শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ এখনও অলৌকিকে এবং কুসংস্কারে বিশ্বাস করছে, অথচ বিজ্ঞান এগিয়ে চলেছে অলৌকিকতা আর কুসংস্কারকে মিথ্যে প্রমাণ করতে করতে। বিজ্ঞান প্রমাণ ছাড়া কিছু বলে না, আর অলৌকিকতার গল্পগাছা প্রমাণের ধারেকাছে যায় না। তারপরও মানুষ প্রমাণহীন গল্পগাছা বা কেচ্ছাকাহিনীকে বিশ্বাস করে। মানুষ কি তাহলে সব কিছুই প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করে? না, তা করে না। যদি কেউ বলে আকাশে একটা চায়ের কেটলি চক্কর দিচ্ছে, মানুষ বিশ্বাস করবে না। বিশ্বাস করার আগে দেখতে চাইবে সত্যিই কোনও চায়ের কেটলি উড়ছে কি না। যদি কেউ বলে একটা ডিঙি নৌকোয় বত্রিশটা হাতি উঠেছে, বিয়াল্লিশটা সিংহ উঠেছে, বাষট্টিটা ষাঁড় উঠেছে, বাহাত্তরটা হায়েনা উঠেছে, আর বিরাশিটা ডায়নোসর উঠেছে, মানুষ কি বিশ্বাস করবে? করবে না। তাদের যুক্তি বুদ্ধি বলবে না, একটা ডিঙি নৌকোয় অত প্রাণীর জায়গা হবে। কেউ যদি বলে সাপ কথা বলছে, মানুষ প্রমাণ চাইবে, শুনতে চাইবে সত্যিই সাপ কথা বলে কি না। মানুষ জানে রূপকথাগুলো বিশ্বাসের জন্য নয়। কিন্তু কিছু রূপকথা তারা প্রমাণ ছাড়াই মাথা নুইয়ে মেনে নেয়। রূপকথার জল্লাদের ভয়ে কাঁপে, রূপকথায় যে বাগানবাড়ির বর্ণনা আছে, সেই বাগানবাড়িতে যাওয়ার জন্য, বাগানের ফল খাওয়ার জন্য, বাগানের ঝিলে সাঁতরানোর জন্য তারা হেন কাজ নেই যে করে না। তারা নিজেরা তো বিশ্বাস করেই, অন্যকে বিশ্বাস করার জন্য চাপ দেয়, এমন চাপ দেয়, যে, জীবন অতিষ্ঠ করে ফেলে। কেউ যদি বলে বাগানের ফল খাওয়ার আমার কোনও ইচ্ছে নেই বা ওইসব রূপকথায় আমি বিশ্বাস করি না, তাহলে তাদের এত রাগ হয় যে গরু জবাই করার ছুরি নিয়ে এসে তার ধড় থেকে মু-ু কেটে উড়িয়ে দেয়। নিজেরা রূপকথায় বিশ্বাস করছে, এতে হচ্ছে না, পরিবারের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, মহল্লার সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শহর বা গ্রামের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শুধু তাই নয়, দেশের সবাইকে রূপকথায় বিশ্বাস করতে হবে, দেশের শাসকদেরও বিশ্বাস করতে হবে। তা না হলে উপায় নেই। এত হুমকি কী করে ওরা দিতে পারে? দিতে পারে, কারণ ওরা সংখ্যায় বেশি।

এ পর্যন্ত দেখা গেছে, সত্যিকার সভ্য শিক্ষিত মানুষেরা রূপকথায় বিশ্বাস করেন না, এবং এঁদের সংখ্যা বিশ্বাসীদের তুলনায় নিতান্তই কম। এঁরা পৃথিবীর সংখ্যালঘু গোষ্ঠী। এঁরা বিজ্ঞানে এবং বিবর্তনে বিশ্বাস করেন তো বটেই, নিজেরাও বিজ্ঞানমনস্ক। এই গোষ্ঠীর মানুষই মহাবিশ্বের খবর আমাদের দিচ্ছেন। অজানাকে জানতে দিচ্ছেন। আজ বিজ্ঞানীরা তেরোশো দশ বা তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের ছবি আমাদের দেখাতে পারছেন। তাঁদের শক্তিশালী টেলেস্কোপ একদিন কিন্তু তেরোশো’ আশি কোটি বছর আগের বিগ ব্যাং দেখিয়ে দিতে পারে আমাদের। দেখিয়ে দিতে পারে সেই বিস্ফোরণের দৃশ্য, যে বিস্ফোরণ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে লক্ষকোটি পিন্ডে রূপ নিয়েছে; আগুনের, পাথরের, মাটির পিন্ডে। সেই পি-গুলোই ধীরে ধীরে গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের আকার নিয়েছে। এই লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র ছায়াপথই আমাদের মহাবিশ্ব। যে মহাবিশ্বের অতি ক্ষুদ্র একটি নীলাভ গ্রহে প্রাণীর জন্ম হয়েছে, এককোষী প্রাণী থেকে বহুকোষী প্রাণী এবং লক্ষকোটি বছরের বিবর্তনের ফলে আমরা, মানুষ নামক প্রাণী, জন্মেছি। মহাবিশ্বে আমাদের গোটা ইতিহাস এক পলকের ঘটনা মাত্র। ডায়নোসরের মতো অতিকায় প্রাণী যেমন এক তুড়িতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে, আমাদের মতো প্রাণীও কিন্তু বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। তারপরও রূপকথায় বিশ্বাস দিন দিন বাড়ছে মানুষের, কারণ রূপকথা অমরত্ব দেয়। রূপকথা এমন এক জগতের স্বপ্ন দেখায়, যে জগতে মৃত্যু বলতে কিছু নেই। মানুষ মৃত্যুকে বড় ভয় পায়। মৃত্যুকে ভয় পায় বলে রূপকথার কেচ্ছাকাহিনীকে আঁকড়ে ধরে।

এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো পৃথিবীর আকৃতি সমতল। বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবীর আকৃতি কমলালেবুর মতো গোল। এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে, বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে। বিশ্বাসীরা বলে চাঁদ, সূর্য, পৃথিবী এবং আকাশ সৃষ্টি করেছেন এক মহাশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা। বিজ্ঞানীরা বলেন মহাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে লক্ষকোটি ছায়াপথ, এক একটি ছায়াপথে আছে লক্ষকোটি সৌরজগৎ, এক একটি সৌরজগতে আছে লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র। আসলে সাধারণের চিন্তাশক্তির বাইরে এই অসীম সংখ্যা। বিজ্ঞানীরা আরও বলেন, মহাবিশ্ব ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে, এক ছায়াপথ আরেক ছায়াপথ থেকে দূরে সরছে। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলেন, প্রসারিত হতে হতে হয়তো সবকিছু একদিন চুপসে যাবে, এক বিন্দুতে এসে ঠেকবে। কী হবে আমরা এখনও জানি না। বিজ্ঞানীরা নিরন্তর জানার চেষ্টা করছেন। যেটুকু বা যতটুকুই আমরা এ পর্যন্ত জানতে পারছি, তা বিজ্ঞানীদের কল্যাণেই। এই কুসংস্কার এবং অলৌকিতায়-বিশ্বাসীতে ঠাসা জগতে মহাবিশ্বের সত্য সম্পর্কে যে সব তথ্য-প্রমাণ বিজ্ঞানীরা হাজির করছেন, তাতে অলৌকিকে বিশ্বাসীদের সংখ্যা শূন্য হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু কেন শূন্য হচ্ছে না, সেটি একটি প্রশ্ন বটে। শূন্য না হওয়ার কারণ বিজ্ঞান মানুষকে স্বপ্নপুরিতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে না, অনন্তকাল শারীরিক সুখ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় না, অনন্তকাল সুস্বাদু খাবার এবং আরাম আয়েশ বিতরণ করার প্রতিজ্ঞা করে না। সে কারণে বিজ্ঞান মানুষের পছন্দ নয়, তাছাড়া লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র, লক্ষকোটি আলোকবর্ষের দূরত্ব-এসব হিসাব বড় কঠিন মনে হয়। সুতরাং কঠিনকে নিয়ে পড়ে না থেকে সহজকে নিয়ে পড়ে থাকাই অধিকাংশ মানুষ শ্রেয় বলে মনে করে। রূপকথা কর্মের ফল দেয়, তুমি নত হলে নজরানা পাবে, জপ করলে উপঢৌকন পাবে; মানুষ ফল পেতে ভালোবাসে। কিছুই পাবো না, জীবনের সমাপ্তি মৃত্যুতে, কোনও পরলোক নেই, পুনর্জন্ম নেই, অমরত্ব নেই, অনন্তকাল বেঁচে থাকা বলে কিছু নেই-মানুষের ভালো লাগে না এসব। সে কারণেই মানুষ বিজ্ঞানের সমস্ত সুবিধে নিয়েও রূপকথায় বিশ্বাস করে, কারণ রূপকথায় জৌলুশ আছে, লোভ-লালসা মেটানোর ব্যবস্থা আছে।

লক্ষ করেছি, যতবারই বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বে নতুন কিছু আবিষ্কার করেন এবং প্রমাণাদি সামনে রাখেন, ততবারই রূপকথার প্রচারকেরা বলতে শুরু করে, ‘এই আবিষ্কারের কথা তো আমাদের রূপকথার গ্রন্থেই লেখা আছে, মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আগেই সব লিখে রেখেছেন।’ আগে অবশ্য এভাবে বলতো না প্রচারকেরা, আগে বিজ্ঞানের আবিষ্কারকে পুরোপুরিই অস্বীকার করতো। কিন্তু কালে কালে বোধোদয় হয়েছে, বিজ্ঞানকে অস্বীকার করলে নিজেদের কথাবার্তা হাস্যকর শোনায়, সে কারণে এখন আর অস্বীকার করে না। কিন্তু জোড়াতালি দিয়ে আপ্রাণ চেষ্টা করে বলতে এ কথা তারা আগেই জানতো। গ্রন্থে লেখা, ‘ছয় দিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন তিনি।’ মাত্র ছয় দিনে তো এত লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র সৃষ্টি করা যায় না, তাই ‘দিন’কে ‘সময়কাল’ বুঝিয়েছেন সৃষ্টিকর্তা, এটা বলে বিশ্বাসীরা মুখ রক্ষা করে। ‘মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে ছয় হাজার বছর আগে’, গ্রন্থ বলে। কিন্তু বিজ্ঞান বলে মহাবিশ্বের বয়স তেরোশো আশি কোটি বছর। এখন রূপকথাবাদীরা বলছে, ‘ওই একই, ছয় হাজার বলতে এখানে তেরোশো আশি কোটি বছরই বোঝানো হয়েছে।’ এই যে সেদিন তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের ছায়াপথ দেখতে পেলেন মহাকাশ-বিজ্ঞানীরা সেটাও রূপকথাবাদীরা গ্রন্থেই খুঁজে পাবে। পাবে লেখা আছে ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’। তারা বলবে, ‘জল বলতে তেরোশো বোঝানো হয়েছে, পড়ে বলতে তিরিশ কোটি বোঝানো হয়েছে, পাতা বলতে আলোকবর্ষ বোঝানো হয়েছে, নড়ে বলতে দূর বোঝানো হয়েছে।’ বিশ্বাস না করে বিশ্বাসীদের আর উপায় কী! বিশ্বাস করতেই হয় যে, বিজ্ঞানের নাড়ি নক্ষত্রের খবর বিজ্ঞানীদের জন্মের আগে রূপকথার গ্রন্থে লেখা হয়ে গেছে। এই কথা বিশ্বাস করলে আশা জাগে, তা না হলে হতাশা। হতাশায় কে বাঁচিতে চায়!

বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের কিন্তু বিজ্ঞানকে এবং বাস্তবতাকে নিরানন্দময় মনে হয় না। মৃত্যুর পর আবার জেগে ওঠা নেই বলে, অনন্তকালের জন্য আমোদ প্রমোদ নেই বলে হতাশা জাগে না। মেনে নিতে কষ্ট হয় না যে এই জীবনের পর আর কোনও জীবন নেই। কষ্ট হয় না ভাবতে যে অতিবিশাল মহাবিশ্বে আমরা একটি অতিক্ষুদ্র গ্রহের ততোধিক ক্ষুদ্র প্রাণী মরে গেলে, নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলে বা বিলুপ্ত হয়ে গেলে মহাবিশ্বের কিছু যায় আসে না। আমাদের জীবন নিতান্তই অর্থহীন। কিন্তু আমরা যে জন্ম নিয়েছি, এটিই আমাদের সৌভাগ্য। জন্মেছি বলে দেখতে পেয়েছি কোথায় জন্মেছিলাম, কোন মহাবিশ্বে, জন্মেছি বলেই মহাবিশ্বের বিশালতাকে অনুভব করতে পেরেছি। এটি কি কম আনন্দের? মহাবিশ্ব তো কবিতার মতো, কবিতার মতো এর রূপ। কবিতার মতো এ প্রাণময় এবং ছন্দময়। এসব তো উপলব্ধি করতে পেরেছি, যেহেতু জন্মেছি। আমরা তো না জন্মাতেও পারতাম। মহাবিশ্বের সৌন্দর্য দুচোখ ভরে দেখার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত হতেও পারতাম। এই বোধটুকু থাকলে হতাশার তো কোনও জায়গা নেই দাঁড়াবার। এই বোধটুকু থাকলে লোভ লালসা মেটানোর জন্য পরলোকের শরণাপন্ন হওয়ার, রূপকথা আঁকড়ে ধরার দরকার হয় না।

আজ হোক, কাল হোক, বিজ্ঞানকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করতেই হবে মানুষের। জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, প্রকৌশলবিজ্ঞান, প্রযুক্তিবিজ্ঞান ইত্যাদি নানা বিজ্ঞান ছাড়া আমাদের একটি দিনও চলে না। পৃথিবী যদি কোনও কারণে কখনও বাসযোগ্য না হয়, মহাকাশবিজ্ঞানের ওপর আমাদের ভরসা করতেই হবে, যেন এই গ্রহ থেকে বাসযোগ্য কোনও গ্রহে স্থানান্তরিত হতে পারি। রূপকথা বা কুসংস্কার বা অলৌকিক কেচ্ছাকাহিনী আমাদের ভবিষ্যৎ নয়, বিজ্ঞানই আমাদের বর্তমান এবং বিজ্ঞানই আমাদের ভবিষ্যৎ।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ