শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২২

পাল্টে যাচ্ছে বরেন্দ্রর কৃষি প্রকৃতি

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাল্টে যাচ্ছে বরেন্দ্রর কৃষি প্রকৃতি

সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহ। বৃষ্টিহীন বর্ষা শেষেও উত্তপ্ত শরৎ। আমরা চলছিলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে নাচোলের পথ ধরে। যতদূর চোখ যায় কেবল সবুজের সীমারেখা। বরেন্দ্র এমন সবুজ আর সমৃদ্ধ ছিল না। গত শতাব্দীর সেই আশির দশক থেকে এ অঞ্চলের কৃষি সংস্কৃতির সঙ্গে আমার পরিচয়। বহুবার প্রতিবেদন ধারণ করতে এ অঞ্চলগুলোতে আসা হয়েছে। সে সময় দেখেছি সেচের অভাবে কৃষিকাজ তেমন হতো না। ফলে কর্মহীনতাই ছিল সেখানকার দারিদ্র্যের মূল কারণ। বৃষ্টির ওপর নির্ভর করে বছরে একটা ফসল হয়তো ফলানো যেত। কিন্তু এরপর সারা বছর জমিগুলো পড়ে থাকত চাষ-আবাদ ছাড়াই। যতদূর চোখ যেত ধু-ধু প্রান্তর। কোথাও কোথাও খরার এমন প্রকোপ ছিল বড় বড় গাছকেও দেখতাম পাতাহীন শুকনো কয়েকটা ডাল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে। বরেন্দ্রর মানুষজনের ছিল পানির কষ্ট। ছিল অভাব।

বারিড-পাইপ সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে বরেন্দ্র পাল্টে যায়। এক ফসলি জমিগুলোতে দুই অথবা তিন ফসল হতে থাকে। ক্রমেই সবুজ হয়ে ওঠে বরেন্দ্র। সঙ্গে একটু একটু করে সমৃদ্ধি ধরা দেয় কৃষকের হাতে। বিগত এক দশক ধরে ধান চাষের জন্য প্রসিদ্ধ এ অঞ্চলে শুরু হয়েছে অন্যরকম কৃষি সমৃদ্ধির কার্যক্রম। ড্রোনের চোখে ওপর থেকে দেখলেই বোঝা যায় সবুজ ধানের জমিগুলোতে ঢুকে গেছে গাঢ় সবুজ রঙের আরেক কৃষি। মূলত তরুণদের হাত ধরেই বদলে যাচ্ছে বরেন্দ্রর চাষাবাদ, মাঠের চিত্র। উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষে উদ্যোগী হচ্ছেন তারা। সম্প্রসারিত হচ্ছে বাণিজ্যিক কৃষি। এমনই এক উজ্জ্বল উদাহরণ তৈরি করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোলের রফিকুল ইসলাম। আমরা যাচ্ছিলাম নাচোলের খাসুরায় রফিকুলের ফলের বাগানে।

রফিকুলের বয়স ৪০-৪৫ হবে। শিক্ষকতা দিয়ে পেশাগত জীবন শুরু করেছিলেন। টেলিভিশনে আধুনিক কৃষি দেখে শুরু করলেন উচ্চমূল্যের ফল-ফসলের চাষ। জেনেবুঝে কৃষিতে যুক্ত হলে সেখান থেকে লাভ করা যায়। আর রফিকুল সেই সত্যই অনুধাবন করে কঠোর পরিশ্রমে পাল্টে দিয়েছেন নিজেকে। এখন কৃষিতেই ধ্যান-জ্ঞান। উচ্চমূল্যের ফল-ফসল নিয়ে রফিকুলের বিশাল কর্মযজ্ঞ। বছর দুই আগেও তার কার্যক্রম আমরা তুলে ধরেছিলাম হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে। এ দুই বছরে রফিকুল এগিয়ে গেছেন আরও অনেকখানি পথ। সফলতার পাশাপাশি ব্যর্থতা থেকেও শিখেছেন নানান কিছু। বেড়েছে তার কৃষির অঙ্গন। নিজের পাশাপাশি এলাকার অনেকের কর্মসংস্থানের পেছনে সরাসরি অবদান তার।

রফিকুল আমাদের অভ্যর্থনা জানালেন। তিনি আমাদের তুলনামূলক উঁচু একটা জায়গায় নিয়ে গেলেন। সেখানে বেশ কিছু শেড। বোঝা গেল শ্রমিকদের থাকার জায়গা। আমরা যখন রফিকুলের কৃষি খামারে পৌঁছলাম, তখন কৃষি শ্রমিকদের মধ্যাহ্নভোজের সময়। বিশাল বিশাল রান্নার পাত্রে ভাত, মুরগির মাংস, ডাল রান্না করা। আর শ্রমিকরা সারি বেঁধে খেতে বসেছেন। কেউ খাওয়া শেষ করে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলছেন। একদিকে চলছে বাঁশের কাজ। আগামী কৃষি কাজের প্রস্তুতি। বেশ কর্মচঞ্চল। কম করে হলেও ১০০ জন হবে। কয়েকজনের সঙ্গে কথা বললাম। তারা জানালেন বরেন্দ্রে কুল, পেয়ারা, ড্রাগন, মাল্টা আর অমৌসুমি আমের চাষ বেড়েছে। এর ফলে তারা বারো মাস কাজ পাচ্ছেন। এখন আর অভাব নেই। বয়স ৫০-৫৫ হবে একজনের, নাম মোতালেব, পুরনো দিনের স্মৃতি স্মরণ করে বললেন, আগে এমনও দিন গেছে, দুই দিনে এক বেলা হয়তো খেতে পেরেছি, তাও পেট ভরে খেতে পারতাম না। আর এখন হাজার দশেক টাকা সব সময়ই ঘরে থাকে। মনে পড়ল বছর চারেক আগে কুড়িগ্রামে গিয়েছিলাম কৃষকের ঈদ আনন্দ অনুষ্ঠান ধারণ করতে। সেখানে এক কৃষক মঙ্গার কথা তুলে বলছিলেন, ‘আগে আমাদের চিন্তা ছিল কী খাব, আর এখন ভাবী কী দিয়ে খাব!’ তাদের কথা শুনে মন ভরে গেল। কৃষি সমৃদ্ধ এক দেশের স্বপ্নই তো আমরা দেখে আসছি।

পুরুষদের পাশাপাশি এলাকার অনেক নারীরও কর্মসংস্থান হয়েছে রফিকুলের এ কৃষি উদ্যোগে। ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে মেয়েরাও যুক্ত হয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা শেষে রফিকুলকে নিয়ে এগিয়ে গেলাম। কৃষি শ্রমিকদের জন্য রান্না করা দুপুরের খাবার খেলাম মন ভরে। তারপর খাওয়া-দাওয়া শেষে গেলাম রফিকুলের ফলের বাগানে।

পাঁচ দাগে মোট সাড়ে ৮০০ বিঘা জমিতে আম, মাল্টা, পেয়ারা আর ড্রাগনের বাগান। ১৫০ বিঘায় গোরমতি আমের বাগান। বারি-৪ আর আম্রপালি মিলে হবে প্রায় ১৫০ বিঘার মতো। বারোমাসি কাটিমন আমের চাষ ১০০ বিঘায়। মাল্টার চাষ ৮০ বিঘায়। প্রায় সাড়ে ৩০০ বিঘায় পেয়ারা। শরিফা আছে ৪০ বিঘা জমিতে। একেকটি বাগান এত দীর্ঘ যে এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে হেঁটে যাওয়া বেশ কষ্টসাধ্য। এ অমৌসুমেও রফিকের বাগানে পুরোদমে চলছে আম পাড়ার কাজ। প্রায় বছর পাঁচেক আগে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানেই প্রথম তুলে ধরেছিলাম চুয়াডাঙ্গার আবুল কাশেমের বারোমাসি কাটিমন আমের বাগান নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন। রফিকুল জানালেন, সেই প্রতিবেদন দেখেই কাশেমের কাছ থেকে প্রথম কাটিমন আমের চারা সংগ্রহ করেন। এখন তার গাছে গাছে আম। এ অমৌসুমের আম থেকে পাচ্ছেন ভালো লাভ। বাগান থেকেই ২৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন।

আগেই বলেছি রফিকুলের আমের বাগানগুলো এত বিশাল যে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে হেঁটে যেতেই আধা ঘণ্টার চেয়ে বেশি সময় লেগে যায়। মোটরবাইকে করে বাগানের মাঝখানের মেঠোপথ দিয়ে যেতে যেতে চোখে পড়ল সাথি ফসল হিসেবে পেঁপে, পেয়ারা ও আখের চাষ। কৃষি যত বেশি বাণিজ্যিক ততটাই যন্ত্রনির্ভরতার দাবি রাখে। উন্নত বিশ্বে বাণিজ্যিক কৃষির যে সম্প্রসারণ দেখেছি, তারই জোয়ার আমাদের দেশেও ইতোমধ্যে লাগতে শুরু করেছে। রফিকুলদের মতো উদ্যোক্তারাই নিজেদের প্রয়োজনে যান্ত্রিক কৃষির প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করছেন। তিনি নেদারল্যান্ডসের গ্রিন হাউসে ক্যাপসিকাম চাষের পর্বটির কথা উল্লেখ করে বলেন, এমন উদ্যোগ তিনিও নিতে চান। বর্তমান সময়ে কৃষি শ্রমিক পাওয়া কঠিন, তাই বাণিজ্যিক কৃষির ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার ছাড়া সফলতা আসবে না।

ভবিষ্যৎ বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়েও ভাবছেন রফিকুল। তিনি তার উদ্যোগকে ছড়িয়ে দিতে চান আরও বড় পরিসরে। নতুন নতুন ফল-ফসল চাষে উদ্যোগী হতে চান। তাই সরকারের কাছ থেকে তিনি প্রশিক্ষণ প্রত্যাশা করেন। তার দাবি গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস (গ্যাপ) সার্টিফিকেশন পেতে সরকারের তরফ থেকে সহযোগিতা। নিজের উৎপাদিত ফল-ফসল পৌঁছে দিতে চান বিশ্ববাসীর হাতে। চান রপ্তানি আয় বাড়াতে।

ভাবতে ভালো লাগে রফিকুলের মতো তরুণ উদ্যোক্তাদের হাতে রচিত হচ্ছে নতুন কৃষি। কৃষির পট পরিবর্তনের সঙ্গে বদলে যাচ্ছে কৃষকের সংজ্ঞাও। আজকের দিনে বাণিজ্যিক কৃষি সম্প্রসারণ মানেই যান্ত্রিক কৃষির সম্প্রসারণ। কৃষি শিল্পের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন শিল্পোদ্যোক্তারাও। যে তরুণ কৃষকরা আগামীর কৃষিচর্চার জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে চাচ্ছেন তাদের দিকে সার্বিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। উদ্যোগী তরুণদের কৃষি কার্যক্রমকে গতিশীল করতে তাদের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার পাশাপাশি রপ্তানিমূলক কৃষিপণ্য উৎপাদনে সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের ব্যবস্থা নেওয়ার বিকল্প নেই। একদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, অন্যদিকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বিশ্ব অর্থনীতির সংকটময় পরিস্থিতি, আমার বিশ্বাস কৃষি সাফল্যের মধ্য দিয়ে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব। আজকের কার্যকরী পদেক্ষপ রচনা করবে আগামীর সাফল্য।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

২১ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন