শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কলকাতার অলিগলিতে ইতিহাসের সুলুক সন্ধান

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
কলকাতার অলিগলিতে ইতিহাসের সুলুক সন্ধান

আমি প্রথম কলকাতা তথা ভারতে গেছি ২০১৩ সালে। নয়াদিল্লিতে ব্যাকপেইনের চিকিৎসা শেষে রাজধানী এক্সপ্রেসে কলকাতা। তবে সেবার কলকাতায় থাকতে পেরেছিলাম মাত্র ১২ ঘণ্টা। দ্বিতীয় দফায় কলকাতা গিয়ে নিউমার্কেটের বাইরে কোথাও যাওয়া হয়নি। তৃতীয় দফায় গিয়েছিলাম পিঙ্ক টেস্ট কাভার করতে। সেবার বেশির ভাগ সময় কেটেছে ইডেন গার্ডেনেই। প্রায় ৫০-এ প্রথম কলকাতা গেলেও এ শহরটি ছেলেবেলা থেকেই আমার খুব চেনা। আমাদের ছেলেবেলা কেটেছে সুনীল, শীর্ষেন্দু, সমরেশ বসু, সমরেশ মজুমদার, বুদ্ধদেব বসু, বুদ্ধদেব গুহ, ফাল্গুনী, নীহাররঞ্জন, শঙ্কর, সত্যজিৎ পড়ে। মান্না, হেমন্ত, মানবেন্দ্র, শ্যামল, জগন্ময়, সন্ধ্যা শুনে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তো আমাদের অস্তিত্বজুড়ে। কাজী নজরুল, জীবনানন্দও ছড়িয়ে আছেন কলকাতার অলিগলিতে। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসের বাঁকে বাঁকেও আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে কলকাতার নাম। তাই আগে তিনবার গেলেও কলকাতা ঠিক দেখা হয়নি। কলকাতাকে কাছ থেকে দেখার এবং অনুভব করার একটা তৃষ্ণা বয়ে বেড়াচ্ছিলাম বুকের ভিতর। এবার তাই পরিকল্পনা করলাম অন্তত সাত দিন থেকে কলকাতাকে কাছ থেকে দেখব। শেষ পর্যন্ত অবশ্য চার দিন থাকতে পেরেছিলাম। ৪০০ বছরের একটি শহরকে চার দিনে দেখা সম্ভব নয়। তবে যে চার দিন ছিলাম, মাইলের পর মাইল হেঁটেছি ইতিহাসের সন্ধানে। ভাগ্য খারাপ বলতে হবে, এত প্রস্তুতি নিয়ে এবার কলকাতা গিয়ে পড়েছিলাম ছুটির ফাঁদে। তাই অনেক কিছুই একদম কাছ থেকে দেখার সুযোগ মেলেনি।

এবার কলকাতা ভ্রমণে আমার আগ্রহ ছিল বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ। প্রথম দিন জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি দেখতে গিয়েই পড়লাম ছুটির ফাঁদে, সোমবার ভারতের সব জাদুঘর বন্ধ। তবু অনুমতি নিয়ে সামনের চত্বরে হাঁটাহাঁটি করতে করতে ভাবলাম, এ জোড়াসাঁকো বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশের প্রাণকেন্দ্র। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম, বেড়ে ওঠা, মৃত্যু সব এ ঠাকুরবাড়িতে! দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি দেখতে না পারার আক্ষেপ কিছুটা ঘুচেছিল সদর স্ট্রিটে গিয়ে। সে কথায় পরে আসছি। জোড়াসাঁকো থেকে বেরিয়ে আমরা লম্বা হাঁটা দিলাম। সঙ্গে ছিলেন প্রিয় বন্ধু তাপসদা (কবি কবির হোসেন তাপস) আর অলকদা (অলক সাহা)। জোড়াসাঁকো থেকে হাঁটতে হাঁটতে আমরা কলেজ স্ট্রিট, কফি হাউস, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় দেখলাম। যেন ইতিহাসের পথে হাঁটা। বলছিলাম সদর স্ট্রিটের কথা। কলকাতা নিউমার্কেটের খুব কাছেই সদর স্ট্রিট। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ কলকাতা গেলে সদর স্ট্রিট, মারকুইস স্ট্রিট, মির্জা গালিব স্ট্রিট বা পার্ক স্ট্রিটের বিভিন্ন হোটেলে থাকেন। আগের সফরেও সদর স্ট্রিটে ঘোরাঘুরি করেছি। এবার আমাদের থাকার ব্যবস্থাও ছিল সদর স্ট্রিটেই। এক বিকালে সদর স্ট্রিট ধরে হাঁটছিলাম। হঠাৎ দাঁড়িয়ে থাকা একটি হলুদ ট্যাক্সির আড়ালে এক ঝলক রবীন্দ্রনাথের একটি আবক্ষ মূর্তি দেখলাম। কৌতূহল থেকে অনেক কসরত করে কাছে গিয়ে চমকে গেলাম। আবক্ষ মূর্তির নিচে লেখা- ‘১০ সদর স্ট্রিটের বাড়িতে বসবাসকালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” কবিতাটি লিখেছিলেন। এ ঘটনার স্মরণে তাঁর এ আবক্ষ মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হলো। ২৫ বৈশাখ ১৪০৭, রবীন্দ্র স্মৃতিরক্ষা উদ্যাপন কমিটি।’ সদর স্ট্রিটের মতো ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকায় রবীন্দ্রস্মৃতির এ উজ্জ্বল অধ্যায়ের কথা আমার একদম জানা ছিল না। তাই রীতিমতো আবিষ্কারের আনন্দ পেলাম। এ যেন সেই ‘ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া, একটি ধানের শীষের ওপর একটি শিশিরবিন্দু’। আবক্ষ মূর্তির ঠিক উল্টো দিকের ভবনটিই ১০ সদর স্ট্রিট। এ ভবনটি ঠাকুরবাড়ির নিজস্ব সম্পত্তি নয়। জোড়াসাঁকো একটু গ্রামের দিকে বলে রবীন্দ্রনাথের প্রিয় দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর অভিজাত সদর স্ট্রিটের এ ভবনটি ভাড়া নিয়েছিলেন। স্ত্রী কাদম্বরীকে নিয়ে এখানে থাকতেন তিনি। ১৮-১৯ বছরের তরুণ রবীন্দ্রনাথও দাদা-বউদির সঙ্গে থাকতেন। রবীন্দ্রনাথের আত্মস্মৃতিতেও আছে সেই গল্প, ‘সদর স্ট্রিটের রাস্তাটা যেখানে গিয়া শেষ হইয়াছে সেইখানে বোধ করি ফ্রি-ইস্কুলের বাগানের গাছ দেখা যায়। একদিন সকালে বারান্দায় দাঁড়াইয়া আমি সেই দিকে চাহিলাম। তখন সেই গাছগুলির পল্লবান্তরাল হইতে সূর্যোদয় হইতেছিল। চাহিয়া থাকিতে থাকিতে হঠাৎ এক মুহূর্তের মধ্যে আমার চোখের উপর হইতে যেন একটা পর্দা সরিয়া গেল। দেখিলাম, একটি অপরূপ মহিমাময় বিশ্বসংসার সমাচ্ছন্ন, আনন্দে এবং সৌন্দর্যে সর্বত্রই তরঙ্গিত।। আমার হৃদয়ে স্তরে স্তরে যে একটা বিষাদের আচ্ছাদন ছিল তাহা এক নিমিষেই ভেদ করিয়া আমার সমস্ত ভিতরটাকে বিশ্বের আলোকে একেবারে বিচ্ছুরিত হইয়া পড়িল। সেইদিনই “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” কবিতাটি নির্ঝরের মতোই যেন উৎসারিত হইয়া বহিয়া চলিল। লেখা শেষ হইয়া গেল কিন্তু জগতের সেই আনন্দরূপের উপর তখনো যবনিকা পড়িয়া গেল না। এমনি হইল আমার কাছে তখন কেহই এবং কিছুই অপ্রিয় রহিল না।’ আহা ‘আজি এ প্রভাতে রবির কর, কেমনে পশিল প্রাণের পর’-এর সেই চার তলা ভবনটি এখনো তেমনই আছে। তবে সেখানে নেই রবীন্দ্রনাথ, নেই কবিতা। বরং নানান বাণিজ্যিক কর্মকান্ড দেখে স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় আর্ত হলাম।

পরদিন আমরা বের হলাম বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশের খোঁজে। বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র পাতায় পাতায় রয়েছে কলকাতা। এ কলকাতাই বঙ্গবন্ধুকে রাজনীতিবিদ হিসেবে গড়ে তুলেছে। তিনি পড়তেন ইসলামিয়া কলেজে (বর্তমান মৌলানা আজাদ কলেজ), থাকতেন বেকার হোস্টেলে। দেশভাগের উত্তাল সময়টা বঙ্গবন্ধু কলকাতায় ছিলেন। পাকিস্তান আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। চোখের সামনে দেখেছেন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার নির্মমতা। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠার সময়টা গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ছায়ায় বেড়ে ওঠা। কলকাতায় তিনি সান্নিধ্য পেয়েছেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, আবুল হাশিমদের। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় কাছ থেকে দেখেছেন মহাত্মা গান্ধীকেও। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে ইসলামিয়া কলেজ আর বেকার হোস্টেলের কথা তো আছেই, আছে প্রায় নিয়মিত সোহরাওয়ার্দীর থিয়েটার রোডের বাসায় যাতায়াতের কথা। আছে পার্ক সার্কাস, ধর্মতলা, এসপ্লানেড, গড়ের মাঠ, হাওড়া স্টেশনসহ নানান স্মৃতির গল্প। গুগল ম্যাপে ঠিকানা খুঁজে সদর স্ট্রিট থেকে হাঁটা শুরু করলাম। সদর স্ট্রিট থেকে রফি আহমেদ কিদওয়ানী রোড- মিনিট দশেকেই পৌঁছে গেলাম মৌলানা আজাদ কলেজে। আবারও ছুটির ফাঁদে। কোনোরকমে গেটের ভিতরে ঢুকে পরশ নেওয়ার চেষ্টা করলাম বঙ্গবন্ধুর। আগেই জেনেছি বেকার হোস্টেল, আজাদ কলেজের কাছেই। বাংলাদেশের ইতিহাসে যেখানে বারবার উঠে আসে বেকার হোস্টেলের কথা, সেখানে স্থানীয়রা সেটি চিনতেই পারলেন না। আবারও দ্বারস্থ হলাম গুগল ম্যাপের। কলকাতার এদো গলির পথ ধরে হাঁটছি আর ভাবছি, এ রাস্তায় বঙ্গবন্ধু হাঁটতেন। সঙ্গের তাপসদা আর অলকদা গলির অবস্থা দেখে একটু সন্দেহই প্রকাশ করলেন। কিন্তু মিনিট দশেকের মধ্যে পেয়েও গেলাম ১৯১০ সালে প্রতিষ্ঠিত বেকার হোস্টেল। ছায়াঢাকা, পাখিডাকা বেকার হোস্টেলের নিরিবিলি পরিবেশ বেশ মন টানল। কিন্তু এখানেও ছুটি। বেকার হোস্টেলে বঙ্গবন্ধুর কক্ষটি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে। খোলা থাকলে হয়তো দেখতেও পেতাম। নিচ থেকেই দেখলাম তিন তলার দক্ষিণ দিকের বঙ্গবন্ধুর কলকাতার আবাসস্থল। অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে এক জায়গায় আছে, বঙ্গবন্ধু গভীর রাতে সোহরাওয়ার্দীর থিয়েটার রোডের বাসা থেকে বেকার হোস্টেলে ফিরছেন। এটা তাঁকে প্রায় নিয়মিতই করতে হতো। আর আমরা ভরদুপুরে বেকার হোস্টেল থেকে থিয়েটার রোডের পথ ধরলাম। থিয়েটার রোডের এখনকার নাম শেকসপিয়র সরণি। বঙ্গবন্ধুর লেখায় বারবার থিয়েটার রোড এসেছে, সোহরাওয়ার্দীর বাড়ি বলে। তবে এ থিয়েটার রোডের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিবিড়। বাংলাদেশের আঁতুড়ঘরটি এখন পরিচিত শ্রী অরবিন্দ ভবন হিসেবে। এ ভবনেই ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিচালিত হয়েছে প্রবাসী সরকারের কার্যক্রম। ছুটি থাকায় সেই ভবনের ভিতরেও যাওয়া হলো না।

বন্ধু দেবদীপ পুরোহিতের আমন্ত্রণে এক সন্ধ্যায় গেলাম তাঁর অফিসে। দেবদীপ দ্য টেলিগ্রাফের ডাকসাইটে সাংবাদিক। সেই ভবনটিও ইতিহাসের অংশ। একই ভবনে আনন্দবাজার পত্রিকা, দেশ, সানন্দারও অফিস। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতার সাংবাদিকরাও বাংলাদেশের মুখপাত্র ছিলেন। আনন্দবাজারও ছিল বাংলাদেশের মুখপত্র। দেশ-সানন্দা একসময় বাঙালি মধ্যবিত্তের অবশ্যপাঠ্য ছিল। আনন্দবাজার ভবনটি যেন একটি ইতিহাসের সংগ্রহশালা। পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে কত বড় বড় সাহিত্যিক আর সাংবাদিকের স্মৃতি। আমাদের বসিয়ে রেখেই কাজ সারলেন দেবদীপ। তারপর তাঁর গাড়িতেই রাতের কলকাতা দেখা। চলতি পথেই দেখলাম ইডেন গার্ডেনের কোনায় আকাশবাণী ভবন। ’৭১ সালে আকাশবাণী আর দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় হয়ে উঠেছিলেন বাংলাদেশের কণ্ঠস্বর। ঘোরাঘুরি শেষে কলকাতা প্রেস ক্লাবের সামনের সবুজ চত্বরে বসল ম্যারাথন আড্ডা। গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দিতে দিতে ভাবছিলাম, এ কলকাতা প্রেস ক্লাবও তো জড়িয়ে আছে আমাদের জন্মের সঙ্গে। ’৭১-এর ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের আম্রকাননে মুজিবনগর সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতা থেকে গাড়িবহরের যাত্রা হয়েছিল এ প্রেস ক্লাব থেকেই। কলকাতার সাংবাদিকরাও ছিলেন আমাদের যুদ্ধসাথী।

কলকাতার মানুষ দেখলে আমি সবসময় মনে মনে মাথা নুয়ে শ্রদ্ধা জানাই। ’৭১-এ এ কলকাতা বাংলাদেশের কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছিল। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে কলকাতা থেকে। কলকাতার বয়স্ক মানুষ দেখলে মনে হয় ’৭১ সালে নিশ্চয়ই তিনি আমাদের পক্ষে ছিলেন। তরুণদের দেখলে মনে হয়, নিশ্চয়ই তার পূর্বসূরিদের কেউ বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধে পাশে ছিলেন।

ডিহি কলকাতা, গোবিন্দপুর আর সুতানটি গ্রাম থেকে যে কলকাতার যাত্রা, একসময় তা ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। দেশভাগের আগে অবিভক্ত বাংলার প্রাণকেন্দ্র ছিল কলকাতা। এখন যেমন বাংলাদেশের মানুষ পড়াশোনা বা ভাগ্যবদলের আশায় ঢাকায় আসে, ১৯৪৭-এর আগে যেত কলকাতায়। কাঁটাতারের বেড়ায় যত বিভক্তিই থাকুক, ইতিহাস তো আর মুছে যাবে না। এ কলকাতার পথে পথে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু, সোহরাওয়ার্দী, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জীবনানন্দ। সুযোগ পেলে, ভিসা পেলে ইতিহাসের পথে হাঁটতে আবার যাব কলকাতায়। বারবার যাব সিটি অব জয় কলকাতায়।

            লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম