শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মধুবালার জুলফিকার আলী ভুট্টো সুচিত্রার দেবদাস

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মধুবালার জুলফিকার আলী ভুট্টো সুচিত্রার দেবদাস

জুলফিকার আলী ভুট্টো কি সত্যিই মধুবালার প্রেমে পড়েছিলেন? অথবা মধুবালা ভুট্টোর? এ নিয়ে মুম্বাইয়ের সিনেমাপাড়ায় অনেক গুজব ছিল। আলোচনাও কম হয়নি। তখন একটা টানাপোড়েনের ভিতর দিয়ে যাচ্ছিলেন মধুবালা। জীবনের সবচেয়ে কঠিনতম সময় পার করছিলেন। একদিকে পুরো পরিবারের দায়িত্ব, অন্যদিকে দিলীপ কুমারের অমর প্রেম। বিপত্তি বাধে দিলীপ কুমারের সঙ্গে বিয়েতে মধুবালার বাবার আপত্তি। বাবা দেখলেন মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলে তাঁর সংসারটা চলবে না। তাই নিলেন বাস্তব জীবনের ভিলেনের ভূমিকা। ক্ষুব্ধ ব্যথিত দিলীপ কুমার দূরে সরতে থাকলেন মধুবালার কাছ থেকে। ভুল বোঝাবুঝি আরও তীব্র হয়। মধুবালার বাবার অতিলোভের সাক্ষী হয়েছিলেন দিলীপ কুমার। এ বিষয়টি কোনোভাবে মানতে পারছিলেন না মধুবালা। শুরু হয় মান-অভিমান। ছবির শুটিংয়ের জন্য মুখ দেখাদেখি হলেও কথা হয় না। তীব্র অভিমানবেলায় মধুবালার সঙ্গে একদিন দেখা হয় জুলফিকার আলী ভুটোর। মুম্বাইয়ে আইনজীবী ছিলেন ভুট্টো। রাজনীতির সঙ্গে ছিল সম্পর্ক। এ উপমহাদেশে বড় আইনজীবীদের তখন তীর্থ ছিল মুম্বাই, কলকাতা, লাহোর, দিল্লি। ১৯৪৭ সালের দেশবিভক্তিতে অনেকের অনেক কিছু তছনছ হয়ে যায়। মুম্বাই ছাড়তে হয়েছিল লারকানার জমিদারকে। বিপত্তি তৈরি হয় মুম্বাইয়ে থাকা তাঁর সম্পদ নিয়ে। আইন পেশায় সাফল্যে পৌঁছতে ভুট্টো মুম্বাই এসেছিলেন। কিনেছেন অনেক সম্পদ। ভারত ভাগে ভুট্টো ফিরে যান পশ্চিম পাকিস্তানে। সম্পদ উদ্ধারে আসতে থাকেন মুম্বাইয়ে। তত দিনে ভারত সরকার এ ব্যাপারে কঠোরতা শুরু করে দিয়েছে। বাধাবিপত্তি শুরু করেছে মুসলিম নেতাদের সম্পদ বিক্রিতে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে কলকাতা ছাড়তে হয়েছিল সম্পদ রেখেই। তাঁর বিরুদ্ধে অকারণে ঠুকে দেওয়া হয়েছিল করবিষয়ক মামলা। মন খারাপ করেছিলেন কলকাতার এই সাবেক মেয়র। এক কাপড়ে চলে যান লাহোর। সোহরাওয়ার্দীর মতো সব কিছুর হাল ছাড়লেন না ভুট্টো। তিনি লড়তে থাকেন। আর লড়তে গিয়েই মুম্বাই সফর বাড়িয়ে দেন। ভিসার জটিলতা তখনো শুরু হয়নি। সে সুযোগ নিয়েছিলেন ভুট্টো। সম্পদ বেচতে কোর্ট-কাছারিতে ছিল ভুট্টোর পদচারণ। সারা দিন সম্পদ উদ্ধারে ব্যস্ততা শেষ করে ভুট্টো সন্ধ্যায় যেতেন বিভিন্ন আড্ডায়। সে সময় এক অনুষ্ঠানে পরিচয় মধুবালার সঙ্গে। লারকানার জমিদারকে শুটিং স্পটে আমন্ত্রণ জানান মধুবালা। আলাপ-পরিচয় বাড়তে থাকে দুজনের। দিলীপ কুমারের ওপর অভিমানী মধুবালা তখন ভুট্টোর সঙ্গে কথা বলতেন। শুধু ভুট্টো নন, আরও অনেকের সঙ্গে লোক দেখানো সম্পর্কের ভাব নিতেন। এ কারণে ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব কতটা গভীর ছিল তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। সিনেমাপাড়ায় মিথ আছে- সম্পর্কের গভীরতা ছিল অনেক দূর। পরবর্তী জীবনে ভুট্টো এ নিয়ে মুখ খোলেননি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেননি মধুবালাও। তাই অনেক কিছুর জবাব মেলেনি। অনেক কিছুর সমাধান বাকি রেখেই ভুট্টো মুম্বাই ছাড়েন। এরপর এ নিয়ে আর কোনো উচ্চবাচ্য হয়নি।

দিলীপ কুমারও তত দিনে খুঁজে নিয়েছেন বাস্তব জীবনের আরেক নায়িকা সায়রা বানুকে। তীব্র অভিমানী মধুবালা বিয়ে করেন বিখ্যাত শিল্পী কিশোর কুমারকে। সেই সংসার জীবন ছিল বড় কঠিন। বিয়ের পরও শান্তি মেলেনি। কমেনি ভিতরের কষ্ট। মধুবালার ভাগ্যটাই ছিল খারাপ। জন্ম থেকে ছিলেন হৃদরোগী। হৃৎপিন্ডে ছোট্ট একটা সমস্যা ছিল। ছোটবেলায় চিকিৎসা করলে হয়তো সেরে উঠতেন এ অপরূপা। বাবা আতাউল্লাহর সেই সামর্থ্য ছিল না। ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি দিল্লির এক দরিদ্র পরিবারে মধুবালার জন্ম। বাবা আতাউল্লাহ কাজ করতেন পেশোয়ারে এক শু কোম্পানিতে। চাকরি হারিয়ে জীবিকার সন্ধানে আসেন মুম্বাই। মধুবালা নয় বছর বয়সে শিশু শিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করেন। ১৯৪৭ সালে নায়িকা হিসেবে প্রথম ছবি করেন রাজকাপুরের বিপরীতে। ছবির নাম ‘নীলকমল’। মাত্র দুই বছরের মধ্যে ১৯৪৯ সালে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন ‘মহল’ ছবির মধ্য দিয়ে। আর দিলীপ কুমারের সঙ্গে যাত্রা ১৯৫১ সালে ‘তারানা’ ছবির মাধ্যমে। মাত্র ৩৬ বছর বয়সে মধুবালা মারা যান ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সালে। ভারতবর্ষ কাঁপানো মধুবালাকে কেন এত অল্প সময়ে চলে যেতে হবে? তাহলে কি ভিতরের অজানা কষ্টগুলো তাঁর হৃদরোগকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল? প্রশ্ন অনেক। জবাব মেলানো কঠিন। জীবনের অনেক দুঃখ-কষ্ট আড়াল করেই এমন বিখ্যাত মানুষদের চলে যেতে হয়। ভুলে যেতে হয় অনেক কিছু। চলচ্চিত্রের মধুবালাও রক্তে-মাংসের মানুষ ছিলেন। তাঁরও দুঃখ ছিল, কষ্ট ছিল। তার পরও সব কিছু আড়াল করতে হতো। কারণ তিনি ছিলেন কোটি ভক্তের একজন মধুবালা। শতবর্ষে একজন মধুবালার জন্ম হয় একবারই। বারবার নয়।

সুচিত্রা সেনকে নিয়েও একই কথা বলা যায়। ভারতবর্ষ কাঁপিয়ে সুচিত্রাও সব কিছু থেকে একদিন লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। নিজের অজানা কষ্টের কথা যাননি বলে। মধুবালার মতো সুচিত্রা দ্রুত বিদায় না নিলেও মানুষের কাছ থেকে সরে গিয়েছিলেন। এ দুই নায়িকার কোথাও একটা মিল আছে। যা কখনো সামনে আসেনি। দুজনের চলনবলনের একটা মিল ছিল যার যার স্বকীয়তায়।

দিলীপ কুমারকে হারানোর পর ভিতরে ভিতরে তীব্র অভিমান বুকে নিয়ে ভেঙে পড়েন মধুবালা। কিন্তু কোনো কিছুর প্রকাশ ঘটাতেন না। ভান করতেন সুখে আছেন। মেরিলিন মনরোর চেয়েও এই সুন্দরী চেষ্টা করতেন চলনবলন-কথনে সর্বোচ্চ সৌন্দর্যের আবির সামনে রাখতে। শত কষ্টের ভিতরেও মধুবালা হেঁটে গেলেই তৈরি হতো ‘মুঘল-ই-আজম’। সম্রাট আকবর মেনে নেননি সিংহাসনের উত্তরাধিকার পুত্র জাহাঙ্গীরের সঙ্গে আনারকলির প্রেম। আনারকলির রূপের বর্ণনা মুঘল ইতিহাসে দেওয়া আছে। চলচ্চিত্রে মধুবালাকে ছাড়া আর কে হতে পারেন আনারকলি? দিলীপ কুমারের সঙ্গে মুঘল-ই-আজমের প্রেমের অভিনয় করতে হয়েছিল বাস্তব জীবনের ভাঙাগড়ার মুহূর্তে। সেটে এসে দুজন কথা বলতেন না। অভিনয়ের সময় নিজেকে ঢেলে দিয়েছিলেন মধুবালা। দর্শককে বুঝতে দেননি কোনো অভিমান নিয়ে এ ছবি করেছেন। সবাই এভাবে পারে না। মধুবালা পেরেছিলেন। কতটা পেরেছিলেন সে প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে। বাইরে তিনি দিলীপ কুমারের সঙ্গে ঝগড়া করেছেন বাবাকে নিয়ে। ভিতরে একাকী অভিমান আর কষ্ট পুষতে থাকেন। ক্ষয়ে যেতে থাকেন দ্রুত। দিলীপ কুমারের সামনে একজনই ভিলেন ছিলেন মধুবালার বাবা। আতাউল্লা উপার্জন করা মেয়ে বিয়ে দেবেন না। কঠিন বাস্তবতা, সিনেমাপাড়ায় অনেক কানাঘুষা। একদিন আতাউল্লাহর মুখোমুখি হন দিলীপ কুমার। না, কোনো ভালো খবর নিয়ে বের হলেন না। বরং দূরত্ব আরও বাড়ল। তৈরি হলো ব্যক্তিজীবনের নাটকীয় বিদায় অধ্যায়। ক্ষুব্ধ দিলীপ কুমারকে অপেক্ষা করতে বললেন মধুবালা। দিলীপ কুমার পাল্টা প্রস্তাব দেন মধুবালাকে। বলেন, তোমার বাবাকে ছেড়ে চিরতরে চলে আস। আমাদের জীবন আমরাই গড়ব। পরিবার ছাড়তে রাজি ছিলেন না মধুবালা। এর মধ্যে দুজনের একটি ছবিতে একসঙ্গে কাজ করার কথা ছিল। ছবির নাম ‘নয়া দৌড়’। শুটিং হওয়ার কথা ভোপালে। কিন্তু দিলীপ কুমারের সঙ্গে মধুবালাকে ভোপালে পাঠাতে নারাজ মধুবালার বাবা। বিপত্তি বাড়ল ছবির জন্য প্রদত্ত আগাম টাকা নিয়ে। পরিচালক বি আর চোপড়া এ টাকা ফেরত চান মধুবালার বাবার কাছে। অর্থকষ্টে থাকা আতাউল্লাহ টাকা খরচ করে ফেলেছেন। তাই টাকা ফেরত দেননি। পরিচালক মামলা করেন মধুবালার বাবার বিরুদ্ধে। আদালতে সাক্ষী মানেন দিলীপ কুমারকে। বলেন, তাঁর সামনেই আগাম টাকা নিয়েছেন মধুবালার বাবা। দিলীপ কুমার আদালতে গেলেন। সাক্ষী দিলেন মধুবালার বাবার বিরুদ্ধে। বললেন সত্যটা। দিলীপ কুমারের এ আচরণ মানতে পারলেন না মধুবালা। ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ হন। সেই ক্ষোভ ঝগড়া ও অভিমানে রূপ নেয়। এক কঠিন সময় পার করছিলেন তিনি। চেষ্টা করছিলেন শান্তি খুঁজতে। কিন্তু কোথায় পাবেন শান্তির দেখা। এমন সময় জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে সাক্ষাৎ। দিলীপ কুমারের ভিতরে হিংসা তৈরি করতে মধুবালা মুঘল-ই-আজমের সেটে আমন্ত্রণ জানান ভুট্টোকে। সুদর্শন ভুট্টোকে দেখেও ঈর্ষার অনল তৈরি হয়নি দিলীপ কুমারের। জোড়া লাগেনি আর তাঁদের ভেঙে যাওয়া সম্পর্ক। এর মাঝে দিলীপ কুমার জড়িয়ে পড়েন সায়রা বানুর সঙ্গে। আর মধুবালা বিয়ে করেন কিশোর কুমারকে। দুজন ঘুরতে গেলেন লন্ডনে। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে ভর্তি হলেন হাসপাতালে। জানলেন কঠিন হৃদরোগ নিয়ে জন্মগতভাবে তিনি বেড়ে উঠেছেন। হাতে আর সময় বেশি নেই। বুকভরা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন মধুবালা। মুম্বাই ফিরে এলেন। কাজ বন্ধ করলেন না। সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন।

মধুবালার মতোই অপরূপ ছিলেন আরেক বিখ্যাত নায়িকা পাবনার সুচিত্রা সেন। তাঁর শ্বশুর দীননাথ সেনের নামে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ায় এখনো একটি সড়কের নাম রয়েছে। মধুবালার মতোই নিজের ভিতরের কষ্ট হজম করতে পারতেন সুচিত্রা সেন। বাস্তব জীবনের দুঃখকষ্ট ছবির ফ্রেমে ভাসিয়ে দিতে পারতেন। মিশে যেতেন চরিত্রের সঙ্গে। পথে হলো দেরি, সাগরিকা, দীপ জ্বেলে যাই, হারানো সুরের মতো শতাধিক ছবি সুচিত্রাকে কিংবদন্তি করেছে। দেবদাস ছবিটি ছিল একটু আলাদা। হিন্দি ও বাংলা দুই ভাষায় নির্মিত দেবদাসের পার্বতী মিশে গিয়েছিলেন শরৎ কাহিনির সঙ্গে তাল মিলিয়ে। হিন্দি, বাংলাসহ পাঁচটি ভাষায় ১৭টি সিনেমা তৈরি হয়েছে দেবদাস নামে। ১৯২৮ সালে নরেন মিত্র শুরু করেন। এরপর নির্মিত হয় ১৯৩৫ সালে। ১৯৫৫ সালে বিমল রায় পরিচালিত সুচিত্রা আর দিলীপ কুমার অভিনীত দেবদাস অমরত্ব পায়। একই পরিচালক এ ছবিটি বাংলায়ও করেছেন সুচিত্রা ও উত্তমকে দিয়ে। এ ছবিতে জীবনের সব আবেগ ও দুঃখ ঢেলে দিয়েছিলেন সুচিত্রা। এখনো চোখে ভাসে সেই দৃশ্য। সকাল সকাল ঘুম ভাঙল জমিদারবাড়ির গিন্নির। আগের রাতে দুঃস্বপ্ন দেখেছেন। মনে হচ্ছিল কে যেন ডাকছে পারু... পারু... পারু। জমিদারবাড়ির বাইরের গেটে মানুষের ভিড়। পার্বতী কাজের লোকদের কাছে জানতে চাইলেন, কী হয়েছে? কারা ভিড় করছে ওখানে? জবাবে জানলেন তাঁর বাপের বাড়ির এলাকার দেবদাস ভোররাতে এসে মারা গেছেন সদর দরজার বাইরে। এখন দাহ করতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। দিশাহারা হয়ে ছুটতে থাকলেন পার্বতী। জমিদারবাড়ির ঘিন্নির আঁচল লুটিয়ে পড়ছে। সেদিকে খেয়াল নেই। সব হারানো মানুষের মতোই ছুটছেন। আর ব্যাকগ্রাউন্ডে সংগীত বাজছে, ‘জীবনে যদি দীপ জ্বালাতে নাহি পারো, সমাধি পরে মোর জ্বেলে দিও... হৃদয় চিরে যদি দেখাতে পারিতাম... বুঝিতে তুমি ওগো কী যে তারি দাম... আমি যে অসহায় আমার অপরাধ পারো তো ক্ষমা করে নিও... যেদিন চিরতরে হারায়ে যাব আমি...।’ গানটি গেয়েছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়। আর লিখেছিলেন গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার। দিশাহারার মতো সুচিত্রা ছুটছেন। আর একটু পর পৌঁছবেন গেটের বাইরে লাশের কাছে। ওপর থেকে চিৎকার এলো- সদরের গেট বন্ধ কর। গিন্নিকে বাইরে বের হতে দেওয়া যাবে না। বন্ধ হলো সদরের দরজা। মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন পার্বতী। এমন অভিনয় সুচিত্রা ছাড়া আর কে করতে পারবেন?

বাস্তব জীবনে মধুবালার মতো সুচিত্রাও নিজেকে লুকিয়ে রেখেছিলেন। ভিতরের রক্তক্ষরণ প্রকাশ করতে পারেননি। জীবন আর ছবি কখনো এক হয় না। জীবনের কাঠিন্য মানুষকে বাস্তবতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। উত্তমের মৃত্যুর পর অন্য দশজনের মতো সুচিত্রা সেন ছুটে গিয়েছিলেন। তাঁর হাতে ছিল একগুচ্ছ ফুল। কালো গ্লাসের আড়ালে ঢেকে রেখেছেন নিজেকে। ভেজা চোখ দেখার সুযোগ ছিল না। ভিতরের কষ্ট ছিল আড়াল করা। উত্তমের কফিনে ফুল দিলেন। নীরবে দাঁড়িয়ে থাকলেন কিছুক্ষণ। বিষণœতা নিয়ে তাকালেন নীল আকাশের দিকে। তারপর কফিনের কাছ থেকে সরে এলেন। সাংবাদিকরা কথা বলার চেষ্টা করলেন। জানতে চাইলেন প্রতিক্রিয়া। আপনজনরা চলে গেলে কী প্রতিক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো যায়? সমাজ-সংসারে আমরা শুধু ঝলমলে চারপাশটা দেখি। হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াতে পারি। আড়ালের মানুষটিকে নিয়ে ভাবি না। বাস্তবতা অনুধাবন করি না। করার চেষ্টাও করি না। এ যুগে এই সময়ে সমাজ-সংসারে জটিলতার শেষ নেই। পাশের মানুষটির ক্ষতি দেখলে খুশি হই। গোপনে আনন্দ প্রকাশ করি। অথচ সব কিছু এমন ছিল না। মানুষের ভিতরে আবেগ ছিল। ভালোবাসা ছিল। ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ছিল। এখন কোনো কিছুই নেই। ডিজিটাল দুনিয়ায় অনুভূতিগুলো হারিয়ে গেছে, স্মৃতিগুলো দিন দিন হয়ে উঠছে আলো-আঁধারির মতো ঝাপসা।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০
পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত
পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়
আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে হ্যালোইন উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা