শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মধুবালার জুলফিকার আলী ভুট্টো সুচিত্রার দেবদাস

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মধুবালার জুলফিকার আলী ভুট্টো সুচিত্রার দেবদাস

জুলফিকার আলী ভুট্টো কি সত্যিই মধুবালার প্রেমে পড়েছিলেন? অথবা মধুবালা ভুট্টোর? এ নিয়ে মুম্বাইয়ের সিনেমাপাড়ায় অনেক গুজব ছিল। আলোচনাও কম হয়নি। তখন একটা টানাপোড়েনের ভিতর দিয়ে যাচ্ছিলেন মধুবালা। জীবনের সবচেয়ে কঠিনতম সময় পার করছিলেন। একদিকে পুরো পরিবারের দায়িত্ব, অন্যদিকে দিলীপ কুমারের অমর প্রেম। বিপত্তি বাধে দিলীপ কুমারের সঙ্গে বিয়েতে মধুবালার বাবার আপত্তি। বাবা দেখলেন মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলে তাঁর সংসারটা চলবে না। তাই নিলেন বাস্তব জীবনের ভিলেনের ভূমিকা। ক্ষুব্ধ ব্যথিত দিলীপ কুমার দূরে সরতে থাকলেন মধুবালার কাছ থেকে। ভুল বোঝাবুঝি আরও তীব্র হয়। মধুবালার বাবার অতিলোভের সাক্ষী হয়েছিলেন দিলীপ কুমার। এ বিষয়টি কোনোভাবে মানতে পারছিলেন না মধুবালা। শুরু হয় মান-অভিমান। ছবির শুটিংয়ের জন্য মুখ দেখাদেখি হলেও কথা হয় না। তীব্র অভিমানবেলায় মধুবালার সঙ্গে একদিন দেখা হয় জুলফিকার আলী ভুটোর। মুম্বাইয়ে আইনজীবী ছিলেন ভুট্টো। রাজনীতির সঙ্গে ছিল সম্পর্ক। এ উপমহাদেশে বড় আইনজীবীদের তখন তীর্থ ছিল মুম্বাই, কলকাতা, লাহোর, দিল্লি। ১৯৪৭ সালের দেশবিভক্তিতে অনেকের অনেক কিছু তছনছ হয়ে যায়। মুম্বাই ছাড়তে হয়েছিল লারকানার জমিদারকে। বিপত্তি তৈরি হয় মুম্বাইয়ে থাকা তাঁর সম্পদ নিয়ে। আইন পেশায় সাফল্যে পৌঁছতে ভুট্টো মুম্বাই এসেছিলেন। কিনেছেন অনেক সম্পদ। ভারত ভাগে ভুট্টো ফিরে যান পশ্চিম পাকিস্তানে। সম্পদ উদ্ধারে আসতে থাকেন মুম্বাইয়ে। তত দিনে ভারত সরকার এ ব্যাপারে কঠোরতা শুরু করে দিয়েছে। বাধাবিপত্তি শুরু করেছে মুসলিম নেতাদের সম্পদ বিক্রিতে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে কলকাতা ছাড়তে হয়েছিল সম্পদ রেখেই। তাঁর বিরুদ্ধে অকারণে ঠুকে দেওয়া হয়েছিল করবিষয়ক মামলা। মন খারাপ করেছিলেন কলকাতার এই সাবেক মেয়র। এক কাপড়ে চলে যান লাহোর। সোহরাওয়ার্দীর মতো সব কিছুর হাল ছাড়লেন না ভুট্টো। তিনি লড়তে থাকেন। আর লড়তে গিয়েই মুম্বাই সফর বাড়িয়ে দেন। ভিসার জটিলতা তখনো শুরু হয়নি। সে সুযোগ নিয়েছিলেন ভুট্টো। সম্পদ বেচতে কোর্ট-কাছারিতে ছিল ভুট্টোর পদচারণ। সারা দিন সম্পদ উদ্ধারে ব্যস্ততা শেষ করে ভুট্টো সন্ধ্যায় যেতেন বিভিন্ন আড্ডায়। সে সময় এক অনুষ্ঠানে পরিচয় মধুবালার সঙ্গে। লারকানার জমিদারকে শুটিং স্পটে আমন্ত্রণ জানান মধুবালা। আলাপ-পরিচয় বাড়তে থাকে দুজনের। দিলীপ কুমারের ওপর অভিমানী মধুবালা তখন ভুট্টোর সঙ্গে কথা বলতেন। শুধু ভুট্টো নন, আরও অনেকের সঙ্গে লোক দেখানো সম্পর্কের ভাব নিতেন। এ কারণে ভুট্টোর সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব কতটা গভীর ছিল তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। সিনেমাপাড়ায় মিথ আছে- সম্পর্কের গভীরতা ছিল অনেক দূর। পরবর্তী জীবনে ভুট্টো এ নিয়ে মুখ খোলেননি। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেননি মধুবালাও। তাই অনেক কিছুর জবাব মেলেনি। অনেক কিছুর সমাধান বাকি রেখেই ভুট্টো মুম্বাই ছাড়েন। এরপর এ নিয়ে আর কোনো উচ্চবাচ্য হয়নি।

দিলীপ কুমারও তত দিনে খুঁজে নিয়েছেন বাস্তব জীবনের আরেক নায়িকা সায়রা বানুকে। তীব্র অভিমানী মধুবালা বিয়ে করেন বিখ্যাত শিল্পী কিশোর কুমারকে। সেই সংসার জীবন ছিল বড় কঠিন। বিয়ের পরও শান্তি মেলেনি। কমেনি ভিতরের কষ্ট। মধুবালার ভাগ্যটাই ছিল খারাপ। জন্ম থেকে ছিলেন হৃদরোগী। হৃৎপিন্ডে ছোট্ট একটা সমস্যা ছিল। ছোটবেলায় চিকিৎসা করলে হয়তো সেরে উঠতেন এ অপরূপা। বাবা আতাউল্লাহর সেই সামর্থ্য ছিল না। ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি দিল্লির এক দরিদ্র পরিবারে মধুবালার জন্ম। বাবা আতাউল্লাহ কাজ করতেন পেশোয়ারে এক শু কোম্পানিতে। চাকরি হারিয়ে জীবিকার সন্ধানে আসেন মুম্বাই। মধুবালা নয় বছর বয়সে শিশু শিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করেন। ১৯৪৭ সালে নায়িকা হিসেবে প্রথম ছবি করেন রাজকাপুরের বিপরীতে। ছবির নাম ‘নীলকমল’। মাত্র দুই বছরের মধ্যে ১৯৪৯ সালে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন ‘মহল’ ছবির মধ্য দিয়ে। আর দিলীপ কুমারের সঙ্গে যাত্রা ১৯৫১ সালে ‘তারানা’ ছবির মাধ্যমে। মাত্র ৩৬ বছর বয়সে মধুবালা মারা যান ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সালে। ভারতবর্ষ কাঁপানো মধুবালাকে কেন এত অল্প সময়ে চলে যেতে হবে? তাহলে কি ভিতরের অজানা কষ্টগুলো তাঁর হৃদরোগকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছিল? প্রশ্ন অনেক। জবাব মেলানো কঠিন। জীবনের অনেক দুঃখ-কষ্ট আড়াল করেই এমন বিখ্যাত মানুষদের চলে যেতে হয়। ভুলে যেতে হয় অনেক কিছু। চলচ্চিত্রের মধুবালাও রক্তে-মাংসের মানুষ ছিলেন। তাঁরও দুঃখ ছিল, কষ্ট ছিল। তার পরও সব কিছু আড়াল করতে হতো। কারণ তিনি ছিলেন কোটি ভক্তের একজন মধুবালা। শতবর্ষে একজন মধুবালার জন্ম হয় একবারই। বারবার নয়।

সুচিত্রা সেনকে নিয়েও একই কথা বলা যায়। ভারতবর্ষ কাঁপিয়ে সুচিত্রাও সব কিছু থেকে একদিন লোকচক্ষুর আড়ালে চলে গিয়েছিলেন। নিজের অজানা কষ্টের কথা যাননি বলে। মধুবালার মতো সুচিত্রা দ্রুত বিদায় না নিলেও মানুষের কাছ থেকে সরে গিয়েছিলেন। এ দুই নায়িকার কোথাও একটা মিল আছে। যা কখনো সামনে আসেনি। দুজনের চলনবলনের একটা মিল ছিল যার যার স্বকীয়তায়।

দিলীপ কুমারকে হারানোর পর ভিতরে ভিতরে তীব্র অভিমান বুকে নিয়ে ভেঙে পড়েন মধুবালা। কিন্তু কোনো কিছুর প্রকাশ ঘটাতেন না। ভান করতেন সুখে আছেন। মেরিলিন মনরোর চেয়েও এই সুন্দরী চেষ্টা করতেন চলনবলন-কথনে সর্বোচ্চ সৌন্দর্যের আবির সামনে রাখতে। শত কষ্টের ভিতরেও মধুবালা হেঁটে গেলেই তৈরি হতো ‘মুঘল-ই-আজম’। সম্রাট আকবর মেনে নেননি সিংহাসনের উত্তরাধিকার পুত্র জাহাঙ্গীরের সঙ্গে আনারকলির প্রেম। আনারকলির রূপের বর্ণনা মুঘল ইতিহাসে দেওয়া আছে। চলচ্চিত্রে মধুবালাকে ছাড়া আর কে হতে পারেন আনারকলি? দিলীপ কুমারের সঙ্গে মুঘল-ই-আজমের প্রেমের অভিনয় করতে হয়েছিল বাস্তব জীবনের ভাঙাগড়ার মুহূর্তে। সেটে এসে দুজন কথা বলতেন না। অভিনয়ের সময় নিজেকে ঢেলে দিয়েছিলেন মধুবালা। দর্শককে বুঝতে দেননি কোনো অভিমান নিয়ে এ ছবি করেছেন। সবাই এভাবে পারে না। মধুবালা পেরেছিলেন। কতটা পেরেছিলেন সে প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে। বাইরে তিনি দিলীপ কুমারের সঙ্গে ঝগড়া করেছেন বাবাকে নিয়ে। ভিতরে একাকী অভিমান আর কষ্ট পুষতে থাকেন। ক্ষয়ে যেতে থাকেন দ্রুত। দিলীপ কুমারের সামনে একজনই ভিলেন ছিলেন মধুবালার বাবা। আতাউল্লা উপার্জন করা মেয়ে বিয়ে দেবেন না। কঠিন বাস্তবতা, সিনেমাপাড়ায় অনেক কানাঘুষা। একদিন আতাউল্লাহর মুখোমুখি হন দিলীপ কুমার। না, কোনো ভালো খবর নিয়ে বের হলেন না। বরং দূরত্ব আরও বাড়ল। তৈরি হলো ব্যক্তিজীবনের নাটকীয় বিদায় অধ্যায়। ক্ষুব্ধ দিলীপ কুমারকে অপেক্ষা করতে বললেন মধুবালা। দিলীপ কুমার পাল্টা প্রস্তাব দেন মধুবালাকে। বলেন, তোমার বাবাকে ছেড়ে চিরতরে চলে আস। আমাদের জীবন আমরাই গড়ব। পরিবার ছাড়তে রাজি ছিলেন না মধুবালা। এর মধ্যে দুজনের একটি ছবিতে একসঙ্গে কাজ করার কথা ছিল। ছবির নাম ‘নয়া দৌড়’। শুটিং হওয়ার কথা ভোপালে। কিন্তু দিলীপ কুমারের সঙ্গে মধুবালাকে ভোপালে পাঠাতে নারাজ মধুবালার বাবা। বিপত্তি বাড়ল ছবির জন্য প্রদত্ত আগাম টাকা নিয়ে। পরিচালক বি আর চোপড়া এ টাকা ফেরত চান মধুবালার বাবার কাছে। অর্থকষ্টে থাকা আতাউল্লাহ টাকা খরচ করে ফেলেছেন। তাই টাকা ফেরত দেননি। পরিচালক মামলা করেন মধুবালার বাবার বিরুদ্ধে। আদালতে সাক্ষী মানেন দিলীপ কুমারকে। বলেন, তাঁর সামনেই আগাম টাকা নিয়েছেন মধুবালার বাবা। দিলীপ কুমার আদালতে গেলেন। সাক্ষী দিলেন মধুবালার বাবার বিরুদ্ধে। বললেন সত্যটা। দিলীপ কুমারের এ আচরণ মানতে পারলেন না মধুবালা। ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ হন। সেই ক্ষোভ ঝগড়া ও অভিমানে রূপ নেয়। এক কঠিন সময় পার করছিলেন তিনি। চেষ্টা করছিলেন শান্তি খুঁজতে। কিন্তু কোথায় পাবেন শান্তির দেখা। এমন সময় জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে সাক্ষাৎ। দিলীপ কুমারের ভিতরে হিংসা তৈরি করতে মধুবালা মুঘল-ই-আজমের সেটে আমন্ত্রণ জানান ভুট্টোকে। সুদর্শন ভুট্টোকে দেখেও ঈর্ষার অনল তৈরি হয়নি দিলীপ কুমারের। জোড়া লাগেনি আর তাঁদের ভেঙে যাওয়া সম্পর্ক। এর মাঝে দিলীপ কুমার জড়িয়ে পড়েন সায়রা বানুর সঙ্গে। আর মধুবালা বিয়ে করেন কিশোর কুমারকে। দুজন ঘুরতে গেলেন লন্ডনে। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে ভর্তি হলেন হাসপাতালে। জানলেন কঠিন হৃদরোগ নিয়ে জন্মগতভাবে তিনি বেড়ে উঠেছেন। হাতে আর সময় বেশি নেই। বুকভরা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন মধুবালা। মুম্বাই ফিরে এলেন। কাজ বন্ধ করলেন না। সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন।

মধুবালার মতোই অপরূপ ছিলেন আরেক বিখ্যাত নায়িকা পাবনার সুচিত্রা সেন। তাঁর শ্বশুর দীননাথ সেনের নামে পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ায় এখনো একটি সড়কের নাম রয়েছে। মধুবালার মতোই নিজের ভিতরের কষ্ট হজম করতে পারতেন সুচিত্রা সেন। বাস্তব জীবনের দুঃখকষ্ট ছবির ফ্রেমে ভাসিয়ে দিতে পারতেন। মিশে যেতেন চরিত্রের সঙ্গে। পথে হলো দেরি, সাগরিকা, দীপ জ্বেলে যাই, হারানো সুরের মতো শতাধিক ছবি সুচিত্রাকে কিংবদন্তি করেছে। দেবদাস ছবিটি ছিল একটু আলাদা। হিন্দি ও বাংলা দুই ভাষায় নির্মিত দেবদাসের পার্বতী মিশে গিয়েছিলেন শরৎ কাহিনির সঙ্গে তাল মিলিয়ে। হিন্দি, বাংলাসহ পাঁচটি ভাষায় ১৭টি সিনেমা তৈরি হয়েছে দেবদাস নামে। ১৯২৮ সালে নরেন মিত্র শুরু করেন। এরপর নির্মিত হয় ১৯৩৫ সালে। ১৯৫৫ সালে বিমল রায় পরিচালিত সুচিত্রা আর দিলীপ কুমার অভিনীত দেবদাস অমরত্ব পায়। একই পরিচালক এ ছবিটি বাংলায়ও করেছেন সুচিত্রা ও উত্তমকে দিয়ে। এ ছবিতে জীবনের সব আবেগ ও দুঃখ ঢেলে দিয়েছিলেন সুচিত্রা। এখনো চোখে ভাসে সেই দৃশ্য। সকাল সকাল ঘুম ভাঙল জমিদারবাড়ির গিন্নির। আগের রাতে দুঃস্বপ্ন দেখেছেন। মনে হচ্ছিল কে যেন ডাকছে পারু... পারু... পারু। জমিদারবাড়ির বাইরের গেটে মানুষের ভিড়। পার্বতী কাজের লোকদের কাছে জানতে চাইলেন, কী হয়েছে? কারা ভিড় করছে ওখানে? জবাবে জানলেন তাঁর বাপের বাড়ির এলাকার দেবদাস ভোররাতে এসে মারা গেছেন সদর দরজার বাইরে। এখন দাহ করতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। দিশাহারা হয়ে ছুটতে থাকলেন পার্বতী। জমিদারবাড়ির ঘিন্নির আঁচল লুটিয়ে পড়ছে। সেদিকে খেয়াল নেই। সব হারানো মানুষের মতোই ছুটছেন। আর ব্যাকগ্রাউন্ডে সংগীত বাজছে, ‘জীবনে যদি দীপ জ্বালাতে নাহি পারো, সমাধি পরে মোর জ্বেলে দিও... হৃদয় চিরে যদি দেখাতে পারিতাম... বুঝিতে তুমি ওগো কী যে তারি দাম... আমি যে অসহায় আমার অপরাধ পারো তো ক্ষমা করে নিও... যেদিন চিরতরে হারায়ে যাব আমি...।’ গানটি গেয়েছিলেন সতীনাথ মুখোপাধ্যায়। আর লিখেছিলেন গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার। দিশাহারার মতো সুচিত্রা ছুটছেন। আর একটু পর পৌঁছবেন গেটের বাইরে লাশের কাছে। ওপর থেকে চিৎকার এলো- সদরের গেট বন্ধ কর। গিন্নিকে বাইরে বের হতে দেওয়া যাবে না। বন্ধ হলো সদরের দরজা। মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন পার্বতী। এমন অভিনয় সুচিত্রা ছাড়া আর কে করতে পারবেন?

বাস্তব জীবনে মধুবালার মতো সুচিত্রাও নিজেকে লুকিয়ে রেখেছিলেন। ভিতরের রক্তক্ষরণ প্রকাশ করতে পারেননি। জীবন আর ছবি কখনো এক হয় না। জীবনের কাঠিন্য মানুষকে বাস্তবতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখে। উত্তমের মৃত্যুর পর অন্য দশজনের মতো সুচিত্রা সেন ছুটে গিয়েছিলেন। তাঁর হাতে ছিল একগুচ্ছ ফুল। কালো গ্লাসের আড়ালে ঢেকে রেখেছেন নিজেকে। ভেজা চোখ দেখার সুযোগ ছিল না। ভিতরের কষ্ট ছিল আড়াল করা। উত্তমের কফিনে ফুল দিলেন। নীরবে দাঁড়িয়ে থাকলেন কিছুক্ষণ। বিষণœতা নিয়ে তাকালেন নীল আকাশের দিকে। তারপর কফিনের কাছ থেকে সরে এলেন। সাংবাদিকরা কথা বলার চেষ্টা করলেন। জানতে চাইলেন প্রতিক্রিয়া। আপনজনরা চলে গেলে কী প্রতিক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো যায়? সমাজ-সংসারে আমরা শুধু ঝলমলে চারপাশটা দেখি। হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াতে পারি। আড়ালের মানুষটিকে নিয়ে ভাবি না। বাস্তবতা অনুধাবন করি না। করার চেষ্টাও করি না। এ যুগে এই সময়ে সমাজ-সংসারে জটিলতার শেষ নেই। পাশের মানুষটির ক্ষতি দেখলে খুশি হই। গোপনে আনন্দ প্রকাশ করি। অথচ সব কিছু এমন ছিল না। মানুষের ভিতরে আবেগ ছিল। ভালোবাসা ছিল। ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ছিল। এখন কোনো কিছুই নেই। ডিজিটাল দুনিয়ায় অনুভূতিগুলো হারিয়ে গেছে, স্মৃতিগুলো দিন দিন হয়ে উঠছে আলো-আঁধারির মতো ঝাপসা।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা