শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২২

মানবাধিকার নিয়ে সুশীলদের বড় পরাজয়

ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানবাধিকার নিয়ে সুশীলদের বড় পরাজয়

১০ ডিসেম্বর পালিত হলো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস। কোনো কোনো মহল বিশেষ করে বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি অংশ এ দিনটির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন। নানা কানাঘুষা ছিল এবারও মানবাধিকার দিবসে বাংলাদেশের কারও কারও ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কিংবা ইউরোপীয় ইউনিয়ন কেউই বাংলাদেশের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। এটা সুশীলদের এক বড় পরাজয়। মানবাধিকার দিবসের আগেই ঢাকায় ১৫টি দেশের দূতাবাস এক যৌথ বিবৃতি দেয়। গত ৭ ডিসেম্বর অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন প্রক্রিয়ার গুরুত্ব পুনর্ব্যক্ত করেছে দূতাবাসগুলো। কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার হলো, মানবাধিকার বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছেন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করে। বাংলাদেশে মানবাধিকারের বর্তমান পরিস্থিতি কেমন, বাংলাদেশে মানবাধিকারের চিত্র কেমন হওয়া উচিত এ সম্বন্ধে তারা নিশ্চয়ই অনেক কিছু বলতে পারতেন। সেটার সঙ্গে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার কথা একেবারেই যে আসতে পারে না তা নয়। এটা কোনো নিষিদ্ধ বিষয়বস্তু নয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, তারা মানবাধিকার বিষয়ে বেশি গুরুত্ব না দিয়ে হঠাৎ করে নির্বাচনের দিকে এত গুরুত্ব দিচ্ছেন কেন?

মানবাধিকারের বিষয়ে যেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ সে বিষয়টি আলোচনা করে তারপর তারা নির্বাচন বিষয়ে আলোচনা করলে সেটা বেশি গ্রহণযোগ্য হতো। কিন্তু তারা সেটি করলেন না। এর পরবর্তীতে আবার দেখলাম যুক্তরাষ্ট্র বলছে যে, দুই প্রধান দল ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলের সভা ডেকেছে, সুতরাং সাবধানে চলাচল করতে। আমরা তো এ দেশেই আছি এবং পত্র-পত্রিকাও পড়ি। দুই দল তো শহরের বিভিন্ন অঞ্চলে সভা-সমিতি ডেকেছে এরকম কোনো জ্ঞান আমাদের নেই। যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব মোড়ল। তাই সব দেশের ব্যাপারেই তাদের নাক গলাতে হয়। এটা সবাই স্বাভাবিক হিসেবে মেনে নিয়েছে।

তবে বিশ্ব রাজনীতি পরিবর্তিত হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুও পরিবর্তিত হচ্ছে। অর্থনৈতিক এবং রাষ্ট্রীয় নীতি সব দিক থেকে চিন্তা করলে পুরো বিশ্ব একটি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে এবং ইতিহাসে এটি প্রথম নয়। কিছুদিন আগেই ইউরোপের একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমরা এতই দুর্বল হয়ে গেছি যে, রাশিয়া কিংবা অন্য কোনো দেশ আক্রমণ করলে আমেরিকার সাহায্য ছাড়া আমরা সেটাকে মোকাবিলা করতে পারব না। এটা তাদের নিজের স্বীকারোক্তি। অথচ এক সময় ছিল যখন ইউরোপ পুরো বিশ্ব শাসন করত। সুতরাং কারও ক্ষমতাই চিরস্থায়ী নয়।

এখন মানবাধিকারের বিষয়ে আসি। আজকে মানবাধিকার বিষয়ে অনেক বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। অনেক বড় বড় কথা বলা হচ্ছে। আমি আমার পাঠকদের কিছু সময়ের জন্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিয়ে যেতে চাই। আমি তখন লন্ডনে অবস্থান করছি। লন্ডনে এফআরসিএসের ফাইনাল প্রিপারেশনের জন্য। তখনই ইতিহাসের জঘন্যতম ঘটনাটি ঘটে। দেশি এবং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরা মিলে সেদিন বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। বর্তমানে কূটনীতিকরা যে ভাষায় আমাদের মানবাধিকারের সবক দিয়ে চলেছেন তাতে মনে হচ্ছে ১৫ আগস্টের ঘটনায় তারা শুধু যে খুশি হয়েছে তা নয়, বরং তারা এ প্রক্রিয়ার ভিতরেই ছিল। ঘাতকদের হাত থেকে ১০ বছরের শেখ রাসেলও রেহাই পায়নি। বিশ্বের অনেক নেতাই ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে হত্যার শিকার হয়েছেন। কিন্তু ১০ বছরের রাসেলকে কেন হত্যা করা হলো?

আমি বিলেতের প্রতিটি পত্রিকা পর পর অনেক দিন ধরে পড়েছি। এমনকি মণি ভাইয়ের বিপক্ষেও তখন একটি লেখা পড়েছিলাম এক পত্রিকায়। কিন্তু কোনো একটি পত্রিকায় একটি লাইনও লেখা হলো না যে, ১০ বছরের শিশুকে হত্যা করা কতটা জঘন্য অপরাধ। কোনো জায়গায় এটি উল্লেখ করা হলো না। তখন তাদের মানবাধিকার কোথায় ছিল? তখন কিন্তু তারা কোথাও কোনো জায়গায় এ বিষয়ে কিছু বলেনি। এরপর ইনডেমনিটি দিয়ে বিচার কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হলো। দেশি-বিদেশি মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে তখন কোনো শব্দ করতে দেখিনি। এখন মনে হচ্ছে যে যারা বিশ্বের মোড়ল তারা একেক সময় একেক পলিসি গ্রহণ করে। কখনো তারা কোনো রাষ্ট্রপ্রধানকে হত্যা করে, কখনো আবার সবচেয়ে জালেম শাসক তাকে প্রতিপালন করে। আবার মানবাধিকারও তারা তাদের ডেফিনেশন অনুযায়ী যখন যেখানে তাদের স্বার্থ আছে সেখানে প্রয়োগ করে।

যুদ্ধে যে গ্রনেড ব্যবহার করা হয় ২১ আগস্ট সেই গ্রেনেড দিয়ে বিরোধী দলের নেত্রী এবং তাঁর সঙ্গে সহকর্মীদের হত্যা করার জন্য নিখুঁত পরিকল্পনা করা হলো। তখনো মানবাধিকারের কোনো চেঁচামেচি দেশে-বিদেশে কোথাও শোনা গেল না। অথচ পশ্চিমারা এত বড় বড় বক্তব্য দেয়, তাদের তো সেদিন বলা উচিত ছিল যে, এত বড় অন্যায় কেন করা হচ্ছে। তখন মানবাধিকার কোথায় ছিল?

আবার ফিরে আসি কূটনীতিকদের মিশন নিয়ে। কূটনীতিকরা বাংলাদেশে আসলে কী মিশন নিয়ে কাজ করছেন সেটা আমি ঠিক বুঝতে সক্ষম হচ্ছি না। কেননা স্বাভাবিক কূটনীতিকদের যেসব কাজ তারা সেই কাজের বাইরে চলে যাচ্ছেন। তারা  এমন সব কাজ শুরু করেছেন যেগুলো তাদের সত্যিকারেই সীমারেখার মধ্যে পড়ে না। অন্ততপক্ষে এটা প্রায়োরিটির মধ্যে পড়ে না। তারা যে শুধু ওই পাগলা পানি খাবেন সুশীল সমাজের সঙ্গে মিলে এবং তারা যেসব বক্তব্য দেবেন সেটাকেই আপনারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলবেন সেটা হতে পারে না। এটার ড্রাফটও তারা করে দেন কি না আমি জানি না। তবে আমার মনে হয় অন্ততপক্ষে ড্রাফটের সময় নিশ্চয়ই তারা সাহায্য নেন। কারণ তাদের টাকা দেন, তাদের সাহায্য নেবেন না কেন।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে দেখা যাচ্ছে যে, বিশ্বের একেক দেশের জন্য একেক রকমের স্টেটমেন্ট আসছে। আমি  মোটামুটি সব গুরুত্বপূর্ণ স্টেটমেন্টগুলো পড়ে দেখেছি। এগুলোর মধ্যে একদম আকাশ-পাতাল পার্থক্য আছে। সেখানে মানবাধিকার পরিস্থিতির সঙ্গে যে বিবৃতি আসছে তার মিল নেই। দেখবেন যাদের ক্ষমতা আছে তাদের মামলা এমনি মীমাংসা হয়ে যায়। তারা যত বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন করুক না কেন। আর যারা গরিব এদের পলিসি হচ্ছে ওই আমাদের গ্রামের কথায় যেটা দার্শনিক শেখ হাসিনা কিছুদিন আগেও তাঁর বক্তৃতায় বলেছিলেন, গরিবের সুন্দরী বউ সবার ভাবি। আমার মনে হয় সেই পলিসিই তারা অনুসরণ করছেন। তারা আমাদের ভাবছেন যে, আমরা গরিবের সুন্দরী বউ। বাংলাদেশ যেহেতু দার্শনিক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্থনীতি ও গণতান্ত্রিক ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে এবং তিনি টানা তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন আবারও তাঁর দলই বিজয়ের দিকে যাচ্ছে সেটা দেখেই তাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। পাগলা পানি খেলে সবার তো এক রকম মাথা খারাপ হয় না।

কূটনীতিকরা আমাদের বন্ধু। আমরা এখনো মনে করি যেটা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বলে গেছেন। যেটা এখন জাতিসংঘ গ্রহণ করেছে। সেটা হলো- সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। যেটা দার্শনিক শেখ হাসিনা সবসময় বলে থাকেন। আমরা তো সেটাই চাই। আপনারা কেন পায়ের ওপর পা দিয়ে ঝগড়া বাধাতে চান। তারা কি মনে করেছেন, আপনারা আমাদের ধ্বংস করে দিয়ে আপনারা আরও ওপরে যাবেন। বাংলাদেশ এখন একটা নিজস্ব ক্ষমতার ওপর প্রতিষ্ঠিত। ইচ্ছা করলেই যে কেউ আমাদের তাদের করতে পারে না। আমি মনে করি, মানবাধিকারের নামে এ কূটনীতিবিদরা যারা এ সুশীল সমাজকে হাতের পুতুল বানিয়ে রেখেছেন অথবা টাকা-পয়সা দিয়ে সুশীল সমাজকে এক ধরনের খেলায় নামিয়েছেন তাদের বলব, বাংলাদেশে যতদিন দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা জীবিত আছেন ততদিন এ বাংলার মানুষকে আপনারা বোকা বানাতে পারবেন না।

দার্শনিক শেখ হাসিনার প্রতিটি কাজে একটি দর্শন আছে এবং দার্শনিক হলে তাদের কাজের একটা রোডম্যাপ থাকে। তাঁর এত বছরের রাজনৈতিক জীবনে তিনি কম আঘাত ও ষড়যন্ত্রের শিকার হননি। দার্শনিক শেখ হাসিনা ঠিকই জানেন কাকে কখন কী পদক্ষেপ নিতে হবে, কাকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে। আর এখন মানবাধিকার নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করছে আমার ধারণা দার্শনিক ঠিকই জানেন তারা কী বলবে এবং তারা কী চায়। সেই অভিজ্ঞতা দার্শনিকের আছে। কারণ মনে রাখবেন যে, বিশ্বে বর্তমানে দার্শনিক শেখ হাসিনার সমকক্ষ কোনো রাষ্ট্রপ্রধান নেই। সমস্ত বিশ্বে নির্বাচনের মাধ্যমে একমাত্র দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনা করেছেন দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।

পরিশেষে আমি বলব, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা সঠিক পথেই আছেন। বাংলার ৮০ ভাগ জনগণ তাঁর সঙ্গেই আছে এবং সঠিক নির্বাচনই হবে এবং সঠিক নির্বাচনে যার ভোট সে দেবে, নির্বাচন কমিশন যেভাবে চায় সেভাবেই নির্বাচন হবে এবং এ নির্বাচনে আবার দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দলই বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে। আর যারা ক্ষমতায় আসতে চান তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুন। এবার নির্বাচনে না পারলেও হতাশ হবেন না। আপনারা সঠিক পথে চললে এর পরবর্তীতে কোনো নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারবেন। আশা করি সেই সুযোগটা আপনারা নষ্ট করবেন না।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

১১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন