শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বাধ্যতামূলক অবসর ও অনেকের অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাধ্যতামূলক অবসর ও অনেকের অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ

সম্প্রতি একজন সচিব এবং তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর ঘটনা গণমাধ্যমে সুনামি তুলে দিয়েছে, যেন এমন ঘটনা আগে আর ঘটেনি। বহু টকশোয় এমন অনেকেই কথা বলছেন, যাদের বেশির ভাগ কথাই অজ্ঞতাপূর্ণ। এমনকি এক টকশোয় উপস্থাপিকা এও বলে ফেললেন যে, বর্তমান সরকারের সময় নাকি বিএনপির তুলনায় এ ঘটনা বেশি হচ্ছে। মহিলা নিশ্চয়ই অজ্ঞতাবশত কথাটি বলেছেন, এটি না জেনে যে বিএনপির সময় যে হারে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে, সে তুলনায় এ সরকারের সময় পাঠানোর ঘটনা অতি নগণ্য। মহিলার উচিত ছিল জেনে নিয়ে কথা বলা। কেননা এ ধরনের উদ্ভট সংবাদ জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।

দুটি বাধ্যতামূলক অবসরের ঘটনায় আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা রয়েছে, একটিতে বিচারপতি এবং অন্যটিতে একজন আইনজ্ঞ হিসেবে আমাকে দায়িত্ব পালন করতে হয়েছিল। যে ঘটনায় আমি বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলাম, সেটি ছিল পুলিশের একজন অতিরিক্ত মহাপরিদর্শককে বিএনপি সরকার কর্তৃক অবসরে পাঠানোর। উনি আমার নেতৃত্বের বেঞ্চে রিট মামলা করলে আমি তার পক্ষে রায় দিয়েছিলাম দুটি কারণে। প্রথমত সরকার এটি দেখাতে ব্যর্থ হয়েছিল যে তাকে জনস্বার্থে অবসর দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয়ত এটি যে দুরভিসন্ধিমূলকভাবে করা হয়েছিল, তার পক্ষে অজস্র প্রমাণ। আমার নির্দেশে সরকার তার চাকরি ফেরত দিয়ে অতিরিক্ত সচিব মর্যাদায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌচলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান পদে নিযুক্তি দিয়েছিল। অতিরিক্ত আইজি হিসেবেও তিনি অতিরিক্ত সচিবের মর্যাদায় ছিলেন। অন্য ঘটনাটি ছিল বীর মুক্তিযোদ্ধা কূটনীতিক মহিউদ্দিন আহমেদ সাহেবের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোসংক্রান্ত। মহিউদ্দিন সাহেব তখন আমাদের জাতিসংঘ মিশনে উপপ্রতিনিধি। জাতিসংঘ অধিবেশনে যাওয়া কয়েকজন বিএনপি এমপি মহিউদ্দিন সাহেবের অফিসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ছবি দেখে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জানালে তিনি মহিউদ্দিন সাহেবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠান। বিরলধর্মী সততার অধিকারী ছিলেন বলে চাকরি হারিয়ে তিনি চরম অর্থকষ্টে পতিত হয়ে একটি বেসরকারি বীমা কোম্পানিতে চাকরি নিতে বাধ্য হয়েছিলেন জীবিকার তাগিদে। তিনি মামলা করেছিলেন প্রশাসনিক আদালতে, চাকরিসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে যে আদালতের হাই কোর্টের অনুরূপ রিট ক্ষমতা রয়েছে। মহিউদ্দিন সাহেবের মুখ্য আইনজ্ঞ বীর মুক্তিযোদ্ধা, ভাষাসৈনিক গাজিউল হক সাহেব আমাকে বললেন এ মামলায় তাঁর সহকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে। আমি তা-ই করেছিলাম। সে মামলায় প্রশাসনিক আদালত মহিউদ্দিন সাহেবের পক্ষে রায় দিয়েছিলেন, কেননা সরকার জনস্বার্থের সংশ্লিষ্টতা দেখাতে পারেনি। তা ছাড়া এটা যে প্রতিহিংসামূলক ছিল তা-ও প্রমাণিত। মহিউদ্দিন সাহেব আদালতের নির্দেশে চাকরি পেয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একজন সচিবের পদে স্থান পেয়েছিলেন। বাধ্যতামূলক অবসরের সবচেয়ে বেশি আলোচিত-সমালোচিত ঘটনাটি ছিল সর্বজনপূজনীয় ডা. বিধান রায়ের মতো একজন ধন্বন্তরি চিকিৎসক হিসেবে খ্যাত, বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. নুরুল ইসলাম। বিএনপি ক্ষমতা পেয়েই তাঁকে অবসরে পাঠায় জিঘাংসা বাস্তবায়নের জন্য। তিনি রিট মামলায় শুধু তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াকেই চ্যালেঞ্জ করেননি, চ্যালেঞ্জ করেছিলেন বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর আইনের বৈধতাও। আপিল বিভাগ ডা. নুরুল ইসলামের যুক্তি মেনে নিয়ে আদেশ দিয়েছিলেন বাধ্যতামূলক অবসরের আইনটি ছিল অবৈধ, যা ১৯৭৪ সালের ৯(২) ধারায় লিখিত ছিল। সে সময়ের আইনে ক্ষমতা ছিল নিরঙ্কুশ, বলা হয়েছিল ২৫ বছর চাকরি করেছেন এমন কাউকে সরকার চাইলেই বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাতে পারবেন। অর্থাৎ কোনো গাইডলাইন ছিল না। পরবর্তীতে সরকার (পার্লামেন্ট) এ বিষয়ে নতুন আইন প্রণয়ন করে, ‘জনস্বার্থে’ শব্দটি সংযোজন করেছিল বিধায় নতুন আইনটি গাইডলাইন থাকায় বৈধতাপ্রাপ্ত হয়। বর্তমান অর্থাৎ সর্বশেষে প্রণীত ২০১৮ সালের আইনেও ‘জনস্বার্থে’ কথাটি সংযোজিত থাকায় সরকারের ক্ষমতা নিরঙ্কুশ নয়, বরং ‘জনস্বার্থের’ প্রয়োজন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত, বিধায় এটি বৈধতার মাপকাঠিতে উত্তরণ পেয়েছে।

সাবেক তথ্য সচিব মকবুল হোসেন সাহেবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর চেয়ে, যেটি অধিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে, তা হলো- তার বিরুদ্ধে এমন কী ছিল? মকবুল সাহেব নিজেই একটি প্রশ্নের জন্ম দিয়েছেন যেটি হলো তিনি লন্ডনে তারেক জিয়ার সঙ্গে দেখা করেছেন কি না? তিনি অবশ্য দেখা করেননি বলে দাবি করেছেন। তারেক জিয়ার সঙ্গে তার দেখা করার প্রশ্নে বেশ কয়েকজন তথাকথিত বিশেষজ্ঞের দাবিদার বলে ফেললেন, দেখা করলে তাতে কী হয়। তাদের মধ্যে একজন অতি পরিচিত, অতি অভিজ্ঞ সাবেক সিনিয়র সচিবও রয়েছেন। পরবর্তীতে অভিযোগটি অস্বীকার করলেও কথাটি প্রথম তার মুখ থেকেই উচ্চারিত হয়েছে। যারা বলে বেড়াচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তাদের রাজনীতিকদের সঙ্গে সাক্ষাতে দোষ কী, তারা বেমালুম ভুলে যাচ্ছেন যে তারেক জিয়া বিদেশে পালিয়ে থাকা, আদালতের রায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত একজন ফেরারি আসামি। তার সঙ্গে শুধু সচিবই নয়, অন্য কোনো সরকারি চাকরিজীবীর সাক্ষাৎই এমন মারাত্মক ধরনের বেআইনি কাজ যার জন্য তাকে চাকরিচ্যুত করা যায়। শুধু সরকারি চাকরিজীবী নয়, যে-কোনো ব্যক্তি একজন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে আসামিকে সহায়তা প্রদানের অপরাধে তার সাজাও হতে পারে। এমনকি তারেক জিয়া দণ্ডিত আসামি না হলেও তার সঙ্গে কোনো সরকারি চাকরিজীবীর সাক্ষাৎ নিশ্চয়ই চরম আপত্তিকর হতো, কেননা সে যে লন্ডনে বসে প্রতিনিয়ত কুখ্যাত জঙ্গি দাউদ ইব্রাহিম এবং পাকিস্তান সামরিক গোয়েন্দাদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করছে, তা-ও কারও অজানা নয়। সে অবস্থায় কোনো চাকরিজীবী তার সঙ্গে দেশের বাইরে গোপন ‘অভিসারে’ মিলিত হলে, সন্দেহের তীর তার দিকে যেতে বাধ্য। তদুপরি মকবুল সাহেব পল্টনে বিএনপি অফিসের উল্টো দিকে জনৈক বিএনপি নেতার অফিসে প্রায়ই যেতেন বলে অভিযোগটি স্বীকৃত। বিএনপির কর্মকাণ্ড সাধারণভাবে গ্রহণযোগ্য গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকলে, কোনো চাকরিজীবী তাদের সঙ্গে দেখা করলে প্রশ্ন উঠত না, কিন্তু বিএনপির রাজনীতি তো ষড়যন্ত্র এবং জ্বালাও-পোড়াওভিত্তিক, আর সেখানেই আপত্তি।

আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে গণতান্ত্রিক পন্থায় ক্ষমতা লাভের পর বহু কর্মকর্তাকেই অবসরে পাঠানো উচিত ছিল, যা তারা করেনি, যার উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ বিমানের সাবেক প্রধান ড. মোমেন, যিনি উত্তরা ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকাকালে হাতেনাতে ধরা পড়েছিলেন। বহু বছর পরে অবশ্য তাকে অবসরে পাঠানো হয়েছিল। যে তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠানো হলো, দেখা যায় বিএনপির শাসনামলে তারা গুরুত্বপূর্ণ জেলায় এসপি পদে কর্মরত ছিলেন। উল্লেখ্য, গুরুত্বপূর্ণ জেলায় এসপি পদে তাদেরই নিয়োগ দেওয়া হয় যারা সরকারের অতি বাধ্য। এটা কারোরই অজানা নয় যে, বিএনপি রাজত্বকালে বিভিন্ন জেলার এসপিরা কী ধরনের অরাজকতা চালিয়েছিলেন, যাদের মধ্যে কোহিনুর নামক সাবেক এসপি অন্যতম।

অনেকে মনে করেন বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর ক্ষমতা সরকারের থাকা উচিত নয়। যারা বলেন সরকারি চাকরিজীবীরা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, তারা বিস্ময়করভাবে ভুলে যান যে সরকারের নীতি বাস্তবায়ন করাই চাকরিজীবীদের দায়িত্ব, তারা নীতি প্রণয়নকারী নন। সরকারের প্রতি নিরঙ্কুশ আনুগত্যের বিকল্প তাদের নেই। তাই সরকারের হাতে এহেন ক্ষমতা অপরিহার্য, যাতে সরকারি চাকরিজীবীরা সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাধ্য থাকে। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দেশের সরকারের হাতে একই ক্ষমতা রয়েছে। যুক্তরাজ্যে এ ক্ষমতা আরও কঠোর, যেখানে সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিসংশ্লিষ্ট স্টেচুটারি বিধান সাপেক্ষে, সরকারি চাকরি রানির প্রোগেটিভ, যা সরকার প্রয়োগ করে থাকেন, ক্ষমতাধীন, যাকে বলা হয়- ‘প্রিন্সিপাল অব সেটিসফেকশন’ভিত্তিক। অর্থাৎ সরকার চাইলেই, স্টেটুচারি বিধানের নিয়ন্ত্রণ সাপেক্ষে, কোনো চাকরিজীবীকে অপসারণ করতে পারে, যদিও এ ধরনের ঘটনা যুক্তরাজ্যে খুবই বিরল, কেননা সেখানকার সরকারি চাকরিজীবীরা তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সর্বদা সচেতন থাকেন। ভারতেও একই ধরনের আইন রয়েছে, পাকিস্তান এবং ব্রিটিশ যুগেও এ ধরনের আইন ছিল। এ ব্যাপারে আমাদের আপিল বিভাগ বলেছেন, ‘এটা ঠিক যে আপিলকারীর (মানে সরকারের) ক্ষমতা থাকা উচিত কোনো অবাঞ্ছনীয়, অদক্ষ, দুর্নীতিপরায়ণ, বেআদব এবং অবাধ্য সরকারি কর্মকর্তাদের অপসারণের। তবে সে ক্ষমতা ন্যায়সংগতভাবে ব্যবহার করতে হবে’ (বিএডিসি বনাম শামসুল হক, ৬০ নম্বর ডিএলআর)। অনেকে বলছেন, কোনো সরকারি চাকরিজীবী বিধান ভঙ্গ করলে তাকে তো আইন মোতাবেকই প্রয়োজনে চাকরিচ্যুত করা যায়। কথাটি আক্ষরিক অর্থে ঠিক হলেও বাস্তবে এর প্রয়োগ অত সহজ নয়। এর সঙ্গে জড়িত রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী, জটিল প্রক্রিয়া, অর্থাৎ তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হলে সেই দীর্ঘস্থায়ী জটিল প্রক্রিয়া অচল। তদুপরি পুরো প্রক্রিয়ার সময়ই সংশ্লিষ্টকে অবশ্য বেতন দিতে হয় এবং ওএসডি করা হলে তার জন্য দফতরে স্থান রাখতে হয়, সহকারী কর্মচারী রাখতে হয় ইত্যাদি। বাধ্যতামূলক অবসরের পন্থা চাকরিজীবীর জন্যও মঙ্গলকর, কেননা তিনি তার পেনশন সুবিধা পুরো পেয়ে থাকেন, যা চাকরিচ্যুত হলে পাবেন না। মকবুল সাহেব একজন বহু বছর চাকরি করা সরকারি কর্মকর্তা হয়েও একটি অর্বাচীনসুলভ কথা বলে নিজের প্রজ্ঞা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন ফাঁসির আসামিকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়, যা তাকে দেওয়া হয়নি।

এক টকশোয় সেই অতি পরিচিত সাবেক সচিব সাহেবও একই কথা বলেছেন। একজন সচিব হিসেবে তার জানা উচিত ছিল বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নয় বলে আমাদের উচ্চ আদালত বহুবার রায় দিয়েছেন। জনস্বার্থে কোনো চাকরিজীবীকে অপসারণের জন্য সরকারের হাতে এটি একটি অতি প্রয়োজনীয় বিশেষ ক্ষমতা, যার জন্য কোনো কারণ দেখাতে হয় না। তবে সরকারকে এ ক্ষমতা ন্যায্যভাবে প্রয়োগ করতে হয়। রিট মামলা হলে চাকরিজীবী তবেই সফল হন, যদি সরকার জনস্বার্থে বিষয়টি প্রমাণে ব্যর্থ হয়।

অথবা দেখা যায় জিঘাংসামূলক বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সরকার তার ডিক্রেশন প্রয়োগ না করে বরং ‘যারে দেখতে নারি, তার চলন বাঁকা’ নীতি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। তা না হলে চাকরিজীবী রিট করে কোনো ফল পাবেন না। এক টকশোয় প্রশ্ন করা হয়েছে- এ অবসরে পাঠানোর ঘটনাগুলো প্রশাসনে কী বার্তা দেবে? অনেকেরই ধারণা, এটি প্রশাসনে এমন প্রয়োজনীয় বার্তা দেবে যাতে বিপথগামীরা সতর্ক হয়ে বিধিবহির্র্ভূত বা অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকেন।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববি উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে অনশনে শিক্ষার্থীরা
ববি উপাচার্যের অপসারণের দাবিতে অনশনে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়েটে রাতে ফের বিক্ষোভ মিছিল
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের
কুয়েটে রাতে ফের বিক্ষোভ মিছিল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পথরেখা বাস্তবায়নই আমাদের লক্ষ্য : আলী রীয়াজ
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পথরেখা বাস্তবায়নই আমাদের লক্ষ্য : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

লর্ডস ফাইনালের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী দল ঘোষণা
লর্ডস ফাইনালের জন্য অস্ট্রেলিয়ার শক্তিশালী দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু
নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় প্রকাশ্যে নারীর টাকা ছিনতাই
গাইবান্ধায় প্রকাশ্যে নারীর টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন