শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ এখনও অলৌকিকে এবং কুসংস্কারে বিশ্বাস করছে, অথচ বিজ্ঞান এগিয়ে চলেছে অলৌকিকতা আর কুসংস্কারকে মিথ্যে প্রমাণ করতে করতে। বিজ্ঞান প্রমাণ ছাড়া কিছু বলে না, আর অলৌকিকতার গল্পগাছা প্রমাণের ধারেকাছে যায় না। তারপরও মানুষ প্রমাণহীন গল্পগাছা বা কেচ্ছাকাহিনীকে বিশ্বাস করে। মানুষ কি তাহলে সব কিছুই প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করে? না, তা করে না। যদি কেউ বলে আকাশে একটা চায়ের কেটলি চক্কর দিচ্ছে, মানুষ বিশ্বাস করবে না। বিশ্বাস করার আগে দেখতে চাইবে সত্যিই কোনও চায়ের কেটলি উড়ছে কি না। যদি কেউ বলে একটা ডিঙি নৌকোয় বত্রিশটা হাতি উঠেছে, বিয়াল্লিশটা সিংহ উঠেছে, বাষট্টিটা ষাঁড় উঠেছে, বাহাত্তরটা হায়েনা উঠেছে, আর বিরাশিটা ডায়নোসর উঠেছে, মানুষ কি বিশ্বাস করবে? করবে না। তাদের যুক্তি বুদ্ধি বলবে না, একটা ডিঙি নৌকোয় অত প্রাণীর জায়গা হবে। কেউ যদি বলে সাপ কথা বলছে, মানুষ প্রমাণ চাইবে, শুনতে চাইবে সত্যিই সাপ কথা বলে কি না। মানুষ জানে রূপকথাগুলো বিশ্বাসের জন্য নয়। কিন্তু কিছু রূপকথা তারা প্রমাণ ছাড়াই মাথা নুইয়ে মেনে নেয়। রূপকথার জল্লাদের ভয়ে কাঁপে, রূপকথায় যে বাগানবাড়ির বর্ণনা আছে, সেই বাগানবাড়িতে যাওয়ার জন্য, বাগানের ফল খাওয়ার জন্য, বাগানের ঝিলে সাঁতরানোর জন্য তারা হেন কাজ নেই যে করে না। তারা নিজেরা তো বিশ্বাস করেই, অন্যকে বিশ্বাস করার জন্য চাপ দেয়, এমন চাপ দেয়, যে, জীবন অতিষ্ঠ করে ফেলে। কেউ যদি বলে বাগানের ফল খাওয়ার আমার কোনও ইচ্ছে নেই বা ওইসব রূপকথায় আমি বিশ্বাস করি না, তাহলে তাদের এত রাগ হয় যে গরু জবাই করার ছুরি নিয়ে এসে তার ধড় থেকে মু-ু কেটে উড়িয়ে দেয়। নিজেরা রূপকথায় বিশ্বাস করছে, এতে হচ্ছে না, পরিবারের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, মহল্লার সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শহর বা গ্রামের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শুধু তাই নয়, দেশের সবাইকে রূপকথায় বিশ্বাস করতে হবে, দেশের শাসকদেরও বিশ্বাস করতে হবে। তা না হলে উপায় নেই। এত হুমকি কী করে ওরা দিতে পারে? দিতে পারে, কারণ ওরা সংখ্যায় বেশি।

এ পর্যন্ত দেখা গেছে, সত্যিকার সভ্য শিক্ষিত মানুষেরা রূপকথায় বিশ্বাস করেন না, এবং এঁদের সংখ্যা বিশ্বাসীদের তুলনায় নিতান্তই কম। এঁরা পৃথিবীর সংখ্যালঘু গোষ্ঠী। এঁরা বিজ্ঞানে এবং বিবর্তনে বিশ্বাস করেন তো বটেই, নিজেরাও বিজ্ঞানমনস্ক। এই গোষ্ঠীর মানুষই মহাবিশ্বের খবর আমাদের দিচ্ছেন। অজানাকে জানতে দিচ্ছেন। আজ বিজ্ঞানীরা তেরোশো দশ বা তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের ছবি আমাদের দেখাতে পারছেন। তাঁদের শক্তিশালী টেলেস্কোপ একদিন কিন্তু তেরোশো’ আশি কোটি বছর আগের বিগ ব্যাং দেখিয়ে দিতে পারে আমাদের। দেখিয়ে দিতে পারে সেই বিস্ফোরণের দৃশ্য, যে বিস্ফোরণ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে লক্ষকোটি পিন্ডে রূপ নিয়েছে; আগুনের, পাথরের, মাটির পিন্ডে। সেই পি-গুলোই ধীরে ধীরে গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের আকার নিয়েছে। এই লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র ছায়াপথই আমাদের মহাবিশ্ব। যে মহাবিশ্বের অতি ক্ষুদ্র একটি নীলাভ গ্রহে প্রাণীর জন্ম হয়েছে, এককোষী প্রাণী থেকে বহুকোষী প্রাণী এবং লক্ষকোটি বছরের বিবর্তনের ফলে আমরা, মানুষ নামক প্রাণী, জন্মেছি। মহাবিশ্বে আমাদের গোটা ইতিহাস এক পলকের ঘটনা মাত্র। ডায়নোসরের মতো অতিকায় প্রাণী যেমন এক তুড়িতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে, আমাদের মতো প্রাণীও কিন্তু বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। তারপরও রূপকথায় বিশ্বাস দিন দিন বাড়ছে মানুষের, কারণ রূপকথা অমরত্ব দেয়। রূপকথা এমন এক জগতের স্বপ্ন দেখায়, যে জগতে মৃত্যু বলতে কিছু নেই। মানুষ মৃত্যুকে বড় ভয় পায়। মৃত্যুকে ভয় পায় বলে রূপকথার কেচ্ছাকাহিনীকে আঁকড়ে ধরে।

এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো পৃথিবীর আকৃতি সমতল। বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবীর আকৃতি কমলালেবুর মতো গোল। এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে, বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে। বিশ্বাসীরা বলে চাঁদ, সূর্য, পৃথিবী এবং আকাশ সৃষ্টি করেছেন এক মহাশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা। বিজ্ঞানীরা বলেন মহাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে লক্ষকোটি ছায়াপথ, এক একটি ছায়াপথে আছে লক্ষকোটি সৌরজগৎ, এক একটি সৌরজগতে আছে লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র। আসলে সাধারণের চিন্তাশক্তির বাইরে এই অসীম সংখ্যা। বিজ্ঞানীরা আরও বলেন, মহাবিশ্ব ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে, এক ছায়াপথ আরেক ছায়াপথ থেকে দূরে সরছে। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলেন, প্রসারিত হতে হতে হয়তো সবকিছু একদিন চুপসে যাবে, এক বিন্দুতে এসে ঠেকবে। কী হবে আমরা এখনও জানি না। বিজ্ঞানীরা নিরন্তর জানার চেষ্টা করছেন। যেটুকু বা যতটুকুই আমরা এ পর্যন্ত জানতে পারছি, তা বিজ্ঞানীদের কল্যাণেই। এই কুসংস্কার এবং অলৌকিতায়-বিশ্বাসীতে ঠাসা জগতে মহাবিশ্বের সত্য সম্পর্কে যে সব তথ্য-প্রমাণ বিজ্ঞানীরা হাজির করছেন, তাতে অলৌকিকে বিশ্বাসীদের সংখ্যা শূন্য হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু কেন শূন্য হচ্ছে না, সেটি একটি প্রশ্ন বটে। শূন্য না হওয়ার কারণ বিজ্ঞান মানুষকে স্বপ্নপুরিতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে না, অনন্তকাল শারীরিক সুখ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় না, অনন্তকাল সুস্বাদু খাবার এবং আরাম আয়েশ বিতরণ করার প্রতিজ্ঞা করে না। সে কারণে বিজ্ঞান মানুষের পছন্দ নয়, তাছাড়া লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র, লক্ষকোটি আলোকবর্ষের দূরত্ব-এসব হিসাব বড় কঠিন মনে হয়। সুতরাং কঠিনকে নিয়ে পড়ে না থেকে সহজকে নিয়ে পড়ে থাকাই অধিকাংশ মানুষ শ্রেয় বলে মনে করে। রূপকথা কর্মের ফল দেয়, তুমি নত হলে নজরানা পাবে, জপ করলে উপঢৌকন পাবে; মানুষ ফল পেতে ভালোবাসে। কিছুই পাবো না, জীবনের সমাপ্তি মৃত্যুতে, কোনও পরলোক নেই, পুনর্জন্ম নেই, অমরত্ব নেই, অনন্তকাল বেঁচে থাকা বলে কিছু নেই-মানুষের ভালো লাগে না এসব। সে কারণেই মানুষ বিজ্ঞানের সমস্ত সুবিধে নিয়েও রূপকথায় বিশ্বাস করে, কারণ রূপকথায় জৌলুশ আছে, লোভ-লালসা মেটানোর ব্যবস্থা আছে।

লক্ষ করেছি, যতবারই বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বে নতুন কিছু আবিষ্কার করেন এবং প্রমাণাদি সামনে রাখেন, ততবারই রূপকথার প্রচারকেরা বলতে শুরু করে, ‘এই আবিষ্কারের কথা তো আমাদের রূপকথার গ্রন্থেই লেখা আছে, মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আগেই সব লিখে রেখেছেন।’ আগে অবশ্য এভাবে বলতো না প্রচারকেরা, আগে বিজ্ঞানের আবিষ্কারকে পুরোপুরিই অস্বীকার করতো। কিন্তু কালে কালে বোধোদয় হয়েছে, বিজ্ঞানকে অস্বীকার করলে নিজেদের কথাবার্তা হাস্যকর শোনায়, সে কারণে এখন আর অস্বীকার করে না। কিন্তু জোড়াতালি দিয়ে আপ্রাণ চেষ্টা করে বলতে এ কথা তারা আগেই জানতো। গ্রন্থে লেখা, ‘ছয় দিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন তিনি।’ মাত্র ছয় দিনে তো এত লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র সৃষ্টি করা যায় না, তাই ‘দিন’কে ‘সময়কাল’ বুঝিয়েছেন সৃষ্টিকর্তা, এটা বলে বিশ্বাসীরা মুখ রক্ষা করে। ‘মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে ছয় হাজার বছর আগে’, গ্রন্থ বলে। কিন্তু বিজ্ঞান বলে মহাবিশ্বের বয়স তেরোশো আশি কোটি বছর। এখন রূপকথাবাদীরা বলছে, ‘ওই একই, ছয় হাজার বলতে এখানে তেরোশো আশি কোটি বছরই বোঝানো হয়েছে।’ এই যে সেদিন তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের ছায়াপথ দেখতে পেলেন মহাকাশ-বিজ্ঞানীরা সেটাও রূপকথাবাদীরা গ্রন্থেই খুঁজে পাবে। পাবে লেখা আছে ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’। তারা বলবে, ‘জল বলতে তেরোশো বোঝানো হয়েছে, পড়ে বলতে তিরিশ কোটি বোঝানো হয়েছে, পাতা বলতে আলোকবর্ষ বোঝানো হয়েছে, নড়ে বলতে দূর বোঝানো হয়েছে।’ বিশ্বাস না করে বিশ্বাসীদের আর উপায় কী! বিশ্বাস করতেই হয় যে, বিজ্ঞানের নাড়ি নক্ষত্রের খবর বিজ্ঞানীদের জন্মের আগে রূপকথার গ্রন্থে লেখা হয়ে গেছে। এই কথা বিশ্বাস করলে আশা জাগে, তা না হলে হতাশা। হতাশায় কে বাঁচিতে চায়!

বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের কিন্তু বিজ্ঞানকে এবং বাস্তবতাকে নিরানন্দময় মনে হয় না। মৃত্যুর পর আবার জেগে ওঠা নেই বলে, অনন্তকালের জন্য আমোদ প্রমোদ নেই বলে হতাশা জাগে না। মেনে নিতে কষ্ট হয় না যে এই জীবনের পর আর কোনও জীবন নেই। কষ্ট হয় না ভাবতে যে অতিবিশাল মহাবিশ্বে আমরা একটি অতিক্ষুদ্র গ্রহের ততোধিক ক্ষুদ্র প্রাণী মরে গেলে, নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলে বা বিলুপ্ত হয়ে গেলে মহাবিশ্বের কিছু যায় আসে না। আমাদের জীবন নিতান্তই অর্থহীন। কিন্তু আমরা যে জন্ম নিয়েছি, এটিই আমাদের সৌভাগ্য। জন্মেছি বলে দেখতে পেয়েছি কোথায় জন্মেছিলাম, কোন মহাবিশ্বে, জন্মেছি বলেই মহাবিশ্বের বিশালতাকে অনুভব করতে পেরেছি। এটি কি কম আনন্দের? মহাবিশ্ব তো কবিতার মতো, কবিতার মতো এর রূপ। কবিতার মতো এ প্রাণময় এবং ছন্দময়। এসব তো উপলব্ধি করতে পেরেছি, যেহেতু জন্মেছি। আমরা তো না জন্মাতেও পারতাম। মহাবিশ্বের সৌন্দর্য দুচোখ ভরে দেখার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত হতেও পারতাম। এই বোধটুকু থাকলে হতাশার তো কোনও জায়গা নেই দাঁড়াবার। এই বোধটুকু থাকলে লোভ লালসা মেটানোর জন্য পরলোকের শরণাপন্ন হওয়ার, রূপকথা আঁকড়ে ধরার দরকার হয় না।

আজ হোক, কাল হোক, বিজ্ঞানকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করতেই হবে মানুষের। জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, প্রকৌশলবিজ্ঞান, প্রযুক্তিবিজ্ঞান ইত্যাদি নানা বিজ্ঞান ছাড়া আমাদের একটি দিনও চলে না। পৃথিবী যদি কোনও কারণে কখনও বাসযোগ্য না হয়, মহাকাশবিজ্ঞানের ওপর আমাদের ভরসা করতেই হবে, যেন এই গ্রহ থেকে বাসযোগ্য কোনও গ্রহে স্থানান্তরিত হতে পারি। রূপকথা বা কুসংস্কার বা অলৌকিক কেচ্ছাকাহিনী আমাদের ভবিষ্যৎ নয়, বিজ্ঞানই আমাদের বর্তমান এবং বিজ্ঞানই আমাদের ভবিষ্যৎ।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা