শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৩

সারিবাদি সালসা পান করুন!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সারিবাদি সালসা পান করুন!

আয়ুর্বেদীয় ওষুধ কোম্পানি সাধনা ঔষধালয়ের নাম বোধহয় অনেকেই শুনে থাকবেন। এই কোম্পানির একটি বোতলজাত সিরাপের নাম সারিবাদি সালসা। গত শতকের ষাট দশকের শেষের দিকে আমরা যখন মাধ্যমিকে পড়তাম তখন দেখেছি এই সারিবাদি সালসার নাম দেশব্যাপী গ্রামগঞ্জে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। সেই সময়ে আজকের মতো ফেসবুক, ইন্টারনেট ছিল না।  ছাপানো দৈনিক খবরের কাগজ মফস্বলের বাজারে পাওয়া যেত এক দিন, আবার কখনো কখনো দুই দিন পর। লিখতে-পড়তে জানা মানুষের শতকরা হার দেশব্যাপী ছিল ১৮ ভাগ, গ্রামগঞ্জে ১০ ভাগের বেশি নয়। তারপরও কোম্পানির বিক্রয় শাখার শক্তিশালী নেটওয়ার্ক এবং তাদের প্রচারিত কথামালার কারণে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রায় মানুষই সারিবাদি সালসার নাম জানত। গ্রামের হাট-বাজারে মাইক লাগিয়ে তাদের বিক্রয় প্রতিনিধিরা প্রচার চালাতেন এই মর্মে যে, এক বোতল সারিবাদি সালসা পান করলে শরীরের সমস্ত রোগব্যাধি সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যাবে, সব রোগের মহৌষধ সারিবাদি সালসা, ৮০ বছরের বৃদ্ধ ২৫ বছরের যুবকে পরিণত হবেন। সারিবাদি সালসার আসল গুণাগুণ সম্পর্কে আমার প্রত্যক্ষ কোনো ধারণা নেই। তবে সারিবাদি সালসার তেলেসমাতি যদি এমনই চমকপ্রদ হতো তাহলে দেশে এত হাজার হাজার হাসপাতাল ও ডাক্তার থাকতেন না, প্রয়োজন হতো না। চলমান সময়ে প্রচারের এত সহজ মাধ্যম থাকার পরও সারিবাদি সালসার নাম এখন আর তেমন শুনি না। সম্প্রতি বিএনপি বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিকে, তাদের ভাষায় মেরামতের জন্য যে ২৭ দফা প্রেসক্রিপশন দিয়েছে সেটি দেখে বহুদিন পর সেই স্কুলজীবনের স্মৃতিময় সারিবাদি সালসা কাহিনির কথা আজ আবার নতুন করে মনে পড়েছে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের গায়ে অনেক ক্ষত আছে এবং অসুখ-বিসুখও কম নয়। এর জন্য কোনো রাজনৈতিক পক্ষই দায় এড়াতে পারে না। কিন্তু নির্মোহ দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, পঁচাত্তরের পর পর্যায়ক্রমে আবির্ভূত হওয়া দুই সামরিক শাসক জেনারেল জিয়া ও জেনারেল এরশাদই মূলত এবং প্রধানত এর জন্য দায়ী। এই লেখায় জিয়া-এরশাদের কর্মকাহিনিতে যাচ্ছি না। বিএনপির কথিত রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফা প্রেসক্রিপশন অত্যন্ত আগ্রহভরে পড়েছি। ভেবেছি বিএনপির যদি শুভবুদ্ধির উদয় হয়ে থাকে তাতে মন্দ কী, রাষ্ট্রের জন্য যদি এমন এক সারিবাদি সালসা পাওয়া যায় তাহলে সেটা তো খুব ভালো হয়। কিন্তু মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর একদম হতাশ হয়েছি। এর মাধ্যমে স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার চরম বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। একই সঙ্গে গতানুগতিক ও স্ববিরোধী বক্তব্য পরিপূর্ণ। সস্তা বুলি, মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা, একেবারে ধোঁকাবাজি যাকে বলে। রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি চিরকাল ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও হয়তো থাকবে। কিন্তু বিএনপির মতো একটি দল, যাদের সঙ্গে অনেক বুদ্ধিজীবী ও মেধাসম্পন্ন লোক রয়েছেন, সেই দল এমন একটা অসার দলিল মানুষের সামনে উপস্থাপন করে এমনভাবে ধরা খাবে, তা অন্তত আমার ধারণার বাইরে ছিল। তবে যা হয় আর কী। রাজনীতির লক্ষ্য যদি জাতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং নিজস্ব সংস্কৃতি বিবর্জিত হয় এবং দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য না হয়ে কেবলই ক্ষমতার ভোগবিলাসের উদগ্র কামনা আর প্রতিহিংসাপরায়ণ হয় তাহলে এক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। ২৭ দফা একে একে আলাদাভাবে এবং দফাগুলোর পারস্পরিক সম্পর্ক বিশদভাবে বিশ্লেষণ করলে সব দফাকে চারটি শ্রেণিতে ফেলা যাবে। প্রথমত, প্রতিহিংসাপরায়ণ ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী, দ্বিতীয়ত, গতানুগতিক, তৃতীয়ত, স্ববিরোধী এবং চতুর্থত অনেকগুলো দফাই অস্পষ্ট। প্রথম দফাটি যদি কেউ নির্মোহভাবে বিটুইন দ্য লাইন পড়েন তাহলে বুঝবেন এর মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, দর্শন, গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং চিন্তা-চেতনার প্রতিফলন যতটুকু যা, বর্তমান সংবিধানে আছে তার কিছুই আর থাকবে না। কারণ, একটি কথাই যথেষ্ট, আর তা হলো, বলা হয়েছে সবকিছু হবে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে। আজব ও শেকড়হীন এই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক ছিলেন সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। প্রথম দফায় বলা হয়েছে, সংবিধান থেকে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক ধারা বাদ দেওয়া হবে। তাদের রাজনৈতিক সততার বহিঃপ্রকাশ ঘটত যদি বলত বর্তমান সংবিধানের কোনো কোনো অনুচ্ছেদ বা উপ-অনুচ্ছেদ দল হিসেবে বিএনপির কাছে বিতর্কিত এবং অগণতান্ত্রিক মনে হয়। এতটুকু সততা তারা দেখাননি। তাই যেহেতু জিয়াউর রহমান এখনো বিএনপির আদর্শ এবং তার সবকিছুকে তারা বেদবাক্য মনে করেন, তাতে ধরেই নেওয়া যায় জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত সবকিছু যেমন বাতিল করে দিয়েছিলেন, বিএনপি এখন আবার অন্যভাবে সেটাই করতে চায়। তাতে সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে ‘মুক্তি’ ও ‘সংগ্রাম’ শব্দ দুটিসহ রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শ থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাতিল হবে। রাজনীতিতে ধর্মীয় উগ্রতা ঠেকাতে ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদে এখন যতটুকু যা আছে সেটাও বাদ হয়ে যাবে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা সংবিধানের অংশ হিসেবে থাকবে না। বিএনপি হয়তো ধরেই নিয়েছে যখন তারা এটা করবে তখন আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী দলসমূহের কোনো অস্তিত্ব ও প্রভাব বাংলাদেশে থাকবে না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী বুদ্ধিজীবী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের অস্তিত্ব থাকবে না। এগুলো অত্যন্ত বিপজ্জনক ধারণা।

পঁচাত্তরের পর জিয়াউর রহমান কর্তৃক তড়িঘড়ি করে সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানকে সংশোধনের মধ্য দিয়ে একাত্তরে এদেশীয় পরাজিত গোষ্ঠী এবং পাকিস্তানের প্রতিশোধ ও প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। কিন্তু সে সময় আর আজকের বাংলাদেশ এক নয়। বৃহত্তর মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এটা মেনে নেবে না। তাই প্রশ্ন উঠতে পারে, তাহলে বিএনপি কি দেশকে একটা গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। এবার ২৭ দফায় দ্বিতীয় ও ১৩ নম্বর দফা দুটিকে পাশাপাশি রাখলে দেখা যাবে এ দুটি দফার মধ্য দিয়ে স্ববিরোধিতা ও প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। দ্বিতীয় দফায় বলা হয়েছে, প্রতিহিংসার রাজনীতি তারা করবে না, আর ১৩ নম্বর দফায় বলা হয়েছে গত ১৫ বছর দেশে যত দুর্নীতি হয়েছে তার জন্য শ্বেতপত্র প্রকাশ ও বিচার করা হবে। তার মানে ১৫ বছর আগে বাংলাদেশে কোনো দুর্নীতি ছিল না এবং তার পরের দুর্নীতির বিচার করা হবে। বিচার কে করবে বিএনপি নাকি আদালত। যদি আদালত করেন, তাহলে প্রশ্ন আসে দেশের সর্বোচ্চ আদালত তো বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে দুর্নীতির দায়ে শাস্তি দিয়েছেন, তার কী হবে। এবার প্রেসক্রিপশনের ১৯ দফার কথায় একটু আসি। বলা হয়েছে, বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হবে। এটা একদম গতানুগতিক কথা। কেউ অথবা কোনো রাজনৈতিক দল এর বিপরীত কিছু কখনো বলেনি, সবাই একই কথা বলে। তাহলে প্রশ্ন উঠে নতুন করে এ কথা বিএনপিকে বলতে হলো কেন? বিগত সময়ে দেখা গেছে, বিএনপি সরকার যেটাকে দেশের স্বার্থ মনে করেছে, অন্যান্য বড় রাজনৈতিক দল ও দেশের বৃহত্তর মানুষ সেটিকে দেশের স্বার্থ মনে করেনি, বরং উল্টোটি মনে করেছে। ছোট দুটি উদাহরণ দিই। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আওয়ামী লীগের প্রথমবার সরকারের শেষ প্রান্তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, দেশের চাহিদা সম্পূর্ণ পূরণ না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে কোনো গ্যাস প্রতিবেশী বা অন্য কোনো দেশে রপ্তানি করা হবে না। বাংলাদেশে গ্যাসের চাহিদা এবং অপ্রতুলতার কথা বিবেচনা করেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু ২০০১-২০০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় এসে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকের পর সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তখন বিএনপির অর্থমন্ত্রী প্রয়াত সাইফুর রহমান বলেছিলেন, মাটির নিচে গ্যাস রেখে কী হবে, বরং সেটি রপ্তানি করলে টাকা পাওয়া যাবে। যে কেউ চাইলে ওই সময়ের সংবাদপত্র ও টিভি নিউজের খবরগুলো একবার দেখে নিতে পারেন। ১৯ দফায় আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ভূ-খন্ডের মধ্যে কোনো প্রকার সন্ত্রাসী তৎপরতা বরদাশত করা হবে না এবং সন্ত্রাস জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে কে সন্ত্রাসী আর কে নয়, বা কে স্বাধীনতাকামী তা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। ১৯ দফার শেষাংশ পড়লেই বোঝা যায় বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার সব ধরনের জঙ্গি সন্ত্রাস দমনে যেভাবে বিশ্ব অঙ্গনে সাফল্যের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে তা নিয়ে বিএনপির ভিন্নমত ও অবস্থান রয়েছে।

বিগত সময়ে সরকারে থাকতে এ বিষয়ে বিএনপির নীতি ও অবস্থান কী, তার স্বরূপটা কিন্তু সবাই দেখেছেন। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির সিনিয়র নেতারা জাতীয় সংসদে বক্তব্য প্রদানের সময় স্পষ্ট করে বলেছেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে যুদ্ধরত সশস্ত্র বিদ্রোহীরা স্বাধীনতাকামী তাই বাংলাদেশের উচিত ওই স্বাধীনতাকামীদের সর্বোতভাবে সমর্থন করা। তখন বিএনপি সরকার তাদের এই নীতি অনুসারে কাজ করেছে, যে কথা বার্টিল লিন্টনার ‘গ্রেট গেম ইস্ট’ গ্রন্থের পঞ্চম অধ্যায়ে বইয়ের ১৪৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন। বিএনপির এই নীতির যতটুকু যা সুবিধা তার সবটুকু পেয়েছে পাকিস্তান। ২০০৪ সালে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান ধরা পড়ার পর দেশি-বিদেশি মিডিয়ার খবর ও মন্তব্য এবং এ বিষয়ে আদালতের রায় পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, গোপন প্রজেক্টের অংশ হিসেবে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই উল্লিখিত ভারতীয় সশস্ত্র বিদ্রোহীদের অস্ত্র-অর্থসহ সব রকম সমর্থন দিয়েছে, আর বিএনপি সরকার তার জন্য বাংলাদেশের ভূমি উন্মুক্ত করে দিয়েছে। অর্থাৎ এই কর্মের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের স্বার্থ হাসিল হলেও হুমকির মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশের নিরাপত্তা। ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান ধরা পড়ার যে মামলা, তার রায়ে দেখা যায় তখন বিএনপি সরকারের মন্ত্রীসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের প্রধানরাও এর সঙ্গে জড়িত ছিলেন।  সুতরাং ২৭ দফা প্রদান করে রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজির মাধ্যমে বিএনপির বাজিমাত করার চেষ্টা অত্যন্ত কাঁচা হাতে তৈরি হওয়ার কারণে সেটি আঁতুড়ঘরেই মারা পড়েছে। বাংলাদেশের মানুষকে তারা এখনো বোকা মনে করে কি না জানি না। অতীত-বর্তমান সব জেনেশুনে বাংলাদেশের মানুষ সারিবাদি সালসা পান করবে, সে ধারণা বোধহয় ঠিক নয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

১৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন