শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কলকাতার অলিগলিতে ইতিহাসের সুলুক সন্ধান

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
কলকাতার অলিগলিতে ইতিহাসের সুলুক সন্ধান

আমি প্রথম কলকাতা তথা ভারতে গেছি ২০১৩ সালে। নয়াদিল্লিতে ব্যাকপেইনের চিকিৎসা শেষে রাজধানী এক্সপ্রেসে কলকাতা। তবে সেবার কলকাতায় থাকতে পেরেছিলাম মাত্র ১২ ঘণ্টা। দ্বিতীয় দফায় কলকাতা গিয়ে নিউমার্কেটের বাইরে কোথাও যাওয়া হয়নি। তৃতীয় দফায় গিয়েছিলাম পিঙ্ক টেস্ট কাভার করতে। সেবার বেশির ভাগ সময় কেটেছে ইডেন গার্ডেনেই। প্রায় ৫০-এ প্রথম কলকাতা গেলেও এ শহরটি ছেলেবেলা থেকেই আমার খুব চেনা। আমাদের ছেলেবেলা কেটেছে সুনীল, শীর্ষেন্দু, সমরেশ বসু, সমরেশ মজুমদার, বুদ্ধদেব বসু, বুদ্ধদেব গুহ, ফাল্গুনী, নীহাররঞ্জন, শঙ্কর, সত্যজিৎ পড়ে। মান্না, হেমন্ত, মানবেন্দ্র, শ্যামল, জগন্ময়, সন্ধ্যা শুনে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তো আমাদের অস্তিত্বজুড়ে। কাজী নজরুল, জীবনানন্দও ছড়িয়ে আছেন কলকাতার অলিগলিতে। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের বাঁকে বাঁকেও আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে কলকাতার নাম। তাই আগে তিনবার গেলেও কলকাতা ঠিক দেখা হয়নি। কলকাতাকে কাছ থেকে দেখার এবং অনুভব করার একটা তৃষ্ণা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম বুকের ভিতর। এবার তাই পরিকল্পনা করলাম অন্তত সাত দিন থেকে কলকাতাকে কাছ থেকে দেখব। শেষ পর্যন্ত অবশ্য চার দিন থাকতে পেরেছিলাম। ৪০০ বছরের একটি শহরকে চার দিনে দেখা সম্ভব নয়। তবে যে চার দিন ছিলাম, মাইলের পর মাইল হেঁটেছি ইতিহাসের সন্ধানে। ভাগ্য খারাপ বলতে হবে, এত প্রস্তুতি নিয়ে এবার কলকাতা গিয়ে পড়েছিলাম ছুটির ফাঁদে। তাই অনেক কিছুই একদম কাছ থেকে দেখার সুযোগ মেলেনি।

এবার কলকাতা ভ্রমণে আমার আগ্রহ ছিল বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ। প্রথম দিন জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি দেখতে গিয়েই পড়লাম ছুটির ফাঁদে, সোমবার ভারতের সব জাদুঘর বন্ধ। তবু অনুমতি নিয়ে সামনের চত্বরে হাঁটাহাঁটি করতে করতে ভাবলাম, এ জোড়াসাঁকো বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশের প্রাণকেন্দ্র। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম, বেড়ে ওঠা, মৃত্যু সব এ ঠাকুরবাড়িতে! দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি দেখতে না পারার আক্ষেপ কিছুটা ঘুচেছিল সদর স্ট্রিটে গিয়ে। সে কথায় পরে আসছি। জোড়াসাঁকো থেকে বেরিয়ে আমরা লম্বা হাঁটা দিলাম। সঙ্গে ছিলেন প্রিয় বন্ধু তাপসদা (কবি কবির হোসেন তাপস) আর অলকদা (অলক সাহা)। জোড়াসাঁকো থেকে হাঁটতে হাঁটতে আমরা কলেজ স্ট্রিট, কফি হাউস, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় দেখলাম। যেন ইতিহাসের পথে হাঁটা। বলছিলাম সদর স্ট্রিটের কথা। কলকাতা নিউমার্কেটের খুব কাছেই সদর স্ট্রিট। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ কলকাতা গেলে সদর স্ট্রিট, মারকুইস স্ট্রিট, মির্জা গালিব স্ট্রিট বা পার্ক স্ট্রিটের বিভিন্ন হোটেলে থাকেন। আগের সফরেও সদর স্ট্রিটে ঘোরাঘুরি করেছি। এবার আমাদের থাকার ব্যবস্থাও ছিল সদর স্ট্রিটেই। এক বিকালে সদর স্ট্রিট ধরে হাঁটছিলাম। হঠাৎ দাঁড়িয়ে থাকা একটি হলুদ ট্যাক্সির আড়ালে এক ঝলক রবীন্দ্রনাথের একটি আবক্ষ মূর্তি দেখলাম। কৌতূহল থেকে অনেক কসরত করে কাছে গিয়ে চমকে গেলাম। আবক্ষ মূর্তির নিচে লেখা- ‘১০ সদর স্ট্রিটের বাড়িতে বসবাসকালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” কবিতাটি লিখেছিলেন। এ ঘটনার স্মরণে তাঁর এ আবক্ষ মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হলো। ২৫ বৈশাখ ১৪০৭, রবীন্দ্র স্মৃতিরক্ষা উদ্যাপন কমিটি।’ সদর স্ট্রিটের মতো ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায় রবীন্দ্রস্মৃতির এ উজ্জ্বল অধ্যায়ের কথা আমার একদম জানা ছিল না। তাই রীতিমতো আবিষ্কারের আনন্দ পেলাম। এ যেন সেই ‘ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শীষের ওপর একটি শিশিরবিন্দু’। আবক্ষ মূর্তির ঠিক উল্টো দিকের ভবনটিই ১০ সদর স্ট্রিট। এ ভবনটি ঠাকুরবাড়ির নিজস্ব সম্পত্তি নয়। জোড়াসাঁকো একটু গ্রামের দিকে বলে রবীন্দ্রনাথের প্রিয় দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর অভিজাত সদর স্ট্রিটের এ ভবনটি ভাড়া নিয়েছিলেন। স্ত্রী কাদম্বরীকে নিয়ে এখানে থাকতেন তিনি। ১৮-১৯ বছরের তরুণ রবীন্দ্রনাথও দাদা-বউদির সঙ্গে থাকতেন। রবীন্দ্রনাথের আত্মস্মৃতিতেও আছে সেই গল্প, ‘সদর স্ট্রিটের রাস্তাটা যেখানে গিয়া শেষ হইয়াছে সেইখানে বোধ করি ফ্রি-ইস্কুলের বাগানের গাছ দেখা যায়। একদিন সকালে বারান্দায় দাঁড়াইয়া আমি সেই দিকে চাহিলাম। তখন সেই গাছগুলির পল্লবান্তরাল হইতে সূর্যোদয় হইতেছিল। চাহিয়া থাকিতে থাকিতে হঠাৎ এক মুহূর্তের মধ্যে আমার চোখের উপর হইতে যেন একটা পর্দা সরিয়া গেল। দেখিলাম, একটি অপরূপ মহিমাময় বিশ্বসংসার সমাচ্ছন্ন, আনন্দে এবং সৌন্দর্যে সর্বত্রই তরঙ্গিত।। আমার হৃদয়ে স্তরে স্তরে যে একটা বিষাদের আচ্ছাদন ছিল তাহা এক নিমিষেই ভেদ করিয়া আমার সমস্ত ভিতরটাকে বিশ্বের আলোকে একেবারে বিচ্ছুরিত হইয়া পড়িল। সেইদিনই “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” কবিতাটি নির্ঝরের মতোই যেন উৎসারিত হইয়া বহিয়া চলিল। লেখা শেষ হইয়া গেল কিন্তু জগতের সেই আনন্দরূপের উপর তখনো যবনিকা পড়িয়া গেল না। এমনি হইল আমার কাছে তখন কেহই এবং কিছুই অপ্রিয় রহিল না।’ আহা ‘আজি এ প্রভাতে রবির কর, কেমনে পশিল প্রাণের পর’-এর সেই চার তলা ভবনটি এখনো তেমনই আছে। তবে সেখানে নেই রবীন্দ্রনাথ, নেই কবিতা। বরং নানান বাণিজ্যিক কর্মকান্ড দেখে স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় আর্ত হলাম।

পরদিন আমরা বের হলাম বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশের খোঁজে। বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র পাতায় পাতায় রয়েছে কলকাতা। এ কলকাতাই বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলেছে। তিনি পড়তেন ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমান মৌলানা আজাদ কলেজ), থাকতেন বেকার হোস্টেলে। দেশভাগের উত্তাল সময়টা বঙ্গবন্ধু কলকাতায় ছিলেন। পাকিস্তান আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। চোখের সামনে দেখেছেন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার নির্মমতা। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার সময়টা গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছায়ায় বেড়ে ওঠা। কলকাতায় তিনি সান্নিধ্য পেয়েছেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, আবুল হাশিমদের। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় কাছ থেকে দেখেছেন মহাত্মা গান্ধীকেও। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে ইসলামিয়া কলেজ আর বেকার হোস্টেলের কথা তো আছেই, আছে প্রায় নিয়মিত সোহরাওয়ার্দীর থিয়েটার রোডের বাসায় যাতায়াতের কথা। আছে পার্ক সার্কাস, ধর্মতলা, এসপ্লানেড, গড়ের মাঠ, হাওড়া স্টেশনসহ নানান স্মৃতির গল্প। গুগল ম্যাপে ঠিকানা খুঁজে সদর স্ট্রিট থেকে হাঁটা শুরু করলাম। সদর স্ট্রিট থেকে রফি আহমেদ কিদওয়ানী রোড- মিনিট দশেকেই পৌঁছে গেলাম মৌলানা আজাদ কলেজে। আবারও ছুটির ফাঁদে। কোনোরকমে গেটের ভিতরে ঢুকে পরশ নেওয়ার চেষ্টা করলাম বঙ্গবন্ধুর। আগেই জেনেছি বেকার হোস্টেল, আজাদ কলেজের কাছেই। বাংলাদেশের ইতিহাসে যেখানে বারবার উঠে আসে বেকার হোস্টেলের কথা, সেখানে স্থানীয়রা সেটি চিনতেই পারলেন না। আবারও দ্বারস্থ হলাম গুগল ম্যাপের। কলকাতার এদো গলির পথ ধরে হাঁটছি আর ভাবছি, এ রাস্তায় বঙ্গবন্ধু হাঁটতেন। সঙ্গের তাপসদা আর অলকদা গলির অবস্থা দেখে একটু সন্দেহই প্রকাশ করলেন। কিন্তু মিনিট দশেকের মধ্যে পেয়েও গেলাম ১৯১০ সালে প্রতিষ্ঠিত বেকার হোস্টেল। ছায়াঢাকা, পাখিডাকা বেকার হোস্টেলের নিরিবিলি পরিবেশ বেশ মন টানল। কিন্তু এখানেও ছুটি। বেকার হোস্টেলে বঙ্গবন্ধুর কক্ষটি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে। খোলা থাকলে হয়তো দেখতেও পেতাম। নিচ থেকেই দেখলাম তিন তলার দক্ষিণ দিকের বঙ্গবন্ধুর কলকাতার আবাসস্থল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে এক জায়গায় আছে, বঙ্গবন্ধু গভীর রাতে সোহরাওয়ার্দীর থিয়েটার রোডের বাসা থেকে বেকার হোস্টেলে ফিরছেন। এটা তাঁকে প্রায় নিয়মিতই করতে হতো। আর আমরা ভরদুপুরে বেকার হোস্টেল থেকে থিয়েটার রোডের পথ ধরলাম। থিয়েটার রোডের এখনকার নাম শেকসপিয়র সরণি। বঙ্গবন্ধুর লেখায় বারবার থিয়েটার রোড এসেছে, সোহরাওয়ার্দীর বাড়ি বলে। তবে এ থিয়েটার রোডের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিবিড়। বাংলাদেশের আঁতুড়ঘরটি এখন পরিচিত শ্রী অরবিন্দ ভবন হিসেবে। এ ভবনেই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিচালিত হয়েছে প্রবাসী সরকারের কার্যক্রম। ছুটি থাকায় সেই ভবনের ভিতরেও যাওয়া হলো না।

বন্ধু দেবদীপ পুরোহিতের আমন্ত্রণে এক সন্ধ্যায় গেলাম তাঁর অফিসে। দেবদীপ দ্য টেলিগ্রাফের ডাকসাইটে সাংবাদিক। সেই ভবনটিও ইতিহাসের অংশ। একই ভবনে আনন্দবাজার পত্রিকা, দেশ, সানন্দারও অফিস। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতার সাংবাদিকরাও বাংলাদেশের মুখপাত্র ছিলেন। আনন্দবাজারও ছিল বাংলাদেশের মুখপত্র। দেশ-সানন্দা একসময় বাঙালি মধ্যবিত্তের অবশ্যপাঠ্য ছিল। আনন্দবাজার ভবনটি যেন একটি ইতিহাসের সংগ্রহশালা। পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে কত বড় বড় সাহিত্যিক আর সাংবাদিকের স্মৃতি। আমাদের বসিয়ে রেখেই কাজ সারলেন দেবদীপ। তারপর তাঁর গাড়িতেই রাতের কলকাতা দেখা। চলতি পথেই দেখলাম ইডেন গার্ডেনের কোনায় আকাশবাণী ভবন। ’৭১ সালে আকাশবাণী আর দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় হয়ে উঠেছিলেন বাংলাদেশের কণ্ঠস্বর। ঘোরাঘুরি শেষে কলকাতা প্রেস ক্লাবের সামনের সবুজ চত্বরে বসল ম্যারাথন আড্ডা। গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দিতে দিতে ভাবছিলাম, এ কলকাতা প্রেস ক্লাবও তো জড়িয়ে আছে আমাদের জন্মের সঙ্গে। ’৭১-এর ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্রকাননে মুজিবনগর সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতা থেকে গাড়িবহরের যাত্রা হয়েছিল এ প্রেস ক্লাব থেকেই। কলকাতার সাংবাদিকরাও ছিলেন আমাদের যুদ্ধসাথী।

কলকাতার মানুষ দেখলে আমি সবসময় মনে মনে মাথা নুয়ে শ্রদ্ধা জানাই। ’৭১-এ এ কলকাতা বাংলাদেশের কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিল। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে কলকাতা থেকে। কলকাতার বয়স্ক মানুষ দেখলে মনে হয় ’৭১ সালে নিশ্চয়ই তিনি আমাদের পক্ষে ছিলেন। তরুণদের দেখলে মনে হয়, নিশ্চয়ই তার পূর্বসূরিদের কেউ বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধে পাশে ছিলেন।

ডিহি কলকাতা, গোবিন্দপুর আর সুতানটি গ্রাম থেকে যে কলকাতার যাত্রা, একসময় তা ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। দেশভাগের আগে অবিভক্ত বাংলার প্রাণকেন্দ্র ছিল কলকাতা। এখন যেমন বাংলাদেশের মানুষ পড়াশোনা বা ভাগ্যবদলের আশায় ঢাকায় আসে, ১৯৪৭-এর আগে যেত কলকাতায়। কাঁটাতারের বেড়ায় যত বিভক্তিই থাকুক, ইতিহাস তো আর মুছে যাবে না। এ কলকাতার পথে পথে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ। সুযোগ পেলে, ভিসা পেলে ইতিহাসের পথে হাঁটতে আবার যাব কলকাতায়। বারবার যাব সিটি অব জয় কলকাতায়।

            লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
এমন সমাজ গড়তে চাই, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন থাকবে না : নবীউল্লাহ নবী
এমন সমাজ গড়তে চাই, যেখানে দুর্নীতি-দুঃশাসন থাকবে না : নবীউল্লাহ নবী

এই মাত্র | রাজনীতি

তারেক রহমানের ৩১ দফা আগামীর রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল : হেলেন জেরিন খান
তারেক রহমানের ৩১ দফা আগামীর রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল : হেলেন জেরিন খান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা
অক্টোবরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩ হাজার কোটি টাকা

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজনীতি কোন ব্যবসার জায়গা নয়: মুশফিকুর রহমান
রাজনীতি কোন ব্যবসার জায়গা নয়: মুশফিকুর রহমান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় তুরস্ক
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চায় তুরস্ক

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান
বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১
দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান
বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে ৮ ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল শুরু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে ৮ ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল শুরু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফুলপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরমুখী কুতুবদিয়ার জেলেরা
সাগরমুখী কুতুবদিয়ার জেলেরা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা ও গণমিছিল
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা ও গণমিছিল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ
সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’
‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী
অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা
আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র
মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে