়েছিল ৫ হাজারের বেশি তরুণ। এ তরুণদের থেকে বাছাই করে তৈরি করা হয়েছে একটি স্কোয়াড। এ স্কোয়াডের কয়েকজন ব্রাজিল গেছে উন্নততর ফুটবল প্রশিক্ষণের জন্য। বয়সভিত্তিক ভালো দল গঠনের ক্ষেত্রে কিংসের অগ্রগতি অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক।

বসুন্ধরা গ্র“প সমতার ক্রীড়াঙ্গনে বিশ্বাসী। আর তাই নারী দল গঠন করেছে। এ দল পর পর দুই মৌসুম নারী ফুটবল লিগে শিরোপা জিতেছে। নারী ফুটবলে সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা এ ফুটবলে নতুন প্রাণ সঞ্চার করেছে। কিংসের উদ্দেশ্য পুরুষ ও নারী ফুটবলকে সযতেœ লালনপালন করে দেশের বৃহত্তর ফুটবলে অবদান রাখা।

বসুন্ধরা কিংসের প্রথম থেকেই লক্ষ্য ছিল শুধু দেশের মাটিতে নয়, বিদেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভালো ফুটবল খেলে দেশকে মহিমান্বিত করা। প্রিমিয়ার লিগে প্রথম থেকেই এ লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য চিন্তাভাবনা করে দল গঠন করেছে এবং মাঠে সফলও হয়েছে। বসুন্ধরা কিংস চাইছে এএফসি ক্লাব ফুটবলের আঞ্চলিক গ্র“পে চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরবর্তী ধাপে খেলতে। এটি অনেক বড় চ্যালেঞ্জ তবে অসাধ্য নয়। আত্মবিশ্বাস এবং সামর্থ্যরে শতভাগ প্রয়োগে সবকিছুই সম্ভব। সময়মতো শুধু জ্বলে উঠতে হবে।

১৮, ২১ ও ২৪ মে ভারতের কলকাতার সল্টলেক স্টেডিয়ামে বসুন্ধরা কিংস এএফসি এশিয়ান কাপে গ্র“প চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে লড়বে যথাক্রমে মালদ্বীপের মার্জিয়া স্পোর্টস, ভারতের এটিকে মোহনবাগান ও গোকুলাম কেরালা এফসির বিপক্ষে। আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে অংশগ্রহণ মানে দেশের প্রতিনিধিত্ব। দেশের মানুষ তাকিয়ে থাকবে আশাভরা মন নিয়ে বসুন্ধরা কিংসের দিকে। বসুন্ধরা কিংস পুরোপুরি একটি ভারসাম্যময় দল। দ্বিতীয় লিগে দলের শক্তি আরও বৃদ্ধি করা হয়েছে নতুন দুজন বিদেশি খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্ত করে। কোনো ধরনের চাপে ভোগা নয়, খেলতে হবে নির্ভার ফুটবল। খেলাটা উপভোগ করতে পারলে তীব্রভাবে চাওয়ার ফল মিলবে।

                লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম