শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কলকাতার অলিগলিতে ইতিহাসের সুলুক সন্ধান

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
কলকাতার অলিগলিতে ইতিহাসের সুলুক সন্ধান

আমি প্রথম কলকাতা তথা ভারতে গেছি ২০১৩ সালে। নয়াদিল্লিতে ব্যাকপেইনের চিকিৎসা শেষে রাজধানী এক্সপ্রেসে কলকাতা। তবে সেবার কলকাতায় থাকতে পেরেছিলাম মাত্র ১২ ঘণ্টা। দ্বিতীয় দফায় কলকাতা গিয়ে নিউমার্কেটের বাইরে কোথাও যাওয়া হয়নি। তৃতীয় দফায় গিয়েছিলাম পিঙ্ক টেস্ট কাভার করতে। সেবার বেশির ভাগ সময় কেটেছে ইডেন গার্ডেনেই। প্রায় ৫০-এ প্রথম কলকাতা গেলেও এ শহরটি ছেলেবেলা থেকেই আমার খুব চেনা। আমাদের ছেলেবেলা কেটেছে সুনীল, শীর্ষেন্দু, সমরেশ বসু, সমরেশ মজুমদার, বুদ্ধদেব বসু, বুদ্ধদেব গুহ, ফাল্গুনী, নীহাররঞ্জন, শঙ্কর, সত্যজিৎ পড়ে। মান্না, হেমন্ত, মানবেন্দ্র, শ্যামল, জগন্ময়, সন্ধ্যা শুনে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তো আমাদের অস্তিত্বজুড়ে। কাজী নজরুল, জীবনানন্দও ছড়িয়ে আছেন কলকাতার অলিগলিতে। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের বাঁকে বাঁকেও আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে কলকাতার নাম। তাই আগে তিনবার গেলেও কলকাতা ঠিক দেখা হয়নি। কলকাতাকে কাছ থেকে দেখার এবং অনুভব করার একটা তৃষ্ণা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম বুকের ভিতর। এবার তাই পরিকল্পনা করলাম অন্তত সাত দিন থেকে কলকাতাকে কাছ থেকে দেখব। শেষ পর্যন্ত অবশ্য চার দিন থাকতে পেরেছিলাম। ৪০০ বছরের একটি শহরকে চার দিনে দেখা সম্ভব নয়। তবে যে চার দিন ছিলাম, মাইলের পর মাইল হেঁটেছি ইতিহাসের সন্ধানে। ভাগ্য খারাপ বলতে হবে, এত প্রস্তুতি নিয়ে এবার কলকাতা গিয়ে পড়েছিলাম ছুটির ফাঁদে। তাই অনেক কিছুই একদম কাছ থেকে দেখার সুযোগ মেলেনি।

এবার কলকাতা ভ্রমণে আমার আগ্রহ ছিল বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ। প্রথম দিন জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি দেখতে গিয়েই পড়লাম ছুটির ফাঁদে, সোমবার ভারতের সব জাদুঘর বন্ধ। তবু অনুমতি নিয়ে সামনের চত্বরে হাঁটাহাঁটি করতে করতে ভাবলাম, এ জোড়াসাঁকো বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশের প্রাণকেন্দ্র। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম, বেড়ে ওঠা, মৃত্যু সব এ ঠাকুরবাড়িতে! দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি দেখতে না পারার আক্ষেপ কিছুটা ঘুচেছিল সদর স্ট্রিটে গিয়ে। সে কথায় পরে আসছি। জোড়াসাঁকো থেকে বেরিয়ে আমরা লম্বা হাঁটা দিলাম। সঙ্গে ছিলেন প্রিয় বন্ধু তাপসদা (কবি কবির হোসেন তাপস) আর অলকদা (অলক সাহা)। জোড়াসাঁকো থেকে হাঁটতে হাঁটতে আমরা কলেজ স্ট্রিট, কফি হাউস, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় দেখলাম। যেন ইতিহাসের পথে হাঁটা। বলছিলাম সদর স্ট্রিটের কথা। কলকাতা নিউমার্কেটের খুব কাছেই সদর স্ট্রিট। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ কলকাতা গেলে সদর স্ট্রিট, মারকুইস স্ট্রিট, মির্জা গালিব স্ট্রিট বা পার্ক স্ট্রিটের বিভিন্ন হোটেলে থাকেন। আগের সফরেও সদর স্ট্রিটে ঘোরাঘুরি করেছি। এবার আমাদের থাকার ব্যবস্থাও ছিল সদর স্ট্রিটেই। এক বিকালে সদর স্ট্রিট ধরে হাঁটছিলাম। হঠাৎ দাঁড়িয়ে থাকা একটি হলুদ ট্যাক্সির আড়ালে এক ঝলক রবীন্দ্রনাথের একটি আবক্ষ মূর্তি দেখলাম। কৌতূহল থেকে অনেক কসরত করে কাছে গিয়ে চমকে গেলাম। আবক্ষ মূর্তির নিচে লেখা- ‘১০ সদর স্ট্রিটের বাড়িতে বসবাসকালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” কবিতাটি লিখেছিলেন। এ ঘটনার স্মরণে তাঁর এ আবক্ষ মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হলো। ২৫ বৈশাখ ১৪০৭, রবীন্দ্র স্মৃতিরক্ষা উদ্যাপন কমিটি।’ সদর স্ট্রিটের মতো ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায় রবীন্দ্রস্মৃতির এ উজ্জ্বল অধ্যায়ের কথা আমার একদম জানা ছিল না। তাই রীতিমতো আবিষ্কারের আনন্দ পেলাম। এ যেন সেই ‘ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শীষের ওপর একটি শিশিরবিন্দু’। আবক্ষ মূর্তির ঠিক উল্টো দিকের ভবনটিই ১০ সদর স্ট্রিট। এ ভবনটি ঠাকুরবাড়ির নিজস্ব সম্পত্তি নয়। জোড়াসাঁকো একটু গ্রামের দিকে বলে রবীন্দ্রনাথের প্রিয় দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর অভিজাত সদর স্ট্রিটের এ ভবনটি ভাড়া নিয়েছিলেন। স্ত্রী কাদম্বরীকে নিয়ে এখানে থাকতেন তিনি। ১৮-১৯ বছরের তরুণ রবীন্দ্রনাথও দাদা-বউদির সঙ্গে থাকতেন। রবীন্দ্রনাথের আত্মস্মৃতিতেও আছে সেই গল্প, ‘সদর স্ট্রিটের রাস্তাটা যেখানে গিয়া শেষ হইয়াছে সেইখানে বোধ করি ফ্রি-ইস্কুলের বাগানের গাছ দেখা যায়। একদিন সকালে বারান্দায় দাঁড়াইয়া আমি সেই দিকে চাহিলাম। তখন সেই গাছগুলির পল্লবান্তরাল হইতে সূর্যোদয় হইতেছিল। চাহিয়া থাকিতে থাকিতে হঠাৎ এক মুহূর্তের মধ্যে আমার চোখের উপর হইতে যেন একটা পর্দা সরিয়া গেল। দেখিলাম, একটি অপরূপ মহিমাময় বিশ্বসংসার সমাচ্ছন্ন, আনন্দে এবং সৌন্দর্যে সর্বত্রই তরঙ্গিত।। আমার হৃদয়ে স্তরে স্তরে যে একটা বিষাদের আচ্ছাদন ছিল তাহা এক নিমিষেই ভেদ করিয়া আমার সমস্ত ভিতরটাকে বিশ্বের আলোকে একেবারে বিচ্ছুরিত হইয়া পড়িল। সেইদিনই “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” কবিতাটি নির্ঝরের মতোই যেন উৎসারিত হইয়া বহিয়া চলিল। লেখা শেষ হইয়া গেল কিন্তু জগতের সেই আনন্দরূপের উপর তখনো যবনিকা পড়িয়া গেল না। এমনি হইল আমার কাছে তখন কেহই এবং কিছুই অপ্রিয় রহিল না।’ আহা ‘আজি এ প্রভাতে রবির কর, কেমনে পশিল প্রাণের পর’-এর সেই চার তলা ভবনটি এখনো তেমনই আছে। তবে সেখানে নেই রবীন্দ্রনাথ, নেই কবিতা। বরং নানান বাণিজ্যিক কর্মকান্ড দেখে স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় আর্ত হলাম।

পরদিন আমরা বের হলাম বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশের খোঁজে। বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র পাতায় পাতায় রয়েছে কলকাতা। এ কলকাতাই বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলেছে। তিনি পড়তেন ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমান মৌলানা আজাদ কলেজ), থাকতেন বেকার হোস্টেলে। দেশভাগের উত্তাল সময়টা বঙ্গবন্ধু কলকাতায় ছিলেন। পাকিস্তান আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। চোখের সামনে দেখেছেন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার নির্মমতা। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার সময়টা গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছায়ায় বেড়ে ওঠা। কলকাতায় তিনি সান্নিধ্য পেয়েছেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, আবুল হাশিমদের। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় কাছ থেকে দেখেছেন মহাত্মা গান্ধীকেও। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে ইসলামিয়া কলেজ আর বেকার হোস্টেলের কথা তো আছেই, আছে প্রায় নিয়মিত সোহরাওয়ার্দীর থিয়েটার রোডের বাসায় যাতায়াতের কথা। আছে পার্ক সার্কাস, ধর্মতলা, এসপ্লানেড, গড়ের মাঠ, হাওড়া স্টেশনসহ নানান স্মৃতির গল্প। গুগল ম্যাপে ঠিকানা খুঁজে সদর স্ট্রিট থেকে হাঁটা শুরু করলাম। সদর স্ট্রিট থেকে রফি আহমেদ কিদওয়ানী রোড- মিনিট দশেকেই পৌঁছে গেলাম মৌলানা আজাদ কলেজে। আবারও ছুটির ফাঁদে। কোনোরকমে গেটের ভিতরে ঢুকে পরশ নেওয়ার চেষ্টা করলাম বঙ্গবন্ধুর। আগেই জেনেছি বেকার হোস্টেল, আজাদ কলেজের কাছেই। বাংলাদেশের ইতিহাসে যেখানে বারবার উঠে আসে বেকার হোস্টেলের কথা, সেখানে স্থানীয়রা সেটি চিনতেই পারলেন না। আবারও দ্বারস্থ হলাম গুগল ম্যাপের। কলকাতার এদো গলির পথ ধরে হাঁটছি আর ভাবছি, এ রাস্তায় বঙ্গবন্ধু হাঁটতেন। সঙ্গের তাপসদা আর অলকদা গলির অবস্থা দেখে একটু সন্দেহই প্রকাশ করলেন। কিন্তু মিনিট দশেকের মধ্যে পেয়েও গেলাম ১৯১০ সালে প্রতিষ্ঠিত বেকার হোস্টেল। ছায়াঢাকা, পাখিডাকা বেকার হোস্টেলের নিরিবিলি পরিবেশ বেশ মন টানল। কিন্তু এখানেও ছুটি। বেকার হোস্টেলে বঙ্গবন্ধুর কক্ষটি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে। খোলা থাকলে হয়তো দেখতেও পেতাম। নিচ থেকেই দেখলাম তিন তলার দক্ষিণ দিকের বঙ্গবন্ধুর কলকাতার আবাসস্থল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে এক জায়গায় আছে, বঙ্গবন্ধু গভীর রাতে সোহরাওয়ার্দীর থিয়েটার রোডের বাসা থেকে বেকার হোস্টেলে ফিরছেন। এটা তাঁকে প্রায় নিয়মিতই করতে হতো। আর আমরা ভরদুপুরে বেকার হোস্টেল থেকে থিয়েটার রোডের পথ ধরলাম। থিয়েটার রোডের এখনকার নাম শেকসপিয়র সরণি। বঙ্গবন্ধুর লেখায় বারবার থিয়েটার রোড এসেছে, সোহরাওয়ার্দীর বাড়ি বলে। তবে এ থিয়েটার রোডের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিবিড়। বাংলাদেশের আঁতুড়ঘরটি এখন পরিচিত শ্রী অরবিন্দ ভবন হিসেবে। এ ভবনেই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিচালিত হয়েছে প্রবাসী সরকারের কার্যক্রম। ছুটি থাকায় সেই ভবনের ভিতরেও যাওয়া হলো না।

বন্ধু দেবদীপ পুরোহিতের আমন্ত্রণে এক সন্ধ্যায় গেলাম তাঁর অফিসে। দেবদীপ দ্য টেলিগ্রাফের ডাকসাইটে সাংবাদিক। সেই ভবনটিও ইতিহাসের অংশ। একই ভবনে আনন্দবাজার পত্রিকা, দেশ, সানন্দারও অফিস। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতার সাংবাদিকরাও বাংলাদেশের মুখপাত্র ছিলেন। আনন্দবাজারও ছিল বাংলাদেশের মুখপত্র। দেশ-সানন্দা একসময় বাঙালি মধ্যবিত্তের অবশ্যপাঠ্য ছিল। আনন্দবাজার ভবনটি যেন একটি ইতিহাসের সংগ্রহশালা। পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে কত বড় বড় সাহিত্যিক আর সাংবাদিকের স্মৃতি। আমাদের বসিয়ে রেখেই কাজ সারলেন দেবদীপ। তারপর তাঁর গাড়িতেই রাতের কলকাতা দেখা। চলতি পথেই দেখলাম ইডেন গার্ডেনের কোনায় আকাশবাণী ভবন। ’৭১ সালে আকাশবাণী আর দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় হয়ে উঠেছিলেন বাংলাদেশের কণ্ঠস্বর। ঘোরাঘুরি শেষে কলকাতা প্রেস ক্লাবের সামনের সবুজ চত্বরে বসল ম্যারাথন আড্ডা। গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দিতে দিতে ভাবছিলাম, এ কলকাতা প্রেস ক্লাবও তো জড়িয়ে আছে আমাদের জন্মের সঙ্গে। ’৭১-এর ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্রকাননে মুজিবনগর সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতা থেকে গাড়িবহরের যাত্রা হয়েছিল এ প্রেস ক্লাব থেকেই। কলকাতার সাংবাদিকরাও ছিলেন আমাদের যুদ্ধসাথী।

কলকাতার মানুষ দেখলে আমি সবসময় মনে মনে মাথা নুয়ে শ্রদ্ধা জানাই। ’৭১-এ এ কলকাতা বাংলাদেশের কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিল। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে কলকাতা থেকে। কলকাতার বয়স্ক মানুষ দেখলে মনে হয় ’৭১ সালে নিশ্চয়ই তিনি আমাদের পক্ষে ছিলেন। তরুণদের দেখলে মনে হয়, নিশ্চয়ই তার পূর্বসূরিদের কেউ বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধে পাশে ছিলেন।

ডিহি কলকাতা, গোবিন্দপুর আর সুতানটি গ্রাম থেকে যে কলকাতার যাত্রা, একসময় তা ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। দেশভাগের আগে অবিভক্ত বাংলার প্রাণকেন্দ্র ছিল কলকাতা। এখন যেমন বাংলাদেশের মানুষ পড়াশোনা বা ভাগ্যবদলের আশায় ঢাকায় আসে, ১৯৪৭-এর আগে যেত কলকাতায়। কাঁটাতারের বেড়ায় যত বিভক্তিই থাকুক, ইতিহাস তো আর মুছে যাবে না। এ কলকাতার পথে পথে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ। সুযোগ পেলে, ভিসা পেলে ইতিহাসের পথে হাঁটতে আবার যাব কলকাতায়। বারবার যাব সিটি অব জয় কলকাতায়।

            লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম