শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কলকাতার অলিগলিতে ইতিহাসের সুলুক সন্ধান

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
কলকাতার অলিগলিতে ইতিহাসের সুলুক সন্ধান

আমি প্রথম কলকাতা তথা ভারতে গেছি ২০১৩ সালে। নয়াদিল্লিতে ব্যাকপেইনের চিকিৎসা শেষে রাজধানী এক্সপ্রেসে কলকাতা। তবে সেবার কলকাতায় থাকতে পেরেছিলাম মাত্র ১২ ঘণ্টা। দ্বিতীয় দফায় কলকাতা গিয়ে নিউমার্কেটের বাইরে কোথাও যাওয়া হয়নি। তৃতীয় দফায় গিয়েছিলাম পিঙ্ক টেস্ট কাভার করতে। সেবার বেশির ভাগ সময় কেটেছে ইডেন গার্ডেনেই। প্রায় ৫০-এ প্রথম কলকাতা গেলেও এ শহরটি ছেলেবেলা থেকেই আমার খুব চেনা। আমাদের ছেলেবেলা কেটেছে সুনীল, শীর্ষেন্দু, সমরেশ বসু, সমরেশ মজুমদার, বুদ্ধদেব বসু, বুদ্ধদেব গুহ, ফাল্গুনী, নীহাররঞ্জন, শঙ্কর, সত্যজিৎ পড়ে। মান্না, হেমন্ত, মানবেন্দ্র, শ্যামল, জগন্ময়, সন্ধ্যা শুনে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তো আমাদের অস্তিত্বজুড়ে। কাজী নজরুল, জীবনানন্দও ছড়িয়ে আছেন কলকাতার অলিগলিতে। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের বাঁকে বাঁকেও আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে কলকাতার নাম। তাই আগে তিনবার গেলেও কলকাতা ঠিক দেখা হয়নি। কলকাতাকে কাছ থেকে দেখার এবং অনুভব করার একটা তৃষ্ণা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম বুকের ভিতর। এবার তাই পরিকল্পনা করলাম অন্তত সাত দিন থেকে কলকাতাকে কাছ থেকে দেখব। শেষ পর্যন্ত অবশ্য চার দিন থাকতে পেরেছিলাম। ৪০০ বছরের একটি শহরকে চার দিনে দেখা সম্ভব নয়। তবে যে চার দিন ছিলাম, মাইলের পর মাইল হেঁটেছি ইতিহাসের সন্ধানে। ভাগ্য খারাপ বলতে হবে, এত প্রস্তুতি নিয়ে এবার কলকাতা গিয়ে পড়েছিলাম ছুটির ফাঁদে। তাই অনেক কিছুই একদম কাছ থেকে দেখার সুযোগ মেলেনি।

এবার কলকাতা ভ্রমণে আমার আগ্রহ ছিল বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ। প্রথম দিন জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি দেখতে গিয়েই পড়লাম ছুটির ফাঁদে, সোমবার ভারতের সব জাদুঘর বন্ধ। তবু অনুমতি নিয়ে সামনের চত্বরে হাঁটাহাঁটি করতে করতে ভাবলাম, এ জোড়াসাঁকো বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশের প্রাণকেন্দ্র। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম, বেড়ে ওঠা, মৃত্যু সব এ ঠাকুরবাড়িতে! দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি দেখতে না পারার আক্ষেপ কিছুটা ঘুচেছিল সদর স্ট্রিটে গিয়ে। সে কথায় পরে আসছি। জোড়াসাঁকো থেকে বেরিয়ে আমরা লম্বা হাঁটা দিলাম। সঙ্গে ছিলেন প্রিয় বন্ধু তাপসদা (কবি কবির হোসেন তাপস) আর অলকদা (অলক সাহা)। জোড়াসাঁকো থেকে হাঁটতে হাঁটতে আমরা কলেজ স্ট্রিট, কফি হাউস, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় দেখলাম। যেন ইতিহাসের পথে হাঁটা। বলছিলাম সদর স্ট্রিটের কথা। কলকাতা নিউমার্কেটের খুব কাছেই সদর স্ট্রিট। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ কলকাতা গেলে সদর স্ট্রিট, মারকুইস স্ট্রিট, মির্জা গালিব স্ট্রিট বা পার্ক স্ট্রিটের বিভিন্ন হোটেলে থাকেন। আগের সফরেও সদর স্ট্রিটে ঘোরাঘুরি করেছি। এবার আমাদের থাকার ব্যবস্থাও ছিল সদর স্ট্রিটেই। এক বিকালে সদর স্ট্রিট ধরে হাঁটছিলাম। হঠাৎ দাঁড়িয়ে থাকা একটি হলুদ ট্যাক্সির আড়ালে এক ঝলক রবীন্দ্রনাথের একটি আবক্ষ মূর্তি দেখলাম। কৌতূহল থেকে অনেক কসরত করে কাছে গিয়ে চমকে গেলাম। আবক্ষ মূর্তির নিচে লেখা- ‘১০ সদর স্ট্রিটের বাড়িতে বসবাসকালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” কবিতাটি লিখেছিলেন। এ ঘটনার স্মরণে তাঁর এ আবক্ষ মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হলো। ২৫ বৈশাখ ১৪০৭, রবীন্দ্র স্মৃতিরক্ষা উদ্যাপন কমিটি।’ সদর স্ট্রিটের মতো ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায় রবীন্দ্রস্মৃতির এ উজ্জ্বল অধ্যায়ের কথা আমার একদম জানা ছিল না। তাই রীতিমতো আবিষ্কারের আনন্দ পেলাম। এ যেন সেই ‘ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শীষের ওপর একটি শিশিরবিন্দু’। আবক্ষ মূর্তির ঠিক উল্টো দিকের ভবনটিই ১০ সদর স্ট্রিট। এ ভবনটি ঠাকুরবাড়ির নিজস্ব সম্পত্তি নয়। জোড়াসাঁকো একটু গ্রামের দিকে বলে রবীন্দ্রনাথের প্রিয় দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর অভিজাত সদর স্ট্রিটের এ ভবনটি ভাড়া নিয়েছিলেন। স্ত্রী কাদম্বরীকে নিয়ে এখানে থাকতেন তিনি। ১৮-১৯ বছরের তরুণ রবীন্দ্রনাথও দাদা-বউদির সঙ্গে থাকতেন। রবীন্দ্রনাথের আত্মস্মৃতিতেও আছে সেই গল্প, ‘সদর স্ট্রিটের রাস্তাটা যেখানে গিয়া শেষ হইয়াছে সেইখানে বোধ করি ফ্রি-ইস্কুলের বাগানের গাছ দেখা যায়। একদিন সকালে বারান্দায় দাঁড়াইয়া আমি সেই দিকে চাহিলাম। তখন সেই গাছগুলির পল্লবান্তরাল হইতে সূর্যোদয় হইতেছিল। চাহিয়া থাকিতে থাকিতে হঠাৎ এক মুহূর্তের মধ্যে আমার চোখের উপর হইতে যেন একটা পর্দা সরিয়া গেল। দেখিলাম, একটি অপরূপ মহিমাময় বিশ্বসংসার সমাচ্ছন্ন, আনন্দে এবং সৌন্দর্যে সর্বত্রই তরঙ্গিত।। আমার হৃদয়ে স্তরে স্তরে যে একটা বিষাদের আচ্ছাদন ছিল তাহা এক নিমিষেই ভেদ করিয়া আমার সমস্ত ভিতরটাকে বিশ্বের আলোকে একেবারে বিচ্ছুরিত হইয়া পড়িল। সেইদিনই “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” কবিতাটি নির্ঝরের মতোই যেন উৎসারিত হইয়া বহিয়া চলিল। লেখা শেষ হইয়া গেল কিন্তু জগতের সেই আনন্দরূপের উপর তখনো যবনিকা পড়িয়া গেল না। এমনি হইল আমার কাছে তখন কেহই এবং কিছুই অপ্রিয় রহিল না।’ আহা ‘আজি এ প্রভাতে রবির কর, কেমনে পশিল প্রাণের পর’-এর সেই চার তলা ভবনটি এখনো তেমনই আছে। তবে সেখানে নেই রবীন্দ্রনাথ, নেই কবিতা। বরং নানান বাণিজ্যিক কর্মকান্ড দেখে স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় আর্ত হলাম।

পরদিন আমরা বের হলাম বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশের খোঁজে। বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র পাতায় পাতায় রয়েছে কলকাতা। এ কলকাতাই বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলেছে। তিনি পড়তেন ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমান মৌলানা আজাদ কলেজ), থাকতেন বেকার হোস্টেলে। দেশভাগের উত্তাল সময়টা বঙ্গবন্ধু কলকাতায় ছিলেন। পাকিস্তান আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। চোখের সামনে দেখেছেন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার নির্মমতা। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার সময়টা গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছায়ায় বেড়ে ওঠা। কলকাতায় তিনি সান্নিধ্য পেয়েছেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, আবুল হাশিমদের। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় কাছ থেকে দেখেছেন মহাত্মা গান্ধীকেও। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে ইসলামিয়া কলেজ আর বেকার হোস্টেলের কথা তো আছেই, আছে প্রায় নিয়মিত সোহরাওয়ার্দীর থিয়েটার রোডের বাসায় যাতায়াতের কথা। আছে পার্ক সার্কাস, ধর্মতলা, এসপ্লানেড, গড়ের মাঠ, হাওড়া স্টেশনসহ নানান স্মৃতির গল্প। গুগল ম্যাপে ঠিকানা খুঁজে সদর স্ট্রিট থেকে হাঁটা শুরু করলাম। সদর স্ট্রিট থেকে রফি আহমেদ কিদওয়ানী রোড- মিনিট দশেকেই পৌঁছে গেলাম মৌলানা আজাদ কলেজে। আবারও ছুটির ফাঁদে। কোনোরকমে গেটের ভিতরে ঢুকে পরশ নেওয়ার চেষ্টা করলাম বঙ্গবন্ধুর। আগেই জেনেছি বেকার হোস্টেল, আজাদ কলেজের কাছেই। বাংলাদেশের ইতিহাসে যেখানে বারবার উঠে আসে বেকার হোস্টেলের কথা, সেখানে স্থানীয়রা সেটি চিনতেই পারলেন না। আবারও দ্বারস্থ হলাম গুগল ম্যাপের। কলকাতার এদো গলির পথ ধরে হাঁটছি আর ভাবছি, এ রাস্তায় বঙ্গবন্ধু হাঁটতেন। সঙ্গের তাপসদা আর অলকদা গলির অবস্থা দেখে একটু সন্দেহই প্রকাশ করলেন। কিন্তু মিনিট দশেকের মধ্যে পেয়েও গেলাম ১৯১০ সালে প্রতিষ্ঠিত বেকার হোস্টেল। ছায়াঢাকা, পাখিডাকা বেকার হোস্টেলের নিরিবিলি পরিবেশ বেশ মন টানল। কিন্তু এখানেও ছুটি। বেকার হোস্টেলে বঙ্গবন্ধুর কক্ষটি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে। খোলা থাকলে হয়তো দেখতেও পেতাম। নিচ থেকেই দেখলাম তিন তলার দক্ষিণ দিকের বঙ্গবন্ধুর কলকাতার আবাসস্থল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে এক জায়গায় আছে, বঙ্গবন্ধু গভীর রাতে সোহরাওয়ার্দীর থিয়েটার রোডের বাসা থেকে বেকার হোস্টেলে ফিরছেন। এটা তাঁকে প্রায় নিয়মিতই করতে হতো। আর আমরা ভরদুপুরে বেকার হোস্টেল থেকে থিয়েটার রোডের পথ ধরলাম। থিয়েটার রোডের এখনকার নাম শেকসপিয়র সরণি। বঙ্গবন্ধুর লেখায় বারবার থিয়েটার রোড এসেছে, সোহরাওয়ার্দীর বাড়ি বলে। তবে এ থিয়েটার রোডের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিবিড়। বাংলাদেশের আঁতুড়ঘরটি এখন পরিচিত শ্রী অরবিন্দ ভবন হিসেবে। এ ভবনেই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিচালিত হয়েছে প্রবাসী সরকারের কার্যক্রম। ছুটি থাকায় সেই ভবনের ভিতরেও যাওয়া হলো না।

বন্ধু দেবদীপ পুরোহিতের আমন্ত্রণে এক সন্ধ্যায় গেলাম তাঁর অফিসে। দেবদীপ দ্য টেলিগ্রাফের ডাকসাইটে সাংবাদিক। সেই ভবনটিও ইতিহাসের অংশ। একই ভবনে আনন্দবাজার পত্রিকা, দেশ, সানন্দারও অফিস। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতার সাংবাদিকরাও বাংলাদেশের মুখপাত্র ছিলেন। আনন্দবাজারও ছিল বাংলাদেশের মুখপত্র। দেশ-সানন্দা একসময় বাঙালি মধ্যবিত্তের অবশ্যপাঠ্য ছিল। আনন্দবাজার ভবনটি যেন একটি ইতিহাসের সংগ্রহশালা। পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে কত বড় বড় সাহিত্যিক আর সাংবাদিকের স্মৃতি। আমাদের বসিয়ে রেখেই কাজ সারলেন দেবদীপ। তারপর তাঁর গাড়িতেই রাতের কলকাতা দেখা। চলতি পথেই দেখলাম ইডেন গার্ডেনের কোনায় আকাশবাণী ভবন। ’৭১ সালে আকাশবাণী আর দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় হয়ে উঠেছিলেন বাংলাদেশের কণ্ঠস্বর। ঘোরাঘুরি শেষে কলকাতা প্রেস ক্লাবের সামনের সবুজ চত্বরে বসল ম্যারাথন আড্ডা। গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দিতে দিতে ভাবছিলাম, এ কলকাতা প্রেস ক্লাবও তো জড়িয়ে আছে আমাদের জন্মের সঙ্গে। ’৭১-এর ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্রকাননে মুজিবনগর সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতা থেকে গাড়িবহরের যাত্রা হয়েছিল এ প্রেস ক্লাব থেকেই। কলকাতার সাংবাদিকরাও ছিলেন আমাদের যুদ্ধসাথী।

কলকাতার মানুষ দেখলে আমি সবসময় মনে মনে মাথা নুয়ে শ্রদ্ধা জানাই। ’৭১-এ এ কলকাতা বাংলাদেশের কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিল। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে কলকাতা থেকে। কলকাতার বয়স্ক মানুষ দেখলে মনে হয় ’৭১ সালে নিশ্চয়ই তিনি আমাদের পক্ষে ছিলেন। তরুণদের দেখলে মনে হয়, নিশ্চয়ই তার পূর্বসূরিদের কেউ বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধে পাশে ছিলেন।

ডিহি কলকাতা, গোবিন্দপুর আর সুতানটি গ্রাম থেকে যে কলকাতার যাত্রা, একসময় তা ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। দেশভাগের আগে অবিভক্ত বাংলার প্রাণকেন্দ্র ছিল কলকাতা। এখন যেমন বাংলাদেশের মানুষ পড়াশোনা বা ভাগ্যবদলের আশায় ঢাকায় আসে, ১৯৪৭-এর আগে যেত কলকাতায়। কাঁটাতারের বেড়ায় যত বিভক্তিই থাকুক, ইতিহাস তো আর মুছে যাবে না। এ কলকাতার পথে পথে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ। সুযোগ পেলে, ভিসা পেলে ইতিহাসের পথে হাঁটতে আবার যাব কলকাতায়। বারবার যাব সিটি অব জয় কলকাতায়।

            লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা