শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২২

ত্রিশালে গ্লাস হাউসে বাণিজ্যিক কৃষি

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ত্রিশালে গ্লাস হাউসে বাণিজ্যিক কৃষি

গ্লাস হাউস এগ্রিকালচার, কাচের ঘরে কৃষি অর্থাৎ গ্রিন হাউসে চাষ-আবাদ। শীতপ্রধান দেশে নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় ফসল ফলাতে গ্রিন হাউসে চাষ হয়, এ সম্পর্কে আমরা কমবেশি জানি। ইতিহাস বলে গ্রিন হাউস কৃষির সূচনা সেই প্রথম শতাব্দীর গোড়ার দিকে। রোমান সম্রাট তাইবেরিয়াসের অভ্যাস ছিল প্রতিদিনের খাবারে সতেজ শসা খাওয়ার। কিন্তু সমস্যা হতো শীতকালে। বরফজমা রাজ্যে টাটকা শসা কোথায় পাওয়া যাবে!  তাই রাজার জন্য শীতকালেও শসা উৎপাদনের জন্য নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রায় কৃষিব্যবস্থার চেষ্টা থেকে আবিষ্কৃত হয় গ্রিন হাউসের কৃষি। চৌদ্দ শতকে কোরিয়ায় নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রা ও পরিবেশে ঔষধি গাছ চাষের ইতিহাস আছে। সতের শতকে এসে ইংল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডসে শীতের মৌসুমেও সতেজ ফসল পেতে অনেকেই শুরু করেন গ্রিন হাউসে চাষ। কালের পরিক্রমায় বিংশ শতাব্দীতে এসে গ্রিন হাউস কৃষি ছড়িয়ে পড়ে উন্নত দেশগুলোতে। প্রযুক্তির উৎকর্ষ এবং নিজের খাদ্য নিজেই উৎপাদনের তাগিদ থেকে শুধু শীতপ্রধান দেশেই নয়, গ্রিন হাউস কৃষির সূচনা হয় মরুভূমির দেশেও। তবে গ্রিন হাউস কৃষিতে বিখ্যাত হয়ে ওঠে নেদারল্যান্ডস। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে তারা এ কৃষিকে নিয়ে গেছে অন্য মাত্রায়। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার তথ্যমতে, পৃথিবীজুড়ে ৯০ লাখ একর জমিতে গ্রিন হাউসে চলছে কৃষিকাজ। আর এখন গ্রিন হাউসের কৃষি মানেই নিরাপদ কৃষি।

হৃদয়ে মাটি ও মানুষের সূচনা থেকেই আমি তুলে ধরতে চেয়েছি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের আধুনিক কৃষি ব্যবস্থাপনা। এর ধারাবাহিকতায় চীনের কুনমিংয়ে এবং জাপানে গ্রিন হাউসে চাষ-আবাদের চিত্র আমি তুলে ধরেছি। মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমিতে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে কীভাবে গ্রিন হাউসে ফসল ফলছে বাংলাদেশিদের হাতে, সে দৃশ্যও দেখিয়েছি। নেদারল্যান্ডসে গ্রিন হাউসের ফুল চাষের চিত্র দেখে বাংলাদেশের যশোরে গদখালীর কৃষক শের আলী বাঁশ আর পলিথিনে তৈরি করে নিয়েছিলেন নিজস্ব পলিনেট হাউস।

তুলে ধরেছি পর্তুগালের ফাজান্দে নোভায় হুবেল কোম্পানির বাণিজ্যিক কৃষি খামারের চিত্র। মোট ৪৯ একর জমিতে তাদের রাসবেরির চাষ। চারটি ভিন্ন স্থানে পাঁচটি ফার্মে রাসবেরি আর স্ট্রবেরি চাষ করে তারা। মাটিতে নয়, কোকোপিটে সারি সারি রাসবেরি গাছের চারা। হুবেল মূলত নার্সারি থেকে ছোট চারা সংগ্রহ করে। ফলে বেশ কিছু নার্সারির বড়সড়ো ব্যবসার একটা ক্ষেত্র বলা চলে হুবেলকে। সমুদ্র উপকূলস্থ শহর বলে ওই এলাকার প্রধান সমস্যা ছিল সেচব্যবস্থা। আর তাও তারা সমাধান করেছে ড্রিপওয়াটার ইরিগেশন সিস্টেমে। সারা বিশ্বই গ্রিন হাউসে হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের দিকে ঝুঁকেছে। আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর নানা প্রতিবেদনে দেখিয়েছি বিভিন্ন দেশে গ্রিন হাউসে হাইড্রোপনিক কৃষি। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার থেকে শুরু করে নেদারল্যান্ডস, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, লন্ডন এমনকি আমাদের দেশেও বাণিজ্যিকভাবে হাইড্রোপনিক কৃষি শুরু হয়েছে। হুবেল কোম্পানির উৎপাদন মূলত রপ্তানির জন্য। শতকরা ৯০ ভাগ ফল তারা রপ্তানি করেন। আর শতকরা ৭০ ভাগ ফলই রপ্তানি হয় শীতকালে। ইংল্যান্ড, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, জার্মানিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে শীতে যখন স্থানীয় ফল মেলে না তখনই তাদের রপ্তানির মৌসুম। রপ্তানিনির্ভর বলেই কমপ্লায়েন্সের নিয়ম তাদের মেনে চলতে হয় শতভাগ। গত এপ্রিলে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল নেদারল্যান্ডসের বারেনড্রেখট এলাকায়। সেখানে বিশাল বিশাল সব গ্লাস হাউস। বাইরে থেকে দেখে মনে হয় বড় বড় সব কারখানা। সেখানে কোনো গ্লাস হাউসই ৭ হেক্টরের কম নয়। ২০১৪-২০১৫ সালের দিকে নেদারল্যান্ডসে এত বেশি গ্লাস হাউস নির্মাণের হিড়িক পড়ে যে, নেদারল্যান্ডস পরিচিত হয়ে উঠছিল গ্লাস হাউসের দেশ হিসেবে। পরবর্তীতে গ্লাস হাউস নির্মাণে নিয়ন্ত্রণ আনা হয়। সেখানকার গ্লাস হাউসের কোনোটিতে শসা, কোনোটিতে টমেটো, কোনোটিতে ক্যাপসিকাম চাষ হচ্ছে, এমনকি ফুলের চাষও হয় গ্লাস হাউসে। আবার ভেনলো এলাকার অ্যাগ্রো প্রসেসিং পার্কে দেখেছি অন্যরকম কর্মকাণ্ড। আমাদের দেশে যেমন এক্সপোর্ট জোন কিংবা শিল্পনগরী গড়ে উঠেছে। ভেনলোর ‘ফ্রেশ পার্ক’ও ঠিক সেরকম। নেদারল্যান্ডসে মোট ছয়টি অ্যাগ্রো প্রসেসিং পার্ক রয়েছে। আমাদের দেশেও প্যারামাউন্ট গ্রুপ গ্রিন হাউসে তরমুজ, রকমেলন ও শসার চাষ শুরু করে। প্যারাগন শুরু করে ফুলের চাষ। সাম্প্রতিক সময়ে গ্রিন হাউসে নিয়ন্ত্রিত কৃষির উদ্যোগ দেখেছি দেশের বিভিন্ন জায়গায়। সেসব চিত্রও তুলে ধরেছি হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে।

দেশে প্রথমবারের মতো ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশালের সেনবাড়িতে তিনটি বিশাল গ্লাস হাউসে গড়ে তোলা হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির কৃষি ব্যবস্থাপনা। সপ্তাহখানেক আগে সেই কৃষি ব্যবস্থাপনা ঘুরে দেখার সুযোগ হয়। উদ্যোক্তা এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত অভ্যর্থনা জানান। দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। বাংলাদেশের মাটিতে এমন গ্লাস হাউস দেখে মনে হলো কৃষির এ বিবর্তনের স্বপ্নই আমি দেখে এসেছি বহুদিন ধরে। মিল্লাত বলছিলেন, হৃদয়ে মাটি ও মানুষ দেখেই তিনি উদ্বুদ্ধ হয়েছেন এ কৃষি প্রকল্প গড়ে তোলার। প্রতিটি গ্লাস হাউসের আয়তন ২২ হাজার স্কয়ার ফুট। মোট ৬৬ হাজার স্কয়ার ফুট এলাকাজুড়ে তিনটি গ্লাস হাউসে চাষ হচ্ছে চেরি টমেটো, ক্যাপসিকাম, শসা ও রক মেলনের। নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে চাষাবাদের প্রথম শর্ত হচ্ছে জৈব নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। ফলে আমাকেও অনুসরণ করতে হয় জৈব নিরাপত্তার সব শর্ত। গ্লাস হাউসের ভিতরে ঢুকে মনে হলো আমি বোধহয় নেদারল্যান্ডসের কোনো গ্লাস হাউসে প্রবেশ করেছি। স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় চলছে ঊর্ধ্বমুখী যান্ত্রিক কৃষি। সারি সারি স্টিলের ট্রেতে ককপিটে বীজ বপন করে চারা তৈরি করা হচ্ছে। ড্রিপওয়াটার সেচের মাধ্যমে পানি ও পুষ্টিকণা দেওয়া হচ্ছে গাছের চারাগুলোকে। গাছে সেচ ও পুষ্টি প্রদানের খুঁটিনাটি ব্যাখ্যা করলেন একজন বিশেষজ্ঞ কর্মী।

বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক সংকটের এ সময়ে আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানিমুখী কৃষি বাণিজ্যের স্বপ্ন দেখছেন রশিদুজ্জামান মিল্লাত। আর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে গড়ে তুলেছেন এ আধুনিক কৃষি খামার। এ ধরনের স্থাপনা বেশ ব্যয়সাপেক্ষ। সব মিলে ৬ কোটি টাকার বিনিয়োগ। লাভ-লোকসানের পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব করেই বিনিয়োগ করা হয়েছে। লাভের ব্যাপারে যথেষ্ট আশাবাদী তিনি। বললেন, শতভাগ রপ্তানির লক্ষ্য নিয়েই তিনি শুরু করেছিলেন। তবে যারা উচ্চমূল্যের ফল-ফসল আমদানি করেন তারা চাচ্ছেন এখান থেকে কিনতে। আমদানি করতে যেখানে কেজিপ্রতি ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা খরচ হয়, সেখানে ৭০০ টাকা করে ফসল বাগান থেকেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। আগেই বলেছি স্মার্ট কৃষি মানেই নিশ্চিত অঙ্কের কৃষি। প্রতিটি গাছ থেকে কী পরিমাণ উৎপাদন হবে আর উৎপাদন প্রতি খরচের বিষয়টিও হিসাব করে ফেলা যায়। এখানকার যন্ত্রের স্থাপনা ও উৎপাদন ব্যবস্থাপনার পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন চীনের উদ্যানতত্ত্ববিদ চাও। তার সঙ্গে কথা বলে উৎপাদনের অংকটা বিস্তারিত বোঝার চেষ্টা করলাম। চাও বললেন, ‘২২০০ স্কয়ার ফুটের গ্লাস হাউসের এক পাশে ক্যাপসিকামের সারি আছে ১৪টি। প্রতিটি সারিতে গাছ আছে ১৭৭টি করে। মোট ২ হাজার ৪৭৮টি গাছ। প্রতিটি গাছ ফলন দেবে ছয় মাস। প্রথমবার ফলন কম আসবে। ৪ থেকে ৫ কেজি। পরবর্তী ফলনে ৬ থেকে ৭ কেজি করে পাওয়া যাবে। টমেটো গাছের সংখ্যাও ক্যাপসিকামের মতোই। তবে টমেটো ফলন দেবে প্রায় ৮ মাস। মানুষ এখন সালাদ-জাতীয় খাবার খুব পছন্দ করে। ফলে এসব সবজির চাহিদা বাড়ছে। আর গ্লাস হাউসে চাষ করা এ ফল-ফসল বেশ নিরাপদ। বাংলাদেশে এ ধরনের উদ্যোগ বেশ সম্ভাবনাময় বলে মনে করি আমি।’

এরপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় গ্লাস হাউস ঘুরে দেখলাম। মনে হলো রশিদুজ্জামান মিল্লাতের এ উদ্যোগ বাংলাদেশে নতুন কৃষি ব্যবস্থাপনার সূচনাকারী। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে শিল্পোদ্যোক্তাদের হাতে সম্প্রসারিত হচ্ছে স্মার্ট কৃষি। এতে বাণিজ্যিক ও রপ্তানিমুখী কৃষিপণ্য উৎপাদনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। অধিক উৎপাদন আর নিরাপদ খাদ্য এ দুই বিপরীতধর্মী তাগিদকে একই রেখায় আনতে পারে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশের এ প্রযুক্তির কৃষি ব্যবস্থাপনা। টেকসই কৃষি অর্থনীতি বিনির্মাণে রশিদুজ্জামান মিল্লাতের মতো উদ্যোক্তাদের নেওয়া এসব উদ্যোগ রাখবে যুগান্তকারী ভূমিকা। এক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকেও এগিয়ে আসা উচিত। সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়নের মাধ্যমে বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্র তৈরি করার এখনই সময়। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের সূচনাতে জাতি হিসেবে আমরা পিছিয়ে থাকলেও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এ সময়ে উৎপাদনের প্রতিটি খাতে বিশেষ করে কৃষিতে প্রযুক্তির প্রসারে এগিয়ে থাকার সক্ষমতা আমাদের আছে। বর্তমান সময়ে কৃষিপণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে চাইলে কৃষিতে প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই।  আমি স্বপ্ন দেখি, বাংলাদেশের আগামীর কৃষি রচিত হবে সুপরিকল্পিত এবং আধুনিক প্রযুক্তির উৎকর্ষে অনন্য হয়ে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

২১ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন