শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞান নাকি অবিজ্ঞান, কোনটি চাই?

পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ এখনও অলৌকিকে এবং কুসংস্কারে বিশ্বাস করছে, অথচ বিজ্ঞান এগিয়ে চলেছে অলৌকিকতা আর কুসংস্কারকে মিথ্যে প্রমাণ করতে করতে। বিজ্ঞান প্রমাণ ছাড়া কিছু বলে না, আর অলৌকিকতার গল্পগাছা প্রমাণের ধারেকাছে যায় না। তারপরও মানুষ প্রমাণহীন গল্পগাছা বা কেচ্ছাকাহিনীকে বিশ্বাস করে। মানুষ কি তাহলে সব কিছুই প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করে? না, তা করে না। যদি কেউ বলে আকাশে একটা চায়ের কেটলি চক্কর দিচ্ছে, মানুষ বিশ্বাস করবে না। বিশ্বাস করার আগে দেখতে চাইবে সত্যিই কোনও চায়ের কেটলি উড়ছে কি না। যদি কেউ বলে একটা ডিঙি নৌকোয় বত্রিশটা হাতি উঠেছে, বিয়াল্লিশটা সিংহ উঠেছে, বাষট্টিটা ষাঁড় উঠেছে, বাহাত্তরটা হায়েনা উঠেছে, আর বিরাশিটা ডায়নোসর উঠেছে, মানুষ কি বিশ্বাস করবে? করবে না। তাদের যুক্তি বুদ্ধি বলবে না, একটা ডিঙি নৌকোয় অত প্রাণীর জায়গা হবে। কেউ যদি বলে সাপ কথা বলছে, মানুষ প্রমাণ চাইবে, শুনতে চাইবে সত্যিই সাপ কথা বলে কি না। মানুষ জানে রূপকথাগুলো বিশ্বাসের জন্য নয়। কিন্তু কিছু রূপকথা তারা প্রমাণ ছাড়াই মাথা নুইয়ে মেনে নেয়। রূপকথার জল্লাদের ভয়ে কাঁপে, রূপকথায় যে বাগানবাড়ির বর্ণনা আছে, সেই বাগানবাড়িতে যাওয়ার জন্য, বাগানের ফল খাওয়ার জন্য, বাগানের ঝিলে সাঁতরানোর জন্য তারা হেন কাজ নেই যে করে না। তারা নিজেরা তো বিশ্বাস করেই, অন্যকে বিশ্বাস করার জন্য চাপ দেয়, এমন চাপ দেয়, যে, জীবন অতিষ্ঠ করে ফেলে। কেউ যদি বলে বাগানের ফল খাওয়ার আমার কোনও ইচ্ছে নেই বা ওইসব রূপকথায় আমি বিশ্বাস করি না, তাহলে তাদের এত রাগ হয় যে গরু জবাই করার ছুরি নিয়ে এসে তার ধড় থেকে মু-ু কেটে উড়িয়ে দেয়। নিজেরা রূপকথায় বিশ্বাস করছে, এতে হচ্ছে না, পরিবারের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, মহল্লার সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শহর বা গ্রামের সবাইকে বিশ্বাস করতে হবে, শুধু তাই নয়, দেশের সবাইকে রূপকথায় বিশ্বাস করতে হবে, দেশের শাসকদেরও বিশ্বাস করতে হবে। তা না হলে উপায় নেই। এত হুমকি কী করে ওরা দিতে পারে? দিতে পারে, কারণ ওরা সংখ্যায় বেশি।

এ পর্যন্ত দেখা গেছে, সত্যিকার সভ্য শিক্ষিত মানুষেরা রূপকথায় বিশ্বাস করেন না, এবং এঁদের সংখ্যা বিশ্বাসীদের তুলনায় নিতান্তই কম। এঁরা পৃথিবীর সংখ্যালঘু গোষ্ঠী। এঁরা বিজ্ঞানে এবং বিবর্তনে বিশ্বাস করেন তো বটেই, নিজেরাও বিজ্ঞানমনস্ক। এই গোষ্ঠীর মানুষই মহাবিশ্বের খবর আমাদের দিচ্ছেন। অজানাকে জানতে দিচ্ছেন। আজ বিজ্ঞানীরা তেরোশো দশ বা তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের ছবি আমাদের দেখাতে পারছেন। তাঁদের শক্তিশালী টেলেস্কোপ একদিন কিন্তু তেরোশো’ আশি কোটি বছর আগের বিগ ব্যাং দেখিয়ে দিতে পারে আমাদের। দেখিয়ে দিতে পারে সেই বিস্ফোরণের দৃশ্য, যে বিস্ফোরণ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে লক্ষকোটি পিন্ডে রূপ নিয়েছে; আগুনের, পাথরের, মাটির পিন্ডে। সেই পি-গুলোই ধীরে ধীরে গ্রহ নক্ষত্র আর ছায়াপথের আকার নিয়েছে। এই লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র ছায়াপথই আমাদের মহাবিশ্ব। যে মহাবিশ্বের অতি ক্ষুদ্র একটি নীলাভ গ্রহে প্রাণীর জন্ম হয়েছে, এককোষী প্রাণী থেকে বহুকোষী প্রাণী এবং লক্ষকোটি বছরের বিবর্তনের ফলে আমরা, মানুষ নামক প্রাণী, জন্মেছি। মহাবিশ্বে আমাদের গোটা ইতিহাস এক পলকের ঘটনা মাত্র। ডায়নোসরের মতো অতিকায় প্রাণী যেমন এক তুড়িতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে, আমাদের মতো প্রাণীও কিন্তু বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। তারপরও রূপকথায় বিশ্বাস দিন দিন বাড়ছে মানুষের, কারণ রূপকথা অমরত্ব দেয়। রূপকথা এমন এক জগতের স্বপ্ন দেখায়, যে জগতে মৃত্যু বলতে কিছু নেই। মানুষ মৃত্যুকে বড় ভয় পায়। মৃত্যুকে ভয় পায় বলে রূপকথার কেচ্ছাকাহিনীকে আঁকড়ে ধরে।

এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো পৃথিবীর আকৃতি সমতল। বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবীর আকৃতি কমলালেবুর মতো গোল। এক সময় বিশ্বাসীরা বলতো, সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে, বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করে দিয়েছেন, পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে। বিশ্বাসীরা বলে চাঁদ, সূর্য, পৃথিবী এবং আকাশ সৃষ্টি করেছেন এক মহাশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা। বিজ্ঞানীরা বলেন মহাবিশ্বে ছড়িয়ে আছে লক্ষকোটি ছায়াপথ, এক একটি ছায়াপথে আছে লক্ষকোটি সৌরজগৎ, এক একটি সৌরজগতে আছে লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র। আসলে সাধারণের চিন্তাশক্তির বাইরে এই অসীম সংখ্যা। বিজ্ঞানীরা আরও বলেন, মহাবিশ্ব ক্রমশ প্রসারিত হচ্ছে, এক ছায়াপথ আরেক ছায়াপথ থেকে দূরে সরছে। কোনও কোনও বিজ্ঞানী বলেন, প্রসারিত হতে হতে হয়তো সবকিছু একদিন চুপসে যাবে, এক বিন্দুতে এসে ঠেকবে। কী হবে আমরা এখনও জানি না। বিজ্ঞানীরা নিরন্তর জানার চেষ্টা করছেন। যেটুকু বা যতটুকুই আমরা এ পর্যন্ত জানতে পারছি, তা বিজ্ঞানীদের কল্যাণেই। এই কুসংস্কার এবং অলৌকিতায়-বিশ্বাসীতে ঠাসা জগতে মহাবিশ্বের সত্য সম্পর্কে যে সব তথ্য-প্রমাণ বিজ্ঞানীরা হাজির করছেন, তাতে অলৌকিকে বিশ্বাসীদের সংখ্যা শূন্য হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু কেন শূন্য হচ্ছে না, সেটি একটি প্রশ্ন বটে। শূন্য না হওয়ার কারণ বিজ্ঞান মানুষকে স্বপ্নপুরিতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে না, অনন্তকাল শারীরিক সুখ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় না, অনন্তকাল সুস্বাদু খাবার এবং আরাম আয়েশ বিতরণ করার প্রতিজ্ঞা করে না। সে কারণে বিজ্ঞান মানুষের পছন্দ নয়, তাছাড়া লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র, লক্ষকোটি আলোকবর্ষের দূরত্ব-এসব হিসাব বড় কঠিন মনে হয়। সুতরাং কঠিনকে নিয়ে পড়ে না থেকে সহজকে নিয়ে পড়ে থাকাই অধিকাংশ মানুষ শ্রেয় বলে মনে করে। রূপকথা কর্মের ফল দেয়, তুমি নত হলে নজরানা পাবে, জপ করলে উপঢৌকন পাবে; মানুষ ফল পেতে ভালোবাসে। কিছুই পাবো না, জীবনের সমাপ্তি মৃত্যুতে, কোনও পরলোক নেই, পুনর্জন্ম নেই, অমরত্ব নেই, অনন্তকাল বেঁচে থাকা বলে কিছু নেই-মানুষের ভালো লাগে না এসব। সে কারণেই মানুষ বিজ্ঞানের সমস্ত সুবিধে নিয়েও রূপকথায় বিশ্বাস করে, কারণ রূপকথায় জৌলুশ আছে, লোভ-লালসা মেটানোর ব্যবস্থা আছে।

লক্ষ করেছি, যতবারই বিজ্ঞানীরা মহাবিশ্বে নতুন কিছু আবিষ্কার করেন এবং প্রমাণাদি সামনে রাখেন, ততবারই রূপকথার প্রচারকেরা বলতে শুরু করে, ‘এই আবিষ্কারের কথা তো আমাদের রূপকথার গ্রন্থেই লেখা আছে, মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা আগেই সব লিখে রেখেছেন।’ আগে অবশ্য এভাবে বলতো না প্রচারকেরা, আগে বিজ্ঞানের আবিষ্কারকে পুরোপুরিই অস্বীকার করতো। কিন্তু কালে কালে বোধোদয় হয়েছে, বিজ্ঞানকে অস্বীকার করলে নিজেদের কথাবার্তা হাস্যকর শোনায়, সে কারণে এখন আর অস্বীকার করে না। কিন্তু জোড়াতালি দিয়ে আপ্রাণ চেষ্টা করে বলতে এ কথা তারা আগেই জানতো। গ্রন্থে লেখা, ‘ছয় দিনে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন তিনি।’ মাত্র ছয় দিনে তো এত লক্ষকোটি ছায়াপথ, লক্ষকোটি গ্রহ নক্ষত্র সৃষ্টি করা যায় না, তাই ‘দিন’কে ‘সময়কাল’ বুঝিয়েছেন সৃষ্টিকর্তা, এটা বলে বিশ্বাসীরা মুখ রক্ষা করে। ‘মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে ছয় হাজার বছর আগে’, গ্রন্থ বলে। কিন্তু বিজ্ঞান বলে মহাবিশ্বের বয়স তেরোশো আশি কোটি বছর। এখন রূপকথাবাদীরা বলছে, ‘ওই একই, ছয় হাজার বলতে এখানে তেরোশো আশি কোটি বছরই বোঝানো হয়েছে।’ এই যে সেদিন তেরোশো তিরিশ কোটি বছর আগের ছায়াপথ দেখতে পেলেন মহাকাশ-বিজ্ঞানীরা সেটাও রূপকথাবাদীরা গ্রন্থেই খুঁজে পাবে। পাবে লেখা আছে ‘জল পড়ে পাতা নড়ে’। তারা বলবে, ‘জল বলতে তেরোশো বোঝানো হয়েছে, পড়ে বলতে তিরিশ কোটি বোঝানো হয়েছে, পাতা বলতে আলোকবর্ষ বোঝানো হয়েছে, নড়ে বলতে দূর বোঝানো হয়েছে।’ বিশ্বাস না করে বিশ্বাসীদের আর উপায় কী! বিশ্বাস করতেই হয় যে, বিজ্ঞানের নাড়ি নক্ষত্রের খবর বিজ্ঞানীদের জন্মের আগে রূপকথার গ্রন্থে লেখা হয়ে গেছে। এই কথা বিশ্বাস করলে আশা জাগে, তা না হলে হতাশা। হতাশায় কে বাঁচিতে চায়!

বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের কিন্তু বিজ্ঞানকে এবং বাস্তবতাকে নিরানন্দময় মনে হয় না। মৃত্যুর পর আবার জেগে ওঠা নেই বলে, অনন্তকালের জন্য আমোদ প্রমোদ নেই বলে হতাশা জাগে না। মেনে নিতে কষ্ট হয় না যে এই জীবনের পর আর কোনও জীবন নেই। কষ্ট হয় না ভাবতে যে অতিবিশাল মহাবিশ্বে আমরা একটি অতিক্ষুদ্র গ্রহের ততোধিক ক্ষুদ্র প্রাণী মরে গেলে, নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলে বা বিলুপ্ত হয়ে গেলে মহাবিশ্বের কিছু যায় আসে না। আমাদের জীবন নিতান্তই অর্থহীন। কিন্তু আমরা যে জন্ম নিয়েছি, এটিই আমাদের সৌভাগ্য। জন্মেছি বলে দেখতে পেয়েছি কোথায় জন্মেছিলাম, কোন মহাবিশ্বে, জন্মেছি বলেই মহাবিশ্বের বিশালতাকে অনুভব করতে পেরেছি। এটি কি কম আনন্দের? মহাবিশ্ব তো কবিতার মতো, কবিতার মতো এর রূপ। কবিতার মতো এ প্রাণময় এবং ছন্দময়। এসব তো উপলব্ধি করতে পেরেছি, যেহেতু জন্মেছি। আমরা তো না জন্মাতেও পারতাম। মহাবিশ্বের সৌন্দর্য দুচোখ ভরে দেখার সৌভাগ্য থেকে বঞ্চিত হতেও পারতাম। এই বোধটুকু থাকলে হতাশার তো কোনও জায়গা নেই দাঁড়াবার। এই বোধটুকু থাকলে লোভ লালসা মেটানোর জন্য পরলোকের শরণাপন্ন হওয়ার, রূপকথা আঁকড়ে ধরার দরকার হয় না।

আজ হোক, কাল হোক, বিজ্ঞানকে সম্পূর্ণ বিশ্বাস করতেই হবে মানুষের। জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, পরিবেশবিজ্ঞান, প্রকৌশলবিজ্ঞান, প্রযুক্তিবিজ্ঞান ইত্যাদি নানা বিজ্ঞান ছাড়া আমাদের একটি দিনও চলে না। পৃথিবী যদি কোনও কারণে কখনও বাসযোগ্য না হয়, মহাকাশবিজ্ঞানের ওপর আমাদের ভরসা করতেই হবে, যেন এই গ্রহ থেকে বাসযোগ্য কোনও গ্রহে স্থানান্তরিত হতে পারি। রূপকথা বা কুসংস্কার বা অলৌকিক কেচ্ছাকাহিনী আমাদের ভবিষ্যৎ নয়, বিজ্ঞানই আমাদের বর্তমান এবং বিজ্ঞানই আমাদের ভবিষ্যৎ।

 

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়