শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ এখনও অলৌকিকে এবং কুসংস্কারে বিশ্বাস করছে, অথচ বিজ্ঞান এগিয়ে চলেছে অলৌকিকতা আর কুসংস্কারকে মিথ্যে প্রমাণ করতে করতে। বিজ্ঞান প্রমাণ ছাড়া কিছু বলে না, আর অলৌকিকতার গল্পগাছা প্রমাণের ধারেকাছে যায় না। তারপরও মানুষ প্রমাণহীন গল্পগাছা বা কেচ্ছাকাহিনীকে বিশ্বাস করে। মানুষ কি তাহলে সব কিছুই প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করে? না, তা করে না। যদি কেউ বলে আকাশে একটা চায়ের কেটলি চক্কর দিচ্ছে, মানুষ বিশ্বাস করবে না। বিশ্বাস করার আগে দেখতে চাইবে সত্যিই কোনও চায়ের কেটলি উড়ছে কি না। যদি কেউ বলে একটা ডিঙি নৌকোয় বত্রিশটা হাতি উঠেছে, বিয়াল্লিশটা সিংহ উঠেছে, বাষট্টিটা ষাঁড় উঠেছে, বাহাত্তরটা হায়েনা উঠেছে, আর বিরাশিটা ডায়নোসর উঠেছে, মানুষ কি বিশ্বাস করবে? করবে না। তাদের যুক্তি বুদ্ধি বলবে না, একটা ডিঙি নৌকোয় অত প্রাণীর জায়গা হবে। কেউ যদি বলে সাপ কথা বলছে, মানুষ প্রমাণ চাইবে, শুনতে চাইবে সত্যিই সাপ কথা বলে কি না। মানুষ জানে রূপকথাগুলো বিশ্বাসের জন্য নয়। কিন্তু কিছু রূপকথা তারা প্রমাণ ছাড়াই মাথা নুইয়ে মেনে নেয়। রূপকথার জল্লাদের ভয়ে কাঁপে, রূপকথায় যে বাগানবাড়ির বর্ণনা আছে, সেই বাগানবাড়িতে যাওয়ার জন্য, বাগানের ফল খাওয়ার জন্য, বাগানের ঝিলে সাঁতরানোর জন্য তারা হেন কাজ নেই যে করে না। তারা নিজেরা তো বিশ্বাস করেই, অন্যকে বিশ্বাস করার জন্য চাপ দেয়, এমন চাপ দেয়, যে, জীবন অতিষ্ঠ করে ফেলে। কেউ যদি বলে বাগানের ফল খাওয়ার আমার কোনও ইচ্ছে নেই বা ওইসব রূপকথায় আমি বিশ্বাস করি না, তাহলে তাদের এত রাগ হয় যে গরু জবাই করার ছুরি নিয়ে এসে তার ধড় থেকে মু-ু কেটে উড়িয়ে দেয়। নিজেরা রূপকথায় বিশ্বাস করছে, এতে হচ্ছে না, পরিবারের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, মহল্লার সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শহর বা গ্রামের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শুধু তাই নয়, দেশের সবাইকে রূপকথায় বিশ্বাস করতে হবে, দেশের শাসকদেরও বিশ্বাস করতে হবে। তা না হলে উপায় নেই। এত হুমকি কী করে ওরা দিতে পারে? দিতে পারে, কারণ ওরা সংখ্যায় বেশি।

এ পর্যন্ত দেখা গেছে, সত্যিকার সভ্য শিক্ষিত মানুষেরা রূপকথায় বিশ্বাস করেন না, এবং এঁদের সংখ্যা বিশ্বাসীদের তুলনায় নিতান্তই কম। এঁরা পৃথিবীর সংখ্যালঘু গোষ্ঠী। এঁরা বিজ্ঞানে এবং বিবর্তনে বিশ্বাস করেন তো বটেই, নিজেরাও বিজ্ঞানমনস্ক। এই গোষ্ঠীর মানুষই মহাবিশ্বের খবর আমাদের দিচ্ছেন। অজানাকে জানতে দিচ্ছেন। আজ বিজ্ঞানীরা তেরোশো দশ বা তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের ছবি আমাদের দেখাতে পারছেন। তাঁদের শক্তিশালী টেলেস্কোপ একদিন কিন্তু তেরোশো’ আশি কোটি বছর আগের বিগ ব্যাং দেখিয়ে দিতে পারে আমাদের। দেখিয়ে দিতে পারে সেই বিস্ফোরণের দৃশ্য, যে বিস্ফোরণ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে লক্ষকোটি পিন্ডে রূপ নিয়েছে; আগুনের, পাথরের, মাটির পিন্ডে। সেই পি-গুলোই ধীরে ধীরে গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের আকার নিয়েছে। এই লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র ছায়াপথই আমাদের মহাবিশ্ব। যে মহাবিশ্বের অতি ক্ষুদ্র একটি নীলাভ গ্রহে প্রাণীর জন্ম হয়েছে, এককোষী প্রাণী থেকে বহুকোষী প্রাণী এবং লক্ষকোটি বছরের বিবর্তনের ফলে আমরা, মানুষ নামক প্রাণী, জন্মেছি। মহাবিশ্বে আমাদের গোটা ইতিহাস এক পলকের ঘটনা মাত্র। ডায়নোসরের মতো অতিকায় প্রাণী যেমন এক তুড়িতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে, আমাদের মতো প্রাণীও কিন্তু বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। তারপরও রূপকথায় বিশ্বাস দিন দিন বাড়ছে মানুষের, কারণ রূপকথা অমরত্ব দেয়। রূপকথা এমন এক জগতের স্বপ্ন দেখায়, যে জগতে মৃত্যু বলতে কিছু নেই। মানুষ মৃত্যুকে বড় ভয় পায়। মৃত্যুকে ভয় পায় বলে রূপকথার কেচ্ছাকাহিনীকে আঁকড়ে ধরে।

এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো পৃথিবীর আকৃতি সমতল। বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবীর আকৃতি কমলালেবুর মতো গোল। এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে, বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে। বিশ্বাসীরা বলে চাঁদ, সূর্য, পৃথিবী এবং আকাশ সৃষ্টি করেছেন এক মহাশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা। বিজ্ঞানীরা বলেন মহাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে লক্ষকোটি ছায়াপথ, এক একটি ছায়াপথে আছে লক্ষকোটি সৌরজগৎ, এক একটি সৌরজগতে আছে লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র। আসলে সাধারণের চিন্তাশক্তির বাইরে এই অসীম সংখ্যা। বিজ্ঞানীরা আরও বলেন, মহাবিশ্ব ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে, এক ছায়াপথ আরেক ছায়াপথ থেকে দূরে সরছে। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলেন, প্রসারিত হতে হতে হয়তো সবকিছু একদিন চুপসে যাবে, এক বিন্দুতে এসে ঠেকবে। কী হবে আমরা এখনও জানি না। বিজ্ঞানীরা নিরন্তর জানার চেষ্টা করছেন। যেটুকু বা যতটুকুই আমরা এ পর্যন্ত জানতে পারছি, তা বিজ্ঞানীদের কল্যাণেই। এই কুসংস্কার এবং অলৌকিতায়-বিশ্বাসীতে ঠাসা জগতে মহাবিশ্বের সত্য সম্পর্কে যে সব তথ্য-প্রমাণ বিজ্ঞানীরা হাজির করছেন, তাতে অলৌকিকে বিশ্বাসীদের সংখ্যা শূন্য হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু কেন শূন্য হচ্ছে না, সেটি একটি প্রশ্ন বটে। শূন্য না হওয়ার কারণ বিজ্ঞান মানুষকে স্বপ্নপুরিতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে না, অনন্তকাল শারীরিক সুখ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় না, অনন্তকাল সুস্বাদু খাবার এবং আরাম আয়েশ বিতরণ করার প্রতিজ্ঞা করে না। সে কারণে বিজ্ঞান মানুষের পছন্দ নয়, তাছাড়া লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র, লক্ষকোটি আলোকবর্ষের দূরত্ব-এসব হিসাব বড় কঠিন মনে হয়। সুতরাং কঠিনকে নিয়ে পড়ে না থেকে সহজকে নিয়ে পড়ে থাকাই অধিকাংশ মানুষ শ্রেয় বলে মনে করে। রূপকথা কর্মের ফল দেয়, তুমি নত হলে নজরানা পাবে, জপ করলে উপঢৌকন পাবে; মানুষ ফল পেতে ভালোবাসে। কিছুই পাবো না, জীবনের সমাপ্তি মৃত্যুতে, কোনও পরলোক নেই, পুনর্জন্ম নেই, অমরত্ব নেই, অনন্তকাল বেঁচে থাকা বলে কিছু নেই-মানুষের ভালো লাগে না এসব। সে কারণেই মানুষ বিজ্ঞানের সমস্ত সুবিধে নিয়েও রূপকথায় বিশ্বাস করে, কারণ রূপকথায় জৌলুশ আছে, লোভ-লালসা মেটানোর ব্যবস্থা আছে।

লক্ষ করেছি, যতবারই বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বে নতুন কিছু আবিষ্কার করেন এবং প্রমাণাদি সামনে রাখেন, ততবারই রূপকথার প্রচারকেরা বলতে শুরু করে, ‘এই আবিষ্কারের কথা তো আমাদের রূপকথার গ্রন্থেই লেখা আছে, মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আগেই সব লিখে রেখেছেন।’ আগে অবশ্য এভাবে বলতো না প্রচারকেরা, আগে বিজ্ঞানের আবিষ্কারকে পুরোপুরিই অস্বীকার করতো। কিন্তু কালে কালে বোধোদয় হয়েছে, বিজ্ঞানকে অস্বীকার করলে নিজেদের কথাবার্তা হাস্যকর শোনায়, সে কারণে এখন আর অস্বীকার করে না। কিন্তু জোড়াতালি দিয়ে আপ্রাণ চেষ্টা করে বলতে এ কথা তারা আগেই জানতো। গ্রন্থে লেখা, ‘ছয় দিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন তিনি।’ মাত্র ছয় দিনে তো এত লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র সৃষ্টি করা যায় না, তাই ‘দিন’কে ‘সময়কাল’ বুঝিয়েছেন সৃষ্টিকর্তা, এটা বলে বিশ্বাসীরা মুখ রক্ষা করে। ‘মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে ছয় হাজার বছর আগে’, গ্রন্থ বলে। কিন্তু বিজ্ঞান বলে মহাবিশ্বের বয়স তেরোশো আশি কোটি বছর। এখন রূপকথাবাদীরা বলছে, ‘ওই একই, ছয় হাজার বলতে এখানে তেরোশো আশি কোটি বছরই বোঝানো হয়েছে।’ এই যে সেদিন তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের ছায়াপথ দেখতে পেলেন মহাকাশ-বিজ্ঞানীরা সেটাও রূপকথাবাদীরা গ্রন্থেই খুঁজে পাবে। পাবে লেখা আছে ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’। তারা বলবে, ‘জল বলতে তেরোশো বোঝানো হয়েছে, পড়ে বলতে তিরিশ কোটি বোঝানো হয়েছে, পাতা বলতে আলোকবর্ষ বোঝানো হয়েছে, নড়ে বলতে দূর বোঝানো হয়েছে।’ বিশ্বাস না করে বিশ্বাসীদের আর উপায় কী! বিশ্বাস করতেই হয় যে, বিজ্ঞানের নাড়ি নক্ষত্রের খবর বিজ্ঞানীদের জন্মের আগে রূপকথার গ্রন্থে লেখা হয়ে গেছে। এই কথা বিশ্বাস করলে আশা জাগে, তা না হলে হতাশা। হতাশায় কে বাঁচিতে চায়!

বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের কিন্তু বিজ্ঞানকে এবং বাস্তবতাকে নিরানন্দময় মনে হয় না। মৃত্যুর পর আবার জেগে ওঠা নেই বলে, অনন্তকালের জন্য আমোদ প্রমোদ নেই বলে হতাশা জাগে না। মেনে নিতে কষ্ট হয় না যে এই জীবনের পর আর কোনও জীবন নেই। কষ্ট হয় না ভাবতে যে অতিবিশাল মহাবিশ্বে আমরা একটি অতিক্ষুদ্র গ্রহের ততোধিক ক্ষুদ্র প্রাণী মরে গেলে, নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলে বা বিলুপ্ত হয়ে গেলে মহাবিশ্বের কিছু যায় আসে না। আমাদের জীবন নিতান্তই অর্থহীন। কিন্তু আমরা যে জন্ম নিয়েছি, এটিই আমাদের সৌভাগ্য। জন্মেছি বলে দেখতে পেয়েছি কোথায় জন্মেছিলাম, কোন মহাবিশ্বে, জন্মেছি বলেই মহাবিশ্বের বিশালতাকে অনুভব করতে পেরেছি। এটি কি কম আনন্দের? মহাবিশ্ব তো কবিতার মতো, কবিতার মতো এর রূপ। কবিতার মতো এ প্রাণময় এবং ছন্দময়। এসব তো উপলব্ধি করতে পেরেছি, যেহেতু জন্মেছি। আমরা তো না জন্মাতেও পারতাম। মহাবিশ্বের সৌন্দর্য দুচোখ ভরে দেখার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত হতেও পারতাম। এই বোধটুকু থাকলে হতাশার তো কোনও জায়গা নেই দাঁড়াবার। এই বোধটুকু থাকলে লোভ লালসা মেটানোর জন্য পরলোকের শরণাপন্ন হওয়ার, রূপকথা আঁকড়ে ধরার দরকার হয় না।

আজ হোক, কাল হোক, বিজ্ঞানকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করতেই হবে মানুষের। জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, প্রকৌশলবিজ্ঞান, প্রযুক্তিবিজ্ঞান ইত্যাদি নানা বিজ্ঞান ছাড়া আমাদের একটি দিনও চলে না। পৃথিবী যদি কোনও কারণে কখনও বাসযোগ্য না হয়, মহাকাশবিজ্ঞানের ওপর আমাদের ভরসা করতেই হবে, যেন এই গ্রহ থেকে বাসযোগ্য কোনও গ্রহে স্থানান্তরিত হতে পারি। রূপকথা বা কুসংস্কার বা অলৌকিক কেচ্ছাকাহিনী আমাদের ভবিষ্যৎ নয়, বিজ্ঞানই আমাদের বর্তমান এবং বিজ্ঞানই আমাদের ভবিষ্যৎ।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম