শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৩

সারিবাদি সালসা পান করুন!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সারিবাদি সালসা পান করুন!

আয়ুর্বেদীয় ওষুধ কোম্পানি সাধনা ঔষধালয়ের নাম বোধহয় অনেকেই শুনে থাকবেন। এই কোম্পানির একটি বোতলজাত সিরাপের নাম সারিবাদি সালসা। গত শতকের ষাট দশকের শেষের দিকে আমরা যখন মাধ্যমিকে পড়তাম তখন দেখেছি এই সারিবাদি সালসার নাম দেশব্যাপী গ্রামগঞ্জে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। সেই সময়ে আজকের মতো ফেসবুক, ইন্টারনেট ছিল না।  ছাপানো দৈনিক খবরের কাগজ মফস্বলের বাজারে পাওয়া যেত এক দিন, আবার কখনো কখনো দুই দিন পর। লিখতে-পড়তে জানা মানুষের শতকরা হার দেশব্যাপী ছিল ১৮ ভাগ, গ্রামগঞ্জে ১০ ভাগের বেশি নয়। তারপরও কোম্পানির বিক্রয় শাখার শক্তিশালী নেটওয়ার্ক এবং তাদের প্রচারিত কথামালার কারণে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রায় মানুষই সারিবাদি সালসার নাম জানত। গ্রামের হাট-বাজারে মাইক লাগিয়ে তাদের বিক্রয় প্রতিনিধিরা প্রচার চালাতেন এই মর্মে যে, এক বোতল সারিবাদি সালসা পান করলে শরীরের সমস্ত রোগব্যাধি সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যাবে, সব রোগের মহৌষধ সারিবাদি সালসা, ৮০ বছরের বৃদ্ধ ২৫ বছরের যুবকে পরিণত হবেন। সারিবাদি সালসার আসল গুণাগুণ সম্পর্কে আমার প্রত্যক্ষ কোনো ধারণা নেই। তবে সারিবাদি সালসার তেলেসমাতি যদি এমনই চমকপ্রদ হতো তাহলে দেশে এত হাজার হাজার হাসপাতাল ও ডাক্তার থাকতেন না, প্রয়োজন হতো না। চলমান সময়ে প্রচারের এত সহজ মাধ্যম থাকার পরও সারিবাদি সালসার নাম এখন আর তেমন শুনি না। সম্প্রতি বিএনপি বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিকে, তাদের ভাষায় মেরামতের জন্য যে ২৭ দফা প্রেসক্রিপশন দিয়েছে সেটি দেখে বহুদিন পর সেই স্কুলজীবনের স্মৃতিময় সারিবাদি সালসা কাহিনির কথা আজ আবার নতুন করে মনে পড়েছে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের গায়ে অনেক ক্ষত আছে এবং অসুখ-বিসুখও কম নয়। এর জন্য কোনো রাজনৈতিক পক্ষই দায় এড়াতে পারে না। কিন্তু নির্মোহ দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, পঁচাত্তরের পর পর্যায়ক্রমে আবির্ভূত হওয়া দুই সামরিক শাসক জেনারেল জিয়া ও জেনারেল এরশাদই মূলত এবং প্রধানত এর জন্য দায়ী। এই লেখায় জিয়া-এরশাদের কর্মকাহিনিতে যাচ্ছি না। বিএনপির কথিত রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফা প্রেসক্রিপশন অত্যন্ত আগ্রহভরে পড়েছি। ভেবেছি বিএনপির যদি শুভবুদ্ধির উদয় হয়ে থাকে তাতে মন্দ কী, রাষ্ট্রের জন্য যদি এমন এক সারিবাদি সালসা পাওয়া যায় তাহলে সেটা তো খুব ভালো হয়। কিন্তু মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর একদম হতাশ হয়েছি। এর মাধ্যমে স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার চরম বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। একই সঙ্গে গতানুগতিক ও স্ববিরোধী বক্তব্য পরিপূর্ণ। সস্তা বুলি, মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা, একেবারে ধোঁকাবাজি যাকে বলে। রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি চিরকাল ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও হয়তো থাকবে। কিন্তু বিএনপির মতো একটি দল, যাদের সঙ্গে অনেক বুদ্ধিজীবী ও মেধাসম্পন্ন লোক রয়েছেন, সেই দল এমন একটা অসার দলিল মানুষের সামনে উপস্থাপন করে এমনভাবে ধরা খাবে, তা অন্তত আমার ধারণার বাইরে ছিল। তবে যা হয় আর কী। রাজনীতির লক্ষ্য যদি জাতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং নিজস্ব সংস্কৃতি বিবর্জিত হয় এবং দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য না হয়ে কেবলই ক্ষমতার ভোগবিলাসের উদগ্র কামনা আর প্রতিহিংসাপরায়ণ হয় তাহলে এক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। ২৭ দফা একে একে আলাদাভাবে এবং দফাগুলোর পারস্পরিক সম্পর্ক বিশদভাবে বিশ্লেষণ করলে সব দফাকে চারটি শ্রেণিতে ফেলা যাবে। প্রথমত, প্রতিহিংসাপরায়ণ ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী, দ্বিতীয়ত, গতানুগতিক, তৃতীয়ত, স্ববিরোধী এবং চতুর্থত অনেকগুলো দফাই অস্পষ্ট। প্রথম দফাটি যদি কেউ নির্মোহভাবে বিটুইন দ্য লাইন পড়েন তাহলে বুঝবেন এর মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, দর্শন, গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং চিন্তা-চেতনার প্রতিফলন যতটুকু যা, বর্তমান সংবিধানে আছে তার কিছুই আর থাকবে না। কারণ, একটি কথাই যথেষ্ট, আর তা হলো, বলা হয়েছে সবকিছু হবে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে। আজব ও শেকড়হীন এই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক ছিলেন সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। প্রথম দফায় বলা হয়েছে, সংবিধান থেকে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক ধারা বাদ দেওয়া হবে। তাদের রাজনৈতিক সততার বহিঃপ্রকাশ ঘটত যদি বলত বর্তমান সংবিধানের কোনো কোনো অনুচ্ছেদ বা উপ-অনুচ্ছেদ দল হিসেবে বিএনপির কাছে বিতর্কিত এবং অগণতান্ত্রিক মনে হয়। এতটুকু সততা তারা দেখাননি। তাই যেহেতু জিয়াউর রহমান এখনো বিএনপির আদর্শ এবং তার সবকিছুকে তারা বেদবাক্য মনে করেন, তাতে ধরেই নেওয়া যায় জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত সবকিছু যেমন বাতিল করে দিয়েছিলেন, বিএনপি এখন আবার অন্যভাবে সেটাই করতে চায়। তাতে সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে ‘মুক্তি’ ও ‘সংগ্রাম’ শব্দ দুটিসহ রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শ থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাতিল হবে। রাজনীতিতে ধর্মীয় উগ্রতা ঠেকাতে ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদে এখন যতটুকু যা আছে সেটাও বাদ হয়ে যাবে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা সংবিধানের অংশ হিসেবে থাকবে না। বিএনপি হয়তো ধরেই নিয়েছে যখন তারা এটা করবে তখন আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী দলসমূহের কোনো অস্তিত্ব ও প্রভাব বাংলাদেশে থাকবে না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী বুদ্ধিজীবী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের অস্তিত্ব থাকবে না। এগুলো অত্যন্ত বিপজ্জনক ধারণা।

পঁচাত্তরের পর জিয়াউর রহমান কর্তৃক তড়িঘড়ি করে সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানকে সংশোধনের মধ্য দিয়ে একাত্তরে এদেশীয় পরাজিত গোষ্ঠী এবং পাকিস্তানের প্রতিশোধ ও প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। কিন্তু সে সময় আর আজকের বাংলাদেশ এক নয়। বৃহত্তর মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এটা মেনে নেবে না। তাই প্রশ্ন উঠতে পারে, তাহলে বিএনপি কি দেশকে একটা গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। এবার ২৭ দফায় দ্বিতীয় ও ১৩ নম্বর দফা দুটিকে পাশাপাশি রাখলে দেখা যাবে এ দুটি দফার মধ্য দিয়ে স্ববিরোধিতা ও প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। দ্বিতীয় দফায় বলা হয়েছে, প্রতিহিংসার রাজনীতি তারা করবে না, আর ১৩ নম্বর দফায় বলা হয়েছে গত ১৫ বছর দেশে যত দুর্নীতি হয়েছে তার জন্য শ্বেতপত্র প্রকাশ ও বিচার করা হবে। তার মানে ১৫ বছর আগে বাংলাদেশে কোনো দুর্নীতি ছিল না এবং তার পরের দুর্নীতির বিচার করা হবে। বিচার কে করবে বিএনপি নাকি আদালত। যদি আদালত করেন, তাহলে প্রশ্ন আসে দেশের সর্বোচ্চ আদালত তো বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে দুর্নীতির দায়ে শাস্তি দিয়েছেন, তার কী হবে। এবার প্রেসক্রিপশনের ১৯ দফার কথায় একটু আসি। বলা হয়েছে, বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হবে। এটা একদম গতানুগতিক কথা। কেউ অথবা কোনো রাজনৈতিক দল এর বিপরীত কিছু কখনো বলেনি, সবাই একই কথা বলে। তাহলে প্রশ্ন উঠে নতুন করে এ কথা বিএনপিকে বলতে হলো কেন? বিগত সময়ে দেখা গেছে, বিএনপি সরকার যেটাকে দেশের স্বার্থ মনে করেছে, অন্যান্য বড় রাজনৈতিক দল ও দেশের বৃহত্তর মানুষ সেটিকে দেশের স্বার্থ মনে করেনি, বরং উল্টোটি মনে করেছে। ছোট দুটি উদাহরণ দিই। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আওয়ামী লীগের প্রথমবার সরকারের শেষ প্রান্তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, দেশের চাহিদা সম্পূর্ণ পূরণ না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে কোনো গ্যাস প্রতিবেশী বা অন্য কোনো দেশে রপ্তানি করা হবে না। বাংলাদেশে গ্যাসের চাহিদা এবং অপ্রতুলতার কথা বিবেচনা করেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু ২০০১-২০০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় এসে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকের পর সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তখন বিএনপির অর্থমন্ত্রী প্রয়াত সাইফুর রহমান বলেছিলেন, মাটির নিচে গ্যাস রেখে কী হবে, বরং সেটি রপ্তানি করলে টাকা পাওয়া যাবে। যে কেউ চাইলে ওই সময়ের সংবাদপত্র ও টিভি নিউজের খবরগুলো একবার দেখে নিতে পারেন। ১৯ দফায় আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ভূ-খন্ডের মধ্যে কোনো প্রকার সন্ত্রাসী তৎপরতা বরদাশত করা হবে না এবং সন্ত্রাস জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে কে সন্ত্রাসী আর কে নয়, বা কে স্বাধীনতাকামী তা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। ১৯ দফার শেষাংশ পড়লেই বোঝা যায় বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার সব ধরনের জঙ্গি সন্ত্রাস দমনে যেভাবে বিশ্ব অঙ্গনে সাফল্যের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে তা নিয়ে বিএনপির ভিন্নমত ও অবস্থান রয়েছে।

বিগত সময়ে সরকারে থাকতে এ বিষয়ে বিএনপির নীতি ও অবস্থান কী, তার স্বরূপটা কিন্তু সবাই দেখেছেন। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির সিনিয়র নেতারা জাতীয় সংসদে বক্তব্য প্রদানের সময় স্পষ্ট করে বলেছেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে যুদ্ধরত সশস্ত্র বিদ্রোহীরা স্বাধীনতাকামী তাই বাংলাদেশের উচিত ওই স্বাধীনতাকামীদের সর্বোতভাবে সমর্থন করা। তখন বিএনপি সরকার তাদের এই নীতি অনুসারে কাজ করেছে, যে কথা বার্টিল লিন্টনার ‘গ্রেট গেম ইস্ট’ গ্রন্থের পঞ্চম অধ্যায়ে বইয়ের ১৪৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন। বিএনপির এই নীতির যতটুকু যা সুবিধা তার সবটুকু পেয়েছে পাকিস্তান। ২০০৪ সালে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান ধরা পড়ার পর দেশি-বিদেশি মিডিয়ার খবর ও মন্তব্য এবং এ বিষয়ে আদালতের রায় পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, গোপন প্রজেক্টের অংশ হিসেবে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই উল্লিখিত ভারতীয় সশস্ত্র বিদ্রোহীদের অস্ত্র-অর্থসহ সব রকম সমর্থন দিয়েছে, আর বিএনপি সরকার তার জন্য বাংলাদেশের ভূমি উন্মুক্ত করে দিয়েছে। অর্থাৎ এই কর্মের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের স্বার্থ হাসিল হলেও হুমকির মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশের নিরাপত্তা। ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান ধরা পড়ার যে মামলা, তার রায়ে দেখা যায় তখন বিএনপি সরকারের মন্ত্রীসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের প্রধানরাও এর সঙ্গে জড়িত ছিলেন।  সুতরাং ২৭ দফা প্রদান করে রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজির মাধ্যমে বিএনপির বাজিমাত করার চেষ্টা অত্যন্ত কাঁচা হাতে তৈরি হওয়ার কারণে সেটি আঁতুড়ঘরেই মারা পড়েছে। বাংলাদেশের মানুষকে তারা এখনো বোকা মনে করে কি না জানি না। অতীত-বর্তমান সব জেনেশুনে বাংলাদেশের মানুষ সারিবাদি সালসা পান করবে, সে ধারণা বোধহয় ঠিক নয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
ঘরবন্দি শিশুরা কোথায় যাবে
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
খুতবার প্রচলন ও প্রয়োজনীয়তা
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সর্বশেষ খবর
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর
শুটিং করতে গিয়ে আহত জুনিয়র এনটিআর

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট প্যাথলজিতে ‘ফ্লো সাইটোমেট্রি’ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যায় দর্শক মাতালেন হাসান

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে আরও ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন
আহান-অনীতের রসায়ন নিয়ে বলিউডে জোর গুঞ্জন

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে শহীদ জিয়া স্মৃতি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি
আর্শদিপের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা
সিলেটে বৃষ্টি কমছে, বাড়ছে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
পাবনার অসচ্ছল নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত
ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর, দূষণের শীর্ষে কুয়েত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ২ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে চূড়ায় ওঠার অপেক্ষায় লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটে নিখোঁজের তিন দিন পর শিশুর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন
মাইলফলক থেকে ২ উইকেট দূরে তাসকিন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি
মাঠে ফিরছে এনসিএল টি-টোয়েন্টি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে
পর্তুগালও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে ফিলিস্তিনকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩
ভেনেজুয়েলার আরেকটি ‘মাদকবাহী’ নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
সিলেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ
নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্যে ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হয়েছে : পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা
নিপিড়ক মুয়াজ্জিনের বিরুদ্ধে নির্যাতিত শিশুর বাবার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা
হ্যান্ডশেক বিতর্ক ছাপিয়ে আলোচনায় আমিরের কোহলি প্রশংসা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার
মোহাম্মদপুর জোনের এসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপের শঙ্কা, সারা দেশে পাঁচ দিন বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যুক্তরাজ্য?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
দক্ষ কর্মীদের ভিসা ফি ১,৫০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!
আইফোন ১৭ কিনতে রণক্ষেত্র মুম্বাই!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার
বাসা বরাদ্দে ঘুষ, ঊর্ধ্বতন ৩ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ
দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ‘ইয়া আলী’ গানের গায়ক জুবিন গার্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে
রাজনীতিতে বিভক্তি চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির
জামায়াতের আন্দোলনে সমর্থন নেই এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত
সরকার মাথা নত করায় আন্দোলনে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত আমিরের গণসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের সামনে আবার শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী
ট্রেনে ভয়ংকর ছিনতাইকারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি

পরিবেশ ও জীবন

যেন মানব ক্যালকুলেটর
যেন মানব ক্যালকুলেটর

শনিবারের সকাল

চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন
চ্যালেঞ্জে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপির সাত নেতা চার দলের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির
৩৫ বছর ধরে এক টাকায় চা বিক্রি করছেন মহির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান
ঢাকার আকাশে টার্বুলেন্সের শিকার বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন না সমঝোতা
আন্দোলন না সমঝোতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’

পরিবেশ ও জীবন

অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি
অনলাইন গেমিংয়ে তীব্র আসক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা
বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীরা সক্রিয়, মাঠে নেই অন্যরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ১২ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল
আসছে চীনের কারিগরি বিশেষজ্ঞ দল

নগর জীবন

সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ
সুলতানপুরে ৬০০ বছরের পুরোনো শাহি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি
গণপরিষদের দাবিতে অনড় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই
আমরা দেশকে পরিবর্তন করতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য
আরাকান আর্মির মাদক সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার পক্ষপাতিত্ব করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না
দলীয় এজেন্ডা চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে
অনাবাসিক ভোটার নিয়ে চিন্তা চাকসুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না
বিপ্লবী সংগঠন না থাকলে বিপ্লব হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে

পরিবেশ ও জীবন

জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় সংলাপে এলডিসি উত্তরণের সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা