শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৩

সারিবাদি সালসা পান করুন!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সারিবাদি সালসা পান করুন!

আয়ুর্বেদীয় ওষুধ কোম্পানি সাধনা ঔষধালয়ের নাম বোধহয় অনেকেই শুনে থাকবেন। এই কোম্পানির একটি বোতলজাত সিরাপের নাম সারিবাদি সালসা। গত শতকের ষাট দশকের শেষের দিকে আমরা যখন মাধ্যমিকে পড়তাম তখন দেখেছি এই সারিবাদি সালসার নাম দেশব্যাপী গ্রামগঞ্জে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। সেই সময়ে আজকের মতো ফেসবুক, ইন্টারনেট ছিল না।  ছাপানো দৈনিক খবরের কাগজ মফস্বলের বাজারে পাওয়া যেত এক দিন, আবার কখনো কখনো দুই দিন পর। লিখতে-পড়তে জানা মানুষের শতকরা হার দেশব্যাপী ছিল ১৮ ভাগ, গ্রামগঞ্জে ১০ ভাগের বেশি নয়। তারপরও কোম্পানির বিক্রয় শাখার শক্তিশালী নেটওয়ার্ক এবং তাদের প্রচারিত কথামালার কারণে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রায় মানুষই সারিবাদি সালসার নাম জানত। গ্রামের হাট-বাজারে মাইক লাগিয়ে তাদের বিক্রয় প্রতিনিধিরা প্রচার চালাতেন এই মর্মে যে, এক বোতল সারিবাদি সালসা পান করলে শরীরের সমস্ত রোগব্যাধি সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যাবে, সব রোগের মহৌষধ সারিবাদি সালসা, ৮০ বছরের বৃদ্ধ ২৫ বছরের যুবকে পরিণত হবেন। সারিবাদি সালসার আসল গুণাগুণ সম্পর্কে আমার প্রত্যক্ষ কোনো ধারণা নেই। তবে সারিবাদি সালসার তেলেসমাতি যদি এমনই চমকপ্রদ হতো তাহলে দেশে এত হাজার হাজার হাসপাতাল ও ডাক্তার থাকতেন না, প্রয়োজন হতো না। চলমান সময়ে প্রচারের এত সহজ মাধ্যম থাকার পরও সারিবাদি সালসার নাম এখন আর তেমন শুনি না। সম্প্রতি বিএনপি বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিকে, তাদের ভাষায় মেরামতের জন্য যে ২৭ দফা প্রেসক্রিপশন দিয়েছে সেটি দেখে বহুদিন পর সেই স্কুলজীবনের স্মৃতিময় সারিবাদি সালসা কাহিনির কথা আজ আবার নতুন করে মনে পড়েছে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের গায়ে অনেক ক্ষত আছে এবং অসুখ-বিসুখও কম নয়। এর জন্য কোনো রাজনৈতিক পক্ষই দায় এড়াতে পারে না। কিন্তু নির্মোহ দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, পঁচাত্তরের পর পর্যায়ক্রমে আবির্ভূত হওয়া দুই সামরিক শাসক জেনারেল জিয়া ও জেনারেল এরশাদই মূলত এবং প্রধানত এর জন্য দায়ী। এই লেখায় জিয়া-এরশাদের কর্মকাহিনিতে যাচ্ছি না। বিএনপির কথিত রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফা প্রেসক্রিপশন অত্যন্ত আগ্রহভরে পড়েছি। ভেবেছি বিএনপির যদি শুভবুদ্ধির উদয় হয়ে থাকে তাতে মন্দ কী, রাষ্ট্রের জন্য যদি এমন এক সারিবাদি সালসা পাওয়া যায় তাহলে সেটা তো খুব ভালো হয়। কিন্তু মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর একদম হতাশ হয়েছি। এর মাধ্যমে স্পষ্টভাবে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার চরম বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। একই সঙ্গে গতানুগতিক ও স্ববিরোধী বক্তব্য পরিপূর্ণ। সস্তা বুলি, মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা, একেবারে ধোঁকাবাজি যাকে বলে। রাজনীতিতে ধোঁকাবাজি চিরকাল ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও হয়তো থাকবে। কিন্তু বিএনপির মতো একটি দল, যাদের সঙ্গে অনেক বুদ্ধিজীবী ও মেধাসম্পন্ন লোক রয়েছেন, সেই দল এমন একটা অসার দলিল মানুষের সামনে উপস্থাপন করে এমনভাবে ধরা খাবে, তা অন্তত আমার ধারণার বাইরে ছিল। তবে যা হয় আর কী। রাজনীতির লক্ষ্য যদি জাতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং নিজস্ব সংস্কৃতি বিবর্জিত হয় এবং দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য না হয়ে কেবলই ক্ষমতার ভোগবিলাসের উদগ্র কামনা আর প্রতিহিংসাপরায়ণ হয় তাহলে এক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। ২৭ দফা একে একে আলাদাভাবে এবং দফাগুলোর পারস্পরিক সম্পর্ক বিশদভাবে বিশ্লেষণ করলে সব দফাকে চারটি শ্রেণিতে ফেলা যাবে। প্রথমত, প্রতিহিংসাপরায়ণ ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী, দ্বিতীয়ত, গতানুগতিক, তৃতীয়ত, স্ববিরোধী এবং চতুর্থত অনেকগুলো দফাই অস্পষ্ট। প্রথম দফাটি যদি কেউ নির্মোহভাবে বিটুইন দ্য লাইন পড়েন তাহলে বুঝবেন এর মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, দর্শন, গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং চিন্তা-চেতনার প্রতিফলন যতটুকু যা, বর্তমান সংবিধানে আছে তার কিছুই আর থাকবে না। কারণ, একটি কথাই যথেষ্ট, আর তা হলো, বলা হয়েছে সবকিছু হবে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে। আজব ও শেকড়হীন এই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক ছিলেন সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। প্রথম দফায় বলা হয়েছে, সংবিধান থেকে বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক ধারা বাদ দেওয়া হবে। তাদের রাজনৈতিক সততার বহিঃপ্রকাশ ঘটত যদি বলত বর্তমান সংবিধানের কোনো কোনো অনুচ্ছেদ বা উপ-অনুচ্ছেদ দল হিসেবে বিএনপির কাছে বিতর্কিত এবং অগণতান্ত্রিক মনে হয়। এতটুকু সততা তারা দেখাননি। তাই যেহেতু জিয়াউর রহমান এখনো বিএনপির আদর্শ এবং তার সবকিছুকে তারা বেদবাক্য মনে করেন, তাতে ধরেই নেওয়া যায় জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধান থেকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ সংবলিত সবকিছু যেমন বাতিল করে দিয়েছিলেন, বিএনপি এখন আবার অন্যভাবে সেটাই করতে চায়। তাতে সংবিধানের প্রস্তাবনা থেকে ‘মুক্তি’ ও ‘সংগ্রাম’ শব্দ দুটিসহ রাষ্ট্রের মৌলিক আদর্শ থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাঙালি জাতীয়তাবাদ বাতিল হবে। রাজনীতিতে ধর্মীয় উগ্রতা ঠেকাতে ১২ ও ৩৮ অনুচ্ছেদে এখন যতটুকু যা আছে সেটাও বাদ হয়ে যাবে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা সংবিধানের অংশ হিসেবে থাকবে না। বিএনপি হয়তো ধরেই নিয়েছে যখন তারা এটা করবে তখন আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী দলসমূহের কোনো অস্তিত্ব ও প্রভাব বাংলাদেশে থাকবে না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী বুদ্ধিজীবী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের অস্তিত্ব থাকবে না। এগুলো অত্যন্ত বিপজ্জনক ধারণা।

পঁচাত্তরের পর জিয়াউর রহমান কর্তৃক তড়িঘড়ি করে সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানকে সংশোধনের মধ্য দিয়ে একাত্তরে এদেশীয় পরাজিত গোষ্ঠী এবং পাকিস্তানের প্রতিশোধ ও প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। কিন্তু সে সময় আর আজকের বাংলাদেশ এক নয়। বৃহত্তর মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এটা মেনে নেবে না। তাই প্রশ্ন উঠতে পারে, তাহলে বিএনপি কি দেশকে একটা গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। এবার ২৭ দফায় দ্বিতীয় ও ১৩ নম্বর দফা দুটিকে পাশাপাশি রাখলে দেখা যাবে এ দুটি দফার মধ্য দিয়ে স্ববিরোধিতা ও প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। দ্বিতীয় দফায় বলা হয়েছে, প্রতিহিংসার রাজনীতি তারা করবে না, আর ১৩ নম্বর দফায় বলা হয়েছে গত ১৫ বছর দেশে যত দুর্নীতি হয়েছে তার জন্য শ্বেতপত্র প্রকাশ ও বিচার করা হবে। তার মানে ১৫ বছর আগে বাংলাদেশে কোনো দুর্নীতি ছিল না এবং তার পরের দুর্নীতির বিচার করা হবে। বিচার কে করবে বিএনপি নাকি আদালত। যদি আদালত করেন, তাহলে প্রশ্ন আসে দেশের সর্বোচ্চ আদালত তো বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে দুর্নীতির দায়ে শাস্তি দিয়েছেন, তার কী হবে। এবার প্রেসক্রিপশনের ১৯ দফার কথায় একটু আসি। বলা হয়েছে, বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হবে। এটা একদম গতানুগতিক কথা। কেউ অথবা কোনো রাজনৈতিক দল এর বিপরীত কিছু কখনো বলেনি, সবাই একই কথা বলে। তাহলে প্রশ্ন উঠে নতুন করে এ কথা বিএনপিকে বলতে হলো কেন? বিগত সময়ে দেখা গেছে, বিএনপি সরকার যেটাকে দেশের স্বার্থ মনে করেছে, অন্যান্য বড় রাজনৈতিক দল ও দেশের বৃহত্তর মানুষ সেটিকে দেশের স্বার্থ মনে করেনি, বরং উল্টোটি মনে করেছে। ছোট দুটি উদাহরণ দিই। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আওয়ামী লীগের প্রথমবার সরকারের শেষ প্রান্তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, দেশের চাহিদা সম্পূর্ণ পূরণ না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে কোনো গ্যাস প্রতিবেশী বা অন্য কোনো দেশে রপ্তানি করা হবে না। বাংলাদেশে গ্যাসের চাহিদা এবং অপ্রতুলতার কথা বিবেচনা করেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু ২০০১-২০০৬ মেয়াদে ক্ষমতায় এসে মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকের পর সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তখন বিএনপির অর্থমন্ত্রী প্রয়াত সাইফুর রহমান বলেছিলেন, মাটির নিচে গ্যাস রেখে কী হবে, বরং সেটি রপ্তানি করলে টাকা পাওয়া যাবে। যে কেউ চাইলে ওই সময়ের সংবাদপত্র ও টিভি নিউজের খবরগুলো একবার দেখে নিতে পারেন। ১৯ দফায় আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ভূ-খন্ডের মধ্যে কোনো প্রকার সন্ত্রাসী তৎপরতা বরদাশত করা হবে না এবং সন্ত্রাস জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে কে সন্ত্রাসী আর কে নয়, বা কে স্বাধীনতাকামী তা নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। ১৯ দফার শেষাংশ পড়লেই বোঝা যায় বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার সব ধরনের জঙ্গি সন্ত্রাস দমনে যেভাবে বিশ্ব অঙ্গনে সাফল্যের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে তা নিয়ে বিএনপির ভিন্নমত ও অবস্থান রয়েছে।

বিগত সময়ে সরকারে থাকতে এ বিষয়ে বিএনপির নীতি ও অবস্থান কী, তার স্বরূপটা কিন্তু সবাই দেখেছেন। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির সিনিয়র নেতারা জাতীয় সংসদে বক্তব্য প্রদানের সময় স্পষ্ট করে বলেছেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে যুদ্ধরত সশস্ত্র বিদ্রোহীরা স্বাধীনতাকামী তাই বাংলাদেশের উচিত ওই স্বাধীনতাকামীদের সর্বোতভাবে সমর্থন করা। তখন বিএনপি সরকার তাদের এই নীতি অনুসারে কাজ করেছে, যে কথা বার্টিল লিন্টনার ‘গ্রেট গেম ইস্ট’ গ্রন্থের পঞ্চম অধ্যায়ে বইয়ের ১৪৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন। বিএনপির এই নীতির যতটুকু যা সুবিধা তার সবটুকু পেয়েছে পাকিস্তান। ২০০৪ সালে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান ধরা পড়ার পর দেশি-বিদেশি মিডিয়ার খবর ও মন্তব্য এবং এ বিষয়ে আদালতের রায় পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে, গোপন প্রজেক্টের অংশ হিসেবে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই উল্লিখিত ভারতীয় সশস্ত্র বিদ্রোহীদের অস্ত্র-অর্থসহ সব রকম সমর্থন দিয়েছে, আর বিএনপি সরকার তার জন্য বাংলাদেশের ভূমি উন্মুক্ত করে দিয়েছে। অর্থাৎ এই কর্মের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের স্বার্থ হাসিল হলেও হুমকির মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশের নিরাপত্তা। ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান ধরা পড়ার যে মামলা, তার রায়ে দেখা যায় তখন বিএনপি সরকারের মন্ত্রীসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের প্রধানরাও এর সঙ্গে জড়িত ছিলেন।  সুতরাং ২৭ দফা প্রদান করে রাজনৈতিক স্ট্যান্টবাজির মাধ্যমে বিএনপির বাজিমাত করার চেষ্টা অত্যন্ত কাঁচা হাতে তৈরি হওয়ার কারণে সেটি আঁতুড়ঘরেই মারা পড়েছে। বাংলাদেশের মানুষকে তারা এখনো বোকা মনে করে কি না জানি না। অতীত-বর্তমান সব জেনেশুনে বাংলাদেশের মানুষ সারিবাদি সালসা পান করবে, সে ধারণা বোধহয় ঠিক নয়।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
সর্বশেষ খবর
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন