শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মধুবালার জুলফিকার আলী ভুট্টো সুচিত্রার দেবদাস

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মধুবালার জুলফিকার আলী ভুট্টো সুচিত্রার দেবদাস

জুলফিকার আলী ভুট্টো কি সত্যিই মধুবালার প্রেমে পড়েছিলেন? অথবা মধুবালা ভুট্টোর? এ নিয়ে মুম্বাইয়ের সিনেমাপাড়ায় অনেক গুজব ছিল। আলোচনাও কম হয়নি। তখন একটা টানাপোড়েনের ভিতর দিয়ে যাচ্ছিলেন মধুবালা। জীবনের সবচেয়ে কঠিনতম সময় পার করছিলেন। একদিকে পুরো পরিবারের দায়িত্ব, অন্যদিকে দিলীপ কুমারের অমর প্রেম। বিপত্তি বাধে দিলীপ কুমারের সঙ্গে বিয়েতে মধুবালার বাবার আপত্তি। বাবা দেখলেন মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলে তাঁর সংসারটা চলবে না। তাই নিলেন বাস্তব জীবনের ভিলেনের ভূমিকা। ক্ষুব্ধ ব্যথিত দিলীপ কুমার দূরে সরতে থাকলেন মধুবালার কাছ থেকে। ভুল বোঝাবুঝি আরও তীব্র হয়। মধুবালার বাবার অতিলোভের সাক্ষী হয়েছিলেন দিলীপ কুমার। এ বিষয়টি কোনোভাবে মানতে পারছিলেন না মধুবালা। শুরু হয় মান-অভিমান। ছবির শুটিংয়ের জন্য মুখ দেখাদেখি হলেও কথা হয় না। তীব্র অভিমানবেলায় মধুবালার সঙ্গে একদিন দেখা হয় জুলফিকার আলী ভুটোর। মুম্বাইয়ে আইনজীবী ছিলেন ভুট্টো। রাজনীতির সঙ্গে ছিল সম্পর্ক। এ উপমহাদেশে বড় আইনজীবীদের তখন তীর্থ ছিল মুম্বাই, কলকাতা, লাহোর, দিল্লি। ১৯৪৭ সালের দেশবিভক্তিতে অনেকের অনেক কিছু তছনছ হয়ে যায়। মুম্বাই ছাড়তে হয়েছিল লারকানার জমিদারকে। বিপত্তি তৈরি হয় মুম্বাইয়ে থাকা তাঁর সম্পদ নিয়ে। আইন পেশায় সাফল্যে পৌঁছতে ভুট্টো মুম্বাই এসেছিলেন। কিনেছেন অনেক সম্পদ। ভারত ভাগে ভুট্টো ফিরে যান পশ্চিম পাকিস্তানে। সম্পদ উদ্ধারে আসতে থাকেন মুম্বাইয়ে। তত দিনে ভারত সরকার এ ব্যাপারে কঠোরতা শুরু করে দিয়েছে। বাধাবিপত্তি শুরু করেছে মুসলিম নেতাদের সম্পদ বিক্রিতে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে কলকাতা ছাড়তে হয়েছিল সম্পদ রেখেই। তাঁর বিরুদ্ধে অকারণে ঠুকে দেওয়া হয়েছিল করবিষয়ক মামলা। মন খারাপ করেছিলেন কলকাতার এই সাবেক মেয়র। এক কাপড়ে চলে যান লাহোর। সোহরাওয়ার্দীর মতো সব কিছুর হাল ছাড়লেন না ভুট্টো। তিনি লড়তে থাকেন। আর লড়তে গিয়েই মুম্বাই সফর বাড়িয়ে দেন। ভিসার জটিলতা তখনো শুরু হয়নি। সে সুযোগ নিয়েছিলেন ভুট্টো। সম্পদ বেচতে কোর্ট-কাছারিতে ছিল ভুট্টোর পদচারণ। সারা দিন সম্পদ উদ্ধারে ব্যস্ততা শেষ করে ভুট্টো সন্ধ্যায় যেতেন বিভিন্ন আড্ডায়। সে সময় এক অনুষ্ঠানে পরিচয় মধুবালার সঙ্গে। লারকানার জমিদারকে শুটিং স্পটে আমন্ত্রণ জানান মধুবালা। আলাপ-পরিচয় বাড়তে থাকে দুজনের। দিলীপ কুমারের ওপর অভিমানী মধুবালা তখন ভুট্টোর সঙ্গে কথা বলতেন। শুধু ভুট্টো নন, আরও অনেকের সঙ্গে লোক দেখানো সম্পর্কের ভাব নিতেন। এ কারণে ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব কতটা গভীর ছিল তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। সিনেমাপাড়ায় মিথ আছে- সম্পর্কের গভীরতা ছিল অনেক দূর। পরবর্তী জীবনে ভুট্টো এ নিয়ে মুখ খোলেননি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেননি মধুবালাও। তাই অনেক কিছুর জবাব মেলেনি। অনেক কিছুর সমাধান বাকি রেখেই ভুট্টো মুম্বাই ছাড়েন। এরপর এ নিয়ে আর কোনো উচ্চবাচ্য হয়নি।

দিলীপ কুমারও তত দিনে খুঁজে নিয়েছেন বাস্তব জীবনের আরেক নায়িকা সায়রা বানুকে। তীব্র অভিমানী মধুবালা বিয়ে করেন বিখ্যাত শিল্পী কিশোর কুমারকে। সেই সংসার জীবন ছিল বড় কঠিন। বিয়ের পরও শান্তি মেলেনি। কমেনি ভিতরের কষ্ট। মধুবালার ভাগ্যটাই ছিল খারাপ। জন্ম থেকে ছিলেন হৃদরোগী। হৃৎপিন্ডে ছোট্ট একটা সমস্যা ছিল। ছোটবেলায় চিকিৎসা করলে হয়তো সেরে উঠতেন এ অপরূপা। বাবা আতাউল্লাহর সেই সামর্থ্য ছিল না। ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি দিল্লির এক দরিদ্র পরিবারে মধুবালার জন্ম। বাবা আতাউল্লাহ কাজ করতেন পেশোয়ারে এক শু কোম্পানিতে। চাকরি হারিয়ে জীবিকার সন্ধানে আসেন মুম্বাই। মধুবালা নয় বছর বয়সে শিশু শিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করেন। ১৯৪৭ সালে নায়িকা হিসেবে প্রথম ছবি করেন রাজকাপুরের বিপরীতে। ছবির নাম ‘নীলকমল’। মাত্র দুই বছরের মধ্যে ১৯৪৯ সালে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন ‘মহল’ ছবির মধ্য দিয়ে। আর দিলীপ কুমারের সঙ্গে যাত্রা ১৯৫১ সালে ‘তারানা’ ছবির মাধ্যমে। মাত্র ৩৬ বছর বয়সে মধুবালা মারা যান ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সালে। ভারতবর্ষ কাঁপানো মধুবালাকে কেন এত অল্প সময়ে চলে যেতে হবে? তাহলে কি ভিতরের অজানা কষ্টগুলো তাঁর হৃদরোগকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল? প্রশ্ন অনেক। জবাব মেলানো কঠিন। জীবনের অনেক দুঃখ-কষ্ট আড়াল করেই এমন বিখ্যাত মানুষদের চলে যেতে হয়। ভুলে যেতে হয় অনেক কিছু। চলচ্চিত্রের মধুবালাও রক্তে-মাংসের মানুষ ছিলেন। তাঁরও দুঃখ ছিল, কষ্ট ছিল। তার পরও সব কিছু আড়াল করতে হতো। কারণ তিনি ছিলেন কোটি ভক্তের একজন মধুবালা। শতবর্ষে একজন মধুবালার জন্ম হয় একবারই। বারবার নয়।

সুচিত্রা সেনকে নিয়েও একই কথা বলা যায়। ভারতবর্ষ কাঁপিয়ে সুচিত্রাও সব কিছু থেকে একদিন লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। নিজের অজানা কষ্টের কথা যাননি বলে। মধুবালার মতো সুচিত্রা দ্রুত বিদায় না নিলেও মানুষের কাছ থেকে সরে গিয়েছিলেন। এ দুই নায়িকার কোথাও একটা মিল আছে। যা কখনো সামনে আসেনি। দুজনের চলনবলনের একটা মিল ছিল যার যার স্বকীয়তায়।

দিলীপ কুমারকে হারানোর পর ভিতরে ভিতরে তীব্র অভিমান বুকে নিয়ে ভেঙে পড়েন মধুবালা। কিন্তু কোনো কিছুর প্রকাশ ঘটাতেন না। ভান করতেন সুখে আছেন। মেরিলিন মনরোর চেয়েও এই সুন্দরী চেষ্টা করতেন চলনবলন-কথনে সর্বোচ্চ সৌন্দর্যের আবির সামনে রাখতে। শত কষ্টের ভিতরেও মধুবালা হেঁটে গেলেই তৈরি হতো ‘মুঘল-ই-আজম’। সম্রাট আকবর মেনে নেননি সিংহাসনের উত্তরাধিকার পুত্র জাহাঙ্গীরের সঙ্গে আনারকলির প্রেম। আনারকলির রূপের বর্ণনা মুঘল ইতিহাসে দেওয়া আছে। চলচ্চিত্রে মধুবালাকে ছাড়া আর কে হতে পারেন আনারকলি? দিলীপ কুমারের সঙ্গে মুঘল-ই-আজমের প্রেমের অভিনয় করতে হয়েছিল বাস্তব জীবনের ভাঙাগড়ার মুহূর্তে। সেটে এসে দুজন কথা বলতেন না। অভিনয়ের সময় নিজেকে ঢেলে দিয়েছিলেন মধুবালা। দর্শককে বুঝতে দেননি কোনো অভিমান নিয়ে এ ছবি করেছেন। সবাই এভাবে পারে না। মধুবালা পেরেছিলেন। কতটা পেরেছিলেন সে প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে। বাইরে তিনি দিলীপ কুমারের সঙ্গে ঝগড়া করেছেন বাবাকে নিয়ে। ভিতরে একাকী অভিমান আর কষ্ট পুষতে থাকেন। ক্ষয়ে যেতে থাকেন দ্রুত। দিলীপ কুমারের সামনে একজনই ভিলেন ছিলেন মধুবালার বাবা। আতাউল্লা উপার্জন করা মেয়ে বিয়ে দেবেন না। কঠিন বাস্তবতা, সিনেমাপাড়ায় অনেক কানাঘুষা। একদিন আতাউল্লাহর মুখোমুখি হন দিলীপ কুমার। না, কোনো ভালো খবর নিয়ে বের হলেন না। বরং দূরত্ব আরও বাড়ল। তৈরি হলো ব্যক্তিজীবনের নাটকীয় বিদায় অধ্যায়। ক্ষুব্ধ দিলীপ কুমারকে অপেক্ষা করতে বললেন মধুবালা। দিলীপ কুমার পাল্টা প্রস্তাব দেন মধুবালাকে। বলেন, তোমার বাবাকে ছেড়ে চিরতরে চলে আস। আমাদের জীবন আমরাই গড়ব। পরিবার ছাড়তে রাজি ছিলেন না মধুবালা। এর মধ্যে দুজনের একটি ছবিতে একসঙ্গে কাজ করার কথা ছিল। ছবির নাম ‘নয়া দৌড়’। শুটিং হওয়ার কথা ভোপালে। কিন্তু দিলীপ কুমারের সঙ্গে মধুবালাকে ভোপালে পাঠাতে নারাজ মধুবালার বাবা। বিপত্তি বাড়ল ছবির জন্য প্রদত্ত আগাম টাকা নিয়ে। পরিচালক বি আর চোপড়া এ টাকা ফেরত চান মধুবালার বাবার কাছে। অর্থকষ্টে থাকা আতাউল্লাহ টাকা খরচ করে ফেলেছেন। তাই টাকা ফেরত দেননি। পরিচালক মামলা করেন মধুবালার বাবার বিরুদ্ধে। আদালতে সাক্ষী মানেন দিলীপ কুমারকে। বলেন, তাঁর সামনেই আগাম টাকা নিয়েছেন মধুবালার বাবা। দিলীপ কুমার আদালতে গেলেন। সাক্ষী দিলেন মধুবালার বাবার বিরুদ্ধে। বললেন সত্যটা। দিলীপ কুমারের এ আচরণ মানতে পারলেন না মধুবালা। ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ হন। সেই ক্ষোভ ঝগড়া ও অভিমানে রূপ নেয়। এক কঠিন সময় পার করছিলেন তিনি। চেষ্টা করছিলেন শান্তি খুঁজতে। কিন্তু কোথায় পাবেন শান্তির দেখা। এমন সময় জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে সাক্ষাৎ। দিলীপ কুমারের ভিতরে হিংসা তৈরি করতে মধুবালা মুঘল-ই-আজমের সেটে আমন্ত্রণ জানান ভুট্টোকে। সুদর্শন ভুট্টোকে দেখেও ঈর্ষার অনল তৈরি হয়নি দিলীপ কুমারের। জোড়া লাগেনি আর তাঁদের ভেঙে যাওয়া সম্পর্ক। এর মাঝে দিলীপ কুমার জড়িয়ে পড়েন সায়রা বানুর সঙ্গে। আর মধুবালা বিয়ে করেন কিশোর কুমারকে। দুজন ঘুরতে গেলেন লন্ডনে। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে ভর্তি হলেন হাসপাতালে। জানলেন কঠিন হৃদরোগ নিয়ে জন্মগতভাবে তিনি বেড়ে উঠেছেন। হাতে আর সময় বেশি নেই। বুকভরা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন মধুবালা। মুম্বাই ফিরে এলেন। কাজ বন্ধ করলেন না। সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন।

মধুবালার মতোই অপরূপ ছিলেন আরেক বিখ্যাত নায়িকা পাবনার সুচিত্রা সেন। তাঁর শ্বশুর দীননাথ সেনের নামে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ায় এখনো একটি সড়কের নাম রয়েছে। মধুবালার মতোই নিজের ভিতরের কষ্ট হজম করতে পারতেন সুচিত্রা সেন। বাস্তব জীবনের দুঃখকষ্ট ছবির ফ্রেমে ভাসিয়ে দিতে পারতেন। মিশে যেতেন চরিত্রের সঙ্গে। পথে হলো দেরি, সাগরিকা, দীপ জ্বেলে যাই, হারানো সুরের মতো শতাধিক ছবি সুচিত্রাকে কিংবদন্তি করেছে। দেবদাস ছবিটি ছিল একটু আলাদা। হিন্দি ও বাংলা দুই ভাষায় নির্মিত দেবদাসের পার্বতী মিশে গিয়েছিলেন শরৎ কাহিনির সঙ্গে তাল মিলিয়ে। হিন্দি, বাংলাসহ পাঁচটি ভাষায় ১৭টি সিনেমা তৈরি হয়েছে দেবদাস নামে। ১৯২৮ সালে নরেন মিত্র শুরু করেন। এরপর নির্মিত হয় ১৯৩৫ সালে। ১৯৫৫ সালে বিমল রায় পরিচালিত সুচিত্রা আর দিলীপ কুমার অভিনীত দেবদাস অমরত্ব পায়। একই পরিচালক এ ছবিটি বাংলায়ও করেছেন সুচিত্রা ও উত্তমকে দিয়ে। এ ছবিতে জীবনের সব আবেগ ও দুঃখ ঢেলে দিয়েছিলেন সুচিত্রা। এখনো চোখে ভাসে সেই দৃশ্য। সকাল সকাল ঘুম ভাঙল জমিদারবাড়ির গিন্নির। আগের রাতে দুঃস্বপ্ন দেখেছেন। মনে হচ্ছিল কে যেন ডাকছে পারু... পারু... পারু। জমিদারবাড়ির বাইরের গেটে মানুষের ভিড়। পার্বতী কাজের লোকদের কাছে জানতে চাইলেন, কী হয়েছে? কারা ভিড় করছে ওখানে? জবাবে জানলেন তাঁর বাপের বাড়ির এলাকার দেবদাস ভোররাতে এসে মারা গেছেন সদর দরজার বাইরে। এখন দাহ করতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। দিশাহারা হয়ে ছুটতে থাকলেন পার্বতী। জমিদারবাড়ির ঘিন্নির আঁচল লুটিয়ে পড়ছে। সেদিকে খেয়াল নেই। সব হারানো মানুষের মতোই ছুটছেন। আর ব্যাকগ্রাউন্ডে সংগীত বাজছে, ‘জীবনে যদি দীপ জ্বালাতে নাহি পারো, সমাধি পরে মোর জ্বেলে দিও... হৃদয় চিরে যদি দেখাতে পারিতাম... বুঝিতে তুমি ওগো কী যে তারি দাম... আমি যে অসহায় আমার অপরাধ পারো তো ক্ষমা করে নিও... যেদিন চিরতরে হারায়ে যাব আমি...।’ গানটি গেয়েছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়। আর লিখেছিলেন গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার। দিশাহারার মতো সুচিত্রা ছুটছেন। আর একটু পর পৌঁছবেন গেটের বাইরে লাশের কাছে। ওপর থেকে চিৎকার এলো- সদরের গেট বন্ধ কর। গিন্নিকে বাইরে বের হতে দেওয়া যাবে না। বন্ধ হলো সদরের দরজা। মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন পার্বতী। এমন অভিনয় সুচিত্রা ছাড়া আর কে করতে পারবেন?

বাস্তব জীবনে মধুবালার মতো সুচিত্রাও নিজেকে লুকিয়ে রেখেছিলেন। ভিতরের রক্তক্ষরণ প্রকাশ করতে পারেননি। জীবন আর ছবি কখনো এক হয় না। জীবনের কাঠিন্য মানুষকে বাস্তবতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। উত্তমের মৃত্যুর পর অন্য দশজনের মতো সুচিত্রা সেন ছুটে গিয়েছিলেন। তাঁর হাতে ছিল একগুচ্ছ ফুল। কালো গ্লাসের আড়ালে ঢেকে রেখেছেন নিজেকে। ভেজা চোখ দেখার সুযোগ ছিল না। ভিতরের কষ্ট ছিল আড়াল করা। উত্তমের কফিনে ফুল দিলেন। নীরবে দাঁড়িয়ে থাকলেন কিছুক্ষণ। বিষণœতা নিয়ে তাকালেন নীল আকাশের দিকে। তারপর কফিনের কাছ থেকে সরে এলেন। সাংবাদিকরা কথা বলার চেষ্টা করলেন। জানতে চাইলেন প্রতিক্রিয়া। আপনজনরা চলে গেলে কী প্রতিক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো যায়? সমাজ-সংসারে আমরা শুধু ঝলমলে চারপাশটা দেখি। হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াতে পারি। আড়ালের মানুষটিকে নিয়ে ভাবি না। বাস্তবতা অনুধাবন করি না। করার চেষ্টাও করি না। এ যুগে এই সময়ে সমাজ-সংসারে জটিলতার শেষ নেই। পাশের মানুষটির ক্ষতি দেখলে খুশি হই। গোপনে আনন্দ প্রকাশ করি। অথচ সব কিছু এমন ছিল না। মানুষের ভিতরে আবেগ ছিল। ভালোবাসা ছিল। ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ছিল। এখন কোনো কিছুই নেই। ডিজিটাল দুনিয়ায় অনুভূতিগুলো হারিয়ে গেছে, স্মৃতিগুলো দিন দিন হয়ে উঠছে আলো-আঁধারির মতো ঝাপসা।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা