শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২২

বাংলাদেশির হাতে মালদ্বীপে পেশাভিত্তিক কৃষিশিক্ষার সূচনা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশির হাতে মালদ্বীপে পেশাভিত্তিক কৃষিশিক্ষার সূচনা

গত নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে মালদ্বীপ যাওয়ার সুযোগ হলো। মালদ্বীপের মিয়াঞ্জ এডুকেশনের সিইও মোহাম্মদ হালিম আমাকে আমন্ত্রণ জানান তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অষ্টম সমাবর্তনে উপস্থিত থাকার জন্য। তারা বাংলাদেশের কৃষিবিষয়ক টেলিভিশন অনুষ্ঠান দেখে কৃষি বিষয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। আমাকে তারা তাদের স্কুল অব অ্যাগ্রিকালচার দেখাতে চান।  পাশাপাশি আমার উপস্থিতিতে মালদ্বীপের আড্ডু নামক এক দ্বীপে মিয়াঞ্জ স্কুল অব অ্যাগ্রিকালচার ও আড্ডু সিটি কাউন্সিলের যৌথ উদ্যোগে মিয়াঞ্জ অ্যাগ্রিকালচার রিসার্চ সেন্টার উদ্বোধন করতে চান। মালদ্বীপের মতো সমুদ্রে ভাসা দ্বীপরাষ্ট্রে কৃষির কথা শুনে আগ্রহী হলাম।

নীল জলরাশি আর সাদা বালির দ্বীপভূমি মালদ্বীপ। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের এক লীলাভূমি। ছোট-বড় ১ হাজার ২০০ দ্বীপ নিয়ে গড়া মালদ্বীপের মূল আকর্ষণ এর সরল, শান্ত ও মনোরম পরিবেশ। যতদূর চোখ যায় অপার সমুদ্র, দিগন্তজোড়া নীল মোহমুগ্ধ করে রাখে, যার টানে নানান দেশ থেকে ছুটে আসেন পর্যটক। পর্যটন খাত আর সমুদ্রের মাছ দেশটির অর্থনীতির মূল ভিত। তবে পরিবর্তিত জলবায়ু এবং বৈশ্বিক সংকটকে বিবেচনায় রেখে সম্পূর্ণ আমদানিনির্ভর কৃষি খাত নিয়ে নতুন করে ভাবছে মালদ্বীপ। একদিকে নিজের খাদ্য নিজেই উৎপাদনের তাগিদ, অন্যদিকে প্রযুক্তির বিকাশে কৃষি এখন পৃথিবীর সব দেশেই সম্ভব। তাই মালদ্বীপও সূচনা করতে চাচ্ছে বাণিজ্যিক কৃষি অনুশীলনের। বাংলাদেশে নভেম্বরের শেষ দিকে মোটামুটি শীত চলে আসে, কিন্তু মালদ্বীপে শীতের কোনো দেখাই নেই। মূলত মালদ্বীপে শীতকাল বলে কোনো ঋতুই নেই। আমরা যখন পৌঁছালাম তখন তাপমাত্রা ৩৮-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রচন্ড রোদ।

মালদ্বীপের মালের ভেলানা বিমানবন্দরে আমাদের অভ্যর্থনা জানাতে উপস্থিত ছিলেন মিয়াঞ্জ গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ মোত্তাকী। গাড়িতে করে হোটেলে যেতে যেতে কথা হয় তার সঙ্গে। তিনি বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সন্তান। শিক্ষকতার চাকরি নিয়ে ১৯৯৩ সালে মালদ্বীপে আসেন। এখন মালদ্বীপে তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি গড়ে তুলেছেন অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও। বেশ কয়েকবার মালদ্বীপের রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছেন। তিনিই মূলত মালদ্বীপে পেশাগত কৃষিশিক্ষার সূচনাকারী।

বাণিজ্যিক কৃষির পূর্বশর্তই হচ্ছে কৃষিতে দক্ষ জনগোষ্ঠী। পরিবর্তিত কৃষিচর্চায় প্রয়োজন কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা-বোঝা এবং আধুনিক কৃষি সম্পর্কে হাতে-কলমে শিক্ষা। এ গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পেরেছেন আহমেদ মোত্তাকী।

আমার জন্য গর্বের বিষয় হচ্ছে- আহমেদ মোত্তাকীর কৃষি ভাবনার মূলে রয়েছে বাংলাদেশের টেলিভিশনে প্রচারিত কৃষিবিষয়ক অনুষ্ঠান। তারই প্রতিফলন ঘটে মালেতে অনুষ্ঠিত আহমেদ মোত্তাকীর হাতে গড়ে ওঠা মিয়াঞ্জ কলেজের অষ্টম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে আমাকে সম্মানিত করার মাধ্যমে।

মিয়াঞ্জ স্কুল অব অ্যাগ্রিকালচার অবস্থিত মালদ্বীপের আড্ডু সিটিতে। মালদ্বীপের রাজধানী মালে থেকে প্রায় ৫৩৮ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত ভারতীয় মহাসাগরের বুকে হৃদয় আকৃতির দ্বীপ আড্ডু। মালে থেকে আকাশপথে আড্ডু যেতে আমাদের সময় লেগে যায় ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট।

গ্যান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে নেমে আমরা চলে যাই মিয়াঞ্জ স্কুল অব অ্যাগ্রিকালচার দেখতে। স্কুলের খুদে শিক্ষার্থীরা আমাদের অভ্যর্থনা জানাল তাদের ঐতিহ্যবাহী ডাব হাতে। আঞ্চলিকভাবে মালদ্বীপের মানুষ একে বলে কুরুম্বা। শিশুর হাত থেকে কুরুম্বা নিতে নিতে কথা হলো তাদের সঙ্গে। ভারি মিষ্টি শিশুরা ইংরেজিতে কথা বলল। সকালের শিফটে স্কুল হিসেবে ক্লাস চলে শিশুদের আর দুপুর থেকে ক্লাস চলে কলেজের।  

আড্ডুর ওই কলেজ ক্যাম্পাসেই বপন করা হয়েছে একটি স্বপ্নের বীজ। সাদা বালির দ্বীপ এক দিন হবে বর্ণিল ফসলের খাত। স্বপ্ন তো সেটাই যা বাস্তবায়নের জন্য মানুষ পথে নেমেছে। আহমেদ মোত্তাকীও সেই স্বপ্নবান মানুষ যিনি তার স্বপ্নের দিকে হেঁটে চলেছেন। কলেজ ক্যাম্পাসে দাঁড়িয়ে কথা হয় তার সঙ্গে। তিনি বললেন, মালদ্বীপে ১৭ দ্বীপে এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাস রয়েছে। এ ছাড়াও শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও ভুটানেও শাখা রয়েছে।

মোত্তাকী সাহেব কথা ও কাজে সুচারু। খুব গোছানো। কথা বলে বোঝা গেল খুব ভেবেচিন্তেই তিনি পথ হাঁটছেন। নিজের স্বপ্নটিকে তিনি বাস্তবতার নিরিখেই তৈরি করেন। এখানে কৃষিবিষয়ক পাঠ কার্যক্রম শুরুর আগে তিনি বাংলাদেশ থেকে বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় পাঠ্যক্রম তৈরি করে এনেছেন। শিক্ষার্থীদের আগ্রহী করতে স্কলারশিপের ব্যবস্থা করেছেন। পাশাপাশি কৃষিকে পেশা হিসেবে নেওয়ার জন্য আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থাও তিনি করেছেন।

কলেজ ক্যাম্পাসের এক পাশে কৃষির আয়োজন। এখানকার শিক্ষার্থীদের হাতেই বাংলাদেশের ছাদকৃষির মতো করে এখানকার এ ক্যাম্পাসটিকে সাজিয়ে তোলা হয়েছে নানান ফল-ফসলে। টমেটো, শিম, লাউ থেকে শুরু করে বিভিন্ন রকম ফলের চাষ। এ উদ্যোগটিতে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন বাংলাদেশের আরেক কৃষিবিজ্ঞানী ড. মাহফুজ। কথা বলি তার সঙ্গে। তিনি বলেন, প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে মাটিতে লবণাক্ততা নেই। কিন্তু বালি ও পাথুরে মাাটি বলে কৃষি উপযোগী নয়। তাই পিট পদ্ধতি ও টবে চাষের মাধ্যমে ফসল ফলানো সম্ভব হচ্ছে। বাংলাদেশের ছাদকৃষির মতোই। আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্যে কৃষিরও পরীক্ষামূলক প্লট চোখে পড়ল।

এখানে কৃষি বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন এমন কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গেও কথা হলো। তাদের কাছে জানতে চাইলাম, আপনাদের দেশে তো ঐতিহ্যগতভাবে কৃষির চর্চা ছিল না। কৃষিতে আগ্রহী হলেন কীভাবে? একজন বললেন, মালদ্বীপে কৃষির প্রয়োজনীয়তা আমরা উপলব্ধি করছি। আমরা জেনেছি পুরো পৃথিবীতেই কৃষি এখন বেশ সম্ভাবনাময় একটি খাত। এখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে ইতোমধ্যে আমি সাইড বিজনেস হিসেবে কৃষিকে বেছে নিতে পেরেছি। আমি অর্কিড নিয়ে কাজ করছি। বেশ চাহিদা ওগুলোর।

আরেকজন ফসল ফলাতে পেরে খুব উচ্ছ্বসিত। তিনি বললেন, কৃষি একটা দারুণ ব্যাপার। বিশেষ করে ফসল ফলানোর মতো আনন্দের কিছু নেই। আমি আমার বাড়ির আঙিনায় সফলভাবে টমেটো ফলাতে সক্ষম হয়েছি। নিজের ফলানো সতেজ ফসলের স্বাদই অন্যরকম।

পাশের জন বললেন, আমি টমেটো ও আলু চাষ করছি। এখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে শিখেছি কীভাবে চাষ করতে হয়। এর আগে আমি কখনো ফসল ফলাতে দেখিনি। আমার পূর্বপুরুষেরাও কখনো দেখেছেন বলে মনে হয় না।

আমি বললাম, আপনারা তো তাহলে এখানকার কৃষি ইতিহাস সৃষ্টি করতে যাচ্ছেন! বেশ! তাদের একজন বললেন, হ্যাঁ। ঠিক বলেছেন আপনি। কৃষি বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে মালদ্বীপের মতো জায়গাতে আমরা ফসল ফলাতে পারছি। এটা চমৎকার একটি বিষয়। কৃষি নিয়ে আমাদের বড় স্বপ্ন দেখার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

এরপর মিয়াঞ্জ স্কুল অব অ্যাগ্রিকালচার ও আড্ডু সিটি কাউন্সিলের যৌথ উদ্যোগে মিয়াঞ্জ অ্যাগ্রিকালচার রিসার্চ সেন্টার উদ্বোধনে উপস্থিত থাকার সৌভাগ্য হয়। সেখানে কথা হয় আড্ডুর সিটি মেয়র আলী নিযারের সঙ্গে। মালদ্বীপের কৃষি নিয়ে তাদের চিন্তাভাবনার বিষয়টি জানতে চাই। তিনি বলেন, করোনা মহামারির সময় আমরা আসলে কৃষির গুরুত্ব বুঝতে পেরেছি। এখন তো নিজেদের খাদ্য নিজেদেরই উৎপাদনের সুযোগ এসেছে। প্রযুক্তি সহজ করে দিচ্ছে সব। কৃষি বিষয়ে মিয়াঞ্জের প্রচেষ্টা আমাদের চোখ খুলে দেয়। তারা চেষ্টা করে যাচ্ছে। এই দেখে মনে হলো তাদের উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে আমাদেরও অংশগ্রহণ করা প্রয়োজন। আর মালদ্বীপ সরকারও কৃষিকে প্রাধান্য দিচ্ছে। তাই আড্ডু সিটি করপোরেশন মিয়াঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এ অ্যাগ্রিকালচার রিসার্চ সেন্টারটা চালু করছে। আমরা ধীরে ধীরে আড্ডুকে কৃষির কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।

জলবায়ু পরিবর্তন ও খাদ্য নিরাপত্তা- এ দুটি বিষয়কেই মালদ্বীপ প্রাধান্য দিয়ে আগামীর কথা ভাবছে। তারা চাচ্ছে কৃষিতে নতুন প্রজন্ম আগ্রহী হয়ে উঠুক। আনুষ্ঠানিকতা শেষে আড্ডুর মাটিতে রোপণ করা হয় আমাদের নিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের আম গাছ।

মালদ্বীপের মতো সমুদ্রের বুকে জেগে থাকা অনুর্বর দ্বীপ দেশও আজ অনুধাবন করতে পারছে কৃষির গুরুত্ব। ফলে পরিবর্তিত জলবায়ু ও সংকটপূর্ণ আগামীর চ্যালেঞ্জ মাথায় রেখে খাদ্য ও পুষ্টির নিশ্চয়তার দিকেই মনোযোগী মালদ্বীপ। আশার কথা- দেশটির এ কৃষিভিত্তিক উদ্যোগগুলোর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন কৃষিপ্রেমী বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা। এ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের কৃষিচর্চা-গবেষণা এবং শিক্ষক-গবেষকরা রাখতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পাশাপাশি মালদ্বীপ ও বাংলাদেশের মাঝে কৃষিজ্ঞান অনুশীলন ও প্রযুক্তির বিনিময় হতে পারে বন্ধুত্ব ও বাণিজ্যের অন্যতম মাধ্যম।  আমার বিশ্বাস, কৃষি বিষয়ে পারস্পরিক সহাবস্থান দুই দেশের টেকসই উন্নয়নের ধারাকে দেবে নতুন মাত্রা। 

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

২১ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন