শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ এখনও অলৌকিকে এবং কুসংস্কারে বিশ্বাস করছে, অথচ বিজ্ঞান এগিয়ে চলেছে অলৌকিকতা আর কুসংস্কারকে মিথ্যে প্রমাণ করতে করতে। বিজ্ঞান প্রমাণ ছাড়া কিছু বলে না, আর অলৌকিকতার গল্পগাছা প্রমাণের ধারেকাছে যায় না। তারপরও মানুষ প্রমাণহীন গল্পগাছা বা কেচ্ছাকাহিনীকে বিশ্বাস করে। মানুষ কি তাহলে সব কিছুই প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করে? না, তা করে না। যদি কেউ বলে আকাশে একটা চায়ের কেটলি চক্কর দিচ্ছে, মানুষ বিশ্বাস করবে না। বিশ্বাস করার আগে দেখতে চাইবে সত্যিই কোনও চায়ের কেটলি উড়ছে কি না। যদি কেউ বলে একটা ডিঙি নৌকোয় বত্রিশটা হাতি উঠেছে, বিয়াল্লিশটা সিংহ উঠেছে, বাষট্টিটা ষাঁড় উঠেছে, বাহাত্তরটা হায়েনা উঠেছে, আর বিরাশিটা ডায়নোসর উঠেছে, মানুষ কি বিশ্বাস করবে? করবে না। তাদের যুক্তি বুদ্ধি বলবে না, একটা ডিঙি নৌকোয় অত প্রাণীর জায়গা হবে। কেউ যদি বলে সাপ কথা বলছে, মানুষ প্রমাণ চাইবে, শুনতে চাইবে সত্যিই সাপ কথা বলে কি না। মানুষ জানে রূপকথাগুলো বিশ্বাসের জন্য নয়। কিন্তু কিছু রূপকথা তারা প্রমাণ ছাড়াই মাথা নুইয়ে মেনে নেয়। রূপকথার জল্লাদের ভয়ে কাঁপে, রূপকথায় যে বাগানবাড়ির বর্ণনা আছে, সেই বাগানবাড়িতে যাওয়ার জন্য, বাগানের ফল খাওয়ার জন্য, বাগানের ঝিলে সাঁতরানোর জন্য তারা হেন কাজ নেই যে করে না। তারা নিজেরা তো বিশ্বাস করেই, অন্যকে বিশ্বাস করার জন্য চাপ দেয়, এমন চাপ দেয়, যে, জীবন অতিষ্ঠ করে ফেলে। কেউ যদি বলে বাগানের ফল খাওয়ার আমার কোনও ইচ্ছে নেই বা ওইসব রূপকথায় আমি বিশ্বাস করি না, তাহলে তাদের এত রাগ হয় যে গরু জবাই করার ছুরি নিয়ে এসে তার ধড় থেকে মু-ু কেটে উড়িয়ে দেয়। নিজেরা রূপকথায় বিশ্বাস করছে, এতে হচ্ছে না, পরিবারের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, মহল্লার সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শহর বা গ্রামের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শুধু তাই নয়, দেশের সবাইকে রূপকথায় বিশ্বাস করতে হবে, দেশের শাসকদেরও বিশ্বাস করতে হবে। তা না হলে উপায় নেই। এত হুমকি কী করে ওরা দিতে পারে? দিতে পারে, কারণ ওরা সংখ্যায় বেশি।

এ পর্যন্ত দেখা গেছে, সত্যিকার সভ্য শিক্ষিত মানুষেরা রূপকথায় বিশ্বাস করেন না, এবং এঁদের সংখ্যা বিশ্বাসীদের তুলনায় নিতান্তই কম। এঁরা পৃথিবীর সংখ্যালঘু গোষ্ঠী। এঁরা বিজ্ঞানে এবং বিবর্তনে বিশ্বাস করেন তো বটেই, নিজেরাও বিজ্ঞানমনস্ক। এই গোষ্ঠীর মানুষই মহাবিশ্বের খবর আমাদের দিচ্ছেন। অজানাকে জানতে দিচ্ছেন। আজ বিজ্ঞানীরা তেরোশো দশ বা তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের ছবি আমাদের দেখাতে পারছেন। তাঁদের শক্তিশালী টেলেস্কোপ একদিন কিন্তু তেরোশো’ আশি কোটি বছর আগের বিগ ব্যাং দেখিয়ে দিতে পারে আমাদের। দেখিয়ে দিতে পারে সেই বিস্ফোরণের দৃশ্য, যে বিস্ফোরণ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে লক্ষকোটি পিন্ডে রূপ নিয়েছে; আগুনের, পাথরের, মাটির পিন্ডে। সেই পি-গুলোই ধীরে ধীরে গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের আকার নিয়েছে। এই লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র ছায়াপথই আমাদের মহাবিশ্ব। যে মহাবিশ্বের অতি ক্ষুদ্র একটি নীলাভ গ্রহে প্রাণীর জন্ম হয়েছে, এককোষী প্রাণী থেকে বহুকোষী প্রাণী এবং লক্ষকোটি বছরের বিবর্তনের ফলে আমরা, মানুষ নামক প্রাণী, জন্মেছি। মহাবিশ্বে আমাদের গোটা ইতিহাস এক পলকের ঘটনা মাত্র। ডায়নোসরের মতো অতিকায় প্রাণী যেমন এক তুড়িতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে, আমাদের মতো প্রাণীও কিন্তু বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। তারপরও রূপকথায় বিশ্বাস দিন দিন বাড়ছে মানুষের, কারণ রূপকথা অমরত্ব দেয়। রূপকথা এমন এক জগতের স্বপ্ন দেখায়, যে জগতে মৃত্যু বলতে কিছু নেই। মানুষ মৃত্যুকে বড় ভয় পায়। মৃত্যুকে ভয় পায় বলে রূপকথার কেচ্ছাকাহিনীকে আঁকড়ে ধরে।

এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো পৃথিবীর আকৃতি সমতল। বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবীর আকৃতি কমলালেবুর মতো গোল। এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে, বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে। বিশ্বাসীরা বলে চাঁদ, সূর্য, পৃথিবী এবং আকাশ সৃষ্টি করেছেন এক মহাশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা। বিজ্ঞানীরা বলেন মহাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে লক্ষকোটি ছায়াপথ, এক একটি ছায়াপথে আছে লক্ষকোটি সৌরজগৎ, এক একটি সৌরজগতে আছে লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র। আসলে সাধারণের চিন্তাশক্তির বাইরে এই অসীম সংখ্যা। বিজ্ঞানীরা আরও বলেন, মহাবিশ্ব ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে, এক ছায়াপথ আরেক ছায়াপথ থেকে দূরে সরছে। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলেন, প্রসারিত হতে হতে হয়তো সবকিছু একদিন চুপসে যাবে, এক বিন্দুতে এসে ঠেকবে। কী হবে আমরা এখনও জানি না। বিজ্ঞানীরা নিরন্তর জানার চেষ্টা করছেন। যেটুকু বা যতটুকুই আমরা এ পর্যন্ত জানতে পারছি, তা বিজ্ঞানীদের কল্যাণেই। এই কুসংস্কার এবং অলৌকিতায়-বিশ্বাসীতে ঠাসা জগতে মহাবিশ্বের সত্য সম্পর্কে যে সব তথ্য-প্রমাণ বিজ্ঞানীরা হাজির করছেন, তাতে অলৌকিকে বিশ্বাসীদের সংখ্যা শূন্য হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু কেন শূন্য হচ্ছে না, সেটি একটি প্রশ্ন বটে। শূন্য না হওয়ার কারণ বিজ্ঞান মানুষকে স্বপ্নপুরিতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে না, অনন্তকাল শারীরিক সুখ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় না, অনন্তকাল সুস্বাদু খাবার এবং আরাম আয়েশ বিতরণ করার প্রতিজ্ঞা করে না। সে কারণে বিজ্ঞান মানুষের পছন্দ নয়, তাছাড়া লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র, লক্ষকোটি আলোকবর্ষের দূরত্ব-এসব হিসাব বড় কঠিন মনে হয়। সুতরাং কঠিনকে নিয়ে পড়ে না থেকে সহজকে নিয়ে পড়ে থাকাই অধিকাংশ মানুষ শ্রেয় বলে মনে করে। রূপকথা কর্মের ফল দেয়, তুমি নত হলে নজরানা পাবে, জপ করলে উপঢৌকন পাবে; মানুষ ফল পেতে ভালোবাসে। কিছুই পাবো না, জীবনের সমাপ্তি মৃত্যুতে, কোনও পরলোক নেই, পুনর্জন্ম নেই, অমরত্ব নেই, অনন্তকাল বেঁচে থাকা বলে কিছু নেই-মানুষের ভালো লাগে না এসব। সে কারণেই মানুষ বিজ্ঞানের সমস্ত সুবিধে নিয়েও রূপকথায় বিশ্বাস করে, কারণ রূপকথায় জৌলুশ আছে, লোভ-লালসা মেটানোর ব্যবস্থা আছে।

লক্ষ করেছি, যতবারই বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বে নতুন কিছু আবিষ্কার করেন এবং প্রমাণাদি সামনে রাখেন, ততবারই রূপকথার প্রচারকেরা বলতে শুরু করে, ‘এই আবিষ্কারের কথা তো আমাদের রূপকথার গ্রন্থেই লেখা আছে, মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আগেই সব লিখে রেখেছেন।’ আগে অবশ্য এভাবে বলতো না প্রচারকেরা, আগে বিজ্ঞানের আবিষ্কারকে পুরোপুরিই অস্বীকার করতো। কিন্তু কালে কালে বোধোদয় হয়েছে, বিজ্ঞানকে অস্বীকার করলে নিজেদের কথাবার্তা হাস্যকর শোনায়, সে কারণে এখন আর অস্বীকার করে না। কিন্তু জোড়াতালি দিয়ে আপ্রাণ চেষ্টা করে বলতে এ কথা তারা আগেই জানতো। গ্রন্থে লেখা, ‘ছয় দিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন তিনি।’ মাত্র ছয় দিনে তো এত লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র সৃষ্টি করা যায় না, তাই ‘দিন’কে ‘সময়কাল’ বুঝিয়েছেন সৃষ্টিকর্তা, এটা বলে বিশ্বাসীরা মুখ রক্ষা করে। ‘মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে ছয় হাজার বছর আগে’, গ্রন্থ বলে। কিন্তু বিজ্ঞান বলে মহাবিশ্বের বয়স তেরোশো আশি কোটি বছর। এখন রূপকথাবাদীরা বলছে, ‘ওই একই, ছয় হাজার বলতে এখানে তেরোশো আশি কোটি বছরই বোঝানো হয়েছে।’ এই যে সেদিন তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের ছায়াপথ দেখতে পেলেন মহাকাশ-বিজ্ঞানীরা সেটাও রূপকথাবাদীরা গ্রন্থেই খুঁজে পাবে। পাবে লেখা আছে ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’। তারা বলবে, ‘জল বলতে তেরোশো বোঝানো হয়েছে, পড়ে বলতে তিরিশ কোটি বোঝানো হয়েছে, পাতা বলতে আলোকবর্ষ বোঝানো হয়েছে, নড়ে বলতে দূর বোঝানো হয়েছে।’ বিশ্বাস না করে বিশ্বাসীদের আর উপায় কী! বিশ্বাস করতেই হয় যে, বিজ্ঞানের নাড়ি নক্ষত্রের খবর বিজ্ঞানীদের জন্মের আগে রূপকথার গ্রন্থে লেখা হয়ে গেছে। এই কথা বিশ্বাস করলে আশা জাগে, তা না হলে হতাশা। হতাশায় কে বাঁচিতে চায়!

বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের কিন্তু বিজ্ঞানকে এবং বাস্তবতাকে নিরানন্দময় মনে হয় না। মৃত্যুর পর আবার জেগে ওঠা নেই বলে, অনন্তকালের জন্য আমোদ প্রমোদ নেই বলে হতাশা জাগে না। মেনে নিতে কষ্ট হয় না যে এই জীবনের পর আর কোনও জীবন নেই। কষ্ট হয় না ভাবতে যে অতিবিশাল মহাবিশ্বে আমরা একটি অতিক্ষুদ্র গ্রহের ততোধিক ক্ষুদ্র প্রাণী মরে গেলে, নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলে বা বিলুপ্ত হয়ে গেলে মহাবিশ্বের কিছু যায় আসে না। আমাদের জীবন নিতান্তই অর্থহীন। কিন্তু আমরা যে জন্ম নিয়েছি, এটিই আমাদের সৌভাগ্য। জন্মেছি বলে দেখতে পেয়েছি কোথায় জন্মেছিলাম, কোন মহাবিশ্বে, জন্মেছি বলেই মহাবিশ্বের বিশালতাকে অনুভব করতে পেরেছি। এটি কি কম আনন্দের? মহাবিশ্ব তো কবিতার মতো, কবিতার মতো এর রূপ। কবিতার মতো এ প্রাণময় এবং ছন্দময়। এসব তো উপলব্ধি করতে পেরেছি, যেহেতু জন্মেছি। আমরা তো না জন্মাতেও পারতাম। মহাবিশ্বের সৌন্দর্য দুচোখ ভরে দেখার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত হতেও পারতাম। এই বোধটুকু থাকলে হতাশার তো কোনও জায়গা নেই দাঁড়াবার। এই বোধটুকু থাকলে লোভ লালসা মেটানোর জন্য পরলোকের শরণাপন্ন হওয়ার, রূপকথা আঁকড়ে ধরার দরকার হয় না।

আজ হোক, কাল হোক, বিজ্ঞানকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করতেই হবে মানুষের। জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, প্রকৌশলবিজ্ঞান, প্রযুক্তিবিজ্ঞান ইত্যাদি নানা বিজ্ঞান ছাড়া আমাদের একটি দিনও চলে না। পৃথিবী যদি কোনও কারণে কখনও বাসযোগ্য না হয়, মহাকাশবিজ্ঞানের ওপর আমাদের ভরসা করতেই হবে, যেন এই গ্রহ থেকে বাসযোগ্য কোনও গ্রহে স্থানান্তরিত হতে পারি। রূপকথা বা কুসংস্কার বা অলৌকিক কেচ্ছাকাহিনী আমাদের ভবিষ্যৎ নয়, বিজ্ঞানই আমাদের বর্তমান এবং বিজ্ঞানই আমাদের ভবিষ্যৎ।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে